HPRS Angels
Investors আবশ্যক। স্টার্টআপে ইনভেস্ট করে 10x নিন ত্রৈমাসিক ভিত্তিতে।
বিস্তারিত পিন পোস্টে।
Bored Ape NFT company raises around $285 million of crypto in virtual land sale
News: https://finance.yahoo.com/news/bored-ape-nft-company-raises-133901462.html
Bored Ape NFT company raises around $285 million of crypto in virtual land sale The company behind the "Bored Ape" series of NFTs has raised around $285 million worth of cryptocurrency by selling tokens which represent land in a virtual world game it says it is building. Last year, U.S. start-up Yuga Labs created the Bored Ape Yacht Club NFTs, blockchain-based tokens representi...
ধন্যবাদ আমন্ত্রিত সকল অতিথিদের।
ঘরোয়া পরিবেশে আজকের Utsaho Founder's Call Moments.
অনুষ্ঠানে আপনি/আপনারা নিমন্ত্রিত।
HPRS Angels আয়োজিত
Utsaho Founder's Call
(উৎসাহ ফাউন্ডার'স কল).
Startup name: Utsaho
Sector: Services
Type: B2B2C, B2C, C2C.
Taeget: BDT. $30,000
Stage: Pre-seed
Purpose: App+Web Application as Prototype Design
Date: 20/05/2022
Time: 10:00am
স্থান: শ্রী শ্রী রাধাকান্ত মন্দির হল রুম।
লালমোহন সাহা স্ট্রিট, ওয়ারী, ঢাকা, বাংলাদেশ।
প্রধান অতিথি: অধ্যক্ষ শ্রী প্রবীর চন্দ্র মিত্র।
মেলান্দহ সরকারি কলেজ।
বিশেষ অতিথি: শ্রীমান রুপানূগ গৌর দাস ব্রহ্মচারী।
অধ্যক্ষ শ্রী শ্রী রাধাকান্ত মন্দির
ওয়ারী, ঢাকা।
সভাপতি: শ্রী হরিপদ রায়
ব্যবস্থাপনা পরিচালক, HPRS Angels, ঢাকা, বাংলাদেশ।
Minimum Invest (Ticket) Size: $101 (Tk. 10,000).
কমপক্ষে $101 ইনভেস্ট করতে আগ্রহী সকল Investors দের স্বাগতম।
Book your seat at https://forms.gle/kczj2KSWkrwAyWCw7
Utsaho Founder's Call এই ফরমটি বিনিয়োগকারীদের তথ্য Analysis এ ব্যবহৃত হবে। রাজি থাকলে অগ্রসর হন।
প্রসঙ্গ: Skilled Development ও Startup গঠন।
চাকরি কিংবা ব্যবসা-
যাই করতে যান, স্ব স্ব ক্ষেত্রে Skill বাড়ানোর বিকল্প নাই।
আপনি চাকরি করলে আপনার লাভ। ব্যবসায়ী, entrepreneurs হলে আপনারসহ হাজার, শত না হলেও কিছু বেকারের কর্মসংস্থান তো হবেই। আর Startup গঠনে অফুরন্ত লাভ দদশের, সমাজের, হয়তো শত সহস্র বেকারদেরও।
বেকার ও শিক্ষার্থীদের সামনে বিরাট সুযোগ। টাকার অভাবে যারা ব্যবসা করতে পারছেন না, কোন উদ্যোগ বা Startup গঠন করতে পারছেন না, তাদের জন্য সামনে বিশাল সুযোগ তৈরি হচ্ছে।
তাই, জাতীয় জীবনে সমস্যা চিহ্নিত করুন, Startup Idea তৈরি করুন। সেটা কিভাবে প্রফিটযোগ্য করা যায়, তার প্লান করুন। আইডিয়া HPRS এ জমা দিন। আপনার আইডিয়া শতভাগ গোপন রেখে 99% গ্যারান্টি সহকারে Fund এর ব্যবস্থা করে দেওয়া হবে।
আমি বরাবরই এই বিষয়ে সবাইকে উদ্বুদ্ধ করার চেষ্টা করছি। কিন্তু বেশিরভাগ যুবক-যুবতী চাকরি চেয়েই ক্ষান্ত। নিজে একটু মাথা খাটালেই যে হাজার হাজার মানুষকে চাকরি দিতে পারবে, এই বিষয়টা নিয়ে কেউ ভাবছেই না!
সবাইকে আবারও অনুরোধ করছি-
সামনে অফুরন্ত সুযোগ রয়েছে আমাদের। যারা টাকার অভাবে কিছু করতে পারছিলেন না, তারা দয়া করে বিভিন্ন সমস্যা সমাধানের এমন আইডিয়া তৈরি করুন, Startup Form করুন, যাতে দেশ ও জাতির কল্যাণ এর পাশাপাশি আর্থিক বেনিফিটও হয়।
স্টার্টআপ ফাউন্ডারদের অনেক যায়গাতেই ১ মিনিটের পিচ দিতে হয় (যেমনঃ Accelerating Asia এর রোড শো তে ১ মিনিটের পিচ দিতে হবে)।
১ মিনিটের পিচ ৩ কিংবা ৫ মিনিটের পিচ এর চেয়ে স্বাভাবিকভাবেই কঠিন। কাজেই, খুব চিন্তা ভাবনা করে পিচিং ডিজাইন করা উচিত।
চলুন দেখে নিই, ১ মিনিটের পিচ এ কি কি থাকা উচিতঃ
প্রবলেমঃ ২০ সেকেন্ড
সল্যুশনঃ ১৫ সেকেন্ড
ট্র্যাকশনঃ ১০ সেকেন্ড
ফিউচার প্ল্যানঃ ১৫ সেকেন্ড
ছোট্ট করে নিজের পরিচয় দেবার পর প্রবলেম টা খুব ক্লিয়ারলি এক্সপ্লেইন করতে হবে। যেন সল্যুশনটা সেন্স মেক করে সহজেই। আর, ট্র্যাকশন এ আপনার কাস্টমার, সেলস,গ্রোথ রেট ইত্যাদির নাম্বার খুব পরিস্কারভাবে বলতে হবে, যেন সহজেই বুঝা যায় যে আপনার সল্যুশন আসলেই কাজ করছে।
আর, ফিউচার প্ল্যান এ আপনার স্কেলেবিলিটি এবং ইম্প্যাক্ট এমনভাবে পরিস্কার হাইলাইট করতে হবে, যেন এটা বিশাল কোন বিজনেস এবং চেঞ্জমেকার হতে যাচ্ছে অদূর ভবিষ্যতে, এটা পরিস্কার বুঝা যায়। চেস্টা করতে হবে এমন কিছু একটা বলার, যেটা একটা "ওয়াও" অনুভুতি তৈরি করবে, এবং মনে রাখবে সবাই।
পিচটা বানিয়ে অজস্রবার প্র্যাকটিস করতে হবে যেন সাবলীলভাবে বলে যাওয়া যায়, সঠিক ওয়ার্ডগুলো সঠিক যায়গায় সিলেক্ট করতে হবে, জটিল যেকোন শব্দ পরিহার করতে হবে, এবং, যেখানে যে ওয়ার্ডগুলো হাইলাইট করা প্রয়োজন, সেগুলো জোর দিয়ে হাইলাইট করতে হবে।
এবং, অবশ্যই, ১ মিনিটের ভেতরেই পিচিং টা শেষ করতে হবে।
অল দ্যা বেস্ট!
Credit: Al Farook Vai
HPRS Angels কি?
সুদবিহীন সম্পূর্ণ নতুন একটি মাইক্রো এঞ্জেল ইনভেস্টরস নেটওয়ার্ক। যা অলসভাবে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র অর্থ একত্রিত করে সম্ভাবনাময় এবং প্রকৃত ও প্রফিটযোগ্য স্টার্টআপে ইনভেস্ট করে।
HPRS Angels"
HPRS Angels কি?
সুদবিহীন সম্পূর্ণ নতুন একটি মাইক্রো এঞ্জেল ইনভেস্টরস নেটওয়ার্ক। যা অলসভাবে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র অর্থ একত্রিত করে সম্ভাবনাময় এবং প্রকৃত ও প্রফিটযোগ্য স্টার্টআপে ইনভেস্ট করে।
কিভাবে কাজ করে?
আগ্রহী স্টার্ট আপ কোম্পানি বা ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানের নিকট থেকে গৃহীত Pitch Deck এ বর্ণিত সমস্যা এবং তা সমাধানের কৌশল, বিজনেসে তার ইম্প্যাক্ট ইত্যাদি গ্রহণযোগ্য মনে হলে, আরো অধিক এনালাইসিস করার জন্য ফাউন্ডার এর সাথে একাধিক মিটিং করা হয়।
আর্থিক এনালাইসিস, বিজনেস প্লান ইত্যাদি এনালাইসিস করত: তা গ্রহণযোগ্য ও প্রফিটেবল মনে হলে, অন্যান্য সমস্ত কিছু প্লান সঠিক এবং লাভযোগ্য প্রতীয়মান হলেই শুধুমাত্র আমরা সেটা নিয়ে কাজ করি।
Founder's Call:
এরপর founder's কল মিটিং হয়। এদিন ফাউন্ডার তার Startup Feasibility Study, Business Plan ইত্যাদি তুলে ধরেন। সেখানে ইনভেস্টরগণ পজিটিভ রেসপন্স করলে ঐদিন ইনভেস্টমেন্ট-স্বারক চুক্তি করতে পারেন অথবা পরবর্তীতে আবার মিটিং কল করার জন্য সময় নিতে পারেন।
Founder's Call:
ইনভেস্টরদের চাহিদা অনুসারে আরো কিছু তথ্য জানার জন্য, কনফিউশন থাকলে তা ক্লিয়ার করার জন্য ইনভেস্টরগণ ফাউন্ডারকে নেটওয়ার্কের মাধ্যমে কল বা মিটিং করতে পারেন। মিটিং এর সমস্ত তথ্য ক্লিয়ার হলে চুক্তি করতে পারেন।
Grace Period: কাজের ধরন ও প্রকৃতি অনুসারে 6 মাস থেকে 1 বছর।
শেয়ার ও প্রফিট:
টাকার পরিমাণ, শেয়ার সংখ্যা আলোচনার ভিত্তিতে হবে।
প্রফিট যা আসবে তার ২-৪% নেটওয়ার্ক খরচ রেখে বাদ-বাকিটা ইনভেস্টরদেরকে ফেরত প্রদান করা হবে। Return হতে পারে তবে ত্রৈমাসিক, ষান্মাসিক বা বাৎসরিক ভিত্তিতে।
বিনিয়োগ কত দিনের হবে?
এটা সম্পূর্ণ নির্ভর করবে স্টার্টআপ ফাউন্ডার ও ইনভেস্টরদের মধ্যে আলাপ-আলোচনার উপরে। এটা হতে পারে লাইফটাইম, হতে পারে এক্সিট পয়েন্ট (৭-১০ বছর) সেট করে।
বিবিধ:
আপনাদের কিছু সংখ্যক টাকাও যদি অলস পড়ে থাকে, আপনি মিটিংয়ে উপস্থিত থেকে সমস্ত তথ্য ও আইনি বিষয়ে যাচাই-বাছাই করে এ এ্যন্জেল ইনভেস্টমেন্ট নেটওয়ার্কের মাধ্যমে বিভিন্ন সম্ভাবনাময় স্টার্টআপ গুলোতে ইনভেস্ট করতে পারেন।
এতে করে আপনার-আমার অলস টাকা গুলা যেমন কোন ইনভেস্টে কাজে লাগবে, তেমনি প্রফিট যোগ্য ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র Startup গুলো বিনিয়োগ প্রাপ্তির মাধ্যমে উদ্যোক্তা হওয়ার সুযোগ লাভ করবে, বিজনেস এর সুযোগ পাবে এবং পর্যায়ক্রমে কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হবে।
তবে, এখানে টাকা আগে জমা দিতে হয় না। founder's কল এবং ইনভেস্টরস কল মিটিং হওয়ার পরে, আপনি যদি বিনিয়োগের ডিসিশন নেন, শুধুমাত্র তখনই টাকা জমা দিবেন। তার আগে আপনার টাকা আপনার কাছেই থাকবে।
এটি বাংলাদেশে সীমিত আকারে তাঁদের ইনভেস্টিং কার্যক্রম শুরু করেছেন।
আজই আপনার বিনিয়োগকে সুদবিহীন রাখতে ও প্রফিটযোগ্য ব্যবসায় ইনভেস্ট করতে HPRS এর গর্বিত Partner হউন।
HPRS Angels আয়োজিত
Utsaho Founder's Call
Startup name: Utsaho
Sector: Services
Type: B2B2C, B2C, C2C.
Taeget: BDT. 26Lac+ ($30K)
Funding Partner: HPRS Angels (New, Proposed)
Purpose: Full MVP Activation (like Web and apps setup, configuration, Server configuration, Third-party system integration etc.)
Vision: Speed up for more Seed Funding
সূধী,
Utsaho (The Inspiration) একটি On-demand Multi-Services Startup. এর জন্য পরিপূর্ণ MVP তৈরি করার জন্য Pre-seed funding আকৃষ্ট করার লক্ষ্যে একটি মিটিং (Founder's Call) এর আয়োজন করা হয়েছে। যেখানে Business Plan, Feasibility Study, Investment Opportunity তুলে ধরা হবে।
আপনার উপস্থিতি কাম্য।
Event Index:
১. ০৯:৩০ - ১০:০০: আমন্ত্রিত অতিথিদের আসন, উপস্থিতি নিশ্চিত করণ, অতিথিদের ফুল দিয়ে বরণ।
২. ১০:০০-১০:০৫: শরবত/ জুস প্রদান।
৩. ১০.০৫-১০:১০: শ্রীম্ভগবদগীতা পাঠ (শ্রী মান রুপানূগ গৌর দাস ব্রহ্মচারী)।
৪. ১০:১০-১০:১৫: শুভ উদ্বোধন ও স্বাগত বক্তব্য।
৫. ১০:১৫ - ১০:২০: HPRS Angels'র সদস্য পরিচিত ও কার্যক্রম।
৬. ১০:২০-১০:৩০: স্টার্টআপ, ফাউন্ডার্স পরিচিতি ও শিট বিতরণ।
৭. ১০:৩০-১০:৪০: শর্ট ব্রেক।
৮. ১০:৪০-১১:১০: Feasibility Study, Business Plan, Investment Opportunities.
৯. ১১.১০-১১:২০: শর্ট ব্রেক
১০: ১১:২০-১১:২৫: প্রফিট বিতরণ পলিসি
১১. ১১:২৫-১১:৩০: প্রশ্ন-উত্তর সেশন।
১২. ১১.৩০-১৪.০০: আগ্রহী সম্মানিত ইনভেস্টরগণের তালিকা প্রস্তুতকরণ, ব্রেক ভোগারতিতে অংশগ্রহণ, Lunch গ্রহণ ও মিটিং পরিসমাপ্তি।
Founder's Call Date: ২০.০৫.২২.
সময়: সকাল ১০ ঘটিকা।
স্থান: রাধাকান্ত মন্দির, দক্ষিণ মৌসুন্দি, ওয়ারী, ঢাকা-১২০৩ (পরিবর্তন হতে পারে)।
অতিথিদের সম্মানে Lunch: দুপুর ২ ঘটিকা।
বি.দ্র.: কমপক্ষে BDT 50K ইনভেস্ট করতে আগ্রহী, এমন সকল সম্ভাব্য Investors দের স্বাগতম (উপস্থিত থাকা মানেই Investment বাধ্যতামূলক নয়। বিজনেস আইডিয়া, planning পছন্দ হলে Invest করতে পারেন, নতুবা নয়)!
For registration, click/scan it.
https://7rf45e9r3q8.typeform.com/to/zu6KvSJl
Utsaho Founder's Call Turn data collection into an experience with Typeform. Create beautiful online forms, surveys, quizzes, and so much more. Try it for FREE.
স্টার্টআপ: রোড টু সাকসেস
একটি স্টার্টআপ বীজ থেকে ধীরে ধীরে মহিরুহে রূপ নেয়। একদিনে হঠাৎ করে কেউ বৃহৎ উদ্যোক্তা হয়ে ওঠে না। এর জন্য সঠিক পরিকল্পনা ও ধাপে ধাপে তার বাস্তবায়ন করতে হয়। প্রতিটি বড় উদ্যোগের পেছনেই রয়েছে একেকটি গল্প, রয়েছে অধ্যাবসায়ের চিত্রনাট্য।
বাংলাদেশে এক সময় ইলেক্ট্রনিক্স পণ্য বলতেই বিদেশী পণ্য বুঝানো হতো। যে প্রতিষ্ঠানের কল্যাণে এই চিত্র পুরোপুরি উল্টে গেল সেই প্রতিষ্ঠানের নাম ওয়ালটন। এখন এসব পণ্য বিদেশেও রফতানি হচ্ছে। একটি ছোট্ট উদ্যোগ কিভাবে ধীরে ধীরে এত বড় প্রতিষ্ঠানে রূপ নিল তা খুব কাছে থেকে দেখেছেন ওয়ালটনের নির্বাহী পরিচালক উদয় হাকিম। যিনি একাধারে একজন সাংবাদিক, লেখক, মোটিভেশন স্পিকার ও আবৃত্তি শিল্পী। একটি ছোট্ট উদ্যোগ কিভাবে মহিরুহে রূপ নিল সেই গল্পের পাশাপাশি একজন উদ্যোক্তার পথচলার প্রতিবন্ধকতা, সঙ্কট, সমাধানের পথ ও সম্ভাবনার কথা বলবেন তিনি।
ই-লার্নিং প্লাটফর্ম মজারুর আয়োজনে ‘স্টার্টআপ: রোড টু সাকসেস’ ওয়ার্কশপে আপনাকে স্বাগতম। আপনি যদি নতুন উদ্যোক্তা হয়ে থাকেন, কিংবা হওয়ার পরিকল্পনা করছেন, তাহলে আপনার জন্যই এই ওয়ার্কশপ। আপনার পথচলায় হতে এটি বড় অনুপ্রেরণা ও সাহসের উৎস।
ওয়ার্কশপটি করতে কোনো ফি প্রদান করতে হবে না। মোবাইল, ল্যাপটপ কিংবা কম্পিউটারে জুম ইনস্টল করে সহজেই যুক্ত হতে পারবেন। আপনি আগ্রহী হলে নিচের ফরমটি পুরণ করে ফেলুন।
তারিখ: ১ জুন, ২০২১, মঙ্গলবার
সময়: সন্ধ্যা ৭.৩০টা।
Registration link in comment section.
নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি"
Reflection Point Ventures (RPV) RJSC কর্তৃক নিবন্ধিত Utsaho Technology Ltd. এর একটি উদ্যোক্তা উন্নয়ন প্রকল্প। এর কার্যক্রম সুষ্ঠুভাবে পরিচালনার জন্য কম্পিউটার, ইন্টারনেট, সোস্যাল মিডিয়া, অনলাইন মিটিং আয়োজন ও পরিচালনায় দক্ষ দক্ষ ২ জন Executive (Sales) অফিসার লাগবে।
শিক্ষাগত যোগতা: Diploma in Computer Engineering. ( 4 yrs)-Masters in any subjects.
Salary: আলোচনা সাপেক্ষে+অন্যান্য সুবিধা।
"নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি"
Reflection Point Ventures এর কার্যক্রম সুষ্ঠুভাবে পরিচালনার জন্য কম্পিউটার, ইন্টারনেট, সোস্যাল মিডিয়া, অনলাইন মিটিং আয়োজন ও পরিচালনায় দক্ষ ২ জন Executive (Sales) পদে অফিসার লাগবে।
শিক্ষাগত যোগতা: Diploma in Computer Engineering. ( 4 yrs)-Masters in any subjects.
Salary: আলোচনা সাপেক্ষে+অন্যান্য সুবিধা।
Utsaho
(multi services startup) এর জন্য শীঘ্রই Fund Raising শুরু হবে।
1 lac/startup
We're going to funding at Utsaho
An on demand multi services startup.
Duration: 10 years.
Need angel investors.
Angel Investor needed
1 lac/startup
Exit point: 8-10 years
RPV Investor FAQs
1. What is Reflection Point Ventures? What is its purpose?
Reflection Point Ventures (RPV) is an Angel Investors Group started by a group of CXOs & Energetic Dreamy Youths (EDYs). Given the interest expressed by CXOs & EDYs in wanting to engage and encourage new age entrepreneurs, we decided to provide a customized platform to do just that and more. A group of very active and enthusiastic CXOs decided to come together and thus came into being, Reflection Point Ventures (RPV). This sub-group also forms the core team which carries out initial assessment of recommended startups.
RPV is an independent forum with 20+ CXOs, HNIs, & EDYs created with the purpose of providing an opportunity to create wealth for its members. This platform aims to leverage and apply the distributed knowledge of the members, in a collective manner, to a given investment opportunity. Since there is no need of intermediaries in deal sourcing, evaluating and investing in startups, we expect to reduce the cost, time and effort significantly. It also allows a new investor to start with a small investment, while still making a meaningful value proposition for the startup with combined funding from various members.
ANGEL INVESTMENT IN NEW AGE STARTUPS!
Everyone... can grow with Startups.
WHAT DO WE DO?
Reflection Point Ventures (RPV) is a member group formed to drive exponential value creation by being country’s most accessible & efficient network connecting a diverse investor community with carefully curated set of startups.
Annual Membership Fee - BDT.12,000 + Govt. Fee (If any applicable). Additional 2% documentation fee shall be lev ied only when member decides to invest or exit a particular startup.
Member referral Scheme:
Every member who refers a new member to the Group receives an Amazon Voucher worth BDT. 2000. Any RPV member who refers a minimum of 5 new investors and they join RPV, the referring member gets waiver of membership fees. Send in your referrals to Ratan at +880-1611831471 or [email protected].
Upon joining RPV, one will receive the details on how to earn reward points in the membership note. As your RPV journey begins and you accumulate these points through the year, here is a glimpse of various benefits under each tier. Please note all members join in with the Bronze membership.
And much more...
অলস টাকা দিয়ে সুদ বিহীন এক্সট্রা ইনকাম।
Investment platform without interest term.
Earn extra with your idle money.
স্টার্ট-আপঃ করণীয়।
স্টার্ট-আপ বিষয়টা কি?
সহজ কথায় যিনি নিজের মেধা ও সৃজনশীলতাকে কাজে লাগিয়ে পন্য উৎপাদনের জন্য কোন উদ্যোগ নেন, তাই স্টার্ট-আপ। নতূন উদ্যোগ শুরু করার আগে উদ্যোক্তাকে কিছু কলাকৌশল ও নিয়ম-কানুন জানতে হয়।যেকোন ব্যবসা শুরুর পূর্বে এই বিষয় গুলো অবশ্যই মাথায় রাখতে হবে। নিম্নে তার কিছু তুলে ধরছি।
বিজনেস প্লানঃ
একটি বিজনেসের প্রাণ হচ্ছে এই প্লানিং। আপনি কি নিয়ে কাজ করবেন, কি ভাবে শুরু করবেন, কোন পথে এগুবেন, আপনার রিসোর্স কি কি আছে, আপনার কাজের সম্ভাব্য সুবিধা-অসুবিধা সব কিছুই আগে থেকে প্লান করে আগাতে হবে, যদি আপনি সফল উদ্যোক্তা হতে চান।
প্রাথমিক কর্মকান্ড ও ব্যবসার ধরণ নির্ধারণ:
একজন সফল উদ্যোক্তা প্রথমেই নির্ধারণ করবেন যে উনি কি পন্য বা সেবা নিয়ে কাজ করবেন এবং তার ব্যবসাটি কোথায় অবস্থিত হবে। এসব নির্ধারন করে ব্যবসার সম্ভাব্যতা যাচাই এর জন্য সার্ভে স্টাডি করতে হবে এবং প্রস্তাবিত ব্যবসার সংক্ষিপ্ত প্রোফাইল প্রস্তুত করতে হবে। ব্যবসায়ের ধরণ, স্থান, বিনিয়োগ ইত্যাদি বিষয়ের উপর ভিত্তি করে উদ্যোক্তাকে পদক্ষেপ নিতে হবে।
ব্যবসা নির্ধারণ ও প্রাথমিক
কর্মকান্ডসমূহ কিছু বিষয়ের উপর নির্ভর করেঃ
পন্য বা সেবা নির্বাচন।
জায়গা নির্বাচন।
ব্যবসায়ের সম্ভাব্যতা যাচাই।
ব্যবসায়ের পরিকল্পনা প্রস্তুত।
একটি সুষ্ঠ কর্মপরিকল্পনা একজন ব্যবসায়ীকে তার লক্ষে পৌছাতে সাহায্য করে।
স্টার্ট-আপ অবস্থায় যে বিষয়গুলো সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ন তার একটা চার্ট একটা আউটলাইন করে আপনি এগুতে পারেনঃ
১। আপনার এক্সিকিউটিভ সামারি কি হবে।
২। আপনার কোম্পানি ডেসক্রিপশন কেমন হবে।
৩। আপনার প্রোডাক্ট সার্ভিস কি হবে।
৪। আপনার মার্কেট এনালাইসিস কেমন হবে।
৫। পরিসংখ্যান ও ইমপ্লিমেন্ট কিভাবে হবে।
৬। কার্যকর ম্যানেজমেন্ট টিম কিভাবে হবে।
৭। আপনার ফিন্যান্সিয়াল প্লান কি হবে।
এছাড়াও বিভিন্ন ধরনের নিবন্ধন ও লাইসেন্স সংগ্রহ করতে হবে।
আসলে স্টার্ট-আপ নিয়ে লিখতে গেলে অনেক কথাই চলে আসে। আজ এ পর্যন্তই।
বিজনেসে আপনি কতটা প্রফেশনাল?
আমাদের অনেকের ধারণা বিজনেস বুঝি অনেক সহজ একটা বিষয়। পেইজ খুলবো, পোস্ট দিব আর সেল করে টাকা কামাবো। কিন্তু জনাব, বিজনেস এত সহজ নয়, এখানে পুরোটাই প্রফেশনালিজমের খেলা। আপনি শখের বসে করছেন সেটি কিন্তু কাস্টমার দেখবে না। তাঁরা শুধু দেখবেন, আপনার কাজ প্রফেশনাল কিনা!
আজকাল প্রায় সবাই নিজেকে উদ্যোক্তা দাবি করেন, যদিও তাদের ৯৫% ই সত্যিকার অর্থে উদ্যোক্তার ধারে-কাছেও নেই। এই যাঁরা নিজেদের উদ্যোক্তা দাবি করছেন, তাঁদের মেজোরিটি পার্সনই আবার প্রফেশনাল না।
এখন অনেকেই নিজেকে প্রফেশনাল দাবী করতে পারেন, কিন্তু আসলেই কি আপনি প্রফেশনাল? আপনি নিজেকে কিসের ভিত্তিতে প্রফেশনাল বলছেন, সেটা যদি একটু শেয়ার করতেন তো ভাল হতো।
আমি নিজেও ১০০% প্রফেশনাল, এই দাবীও করবো না। আমার নিজেরও এখনো অনেক জায়গায় উন্নতির প্রয়োজন আছে। তবে গত ৪ বছর ধরে এই ই-কমার্স সেক্টরের সাথে থেকে, টুকটাক পড়া লেখা করে কিছু বিষয় অন্তত শিখতে পেরেছি। সেই ক্ষুদ্র জ্ঞান থেকে শখের বসে বিজনেসে থেকে কিভাবে প্রফেশনাল হওয়া যায়, সেগুলো শেয়ার করার একটু দুঃসাহস দেখাচ্ছি। ভুলত্রুটি হলে ক্ষমা করবেন..
১. পেইজের নামঃ-
আজকাল কিছু কিছু পেইজের নাম দেখে আমি হাসবো নাকি কাঁদবো ঠিক বুঝতে পারি না। বিজনেসের নাম খুবই খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আর সেখানে কিনা অনেকে অদ্ভুত, হাস্যকর টাইপের কিছু নাম দিয়ে রাখেন, যেগুলো দিন শেষে কোন পজেটিভ ভ্যালু ক্রিয়েট করে না। আবার আপুদের মধ্যে একটা প্রবণতা দেখা যায়, পেইজের নামের শেষে বাই দিয়ে নিজের নামটাও জুড়ে দেন। আমি ঠিক নিশ্চিত নই, আপনারা কি বিজনেসের ব্র্যান্ডিং করছেন নাকি নিজের নামকে ব্র্যান্ডিং করছেন?
পেইজের নামের সাথে ব্যক্তি আপনার নাম এড করে দেওয়ার কি যুক্তি ঠিক আমি নিশ্চিত নই। এমন করাটা উচিত নয়।
২. গোছানো পেইজ:
বিজনেসের কথা বাদ দিন, নিজের বাসার কথাই চিন্তা করুন। কোন অতিথি আসার আগে আমরা কি করি? রুম ভালমত গুছিয়ে নিই। তাই না? এটা কেন করি? যাতে করে মেহমান আপনার সম্পর্কে ভাল ধারণা নেয়, তাই তো? এবার বিজনেসের কথাই ভাবুন, আপনার পেইজ দেখেই কাস্টমার আপনার সম্পর্কে ধারণা নিবে। তাই যদি ঐ অতিথির মত কাস্টমারকেও পজেটিভ, সুন্দর ধারণা দিতে চান, তো পেইজকে সুন্দর করে গুছিয়ে রাখুন।
অনেককেই দেখি, পেইজের কভার ফটো, প্রোফাইলে নিজের ছবি দিয়ে রাখেন যেটা পুরোপুরি নন-প্রফেশনালিজম। বিজনেস পেইজ হবে বিজনেস রিলেটেড। সেখানের কভার ফটোতে আপনার নিজের ছবি নন-প্রফেশনালিজম প্রমাণ করে। কিভাবে প্রফেশনাল ভাবে পেইজ সাজাতে হয় সেটা নিয়ে গ্রুপে, গুগলে অনেক কনটেন্ট আছে, পড়ে নিতে পারেন।
৩. ফোন নাম্বার:
প্রায় অধিকাংশ সেলারই এই ভুলটি করেন। তাঁরা পার্সোনাল ফোন নাম্বারকেই বিজনেসের ফোন নাম্বার হিসেবে ইউজ করেন। এটি অনুচিত আমার মতে। বিজনেসের কাজে ব্যবহৃত ফোন নাম্বার সবসময়ই আলাদা রাখা উত্তম। সেই ফোন নাম্বার বিজনেস ছাড়া অন্য কোন কাজে ব্যবহার করা উচিত নয়। বিশেষত আপুদের জন্য তো এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটা বিষয়।
৪. ই-মেইল আইডি:
ফোন নাম্বারের মত এটাতেও সবাই একই ভুলটাই করেন। ব্যক্তিগত ই-মেইল আইডিকে বিজনেসেও ব্যবহার করেন। এটাও উচিত নয়, আপনার পেইজের নামের আলাদা ই-মেইল আইডি রাখুন এবং সেটা শুধু মাত্র বিজনেসের কাজেই ব্যবহার করুন।
৫. ব্যক্তিগত আইডি নাম:
ড্যাডিস, প্রিন্সেস, এন্জেল ড্যাশ, ড্যাশিং বয় এই সব নাম দেখলে আপনি নিজে কতটা ঐ আইডির মানুষটি সম্পর্কে পজেটিভ ধারণা নিবেন? আমি তো একটুও নিই না। এই টাইপের ছদ্মনামের আইডি থেকে কিছু কিনতে খুব একটা ভরসা পাই না। যদি আপনি প্রফেশনালি বিজনেস করতে ইচ্ছুক হোন, তবে এটা ১০০% নিশ্চিত করুন আপনার আইডি নাম এমন নয়।
সবথেকে ভাল হয় যদি আপনার সার্টিফিকেট নামটাই আইডির নাম হয়। কোন কারণে ছদ্মনাম দিতে হলেও নিশ্চিত করুন, সেটা যেন দেখতে শুনতে ভদ্র, ভাল দেখায়।
৬. বায়ো:
এটা খুব গুরুত্বপূর্ণ একটা বিষয়। যেটা আমরা সচারাচর এড়িয়ে যাই। আপনার পার্সোনাল প্রোফাইলের বায়ো আপনার সম্পর্কে অপরিচিত কেউ একজন কেমন ইম্প্রেশন নিবে সেটা অনেকটাই ঠিক করে দেয়। ধরুন, আপনি একটা পণ্য অর্ডার করার আগে সেলারের প্রোফাইলে ভিজিট করতে গেলেন, এবং সেখানে তাঁর বায়োতে লেখা দেখলেন "থাকলে থাকেন, না থাকলে ফুটেন"! আমি কাউকে গুনী না, আমার রাজ্যে আমিই রাজা"! এই টাইপের কিছু কথা। এবার আপনিই বলুন, আপনি তাঁর সম্পর্কে কতটুকু পজেটিভ ধারণা নিবেন?
তাই আপনার বায়োতেও এমন কিছু লিখুন, যাতে আপনার পটেনশিয়াল কাস্টমার আপনার সম্পর্কে পজেটিভ ধারণা নেয়।
৭. পার্সোনাল প্রোফাইল:
আমার পার্সোনাল প্রোফাইলে আমি যা ইচ্ছে তাই লিখবো, শেয়ার করবো, কার বাপের কি? আপনি যদি এই ধারণা নিয়ে থাকেন, তো বলবো- প্লিজ, বিজনেস আপনার জন্য আসে নি। আপনার পার্সোনাল প্রোফাইল ব্যক্তি আপনার সম্পর্কে প্রকাশ করে। অপরিচিত কেউ, আপনার পটেনশিয়াল কাস্টমার আপনার প্রোফাইল দেখেই আপনার সম্পর্কে ধারণা নিবেন। তাই আপনার পার্সোনাল প্রোফাইলে এমন কিছু শেয়ার করা উচিত নয়, সেগুলো আপনার কাস্টমারের কাছে আপনার ভ্যালু কমিয়ে দেয়। আপনি যখন থেকে বিজনেস শুরু করবেন, তখন থেকে যে কোন বিষয় শেয়ারে খুব বেশি সতর্ক আপনাকে থাকতে হবে।
সেলিব্রেটিদের পার্সোনাল এক্টিভিটিজ তাদের ক্যারিয়ারে কেমন প্রভাব ফেলে সেটা নিশ্চয় আমরা সবাই জানি। আমাজনের সিইও জেস বেজোসের ডিভোর্স তার বিজনেসে কেমন প্রভাব ফেলেছিল, সেটা নিয়েও একটু খোঁজ নিলে বুঝতে পারবেন পার্সোনাল কিছু বিজনেসে কতটা প্রভাব ফেলে।
৮. কনটেন্ট:
যদি প্রফেশনালভাবে বিজনেস করতে ইচ্ছুক হোন তো আপনাকে অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে আপনার কনটেন্ট কেমন হচ্ছে। বিজনেসে কনটেন্টই হচ্ছে কিং, আপনার কনটেন্টই যদি প্রফেশনাল না হয় তো আপনি কিভাবে ভাল রেসপন্স আশা করেন? বর্তমানের অনেক "সফল উদ্যোক্তা" দের দেখি কোনমত ছবি তোলে, পন্য সম্পর্কে তেমন বিস্তারিত না লিখেই পোস্ট করে দিয়ে ক্রেতাদের ধন্য করে দেন। ভাবখানা এমন পোস্ট দিয়েছি কতটা, এবার এত কিছুও লিখতে যাব নাকি।
৯. কাস্টমার সাপোর্ট:
বিজনেসের প্রাণ হচ্ছে কাস্টমার। আপনি আপনার কাস্টমারকে কেমন সাপোর্ট, কমফোর্ট দিচ্ছেন সেটা খুব বেশি গুরুত্বপূর্ণ। আপনার কাজে যদি কাস্টমার বিরক্ত,আনকমফোর্ট ফিল করে তবে নিশ্চিত থাকুন আপনি ১ জনের কারণে ১০০ জন কাস্টমার হারাবে।মাথায় রাখবেন,কাস্টমার সেখান থেকেই কিনবে যেখানে সে কমফোর্ট পাবে। কিভাবে মাত্র ৩ হাজার ডলারের গিটার ভাঙ্গা এবং ভাল কাস্টমার সাপোর্ট না দেওয়ার কারণে ইউনাইটেড এয়ারলাইন্সের বিলিয়ন ডলার ক্ষতি হয়েছিল সেই গল্পটি পড়তে " united breaks guitars" লিখে গুগলে একটু খোঁজে দেখতে পারেন। আজকাল অনেককে দেখি প্রোডাক্ট সেল করেই রিভিউর জন্য কাস্টমারকে বারবার নক করতে থাকেন। কিন্তু এটা পুরো আত্মঘাতী একটা কাজ। আপনার বারবার মেসেজের কারণে বিরক্ত হয়ে তিনি রিভিউ দিবেন বটে,কিন্তু সেটা মনথেকে নয় এবং তিনি আপনার থেকে আর রিপিট অর্ডারও করবেন না। তাই আপনিই চিন্তা করুন কোনটি বেশি গুরুত্বপূর্ণ, রিভিউ নাকি রিপিট অর্ডার
১০. প্রোফাইল লক :- আজকাল অনেকেই দেখি প্রোফাইল লক করে রাখেন। নিরাপত্তার জন্য হয়তো এটা করেন,কিন্তু বিজনেসে দিক থেকে এটা উচিত নয়। আমি নিজেও কারো থেকে অর্ডার করার আগে তার প্রোফাইল থেকে একটু ঘুরে তার এক্টিভিটিজ কতটা বিশ্বাসযোগ্য সেটা চেক করে আসি৷ সেখানে সেলারের আইডিই যদি লক করা থাকে তাহলে সেই কাজটা কিন্তু সম্ভব হচ্ছে না এবং আমিও প্রোডাক্ট অর্ডার করতে আরেকবার ভাববো। যদি আপনি প্রফেশনালি বিজনেস করতে ইচ্ছুক হোন তো এই বিষয়টি অবশ্যই নিশ্চিত করুন যে আপনার প্রোফাইল লক করা নেই এবং সেখানে অন্যকে বিশ্বাস করানোর মত পর্যাপ্ত তথ্য রয়েছে
এর বাইরেও আরো অনেক অনেক বিষয় আছে যেগুলো প্রফেশনালীজমের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ৷ আপনি নিজেকে প্রফেশনাল দাবী করছেন কিন্তু কাজে সেটা প্রমান করছেন না তাহলে নিশ্চিত থাকুন আপনি বেশিদূর আগাতে পারবেন না। তাই সবসময় বলি, আগে বিজনেস জানুন,শিখুন তবেই মাঠে নামুন। অন্যের দেখা দেখি শখের বসে বিজনেস করতে এসে নিজেও আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়বেন না,অন্যদের কষ্ট করে গড়ে তোলা মার্কেটটাও নষ্ট করবেন না প্লিজ
Collected
Reflection Point Ventures
(An Upcoming Angel Investors & Venture Capital/ Private Equity Firm.)
Venture Capital (ভেঞ্চার ক্যাপিটাল) কি?
ভেঞ্চার ক্যাপিটাল হলো বিকল্প বিনিয়োগ বা অলটারনেটিভ ইনভেস্টমেন্ট ফান্ড। প্রচলিত ব্যাংক ও মিউচুয়াল ফান্ডের বাইরে এ ধরনের ফান্ড কাজ করে। এরা বেশ কয়েকটি স্বতন্ত্র বিনিয়োগকারী সমন্বিত কাঠামোযুক্ত সংস্থার মাধ্যমে বৃহৎ পরিমাণে বিনিয়োগ করেন। এতে উচ্চ Return on Investment (ROI) এর প্রয়োজন হয়।
মূলত ব্যক্তিখাতের সম্ভাবনাময় কোম্পানিতে বিনিয়োগের উদ্দেশ্যে এসব তহবিল গঠনের উদ্যোগ নেওয়া হয়ে থাকে। সাধারণভাবে এ ধরনের ফান্ড ভেঞ্চার ক্যাপিটাল হিসেবে পরিচিত। আর ফান্ড গঠনে অংশগ্রহণকারী বা অংশীদারদের ভেঞ্চার ক্যাপিটালিস্ট বলা হয়। ভেঞ্চার ক্যাপিটাল ৫ কোটি+ হলে রেজিস্ট্রেশনের জন্য আবেদন করা যায়। এ ধরনের ফান্ডের কম্পক্ষে ৭৫%+ পুঁজিবাজারের বাইরে ব্যক্তিখাতের সম্ভাবনাময় কোম্পানিতে বিশেষ করে স্টার্টআপে (নতুন ব্যবসায়িক উদ্যোগ) বিনিয়োগ করা হয় যাতে প্রচুর পরিমাণে প্রফিটসহ বিনিয়োগ রিটার্ন নির্বঘ্ন হয়।
Angel Investors:
ভেঞ্চার ক্যাপিটালের মতো এটিও বিকল্প বিনিয়োগ বা অলটারনেটিভ ইনভেস্টমেন্ট ফান্ড। প্রচলিত মিউচুয়াল ফান্ডের বাইরে এ ধরনের ফান্ড ভেঞ্চার ক্যাপিটালের মতো ব্যবসায়িক রিস্ক মিনিমাইজ করার সুযোগ লাভ করতঃ বিনিয়োগ করে থাকে। তবে অ্যাঞ্জেল বিনিয়োগকারীরা বেশিরভাগ ব্যক্তি হিসাবে ক্ষুদ্র পরিমাণে বিনিয়োগ করেন। এতে উচ্চ Return on Investment (ROI) এর প্রয়োজন হয় না।
তবে,ভিসি প্রতিষ্ঠানগুলোর মূলধন ৫ কোটি+ হলে রেজিস্ট্রেশন করার সুযোগ থাকলেও এআই প্রতিষ্ঠান ব্যক্তিখাতে হওয়ায় রেজিস্ট্রেশনের ঝামেলা বা প্রয়োজন নেই। বরং এরা জয়েন্ট স্টকের মাধ্যমে পার্টনারশীপ, শেয়ারহোল্ড করে বা ডিডের মাধ্যমে পার্টনারশীপে যুক্ত হয়ে ব্যবসায় বা স্টার্টআপ প্রতিষ্ঠান চালু করে।
অল্টারনেটিভ ইনভেস্টমেন্ট ফান্ডের মেয়াদ
অল্টারনেটিভ ইনভেস্টমেন্ট ফান্ডের মেয়াদ পাঁচ থেকে ১৫ বছর হয়ে থাকে। প্রসপেক্টাসে ফান্ডের মেয়াদ উল্লেখ থাকতে হবে। ফান্ডের ইউনিটধারীদের বিনিয়োগ তিন বছরের জন্য লক ইন থাকে। এ সময়ে ইউনিটধারীরা লভ্যাংশ পেলেও বিনিয়োগ প্রত্যাহার করা আইনতঃ নিষেধাজ্ঞা থাকে। এখন পর্যন্ত সফল স্টার্টআপের সংখ্যা হাতে গোনা থাকলেও সফলতার হার প্রতিনিয়তঃ বেড়ে চলছে।
Return on Investment (ROI)?
কোন ব্যবসাতে ইনভেষ্ট করার আগে ভেঞ্চার ক্যাপিটাল ফার্ম লাভ বা ÿতির পরিমাপের জন্য আগে থেকেই ক্যালকুলেশান করে দেখে নিয়ে নিশ্চিত হতে চায় যে ইনভেষ্টমেন্ট থেকে কি পরিমান ফেরত বা রিট্রান আসতে পারে৷ ফাইন্যান্স এর ভাষায় এই প্রক্রিয়াকে Return on Investment (ROI) বলে৷ Return on Investment (ROI) সাধারণত শতকরা হিসেবে প্রকাশ করা হয় এবং ব্যবসায়িক আর্থিক সিদ্ধান্তের জন্য বা ব্যবসায়িক মুনাফা তুলনা বা বিনিয়োগের দক্ষতা তুলনার জন্য ব্যবহৃত হয়৷
ভেঞ্চার ক্যাপিটাল ও এঞ্জেল ইনভেস্টরের সাফল্যঃ
পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ ভেঞ্চারের মাধ্যমে দেশের অর্থনৈতিক ধারার আমূল পরিবর্তন নিয়ে এসেছে৷ আমেরিকাতে ভেঞ্চার ক্যাপিটালের রমরমা অবস্থা৷ মাইক্রোসফট, স্টারবাক্স, অ্যাপেল, ফেসবুক, গুগল, অ্যামাজন,উবার ইত্যাদি সহ বিশ্বের বড় বড় টেক জায়ান্ট কোম্পানি আজ দুনিয়াতে তাদের সাফল্যের চূড়ায় বসে আছে শুধুমাত্র ভেঞ্চার ক্যাপিটালের সহায়তার কারনেই৷ বিনিয়োগের মাত্র কয়েক বছরের মধ্যেই কয়েক’শ গুণ রিটার্ন এসেছে এসব কোম্পানি থেকে। যুক্ত হয়েছে শেয়ার বাজারে।
সিলিকন ভ্যালির ভিত্তি ভেঞ্চার ক্যাপিটাল
যুক্তরাষ্ট্রের আজকের সিলিকন ভ্যালি তৈরিই হয়েছে ভেঞ্চার ক্যাপিটালগুলোর কারণে। তথ্যপ্রযুক্তির পীঠস্থান সিলিকন ভ্যালি। প্রযুক্তি দুনিয়ার সবারই নামটি জানা। সিলিকন ভ্যালি হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ায় ৩০০ বর্গমাইল এলাকা জুড়ে বিস্তৃত একটি জায়গা, যা বিশ্বের ইন্টারনেট অর্থনীতি এবং উচ্চ প্রযুক্তির বাণিজ্য কেন্দ্র হিসেবে পরিচিতি। বর্তমানে শীর্ষ প্রযুক্তি কোম্পানি গুগল, ইয়াহুর মতো ইন্টারনেটভিত্তিক কোম্পানির জন্ম হয়েছে। একটি আইডিয়াকে বিশ্বের এক নাম্বার পণ্য বা সেবায় পরিণত করেছে ভেঞ্চার ক্যাপিটাল প্রতিষ্ঠান। আর এই সিলিকন ভ্যালি তৈরিতে অগ্রণী ভূমিকা রেখেছে ভেঞ্চার ক্যাপিটাল কোম্পানিগুলো। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে সিলিকন ভ্যালিকে অনুসরণ করে তথ্যপ্রযুক্তি খাতের উন্নয়নে নানা পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে।
ভেঞ্চার ক্যাপিটাল কোম্পানির সবচেয়ে বেশি প্রভাব দেখা গেছে যুক্তরাষ্ট্রে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা ভেঞ্চার ক্যাপিটালের গুরুত্ব অনুধাবন করেছিলেন। আর তাইতো ২০১১ সালে স্টার্টআপ আমেরিকা নামে একটি উদ্যোগ নেন। যেখানে প্রাইভেট খাত ও ফেডারেল সরকার যৌথ বিনিয়োগের মাধ্যমে দেশের স্টার্টআপ ইকোসিস্টেম তৈরি করে। এখন তথ্যপ্রযুক্তি খাতে যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষ অবস্থানের কথা কারোরই অজানা নয়!
ভেঞ্চার ক্যাপিটাল ও এঞ্জেল ইনভেস্টরের সাফল্যঃ
বাংলাদেশেও ভেঞ্চার ক্যাপিটাল ও এঞ্জেল ইনভেস্টরের সাফল্য ঈর্ষণীয়। হ্যান্ডিমামা, সহজ, আজকের ডিল, ফুডপান্ডা, পাঠাও, বাগডুম, ইভ্যালি খাইদাইটুডেসহ অসংখ্য স্টার্টআপ গড়ে উঠেছে এবং প্রতিনিয়ত ফান্ডিং হচ্ছে।
দেশে বর্তমানে রয়েছে আবিষ্কার ফ্রন্টিয়ার ফান্ড, অ্যালায়েন্স ক্যাপিটাল অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট লিমিটেড, এথেনা ভেঞ্চার অ্যান্ড ইক্যুইটিস লিমিটেড, বাংলাদেশ ভেঞ্চার ক্যাপিটাল লিমিটেড, বিডি ভেঞ্চার লিমিটেড, পেগাসাস টেক ভেঞ্চারস (সাবেক ফেনক্স ভেঞ্চার ক্যাপিটাল), আইডিএলসি অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট লিমিটেড, ইম্প্রেস ক্যাপিটাল লিমিটেড, লংকাবাংলা অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানি লিমিটেড, মসলিন ক্যাপিটাল, রাজোর ক্যাপিটাল, ইউএফএস ইক্যুইটি পার্টনার্স লিমিটেড, ভিআইপিবি অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট লিমিটেড, এক্স অ্যাঞ্জেল লিমিটেড ও স্ট্র্যাটেজিক ইক্যুইটি ম্যানেজমেন্ট লিমিটেড।
এর মধ্যে আইডিএলসি ও লংকাবাংলা অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানি লিমিটেড সম্প্রতি লাইসেন্স নিয়েছে। এছাড়া, মার্কেন্টাইল ব্যাংকও লাইসেন্স নেবে বলে জানা গেছে।
আর বিদেশি ভিসিগুলোর মধ্যে ‘পেগাসাস’ ও ‘আবিষ্কার’ নামে দুটো প্রতিষ্ঠান ভালো করছে বলে জানা গেছে।
বড় বড় উদ্যোক্তাগণও আজ ভিসি গড়ে তুলছেন এবং সফলভাবে স্টার্টআপ সৃষ্টি করে চলেছেন। এমন একজন হলেন ভারতীয় আমেরিকান সফল উদ্যোক্তা বিনোদ খোসলা। তিনি ছিলেন সান মাইক্রোসিস্টেমসের সহ-প্রতিষ্ঠাতা। তিনি প্রতিষ্ঠা করেছেন বিশ্বখ্যাত খোসলা ভেঞ্চারস। বিশ্বখ্যাত প্রতিষ্ঠান আলিবাবার প্রধান জ্যাক মা-ও গড়ে তুলেছেন অ্যান্ট ফাইনান্সিয়াল নামের সফল ভেঞ্চার ক্যাপিটাল প্রতিষ্ঠান। সংশ্লিষ্টরা মনে করেন, উদ্যোক্তা হিসেবে সফল হলে ভেঞ্চার ক্যাপিটালে ভালো করার সম্ভাবনা বেড়ে যায়।
কয়েকটি প্রতিষ্ঠান প্রাইভেট ইক্যুইটি তৈরি করতে যাচ্ছে। এরা প্রতিষ্ঠিত বড় বড় কোম্পানি যেমন—স্বপ্ন, আগোরা ইত্যাদির মতো কোম্পানিতে বিনিয়োগ করবে।
ভেঞ্চার ক্যাপিটাল ও এঞ্জেল ইনভেস্টর কি ভাবে কাজ করে?
ভেঞ্চার ক্যাপিটাল ফার্ম বা কোম্পানি নির্দিষ্ট উদ্দেশে তহবিল বা ফান্ড উত্তোলন করে৷ সাধারণত বিত্তশালীদের এই ফান্ডে বিনিয়োগ করার জন্য উত্সাহিত করা হয়৷ ঝুঁকি বেশী থাকার কারণে সাধারণ এবং খুচরা ব্যবসায়ীদের আহ্বান করা হয়না৷ যেহেতু ফান্ড বা তহবিল সংগ্রহ করে বিনিয়োগের জন্য, এজন্য তারা ব্যবস্থাপনা ফি নিয়ে থাকে৷ ভেঞ্চার এর মেয়াদ ৫ থেকে ১৫ বছর পর্যন্ত হয়৷ ভেঞ্চার ফান্ডে যারা বিনিয়োগ করে তাদের লিমিটেড পার্টনার বা এলপি বলে; আর যারা ফান্ড ব্যবস্থাপনা ও বিনিয়োগ করে , তাদের জেনারেল পার্টনার বা জিপি বলে৷ ভেঞ্চার ফার্ম বিনিয়োগের ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেয়৷ এই বিনিয়োগ সাধারণত ৩ থেকে ৮ বছর পর্যন্ত হয়ে থাকে৷ বিনিয়োগ পার্টনারশীপের মাধ্যমে হয় তাই মেয়াদ উত্তীর্ণ হলে সুবিধাজনক সময়ে ফার্ম সে শেয়ার বিক্রি করে বা সমঝোতার মাধ্যমে ভেঞ্চার ক্যাপিটালকে পে-করে একক মালিকানা বা অন্য কোন ব্যক্তি বা ফার্মের সাথে আবার পার্টনারশীপ করতে পারে৷ শেয়ার সবসময় যে লাভজনক হবে তা কিন্তু নয়; অনেক সময় লসেও শেয়ার বিক্রি করতে হয়৷ ফান্ড খরচ এবং ব্যবসা পরিচালনার ক্ষেত্রে উদ্যোক্তাই নিজেই সিন্ধান্ত নিবে৷ তবে যেহেতু ভেঞ্চার ক্যাপিটাল ফার্ম পার্টনার সেহেতু তার সাথে পরামর্শ করেও সে ব্যবসায় খরচের এবং পরিচালনা করতে পারে৷ যেহেতু উদ্যোক্তার % শেয়ার বেশি তাই তাকেই বেশি প্রাধান্য দেয়া হবে৷
অপরদিকে এঞ্জেল ইনভেস্টরের ব্যক্তিখাতের ইনভেস্টরগণ কোন উদ্যোক্তা ফার্ম বা ব্যক্তির উদ্যোগে একত্রিত হয়ে জয়েন্ট স্টকের মাধ্যমে পার্টনারশীপ, শেয়ারহোল্ড করে বা ডিডের মাধ্যমে পার্টনারশীপে যুক্ত হয়ে ব্যবসায় বা স্টার্টআপ প্রতিষ্ঠানে শেয়ার ক্রয়ের মাধ্যমে অংশীদারিত্ব প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলে এবং নিদিষ্ট সময় পর্যন্ত লভ্যাংশ ও বিনিয়োগ তুলে নেয়। তবে, তাঁরা চাইলে আজীবন অংশীদারী থেকে যান। এমনকি অধিক শেয়ার সংগ্রহ করে পরিচালক হিসেবে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানে রয়ে যান।
ব্যাংক থাকতে উদ্যোক্তা উন্নয়নে ভেঞ্চার/এঞ্জেল ইনভেস্টরের দরকার কি?
ভেঞ্চার/ এঞ্জেল ইনভেস্টরের বিনিয়োগের পদ্ধতিটা ব্যাংক বা অন্য কোন লিজিং কোম্পানী থেকে সম্পূর্ণ আলাদা৷ যেহেতু ভেঞ্চার ক্যাপিটাল ফার্ম উদ্যোক্তার লস (লোকসান) এবং প্রফিট (লাভ) দুটোই সমানভাবে শেয়ার করে সেহেতু বিনিয়োগের ধরণ কিছুটা ব্যবসার পরিধি বা আইডিয়ার উপর নির্ভর করে৷ যেমন: ১৷ একটি আইডিয়া উদ্যোক্তার মাথায় আছে কিন্তু বাস্তবায়ন করার জন্য কিছু ফাইন্যান্স দরকার৷ ২৷ ব্যবসার প্রাথমিক পর্যায় পার করে ফেলেছে কিন্তু বিপনণ বা বিক্রি শুরু করতে পারেনি৷ ৩৷ শুরু করেছে এবং বিক্রিও করছে কিন্তু লাভের মুখ এখনো দেখেনি৷ ৪৷ সর্বশেষ ধাপে আপনার আইডিয়া পরিক্ষিত, ভালো আয় করছে, ব্রেক ইভেন হয়েছে বা কাছাকাছি তখনো আপনার ব্যবসাকে ফাইন্যান্স করা হয়৷
ভেঞ্চার ক্যাপিটাল ঋণ দেয় না, অংশীদার হয়
বাংলাদেশে বিপুল সংখ্যক তরুণ ‘উদ্যোক্তা ’ হতে চান।কিন্তু তাদের প্রধান সমস্যা-মূলধন। এ সমস্যার একমাত্র সমাধান হতে পারে weKí wewb‡qvM, hv 100% my`gy³|
KviY, তারা ঋণ দেয় না৷ তারা কোম্পানির অংশীদার হিসেবে কাজ করে; এমনকি অনেক ক্ষেত্রে তার কোম্পানি পরিচালনায় অংশ গ্রহণ করে যাতে কোম্পানি লোকসানের মুখে না পড়ে৷ যেহেতু কোম্পানির সাফল্য মানে ভেঞ্চার ক্যাপিটাল ফার্মের/Angel Investors সাফল্য সেহেতু কোম্পানিকে লাভজনক করার জন্য চেষ্টার কোনো ত্রুটি থাকে না৷ ভেঞ্চার ক্যাপিটাল বিনিয়োজিত কোম্পানিতে চিরদিন অংশীদার হিসেবে থাকার জন্য আসে না৷
ভেঞ্চার ক্যাপিটাল কি শরিয়া বা বৈদিক শাস্ত্রীয় বিধি লঙ্ঘন করে?
না। এই ধরনের স্টার্ট আপ কোনো রকম রাখঢাক ছাড়াই তাদের পুরো অ্যাকাউন্টসের ডিটেলস দিয়ে দেয় লগ্নিকারিদের সামনে। সেখানে যদি আপনি দেখেন কোনো কোম্পানী শরীয়ামতে বা বৈদিক শাস্ত্র মতে হারাম/অবৈধ টাকা আনছে তাহলে অবশ্যই সেখানে লগ্নি করবেন না। কিন্তু বেশীরভাগ ক্ষেত্রেই এরা শরীয়া/বৈদিক শাস্ত্রমতে হালাল/বৈধ হয় এবং লগ্নি করা হালাল/বৈধ হয় সেক্ষেত্রে।
বাংলাদেশ ভেঞ্চার ক্যাপিটাল লিঃ সর্বোচ্চ কত টাকা বিনিয়োগ করতে পারে?
আসলে বিনিয়োগের ব্যাপারটি পুরোপুরি নির্ভর করবে আপনার ব্যবসায়ীক আইডিয়া বা ইনোভেটিভ প্রোডাক্টের উপর৷ তবে ভেঞ্চার ক্যাপিটাল সাধারণত ছোট ছোট প্রজেক্টগুলোতে বিনিয়োগ করতে বেশি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করে৷ আপনার আইডিয়া বা প্রোডাক্ট যদি আমাদের কাছে মনে হয় এটি বাজারে একটি অভাবনীয় পরিবর্তন আনবে বা আনতে সক্ষম হচ্ছে সেক্ষেত্রে বিনিয়োগের পরিমান বড় আকারেও হতে পারে৷
Exit Point (এক্সিট পয়েন্ট) কি?
ভেঞ্চার ক্যাপিটালেরও বিনিয়োগকারী আছে তাই নির্দিষ্ট সময় পর শেয়ার বিক্রি করে বিনিয়োগকারীকেও টাকা ফেরত দিতে হয়৷ ভেঞ্চার ক্যাপিটাল কোম্পানি সাধারণত তিনভাবে বিনিয়োজিত কোম্পানি থেকে বেরিয়ে আসেঃ ১৷ উদ্যোক্তার কাছে শেয়ার বিক্রি করে, ২৷ তৃতীয় কোন পক্ষের কাছে কোম্পানির শেয়ার বিক্রি করে ও ৩৷ কোম্পানির শেয়ার আইপিওতে ছেড়ে, লকইন পিরিয়ড শেষ, সেকেন্ডারি বাজারে বিক্রি করে৷ যদিও আইপিওর প্রক্রিয়াটি জটিল ও সময়সাপেক্ষ কিন্তু লাভ অনেক বেশি হতে পারে৷
ব্যাংক বা অন্যন্যা আর্থিক প্রতিষ্ঠান কেন নয়?
ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে টাকা পাওয়া ভালো, তবে বেশ কিছু সমস্যার সম্মুক্ষিন হতে হয়। পয়েন্ট আকারে নিচে দেয়া হলো-
• যে পরিমান টাকা আপনি ব্যাংক বা অন্যন্যা আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে গ্রহন করবেন, লাভ ক্ষতি যেটাই করেন আপনাকে সুদের হার দেয়ার জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে।
• এই সুদের হার প্রদান করা আপনার জন্য ব্যয়বহুল হবে কারন আপনার প্রতিষ্ঠান সবে মাত্র ব্যবসা শুরু করতে যাচ্ছে।
• ব্যাংক কখনই আপনার প্রতিষ্ঠানের অংশীদার হবে না। যেহেতু ব্যাংক আপনার পার্টনার নয়, সেহেতু ব্যাংক থেকে কোন প্রকার উপদেশ, কোম্পানি গঠন বা সৃজনশীলতায় সহায়তা করবে না এবং আন্তর্জাতিক পর্যায়েও কোন প্রকার সহোযোগিতা পাবেন না।
• কিন্তু ভেঞ্চার ক্যাপিটাল আপনার পার্টনার (অংশীদার) হবে এবং অল্প পরিমান শেয়ার নিবে, মজার ব্যপার হচ্ছে প্রাধান্য আপনারি বেশি থাকবে যাকে ইংরেজিতে মেজরেটি বলে থাকি।
• ভেঞ্চার ক্যাপিটাল আপনার পার্টনার ফলে আপনি যদি ব্যর্থ হন এটা শুধু আপার ব্যর্থতা নয় যে পার্টনার তার ও, সেজন্য ভেঞ্চার ক্যাপিটাল চাইবে আপনাকে কি ভাবে সফলতায় নিয়ে যাওয়া যায়।
এখন আমরা বলতে পারি ব্যাংক এবং ভেঞ্চার ক্যাপিটাল থেকে টাকা নেয়া আকাশ – পাতাল ব্যবধান কারন আপনি ব্যাক থেকে টাকা পেতে পারেন কিন্তু ভেঞ্চার ক্যাপিটাল থেকে স্মার্ট টাকা পাবেন, স্মার্ট টাকা বলতে টাকা পাওয়ার সাথে সাথে বিশেষজ্ঞ ব্যক্তিদের দ্বারা বিনিয়োগ সংক্রান্ত সকল প্রকার সহোযগীতা পাবেন।
বর্তমান প্রেক্ষাপটে স্টাটপ কতটুকু ভূমিকা পালন করছে?
স্টাটাপ শব্দটি বর্তমান সময়ে বেশিই শোনা যাচ্ছে কিন্তু এখনো প্রারম্ভিক পর্যায়ে রয়েছে এর ফলে অনেক কিছু ভূল ত্রুটির সম্মুখিন হতে হচ্ছে। স্টাটাপ ইকোসিস্টেকে সমর্থন দেয়ার জন্য বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে কোন প্রতিষ্ঠান এখনি শুরু হয় নি। তবে ব্যক্তি পর্যায়ে কিছু সাহসী বিনিয়োগকারী নতুন উদ্যোক্তাদের সহযোগীতা করে যাচ্ছে।
বাংলাদেশ ভেঞ্চার ক্যাপিটাল লিমিটেড যে ভাবে সহায়তা করে থাকে?
আপনার কোম্পানি ধার করানোর জন্য বাংলাদেশ ভেঞ্চার ক্যাপিটাল লিমিটেড বিভিন্ন ভাবে আপনাকে সহায়তা করে থাকে। যেমন: আপনার কোম্পানির রেজিস্ট্রেসন এবং লাইসেন্সিং, ফাইন্যান্সিং সিদ্ধান্ত এবং সহায়তা, পরামর্শ, কৌশলগত সিদ্ধান্ত, প্রাতিষ্ঠানিক পরিবেশের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেয়া, প্রযুক্তিগত সহায়তা, বিপণনে সহায়তা, গবেষণা সহযোগীতা করা এবং আরো অন্যান্য প্রযোজনীয় বিষয়।
বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে ভেঞ্চার ক্যাপিটালের গুরুত্ব
সরকার ২০২১ সাল নাগাদ বাংলাদেশকে তথ্যপ্রযুক্তিনির্ভর মধ্যম আয়ের দেশ ও ২০৪১ সাল নাগাদ উন্নত দেশ হিসেবে বাংলাদেশকে প্রতিষ্ঠা করতে যাচ্ছে। এই পরিকল্পনা বাস্তবায়নে সহায়ক ভূমিকা রাখতে পারে ভেঞ্চার ক্যাপিটাল কোম্পানি। তাই সরকারকে এখনই ভেঞ্চার ক্যাপিটালের জন্য একটি ইকোসিস্টেম তৈরি করার উদ্যোগ নেওয়া প্রয়োজন।
ভেঞ্চার ক্যাপিটাল দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে বড় ভূমিকা রাখে। প্রথমত বিনিয়োগকৃত প্রতিষ্ঠানের অগ্রগতি ও লাভজনক অবস্থানে নিতে নিজস্ব ব্যবস্থাপনা পদ্ধতির মাধ্যমে পণ্য ও সেবার মানোন্নয়ন করে। অর্থনৈতিক অগ্রগতির কারণে একটি উদ্যোগ বা কোম্পানির উৎপাদন বৃদ্ধি পায়, যা অর্থনৈতিকভাবে আরো লাভবান করে। একইসঙ্গে দেশের অর্থনীতিতেও ভূমিকা রাখে। বস্টন কনসাল্টিং ফার্মের জরিপমতে দুই তৃতীয়াংশের অধিক ভেঞ্চার ক্যাপিটাল প্রতিষ্টান তাদের বিনিয়োগের মাধ্যমে কোম্পানিগুলোর বার্ষিক আয় কমপক্ষে ২০ শতাংশ বাড়াতে সক্ষম হয়েছে। এছাড়া প্রায় অর্ধেক প্রতিষ্ঠান তাদের বিনিয়োগের মাধ্যমে প্রতিবছর কোম্পানির লাভের পরিমান প্রায় ৫০ শতাংশ বৃদ্ধি করেছে। শুধু উদ্যোগের মানোন্নয়ন নয়, ভেঞ্চার ক্যাপিটালের মাধ্যমে অধিক সংখ্যাক উদ্ভাবনী প্রকল্প তৈরি হয়। কারণ বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই নতুন পণ্য বা সেবার গবেষনায় ও উন্নয়নে অধিক বিনিয়োগ করে ভেঞ্চার ক্যাপিটাল প্রতিষ্ঠান।
ভেঞ্চার ক্যাপিটাল বা প্রাইভেট ইক্যুইটি দেশের নতুন ব্যবসায় ও কর্মসংস্থান তৈরি এবং সরকারের রাজস্ব বৃদ্ধি করে। কিন্তু দেশের বিভিন্ন ভেঞ্চার ক্যাপিটাল প্রতিষ্ঠান, ভেঞ্চার ক্যাপিটাল অ্যান্ড প্রাইভেট ইক্যুইটি অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ভিসিপিইএবি)’সহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও সংগঠন বিভিন্নভাবে চেষ্টা করে গেলেও এখন পর্যন্ত বাংলাদেশে তেমনভাবে ভেঞ্চার ক্যাপিটাল ইকোসিস্টেম তৈরি হয়নি। দেশে এখনও ব্যাংকিং বিনিয়োগ আধিপত্য বিস্তার করছে। কিন্তু ব্যাংকিং বিনিয়োগের পরিমান কম ও নতুন উদ্যোক্তাদের জন্য সহায়ক নয়। তাই নতুন উদ্যোক্তাদের জন্য সবচেয়ে সহায়ক ভেঞ্চার ক্যাপিটাল ইকোসিস্টেম তৈরি করা প্রয়োজন।
যুক্তরাষ্ট্র, ভারতসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে উদ্যোক্তা তৈরি ও উন্নয়নে ম্যাচিং ফান্ডের ব্যবস্থা রয়েছে। বাংলাদেশেও এই খাতের প্রসারে স্থানীয় এবং সিলিকন ভ্যালির সমন্বয়ে ম্যাচিং ফান্ড ব্যবস্থা করা প্রয়োজন। দেশের বড় বড় শিল্পপতি, কর্পোরেট হাউজগুলো যাতে এই খাতে বিনিয়োগ করে সেজন্য তাদেরকে প্রনোদনার ব্যবস্থা করা যেতে পারে। একইসঙ্গে বাংলাদেশের ছোট কোম্পানিগুলো যাতে আরো বিনিয়োগ পেতে পারে তার জন্য ‘স্মল ক্যাপ বোর্ড’ গঠন করে কার্যক্রম জোরদার করা প্রয়োজন।
বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন সম্প্রতি অল্টারনেটিভ ইনভেস্টমেন্ট ফান্ড পলিসি পাশ করেছে। যেখানে ভেঞ্চার ক্যাপিটাল ফান্ড, প্রাইভেট ইক্যুইটি ফান্ড বা ইমপ্যাক্ট ফান্ডকে অল্টারনেট ইনভেস্টমেন্ট ফান্ড হিসেবে অভিহিত করা হয়েছে। এটি একটি সুখবর। তবে বাংলাদেশে যাতে বিদেশি ভেঞ্চার ক্যাপিটাল কোম্পানি সহজেই বিনিয়োগ করতে পারে সেজন্য এই পলিসিতে বেশকিছু পরিবর্তন আনাও জরুরি। সঙ্গে সংশ্লিষ্ট অন্যান্য সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোকেও পদক্ষেপ নিতে হবে।
কিভাবে এবং কেন আমরা ব্যাংক থেকে আলাদা?
ব্যাংক সাধারণত নতুন উদ্যোক্তাদের ফাইন্যান্স করতে পারেনা৷ ব্যাংক যখন কোন উদ্যোক্তাকে ফাইন্যান্স করবে তখন তার পূর্বের ব্যবসায়িক রেকর্ড চেক করার পাশাপাশি ব্যবসাটি লাভজনক কিনা, জামানত দিতে পারবে কিনা, স্থাবর-অস্থাবর সম্পত্তি কি পরিমাণে আছে এবং ট্রেড লাইসেন্সের বয়স নূন্যতম ২ বছর হয়েছে কিনা তা যাচাই করবে৷ সেক্ষেত্রে ভেঞ্চার ক্যাপিটাল ফার্ম-ই একমাত্র ভরসা৷ শুধু তাই নয় ব্যাংক থেকে টাকা নেয়ার ২ বা ৩ মাস গ্রেস পিরিয়ড পার হলেই সুদ সহ ঋণ পরিশোধ করতে হবে৷ অপরদিকে ভেঞ্চার ক্যাপিটাল বিনিয়োজিত কোম্পানীর লাভ-লোকসান সমানভাবে % শেয়ার অনুযায়ী বহন করে৷ এজন্যই বিয়োজিত কোম্পানিতে ভেঞ্চার ক্যাপিটাল ফার্ম অনেক বেশি জড়িত থাকে৷
ফান্ডের পরিমাণ I
আমাদের আপাতত টার্গট ১০ কোটি টাকা, যা অব্যাহত প্রফিট ও নিত্য-নতুন বিনিয়োগকারীর অংশগ্রহণের সুযোগ তৈরির মাধ্যমে ১,০০০ কোটি পর্যন্ত উত্তীর্ণ করার পরিকল্পনা আছে। এতে একজন ইনভেস্টর ডিডের মাধ্যমে শেয়ার হোল্ডার হিসেবে পরিগণিত হবেন। আর যে পরিমাণ অর্থই বিনিয়োগ করা হউক না কেন বাৎসরিক ভাবে নেট প্রফিটের উপর সকল বিনিয়োগকারী তাঁদের বিনিয়োগের পরিমাণ অনুযায়ী সমহারে লভ্যাংশ প্রাপ্ত হবেন।
প্রতিটি শেয়ারহোল্ডারগণকে প্রতি শেয়ার গ্রহণের বিপরীতে শেয়ার সার্টিফিকেট, মানি রিসিপ্ট ও ৩০০ টাকার স্ট্যাম্পে লিখিত গ্যারান্টি/ Utsaho Technologies Ltd. (Regd.: C-162381/2020) এর সমপরিমাণ টাকার চেক প্রদান করা হবে।
সমাজ ও রাস্ট্রের প্রকৃত উন্নয়ন, সততার সাথে পচিালনার অংশ হতে Utsaho Technologies Ltd. এ যুক্ত হয়ে জনগনের সত্যিকারের সেবায় অংশ নিন। আজই অন্তত একটি লট ভিসি শেয়ার গ্রহণ করুন অথবা এআই সদস্য পদ পেতে তালিকাভুক্ত হউন।
যোগাযোগ-
১/জি ফোল্ডার স্ট্রিট (৩য় তলা), ওয়ারী
ঢাকা-১২০৩।
01811 831471
ইমেইলঃ [email protected]
*Registration Form available soon
Click here to claim your Sponsored Listing.
Contact the business
Telephone
Website
Address
1 Folder Street, Wari
Dhaka
1203
Dhaka
Dhaka, 1600
“Success isn't always about greatness. It's about consistency. Consistent hard work leads to success.
39, Ali Tower, Lakecircus, Kalagaban, Dhaka/
Dhaka, 1205
Vance International Expanding Frontiers Uniting Visions
Oboshor Bhaban, House 75/A, 2nd Floor
Dhaka
Aziz Halim Khair Choudhury (AHKC), Chartered Accountancy is one of the leading Chartered Accountants Firms in Bangladesh established in the year 1979 vide Reg. No. 23556/79 duly re...
Dhanmondi
Dhaka, 1209
In-Fu (Investment Fund) is basically a financial organisation which works to initiate a safe and rel