LOCAL BOY
Nearby public figures
Agogo
Our Village East Katia, Jagonnathpur
Phnom Penh
Daman
Phnom Penh
Odisha, Anugul
Faridpur
◢◣
◢◤❀◥◣
◥◣☸◢◤
◥◣◥◣★◢◤◢◤
❖─☸☸─❖
◥▔◣◢☬◣◈◢☬◣◢▔◤
✮☆KiNG☆✮
◢▂◤◥☬◤◈◥☬◤◥▂◣
❖─☸☸─❖
◥◣◥◣★◢◤◢◤
◢◤☸◥◣
◥◣❀◢◤
◥◤
মজার গল্প ম্যাডাম ও ছাত্র জোকস...
ম্যাডাম ক্লাস নিচ্ছেন, ইংরেজি ক্লাস, Paragraph লিখতে দিলেন (Your aim in life...) সবাই লিখা শুরু করে দিয়েছে। ক্লাসের দুষ্টু ছেলেটিও লিখছে। কী লিখছে? ম্যাডাম তার পাশে দাঁড়িয়ে লিখা পড়ছিলেন। দেখি খাতাটা দাও তো। দুষ্টু ছেলেটি খাতা এগিয়ে দিল। ম্যাডাম পড়ে শোনালেন যার বাংলা অর্থ এরকম... 'সবারই জীবনে স্বপ্ন আছে। কেউ হতে চায় ডাক্তার কেউবা পাইলট কেউবা ইন্জিনিয়ার। তবে আমি হতে চায় রিকশাওয়ালা। it's my aim in life... তারপর ক্লাসে হাসির রোল পড়ে গেল। ছেলেটা যে মজা করে লিখেছে সবাই সেটা জানে। কিন্তু ম্যাডাম সিরিয়াস। অত্যন্ত রেগে গেছেন। বেত দিয়ে ‘সপাং ’সপাং করে হাতে মারলেন!
কয়েক বছর পরের কথা! সেই দুষ্টু ছেলেটি এখন ইন্জিনিয়ার। রিকশাচালক হওয়ার শখ পূরণ হয়নি আফসুস! একটা মেয়ের সাথে প্রেম করছে চুটিয়ে। মেয়েটির নাম অহনা। তো অহনা একদিন বলল, এই জান,,, বাসায় আমার মা আমাদের রিলেশন জেনে গেছে।
ছেলে : ওহ না। এখন কী হবে?
মেয়ে : মা তোমার সাথে দেখা করতে চান। কালকেই আসবা আমাদের বাসায়।
পরের দিন,,, দুষ্টু ছেলেটি ড্রয়িংরুমে বসে আছে। একটুপর অহনার মা আসলেন এবং ছেলেটি অহনার মাকে দেখে পুরাই তব্দা। ইনি তো সেই ম্যাডাম! ওহ শিট! এখন পালাব কেমনে? ছেলেটি দাঁড়িয়ে সালাম দিল।
মেয়ের মা : বোস বাবা। তোমাকে চেনা চেনা লাগছে। কোথায় যেন দেখেছি!
ছেলে : কোথাও না ম্যাডাম!
মেয়ের মা : ম্যাডাম? ওহ ইয়েস মনে পড়েছে। ক্লাস নাইনে ছিলা তখন। তুমি তো রিকশাওয়ালা হতে চেয়েছিলা।
ছেলেটির অবস্থা পুরা কেরাসিন! কি বেকায়দায় পড়ল!
অহনার মা জিজ্ঞেস করলেন : তা তোমার (Aim in life) পূরণ হয়েছে? রিকশাচালক হয়েছ?
ছেলে : না শাশুড়িআম্মা থুক্কু ম্যাডাম। সবই ভাগ্যের লীলাখেলা!
মেয়ের মা : কি? তাহলে আমার মেয়ের সাথে প্রেম করলা কেন? বিয়ের পর ওর শখ পূরণ করতে পারবা? যে ছেলে নিজের এইম পূরণ করতে পারে নি সে আমার মেয়ের শখ কিভাবে পূরণ করবে? নাহ তোমার সাথে বিয়ে দেয়া সম্ভব না। তুমি এখন আসতে পারো।
ছেলেটি চলে যাচ্ছিল।
অহনার মা আবার তাকে বললেন : সেদিন ক্লাসে তুমি মজা করছিলা আর আমি সিরিয়াস ছিলাম। আজ আমি মজা করছি আর তুমি সিরিয়াস।
দুষ্টু ছেলেটির অনেক্ষণ লাগল কথাটি বুঝতে। যখন বুঝতে পারল তখন সে খুশিতে লাফিয়ে উঠল! রাস্তায় হাঁটতে হাঁটতে ছেলেটি কল দিল অহনাকে।
ছেলে : বিয়েটা এবার হয়ে যাবে, অহনা শুনছ?
মেয়ে : হ্যাঁ শুনছি। আম্মা আমাকে সব বলেছে।
তোমার কত দুঃখ! চিন্তা করিও না। তোমার Aim in life অবশ্যই পূরণ হবে। বিয়ের পর তুমি একটা রিকশা কিনবা। আর রিকশা চালিয়ে তুমি আমাকে সারা শহর ঘুরাবা!
অতঃপর দুষ্টু ছেলেটির মুখে একটাই গান শোনা যায়...
'চলে আমার রিকশা হাওয়ার বেগে উইড়া উইড়া'
– জসীম উদ্দীন –Tin Musafir - Jasimuddin - Bangalir hasir golpo
----------------------------
আগেকার দিনে একদল লোক দেশে দেশে মুসাফিরী করে বেড়াত। নানা জায়গায় ঘুরে তারা সকল দেশের নিয়ম ও রীতিনীতি জেনে বইপুস্তক লিখত। তাদের মধ্যে হিন্দু, মুসলমান, খ্রিস্টান, ইহুদি, সবাই থাকত। ভিন্ন জাতের বলে কেউ কাউকে অবহেলা করত না। এমনি তিন মুসাফির বিদেশ ভ্রমণে বের হয়েছে। একজন ইহুদি, একজন খ্রিস্টান, আর একজন মুসলমান। সেদিন তারা ঘুরতে ঘুরতে এক নতুন দেশে এসে উপস্থিত হল।
পথ চলে তারা যেমনই হয়রান, তেমনই ক্ষুধায় কাতর ছিল। কিন্তু তখন অনেক রাত হয়ে গেছে। গৃহস্থেরা সবাই ঘরদোর বন্ধ করে ঘুমিয়ে পড়েছে। না পেল তারা খাবার না পেল থাকার জায়গা! একটা বটগাছের তলায় কম্বল বিছিয়ে তারা শোয়ার জোগাড় করল।
এমন সময় একটি লোক সামান্য কিছু মিঠাই এনে তাদের উপহার দিল। তিনজনেরই এত ক্ষুধা পেয়েছিল যে, এই সামান্য মিঠাই ভাগ করে খেলে তাদের কারোই পেট ভরবে না। ক্ষুধার সময় সামান্য কিছু খেলে ক্ষুধা আরও বাড়ে। তাই তাদের মধ্যে ইহুদি মুসাফিরটি ছিল অতি চালাক। সে বলল, “এসো ভাই! আমরা সকলেই ঘুমিয়ে পড়ি। ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে যে সবচাইতে ভাল স্বপ্ন দেখবে, সে-ই মিঠাই খাবে।” সে ভেবেছিল বানোয়াট গল্প বলে সকালবেলা সেই মিঠাই সে খাবে।
একথা সকলেই মেনে নিল। তারা যার যার বিছানায় শুয়ে ঘুমিয়ে পড়ল।
শেষরাত্রে মুসলমান মুসাফির জেগে উঠল।– জেগে উঠে টপাটপ করে সমস্ত মিঠাই খেয়ে ফেলল, আর মিঠাই এর পাত্রটি রুমাল দিয়ে ঢেকে রাখল।
ইহার মধ্যে ভোর হয়েছে। খ্রিস্টান আর ইহুদিও আড়ামোড়া দিয়ে জেগে উঠল। তখন তারা একে অপরকে জিজ্ঞাসা করতে লাগল, কে কেমন স্বপ্ন দেখেছে। প্রথমে খ্রিস্টান বলতে আরম্ভ করল, “আরে, ভাই, আমি যে কি মজার স্বপ্ন দেখেছি!”
ইহুদি এগিয়ে এসে বলল, “কি দেখেছ, ভাই?”
খ্রিস্টান বলতে লাগল, “দেখলাম, আমি যেন আকাশে উড়তে উড়তে সেই ৪র্থ্ আসমানের উপর গিয়ে দাঁড়ালাম। সেখানে ঈসা নবী (আলাইহিস সালাম) আমার হাতটি ধরে কত কথাই না বললেন!”
ইহুদি বলল, “আমি ভাই আরও ভাল স্বপ্ন দেখেছি! কোথাকার একটা ময়ূর এসে আমাকে তার পাখায় বসিয়ে উড়িয়ে নিয়ে গেল। তারপর নানা দেশ ঘুরিয়ে আমাকে সেই কোহে তুর পাহাড়ে এনে পৌছে দিল। সেখানে দাঁড়িয়ে আমি আল্লার সঙ্গে কথা বললাম।”
সে মনে মনে ভাবছিল এর চেয়ে আর ভালো কোন স্বপ্ন হতে পারে না। তাই মেঠাই তার ভাগেই রয়েছে।
এরপর তারা মুসলমান মুসাফিরকে জিজ্ঞাসা করল, “এবার তোমার স্বপ্ন বল ভাই।”
মিঠাই খাওয়ার একটা লম্বা ঢেকুর তুলে এবার মুসলমান মুসাফির আরম্ভ করল, “আমার স্বপ্নটা ভাই বড়ই খারাপ।”
ইহুদি আর খ্রিস্টান খুশি হয়ে জিজ্ঞাসা করল, “বলেই ফেল না ভাই, কেমন স্বপ্ন দেখলে!”
মুসলমান কহিল, “আমি ভাই, দেখলাম, কোথাকার এক ভীষণ দৈত্য এসে আমার ঘাড় ধরে বলল, “জলদি মিঠাই খেয়ে ফেল— নতুবা তোকে গলা টিপে মারব। আমি আর কি। করব, তাড়াতাড়ি সবটা মিঠাই খেয়ে ফেললাম।”
এই বলে রুমালের ঢাকনি সরিয়ে মিঠাই-এর খালি পাত্রটা দেখিয়ে দিল। ইহুদি আর খ্রিস্টান তখন একবাক্যে জিজ্ঞাসা করল, “তুমি ভাই, আমাদের ডাকলে না কেন? আমরা উঠে দৈত্যটাকে তাড়িয়ে দিতাম।”
মুসলমান বলল, “ডাক কি কম দিলাম নাকি ভাই! কত জোরে জোরে তোমাদের ডাকলাম।”
তারা দুইজন জিজ্ঞাসা করল, “কিন্তু আমরা দুইজন তো নিকটেই ছিলাম; তবে শুনলাম না কেন?”
মুসলমান বলল, “কি করে শুনবে ভাই! তোমাদের একজন ছিলে সেই ৪র্থ্ আসমানের উপরে, আর একজন ছিলে সেই অত দূরে কোহেতুর পাহাড়ের উপরে। আমার ডাক অত দূর পর্যন্ত যাবে কি করে?”
চালাক ও কৃপণ - হাসির গল্প - রম্য গল্প - মজার গল্প - ছোট গল্প
একবার একজন বস্ত্রহীন অভাবী কিন্তু চালাক লোক এক ধনাঢ্য কিন্তু কৃপণ সওদাগরের কাছে গিয়ে জিজ্ঞাসা করলো মহাত্মন, শুনেছি আপনি খুব দয়াবান ও সহৃদয়। এও শুনেছি যে আপনি দান-খয়রাতে দরাজদিল ও মুক্তহস্ত।
কৃপণ সওদাগর এবং বিধ অযাচিত প্রশংসায় যারপরনাই খুশি হয়ে বিগলিত চিত্তে বললেন : হেঁ হে, লোকে তাই বলে বুঝি!
দরিদ্র লোকটি বলল : বলে মানে! চারদিকে সেকথাই তো রাষ্ট্র হয়েছে দেখছি।
ধনবান : বড়ই চিত্তসুখকর সংবাদ দিলে হে মনুষ্য। বল, তোমার জন্য আমি কি করতে পারি?
অভাবগ্রস্ত মানুষ : আমি যদি এখনই আপনার গৃহসম্মুখে দেহরক্ষা করি তাহলে কি করবেন?
ধনবান বললেন : তোমার মৃতদেহের সদগতি করাই আমার কাজ হবে। তবে তার আগে নতুন বস্ত্রে তোমার দেহ আচ্ছাদান করবো। দুঃখী বস্ত্রহীন মানুষটির মুখে হাসি ফুটে উঠলো।
সে বললঃ এই তো মহাপুরুষের মতন কথা। আল্লাহ আপনাকে কল্যান দান করুক। তো, দেহ অবসানের পরে যখন আমার দেহ লাশ-বস্ত্রে আচ্ছাদন করবেনই, তখন আমার এই প্রায় দিগম্বর দেহকে এখনই নতুন বস্ত্রে আচ্ছাদন করে আমার চক্ষুকে লজ্জামুক্ত করুন। মৃত্যুর পর চোখ বুজে যাবে, তাই নগ্নাবস্থায় লাশ দাফন করলেও চক্ষুলজ্জায় কুঞ্চিত হবো না।
সময় বাঘ আসে।
তারপর নাপিত সেই বড়শির সঙ্গে সাত আটটা পাঁঠা গেঁথে এক গাছি লোহার শিকলে সেই বড়শি আটকে একটা গাছের সঙ্গে বেঁধে রাখল। তারপর জোলাকে সঙ্গে নিয়ে গাছের মগ ডালে উঠে বসে রইল।
অনেক রাত্রে বাঘ এসে সেই বড়শিসমেত পাঁঠা গিলতে গিয়ে বড়শিতে আটকে গিয়ে তর্জন গর্জন করতে লাগল। সকাল হলে লোক ডেকে নাপিত আর জোলা লাঠির আঘাতে বাঘটিকে মেরে ফেলল।
রাজা ভারি খুশী। তারপর নাপিত আর জোলার সঙ্গে তাঁর দুই মেয়ের বিবাহ দিয়ে দিল। বিবাহের পরে বউ নিয়ে বাসর ঘরে যেতে হয়। জোলা একা বাসর ঘরে যেতে ভয় পায়। নাপিতকে সঙ্গে যেতে অনুরোধ করে।
নাপিত বলে, “বেটা জোলা! তোর বাসর ঘরে আমি যাব কেমন করে? আমাকেও তো আমার বউ-এর সঙ্গে ভিন্ন বাসর ঘরে যেতে হবে। তুই কোনো ভয় করিস না। খুব সাহসের সঙ্গে থাকবি।”
এই বলে জোলাকে বাসর ঘরের মধ্যে ঠেলে দিল।
বাসর ঘরে গিয়ে জোলা এদিকে চায়- ওদিকে চায়। আহা-হা কত ঝাড়-কত লণ্ঠন ঝিকিমিকি জ্বলতেছে। আর বিছানা ভরে কত রঙের ফুল। জোলা কোথায় বসিবে তাই ঠিক করতে পারে না। তখন অতি শরমে (লজ্জিতভাবে) পাপোশখানার উপর কুচিমুচি হয়ে (জড়সড় হয়ে) বসে জোলা ঘামতে লাগল।
কিছুক্ষণ বাদে হাতে পানের বাটা নিয়ে, পায়ে সোনার নুপুর ঝুমুর ঝুমুর বাজিয়ে পঞ্চসখী সঙ্গে করে রাজকন্যা এসে উপস্থিত। জোলা তখন ভয়ে জড়সড়। সে মনে করল, পৌরাণিক কালের কোন প্রাণী যেন তাঁকে কাটতে এসেছে। সে তখন তাড়াতাড়ি উঠে রাজকন্যার পায়ে পড়ে বলল, “আম্মাজান। আমার কোনো অপরাধ নাই। সকলই ঐ নাপিত বেটার কারসাজি।”
রাজকন্যা সবই বুঝতে পারল। কথা রাজার কানেও গেল। রাজা তখন জোলা আর নাপিতকে তাড়িয়ে দিলেন। নাপিত রেগে বলে, “বোকা জোলা। তোমার বোকামীর জন্য অমন চাকরিটা তো গেলই- সেই সঙ্গে রাজকন্যাও গেল।”
জোলা নাপিতকে জড়িয়ে ধরে বলল, “তা গেল-গেল! চল ভাই, দেশে গিয়ে বউদের লাথিগুতা খাই। সে তো গাঁ-সওয়া হয়ে গেছে। এমন সন্দেহ আর ভয়ের মধ্যে থাকার চেয়ে সেই ভালো।”
ঘোড়া চোর - ছোট গল্প - হাসির গল্প - রম্য গল্প - মজার গল্প
একবার এক ঘোড়া-চোর চুরি করতে গিয়ে ধরা পড়ে গেল। ঘোড়ার মালিক চোরকে বলল : চুরির জন্য তোমাকে কঠিন শাস্তি দিতে পারি, কিন্তু এক শর্তে সে শাস্তি থেকে তুমি বাঁচতে পার।
চোর বলল ; দয়া করে আপনার শর্ত প্রকাশ করুন, আশা করি মান্য করতে পারব।
ঘোটকাধিকারী চোরকে বলল : আমাকে ঘোড়া চুরির কলাকৌশল শিখালে তোমাকে মুক্ত করে দেব।
চোর এই প্রস্তাবে আনন্দের সঙ্গে রাজি হলো এবং যথারীতি চৌর্যকলা প্রদর্শনে মনোযোগী হলো। প্রথমে ঘোটকের কাছে গিয়ে তাকে একটু আদর করল, গা-মর্দন করে দিল এবং বলল : প্রথম পর্যায়ের কাজ শেষ। আমি আপনার ঘোড়ার বিশ্বাস স্থাপন করে ফেলেছি। এখন লাথি মারার বা লাফ দেবার সম্ভাবনা নেই। এখন দেখুন গলার রশি খুলে নিলাম—এখন দক্ষ হস্তে দ্রুততার সঙ্গে লাগাম পরিয়ে ফেলতে হবে। ব্যাস, সে কাজও দেখুন কেমন স্বচ্ছন্দে করে ফেললাম। এবার একটু সতর্কতার সঙ্গে ক্ষিপ্রগতিতে ঘোড়ায় চড়ে বসতে হবে। এখন দু’পা দিয়ে ঘোড়ার পেটে আগাত করুন এবং ঘোড়াকে বেত্রাঘাত করুন। ঘোড়া দুলকি চালে ছুটে চলল।
চোর বলল : এভাবেই ঘোড়া চুরি করতে হয়। তবে ঘোড়ার মালিককে সামনে রেখে এভাবে ঘোড়া নিয়ে চম্পট দেয়ার মজাই আলাদা। এই স্মরণীয় চুরির সুযোগ করে দেবার জন্য ধন্যবাদ।
চোর ঘোড়া নিয়ে বিদ্যুৎ গতিতে অদৃশ্য হয়ে গেল। মালিক অন্য ঘোড়া নিয়ে তাড়া করেও চোরকে ধরতে পারল না।
😁😁😁
😁😁😄😄
🤣🤣কার কার এমন স্বপ্ন🤣🤣
🌺彡সবাই 𝐋𝐢𝐤𝐞 & 𝐅𝐨𝐥𝐥𝐨𝐰 দিয়েッ🌺
𝐃𝐨𝐧𝐞 লিখো 𝐍𝐨𝐭𝐢𝐟𝐢𝐜𝐚𝐭𝐢𝐨𝐧
🍁দেখা মাত্রই 𝐛𝐚𝐜𝐤 করে দিবো!🍁
ইনশাহ-আল্লাহ!!🖤
১০০%২০০% শিয়োর🥰🥰
বিসমিল্লাহ হির রহমানির রহিম
আপনি কি ফেসবুক পেজ এ ফোলো নিয়ে ভাবছেন,,অন্য কাউকে ফোলো দিয়ে ফোলো বেক পাচ্ছেন না,,,তাহলে আর দেরি নাকরে আজ ই চলে আশুন,,,এই পেজকে ফোলো করুন,,,এবং তার পর এই পষ্টের কমেন্ট বকসে Done লিখুন,,তারপর আপোনার ফোলো বেক পায়ে জান,,,এক মাএ আমিই দিচ্ছি ফোলো দিলে ফোলো বেক পাওয়ার গ্রান্টি,,,,🤣🤣😁😁
🤣🤣🤣🤣🤣
✅follow দিলে follow বেক পাবা...!
Follow না পেলে follow উঠিয়ে নিবা...!
–🍂অলটাইম সাপোর্ট༉༎۵﹏💚🌺
100% বেক পাবে.....
যেতোমাকে পাগলেরমতো ভালোবাসে তাকে কখনো ছাগলের মতন অবহেলা করো না
হয়তো তুমি একদিন তাকে গরুরমতন খুঁজবে আর সে তোমাকে বাঁদরের মতন নাচাবে
আজকের রাত থেকে,,,,চাঁদ আর উঠবে না,,
কারন চাঁদ বিক্রি হয়ে গেছে,,,,
পাশে দাঁড়িয়ে
ভরসা দেওয়ার লোক নেই
সামনে দাঁড়িয়ে
পথদেখানোর লোক নেই
কিন্তু? পিছনে দাঁড়িয়ে
সমালোচনা করার,
অনেক লোক আছে,
এই সমাজে কেউ ব্যাকার হলে কান্না করে ও বোঝাতে পার বেন না আপো নার কিছু প্রয়ো জোন ছিলো,,,,,
ছোট বেলা টাই ভালো ছিলো🙂
ভিডিয়ো টা সবাই সর্ম্পূর্ণ দেখ বেন,,,,ভয় পাইলে কমেণ্ট করে জানাবেন,,,
হারা-জেতার ভালো বাসা পর্ব(৫)...............
রাত ১২ টা....
নিরুপমার ঘরে বাসর সাজানো হয়েছে তাদের।নিরুপমা খাটের উপর বসে আছে। নিলয় আসলো রুমে।নিলয় বেচারার মন খারাপ।নিরুপমা যদিও বাজি জেতার জন্য নিলয় কে বিয়ে করেছে কিন্তু এমনিতে নিলয় কে তার খারাপ লাগে না।দেখতে শুনতে ভাল ব্রিলিয়ান্ট, হ্যান্ডসাম, অনেক মেয়ের ক্রাশ, স্বামী হিসেবে এমন ছেলেই চায় মেয়েরা।তাই নিরুপমা মনে মনে নিলয় কে স্বামী হিসেবে মেনে নিয়েছে। নিলয় নিরুপমার রুমের বারান্দায় গিয়ে বসলো মন খারাপ করে। .
..
হঠাত নিরুপমার মনে হল গাইয়া টাকে বলা দরকার যে সে অন্য একটা ছেলে কে বিয়ে করেছে & কয়েক দিন এর মধ্যেই হানিমুনে যাবে। তাই হানিমুনে যাওয়ার টাকা টা রেডি রাখো। নিরুপমা ফোন দিতেই গাইয়া টা ফোন রিসিভ করলো। নিরুপমা তো এক নিশ্বাসে সব বলে ফেললো।
নিরুপমা:আমি কিন্তু পরের সপ্তাহে হানিমুনে যাবো।
ছেলেটি: সেটা তো হবে না। মুই তো পরের সপ্তাতে হানিমুন যাবার পাইম না।মোর ফাস্ট সেমিস্টার এর ফাইনাল পরীক্ষা আছে।
নিরুপমা: আপনি কেন যাবেন? আপনি বাজির টাকা দিবেন আমি আমার স্বামী কে নিয়ে হানিমুনে যাবো।
ছেলেটি:টাকা না হয় দিলাম কিন্তু স্বামীকে ছাড়া হানিমুনে কিভাবে যাবে [ ফোন কানে ধরে বলতে বলতে নিলয় রুমে আসলো।]
এসে নিরুপমার সামনে বসে বললো স্বামী কে ছাড়া কি হানিমুনে যাওয়া যায়? নিরুপমা তো অবাক? আমি এতক্ষন কার সাথে কথা বলছিলাম। আর এতক্ষন তো গাইয়া টা আঞ্চলিক ভাষাতেই কথা বলছিল আর এখন এত সুন্দর করে শুদ্ধ ভাষায় কথা বলছে কি করে? তখন দেখলো কথা গুলো মোবাইল থেকে নয় সামনে থেকে আসছে।তখন নিলয় বললো চুল ভেজা আছে?? ভেজা চুল দিয়ে পা মুছানোর কথা ছিল!!!!!!!!..
..
নিরুপমা হা করে অবাক হয়ে বললো, নিলয় তার মানে তুমি আম্মু বান্ধবীর ছেলে??
নিলয় বললো, বলেছিলাম আমাকে বিয়ে করার জন্য পাগল হবা, সুইসাইড ও করতে চাইবা... করেছো। বলেছিলাম তোমাকেই বিয়ে করবো...করেছি। এখন থেকে প্রতিদিন ভেজা চুল দিয়ে সকাল আর রাতে পা মুছে দিবা। নিরুপমা বললো সব করবো আগে বলো এতসব করলে কি করে?
..
নিলয় বললো, যেদিন তোমার আম্মু তোমার সম্পর্কে আমাকে বলে সেদিনই বুঝেছিলাম তুমি কক্ষনো কোথাও হারো নি। তাই এমন জেদি আর বদমেজাজি হয়েছো। আমি চাইলে তোমার সাথে মিট করে কথা বলেই বিয়ে টা করতে পারতাম। কিন্তু সেটা করলে তোমার জেদি আর বদমেজাজি অভ্যাস টা থেকেই যেত।তাই সেটা না করে তোমার আম্মুর কাছ থেকে তোমার নাম্বার টা নিয়ে ফোন এ রাখলাম।আর প্লান করলাম কিভাবে তোমাকে ঠিক করা যায়। আর তুমি যেদিন তোমার আম্মুর কাছে আমার নাম্বার নিছো তখনি আন্টি আমাকে বলে দিছে।আর আমিও তোমাকে খেপিয়ে দিয়ে বিয়ে না করার বাজি করালাম। কারন আমি জানতাম
বাজির কথা বললেই তুমি রাজি হবে, তারপর ভার্সিটি তে এডমিশন। প্লান মতই সব হল আর তুমি বিয়েও করলে।
..
তার মানে তুমি সব গুলো বাজি জিতলা???? নিরুপমা বললো। আমাকে কি সত্যি সত্যি তোমার পা ভেজা চুল দিয়ে মুছে দিতে হবে??. নিলয় বললো না হবে না।তুমি সব সময় আমার বুকে থাকবা।আর হ্যা আরো একটা বাজি জিতেছি।সেটা হলো আমার স্বশ্বুর আব্বার কাছে। সেটা হল আমি যদি ওনার মেয়ে কে ওনার মেয়ের ইচ্ছাতেই বিয়ে করতে পারি তাহলে হানিমুন এর বাজেট উনি দিবেন সেটা নিরুপমা যেখানে যেতে চাইবে......
..
তো নিরুপমা বাজিতে নাকি সব সময় জিতে যাও কখনো হারাতে পারে নি কেউ। এখন তো দেখছি একটা বাজিও জিততে পারলে না। নিরুপমা:কে বললো আমি বাজি জিতি নি...
নিলয়:কোথায় জিতলা বাজি?
নিরুপমা: আমি বাজিতে জিতেনিলাম সেই মানুষ টাকে যার কাছে হাজার বার বাজিতে হেরে যেতেও শান্তি আছে।সেই মানুষ টাই
আমার সব থেকে বড় বাজি জেতা।.....
আর সেটা আমার গাইয়া খ্যাত নিলয়.....
নিলয়: তাই নাকি?? তাহলে চল এখন বিছানায় তোমাকে হারিয়ে দিয়ে জিতিয়ে দেই আবার।
নিরুপমা: ইশ রে শখ কত... আগে ভাল করে প্রোপোজ কর.... তারপর ভাববো......
নিলয়: বউকে বাসর রাতে প্রপোজ করা লাগবে? পারবো না..
নিরুপমা: পারতেই হবে... জোর করে প্রপোজ করাবো।
নিলয়: পারবা না প্রপোজ করাতে বাজি কর....
নিরুপমা: ওকে বাজি ........ বলো কি বলবে না?
নিলয়: I LOVE YOU...
নিরুপমা: হেরে গেছে হেরে গেছে… প্রপোজ করেছো...
নিলয় : না না করি নি এমনি বলছি ওটা.....
এভাবেই চলতেই থাকবে বাজি..... একজন হেরেও জিতে যাবে আর একজন অন্য জন কে জিতিয়ে দিয়ে জিতে যাবে সেই মানুষ টাকে যার মুখে জিতের হাসিটা পৃথিবীর সব কিছুর থেকেও বেশি মুল্যবান.....
চলুক তাদের খুনশুটির ভালবাসা......
★★
★★
=''''হারা-জেতার ভালো বাসা'''
পর্ব (৫)????
আমার পেজ টিতে ফোল করবেন সবাই...=আর এই গল্প টা লাইক করবেন...ভালো লাগলে কমেন্ট করে জানা বেন সবাই..???????
হারা-জেতার ভালো বাসা (৪র্থ) পর্ব...........
হঠাত নিরুপমা শুনতে পেল পিছনে নিলয় আর কাঁদছে না।নিলয় রুনা দুজনেই হেসে উঠছে একসাথে।নিরুপমা অবাক হয়ে ফিরে আসলো সবার কাছে।তখন দেখলো নিলয় আলামিন ভাইয়ার কাছ থেকে ২৫০০০টাকা নিচ্ছে। নিরুপমা রুনা কে জিজ্ঞেস করলো এটা কিসের টাকা। তখন আলামিন বললো, আমি বাজি করেছিলাম নিলয়ের সাথে। নিলয় বলেছিল তুমি নিজে এসে নিলয় কে প্রোপোজ করবে এবং এক সপ্তাহ প্রেম করে নিজেই ব্রেক আপ করবে। আমি বলেছিলাম নিরুপমা তোমাকে পাত্তাই দিবে না।তাই আমি ওর সাথে বাজি করেছিলাম কিন্তু আমি হেরে গেছি তুমি ওকে প্রোপোজ করে এক সপ্তাহ প্রেম করে এখন নিজেই ব্রেক আপ করছো তাই নিলয় জিতে গেছে।
..
নিরুপমা অবাক না হয়ে পারলো না। সে তো বাজি করছে রুনার সাথে ৫০০০ টাকা আর নিলয় সেটাই করেছে ২৫০০০ টাকা। কিভাবে? তার মানে কি রুনা??? তখন রুনা বলা শুরু করলো, বললো নিরুপমা স্যরি দোস্ত।তোর সাথে এই বাজি করার জন্য টাকা টা আমাকে নিলয় ভাইয়াই দিয়েছিল।যেদিন এসাইনমেন্ট জমা দেবার পর নিলয় ভাইয়া কে ধন্যবাদ জানাতে যাই তখন তিনি এই বাজি টা করতে বলেন আর এটাও বলেন যে বাজির টাকা উনি দিবে। তাই আমি বাজি টা করি। বাকি টা নিলয় ভাইয়ার কাছেই শুনে নে...
..
হচ্ছে টা কি নিলয়? নিরুপমা বললো। নিরুপমা তুমি এতটাও সুন্দরী বা চালাক নও যে আমার মত ছেলে কে এক সপ্তাহে তোমার ন্যাকামি দেখিয়ে প্রেমে ফেলতে পারবা।তুমি যেদিন আমাকে প্রথম নোটিশ করো। সেদিন আমি তোমার ব্যাপারে আলামিন এর কাছে জানতে চাই। তাতেই বেরিয়ে আসে তোমার এই ভয়ংকর রুপ টা। তাই ভাবলাম তোমাকে একটা শিক্ষা না দিলেই নয়।তখন আলামিন বললো তুমি নাকি আমাকে পাত্তাই দিবে না। আর তখনি বাজি টা করলাম আলামিন এর সাথে ২৫০০০ টাকা। আর সেটার ২০% মানে ৫০০০ টাকার বাজি করতে বললাম রুনা কে তোমার সাথে। রুনা ও তাই করলো। আর আমিও তোমার ন্যাকু ন্যাকু প্রেম সহ্য করলাম ১সপ্তাহ। আর হ্যা তুমি নাকি কখনো হারো নাই??? হারতে শিখো আজ থেকে, হারের একটা আলাদা মজা আছে।
..
নিরুপমা জীবনে প্রথম কোন বাজিতে হেরে বাসায় গেল।সারারাত ঘুম আসছে না।সে কখনোই হারতে পারে না।সে তার হার টা মেনে নিতে পারছে না।তাকে জিততেই হবে যেভাবেই হোক। এখন জিততে হলে একটাই কাজ আছে সেটা হল নিলয়ের সাথে ব্রেক আপ না করা। কিন্তু সেটা সে আজকেই সবার সামনে করছে। তাই এটা সম্ভব না। কিন্তু করবে কি সে নিলয়ের কাছে তার হার টা মেনে নিতে পারছে না কিছুতেই।
..
অবশেষে নিরুপমা একটা চরম সিন্ধান্তে উপনিত হল।যা কারো কল্পনাতেও আসতে পারে না শুধু মাত্র একটা বাজি জেতার জন্য। না না একটা নয় ২টা বাজি জিতবে সে যদি এইকাজ টা করতে পারে।
প্রথমত... সে কাল কে নিলয় কে বিয়ে করবে জোর করে রাজি করিয়ে হলেও। প্রয়োজন হলে সুইসাইড এটেম্প করবে। নিলয় কে বিয়ে করলে তাদের ব্রেক আপ হলো না মানে নিরুপমা জিতে গেল বাজি টা।
দ্বিতীয়ত... নিলয় আম্মুর পছন্দ করা গাইয়ার থেকে অনেক ভালই আছে। সো নিলয় কে বিয়ে করলে ওই গাইয়ার সাথে বাজি তে জিতবে। হানিমুন খরচ টা তার কাছে উসুল করবে।
.
..
যেই ভাবা সেই কাজ। পরের দিন নিরুপমা ক্যাম্পাসে গিয়ে নিলয়ের হাত ধরে টেনে নিয়ে গিয়ে সবার সামনে নিলয় কে বললো তাকে বিয়ে করতে। নিলয় বললো অসম্ভব আমি তোমার মত মেয়ে কে কখনোই বিয়ে করবো না। তখন নিরুপমা নিলয়ের হাত ছেড়ে দিয়ে সবার সামনেই দৌড়ে ৫ তলা ভবনের উপর উঠে চিতকার করে বলতে লাগলো সবার উদ্দেশে নিলয় তাকে আজকেই বিয়ে না করলে সে সুইসাইড করবে। কিছুক্ষন এর মধ্যেই পুরো ক্যাম্পাসের শিক্ষার্থী উপস্থিত হলো সেখানে। আর সবার নিরুপমার জেদ সম্পর্কে ভালই ধারনা আছে। তাই সবাই নিলয় কে হাত জোর করে হলেও বিয়েতে রাজি করিয়ে কাজি অফিসে গিয়ে বিয়ে টা দিল...
..
কাজি অফিস থেকে বের হয়েই নিরুপমার মুখে প্রথম কথা ছিল.... বাজি টা আমিই জিতলাম আর তুমি হারলে। ব্রেক আপ আর হলো না। নিরুপমা কখনো কোন বাজিতে হারে না মাইন্ড ইট.... নিলয় বেচারা অবাক হবে নাকি শকড হবে কিছুই বুঝতেছে না। একটা মেয়ে শুধু মাত্র একটা ৫০০০টাকার বাজির জন্য একটা ছেলে কে সুইসাইডের ভয় দেখিয়ে রাজি করিয়ে বিয়ে করতে পারে বলে তার ধারনার বাইরে ছিল। তাই আপাতত নিলয় কিছুই বললো না।
..
নিরুপমার বিয়ের খবর টা এতক্ষনে তার আব্বু আম্মু ও জানতে পেরেছেন।প্রথমে রাগ হলেও পরে পুরো ব্যাপার টা জানতে পেরে মেনে নিয়েছেন তাই নিলয় কে নিয়েই নিরুপমা কে বাসায় যেতে বলছে।সন্ধ্যার দিকে নিরুপমা নিলয় কে নিয়ে তাদের বাসায় আসলো। এসে দেখে বাড়িতে মোটামুটি একটা বিয়ের আমেজ এসেছে।বাড়িতে কিছু আত্বীয়রাও এসেছে, যাদের কাউকে চেনা আবার কেউ কেউ অচেনা।নিরুপমার সেগুলোতে কোন খেয়াল নেই।তার চিন্তা হল সে এক বারে ২টা বাজি জিতেছে এবং তাকে কেউ কখনো কোন বাজিতে হারাতে পারে নি। ..
★★
=''''হারা-জেতার ভালো বাসা''''
পর্ব (৪)????
আমার পেজ টিতে ফোল করবেন সবাই...=আর এই গল্প টা ভালো লাগলে লাইক করবেন...(৫ম)পর্ব পেতে চাইলে কমেন্ট করে জানা বেন???????
এই হলো আমাদের মা/বাবা😔😔
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Contact the public figure
Telephone
Website
Address
Dhaka
Nayapaltan
Dhaka
Regardless of Shaquie Ahmed's various contribution towards the music scenario of Bangladesh, he has brought before some amazing and soothing lyrics which has been instantly appreci...
Dhaka
The journey of being a RJ from 2007 to till 2016 will always amaze me. I will always cherish the mem
Dhaka
‘Hanif Sanket’ has been the popular name in every walk of life throughout the country
Dhaka
http://jobsdhaka.com [email protected] join JobsDhaka.com http://www.facebook.com/group.php?gid=105384333345