Md Golam Rabbir
Nearby gyms & sports facilities
Lalbagh
Line#01, Baridhara DOHS
Dhaka
Coral Bay BAGANCHARA.COM
Paltan
1209
Zoo Road
rajshahi.jogpur
DHAKA
dhaka
Luxmibazar
Godnail Dhakashore, A. Rahman Super Market (3rd Floor)
Paris
Md Golam Rabbir information good
রহস্যময় পুরুষ ইলিশ! যাকে দেখা যায় না, ধরা যায় না!
ইলিশের বিচরণ কেবল মেঘনার অববাহিকাতেই সীমাবদ্ধ নয়। সাগর থেকে তারা মিয়ানমারের ইরাবতী নদী এবং পশ্চিমবঙ্গের ভাগীরথী-হুগলী নদীতে প্রবেশ করে। তা ছাড়া ইলিশের উপস্থিতি রয়েছে আরও সুদূরে। পূর্বের মেকং বদ্বীপ থেকে শুরু করে পশ্চিমের পারস্য উপসাগরেও দেখা মেলে তাদের।
আপনি যখন নিজ শহরের স্থানীয় বাজার থেকে একটি ইলিশ কিনবেন, সম্ভাবনা অত্যন্ত প্রবল যে সেই মাছটি হবে নারী ইলিশ, যার পেটভর্তি ডিম। ইলিশের মৌসুমে আক্ষরিক অর্থেই দেশের কোণে কোণে প্রতিটি বাজার উপচে পড়ে নারী ইলিশে। অথচ পুরুষ ইলিশ যেন অমাবস্যার চাঁদের মতোই দুর্লভ।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, অক্টোবর মাসে যখন ইলিশের প্রধান প্রজনন মৌসুম চলে, তখন প্রায় সমপরিমাণ নারী ও পুরুষ ইলিশই নদীর উজান পেরিয়ে আসে মিঠাপানিতে। তাহলে এই পুরুষ ইলিশরা সব যায় কই? কীভাবে তারা লোকচক্ষুর অন্তরালে স্রেফ উধাও হয়ে যায়?
মধ্য-সেপ্টেম্বরে আমি যখন চাঁদপুরে দেশের সর্ববৃহৎ ইলিশের পাইকারি বাজারে হাজির হলাম, আমি এ ব্যাপারটা দেখে খুবই অবাক হলাম যে মাটিতে সারি বেঁধে থাকা সকল ইলিশই নারী ইলিশ।
যে প্রশ্নটিকে সামনে রেখে আমি আমার যাত্রা শুরু করেছিলাম, সেটিই ছুড়ে দিতে থাকলাম সকল ব্যবসায়ীর সামনে : সব পুরুষ ইলিশ কোথায় গেছে?
কিন্তু এত বড় বাজারের একটি লোকও আমাকে এই রহস্যের মীমাংসা সম্ভব এমন কোনো বিশ্বাসযোগ্য জবাব দিতে পারল না।
'আমরা পুরুষ ইলিশ নিয়ে মাথা ঘামাই না। আমরা এতেই খুশি যে সবগুলো মাছই নারী ইলিশ, আর তাদের পেটভর্তি ডিম। ক্রেতারাও এমন ইলিশই চায়, তাই এগুলোই বিক্রি হয়,' বলেন মাছ ব্যবসায়ী মিরাজ আহমেদ। হাজী সিরাজ এন্টারপ্রাইজ নামে তার একটি ট্রেডিং হাউজ আছে।
এদিকে মৎস্য সম্পদ সংরক্ষণ নিয়ে কাজ করে ওয়ার্ল্ডফিশ নামের একটি আন্তর্জাতিক সংস্থা। সেখানকার ইলিশ বিশেষজ্ঞ ড. আব্দুল ওয়াহাব বলেন, 'ইকোফিশ প্রকল্প থেকে পরিচালিত একটি গবেষণায় দেখা গেছে, প্রজনন মৌসুমে একটি ইলিশের ঝাঁকে নারী পুরুষের অনুপাত থাকে ৫৫:৪৫।'
তাহলে আমরা চারদিকে কেবল নারী ইলিশই দেখি কেন? কয়েক বছর আগে একই প্রশ্ন তাড়া করে বেড়ায় আব্দুল কাইয়ুম নামের আরেক সাংবাদিক ও পপুলার সায়েন্সের লেখককেও। তিনি চেষ্টা করেন রহস্যভেদের।
কাইয়ুম বলেন, 'বেশ কয়েকজন জেলে ও বিশেষজ্ঞের সঙ্গে কথা বলে আমি জানতে পারি, পুরুষ ইলিশ আসলে আমরা যতটা ভাবি ততটা বিরল নয়। জেলেরা তাদের জালে পুরুষ মাছও ধরে, কিন্তু কোন মাছটি পুরুষ আর কোনটি নারী, তা তারা আলাদা করতে পারে না, কেননা পুরুষ ইলিশের কোনো জননাঙ্গ নেই।'
ড. ওয়াহাব বলেন, 'নারী ইলিশরা যেভাবে পানিতে তাদের ডিম ছাড়ে, পুরুষ ইলিশরা পানি ঠিক সেভাবেই ছাড়ে তাদের বীর্য। আর এই দুটি জিনিস প্রায় একই রকম দেখতে। শুধু এটুকুই ব্যতিক্রম যে, পুরুষ ইলিশদের ভেতরে ডিম থাকে না, কিন্তু সে কথা ডিম ছাড়া নারী ইলিশদের বেলায়ও প্রযোজ্য।'
তাই কেবল একজন বিশেষজ্ঞের চোখই বলতে পারে কোন ইলিশ পুরুষ। ঠিক তেমনই একজন বিশেষজ্ঞ হলেন ইকোফিশের চাঁদপুরভিত্তিক গবেষণা সহযোগী কিঙ্কর সাহা।
কিঙ্কর বলেন, 'বেশ কয়েক বছর আগে একটি গবেষণার কাজে আমি ছিলাম চর ভৈরবের একটি মাছধরা নৌকায়। পানি থেকে জাল গোটানোর পর জেলেরা সবাই খুব মর্মাহত হয়ে পড়েন। জালে আটকা পড়া মাছগুলো ছিল আকারে ছোট এবং এরা দেখতেও ছিল তুলনামূলকভাবে দুর্বল, ক্ষীণকায় ও অনাকর্ষণীয়। একটু ভালোভাবে খেয়াল করতেই আমি বুঝলাম, সেখানকার প্রায় ৬২ শতাংশ মাছই ছিল পুরুষ। এটি ছিল প্রধানত একটি পুরুষ ইলিশের ঝাঁক, যা বেশ বিরল একটি ব্যাপার, কেননা একটি মাছের ঝাঁকে সাধারণত ৪০-৪৫ শতাংশ ইলিশ পুরুষ হয়ে থাকে।'
চাঁদপুরের মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউটের ড. আনিসুর রহমান বলেন, 'নারী ইলিশের মাঝে যে দীপ্তি দেখা যায়, পুরুষ ইলিশের ভেতর তা অনুপস্থিত। তারা দেখতে কদাকার না হলেও কিছুটা অনাকর্ষণীয় তো বটেই।'
গতানুগতিক মাছের বাজারে তাই আর এসব পুরুষ ইলিশের ঠাঁই হয় না। জেলেরা সেগুলোকে আলাদা করেন এবং পাঠিয়ে দেন লবণ মাখিয়ে শুকানোর জন্য। স্থানীয় কৌশলে সংরক্ষিত এসব ইলিশকে বলা হয় 'নোনা ইলিশ'।
ড. ওয়াহাব এভাবে ব্যাখ্যা করেন, স্যামন, স্মেল্ট, হিকরি শ্যাড, ল্যাম্প্রে এবং গালফ স্টার্জনের মতো ইলিশও একটি অ্যানাড্রোমাস মাছ, যারা একটি বিশেষ ধরনের জীবনচক্র অনুসরণ করে থাকে। তাদের জন্ম হয় মিঠাপানিতে। এরপর অভিবাসিত হয়ে আট মাস তারা সমুদ্রে চলে যায় এবং সেখানেই কৈশোর পেরিয়ে পরিণত মাছ হয়ে ওঠে। তারপর তারা আবার মিঠাপানিতে ফিরে আসে প্রজননের উদ্দেশ্যে।
ইলিশ যৌনকর্মে লিপ্ত হয় না। পুরুষ মাছ পানিতে তাদের ফোমের মতো শুক্রাণু ছেড়ে দেয় এবং নারী মাছ ওই ফোম-সদৃশ ব্রথের ওপর তাদের ডিম্বাণু ছেড়ে সেগুলোকে নিষিক্ত করে।
অক্লান্ত প্রচেষ্টার মাধ্যমে গবেষকেরা অবশেষে ইলিশের প্রজনন মৌসুমের দিনক্ষণ শনাক্ত করতে সক্ষম হয়েছেন। বাংলা আশ্বিন মাসের প্রথম চাঁদের আগে-পরে মেঘনা নদীসহ এর অসংখ্য শাখা-প্রশাখা ধরে ইলিশ মাছ উজান বেয়ে মিঠাপানিতে আসতে থাকে।
'নদীর শক্তিশালী স্রোতের ফলে নারী ও পুরুষ উভয় ইলিশের শিরদাঁড়া বেয়েই শিহরণ বয়ে যায়।' ড. আব্দুল ওয়াহাব ব্যাখ্যা করেন, 'এতে তারা তীব্র যৌন উদ্দীপনা অনুভব করে, ফলে তুমুল বেগে উজান বেয়ে সাঁতরাতে থাকে।'
ইলিশের বিচরণ কেবল মেঘনার অববাহিকাতেই সীমাবদ্ধ নয়। তারা মিয়ানমারের ইরাবতী নদী এবং পশ্চিমবঙ্গের ভাগীরথী-হুগলী নদীতে প্রবেশ করে। তা ছাড়া ইলিশের উপস্থিতি রয়েছে আরও সুদূরে। পূর্বের মেকং বদ্বীপ থেকে শুরু করে পশ্চিমের পারস্য উপসাগরেও দেখা মেলে তাদের। এমনকি ইউফ্রেটিস নদীতেও খুঁজে পাওয়া যেতে পারে ইলিশকে।
'কিন্তু মেঘনার মোহনায় যে পরিমাণ ইলিশ দেখা যায়, আর কোথাও এই মাছকে এত বেশি দেখা যায় না,' বলেন ওয়ার্ল্ডফিশের ইকোফিশ প্রকল্পের প্রধান ড. ওয়াহাব।
'তা ছাড়া সব ইলিশের পেটভর্তিও ডিম থাকে না,' যোগ করেন তিনি।
ড. আনিসুর রহমান বলেন, 'আমরা বাজারে ডিমহীন নারী ইলিশও পাব। ডিম ছাড়ার পর ফিরতি যাত্রায় নারী মাছদের খুব ক্লান্ত দেখায়। তখন তাদেরকে পুরুষ ইলিশের মতোই অনাকর্ষণীয় দেখায়। ফলে একজন সাধারণ জেলের পক্ষে একটি ইলিশ নারী না পুরুষ, তা শনাক্ত করা আরও দুরূহ ব্যাপার হয়ে দাঁড়ায়। স্থানীয় ভাষায় জেলেরা তাদের ডাকে "পাইক মাছ" বলে।'
মেঘনার এক জেলে মানিক দেওয়ান বলেন, 'আমরা জানি এবং শুনেছিও আমাদের ধরা মাছের মধ্যে পুরুষ ইলিশ আছে। কিন্তু আমরা তাদের শনাক্ত করার ব্যাপারে মাথা ঘামাই না। আমাদের একমাত্র চিন্তার বিষয়- মাছের আকার ও চেহারা। আমাদের জন্য মাছ দুরকম, ভালো মাছ ও পাইক মাছ।'
হাইমচরের কাছাকাছি মেঘনার মোহনা ইলিশ ধরার জন্য খুবই বিখ্যাত এলাকা। সেখানে ঘুরতে ঘুরতে আমি একটি গুজব শুনতে পাই। পানিতে বীর্য ছাড়া এবং বাহ্যিকভাবে ডিম নিষিক্ত করার পর পুরুষ ইলিশ একধরনের লিঙ্গ রূপান্তরের মধ্য দিয়ে যায়। তারা পরিণত হয় নারী ইলিশে।
ড. ওয়াহাব বলেন, 'আমাদের কাছে এমন কোনো প্রমাণ নেই। এখন পর্যন্ত কোনো গবেষণাই আমাদেরকে এ ধরনের মেটামরফোসিসের ইঙ্গিত দেয়নি।'
(লেখাটি প্রথম প্রকাশিত হয় দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ডে, ২০১৯ সালের ৯ অক্টোবর)
Collected
অনুবাদ: জান্নাতুল নাঈম পিয়াল
মূল লেখা: The illusive male hilsha
শিশুদের হরমোনজনিত সমস্যার কিছু গুরুত্বপূর্ণ লক্ষণ~~~
*যে কোন বয়সের শিশুর সঠিক শারীরিক বৃদ্ধি ও মানসিক বিকাশ না হওয়া।
*জন্মের পর স্বাভাবিকভাবে মলত্যাগ না করলে বা ২ সপ্তাহের মধ্যে কোষ্ঠ-কাঠিন্য দেখা দিলে।
*জন্মের ২ সপ্তাহ পরও যদি জন্ডিস ভাল না হয়।
*শিশু যদি অস্বাভাবিক যৌনাঙ্গ নিয়ে জন্মগ্রহণ করে।
*ছেলে শিশুর অণ্ডকোষ নির্দিষ্ট স্থানে/স্বাভাবিক না থাকলে। *পুরুষাঙ্গ ছোট হলে।
*নবজাতকের (১ মাসের নীচের শিশু) যদি অস্বাভাবিক ভাবে খাওয়া কমে যায়, বমি-পায়খানা করে দূর্বল হয়ে যায়।
*মানসিক ভাবে আপাত সুস্থ শিশুর যদি হঠাৎ হাত পা বেঁকে আসে বা খিচুনী দেখা দেয় বা অজ্ঞান হয়ে যায়।
*শিশুর যদি দীর্ঘদিন ধরে হালকা বা কারণ ছাড়া হাত-পা বা মাথা ব্যথা করে।
*দীর্ঘদিন ধরে হালকা পেটে ব্যথা, বমি, পাতলা পায়খানা অনেক সময় হরমোনের সমস্যা নির্দেশ করে।
*শিশু যদি অস্বাভাবিক পরিমাণ পানি খায় বা খুব বেশী প্রস্রাব করে।
*ঠিক মত খাওয়া দাওয়া করার পরও যদি শিশুর ওজন না বাড়ে বা কমতে থাকে।
*শিশু যদি খুব বেশী খাবার খায় এবং দ্রুত ওজন বাড়তে থাকে।
*শিশু যদি হঠাৎ করে বেশী ঘুমোতে থাকে, লেখা পড়ার মনোযোগ কমে যায়, চঞ্চলতা কমে যায়, পায়খানা কষা হতে থাকে।
*শিশু যদি হঠাৎ করেই অস্বাভাবিক ভাবে লম্বা হতে থাকে। চঞ্চলতা বেড়ে যায়, ঘুম কমে যায়, বুক ধড়ফড় করে।
*শিশুর যদি গলার সামনে ফুলে যায় বা টিউমার জাতীয় কিছু দেখা যায় (থাইরয়েড সমস্যা)।
*মায়ের যদি থাইরয়েড হরমোনের সমস্যা থাকে।
*যৌবন প্রাপ্তির বয়স (মেয়েদের ৮ ও ছেলেদের ৯ বছর) আগেই যদি শিশুর যৌবনের কোন লক্ষণ দেখা যায়।
*যৌবন প্রাপ্তির বয়স শেষ হবার (মেয়েদের ১৩ ও ছেলেদের ১৪ বছর) পরও যদি শিশুর যৌবনের কোন লক্ষণ দেখা না যায়।
*শিশুর পা বেঁকে যাওয়া, পায়ে ব্যথা অনুভূত হওয়া।
*দেরীতে দাঁত উঠা, দাঁতে দাগ পড়ে যাওয়া।
*শিশু যদি অস্বাভাবিক মোটা হয়ে যায়, ঘাড়ের পিছে কালো দাগ হয়।
*ছেলেদের যদি অস্বাভাবিক ভাবে স্তন বড় হতে দেখা যায়।
*মেয়েদের যদি অস্বাভাবিক স্থানে লোম দেখা যায়।
*ছেলে শিশু যদি মেয়েলি আচরণ করে।
*শিশুর শরীরের বর্ণ বা রং ক্রমশঃ কালো হতে থাকলে।
*শিশুর উচ্চ রক্তচাপ দেখা দিলে বা রক্ত চাপ কমে গেলে।
*শিশু যদি যে কোন ক্ষেত্রে হঠাৎ সমসাময়িক অন্যদের তুলনায় পিছিয়ে যেতে থাকে।
*শিশু ঠিকমত লম্বা না হওয়াও বিশেষ কোন রোগের লক্ষণ, হতে পারে তা কোন হরমোনজনিত সমস্যা।
যে ১০ খাবার খালি পেটে খাবেন না ,সম্প্রতি একটি গবেষণায় বলা হয়েছে, কিছু খাবার রয়েছে যা খালি পেটে খাওয়া একদম ঠিক নয়। এই খাবারগুলো এসিড তৈরি করে এবং অন্ত্রে সমস্যা তৈরি করতে পারে। লাইফস্টাইল ওয়েবসাইট বোল্ডস্কাই জানিয়েছে এ খাবারগুলোর কথা।
১. সোডা:-সোডার মধ্যে রয়েছে উচ্চ পরিমাণ কাবোর্নেটেট এসিড। খালি পেটে সোডা খাওয়া হলে এই এসিড স্বাস্থ্যের সমস্যা তৈরি করে এবং বমিবমি ভাব তৈরি করে।
২. টমেটো:-টমোটো খালি পেটে খাওয়া হলে এর মধ্যে বিদ্যমান এসিড গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল এসিডের সাথে মিশে পাকস্থলির মধ্যে বিক্রিয়া করে এক ধরনের অদ্রবণীয় জেল তৈরি করে; যা পাকস্থলিতে পাথর হওয়ার কারণ হতে পারে।
৩. ওষুধ:-কিছু কিছু গ্যাসট্রিকের ওষুধ খাওয়ার আগে খেতে বলা হয়। তবে অধিকাংশ ওষুধ ভরা পেটে খাওয়ার পরামর্শ দেন চিকিৎসকরা। যখন খালি পেটে ওষুধ খাওয়া হয় এটা পাকস্থলিতে অস্বস্থিকর অবস্থার তৈরি করে।
৪. মদ্যপান:-মদ্যপান শরীরের জন্য ক্ষতিকর। আর খালি পেটে মদ্যপান আরো ক্ষতিকর। মদের মধ্যে যেসব উপাদান রয়েছে সেগুলো অন্ত্রের জ্বালাভাব তৈরি করে।
৫. ঝাল জাতীয় খাবার:-আমরা অনেকেই ঝাল জাতীয় খাবার খেতে ভালোবাসি, তবে খালি পেটে ঝাল জাতীয় খাবার খাওয়া ঠিক নয়। এর ফলে এসিডিক বিক্রিয়া হয়ে পেট জ্বালাভাব তৈরি হয়।
৬. কফি:-খালি পেটে কফি খাওয়া খুবই ক্ষতিকর। কফির মধ্যে থাকা ক্যাফেইন পাকস্থলির জন্য ভালো নয়। তাই খেতে হলে আগে অন্তত একগ্লাস পানি খেয়ে নিন।
৭. চা:-চা-ও কফির মতো, খালি পেটে খাওয়া ঠিক নয়। চায়ের মধ্যে রয়েছে উচ্চ মাত্রায় এসিড যা পাকস্থলির আবরণকে ক্ষতিগ্রস্ত করে।
৮. দই:-দইয়ের প্রোবায়োটিক উপাদান স্বাস্থ্যকর। তবে যদি এটা খালি পেটে খাওয়া হয় তবে স্বাস্ব্যকর নয়। দইয়ে থাকা ভালো ব্যাকটেরিয়া পাকস্থলির আবরণের রসের সাথে মিশে পেটকে খারাপ করতে পারে।
৯. কলা:-খালি পেটে কলা খাওয়া হঠাৎ করে শরীরে ম্যাগনেসিয়াম বাড়িয়ে দেয়। এর ফলে রক্তে ম্যাগনেসিয়াম এবং ক্যালসিয়ামের ভারস্যাম্য নষ্ট করে। তাই কলা খালি পেটে না খাওয়ার পরামর্শই দেন বিশেষজ্ঞরা।
১০. মিষ্টি আলু:-আপনি কি জানেন মিষ্টি আলুর মধ্যে রয়েছে ট্যানিন এবং পেকটিন? এটা বেশি পরিমাণে এসিড নিঃসরণ করে পাকস্থলির দেয়ালকে সংকুচিত করে। এর ফলে বুক জ্বালাপোড়া হয়।
যে সকল কারণে কার্ডিওলজিস্ট এর কাছে গিয়ে চেকআপ করানো আবশ্যকঃ
১। তীব্র বুকে ব্যথা
২। পরিবারে আগে কারো হৃদরোগ হয়ে থাকলে
৩। কোলেস্টেরলের মাত্রা ২০০এমজি/ডিএল বা এর বেশি হলে
৪। উচ্চ রক্তচাপ
৫। ধূমপায়ী হয়ে থাকলে
৬। ডায়াবেটিক হলে
৭। প্রিক্ল্যাম্পসিয়া হলে
৮। ৪০ বছর বয়স পার করার পরে নতুন করে কোনো ব্যায়াম শুরু করার আগে
কত্তো কিউট এবং সুইট আমার বাংলাদেশী ব্যবসায়ীরা। অনেক অনেক ভালোবাসা।
পেঁয়াজের গান
কোন সরল মানুষকে যদি দেখেন হঠাৎ করেই চালাক হয়ে গেছে। তবে বুঝবেন ফার্মেসির কোন এক মাইয়া তাকে অনেক ঠকিয়েছে!
Me 😄
পাশের বাসায় বিরিয়ানি রান্না করতেছে। প্রতিবেশীর হ'ক এর উপর ওয়াজ ফুল ভলিউমে চালাচ্ছিলাম। একটু আগে এসে এক প্লেট দিয়ে গেলো আন্টি....❤️😌😋
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কর্ণফুলী টানেল
ক্রিকেট ভদ্রলোকের খেলা। আর পৃথিবীতে ভদ্রলোকের সংখ্যা কম।সুতরাং দর্শক কম হবে এটাই স্বাভাবিক!😁
নুডলস ছোট-বড় সব বয়সের মানুষের জন্য উপকারী। নুডলস তৈরি হয় আটা, ময়দা, আলু, মিষ্টি আলু, বিভিন্ন ধরনের ডাল দিয়ে। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন ধরনের নুডলস পাওয়া যায়।
আমাদের দেশে আটা, ময়দা দিয়ে তৈরি নুডলস পাওয়া যায় বেশি। ছয় মাস পর্যন্ত শিশুদের শুধু মায়ের বুকের দুধ খাওয়ানো উচিত। ছয় মাসের পর যেসব শিশুরা ভাত, তরকারি ও সবজি চিবিয়ে খেতে পারে, তাদেরকে নুডলস দেওয়া যাবে|
নুডলসের মধ্যে আছে শর্করা বা কার্বোহাইড্রেট, আমিষ, ভিটামিন বি কমপ্লেক্স, ফাইবার বা আঁশ জাতীয় উপাদান ও বিভিন্ন ধরনের খনিজ লবণ, স্নেহ বা চর্বি জাতীয় উপাদান।
শর্করা বা কার্বোহাইড্রেটের প্রধান উপাদান হলো গ্লুকোজ বা চিনি। যা আমাদের শক্তি জোগায়, মস্তিস্ককে সুষ্ঠুভাবে কাজ করতে সাহায্য করে। রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়িয়ে তোলে। দেহের অভ্যন্তরীণ ও বাহ্যিক অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ গুলোকে পুষ্টি জোগায় শর্করা জাতীয় খাবার।
নুডলসের ভিটামিন বি কমপ্লেক্স আমাদের দেহে লোহিত রক্ত কণিকা তৈরি করে। আমাদের পা থেকে মাথা পর্যন্ত আছে অসংখ্য স্নায়ু। দেহের স্নায়ুগুলোকে শক্তিশালী করে ভিটামিন বি কমপ্লেক্স। দেহের শিরা ও উপশিরাতে অক্সিজেনের সরবরাহ বৃদ্ধি করে। পরিণামে রক্ত সঞ্চালনের গতি ঠিক থাকে।
শর্করা ও আমিষ জাতীয় খাবার কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে। শিশু কিশোররা সাধারণত সবজি খেতে চায় না। অসংখ্য শিশু কিশোর কোষ্ঠকাঠিন্যে ভোগেন। নুডলস কোষ্ঠকাঠিন্য কমায়। নুডলসের ফাইবার জাতীয় উপাদান শুধুমাত্র ছোট নয়, বড়দেরও দীর্ঘ সময় পেট ভরে রাখতে সাহায্য করে।
তবে ছোট বড় সবারই শুধু মাত্র নুডলস না খেয়ে, নুডলসের সাথে বাদাম, সবজি, মাংস ও কলিজা মিশিয়ে খেলে, সেটা হবে ভীষণ উপকারী খাবার। ছোটরা সবজি খেতে চায় না। শিশু বয়স থেকেই সবজি খাবার অভ্যাস গড়তে হবে। নুডলসের সাথে বাদাম, মাংস, কলিজা, সবজি মিশিয়ে শিশু কিশোরকে খাওয়ানোর চেষ্টা করতে হবে।
শিশু-কিশোরদের জন্য মুরগির মাংস ভীষণ পুষ্টিকর খাবার। মাংসের মধ্যে আছে পর্যাপ্ত পরিমাণে প্রোটিন বা আমিষ। যা আমাদের শক্তি জোগায়, মাংসপেশি ও হাড়কে করে মজবুত। মেধা বিকাশে সাহায্য করে। রোগ প্রতিরোধ শক্তিকে বাড়িয়ে তোলে।
নুডলস নিয়মিত মাখন বা ঘি দিয়ে তৈরি না করে মাঝে মাঝে ঘি বা মাখন দেওয়া উচিত। মাখন বা ঘি এর মধ্যে আছে উচ্চ মাত্রার ক্যালোরি, ক্যালসিয়াম, খনিজ লবণ, আমিষ, ভিটামিন ডি, আয়রন, সোডিয়াম ক্লোরাইড, ভিটামিন বি কমপ্লেক্স ও বহুবিধ পুষ্টি।
এখনকার শিশু-কিশোরদের লেখাপড়ার পাশাপাশি বিভিন্ন ধরনের সৃজনশীল কাজে সংযুক্ত থাকতে হয়। সঠিক খাবারের অভাবে তাদের দেহে পুষ্টির ঘাটতি তৈরি হয়। মেয়োনিজ ঘি মাখন তাদের মেধা বিকাশের সহায়ক হবে। তবে অতি মাত্রায় ঘি মাখন তাদের ওজন বাড়িয়ে তুলবে।
অতি মাত্রায় ওজন সব বয়সী মানুষের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ। শিশু-কিশোর বয়স থেকেই বয়স ও উচ্চতা অনুযায়ী মাত্রাতিরিক্ত ওজন হলে, সেসব শিশু, কিশোর ও কিশোরী পরবর্তিতে দ্রুত ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, হাই কোলেস্টেরল, ফ্যাটিলিভার, বন্ধাত্বের সমস্যাসহ আরও বহুবিধ অসুখে আক্রান্ত হয়।
তাই শুধু নুডলস নয়, যে কোনো ফ্রোজেন খাবার এর জন্য নিয়মিত ঘি মাখন বাদ দিয়ে মাঝে মাঝে দিতে হবে। তবে শিশু ও বাড়ন্ত বয়সের ছেলে মেয়েদের নিয়মিত দুধ, ডিম, মাছ ও মাংস বিভিন্ন রকমের শাক-সবজি ও ফল খাওয়ার অভ্যাস করতে হবে।
নুডলস ভীষণ পুষ্টিকর খাবার। তবে প্রতিদিন শিশুকে শুধু নুডলস খাওয়ালে শরীরে পুষ্টির ঘাটতি হবে। নুডলসের প্রধান উপাদান আটা-ময়দা। তাই এই খাবার ছোট-বড় সবারই ওজন বাড়াবে। আর তৈরি করবে পুষ্টিহীনতা। এই জন্য নুডলসের সাথে বহু রকম সবজি ও বাদাম মেশাতে হবে।
মোঃ গোলাম রাবিবর
আজ বিশ্ব ফার্মাসিস্ট দিবাস❤️❤️❤️সকল ফার্মাসিস্ট কে অনেক অনেক শুভেচ্ছা
👉🎯পেঁপে পাতার রস খেলে প্লাটিলেট বাড়ে—এটা বলা যাবে না।'
ডেঙ্গু আক্রান্তদের শরীরে প্লাটিলেটের পরিমাণ কমে যায়। বিষয়টি নিয়ে জনমনে এক ধরনের আতঙ্কও কাজ করে। অনেকেরই ধারণা, পেঁপে পাতার রস খেলে শরীরে প্লাটিলেট বেড়ে যায়। সে কারণে দেখা যাচ্ছে কোনো কোনো ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীকে জোর করে পেঁপে পাতার রস খাওয়ানো হচ্ছে।
তবে, পেঁপে পাতার রস খেলে প্লাটিলেট বাড়ার বৈজ্ঞানিক কোনো ভিত্তি নেই বলে জানিয়েছেন প্রখ্যাত মেডিসিন বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডা. এবিএম আবদুল্লাহ।তিনি বলেন, 'অনেকেই এটা খায়। কিন্তু এটা বৈজ্ঞানিকভাবে প্রমাণিত কোনো তথ্য নয়। ডেঙ্গু আক্রান্ত হলে প্রাকৃতিকভাবেই ৪-৫ দিন পর্যন্ত প্লাটিলেট কমে। এরপর ৬-৭ দিন পর থেকে প্রাকৃতিকভাবেই আবার সেটা বাড়তে থাকে। ওষুধ না খেলেও প্রাকৃতিকভাবেই তা বাড়বে। সুতরাং পেঁপে পাতার রস খেলে প্লাটিলেট বাড়ে—এটা বলা যাবে না।'
ডেঙ্গু আক্রান্ত হলে তরল খাবার বেশি খাওয়ার ওপর গুরুত্বারোপ করে অধ্যাপক ডা. এবিএম আবদুল্লাহ বলেন, 'ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগী স্বাভাবিক খাবারই খাবে। তবে তরল খাবার বেশি খেতে হবে। কারণ ডেঙ্গুর কারণে শরীর থেকে ফ্লুইড বের হয়ে যায়। ফলে প্রেসার-পালস কমে যায়, শক সিনড্রোম হয়। সেক্ষেত্রে পানি, স্যালাইন, গ্লুকোজসহ তরল জাতীয় খাবার বারবার খেলে তা রোধ করা যায়। সেজন্য আমরা ডেঙ্গু রোগীদের অল্প অল্প করে বারবার তরল খাবার খেতে বলি। যদি কেউ খেতে না পারে, বমি-পাতলা পায়খানা হয়, সেক্ষেত্রে হাসপাতালে ভর্তি হতে হয়। সেখানে রোগীকে স্যালাইন দেওয়া হয়, যার মাধ্যমে ফ্লুইড পাওয়া যায়। সেজন্য আমরা হাইড্রেশন মেইনটেইন করতে বলি, যেটা সবচেয়ে জরুরি।'
'পাশাপাশি রোগীকে প্রোটিন, ফ্যাট, কার্বোহাইড্রেট জাতীয় খাবার খেতে হবে। এতে শরীরে রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে', যোগ করেন তিনি।
‘ডেঙ্গু আক্রান্ত হলে প্রাকৃতিকভাবেই ৪-৫ দিন পর্যন্ত প্লাটিলেট কমে। এরপর ৬-৭ দিন পর থেকে প্রাকৃতিকভাবেই আবার সেটা বাড়তে থাকে।’
মোঃ গোলাম রাবিবর
ক্যানসারের চেয়েও বেশি মারা যাবে অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্সে : ডিজি হেলথ
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Contact the business
Telephone
Address
Dhaka
1000
College Road, Bhaberchar
Dhaka, 1510
This is the biggest playground in Bhaberchar, Gazaria, Munshigonj.
Spark Sports, Baunia, Jashimuddin Road, Uttara
Dhaka, 1230
The Spark Sports is a brand new football centre located in Baunia, Uttara, Dhaka- 1230.
Road 09, Plot 21, Block B, , Entry Gate Avenue 1 & 2, Chandrima Housing Society, , Dhaka Uddan, Mohammadpur, (Near Chandrima Housing Central Masjid)
Dhaka, 1207
FIRST ever 5v5 futsal ground outside of Bashundhara.Just 15minutes away from MohammadpurShiyaMashjid
Mirpur Road
Dhaka
We are a professional agent of Cricket tours in Bangladesh , we Arrange short , mid and Long tour ar