Ummah Care Point
আমরা আপনার স্বাস্থ্যসেবায় প্রতিজ্ঞাবদ্ধ। বিশেষ করে রুক্বইয়াহ, হিজামা, বদনজর-জিন- যাদু ঘটিত সমস্যায়।
আলহামদুলিল্লাহ! আল্লাহর অশেষ মেহেরবানিতে, এখন উম্মাহ কেয়ার পয়েন্ট এই সুন্নাহভিত্তিক হিজামা চিকিৎসার মহতি উদ্যোগ নিয়েছে। একই ছাদের নিচে হিজামা, ড্রাই-কাপিং,ফায়ার-কাপিং ও ম্যাসাজ কাপিং সহ আরও কত ধরনের বরকতময় চিকিৎসা চলছে। তাই ঔষধের নির্ভরশীলতা কমিয়ে হিজামায় পার্শপ্রতিক্রিয়া মুক্ত ভাবে দ্রুত সুস্থ্য হোন।
ধন্যবাদ রেশমা https://www.facebook.com/profile.php?id=100059320252808&mibextid=ZbWKwL এতো ব্যস্ততার পর ও আমাদের সাথে থাকার জন্য। আসাকরি এই পোষ্টটি আপনার কাজে আসবে
রাতে দ্রুত ঘুমানো এবং ভোরে দ্রুত জেগে উঠে কাজ শুরু করুন।
এর ফলে আপনি সবকিছুতে সবার চাইতে বেশি এগিয়ে থাকতে পারেন
যতদিন বেচে থাকবেন, সকাল বেলা অবশ্যই কিছু শারীরিক, মানসিম ব্যয়াম ও প্রার্থনা দিয়ে দিন শুরু করুন।
নিজের শরীরের আওয়াজ শুনুন, মানসিক ভাবে সুস্থ্য থাকুন
পরান খুলে হাসুন, দীর্ঘদিন বাচুন।
সুস্থ্যতার জন্য নিয়মিত শারিরীক পরিশ্রমের প্রতি গুরুত্ব দিন। এবং ধর্মীয় প্রার্থণায় নিয়মিত হোন
শ্বাসই জীবন, তাই যে কোনো লক্ষনে দ্রুত পদক্ষেপ গ্রহন করুন
- বাণীতে
World Health Organization (WHO)
এই শীতে, সুস্থ্য থাকতে প্রতিদিন সকালে
আদা ও মধু মিশ্রিত জল পান করুন।
প্রতিদিন সকালের সূর্যের সাথে উঠুন❤️🔥
সূর্যের মতো হাসোজ্জল ভাবে বাচুন💪
ইন্না-লিল্লাহি ওয়া ইন্ন ইলাইহি রাজিউন
সুইডেনসহ কোরআন পোড়ানো দেশগুলোর তৈরি পণ্য বিক্রি নিষিদ্ধ ঘোষনা করল কুয়েত
তওবা ও ইস্তিগফার - ড. আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর। ড. শোয়াইব আহমাদ | Tawba তওবা ও ইস্তিগফার - ড. আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর। ড. শোয়াইব আহমাদ | Tawba
🔥বদনজর
🔥মাথাব্যাথা
🔥মাইগ্রেন
🔥ঘাড় ও কাঁধে ব্যাথা
💥সারভাইকাল স্পন্ডিলাইসিস
💥দ্রুত বীর্যপাত
💥পিঠের ব্যাথা
💥মেরুদন্ড ব্যাথা
💥জিনের আছর হাটু ব্যথা
💥অনিদ্রা
💥হাটুর নিচে চাবানো ব্যথা
💥হৃদপিন্ডের ব্লক
💥প্যারালাইসিস
💥গোড়ালি ব্যাথা
💥থায়রয়েড সমস্যা
💥যৌনরোগ
💥বাতের ব্যথা
💥কোলেস্টেরল সমস্যা
💥গ্যাস্ট্রিক, আলসার
💥ডায়বেটিস
💥ইরেক্টাইল ডিসফাংশন
💥উচ্চ রক্তচাপ
💥চুলপড়া
💥অন্ডকোষের শিরারোগ
💥নিম্ন রক্তচাপ
💥কিডনির রোগ
💥মাসিক জনিত সমস্যা
💥এজমা
💥কিডনিতে পাথর
💥ব্যাথাযুক্ত মাসিক
💥ফুসফুসের বিভিন্ন সমস্যা
💥প্রস্রাবের বিভিন্ন সমস্যা
💥অনিয়মিত মাসিক
💥ব্রঙ্কাইটিস
💥এলার্জি
💥রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যাওয়া
💥বিভিন্ন হরমোনাল সমস্যা
💥বন্ধাত্ব
💥পেট ব্যাথা
💥কোমর ব্যাথা
💥হাড়ক্ষয় জনিত ব্যথা
💥সায়াটিকা
💥ক্ষুধামন্দা
💥কোষ্ঠকাঠিন্য
✅✅✅জটিল কোনো রোগ হয়েছে জেনে হতাশ হবেন না, সু-চিকিৎসায় আপনি ও পরিপূর্ণ সুস্থ্যতা লাভ করতে পারেন। এই কথাটুকু আপনাকে মনে করিয়ে দিতে চাই।
✅✅✅আল্লাহ এমন কোনো রোগ পাঠাননি যার আরোগ্যের ব্যবস্থা তিনি দেননি🌴
☑️☑️☑️হিজামা কি এর অনেক ব্যখ্যা দেয়া যাবে তবে আপাতত এতটুকু জানা যাক। হিজামা হচ্ছে একটা চিকিৎসা ব্যবস্থা। আমাদের প্রচলিত অ্যালোপ্যাথি কিংবা হোমিওপ্যাথির মত এটা না। এটা একটু অন্য ধরনের চিকিৎসা ব্যবস্থা। হিজামা একটি নববী চিকিৎসার ব্যবস্থা। এটি আরবি শব্দ আলহাজম থেকে এসেছে, যার অর্থ চোষা বা টেনে নেওয়া।
এটি একটি ছোট আকারের সার্জিক্যাল চিকিৎসা। যেখানে নেগেটিভ suction এর মাধ্যমে শরীর থেকে রোগ তৈরি করে এমন সব জিনিস টক্সিন এবং রোগের কারণে তৈরি হওয়া জিনিসগুলো শুষে বের করে আনা হয়। অর্থাৎ এটি শরীর থেকে টক্সিন বা বিষাক্ত জৈব রাসায়নিক বর্জ্য নিষ্কাশন করে। এতে শরীরের মাংস বেশি সমূহের রক্ত প্রবাহ দ্রুততর হয়। পেশি, চামড়া, ত্বক ও শরীরের ভেতরের অর্গানসমূহের কার্যকারিতা বৃদ্ধি পায়। ফলে শরীর সতেজ ও শক্তিশালী হয়। শারীরিক মানসিক ও আত্নিক সমস্যায় আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন
https://www.facebook.com/profile.php?id=100086205497596&mibextid=ZbWKwL
🔁এছাড়াও আলহামদুলিল্লাহ যাদের কোনো অসুস্থতা নেই তারা ও চাইলে এই সুন্নাহভিত্তিক চিকিৎসাটি নিতে পারেন ডিটক্স পয়েন্ট এর দ্বারা।
🇧🇩আমাদের ঠিকানাঃ শপ নং- ২১, ৬ষ্ঠ তলা(লিফটের -৫), সেন্টার পয়েন্ট শপিং মল, মৌচাক, ঢাকা-১২১৭
যোগাযোগঃ- +880 1634-394263
দোয়া নংঃ ২৪৬ - টয়লেট থেকে বের হওয়ার দোয়া
আয়িশা (রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আল্লাহ্র রাসূল (ﷺ) টয়লেট থেকে বের হওয়ার সময় বলতেন -
غُفْرَانَكَ
গুফরা-নাক
আপনার ক্ষমা প্রার্থনা করি।
আয়েশা (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) ইস্তিঞ্জা শেষে বেরিয়ে আসলে এ দোয়াটি বলতেন।
হৃদরোগী শিশুদের বিনামূল্যে ডিভাইস দিচ্ছে শিশু হাসপাতাল। তাই হৃদরোগী শিশুদের জন্য দ্রুত যোগাযোগ করুন।
মরিঙ্গা বা সজিনা পাতার গুনাগুন নিয়ে খুব দ্রুতই আপনাদের জন্য একটি কন্টেন্ট আপলোড করার চেষ্টা করছি।
আলহামদুলিল্লাহ, সারাদেশে হোম সার্ভিস দেয়ার মতো যথেষ্ট সক্ষমতা Ummah Care Point এর রয়েছে। তাই আপনার পুরো পরিবারের সুস্থ্যতার জন্য সুন্নাহ সম্মত হিজামা গ্রহন এখন ঘরে বসেই ইনবক্সে বুকিং করেই সম্ভব।
💥আলহামদুলিল্লাহ হিজামা চিকিৎসা থেকে রোগীদের সুস্থ্যতার বিষয়টি আমাদের অনেক৷ আনন্দিত করে🥰
💥দ্রুত সিরিয়াল নিতে আজই ইনবক্সে যোগাযোগ করুন।
🇧🇩আমাদের ঠিকানাঃ শপ নং- ২১, ৬ষ্ঠ তলা(লিফটের -৫), সেন্টার পয়েন্ট শপিং মল, মৌচাক, ঢাকা-১২১৭
যোগাযোগঃ- +8801581-801968(বিকাশ)
চেম্বারে আসার পুর্বে অবশ্যই ইনবক্সে যোগাযোগ করে আসবেন।
💥রাসূল সাঃ বলেন তোমরা যেসব চিকিৎসা পদ্ধতি গ্রহণ করো তারমধ্যে হিজামা সর্বোত্তম (আল-হাকিম)
💥উম্মাহ কেয়ার পয়েন্ট™𝑼𝒎𝒎𝒂𝒉 𝑪𝒂𝒓𝒆 𝑷𝒐𝒊𝒏𝒕🔰
✅✅✅কাপিং থেরাপি (হিজামা) এর মাধ্যমে সাধারণত যেসব রোগের চিকিৎসা করা হয়ে থাকেঃ-
১। মাইগ্রেন জনিত মাথাব্যথা, ২। দীর্ঘমেয়াদী সাধারন মাথা ব্যথা, ৩। কোমর ব্যথা, ৪। ঘাড় ব্যথা, ৫। পিঠের ব্যথা, ৬। মেরুদন্ডের ব্যথা, ৭। হাটুর ব্যথা, ৮। পায়ের পাতা/গোড়ালি ব্যথা, ৯। অস্থিসন্ধির ব্যাথা/ গেটেবাত (gout), ১০। মাংসপেশীর ব্যাথা (muscle strain), ১২। হাড়ের ক্ষয়জনিত ব্যথা, ১৩। হাত-পা চাবানো ব্যথা, ১৪। গ্যাস্ট্রিক, আলসার, ১৫। উচ্চ রক্তচাপ, ১৬। ঘুমের ব্যাঘাত ( insomnia problems), ১৭। সাইনোসাইটিস, ১৮। চুলপড়া (Hair fall), ১৯। দীর্ঘমেয়াদী চর্মরোগ (Skin Diseases Treatment), ২০। হাপানি (asthma), ২১। হৃদরোগ (cardiac disease), ২২। ডায়াবেটিস, ২৩। কিডনির সমস্যা, ২৪। ওজন বেড়ে যাওয়া, ২৫। থায়রয়েড সমস্যা, ২৬। ব্রেইন ডিজিজ ও ডিজঅর্ডার, ২৭। পুরুষের যৌন দূর্বলতা, ২৮। ব্রন, ২৯। অনিয়মিত মাসিক, ৩০। মেয়েদের অন্যান্য সমস্যা, ৩১। রক্তদূষণ, ৩২। ত্বকের নিম্নস্থিত বর্জ্য নিষ্কাশন, ৩৩। ব্ল্যাক ম্যাজিক (কালো যাদু), যাদুটোনা, বদনজর ইত্যাদির ক্ষতি থেকে মুক্তি এবং আরো অনেক রোগ।
🔁আলহামদুলিল্লাহ যাদের কোনো অসুস্থতা নেই তারা ও চাইলে এই সুন্নাহভিত্তিক চিকিৎসাটি নিতে পারেন ডিটক্স পয়েন্ট এর দ্বারা।
ডিটক্স পয়েন্টঃ শরীরের গুরুত্বপূর্ণ অর্গান (Brain, Heart, lung, liver, pancreas , gallbladder, Small intestine, Big Intestine, stomach, Renal etc.) গুলোতে হিজামা করাকে ডিটক্স বলা হয়। ডিটক্স এর মাধ্যমে আমাদের শরীরে গ্রহন করা খাদ্য, শ্বাস-প্রশ্বাস এবং শরীরাবৃত্তিও প্রক্রিয়ায়, আবার কখনো বিভিন্ন শিরাউপশিরায় শয়তানের আঘাতের ফলে উত্তপন্ন টক্সিন,জীবানু, দূষিত প্লাজমা ও আমাদের শরীরে রোগ সৃষ্টিকারী বিভিন্ন উপাদান এবং যা থেকে ক্যান্সারের জীবানু পর্যন্ত তৈরি হতে পারে। এমন সব উপাদান বের করে আনা হয়। যার ফলে আমাদের শরীর হয় সতেজ ও শক্তিশালী রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা সম্পন্ন।
এবার যাদের রোগ নেই তাদের কি এতগুলো পয়েন্ট হিজামা করলে সমস্যা হবে। সেক্ষেত্রে বলবো আমরা একজন রোগীর সমস্ত তদন্ত প্রকৃয়ার পরে কাপ নির্ধারন করি। এবং এ ব্যাপার এ আমরা যথেষ্ট দ্বায়িত্বশীল।
🇧🇩আমাদের ঠিকানাঃ # ২১, ৬ষ্ঠ তলা(লিফটের -৫), সেন্টার পয়েন্ট শপিং মল, মৌচাক, ঢাকা-১২১৭
যোগাযোগঃ- +8801581-801968(বিকাশ)
চেম্বারে আসার পুর্বে অবশ্যই ইনবক্সে যোগাযোগ করে আসবেন।
💥সাদা স্রাব বা লিউকোরিয়া কি?
An yeͤaͣrͬ oͦf iͥmͫprͬoͦvͮiͥng puͧbliͥcͨ hͪeͤaͣltͭhͪ
🔰উম্মাহ কেয়ার পয়েন্ট™ 𝑼𝒎𝒎𝒂𝒉 𝑪𝒂𝒓𝒆 𝑷𝒐𝒊𝒏𝒕🔰
প্রথমেই ধন্যবাদ জানাই যিনি পুরো লেখা জুরে সাহায্য করেছেন
ডা. তানিয়া রহমান মিতুল
বিসিএস( স্বাস্থ্য)
এমবিবিএস, এফসিপিএস, গাইনী বিশেষজ্ঞ
তেজগাঁও থানা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স
এবং এই এর্টিকেল এর একটি লাইন নেয়া হয়েছে
মো: হিমেল শেখ
হিজামা স্পেশালিস্ট, তুরষ্ক।
সিভিল সার্জন সার্টিফাইড
সোশ্যাল হেলথ এক্সপার্ট, ঢাকা।
💥💥মেয়েদের এমন অনেক কথাই আছে, যা অনেক সময় অনেক গুরুত্বপূর্ণ সমস্যা হলেও ডাক্তারকে দেখাতে হবে ভেবে লুকিয়েই রাখা হয়। সাদা স্রাব বা লিউকোরিয়া তেমনি একটি বিষয়। মেয়েদের জীবনের কোনো না কোনো সময় তাদেরকে এই সমস্যায় পড়তেই হয়। তাই কিছুটা জেনে রাখুন এখনি। বলা যায় না কখন আপনার জীবনে, আপনার বোন, মেয়ে অথবা বান্ধবী কিংবা আত্মীয় স্বজনের কাজে লেগে যায়। আগে জানতে হবে স্বাভাবিক সাদা স্রাব দেখতে কেমন হয়।
💥সাদা স্রাব বা লিউকোরিয়া কি?
সাদা স্রাব বা লিউকোরিয়া হলুদ, সাদা পিচ্ছিল ও আঠালো রঙের নিঃসরণ, যা শুকালে হালকা বাদামি-হলুদ রঙের বর্ণ ধারণ করে। যে সব মেয়েরা বয়ঃসন্ধিকালের শুরুতে, তাদের জন্য বলছি নিজের অজান্তে যদি কাপড়ে এমন দাগ পড়ে তবে ঘাবড়ে যাওয়ার কিছু নেই। এটি স্বাভাবিক শারীরবৃত্তীয় প্রক্রিয়ার জন্য হতে পারে। নারীর রিপ্রোডাক্টিভ এইজে (১৪-৫০) যোনি দেয়াল পুরু থাকে।
যোনিতে এক ধরনের জীবাণু থাকে, যা যোনির জন্য স্বাভাবিক। সেটি যোনি থেকে নিয়মিত খসে পড়া কোষের গ্লাইকোজেন কে ল্যাকটিক এসিডে পরিণত করে। এটি যোনিতে পিচ্ছিল ভাব আনে। পাশাপাশি এর অম্লতাও ঠিক রাখে। ক্ষতিকারক জীবাণু থেকে প্রজনন অঙ্গকে নিরাপদ রাখে।
💥সাদা স্রাব বা লিউকোরিয়া হওয়ার কারণসমূহ কী?
০১. স্বাভাবিক শারীরবৃত্তীয়
– বয়সন্ধিকালে রক্ত চলাচল বেড়ে যায় ফলে নিঃসরণ-ও বেশি হয়
– যৌন মিলনকালে
– যৌন আবেগে
– গর্ভাবস্থায়
– শরীরের রাসায়নিক সমতা বজায় রাখতে এবং যোনির কোষগুলোকে সচল রাখতে oestrogen হরমোনের প্রভাবে এটি নিঃসৃত হতে পারে
– মেয়ে শিশুর জন্মের প্রথম ৭-১০ দিনের মধ্যে এটি হতে পারে। মায়ের শরীরে যদি অত্যধিক হরমোন থাকে তবেও এটি হতে পারে।
– সন্তান ডেলিভারির প্রথম কয়েকদিন-ও সাদা স্রাব বেশি হতে পারে
– হস্তমৈথুন বা মাস্টারবেশন
– অভুলেশন ( ডিম্বাণু নিঃসরণ কালে ) জন্ম বিরতিকরণ পিল ব্যবহার করলে। কাজেই প্রথমে ভয় না পেয়ে দেখুন ও বুঝে নিন আপনার সাদা স্রাব কি অত্যধিক কিনা বা স্বাভাবিক কিনা। তারপর সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নিন।
০২. রোগ সম্বন্ধীয়
– মানসিক অশান্তি
– পর্যাপ্ত বিশ্রাম ও পুষ্টির অভাব
– বিভিন্ন ধরনের ক্রিমির সংক্রমণ
– অপরিচ্ছন্নতা এবং কাপড় সঠিক ভাবে না শুকিয়ে স্যাঁতস্যাঁতে পরিবেশে রাখলে
– ইনফেকশন – যক্ষা, ছত্রাক (candida)
– জন্ম বিরতিকরণ পিল বা জন্মনিয়ন্ত্রণ খাবার বড়ি খাওয়া
– ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণ
– পেটের নিম্নভাগের প্রদাহ
– STD (sexually transmitted disease)
বয়ঃসন্ধির আগে এবং স্থায়ী ভাবে মাসিক বন্ধ হবার পরে নিঃসরণ বেড়ে যেতে পারে। কারণ এ সময় সংক্রমণের আশংকা-ও বেশি থাকে। যদি স্রাবের সাথে রক্ত যায়, অথবা অতিরিক্ত নিঃসরণ হয় কিংবা অতি দুর্গন্ধ হয় তবে তা আশংকাজনক। বাচ্চা হওয়ার পর দুর্গন্ধ যুক্ত নিঃসরণ ( lochia ) এটাই নির্দেশ করে যে , জরায়ু তার গর্ভ ধারণের পূর্বাবস্থায় ফিরে যেতে পারেনি। ছত্রাকের সংক্রমণ হলে সাদা দুধের ছানার মত নিঃসরণ যেতে পারে। পাশাপাশি চুলকানো ভাব থাকলে এটি আরও বেশি ছত্রাকের প্রতি নির্দেশ করে।
💥সাদা স্রাব বা লিউকোরিয়া নির্ণয়
– ওয়েট স্মিয়ার
– গ্রাম স্টেইন
– কালচার
– প্যাপ স্মিয়ার
– বায়োপসি
সাদা স্রাব বা লিউকোরিয়া চিকিৎসা
🔰উম্মাহ কেয়ার পয়েন্ট™ 𝑼𝒎𝒎𝒂𝒉 𝑪𝒂𝒓𝒆 𝑷𝒐𝒊𝒏𝒕🔰
– যোনি পথ এবং আশেপাশের পরিবেশ দুটোই পরিষ্কার রাখতে হবে যাতে সংক্রমণ না হয়।
– নিয়মিত শাক সবজি, ফল মূল ও পর্যাপ্ত পানি খেতে হবে।
– পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুম এবং বিশ্রাম করতে হবে।
– জন্ম নিয়ন্ত্রণ বড়ির কারণে হলে একটি নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী বন্ধ রাখতে হবে।
– যৌনাঙ্গের অভ্যন্তরীণ টিউমার থাকলে তার চিকিৎসা করতে হবে।
– ছত্রাক, ব্যাকটেরিয়া জনিত হলে সে অনুযায়ী পথ্য সেবন করতে হবে এবং আক্রান্ত স্থানে লাগাতে হবে।
– পিশারি চিকিৎসা ছত্রাকের জন্যে খুব উপকারী।
– কড়া রোদ অথবা ইস্ত্রির মাধ্যমে কাপড় শুকাতে হবে যাতে জীবাণু বংশবৃদ্ধি করতে না পারে।
– যদি যৌন বাহিত হয়ে থাকে তবে সুস্থ হওয়ার আগ পর্যন্ত মিলনে বিরত থাকতে হবে এবং যে কোনো ঔষধ-ই স্বামীকেও ব্যবহার করতে উৎসাহিত করতে হবে।
– রক্ত মিশ্রিত বা অতি দুর্গন্ধ যুক্ত হলে দেরি না করে ডাক্তারের পরামর্শ নিন।
-💥হিজামার মাধ্যমে এই সমস্যা টি থেকে খুব অল্প সময়ে অনেকেই মুক্তি লাভ করেছেন💥
– STD (sexually transmitted disease)
🔰উম্মাহ কেয়ার পয়েন্ট™ 𝑼𝒎𝒎𝒂𝒉 𝑪𝒂𝒓𝒆 𝑷𝒐𝒊𝒏𝒕🔰
🇧🇩আমাদের ঠিকানাঃ শপ নং- ২১, ৬ষ্ঠ তলা(লিফটের -৫), সেন্টার পয়েন্ট শপিং মল, মৌচাক, ঢাকা-১২১৭
যোগাযোগঃ- +8801581-801968(বিকাশ)
আগামী ৫ বছরে সারা পৃথিবীতে প্রায় ৭০ ভাগ ফেসবুক ও ইউটিউব ব্যবহারকারী মানসিক রোগীতে পরিনত হবে, বিষয়টি মাথায় রাখবেন।
কিছু হাদীস সমূহ একত্রিত করলে মসজিদে প্রবেশের দোয়া হবে নিম্নরূপ -
أَعُوْذُ بِاللَّهِ الْعَظِيمِ وَبِوَجْهِهِ الْكَرِيمِ وَسُلْطَانِهِ الْقَدِيْمِ مِنَ الشَّيْطَانِ الرَّجِيْمِ، بِسْمِ اللَّهِ وَالصَّلَاةُ وَالسَّلَامُ عَلَى رَسُوْلِ اللَّهِ اَللَّهُمَّ افْتَحْ لِي أَبْوَابَ رَحْمَتِكَ
আ‘উযু বিল্লা-হিল ‘আযীম, ওয়া বি ওয়াজ্হিহিল কারীম, ওয়া সুলতা-নিহিল ক্বাদীম মিনাশ শাইত্বা-নির রাজীম। বিস্মিল্লা-হি ওয়াস্সালা-তু ওয়াস্সালা-মু ‘আলা রাসূলিল্লাহ, আল্লা-হুম্মাফ্তা'হ লী আবওয়া-বা রাহ্মাতিক
আমি মহান আল্লাহ্র নিকট বিতাড়িত শয়তান হতে আশ্রয় প্রার্থনা করছি, যিনি সর্বময় রাজত্বের এবং মর্যাদাপূর্ণ চেহারার অধিকারী। আল্লাহ্র নামে (প্রবেশ করছি), সালাত ও সালাম আল্লাহ্র রাসূলের উপর, হে আল্লাহ্! আপনি আমার জন্য আপনার রহমতের দরজাসমূহ খুলে দিন।
রেফারেন্স: সহীহ। আবু দাউদঃ ৪৬৫, ৪৬৬
বণী ইসমাঈল (আঃ) এর চারজনকে দাসমুক্তি করার সওয়াব
১০ বার বলবে -
لَا إِلَهَ إِلَّا اللَّهُ وَحْدَهُ لَا شَرِيكَ لَهُ، لَهُ الْمُلْكُ، وَلَهُ الْحَمْدُ، وَهُوَ عَلَى كُلِّ شَيْءٍ قَدِيرٌ
লা ইলা-হা ইল্লাল্লা-হু ওয়াহদাহু লা শারীকা লাহু লাহুল মুলকু ওয়া লাহুল হামদু ওয়া হুয়া ‘আলা কুল্লি শাই’ইন ক্বাদীর
একমাত্র আল্লাহ্ ছাড়া কোনো হক্ব ইলাহ নেই, তাঁর কোনো শরীক নেই; রাজত্ব তাঁরই, সমস্ত প্রশংসাও তাঁর; আর তিনি সকল কিছুর উপর ক্ষমতাবান।
যে ব্যক্তি উপরোক্ত বাক্যটি ১০ বার বলবে, এটা তার জন্য এমন হবে যেন সে ইসমাঈল (আঃ)-এর সন্তানদের চারজনকে দাসত্ব থেকে মুক্ত করল।”
রেফারেন্স: বুখারীঃ ৬৪০৩, মুসলিমঃ ২৬৯৩
চলে যাচ্ছে সুন্নাহ ডেইট....
দ্রুত সুন্নাহ সম্মত হিজামা করে নিজের শারীরিক, মানসিক ও আত্মিক সুস্থ্যতা নিশ্চিত করুন।
নারীদের কষ্ট লাঘবের জন্য হিজামা সেবার মান বৃদ্ধি করে আমরা খুব দ্রুতই হাজির হচ্ছি।
🇧🇩আমাদের ঠিকানাঃ শপ নং- ২১, ৬ষ্ঠ তলা(লিফটের -৫), সেন্টার পয়েন্ট শপিং মল, মৌচাক, ঢাকা-১২১৭
যোগাযোগঃ- +8801581-801968(বিকাশ)
চেম্বারে আসার পুর্বে অবশ্যই ইনবক্সে যোগাযোগ করে আসবেন।
💥💥আমাদের কাছে যেসব রোগীরা আসে এদের ৯০ ভাগই আধুনিক চিকিৎসা পদ্ধতির বিভিন্ন ধাপ পারি দিয়ে একবস্তা ব্যর্থতার গল্প নিয়েই আসে।
💥 প্রত্যেকেটা রোগীর চোখে মুখে থাকা অনেক আশার ছাপ, তারা সুস্থ্য হতে চায়। এবং সুস্থতার এই গল্প আমরা প্রতিদিনই লিখি, এটা নতুন কিছু নয়।
💥 কিন্তু চিকিৎসার নামে ভয়ংকর মার্কেটিং এজেন্সির ফাদে পা দিয়ে অনেকেই পকেট ঝেরে ঝুরে আমাদের কাছে এসে লাভ ক্ষতির হিসাব নিয়ে বসে।
💥তবে সত্য কথা হচ্ছে যে, আমরা যে পরিমান ফি তে পুরো চিকিৎসা দেই এর ১০ গুন অর্থ খরচ করে অনেকে বিভিন্ন ধরনের টেস্ট করায় বিভিন্ন এফিলিয়েট মার্কেটারদের কাছে ধর্না দেয়। কিন্তু বস্তুবাদী এই দুনিয়া আপনার আমার প্রতিটা সময়ের পরিপূর্ণ মুল্য বুঝে নেয়। তাই আমরা ধর্না দেওয়া বন্ধ করলেই আবার অসুস্থতায় ভুগতে থাকি।
💥💥সুস্থতার জন্য আসুন, শক্তি সামর্থ্য নিয়ে বেড়িয়ে যান।
প্রায় ১৫০০ বছর আগে নবী সাঃ এর রেখে যাওয়া এই পুরনো চিকিৎসার বরকত অনেকে লাভ করতে চায়। তাই আমরাও নবী সাঃ এর রেখে যাওয়া সুন্নাহ প্র্যাক্টিস করছি। দ্রুত আপনার সিরিয়াল কনফার্ম করুন।
🇧🇩 ঠিকানাঃ শপ নং- ২১, ৬ষ্ঠ তলা(লিফটের -৫), সেন্টার পয়েন্ট শপিং মল, মৌচাক, ঢাকা-১২১৭
যোগাযোগঃ- +8801581-801968(বিকাশ)
💥কোমল পানীয় কতটা অপকারি? ⚠️
An yeͤaͣrͬ oͦf iͥmͫprͬoͦvͮiͥng puͧbliͥcͨ hͪeͤaͣltͭhͪ
🔰উম্মাহ কেয়ার পয়েন্ট™ 𝑼𝒎𝒎𝒂𝒉 𝑪𝒂𝒓𝒆 𝑷𝒐𝒊𝒏𝒕🔰
কিন্তু সকল কোমল পানীয় যেমন পেপসি, কোকাকোলা, আরসিকোলা, ইউরাকোলা, সেভেন আপ, স্প্রাইট, ফিজআপ, আপারটেন, সানক্রেস্ট ইত্যাদি স্বাস্থের জন্য ক্ষতিকর। গবেষণায় দেখা গেছে, কোমল পানীয়তে কোন পুষ্টি উপাদান তো নেইই বরং দেহের জন্য ক্ষতিকর কিছু রাসায়নিক উপাদান রয়েছে। আমেরিকা, মালয়েশিয়া, জাম্বিয়া, সিঙ্গাপুরসহ বেশ কিছু দেশের গবেষণার রিপোর্টে বলা হয়েছে যে, নিয়মিত কোমল পানীয় খাওয়াতে দাঁতের, হাড়ের, পেশির, লিভারের জটিল রোগ হয়। সবচেয়ে বেশি ক্ষতি হয় শিশু-কিশোরদের।
কোমল পানীয়ের অন্যতম উপাদান হচ্ছে ক্যাফেইন। ক্যাফেইন একটি আসক্তির মাদক, যা কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্রকে উত্তেজিত করে। এটা দেহকে কৃত্রিমভাবে উত্তেজিত করে। হৃদস্পন্দন বৃদ্ধি করে, সাময়িক বুদ্ধিবৃত্তি বাড়ায় এবং অবসন্ন ভাব বা শ্রান্তি দূর করে। অত্যধিক ক্যাফেইন গ্রহণের ফলে বর্ধিত হারে মূত্রাশয় ও পাকস্থলীয় ক্যান্সার এবং উচ্চরক্তচাপ দেখা দেয়। এটি শিশুদের মধ্যে জন্ম বৈকল্য সৃষ্টি করে। ডায়াবেটিসের কারণ এবং পাকস্থলীর দেয়ালের ক্ষতি করে।
💥 বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের মতে কোমল পানীয়ে রয়েছে ইথিলিন গ্লাইকল, কৃত্রিম রঙ, ফসফরিক এসিড, বেশি মাত্রার ক্যাফেইন, ঘনচিনি, অপিয়েট ও সিলডেনাফিল সাইট্রেট-এর মতো ক্ষতিকর উপাদান। যার পরিণতি হতে পারে ভয়াবহ।
💥চিকিৎসকদের মতে, বিশ্বজুড়ে গত কয়েক দশকে সব বয়সী বিশেষত শিশুদের মধ্যে কিডনি রোগ বেড়ে যাওয়ার অন্যতম কারণ হলো এই কোমল পানীয়। এনার্জি ড্রিংকস পুরুষদের ক্ষেত্রে যৌনশক্তি হ্রাস, সন্তান জন্মদানে অক্ষমতা, হৃদরোগ ঝুঁকি বাড়াতে পারে। আর নারীদের ক্ষেত্রে গর্ভপাত ও দুর্বল শিশু জন্ম দেয়ার মতো দুর্ঘটনা ঘটাতে পারে।
এসব পানীয় দীর্ঘদিন পান করলে ধীরে ধীরে স্মৃতিশক্তি নষ্ট হয়ে যেতে পারে। গর্ভবতী নারীর সন্তান বিকলাঙ্গ হতে পারে। রুচি নষ্ট ও মেজাজ হয়ে উঠতে পারে খিটখিটে। উপরন্তু, শিশুদের জন্যে এগুলো খুবই ক্ষতিকর।
💥এসব পানীয়ের নেশাকে আরো বড় নেশার জগতে প্রবেশের জন্যে ‘ওয়েটিং রুম’ হিসেবে উল্লেখ করেন। সিলডেনাফিল সাইট্রেট মেশানো পানীয় পর্যায়ক্রমে পুরুষত্ব নষ্ট করে ফেলবে। হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়াতে পারে। ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে লিভার ও যেখানে আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে প্রচলিত পানীয়গুলোতে প্রতি লিটারে ক্যাফেইনের পরিমাণ সর্বোচ্চ ৫০ মিগ্রা, সেখানে আমাদের দেশের পানীয়গুলোতে সহনীয় মাত্রার চেয়ে পাঁচগুণ। এমনকি কোনো কোনোটাতে তারও বেশি পরিমাণ ক্যাফেইন পাওয়া গেছে। এছাড়াও এসব কার্বোনেটেড পানীয়ে ব্যবহৃত হয় সিনথেটিক ক্যাফেইন, যা আরো ভয়াবহ।
এবার আমরা দেখে নেই কোমল পানীয়তে যে উপাদানগুলো রয়েছে তা মানবদেহে কি কি ক্ষতিসাধন করে:
ইথিলিন গ্লাইকল: ফ্রিজে চার ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড বা তার কম তাপমাত্রায় কোনো তরল দীর্ঘক্ষণ রাখলে তা জমে বরফ হয়ে যায়। কিন্তু কোমল পানীয় ও এনার্জি ড্রিংকসের ক্ষেত্রে এমনটি ঘটে না। কারণ এগুলোতে এন্টি-ফ্রিজার হিসেবে মেশানো হয় এই ইথিলিন গ্লাইকল। এটি মানবদেহের জন্যে স্বল্প মাত্রার আর্সেনিকের মতোই একটি বিষ। মূলত শিল্প-কারখানায় ব্যবহারযোগ্য হলেও স্বচ্ছ বর্ণ গন্ধহীন এ উপাদানটি বিভিন্ন পানীয়ে এন্টি-ফ্রিজার হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে হরদম। গবেষকদের মতে, ইথিলিন গ্লাইকল মানবদেহে নীরব বিষক্রিয়া ঘটাতে সক্ষম। কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্র, হৃৎপিণ্ড, লিভার এবং কিডনি জটিলতা এমনকি দীর্ঘমেয়াদে কিডনি বৈকল্য পর্যন্ত ঘটাতে পারে এটি।
🇧🇩আমাদের ঠিকানাঃ শপ নং- ২১, ৬ষ্ঠ তলা(লিফটের -৫), সেন্টার পয়েন্ট শপিং মল, মৌচাক, ঢাকা-১২১৭
যোগাযোগঃ- +8801581-801968(বিকাশ)
চেম্বারে আসার পুর্বে অবশ্যই ইনবক্সে যোগাযোগ করে আসবেন।
কৃত্রিম রঙ : ইথিলিন গ্লাইকলের পাশাপাশি কোমল পানীয় ও এনার্জি ড্রিংকসে মেশানো হয় কিছু কৃত্রিম রঙ। যেমন টারট্রাজিন, কারমোসিন, ব্রিলিয়ান্ট ব্লু, সালফেট ইয়েলো ইত্যাদি। নরওয়ে, সুইডেন, ফিনল্যান্ডসহ বিভিন্ন দেশে এগুলোর বিক্রয় নিষিদ্ধ। বিজ্ঞানীরা দেখেছেন, এ উপাদানগুলো ক্যান্সার সৃষ্টির কারণ। এছাড়াও কোমল পানীয়তে প্রিজারভেটিভ হিসেবে ব্যবহার করা হয় সোডিয়াম বেনজয়েট বা বেনজয়িক এসিড। এ উপাদানটি কারো কারো ক্ষেত্রে হাঁপানি ও চর্মরোগের কারণ হতে পারে।
কোনো তরল কতটা এসিডিক হবে তা নির্ভর করে তার pH মানের ওপর। যে পানীয়ের pH মান যত কম সে পানীয় তত এসিডিক। কোনো পানীয়ের pH মান ৫.৫ বা তার কম হলে সে পানীয় শরীরের জন্যে ক্ষতিকর বলে বিবেচিত হয়। সবচেয়ে ভয়ানক ব্যাপারটি হলো, ব্রিটিশ কোমল পানীয় সমিতি বিভিন্ন ব্র্যান্ডের কোমল পানীয়ের মাত্রা শনাক্ত করে যে ছকটি প্রকাশ করেছে তাতে দেখা যায়, এদের প্রত্যেকটির মান ৩-এর কম। আর বাজারের সবচেয়ে জনপ্রিয় কোমল পানীয়টির pH মান ২.৪ থেকে ২.৮ এর মধ্যে। কোমল পানীয় পানের ফলে শরীরে ক্রমান্বয়ে জমা হতে থাকা এই এসিড দাঁত ও হাড়সহ শরীরের অনেক গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গের ক্ষতিসাধন করে।
★চুলপড়া সমস্যায় হিজামা★
✳️হতে পারে আপনার জীবনে সেরা স্বিদ্ধান্ত ✳️
🔰উম্মাহ কেয়ার পয়েন্ট™ 𝑼𝒎𝒎𝒂𝒉 𝑪𝒂𝒓𝒆 𝑷𝒐𝒊𝒏𝒕🔰
ঝাঁঝালো স্বাদে জীবনক্ষয়: কোমল পানীয়তে ঝাঁঝালো স্বাদের জন্যে মেশানো হয় ফসফরিক এসিড, যা ইতোমধ্যেই দাঁতের এনামেল আর শরীরের হাড়ের জন্যে অত্যন্ত ক্ষতিকর বলে প্রমাণিত। পরীক্ষায় দেখা গেছে, কোমল পানীয়ের বোতলে একটি দাঁত ফেলে রেখে দিলে তা ১০ দিনের মধ্যে পুরোপুরি গলে যায়। ব্রিটিশ ডেন্টাল এসোসিয়েশনের পর্যবেক্ষণে দেখা গেছে, প্রতিবার কোমল পানীয় গ্রহণের প্রায় একঘণ্টা পর্যন্ত দাঁতের ওপর এর ক্ষতিকর প্রভাব বজায় থাকে। কারণ, ওই পানীয়তে থাকা ক্ষতিকর উপাদানগুলোর প্রভাব অকার্যকর করতে মুখের লালার প্রায় একঘণ্টা সময় লাগে।
কোমল পানীয়ে থাকা ফসফরাস শরীরে জমে দীর্ঘমেয়াদে হাড়কে ভঙ্গুর করে দেয়। শুধু তা-ই নয়, ভারী কোনো পরিশ্রমের পর কোমল পানীয় পান করলে এর ক্যাফেইন শরীরের ক্যালসিয়াম ও পটাশিয়ামের সাথে বিক্রিয়া করে। ফলে শরীর থেকে উল্লেখযোগ্য পরিমাণ ক্যালসিয়াম ও পটাশিয়াম প্রস্রাবের সাথে বেরিয়ে যায়, যা হাড়ক্ষয় তরান্বিত করার পাশাপাশি হৃদযন্ত্রে গোলযোগ ঘটাতে পারে।
নিয়মিত কোমল পানীয় পানের ফলে শরীর থেকে ক্যালসিয়াম ও ম্যাগনেসিয়ামসহ বিভিন্ন প্রয়োজনীয় খনিজ উপাদান মূত্রের সঙ্গে বেরিয়ে যায়। ফলে বাড়তে থাকে হাড়ক্ষয়ের সম্ভাবনা ও থাইরয়েড গ্ল্যান্ডের কার্যকারিতা কমে যাওয়া বা হাইপোথাইরয়েডিজম ইত্যাদি জটিলতার সম্ভাবনা। যুক্তরাষ্ট্রের টাফ্টন ইউনিভার্সিটির উদ্যোগে ব্যাপক আকারে পরিচালিত একটি গবেষণায় দেখা গেছে, যেসব নারীরা নিয়মিত কোমল পানীয় পান করেন তাদের কোমরের হাড়ের ঘনত্ব কমে গেছে।
উচ্চমাত্রার ক্যাফেইন: কোমল পানীয় প্রীতির অন্যতম কারণ হলো উচ্চমাত্রার ক্যাফেইন। একবার খেলে বার বার খেতে চায় মন। বলা হয়, কোনো খাবার বা পানীয়ে উচ্চমাত্রার ক্যাফেইন আসক্তিকর মাদকের মতোই কাজ করে। যা শরীরের সেন্ট্রাল নার্ভাস সিস্টেম বা কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্রকে সাময়িকভাবে উত্তেজিত করে তোলে। হৃৎস্পন্দন বাড়িয়ে দেয়। কিন্তু এই সাময়িক উত্তেজনার শেষ পরিণতি হলো অবসন্নতা। উপরন্তু, এর ফলে ধীরে ধীরে দেখা দিতে পারে অনিদ্রা, স্নায়ুবিক দুর্বলতা বা নার্ভাসনেস, উদ্বেগ। অতিরিক্ত ক্যাফেইন শরীরের স্বাভাবিক হৃৎস্পন্দনকে বাধাগ্রস্ত করে।
গবেষণায় দেখা গেছে, গর্ভবতী মহিলাদের ক্ষেত্রে মাত্রাতিরিক্ত ক্যাফেইন গর্ভপাত, নির্দিষ্ট সময়ের আগেই প্রসব, কম ওজনের সন্তান প্রসব ও গর্ভস্থ শিশুর জন্মগত ত্রুটি ঘটানোর মতো জটিলতা সৃষ্টি করতে পারে। এছাড়াও মূত্রাশয় ও পাকস্থলীর ক্যান্সারসহ কমপক্ষে ছয় ধরনের ক্যান্সার ও উচ্চ রক্তচাপের অন্যতম কারণ এই অতিরিক্ত ক্যাফেইন। পাকস্থলীর ভেতরের আবরণের ওপরও রয়েছে ক্যাফেইনের ক্ষতিকর প্রভাব।
কোমল পানীয়ের আরেকটি উপাদান হলো কার্বন-ডাই-অক্সাইড, যা আমরা শ্বাস-প্রশ্বাসের সময় শরীর থেকে বর্জ্য হিসেবে বের করে দিই। অথচ কোমল পানীয় পানের মাধ্যমে এটি শরীরে প্রবেশ করে।
অতিরিক্ত চিনি: সাবধান! অতিরিক্ত চিনি ডেকে আনতে পারে অকালমৃত্যু। গবেষণায় প্রমাণিত হয়েছে, স্বাদ মিষ্টি করার জন্যে প্রতি বোতল কোমল পানীয়তে মেশানো হয় গ্লুকোজ, সুক্রোজ, ফ্রুক্টোজ, স্যাকারিন ইত্যাদি। আর এক বোতল বা এক ক্যান কোমল পানীয়তে থাকা ক্যালরির পরিমাণ হলো ১৬০, যা প্রায় ১০ চামচ চিনির সমান। এ পরিমাণ ক্যালরি পোড়াতে একজন মানুষকে ভারী ব্যায়াম করতে হবে সপ্তাহে চার ঘণ্টারও বেশি। স্বাভাবিকভাবেই তা করা হয়ে ওঠে না। যা শেষপর্যন্ত মেদস্থুলতার কারণ হয়ে দাঁড়ায়। আর এর পরিণতি হলো ডায়াবেটিস, মাত্রাতিরিক্ত কোলেস্টেরল, গলব্লাডারে পাথর, উচ্চ রক্তচাপ, হৃদরোগ, রক্তনালীর স্থায়ী সংকোচন, স্ট্রোক ও অকালমৃত্যু।
গত কয়েক দশকে সারা বিশ্বে এসব রোগে অকালমৃত্যুর হার বেড়ে যাওয়ার একটি সাধারণ কারণ হিসেবে কোমল পানীয়ের উল্লেখ্যযোগ্য ভূমিকা রয়েছে বলে মনে করেন স্বাস্থ্য-গবেষকরা।
বোস্টন চিলড্রেন্স হসপিটাল ও হার্ভার্ড মেডিকেল স্কুলের একটি যৌথ গবেষণায় বলা হয়েছে, যেসব শিশু নিয়মিত এসব পানীয় পান করতে অভ্যস্ত, তাদের অতিরিক্ত ওজনধারী হওয়ার সম্ভাবনা শতকরা ৬০ ভাগ বেড়ে যায়।
এছাড়াও সাম্প্রতিক গবেষণায় প্রমাণিত হয়েছে, এসব চিনিযুক্ত পানীয় বা সুগার ড্রিংক কিডনিতে পাথর হওয়ার ঝুঁকি বাড়ায়। বলা হচ্ছে, বিভিন্ন ধরনের কোলা, সোডা, চিনিযুক্ত পানীয় যারা নিয়মিত পান করেন তাদের কিডনিতে পাথর হওয়ার ঝুঁকি স্বাভাবিক একজন মানুষের চেয়ে শতকরা ৩৩ ভাগ পর্যন্ত বেশি। এ ব্যাপারে শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর ডা. এলেইন ওরচেস্টার বলেন, এসব পানীয় নিয়মিত পানের ফলে মুটিয়ে যাওয়ার ঝুঁকি থাকে। আর এ থেকেই বাড়ে কিডনিতে পাথর জমার ঝুঁকি। এ গবেষণাটি প্রকাশিত হয়েছে আমেরিকান সোসাইটি অব নেফ্রোলজি জার্নালে।
বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবসে আয়োজিত সম্প্রতি একটি সেমিনারে বিশেষজ্ঞরা বলেন, বর্তমানে আমাদের দেশের শিশুদের মধ্যেও যে ডায়াবেটিস ও কিডনি জটিলতা ক্রমশ বেড়ে চলেছে, তার অন্যতম কারণ হলো কোমল পানীয়ের প্রতি ক্রমবর্ধমান আসক্তি। তাই যেসব মা-বাবা তাদের আদরের সন্তানটির বায়না রাখতে কোমল পানীয় কিনে দিচ্ছেন, তিনি আসলে সন্তানের অকালমৃত্যুকেই ডেকে আনছেন। চিনির মাত্রাধিক্যের কারণে সিঙ্গাপুর সরকার সকল ধরনের কোমল পানীয় স্কুল পর্যায়ে বিক্রি নিষিদ্ধ ঘোষণা করে।
আমাদের মধ্যে সবচেয়ে হাস্যকর ধারণা হচ্ছে বিয়ে বা কোনো উৎসবে ভরপেট খাওয়ার পর মহানন্দে কোমল পানীয় পান করা। অধিকাংশেরই ধারণা, এতে খাবারটা ভালো হজম হবে। খাবার সবচেয়ে ভালো হজম হয় যখন পাকস্থলীর তাপমাত্রা থাকে ৩৭ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড। এ তাপমাত্রায় পাকস্থলীর এনজাইম বা পাচক-রস খাবার হজমের জন্যে সবচেয়ে উপযোগী অবস্থায় থাকে। কিন্তু ভরপেট খাওয়ার পরই আপনি যখন আপনার পাকস্থলীতে শূন্য থেকে চার ডিগ্রি তাপমাত্রার কোমল পানীয় ঢেলে দেন তখন স্বাভাবিকভাবেই হজমের পুরো প্রক্রিয়াটি ভীষণভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। হজমের বদলে তখন পাকস্থলীতে থাকা খাবার গাঁজন প্রক্রিয়ায় পচতে শুরু করে। কোমল পানীয় পানের কিছুক্ষণ পর খাবার হজমের লক্ষণ মনে করে আপনি যে তৃপ্তির ঢেঁকুরটি তোলেন, তা আসলে খাবার পচনের ফলে সৃষ্ট গ্যাস।
🇧🇩আমাদের ঠিকানাঃ শপ নং- ২১, ৬ষ্ঠ তলা(লিফটের -৫), সেন্টার পয়েন্ট শপিং মল, মৌচাক, ঢাকা-১২১৭
যোগাযোগঃ- +8801581-801968(বিকাশ)
চেম্বারে আসার পুর্বে অবশ্যই ইনবক্সে যোগাযোগ করে আসবেন।
💥দ্রুত হিজামা র সিরিয়াল নিন💥
🥰আগে সিরিয়াল নিলে আগে সেবা পাবেন শর্তে🥰
✅হিজামা কি এর অনেক ব্যখ্যা দেয়া যাবে তবে আপাতত এতটুকু জানা যাক। হিজামা হচ্ছে একটা চিকিৎসা ব্যবস্থা। আমাদের প্রচলিত অ্যালোপ্যাথি কিংবা হোমিওপ্যাথির মত এটা না। এটা একটু অন্য ধরনের চিকিৎসা ব্যবস্থা। হিজামা একটি নববী চিকিৎসার ব্যবস্থা। এটি আরবি শব্দ আলহাজম থেকে এসেছে, যার অর্থ চোষা বা টেনে নেওয়া।
এটি একটি ছোট আকারের সার্জিক্যাল চিকিৎসা। যেখানে নেগেটিভ suction এর মাধ্যমে শরীর থেকে রোগ তৈরি করে এমন সব জিনিস টক্সিন এবং রোগের কারণে তৈরি হওয়া জিনিসগুলো শুষে বের করে আনা হয়। অর্থাৎ এটি শরীর থেকে টক্সিন বা বিষাক্ত জৈব রাসায়নিক বর্জ্য নিষ্কাশন করে। এতে শরীরের মাংস বেশি সমূহের রক্ত প্রবাহ দ্রুততর হয়। পেশি, চামড়া, ত্বক ও শরীরের ভেতরের অর্গানসমূহের কার্যকারিতা বৃদ্ধি পায়। ফলে শরীর সতেজ ও শক্তিশালী হয়। শারীরিক মানসিক ও আত্নিক সমস্যায় আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন।
https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=186541847562664&id=100086205497596&mibextid=Nif5oz
🇧🇩আমাদের ঠিকানাঃ শপ নং- ২১, ৬ষ্ঠ তলা(লিফটের -৫), সেন্টার পয়েন্ট শপিং মল, মৌচাক, ঢাকা-১২১৭
যোগাযোগঃ- +8801581-801968(বিকাশ)
কোমল পানীয় কতটা অপকারি? ⚠️
💥পরিপূর্ণ একটি প্রকাশনা আপনাদের কাছে দেয়ার চেষ্টা করবো আগামীকাল।
💥প্রতিদিন ডিম খেলে সারবে যে ১৫ রোগ💥
An yeͤaͣrͬ oͦf iͥmͫprͬoͦvͮiͥng puͧbliͥcͨ hͪeͤaͣltͭhͪ
🔰উম্মাহ কেয়ার পয়েন্ট™ 𝑼𝒎𝒎𝒂𝒉 𝑪𝒂𝒓𝒆 𝑷𝒐𝒊𝒏𝒕🔰
👉ডিম স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপকারী। তবে অনেকেই দৈনিক ডিম খেতে ভয় পান, যদি ওজন বেড়ে যায় কিংবা হৃদরোগের আশঙ্কা বাড়ে এই ভেবে। তবে পুষ্টিবিদদের মতে, সকালের নাস্তায় একটি করে ডিম খাওয়া শারীরিক বিভিন্ন রোগের সমাধান করতে পারে। তবে এটি নির্ভর করে কে কীভাবে ডিম খাচ্ছেন।
অনেকেই ডিমের কুসুম ফেলে দিয়ে সাদা অংশটা খান। পুষ্টিবিদদের মতে, দিনে একটি নয় অন্তত ২টি ডিম কুসুমসহ খেতে পারবেন। আর যদি এর চেয়েও বেশি ডিম খেতে চান তাহলে সাদা অংশ খেতে পারেন।
অন্যদিকে ডিম যত বেশি ভাজা হয় এর পুষ্টিগুণ নষ্ট হয়ে যায়। তাই ডিমের পোচ বা হাফ বয়েল খান। দরকার হলে ফুল বয়েল ডিমও খেতে পারেন। তবে ডিমের অমলেট সপ্তাহে একবার খান।
ডিমের পুষ্টি উপাদান
একটি ডিমে অ্যানার্জি থাকে ১৪৩ ক্যালোরি। আর কার্বোহাইড্রেট থাকে ০.৭২ গ্রাম মতো। প্রোটিন থাকে ১২.৫৬ গ্রাম, ফ্যাট থাকে ৯.৫১ গ্রাম। এছাড়া ফসফরাস থাকে ১৯৮ মিলিগ্রাম, পটাশিয়াম ১৩৮ মিলিগ্রাম, জিঙ্ক থাকে ১.২৯ মিলিগ্রাম।
ডিমের সাদা অংশে থাকে প্রোটিন ও কুসুমে থাকে ভালো ফ্যাট, আয়রন ও ভিটামিন। শিশুর দৈহিক বৃদ্ধি, হাড় শক্ত করতে ও মেধার বিকাশে ডিম খুবই কার্যকর। ডিমে আরও আছে ভিটামিন এ, যা দৃষ্টিশক্তি উন্নত করে। আর কুসুমে থাকা ভিটামিন ডি, হাড়ের জন্য ভালো।
বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে, অপুষ্টি, রক্তাল্পতা ও ডায়াবেটিসের সমস্যা কাটিয়ে উঠতে প্রতিদিন অন্তত একটি করে ডিম খাওয়া উচিত। ডায়াবেটিস রোগীদের সুষম পুষ্টিকর খাদ্যের কথা বিবেচনা করে বিজ্ঞানীরা মুরগির ডিম ডায়েটে রাখার কথা বলছেন।
ডিম খেলে সারবে যেসব রোগ
★চুলপড়া সমস্যায় হিজামা★
✳️হতে পারে আপনার জীবনে সেরা স্বিদ্ধান্ত ✳️
💥নতুন চুল গজাতে পুরো লেখাটি পড়ে ফেলুন 💥
🔰উম্মাহ কেয়ার পয়েন্ট™ 𝑼𝒎𝒎𝒂𝒉 𝑪𝒂𝒓𝒆 𝑷𝒐𝒊𝒏𝒕🔰
> ডিম খেলে শরীরে দ্রুত অ্যানার্জি আসে। ডিমে থাকা ভিটামিন থেকেই মূলত এই অ্যানার্জি বা শক্তি মেলে। এতে থাকা ভিটামিন বি খাদ্যকে অ্যানার্জি বা শক্তিতে রূপান্তরিত করে। তাই প্রতিদিন সকালে একটি সেদ্ধ খেলে সারাদিন ক্লান্তহীন থাকবেন।
> ডিমে থাকে ভিটামিন এ। যা দৃষ্টিশক্তিকে উন্নত করে। তাছাড়া ডিমে থাকা কেরোটিনয়েড আর ল্যুটেন বয়স হয়ে গেলে চোখের এক বড় সমস্যা, ম্যাকুলার ডিজেনারেশন হওয়ার সম্ভাবনা কমায়।
> ডিমে থাকা ভিটামিন ই কোষ আর ত্বকে থাকা ফ্রি র্যাডিকেল ধ্বংস করে। তাই ক্যানসারের ঝুঁকি কমে। এছাড়াও নতুন কোষ তৈরি হতেও সাহায্য করে থাকে। নিয়মিত ডিম খেলে ব্রেস্ট ক্যানসারের সম্ভাবনা অনেক কমে যায়।
> পেশী ব্যথায় অনেকেই ভোগেন। ডিমে থাকা ভিটামিন ডি পেশী মজবুত করে। নিয়মিত যারা ব্যায়াম করেন তাদেরকে বিশেষজ্ঞরা ডিম খেতে বলেন।
> নারী স্বাস্থ্যের উন্নতিতে জন্য প্রতিদিন ৫০-৬০ শতাংশ প্রোটিন দরকার হয়। যা ডিম থেকেই পাওয়া যায়। একটি ডিম থেকে ৬.৫ গ্রাম প্রোটিন মেলে।
> এক সমীক্ষায় জানা গেছে, ডিম খেলে হার্টে রক্ত জমাট বাঁধে না। তাই হার্ট অ্যাটাক বা স্ট্রোকের ঝুঁকি কমে। পাশাপাশি সারা শরীরেই রক্ত চলাচল সচল থাকে।
> অনেকের মধ্যেই ভ্রান্ত ধারণা আছে, ডিম না কি কোলেস্টেরল বাড়ায়। যা একদমই ভুল। বরং ডিম কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। ডিমে থাকা ওমেগা ৩ এই কাজটি করতে সাহায্য করে। আবার ডিম এইচডিএল বা ভালো কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়ায় প্রায় ১০ শতাংশ।
> ডিম লিপিড প্রোফাইলও নিয়ন্ত্রণে রাখে। তাছাড়া ডিম লোহিত রক্তকণিকা বাড়াতেও সাহায্য করে। তাই রোজ নিয়ম করে ডিম খান।
> শরীরের সার্বিক সুস্থতায় কোলাইন খুবই প্রয়োজন। কোলাইনের ঘাটতি হলে লিভারের নানা সমস্যা বা নিউরোলজিক্যাল ডিসঅর্ডার হয়। ডিমে প্রায় ৩০০-৩৫০ মাইক্রোগ্রাম কোলাইন থাকে। তাই ডিম খেলে লিভার ও স্নায়ু ভালো থাকে।
> প্রোটিনের মূল উৎস হলো অ্যামিনো অ্যাসিড। প্রোটিন তৈরিতে প্রায় ২১ ধরনের অ্যামাইনো অ্যাসিড লাগে। যার মধ্যে ৯টি শরীরে তৈরি হয় না। এজন্য বাইরে থেকে প্রোটিন গ্রহণ করতে হয়। যা মেলে ডিম থেকে।
> নখ ভেঙ্গে যাওয়ার সমস্যায় অনেকই ভোগেন। নখ মজবুত করে সালফার। আর ডিম হলো এই সালফারের উৎস। নখকে সুন্দর ও সাদা রাখতেও সাহায্য করে সালফার। তাই নিশ্চিন্তে ডিম খান।
> অ্যানিমিয়া বা রক্তাল্পতায় নারী ও শিশুরা বেশি ভোগে। শরীরে পর্যাপ্ত আয়রন থাকলে অ্যানিমিয়া হয় না। আর ডিমে থাকে আয়রন। তাই নিয়মিত ডিম খেলে রক্তাল্পতার সমস্যার সমাধান হয়।
> শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে ডিম দুর্দান্ত কার্যকরী। ঘন ঘন সর্দি-কাশি বা জ্বরে ভুগতে না চাইলে রোজ ডিম খান। ডিমে থাকা জিংক ইমিউনিটি সিস্টেমকে অনেকটাই শক্তিশালী করে।
> হাড় ও দাঁতের স্বাস্থ্য উন্নত করে ডিম। হাড় মজবুত করে ফসফরাস। এই উপাদানটি আবার দাঁতও মজবুত করতে সাহায্য করে। তাই হাড় ও দাঁত মজবুত রাখতে ডিম খান প্রতিদিন।
> অনেকেই মনে করেন ডিম বোধ হয় ওজন বাড়ায়। বিশেষ করে ডিমের কুসুম ওজন বাড়িয়ে দেয়! তবে এ ধারণা ভুল। বরং ডিম খেলে ওজন কমে। কারণন ডিম অতিরিক্ত ক্ষুধা নিয়ন্ত্রণ করে। একটি ডিম শরীর থেকে ৪০০ ক্যালোরির কমাতে পারে। তাই ওজন কমাতে ডিম খান।
আজ ৮ অক্টোবর, বিশ্ব ডিম দিবস। এ বছর ডিম দিবসের প্রতিপাদ্য- ‘প্রতিদিন ডিম খাই, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াই’। ১৯৯৬ সালে অস্ট্রিয়ার রাজধানী ভিয়েনায় আন্তর্জাতিক এগ কমিশনের কনফারেন্সে প্রতিবছর অক্টোবর মাসের দ্বিতীয় শুক্রবার বিশ্ব ডিম দিবস পালনের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।
এই দিবস পালনের উদ্দেশ্য হলো ডিমের খাদ্যমান ও পুষ্টিগুণ সম্পর্কে মানুষকে অবহিত করা এবং স্বাস্থ্যসম্মত ডিম উৎপাদন, বাজারজাতকরণ ও ভোক্তার দৈনন্দিন খাদ্য তালিকায় ডিম অন্তর্ভুক্তি উৎসাহিত করা।
সূত্র: হেলথলাইন/দাসবাস
🇧🇩 ঠিকানাঃ শপ নং- ২১, ৬ষ্ঠ তলা(লিফটের -৫), সেন্টার পয়েন্ট শপিং মল, মৌচাক, ঢাকা-১২১৭
যোগাযোগঃ- +8801581-801968(বিকাশ)
Hair_Fall
PLID সমস্যা নিয়ে বিস্তারিত জানতে সাথেই থাকুন💥
✅পিএলআইডি-সংক্রান্ত কোমরব্যথায় ১০ শতাংশ রোগীর ক্ষেত্রে অস্ত্রোপচার করতে হয়। আধুনিক পদ্ধতিতে এখন মাইক্রোসার্জারি করানো যায়।
অধ্যাপক হারাধন দেব নাথ, নিউরোসার্জারি বিভাগ, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়
সবাই জীবনে কোনো না কোনো সময় কোমরব্যথায় ভোগেন। এই ব্যথা বিভিন্ন কারণে হয়। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য কারণ হলো পেশি ও হাড়সংশ্লিষ্ট ব্যথা, ফাইব্রোমায়ালজিয়া, অস্ট্রিওআর্থ্রাইটিস, স্পন্ডাইলোডিসকাইটিস, স্পন্ডাইলোসিস, এনকাইলজিং স্পন্ডাইলাইটিস ইত্যাদি।
অনেকেই বলেন, পিএলআইডির কারণে কোমর বা মেরুদণ্ডে ব্যথা হচ্ছে। এই পিএলআইডি আসলে কী? এর মানে হলো প্রলাপসড লাম্বার ইন্টারভার্টিব্রাল ডিস্ক। এই রোগ হলে দুটি কশেরুকার মধ্যে থাকা কোমরের নরম অংশ (ডিস্ক) বের হয়ে বাইরের দিকে চলে আসে। ডিস্কের বাইরের দিকে অ্যানুলাস ফাইব্রোসাস নামে শক্ত আবরণ থাকে, যা আঘাতে বা ক্ষয় হয়ে ছিঁড়ে গিয়ে ভেতরের নরম জেলির মতো অংশ বের হয়। সেই বের হওয়া অংশ নার্ভের রুটকে চাপ দেয়। ফলে কোমরে প্রচণ্ড ব্যথা হয় এবং সেই ব্যথা ক্রমশ পায়ে ছড়িয়ে পড়ে। একে সায়াটিক পেইনও বলে। সাধারণত লাম্বার ৪ ও ৫ নম্বর কশেরুকায় এটি ঘটে থাকে।
যেভাবে বুঝবেন
ব্যথা সাধারণত কোমর, ঊরু, কাফ মাসলের পেছন দিয়ে পায়ের বুড়ো আঙুল বা ছোট আঙুল পর্যন্ত চলে আসে। কাশি-হাঁচি দিলেই প্রস্রাব-পায়খানা বের হয়ে আসে।
সামনের দিকে ঝুঁকে নামাজ পড়লে বা কোনো জিনিস তুলতে গেলে ব্যথা বাড়ে। ডিস্ক প্রলাপস গুরুতর হলে প্রস্রাব, পায়খানা, সেক্সের নার্ভ ড্যামেজ হয়ে যায় বা প্যারালাইসিস হয়। এই অবস্থাকে বলে কৌডা ইকুইন সিনড্রোম। এটা হলে ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই অস্ত্রোপচার করতে হয়, নইলে রোগের উন্নতি হয় না।
কী করবেন
কোমরব্যথার যথাযথ চিকিৎসা রয়েছে। কিছু উপায় অবলম্বন করলে ৯০ শতাংশ পর্যন্ত ব্যথা কমে যেতে পারে। এ জন্য কিছুদিন পরিপূর্ণ বিশ্রাম করা, কিছু ব্যায়াম, শক্ত বিছানায় ঘুমানো, নিচু হয়ে ভারী কিছু না তোলা ও ভারী কাজ না করা, পাতলা বালিশে ঘুমানো, বিছানা থেকে ওঠার সময় কাত হয়ে ওঠা, অতিরিক্ত ভ্রমণ পরিহার, মোটরসাইকেল না চালানোর মতো কিছু বিষয় অনুসরণ করা উচিত। পাশাপাশি ওজন কমাতে হবে।
এ ছাড়া পিএলআইডি-সংক্রান্ত কোমরব্যথায় ১০ শতাংশ রোগীর ক্ষেত্রে অস্ত্রোপচার করতে হয়। আধুনিক পদ্ধতিতে এখন মাইক্রোসার্জারি করানো যায়। আমাদের দেশেই এর উন্নত চিকিৎসাব্যবস্থা রয়েছে। যেমন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, নিউরোসায়েন্স হাসপাতালসহ অনেক হাসপাতালে উন্নত মানের মাইক্রোসার্জারি হয়।
তবে আধুনিক চিকিৎসার এই সময়েও অনেকেই শেষ চেষ্টা হিসেবে বেছে নিচ্ছেন হিজামা বা কাপি থেরাপি। কেন নয়? যখন নার্ভ এর নিরব কান্নায় জীবন অতিষ্ট। প্রায় ৯০ ভাগ ক্ষেত্রেই রোগীদের প্রথম সেশন হিজামার ক্ষেত্রে ৫০ ভাগ ব্যথা কমেছে। এবং ৩ য় ৫ম সেশন নেয়ার পর রোগীরা দাবি করেন তাদের ব্যথাটি আর নেই। তবে পরিপুর্ন সুস্থতার জনয় ধৈর্য ধরে চালিয়ে যেতে হবে ৬ থেকে ৭ সেশন। এরই মধ্যে একজন রোগীর কোনো প্রকার অস্ত্রোপচার ছাড়াই সফলভাবে সুস্থতার গল্প লেখা হয়। তবে হ্যা রোগীকে হতে হবে বিচক্ষণ। কারন একজন্সঠিক থেরাপিষ্ট নির্ধারণ করতে না পারলে পুরো চিকিৎসাটাই ব্যর্থ হওয়ার ঝুকি থাকে। আপনি যার থেকে হিজামা নিবেন অবশ্যই রোগের তীব্রতা অনুযায়ী সাকশন দেয়ার জ্ঞান সেই থেরাপষ্টের থাকতে হবে। সেক্ষেত্রে বলে রাখা ভালো এমন রোগীদের ক্ষেত্রে মৃদু সাকশনই যথেষ্ট, অতিরিক্ত সাকশনে লিগামেন্ট এর আরো ক্ষয়ক্ষতির আশংকা থাকতে পারে।
🔰উম্মাহ কেয়ার পয়েন্ট™ 𝑼𝒎𝒎𝒂𝒉 𝑪𝒂𝒓𝒆 𝑷𝒐𝒊𝒏𝒕🔰
🇧🇩আমাদের ঠিকানাঃ শপ নং- ২১, ৬ষ্ঠ তলা(লিফটের -৫), সেন্টার পয়েন্ট শপিং মল, মৌচাক, ঢাকা-১২১৭
যোগাযোগঃ- +8801581-801968(বিকাশ)
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Contact the business
Telephone
Address
LEVEL-6, SHOP-21, CENTER POINT SHOPING MALL
Dhaka
1217
Opening Hours
Monday | 10:00 - 20:00 |
Tuesday | 10:00 - 20:00 |
Wednesday | 10:00 - 20:00 |
Thursday | 15:00 - 20:30 |
Friday | 10:00 - 20:00 |
Saturday | 10:00 - 20:00 |
Sunday | 10:00 - 20:00 |
Modhubag, Mogbazar
Dhaka, 1217
Reiki, Homoeopathy, Ayurveda, Acutherapy, Yog, Magnet Therapy, Naturopathy, Unani, Siddha & Sowa-Rigpa.
175, East Azampur, Uttara.
Dhaka, 1230
Hijama or Cupping Therapy Centre for Women (healing with sunnah)
Level #2, House #13, Road #02, Sector #06, House Building Uttara
Dhaka, 1230
A Bangladeshi digital health services.
130 Street
Dhaka, 1360
With the help of VigRX Cream, You will be able to achieve significant changes in the size of your pe