Swopno Joyee

হাতের কাজের ড্রেস, খাদি পাঞ্জাবি,হ্যান্ডপেইন্টেড খাদি শাল বিক্রি করা হয়।

দিনে দিনে সবকিছুতেই আমরা অনলাইন নির্ভর হয়ে পড়ছি। আমাদের হাতের মুঠোফোনই আমাদের ভার্চুয়াল শপিং মল হয়ে উঠেছে, কিন্তু অনলাইনের এই জগতে আমরা ক্রেতারা সবচেয়ে বেশি চিন্তায় থাকি প্রোডাক্ট কোয়ালিটি আর প্রাইস নিয়ে।
তাই ‘’ Swopno Joyee ’’ নিয়ে এলো রিজনেবল প্রাইসে শতভাগ কোয়ালিটি সম্পন্ন হাতের কাজের ড্রেস (ওয়ান-পিস, টু-পিস, থ্রি-পিস), হাতের কাজের বেডশীট, নকশীকাঁথা, ওয়ালমেট, হাতের কাজের শাড়ি, দেশীয় সব শাড়ি, থ

28/04/2024

ছবিতে যে নারীকে দেখছেন তিনি "লেডি মেহেরবাঈ টাটা"
তার গলায় ঝুলছে ২৪৫ ক্যারাটের একটি হীরা ।এটির আকার কোহিনূর হীরার দ্বিগুণ।এই হীরাটি তার স্বামী ডোরাবজী টাটা ১৯০০ সালে তাকে উপহার দিয়েছিলেন।
লেডি মেহেরবাঈ টাটা ১৯২৪ সালে প্যারিস অলিম্পিকে টেনিসে মিক্সড ডাবলসে খেলেছিলেন।তিনি শাড়ী পরতে ভালোবাসতেন। তাই সবসময় শাড়ীই পরতেন।তিনি ১৯৩১ সালে লিউকোমিয়াতে মারা যান।
এরপর তার স্বামী ডোরাবজী টাটা তাঁর সেই হীরা ও অন্য সমস্ত গয়না বিক্রি করে একটি তহবিল গঠন করেন এবং সেই তহবিল থেকেই " টাটা ক্যান্সার হসপিটাল " এর সৃষ্টি হয়।
হাজার হাজার ক্যান্সার রোগী প্রতিবছর এই হাসপাতালে গিয়ে নিজের চিকিৎসা করিয়ে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফেরেন।
নোবেল জয়ী ব্রিটিশ সাহিত্যিক উইলিয়াম গোল্ডিং বলেছেন
" মেয়েরা বোকা দেখেই তাঁরা পুরুষের সমান অধিকার দাবি করে । কারন মেয়েরা জানে না,তাঁরা পুরুষের চেয়ে অনেক বেশী উচ্চতর। মেয়েদের আপনি যাই দেন না কেন,সে সেটাকে আরও উচ্চতর কিছু বানিয়ে দিবে।
আপনি মেয়েদের শুক্রাণু দিবেন,সে আপনাকে সন্তান দিবে।
আপনি তাকে একটা ঘর দিবেন,সে সেটাকে বাড়ি বানিয়ে ফেলবে।
আপনি তাকে বাজার দিবেন, সে আপনাকে রান্না করে খাবার বানিয়ে দিবে।
আপনি তাকে হাসি দিবেন, সে আপনাকে হৃদয় দিয়ে দিবে।
আপনি যাই দিবেন সে তাই কয়েক গুন মহৎ করে ফেরত দিবে।
আর আপনি যদি তাকে যন্ত্রণা দেন,তবে রেডি থাকুন,সে আপনার জীবন জাহান্নাম বানিয়ে দিবে "
তথ্যঃ সংগ্রহ
ছবিঃ হিন্দুস্থান টাইমস

09/02/2024

দয়াকরে ২ মিনিট সময় নিয়ে পড়ুন। চরম লেভেলের বাস্তবতা ফুটিয়ে তোলা হয়েছে👇

আমার এক বন্ধু বিশাল শিল্পপতি। ১০ টার উপর ফ্যাক্টরি, শত কোটি টাকার উপর ব্যাংক লোন। এক মুহূর্তের জন্য শান্তি নেই। সারাদিন ব্যাস্ত দুনিয়ার পেছনে। একদিন তাঁর অফিসে বসে গল্প করছিলাম, এমন সময় তাঁর এক কর্মচারী আসল। তার কোন কারণে কিছু টাকার দরকার। সে ইনিয়ে বিনিয়ে বলল, সে অত্যন্ত অভাবী ব্যক্তি, তাঁকে সাহায্য করার জন্য।

আমার বন্ধু হেসে বলল ''যদি অভাবের কথাই বলতে হয়, এই পুরো অফিসে আমার চেয়ে অভাবি আর কেউ নেই। আমরা একটু থতমত হয়ে গেলাম। আমি বললাম 'আমাদের সবার মিলিয়ে যত সম্পদ আছে তোর একারই তার বেশি আছে।'

সে বলল তোদের একটা গল্প শুনাই। তাহলেই আমার অভাবের রহস্য বুঝবি।
এক বিশাল ব্যবসায়ি, তাঁর সবই আছে খালি শান্তি নেই। খালি হাহাকার আর টেনশান। চিন্তায় মাথার চুল একটাও বাকি নেই। সে একদিন দেখল তাঁর অফিসের পিয়ন টেবিল মুছছে আর গুনগুন করে গান গাচ্ছে।

সে পিয়নকে দেকে বলল এই যে তুমি মনে মনে গান গাও, তোমার কি অনেক সুখ, তোমার মনে কি কোন দুঃখ নেই, কোন হতাশা নেই?।

পিয়ন বলে না, হতাশা কেন থাকবে স্যার, আপনি যা বেতন দেন তাদিয়ে আলহামদুলিল্লাহ আমার ভালই চলে যায়। আল্লাহর রহমতে কোন অভাব নেই।

ব্যবসায়ী তো আরো টেনশানে পড়ে গেলেন। ওনার ম্যানেজারকে ডেকে বললেন, আমার সব আছে কিন্তু শান্তি নেই, আর ওই লোককে আমি সামান্য কয়টা বেতন দেই, সে আছে মহা সুখে, এর রহ্স্যটা কি?

ম্যানেজার বলল , রহস্য বললে বুঝবেননা। সত্যই যদি বুঝতে চান তাহলে, ওই পিয়নকে প্রমোশান দিয়ে একটা বড় পোস্টে দিন। আর তাঁকে ১০ লক্ষ টাকা দিয়ে দিন। এরপর দেখুন।

ব্যবসায়ি তাই করল। এতোগুলো টাকা, আর এতবড় চাকরি, পেয়ে পিয়ন আনন্দে আত্মহারা। বাসায়ও সবাই খুশি। যেহেতু এখন অফিসার হয়ে গেছে, এখন তো আর টিনের ঘরে থাকা যায়না। কলিগরা কি মনে করবে।

প্রথমেই বাসা পরিবর্তন করে আরেকটু অভিজাত এলাকায় এপার্টমেন্টে উঠলো। দেখল, বিল্ডিং এর সবাই সন্তানকে বড় স্কুলে পাঠায়, তাই বাচ্চার স্কুলও চেঞ্জ করতে হল। কিছুদিন পড় বউ ঘ্যনঘ্যন শুরু করলো সবার বাসায় কত দামি আসবাব, ফ্রিজ, টিভি, আর আমাদের বাসায় কিচ্ছু নেই। ওগুলোও কিনতে হোল। এরপর শুরু হোল বাচ্চার প্রাইভেট টিউশান, নানা রকম দাবি দাবা। আগে ঈদে একজোড়া জুতা পেয়েই সবাই কত খুশি হত, আর এখন প্রতি মাসে একজোড়া দিলেও তৃপ্তি নেই।

যেহেতু সে এখন বড় চাকরি করে , পরিবারের সবার তাঁর কাছে প্রত্যশাও অনেক। সাধ্যমত চেষ্টা করে, তাও সবার চাহিদা মেটাতে পারেনা। আত্মীয় স্বজন বন্ধু গন তাকে অহংকারি ভেবে দুরে সরে গেলো।

এদিকে অফিসের সবাই ফ্ল্যাট/ প্লট এ বুকিং দিচ্ছে। বৌ সারাদিন বাসায় খোটা দেয় , তোমাকে দিয়ে কিছুই হবেনা। ছেলেমেয়র ভবিষ্যৎ অন্ধকার। সে চাকরির ফাকে একটা দুইটা টিউশানি করা শুরু করলো। তাতেও কিছু হয়না। নানাবিধ টেনশান আর দুশ্চিন্তায় তারো মাথার চুল আসতে আসতে কমতে লাগলো।
ব্যবসায়ি লক্ষ করলেন ব্যপারটা। উনি বললেন কি ব্যপার , তোমাকে এতো বড় প্রমোশান দিলাম, এতো টাকা দিলাম, আর এখন দেখি তুমি আগের মত আর প্রাণবন্ত নেই। ঘটনা কি?

সে বলল স্যার , কিছু দুনিয়াবি সম্পদ দিয়েছেন, কিন্তু তাঁর সাথে যে এতো চাহিদা আর অভাব আসবে তাতো আর বুঝিনি। আগে আমার কিছুই ছিলনা, অভাবও ছিলনা। আর এখন যেদিকেই তাকাই , খালি নাই আর নাই। আগে আমার অভাব পড়লেও সেটা ছিল এক দুই হাজারের ব্যপার। কোন ভাবে মেটান যেত। আর এখন আমার অভাব লক্ষ কোটি টাকার। এটা কিভাবে মেটাবো সে চিন্তায় আমার এখন আর রাতে ঘুম আসেনা স্যার।

ব্যবসায়ি বলল, এতদিনে বুঝলাম, আমার মুল অসুখ। একটাকার সম্পদের সাথে ২ টাকার অভাব আসে। যতই দুনিয়ার পিছনে ছুটি ক/ বরের মাটি ছাড়া এই অভাব আর অন্য কিছু দিয়েই পূর্ণ হবেনা।
---------------------------------------------------

আদম সন্তানের যদি স্বর্ণে পরিপূর্ণ একটি উপত্যকা থাকে, তবে সে (তাতে সন্তুষ্ট হবে না, বরং) আরেকটি উপত্যকা কামনা করবে । তার মুখ তো (ক/ বরের) মাটি ছাড়া অন্য কিছু দ্বারা ভর্তি করা সম্ভব নয় । যে আল্লাহর দিকে রুজু করে আল্লাহ তার তওবা কবূল করেন - [বুখারী]

জাতির ভবিষ্যত
আজ মোবাইলের কারণে পরিবারের মধ্যে একে অপরের সাথে, ভালো সুসম্পর্ক নেই।

মোবাইলে ব্যস্ত থাকায় পরিবারের সদস্যদের মধ্যে কুশল বিনিময় হয়না, কারো সাথে ভালোভাবে কথা বলার সময় নেই। ফলে সবার উপর থেকে সম্মান, স্নেহ, ভালবাসা, গুরুত্ব সবই কমে যাচ্ছে। তাই বলছি আসুন আমরা সবাই সচেতন হই। পরিবারকে ভালোবাসবো, ভালো রাখবো। ইনশাআল্লাহ

collected

30/11/2023

এই ফয়সালা কে মেনে নেবার সহি বুঝদান আল্লাহ পাক যেন আমাদের সবাই কে দান করেন

শুভ সকাল সবাই কে

17/11/2023

স্কুল পালাতো রবীন্দ্রনাথ। নজরুল তো বেশি পড়তেই পারলেন নাই। লালন বুঝলোই না স্কুল কি জিনিস। অথচ আজ মানুষ তাঁদেরকে নিয়ে গবেষণা করে পিএইচডি ডিগ্রী অর্জন করছে।
অ্যান্ড্রু কার্নেগীকে তো ময়লা পোশাকের জন্য পার্কেই ঢুকতে দেয় নি। ৩০ বছর পরে উনি সেই পার্কটি কিনে ফেলেন আর সাইন বোর্ড লাগিয়ে দেন “সবার জন্য উন্মুক্ত”।
স্টিভ জবস শুধু মাত্র ১ দিন ভাল খাবারের আশায় ৭ মাইল দূরে পায়ে হেটে মন্দিরে যেতেন।
ভারতের সংবিধান প্রণেতা আম্বেদকর নিম্ন বর্ণের হিন্দু ছিলেন বলে স্কুলের বারান্দায় বসে বসে ক্লাস করতেন। তাঁকে ক্লাসের বেঞ্চে বসতে দেয়া হতো না, কোন গাড়ি তাঁকে নিতো না। মাইলের পর মাইল হেঁটে পরীক্ষা দিয়েছেন।
বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আতিউর রহমান এর ক্যাডেট কলেজে ভর্তির টাকা হাটুরেদের নিকট থেকে টাকা তুলে যোগাড় করেছিলেন তার চাচারা। গরু না থাকায় তিনি নিজে জমিতে লাঙ্গল টেনেছেন একসময়।
সুন্দর চেহারার কথা ভাবছেন? শেখ সাদী এর চেহারা যথেষ্ট কদাকার ছিল, লতা মঙ্গেস্কারের চেহারা মোটেই সুশ্রী নয়। তৈমুর লং খোঁড়া ছিলেন, নেপোলিয়ন বেটে ছিলেন। শচীন টেল্ডুলকারের উচ্চতা তো জানাই আছে। আব্রাহাম লিঙ্কনের মুখ ও হাত যথেষ্ট বড় ছিল।
স্মৃতি শক্তির কথা ভাবছেন? আইনস্টাইন নিজের বাড়ীর ঠিকানা ও ফোন নাম্বার মনে রাখতে পারতেন না।
কিছুই আপনার উন্নতির পিছনে বাধা হতে পারে না। যদি কোন কিছু বাধা হয়ে দাঁড়ায় তবে তা আপনার ভিতরের ভয়। ভয়কে দূরে রেখে জয় করা শিখুন। সাফল্য আসবেই আজ অথবা কাল।

সংগৃহীতঃ

11/11/2023

জীবনের যাত্রায়, আল্লাহর পরিকল্পনার উপর ভরসা রাখুন। কারণ, তিনিই সর্বোত্তম পরিকল্পনাকারী।

29/10/2023

চিয়া সিড খেলে মিলবে যে ৭ উপকারিতা
জীবনযাপন ডেস্ক

চিয়া সিডকে বলা হয় সুপার ফুড। সালভিয়া হিসপানিকা নামক মিন্ট প্রজাতির উদ্ভিদের বীজ এটি। দেখতে অনেকটা তোকমা দানার মতো। চিয়া বীজ সাদা ও কালো রঙের এবং তিলের মতো ছোট আকারের হয়। ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিডের চমৎকার উৎস এই বীজ। ক্যালসিয়াম, আয়রন, ফসফরাস, জিঙ্ক এবং ম্যাগনেসিয়ামের মতো প্রয়োজনীয় খনিজও মেলে এই বীজ থেকে। জেনে নিন চিয়া সিড খেলে কোন কোন উপকার মিলবে।

চিয়া সিড খেলে মিলবে অনেক উপকার।

যারা হাড়ের সমস্যায় ভুগছেন তারা নিয়মিত চিয়া সিড খান। কারণ এতে ক্যালসিয়াম, ফসফরাস এবং ম্যাঙ্গানিজ রয়েছে যা হাড় শক্তিশালী রাখে।
চিয়া বীজ প্রচুর পরিমাণে পানি শোষণ করে এবং পেট পরিপূর্ণ করে তোলে। ফলে কম ক্যালোরি খাওয়া হয়।
চিয়া বীজে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে যা বয়স-সম্পর্কিত বলিরেখা কমাতে পারে। এর অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি বৈশিষ্ট্য ব্রণ নিরাময়ে সাহায্য করে। চিয়া বীজে থাকা ওমেগা-৩ ত্বককে সব সময় হাইড্রেটেড রাখে।
চিয়া বীজ শরীরের ইনসুলিনের মাত্রা বজায় রাখতে সাহায্য করে। বিশেষ করে খাবারের পরে রক্তে শর্করার মাত্রা স্থিতিশীল করে।
এই বীজে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার রয়েছে। ফাইবার হজমে সহায়ক। এছাড়া এতে থাকা দ্রবণীয় ফাইবার কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে।
হৃদরোগের ঝুঁকি ও ক্ষতিকর কোলেস্টেরল কমাতেও সাহায্য করে চিয়া সিড।
ক্যানসার প্রতিরোধে সাহায্য করে এই সিড।

কীভাবে খাবেন চিয়া সিড?

পানিতে ভিজিয়ে খেতে হয় এই বীজ। খাওয়ার ৩০ মিনিট আগে ভিজিয়ে রাখবেন চিয়া সিড। এক গ্লাস পানিতে ২ চা চামচ চিয়া সিড ও ২ চা চামচ লেবুর রস মেশান। চাইলে মধু মিশিয়ে নিতে পারেন। খাওয়ার আগে চামচ দিয়ে নেড়ে নিন বা বোতল ঝাঁকিয়ে নিন।

25/10/2023

১৭ বছর বয়সে, তিনি কলেজ থেকে প্রত্যাখ্যাত হন।
২৫ বছর বয়সে, তার মা মারা যান।
২৬ বছর বয়সে, তিনি ইংরেজি শেখানোর জন্য পর্তুগালে চলে যান।
২৭ বছর বয়সে, তিনি বিয়ে করেছিলেন।
তার স্বামী তার সাথে দুর্ব্যবহার করতেন। তাদের ঘরে একটি মেয়ে সন্তানের জন্ম হয়।
২৮ বছর বয়সে, তাদের বিবাহবিচ্ছেদ হয় এবং তিনি গুরুতর বিষণ্নতায় আক্রান্ত হন।

৩০ বছর বয়সে, তিনি এই পৃথিবীতে থাকতে চাননি।
তবে, তিনি তার সমস্ত আবেগকে একটি জিনিস করার জন্য নির্দেশ করেছিলেন যা তিনি অন্য কারও চেয়ে ভাল করতে পারেন।
আর সেটা ছিল 'লেখালেখি করা'।

৩১ বছর বয়সে, তিনি অবশেষে তার প্রথম বই প্রকাশ করেন।

৩৫ বছর বয়সে, তিনি, ৪টি বই প্রকাশ করেছিলেন এবং তাকে বছরের সেরা লেখক হিসাবে মনোনীত করা হয়েছিল।

৪২ বছর বয়সে, প্রকাশের প্রথম দিনে তার নতুন বইটির ১১ মিলিয়ন কপি বিক্রি হয়েছিল।

সেই মহিলা হলেন জে.কে. রাউলিং। ৩০ বছর বয়সে কীভাবে তিনি আত্মহত্যার কথা ভেবেছিলেন তা মনে আছে?

আজ, হ্যারি পটার হল একটি বিশ্বব্যাপী ব্র্যান্ড যার মূল্য $১৫ বিলিয়ন ডলারেরও বেশি।

কখনো হাল ছাড়বেন না। নিজের উপর বিশ্বাস রাখুন, কঠোর পরিশ্রম করুন, সাফল্য খুব বেশি দূরে নয়।

(সংগৃহীত)

24/10/2023

রাগ মানুষের ঈমানকে নষ্ট করে, হিংসা মানুষের নেক আমল কে ধ্বংস করে, আর মিথ্যা মানুষের হায়াত কমিয়ে দেয় ।”
— বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ)

21/10/2023

একটি মেয়ে একটি বৃদ্ধকে প্রশ্ন করল: “ভালোবাসার সত্যতা কী ?”

তখন বৃদ্ধ তাকে বললো: “তুমি পাশের বাগানে গিয়ে সবচেয়ে সুন্দর ফুলটি নিয়ে আসো। মেয়েটি তখন সারাদিন বাগানে সুন্দর ফুল খুঁজতে লাগলো” দিন শেষে বৃদ্ধর কাছে খালি হাতে এসে দাঁড়িয়ে পড়লো।

— বৃদ্ধ
প্রশ্ন করলো: “ফুল আনোনি ?” —

মেয়েটি বললো: “সারাদিন ফুল খোঁজার পর একটি ফুল সবচেয়ে ভাল লেগেছিল।

কিন্তুু, আমি আরো সুন্দর ফুলের আশায় আর ও সামনে এগিয়ে গেলাম। কিন্তুু, সামনে আর ভাল ফুল পেলাম না। তাই আবার যখন আগের ফুলটি নেওয়ার জন্য পিছনে ফিরে আসলাম, তখন দেখলাম- তা আরেক জন নিয়ে গেছে।

বৃদ্ধ তখন বললো: “এটাই হল ভালোবাসার সত্যতা“। যখন মানুষের সামনে তাঁর জন্য উপযুক্ত ভালোবাসার মানুষ থাকে, তখন মানুষ তার মর্ম বুঝে না।

আর যখন মর্ম বুঝে, তখন অনেক দেরি হয়ে যায়।
পেছনের টা আর ফিরে পাওয়া যায় না।”

সংগৃহীত

19/10/2023

সুবহানাল্লাহ

02/10/2023

সবাই বলেন এই পুরাতন নক্ষত্রদের কার কেমন লাগতো❓আগে টিভিসেটের সামনে বসে থাকতাম অধীর আগ্রহ নিয়ে বিটিভি তে তাদের সবার অভিনীত নাটক দেখতে।

কিন্তু এখন কালের বিবর্তনে কোন কিছু ই আর দেখার কোন আগ্রহ নেই।সত্যি সময় কত পরিবর্তনশীল আর মনের নিয়ন্ত্রণ কতটা যে এসব কিছু আর টানে না।
তার চেয়ে বড় কথা, এখন আর আগের মতো সেই অভিনেত্রী, মডেল,নাটকের কাহিনি, পরিবেশ, নাটকের যে বডিল্যাঙ্গুয়েজ কোন কিছুই শো়ভনীয় মানের নয়।

তাই ইন্টারনেটের মাধ্যমে সবকিছু অবাধবিচরন হলেও আর এসবের প্রতি মানুষের আকৃষ্টতা নেই।

01/10/2023

দারিদ্রতা কোন বাধা নয়! ছেলেটির নাম আল আমিন, বুয়েটে চান্স পেয়েছে। বাবা ভ্যান চালক, দাদাও ভ্যান চালক। স্কুলঃ- কচুয়া পাবলিক উচ্চ বিদ্যালয় পড়েছে, কলেজঃ- সরকারী মুজিব কলেজ সখীপুর। ধন্যবাদ টাঙ্গাইলের বর্তমান জেলা প্রশাসক সাহেবকে আল আমিনের পাশে দাড়ানোয়। ওকে সরকারী তহবিল থেকে বুয়েটে ভর্তির জন্য ২০হাজার টাকা অনুদান দিয়েছেন ডিসি।
#আলআমিন কোন ভর্তি কোচিংও করে নাই। কোচিং করার মতো সামর্থ্য ছিলো না ওর বা ওর পরিবারের। খুবই দরিদ্র পরিবার সন্তান আল আমিন। ওর বয়স যখন ৪ বছর তখন ওর মা মারা যায়। মহান আল্লাহ পরিশ্রমী ও অসহায়দের জন্য যথেষ্ট,,,

24/08/2023
02/08/2023

ভিক্ষা যখন বানিজ্য⁉️
নগদ ভিক্ষা দেওয়া বন্ধ করুন‼️

ভিক্ষুককে (খাবার + পানি) দিন। নগদ এক টাকাও আর না। আর না‼️

ফলস্বরূপ, আন্তর্জাতিক / জাতীয় / রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে, 'ভিক্ষুক' এর দলগুলি ভেঙে যাবে এবং শিশুদের অপহরণ স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হবে, বিশ্বে এ জাতীয় চক্রের অবসান ঘটবে।

আমরা প্রতইজ্ঞআ করি এখন থেকে ভিক্ষুককে নগদ অর্থ দেব না। ব্যাগে বা গাড়িতে কিছু শুকনো খাবার, বিস্কুটের প্যাকেট এবং পানি রাখুন। প্রয়োজনে কোন দোকান থেকে এক প্লেট খাবার এবং পানি কিনে দিন। কিন্তু নগদ অর্থ প্রদানে সবাইকে নিরুৎসাহিত করুন।

ভিক্ষুক পুনর্বাসন করার কথা থাকলেও রাজধানীতে ভিক্ষা করে বেড়াচ্ছে হাজারো ভিক্ষুক এবং কোমল মতি শিশুরা। এদের মাধ্যমে দিন দিন নানা ধরনের অপরাধ চক্রের কবলে পরে অনেক মানুষ সর্বশান্ত হচ্ছে।
এদের পুনর্বাসন যাদের দায়িত্ব তারা বলছেন, ঢাকার ভিক্ষুকরা মৌসুমি ভিক্ষুক। অনেক সময় তারা গ্রাম থেকে এসে ভিক্ষা করে আবার চলে যায়। আবার কেউ কেউ রিকশা চালায়, এর ফাঁকে বিশেষ করে সাপ্তাহিক বন্ধের দিন এবং বিভিন্ন উৎসবে ভিক্ষা করে।

ঢাকাকে ভিক্ষুকমুক্ত ও অপরাধ মুক্ত করতে চাই সম্মিলিত প্রচেষ্টা।

চলুন ঢাকাকে ভিক্ষুক মুক্ত ও অপরাধ মুক্ত করতে সামাজিক আন্দোলন গড়ে তুলি।

আপনি যদি এই প্রচারের সাথে একমত হন, তবে এই ধারণাটি ফরোয়ার্ড ও বাস্তবায়ন করুন।

Photos from Swopno Joyee's post 30/07/2023

হাতির সঙ্গে পানি খেলা
থাইল্যান্ডের নববর্ষ উৎসবের নাম ‘সংক্রান’। বাংলার চৈত্রসংক্রান্তির সঙ্গে এর কোনো সংযোগ থাকলেও থাকতে পারে। থাইল্যান্ডবাসীদের এই সংক্রান উৎসবের বিশেষ আকর্ষণ পানি খেলা, বিশ্বব্যাপী যা সংক্রান ওয়াটার ফেস্টিভাল হিসেবে সুপরিচিত। আমাদের পার্বত্য অঞ্চলেও প্রায় একই সময় একই ধরনের খেলার আয়োজিত হয়। এই খেলা একজন আরেকজনকে পানি ছুড়ে মারে। থাইল্যান্ডে এই খেলায় যোগ দেয় হাতির দল। হাতি অংশগ্রহণকারীদের দিকে তার শুঁড় দিয়ে পানি ছিটিয়ে দেয়। অংশগ্রহণকারীরাও পাল্টা পানি ছোড়ে।

30/07/2023

নারীরা আর পিছিয়ে পড়ে নেই।নারী রেলওয়ে ট্রেন চালক বোনদের জন্য অনেক দোয়া ও শুভকামনা রইল।

23/07/2023

শাক সবজির ইংরেজী নাম:

শাক সবজি (Vegetables)
গোল আলু – Potato (পটেটো)
টমেটো – Tomato (টম্যাটো)
গোল/তাল বেগুন – Brinjal (ব্রিনজাল)
লম্বা বেগুন – Eggplant (এগপ্লান্ট)
করলা – Balsam Apple (বোলসাম এ্যাপেল)
পটল – Pointed gourd (পয়েন্টেড গোর্ড)
লাউ/কদু – Bottle Gourd (বটল গোর্ড)
মটর শুঁটি – Green Pea(গ্রীন পী)
কাঁচা পেঁপে – Green Papaya (গ্রীন পাপ্যায়া)
কাঁকরোল – Sweet Bitter Gourd (সুইট বিটার গোর্ড)
শসা – Cucumber (কিউকাম্বার)
গাঁজর – Carrot (ক্যারট)
ফুলকপি – Cauliflower (কলি ফ্লাওয়ার)
মুলা – Radish (র‍্যাডিস)
ঝিংগে – Rige Gourd (রিজ গোর্ড)
চাল কুমড়া – Green Cucumber (গ্রীন কিউকাম্বার)
মিষ্টি আলু – Sweet Potato (সুইট পটেটো)
সাজনা – Drum Stick (ড্রাম স্টিক)
বরবটি – Asparagus Bean (অ্যাস্প্যারাগাস বিন)
চিচিংগা/চিচিংগা – Snake Gourd (স্নেক গোর্ড)
মিষ্টি কুমড়া – Pumpkin (পামকিন)
কাঁচা কলা – Green Banana (গ্রীন ব্যানানা)
পুঁই শাক – Basil (বেসিল)
পালং শাক – Spinach (স্পিনাজ)
কচু – Arum (অ্যারাম)
কচুর লতি – Arum (অ্যারাম)
Arum-lobe কচুর লতি।
সিম – Bean (বিন)
ঢেঁড়স – Lady’s Finger (লেডিস ফিংগার)
কচুর ছড়া – Arum (অ্যারাম)
কলার মোচা – Plantain Flower (প্লান্টেইন ফ্লাওয়ার)
কলমি শাক – Bindweed (বাইন্ডউইড)
শালগম – Turnip (টারনিপ)
লাল শাক – Read Leafy (রেড লিফি)
Cress হেলেঞ্চা শাক।
বাঁধাকপি – Cabbage (ক্যাবেজ)
মাশরুম – Mushroom (মাশরুম)
ভূট্টা – Maize (মেইজ)
শিমলা মরিচ – Capsicum (ক্যাপ্সিকাম)
পেঁয়াজ – Onion (অনিয়ন)
রসুন – Garlic (গার্লিক)
আদা – Zinger (জিনজার)
হলুদ – Turmeric (টার্মারিক)
মরিচ – Red Chili (রেড চিলি)
ধনে পাতা – Coriander (করিয়্যান্ডার)
পুদিনা পাতা – Mint (মিন্ট)
লেবু – Lemon (লেমন)
কাঁচা মরিচ – Green Chili (গ্রীন চিলি)
Zucchini ধুন্দুল।
Leek পেঁয়াজ পাতা।
Grum ছোলা।
Lentils মসুর ডাল।
Lettuce লেটুসপাতা।
Drum-stick সজনে।
Eggplant সাদা বেগুন

পড়া শেষে done লিখতে ভুলবেন না কিন্তু

23/07/2023

স্ত্রী যখন আট মাসের গর্ভবতী তখন আমার শাশুড়ি এসে স্ত্রীকে নিয়ে গেলো বাপের বাড়ি।

ভাগ্যের কী নির্মম পরিহাস, মেয়েকে নিয়ে যাওয়ার দুদিন পর শাশুড়ি স্ট্রোক করলো। এতে তার শরীরের বাঁ দিক অবশ হয়ে গেলো। যে মেয়েকে নিয়ে গিয়েছিলো দেখাশোনা করার জন্য, সেই মেয়ে এখন উল্টো মাকে দেখাশোনা করতে লাগলো।

অসুস্থ শাশুড়িকে দেখতে গিয়ে স্ত্রীকে বললাম,"সন্তান জন্মের পরই বাড়িতে চলে এসো।"
স্ত্রী বললো,"বাবা সারাদিন চাকরিতে ব্যস্ত থাকেন। ছোটো ভাইও ভার্সিটি, টিউশনি নিয়ে দিনভর বাইরে থাকে। গোটা দিন মাকে দেখার কেউ নেই। এই অবস্থায় অসুস্থ মাকে রেখে কী করে যাই?"
"কী বলতে চাও তুমি?"
"মা নিজে নিজে উঠতে বসতে পারলে, এবং কিছুটা হাঁটতে পারলে আমি চলে যাবো। সেই পর্যন্ত আমাকে থাকতে দাও।"
বিরক্ত হয়ে বললাম,"তোমার মায়ের ঐ অবস্থায় আসতে ছয় মাস লাগবে। ততোদিন থাকবে এখানে?"
"ছয় মাস লাগবে না। ডাক্তার বলেছেন দু মাসের মধ্যে হয়ে যাবে।"

অসন্তুষ্ট হয়ে শ্বশুরবাড়ি থেকে চলে এলাম। যথা সময়ে আমার একটা ছেলে সন্তান হলো। স্ত্রী ঐ সদ্যজাত ছেলেকে নিয়ে মায়ের সেবা করে যেতে লাগলো।

এই সময় আমার মা অসুস্থ হয়ে পড়লো। এবার তো স্ত্রীকে আনতেই হবে।

স্ত্রীকে যেদিন আনতে গেলাম সেদিন অসুস্থ শাশুড়ি বাচ্চাদের মতো কাঁদলো।
শাশুড়ি মেয়ের হাত ধরে বারবার বলছিলো,"তুই চলে গেলে আমি মরে যাবো। একদম মরে যাবো।"
উত্তরে মেয়ে বললো,"মাগো, মেয়েদের জীবন এতো কঠিন কেনো? নিজের অসুস্থ মাকে ফেলে কেনো চলে যেতে হয়?"

মেয়ে চলে যাক এটা ওদের বাড়ির কেউ চাইছিলো না। কিন্তু আমি নিরুপায়। স্ত্রী যেমন তার মায়ের কথা ভাবছিলো, আমিও তেমনি আমার মায়ের কথা ভাবছিলাম।

স্ত্রীকে নিয়ে আসার পর শাশুড়ির শরীরের অবস্থার অবনতি হলো।
আমার মা কিছুটা সুস্থ হয়ে উঠলে স্ত্রী একদিন আমাকে বললো,"আমাকে এবার মায়ের কাছে যেতে দাও। তুমি তো জানোই মায়ের শরীর খুব খারাপ হয়ে গেছে।"

স্ত্রী চলে গেলে মায়ের সেবা যত্নের ঘাটতি হবে। এতে মা'র অসুস্থতা বেড়ে যেতে পারে।
তাই বললাম,"অবশ্যই না। আমার মা পুরোপুরি সুস্থ না হওয়া পর্যন্ত তুমি যেতে পারবে না।"
সে স্তব্ধ হয়ে আমার দিকে চেয়ে রইলো।

এর কিছু দিন পর আমার শাশুড়ি মারা গেলো। সেদিন স্ত্রী আমার দিকে এমন ভাবে তাকালো, যার অর্থ হলো, "তোমার জন্য আমার মা মারা গেলো।"

জানি, মায়ের মৃত্যুর জন্য সে আজীবন আমাকে দায়ী করবে। কিন্তু সে কখনোই আমার অবস্থার কথা ভাববে না।

তবে সাতাশ বছর পর এমন একটা পরিস্থিতির সৃষ্টি হলো, যখন আমি প্রমাণ করতে পারলাম, শাশুড়ির মৃত্যুর জন্য আমি দায়ী নই।

ঘটনা কী হয়েছিলো বলি। আমার স্ত্রী তখন অসুস্থ। ছেলের বউ তার সেবা করছিলো। এই সময় আচমকা ছেলের শাশুড়িও অসুস্থ হয়ে পড়লো। তাকে দেখাশোনা করার কেউ নেই।

ছেলের বউ তখন বাপের বাড়ি যেতে চাইলে ছেলে ঠিক আমার কথাটাই বললো,"অবশ্যই না। আমার মা পুরোপুরি সুস্থ না হওয়া পর্যন্ত তুমি যেতে পারবে না।"
ছেলের বউ স্তব্ধ হয়ে তার স্বামীর দিকে তাকালো, ঠিক যেভাবে আমার স্ত্রী একদিন আমার দিকে তাকিয়েছিলো।

আমি সেদিন আমার স্ত্রীকে বললাম,"তোমার মায়ের মৃত্যুর জন্য তুমি আমাকে দায়ী ভাবো। কিন্তু এখন নিজের ছেলেকে দেখে বুঝলে তো, আমি পরিস্থিতির স্বীকার ছিলাম। আমার মা যদি সে সময় অসুস্থ না থাকতো, তাহলে তোমাকে যেতে দিতাম। আমার কিছু করার ছিলো না।"
স্ত্রী শোয়া অবস্থায় বললো,"কিছু করার ছিলো না?"
"না।"

সে তখন ছেলেকে আর ছেলের বউকে ডাকলো।
ওরা এলে প্রথমে ছেলেকে বললো,"তুই নিজের মায়ের কথা ভাবছিস, এটা মা হিসেবে আমার জন্য আনন্দের। কিন্তু এটা ভুলে গেলে চলবে না, তোর শাশুড়ি হলো তোর স্ত্রীর মা। তোর যেমন মন কাঁদছে মায়ের জন্য, তোর বউয়েরও তেমন মন কাঁদছে তার মায়ের জন্য।"
ছেলে তখন বললো,"কিন্তু আমি কী করতে পারি? তোমাকে এই অবস্থায় রেখে বউকে তো আর বাপের বাড়িতে পাঠাতে পারি না।"

আমার স্ত্রী তখন যে কথা বললো তার জন্য আমরা কেউ প্রস্তুত ছিলাম না।
সে বললো,"তোর শাশুড়িকে আমাদের বাড়িতে নিয়ে আয়। নতুবা আমাকে নিয়ে চল তোর শ্বশুরবাড়িতে।"
তারপর ছেলের বউকে বললো,"এক সাথে দুই অসুস্থ মায়ের সেবা করতে আপত্তি নেই তো তোমার?"

ছেলের বউ অপ্রত্যাশিত এই কথা শুনে আমার স্ত্রীর হাত ধরে কেঁদে দিলো।
এবং বললো,"কোনো আপত্তি নেই মা।"
ছেলে কিছুক্ষণ চুপ থেকে বললো,"শাশুড়িকে এখানে নিয়ে আসার ব্যবস্থা করছি।"

খরচ নিয়ে ভাবতে হয় নি। ছেলের শ্বশুরবাড়ি থেকে সব খরচ বহন করা হয়েছিলো। এমনকি আমার স্ত্রীর চিকিৎসার খরচও তারা অনেকখানি দিয়েছিলো।

মেয়ের সান্নিধ্যে থেকে ছেলের শাশুড়ি দ্রুত সুস্থ হয়ে উঠলো। এবং যেদিন সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরে গেলো, সেদিন থেকে অপরাধ বোধের কারণে স্ত্রীর চোখের দিকে আর তাকাতে পারি নি। কেননা, অবশেষে শাশুড়ির মৃত্যুর জন্য দায়ী হয়ে গেলাম।

আমার স্ত্রী ছেলের শাশুড়িকে এনে যে সমাধান দিয়েছিলো সেটা আমার শাশুড়ির ক্ষেত্রেও করতে পারতাম। কিন্তু করতে পারি নি, কারণ সেদিন শুধু আমার মায়ের কথা ভেবেছিলাম। স্ত্রীর মায়ের কথা নয়। আর তাছাড়া আমার স্ত্রী যদি সেদিন এই সমাধানের কথা বলতো, তবে ঝামেলা হবে ভেবে রাজি হতাম না।

আসলে অন্যের জন্য ভাবতে গেলে বড়ো মন লাগে। যা আমার স্ত্রীর আছে। আমার নেই।

এই শেষ বেলায় চাওয়া এখন একটাই, ছেলে তার মায়ের মতো হোক। বাবার মতো নয়।
লেখক " রুদ্র আজাদ "

28/06/2023

ঈদ মানেই খুশি। ঈদ মানেই আনন্দ।
সবাই কে পবিত্র ঈদুল আজহার শুভেচ্ছা। ড়

27/06/2023

টেলিফোন তুলে সবাই হ্যালো বলে "hello" কিন্তু কেন!!!
কেউ কি জানেন এই হ্যালো বলার প্রকৃত মানে কি?কোথা থেকে এই " hello" বলা শুরু !!!
"Hello" একটা মেয়ের নাম ৷ পুরো নাম মার্গারেট হ্যালো (Margaret Hello) তিনি আর কেউ নন- তিনি বিখ্যাত বিজ্ঞানী আলেকজান্ডার গ্রাহাম বেল এর গার্লফ্রেন্ড৷ গ্রাহাম বেল হলেন টেলিফোন আবিষ্কারক৷ আবিষ্কারের পর তিনি প্রথম যে কথাটি বলেন তা হলো

"হ্যালো"

সেই থেকেই "হ্যালো" বলে ফোন কলের প্রচলন শুরু ৷ মানুষ গ্রাহাম বেলকে ভুলে যেতে পারে , কিন্তু তার ভালোবাসার মানুষটিকে নয় ৷ আজও মানুষ ফোনে প্রথম কথায় আবিষ্কারকের প্রথম কথাটি বলে নিজের অজান্তেই তাকে শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করে আসছেন।

21/06/2023

একটা ঘর ভর্তি কিছু মার্বেল ছড়িয়ে দিন আর একটা কোনায় রাখুন কয়েকটা ভারী কার্টন।

এবার একজন একজন করে কয়েক জন পুরুষ এনে বলেন তুমি যে কোন একটা কাজ করবা।

হয় একটা একটা করে মার্বেল কুড়াও না হয় পড়ে থাকা তিনটা ভারী কার্টন সরাও।
একটা একটা মার্বেল কুড়ানোর চেয়ে ভারী কার্টন সরানো আমার জন্য সহজ কাজ।

না আমরা শুধু সহানুভুতি থেকে মেয়েদের জন্য ঘর ঠিক করে দেইনি l বরং আমরা জানি আমাদের ধৈর্য কম শক্তি বেশি।

আমার না পারা কাজটা যে মেয়েটা করে দেয় তার কাজের গুরুত্ব আমার কাছে কতটুকু?

পুরুষ শাষিত এ সমাজে মেয়েটা নিজেও মাথা নিচু করে বলে সে নাকি কিছুই করে না। রাত ১২টার পরেও মশারি গুজতে গুজতে মেয়েটা ভাবে সে একটা গৃহিনী !

ঘুম থেকে উঠে সাজানো ডাইনিং দেখে চোখ দুটো চক চক করলেও দৃশ্যের আড়ালে থেকে যায় তার গরম চুলার ভাপ !

লবন কম অথবা ঝাল বেশি আমাদের দৃষ্টি না এড়ালেও গরম তেলে ফোস্কাটা পড়াটা ঠিকই থাকে দৃষ্টির আড়ালে !

যে নারী কিছুই করেনা সে নারীর সন্তানের দায়িত্বটা শুধু আপনাকে দেওয়া হোক। আপনি তখন কার্টনও সরাবেন মার্বেলও কুড়াবেন তবু বাচ্চার চিৎকার শুনতে ঘরে বসে থাকবেন না l

আমরা পুরুষ বেছে নিয়েছি আমাদের কাজ। আর দিন ভর যে নারী মার্বেল কুড়ায় সে নারীকে বলি অকর্মা !

যে নারীর স্বামী নাই আমি দেখেছি সে নারীকে মাটি কাটতে কিন্তু যে স্বামীর বউ নাই তাকে দেখি নাই ঘর বাড়ি সামলাতে !

ঘর বাচ্চা সামলানোর চেয়ে আরেকটা বিয়ে করা যে সহজ !

কারো এটো বাসন ধুতে শুধু শক্তি না, মমতাও লাগে। আপনি খাটলে বেতন পান সে খাটলে ভালবাসা পায় তো ?

15/06/2023

আবার এসেছে আষাঢ় আকাশ ছেয়ে-
আসে বৃষ্টির নুবাস বাতাস বেয়ে।
এই পুরাতন হ্রদয় আমার আজি
পুলকে দুলিয়া উঠিছে আবার বাজি
নতুন মেঘের ঘনিমার পানে চেয়ে
আবার এসেছে আষাঢ় আকাশ ছেয়ে।

----রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।।

আষাঢ়ের শুভেচ্ছা সকল কে।

15/06/2023

ঈদ উপলক্ষে ডেলিভারি চার্জ ফ্রি সকল প্রোডাক্টে।
অফার রেটে সকল প্রোডাক্ট দিচ্ছি।

Photos from Swopno Joyee's post 21/08/2022

শুভ সকাল

মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় হতে পারে। যদি সে তার স্বপ্ন পূরনের লক্ষ্যে সঠিকভাবে হাঁটতে পারে।
জীবনের খারাপ সময়ে ও স্বপ্ন দেখা দোষের কিছু না কেননা স্বপ্নই মানুষ কে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারে।

অসম্ভব বলে কোন শব্দ কে যদি কেউ তার জীবনে স্থান না দেয় তাহলে সে ওভারকাম করবেই একদিন।তার কাছে সফলতাও আসবেই একদিন ইনশাআল্লাহ।

Want your business to be the top-listed Clothing Store in Dhaka?
Click here to claim your Sponsored Listing.

Videos (show all)

ঈদ উপলক্ষে ডেলিভারি চার্জ ফ্রি সকল প্রোডাক্টে।অফার রেটে সকল প্রোডাক্ট দিচ্ছি।
ঈদ উপলক্ষে সকল প্রোডাক্টের সাথে ডিসকাউন্ট অফার ও ডেলিভারি চার্জ ফ্রি  আছে।
আসন্ন ঈদে উপলক্ষে রিজেনেবল প্রাইসে ডেলিভারি চার্জ ফ্রিতে পাচ্ছেন খাদি পাঞ্জাবি।
একনজরে সব কালেকশন
কাতান পান্জাবি কালেকশান
পান্জাবির কালেকশন
হাতের কাজের ওয়ান পিস সবসময়ই পড়া যায়। এখন শীতের শুরু  কাজগুলো ভারি বিধায় পড়ে খুব রিলাক্স ফিল হবে।যেকোন সালোয়ার ও ওড়না মিল...

Telephone

Website

Address


Banasree
Dhaka
1219

Other Clothing (Brands) in Dhaka (show all)
North Bengal Silk North Bengal Silk
Dhaka

Rajshahi silk clothing Manufacturer, Wholesaler & Exporter

ARIYAN'S ARIYAN'S
RAK Tower, Jasim Uddin, Uttara
Dhaka, DHAKA-1230

For your valuable family, Ariyan's is the right choice for shopping ready made product.

Tanjim Tanjim
Bashundhara City, Lifestyle Store LEVEL#7, BLOCK#C, BASHUNDHARA CITY, 3 NO WEST TEJTURY BAZAR, DHAKA
Dhaka, 1205

Men's wear brand Tanjim offers an array of shirts, t-shirts, trousers, formal wear, denims, footwear and accessories.

RANG...........Fan Club RANG...........Fan Club
Dhaka

Bishwo Rang Leading Fashion Brand in Bangladesh www.bishworang.com Hot Line: 01819257768, 01730068063

Regency International/Shipment canceled Garments stocks Exporter. Regency International/Shipment canceled Garments stocks Exporter.
House-29 GF, Road-10/B, Sector-11, Uttara, Dhaka. Bangladesh
Dhaka, 1230

Known for quality goods & comitted services.

Export & import (Bangladesh) Export & import (Bangladesh)
UTTARA-DHAKA
Dhaka, 1230

Export & import Bangladesh is 24 hours open online platform. Let us know your requirements...

Shopnomela Shopnomela
, Baily Road, Dhaka
Dhaka, 1100

Our Contact Information: +8801987799633 ( what's app,viber ,imo) +8801714090297( BKash) Shopnomela, Shop No-06,Navana Baily Star, 9 No Baily Road,Dhaka-1100.

NASR NASR
Dhaka, 1230

A name of trust.

O2 O2
Level-2, House-76, Road-12, Block-E, Banani
Dhaka, 1213

From the last 19 years, 02 is known for launching its design with its unique collections.

আদার ব্যাপারী - Adar Bepari আদার ব্যাপারী - Adar Bepari
213/4/D1, JM Villa, Shapla Housing, Shyamoli
Dhaka, 1207

বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ ভ্রমণ বিষয়ক ওয়েবসাইট, যা সম্পুর্ণ বাংলায়।

Lilaboty Boutique Lilaboty Boutique
Plot#29, Road#13, Sector#11, Uttara
Dhaka, 1230

Original designer boutique based in Dhaka. Estd. 2010

Mansha Mansha
Takia Center, House: 39, Shonargaon Janapath Road, Sector: 07, Uttara
Dhaka, 1230

Official Page of Mansha