Glomart Buying House
Nearby clothing stores
D-5/23, Salimullah Road, Mohammadpur.
Salimullah Road
Solimullah Road
Road Newnation Road
1207
1702
SOLIMULLAROED6
Solimullah Road
Salimullah Road Mohammadpur
Mohammadpur
Mohammadpur
Razia Sultana Road
1207
Shewrapara Bus Stand
Solimullah Road Mohammadpur
we are Garments apparel manufacturer, supplier & wholesaler. GloMart is the best online Wholesale marketplace for Shopping any kind of Garments Apparel.
We are all kinds of garments apparels Manufacturer, Supplier, Wholesaler & Retailer. we export all Ready-made goods
স্বাধীনতার পর থেকে আমাদের দেশের ব্যবসার জগৎ এগিয়ে নিয়ে পথিকৃত ছিলেন । তবে দু:খের বিষয় হলো এদের ভেতর বেশ অনেকগুলো প্রতিষ্ঠানই এখন, এই মুহুর্তে ভাল নেই । বেশীরভাগ প্রতিষ্ঠানই একসময় যার যার সেক্টরে দাপটের সাথে ব্যবসা করলেও এখন কোনো না কোনো ধরণের সংকটের সময় পাড়ি দিচ্ছে ! কেউ অতিরিক্ত ঋণ নিয়ে, কেউ ফ্যাক্টরী নিয়ে, কেউ প্রোডাক্টের লাইফসাইকেল নিয়ে, কেউ পরিচলন ব্যয় নিয়ে, কেউ বা ব্যবসার নীতি (Business Strategy) নিয়ে । ব্যবসার ধরণ ম্যানুফ্যাকচারিং বা ট্রেডিং যাই হোক, সংকটে আছে । আবার ব্যবসার ক্ষেত্র আসবাব পত্র, হোম-ইলেক্ট্রনিক্স, গার্মেন্টস, কসমেটিক্স, খাদ্যপণ্য যাই হোক না কেন সংকটে আছে ।
প্রশ্ন হলো এই সংকটের কারণ কি ?
আমি কোনো ব্যবসার মালিক নই । উদ্দ্যোক্তাও নই । তবে ব্যবসা জগৎ কিছুটা হলেও বুঝি । সেই জ্ঞানটুকু থেকে প্রতিটা রিপোর্ট মনোযোগ দিয়ে পড়ার পর আমার ক্ষুদ্র জ্ঞানে আসলে মূল সমস্যা মনে হয়েছে মাত্র ‘একটি’ ! হ্যা, মূলে আসলে আছে ‘একটি মাত্র সমস্যা’ ।
কি সেটি ?
প্রায় প্রতিটা প্রতিষ্ঠানের পা-হড়কাবার সময়টা খেয়াল করলে একটা সাধারণ প্যাটার্ণ খুঁজে পাওয়া যায় । সেটি হচ্ছে - যখন প্রতিষ্ঠানগুলো প্রথম জেনেরেশন থেকে দ্বিতীয় জেনারেশনে হস্তান্তর হয়েছে, কিংবা যখন প্রতিষ্ঠানের মালিক/মালিকপক্ষ দীর্ঘদিন ধরে সরাসরি প্রতিষ্ঠানের দৈনন্দিন পরিচালনা থেকে দূরে সরে গিয়েছেন, ঠিক তখন থেকেই ।
এর কারণ কি ?
কারণটা খুব সাধারণ ।
এর কারণ হচ্ছে 'প্রতিষ্ঠান চালাবার মত নেতৃত্ব তৈরী না করা' । অর্থাৎ Succession Plan না থাকা - না প্রতিষ্ঠানের ভেতরে এবং না পরিবারের ভেতরে ।
খেয়াল করলে দেখবেন GAAP এর প্রথম নীতিটির মূল বক্তব্যটি আসলে হচ্ছে ‘Professionalism’ বা ‘পেশাদারিত্ব’ । প্রতিষ্ঠানকে ব্যক্তিগতভাবে ব্যবহার না করা এবং একটি পেশাদার কাঠামোর ভেতরে পরিচালনা করা ।
বিশ্বের বড় বড়, সফল প্রতিটি প্রতিষ্ঠানগুলোর ইতিহাসের দিকে যদি তাকান দেখবেন প্রতিটি প্রতিষ্ঠান একটা পর্যায়ে আসার পর সেটিকে পরিচালনা করার জন্য প্রফেশনাল বেতনভোগী বা শেয়ারহোল্ডার পরিচালকদের নিয়োগ করা হয়েছে, প্রতিষ্ঠানের মালিক তাঁর একক কর্তৃত্ব থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন । এতে করে প্রতিষ্ঠানটির দুটো লাভ হয়েছে -
১) ব্যক্তি-আবেগের উর্ধে উঠে পেশাগত দক্ষতার সাথে পরিচালিত হয়েছে ।
২) একক ব্যক্তিনির্ভর নেতৃত্বের ঝুঁকি থেকে বের হয়ে এসে একটি কাঠামোগত নেতৃত্ব তৈরী হয়েছে ।
আমার দেখামতে ঠিক এজায়গাটিতেই আমাদের দেশীয় প্রতিষ্ঠানগুলো সবচেয়ে পিছিয়ে থাকে ।
দু-একটি বাদে প্রায় সব দেশীয় প্রতিষ্ঠানের পরিচালনা এবং সকল সিদ্ধান্তের মূলে থাকেন একজন মাত্র ব্যক্তি । প্রতিষ্ঠানের কৌশলগত পরিকল্পনা থেকে শুরু করে, প্যাকেজিংয়ের ডিজাইন, জাহাজ ভাড়া, ফ্যাক্টরীর লেবার বাছাই, টিভিসি‘র গল্প বানানো, মডেল বাছাই, এমনকি গাড়ির তেলের ভাউচারেও সই করেন তিনি ! হ্যা, এটি করা সম্ভব যখন প্রতিষ্ঠান ছোট থাকে । দুই-তিনটি প্রোডাক্টের দশ বারো জনের প্রতিষ্ঠান থাকে । কিন্তু সমস্যা শুরু হয় যখন প্রতিষ্ঠানটি শত শত লোকের, বহুবিধ প্রোডাক্ট-সার্ভিসের, কোটি টাকার প্রতিষ্ঠান হয়ে যায় কিন্তু প্রতিষ্ঠানের উদ্দ্যোক্তা সেই আগের মত প্রতিটা কাজে অংশ নিতে চান, সিদ্ধান্ত দিতে চান । তখন যেটি হয় সেটি হচ্ছে প্রতিষ্ঠান হয়ে পরে ‘ব্যক্তি-নির্ভর’, কিন্তু ‘প্রসেস-নির্ভর’ নয় । সেরকম পরিস্থিতিতে প্রতিষ্ঠানে কাজ এবং সিদ্ধান্ত নেবার ক্ষেত্রে কোনো স্ট্যান্ডার্ড অপারেটিং পদ্ধতি (SOP) থাকে না । বরং ঐ একজন মাত্র ব্যক্তির বুদ্ধিমত্তা, বিবেচনা আর ক্যারিশমার উপরেই টিকে থাকে পুরো প্রতিষ্ঠান । দ্বিতীয় কোনো ব্যক্তি বা ব্যক্তিবর্গ বা কাঠামো প্রতিষ্ঠানটিতে গড়ে ওঠে না, যাঁরা বড় বড় কৌশলগত সিদ্ধান্ত নিতে পারেন, কিংবা দৈনন্দিন কাজের নেতৃত্ব দেবার মাধ্যমে প্রতিষ্ঠান চালাতে পারেন । এতে করে যেই মুহুর্তে সেই একক ব্যক্তি বয়স, স্বাস্থ্যগত বা জীবনচক্রের স্বাভাবিক নিয়মেই সরে দাঁড়ান, তখন পুরো প্রতিষ্ঠান একখানা ভয়াবহ সংকটের ভেতর পরে । তারা হঠাৎ করে আবিষ্কার করে যে প্রতিষ্ঠান চালাবার মত দক্ষ নেতৃত্ব প্রতিষ্ঠানে নেই ! অনেকটা যাকে বলে মাঝ সমুদ্রে কাপ্তানহীন জাহাজের মত ! কি ভয়াবহ !
এমনকি প্রতিষ্ঠানের মালিক থাকার সময়েও এই ধরণের একক নেতৃত্বের কারণে আরেকখানা সংকট যেটি হয় সেটি হচ্ছে Accountability এবং Ownership-এর অভাব । যেহেতু সিদ্ধান্ত আসছে শুধুমাত্র মালিকের কাছ থেকে এবং সেই সিদ্ধান্ত পালন করা ছাড়া বাকীদের তেমন কোন কথা বলার সুযোগ নেই, সুতরাং বাকিরা শুধু তাকে দেয়াটা কাজটা শেষ করে, কাজের সাথে একাত্বতা অনুভব করে না, এবং সিদ্ধান্তের দায়ভারও গ্রহণ করে না ।
একটা প্রতিষ্ঠানকে চিনি । কোনো একটা অ্যানালাইসিস করার সময় দেখেছিলাম সেখানে মোট ১৩৮ টি প্রোডাক্ট আছে । অথচ, কোম্পানীর রেভিনিউ আসছে মাত্র ১১ টি প্রোডাক্ট থেকে । বাকী ১২৭ টি পণ্য বিক্রি হয় না, উল্টা cost বাড়ায় । তারপরও প্রতিষ্ঠানটি প্রায় প্রতি মাসে একটা-দুটো করে নতুন প্রোডাক্ট বাজারে নামায় । কেন নামায়, নামিয়ে কি হবে তা কেউ জানে না ! ফলাফল হিসেবে দুমাস পরেই সেই নতুন প্রোডাক্টও যথারীতি গোডাউনে পরে থাকে, সাথে লক্ষ টাকার কাঁচামাল, প্যাকেজিং ম্যাটেরিয়াল ! একদিন কোম্পানীর যিনি চিফ অপারেশনাল হেড, তাঁকে জিজ্ঞাসা করলাম - “আচ্ছা ভাই, আপনারা প্রতি মাসে নতুন নতুন প্রোডাক্ট কেন নামান, যেখানে আসলে ব্যবসা দিচ্ছে আপনার মাত্র ১১ টা প্রোডাক্ট ? আর চাইলে এই ১১ টা প্রোডাক্টের ব্যবসাই আরও অনেকগুণ বড় করা সম্ভব । সেটি না করে খামোখা এত খরচ করে নতুন নতুন প্রোডাক্ট নামানোর কারণ কি?”
তিনি বললেন - “শুনুন ভাই, আমাকে মালিক ডেকে পরিষ্কার করে বলে দিয়েছেন প্রতি মাসে যেন নতুন প্রোডাক্ট বাজারে নামে । কিন্তু তিনি বলেননি যে সেই প্রোডাক্টগুলোকে বাঁচিয়ে রাখতে হবে । তিনি প্রতিমাসে মিটিং-এ আমাকে জিজ্ঞাসা করেন এই মাসে কয়টি প্রোডাক্ট নামল । সুতরাং, আমিও প্রোডাক্ট বানাচ্ছি, আর নামাচ্ছি । সেগুলো বাঁচল কি মরল, Cost বাড়ল নাকি কমল - সেটি আমার দেখার ব্যপার না । আমার কাছে যা চাওয়া হয়েছে, আমি সেটাই করে যাচ্ছি । যেহেতু প্রোডাক্ট নামাবার সিদ্ধান্ত উনার, সেটির দায়-দায়িত্বও উনার, আমার না ।"
একক সিদ্ধান্তের কারণে একটা প্রতিষ্ঠানের Accountability & Ownership এর অভাব কি ভয়াবহ হতে পারে তার একখানা বাস্তব উদাহরণ এটি ! চিন্তা করে দেখুন !
ঠিক এই সমস্যাটাই বিশাল সংকটের জন্ম দেয় যখন প্রতিষ্ঠানের মালিক হঠাৎ করে আর থাকেন না - অসুস্থ্যতা বা জীবনের স্বাভাবিক চক্রে বিদায় নেন । Decision making এই শূণ্যতা তখন প্রতিষ্ঠানকে বিশাল এককটা ক্রাইসিসের দিকে ঠেলে দেয় । প্রতিষ্ঠান তখন কি করবে, কিভাবে চলবে ঠিক বুঝে উঠতে পারে না । সিদ্ধান্তহীনতা অথবা ভুল সিদ্ধান্ত তখন ধীরে ধীরে প্রতিষ্ঠানের ধ্বংস ডেকে আনে ।
অথচ, এই পরিস্থিতি খুব সহজেই এড়ানো যেত যদি সিদ্ধান্ত গ্রহণের পদ্ধতিটি একক ব্যক্তিকেন্দ্রীক না হয়ে, বরং যার যার Responsibility অনুযায়ী হত । প্রতিষ্ঠানের মালিক যদি সকল ক্ষমতা এককভাবে ধরে না রেখে ধীরে ধীরে ডেলিগেট করতেন, ছড়িয়ে দিতেন, তবে আস্তে যোগ্য একটা নেতৃত্ব তৈরী হত, যাঁরা মালিকের অবর্তমানে প্রতিষ্ঠানকে ঠিকঠাক মত চালিয়ে নিতে যেতে পারতেন । কিন্তু তিনি সেটি করেন নি, সুতরাং এখন তার কূফল প্রতিষ্ঠানকে ভোগ করতেই হবে । তাই প্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠাতা-মালিক চলে যাবার পরেই প্রতিষ্ঠানের পতন বাংলাদেশের একটা অতি সাধারণ ব্যপার ।
এই সংকটকে কখনও কখনও আরও কয়েকগুণ বাড়িয়ে তোলে শুধুমাত্র উত্তারাধিকারের সূত্রে আসা এমডি/চেয়ারম্যান গণ । যাকে অনেক সময় বলা হয় “By born MD“ ।
ঝানু ব্যবসায়ী হওয়া কোনো জন্মগত গুণ নয় । এটি একটি ‘দক্ষতা‘, যেটিকে ধাপে-ধাপে শিখতে হয় । প্রতিটি পরিস্থিতি একজন মানুষকে ব্যবসা পরিচালনার কৌশল শেখায়, প্রতিটা চ্যালেন্জ একজন মানুষকে আরেকটু দক্ষ করে তোলে । কিন্তু এদেশে এমডি পুত্রের এমডি হওয়াটাই যেন জন্মসূত্রে অধিকার - সেটা তার যোগ্যতা, পড়াশোনা এবং অভিজ্ঞতা থাকুক না থাকুক । সুতরাং, ফলাফল হিসবে বেশীরভাগ সময়েই এই দ্বিতীয় প্রজন্ম অর্থাৎ By born MD গণ প্রতিষ্ঠানের বারোটা বাজিয়ে ছেড়ে দেন !
খেয়াল করলে দেখবেন বাংলাদেশে যেকটি প্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠাতা মালিক তাঁর ছেলে-মেয়েকে প্রতিষ্ঠানের একদম নীচ থেকে ধীরে ধীরে কাজ করিয়ে উপরে তুলে এনেছেন, শিখিয়েছেন, ভাল প্রাতষ্ঠানিক শিক্ষার সাথে সাথে হাতে কলমে মাঠ-পর্যায় থেকে ব্যবসা পরিচালনা করার শিক্ষা দিয়েছেন, একমাত্র সেকটি প্রতিষ্ঠানই দ্বিতীয় প্রজন্মের হাতে টিকে থাকছে, এবং দিনে দিনে আরও বড় হচ্ছে । আর যেগুলোর ছেলে-মেয়েরা সরাসরি এসে বাবার চেয়ারে বসেছে, এগুলোর প্রতিটি সংকটে পরেছে । আমার নাম বলার দরকার নেই । এই দু-ধরণের প্রতিষ্ঠানের উদাহরণই একটু চোখ খুলে তাকালেই পেয়ে যাবেন ।
লেখার শুরুতে বলেছিলাম আমার দৃষ্টিতে প্রতিষ্ঠানগুলো সংকটের মূল কারণ হচ্ছে একটি । সেটি হচ্ছে নেতৃত্বের সংকট । প্রতিটা প্রতিষ্ঠানের প্রচুর টাকা ছিল, সুনাম ছিল, বাজার মাতানো সফল আইডিয়া-প্রোডাক্ট লাইন ছিল; কিন্তু ছিল না শুধু সঠিক নেতৃত্ব তৈরী এবং নেতৃত্বের উত্তরাধিকার পরিকল্পনা (Succession plan) । যার ফলাফল হিসেবে পুরো প্রতিষ্ঠানের সংকটে পরা ।
দু:খজনক হলো যদিও সংকটের কারণ প্রতিষ্ঠাতা বা মালিকপক্ষের ভুল, তবে শেষ পর্যন্ত সাধারণ চাকরীজীবি কর্মকর্তা-কর্মচারীদেরই সবচেয়ে বেশী সাফার করতে হয়, যখন তাঁদের বেতন-বোনাস বন্ধ হয়ে যায়, এবং একসময় চাকরীও চলে যায় । আর দেশের অর্থনীতিতে এর প্রভাব কতখানি খারাপ, সেটি তো বলারই অপেক্ষা রাখে না ।
অথচ, চাইলে নেতৃত্বের এই সংকট অবলীলায় এড়ানো যায় । যেটি লেখার শুরুতেই বলেছিলাম - পৃথিবীর সফল সমস্ত প্রতিষ্ঠানই সেই পথ বেছে নিয়েই প্রতিষ্ঠান বাঁচিয়ে রেখেছে, বড় করেছে, দেশের গন্ডী ছাড়িয়ে সারা পৃথিবীতে ছড়িয়ে দিয়েছে । নেসলে‘তে আপনি আর হেনরী নেসলের পরিবারের কাউকে পাবেন না, যিনি পরিচালনায় আছে । ইউনিলিভার, ল’রিয়েল, সনি, থেকে, শেল, আইবিএম, পিএন্ডজি থেকে শুরু করে গুগল, মাইক্রসফট, অ্যাপল পর্যন্ত সকলেই প্রতিষ্ঠান চালাবার দায়িত্ব ছেড়ে দিয়েছে পেশাদার ম্যানেজমেন্টের কাঁধে । মালিকপক্ষের কেউ সেখানে গিয়ে ছড়ি ঘুরায় না । তাঁরা চেয়ারম্যান-সিইও নিয়োগ দেন, তাঁদের টার্গেট দেন, সাথে দেন কিছু মূলনীতি; এবং দিনশেষে নিজ নিজ শেয়ারের লাভটুকু বুঝে নেন । ব্যস !
তবে এটাও বুঝতে পারি এদেশে মালিকপক্ষের একটা বড় সংকট হচ্ছে প্রতিষ্ঠান চালাবার মত সঠিক লোক খুঁজে পাওয়া, যার উপর ভরসা করা যায়, যার সেই দক্ষতা এবং ইচ্ছা আছে । সুতরাং, তাঁড়াও রশি ছাড়তে চান না । শক্ত করে মুঠি চেপে বসে থাকেন, যতদিন না ছেড়ে পারা যায় । তাতে আসন্ন সংকটের কোনো সমাধান হয় না, খালি সেটিকে একটু দেরী করানো হয় - এই আর কি । তারচেয়ে বরং তিনি জীবিত থাকতেই যদি ঠিকঠাক নেতৃত্ব গড়ে তুলতে পারতেন যাঁরা পরবর্তীতে তাঁর অনুপস্থিতে প্রতিষ্ঠান চালাতে পারবে সেটিই আসলে কাজে দিত - প্রতিষ্ঠানের ভেতর এবং পরিবারের ভেতরেও ।
বাংলাদেশী প্রতিষ্ঠানের এই নেতৃত্বের সংকট কখনও শেষ হবে না - যতদিন প্রতিষ্ঠানের মালিকগণ সমস্ত ক্ষমতা নিজের হাতে রেখে দেবার অভ্যাসটি না ছাড়তে পারবেন, যতদিন দৈনন্দিন খুঁটিনাটি সবকিছুতে মাথা ঘামানোর ট্র্যাপ থেকে বের হয়ে এসে বরং পরবর্তি প্রজন্মের নেতৃত্ব তৈরীতে মনোযোগ না দিবেন, যতদিন পেশাগত লোকের হাতে কাজের দায়িত্ব এবং সিদ্ধান্তের স্বাধীনতা না দিবেন, অন্ত:ত ততদিন এই সংকট আসতেই থাকবে ।
আমি খুব সামান্য একজন চাকরীজীবি । প্রতিষ্ঠানের মালিক বা উদ্দ্যোক্তা হবার মত বিশাল কেউ নই । তবে আমি আমার ক্ষুদ্র জ্ঞান এবং প্রফেশনাল অভিজ্ঞতা থেকে যা বুঝেছি, সেটাই বললাম । প্রতিষ্ঠানের মালিকগণ আমার চাইতে অনেক বেশী জ্ঞান ও প্রজ্ঞা রাখেন । তাঁরা নিশ্চয়ই সেটিই করবেন, যেটি তাঁদের প্রতিষ্ঠানের জন্য ভাল । তবে বিনীতভাবে বলি সবাই যদি সেটি করতেন তবে একে একে দেশের এতগুলো বড় বড় প্রতিষ্ঠান এই সংকটে হাবুডুবু খেত না ।
বাংলাদেশের প্রধান পোশাক ক্রেতা: সাধারণত দেখা যায় ইউরোপ, কানাডা, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, জাপান, অস্ট্রেলিয়া ও ভারতের ক্রেতারাই বাংলাদেশের পোশাক ও টেক্সটাইল পণ্যের প্রধান ক্রেতা। তাদের মধ্যে আমি এখানে 100 জন ক্রেতার নাম উল্লেখ করব যা আমাদের বাংলাদেশী পোশাক এবং টেক্সটাইল পণ্যের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
বাংলাদেশী গার্মেন্টস এবং টেক্সটাইল পণ্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ক্রেতাদের তালিকা হল-
1. Adidas,
2. H&M,
3. Wal-Mart,
4. GAP,
5. Levi’s (Brand: Docker, Denizer, Levi-Strauss),
6. Nike,
7. VF Asia (Brand: Lee, Wrangler),
8. PVH-Phillips Von Heuson (Brand: CK),
9. Li & Fung,
10. Old Navy,
11. Academy,
12. US Polo,
13. American Eagle,
14. Banana,
15. Peri Ellis.
16. Zara,
17. Sains Burry,
18. C&A,
19. Hugo Boss,
20. Esprit, Mango,
21. Puma,
22. European Eagle,
23. M&S,
24. Tema,
25. Terco,
26. Decathlon,
27. Carretow,
28. NKD,
29. Lindex.
30. K-mart,
31. Uniquelo,
32. Huloson Bay,
33. BlackBerry,
34. Mahindra (Brand: Peter England),
35. ITC,
36. Ramond,
37. S. Oliver,
38. IC Company,
39. Tom Tailor,
40. Umbro,
41. Ed Ward Wang,
42. New Look,
43. Maskos,
44. Up-2-Date,
45. Grenville,
46. Erima,
47. Asmara,
48. Esprit,
49. Gastrok,
50. Sprider,
51. P.P Tex,
52. Maxim,
53. Multiline,
54. Texco,
55. OBS,
56. Multiline,
57. DR & S,
58. MB Fashion,
59. Colince,
60. Octagon,
61. Katag,
62. Cream soda,
63. Trig Lobe,
64. Shobi fashion,
65. Kiabi,
66. Brice,
67. Algodon,
68. Target,
69. Zaogora,
70. Vood Bridge,
71. Air Solution,
72. Evrozon,
73. Ginkana,
74. Lion Star,
75. Sumi Tomo,
76. TKI,
77. Ulla Pop ken,
78. New Yorker,
79. Mister & Lady,
80. Wool Worth,
81. Q, Solution,
82. Maxim,
83. Jules,
84. EWM,
85. Giordano,
86. Carr era,
87. Neck & Neck,
88. Mono Prix,
89. Quick Silver,
90. Inter Sport,
91. Shobey,
92. S.F.G,
93. Pierre Cardin,
94. Matteo,
95. Francesca,
96. Liujo,
97. B.Young,
98. Women Secret,
99. Silvian Heach,
100. Etam.
বাংলাদেশের পোশাক খাত বিদেশী পোশাক ক্রেতাদের কাছ থেকে অনেক সুনাম অর্জন করে। এটি অন্যান্য পোশাক উৎপাদনকারী দেশের তুলনায় সুবিধাজনক মূল্যে একটি উচ্চ মানের পণ্য সরবরাহ করতে পারে। ফলস্বরূপ, বিশ্বের সমস্ত প্রান্ত থেকে উচ্চ র্যাঙ্কের ক্রেতারা সারা বছর ধরে এখানে স্থান অর্ডারে এত আগ্রহী। 🇧🇩
প্রিমিয়াম কোয়ালিটি মেন্স পলো টিশার্ট (পাইকারি)
Label:Tommy Hilfiger
Fabric: PK Cotton
GSM: 220+
Size: M, L, XL (Asian)
Ratio: 2:2:2
Color:15+
Packing: 1/1 poly
Stock: 1500pcs
Moq: 60 pcs
Price: inbox or call please
Contact: 01635-592269
Fore more item & more details click on Link👇
https://wa.me/c/8801635592269
House: 5/23, Block , Salimullah Road, Momammadpur, Dhaka-1207, Bangladesh.
Welcome To Glomart Trade Ltd
GloMart Trade is the best online Wholesale marketplace for Shopping any kind of Garments Apparel. We are all kinds of garments apparels Manufacturer, Supplier, Wholesaler & Retailer.
we export all Ready-made goods
Click here to claim your Sponsored Listing.
Category
Contact the business
Telephone
Website
Address
D-5/23solimulla Road, Mohammadpur
Dhaka
1207
House/89, Road/13, Monsurabad, Dhaka/
Dhaka, 1207
Style is way to say who you are without having speak
House-29 GF, Road-10/B, Sector-11, Uttara, Dhaka. Bangladesh
Dhaka, 1230
Known for quality goods & comitted services.
House # 92, Road # 23, Block-A, Flat-5A, Banani
Dhaka, 1213
This is not the official page of Ecstasy Find the official fan page of Ecstasy at facebook.com/liveinxtasy. Contact us at +8801958237701 for more details
, Baily Road, Dhaka
Dhaka, 1100
Our Contact Information: +8801987799633 ( what's app,viber ,imo) +8801714090297( BKash) Shopnomela, Shop No-06,Navana Baily Star, 9 No Baily Road,Dhaka-1100.
Modhubag, Konapara, Jatrabari
Dhaka, 1362
SOMOY Fashion Shop is a reputed online shop. all kinds of fashionable products are available here for you.
MIRPUR: 11, PALLABI, DHAKA, Banglaesh
Dhaka, 1216
Affix fashion is a premium & Export quality clothing retailer. Here the products are sold faithfully according to your need at affordable prices. Our main goal is to deliver the hi...
Khilkhet Bottola ; Dhaka
Dhaka, 1229
"Best Quality Products with Economy Pricing" That's our motto.