Dr. Faizul Islam
Nearby clinics
Paltan
Dit Avenue
Ring Road
Dhaka Medical College
2000
1230
North Bashaboo
যাত্রাবাড়ি চৌরাস্তা
Aziz Square
কুয়াকাটা
Keraniganj
1210
Dr. Faizul Islam is an experienced neonatologist and pediatrician in Dhaka, Bangladesh.
I've received 5,000 reactions to my posts in the past 30 days. Thanks for your support. 🙏🤗🎉
কিভাবে রোগ নির্ণয় করা হয়?
কেন অনলাইনে বা টেলিমেডিসিনের ম্যাধমে যথাযথ রোগ নির্ণয় সম্ভব নয়।
প্রত্যেক রোগীরই শারীরিক পরীক্ষা ও যথাযথ আনুষঙ্গিক পরীক্ষা করে রোগ নির্ণয় এবং প্রয়োজনীয় চিকিৎসা দিতে হয়।
বেশ অনেক দিন ধরে আমাদের দেশে টেলি-মেডিসিনের একটি ধারণা প্রচলিত হয়েছে। এবং করোনা কালীন সময়ে এই টেলি-মেডিসিন বা অনলাইনে চিকিৎসা নেওয়ার প্রচলনটি ব্যাপক ভাবে বৃদ্ধি পায়। যদিও এটি ছিল একটি সাময়িক আপদকালীন ব্যবস্থা। কিন্তু রোগীদের মধ্যে এই ধারনাটি বদ্ধমূল হয় যে শুধুমাত্র রোগের লক্ষণের বর্ণনা থেকে রোগ নির্ধারণ করা যায়।
একজন চিকিৎসক সুধু মাত্র লক্ষণ শুনে বা ছবি দেখে নিশ্চিত ভাবে কোন রোগ নির্ণয় করতে পারেন না। একজন ছাত্র যখন একটি মেডিকেল কলেজে পড়াশোনা করে, সেই কলেজে অবশ্যই একটি হাসপাতাল থাকে, যাতে ছাত্ররা হাতে কলমে রোগীকে সামনা সামনি দেখে এবং পরীক্ষা কারার মাধ্যমে শিখতে পারে। তাই একটি মেডিকেল কলেজের স্বীকৃতির জন্য অবশ্যই একটি হাসপাতাল থাকা বাধ্যতামূলক। স্ট্যাথোস্কোপ একজন চিকিৎসকের চিহ্নে পরিণত হয়েছে (যা খুবই প্রয়োজনীয় একটি যন্ত্র কিছু কমন পরীক্ষার জন্য) এবং যা অনলাইন বা টেলিফোনে ব্যবহার করা যায় না।
এছাড়াও বিভিন্ন রকমের রোগ যেমন, হৃদরোগ, কিডনি, লিভার, বিভিন্ন রকম বাত ব্যথা, অ্যালার্জি, হাঁপানি ইত্যাদি সবার ক্ষেত্রে একই রকম উপসর্গ দেখায় না। এবং একই রোগে সবার এই উপসর্গ নাও হতে পারে। একজন রোগী চিকিৎসকের নিকটে আসার পর থেকেই রোগীকে পর্যবেক্ষণ করা শুরু হয়ে যায়। এরপর আশে রোগের ইতিহাস, তার পরে শারীরিক পরীক্ষা এবং যদি চিকিৎসক মনে করেন তবে অন্যান্য পরীক্ষা নিরীক্ষার পরামর্শ দেন। এই সকল বিষয়ের পরে তিনি রোগ নির্ণয়ের বিষয়ে নিশ্চিত হন। চিকিৎসায় খুবই প্রয়োজনীয় বিষয় হল, রোগ নির্ধারণে চিকিৎসককে আগে রোগ বিষয়ে নিশ্চিত হওয়া। যা শারীরিক পরীক্ষা বা অন্যান্য মেডিকেল নিরীক্ষা না করে নিশ্চিত হওয়া যায় না। রোগ নির্ধারণ না করে শুধু ইতিহাস শুনে চিকিৎসা দেওয়া একজন চিকিৎসকরে জন্য শুধু অনৈতিকই নয় এতে আইনি বাধাও আছে।
সুস্থতার জন্য বার বার চিকিৎসা বা ঔষধ নির্ধারণ করতে হয় যা অনলাইনে বা টেলি-মেডিসিনে সম্ভব নয়। তবে কিছু ক্ষেত্রে রোগী চিকিৎসকের অধীনে চিকিৎসারত থাকলে নতুন কোন সমস্যায় টেলি অ্যাডভাইস দেয়া যেতে পারে।
আরও একটি বিষয় এখানে জানা প্রয়োজন যে, সকল ধরনের ঔষধ সকল রোগীর ক্ষেত্রে একই কাজ করে না। অনেক সময়ই আমরা যেকোনো ক্ষেত্রেই ব্রডস্পেকট্রাম অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার করে থাকি। অথচ যথাযথ পরীক্ষা হলে হয়তো এই ধরনের অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহারের প্রয়োজনই হতো না। রোগ নির্ণয় এবং কোন বিষয়গুলোর উপরে ভিত্তি করে একজন চিকিৎসক রোগ নির্ণয় এবং চিকিৎসা ব্যবস্থা প্রদান করেন সে বিষয়গুলো আমাদের সকলেরই জানা ও উপলব্ধি করা প্রয়োজন।
অনেকেই আমার নিকটে লক্ষণ বর্ণনা করে মেসেজে বা কমেন্টে পরামর্ষ চেয়ে থাকেন। পরামর্ষ এবং চিকিৎসা দুটি ভিন্ন বিষয়। আশা করি আপনারা এই লেখার মাধ্যমে এই বিষয়টি বুঝবেন।
#রোগ #চিকিৎসা #শিশুরোগ #শিশু #ডাক্তার
জেনে নিন কিভাবে রোগ নির্ণয় করা হয়।
#চিকিৎসা #রোগ
ঠাণ্ডা, কাশি, হাঁপানির চিকিৎসায় অন্তরায়
১। প্রথমত রোগী এবং অভিভাবকদের পূর্ণ সহযোগিতার অভাব। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই রোগীরা ঔষধ খাওয়া শুরু করার পরে সাময়িক নিরাময়ের পরেই চিকিৎসকের সাথে পরামর্শ না করেই চিকিৎসা বন্ধ করে দেয়। দুই তিন মাস পরপর রোগ আবার দেখা দিলে আবার চিকিৎসকের শরণাপন্ন হয়।
২। অ্যালার্জি, কাশি, হাঁপানি সম্বন্ধে ভুল ধারনা বা সঠিক জ্ঞানের অভাব। যাদের অ্যালার্জি আছে, তা তাদের সারাজীবনই থাকবে। দুই একবার ঔষধ সেবনে তা সেরে যাবে না।
৩। চিকিৎসা সম্বন্ধে ভুল ধারনা। যেমন অনেকেই ভাবেন ইনহেলার ক্ষতিকর।
ঠাণ্ডা, কাশি, হাঁপানির চিকিৎসায় ইনহেলার:
১৯৫০ সালে প্রথম ইনহেলার আবিষ্কার হওয়ার পরে হাঁপানি চিকিৎসায় যুগান্তকারী পরিবর্তন আসে, (যেমন ইন্সুলিস আবিষ্কার ডায়াবেটিসের চিকিৎসায় পরিবর্তন এনেছে)। গত একযুগ ধরে ইনহেলার এর ধরন এবং প্রয়োগ প্রণালিতে ব্যাপক উন্নতি হয়েছে। এখন অ্যালার্জি জনিত সকল রোগই ইনহেলারের মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব।
কিছু ভুল ধারনা:
অনেকেই ভাবেন ইনহেলার ক্ষতিকর। একবার ব্যবহার করা শুরু করলে আর বন্ধ করা যায় না। অথচ ইনহেলারের মাধ্যমে সঠিক স্থানে (ফুসফুস), সঠিক সময়ে, সঠিক ঔষধটি প্রয়োগ করা যায়। অন্যদিকে মুখে খাওয়া ঔষধ পেটে হজম হয়ে রক্তে যায় এবং রক্তের মাধ্যমে ফুসফুসে যায়, যা একটি সময় সাপেক্ষ পদ্ধতি। এক্ষেত্রে নেবুলাইজার (যা এক ধরনের ইনহেলার) এর মধ্যমে দ্রুত চিকিৎসা দেয়া সম্ভব।
আপনার শিশুর কোন ধরনের ইনহেলার এবং কিভাবে তা প্রয়োগ করতে হবে তা নির্ভর করে শিশুর বয়স, রোগের ধরন, ফুসফুসের ক্ষমতা (যা এক ধরনের পরীক্ষার মাধ্যমে জানা যায়) এবং পারিবারিক ইতিহাসের উপরে।
অ্যালার্জিতে আক্রান্ত শিশু বা হাঁপানি আক্রান্ত রোগীদের জন্য প্রতি বছর এক বার করে ফ্লু ভ্যাকসিন নেওয়া জরুরী।
কিসে অ্যালার্জি হচ্ছে, কিভাবে তা প্রতিরোধ করা যায়, কোন চিকিৎসা আপনার শিশুর জন্য প্রয়োজন বা চিকিৎসার কোন অংশে কি পরিবর্তন আনতে হবে, সেটা আপনার চিকিৎসকের সঙ্গে বসে আপনাকে নির্ধারণ করতে হবে। কোন নির্দিষ্ট চিকিৎসায় আশানুরূপ ফল না পেলে, আবার আপনার চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করে ট্রিটমেন্ট প্ল্যানকে আপডেট করুন। যেহেতু এটি একটি দীর্ঘমেয়াদি সমস্যা তাই চিকিৎসার ক্ষেত্রে শিশু এবং অভিভাবকের পূর্ণ সহযোগিতা ছাড়া সঠিক চিকিৎসা সম্ভব না।
#হাঁপানি #অ্যাজমা #অ্যালার্জি #শিশুরোগ #শিশু
ঠাণ্ডা, কাশি, হাঁপানির চিকিৎসায় অন্তরায়
১। প্রথমত রোগী এবং অভিবাবকদের পূর্ণ সহযোগিতার অভাব। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই রোগীরা ঔষধ খাওয়া শুরু করার পরে সাময়িক নিরাময়ের পরেই চিকিৎসকের সাথে পরামর্শ না করেই চিকিৎসা বন্ধ করে দেয়। দুই তিন মাস পরপর রোগ আবার দেখা দিলে আবার চিকিৎসকের শরণাপন্ন হয়।
২। অ্যালার্জি, কাশি, হাঁপানি সম্বন্ধে ভুল ধারনা বা সঠিক জ্ঞানের অভাব। যাদের অ্যালার্জি আছে, তা তাদের সারাজীবনই থাকবে। দুই একবার ঔষধ সেবনে তা সেরে যাবে না।
৩। চিকিৎসা সম্বন্ধে ভুল ধারনা। যেমন অনেকেই ভাবেন ইনহেলার ক্ষতিকর।
#কাশি #হাঁপানি #অ্যাজমা #অ্যালার্জি #শিশুরোগ #শিশু
শিশুদের শীতকালীন প্রধান সমস্যা - ঠাণ্ডা, কাশি, হাঁপানি।
সাধারণত্ব নাক, কান, ও ফুসফুস আক্রান্ত হয়।
মাংসপেশির স্তরগুলো প্রদাহ হয়ে ফুলে যায়, নাক দিয়ে পানি ঝড়ে, শ্বাসনালী ও ফুসফুসে আঠালো কাস্ট হয়।
কারণ:
১। সাধারণ সর্দি।
২। ঘরের বা বাইরের দূষিত বায়ু।
৩। আবহাওয়া জনিত কারণ, ঠাণ্ডা বাতাস।
৪। সিগারেটের ধোয়া।
৫। শারীরিক পরিশ্রম।
কাদের এই সমস্যা বেশি হয়:
১। যাদের ঘনঘন সর্দি কাশি হয় (অ্যালার্জি জনিত)
২। হাঁপানি বা অ্যালার্জির পারিবারিক ইতিহাস যাদের আছে।
লক্ষণ / কি হতে পারে এই সমস্যাতে:
১। প্রায়ই ঠাণ্ডা কাশি লেগে থাকে।
২। রাতে ভাল করে ঘুমাতে পারে না।
৩। খেলাধুলো করতে চায়না কারণ কাশি ওঠে।
৪। কিছুটা অলসতা পেয়ে বসে।
৫। চিকিৎসা না হলে, বুকে চাপ, বুকে আওয়াজ, শ্বাসকষ্ট এবং জরুরী অবস্থার সৃষ্টি হয়।
কখন ডাক্তার দেখাবেন:
১। বুকে ব্যথা, শ্বাস কষ্ট, খেতে পারছে না।
২। প্রায়ই স্কুল মিস করে।
৩। খেলাধুলো করতে গেলেই কাশি ওঠে।
৪। বিভিন্ন রকম অ্যালার্জিতে ভোগে।
৫। অতিরিক্ত ওজন বা ওজন কমে যাওয়া।
৬। বারবার নিউমোনিয়া হওয়া।
যথাযথ চিকিৎসা না হলে:
১। হাঁপানি বড় হলেও থেকে যায়।
২। ফুসফুসের ক্ষমতা কমে যায়, ফলে পরবর্তীতে অন্যান্য সমস্যা দেখা দেয়।
#কাশি #হাঁপানি #অ্যাজমা #অ্যালার্জি #শিশুরোগ #শিশু
শিশুদের শীতকালীন প্রধান সমস্যা - ঠাণ্ডা, কাশি, হাঁপানি।
সাধারণত্ব নাক, কান, ও ফুসফুস আক্রান্ত হয়।
মাংসপেশির স্তরগুলো প্রদাহ হয়ে ফুলে যায়, নাক দিয়ে পানি ঝড়ে, শ্বাসনালী ও ফুসফুসে আঠালো কাস্ট হয়।
লক্ষণ / কি হতে পারে এই সমস্যাতে:
১। প্রায়ই ঠাণ্ডা কাশি লেগে থাকে।
২। রাতে ভাল করে ঘুমাতে পারে না।
৩। খেলাধুলো করতে চায়না কারণ কাশি ওঠে।
৪। কিছুটা অলসতা পেয়ে বসে।
৫। চিকিৎসা না হলে, বুকে চাপ, বুকে আওয়াজ, শ্বাসকষ্ট এবং জরুরী অবস্থার সৃষ্টি হয়।
কাদের এই সমস্যা বেশি হয়:
১। যাদের ঘনঘন সর্দি কাশি হয় (অ্যালার্জি জনিত)
২। হাঁপানি বা অ্যালার্জির পারিবারিক ইতিহাস যাদের আছে।
যথাযথ চিকিৎসা না হলে:
১। হাঁপানি বড় হলেও থেকে যায়।
২। ফুসফুসের ক্ষমতা কমে যায়, ফলে পরবর্তীতে অন্যান্য সমস্যা দেখা দেয়।
#কাশি #হাঁপানি #অ্যাজমা #অ্যালার্জি #শিশুরোগ #শিশু
বাচ্চাদের ঠাণ্ডা, কাশি, হাঁপানি।
শিশুদের ফুসফুস বারবার আক্রান্ত হলে তা পরবর্তীতে হাঁপানি বা অ্যাজমাতে রূপান্তরিত হতে পারে। যদিও হাঁপানি সম্পূর্ণ সেরে যায় না কিন্তু এর প্রকোপ নিয়ন্ত্রিত করার মাধ্যমে রোগীর জীবন মান বৃদ্ধি করা সম্ভব। এক্ষেত্রে জরুরি হল আপনার চিকিৎসকের সহযোগিতায় রোগের লক্ষণ ও উপসর্গগুলো খুঁজে বের করা এবং সে অনুযায়ী চিকিৎসা পরিকল্পনা প্রণয়ন করা। এখানে উল্লেখ্য হাঁপানির উপসর্গ ও লক্ষণ সবার একরকম থাকে না এবং বয়সের সাথে সাথে এগুলোর কিছু পরিবর্তন লক্ষ করা যায়।
কাদের এই সমস্যা বেশি হয়:
১। যাদের ঘনঘন সর্দি কাশি হয় (অ্যালার্জি জনিত)
২। হাঁপানি বা অ্যালার্জির পারিবারিক ইতিহাস যাদের আছে।
অ্যাজমার অ্যাটাক এড়িয়ে চলার জন্য নিম্নক্ত পদক্ষেপগুলো নেয়া প্রয়োজন:
১। চিকিৎসকের সহায়তায় প্রণীত অ্যাজমা চিকিৎসা পরিকল্পনা সঠিক ভাবে মেনে চলতে হবে।
২। অ্যাজমা ট্রিগার (ঠাণ্ডা, বায়ু দূষণ, শারীরিক পরিশ্রম ইত্যাদি) সনাক্ত করন এবং এড়িয়ে চলতে হবে।
৩। প্রাথমিক অবস্থায় অ্যাজমা আক্রমণ সনাক্ত করা এবং দ্রুত চিকিৎসা নিতে হবে।
৪। নির্ধারিত মাত্রায় নিয়মিত ঔষধ গ্রহণ করতে হবে।
#অ্যাজমা #অ্যালার্জি #হাঁপানি #শিশুরোগ #শিশু
শিশুদের শীতকালীন প্রধান সমস্যা - ঠাণ্ডা, কাশি, হাঁপানি।
সাধারণত্ব নাক, কান, ও ফুসফুস আক্রান্ত হয়।
মাংসপেশির স্তরগুলো প্রদাহ হয়ে ফুলে যায়, নাক দিয়ে পানি ঝড়ে, শ্বাসনালী ও ফুসফুসে আঠালো কাস্ট হয়।
কারণ:
১। সাধারণ সর্দি।
২। ঘরের বা বাইরের দূষিত বায়ু।
৩। আবহাওয়া জনিত কারণ, ঠাণ্ডা বাতাস।
৪। সিগারেটের ধোয়া।
৫। শারীরিক পরিশ্রম।
#কাশি #হাঁপানি #শিশু
অ্যালার্জির ক্ষেত্রে করনীয়:
১। প্রতিবার আক্রান্ত কালীন চিকিৎসা নিতে হবে।
২। অ্যালার্জেন থেকে শিশুকে যথাসম্ভব দূরে রাখতে হবে।
** বেশীরভাগ অ্যালার্জি রোগী কোন চিকিৎসা নেয় না। এই চিকিৎসা না নেওয়ার ক্ষতিকর দিক হলো, বারবার আক্রমণের ফলো শরীরের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা হ্রাস পায় এবং পরে তা গুরুতর আক্রমণে রূপ নেয়। পরবর্তীতে এটি হাঁপানিতে রূপান্তরিত হতে পারে।
=> বেশিরভাগ শিশুই ৫-৭ বছরের মধ্যে অ্যালার্জি থেকে সেরে ওঠে।
#অ্যালার্জি #শিশুরোগ #শিশু
যে সকল বস্তু শরীরে অ্যালার্জি তৈরী করে তাদেরকে অ্যালার্জেন বলে। এই সকল অ্যালার্জেন বিভিন্ন পথে শরীরে প্রবেশ করে। যেমন -
১। নাক দিয়ে ডুকে ফুসফুস পর্যন্ত।
২। মুখের মাধমে পেটের ভেতর যায়। এইসব এলার্জেনের মধ্যে কিছু ঔষধও আছে।
৩। শারীরিক স্পর্শ - যেমন সুইয়ের খোঁচা, বিভিন্ন গাছের পাতা বা ফুলের সংস্পর্শ।
#অ্যালার্জি #শিশুরোগ #শিশু #ডাক্তার
শিশুদের অ্যালার্জি:
অ্যালার্জি হল কোনকিছুর (অ্যালার্জেন) প্রতি শরীরের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার অস্বাভাবিক প্রতিক্রিয়া। এই অ্যালার্জেনগুলো সাধারণত বেশিরভাগ মানুষের জন্য ক্ষতিকারক নয়। সাধারণ অ্যালার্জেনের মধ্যে রয়েছে কিছু খাবার, ধুলো, উদ্ভিদের পরাগ এবং ওষুধ। শরীরের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার এই অস্বাভাবিক প্রতিক্রিয়া অনেক সময় জীবনের প্রতি হুমকির কারণ হতে পারে।
#অ্যালার্জি #শিশুরোগ #শিশু #ডাক্তার
A cross-sectional study done in 2015 shows the Prevalence of Contagious Diseases of School Going Children in Bangladesh
In the study the researchers found
30.95% for scabies,
20.24% for influenza,
7.14% for typhoid,
9.52% for chicken pox,
15.48% for measles,
5.95% for pneumonia, &
10.71% for whooping cough.
Anthropometric measurements were recorded which indicated that
48.8% of children were well-nourished,
21.4% of children were underweight,
17.9% of children were stunted, &
11.9% of children were wasted.
Reference:
Linkon, K. , Prodhan, U. , Liton, M. , Islam, M. , Lisa, L. and Paul, D. (2015) Prevalence of Contagious Diseases of School Going Children in Bangladesh. Journal of Biosciences and Medicines, 3, 17-24. doi: 10.4236/jbm.2015.37003.
রোগের নাম: হাত-পা-মুখের ফুসকুড়ি
কখন হয়: বাংলাদেশে বিশেষ করে শরৎ এবং হেমন্ত কালে এই রোগের প্রাদুর্ভাব বেশী দেখা যায়।
** বিশেষ করে ৬ মাস থেকে ৫ বছরের বাচ্চাদের মধ্যে।
রোগের কারণ: এটি একটি ভাইরাস জনিত রোগ।
ভাইরাস: coxsackievirus
** এটি অতিমাত্রায় ছোঁয়াচে একটি রোগ।
কিভাবে ছড়ায়:
১। শারীরিক স্পর্শ
২। হাঁচি, কাশি, এমনকি পায়খানা থেকেও ছড়ায়।
অতি ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠী: নার্সারি ও কেজি ক্লাসের বাচ্চারাই বেশী ঝুঁকিতে।
রোগের লক্ষণ:
১। জ্বর, সর্দি, হাতে-পায়ে-মুখে ফুসকুড়ি।
২। ফুসকুড়িগুলো প্রথমে ঘামাচির মত লাল থাকে। পরে এর ভেতরে পানি হয় এবং ফেটে গিয়ে কালো হয়ে যায়।
৩। ৫ থেকে ৭ দিনের মধ্যে সেরে যায়।
৪। ফুসকুড়িগুলো সাধারণত চুলকায় না।
৫। মুখের ভেতরে হলে, জিহ্বার উপরে বা নিচে সাদা ঘায়ের মত হয়। বাচ্চা খেতে গেলে ব্যথা পায়, ফলে খাওয়া ছেড়ে দেয়।
এসময়ে করনিয়:
১। প্রথমেই বাচ্চাকে আলাদা করে ফেলতে হবে। প্রথম ৫ দিন রোগ সবচেয়ে বেশী ছোঁয়াচে থাকে। (স্কুলগুলো এই ব্যাপারে আরও সর্তক হলে ক্লাসের বাচ্চাদের মাঝে এই রোগ ছড়ানোর হার অনেক কমিয়ে আনা যায়)
২। প্রচুর তরল খাদ্য দিতে হবে যাতে পানি শূন্যতা না হয়।
৩। জ্বরের ঔষধ সাথে দিতে হবে।
কখন হাসপাতালে যাবেন:
১। জ্বর ৩ দিনের বেশী থাকলে।
২। মুখে ঘা এবং খেতে পারছে না।
৩। ৭-১০ দিনের মধ্যে সেরে উঠছে না।
সাম্প্রতিক কালে হাত-পা-মুখের ফুসকুড়ি রোগের প্রাদুর্ভাব দেখা দিয়েছে।
বিশেষ করে ৬ মাস থেকে ৫ বছরের বাচ্চাদের মধ্যে। নিচের ইনফোগ্রাফিকের মাধ্যমে এই রোগের কিছু তথ্য তুলে ধরা হলো।
হাত-পা-মুখের ফুসকুড়ি রোগের লক্ষণ সমূহহের ছবি
ফাতেমার এক মৃত্যুঞ্জয়ী গল্প...
ফাতেমা আকতার মিম একজন মা। উনার চারটি ছেলে সন্তান। এর মধ্যে তিনটি বাচ্চাই প্রিম্যাচুউর হয়েছে এবং জন্মের সময় বাচ্চাদের অবস্থা খুবই খারাপ ছিল। এই কঠিন সময় গুলো কিভাবে কাটিয়েছে সেই গল্পই আজকে শুনবো...
সিরিয়ালের জন্য যোগাযোগ করুনঃ আনোয়ার খান মডান মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল। হোল্ডিং নং- ১৭, রোড-৮, ব্লক-বি,ধানমন্ডি, ঢাকা।
হেল্পলাইনঃ ০১৭৪৫-২৫ ৬৬ ৯৭
ফাতেমার এক মৃত্যুঞ্জয়ী গল্প...
ফাতেমা আকতার মিম একজন মা। উনার চারটি ছেলে সন্তান। এর মধ্যে তিনটি বাচ্চাই প্রিম্যাচুউর হয়েছে এবং জন্মের সময় বাচ্চাদের অবস্থা খুবই খারাপ ছিল। এই কঠিন সময় গুলো কিভাবে কাটিয়েছে সেই গল্পই আজকে শুনবো...
সিরিয়ালের জন্য যোগাযোগ করুনঃ আনোয়ার খান মডান মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল। হোল্ডিং নং- ১৭, রোড-৮, ব্লক-বি,ধানমন্ডি, ঢাকা।
হেল্পলাইনঃ ০১৭৪৫-২৫ ৬৬ ৯৭
শিশুরা ঠিকমত খায়না কেন?
বেশীর ভাগ বাবা-মায়ের অভিযোগ, বিশেষ করে মায়ের যে উনার বাচ্চা খায়না।
না খাওয়ার অনেক কারন বা রোগ আছে। কিন্তু তাঁর আগে আপনার জানতে হবে বাচ্চা রোগাক্রান্ত কিনা।
৯০% এর বেশী ক্ষেত্রে বাচ্চার কোন রোগ থাকেনা।
আপনার বাচ্চার বয়স অনুযায়ী উচ্চতা ও ওজন ঠিক আছে কিনা, খেলা করে কিনা।
যদি তাই হয় তাহলে বাচ্চার খাওয়ার চিন্তাটা মাথা থেকে বাদ দেন।
কারন সব বাচ্চা সমান পরিমান খায়না।
খাওয়ার প্রতি আগ্রহ কম থাকে, অন্য কাজে ব্যস্ত থাকে।
তাঁর পছন্দের খাবারটাই খাবে, অন্য কিছু ধরবেনা। (এখানে জোড় করে খাওয়াতে গেলে Problem বাড়বে।)
অনেক বাচ্চাকে সবকিছু Blend করে খাওয়ায়, এতে করে বাচ্চা চিবুতে শিখেনা, শুধু গিলে খায়।
মনোযোগ বিহীন খাবার - অনেকে ঘুমের মধ্যে অথবা Cartoon ছেড়ে দিয়ে খাওয়ায়, তাতে
বাচ্চার কিন্তু খাওয়ার প্রতি আগ্রহ কমে যায়।
(বুঝতেই পারেনা কি খাচ্ছে)
বাচ্চার ক্ষিধা লাগার আগেই খাবার দেওয়া।
(দুর্ভাগ্যজনক ভাবে সত্যি, অনেক মা-ই চায় তাঁর বাচ্চা সবসময় খেতে থাকুক আর নাদুস নুদুস হয়ে থাকুক)
শুধু এটুকু জেনে রাখুন, বাচ্চার গত ৩ মাসে কোন ওজন বাড়েনি, বমি করছে, বা ওজন কমে যাচ্ছে।
এক্ষেত্রে অবশ্যই পরীক্ষা করাবেন।
ধন্যবাদ সবাইকে।
আরো বিস্তারিত জানতে ও সিরিয়ালের জন্য যোগাযোগ করুনঃ ০১৭৪৫-২৫৬৬৯৭
চেম্বারঃ আনোয়ার খান মেডিকেল কলেজ; ব্লকঃ বি, রুম নংঃ ২৫৬
আপনার বাচ্চার জ্বর হলে করণীয় কিঃ
জ্বর সাধারনত ৩৭.৫ সেঃ (৩৭.৫ ফারেনহাইট) উপরে হলে।
৯৭.৫ থেকে ৯৯ হলে সাথে অন্য কোন উপসর্গ না থাকলে আপনার বাচ্চার রোগ প্রতিরোধ সক্ষমতা প্রমাণ করে।
(এ ক্ষেত্রে কোন ঔষধের প্রয়োজন নেই)
জ্বর যদি ১০০ বা ১০১ হয় সাথে নাকের পানি, হালকা কাশি হয় তাহলে শুধু জ্বরের ঔষধ সাথে প্রচুর তরল খাদ্য, বিশ্রামই যথেষ্ট।
(এ ক্ষেত্রে কোন এন্টিবায়োটিক দেবেন নাহ)
সর্দি- জ্বর ৫-৭ দিনের মধ্যে চলে যাবে।
জ্বরের সাথে বেশী শ্বাস নেওয়া অথবা শ্বাসকষ্ট হলে তখন ডাক্তার দেখানোর প্রয়োজন।
জ্বর হলে এমনিতেই বাচ্চারা খেতে চায়না। জ্বরের ঔষধ এর ১ ১/২-২ ঘন্টা পর পর তরল খাদ্য দেবেন। বমি হলে, খাওয়ানোর আগে বমির ঔষধ দেবেন।
কখনো নিজে পছন্দ অনুযায়ী Anitbiotic দেবেন নাহ, ৮০% জ্বর ৫ থেকে ৭ দিনের মধ্যে চলে যায়।
আরো বিস্তারিত জানতে ও সিরিয়ালের জন্য যোগাযোগ করুনঃ ০১৭৪৫-২৫৬৬৯৭
করোনাকালীন সময়ে নবজাতক শিশুদের যত্ন
আরো বিস্তারিত জানতে ও সিরিয়ালের জন্য যোগাযোগ করুনঃ ০১৭৪৫-২৫৬৬৯৭
জন্ম-জয়ের কাব্য...
সময়ের আগে জন্ম নেয়া শিশুদের জীবন ফিরে পাওয়ার গল্প...
এই আনন্দের যেন কোন সীমা-পরিসীমা নেই, কেননা এই আনন্দের উপলক্ষ্য, নিশ্চিত মৃত্যু থেকে দুটি জীবন ফিরে পাওয়া।
সময়ের অনেক আগে জন্মানো এই দুটি শিশু পৃথিবীর আলো দেখার সুযোগ করে দিয়েছেন সম্মানিত
ডাক্তার মোহা. ফয়জূল ইসলাম এবং তাঁর সুদক্ষ নার্স টিম। বাকীটা এই রিপোর্টে দেখুন...
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Telephone
Website
Address
4/A Road No. 13/2, Dhanmondi
Dhaka
1209
Opening Hours
Monday | 10:00 - 13:00 |
17:00 - 20:00 | |
Tuesday | 10:00 - 13:00 |
17:00 - 20:00 | |
Wednesday | 10:00 - 13:00 |
17:00 - 20:00 | |
Thursday | 10:00 - 13:00 |
17:00 - 20:00 | |
Saturday | 10:00 - 13:00 |
17:00 - 20:00 | |
Sunday | 10:00 - 13:00 |
17:00 - 20:00 |
Beside Pubali Bank, Eastern Housing Main Road, Extension Pallabi, Adjacent To Duaripara Bus Stand, Rupnagar, Mirpur 11. 5
Dhaka, 1216
This page demonstrates the activities of the center which is popularly called as ABC. It gives child
Green Life Medical College Hospital, MAK Khan Tower, 31 And 31/1 Bir Uttam Shafiullah Sarak, Green Road
Dhaka, 1205
ডাঃ সাঈদ আনোয়ার একজন ভালো ও আন্তরিক শিশু বিশেষজ্ঞ যিনি দীর্ঘদিন থেকে শিশুদের নিয়ে কাজ করছেন।
City Health Services Ltd, , Mohammadpur
Dhaka, 1207
জনসচেতনতামূলক পেইজ শিশু বান্ধব ও প্রবীণ হিতৈষী বিশেষজ্ঞ শিশু চিকিৎসক
282/1, Almas Tower, 1st Colony, Mazar Road, Mirpur
Dhaka, 1216
Pediatric Neurologist and Child Specialist MBBS, FCPS(Pediatrics), FCPS ( Pediatric Neurology and Development), PGPN ( Boston, USA), BCS (Health) Consultant (Dept. of Pediatric Ne...
18/F, Bir Uttam Quazi Nuruzzamn Sarak, West Pathopatha
Dhaka, 1205
Dr Zeena Salwa is a renowned and qualified Paediatrician, Paediatrics Neurology & Child Development
1/A Shegunbagicha , BIRDEM 2
Dhaka, 1000
Consultant Paediatric Endocrinologist Department of Paediatrics and Paediatric Diabetes Center
Islam Tower, DIT Road, West Rampura (Opposite To BTV Bhaban)
Dhaka
Dr. Rabi Biswas is Associate Professor in the Department of Paediatric Endocrinology at Dhaka Shishu
BRB Hospital, 77/A Panthapath
Dhaka, 1215
Interventional Pediatric Gastroenterologist