Sunan Shop
Nearby food & beverage services
Ghop Nowapara Road, Jessore
Moghbazar
Farmgate
Savar
Farmgate
Jessore
৬১/১/১ তেজকুনি পাড়া, তেজগাঁও, ঢাকা-,
3300
You may also like
Sunan Shop provides good and healthy food that Muslims are allowed to eat or drink under Islamic Law.
All Kind of Printing, Graphics Design, promotional items, gift items & Supplier.
প্রথমেই বলে রাখা ভালো, কুরআনে যে তীনের উল্লেখ রয়েছে তা আমাদের দেশে নেই। এ দেশীয় মানুষদের কাছে অপরিচিত এক ফল। অথচ আমাদের বন-জঙ্গলে বা বাড়ির বাগানে গজে উঠা কাকডুমুরের সাথে আমরা তা মিলিয়ে ফেলি। কাকডুমুর আর তীন যে এক নয় তা কিন্তু অনেকেই জানি না। বাংলাদেশে যে ডুমুরের দেখা মেলে সেটির বৈজ্ঞানিক নাম ফাইকাস হিসপিডা (Ficus hispida)। ঝোঁপ গাছ, পাতা সিরিস কাগজের মতো খসখসে। শুধুমাত্র পাখিরাই প্রধানত এই ডুমুর খেয়ে থাকে এবং পাখির বিষ্ঠার মাধ্যমে বীজের বিস্তার হয়ে থাকে। মানুষের খাওয়ার একদমই অনুপযুক্ত। আমাদের দেশে এর চাষাবাদ করতে হয় না। অবহেলা আর অযত্নে বেড়ে উঠে। একে অনুপকারী বলা হয়ে থাকে। সুতরাং তীন তিলাওয়াত করার সময় দেশীয় ডুমুরের কল্পনা মাথায় নিলে কিন্তু অর্থচ্যুতি ঘটবে নিশ্চিত। দীর্ঘদিনের ধারণা এখনই বাদ দিতে হবে।
তীনের পরিচয়
কুরআনে যে তীনের কথা উল্লেখ রয়েছে সেটির বৈজ্ঞানিক নাম Ficus carica। ফাইকাস দলভুক্ত ৮০০ প্রজাতির মধ্যে এই তীন সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। সবার আগে স্থান। এটি দেশীয় কাকডুমুর থেকে বড়। স্বাদে সুমিষ্ট, অত্যধিক সুস্বাদু এবং রসালো। এককথায়, স্বাদে, ঘ্রাণে এবং পুষ্টিগুণে সেরা একটি ফলের নাম তীন। তীন গাছ তিন থেকে দশ মিটার পর্যন্ত বড় হয়। ঘন এবং খসখসে পাতায় ভরপুর থাকে। উর্দুতে এর ফলকে আঞ্জির বলা হয়। পৃথিবীর অনেক দেশে এর চাষাবাদ হয়। বিশেষ করে মধ্যপ্রাচ্য এবং পশ্চিম এশিয়ায় এটি বাণিজ্যিকভাবে উৎপাদন করা হয় এবং এটি হলো একটি গুরুত্বপূর্ণ অর্থকরী ফসল। আফগানিস্তান থেকে পর্তুগাল পর্যন্ত এই ফলের বাণিজ্যিক চাষ হয়ে থাকে। এর আদি নিবাস মধ্যপ্রাচ্য। সবচেয়ে বেশি চাষ হয় তুরস্কে। বৎসরে তিন লক্ষ টনের বেশি উৎপাদন হয় সেখানে। পরেই আছে মিশর, মরক্কো, আলজেরিয়া, ইরান এবং সিরিয়া।
তীনের পুষ্টিগুণ
তীনে আছে ভিটামিন-এ, ভিটামিন-সি, ভিটামিন-কে, ভিটামিন-বি, পটাশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম, জিংক, কপার, আইরন ইত্যাদি।
এতকিছু উপকারী উপাদান থাকলেও ক্যালরি এবং ফ্যাট নেই বললেই চলে। মোটা হয়ে যাওয়ার চিন্তা ঝেড়ে ফেলে পেটভর্তি খাওয়ার মতো একটি ফল তীন। বড় সাইজের একটি তীনে মাত্র ২ গ্রাম ফ্যাট থাকার কথা খাদ্য বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন। ডায়েটেড এবং ফিট থাকতে চাইলে তীন সবচেয়ে কার্যকর ফল। আর এন্টিঅক্সিডেন্ট-এর তীনের চেয়ে ভালো ফল আর নেই বললেই চলে।
প্রোস্টেট এবং জরায়ু ক্যান্সারের প্রতিষেধক হচ্ছে তীন। ব্লাড প্রেসার এবং স্নায়ুরোগ কমাতে দারুণ কার্যকর। মায়ের বুকে দুধ উৎপাদনে তীনের জুড়ি মেলা ভার। পাইলসে ভোগা ব্যক্তিরা অসাধারণ ঔষধ হিসাবে তীন খেতে পারেন। গরুর দুধে এলার্জি থাকলে তীন খান। ক্যালসিয়ামের ঘাটতি নিয়ে আর চিন্তা করতে হবে না।
ডায়াবেটিক নিয়ন্ত্রণ, হাঁপানি রোগ, শ্বাসকষ্ট, ত্বক সমস্যা, চুলের রোগে তীন সবচেয়ে কার্যকর ভূমিকা রাখে। গর্ভবতী মহিলাদের এসিডিটি নির্মূল করে তীন। কিডনি, লিভার, ইউরিনারি ব্লাডারের কার্যকারিতা বহুগুণে বৃদ্ধি করে। শরীরের দুর্বলতা দূর করে আনে সজীবতা আর অদম্য শক্তি। তীন ফলের উপকারিতা লেখতে চাইলে শেষ করা কষ্টকর হয়ে যাবে।
আল্লাহর রাসুল (সা.) তীন ফল অনুসারীদের মধ্যে বণ্টন করে দেয়ার সময় বলতেন, ‘এটি খাও, কারণ এতে অনেক রোগের ঔষধ রয়েছে।’
সুতরাং তীনের তরজমা শুধুমাত্র ডুমুর দিয়ে যারা করেন তারা একটা ভুল অর্থ দাঁড় করিয়ে দিচ্ছেন। এ দেশীয় মানুষদের মগজে এমন একটি ফলের চিত্র এঁকে দেয়া হচ্ছে যা মানুষের খাওয়ার একদম অনুপযোগী। পাখপাখালির খাবার শুধু। এমনকি ডুমুরের নাম শুনলে অনেকে বিরক্তিভাব প্রকাশ করেন।
তীনের ইংরেজি প্রতিশব্দ হচ্ছে Fig। আর এই তীন এদেশের মানুষের কাছে একদমই অপরিচিত এক ফল।
আমাদেরকে কুরআনিক শব্দ নিয়ে গভীরে ডুব দিতে হবে। ভাবতে হবে মনোযোগে। তারপর মুক্তা তুলে তা প্রচার করতে হবে।
আল্লাহ যে ফলের শপথ করেছেন তা যেনতেন কোনো ফল নয়। অবশ্যই অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং উপকারী তো বটেই।
বিস্তাররিত জানতে অথবা অর্ডার করতে ইনবক্স করুন অথবা কল করুন এই নাম্বারে :- 01997200013 (WhatsApp)
💛উচ্চ রক্তচাপ ও হৃদপিণ্ডের সমস্যাজনিত রোগ ও কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে , ফুসফুস ও হাঁপানি নিরাময় করে।
মস্তিষ্ককে রিলাক্স (Relax) করতে সহায়তা করে আর অগনিত সমস্যার হাত থেকে নিজেকে দূরে রাখতে খেতে হবে প্রতিদিন ২-৩ পিস এনারজেটিক সুপার বুস্টার জাফরান মিশ্রিত মধুময় ত্বীন ফল 💛
এই ফলটি নারী-পুরুষের বিভিন্ন যৌন সমস্যার সমাধান করে এবং যৌন শক্তি বৃদ্ধি করে। এর উপকারিতা পেতে, ত্বীন ফল সারারাত দুধে ভিজিয়ে রাখুন এবং সকালে পান করুন।
বিস্তাররিত জানতে অথবা অর্ডার করতে ইনবক্স করুন অথবা কল করুন এই নাম্বারে :- 01997200013 (WhatsApp)
💛উচ্চ রক্তচাপ ও হৃদপিণ্ডের সমস্যাজনিত রোগ ও কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে , ফুসফুস ও হাঁপানি নিরাময় করে।
মস্তিষ্ককে রিলাক্স (Relax) করতে সহায়তা করে আর অগনিত সমস্যার হাত থেকে নিজেকে দূরে রাখতে খেতে হবে প্রতিদিন ২-৩ পিস এনারজেটিক সুপার বুস্টার জাফরান মিশ্রিত মধুময় ত্বীন ফল 💛
এই ফলটি নারী-পুরুষের বিভিন্ন যৌন সমস্যার সমাধান করে এবং যৌন শক্তি বৃদ্ধি করে। এর উপকারিতা পেতে, ত্বীন ফল সারারাত দুধে ভিজিয়ে রাখুন এবং সকালে পান করুন।
বিস্তাররিত জানতে অথবা অর্ডার করতে ইনবক্স করুন অথবা কল করুন এই নাম্বারে :- 01997200013 (WhatsApp)
জাফরান খাবারের একটি উপাদান। জাফরান সম্পর্কে আমরা সবাই কমবেশি জানি। এটি এতোটাই ব্যয়বহুল যে সবার পক্ষে ব্যবহার করা সম্ভব হয়ে ওঠে না। তবে অল্প পরিমাণে জাফরান ব্যবহার করেই এর উপকারিতা পাওয়া যায়। চলুন জেনে নিই জাফরানের উপকারিতা ও কার্যকারিতা।
জাফরান
জাফরান কড়কাস স্যাটিভা নামের একটি বহিরাগত ফুল থেকে আহরিত হয়। এটি মূলত ইরান, ভারত এবং গ্রিসের কিছু এলাকাতে হয়। বাংলাদেশে না হওয়ার কারণে এর দামটা একটু বেশি। এটি মূলত ফুড কালার হিসেবে বিভিন্ন খাবার এবং পেস্ট্রিতে ব্যবহার করা হয়। ৩৫০০ বছর আগ থেকে এর চাষ হয়ে আসছে এবং প্রায় ৯০টিরও বেশি রোগের সমাধান দিয়ে থাকে এই উপাদানটি। ঠান্ডা, কাশি, ঘুম না হওয়া, কার্ডিও ডিজিজ বা হার্টের সমস্যার সমাধান দিয়ে থাকে।
জাফরানের উপকারিতা
১ চিমটি জাফরান ১৫টি শারীরিক সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে পারে। জাফরানে রয়েছে পটাশিয়াম যা উচ্চ রক্তচাপ ও হৃদপিণ্ডের সমস্যাজনিত রোগ দূর করে।
হজমে সমস্যা এবং হজম সংক্রান্ত যেকোনো ধরনের সমস্যা দূর করতে সহায়তা করে জাফরান।
জাফরানের পটাশিয়াম আমাদের দেহে নতুন কোষ গঠন এবং ক্ষতিগ্রস্ত কোষ সারিয়ে তুলতে বেশ কার্যকরি।
জাফরানের নানা উপাদান আমাদের মস্তিষ্কক শিথিল করতে সাহায্য করে, এতে করে মানসিক চাপ ও বিষন্নতা জনিত সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
জাফরানের ক্রোসিন নামক উপাদানটি অতিরিক্ত জ্বর কমাতে সহায়তা করে।
নিয়মিত জাফরান সেবনে শ্বাস প্রশ্বাসের নানা ধরনের সমস্যা যেমন অ্যাজমা, পারটুসিস, কাশি এবং বসে যাওয়া কফ দূর করতে সহায়তা করে।
মেয়েদের মাসিকের অস্বস্তিকর ব্যথা এবং মাসিক শুরুর আগের অস্বস্তি দূর করতে জাফরানের জুড়ি নেই।
জাফরানের রয়েছে অনিদ্রা সমস্যা দূর করার জাদুকরী ক্ষমতা। ঘুমোতে যাওয়ার আগে গরম দুধে সামান্য জাফরান মিশিয়ে পান করলে অনিদ্রা সমস্যা দূর হবে।
সামান্য একটু জাফরান নিয়ে মাড়িতে ম্যাসাজ করলে মাড়ি, দাঁত এবং জিহ্বার নানা সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব।
গবেষণায় দেখা যায় জাফরান দৃষ্টিশক্তি উন্নত করতে এবং চোখের ছানি পড়া সমস্যা প্রতিরোধেও কাজ করে।
জাফরানের অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদান বাতের ব্যথা, জয়েন্টে ব্যথা, মাংসপেশির ব্যথা এবং দুর্বলতা দূর করতে অব্যর্থ ঔষুধ।
অ্যাসিডিটির সমস্যা থেকে রেহাই দিতে পারে সামান্য একটুখানি জাফরান।
জাফরান দেহের কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহায়তা করে।
মস্তিস্কের গঠন উন্নত করে। স্মৃতিশক্তি এবং চিন্তাশক্তিকে উন্নত করতে এটি খুব কার্যকরি
ইহুদীদের পন্য অবশ্যই বর্জন করতে হবে পাশাপাশি এদেশে ইসলামের চিহ্নিত শত্রুদের তৈরীকৃত পন্য বর্জন করাও জরুরী!
শায়খ আহমাদুল্লাহ আল মাদানী
From alokito geani (আলোকিত জ্ঞানী) page
আর্জেন্টিনার ১ কেজি সুপার ফ্রেস চিয়া সীড মাত্র: ৯৯০ টাকা।
অর্ডার করতে নাম, ঠিকানা এবং ফোন নাম্বার ইনবক্স করুন।
সৌদির মরিয়ম খেজুর। তিন কেজির কার্টুন অবিশ্বাস্য মূল্য! ফুরিয়ে যাওয়ার আগে লুফিয়ে নিন!
অনলাইনে বিজ্ঞাপন দেখে খেজুর খাওয়ার স্বাদ কার না জাগে। কিন্তু দাম শুনে অনেকে পিছিয়ে যান। তাহলে কি আর খেজুর খাওয়া হবে না? কেন হবেনা?
সবার সাধ্যের কথা চিন্তা করে অবিশ্বাস্য মূল্যে নিয়ে এলাম সৌদির বিখ্যাত মরিয়ম খেজুর। মূলত একে মাবরূম খেজুর ই বলে। তবে বাংলাদেশের পরিচিত হয়েছে মরিয়ম খেজুর নামে।
খেজুর খাওয়ার ৯টি উপকারিতা
পাকা খেজুরে প্রায় ৮০% চিনিজাতীয় উপাদান রয়েছে। বাদ-বাকি অংশে খনিজসমৃদ্ধ বোরন, কোবাল্ট, ফ্লুরিন, ম্যাগনেসিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ, সেলেনিয়াম এবং জিঙ্কের ন্যায় গুরুত্বপূর্ণ খাদ্য উপাদান রয়েছে। খেজুরে স্বল্প পরিমাণে পানি থাকে যা শুকানো অবস্থায় তেমন প্রভাব ফেলে না। কিন্তু এ প্রক্রিয়ার ফলে সঞ্চিত ভিটামিন ‘সি’ খাদ্য উপাদান নষ্ট হয়ে যায়। জেনে নিন খেজুরের কিছু উপকারীতা—
শক্তি বর্ধনে: খেজুর শারীরিক ও মানসিক শক্তিবর্ধক। খেজুরে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে খাদ্য উপাদান, যা শারীরিক ও মানসিক শক্তি বৃদ্ধিসহ হজম শক্তি, যৌনশক্তি ও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। খেজুর ফুলের পরাগরেণু বন্ধ্যাত্ব দূর করে, শুক্রাণু বৃদ্ধি করে। খেজুর ও খেজুরের ফুল পরাগরেণু ডিএনএ’র গুণগতমান বৃদ্ধি করে এবং অণ্ডকোষের শক্তি বাড়ায়।
হার্টের সমস্যায়: এক্ষেত্রে প্রতিদিন খেজুর খাওয়া জরুরি। গবেষণায় দেখা গেছে, পুরো রাত খেজুর পানিতে ভিজিয়ে সকালে পিষে খাওয়ার অভ্যাস হার্টের রোগীর সুস্থতায় কাজ করে।
দেহের দুর্বলতায়: খুব দুর্বল লাগলে ঝটপট কয়েকটি খেজুর খেয়ে নিলে তাত্ক্ষণিক দেহে শক্তি পাবেন।
হজম ও রুচি বাড়ায়: রুচি বাড়াতে খেজুরের কোনো তুলনাই হয় না। শিশুদের যারা ঠিকমতো খেতে চায় না, তাদেরকে নিয়মিত খেজুর খেতে দিলে রুচি ফিরে আসে। খেজুরের মধ্যে রয়েছে স্যলুবল এবং ইনস্যলুবল ফাইবার ও বিভিন্ন ধরনের অ্যামিনো অ্যাসিড, যা সহজে খাবার হজমে সহায়তা করে।
ক্যান্সার থেকে রক্ষায়: খেজুর বিভিন্ন ক্যান্সার থেকে শরীরকে সুস্থ রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। বিশেষ করে খেজুর লাংস ও ক্যাভিটি ক্যান্সার থেকে শরীরকে দূরে রাখতে সাহায্য করে।
কোষ্ঠকাঠিন্যে: নিয়মিত খেজুর খেয়ে খুব সহজেই কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে মুক্তি মিলে। তুলনামূলক শক্ত খেজুরকে পানিতে ভিজিয়ে (সারা রাত) সেই পানি খালি পেটে খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়।
রক্তশূন্যতায়: খেজুর লৌহসমৃদ্ধ ফল হিসেবে রক্তশূন্যতায় কার্যকর ভূমিকা পালন করে। প্রতিদিন খেজুর খেলে দেহের আয়রনের অভাব পূরণ করে এবং রক্তস্বল্পতা রোগের হাত থেকে রক্ষা করে।
স্ট্রোকের সম্ভাবনা কমায়: খেজুরের মধ্যে প্রায় ৪০০ মিলিগ্রাম পটাসিয়াম বিদ্যমান থাকে, যা মানুষের স্ট্রোক হওয়ার ভয়াবহতাকে ৪০% কমিয়ে দেয়।
উচ্চ রক্তচাপের সমস্যায়: খেজুরে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম এবং খুব অল্প পরিমাণে সোডিয়াম। এতে করে প্রতিদিন খেজুর খাওয়ার অভ্যাস দেহের খারাপ কলেস্টোরল কমায় এবং ভালো কলেস্টোরলের মাত্রা বৃদ্ধি করে।
এছাড়াও উচ্চমাত্রার শর্করা, ক্যালরি ও ফ্যাট সম্পন্ন খেজুর জ্বর, মূত্রথলির ইনফেকশন, যৌনরোগ, গনোরিয়া, কণ্ঠনালির ব্যথা বা ঠান্ডাজনিত সমস্যা, শ্বাসকষ্ট প্রতিরোধে খেজুর বেশ উপকারী। খেজুর মস্তিষ্ককে প্রাণবন্ত রাখে। নারীর শ্বেতপ্রদর ও শিশুর রিকেট নিরাময়ে খেজুর বেশ কার্যকর। খেজুরে থাকা ডায়েটরই ফাইবার দেহের ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখে। নিয়মিত খেজুর খেলে ত্বকে উজ্জ্বলতা ফিরে আসে। খেজুর দৃষ্টিশক্তি উন্নত করতে বিশেষভাবে সহায়ক। প্রতিদিন খেজুর খাওয়ার অভ্যাস রাতকানা রোগ ভালো করতে সাহায্য করে থাকে। মুখের অর্ধাঙ্গ রোগ, পক্ষঘাত এবং সব ধরনের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ অবশকারী রোগের জন্য উপকারী।
প্রথমেই বলে রাখা ভালো, কুরআনে যে তীনের উল্লেখ রয়েছে তা আমাদের দেশে নেই। এ দেশীয় মানুষদের কাছে অপরিচিত এক ফল। অথচ আমাদের বন-জঙ্গলে বা বাড়ির বাগানে গজে উঠা কাকডুমুরের সাথে আমরা তা মিলিয়ে ফেলি। কাকডুমুর আর তীন যে এক নয় তা কিন্তু অনেকেই জানি না। বাংলাদেশে যে ডুমুরের দেখা মেলে সেটির বৈজ্ঞানিক নাম ফাইকাস হিসপিডা (Ficus hispida)। ঝোঁপ গাছ, পাতা সিরিস কাগজের মতো খসখসে। শুধুমাত্র পাখিরাই প্রধানত এই ডুমুর খেয়ে থাকে এবং পাখির বিষ্ঠার মাধ্যমে বীজের বিস্তার হয়ে থাকে। মানুষের খাওয়ার একদমই অনুপযুক্ত। আমাদের দেশে এর চাষাবাদ করতে হয় না। অবহেলা আর অযত্নে বেড়ে উঠে। একে অনুপকারী বলা হয়ে থাকে। সুতরাং তীন তিলাওয়াত করার সময় দেশীয় ডুমুরের কল্পনা মাথায় নিলে কিন্তু অর্থচ্যুতি ঘটবে নিশ্চিত। দীর্ঘদিনের ধারণা এখনই বাদ দিতে হবে।
তীনের পরিচয়
কুরআনে যে তীনের কথা উল্লেখ রয়েছে সেটির বৈজ্ঞানিক নাম Ficus carica। ফাইকাস দলভুক্ত ৮০০ প্রজাতির মধ্যে এই তীন সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। সবার আগে স্থান। এটি দেশীয় কাকডুমুর থেকে বড়। স্বাদে সুমিষ্ট, অত্যধিক সুস্বাদু এবং রসালো। এককথায়, স্বাদে, ঘ্রাণে এবং পুষ্টিগুণে সেরা একটি ফলের নাম তীন। তীন গাছ তিন থেকে দশ মিটার পর্যন্ত বড় হয়। ঘন এবং খসখসে পাতায় ভরপুর থাকে। উর্দুতে এর ফলকে আঞ্জির বলা হয়। পৃথিবীর অনেক দেশে এর চাষাবাদ হয়। বিশেষ করে মধ্যপ্রাচ্য এবং পশ্চিম এশিয়ায় এটি বাণিজ্যিকভাবে উৎপাদন করা হয় এবং এটি হলো একটি গুরুত্বপূর্ণ অর্থকরী ফসল। আফগানিস্তান থেকে পর্তুগাল পর্যন্ত এই ফলের বাণিজ্যিক চাষ হয়ে থাকে। এর আদি নিবাস মধ্যপ্রাচ্য। সবচেয়ে বেশি চাষ হয় তুরস্কে। বৎসরে তিন লক্ষ টনের বেশি উৎপাদন হয় সেখানে। পরেই আছে মিশর, মরক্কো, আলজেরিয়া, ইরান এবং সিরিয়া।
তীনের পুষ্টিগুণ
তীনে আছে ভিটামিন-এ, ভিটামিন-সি, ভিটামিন-কে, ভিটামিন-বি, পটাশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম, জিংক, কপার, আইরন ইত্যাদি।
এতকিছু উপকারী উপাদান থাকলেও ক্যালরি এবং ফ্যাট নেই বললেই চলে। মোটা হয়ে যাওয়ার চিন্তা ঝেড়ে ফেলে পেটভর্তি খাওয়ার মতো একটি ফল তীন। বড় সাইজের একটি তীনে মাত্র ২ গ্রাম ফ্যাট থাকার কথা খাদ্য বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন। ডায়েটেড এবং ফিট থাকতে চাইলে তীন সবচেয়ে কার্যকর ফল। আর এন্টিঅক্সিডেন্ট-এর তীনের চেয়ে ভালো ফল আর নেই বললেই চলে।
প্রোস্টেট এবং জরায়ু ক্যান্সারের প্রতিষেধক হচ্ছে তীন। ব্লাড প্রেসার এবং স্নায়ুরোগ কমাতে দারুণ কার্যকর। মায়ের বুকে দুধ উৎপাদনে তীনের জুড়ি মেলা ভার। পাইলসে ভোগা ব্যক্তিরা অসাধারণ ঔষধ হিসাবে তীন খেতে পারেন। গরুর দুধে এলার্জি থাকলে তীন খান। ক্যালসিয়ামের ঘাটতি নিয়ে আর চিন্তা করতে হবে না।
ডায়াবেটিক নিয়ন্ত্রণ, হাঁপানি রোগ, শ্বাসকষ্ট, ত্বক সমস্যা, চুলের রোগে তীন সবচেয়ে কার্যকর ভূমিকা রাখে। গর্ভবতী মহিলাদের এসিডিটি নির্মূল করে তীন। কিডনি, লিভার, ইউরিনারি ব্লাডারের কার্যকারিতা বহুগুণে বৃদ্ধি করে। শরীরের দুর্বলতা দূর করে আনে সজীবতা আর অদম্য শক্তি। তীন ফলের উপকারিতা লেখতে চাইলে শেষ করা কষ্টকর হয়ে যাবে।
আল্লাহর রাসুল (সা.) তীন ফল অনুসারীদের মধ্যে বণ্টন করে দেয়ার সময় বলতেন, ‘এটি খাও, কারণ এতে অনেক রোগের ঔষধ রয়েছে।’
সুতরাং তীনের তরজমা শুধুমাত্র ডুমুর দিয়ে যারা করেন তারা একটা ভুল অর্থ দাঁড় করিয়ে দিচ্ছেন। এ দেশীয় মানুষদের মগজে এমন একটি ফলের চিত্র এঁকে দেয়া হচ্ছে যা মানুষের খাওয়ার একদম অনুপযোগী। পাখপাখালির খাবার শুধু। এমনকি ডুমুরের নাম শুনলে অনেকে বিরক্তিভাব প্রকাশ করেন।
তীনের ইংরেজি প্রতিশব্দ হচ্ছে Fig। আর এই তীন এদেশের মানুষের কাছে একদমই অপরিচিত এক ফল।
আমাদেরকে কুরআনিক শব্দ নিয়ে গভীরে ডুব দিতে হবে। ভাবতে হবে মনোযোগে। তারপর মুক্তা তুলে তা প্রচার করতে হবে।
আল্লাহ যে ফলের শপথ করেছেন তা যেনতেন কোনো ফল নয়। অবশ্যই অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং উপকারী তো বটেই।
জয়তুন ফলের উপকারিতা কি?
প্রিয় নবী (সা.)-এর পছন্দের ফলগুলোর একটি ছিল জয়তুন। কোরআনে বর্ণিত ফলগুলোর অন্যতম একটি ফল জয়তুন।
সুরা ত্বিনের প্রথম আয়াতে মহান আল্লাহ যে দুটি পবিত্র ফলের কসম খেয়েছেন তার একটি ত্বীন অপরটি জয়তুন।
এই ফলের গাছকে আখ্যা দিয়েছেন মুবারক গাছ হিসেবে। পবিত্র কুর-আন মাজীদে ইরশাদ হয়েছে, ‘আল্লাহ আসমানসমূহ ও জমিনের নুর। তাঁর নুরের উপমা একটি দীপাধারের মতো। তাতে রয়েছে একটি প্রদীপ, প্রদীপটি রয়েছে একটি চিমনির মধ্যে। চিমনিটি উজ্জ্বল তারকার মতোই। প্রদীপটি বরকতময় জয়তুন গাছের তেল দ্বারা জ্বালানো হয়, যা পূর্ব দিকেরও নয় এবং পশ্চিম দিকেরও নয়। এর তেল যেন আলো বিকিরণ করে, যদিও তাতে আগুন স্পর্শ না করে…।’ (সুরা নুর, আয়াত : ২৪)
জয়তুন নিঃসন্দেহে বরকতময় ফল এর তেলেরও রয়েছে বহু স্বাস্থ্যগত উপকারিতা।
গবেষকদের মতে:
১) জলপাই রক্তের অতিরিক্ত কোলেস্টেরল দূর করে, রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে।
২) এতে রয়েছে প্রচুর আঁশ বা ফাইবার। ফলে এটি সবজি ও ফল দুটিরই কাজ করে।
আরো আছে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন ই।
৩) অ্যান্টি অক্সিডেন্ট হিসেবে কোষের সুরক্ষার কাজ করে জলপাই।
৪) আলঝেইমার বা স্মৃতিভ্রম,
৫)জটিল ধরনের টিউমার,
৬) রগ কিছুটা ফুলে যাওয়া,
৭) দাঁতের ক্যাভিটি ইত্যাদি রোগের প্রভাব কমিয়ে আনে জয়তুন।
৮) জলপাই ক্যান্সার বিস্তারের বিরুদ্ধে কোষের মেমব্রেনকে রক্ষা করে।
৯) রক্তশূন্যতা বা অ্যানিমিয়ার একটি বড় প্রতিকারের নাম জয়তুন।
১০) যৌন উদ্দীপনা বৃদ্ধি ও প্রজনন প্রক্রিয়ায় কার্যকর ভূমিকা রাখে ছোট্ট এই ফল।
১১) এতে আছে প্রচুর পুষ্টিকর ও খনিজ উপাদান। যেমন—সোডিয়াম, পটাসিয়াম, আয়রন, ফসফরাস ও আয়োডিন। শরীরে দরকারি ভিটামিন ও অ্যামাইনো এসিড সরবরাহ করে। জলপাইতে আছে অলেইক এসিড, আর এই অলেইক এসিড হার্টের সুরক্ষার কাজ করে।
সূরা আত-ত্বীন - শেখ মাসুদ
Surah At Tin - Sheikh Masud
মধুর ১২টি আশ্চর্য উপকারিতা
মধু কমবেশি সবারই প্রিয়। একে সর্বরোগের মহৌষধ বলা হয়ে থাকে। নিয়মিত মধু খেলে বহু রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। এর রয়েছে একাধিক রোগ নিরাময়ের ক্ষমতা। আর শীতে মধুর উপকারিতা বলে শেষ করা যাবে না। শরীরের উষ্ণতা বাড়াতে সহায়তা করে। আসুন দেখে নেয়া যাক মাত্র এক চামচ মধু কি কি অসাধারণ উপকারে লাগতে পারে আপনার।
১) মধু হিউম্যাকটেন্ট যৌগে সমৃদ্ধ। এই যৌগটি ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখার কাজ করে এবং ত্বকের উপরিভাগের ইলাস্টিসিটি বজায় রাখে। হিউম্যাকটেন্ট যৌগটি ত্বককে নমনীয় করতেও সাহায্য করে। ফলে ত্বক থাকে দীর্ঘদিন বার্ধক্যের ছাপ মুক্ত। প্রতিদিন সকালে এক চামচ মধু রঙ চা কিংবা দুধের সাথে খেতে পারেন। সেই সাথে আপনার রোজকার ফেস প্যাকেও ব্যবহার করতে পারেন মাত্র এক চামচ মধু। মধু ত্বকের উপরিভাগের মৃত কোষ দূর করে ও মুখের ত্বকে ভাঁজ পড়া রোধ করে।
২) মধু শরীরের ক্ষত, পোড়া ও কাটা জায়গার চিকিৎসায় ব্যবহার করা হয়। মধুতে মধ্যে রয়েছে অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল উপাদান যা ক্ষত, পোড়া ও কাটা জায়গায় ব্যাকটেরিয়া বৃদ্ধি প্রতিরোধ করে। কোথাও পুরে, কেটে গেলে ক্ষত স্থানে মধুর একটি পাতলা প্রলেপ দিয়ে দিন। ব্যথা কমবে ও দ্রুত নিরাময় হবে। মধুতে আছে অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল উপাদান যা ক্ষত পরিষ্কার হতে সাহায্য করে ও ব্যথা, ঘ্রাণ, পূঁজ ইত্যাদি হ্রাস করে দ্রুত ক্ষত নিরাময় করে।
৩) মধুতে রয়েছে অ্যান্টিফাঙ্গাল উপাদান যা ছত্রাক ও অন্যান্য কারনে ক্ষতিগ্রস্থ ত্বককে ঠিক করতে সাহায্য করে ও নতুন ত্বক গঠনে ভূমিকা রাখে। চর্মরোগ হলে নিয়মিত আক্রান্ত স্থানে মধু লাগান। এক চামচ মধুর সাথে অল্প পানি মিশিয়ে ব্যবহার করুন। ৪) মধুতে আছে প্রাকৃতিক অ্যান্টিঅক্সিডেন্টসমূহ যা সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মির বিরুদ্ধে কাজ করে শরীরের চামড়াকে ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা করে। অনেকটা প্রাকৃতিক সানস্ক্রিনের কাজ করে মধু। রোদে পোড়া ত্বককে স্বাভাবিক করতেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। এক চামচ মধুর সাথে পানি মিশিয়ে প্রতিদিন মুখে ফেস প্যাকের মতন লাগান। রোদে পোড়া জনিত কালো দাগ দূর হয়ে চেহারা হবে ঝলমলে।
৫) মধুতে বিদ্যমান গ্লুকোজ, ফ্রুক্টোজ এবং শর্করা শরীরে শক্তি সবরাহের কাজ করে। প্রতিদিন সকালে ১ চামচ মধু সারাদিনের জন্য দেহের পেশীর ক্লান্তি দূর করতে সহায়তা করে ও আপনাকে রাখে এনার্জিতে ভরপুর।
৬) প্রতিদিন ১ গ্লাস পানিতে ১ চামচ মধু মিশিয়ে পান করলে মধুতে বিদ্যমান ক্যালসিয়াম রক্তে প্রবেশ করে। এবং রক্তে হিমোগ্লোবিনের ভারসাম্য বজায় রাখে। এভাবে মধু রক্তস্বল্পতা রোগকে প্রতিরোধ করে।
৭) মধু ঠোঁটের ওপরের শুষ্ক ত্বক ও কালচে ভাব দূর করে ঠোঁটকে নরম ও গোলাপি করে তুলতে সহায়তা করে। রাতে ঘুমের পূর্বে নিয়মিত ঠোঁটে মধু লাগান। ঠোঁট হয়ে উঠবে নজর কাড়া সুন্দর।
৮) মধুর ভিটামিন বি১, বি২, বি৩, বি৫, বি৬, সি কপার , আয়োডিন ও জিংক দেহে এইচডিএল (ভালো) কোলেস্টেরলের মাত্রা বৃদ্ধি করে এবং খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমিয়ে দেয়। ফলে মধু কোলেস্টেরল সংক্রান্ত রোগ থকে দেহকে মুক্ত রাখে। দিনে অন্তত এক চামচ মধু খেয়ে নিন,যেভাবে আপনার ভালো লাগে।
৯) সাইনাসের কিংবা শ্বাসপ্রশ্বাসের যে কোন সমস্যা থেকে মধুর প্রাকৃতিক অ্যান্টিঅক্সিডেন্টসমূহ দেহকে মুক্ত রাখে। চা কিংবা উষ্ণ পানির সাথে মধু মিশিয়ে প্রতিদিন পান করলে উপকার পাওয়া যাবে।
১০) প্রতিদিন মধু খাওয়া হলে দেহের ইমিউন সিস্টেমের উন্নতি হয়। ফলে আমাদের দেহে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে। সহজে অসুখ বিসুখ ও জীবাণুর সংক্রমণ হয় না।
১১) মধু ওজন কমাতে সাহায্য করে। প্রতিদিন সকালে ১ গ্লাস কুসুম গরম পানিতে ১ চামচ মধু মিশিয়ে পান করলে আমাদের হজম শক্তি বাড়ে ও ফলে খাবারের ক্যালোরি দ্রুত ক্ষয় হয়। এতে ওজন কমে যায়। চিনির বদলে মধুর ব্যবহার মুটিয়ে যাওয়ার হাত থেকেও রক্ষা করে।
১২) যাদের খুসখুসে কাশির সমস্যা আছে, তারা প্রতিদিন এক চামচ আদার রসের সাথে এক চামচ মধু মিশিয়ে খেয়ে নিন। দ্রুত আরোগ্য হবে।
রোজ খেজুর খেলে যেসব রোগ থেকে মুক্তি মিলবে
লাইফস্টাইল ডেস্ক
পুষ্টিগুণে ভরপুর খেজুরে রয়েছে ভিটামিন, আঁশ, ক্যালসিয়াম, আয়রন, ফসফরাস, পটাশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম ও জিঙ্ক।
খেজুর একজন সুস্থ মানুষের শরীরে আয়রনের চাহিদার প্রায় ১১ ভাগই পূরণ করে। তাই প্রতিদিন খেতে পারেন খেজুর।
পুষ্টিবিদদের মতে, শরীরের প্রয়োজনীয় আয়রনের অনেকটাই খেজুর থেকে আসে। এ ছাড়া ডায়াবেটিস থাকলে প্রচলিত খেজুরের বদলে শুকনো খেজুরকে ডায়েটে রাখতে বলেন বিশেষজ্ঞরা।
খেজুরের পুষ্টিগুণ
সুস্বাদু আর বেশ পরিচিত একটি ফল, যা ফ্রুকটোজ ও গ্লাইসেমিক সমৃদ্ধ। এটি রক্তে শর্করার পরিমাণ বাড়ায়। খেজুর ফলকে চিনির বিকল্প হিসেবে ধরা হয়ে থাকে। খেজুরের পুষ্টি উপাদান সম্পর্কে বলা হয় চারটি বা ৩০ গ্রাম পরিমাণ খেজুরে আছে ৯০ ক্যালোরি, এক গ্রাম প্রোটিন, ১৩ মিলি গ্রাম ক্যালসিয়াম, ২.৮ গ্রাম ফাইবার এবং আরও অন্যান্য পুষ্টি উপাদান। খেজুর শক্তির একটি ভালো উৎস। তাই খেজুর খাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই শরীরের ক্লান্তিভাব দূর হয়। আছে প্রচুর ভিটামিন বি, যা ভিটামিন বিসিক্স মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধিতে সহায়ক।
প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় রাখতে পারেন খেজুর।
আয়রনে ভরপুর খেজুর খেতে পারেন প্রতিদিন। অন্তত দুটি খেজুর যদি প্রতিদিন খান তবে অনেক রোগ কাছেও ঘেঁষবে না।
পুষ্টিবিদদের মতে, শরীরের প্রয়োজনীয় আয়রনের সবই রয়েছে খেজুরে।
আসুন জেনে নিন খেজুরের উপকারিতা-
১. খেজুরে রয়েছে প্রচুর ভিটামিন, খনিজ, ক্যালসিয়াম ও পটাশিয়া। খেজুরে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট শরীরে রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতা বাড়ায়।
২. ফাইবারও মিলবে খেজুরে। তাই এই ফল ডায়েটে রাখতে পারেন নিশ্চিন্তে।
৩. প্রতিটি খেজুরে রয়েছে ২০ থেকে ২৫ মিলিগ্রাম ম্যাগনেসিয়াম, যা উচ্চ রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে।
৪. রক্তস্বল্পতায় ভোগা রোগীরা প্রতিদিন খেজুর খেতে পারেন। একজন সুস্থ মানুষের শরীরে যতটুকু আয়রন প্রয়োজন, তার প্রায় ১১ ভাগ পূরণ করে খেজুর।
৫. যারা চিনি খান না তারা খেজুর খেতে পারেন। চিনির বিকল্প খেজুরের রস ও গুড়।
৬. কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যায় রাতে পানিতে খেজুর ভিজিয়ে রাখুন। পর দিন সকালে খেজুর ভেজানো পানি পান করুন। দূর হবে কোষ্ঠকাঠিন্য।
৭. খেজুরে থাকা নানা খনিজ হৃদস্পন্দনের হার ঠিক রাখতে সাহায্য করে।
৮. খেজুরে লিউটেন ও জিক্সাথিন থাকায় তা রেটিনা ভালো রাখে।
নিয়মিত কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার।
দানাদার খাবারের মধ্যে কাজু বাদামের জুড়ি নেই। কাজু বাদাম গাছের আদিনিবাস ব্রাজিলে হলেও সারাবিশ্বের উষ্ণ আবহাওয়ার দেশগুলোতে এটি চাষ হয়ে থাকে।
কাজু বাদাম চিবিয়ে ও রান্না করেও খাওয়া যায়। এটি রান্নায় স্বাদ বৃদ্ধি করে। বিশেষ করে ফিরনি, সেমাইয়ে অনন্য স্বাদ যোগ করে।
আপনি জেনে অবাক হবেন যে, কাজু বাদামে এত পরিমাণে প্রোটিন পাওয়া যায়, যা প্রায় রান্না করা মাংশে পাওয়া প্রোটিনের সমান। এ ছাড়া এতে অনেক বেশি পরিমাণে ফাইবার থাকে এবং শর্করার পরিমাণ কম থাকে।
সুস্বাদু কাজু বাদাম প্রচুর পরিমাণে প্রোটিনসহ পুষ্টি উপাদানে সমৃদ্ধ একটি বীজ। এতসব পুষ্টি উপাদানের কারণে এটির স্বাস্থ্য উপকারিতাও অনেক। হাড়ের জন্য অনেক উপকারী হিসেবে কাজ করার পাশাপাশি ওজন কমাতে, হার্টকে ভালো রাখতে এবং ডায়বেটিস রোগের উপকারেও সহায়তা করে কাজু বাদাম। আসুন জেনে নিই কাজু বাদামের কিছু অসাধারণ উপকারি সম্পর্কে—
১. অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ
কাজু বাদামকে অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের পাওয়ার হাউস হিসেবে বিবেচনা করা হয়। আর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হৃদরোগ, চোখের বিভিন্ন রোগ ও স্মৃতিশক্তিজনিত যে কোনো সমস্যা প্রতিরোধে সহায়তা করে। এ ছাড়া অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের ফলে ত্বকের সৌন্দর্য বজায় থাকে এবং চোখের দৃষ্টিশক্তি বাড়ে।
২. ওজন কমায়
অন্যান্য বাদামে বেশি পরিমাণে ক্যালোরি এবং ফ্যাট থাকে বলে সেগুলো ওজন বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। তবে গবেষণায় দেখা গেছে যে, কাজু বাদামে যে পরিমাণ ক্যালোরি থাকে, তার ৮৪ শতাংশই হজম করতে এবং শুষে নিতে পারে মানব দেহ। এ ছাড়া এটি প্রোটিন ও ফাইবার সমৃদ্ধ হওয়ায় ক্ষুধা কমাতে এবং পেটভরা রাখতে সহায়তা করে বলে ওজন কমার সম্ভাবনা থাকে অনেক।
৩. হার্টের জন্য উপকারী
স্ট্রোক ও হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে উপকারী হিসেবে কাজ করে কাজু বাদাম। এ ছাড়া একটি গবেষণায় দেখা গেছে যে, কাজু বাদাম নিয়মিত খেলে রক্তচাপ ও ট্রাইগ্লিসারাইডের মাত্রা কমিয়ে হার্টের স্বাস্থ্য উন্নত করতে সহায়তা করে।
৪. ডায়াবেটিস প্রতিরোধ করে
ডায়াবেটিস রোগের জন্যও উপকারী হিসেবে কাজ করে কাজু বাদাম। এতে থাকা ফাইবার রক্তের শর্করার স্পাইক প্রতিরোধে সহায়তা করে এবং এতে শর্করার পরিমাণও অনেক কম থাকে। আর এ কারণে এটি রক্তে শর্করার মাত্রা কমিয়ে ডায়াবেটিস প্রতিরোধে সহায়ক হিসেবে কাজ করে।
৫. হাড়ের জন্য উপকারী
কাজু বাদামে ম্যাগনেসিয়াম এবং ম্যাঙ্গানিজ থাকার কারণে এটি হাড়ের জন্য অনেক উপকারী হিসেবে কাজ করে। এ ছাড়া মানব দেহের জন্য প্রয়োজনীয় কপারের অভাব পূরণ করে এটি। আর কপারের অভাবে বিভিন্ন হাড়ের সমস্যা হওয়ার ঝুঁকি বাড়ে। তাই কাজু বাদাম হাড়ের জন্য উপকারী হিসেবে কাজ করে।
কিন্তু পুরো বিশ্বেই কাজু বাদাম সাধারণত কাঁচা অবস্থাতেই বেশি বিক্রি হয়ে থাকে। তবে এটি কাঁচা অবস্থায় না খাওয়াই নিরাপদ। কারণ কাঁচা অবস্থায় এতে উরুশিওল নামে একটি বিষাক্ত পদার্থ থাকে এবং এটি মানুষের ত্বকে প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করতে পারে।
প্রিয় নবী (সা.)-এর পছন্দের ফলগুলোর একটি ছিল জয়তুন। রাসুল (সা.) তা নিজে খেতেন এবং সাহাবায়ে কেরামকেও খাওয়ার তাগিত দিতেন। কেননা এটি বরকত ও প্রাচুর্যময় গাছের ফল।
কোরআনে বর্ণিত ফলগুলোর অন্যতম একটি ফল জয়তুন। সুরা ত্বিনের প্রথম আয়াতে মহান আল্লাহ যে ফলের কসম খেয়েছেন। এই ফলের গাছকে আখ্যা দিয়েছেন মুবারক গাছ হিসেবে।
ইরশাদ হয়েছে, ‘আল্লাহ আসমানসমূহ ও জমিনের নুর। তাঁর নুরের উপমা একটি দীপাধারের মতো। তাতে রয়েছে একটি প্রদীপ, প্রদীপটি রয়েছে একটি চিমনির মধ্যে। চিমনিটি উজ্জ্বল তারকার মতোই।
রাসুল (সা.) যে ধরনের জয়তুন পছন্দ করতেন, সেগুলো আমাদের দেশের জলপাইয়ের মতো নয়। সেগুলো আরেকটু ছোট ছোট হয়। দেখতে কালো। একসঙ্গে অনেক খেয়ে ফেলা যায়।
মহান আল্লাহ বরকতময় এই গাছটির কথা শুধু কোরআনেই নয়, বরং পূর্ববর্তী কিতাবেও উল্লেখ করেছেন। যার ফলে ইহুদিরা এই গাছের পাতা শান্তির প্রতীক হিসেবে দেখে।
শারিরীক দূর্বলতা দূর করার জন্য মধু মিশ্রিত জাফরান তিনফল একটি অন্যতম খাবার। যা আপনার শারিরীক দুর্বলতা দূর করার পাশাপাশি রক্ত শুন্যতা দূর করে,কোলেস্টেরলের মাত্রা হ্রাস করে,হজমে সাহায্য করে, হাড়ের রক্ষণাবেক্ষণ করে,রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে,ওজন কমাতে ও বাড়াতে সাহায্য করে ইত্যাদি।
🟢 পবিত্র কুরআন মাজিদে তিনফলের উল্লেখ্য রয়েছে। এতে রয়েছে কার্বোহাইড্রেট, মিনারেল, পটাশিয়াম, আয়রন, জিংক,ম্যাগনেসিয়াম, সোডিয়াম, এসিড, সেলেনিয়াম, ফসফরাস, কপার, নিয়াসিন ইত্যাদি।
☎☎বিস্তারিত তথ্যের জন্য অথবা অডার করতে সরাসরি যোগাযোগ করুনঃ 01789176989. 01997200013.
যেকোনো সফল ব্যাবসার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ শাখা ব্যাবসাটির ব্রান্ডিং, আর ব্রান্ডিং মানেই প্রতিনিয়ত নতুন নতুন আইটেম প্রিন্ট।
আপনার এই কর্মপ্রচেষ্টাকে আরও দৃঢ় করতে “তাহযিব পয়েন্ট” বদ্ধপরিকর।
📈আমাদের রয়েছে দক্ষ ডিজাইনার টিম । একটি ইউনিক প্রফেশনাল ডিজাইন আপনার প্রতিষ্ঠানকে গড়ে তুলবে সকলের কাছে আকর্ষণীয় ও প্রশংসনীয়। এবং সম্পূর্ণ ডিজিটাল মেশিনে (ইকো সলভেন্ট) প্রিন্ট করে থাকি আমরা ।
যেকোনো প্রিন্টিং সল্যুশন ও কোটেশন এর জন্য যোগাযোগ করুনঃ
☎️ 01789176989
☎️ 01997200013
আমাদের সেবাসমূহ!!
আমাদের সেবাসমূহ!!!
#ফট / এডিটিং
#সোশ্যাল মিডিয়া এড
#বই / কভার পেজ / থিসিস পেপার প্রিন্টিং।
#ডিজিটাল ব্যানার
#ভিনাইল স্টিকার
#প্যানাফ্লেক্স
#পিভিসি প্রিন্ট
#রিভার্স প্রিন্ট
#ইনজেক্ট প্রিন্ট
#ক্লিয়ার মিডিয়া
#রিফ্লেক্টিভ স্টিকার
#মগ প্রিন্ট
#প্লেট প্রিন্ট
#ক্রেস্ট প্রিন্ট
#টাইল্স প্রিন্ট
#টি-শার্ট প্রিন্ট
#আইডি কার্ড - ফিতা প্রিন্ট
#কলম প্রিন্ট
#ভিজিটিং কার্ড
#পোস্টার
#লিফলেট
#ক্যাশমেমো/ভাউচার/চালান
#খাম
#ফ্লায়ার/ব্রুশিয়ার
#ডেস্ক ক্যালেন্ডার
🏨🏨🏨🏨আমাদের অফিসের ঠিকানাঃ 247, ,পাগলা মাজার ,মগবাজার, ঢাকা- ১২১7
🏨🏨আমাদের দ্বিতীয় অফিসের ঠিকানাঃ
১১৯/সি, ফকিরাপুল, মতিঝিল, ঢাকা- ১০০
☎☎বিস্তারিত তথ্যের জন্য অথবা অডার করতে
সরাসরি যোগাযোগ করুনঃ
01789176989.
01997200013.
অথবা ই-মেইল করুনঃ
[email protected]
১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে শহিদদের প্রতি আন্তরিক দু‘আ ও সালাম।
যেকোনো সফল ব্যাবসার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ শাখা ব্যাবসাটির ব্রান্ডিং, আর ব্রান্ডিং মানেই প্রতিনিয়ত নতুন নতুন আইটেম প্রিন্ট।
আপনার এই কর্মপ্রচেষ্টাকে আরও দৃঢ় করতে “তাহযিব পয়েন্ট” বদ্ধপরিকর।
📈আমাদের রয়েছে দক্ষ ডিজাইনার টিম । একটি ইউনিক প্রফেশনাল ডিজাইন আপনার প্রতিষ্ঠানকে গড়ে তুলবে সকলের কাছে আকর্ষণীয় ও প্রশংসনীয়। এবং সম্পূর্ণ ডিজিটাল মেশিনে (ইকো সলভেন্ট) প্রিন্ট করে থাকি আমরা ।
যেকোনো প্রিন্টিং সল্যুশন ও কোটেশন এর জন্য যোগাযোগ করুনঃ
☎️ 01789176989
☎️ 01997200013
আমাদের সেবাসমূহ!!
আমাদের সেবাসমূহ!!!
#ফট / এডিটিং
#সোশ্যাল মিডিয়া এড
#বই / কভার পেজ / থিসিস পেপার প্রিন্টিং।
#ডিজিটাল ব্যানার
#ভিনাইল স্টিকার
#প্যানাফ্লেক্স
#পিভিসি প্রিন্ট
#রিভার্স প্রিন্ট
#ইনজেক্ট প্রিন্ট
#ক্লিয়ার মিডিয়া
#রিফ্লেক্টিভ স্টিকার
#মগ প্রিন্ট
#প্লেট প্রিন্ট
#ক্রেস্ট প্রিন্ট
#টাইল্স প্রিন্ট
#টি-শার্ট প্রিন্ট
#আইডি কার্ড - ফিতা প্রিন্ট
#কলম প্রিন্ট
#ভিজিটিং কার্ড
#পোস্টার
#লিফলেট
#ক্যাশমেমো/ভাউচার/চালান
#খাম
#ফ্লায়ার/ব্রুশিয়ার
#ডেস্ক ক্যালেন্ডার
🏨🏨🏨🏨আমাদের অফিসের ঠিকানাঃ 247, ,পাগলা মাজার ,মগবাজার, ঢাকা- ১২১7
🏨🏨আমাদের দ্বিতীয় অফিসের ঠিকানাঃ
১১৯/সি, ফকিরাপুল, মতিঝিল, ঢাকা- ১০০
☎☎বিস্তারিত তথ্যের জন্য অথবা অডার করতে
সরাসরি যোগাযোগ করুনঃ
01789176989.
01997200013.
অথবা ই-মেইল করুনঃ
[email protected]
যেকোনো সফল ব্যাবসার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ শাখা ব্যাবসাটির ব্রান্ডিং, আর ব্রান্ডিং মানেই প্রতিনিয়ত নতুন নতুন আইটেম প্রিন্ট।
আপনার এই কর্মপ্রচেষ্টাকে আরও দৃঢ় করতে “তাহযিব পয়েন্ট” বদ্ধপরিকর।
📈আমাদের রয়েছে দক্ষ ডিজাইনার টিম । একটি ইউনিক প্রফেশনাল ডিজাইন আপনার প্রতিষ্ঠানকে গড়ে তুলবে সকলের কাছে আকর্ষণীয় ও প্রশংসনীয়। এবং সম্পূর্ণ ডিজিটাল মেশিনে (ইকো সলভেন্ট) প্রিন্ট করে থাকি আমরা ।
যেকোনো প্রিন্টিং সল্যুশন ও কোটেশন এর জন্য যোগাযোগ করুনঃ
☎️ 01789176989
☎️ 01997200013
আমাদের সেবাসমূহ!!
আমাদের সেবাসমূহ!!!
#ফট / এডিটিং
#সোশ্যাল মিডিয়া এড
#বই / কভার পেজ / থিসিস পেপার প্রিন্টিং।
#ডিজিটাল ব্যানার
#ভিনাইল স্টিকার
#প্যানাফ্লেক্স
#পিভিসি প্রিন্ট
#রিভার্স প্রিন্ট
#ইনজেক্ট প্রিন্ট
#ক্লিয়ার মিডিয়া
#রিফ্লেক্টিভ স্টিকার
#মগ প্রিন্ট
#প্লেট প্রিন্ট
#ক্রেস্ট প্রিন্ট
#টাইল্স প্রিন্ট
#টি-শার্ট প্রিন্ট
#আইডি কার্ড - ফিতা প্রিন্ট
#কলম প্রিন্ট
#ভিজিটিং কার্ড
#পোস্টার
#লিফলেট
#ক্যাশমেমো/ভাউচার/চালান
#খাম
#ফ্লায়ার/ব্রুশিয়ার
#ডেস্ক ক্যালেন্ডার
🏨🏨আমাদের প্রথম অফিসের ঠিকানাঃ হাউস-১৪৫, রোড-২০, দক্ষিণ বনশ্রী, খিলগাঁও, ঢাকা- ১২১৯
🏨🏨আমাদের দ্বিতীয় অফিসের ঠিকানাঃ
১১৯/সি, ফকিরাপুল, মতিঝিল, ঢাকা- ১০০
☎☎বিস্তারিত তথ্যের জন্য অথবা অডার করতে
সরাসরি যোগাযোগ করুনঃ
01789176989.
01997200013.
অথবা ই-মেইল করুনঃ [email protected]
আপনি কি আপনার প্রতিষ্ঠান কোম্পানী বা ব্যাবসার জন্য প্রফেশনাল ও ইউনিক পোস্টার ডিজাইন নিয়ে চিন্তিত?
✅ হট লাইন: 01789176989
🎯মিটিং ফিক্সট করতে কল করুন ঃ 0199720013
📈আমাদের রয়েছে দক্ষ ডিজাইনার টিম । একটি ইউনিক প্রফেশনাল ডিজাইন ও বিজনেস পেজ আপনার ব্যবসাকে বহুগুনে প্রসারিত ও ত্বরান্বিত করে ।
✅✅একনজরে আমাদের সার্ভিস সমূহঃ
👉 লোগো ডিজাইন
👉 সোস্যাল পেজ এর জন্য ব্যানার, কভার ফটো, প্রোফাইল ফটো . ডিজাইন ।
#ফটো / এডিটিং
#সোশ্যাল মিডিয়া এড
#বই / কভার পেজ / থিসিস পেপার প্রিন্টিং।
#ডিজিটাল ব্যানার
#ভিনাইল স্টিকার
#প্যানাফ্লেক্স
#পিভিসি প্রিন্ট
#রিভার্স প্রিন্ট
#ইনজেক্ট প্রিন্ট
#ক্লিয়ার মিডিয়া
#রিফ্লেক্টিভ স্টিকার
#মগ প্রিন্ট
#প্লেট প্রিন্ট
#ক্রেস্ট প্রিন্ট
#টাইল্স প্রিন্ট
#টি-শার্ট প্রিন্ট
#আইডি কার্ড - ফিতা প্রিন্ট
#কলম প্রিন্ট
#ভিজিটিং কার্ড
#পোস্টার
#লিফলেট
#ক্যাশমেমো/ভাউচার/চালান
#খাম
#ফ্লায়ার/ব্রুশিয়ার
#ডেস্ক ক্যালেন্ডার
সম্পূর্ণ ডিজিটাল মেশিনে (ইকো সলভেন্ট) প্রিন্ট করে থাকি ।
🏨🏨আমাদের অফিসের ঠিকানাঃ 247, ,পাগলা মাজার ,মগবাজার, ঢাকা- ১২১7
☎☎বিস্তারিত তথ্যের জন্য অথবা অডার করতে সরাসরি যোগাযোগ করুনঃ 01789176989. 01997200013.
অথবা ই-মেইল করুনঃ [email protected]
আপনি কি আপনার প্রতিষ্ঠান কোম্পানী বা ব্যাবসার জন্য প্রফেশনাল ও ইউনিক পোস্টার ডিজাইন নিয়ে চিন্তিত?
✅ হট লাইন: 01789176989
🎯মিটিং ফিক্সট করতে কল করুন ঃ 0199720013
📈আমাদের রয়েছে দক্ষ ডিজাইনার টিম । একটি ইউনিক প্রফেশনাল ডিজাইন ও বিজনেস পেজ আপনার ব্যবসাকে বহুগুনে প্রসারিত ও ত্বরান্বিত করে ।
✅✅একনজরে আমাদের সার্ভিস সমূহঃ
👉 লোগো ডিজাইন
👉 সোস্যাল পেজ এর জন্য ব্যানার, কভার ফটো, প্রোফাইল ফটো . ডিজাইন ।
#ফটো / এডিটিং
#সোশ্যাল মিডিয়া এড
#বই / কভার পেজ / থিসিস পেপার প্রিন্টিং।
#ডিজিটাল ব্যানার
#ভিনাইল স্টিকার
#প্যানাফ্লেক্স
#পিভিসি প্রিন্ট
#রিভার্স প্রিন্ট
#ইনজেক্ট প্রিন্ট
#ক্লিয়ার মিডিয়া
#রিফ্লেক্টিভ স্টিকার
#মগ প্রিন্ট
#প্লেট প্রিন্ট
#ক্রেস্ট প্রিন্ট
#টাইল্স প্রিন্ট
#টি-শার্ট প্রিন্ট
#আইডি কার্ড - ফিতা প্রিন্ট
#কলম প্রিন্ট
#ভিজিটিং কার্ড
#পোস্টার
#লিফলেট
#ক্যাশমেমো/ভাউচার/চালান
#খাম
#ফ্লায়ার/ব্রুশিয়ার
#ডেস্ক ক্যালেন্ডার
সম্পূর্ণ ডিজিটাল মেশিনে (ইকো সলভেন্ট) প্রিন্ট করে থাকি ।
🏨🏨আমাদের অফিসের ঠিকানাঃ 247, ,পাগলা মাজার ,মগবাজার, ঢাকা- ১২১7
☎☎বিস্তারিত তথ্যের জন্য অথবা অডার করতে সরাসরি যোগাযোগ করুনঃ 01789176989. 01997200013.
অথবা ই-মেইল করুনঃ [email protected]
আপনি কি আপনার প্রতিষ্ঠান কোম্পানী বা ব্যাবসার জন্য প্রফেশনাল ও ইউনিক পোস্টার ডিজাইন নিয়ে চিন্তিত?
✅ হট লাইন: 01789176989
🎯মিটিং ফিক্সট করতে কল করুন ঃ 0199720013
📈আমাদের রয়েছে দক্ষ ডিজাইনার টিম । একটি ইউনিক প্রফেশনাল ডিজাইন ও বিজনেস পেজ আপনার ব্যবসাকে বহুগুনে প্রসারিত ও ত্বরান্বিত করে ।
✅✅একনজরে আমাদের সার্ভিস সমূহঃ
👉 লোগো ডিজাইন
👉 সোস্যাল পেজ এর জন্য ব্যানার, কভার ফটো, প্রোফাইল ফটো . ডিজাইন ।
#ফটো / এডিটিং
#সোশ্যাল মিডিয়া এড
#বই / কভার পেজ / থিসিস পেপার প্রিন্টিং।
#ডিজিটাল ব্যানার
#ভিনাইল স্টিকার
#প্যানাফ্লেক্স
#পিভিসি প্রিন্ট
#রিভার্স প্রিন্ট
#ইনজেক্ট প্রিন্ট
#ক্লিয়ার মিডিয়া
#রিফ্লেক্টিভ স্টিকার
#মগ প্রিন্ট
#প্লেট প্রিন্ট
#ক্রেস্ট প্রিন্ট
#টাইল্স প্রিন্ট
#টি-শার্ট প্রিন্ট
#আইডি কার্ড - ফিতা প্রিন্ট
#কলম প্রিন্ট
#ভিজিটিং কার্ড
#পোস্টার
#লিফলেট
#ক্যাশমেমো/ভাউচার/চালান
#খাম
#ফ্লায়ার/ব্রুশিয়ার
#ডেস্ক ক্যালেন্ডার
সম্পূর্ণ ডিজিটাল মেশিনে (ইকো সলভেন্ট) প্রিন্ট করে থাকি ।
🏨🏨আমাদের অফিসের ঠিকানাঃ 247, ,পাগলা মাজার ,মগবাজার, ঢাকা- ১২১7
☎☎বিস্তারিত তথ্যের জন্য অথবা অডার করতে সরাসরি যোগাযোগ করুনঃ 01789176989. 01997200013.
অথবা ই-মেইল করুনঃ [email protected]
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Contact the business
Website
Address
Purana Polton. Motijheel, Dhaka-100
Dhaka
1000
Bashundhara R/A
Dhaka, 1229
Welcome to Virgin Khaja, your trusted sesame seed based consumer confectionery vendor.
Madrasa Road, East Boxnagar, Saruliya, Demra
Dhaka, 1361
On the path of purity, with the Ummah.
ফাতিহা ফুড হাউস Fatiha Food House, 01710-595873, Https://maps. App. Goo. Gl/Kh5fQrkSMRBGsnMz 5
Dhaka, 8030
Shantinagar
Dhaka, 1217
আসসালামু আলাইকুম। আমাদের খেজুর জোনে আমানিকৃত ভালো মানের খেজুর পাবেন। ইনশাআল্লাহ।
174/1 Tejkunipara, Tejgaon
Dhaka, 1215
Hello! Welcome to Sraya Organic Corner. Here you can find various organic food and groceries. All pr
House# 82, Road# Pubachal Road, North Badda
Dhaka, 1212
মশলা সমাচার ১০০% খাঁটি পণ্যে & সার্ভিস ?