Zoddha71
মুক্তো সংবাদ পরিবেশক যোদ্ধা71 সংবাদ
Zoddha71 News
🍁 গুরুত্বপূর্ণ বিষয় .......এড়িয়ে যাবেন না!
মেয়ের বয়স পাঁচ মাস।শীতকাল তখন।উঠোনে মেয়েকে নিয়ে রোদ পোহাচ্ছে ময়না। সকালের রোদ বাচ্চার জন্য খুব উপকারী। বাচ্চাকে রোদে শুইয়ে রাখল। হঠাৎই সেখানে আসল পাশের ঘরের রবিন। ইরার চাচা হয় রবিন।এসেই ইরাকে কোলে নিল।আদর করতে লাগল। হাসানোর চেষ্টা করল।কিছুক্ষণ পর সে ইরাকে আকাশের দিকে ছেড়ে দিয়ে আবার বল ক্যাচ ধরার মত করে ধরছে।
এতে যেন ইরা আরও খুশি হচ্ছে। ময়নাও দেখে হাসছে। মেয়ে হাসলে যেকোন মায়েরই ভালো লাগে।
ময়নারও ভালো লাগছে।
আর রবিন কেন!সবাই ই তো এভাবে খেলা করে বাচ্চাকে নিয়ে।
রবিন আবার ইরাকে আকাশের দিকে ছেড়ে দিল। ঠিকঠাক মত ক্যাচও ধরল।
🍁কিন্তু একি হল ??
ইরা হাসছে না। চোখ বন্ধ করে আছে। রবিন ভয় পেয়ে গেল।
ময়নাকে ডাক দিল।
ময়না দৌড়ে এসে ইরাবতীকে কোলে নিল ইরাকে।নানান নামে ডাকতে শুরু করল।হাত দিয়ে চোখ খুলার চেষ্টা করল।
কিন্তু না!ইরা চোখ খুলছে না।
চিৎকার করে কেঁদে উঠল ময়না।
বাড়ির সব মানুষ এসে ভীড় করল।
সবাই সাধ্যমতো চেষ্টা করল ইরাকে জাগানোর। কেউ ই পারল না।
উঠোনে শুয়ে গড়াগড়ি খেতে লাগল ময়না।
🍁তাড়াতাড়ি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হল ইরাকে। ইমার্জেন্সিতে নেওয়ার পর ডাক্তার পরীক্ষা নিরীক্ষা করে বলে দিলেন ইরা মারা গেছে।
আর হাসবে না সে।
চিরদিনের জন্য তার হাসি বন্ধ হয়ে গেছে। অজ্ঞান হয়ে যায় ময়না।
একমাত্র মেয়েকে হারানোর ব্যাথা
সে নিতে পারছে না।
ঘরের পিছনে কবর দেওয়া হয় ইরাকে।
মাঝে মাঝেই রাতে পাগলের মত আচরণ করে ময়না। মেয়ের কবরের কাছে দৌড়ে চলে যায়। বিড়বিড় করে কথা বলে! ইরাকে ভুলতে পারছে না।
খাওয়া দাওয়া করছে না।
শুকিয়ে যাচ্ছে।অগত্যা ময়নাকে নিয়ে শহরে পাড়ি জমায় রাজিব।
🌷ঘটনার ব্যাখ্যাঃ-
বাচ্চাদের আকাশে তুলে আবার কোলে নিয়ে আমরা অনেক আনন্দ পাই।বাচ্চারাও পায়।
কিন্তু বাচ্চাদের শরীরের অঙ্গ প্রত্যঙ্গ ম্যাচিউর হতে অনেকদিন সময় লাগে।
খুব সহজেই সেগুলো আঘাতপ্রাপ্ত হতে পারে। ইরাকে যখন বারবার উপরে তোলা হচ্ছিল তখন গ্রাভিটির এগেইনস্টে তাকে বারবার উপরে তোলায় তার ব্রেইনের সাথে মাথার খুলির হাড়ের বারবার ধাক্কা লাগছিল।
যেহেতু তার ব্রেইন টাও নরম আর মাথার হাড়টাও নরম তাই হাড়ের সাথে বারবার ধাক্কা লেগে তার ব্রেইনের ধমনী ছিড়ে যায়।
ধমনী শিরাতে রক্ত চলাচল করে।
ব্রেইনের ধমনী ছিড়ে রক্তক্ষরণ শুরু হয় মাথার ভিতরে।
রক্তে থাকে গ্লুকোজ।
গ্লুকোজ না পেলে ব্রেইন ৪-৫ মিনিটের ভিতর মারা যায়।সাথে জীবন্ত মানুষটাও।রক্ত সব ধমনী দিয়ে বের হয়ে আল্টিমেটলি
ব্রেইন ডেথ হয় ছোট্ট ইরার।
🌷তাই এসব ব্যাপারে সঠিকভাবে জানতে হবে,সতর্ক হতে হবে, সামান্য একটি ভুলের কারণে আমরা আমাদের প্রিয়জনকে হারাতে পারি!!
সংগৃহীত
‘ছোট ভাই–বোনদের মুখের দিকে তাকাতে পারি না’, চাকরি না পেয়ে লাইভে সনদ ছিঁড়ে ফেললেন যুবক নীলফামারীর ডিমলায় চাকরি না পেয়ে ক্ষোভ ও হতাশায় স্নাতকসহ সব অ্যাকাডেমিক সার্টিফিকেট ছিঁড়ে ফেলেছেন বাদশা মিয়া (৩১)...
ঈদের খুশি লাগুক সবার মনে 🙂
👌👌ঈদ মোবারক 👌👌
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের আশপাশে ঘোরাফেরা-আড্ডা নিষিদ্ধ!
বিস্তারিত কমেন্টে...
চোখের ইশারায় চলছে হুন্ডি, ডুবছে দেশ | বাণিজ্য আহাদ সাহেব (ছদ্মনাম) দেশের বাইরে থাকেন ৬ বছর ধরে। সম্প্রতি দেশের বাড়িতে দ্রুত টাকা পাঠানোর দরকার হলে প্রবাস থেকে স...
অস্র মামলায় শহিদুলের ১৭ বছরের সাজা।
এখন দুলাল চেয়ারম্যান হত্যা মামলার রায়ের অপেক্ষায় গৌরীপুর ইউনিয়নের সাধারণ মানুষ।
শুরু হচ্ছে সিনেগল্প পডকাস্ট!
আজ আমরা শুনব সাহস টিমের সাহসিকতার গল্প। ঠিক রাত ৯টা ৩০ মিনিটে।
Our Prophet Our Honour.
Our Prophet Our Identity.
Our Prophet Our Dignity.
Our Prophet Our Leader.
Our Prophet Our Iman.
Our Prophet Our Life.
Our Prophet Our Love.
We Muslims will never tolerate insult to our Beloved Prophet Muhammad ﷺ
সতর্কতামূলক পোস্ট!!!
ঢাকার রাস্তায় ভয়ংকর মাইন্ড কন্ট্রোল ড্রাগ 'ডেভিলস ব্রেথ' বা 'শয়তানের শ্বাস' বা স্কোপোলামিন (Scopolamine) ছিনতাইকারী, পকেটমার ও মলম পার্টির পর বাজারে নতুন এসেছে 'ডেভিলস ব্রেথ' (Devil’s Breath) বা 'শয়তানের শ্বাস' নামে পরিচিত স্কোপোলামিন নামক ড্রাগ। যা ব্যবহার করে যাত্রী ও পথচারীদের সর্বস্ব লুটে নেয় এক চতুর পার্টি।
#ঘটনা-১
রাস্তায় হাটছিলেন রহমান সাহেব, হঠাৎ খুব পরিচিত ভঙ্গিতে একজন ডাক দিল। যেন রহমান সাহেব কে চিনে ভাল করে! রহমান সাহেব কিছুটা দ্বিধাগ্রস্ত! পরে লোকটা জাস্ট হ্যান্ডশেক করল, এরপর বেশ কিছু সময় গল্প করল। এরপর উনাকে বলল "ভাই, মানিব্যাগ আর মোবাইলটা দিয়ে দিন'। রহমান সাহেব বিনাবাক্যে এবং বিনাদ্বিধায় পকেট থেকে বের করে পুরো মাসের বেতন সহ মোবাইল দিয়ে দিলেন। কেন দিলেন উনি নিজেই জানেন না! উনি এখনো মোহগ্রস্ত!
#ঘটনা-২
রাস্তায় একটা লোক এক্সকিউজ মি বলে নীলা কে ডাক দিল, নীলা ঘুরে তাকাল। এরপর লোকটা জাস্ট মুখের উপর ফু দিল, বলল গাড়ীতে উঠ। নীলা গাড়ীতে উঠল, লোকটা তাকে একটা বাসায় নিয়ে গেল। এরপর কয়জন মিলে ওর সাথে শারিরীক সম্পর্ক করল! নীলা তেমন কোন উচ্চ বাচ্চ করে নি। এরপর ওকে জাস্ট রাস্তায় নামিয়ে দিয়ে গেল। নীলা আবছা আবছা মনে করতে পারে ওর সাথে কি হয়েছে, কিন্তু বাসার ঠিকানা বা লোকগুলোর চেহারা মনে করতে পারছে না। নীলার ঘোর এখনো কাটে নি সে শারিরীক বা মানসিক ভাবে বিধ্বস্ত।
কীভাবে কাজ করে 'ডেভিল ব্রেথ' পার্টি?
স্কোপোলামিন মাদক ব্যাবহারের কারণে ছিনতাইকারীদের মতো ছুরি, চাকু বহন করা লাগে না এই পার্টির সদস্যদের। এমনকি পকেটমারদের মত ধরা পড়া বা গণপিটুনি খাওয়ার রিস্কও থাকে না তাদের। স্কোপোলামিনের ব্যবহার তাদেরকে এমন সব ঝুট-ঝামেলা থেকে মুক্তি দিয়ে শহরের সবচেয়ে সফল হাইজ্যাকারে পরিণত করেছে। প্রথমে এই পার্টির এক সদস্য তার টার্গেটেড লোকের কাছে যেয়ে একটি কাগজ বা মোবাইলের মেসেজ দেখিয়ে বলবে আন্টি/ভাই/আপু এই ঠিকানাটা কোথায়? কিংবা কোন এক রিকশাওয়ালা সদস্য একটি প্রেসক্রিপশন দেখিয়ে বলবে 'বাবা, এই প্রেসক্রিপশনের ওষুধের নামটা কী? কোথায় পাওয়া যাবে?' মানবিক বোধ থেকে তাদের সাহায্য করতে গেলেন মানেই তাদের ফাঁদে পা দিলেন। এরা ইচ্ছা করেই কাগজে লেখা ছোট করে থাকে যাতে তাদের 'সম্ভাব্য মুরগী' মোবাইল বা কাগজটা নাক ও মুখের কাছাকাছি নিয়ে পড়তে বাধ্য হয়। তাদের দেওয়া কাগজ, ফোন বা অন্যকিছু আপনি নাক, চোখমুখের কাছাকাছি ধরার মাধ্যমে নিজে নিজেই স্কোপোলামিন গ্রহণ করে ফেলবেন। এরপর আপনি হয়ত ঠিকানা খুঁজতে যাবেন বা ঔষধের নাম, কিন্তু ততক্ষণে সব শেষ। আপনার মাথা ঝিমঝিম লাগবে এবং আপনি বুঝবেন না আপনি কী করছেন! আপনি নিজ থেকেই আপনার কাছে থাকা টাকাপয়সা, গহনা, মোবাইল সহ সব দিয়ে দিবেন আপনার সামনে থাকা ভয়ংকর 'ডেভিলস ব্রেথ' পার্টির সেই কুচক্রী সদস্যের হাতে।
এই পার্টি প্রধানত জুয়েলারি ও ব্যাংকের আশেপাশে ঘোরাফেরা করে এবং অবস্থাসম্পন্ন পথচারী নারীদের টার্গেট করে। এই ঘটনা অনেকেই ফেস করেছেন কিংবা ফেসবুকে বা বন্ধু বান্ধবের কাছ থেকে শুনেছেন। অনেকেই সর্বস্ব খুইয়েছেন। কয়েক মুহুর্তের মধ্যে 'চিন্তাশক্তি অকার্যকর হয়ে হিপনোটাইজড হওয়া এবং ভিকটিমের নিজ থেকেই সব দিয়ে দেওয়া' কীভাবে সম্ভব?
এই পাউডার ভিকটিমের উপর খাবারের মাধ্যমে, মুখের উপর ফু দিয়ে (যা বেশি করা হয়) অথবা হ্যান্ডশেকের সময় হাতে একটা পিন ফুটিয়ে প্রয়োগ করা হয়। এটা প্রথমে আক্রান্ত ব্যাক্তির মস্তিস্কের প্রাথমিক স্মৃতি বা ইনিশিয়াল স্টেইজ অব মেমোরিকে ব্লক করে দেয়। যার ফলে সে এ্যাটাকারকে ভালভাবে চিনতে পারে না। সেই সাথে ব্রেইনের Amigdale নামক অংশকে আক্রান্ত করে যা তার মস্তিস্কের চিন্তা করার অংশকে ব্লক করে দেয়! যার ফলে তার চিন্তা করার ক্ষমতা চলে যায়, এবং বাহির থেকে আক্রমন আসলে তার প্রতি যে স্বভাবগত প্রতিক্রিয়া দেখানোর কথা সেটা আর পারে না। ভিক্টিমের আচরন হয়ে যায় সাবমিসিভ, বা বশীভূত! তখন তাকে যে কমান্ড দেয়া হয় সে তাই মানে! নাসা তাদের এ্যাস্ট্রোনাটদের উপর ০.৩৩ মিলিগ্রাম ইউজ করে, তাদের মোশন সিকনেস কাটানোর জন্য। আর যেকোন সাধারণ মানুষের উপর যদি এর ৫-৭ মিলিগ্রাম ইউজ করা হয় তবে সে হয়ে যাবে এমন হেল্পলেস জম্বি। তাকে দিয়ে যা ইচ্ছা করানো যাবে! আর যদি ১০ মিলিগ্রাম বা তার বেশি হয় তবে রোগী কোমায় চলে যাবে এবং সেখান থেকে মারা যেতে পারে। তাই রাস্তাঘাট, জুয়েলারি, ব্যাংক, যেকোনো শপিং সেন্টার থেকে বের হবার সময় এই ঘটনাগুলো মনে রাখুন, সতর্ক থাকুন। সতর্ক থাকুন যখন আপনি রিক্সার যাত্রী তখনও! বৈশ্বিক এয়ার ইনডেক্সের টপলিস্টে থাকা বসবাসের অযোগ্য দূষিত এই ধুলাময় শহরে ডাস্ট অ্যালার্জি, ফুসফুসের ক্ষতি, মলম পার্টি, ক্লোরোফর্ম ও ডেভিলস ব্রেথ পার্টিসহ অজানা সব বিপদ থেকে রক্ষা পেতে "মাস্ক" ব্যবহার করুন। এর সুবিধা হলো মাস্ক পরা থাকলে এই সব দুষ্কৃতিকারীরা আপনাকে সহজে টার্গেট করবে না এবং টার্গেট করলেও মাস্ক আপনাকে ওয়ান স্টেপ প্রোটেকশন দিবে। এই রকম ভিক্টিম কেউ হলে তাকে পীর ফকির বাদ দিয়ে, সোজা ডাক্তারের কাছে নিয়ে যাবেন।
নিজেকেই সাবধান হতে হবে, নির্জন যায়গায় কেউ ডাকলে যাওয়া যাবে না। অপরিচিত কেউ বেশি ঘনিষ্ঠ বা পরিচিত আচরণ করলে তার পরিচয় জিজ্ঞেস করে শিওর হয়ে নিবেন এবং তার থেকে একটা নির্দিষ্ট দুরুত্ব বজায় রাখবেন। যার তার সাথে হ্যান্ডশেক করবেন না।
~সংগৃহীত
ভারত বাংলাদেশ হওয়ার চিন্তা করতে পারে: মুক্তিযুদ্ধমন্ত্রী
‘বাংলাদেশ ভারত না, ভারত বাংলাদেশ হওয়ার চিন্তা করতে পারে’ বলে মন্তব্য করেছেন মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক। তিনি বলেন, অনেকে বলে আওয়ামী লীগ মানে দেশ ভারতের, আরে আমরা ভারত হবো কি ভারত বাংলাদেশ হওয়ার চিন্তা করতে পারে। গড় আয়ুতে আমরা এগিয়ে। যেখানে আমাদের গড় আয়ু ৭৪ বছর সেখানে ভারতের ৬৫।
মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী বলেন, মাতৃমৃত্যু হার, শিশু মৃত্যুহার, স্যানিটেশন, পানি ব্যবস্থাপনা- সবকিছুতে আমরা ভারতের চেয়ে এগিয়ে। পাকিস্তানের কথা কী বলবো, পাকিস্তান আরও পেছনে। ভারত আমাদের সাহায্য করেছে, সে জন্য তাদের সম্মান জানাই। কিন্তু আমরা তো তাদের থেকে এগিয়ে। আমাদের কথা বিশ্বাস না হলে গুগলে সার্চ করতে পারেন।
মন্ত্রী আরো বলেন, এক অসম যুদ্ধের মাধ্যমেই এই দেশ স্বাধীন হয়েছে। ভারত আমাদের ১০০ বছরের পুরোনো অস্ত্র থ্রি নট রাইফেল দিয়েছিল। আর পাকিস্তানিদের কাছে ছিল অত্যাধুনিক অস্ত্র। তাদের সামনে সম্মুখযুদ্ধে আমরা তিন মিনিটও টিকতে পারতাম না। আমাদের বড় অস্ত্র ছিল দেশপ্রেম। সে সময় যুবক থাকায় আমরা যুদ্ধে অংশ নিতে পেরেছি।
নোট: বাংলাদেশের পররাষ্ট্রনীতিতে স্পষ্টত পরিবর্তন এসেছে।
বলদায় ৩টার নাম শুনছে তাই বিপিএল ৩ নাম্বারের আছে। বিষয়টা তোমার রোল কত? উত্তরে বললো ১। ওরে বলদার ক্লাসে আছে একজন রোল কত হইবে। এইবার ক্রিকেটরে নিস্তার দে।
৩৩৩ পদের নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ রেলওয়ে Bangladesh Railway Job Circular 2022 by www.railway.gov.bd. Railway Bangladesh (RB) published New job vacancy Notice at www.railway.gov.bd.
সার্বজনীন পেনশনের যুগে প্রবেশ করতে চলেছে বাংলাদেশ
ঘোষিত হতে চলেছে দেশের প্রথম সার্বজনীন পেনশন স্কীম। ১৮ বছর বা তদুর্ধ যেকেউ জাতীয় পরিচয়পত্র দিয়ে এই পেনশন হিসাব খুলতে পারবেন।
১৮ বছর বয়সী কেউ প্রতিমাসে ১ হাজার টাকা হিসেবে ৬০ বছর বয়স পর্যন্ত মোট ৫ লক্ষ টাকা জমা করে আমৃত্যু মাসিক প্রায় ৬৪ হাজার হারে পেনশন পাবেন।
নির্ধারিত চাঁদা জমাকারী পেনশনে থাকাকালে ৬৫ বছর পূর্ণ হওয়ার আগে মারা গেলে তার নমিনি সেই মাসিক পেনশন প্রাপ্য হবেন। মূল জমাকারীর বয়স যে বছর ৭৫ বছর পূর্ণ হত, ওই বছর পর্যন্ত নমিনিকে এই পেনশন দেওয়া হবে।
আগামী ছয় মাস থেকে এক বছরের মধ্যে এর বাস্তবায়ন শুরুর আশা প্রকাশ করে অর্থমন্ত্রী বলেন, “আইন করব, আইনের মধ্যেই সব কিছু থাকবে। আইন ও বিধি একসাথেই প্রণয়ন করা হবে। এরপরে বাস্তবায়নকালীন সময়ে প্রয়োজন হলে প্রয়োজনীয় সংশোধন করা যাবে।
“অংশগ্রহণকারীরা যতটুকু দেবেন, সরকারও সেখানে ততটুকু দেবে এবং সেখানে লাভসহ সরকার ফেরত দেবে। প্রতিবেশী দেশগুলো যেভাবে চালায়, সেখান থেকে দেখে আমরা আরও সংযুক্ত করব।”
আগামী ২৬ তারিখে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আনুষ্ঠানিকভাবে এই স্কীমের ঘোষণা করার কথা রয়েছে।
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Contact the business
Telephone
Website
Address
Dhaka