Baby Care - শিশুর যত্ন
Nearby clothing stores
Dhaka
Mohammad Pur
Mohammad Pur
1
1207
Muhammadpur 1207
Mohammad Pur
Mohammadpour
2nd & 3rd Floor
1207
Shop No:05 Minar Mosjid Market Tajmahol Road
Mohammad Pur
Mohammad Pur
তোমরা আমাকে একটা শিক্ষিত মা দাও, আমি তোমাাদের একটি শিক্ষিত জাতি উপহার দিবো।
পর্দা উঠছে ক্রিকেট বিশ্বকাপের। বাংলাদেশের জন্য শুভকামনা ❤️❤️❤️
আমরা এমনই ভাবে মোবাইলে আসক্ত হয়েছি যে সন্তান,সংসার আর কিছুই ভালো লাগে না।
ছোটদের জন্য নুডলস কি ভালো না খারাপ
লেখা:ডা. ফারহানা মোবিন
মাংস, বাদাম, সবজি, ডিম, অথবা কলিজা মিশিয়ে নুডলস রান্না করলে তা পুষ্টিকর খাবার হয়ে উঠবে
বাসার ছোট্ট শিশুটি হয়তো ভাত খেতে চাইছে না। নুডলস তার বিশেষ পছন্দ। মা-বাবাকেও দেখা যায়, ভাতের পরিবর্তে নিয়মিত নুডলস দিচ্ছেন তাকে। কিন্তু সব সময় এই নুডলস খাওয়াটা শিশুর জন্য ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়ায়। কারণ, নুডলস তৈরি হয় আটা, ময়দা দিয়ে। এসব উপকরণে প্রচুর পরিমাণে কার্বোহাইড্রেট থাকে। যা শিশুর ওজন বাড়াতে সাহায্য করে। এ ছাড়া নুডলসে বিশেষ একধরনের প্রিজারভেটিভ দেওয়া থাকে, যে কারণে প্রতিদিন নুডলস খেলে শিশুর স্বাস্থ্যে ক্ষতিকর প্রভাব ফেলতে পারে।তবে কি শিশুকে নুডলস খাওয়ানো যাবে না? এই প্রশ্ন যাঁদের মনে কাজ করছে, তাঁদের বলছি, খাওয়াতে পারবেন, তবে নিয়মিত না। আর নুডলস রান্নার সময় অবশ্যই বাদাম, সবজি, ডিম, মাংস আর কলিজা মিশিয়ে নেবেন। এতে করে সাধারণ নুডলসও হয়ে উঠবে পুষ্টিগুণসম্পন্ন খাবার।
নুডলসের মধ্যে টেস্টিং সল্ট ব্যবহার না করাই ভালো
তবে এটাও জেনে রাখুন, নুডলসের মধ্যেও আছে শরীরের জন্য উপকারী উপাদান। এই যেমন শর্করা, আমিষ, ভিটামিন বি কমপ্লেক্স, ফাইবার বা আঁশজাতীয় উপাদান এবং বিভিন্ন ধরনের খনিজ লবণ, স্নেহ বা চর্বিজাতীয় উপাদান। শর্করার প্রধান উপাদান হলো গ্লুকোজ, যা আমাদের শক্তি জোগায়, মস্তিষ্ককে সুষ্ঠুভাবে কাজ করতে সাহায্য করে। ভিটামিন বি কমপ্লেক্স রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়িয়ে তোলে। ফাইবার বা আঁশজাতীয় উপাদান কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সাহায্য করে। এ ছাড়া দেহের অভ্যন্তরীণ এবং বাহ্যিক অঙ্গপ্রত্যঙ্গগুলোকে পুষ্টি জোগায় শর্করাজাতীয় খাবার।
প্রতিদিন নুডলস খেলে শিশুর স্বাস্থ্যে ক্ষতিকর প্রভাব পরে।
ছয় মাসের পর যেসব শিশু ভাত ও সবজি চিবিয়ে খেতে পারে, তাদের নুডলস দেওয়া যাবে, তবে প্রতিদিন নয়।
যেসব শিশুর কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা আছে অথচ সবজি খেতে চায় না, তাদের জন্য সবজি দিয়ে নুডলস রাঁধতে পারেন। নুডলসের ফাইবারজাতীয় উপাদান শুধু ছোট নয়, বড়দেরও দীর্ঘ সময় পেট ভর্তি রাখতে সাহায্য করে। তবে নুডলসের মধ্যে টেস্টিং সল্ট ব্যবহার না করাই ভালো। অতি মাত্রায় টেস্টিং সল্ট রক্তে চর্বির মাত্রা বড়িয়ে দেয়। তখন উচ্চ রক্তচাপ, ডায়বেটিস, ফ্যাটিলিভারের মতো অসুখ শরীরে বাসা বাঁধতে থাকে।
এভাবে পারিনি বলে অনেক পিছিয়ে আছি। ইনশাআল্লাহ এভাবে শুরু করব। আপনারাও করেন
দুই বছর বয়স থেকে বাচ্চাদের ভুট্টা আলুর স্যুপ দিতে পারেন যা আপনার শিশুকে পুষ্টির ঘাটতি মেটাতে ও ওজন বৃদ্ধিতে সহায়ক হবে।
কলা
শিশুদের জন্য অতি পুষ্টিকর খাবারের অন্যতম
#হায়রে_ইলিশ……………!!!
ইলিশ হচ্ছে জাতীয় মাছ
ইলিশ গৌরব-সম্মান,
ইচ্ছে জাগে ইলিশ খেতে
আকাশছোঁয়া দাম।
বাংলার ইলিশ গরীব দুখীর
ভাগ্যে জুটে না,
ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ ধরে
হদিস মিলে না।
ইলিশ পালন কিসের খরচ
প্রশ্ন বহে মুখে,
ক্রয়-ক্ষমতার বাইরে যে মাছ
জাতীয় কেন হবে?
আমজনতার চাওয়া এবার
আমরা ইলিশ চাই,
এত্ত দামে ইলিশ কিনে
খাওয়ার সাধ্য নাই।
স্বাদের ইলিশ কার না খেতে
ইচ্ছে হয়না বলি,
ন্যায্য দামে ইলিশ পেতে
তুলছে সবাই দাবি।
C
এক ভদ্রলোক ডিম বিক্রেতাকে জিজ্ঞেস করলো'
ডিম কত করে বিক্রি করছেন?
বৃদ্ধ বিক্রেতা বললো' স্যার পাঁচ টাকা করে প্রতিটি।
স্যার বললো, আমি ৬টি ২৫ টাকা দেব, না হয় চলে যাবো!
বৃদ্ধ বিক্রেতা উত্তর দিলো, আসেন স্যার নিয়ে যান আপনার দামে। কারণ সারাদিন একটিও বিক্রি করতে পারিনি। আপনার মাধ্যমেই আজকের বিক্রি শুরু।।
স্যারটি ডিম কিনে জিতে গেল।
তারপর স্যারটি তার দামী গাড়ীতে চড়ে তার বন্ধুর সাথে অভিজাত রেস্তোরাতে গেলো। সেখানে, সে আর তার বন্ধুরা তাদের পছন্দসই অনেককিছু অর্ডার করলো। কিন্তু তারা যা অর্ডার দিলো তার স্বল্প খেলো আর বেশিরভাগ রেখে দিলো। তারপর সে বিল দিতে গেল।বিল আসলো ১৪০০টাকা। সে দিলো ১৫০০টাকা এবং রেস্তোরা মালিককে বললো বাকিটা রেখে দিতে।
এ ব্যাপারটা রেস্তোরা মালিকের কাছে খুবই স্বাভাবিক হতে পারে কিন্তু দরিদ্র ডিম বিক্রেতার কাছে খুবই বেদনাময়।
ভদ্রতার চাদরে আসলে আমরা আমাদের মূল্যবোধকে হারিয়ে ফেলেছি ... যখনি কোন অসহায়, বৃদ্ধ, গরীব লোকের কাছ থেকে কিছু ক্রয় করবেন তখন তাকে মূল্যের চেয়ে একটু বেশী দিবেন ...
সৃষ্টির সকল প্রাণীকে ভালবাসতে শিখি,,,,
অসহায় মানুষকে আপন ভাবতে শিখি।
সকল বাচ্চাদের অবশ্যই এই টিকা গুলো দেওয়া উচিত।
❤️❤️❤️❤️
অপুষ্টির
কারনে শিশুদের চুল পাতলা ও খসখসে হতে পারে। পাশাপাশি অপুষ্টি অতিরিক্ত চুল পড়ার কারনও হয়ে থাকে
১ সপ্তাহের মধ্যে ২ ছেলে মেয়ে হারানো বাবা মা কতটা কষ্টের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছেন আল্লাহ ভাল জানেন। আল্লাহ তাদের ধৈর্য দিক। এই নিউজ বুকে কাপন ধরিয়ে দিচ্ছে, কষ্ট দিচ্ছে খুব, বাচ্চা অসুস্থ হলে দিশেহারা হয়ে যাই আর বাচ্চা হারানো বাবা মা কি অবস্থায় আছেন!
কিছু বলা যাবে না, তবে একজনকে বলা যাবে তাই আল্লাহকে বলে রাখলাম।
পেটফাঁপা, খাবারে অরুচি, বমি বমি ভাব শিশুদের কৃমির লক্ষণের অন্যতম
ডেঙ্গু জ্বরে বেশি বেশি তরল খাবেন(ডাবের পানি,পেপে পাতার জুস,লেবু পানি),জ্বর হলে ডেঙ্গু চেক করবেন।নাপা ছাড়া অন্য কোন ওষুধ খাওয়া যাবে না।
✍️চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে ভারতের চন্দ্রযান-৩ সফলভাবে অবতরণ করল।এই সংবাদ জানার পর বাংলাদেশের মানুষ সোশ্যাল মিডিয়াতে তাদের যে মতামত ব্যাক্ত করেছে, তা থেকে কিছু মতামত এখানে দেওয়া হলো--
১- আপনি জানেন কি, আমেরিকার নাসা (NASA) বা ভারতের ইসরো( ISRO) এর মতই বাংলাদেশে মহাকাশ গবেষণার জন্য একটি সংস্থা আছে,
যার নাম স্পারসো; ( SPARRSO)।
নাসায় কি হয় আমরা সবাই জানি। ভারতের ইসরো আজকে চাঁদে চন্দ্রযান-৩ পাঠালো। আর বাংলাদেশের স্পারসো এর সর্বশেষ দুইটি কাজ হলো,
- শেখ রাসেল দিবস উপলক্ষে মিলাদ আয়োজন।
-শোক দিবস উপলক্ষে দোয়া এবং আলোচনা সভা।
২-ভারত মাত্র ৬১৫ কোটি রুপি (৯০০ কোটি টাকা) খরচ করে চন্দ্র বিজয় করেছে। আর ঢাকার দুই সিটিতে ১৩০০ কোটি টাকা খরচ করে মশা মারতে পারে না।
৩- চন্দ্রযান ৩ ৩.৮৪ লাখ কিমি দূরে চাঁদে পাঠাতে ভারতের সর্বসাকুল্যে বাংলাদেশী টাকায় ৯০০ কোটি টাকা (৬১৫ কোটি রুপি) খরচ হয়েছে।
আর ,বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট ৩৫ হাজার কি.মি. উপরে পৃথিবীর অরবিটে পাঠাতে বাংলাদেশের খরচ গেছে ৩০০০ হাজার কোটি টাকা!
৪-চন্দ্রযান-৩ মিশনে ভারতের বাজেট ছিলো ৬১৫ কোটি রুপি (৯০০ কোটি টাকা) আর আমাদের ফরিদপুরের ছাত্রলীগ নেতা নিশান একাই বিদেশে পাচার করেছে ২০০০ কোটি টাকা!
৫- চন্দ্রযান-৩ সফল ভাবে চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে অবতরণ করতে ভারতের খরচ হয়েছে ৯০০ কোটি টাকা।
চট্টগ্রাম কক্সবাজার চার লেনের মহাসড়ক উন্নীত করতে কি.মি. প্রতি বাংলাদেশের খরচ হবে মাত্র ২৭৫ কোটি টাকা।
সর্বশেষ, ভারত ৯০০ কোটি টাকায় চাঁদ জয় করে।
আর বাংলাদেশ সরকার বিমানবন্দর থেকে জিয়ার নাম মুছে ফেলতে খরচ করে ১২০০ কোটি টাকা।
যার মাঝে দেশপ্রেম নেই, সে কোনোদিন দেশের নাগরিক হতে পারেনা।
#
বর্তমান সময়ের সেরা উক্তি। যারা চাকুরীজীবি ও স্বল্প আয়ের মানুষ তারা হাড়ে হাড়ে টের পাচ্ছে।
★রিফুজি লতা বা তেলাকুচো নিয়ে কিছু কথা
সোনায় সোহাগা আমাদের এই বাংলাদেশ। এদেশের আনাচে কানাচে, ঝোপ জঙ্গলে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে মুক্তো মানিক। কিন্তু অতিব দুঃখের বিষয় এই যে আমারা আজও সেই মুক্তো মানিক চিনতেই পারিনি। আমরা এগুলোকে পা দিয়ে মাড়িয়ে চলে যাই,তারপরও ভেবে দেখিনি, জেনেও দেখিনি কোন উপকারে আসবে কিনা। রাস্তার ধারে, পুকুরের পাড়ে,বনে বাগানে হাজারো উপকারী গাছপালা, লতাপাতা আছে যা আমাদের প্রাকৃতিক সুরক্ষার দেয় , পাশাপাশি অনেক সুবিধাও দিয়ে থাকে। আজ আপনাদের জানাবো এমনই এক উপকারী গাছের কথা।
■ রিফুজি লতা'র পরিচয়
বাংলা নাম রিফুজি লতা বা আসামি লতা। বৈজ্ঞানিক নাম Mikania micantha । আসামলতা, কইয়া লতা, বুচিলতা, তরুলতা, রিফুজি লতা, শঙ্খুনি লতা, ইত্যাদি নামে এটাকে ডাকা হয়। এই লতা অতি বৃদ্ধিপ্রবল, একবার বেড়ে উঠবার সুযোগ পেলে বিপুলভাবে ছড়িয়ে পড়ে, জড়িয়ে ধরে অন্য গাছের শাখা-প্রশাখা।
রিফুজি লতা বনে-জঙ্গলে, পতিত জমিতে বা পথের পাশে যেখানে ফোটে সে স্বমহিমায় উদ্ভাসিত হতেই থাকে। রিফুজি লতার কোন ধরনের যত্ন না নিলেও চলে,এটি একবার বেয়ে গেলে আর সহজে মরে না।
■ রিফুজি লতা'র ঔষধী গুনাগুন
* প্রসাবে জ্বলাপোড়ায় নিয়মিত পাতার রস খেলে সমস্যা কেটে যাবে।
* লিভারের যে কোন সমস্যায় এই পাতার রস অনেক উপকার করে।
* চোখ লাল হয়ে গেলে এই পাতার রস খেলে সমস্যা কেটে যাবে।
* পাকস্থলীর প্রদাহ হলে আদার সাথে তিনটি পাতা চিবিয়ে খেয়ে নিন।
* এই পাতার রস নিয়মিত খেলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকে।
* শরীরের কাটা ছেঁড়ায় এ লতার পাতা পিষে ক্ষতস্থানে লাগিয়ে তিন থেকে চার ঘন্টা বেধে রাখুন, জোড়া লেগে যাবে।
* বসন্ত বা হাম হয়েছে যাদের, তারা রিফুজি পাতা পিষে রস পানির সাথে মিশিয়ে পু্রো শরীর ধুয়ে ফেলুন।
* রক্ত দূষিত হলে ৭দিন প্রতি সকালে খালি পেটে আধা-কাপ পাতার রস এক চা চামচ মধুর সাথে মিশিয়ে খাবেন।
* পেটে গ্যাস, এসিডিটি হলেই আধা-কাপ রিফুজি পাতার রস খেয়ে নিন, সেরে যাবে।
* বিষাক্ত পোকা-মাকড় কাঁমড় দিলেই রিফুজি পাতার রস দিয়ে ধুয়ে ফেলুন, সেই সাথে পাতা পিষে লাগিয়ে রাখুন।
* চুলকানী, একজিমা, দাদ হলে এই পাতার রস দিয়ে ধুয়ে রস লাগাতে থাকেন দেখবেন সেরে যাবে।
* এই পাতার রস কাচা হলুদের সাথে মিশিয়ে শরীরে লাগালে শরীর ঠান্ডা থাকে এবং শরীরে দাগ দুর হয়।
* মূখে মেসতা হলে হলুদের সাথে লেবুর রস ও এই পাতার রস মিশিয়ে লাগান সেরে যাবে।
টিচার খুব আন্তরিকতার সাথেই পাশের মেয়েটাকে বললেন,
__জননী তোমার কি বিয়ে হয়েছে?
"মেয়েটা একটু লজ্জা পেয়ে বলল"
__হ্যাঁ স্যার। আমার একটা দুই বছরের ছেলে
আছে।
টিচার চট করে দাঁড়ালেন। খুব হাসি হাসি মুখ নিয়ে বললেন, "আমরা আজ আমাদেরই একজনের প্রিয় মানুষদের নাম জানবো। এই কথা বলেই মেয়েটার দিকে তাকিয়ে বললেন,
__মা আজকে তুমিই টিচার। এই নাও চক, ডাষ্টার।
যাও তোমার প্রিয় দশ জন মানুষের নাম লেখো। মেয়েটা বোর্ডে গিয়ে দশ জন মানুষের নাম লেখলো। টিচার বললেন,
এরা কারা? তাদের পরিচয় ডান পাশে লেখো। মেয়েটা এদের পরিচয় লেখলো।
সংসারের সবার নামের পাশে দুই একজন বন্ধু, প্রতিবেশীর নামও আছে। টিচার এবার বললেন,
–লিষ্ট থেকে পাঁচ জনকে মুছে দাও। মেয়েটা তার প্রতিবেশী, আর ক্লাশমেটদের নাম মুছে দিলো।
টিচার একটু মুচকি হাসি দিয়ে বললেন, আরো তিন জনের নাম মুছো। মেয়েটা এবার একটু ভাবনায় পড়লো। ক্লাশের অন্য ষ্টুডেন্টরা এবার সিরিয়াসলি নিলো বিষয়টাকে। খুব মনযোগ
দিয়ে দেখছে মেয়েটার সাইকোলজি কিভাবে কাজ
করছে। মেয়েটার হাত কাঁপছে।
সে ধীরে ধীরে তার বেষ্ট ফ্রেন্ডের নাম মুছলো।
এবং বাবা আর মায়ের নামও মুছে দিলো। এখন মেয়েটা রিতিমত
কাঁদছে।
যে মজা দিয়ে ক্লাশটা শুরু হয়েছিলো, সেই মজা আর
নেই। ক্লাশের অন্যদের মাঝেও টানটান উত্তেজন।
লিষ্টে আর বাকী আছে দুইজন। মেয়েটার হাজবেন্ড আর
সন্তান। টিচার এবার বললেন, আরো একজনের নাম মুছো।
কিন্তু মেয়েটা ঠায় দাঁড়িয়ে রইলো। কারো নাম মুছতে সে
আর পারছেনা। টিচার বললেন
–মা গো, এইটা একটা খেলা।
সাইকোলজিক্যাল খেলা। জাষ্ট প্রিয় মানুষদের নাম মুছে দিতে
বলেছি, মেরে ফেলতে তো বলিনি!!!
মেয়েটা কাঁপা কাঁপা হাত নিয়ে ছেলের নামটা মুছে দিলো।
টিচার এবার মেয়েটার কাছে গেলেন, পকেট থেকে একটা
গিফ্ট বের করে বললেন– তোমার মনের উপর দিয়ে যে
ঝড়টা গেলো তার জন্য আমি দুঃখিত। আর এই গিফ্ট বক্সে
দশটা গিফ্ট আছে। তোমার সব প্রিয়জনদের জন্য।
এবার বলো, কেন তুমি অন্য নামগুলো মুছলে। মেয়েটা
বলল- প্রথমে বন্ধু আর প্রতিবেশীদের নাম মুছে দিলাম।
কারন তবু আমার কাছে বেষ্ট ফ্রেন্ড আর পরিবারের সবাই
রইলো। পরে যখন আরো তিন জনের নাম মুছতে
বললেন, তখন বেষ্ট ফ্রেন্ড আর বাবা মায়ের নাম মুছে
দিলাম। ভাবলাম, বাবা মা তো আর চিরদিন থাকবে না। আর বেষ্ট
ফ্রেন্ড না থাকলে কি হয়েছে?
আমার কাছে আমার পুত্র আর তার বাবাই বেষ্ট ফ্রেন্ড। কিন্তু
সবার শেষে যখন এই দুইজন থেকে একজনকে মুছতে
বললেন তখন আর সিদ্ধান্ত নিতে পারছিলাম না।
পরে ভেবে দেখলাম, ছেলেতো বড় হয়ে একদিন
আমাকে ছেড়ে চলে গেলেও যেতে পারে। কিন্তু
ছেলের বাবাতো কোন দিনও আমাকে ছেড়ে যাবে না।
ভিটামিন ডি এর অভাবে কমন কিছু সমষ্যা।
চুল ঝরে যাওয়া, ঘা শুকোতে দেরি হওয়া, হাড় দুর্বল হয়ে যাওয়া
সুবহানাহু
জ্বর পরবর্তী সময়ে
অরুচি ও মেজাজ খিটখিটে হওয়া স্বাভাবিক। এই সময়ে বাচ্চাদের পছন্দের ও তরল খাবার চেষ্টা করুন
শীঘ্রই তোমার রব তোমাকে এত দিবেন যে, তুমি খুশি হয়ে যাবে।
[সুরা : আদ দুহা-৫]
টিউশনি করানোর জন্য যে ছাত্রের বাসার দিকে যাচ্ছিলাম সে ছাত্রের সাথে আমার রাস্তায় দেখা। বাইকের পিছনের সিটে এক সুন্দরী রমণীকে বসিয়ে আমার ছাত্র ঘুরে বেড়াচ্ছে। আমাকে দেখেই সে তড়িঘড়ি করে বাইক চালিয়ে চলে গেলো। আমি রাস্তায় দাঁড়িয়ে ভাবতে লাগলাম, এখন ছাত্রের বাসায় যাবো কি যাবো না। কারণ ছাত্রতো আমার এখন মেয়ে নিয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে। এমন সময় ছাত্র আমায় ফোন দিয়ে বললো,
-" স্যার, আল্লাহর দোহাই লাগে আজ বাসায় যাবেন না। কারণ আমি বাবা মাকে বলেছি আপনার ডায়রিয়া হয়েছে তাই আজ আপনি পড়াতে আসতে পারবেন না। এখন যদি আপনি বাসায় যান তাহলে আমার খবর আছে।"
ছাত্রের কথা শুনে অবাক হয়ে বললাম,
-- দুনিয়াতে কি অন্য কোন রোগ ছিলো না? শেষে কিনা ডায়রিয়ার রোগী বানিয়ে দিলে। যায় হোক তা বাইক কোথায় পেলে?
-"বাইকটা আমার এক বন্ধুর। আর পিছনে যে মেয়েটা বসা ছিলো সে একান্তই আমার নিজের গার্লফ্রেন্ড। ওরে নিয়ে একটু ঘুরার জন্যই আপনাকে ডায়রিয়ার রোগী বানিয়েছি"
আমি আমার ছাত্র সৈকতের কথা শুনে হাসতে হাসতে ফোনটা রেখে দিলাম।
আসলে ও এমনিতে খুব চঞ্চল হলেও পড়াশোনায় খুবই ভালো আর খুবই মেধাবী। তাছাড়া আমাদের মধ্যে সম্পর্কটা ছাত্র শিক্ষকের না বরং বন্ধুত্বের।
পরদিন যখন ছাত্রকে পড়াতে যাই তখন ওর চুল টেনে বললাম,
-- এখনো এইচএসসি পাস করো নি এর মধ্যেই গার্লফ্রেন্ড জুটিয়ে ফেলেছো? তা হেলমেট ছাড়া বাইক চালাও কেন? তাছাড়া এতো স্পিডে কি কেউ বাইক চালায়?
ছাত্র হেসে বললো,
-" স্যার, বাইকের পিছনের সিটে গার্লফ্রেন্ড বসলে বাইককে তখন বিমান মনে হয়। ইচ্ছে করে হাওয়ার গতিতে ছুটে যাই। সে যায় হোক, স্যার আপনি কখনো R15 বাইকটা চালিয়েছেন?"
আমি কিছুটা অবাক হয়ে বললাম,
--না চালাই নি। কিন্তু হঠাৎ এই প্রশ্ন কেন?
-"আসলে বাবা বলেছে আমি এইচএসসি পরীক্ষার পর আমায় বাইক কিনে দিবে। তাই ভাবছিলাম এই বাইকটা নিবো"
আমি বললাম,
--সেটা পরে দেখা যাবে এখন পড়ায় মন দাও...
পড়ানো শেষে যখন চলে যাবো তখন ছাত্রের বাবা আমায় ডেকে বললো,
-" শুনলাম তোমার নাকি ডায়রিয়া হয়েছে? শরীরের অবস্থা এতোটাই খারাপ নাকি যে বিছানা নষ্ট করে ফেলেছো কয়েকবার । তা এখন শরীরের অবস্থা কেমন?"
কথাটা শুনে আমি যখন ছাত্রের দিকে রাগী চোখে তাকালাম তখন ও কোন রকম আমার সামনে থেকে চলে গেলো। আমি হালকা গলা কেশে বললাম
--জ্বী এখন ভালো।আচ্ছা আংকেল শুনলাম সৈকতকে পরীক্ষার পর বাইক কিনে দিচ্ছেন?
উনি হেসে বললো,
-"একমাত্র ছেলে আবদার করেছে না করি কিভাবে? আমার তো টাকা পয়সার অভাব নেই যে ছেলেকে একটা বাইক কিনে দিতে পারবো না। তাছাড়া সৈকত তো বাইক চালাতে পারে।”
আংকেলের কথা শুনে বললাম,
--আপনার টাকা আছে বলেই আপনি সন্তানকে বাইক কিনে দিবেন কিংবা সন্তান বাইক চালাতে পারে বলেই তাকে বাইক কিনে দিতে হবে বিষয়টা কিন্তু এমন না। বাইক চালানোর ক্ষেত্রে ম্যাচিউরিটির একটা বিষয় আছে। আমার মনে হয় না সৈকতের মাঝে সেই ম্যাচিউরিটিটা এসেছে। আপনি একটু বিষয়টা ভেবে দেখবেন।
কথাগুলো বলে আমি চলে গেলাম—
আমার কথাগুলো সেদিন আংকেল বুঝতে পেরেছিলো কিনা জানি না। কিন্তু পরীক্ষার পরেই ছেলেকে তার পছন্দের বাইক কিনে দিয়েছিলো।
যেদিন সৈকতের রেজাল্ট দিলো সে সবার আগে আমাকে ফোন করে জানালো সে এ প্লাস পেয়েছে।তার ঘন্টাখানিক পরেই আমাকে ফোনে জানানো হলো সৈকত মারা গেছে। খবরটা পেয়ে পাগলের মতো ছুটে গেলাম ওদের বাসায় । বাসায় এসে দেখি মৃতদেহটা মেঝের উপর সাদা কাফনের কাপড়ে ঢেকে আছে। ছাত্রের মা শেষবারের মতো ছেলের মুখটা একবার দেখতে চাইছে কিন্তু কেউ উনাকে দেখতে দিচ্ছে না। আংকেলকে দেখলাম ছেলের রক্তেভেজা রেজাল্ট কার্ডটা নিয়ে পাথরের মতো সোফাই বসে আছে। আমি মৃতদেহের পাশে বসে যখন কাফনের কাপড়টা সরালাম তখন আর নিজেকে সামলাতে পারলাম না। দৌড়ে বাসা থেকে বের হয়ে রাস্তার পাশে বসে বমি করতে লাগলাম। কেউ একজন এসে আমায় পানির বোতল দিয়ে বললো,
-"ভাই কোন সমস্যা?"
আমি মুখে কিছু না বলে হাতের ইশারায় বললাম কোন সমস্যা নেই, আপনি চলে যান।
লোকটা চলে গেলে আমি চোখে মুখে পানি দিলাম। এখন বুঝতে পারছি সৈকতের মাকে কেন শেষবারের মতো সন্তানের মুখটা দেখতে দিচ্ছে না। মুখ থাকলে তো দেখতে দিবে। শুধু গলা থেকে দেহটা পরে আছে। খুব চেষ্টা করছি নিজের কান্নাটা আটকে রাখতে কিন্তু পাচ্ছি না। কষ্টে আমার বুকটা ফেটে যাচ্ছে।
সৈকতের এমন করুণ মৃত্যুর জন্য ওর মা বাবাও অনেকটা দায়ী। অনেক বাবা মা আছে নিজেদের সামর্থ্য থাকলেই সন্তান যা আবদার করে তা পূরণ করে দেয়। কিন্তু একটা বার ভেবে দেখে না সেটা সন্তানের জন্য ঠিক কিনা। দূর্ঘটনা কখনো বলে আসে না, তাই বলে নিজের আনম্যাচিউর ছেলের হাতে বাইকের চাবি তুলে দিয়ে তারপর নিজের কপালের দোষ দিবেন সেটা তো ঠিক না। গতবছর বাইক এক্সিডেন্টে মারা যায় ২ হাজার ২১৪ জন যাদের প্রায় ৯০% তরুণ৷ এ বছর প্রথম চার মাসে এখন পর্যন্ত মারা গেছে ৮৩০ জন এরাও প্রায় সবাই তরুণ৷
মহামারীর নাম " বাইক এক্সিডেন্ট "৷
আপনার সন্তানকে তখনই বাইক কেনার পরামর্শ দিন যখন সে বাইকের দায়িত্ব নিতে শিখেছে৷ পোষ্ট টা সব বাবাদের কাছে শেয়ার করে পৌছে দেন।
বাচ্চাদের অ্যান্টিবায়োটিক দিলে অবশ্যই কোর্স/ডোজ কমপ্লিট করবেন।
--একদিন হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) হযরত আলী (রাঃ) কে বলেছিল "ঘুমাতে যাওয়ার আগে ৫টি কাজ প্রতিরাতে করবে"
১..৪ হাজার দিনার সদকা করবে।
২..একটি কুরআন খতম করবে।
৩..জান্নাতের মূল্য পরিশোধ করবে।
৪..দুজন ব্যক্তি যদি দুজনের উপর রাগ করে থাকে তাইলে সেই রাগ ভাঙ্গিয়ে তাদেরকে খুশি করে তুলবে।
৫..একবার হজ্জ করবে, তারপর ঘুমাতে যাবে।
---হযরত আলী (রাঃ) তখন বললেন "হে রাসূলুল্লাহ! এটা তো মনে হচ্ছে অসম্ভব,আমি এই পাঁচটি কাজ কিভাবে করতে পারবো?
--তখন হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) বললেন:
১.. "সূরা ফাতিহা ৪বার পড়লেই চার হাজার দিনার সদকা করার সমপরিমাণ সাওয়াব পাবে"
২.. "সূরা ইখলাস ৩বার পড়লে একটি কুরআন খতমের সাওয়াব পাবে"
৩.. "তিনবার যেকোনো একটি দরুদ শরীফ পড়বে, তাহলে জান্নাতের মুল্য পরিশোধ করার সমপরিমাণ সাওয়াব পাওয়া যাবে। যেমন সবচেয়ে ছোট দরুদ শরীফ হচ্ছে "সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম"
৪.."যেকোনো ইস্তাগফার বা আস্তাগফিরুল্লাহ ১০বার পাঠ করলে দুজন অখুশি মানুষকে খুশি করার সমপরিমাণ সাওয়াব পাবে"
৫.."সর্বশেষ কালেমা শাহাদত চারবার পাঠ করলে একটি হজ্জ সমপরিমাণ সাওয়াব পাওয়া যাবে"
সুবাহানাল্লাহ 🌺🌿 আমরা যদি সারাদিন এর ব্যস্ততা সরিয়ে আল্লাহ্ তায়ালা কে দুই ঘণ্টা সময় দেই মন থেকে আমাদের আল্লাহ্ বেশি কিছু চাই না আমাদের থেকে ,,,
আমাদের আল্লাহর একটাই চাওয়া তোমরা তোমাদের কিছু টা সময় আমাকে দাও আমি তোমাদের আমার সব টা দিয়ে দিবো হে আমার বান্দারা।।
আল্লাহ্ তায়ালা আমাদের সবাইকে বোঝার জন্য উত্তম তৌফিক দান করুন আমীন 🤲🥀🌺
অতিরিক্ত ফার্স্টফুড শিশুদের ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়ায়
১) যখন রক্ত সম্পর্কীয় কেউ আপনার সাথে প্রতারণা করবে ভেঙ্গে পড়বেন না। মনে রাখবেন।
⇨হযরত ইউসুফ (আঃ) আপন ভাইদের দ্বারা প্রতারিত হয়েছিলেন।
২) যখন পিতামাতা আপনার প্রতিপক্ষ হয়ে দাঁড়াবেন,ভেঙ্গে পড়বেন না। মনে রাখবেন।
⇨হযরত ইব্রাহীম (আঃ) নিজ পিতার দ্বারাই আগুনে নিক্ষিপ্ত হয়েছিলেন।
৩) যখন ঘোর বিপদে পতিত হয়ে বের হয়ে আসার আর কোন উপয়ান্তর খুঁজে না পান, আশার শেষ আলোটুকুও দেখতে না পান, ভেঙ্গে পড়বেন না। মনে রাখবেন।
⇨হযরত ইউনুস (আঃ ) মাছের পেটের অন্ধকার প্রকোষ্ট থেকেও উদ্ধার হয়েছিলেন।
৪) যখন আপনার বিরুদ্ধে অপবাদ আরোপ করা হবে আর গুজবে দুনিয়া ছড়িয়ে যাবে, ভেঙ্গে পড়বেন না, এসবে কান দিবেন না। মনে রাখবেন।
⇨হযরত আয়শা সিদ্দিকা (রাঃ) এর বিরুদ্ধেও অপবাদ আরোপ করা হয়েছিল।
৫) যখন আপনি অসুস্থ হয়ে পড়বেন, ব্যাথায় কাঁতরাতে থাকবেন, ভেঙ্গে পড়বেন না। মনে রাখবেন।
⇨হযরত আইয়ুব (আঃ) আপনার চেয়েও হাজার গুন বেশী অসুস্থ ছিলেন।
৬) যখন আপনি নির্জন/একাকীত্বে ভোগেন, ভেঙ্গে পড়বেন না। স্মরন করুন।
⇨হযরত আদম (আঃ) কে, যাকে প্রথমে একাকী সঙ্গীবিহীন সৃষ্টি করা হয়েছিল।
৭) যখন কোন যুক্তি দিয়েই আপনি কোন একটি অবস্থার পেছনের কারণ খুঁজে পাবেন না, তখন কোন প্রশ্ন ব্যতীতই স্মরণ করুন।
⇨হযরত নুহ (আঃ) এর কথা। যিনি অসময়ে কিস্তি/নৌকা তৈরি করেছিলেন।
৮) যখন আপনি পরিবার, আত্মীয়-স্বজন, বন্ধু-বান্ধব, সর্বোপরি সারা দুনিয়ার দৃষ্টিতে কৌতুকের পাত্রে পরিণত হবেন, ভেঙ্গে পড়বেন না। স্মরণ করুন।
⇨আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ)এর কথা। যিনি তাঁর আপনজনের হাসি-তামাশার পাত্রে পরিণত হয়েছিলেন।
আল্লাহ তা'য়ালা তাঁর প্রেরিত সকল পয়গম্বরগণকেই পরীক্ষায় ফেলেছিলেন এবং তাঁদেরকে উদ্ধার করেছিলেন। এজন্য যে, যাতে করে দ্বীন পালনের ক্ষেত্রে পরবর্তী উন্মতেরা ধৈর্য্য ধারন করতে পারে, কষ্টসহিষ্ণু হতে পারে। ‘নিশ্চয়ই আল্লাহ ধৈর্য ধারনকারীদের সাথেই আছেন’।
(সুরা আনফালঃ ৪৬)
-সংগৃহীত
Please
ঢাকাসহ সারা বাংলাদেশে ডেঙ্গু ভয়ংকর রুপ ধারন করেছে।জনসচেতনতাই একমাত্র উপায়।
শিশুদের খাবারে পর্যাপ্ত তেল ব্যবহার করুন
স্ত্রীর সাপোর্টে অনেক দূর্বল স্বামী ও সবল হয়ে যায়।
অন্য দিকে স্ত্রীর অপমানে অনেক সুস্থ পুরুষ ও
অসুস্থ হয়ে যায়।
আমাদের সবার সচেতনতাই একমাত্র উপায়।
দেশে ডেঙ্গু নিধনের কার্যক্রম সম্পূর্ণভাবে ভঙ্গুর।
প্রতিদিন ফজর ও মাগরিবের ফরজ নামাজ আদায় করার পর ৭ বার পাঠ করুন, “আল্ল-হুম্মা আজিরনী মিনান্নার” তাহলে ওই দিনে বা রাতে আপনি মারা গেলে আল্লাহ তা'য়ালা আপনাকে জাহান্নাম থেকে মুক্তি দান করবেন। [আবু দাউদ ৫০৭৯]
ডেঙ্গু জ্বরের জটিলতা কমাতে শিশুদের তরল ও মিষ্টি খাবার দিন
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Contact the business
Website
Address
Mohammad Pur
Dhaka
Sector 4, Road 16, House 16/a, Uttara Dhaka
Dhaka, 1230
No compromise Quality
Dhaka
Foodist aims to connect with the customers and enhances the palate with freshest ingredients and fla
Baby Shop BD. Gulshan/1
Dhaka, 1214
# Baby Needs Special Care.... Get "Original Imported Products" For Baby. Milk, Diaper, Cosmetics, Swe
Titas Road, South Badda
Dhaka, 1212
Greetings everyone. We are ensuring the cheapest market price and best quality diapers at your doorstep. Contact us now for your desired product.