Food Packers

Food Packers

Food Packers are dedicated to pack your food from authentic sources all over Bangladesh with love & care.

-- Team Food Packers

Photos from Food Packers's post 23/06/2024

সরাসরি বাগান থেকে আম পৌছে যাবে আপনার ঘরে 🥭
আপনার দোরগোড়ায় বাগানের সুমিষ্ট, সুগন্ধি, এবং স্বাদে অতুলনীয় হাঁড়ীভাঙ্গা আম পৌঁছে দিচ্ছে Food Packers
আমাদের আমের বিশেষত্ব হলো:

✅ বাগান থেকে সরাসরি আম ডেলিভারি করা হচ্ছে সারা বাংলাদেশ,

✅ কার্বাইড মুক্ত, ফরমালিন মুক্ত,

✅ প্রাকৃতিকভাবে উৎপাদিত এবং কঠোর নজরদারির কারণে আমের গুণাগুণ অক্ষুন্ন থাকে।

#হাঁড়ীভাঙ্গা_আম
আপনি আপনার পরিবারের জন্য আমাদের কাছে অর্ডার করতে পারেন সরাসরি বাগান থেকে ১০০% ফরমালিন মুক্ত সুমিষ্ট হাঁড়ীভাঙ্গা আম।

(ঢাকা)
১০ কেজি - প্রিমিয়াম প্লাস্টিক ক্রেট প্যাকেজিং
১৩০০ টাকা (কুরিয়ার পয়েন্ট ডেলিভারি চার্জ সহ )
১৪০০ টাকা (হোম ডেলিভারি চার্জ সহ)

২০ কেজি - প্রিমিয়াম প্লাস্টিক ক্রেট প্যাকেজিং
২৬০০ টাকা (কুরিয়ার পয়েন্ট ডেলিভারি চার্জ সহ )
২৭০০ টাকা (হোম ডেলিভারি চার্জ সহ)

(ঢাকার বাইরে)
১০ কেজি - প্রিমিয়াম প্লাস্টিক ক্রেট প্যাকেজিং
১৪০০ টাকা (কুরিয়ার পয়েন্ট ডেলিভারি)
১৫০০ টাকা (হোম ডেলিভারি)

২০ কেজি - প্রিমিয়াম প্লাস্টিক ক্রেট প্যাকেজিং
২৮০০ টাকা (কুরিয়ার পয়েন্ট ডেলিভারি চার্জ সহ)
২৯০০ টাকা (হোম ডেলিভারি চার্জ সহ)

অর্ডার করতে নাম, ঠিকানা ও মোবাইল নম্বর লিখে মেসেজ করুন।

WhatsApp 01611-978355

অর্ডার করুন দ্রুত এবং নিশ্চিত করুন সেরা মানের হাঁড়ীভাঙ্গা আম। কারণ এই আমের স্টক সীমিত।

02/09/2023

সংবিধিবদ্ধ সতর্কীকরণঃ অতিরিক্ত ঘি স্বাথ্যের জন্য ক্ষতিকর 😎

সংবিধিবদ্ধ সতর্কীকরন: অতিরিক্ত ঘি খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। তারপরেও কেউ খাইতে চাইলে আসলটা খাইয়েন।

উল্লাপাড়ার খাটি ঘি: ১৪০০/- কেজি।

কারো লাগলে পেজের মেসেঞ্জারে নক দিয়া রাখতে পারেন।

ধন্যবাদ 😋

02/09/2023

সিরাজগঞ্জের খাটি ঘি
কড়া জালের, দানাদার ঘি।

Photos from Food Packers's post 01/09/2023
24/08/2023

Atom খাও চাপার জোর বাড়াও😁😁😁😁😁

এ ছাড়া আর কোন উপায় দেখতে পাচ্ছি না বাপু😆

পৃথিবীতে ২ শ্রেণীর লোক আছে যারা তাদের কাজের বিবরণ নিম্নরুপ ভাবে দিবে:

১ম শ্রেণী: ফ্রিজ থেকে মাছ নামিয়ে ভেজেছি।

২য় শ্রেণী:ফ্রিজ থেকে মাছ নামাবো,মাছ তো খুলে না,বরফ হইয়া আছে।খুন্তি দিয়া ঠেইল্লা ঠেইল্লা উঠাই আর আল্লাহ রে ডাকি ও খোদা আজকে কেম্নে মাছ ভাজবো।
অনেক কষ্টে মাছ খোলার পর পানির টেপ ছাড়ছি,বড় বালতি তে ভিজাইছি।তারপর লবণ দিয়া কচলাইয়া ধুইছি। ধোয়ার পর হলুদ দিছি,মরিচ দিছি,লবন দিছি,,,দিয়া ভালো করে মেখে রেখে দিছি।কড়াই তেল দিছি,দিয়া আস্তে আস্তে কড়া করে ভেজে প্লেট এ সুন্দর করে তুলছি,,তোমরা খাবা,,তোমাদের জন্য তো আমার কলিজা ও ভাজি করে ফেলতে পারমু,মাছ তো কোন ব্যাপার ই না😬

উপরের লেখা বিশ্লেষন করলে দেখা যায় ২জনের কাজের পরিমান ই সমান🤔

কিন্তু

আদতে বেশি বকবক করতে না পারার কারনে ১ম শ্রেনীর লোকেদের কাজ সব সময় আন্ডার রেটেড থাকে

আর ২য় শ্রেনীর লোকগন বেমালা এচিভমেন্ট এর খেতাব পায়।

(সংগৃহীত)

Photos from ইমরান হোসেন খান's post 08/08/2023
Photos from Food Packers's post 22/06/2022

Packaging on going.
Tomorrow those mangoes will start traveling 🏃‍♂️

Photos from Food Packers's post 22/06/2022

পাহাড়ি আম্রপালি।
প্রতি কেজি ১২০/-
(আম+কুরিয়ার+প্যাকিং)

স্প্রে করে অপরিপক্ব আম পাকানোর চেষ্টা, ব্যবসায়ীর জরিমানা 02/05/2022

কেমিকেল মুক্ত, পরিপক্ক আম পেতে একটু অপেক্ষা করতে হবে। আম আসিতেছে 😋

https://www.jagonews24.com/m/country/news/757218

স্প্রে করে অপরিপক্ব আম পাকানোর চেষ্টা, ব্যবসায়ীর জরিমানা সাতক্ষীরায় অপরিপক্ব আমে কীটনাশক স্প্রে করে পাকানোর অভিযোগে ইদ্রিস আলী (৪৫) নামের এক ব্যবসায়ীকে ৩০ হাজার টাকা জরি.....

13/04/2022

সংবিধিবদ্ধ সতর্কীকরন: অতিরিক্ত ঘি খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। তারপরেও কেউ খাইতে চাইলে আসলটা খাইয়েন।

উল্লাপাড়ার খাটি ঘি: ১৪০০/- কেজি।

কারো লাগলে পেজের মেসেঞ্জারে নক দিয়া রাখতে পারেন।

ধন্যবাদ 😋

Photos from Food Packers's post 20/06/2021

Food Packers বন্ধুদের জন্য আমরা নিয়ে এসেছি খাগড়াছড়ির পাহাড়ের সুমিষ্ট আমরুপালি। রাসায়নিক ও কীটনাশক মুক্ত সম্পুর্ন অর্গানিক আম।

আগামী দুইদিন অর্ডার নেয়া হবে। ৩য়/৪র্থ দিনে অর্ডার অনুযায়ী বাগান থেকে আম সংগ্রহ করা হবে। এরপর যাচাই বাছাইয়ের পরে যথাযথভাবে প্যাকিং করে কুরিয়ারে পাঠানো হবে। কুরিয়ারে পাঠানোর ২/১ দিনের মধ্য ঢাকাসহ সারাদেশে আপ্নাদের কাছে আম পৌছে যাবে।

প্রথম লটের পরে এখন ২য় লটের অর্ডার নেয়া হচ্ছে।

প্রতি কেজি ১০০/- টাকা।
(প্যাকিং চার্জ, কুরিয়ার চার্জ সব খরচ সহ)
-- মিনিমাম ২০ কেজি অর্ডার করতে হবে।
-- সম্পুর্ন পেমেন্ট অগ্রিম পরিশোধ করলে আমরা অর্ডার কনফার্ম করবো।
-- এরপর অর্ডার অনুযায়ী বাগান থেকে আম সংগ্রহ করে বাচাই ও প্যাকিং করে কুরিয়ারে পাঠানো হবে।
-- আপ্নার নিকটস্থ সুন্দরবন কুরিয়ার থেকে আম সংগ্রহ করে নিতে হবে।

আম নিতে আগ্রহী সবাই নিজেদের নাম, মোবাইল নাম্বার, নিকটস্থ সুন্দরবন কুরিয়ারের ঠিকানা বিস্তারিত লিখে পেজে/মেসেঞ্জারে ইনবক্স করুন। আপ্নার পেমেন্ট কনফার্ম করে অর্ডার প্লেস করুন। আগামী ৬/৭ দিনের মধ্যে আম পেয়ে যাবেন ইনশাআল্লাহ।

ইনবক্সে যা যা দেবেন --

নামঃ
মোবাইল নাম্বারঃ
আপ্নার ঠিকানাঃ
নিকটতম কুরিয়ারের নাম ঠিকানাঃ
পরিমানঃ (মিনিমাম ২০ কেজি নিতে হবে)
পেমেন্ট কনফার্মেশনঃ মেসেজ/স্লিপ/বিকাশের স্ক্রীনশট

we pack your food with love & care.

Regards,


+8801611978355

Photos from Food Packers's post 13/06/2021

কার্বাইড ও কীটনাশক মুক্ত খাগড়াছড়ির আম্রপালি। প্রি অর্ডার চলছে।

সাইজ: প্রিমিয়াম (৪/৫ টা প্রতি কেজি)
দাম: ১০০/- প্রতি কেজি
(ক্যারেটের দাম+ কুরিয়ার চার্জ সব সহ)
মিনিমাম অর্ডার: ২০ কেজি।

অর্ডার কনফার্ম করতে আপনার নাম, নিকটতম কুরিয়ারের ঠিকানা, মোবাইল নং আমের পরিমান জানিয়ে আমাদের পেজে মেসেজ করুন।

পেমেন্ট কনফার্ম হলে আমরা ফোনে অর্ডার কনফার্ম করবো। এরপর ২/৩ এর মধ্যে অর্ডার অনুযায়ী বাগান থেকে আম সংগ্রহ করে আপনাদের পাঠানো হবে।

Thanks & regards,

Food Packers
01611978355

27/05/2021

আলহামদুলিল্লাহ।
দ্বিতীয় ধাপের চালান চলে আসছে।
100% অর্গানিক গোপালভোগ আম।
সরাসরি রাজশাহি বাগান থেকে সংগ্রহীত করা। আগামীকালকে দুপুর 12টার পর থেকে ডেলিভারি শুরু হবে।

যাদের দরকার হবে এই নাম্বারে কল করুন।
পৌঁছে যাবে আপনার ঘরে।

☎️ 01611978355

Photos from Food Packers's post 22/05/2021

আগামী ২৪/৫/২১ এর পর নিজস্ব তত্বাবধায়নে বাগান থেকে কার্বাইড ও কীটনাশক মুক্ত প্রিমিয়াম কোয়ালিটির গোপালভোগ সংগ্রহ করা হবে।

প্রি-বুকিং চলছে।

আগ্রহীরা পেজের ইনবক্সে যোগাযোগ করুন।

☎️ 01611978355

Photos from Food Packers's post 06/05/2021

📣📣সুখবর সুখবর সুখবর!!
গত বছরের মতো এবারও আমাদের কাছ থেকে পাবেন রাজশাহী ও চাঁপাইনবাবগঞ্জের নির্ভেজাল ও মেডিসিন মুক্ত আম।🥭🥭
করোনাকালীন এই সময়ে আপনার কাজ শুধু নিরাপদে বাসায় থেকে অর্ডার করা।
আপনার বাসায় বিশ্বস্ততার সাথে আম পৌঁছে দেয়ার দায়িত্বটুকু আমাদের ..... 😍😍

👉আমাদের থেকে অর্ডারে যে সকল সুবিধা পাচ্ছেন -

★★ঢাকার মধ্যে প্রতিটা বাসায় ফ্রি হোম ডেলিভারি সার্ভিস।
★★ক্যাশ অন ডেলিভারি।
★★আম দেখে পছন্দ না হলে, ইন্সট্যান্ট অর্ডার ক্যানসেল করার সুযোগ। (কোন প্রকার চার্জ ব্যাতিত)

ঈদের পরে আমরা যাচ্ছি রাজশাহী বানেশ্বর, আপনাদের যার যে পরিমাণ আম লাগবে, ইনবক্সে মেসেজ দিয়ে রাখতে পারেন।
আমের পরিমান, ঠিকানা ও মোবাইল নাম্বার দিয়ে দিবেন।

বিস্তারিত জানতে হলে এই নাম্বারে কল করুন:

☎️ 01611978355

Photos from Food Packers's post 05/05/2021

Coming Soon......
stay with us.....

09/04/2021

এগুলান ভালবাসা ❤️❤️❤️
এগুলাই কাজের বড় প্রাপ্তি ❤️

06/04/2021

"Forbidden Rice"

Coming soon...

26/10/2020

টাংগাইলের চমচম:

আমরা মিষ্টি স্টক করি না। শুধুমাত্র সপ্তাহে একদিন অর্ডারের ভিত্তিতে টাটকা মিষ্টি দিনের টা দিনেই সরবরাহ করা হয়।

মিনিমাম অর্ডার কোয়ান্টিটি ৫ কেজি।

মুল্য ৩২০/- প্রতি কেজি।
সাইজ: কেজিতে ১২/১৩ পিস।

বিস্তারিত: 01611978355

31/08/2020

ঘি নিয়ে ঘ্যানর ঘ্যানর 😉
-----------------------------

ঘি আসলে কি??

ইংরেজিতে ঘিকে বলা হয় ক্লারিফায়েড বাটার। এতে রয়েছে ৯৯ দশমিক ৯ শতাংশ চর্বি। বাকি ০১ শতাংশ জলীয় উপাদান, চর্বিতে দ্রবণীয় ভিটামিন ও দুধের পোড়া অংশ। ঘি মূলত সম্পৃক্ত চর্বি তাই এটি বাইরের তাপমাত্রাতেই সংরক্ষণ করা যায়।

ঘি এর গুনাগুনঃ

আয়ুর্বেদ শাস্ত্র অনুযায়ী ঘি এর বিভিন্ন গুণের কথা জানা যায় সেই প্রাচীনকাল থেকেই। বিশেষজ্ঞরাও বলছেন ঘি খুবই স্বাস্থ্যকর খাবার। খাঁটি ঘি থেকে পাওয়া যায় বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ ভিটামিন ও মিনারেল। জেনে নিন সেগুলো কী কী।

-ভিটামিন এ, ই, ডি পাওয়া যায় ঘি থেকে। এছাড়া খাঁটি ঘি-এ আছে কে টু এবং কনজুগেটেড লিনোলিক অ্যাসিড নামের অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট যা সুস্থতার জন্য জরুরি।

-লিভারের জন্য উপকারী ফ্যাটি অ্যাসিড পাওয়া যায় ঘি থেকে। এই ফ্যাটি অ্যাসিড শক্তি উৎপাদন করতে সাহায্য করে।

-ঘি থেকে পাওয়া ফ্যাটি অ্যাসিড অন্য সব ফ্যাট ঝরিয়ে ওজন কমাতে সহায়তা করে।

-প্রচুর পরিমাণে বুটারিক অ্যাসিড পাওয়া যায় ঘি থেকে। এই শর্ট চেইন ফ্যাটি অ্যাসিড পেটে ব্যথা বা শরীরের অন্য কোনও অংশের ব্যথা এবং হজমের সমস্যা দূর করে। পাকস্থলী থেকে অ্যাসিড নিঃসরণে সহায়তা করে ঘি। এতে খাবার দ্রুত হজম হয়।

-প্রচুর অ্যান্টি অক্সিডেন্টে সমৃদ্ধ খাঁটি ঘি। অন্য খাবার খাওয়ার পর সেসব থেকে ভিটামিন ও মিনারেল শোষণে সাহায্য করে ঘি। এতে দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে। বুটারিক এসিডের আধিক্য অন্ত্রে টি-সেল উৎপন্ন করে। এই টি-সেল শরীর থেকে ক্ষতিকারক উপাদান বের করে দেয়।

-গবেষকরা বলছেন গরুর দুধ থেকে তৈরি খাঁটি ঘি ক্যানসার রোধ করতে পারে। বুটারিক অ্যাসিড ক্যানসার ও টিউমার রোধে ভূমিকা রাখে।

-শরীরের ইনটেসটাইন বা রক্তের সেরামে থাকা কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে ঘি। স্বাস্থ্যকর ফ্যাট হিসেবে ঘি খুবই উপকারী।

-ত্বক ও দৃষ্টিশক্তি ভালো রাখে ঘি।

-কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতেও ঘি এর উপর আস্থা রাখতে পারেন।

ঘি সংরক্ষণঃ

ঘি এর গুণগত মান নষ্ট করে দিতে পারে পানি ও সূর্যের আলো। তাই এর গুণ অক্ষত রাখতে হলে কন্টেইনারের মুখ ভালো করে আটকে অন্ধকার কোনও স্থানে রাখুন। বায়ুরোধক কন্টেইনারে থাকলে কয়েক বছর এর গুমাগুন অক্ষুণ্ণ থাকে।

সংবিধিবদ্ধ সতর্কীকরণঃ
---------------------------------
অতিরিক্ত ঘি খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। বিশেষ করে উচ্চরক্তচাপের রোগীরা অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে তারপর খাবেন ঘি। যে কোনও শারীরিক সমস্যা দেখা দিলেও ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া জরুরি।

পাবনার খাটি ঘি এর জন্য আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন।

Food Packers
01611978355

(তথ্যঃ ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত ও পরিমার্জিত)

04/08/2020

মধু সমাচার-১
(পরিচিতি)

মধু হল এক প্রকারের মিষ্টি ও ঘন তরল পদার্থ, যা মৌমাছি ও অন্যান্য পতঙ্গ ফুলের নির্যাস হতে তৈরি করে এবং মৌচাকে সংরক্ষণ করে। এটি উচ্চ ঔষধিগুণ সম্পন্ন একটি ভেষজ তরল, এটি সুপেয়। বিভিন্ন খাদ্য প্রস্তুতিতে এর ব্যবহারে চিনির চেয়ে এর অনেক সুবিধা রয়েছে। এর বিশিষ্ট গন্ধের জন্য অনেকে চিনির চাইতে মধুকেই পছন্দ করে থাকেন। বাংলাদেশের সুন্দরবনের মধু স্বাদ, রং, হালকা সুগন্ধ এবং ঔষধিগুণাবলীর জন্য প্রসিদ্ধ। সুন্দরবনের বেশিরভাগ মধু কেওড়া গাছের ফুল থেকে উৎপন্ন। সুন্দরবনের মাওয়ালী সম্প্রদায়ের লোকেরা মৌচাক থেকে মধু সংগ্রহ করে এবং তা বিক্রয় করে জীবন নির্বাহ করে। মধুর অন্য একটি গুণ হল এটি কখনো নষ্ট হয় না৷ হাজার বছরেও মধুর গুণাগুণ নষ্ট হয় না।

মধুতে প্রায় ৪৫টি খাদ্য উপাদান থাকে। ফুলের পরাগের মধুতে থাকে ২৫ থেকে ৩৭ শতাংশ গ্লুকোজ, ৩৪ থেকে ৪৩ শতাংশ ফ্রুক্টোজ, ০.৫ থেকে ৩.০ শতাংশ সুক্রোজ এবং ৫-১২ শতাংশ মন্টোজ। আরো থাকে ২২ শতাংশ অ্যামাইনো এসিড, ২৮ শতাংশ খনিজ লবণ এবং ১১ ভাগ এনকাইম। এতে চর্বি ও প্রোটিন নেই। ১০০ গ্রাম মধুতে থাকে ২৮৮ ক্যালরি। মধুর মধ্যে রয়েছে ভিটামিন বি১, বি২, বি৩, বি৫, বি৬, আয়োডিন, জিংক ও কপার সহ অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল ও অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল উপাদান যা আমাদের শুধুমাত্র দেহের বাহ্যিক দিকের জন্যই নয়, দেহের অভ্যন্তরীণ অঙ্গ প্রত্যঙ্গের সুরক্ষায় কাজ করে।

দেহের রোগ প্রতিরোধ বাড়াতে নিয়মিত মধু খান।

তথ্যসূত্রঃ ইন্টারনেট

01/08/2020

ত্যাগের মহিমায় মহিমান্বিত হোক আজকের দিন। আল্লাহ রাব্বুল আলামিন আমাদের সকলের কোরবানী কবুল করুন।

Food Packers পরিবারের সবাইকে ঈদের শুভেচ্ছা।
ঈদ মোবারক।

Photos from Food Packers's post 17/07/2020

ফ্রুট ব্যাগিং কি?
--------------------
ফ্রুট ব্যাগিং প্রযুক্তিটি বাংলাদেশে একটি নতুন ও সম্ভাবনাময় প্রযুক্তি। যে সময়ে আমরা চিন্তিত ও আতঙ্কিত ফল বাগানে বালাইনাশকের অতিরিক্ত ব্যবহার নিয়ে। এ সময়েই সন্ধান পাওয়া গেল নতুন এ প্রযুক্তির, যা পরিবেশবান্ধবও বটে। এখন আমরা জানব এ প্রযুক্তির বিভিন্ন দিক সম্পর্কে। ফ্রুট ব্যাগিং বলতে ফল গাছে থাকা অবস্থায় বিশেষ ধরনের ব্যাগ দ্বারা ফলকে আবৃত করাকে বুঝায় এবং এর পর থেকে ফল সংগ্রহ করা পর্যন্ত গাছেই লাগানো থাকে ব্যাগটি। এই ব্যাগ বিভিন্ন ফলের জন্য বিভিন্ন রঙ এবং আকারের হয়ে থাকে। তবে আমের জন্য দুই ধরনের ব্যাগ ব্যবহৃত হয়ে থাকে। রঙিন আমের জন্য সাদা রঙের এবং সবুজ আমের জন্য দুই আস্তরের বাদামি ব্যাগ। আমাদের দেশে যেসব ফলগুলো সহজেই ব্যাগিংয়ে আওতায় এনে সুফল পাওয়া সম্ভব সেগুলো হলো আম, পেয়ারা, ডালিম, কলা, কাঁঠাল ইত্যাদি। এ প্রযুক্তি ব্যবহার করে উৎপাদিত ফল নিরাপদ, স্বাস্থ্যসম্মত ও রপ্তানি উপযোগী।


ফ্রুট ব্যাগিং কেন প্রয়োজন?
------------------------------------
বর্তমান সময়ে বিভিন্ন ফলে বালাইনাশকের ব্যবহার উদ্রেকজনক হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে। স্প্রে করার প্রকৃত কারণ ও পরিবেশের ওপর ক্ষতিকর প্রভাব সম্পর্কে প্রয়োজনীয় জ্ঞান না থাকার কারণে ফলচাষিরা এক মৌসুমে ফল বাগানে বহুবার স্প্রে করে থাকেন, যা কোনোভাবেই কাক্সিক্ষত নয়। যদি আমের কথায় ধরা যায়, আমচাষিরা আম সংগ্রহ করার পর থেকে পরের মৌসুমে আম সংগ্রহ করা পর্যন্ত ১৫-৬২ বার বালাইনাশকের ব্যবহার করে থাকেন। যেখানে গবেষণার ফল থেকে দেখা গেছে ২-৫ বার ক্ষেত্র বিশেষে ¯েপ্র করলেই ভালো আম সংগ্রহ করা সম্ভব। মাত্রাতিরিক্ত স্প্রে যেমন জনস্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর তেমনি আমের উৎপাদনকেও ব্যয়বহুল করে তোলে। শুধু তাই নয় অতিরিক্ত স্প্রে করার ফলে উপকারী ও বন্ধু পোকার সংখ্যা দিন দিন কমে যাচ্ছে।

এখন মূলত ফলবাগানে স্প্রে করা হয় দেখাদেখি করে। প্রয়োজন থাকুক বা নাই থাকুক সেটি মুখ্য বিষয় নয়। অতীতেও ফল-ফসলে স্প্রে করা হতো কিন্তু বর্তমানে এর পরিমাণ অনেকগুণে বৃদ্ধি পেয়েছে। ফলে জনজীবনে এর ক্ষতিকর প্রভাব লক্ষ করা যাচ্ছে। প্রতিনিয়ত মানুষ আক্রান্ত হচ্ছে জানা-অজানা জটিল রোগে। এ অবস্থায় বিভিন্ন ফলে ব্যাগিং প্রযুক্তি ব্যবহার করা হলে বালাইনাশকের ব্যবহার অনেকাংশেই কমানো সম্ভব হবে। পাওয়া যাবে বিষমুক্ত ফল, কমবে ফলের উৎপাদন খরচ, কমবে পরিবেশ দূষণের মাত্রা এবং বাড়বে ফলের গুণগতমান। গবেষণায় দেখা গেছে, ব্যাগিং করা আম দীর্ঘদিন ঘরে রেখে খাওয়া যায়। আমকে সংরক্ষণ করতে প্রয়োজন হবে না ফরমালিন নামক বিষাক্ত রাসায়নিকের। এছাড়াও ফলকে বাইরের বিভিন্ন ধরনের আঘাত, পাখির আক্রমণ, প্রখর সূর্যালোক ও রোগ ও পোকামাকড়ের আক্রমণ হতে সহজেই রক্ষা করা সম্ভব। যেমন আমের ফল ছিদ্রকারী ও মাছি পোকা আমের বর্ধনশীল পর্যায়ে সবচেয়ে বেশি ক্ষতি করে থাকে। যদি নির্দিষ্ট সময়ে ব্যাগিং করা হয় তাহলে কোনো স্প্রে ছাড়াই এ ক্ষতিকর পোকা দুইটির হাত থেকে আম ফলকে রক্ষা করা সম্ভব।


ব্যাগিং কখন করা প্রয়োজন?
-----------------------------------------
গবেষণা করে দেখা গেছে, প্রত্যেক ফলের জন্য ব্যাগিং করার সময় ভিন্ন ধরনের। যেমন আমের ক্ষেত্রে ব্যাগিং করা হয় ৩৫-৪০ দিন বয়সের আমে। এ সময়ে আম জাতভেদে মটরদানা থেকে মার্বেল আকারের অথবা এর চেয়ে বড় আকারেরও হয়ে থাকে। পেয়ারার ক্ষেত্রে ব্যাগিং করা হয় ৫০-৫৫ দিন বয়সে এবং ডালিমের ক্ষেত্রে ২০-২৫ দিন বয়সে। ব্যাগিং করার আগে অবশ্যই কীটনাশক ও ছত্রাকনাশক স্প্রে করতে হবে। ভেজা অবস্থায় ব্যাগিং করা ঠিক নয়। আমের ক্ষেত্রে কমপক্ষে তিনটি স্প্রে দেয়ার পরামর্শ দেয়া হয়ে থাকে। যেমন প্রথমবার আম গাছে মুকুল আসার আনুমানিক ১৫-২০ দিন পূর্বে, দ্বিতীয়বার মুকুল আসার পর অর্থাৎ আমের মুকুল যখন ১০-১৫ সেমি. লম্বা হবে তখন এবং আম যখন মটরদানার মতো হবে তখন তৃতীয়বার। সুতরাং এর পরপরই ব্যাগিং করার পরামর্শ দেয়া হয়। ব্যাগিং করার আগেই মরা মুকুল বা পুষ্পমঞ্জরির অংশবিশেষ, পত্র, উপপত্র অথবা এমন কিছু যা ফলের ক্ষতি করতে পারে সেগুলো ছিঁড়ে ফেলতে হবে।


বাংলাদেশে ফ্রুট ব্যাগিংয়ের সম্ভাবনাঃ
--------------------------------------------------
বিগত বছরগুলোতে বিভিন্ন ফল ও সবজিতে ব্যাগিং প্রযুক্তিটি অনেক আগে থেকেই ব্যবহারের চেষ্টা করা হয়েছিল কিন্তু বাংলাদেশের আবহাওয়ায় বিশেষ করে অধিক বৃষ্টিপাতের কারণে সফলতার মুখ দেখেনি। আমের ক্ষেত্রেও ২০০৮ সালে পরীক্ষামূলকভাবে দেশীয় বিভিন্ন প্রকারের ব্যাগ ব্যবহার করে ভালো ফল পাওয়া গেছে। কিন্তু আমের মৌসুমে অতিরিক্ত বৃষ্টিপাতের কারণে ব্যাগ কয়েকবার পরিবর্তন করার প্রয়োজন হয়েছিল। কিন্তু পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে যে ব্যাগগুলো ব্যবহার করা হয় সেগুলো বৃষ্টিতে নষ্ঠ হয় না। গত বছর অর্থাৎ ২০১৪ সালে সেই ধরনের ব্যাগ দিয়ে আঞ্চলিক উদ্যানতত্ত্ব গবেষণা কেন্দ্র, চাঁপাইনবাবগঞ্জে বিভিন্ন জাতের আমে পরীক্ষামূলকভাবে ব্যবহার করে সুফল পাওয়া গেছে। বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট উদ্ভাবিত এবং বাণিজ্যিকভাবে চাষকৃত যে কোনো আমের জাতেই ব্যাগটি ব্যবহার উপযোগী। আম ব্যবসায়ীরা চেষ্টা অব্যাহত রেখেছেন ব্যাগটি চলতি মৌসুমে বাজারজাত করার জন্য। সুতরাং এ ধরনের ব্যাগ বাংলাদেশে পাওয়া গেলে নিঃসন্দেহে ফলচাষিরা উপকৃত হবেন। দেশের মানুষ পেতে পারেন বিষমুক্ত ভালোমানের দেশীয় ফল। তেমনিভাবে পেয়ারা ও ডালিম চাষিরাও ব্যবহার করতে পারবেন এ বিশেষ ধরনের ব্যাগটি।

_________________________________
লেখকঃ কৃষিবিদ ড. মো. শরফ উদ্দিন
ঊর্ধ্বতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা
আঞ্চলিক উদ্যানতত্ত্ব গবেষণা কেন্দ্র, চাঁপাইনবাবগঞ্জ

Photos from Food Packers's post 17/07/2020

আলহামদুলিল্লাহ।
গতকাল বারি-৪ এবং ব্যাগিং বারি-৪ এর প্রথম লটের অর্ডার খাগড়াছড়ি থেকে কুরিয়ার করা হল। আজ থেকে আবার দ্বিতীয় লটের অর্ডার নেয়া হচ্ছে।

আগ্রহীরা বিস্তারিত লিখে পেজের মেসেজ অপশনে দিয়ে পেমেন্ট কনফার্ম করুন।

মুল্যঃ
বারি-৪ কেজি প্রতি ১০০/-
বারি-৪ ব্যাগিং কেজি প্রতি ১৫০/-

(প্যাকিং ও কুরিয়ার চার্জ সহ)

অর্ডার কনফার্ম করতে বিস্তারিত যা লিখবেন-

নামঃ
মোবাইলঃ
লোকেশনঃ
প্রডাক্টের নামঃ (বারি-৪ অথবা বারি-৪ ব্যাগিং)
পরিমানঃ (মিনিমাম ১০ কেজি)
পেমেন্ট মেথডঃ (ডকুমেন্টস)

আপ্নাদের অর্ডার কনফার্ম হলে বাগান হতে আম সংগ্রহ করে কুরিয়ার করা হবে।

Food Packers
01611978355 (Rocket)
01911978355 (Bkash)

Photos from Food Packers's post 14/07/2020

Bagging BARI 4

Only 200 Kg available.

Photos from Food Packers's post 10/07/2020

এইটা হইল BARI-4

আসিতেছে........

সাথেই থাকুন 🙂

Photos from Food Packers's post 06/07/2020

আম্রপালি একটি নাবিজাতের আম। উৎকৃষ্ট এবং উচ্চ মানসম্পন্ন এই আমটি শংকর জাতের। উত্তর ভারতের (লখৌন অঞ্চল) বিখ্যাত আম দু’সেহরী এবং দক্ষীণ ভারতের অপর একটি বিখ্যাত জাত নীলম। এই দুইটির মধ্যে শংকরায়ণ ঘটিয়ে আম্রপালির জন্ম। ফল বিজ্ঞানীগণ নীলম জাতের পুরুষ মুকুল এবং দু’সেহরী জাতের স্ত্রী মুকুলের মধ্যে পরাগায়ণ ঘটিয়ে সৃ্ষ্টি করেছেন মনলোভ অভিজাত শ্রেণীর আম আম্রপালি। ১৯৭৮ সালে আমটির নামকরণ করে ভারতে প্রথম ছাড় হয়েছে। ফলটির নামকরণের মধ্যে রয়েছে ঐতিহাসিক একটি প্রেক্ষাপটা। ভারতের বিহাররাজ্যে প্রাচীনকালে বৃজি নামে একটি গণযুক্তরাষ্ট্র ছিল। এই রাষ্ট্রের রাজধানী ছিল বৈশালি। বৈশালির রাজোদ্যান নামক স্থানে আম্রবৃক্ষের পাদমূলে অম্বপালি নামে এক মেয়ে শিশুর জন্ম হয়। পালিভাষায় আম্রকে অম্ব বলা হয়। নগরের উদ্যান পালক এই অম্বপালির ভোরণপোষণের ভার গ্রহণ করেন। আম্রদান পালকের কন্যা বলে তার নাম হয় অম্বপালি বা আম্রপালি। বয়ঃবৃদ্ধির সাথে সাথে আম্রপালি অনিন্দ্য সুন্দরী হয়ে উঠতে থাকে। কোথাও এতটুকুও খুঁত নেই। এরপর আম্রপালি হলেন রাজ্যের সভানর্তকী। কারণ সে আমলে বৈশালীতে আইন ছিলো, অনিন্দ্য সুন্দরী নারী কখনও পরিণয় সূত্রে আবদ্ধ হতে পারবেন না। জনসাধরণেরর আনন্দের জন্য তাঁকে উৎসর্গ করা হবে। আম্রপালি সুন্দরী, মহিমাময়ী, মনোহরিনী এবং সর্বোৎকৃষ্ট বর্ণসুষমার অধিকারিণী ছিলেন। নাচ, গান ও বীণাবাদনে সেকালে তার তুলনা ছিল না। তিনি পালি ভাষায় কবিতাও রচনা করতেন। সেকালোর বহু পদমর্যাদাশীল গুণীজন তার ভক্ত ছিলেন। মগধের রাজা বিম্বিসার নিজেও আম্রপালির গুণমুগ্ধ ছিলেন। আম্রপালি গৌতম বুদ্ধের বাণী শুনে ভিক্ষণী সংঘে যোগ দেন। শেষ জীবনে তিনি দিব্যজ্ঞান অর্জনের চেষ্টা করেছিলেন। স্বীয় দেহের ক্রমধ্বংসশীল প্রকৃতি তার দৃষ্টিগোচরে আসে। পৃথিবীর সকল বস্তুর নশ্বরত্ব তিনি উপলব্ধি করতে সক্ষম হয়েছিলেন। বিজ্ঞানীরা আমটির নামকরন করে আম্রপালিকে অমরত্বদান করেছেন, সন্দেহ নেই। আম্রপালি তার পিতৃ ও মাতৃ গুণের (দু’সেহরী ও নীলম) চেয়ে অনেক উন্নত। ফলটি দেখতো লম্বাটে নিম্নাংশ অনেকটা বাঁকানো। আম্রপালি দুই জাতের রয়েছে। একটির গড়ন ছোট অপরটি তুলনামূলক বড়। ছোট জাতের গড় ওজন ১৭০ গ্রাম এবং বড়টির গড় ওজন ২৫০ গ্রাম। পোক্ত অবস্থায় ত্বকের রং সবুজ অথবা লালচে হলুদ হয়। পাকলে খুব সুন্দর রং ধারন করে। ত্বক মসৃণ এবং খোসা পাতলা হয়। আমটি অত্যন্ত রসালো, সুস্বাদু এবং সুগম্ধযুক্ত হয়। আঁশ বিহীন অত্যন্ত কড়া মিষ্টির এই আমে খাদ্যাংশ রয়েছে ৭৫% মিষ্টতার পরিমান ২৪%। আমটি কেটে খাওয়ার উপযোগী। আমের গাছ বামন আকৃতির। কম দূরুত্বে অর্থাৎ ২.৫ মিটার পর পর রোপণ করা সম্ভব। গাছে প্রচুর ফল ধরে এবং প্রতি বছর ফল আসে। আষাঢ় মাসের শেষ সপ্তাহে ফল পাকা শুরু হয়। ফুল আসা থেকে পরিপক্ক হতে পাঁচ মাস সময় লাগে। ফল সংগ্রহের পর পাকতে ৫-৬ দিন সময় লাগে। বাণিজ্যিকভাবে সবচেয়ে সফল এবং বাংলাদেশে বর্তমানে অন্যতম জনপ্রিয় আম হচ্ছে আম্রপালি।

তথ্য সুত্রঃ ম্যাংগো নিউজ টুয়েন্টি ফোর ডটকম

Photos from Food Packers's post 30/06/2020

#চমচম

এখন থেকে আমাদের চমচম আসবে সপ্তাহে ১ দিন। বৃহস্পতিবার রাতের গাড়িতে টাটকা মিষ্টি প্যাকিং করে পাঠানো হবে। পরদিন শুক্রবার সকালে সবাই হোম ডেলিভারিতে পেয়ে যাবেন।
অর্ডার করতে পারবেন সারা সপ্তাহ জুড়ে।

#চমচম কেজি ৩৬০ টাকা।

#লবগো_লতা ২৪০ টাকা।

#কালোজাম ৩৪০ টাকা।

#রসকদম ৪৮০ টাকা।

মিনিমাম ২ কেজি অর্ডার করতে হবে।
এর সাথে ডেলিভারি চার্জ ৬০/- যোগ হবে।

অর্ডার কনফার্ম করতে পেজের মেসেজ বক্সে যা যা লিখে পাঠাবেন-

নামঃ
মোবাইল নংঃ
ডেলিভারি ঠিকানাঃ
আইটেমের নামঃ
পরিমানঃ (মিনিমাম ২ কেজি)
পেমেন্ট কনফার্মেশন ডকুমেন্টসঃ

পেজ থেকে অর্ডার কনফার্ম করলে শুক্রবার সকাল সকাল মিষ্টি আপ্নার ঘরে এসে কলিং বেল বাজাবে।

Food Packer are dedicated to pack authentic food from authentic source all over Bangladesh.

Thanks for being with us.

Food Packers

25/06/2020

চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার শিবগঞ্জের আদি চমচমের ইতিহাস বাংলার নবাবি আমলের। শিবগঞ্জের আদি চমচম এ জেলার দেড়শ’ বছরের ঐতিহ্যের ধারক। প্রাচীন বাংলার রাজধানী গৌড় তথা অবিভক্ত ভারতের মালদহ জেলার থানা ছিল শিবগঞ্জ। সে সময় এ অঞ্চলে ছিল অনেক ময়রার বসবাস। দেশভাগের পর অনেকে মালদহে চলে গেলেও বেশকিছু পরিবার থেকে যায় শিবগঞ্জে। সেই সময় থেকে শুরু করে তারা এখনো পৈতৃক এ পেশা ধরে রেখেছেন। এই চমচমের নাম শুনলেই জিভে পানি চলে আসে। নানা আকারের সুস্বাদু চমচমের বৈশিষ্ট্য হচ্ছে চমৎকার ডিজাইন আর কড়া মিষ্টির আবরণের ভেতর গোলাপি আভাযুক্ত নরম অংশ। ঐতিহ্যবাহী এ চমচম পাওয়া যায় কেবল চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ পৌর শহরের তিনটি দোকানে। অতুলনীয় স্বাদ, গন্ধ আর বর্ণের সংমিশ্রণে পোড়ানো ইটের মতো রঙ আদি চমচমের। ১৮৫৮ সালের দিকে শিবগঞ্জ বাজারে ‘আদি চমচমের’ আবির্ভাব ঘটান স্থানীয় নরেন্দ্র কুমার সরকার। তার মিষ্টির খ্যাতি ছড়িয়ে পড়ে সোনামসজিদ, কানসাট ছাড়িয়ে তৎকালীন মহকুমা শহর চাঁপাইনবাবগঞ্জে। তার মৃত্যুর পর এ ব্যবসার হাল ধরেন তার দুই ছেলে তাবল সরকার এবং ইন্দ্রভূষণ সরকার। বর্তমানে তিনপুরুষের আদি চমচমের ব্যবসায় চালাচ্ছেন ইন্দ্রভূষণ সরকার ছাড়াও তাবল সরকারের ছেলে অরুণ কুমার সরকার এবং অপর ভাই বিজয় কুমার সরকারের ছেলে রিপন কুমার সরকার। শিবগঞ্জ বাজারে পাশাপাশি তিনটি আদি চমচমের দোকান। আদি চমচম, আসল আদি চমচম ও নিউ আদি চমচম। তিনটি দোকানকে কেন্দ্র করেই বিখ্যাত মিষ্টি শিল্প হিসেবে গড়ে উঠেছে। গরুর খাঁটি দুধের ছানা ছাড়া আদি চমচম তৈরি অকল্পনীয়।

এছাড়া যে কেউ ইচ্ছা করলেই আদি চমচম তৈরি করতে পারে না। এ চমচম তৈরির সঙ্গে এ অঞ্চলের আবহাওয়া ও পানির বিশেষ বৈশিষ্ট্য জড়িত রয়েছে। এর আগে রাজশাহী ও চাঁপাইনবাবগঞ্জের মিষ্টি তৈরির কারিগররা এই আদি চমচম তৈরির চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়েছেন। সুস্বাদু আদি চমচম তৈরির জন্য একমাত্র শিবগঞ্জের পানি ও আবহাওয়াই উপযোগী। আদি চমচমের মূল বিশেষত্ব হচ্ছে কড়া পাকে বিশেষ কায়দায় ছানা, মেওয়া ও চিনির সমন্বয়ে তৈরি মিষ্টি। অস্থিরচিত্তে বা আনমনে থাকলে কখনোই আদি চমচম তৈরি করা সম্ভয় নয়। মাপমতো চুলার আগুনের তাপ দিয়ে আদি চমচমের বৈশিষ্ট্য ধরে রাখতে হয়। চিনি সিরা (রস) তৈরিতেও বিশেষভাবে নজর রাখতে হয়।

আগুনের তাপের তারতম্য হলে স্বাদ-গন্ধ-বর্ণে আদি চমচমের স্বকীয়তা নষ্ট হয়ে যায়। এ অঞ্চলের আদি চমচম তৈরির প্রসিদ্ধ কারিগর ছিলেন ভাদু সাহা। তার হাতের তৈরি মিষ্টি ছিল অতুলনীয়। তিনি প্রায় আধামণ ওজনের আদি চমচমও তৈরি করতে পারতেন। স্বাধীনতা-উত্তর চাঁপাইনবাবগঞ্জ শহরের স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত প্রদর্শনীতে তার তৈরি বিশাল এ আদি চমচম প্রদর্শিত হয়। প্রতিটির ওজন ৭৫ গ্রাম থেকে ১৫০ গ্রাম। তবে অর্ডার সাপেক্ষে ৫ থেকে ৮ কেজি ওজনের আদি চমচমও তারা সরবরাহ করেন। বিশেষ অনুষ্ঠান উপলক্ষে অনেক মানুষ বড় আকৃতির এ আদি চমচম অর্ডার দিলে তারা সরবরাহ করে থাকেন। শিবগঞ্জ উপজেলা শহরের তিনটি দোকান থেকে প্রতিদিন চার থেকে পাঁচ মণ আদি চমচম বিক্রি হয়। দূর-দূরান্ত থেকে আদি চমচম নিতে এই দোকানগুলোতেই মানুষ ভিড় করে।

তথ্যসূত্রঃ বাংলাদেশের খবর

Want your business to be the top-listed Grocery Store in Dhaka?
Click here to claim your Sponsored Listing.

Videos (show all)

Telephone

Website

Address


House-02, Road-10, Sector-9, Uttara
Dhaka
1230

Opening Hours

Monday 09:00 - 21:00
Tuesday 09:00 - 21:00
Wednesday 09:00 - 21:00
Thursday 09:00 - 21:00
Friday 09:00 - 21:00
Saturday 09:00 - 21:00
Sunday 09:00 - 17:00