Digital Land Survey
OUR SERVICES:
1) Valuation, Inspection & Survey
2) MOUJA MAP DIGITALIZATION
3) TOPOGRAPHY
পেন্টাগ্রাফ
খতিয়ানের উৎপত্তি
ভূমি উন্নয়ন কর সিস্টেমে নাগরিক নিবন্ধন পদ্ধতি
#ভুমিউন্নয়নমন্ত্রানালয় #ভূমিউন্নয়নকর #ডিজিটাল_বাংলাদেশ #স্মার্ট_ভূমিসেবা #পর্চা #ডিজিটাল_ভূমিসেবা #ভূমিসেবা #ভূমি_উন্নয়ন_কর #ভূমি #সেবা #ডিজিটাল #নাগরিক #খতিয়ান #হোল্ডিং
Mouza: Joypara
Location: 23°36'49.1"N 90°07'30.9"E
https://maps.app.goo.gl/Buh5B3P5qHc1xJpd9
Mouza: Ghata
Location: 23°37'21.8"N 90°09'28.3"E
https://goo.gl/maps/sg31qufgXgfkAyDM9
Mouza Map Digitalization
📞 01760-907932
সারা বাংলাদেশের যে কোন মৌজার নকশা নিতে বা বিস্তারিত জানতে ম্যাসেজ করুন।
01760-907932
/Rs/Bs/BRS/SA/দিয়ারা/পেটি সকল জরিপের নকশা এবং পেন্টাগ্রাফ পেতে যোগাযোগ করুন।
PDF/ JPG- ফাইল নিতে পারবেন।
জমির সীমানা নির্ধারণ
✅মৌজা: সেরাজুদ্দিনপুর, নবাবগঞ্জ, ঢাকা
#স্মার্ট_ভূমি_সেবা:-
✅স্মার্ট ভূমি নকশা
✅স্মার্ট ভূমি রেকর্ড
✅ই-নামজারি
Contact for Digital survey of your land.
what's app: 01760-907932
মৌজা: মুকসুদপুর, থানা: দোহার, জেলা: ঢাকা।
What's app: 01760-907932
ব্যাংক কিংবা মামলার জন্য জমির ডিজিটাল নকশা ( সি.এস, এস.এ, আর.এস, বি.আর.এস ), পেন্টাগ্রাফ নকশার জন্য যোগাযোগ করুন।
Digital Land Survey
Imran Hossain
Diploma in Survey Engineering
Mob: 01760-907932
Email: [email protected]
জমির মালিকরা পাচ্ছেন স্মার্ট কার্ড।
-ভূমি মন্ত্রী
পুরাতন দলিলে ব্যবহৃত ১৩০ টি শব্দের অর্থ।
👉দলিলে লিখিত অনেক শব্দ আছে,যার সংক্ষিপ্ত রুপ ব্যবহার করা হয়ে থাকে। এমনও কিছু শব্দ আছে যা খুব কম ব্যবহার হয়। যারা পুরাতন দলিলের ব্যবহৃত শব্দের অর্থ বোঝেন না,তাদের জন্য বিস্তারিত আলোচনা করা হলো।
১) মৌজা 👉 গ্রাম।
২) জে.এল নং 👉 মৌজা নং/গ্রাম নম্বর।
৩) ফর্দ 👉 দলিলের পাতা।
৪) খং 👉 খতিয়ান।
৫) সাবেক 👉 আগের/পূর্বের বুজায়
৬) হাল 👉 বর্তমান।
৭) বং 👉 বাহক, অর্থাৎ যিনি নিরক্ষর ব্যক্তির নাম লিখে।
৮) নিং 👉 নিরক্ষর।
৯) গং 👉 আরো অংশীদার আছে।
১০) সাং 👉 সাকিন/গ্রাম।
১১) তঞ্চকতা 👉 প্রতারণা।
১২) সনাক্তকারী 👉 যিনি বিক্রেতাকে চিনে।
১৩) এজমালী 👉 যৌথ।
১৪) মুসাবিদা 👉 দলিল লেখক।
১৫) পর্চা 👉 বুঝারতের সময় প্রাথমিক খতিয়ানের যে নকল দেওয়া হয় তাকে পর্চা বলে।
১৬) বাস্তু 👉 বসত ভিটা।
১৭) বাটোয়ারা 👉 বন্টন।
১৮) বায়া 👉 বিক্রেতা।
১৯) মং 👉 মবলগ/মোট
২০) মবলক 👉 মোট।
২১) এওয়াজ 👉 সমপরিমাণ কোন কিছু বদলে সমপরিমাণ কোন কিছু বদল করাকে এওয়াজ বলে।
২২) হিস্যা 👉 অংশ।
২৩) একুনে 👉 যোগফল।
২৪) জরিপ 👉 পরিমাণ।
২৫) এজমালী 👉 কোনো ভূমি বা জোতের একাধিক শরীক থাকিলে তাহাকে এজমালী সম্পত্তি বা এজমালী জোত বলে।
২৬) চৌহদ্দি 👉 সীমানা।
২৭) সিট 👉 নকশার অংশ বা মৌজার অংশের নকশাকে সিট বলে।
২৮) দাখিলা 👉 খাজনার রশিদ।
২৯) নক্সা 👉 ম্যাপ।
৩০) নল 👉 জমি পরিমাপের নিমিত্তে তৈরী অংশ দণ্ড।
৩১) নাল 👉 চাষাবাদের উপযোগী ভূমি।
৩২) পিং 👉 পিতা।
৩৩) জং 👉 স্বামী।
৩৪) দাগ নং 👉 জমির নম্বর।
৩৫) এতদ্বার্থে 👉 এতকিছুর পর।
৩৬) স্বজ্ঞানে 👉 নিজের বুঝ মতে।
৩৭) সমূদয় 👉 সব কিছু।
৩৮) ইয়াদিকৃত 👉 পরম করুণাময় সৃষ্টিকর্তার নামে শুরু করিলাম।
৩৯) পত্র মিদং 👉 পত্রের মাধ্যমে।
৪০) বিং 👉 বিস্তারিত।
৪১) দং 👉 দখলকার।
৪২) পত্তন 👉 সাময়িক বন্দোবস্ত।
৪৩) বদল সূত্র 👉 এক জমি দিয়া অন্য জমি গ্রহণ করা।
৪৪) মৌকুফ 👉 মাপ।
৪৫) দিশারী রেখা 👉 দিকনির্দেশনা।
৪৬) হেবা বিল এওয়াজ 👉 কোন জিনিসের পরিবর্তে ভূমি/জমি দান করাকে হেবা বিল এওয়াজ বলে।
৪৭) বাটা দাগ 👉 কাটা দাগ এটি ভগ্নাংশ আকারে থাকে, যার উপরের সংখ্যা আগের দাগ এবং নিচের সংখ্যা এই দাগের বাটা।
৪৮) অধুনা 👉 বর্তমান।
৪৯) রোক 👉 নগদ।
৫০) ভায়া 👉 বিক্রেতার পূর্বের ক্রয়কৃত দলিল।
৫১) দান সূত্র 👉 কোনো ভূমি দলিল মূলে দান করিলে দান গ্রহণকারী দান সূত্রে ভূমির মালিক বলিয়া গন্য হয়।
৫২) দাখিল খারিজ 👉 কোনো জোতের ভূমি ও জমা হইতে কতেকাংশ ভূমির খরিদ্দার ওয়ারিশ সূত্রে প্রাপ্ত ব্যাক্তিকে পৃথকভাবে নাম জারি করিয়া দিলে তাহাকে দাখিল খারিজ বলে।
৫৩) তফসিল 👉 তালিকা, কোনো দলিলের নিম্নভাগে লিখিত সম্পত্তির তালিকাকে তফসিল বলে।
৫৪) খারিজ 👉 যখন কোনো সরকার বা জমিদার কোনো প্রজাকে তাহার অংশীদারের জমা হইতে পৃথকভাবে খাজনা দিবার অনুমতি দেন তখন তাহাকে খারিজ বলে।
৫৫) খতিয়ান 👉 প্রত্যেক মৌজার এক বা একাধিক ভূমির জন্য একত্রে যে রেকর্ড সৃষ্টি করা হয় তাহাকে খাতিয়ান বলা হয়। খতিয়ানে তৌজি নম্বর, পরগনার নাম, জে.এল বা গ্রামের নাম, খতিয়ান নম্বর, স্বত্ত্বের বিবরণ মালিকের নাম, তাহার পিতা ও গ্রামের নাম, দাগ নম্বর, প্রত্যেক দাগের উত্তর সীমানা, ভূমির প্রকার অর্থাৎ (ডাঙ্গা, ধানী, ডোবা, পতিত, গর্ত, হালট, ইত্যাদি) দখলকারের নাম, ভূমির ষোল আনা পরিমাণ, হিস্যা ও হিস্যা মত পরিমাণ একর লিখিত থাকে।
৫৬) জরিপ 👉 সাধারণত কর নির্ধারণ ভিত্তিতেই এই সার্ভে করা হইয়া থাকে।
৫৭) এওয়াজ সূত্র 👉সমপরিমাণ কোনো ভূমি বা জিনিসের বদলে সমপরিমাণ কোনো ভূমি বা জিনিস প্রাপ্ত হইলে তাহাকে এওয়াজ সূত্রে প্রাপ্ত বলা হয় ইহাকে বদল সূত্রও বলে।
৫৮) অছিয়তনামা 👉 যদি কোনো ব্যাক্তি মৃত্যুর পূর্বে তাহার ওয়ারিশ বা আত্বীয় স্বজনকে তার স্থাবর- অস্থাবর সম্পত্তির বাটোয়ারা সম্পর্কে দলিল মূলে কোনো নির্দেশ দিয়া যান তবে তাহাকে অছিয়তনামা বলে। মৃত্যুর পর উক্ত অছিয়ত প্রবলের জন্য জেলা জজ সাহেব হইতে অনুমতি লইতে হয় হিন্দু ধর্মে উহাকে উইল বলে।
৫৯) তফসিল 👉 বিক্রিত জমির তালিকা।
৬০) নামজারী 👉 অন্যান্য অংশীদার থেকে নিজের নাম খতিয়ানে খোলাকে নামজারী বলে।
৬১) অধীনস্থ স্বত্ত্ব 👉 উপরিস্থিত স্বত্ব বা জমিদারী স্বত্বের অধীনে কোনো স্বত্ত্ব সৃষ্টি করিলে তাহাকে অধীনস্থ স্বত্ত্ব বা নীচস্থ স্বত্ত্ব বলে।
৬২) আলামত 👉 ম্যাপের মধ্যে গাছপালা, বাড়ীঘর, মন্দির, মসজিদ, গোরস্থান, জলভূমি, ইত্যাদি বুঝাইবার জন্য ব্যবহৃত চিহ্নকে আলামত বলে।
৬৩) আমলনামা 👉 কোনো ব্যক্তি অন্যের নিকট হইতে কোনো ভূমি নিলাম বা খোস – খরিদ করিয়া ভূমিতে দখল লওয়ার যে দলিল প্রাপ্ত হয় তাহাকে আমনামা বলে।
৬৪) আসলি 👉 মূল ভূমি।
৬৫) আধি 👉 উৎপন্ন ফসলের অর্ধেক ভূমির মালিক, অর্ধেক প্রজায় রাখিলে তাহাকে আধি বা বর্গ বলে।
৬৬) ইজারা 👉 ঠিকা। নির্দিষ্ট খাজনায় নির্দিষ্ট সময়ের জন্য তালুক বা মহলাদির বন্দোবস্ত দেওয়া বা নেওয়া।
৬৭) ইয়াদদন্ত 👉 স্মারকলিপি।
৬৮) ইন্তেহার 👉 ঘোষণাপত্র।
৬৯) এস্টেট 👉 ১৭৯৩ সালে সরকার বাহাদুর যে সমস্ত মহাল স্থায়ীভাবে বন্দোবস্ত দিয়াছেন তাহাদিগকে জমিদারী বা এস্টেট বলে।
৭০) ওয়াকফ 👉 ধর্মীয় কাজের উদ্দেশ্যে আল্লাহর নামে উৎসর্গকৃত সম্পত্তি।
৭১) কিত্তা 👉 চারিটি আইন দ্বারা বেষ্টিত ভূমি খন্ডকে এক একটি কিত্তা বা পট বলে।
৭২) কিস্তোয়ার জরিপ 👉 গ্রামের অন্তর্গত জমিগুলো কিত্তা কিত্তা করে জরিপ করার নাম কিস্তোয়ার
৭৩) কিস্তি 👉 নির্দিষ্ট তারিখ অনুযায়ী টাকা দিবার অঙ্গীকার বা ব্যবস্থা।
৭৪) কায়েম স্বত্ত্ব 👉 চিরস্থায়ীভাবে বন্দোবস্ত দেওয়া ভূমিকে কায়েম স্বত্ত্ব বলে।
৭৫) কবুলিয়ত 👉 মালিকের বরাবরে স্বীকারোক্তি করিয়া কোনো দলিল দিলে তাহাকে বকুলিয়ত বলে। কবুলিয়াত নানা প্রকার। যথা- রায়তি, দর রায়তি, কোর্ফা ও আদি বর্গা কবুলিয়াত।
৭৬) কটকোবালা 👉 সুদের পরিবর্তে মহাজনের দখলে জমি দিয়া টাকা কর্জ করত: যে দলিল দেওয়া হয় তাহাকে কটকোবালা বল।
৭৭) কান্দা 👉 উচ্চ ভূমি। গোবামের সন্নিকটস্থ ভূমিকেও কান্দা বলে।
৭৮) কিসমত 👉 মৌজার অংশকে কিসমত বলে।
৭৯) কোলা ভূমি 👉 বসত বাড়ীর সংলগ্ন নাল জমিকে কোলা ভূমি বলে।
৮০) কোল 👉 নদীর কোনো ছোট অংশ তাহার প্রধান স্রোতের সহিত বা হইতে সংযুক্ত হইয়া গেলে তাহাকে কোল বলে।
৮১) খানাপুরী 👉 প্রাথমিক স্বত্ত্ব লিপি। ইহা রেকর্ড অব রাইটস তৈরির ধাপ। খসড়া ও খতিয়ানের কলাম বা ঘর পূরণ করাই ইহার কাজ।
৮২) খামার 👉 ভূম্যধিকারী খাস দখলীয় ভূমিকে খামার, খাস-খামার, নিজ জোত বা কমত বলে।
৮৩) খাইখন্দক 👉 ডোবগর্ত, খাল, নালা ইত্যাদি চাষের অযোগ্য ভূমিকে খাইখন্দক বলে।
৮৪) খিরাজ 👉 কর, খাজনা।
৮৫) খানে খোদাঃ মসজিদ।
৮৬) খসড়াঃ জমির মোটামুটি বর্ণনা।
৮৭) গর বন্দোবস্তিঃ যে জমির কোনো বন্দোবস্ত দেওয়া হয় নাই।
৮৮) গরলায়েক পতিতঃ খাল, নালা, তীরচর, ঝাড়, জঙ্গল ইত্যাদি অনাবাদি ভূমিকে গরলায়েক পতিত বলে।
৮৯) গির্বিঃ বন্ধক।
৯০) চক 👉 থক বসত ম্যাপের এক একটি পটকে চক বলে।
৯১) জমা বন্দী 👉 খাজনার তালিকা।
৯২) চাকরাণ 👉 জমিদার বাড়ীর কাজ-কর্ম নির্বাহ করণার্থে ভোগ-দখল করিবার নিমিত্তে যে জমি দেওয়া হয় তাহাকে চাকরাণ বলে।
৯৩) চাঁদা 👉 জরিপ কার্যে নির্দিষ্ট করা স্টেশনকে চাঁদা বলে।
৯৪) চটান 👉 বাড়ীর সন্নিকটস্থ উচ্চ পতিত স্থানকে চটান বলে।
৯৫) চালা 👉 উচ্চ আবাদি ভূমি (পুকুরের পাড় ইত্যাদি)
৯৬) চর 👉 পলিমাটি গঠিত ভূমি।
৯৭) জবর-দখল 👉 জোরপূর্বক দখল।
৯৮) জমা 👉 এক বা একাধিক ভূমির জন্য একত্রে যে খাজনা দেওয়া হয় তাহাকে এক একটি জমা বলে।
৯৯) জোত 👉 এক প্রকার প্রজাস্বত্ত্ব।
১০০) জজিরা 👉 নাব্য নদীতে যে দ্বীপ গঠিত হয় তাহাকে জজিরা বলে।
১০১) জায়সুদী 👉 হস্তান্তরকরণ ক্ষমতা ব্যতীত কিয়ং কালের জন্য বন্ধক। অর্থাৎ মহাজনের নিকট বন্ধক দিয়া যদি এই মর্মে টাকা কর্জ করা যায়, যে যতদিন পর্যন্ত আসল টাকা পরিশোধ না হইবে ততদিন পর্যন্ত মহাজন উক্ত জমি ভোগ-দখল করিতে থাকিবেন, তবে তাহাকে জায়সুরি বলে।
১০২) জালি 👉 এক প্রকার ধান যাহা জলাভূমিতে জন্মে।
১০৩) টেক 👉 নদী ভগ্নস্থান ভরাট হইয়া যে পয়স্তি উৎপন্ন হয় তাহাকে টেক বলে।
১০৪) টাভার্স 👉 ঘের জরিপ।
১০৫) ঠিকা রায়ত 👉 নির্দিষ্ট মেয়াদে সাময়িকভাবে দখলকারকে ঠিক রায়ত বলে অথবা যে রায়তের কোনো দখলি স্বত্ত্ব নেই।
১০৬) ঢোল সহরত 👉 কোনো ক্রোক, নিলাম ইস্তেহার বা দখলি পরওয়ানা সরজমিনে ঢোল পিটাইয়া জারি করাকে ঢোল সহরত বলে।
১০৭) তামিল 👉 আদেশ মোতাবেক রেকর্ড সংশোধন করা।
১০৮) তামাদি 👉 খাজনা আদায় করার নির্দিষ্ট সময় অতিক্রম হইলে তাহাকে তামাদি বলে।
১০৯) তুদাবন্দী 👉 সীমানা নির্দেশ।
১১০) তহশিল 👉 খাজনাদি আয়ের নিমিত্ত নির্দিষ্ট এলাকাকে তহশিল বলে।
১১১) তলবানা 👉 সমন জারির সময় পিয়নকে প্রদত্ত ফিস।
১১২) তলববাকী 👉 বকেয়া খাজনা আদায়ের কিস্তি।
১১৩) তালুক 👉 নিম্নস্থ স্বত্ত্ব।
১১৪) তরমিমঃ শুদ্ধকরণ।
১১৫) তরতিব 👉 শৃংখলা।
১১৬) তৌজি 👉 ১৭৯৩ সালে চিরস্থায়ী বন্দোবস্তীয় ভূমির জন্য কালেক্টরীতে যে রেজিষ্ট্রী বই থাকে তাহাকে তৌজি বলে। প্রত্যেক তৌজির ক্রমিক নম্বর থাকে। জমিদারের অধীন প্রজার জোতকেও তৌজি বলা হয়।
🔸১১৭) দিয়ারা 👉 পলিমাটি দ্বারা গঠিত চর।
১১৮) দর পত্তনী 👉 পত্তনীর অধীন।
১১৯) দখলী স্বত্ত্ব বিশিষ্ট প্রজা 👉 দখলদার হিসেবে যে প্রজার স্বত্ত্ব আছে।
১২০) দশসালা বন্দোবস্ত 👉 দশ বৎসরের মেয়াদে বন্দোবস্ত দেওয়াকে দশসালা বন্দোবস্ত বলে।
১২১) দিয়ারা 👉 পলিমাটি দ্বারা গঠিত চর।
১২২) দাগ নম্বর 👉মৌজা নকশায় প্রত্যেক প্লটের যে সিরিয়াল নম্বর বসান হয়,তাহাকে দাগ নম্বর বলে।
১২৩) দরবস্ত 👉 সমুদয়।
১২৪) নথি 👉 রেকর্ড।
১২৫) দেবোত্তর 👉 দেবতাদিগকে প্রদত্ত নিষ্কর ভূমি।
১২৬) দেবিচর 👉 যে সকল বালুচর সাধারণ জোয়ারের পানিতে ডুবিয়া যায় তাহাদিগকে দেবিচর বলে।
১২৭) দিঘলি 👉 নির্দিষ্ট পরিমাণ খাজনা আদায়কারী একপ্রকার প্রজা।
১২৮) নক্সা ভাওড়ন 👉 পূর্ব জরিপ অনুসারে গ্রামের সীমাগুলো এখন আর ঠিক মতো পাওয়া যায় না। ফলে সীমানা লইয়া প্রায়ই জমিদারের মধ্যে ঝগড়া বাঁধে। পূর্বের ফিল্ডবুক অনুসারে প্রত্যেক লাইনের মাপ ও বিয়ারিং লইয়া, লাইনটি প্রথমে যেখানে যেভাবে ছিল, তা চিহ্নিত করিয়া, কোন জমি কোন মৌজার অন্তর্গত,তাহা ঠিক করার নামই,নক্সা ভাওড়ান বা রিলেইং বাউন্ডারীজ।
১২৯) নামজারী 👉 ভূম্যধিকারী সরকারের সাবেক নামের পরিবর্তে খরিদ্দার অথবা ওয়ারিশ সূত্রে প্রাপ্ত ব্যক্তির নাম রেজিস্ট্রী করাকে নামজারী বলে।
১৩০) নাম খারিজ বা জমা খারিজ 👉 ১৬ আনা জোতার মোট জমা হইতে নামজারীকৃত ওয়ারিশ বা খরিদ্দারের দখলীয় জমির জমা ১৬ আনা জোতার জমার হার অনুসারে জাম ভাগ করিয়া দিয়া পৃথক জমা সৃষ্টি করাকে নাম খারিজ বা জাম খারিজ বলে।
খুব গুরুত্বপূর্ণ জানা খুব জরুরী
"সংগৃহীত"
মরুভূমিতে বা কোথাও হারিয়ে গেলে বা পূর্ব- পশ্চিম, উত্তর- দক্ষিণ কোন দিকে তা জানতে এই একটি টিপ নিজেই তৈরি করুন।
১) মাটিতে ৯০° ডিগ্রী উল্লম্ব মেরু রাখুন বা একটি লাঠিকে যতটুকু সম্ভব সোজা করে মাটিতে পুঁতে দাড় করিয়ে রাখুন এবং একটি ছোট পাথর বা এজাতীয় কিছু রাখুন যেখানে ছায়া টি পড়ে।
২) ১০ থেকে ১৫ মিনিট অপেক্ষা করুন এবং দ্বিতীয় পাথরটি সেই বিন্দুতে রাখুন যেখানে ছায়া পাশও নড়ে বা ছায়া টি নড়ে গিয়ে যে স্থানে আছে ঐ স্থানে।
৩) দুই পয়েন্টের মধ্যে বা দুটি পাথেরে মাঝের দুরত্বে একটি রেখা আঁকুন এটা পূর্ব-পশ্চিম রেখা
বা( E W)।
৪) আপনার বাম পা প্রথম পাথরে রাখুন এবং ডান পা দ্বিতীয় পাথরে রাখুন। অতএব এখন আপনি উত্তর দিকে বা 👎 দিকে তাকিয়ে আছেন।
মনে রাখবেন পৃথিবীর যেকোনো জায়গায় প্রথম ছায়া চিহ্ন পশ্চিম(W), দ্বিতীয়টি বা ছায়াটি প্রথম ছায়া হতে নড়ে গিয়ে যে স্থানের দিকে যাবে ঐ দিক হচ্ছে পূর্ব(E)।
E= East
W= West
N= North
S= South.
(Collected)
= ''খতিয়ান'' কি?
= ''সি এস খতিয়ান'' কি?
= ''এস এ খতিয়ান'' কি?
= ''আর এস খতিয়ান'' কি?
= ''বি এস খতিয়ান'' কি?
=“দলিল” কাকে বলে?
=“খানাপুরি” কাকে বলে?
= ''নামজারি'' কাকে বলে ?
=“তফসিল” কাকে বলে?
=“দাগ” নাম্বার/''কিত্তা'' কাকে বলে?
= “ছুটা দাগ” কাকে বলে?
= ''পর্চা'' কাকে বলে ?
= ''চিটা'' কাকে বলে ?
= ''দখলনামা'' কাকে বলে ?
= “খাজনা” ককে বলে?
= ''বয়নামা'' কাকে বলে ?
= ''জমাবন্দি'' কাকে বলে ?
= ''দাখিলা'' কাকে বলে ?
= ''DCR'' কাকে বলে ?
=“কবুলিয়ত” কাকে বলে ?
= “ফারায়েজ” কাকে বলে?
= “ওয়ারিশ” কাকে বলে?
= ''হুকুমনামা'' কাকে বলে ?
= ''জমা খারিজ'' কাকে বলে ?
= ''মৌজা'' কি/ কাকে বলে ?
= “আমিন” কাকে বলে?
= “কিস্তোয়ার” কাকে বলে?
= “সিকস্তি” কাকে বলে ?
= “পয়ন্তি” কাকে বলে?
''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''
=খতিয়ানঃ
মৌজা ভিত্তিক এক বা একাধিক ভূমি মালিকের ভূ-সম্পত্তির বিবরণ সহ যে ভূমি রেকর্ড জরিপকালে প্রস্ত্তত করা হয় তাকে খতিয়ান বলে। এতে ভূমধ্যাধিকারীর নাম ও প্রজার নাম, জমির দাগ নং, পরিমাণ, প্রকৃতি, খাজনার হার ইত্যাদি লিপিবদ্ধ থাকে। আমাদের দেশে বিভিন্ন ধরনের খতিয়ানের উপস্থিতি লক্ষ্য করা যায়। তন্মধ্যে সিএস, এসএ এবং আরএস উল্লেখযোগ্য। ভূমি জরিপকালে ভূমি মালিকের মালিকানা নিয়ে যে বিবরণ প্রস্তুত করা হয় তাকে “থতিয়ান” বলে। খতিয়ান প্রস্তত করা হয় মৌজা ভিত্তিক।
= সি এস খতিয়ানঃ
১৯১০-২০ সনের মধ্যে সরকারি আমিনগণ প্রতিটি ভূমিখণ্ড পরিমাপ করে উহার আয়তন, অবস্থান ও ব্যবহারের প্রকৃতি নির্দেশক মৌজা নকশা এবং প্রতিটি ভূমিখন্ডের মালিক দখলকারের বিররণ সংবলিত যে খতিয়ান তৈরি করেন সিএস খতিয়ান নামে পরিচিত।
=এস এ খতিয়ানঃ
১৯৫০ সালের জমিদারি অধিগ্রহণ ও প্রজাস্বত্ব আইন পাসের পর সরকার জমিদারি অধিগ্রহণ করেন। তৎপর সরকারি জরিপ কর্মচারীরা সরেজমিনে মাঠে না গিয়ে সিএস খতিয়ান সংশোধন করে যে খতিয়ান প্রস্তুত করেন তা এসএ খতিয়ান নামে পরিচিত। কোনো অঞ্চলে এ খতিয়ান আর এস খতিয়ান নামেও পরিচিত। বাংলা ১৩৬২ সালে এই খতিয়ান প্রস্তুত হয় বলে বেশির ভাগ মানুষের কাছে এসএ খতিয়ান ৬২র
খতিয়ান নামেও পরিচিত।
= আর এস খতিয়ানঃ
একবার জরিপ হওয়ার পর তাতে উল্লেখিত ভুলত্রুটি সংশোধনের জন্য পরবর্তীতে যে জরিপ করা হয় তা আরএস খতিয়ান নামে পরিচিত। দেখা যায় যে, এসএ জরিপের আলোকে প্রস্তুতকৃত খতিয়ান প্রস্তুতের সময় জরিপ কর্মচারীরা সরেজমিনে তদন্ত করেনি। তাতে অনেক ত্রুটি-বিচ্যুতি রয়ে গেছে। ওই ত্রুটি-বিচ্যুতি দূর করার জন্য সরকার দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে সরেজমিনে ভূমি মাপ-ঝোঁক করে পুনরায় খতিয়ান প্রস্তুত করার উদ্যোগ নিয়েছেন। এই খতিয়ান আরএস খতিয়ান নামে পরিচিত। সারাদেশে এখন পর্যন্ত তা সমাপ্ত না হলেও অনেক জেলাতেই আরএস খতিয়ান চূড়ান্তভাবে প্রকাশিত হয়েছে।
সরকারি আমিনরা মাঠে গিয়ে সরেজমিনে জমি মাপামাপি করে এই খতিয়ান প্রস্তুত করেন বলে তাতে ভুলত্রুটি কম লক্ষ্য করা যায়। বাংলাদেশের অনেক এলাকায় এই খতিয়ান বি এস খতিয়ান নামেও পরিচিত।
= বি এস খতিয়ানঃ
সর্ব শেষ এই জরিপ ১৯৯০ সা পরিচালিত হয়। ঢাকা অঞ্চলে মহানগর জরিপ হিসাবেও পরিচিত।
= “দলিল” কাকে বলে?
যে কোন লিখিত বিবরণ আইনগত সাক্ষ্য হিসাবে গ্রহণযোগ্য তাকে দলিল বলা হয়। তবে রেজিস্ট্রেশন আইনের বিধান মোতাবেক জমি ক্রেতা এবং বিক্রেতা সম্পত্তি হস্তান্তর করার জন্য যে চুক্তিপত্র সম্পাদন ও রেজিস্ট্রি করেন সাধারন ভাবেতাকে দলিল বলে।
= “খানাপুরি” কাকে বলে?
জরিপের সময় মৌজা নক্সা প্রস্তুত করার পর খতিয়ান প্রস্তুতকালে খতিয়ান ফর্মের প্রত্যেকটি কলাম জরিপ কর্মচারী কর্তৃক পূরন করার প্রক্রিয়াকে খানাপুরি বলে।
= নামজারি কাকে বলে ?
ক্রয়সূত্রে/উত্তরাধিকার সূত্রে অথবা যেকোন সূত্রে জমির নতুন মালিক হলে নতুন মালিকের নাম সরকারি খতিয়ানভুক্ত করার প্রক্রিয়াকে নামজারী বলা হয়।
= “তফসিল” কাকে বলে?
জমির পরিচয় বহন করে এমন বিস্তারিত বিবরণকে “তফসিল” বলে। তফসিলে, মৌজার নাম, নাম্বার, খতিয়ার নাম্বার, দাগ নাম্বার, জমির চৌহদ্দি, জমির পরিমাণ সহ ইত্যাদি তথ্য সন্নিবেশ থাকে।
= “দাগ” নাম্বার কাকে বলে? / কিত্তা কি ?
দাগ শব্দের অর্থ ভূমিখ-। ভূমির ভাগ বা অংশ বা পরিমাপ করা হয়েছে এবং যে সময়ে পরিমাপ করা হয়েছিল সেই সময়ে ক্রম অনুসারে প্রদত্ত ওই পরিমাপ সম্পর্কিত নম্বর বা চিহ্ন।
যখন জরিপ ম্যাপ প্রস্তুত করা হয় তখন মৌজা নক্সায় ভূমির সীমানা চিহ্নিত বা সনাক্ত করার লক্ষ্যে প্রত্যেকটি ভূমি খন্ডকে আলাদা আলাদ নাম্বার দেয়া হয়। আর এই নাম্বারকে দাগ নাম্বার বলে। একেক দাগ নাম্বারে বিভিন্ন পরিমাণ ভূমি থাকতে পারে। মূলত, দাগ নাম্বার অনুসারে একটি মৌজার অধীনে ভূমি মালিকের সীমানা খূটিঁ বা আইল দিয়ে সরেজমিন প্রর্দশন করা হয়। দাগকে কোথাও কিত্তা বলা হয়।
= “ছুটা দাগ” কাকে বলে?
ভূমি জরিপকালে প্রাথমিক অবস্থায় নকশা প্রস্তুত অথবা সংশোধনের সময় নকশার প্রতিটি ভূমি এককে যে নাম্বার দেওয়া হয় সে সময় যদি কোন নাম্বার ভুলে বাদ পড়ে তাবে ছুটা দাগ বলে। আবার প্রাথমিক পর্যায়ে যদি দুটি দাগ একত্রিত করে নকশা পুন: সংশোধন করা হয় তখন যে দাগ নাম্বার বাদ যায় তাকেও ছুটা দাগ বলে।
= পর্চা কীঃ / “পর্চা” কাকে বলে?
ভূমি জরিপকালে চূড়ান্ত খতিয়ান প্রস্তত করার পূর্বে ভূমি মালিকদের নিকট খসড়া খতিয়ানের যে অনুলিপি ভুমি মালিকদের প্রদান করা করা হয় তাকে “মাঠ পর্চা” বলে। এই মাঠ পর্চা রেভিনিউ/রাজস্ব অফিসার কর্তৃক তসদিব বা সত্যায়ন হওয়ার পর যদি কারো কোন আপত্তি থাকে তাহলে তা শোনানির পর খতিয়ান চুড়ান্তভাবে প্রকাশ করা হয়। আর চুড়ান্ত খতিয়ানের অনুলিপিকে “পর্চা” বলে।
= চিটা কাকে বলে?
একটি ক্ষুদ্র ভূমির পরিমাণ, রকম ইত্যাদির পূর্ণ বিবরণ চিটা নামে পরিচিত। বাটোয়ারা মামলায় প্রাথমিক ডিক্রি দেয়ার পর তাকে ফাইনাল ডিক্রিতে পরিণত করার আগে অ্যাডভোকেট কমিশনার সরেজমিন জমি পরিমাপ করে প্রাথমিক ডিক্রি মতে সম্পত্তি এমনি করে পক্ষদের বুঝায়ে দেন। ওই সময় তিনি যে খসড়া ম্যাপ প্রস্তুত করেন তা চিটা বা চিটাদাগ নামে পরিচিত।
= দখলনামা কাকে বলে?
দখল হস্তান্তরের সনদপত্র। সার্টিফিকেট জারীর মাধ্যমে কোনো ব্যক্তি কোনো সম্পত্তি নিলাম খরিদ করে নিলে সরকার পক্ষ সম্পত্তির ক্রেতাকে দখল বুঝিয়ে দেয়ার পর যে সনদপত্র প্রদান করেন তাকে দখলনামা বলে।
সরকারের লোক সরেজমিনে গিয়ে ঢোল পিটিয়ে, লাল নিশান উড়ায়ে বা বাঁশ গেড়ে দখল প্রদান করেন। কোনো ডিক্রিজারির ক্ষেত্রে কোনো সম্পত্তি নিলাম বিক্রয় হলে আদালত ওই সম্পত্তির ক্রেতাকে দখল বুঝিয়ে দিয়ে যে সার্টিফিকেট প্রদান করেন তাকেও দখলনামা বলা হয়। যিনি সরকার অথবা আদালতের নিকট থেকে কোনো সম্পত্তির দখলনামা প্রাপ্ত হন, ধরে নিতে হবে যে, দখলনামা প্রাপ্ত ব্যক্তির সংশ্লিষ্ট সম্পত্তিতে দখল আছে।
= “খাজনা” ককে বলে?
সরকার বার্ষিক ভিত্তিতে প্রজার নিকট থেকে ভূমি ব্যবহারের জন্য যে কর আদায় করে তাকে খাজনা বলে।.
= বয়নামা কাকে বলে?
১৯০৮ সালের দেওয়ানি কার্যবিধির ২১ আদেশের ৯৪ নিয়ম অনুসারে কোনো স্থাবর সম্পত্তির নিলাম বিক্রয় চূড়ান্ত হলে আদালত নিলাম ক্রেতাকে নিলামকৃত সম্পত্তির বিবরণ সংবলিত যে সনদ দেন তা বায়নামা নামে পরিচিত।
বায়নামায় নিলাম ক্রেতার নামসহ অন্যান্য তথ্যাবলি লিপিবদ্ধ থাকে। কোনো নিলাম বিক্রয় চূড়ান্ত হলে ক্রেতার অনুকূলে অবশ্যই বায়নামা দিতে হবে।
যে তারিখে নিলাম বিক্রয় চূড়ান্ত হয় বায়নামায় সে তারিখ উল্লেখ করতে হয়।
= জমাবন্দিঃ
জমিদারি আমলে জমিদার বা তালুকদারের সেরেস্তায় প্রজার নাম, জমি ও খাজনার বিবরণী লিপিবদ্ধ করার নিয়ম জমাবন্দি নামে পরিচিত। বর্তমানে তহশিল অফিসে অনুরূপ রেকর্ড রাখা হয় এবং তা জমাবন্দি নামে পরিচিত।
= দাখিলা কাকে বলে?
সরকার বা সম্পত্তির মালিককে খাজনা দিলে যে নির্দিষ্ট ফর্ম বা রশিদ ( ফর্ম নং১০৭৭) প্রদান করা হয় তা দাখিলা বা খাজনার রশিদ নামে পরিচিত।
দাখিলা কোনো স্বত্বের দলিল নয়, তবে তা দখল সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ প্রমাণ বহন করে।
= DCR কাকে বলে?
ভূমি কর ব্যতিত আন্যান্য সরকারি পাওনা আদায় করার পর যে নির্ধারিত ফর্মে (ফর্ম নং ২২২) রশিদ দেওয়া হয় তাকে DCR বলে।
=“কবুলিয়ত” কাকে বলে?
সরকার কর্তৃক কৃষককে জমি বন্দোবস্ত দেওয়ার প্রস্তাব প্রজা কর্তৃক গ্রহণ করে খাজনা প্রদানের যে অঙ্গিকার পত্র দেওয়া হয় তাকে কবুলিয়ত বলে।
= “ফারায়েজ” কাকে বলে?
ইসলামি বিধান মোতাবেক মৃত ব্যক্তির সম্পত্তি বন্টন করার নিয়ম ও প্রক্রিয়াকে ফারায়েজ বলে।
= “ওয়ারিশ” কাকে বলে?
ওয়ারিশ অর্থ উত্তরাধিকারী । ধর্মীয় বিধানের অনুয়ায়ী কোন ব্যক্তি উইল না করে মৃত্যু বরন করলেতার স্ত্রী, সন্তান বা নিকট আত্মীয়দের মধ্যে যারা তার রেখে যাওয়া সম্পত্তিতে মালিক হওয়ার যোগ্যতাসম্পন্ন এমন ব্যক্তি বা ব্যক্তিগণকে ওয়ারিশ বলে।
= হুকুমনামা কাকে বলে?
আমলনামা বা হুকুমনামা বলতে জমিদারের কাছ থেকে জমি বন্দোবস্ত নেয়ার পর প্রজার স্বত্ব দখল প্রমাণের দলিলকে বুঝায়। সংক্ষেপে বলতে গেলে জমিদার কর্তৃক প্রজার বরাবরে দেয়া জমির বন্দোবস্ত সংক্রান্ত নির্দেশপত্রই আমলনামা।
= জমা খারিজ কিঃ
জমা খারিজ অর্থ যৌথ জমা বিভক্ত করে আলাদা করে নতুন খতিয়ান সৃষ্টি করা। প্রজার কোন জোতের কোন জমি হস্তান্তর বা বন্টনের কারনে মূল খতিয়ান থেকে কিছু জমি নিয়ে নুতন জোত বা খতিয়ান খোলাকে জমা খারিজ বলা হয়। অন্য কথায় মূল খতিয়ান থেকে কিছু জমির অংশ নিয়ে নতুন জোত বা খতিয়ান সৃষ্টি করাকে জমা খারিজ বলে।
= “মৌজা” কাকে বলে?
CS জরিপ / ক্যাডষ্টাল জরিপ করা হয় তখন থানা ভিত্তিক এক বা একাধিক গ্রাম, ইউনিয়ন, পাড়া, মহল্লা অালাদা করে বিভিন্ন এককে ভাগ করে ক্রমিক নাম্বার দিয়ে চিহ্তি করা হয়েছে। আর বিভক্তকৃত এই প্রত্যেকটি একককে মৌজা বলে।। এক বা একাদিক গ্রাম বা পাড়া নিয়ে একটি মৌজা ঘঠিত হয়।
= “আমিন” কাকে বলে?
ভূমি জরিপের মাধ্যমে নক্সা ও খতিয়ান প্রস্তত ও ভূমি জরিপ কাজে নিজুক্ত কর্মচারীকে আমিন বলে।
= “কিস্তোয়ার” কাকে বলে?
ভূমি জরিপ কালে চতুর্ভুজ ও মোরব্বা প্রস্তত করার পর সিকমি লাইনে চেইন চালিয়ে সঠিকভাবে খন্ড খন্ড ভুমির বাস্তব ভৌগলিক চিত্র অঙ্কনের মাধ্যমে নকশা প্রস্তুতের পদ্ধতিকে কিস্তোয়ার বলে।
= “সিকস্তি” কাকে বলে?
নদী ভাংঙ্গনের ফলে যে জমি নদী গর্ভে বিলিন হয়ে যায় তাকে সিকন্তি বলে। সিকন্তি জমি যদি ৩০ বছরের মধ্যে স্বস্থানে পয়ন্তি হয় তাহলে সিকন্তি হওয়ার প্রাক্কালে যিনি ভূমি মালিক ছিলেন তিনি বা তাহার উত্তরাধিকারগন উক্ত জমির মালিকানা শর্ত সাপেক্ষ্যে প্রাপ্য হবেন।
= “পয়ন্তি” কাকে বলে?
নদী গর্ভ থেকে পলি মাটির চর পড়ে জমির সৃষ্টি হওয়াকে পয়ন্তি বলে।
#মৌজা-ঘাটা, থানা- দোহার, জেলা- ঢাকা
আপনার মূল্যবান জমি সঠিকভাবে পরিমাপ করতে আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন।
#মৌজা
#প্লট_সার্ভে
দলিল পরিচিতি
This land survey & designed by
Imran Hossain
#মৌজা
#প্লট_সার্ভে
#মৌজা- মইতপাড়া, থানা- দোহার, জেলা- ঢাকা
#প্লট_সার্ভে
আপনার মূল্যবান জমি সঠিকভাবে পরিমাপ করতে আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন।
''জাল দলিলের আদ্যোপান্ত''
#জাল দলিলঃ সম্পূর্ণভাবে বা আংশিকভাবে জালকৃত যে কোন মিথ্যা দলিলকে জাল দলিল বলে.
#দলিলের প্রকারভদেঃ (১) কবলা দলিল; (২) বিনিময় দলিল; (৩) কবুলিয়ত দলিল; (৪) দানপত্র/হেবা দলিল; (৫) পাওয়ার অব এটর্ণী দলিল; (৬) উইল দলিল; (৭) বায়না দলিল; (৮) চুক্তি দলিল; (৯) পাওয়ার অব এটর্ণী # দলিল; (১০)আপোষনামা দলিল; (১১) লীজ দলিল; (১২) খায় খালাসী দলিল; (১৩) ওছিয়ত নামা দলিল; (১৪) পত্তনী দলিল
# #জাল দলিল চিহ্নিত করণের পদ্ধতি/উপায়( দলিল পরীক্ষা করে)
(ক) হাতের লিখাঃ ১৯৭২ সনের পূর্বের কোন দলিলের মূল কপি যদি বলপেন দিয়ে লিখা থাকে তবে তা জাল দলিল। কারণ তখনও বলপেন আবিস্কার হয় নি।
(খ) ষ্ট্যাম্প উত্তোলনের তারিখ : ষ্ট্যাম্প উত্তোলনের সময় ষ্ট্যাম্পের পেছনে গ্রহিতার নাম, ঠিকানা, ভেন্ডারের নাম, তারিখ, সীল ইত্যাদি থাকে। ষ্ট্যাম্প গ্রহণের তারিখের পূর্বের তারিখ দিয়ে দলিল সৃজন করা হলে তা জাল দলিল।
(গ) দলিলের প্রাচীনতা পরীক্ষা : ১৯৪৭ সনের পূর্বে, ১৯৬০ সনের পূর্বে। ৬-৯-৬৫ থেকে ১৬-২-৬৯ পর্যন্ত, বাংলাদেশ হওয়ার পরের ইত্যাদি দলিল। ১৯৪৭ সনের ১৪ আগষ্টের পূর্বের দলিলে যদি পাকিস্তান লেখা থাকে; ১৯৬০ সনের পূর্বের দলিলে যদি সিও (রেভিনিউ) লেখা থাকে; ৬-৯-৬৫ থেকে ১৬-২-৬৯ পর্যন্ত সময়ের হিন্দু মালিকের সম্পত্তি বিক্রির ক্ষেত্রে কালেকটরের অনুমতি না থাকলে।
(ঘ)দলিলের গন্ধ পরীক্ষা করে : দলিলকে প্রাচীন বা অনেক পুরাতন করার জন্য নতুন দলিলকে পুরাতন কাঁথা, খড়ের গাদা, বাঁশের চৌঙ্গায় রাখা হয়। তখন এ সকল দ্রব্যাদির গন্ধ পাওয়া যায়। এরূপ দলিলকে সন্দেহের চোখে দেখে অন্যান্য তথ্যাদি যাচাই করতে হবে।
(ঙ)বালাম বহি পরীক্ষা করে: দলিল ও বালাম বহিতে গড় মিল থাকে। মূল দলিল বা সার্টিফাইট কপি বালাম বহির সাথে তুলনা করে গড় মিল নির্নয় করা যায়।
(চ)সাব রেজিস্ট্রি (এস আর) অফিস: ইসলামপুর (জামালপুর), নান্দাইল (ময়মনসিংহ), হরিরামপুর (মানিকগঞ্জ), কসবা (বিঃবাড়িয়া), কেপুপাড়া (পটুয়াখালী), শ্রীপুর, মোহাম্মদপুর (মাগুড়া), ইসলামকাটি (তালা, সাতক্ষীরা), পলাশবাড়ী (গাইবান্দা), আত্রাই, পত্মী তলা, সদর (নওগাঁ), রাজাপুর (ঝালকাটি), ভূয়াপুর (টাংগাইল) ইত্যাদি। বর্ণিত অফিসগুলি ১৯৭১ সানে পুড়িয়ে দেয়া হয়েছিল। এই অফিসগুলোর ১৯৭২ সনের পূর্বের দলিলসমূহ বালাম বহিতে যাচাই করার সুযোগ নেই। এরূপ দলিল পাওয়া গেলে তা অন্যান্য পদ্ধতিতে সঠিকতা যাচাই করতে হবে।
(ছ) দুই এস আর অফিসের আওতায় দাতার জমি থাকলে: যেখানে দাতার বিক্রিত জমির পরিমাণ বেশী থাকে সেখানে দলিল রেজিস্ট্রি হতে হয়। কোন দাতার বিক্রিত জমির পরিমাণ যদি সাভারে এক একর এবং হরিরামপুরে ২ শতাংশ এবং উক্ত দলিলটি যদি হরিরামপুরে রেজিস্ট্রি হয়ে থাকে তবে তাকে প্রাথমিকভাবে জাল দলিল হিসেবে সন্দেহ করতে হবে।
(জ) রেকর্ড রুম এর তথ্যাদি যাচাই করে: ‘চ’ উপঅনুচ্ছেদে বর্ণিত সাব রেজিস্ট্রি অফিসে ১৯৭১ সনের পূর্বে কোন দলিল রেজিস্ট্রি হয়ে থাকলে এবং উক্ত দলিলে যদি দুটি ভিন্ন সাব রেজিস্ট্রি অফিসের অধীন দাতার জমি থাকে তবে এই দলিলে তফসিলে বর্ণিত দাতার জমি সংশ্লিষ্ট জেলার রেকর্ড রুমের তথ্যের সহিত যাচাই করতে হবে।
(ঝ) দলিলের স্বাক্ষর: দাতার স্বাক্ষর যদি অন্য কোন দলিল বা ডকুমেন্টে পাওয়া যায় তবে তার সহিত সন্দেহকৃত দলিলের স্বাক্ষর যাচাই করা।
(ঞ) তফসিল লিখার ভাষা: ১৯৬০ সনের পূর্বের দলিলে যদি সিও (রেভিনিউ) লেখা থাকে তবে তাকে জাল দলিল হিসেবে সন্দেহ করতে হবে। কারণ ১৯৬০ সনের পূর্বে সিও (রেভিনিউ) পদ ছিল না। ১৯৫৬ সনের পূর্বে কোন দলিলে যদি পূর্ব পাকিস্তান লেখা থাকে তাকেও সন্দেহের দৃষ্টিতে দেখতে হবে।
(ট) ভূমি উন্নয়ন কর: ১৯৭৬ সনের পূর্বের দলিলে যদি ভূমি উন্নয়ন কর শব্দটি লিখা থাকে তবে তাকে জাল দলিল হিসেবে সন্দেহ করতে হবে। কারণ ১৯৭৬ সনে ভূমি উন্নয়ন কর অধ্যাদেশ জারির পূর্বে ভূমি ব্যবস্থাপনায় এরূপ শব্দ ছিল না।
(ঠ) দশমিক এর প্রয়োগ: ১৯৬০ সনে পূর্ব পাকিস্তানে দশমিক পদ্ধতির হিসাব প্রবর্তিত হয়। ১৯৬০ সনের পূর্বের কোন দলিলে যদি দশমিক পদ্ধতিতে জমির হিসাব, খাজনার পরিমাণ উল্লেখ থাকে তবে তাকে সন্দেহের দৃষ্টিতে দেখতে হবে।
(ড) তফসিলে জরিপ তথ্যাদি: এস এ রেকর্ড চূড়ান্তভাবে প্রকাশিত হওয়ার পরে শুধুমাত্র সিএস রেকর্ড দিয়ে দলিল রেজিস্ট্রি করা হলে, বিআরএস রেকর্ড চূড়ান্তভাবে প্রকাশিত হওয়ার পর শুধুমাত্র সিএস/এসএ রেকর্ডের তথ্যাদি দিয়ে দলিল রেজিস্ট্রি করা হলে; (বর্তমানে ২৫ বছরের ইতিহাস লিখতে হয়)।
(ঢ) একাধিক রেফারেন্স: কোন দলিলের বর্ণনা অংশে যদি একাধিক দলিল/বিনিয়ম দলিল/রেজিস্ট্রিকৃত আপোষনামা ইত্যাদির রেফারেন্স থাকে তবে সেগুলোর মূল কপি/সার্টিফাইড কপি/ তফসিল যাচাই করা।
(ণ) বিনিময়: কোন দলিলের বর্ণনা অংশে যদি বিনিময় দলিলের রেফারেন্স থাকে তবে সে সকল বিনিময় কেস নথি নিয়মিত হয়েছে কিনা তা জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সংশ্লিষ্ট শাখায় যাচাই করা (ভারত হতে প্রত্যাগতদের বেলায়)।
(ত) কবুলিয়াত/বন্দোবস্ত যাচাই: সরকার কর্তৃক বন্দোবস্তকৃত জমির বন্দোবস্তের যাবতীয় তথ্যাদি ঢওও নম্বর রেজিস্টারে সংরক্ষিত থাকে। কোন দলিলের বর্ণনা অংশে যদি বন্দোবস্তমূলে প্রাপ্ত এরূপ রেফারেন্স থাকে তবে সংশ্লিষ্ট রেজিস্টারসমূহ যাচাই করা।
(থ ) নামজারীর সময় দাতা, গ্রহীতা এবং খতিয়ানের অন্যান্য মালিকদের উপস্থিতিতে যথাযথ শুনানী গ্রহণ করা হলে।
(দ ) পাওয়ার অব এটর্ণী: পাওয়ার অব এটর্ণীর মাধ্যমে ক্ষমতা প্রাপ্ত হয়ে দাতা অন্য কোন ব্যক্তির জমি বিক্রি করলে সে ক্ষেত্রে পাওয়ার অব এটর্ণী যথাযথ ভাবে যাচাই করতে হবে। এক্ষেত্রে পাওয়ার অব এটর্ণীটি যথাযথভাবে স্ট্যাম্পিং করা হয়েছে কিনা/রেজিস্ট্রি কিনা/দাতা জমি বিক্রির ক্ষমতা দিয়েছে কিনা ইত্যাদি তথ্যাদি যাচাই করতে হবে।
# #জাল দলিলে বাতিলের পদ্ধতিঃ
জাল দলিল যেভাবই তৈরী করা হোক না কেন জাল দলিল সম্পর্কে জানার সাথে সাথেই জাল দলিল বাতিলের জন্য দেওয়ানী আদালতে মামলা দায়ের করতে হবে। জাল দলিল রেজিষ্ট্রি হয়ে থাকলে তা দেওয়ানী আদ
✅ Mouza Map
✅ জমির সীমানা চিহ্নিতকরণ ও বন্টন।
☎ 01760907932
☎ 01988168378
📨 [email protected]
--------------------------------------------------------
Imran Hossain
Diploma in Survey Engineering
Bsc in Civil Engineering (running)
✅ Mouza Map
✅ জমির সীমানা চিহ্নিতকরণ ও বন্টন।
☎ 01760907932
📨 [email protected]
--------------------------------------------------------
Imran Hossain
Diploma in Survey Engineering
Bsc in Civil Engineering (running)
বাংলাদেশ এর যেকোনো অঞ্চলের মৌজা ম্যাপ ডিজিটালাইজড করতে যোগাযোগ করুন আমাদের সাথে।
ইমেইল: [email protected]
Digital Land Survey Send a message to learn more.
✅Project: Plot Survey
✅District: Dhaka
✅Thana: Dohar
Imran Hossain
Diploma in Survey Engineering
Bsc in Civil Engineering (running)
✅ Mouza Map
✅ জমির সীমানা চিহ্নিতকরণ ও বন্টন।
☎ 01760907932
Imran Hossain
Diploma in Survey Engineering
Bsc in Civil Engineering (running)
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Contact the business
Telephone
Website
Address
Meghula Bazar, Dohar
Dhaka
1330
Dhaka
Our service : ➡️All kind of Digital survey.
Savar
Dhaka
I am Survey Engineer & i solved any problem in land problem. I have a team who's work are Digital su
Dhaka
Dhaka
ডিজিটাল সার্ভে- শিকল সার্ভে করা হয় এবং ভুমি সংক্রান্ত যেকোন বিষয়ে পরামর্শ দেয়া হয়।
Ring Road, Mohammadpur
Dhaka, 1207
At RgB Ltd. we have been helping people achieve their dreams to live, work and enjoy life.
House No: 21, Road No: 5, Block-H, Banasree Khilgaon
Dhaka, 1219
Geo Static Survey Engineering & Consultants offer a range of services, including but not limited to: