Dr. Masud Ur Rahaman
Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Dr. Masud Ur Rahaman, Physical therapist, Dhaka.
This is my page, which helps general public to learn about Pain, Paralysis, Arthritis, Sports injury, Disability, Physiotherapy & other Medical conditions to lead a pain free & healthy life
ঠিকানা : সোনার বাংলা হসপিটালের পাশে গলি, (পপুলার -১ এর বিপরীতে), জেল রোড, ধাপ, রংপুর।
বাত, ব্যথা, প্যারালাইসিস,মুখ বাকা হয়ে যাওয়া, হাড় ক্ষয় জনিত ব্যথা, হাত/পা ঝিন ঝিন করা বা অবশ হয়ে যাওয়া, বিভিন্ন জয়েন্টে ব্যথা, সায়াটিকা ও প্রতিবন্ধী শিশুদের চিকিৎসার নির্ভরযোগ্য প্রতিষ্ঠান।
এপেক্স ফিজিওথেরাপি সেন্টার · সোনার বাংলা হসপিটালের পাশের গলি, ধাপ জেল রোড,, রংপুর ( পপুলার -১ এর ব ফিজিকাল থেরাপি ক্লিনিক
হিট স্ট্রোক???
হিট স্ট্রোক হচ্ছে যখন আমাদের শরীরের তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়ার্স বা তার চেয়ে বেশি হয় এবং একইসাথে মস্তিষ্কে কিছু সমস্যা সৃষ্টি হয় তাকে হিট স্ট্রোক বলে।
সাধারণত দীর্ঘ সময় বাইরে কিংবা গরম পরিবেশে যারা কাজ করে থাকেন যেমনঃ কৃষক, শ্রমিক, রিকশাচালক,দিনমজুর ইত্যাদি। অথবা দীর্ঘ সময় রোদে দাঁড়িয়ে থাকলেও হিট স্ট্রোক হতে পারে।
আমাদের শরীরের ভেতরে নানা রাসায়নিক ক্রিয়ার কারণে সব সময় তাপ সৃষ্টি হতে থাকে। ঘামের সাহায্যে সেই তাপ শরীর থেকে বেরিয়ে যায়। শরীর থেকে অতিরিক্ত পানি বেরিয়ে যাওয়ায় ডিহাইড্রেশন সৃষ্টি হয়। ঘামের সঙ্গে লবণ বেরিয়ে যাওয়াতে লবণের ঘাটতি দেখা দেয়। যার ফলে শরীরকে করে তোলে অবসন্ন ও পরিশ্রন্ত। যখন আমাদের শরীর বেশি গরম হয়ে যায় তখন এক পর্যায়ে দেখা যায় আর শরীর থেকে ঘাম বের হচ্ছে না তখনই হিট স্টোক হয়ে থাকে।
হিট স্ট্রোক হওয়ার আগে শরীরের কিছু লক্ষণ দেখা দেয়। হিট স্ট্রোকের লক্ষণগুলো হলো- মাথা ঝিম ঝিম করা, বমি বমি ভাব বা বমি করা, অবসাদ ও দুর্বলতা, মাথাব্যথা, মাংসপেশির খিঁচুনি, চোখে ঝাপসা দেখা, হৃৎস্পন্দন বৃদ্ধি, শ্বাসকষ্ট, দৃষ্টিবিভ্রম, খিঁচুনি ইত্যাদি।
★যথাসময়ে চিকিৎসা না করলে হিট স্ট্রোকে মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে। ফলে বিষয়টিকে হালকা করে দেখার কোনো সুযোগ নেই। গবেষণায় দেখা গেছে প্রতি ১০০ জন হিট স্ট্রোক রোগীর মধ্যে ৩০ জন রোগী মারা যাচ্ছে। কারও হিট স্ট্রোক হয়ে গেলে সঙ্গে সঙ্গে তাকে হাসপাতালে ভর্তি করিয়ে চিকিৎসা দিতে হবে।
★★ হিট স্ট্রোক রোগীকে হাসপাতালে ভর্তির আগে রোগীর জন্য প্রাথমিকভাবে যা করণীয় তা হচ্ছে :
১।রোগীকে অপেক্ষাকৃত শীতল কোনো স্থানে নিয়ে যেতে হবে।
২।ফ্যান ছেড়ে দিয়ে বা বাতাস করতে হবে।
৩।ভেজা কাপড় দিয়ে শরীর মুছে দিতে হবে।
৪।মুখে যদি রোগী খেতে পারে সেক্ষেত্রে প্রচুর পানি বা খাবার স্যালাইন পান করাতে হবে।
৫।কাঁধে-বগলে অথবা কুঁচকিতে বরফ দিতে হবে
তারপর যতদ্রুত সম্ভব হাসপাতালে নেওয়ার ব্যবস্থা করতে হবে।
★★হিট স্টোক থেকে প্রতিরোধ এর উপায়ঃ
গরমের দিনে কিছু নিয়ম মেনে চললে হিট স্ট্রোক প্রতিরোধ করা সম্ভব।
● ঢিলেঢালা পোশাক পরুন, হালকা রঙের সুতির কাপড় হলে ভালো
● যথাসম্ভব ঘরের ভেতরে বা ছায়াযুক্ত স্থানে থাকুন
● রোদে বাইরে যাওয়ার সময় টুপি, ক্যাপ অথবা ছাতা ব্যবহার করুন
● প্রচুর পরিমাণে পানি বা খাবার স্যালাইন অথবা ফলের রস পান করুন।
● রোদে দীর্ঘ সময় ঘোরাঘুরি করবেন না।
● তীব্র শারীরিক পরিশ্রম এড়িয়ে চলুন।
★★ দ্রুততম সময়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা ও হাসপাতালে ভর্তি করে সঠিক চিকিৎসা নেওয়া গেলে বেশির ভাগ হিট স্ট্রোকের রোগীই সম্পূর্ণ সুস্থ হয়ে ওঠে।
সচেতনতামূলক পোস্ট:
বোতলের তলায় ত্রিকোণ চিহ্নটা কখনও খেয়াল করেছেন, জানেন কি এর অর্থ?
ঘরে বাইরে এখন প্লাস্টিকের পেট বোতলের ছড়াছড়ি। খাবার রাখা থেকে পানি রাখা— সবেতেই এই প্লাস্টিক বোতল । কিন্তু, কখনও আমরা কেউ খেয়াল করি না প্লাস্টিকের বোতলের গায়ে থাকা চিহ্নগুলিকে।
পড়ে গেলে চট করে ফেটে যায় না। বোতল পরিষ্কার করাও সোজা। ব্যবহারের এমন সোজা-সাপটা সুবিধায় প্লাস্টিকের বোতলের চল বাড়তে বাড়তে এখন জীবনের অঙ্গ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
কিন্তু, আমারা না বুঝেই দিনের পর দিন এই সব প্লাস্টিকের বোতল ব্যবহার করে থাকি। অনেকে তো বাচ্চার দুধ ভর্তি প্লাস্টিকের ফিডিং বোতলটাই গরম করে বসেন। প্লাস্টিক বোতলের এমন যথেচ্ছ ব্যবহার আদপেও কি স্বাস্থ্যকর? এ বিষয়ে বাছ-বিচার আমরা করি না। তাই প্লাস্টিক বোতলের তলায় থাকা ত্রিকোণ চিহ্নের মানেটা বুঝে নিলে অনেক সমস্যার সমাধান হয়ে যেতে পারে নিমেষে।
Plastic Bottle Symbols
১. ত্রিকোণ চিহ্ন— এটা আসলে প্লাস্টিক বোতলের চারিত্রিক ইনডেক্স। এই চিহ্নটা থাকলে বোঝা যায় বোতলটি বিধিসম্মতভাবে তৈরি। কিন্তু, বোতলটা ব্যবহারের কতটা নির্ভরযোগ্য বা কী ধরনের জিনিস তাতে রাখা যাবে, তা ত্রিকোণ চিহ্নের মধ্যে থাকা সংখ্যা দ্বারা বোঝা যায়।
২. ত্রিকোণের মাঝে ১ সংখ্যা থাকলে— এর মানে বোতলটি একবারই মাত্র ব্যবহার করা যাবে এবং বোতলটিতে পলিথিলিন টেরেপথ্যালেট প্লাস্টিক ব্যবহার করা হয়েছে। এই ধরনের বোতল বহুব্যবহারে স্বাস্থ্যের পক্ষে হানিকারক।
৩. ত্রিকোণের মধ্যে ২ সংখ্যা থাকলে— এই ধরনের প্লাস্টিক বোতলে ঘন পলিথিন ব্যবহার করা হয়েছে। মূলত শ্যাম্পু বা ডিটারজেন্ট রাখার ক্ষেত্রে এই ধরনের বোতল ব্যবহার হয়।
৪. ত্রিকোণের মধ্যে ৩ সংখ্যা থাকলে— এই ধরনের বোতল বেশি ব্যবহার করা উচিত নয়। কারণ, এই বোতল তৈরি হয় ‘পোলিভিনিল ক্লোরাইড’ বা ‘পিভিসি’ থেকে। এতে ক্যানসার হওয়ার আশঙ্কা থাকে। ‘পিনাট বাটার’ রাখতে এই বোতল ব্যবহার করা হয়।
৫. ত্রিকোণের মধ্যে ৪ সংখ্যা থাকলে— এই ধরনের প্লাস্টিক বহু ব্যবহারের উপযোগী। বিশেষ করে, প্লাস্টিকের প্যাকেটে এই চিহ্ন প্রচুর দেখা যায়। খুব দামি বোতলে এই চিহ্ন থাকে।
৬. ত্রিকোণের মধ্যে ৫ সংখ্যা থাকলে— এই ধরনের প্লাস্টিক একদম নিরাপদ এবং ব্যবহারের যোগ্য। আইক্রিম কাপ বা সিরাপের বোতল অথবা খাবারের কন্টেনারে এই ধরনের চিহ্ন দেখা যায়।
৭. ত্রিকোণের মধ্যে ৬ অথবা ৭ সংখ্যা থাকলে— প্লাস্টিকের রেড কার্ড বলা হয় একে। এই ধরনের প্লাস্টিক মারাত্মক রকমের ক্ষতিকারক। কারণ এই ধরনের প্লাস্টিক তৈরি হয় পলিস্টিরিন এবং পলিকার্বনেট বিসপেনল-এ। এটা মানুষের মধ্যে হরমোন সমস্যা তৈরি করে। ক্রমাগত এই ধরনের প্লাস্টিকের ব্যবহার ক্যানসারের প্রবণতা বাড়ায়।
''সেভারস্ ডিজিজ বা ক্যালকেনিয়াল আপফ্যাইসিস রোগ জনিত গোড়ালি ব্যথার ক্ষেত্রে ফিজিওথেরাপি চিকিৎসার ভূমিকা ''
সেভারস্ ডিজিজ বা ক্যালকেনিয়াল আপফ্যাইসিস, এটি ক্রমবর্ধমান কৈশোরদের গোড়ালি ব্যথার একটি অন্যতম প্রধান কারণ। এই রোগে গোড়ালির ঠিক নিচে প্রদাহ হয় যেখানে অ্যাকিলিস টেন্ডন , ক্যালকেনিয়াস হাড়ের সাথে যুক্ত হয়। এটি বয়ঃসন্ধিকালে বেশী হয়ে থাকে যখন শরীরে অন্যান্য গঠনের দ্রুত পরিবর্তন ঘটে । সাধারনত ,যখন হাড়ের বৃদ্ধি ; মাংসপেশি; টেন্ডন এবং লিগামেন্টের তুলনায় বেশি হয় তখন এই সমস্যা হয়ে থাকে। ফলে শারীরিক কাজের সময় হাড় এবং মাংসপেশিতে অতিরিক্ত টান পরে। বিশেষ করে যারা দৌড় এবং লাফানোর মতো খেলাধুলায় অংশ নেয় তাদের ক্ষেত্রে এই রোগ হওয়ার ঝুঁকি বেড়ে যায়।
উপসর্গ সমূহ হল-
১) এই সমস্যা টা মেয়েদের তুলনায় ছেলেদের বেশি দেখা যায়। ছেলেদের ক্ষেত্রে সাধারনত ১০-১৫ বছর এবং মেয়দের ক্ষেত্রে ৮-১৩ বছর বয়সে এই রোগটি দেখা যায়।
২) গোড়ালির ব্যথা বিশেষ করে অ্যাকিলিস টেন্ডনে চাপ দিলে ব্যথা লাগবে।
৩) গোড়ালি ফুলে যায়।
৪)হাঁটুর নিচ থেকে গোড়ালি পর্যন্ত পায়ের পেছনের মাংসপেশিগুলো শক্ত হয়ে যাওয়া।
৫) সিঁড়ি দিয়ে উঠানামা এবং গোড়ালি ভাঁজ-জনিত সকল কাজে ব্যথা হওয়া।
৬) হাটার সময় ব্যথার কারনে আক্রান্ত পায়ে কম ভর দিয়ে হাঁটবে।
৭) অনেক সময় রোগী ব্যথার কারনে আক্রান্ত পায়ের বুড়ো আঙ্গুলে ভর দিয়ে হাটে ।
৮) দিরঘকালস্থায়ী হলে কাফ মাসল দুর্বল হয়ে যাবে।
চিকিৎসাঃ
১।বিশ্রাম নিতে হবে।
২। এন এস এ আই ডি দেওয়া যেতে পারে।
৩। ফিজিওথেরাপি চিকিৎসাঃ
ক) স্ত্রেচিং এবং স্ত্রেন্দেনিং এক্সারসাইজ।
খ) ওয়াক্স থেরাপি
গ) এ ক্ষেত্রে জুতা মোডিফিকেশন করতে হয়।
যদি রোগীর বয়স ১৮ বছর এর বেশি হয় সে ক্ষেত্রে,
ক) আই আর আর
খ) ইউ এস টি
গ) স্টেরয়েড ইনফিলট্রেশন ।
এবং
ঘ) ক্যাফ মাসল এর স্ত্রেচিং এবং টিবিয়ালিস আনটেরিওর মাসল এর স্ত্রেন্দেনিং এক্সারসাইজ করাতে হবে।
কার্পাল টানেল সিনড্রোম (CARPAL TUNNEL SYNDROME) রোগের ক্ষেত্রে ফিজিওথেরাপি চিকিৎসার গুরুত্বঃ
কার্পাল টানেল সিনড্রোম একটি অতি পরিচিত রোগ। সাধারনত এ ক্ষেত্রে হাতের কব্জি এবং বৃদ্ধাঙ্গুলি থেকে মধ্যমা পর্যন্ত তিন আঙুল পর্যন্ত ব্যথা হবে, ঝিন ঝিন বা শির শির করবে,অবশ অবশ মনে হবে এবং দুর্বল হয়ে যাবে। তবে কনিষ্ঠ আঙুল কখনো আক্রান্ত হয় না।রাতের বেলায় রক্ত সঞ্চালন কম হওয়ার কারণে ব্যথা বৃদ্ধি পায়। বুড়ো আঙুলের গোড়ার মাংসপেশি ধীরে ধীরে শুকিয়ে যায় ও আঙুল দুর্বল হয়ে যায়, কাজ করলে ব্যথা বাড়ে। হাত মৃদু ঝাঁকালে বা ঝুলিয়ে রাখলে একটু আরাম অনুভব হয়। ব্যথা কব্জি থেকে ওপরের দিকে উঠতে পারে।
কারনঃ
এটি মূলত কার্পাল টানেলের মিডিয়ান নার্ভের উপর চাপ পরার কারনে হয়ে থাকে।এই চাপ বিভিন্ন কারনে পরতে পারে।
যেমনঃ হাইপোথাইরয়েডিজম, রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিস, গাউট, নিয়মিত মদ্যপান, গর্ভধারণ করা , ওজন বাড়া, প্রভৃতি কারণের জন্য এই কার্পাল টানেল ছোট হয়ে যায়। এ ছাড়াও কব্জির হাড় ভেঙে সঠিকভাবে জোড়া না লাগলে বা দীর্ঘদিন প্লাস্টার করে রাখার ফলে কার্পাল টানেলে চাপ পড়তে পারে।তবে মধ্যবর্তী বয়সের মহিলারাএ রোগে বেশি আক্রান্ত হয়ে থাকেন।
চিকিৎসাঃ
কার্পাল টানেল সিনড্রোম রোগের ক্ষেত্রে ফিজিওথেরাপি চিকিৎসার গুরুত্ব পূর্ণ ভূমিকা রয়েছে।
১।প্রাথমিক অবস্থায় কবজির বিশ্রাম খুবি গুরুত্বপূর্ণ ।
২। ব্যথার ওষুধ দেওয়া যেতে পারে।
৩।স্টেরয়েড ইনজেকশন দেওয়া যেতে পারে।
৪। রাতে ঘুমানোর সময় সিপ্রন্ট ব্যবহার করা যেতে পারে।
এ ছাড়াও কব্জির ওপরে চাপ পড়ে এমন কাজ না করাই উচিত। যেমন:
কাপড় ধোয়া
টিউবওয়েল চাপা
একটানা লেখালেখি না করা
দা, কোদাল বা কুড়াল দিয়ে কিছু কাটাকাটি করা
ড্রিল মেশিন ব্যবহার করা
হাতে ভারী ওজন বহন করা
অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেল। ব্যথা নিরাময়ে ক্ষতিকর ব্যথার ওষুধের পরিবর্তে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ামুক্ত আধুনিক ফিজিওথেরাপি চিকিৎসা নিন।
যারা শুধু লাল নীল আলো দিয়ে চিটিংবাজী করে, বিপিটি ডিগ্রি ছাড়াই ফিজিওথেরাপি সেন্টার খুলে মানুষের সাথে প্রতারনা করছে, তাদের কাছ থেকে দূরে থাকা সাধারণ মানুষের দায়িত্ব। ফিজিওথেরাপি চিকিৎসা নেওয়ার পূর্বে দেখে নিন আপনার ফিজিওথেরাপি চিকিৎসকের বিপিটি ডিগ্রি আছে কিনা। এ বিষয়ে ডাঃ সাকলায়েন রাসেল ভাই খুব সুন্দর করে তুলে ধরেছেন তার বক্তব্য।
ব্যথার ওষুধের ব্যবহার বাড়ছে দিন দিন। দীর্ঘমেয়াদে এই ওষুধ খেলে কিডনির সমস্যা দেখা দিতে পারে।আধুনিক চিকিৎসাবিজ্ঞান ব্যাথানাশক ওষুধ, বিশেষ করে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া তৈরি করে এমন ওষুধ গ্রহণের বিরোধী।
ব্যথার ওষুধ খাবেন নাকি ফিজিওথেরাপি নেবেন? ব্যথার ওষুধের ব্যবহার বাড়ছে দিন দিন। দীর্ঘমেয়াদে এই ওষুধ খেলে কিডনির সমস্যা দেখা দিতে পারে।
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Contact the practice
Telephone
Website
Address
Dhaka
1207
12/8 Senpara Parbata, Mirpur/10
Dhaka, 1216
We provide Physiotherapy service in Dhaka City.
25, Umesh Dutta Road, Bakshi Bazar
Dhaka, 1211
Dr. Sadia Sabnoor works as a consultant physiotherapist at Hakim Habibur Rahman unani medical College
Shaymoli
Dhaka, 100
I will take proper treatment and stay healthy.🕺🕺🧎♂️🧍♀️
House#18, Road#18, Sector#03, Uttara
Dhaka, 1230
বাত,ব্যথা,প্যারালাইসিস ও অটিজম চিকিৎসার সেরা প্রতিষ্ঠান
Shewrapara, Mirpur
Dhaka, 1216
Empowering health through home-based care. Expertise meets convenience.
Niketon/Road 4/House 152/lift 4 ( Beside The Niketon Central Mosque) Gulshan 1
Dhaka, 1205
Life Plus Solution Healthcare created to treat, restore, maintain and care for the pain physical hea
309/B, 3 E Nakhalpara Road
Dhaka, 1215
Physiotherapy Home Service Our Home Healthcare services will be offering: @ Physiotherapy @ Stroke
Lake Drive Road, House 42, Sector 7 Uttara
Dhaka, 1230
I am a physiotherapy Dr.i worked at vision physiotherapy center. My expertise on musculoskeletal pain
Dhaka
Pain, Arthritis, Autism, Paralysis, Sports injury physiotherapy management