Md.Azharul Islam Tasnim

Text me on whatsapp if you need any consultations.

I have reached 100 followers! Thank you for your continued support. I could not have done it without each of you. 🙏🤗🎉

স্বামী বয়স -৩৫
স্ত্রী বয়স -৩০

এ্যারেঞ্জ ম্যারিজ। বিয়ের বয়স ৫ বছর। বিয়ের শুরু থেকেই স্ত্রীর উপর মানসিক নির্যাতন চলতে থাকে। শাশুড়ীর মানসিক রোগ আছে। বছরের অর্ধেক সময় স্ত্রীকে শারীরিক নির্যাতন করে। স্ত্রীর কাছে যৌতুক চায়। স্ত্রীর পরিবারের মানুষকে নানাভাবে ছোট করা হয়। একটা সময় স্ত্রী অভিমান করে বাড়ী চলে আসে। এই সময়ে স্বামী কখনোই স্ত্রীকে তার বাড়ী থেকে নিয়ে আসার চেষ্টা করে নাই। স্ত্রী এবং স্বামী উভয়ই সরকারী চাকরি করেন। বিয়ের এই পাঁচ বছরে কখনোই স্বামী কোথাও স্ত্রীকে নিয়ে ভ্রমণে যেতে পারেন নি। যখনোই স্ত্রীকে মানসিক নির্যাতন করা হয় স্বামী কখনোই স্ত্রীর পক্ষে কিছু বলার চেষ্টা করেন নাই। স্ত্রীর ভাষ্যমতে তার স্বামী মায়ের পক্ষেই সবসময় কথা বলেন কখনোই স্ত্রীর অভিমান বা স্ত্রীর কষ্ট বুঝতে চেষ্টা করেন নাই। স্ত্রীর এখন সুুইসাইডাল অবস্হা সবসময় তার নিজেকে আগুন দিয়ে শেষ করে ফেলতে ইচ্ছে হয়। তার কোন কাজ করতে ইচ্ছে হয় না। জীবনের প্রতি কোন মায়া কাজ করে না। স্বামীকে যখন বললাম তিনি কোন ঘটনা বা কাহিনী বললেন না তিনি বললেন সমাধান হলো মায়ের সাথেই থাকা। আলাদা থাকা কোন সমাধান না।

আমি চেম্বারে ক্লায়েন্ট দেখছি প্রতি রবি থেকে বৃহঃ বিকেল পাঁচটা থেকে রাত দশটা এবং শুক্র-শনিবার সকাল দশ টা থেকো রাত আটটা। এ্যাপয়েন্টমেন্ট পেতে অথবা যোগাযোগের জন্যে 01680-755987 এই নাম্বারটি সংগ্রহে রাখতে পারেন।

ব্রেকআপ হতে পারে হার্ট অ্যাটাকের কারণ
Posted by in Lifestyle, Motivation
আমরা অনেকেই জীবনের কোনো না কোনো সময়ে ব্রেকআপের সম্মুখীন হয়। এটি একটি অপ্রত্যাশিত ঘটনা। ব্রেকআপ শুধু মানসিক যন্ত্রণার কারণ নয়, শারীরিক স্বাস্থ্যকেও প্রভাবিত করতে পারে। বিশেষজ্ঞদের মতে, প্রেমের সম্পর্কের ব্রেকআপ আপনার হার্টে নেতিবাচকভাবে প্রভাব ফেলে।

কষ্টে থাকলে মস্তিষ্কে থাকা কর্টিসল পেশীগুলিকে উত্তেজিত করে। এতে পেশীগুলো ফুলে যায়। যার ফলে মাথাব্যথা হয়, ঘাড় শক্ত হয় এবং আপনার বুকে ব্যথা অনুভূতি হয়।

ব্রেকআপের পর মস্তিষ্কে থাকা ‘ডোরসাল অ্যান্টিরিয়র সিঙ্গুলেট কর্টেক্স’ সক্রিয় হয়ে যায়। তাই এসময় শারীরিক ব্যথা হয়। গবেষণায় জানা যায়, ব্রেকআপের মানসিক ব্যথা শারীরিক ব্যথার মতোই বাস্তব। গবেষকদের মতে, মানসিক এবং শারীরিক ব্যথা একই মস্তিষ্কের অঞ্চল দ্বারা কেন্দ্রীভূত হয়। এটি হৃদস্পন্দন এবং শ্বাস-প্রশ্বাসের কার্যক্রমকে ধীরগতির করে দেয়। এ সময় হৃৎস্পন্দন বাড়াতে এবং আপনার পেশীকে জাগিয়ে তুলতে শরীরে এক ধরনের হরমোন নিঃসরণ হয়। এটি শরীরে এক ধরনের অস্বস্তি সৃষ্টি করে। এমনকি বুকে ব্যথাও হতে পারে।

ব্রেকআপের চাপ কিছু ব্যক্তির জন্য স্ট্রোক এবং হার্ট অ্যাটাকের কারণ বলে জানা গেছে। এক্ষেত্রে, যদি চিকিত্সা না করা হলে এটি হুমকি হয়ে উঠতে পারে।

কীভাবে বৈজ্ঞানিকভাবে ব্রেকআপের পরে আপনার হৃদয়ের চিকিৎসা করবেন ?
শারীরিকভাবে সক্রিয় থাকার চেষ্টা করতে হবে। সঠিক খাদ্যাভ্যাস বজায় রাখতে হবে। বন্ধুবান্ধব এবং পরিবারের সদস্যদের সাথে সময় কাটাতে হবে। একটি সম্পর্ক শেষ হওয়ার পরে, আমরা প্রায়ই এটি ধরে রাখার চেষ্টা করি। এতে কেবল যন্ত্রণা দীর্ঘায়িত হবে। পাশাপাশি আপনার সময়ও অপচয় হবে।

ব্রোকেন হার্ট সিনড্রোম কি?
ব্রোকেন হার্ট সিন্ড্রোম একটি অবস্থা যা মূলত চাপপূর্ণ পরিস্থিতি। ব্রেকআপের কারণে এই সিন্ড্রোমটি হতে পারে। এটি একটি গুরুতর শারীরিক অসুস্থতা। ব্রোকেন হার্ট সিন্ড্রোম সাধারণত একটি অস্থায়ী অবস্থা। এই সিন্ড্রোমটি অবরুদ্ধ ধমনী দ্বারা সৃষ্ট হয় না। একটি চাপযুক্ত মানসিক অভিজ্ঞতার মধ্য দিয়ে যাওয়ার কারণে হয়।

আপনার মানসিক এবং শারীরিক স্বাস্থ্য উভয় ক্ষেত্রেই ব্রেকআপের সাথে যুক্ত। নিজেকে নিশ্চিত করুন যে আপনি খারাপ সময় কাটিয়ে উঠতে পারবেন। নতুন করে শুরু করতে নিজেকে সাহায্য করুন। মনে রাখবেন যে, ব্রেকআপ কাটিয়ে উঠা একটি মানসিক এবং শারীরিক প্রক্রিয়া। সময়ের সাথে সাথে এটা সহজ হয়ে যাবে।

রমাদান আশা করি ভাল যাচ্ছে। রামাদানের মধ্যে হয়তো কেউ কেউ বিষন্নতা বা মানসিক চাপে আছেন তাদের জন্যে আজকের পোষ্ট। রমাদানে নিজের মনের যত্ন যেভাবে নিতে পারেন -

১। আল্লাহর সাথে সম্পর্ক বৃদ্ধির চেষ্টা চালানো
২। তাহাজ্জুদ নামায বা নফল ইবাদাতে নিজেকে আত্ননিয়োগ করা
৩। আল্লাহর কাছে নিজের কষ্টগুলো প্রকাশ করা
৪। সাধ্যঅনুযায়ী দান করা
৫। নিজের পরিকল্পনা অনুযায়ী ছোট ছোট ভাগে কাজ করা
৬।কুরআন তেলাওয়াত, হাদীস, রাসূলের জীবনী অধ্যয়ন করা।

যে কোন পরামর্শ বা কাউন্সেলিং এর জন্যে WhatsApp যোগাযোগ করতে পারেন 01680-755987। ধন্যবাদ।

বাবা মায়ের সাথে সন্তানের কনফ্লিক্ট বা দ্বন্দ্ব এই আলাপ কাউন্সেলিং সেশনের সবচেয়ে চ্যালেন্জিং পার্ট। এই আধুনিক যুগে সন্তানদের মধ্যে অধিকাংশই এটা মানতে নারাজ যে বাবা মা তাদের ভাল চায়। সন্তানের কথা হল বাবা মা আমার কোন কথাই মানতে চায় না। বাবা মা আমার ভাল চায় না। কয়েকদিন আগেই বগুড়ার যে একটা ঘটনা ঘটলো জজ সাহেবের মেয়ের সাথে মনে আছে আপনাদের, সেই মেয়ের সাথে কিন্তু তার মায়ের দ্বন্দ্ব হওয়ার কথা না কারণ জজের মেয়ের চিন্তার সাথে জজের চিন্তার কোন পার্থক্য নাই। অথচ সন্তানেরা ভাবে যে আমার কথা বাবা মা গ্রহণ করেন নাই তাই তারা আমার ভাল চায় না। কিন্তু এই ঘটনা প্রমাণ করে দিল যে বাবা মায়ের সাথে সন্তানের সবকিছুতে একমত হলেই যে তার সন্তানের জন্যে ভবিষ্যতে ভাল ফলাফল আসবে এই ধারনা সত্যি নাও হতে পারে।

ওনি বাইপোলারে আক্রান্ত। যতটুকু পড়ে বুঝলাম এখন ম্যানিক অবস্হায় আছে। ঔষধ না খাওয়ার কারণে তিনি ম্যানিক অবস্হায় চলে গেছেন। গতকিছু দিন আগে ঠিক এমন একজন ক্লায়েন্ট এসেছিলেন তিনি দুই মাস হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন। এখন সুস্হ হয়ে বাড়ি ফিরে গেছেন।

বাইপোলার একটি মুড ডিজঅর্ডার। শুরুতেই যদি চিকিৎসার মধ্যে আসা যায় তাহলে ১০০% সুস্হ হওয়া সম্ভব। তবে ঔষধ খুব ভাল কাজ করে। ঔষধ সেবনের মাধ্যমে যখন রোগীর বোধ শক্তি ফিরে আসে তখন কাউন্সেলিং ভাল কাজ করে। অভিনেতা অভিনেত্রীদের মধ্যে এই রোগ হওয়া সম্ভবনা থাকে।

https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=593763499443336&id=100064290745904&mibextid=Nif5oz

মার্কিন অভিনেত্রী আমান্ডা বাইন্স। অভিনয় ক্যারিয়ারে অনেক জনপ্রিয় টিভি সিরিজ ও চলচ্চিত্র উপহার দিয়েছেন। কিন্তু সেই আমান্ডা বিবস্ত্র হয়ে রাস্তায় রাস্তায় ঘুরে বেড়াচ্ছেন।
বিস্তারিত কমেন্টে-

দিনের শুরুটা যদি ভাল মতো হয় সে ক্ষেত্রে সারা দিনটা ভাল হওয়ার সম্ভবনা থাকে। তাই কাজের পরিকল্পনা থাকলে সকালে উঠেই কাজ শুরু করা দরকার দেখবেন মনটাও ভাল থাকবে। ছোট ছোট করে কাজ শুরু করা যায়। মনযোগ নষ্ট হতে পারে এমন কোন কাজ সকালে না করাই ভাল।এক ঘন্টা পর পর পাঁচ থেকে দশ মিনিটের বিরতি নিতে পারেন। হাল্কা পানি পান করে একটু হেঁটে আসবেন। সকলের দিনের শুরুটা ভালভাবে শুরু হউক এই দোয়া রইলো।

যে কোন পরামর্শের জন্যে whatsapp করতে পারেন 01680-755987

আজকে ছিল ১৫ তম সেশন। মনে আছে আমার একজন ক্লায়েন্টের কথা সদ্য বিবাহিত নারী। ছোটবেলায় যৌন নির্যাতনের শিকার হয়েছিলেন একাধিকবার।

অর্থনৈতিক সংকটের মধ্যে ছোটবেলার অধিকাংশ সময় কেটেছে। আজ তিনি খুব ভাল অংকের বেতন পাচ্ছেন কিন্তু শান্তি পাচ্ছেন না।

স্বামী যখন তার কাছে শারীরিক সম্পর্কের কথা বলে তখন তিনি তাকে দূরে সরিয়ে দেন। শারীরিক সম্পর্কের প্রতি তার কোন আগ্রহ নেই।

কোন কাজে আনন্দ আসে না। নিজেকে খুব অসহায় লাগে। স্বামীর ব্যাপারে তার কোন অভিযোগ নেই কিন্তু স্বামীকে তিনি ভালবাসতে পারেন নি।

তবে তিনি নিজের যত্ন নিতে ভালবাসেন। সময় করে নিজের যত্ন নেন। সংসার টিকানোর জন্যে যথেষ্ট ধৈর্য্য তার আছে।
স্বামীর ব্যক্তিত্বের অনেক অসম্পূর্ণতা আছে। তিনি এই বিষয়টাি মেনে নিয়ে সংসার করছেন। তিনি সংসার ধরে রাখতে চান।

তবে প্রথম সেশনে ওনার যে ধরনের মানসিকতা ছিল সেখান থেকে ওনি নিজের মানসিকতার অনেক উন্নতি করতে পেরেছেন। অনেক না পাওয়ার মধ্যেও ওনি জীবনের উপলব্ধি বুঝার চেষ্টা করেন।

I've received 200 reactions to my posts in the past 30 days. Thanks for your support. 🙏🤗🎉

সদ্য বিবাহিত বয়স ২৮ ক্লায়েন্ট নারী। স্বনামধন্য বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পড়াশুনা শেষ করে সরকারী প্রজেক্টে দেশের বাহিরে চাকুরী করছেন। ক্লায়েন্টের বাবা দ্বিতীয় বিয়ে করেছেন অনেক আগে।

আমার ক্লায়েন্ট প্রথম পরিবারের সন্তান। খুব ছোটবেলায় বাবার দ্বারা যৌন নির্যাতনের শিকার হয়েছেন এবং তার কাজিন দ্বারাও যৌন নির্যাতনের শিকার হয়েছেন। তারপর থেকে বাবার সাথে দূরত্ব তৈরী হয়।

বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সময় একটি ছেলের সাথে সম্পর্ক হয়। সে সম্পর্কটা শেষ পর্যন্ত টিকে নাই। এখন যে ছেলের সাথে বিয়ে হয়েছে সে ছেলেটা তাকে পছন্দ করতেন কিন্তু তিনি ছেলেটিকে পছন্দ করতেন না।

ছেলেটিকে পছন্দ না করার কারণ হলো ছেলেটা গুছিয়ে কথা বলতে পারে না, কথার মধ্যে কোন রসবোধ নেই। একটু অলস প্রকৃতির তবে ভাল কিছু গুণ আছে যেমন সে যথেষ্ট ব্যক্তিত্ব সম্পন্ন,দায়িত্ববোধ আছে।

বিয়ের দ্বিতীয় বছর হতে চললো। ইদানিং আমার ক্লায়েন্ট অনুভব করছেন তার স্বামীর প্রতি কোন আকর্ষণ অনুভব করেন না। স্বামী যখন তার স্ত্রীকে ডাকেন তখন তিনি মনের অজান্তেই খারাপ আচরণ করে ফেলেন। তিনি তার স্বামীর ডাকে সাড়া দেন না।

তিনি কিছু সমস্যার কথা বলেন যে তার স্বামীকে কখনোই তার ভাল লাগে নি। তিনি ব্যক্তিগত ভাবে প্রচন্ড চুজি মানুষ। একটা মানুষকে ভাল লাগার মত না হলে ওনি সহসাই তার প্রতি আকর্ষন বোধ করেন না। এই জায়গাই ওনি অনেক ইমোশনাল। স্ত্রীকে কাছে টানার মত যথেষ্ট আবেগ কিংবা ব্যক্তিত্ব তার স্বামীর নেই।

তবে তিনি নিজের কিছু ভুল স্বীকার করেছেন যেমন তার হাজবেন্ডকে শুরুতে তিনি যত্ন নিতেন না। তিনি মাঝে মাঝে খবরদারী করতেন। এখন তার স্বামী তার সাথে দূর্ব্যবহার করেন।

এই গল্পটি পড়ে আপনাদের কাছে কি মনে হয় জানাতে পারেন।

আজকের স্টোরিটা অনেক হতাশার বিষন্নতার দুঃখ কষ্টের।

ক্লায়েন্ট মেয়ে বয়স ৩৫। প্রেম ছিল দশ বছর। কলেজে পড়ার সময় যার সাথে প্রেম হয় সে ছিল মূলত বাই সেক্সুয়াল অর্থাৎ তার সেক্সুয়াল ওরিয়েন্টশন ছিল ছেলে - মেয়ে।

মেয়েটা দশ বছর প্রেম করেও কখনো বুঝতে পারে নাই তার প্রেমিকের সেক্সুয়াল ওরিয়েন্টেশন এর বিষয়টার ব্যাপারে।

বিয়ের পর থেকে শুরু হয় অশান্তি। স্বামী সববসময় এ্যানাল (পায়ু পথে) সেক্স পছন্দ করতো। কিন্তু তার স্ত্রী এই ব্যাপারটি কখনোই গ্রহন করতে পারে নাই

এই বিষয়টি নিয়ে যখন তার স্বামীকে জিজ্ঞেস করা হয় তোমার সমস্যা কি? তখন তার স্বামী বলে খুব ছোট বেলা থেকেই আমি কাজিন, এলাকার বড় ভাই, স্কুলের বড় ভাই, ড্রাইভার দ্বারা এ্যাবিউজের শিকার হয়েছি।

তারপর থেকেই আমি ছেলেদের সাথে সেক্স করতে পছন্দ
করি। অবশেষে স্বামী স্ত্রীকে তালাক দেয়।

আমার ক্লায়েন্ট বলছিলেন তুমি যদি ছেলের সাথেই সেক্স করতে পছন্দ করো তাহলে আমার জীবনটা কেন ধ্বংস করলে? আমি তো আজ একা। আমি শুধু তার কারণে অনেকবার আত্নহত্যার চেষ্টা করেছিলাম কিন্তু আল্লাহ হায়াৎ রেখেছিলেন বলে বেঁচে গিয়েছি।

কত কষ্ট, যন্ত্রণা, হতাশার জীবন। ভাবতে পারেন, একটু নিজেকে ঐ মেয়েটির জায়গায় ভাবুন।

শুক্রবার এবং শনিবারে সকাল দশটা থেকে ৫ টা পর্যন্ত ক্লায়েন্ট দেখছি। এই নাম্বারে যোগাযোগ করতে পারেন
01680-755987

নতুন গল্প জানতে সাথেই থাকুন। মানুষের জীবনের গল্প থেকে অনেক কিছু শেখা যায়।

নতুন গল্প আসছে। আপনিও আপনার জীবনের গল্প শেয়ার করতে পারেন। আপনার জীবনের গল্প কি আপনাকে কাঁদায়, মানসিক অস্হিরতা কিংবা বিষন্নতার দিকে নিয়ে যায়? তাহলে আমি আছি আপনার পাশে।

কাউন্সেলিং বা মানসিক সমস্যায় সহায়তা নিতে যোগাযোগ করতে পারেন এই নাম্বারে 01680-755987

খুব খারাপ লাগছে কিংবা অসহায় লাগছে কি করা যায়?

কেউ কেউ বলে বই পড়লে ভালো লাগবে, কেউ কেউ বলে নামায কিংবা কুরআন শরীফ পড়লে ভালো লাগবে, কেউ কেউ বলেন কোথাও ঘুরে আসতে পারলে ভালো লাগবে, কেউ কেউ বলেন মুভি কিংবা নাটক অথবা গান শুনলে ভালো লাগবে। একেকজনের ভাল লাগার ধরন একেকরকম। কারো সাথে কারো মিলবে না।

নিজেকে কিভাবে ভালো রাখবেন এটা সম্পূর্ণ নিজের ব্যাপার। আগে নিজেকে জানতে হয় যে আমি কিভাবে ভালো থাকতে পারি।

এখন যদি এমন কারো মনে হয় যে কোন কিছুই আমাকে টানে না কিংবা কোন আনন্দের কাজই আমার কাছে আনন্দের না এমন কিছু যদি হয় তাহলে অবশ্যই আপনাকে সতর্ক থাকতে হবে।

অনেক কারণে এমন হতে পারে তাই প্রথমে একজন সাইকিয়াট্রিস্টের শরনাপন্ন হয়ে আগে নিজের সমস্যাকে শনাক্ত করে তারপর একজন কাউন্সেলিং সাইকোলজিস্টের কাছে কাউন্সেলিং করাতে পারেন

একজন সাইকিয়াট্রিস্ট ঔষধের মাধ্যমে চিকিৎসা করে থাকেন। কাউন্সেলিং সাইকোলজিস্ট বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে বিভিন্ন থেরাপীর মাধ্যমে আপনার চিকিৎসা করাতে পারেন। তবে কাউন্সেলিং সাইকোলজিস্ট ঔষধ প্রদান করতে পারেন না।

যে কোন মানসিক সমস্যার সমাধানের জন্যে কাউন্সেলিং এর প্রয়োজন হলে এই নাম্বারে যোগাযোগ করতে পারেন
whatsapp (01680755987)

প্রতি সপ্তাহে রবি থেকে বৃহঃবার বিকেল পাঁচটা থেকে রাত দশটা পর্যন্ত চেম্বার করছি। কাউন্সেলিং এর জন্যে যোগাযোগ করতে এই নাম্বারে ফোন দিতে পারেন 01680-755987
ঠিকানা :
71 Opposite NBR,
1 Pioneer Road, Dhaka 1000 Bangladesh.
Google map -Insight Psycho-social Care and Research
01834-623022
https://maps.app.goo.gl/ThtKSrhRfiVvUrKs8

গুগল মামার যত্রতত্র ব্যবহার কিংবা সোশ্যাল মিডিয়ার কল্যানে যে কোন সমস্যা নিজের সাথে মিলে গেলেই মনে হতে পারে যে আপনি মানসিক রোগে আক্রান্ত। আমাদের সমাজে মানসিক রোগের ক্ষেত্রে অনেক নেতিবাচক মানসিকতা প্রদর্শণ করতে দেখা যায় কিংবা যার মানসিক সমস্যা হয় সে ক্ষেত্রবিশেষে আশোপাশের মানুষের দ্বারা বুলিং এর শিকার হতে পারেন তাই নিজের অসহায়ত্বের কথা কারো কাছে প্রকাশ করতে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করেন না। এই সংখ্যাটা কিন্তু কম না। অধিকাংশ ক্ষেত্রে দেখা যায় পরিবারে কমপক্ষে এক জন মানুষ এই ধরনের সংকটে পড়তে পারেন। তাই বিনয়ের সাথে অনুরোধ করবো যে কাউকে সমালোচনা করার আগে নিজেকে নিয়ে ভাবা যে আমিও আমার ভবিষ্যতের কথা জানি না। যে কোন ধরনের সংকটে আমিও পড়ে যেতে পারি। তাই সবার জন্যে একটা ইতিবাচক পরিবেশ তৈরী করা দরকার যেন মানুষ তার কষ্টের কথা কিংবা অসহায়ত্বের কথা প্রকাশ করতে পারে। যে কোন বিষয়ে কাউন্সেলিং এর জন্যে যোগাযোগ করতে পারেন ওয়াটস এ্যাপ নাম্বারে ( 01680-755987)

নিজের মনকে ভাল রাখার চেষ্টা নিজেরই করতে হয়।অন্যের উপর নিজের ভাল থাকার দায়িত্ব দিলে অধিকাংশ সময়ই সেটা মানসিক যাতনার কারণ হয়ে দাঁড়ায়। তাই নিজেকেই বলুন যে আপনি কিভাবে ভালো থাকতে চান। আপনার নিজের ইচ্ছা, স্বপ্ন, ধারণা সবকিছুর সমন্বিত চেষ্টা আপনাকে ভালো রাখতে পারে।নিজের উপর বিশ্বাস রাখার পাশাপাশি সেই বিশ্বাসের আলোকে কাজ করার চেষ্টাও থাকা দরকার। নিজেকে ভালো রাখার প্রথম কাজ নিজেই শুরু করতে হয়। যে কোন মানসিক সমস্যায় আমি আপনার পাশে আছি। যোগাযোগ করতে এই নাম্বার টি রাখতে পারেন 01680-755987 ( whatsapp)

যে কোন মানসিক সমস্যায় আমি আপনার পাশে আছি। ওয়াটস এ্যাপ টেক্সট করতে পারেন এই নাম্বারে 01680-755987

Full moon

কাউন্সেলিং এর স্বার্থকতা এই জায়গাতেই যখন ক্লায়েন্ট জানায় যে সে এসএসসি পরীক্ষায় জিপিএ ৫ পেয়েছে এবং সে তার মানসিক জটিলতাগুলো সক্ষমতার সাথে মোকাবেলা করছে

https://youtu.be/YamxAQYCDfI

মানসিক রোগের লক্ষণ | LifeSpring মানসিক রোগের উপসর্গগুলো বেশ দৃশ্যমান হলেও, অনেক সময় আমাদের জ্ঞানের অভাবে অথবা মনোযোগ এর অভাবে তা আমাদের নজর এড়.....