Mohammadpur hijàma care
hijama is Sunnah treatment for pain and other health related problems.
সারা সপ্তাহ কাজ থাকে বলে আসতে পারেন না হয়ত। আবার ছুটির দিনেও ভাবেন যে, আজকে কি খোলা আছে কি না। যারা এমন ভাবেন তাদের জন্যে ভালো খবর হচ্ছে, আলহামুলিল্লাহ শুক্রবার ও শনিবার কিন্তু আমাদের চেম্বার খোলা আছে। এপয়েন্টমেন্টের জন্য কল করুনঃ 01970-001207
Hotline 01970001207
কেন খালি পেটে হিজামা করাতে হবে?
হাদীস শরীফে খালি পেটে হিজামা করানোর কথা বর্নিত হয়েছে।
ইবনে উমর (রাঃ) বর্ণনা করেছেন যে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, খালি পেটে হিজামা লাগানো উত্তম। এতে শিফা ও বরকত রয়েছে। এতে জ্ঞান এবং স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি পায় । (ইবনে মাজাহ: ৩৪৮৭)
হাদীস শরীফের বর্ণন অনুযায়ী খালি পেটে হিজামা করানো হলে বেশী উপকার পাওয়া যাবে। একদম ভরা পেটে হিজামা করানো উচিৎ নয়। ভরা পেটে হিজামা করানো হলে হিজামার উপকারিতা পুরোপুরি পাওয়া যায়না, এমনকি রোগীর উলটো ক্ষতিও হতে পারে। অনেক সময় দুর্বলতা, বমিভাব, পেটের সমস্যা ইত্যাদি হতে পারে।
খাবার খেলে অর্থাৎ পেট ভরা থাকলে খাবার হজমের জন্যে শরীরের রক্ত প্রবাহ পাকস্থলীর দিকে তুলনামূলক বেশি হবে। শরীরের বাইরের দিকে রক্ত প্রবাহ তখন স্বাভাবিকের চেয়ে কম থাকে। এজন্যে ভরা পেটে হিজামা করলে শরীরের চামড়ায় ক্ষুদ্র স্ক্র্যাচ এর মাধ্যমে টক্সিন ও প্যাথোজেন বের হয়ে আসা বাধাগ্রস্থ হবে। চামড়ায় রক্ত সঞ্চালন কম থাকায় রক্তও কম কম পরিশোধন হবে।
এছাড়াও রিসার্চে দেখা গেছে ভরা পেটে হিজামার করানোর মাধ্যমে বের করা রক্তে বিভিন্ন উপাদানের পরিমাণ স্বাভাবিক শিরার রক্তের উপাদানের সাথে অনেকটাই সামঞ্জস্যপূর্ন।
তাই, সাধারনত রুগীদের হিজামা করার পূর্বে কমপক্ষে ৩-৫ ঘণ্টা খালি পেটে থাকার কথা বলা হয়। পেট খালি অবস্থায় হিজামা করালে হিজামার কার্যকারিতা বৃদ্ধি পাবে।
সতর্কতাঃ
এতো বেশী ক্ষুধার্ত অবস্থায় হিজামা করা যাবে না যাতে রোগীর ব্লাড সুগার কমে যায়, রোগী দুর্বল হয়ে পড়ে এমনকি রোগীর মাথায় চক্কর কিংবা অজ্ঞান হয়ে যাওয়ার মত অবস্থা হয়।
কোমরে ব্যথার জন্য আমরা প্রতিনিয়তই প্রচুর রোগীর চিকিৎসা করি। আলহামদুলিল্লাহ্ অলমোস্ট সবাই সমাধান পেয়েছেন। অনেক ক্ষেত্রে এক সেশানে যথেষ্ট হয় না। তাদের ক্ষেত্রে ২য় সেশান লেগেছে। কারো ক্ষেত্রে ৩য় বা, ৪র্থ সেশান লেগেছে। তবে, যারাই লেগে থেকে আমাদের চিকিৎসা নিয়েছেন। তাদের প্রত্যেকেই সমাধান পেয়ছেন আলহামদুলিল্লাহ!
চিকিৎসার ক্ষেত্রে আমাদের মূল এপ্রোচ থাকে । এর সাথে সাথে ঔষধ এবং মোডিফিকেশান সাজেস্ট করি আমরা। যারা মেনে চলেছেন। তাদের সবাই সুস্থ হয়েছেন আলহামদুলিল্লাহ্।আপনার যদি দীর্ঘদিনের কোমরে ব্যথা থেকে থাকে, আমাদের চিকিৎসা হতে পারে আপনার জন্য সেরা সমাধান। এপয়েন্টমেন্ট নিতে কল করুন এখনইঃ01970001207
বিস্তারিত তথ্য কমেন্টে।
#
রাসূলল্লাহ (সাঃ) কাঁধের দপার্শ্বে এবং কাঁধের মধ্যবর্তী স্থানে হিজামা লাগাতেন এবং তিনি ১৭, ১৯ ও ২১ তারিখে হিজামা লাগাতেন। (মিশকাত: ৪৫৪৬ )
এই সফর মাসের ১৭, ১৯, ২১ তারিখে আমাদের এপয়েন্টমেন্ট বুক করে ফেলুন আজই।
Hotline;01970001207
আমাদের চেম্বারে মা(40) ও মেয়ে(20) আসেন কাপিং করানোর জন্য। মায়ের অনেকগুলো সমস্যা যেমন:
১)ঘাড় এর বা দিকে ব্যথা
২) হাঁটুতে প্রচন্ড ব্যথা
৩)ডান হাত এর আংগুল অবশ হয়ে যায়
৪) মাথায় এলার্জি, স্মৃতি শক্তি কমে যাচ্ছে ইত্যাদি।
প্রথম সেশন ই তিনি ধীরে ধীরে ভালো হতে শুরু করেন। আজকে তিনি বলেন তার অনেকগুলো সমস্যার একেবারে সমাধান হয়ে গেছে। সামনে তিনি নিয়মিত সেশন নেবেন ডিটক্সিফিকেশন হিসেবে, যেন আল্লাহর রহমতে সর্বদা সুস্থ থাকতে পারেন।
রক্তে যে টক্সিন জমছে, তার ফলেই তৈরী হচ্ছে নানাবিধ সমস্যা।
- ঘুম না হওয়া
- চুল পড়া
- বন্ধ্যাত্ব
- ফ্যাটি লিভার
- কয়দিন পর পর ইনফেকশান
- কিডনির রোগ
- ক্ষুধামন্দা
- দূর্বলতা
- আরও নানাবিধ সমস্যা
রক্তের টক্সিন দূর করতে কাপিং করুন। শরীর যে টক্সিনে কত ভার হয়ে আছে, সেশান শেষেই তা বুঝতে পারবেন।
এপয়েন্টমেন্ট নিতে কল করুন: 01970001207
কোমরে ব্যথার এমন অবস্থা ছিল যে যখন ব্যথাটা উঠত তখন আর কোন কাজ করার উপায়ন্তু ছিল না। একেবারে লক হয়ে যেতেন। সেই অবস্থায় বিছানায় পড়ে যেতেন ২-৩ দিনের জন্য। অনেক চেষ্টা করেছিলেন। কোনভাবেই আসলে এই অবস্থার বিশেষ উন্নতি হচ্ছিল না। রিপোর্টে খুব সিগ্নিফিকেন্ট চেঞ্জ ছিল না বলে নির্দিষ্ট চিকিৎসাও সেভাবে চালানো মুশকিল ছিল। শুধু ব্যথার ঔষধ। ঔষধ খেলে কিছুটা চেঞ্জ আসত। এরপরে আবার যেই সেই। এভাবে ঔষধ খেয়ে কি বার বার চলা যায়?
এমন যখন অবস্থা, শ্যালকের কাছে শুনেন আমাদের চেম্বারের কথা। শ্যালক নিজেও আমাদের পেসেন্ট ছিলেন। মাইগ্রেন আর সাইনাসের মিক্সড পেইনে জীবন অতিষ্ট ছিল যখন, তখন তিনি আমাদের চেম্বারে আসেন। ঔষধ কাপিং কম্বিনেশানে আমাদের ডাক্তাররা ২টা সেশান কন্ডাক্ট করেছিলেন। আলহামদুলিল্লাহ্ ব্যাথা চলে গিয়েছে একেবারেই। এই শ্যালকই ধরে নিয়ে আসে দুলাভাইকে।
দুলাভাই নিজেও বেশ ডিটার্মাইনড ছিলেন। একেবারে যা ডাক্তার বলবেন তাই করতে প্রস্তুত। আলহামদুলিল্লাহ্ বেশি ভুগতে হয় নাই উনার। মাত্র ১ টা সেশানের পরেই ব্যথা গায়েব। ১ম সেশানের পরে সেই যে গেলেন। আর কোন খবর পেলাম না আমরা। রিসেন্টলি শ্যালক নিজে আবার আমাদের এখানে এসেছিলেন। মাইগ্রেনের ব্যথাটা ফিরে আসে আসে বলে। তাই আগেভাগেই করে যেতে আসলেন। বললেন দুলাভাই তো খুবই খুশি। একটা সেশানের পরেই যেভাবে তিনি উপকার পেয়েছেন সেটা বলার মত না। আপনাদেরকে কৃতজ্ঞতা জানাই আমার পক্ষ থেকে, আমার পরিবারের পক্ষ থেকে।
আলহামদুলিল্লাহ ১টা সেশানের পরেই কোমরে ব্যথার ভালো হয়ে যায় এমন অনেকগুলো কেইস দেখেছি। তবে এমন কেইসও দেখেছি যেখানে ২-৩ সেশানের পরে ব্যথার উন্নতি হয়েছিল। তাই আমরা সবাইকেই বলি ২-৩ সেশান লাগতে পারে। আমাদের এপয়েন্টমেন্ট নিতে পারেন এই নাম্বারে কল করেঃ 01970-001207
ইদানীং প্রচুর পেসেন্ট আসছেন আমাদের চেম্বারে পিঠে আর ঘাড়ে ব্যথার সমস্যা নিয়ে। আলহামদুলিল্লাহ সবাই সমাধান পেয়েছেন চমৎকারভাবে। পিঠ ও ঘাড়ে ব্যথার সেরা সমাধান পাবেন আমাদের ডাক্তারের চিকিৎসায় ও থেরাপিতে।
hotline:01970001207
ল্যাব টেস্ট : হিজামার বিজ্ঞান ভিত্তিক উপকারিতার স্বাক্ষর
দামেস্ক বিশ্ববিদ্যালয়ের ( Damascus University ) সাবেক ডীন প্রফেসর ড . মো . নাবীল আল শরীফ এর অধীন ২০০১ সালে হিজামার উপকারিতা যাচাইয়ের জন্য পরীক্ষাগারে বিজ্ঞান ভিত্তিক কার্যক্রম পরিচালিত হয় । পরীক্ষাটি তিনশ জন ব্যক্তির উপর পরিচালিত হয় । পরিচালিত পরীক্ষায় নিম্নোক্ত তথ্যসমূহ বেরিয়ে আসে ; যা হিজামার উপকারিতার বৈজ্ঞানিক প্রমাণ বহন করে ।
১. উচ্চ রক্তচাপের ক্ষেত্রে রক্তচাপ কমে স্বাভাবিক পর্যায়ে এসেছে ।
২. নিম্ন রক্তচাপের ক্ষেত্রে রক্তচাপ বেড়ে স্বাভাবিক পর্যায়ে এসেছে ।
৩. ECG এর পূর্বের গ্রাফের তুলনায় পরের গ্রাফে তাৎপর্যপূর্ণ উন্নতি পরিলক্ষিত হয়েছে ।
8. ESR কমে স্বাভাবিক পর্যায়ে এসেছে ।
৫. RBC এর সংখ্যা স্বাভাবিক হয়েছে ।
6. Polycythemia এর ক্ষেত্রে Hemoglobin কমে স্বাভাবিক হয়েছে ।
৭ . Hemoglobin স্বল্পতার ক্ষেত্রে এর পরিমাণ বৃদ্ধি পেয়ে স্বাভাবিক হয়েছে । এটি নতুন নতুন স্বাভাবিক RBC উৎপন্ন হওয়ার ইঙ্গিত প্রদান করে ; যা শরীরের কোষসমূহে অক্সিজেনের প্রবাহ বৃদ্ধি করে থাকে ।
৮. হিজামা গ্রহণকারীদের ৬০ % ক্ষেত্রে রক্তে Leukocytes বৃদ্ধি পেয়ে স্বাভাবিক মাত্রায় পৌঁছেছে ।
৯. সকল Rheumatic রোগাক্রান্ত রোগীদের ক্ষেত্রে Neutrophil বৃদ্ধি পেয়ে স্বাভাবিক পর্যায়ে এসেছে ।
১০. শ্বেতকণিকা ৭১.৪ % ক্ষেত্রে বেড়েছে । এটি প্রমাণ করে যে , Rheumatic arthritis সহ অন্যান্য প্রদাহজনিত রোগ হিজামা করার পর সেরে গেছে ।
১১. হাঁপানি রোগীদের ৮৩.৩ % ক্ষেত্রে Neutrophil এর সংখ্যা বেড়েছে ।
১২. হিজামা করানোর কারণে Neutrophil এর অস্বাভাবিক বৃদ্ধি কমে গিয়ে স্বাভাবিক পর্যায়ে এসেছে ।
১৩. হৃদরোগীদের ৭৬.৯ % ক্ষেত্রে Neutrophil সংখ্যা কমে স্বাভাবিক হয়েছে ।
১৪. ৫০.৬ % ক্ষেত্রে Thrombocyte বৃদ্ধি পেয়েছে ।
১৫. অনুচক্রিকার স্বল্পতার সকল ক্ষেত্রে তা বৃদ্ধি হয়ে স্বাভাবিক মাত্রায় পৌঁছেছে ।
১৬. Essential Thrombocythemia এর ৫০ % ক্ষেত্রে Thrombocytes কমে গিয়ে স্বাভাবিক পর্যায়ে পৌঁছেছে।
১৭. ডায়াবেটিস আক্রান্ত রোগীদের রক্তে চিনির পরিমাণ ৯২.৫ % ক্ষেত্রে কমেছে।
১৮. রক্তের বৃদ্ধিপ্রাপ্ত Creatinine ৬৬.৬৬ % ক্ষেত্রে কমেছে ।
১৯. সকল ক্ষেত্রে হিজামার মাধ্যমে বের হওয়া রক্তে Creatinine এর পরিমাণ খুবই বেশি ছিল ।
২০. যেসকল রোগীদের রক্তে Creatinine বেশি ছিল , হিজামার পর তাদের ৫৭ % ক্ষেত্রে রক্তে এর মাত্রা কমে গিয়েছিল ।
২১. ৬৬.৬৬ % ক্ষেত্রে রক্তে Uric acid এর মাত্রা কমে গিয়েছিল ।
২২. Uric acid বৃদ্ধির ফলে যেসকল অসুবিধা দেখা দিয়েছিল । ৭৩.৬৮ % ক্ষেত্রে সেসকল অসুবিধা দূর হয়েছিল ।
২৩. যাদের রক্তে Urea level বেড়ে গিয়েছিল , তাদের মধ্যে ৮০ % ক্ষেত্রে তা নিয়ন্ত্রণে এসেছিল ।
২৪. যাদের রক্তে SGPT বেড়ে গিয়েছিল ৮০ % ক্ষেত্রে তাদের উক্ত মাত্রা স্বাভাবিক পর্যায়ে নেমেছিল ; এটি হিজামার পর যকৃতের কার্যকারিতা বৃদ্ধির ইঙ্গিত বহন করে ।
২৫. যেসকল রোগীদের SGOT বেড়ে গিয়েছিল ৮০ % ক্ষেত্রে তাদের সেই মাত্রা নেমে স্বাভাবিক পর্যায়ে এসেছিল । ফলে হিজামার পর তার ব্যাখ্যা পাওয়া গেল । কেন ECG এর উন্নতি হয়েছিল , SGOT এর নিম্নগামীতার মাধ্যমে তার ব্যাখ্যা পাওয়া গেল।
২৬ . ৬২.৮২ % ক্ষেত্রে Alkaline Phosphatase এর বৃদ্ধিপ্রাপ্ত মাত্রা কমে স্বাভাবিক পর্যায়ে নেমেছে ।
27. ৫৪.৯ % ক্ষেত্রে Amylase এর মাত্রা কমেছে ।
২৮. সকল ক্ষেত্রে বৃদ্ধিপ্রাপ্ত Albumin কমে স্বাভাবিক হয়েছে।
২৯. ৮৩.৬ % ক্ষেত্রে রক্তের বর্ধিত Cholesterol এর মাত্রা কমেছে ।
৩০. যাদের রক্তে Triglyceride অধিক ছিল ; হিজামার পর তাদের ৭৫ % এর ক্ষেত্রে তা কমেছে ।
৩১. K , Na , Ca আয়নের মাত্রা ৯০ % ক্ষেত্রে স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরেছিল ।
৩২. বর্ধিত CPK ৬৬.৬৬ % ক্ষেত্রে কমে স্বাভাবিক হয়েছে ।
৩৩. হিজামার মাধ্যমে বের হওয়া রক্তে সকল RBC- ই ছিল অস্বাভাবিক আকৃতির । যেমন Hypochromic , Burr , Target , Crenated , Spherocytes , Poikilocytes , Anisocytes , Schistocytes , Acanthocytes ইত্যাদি ।
৩৪. বের হওয়া রক্তে Leukocytes এর সংখ্যা শিরার রক্তের দশভাগের একভাগেরও কম ছিল । আর এটি শরীরের Immunity রক্ষার জন্য প্রয়োজনীয় উপাদান ; যা হিজামার মাধ্যমে বের না হওয়ার ইঙ্গিত বহন করে ।
৩৫. ৬৬ % ক্ষেত্রে রক্তে লৌহের ঘনত্ব বৃদ্ধি পেয়েছে ।
৩৬. প্রায় ৯৩ শতাংশ ক্ষেত্রে CPK এবং LDH স্বাভাবিক মাত্রায় ছিল।
৩৭. শিরার রক্তে TIBC এর স্বাভাবিক মাত্রা প্রতি ডেসিলিটারে ২৫০ থেকে ৩৭০ মাইক্রো গ্রাম । কিন্তু হিজামার মাধ্যমে বের হওয়া রক্তে TIBC এর মাত্রা ছিল খুবই বেশি অর্থাৎ প্রতি ডেসিলিটারে ৪২২ থেকে ১০৫৭ মাইক্রো গ্রাম । পরীক্ষাটি এই ইঙ্গিত দেয় যে , হয়তো এমন কোন বিশেষ কারণ রয়েছে , যার ফলে হিজামার কর্তিত অংশের মাধ্যমে পর্যাপ্ত লৌহ অণু বেরিয়ে আসতে পারে না । বরঞ্চ লৌহ অণুগুলো রক্তনালীতে রয়ে যায় , যাতে নতুন নতুন RBC উৎপাদনে ব্যবহৃত হতে পারে ।
সুতরাং উপরোক্ত ল্যাব টেস্ট থেকে এটা দিবালোকের ন্যায় সুস্পষ্ট যে , রাসুল সা . আমাদেরকে হিজামা গ্রহণের জন্য যে তাগিদ দিয়েছেন , তা সত্যিই আমাদের জন্য অত্যন্ত কল্যাণকর ( আলহামদুলিল্লাহ
Cupping - Cure To Every Disease | Benefits of Cupping Therapy | Molana Tariq Jamil 3 March 2021 - Cure To Every Disease | Benefits of Cupping Therapy | Molana Tariq Jamil 3 March 2021This is The Official Yo...
অদ্য সকাল ১০ ঘটিকায় ধানমন্ডির রিক কনভেনশন হলে অনুষ্ঠিত হয়- বাংলাদেশ হিজামা ফাউন্ডেশনের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী পরিষদ গঠন ও নীতি নির্ধারনী সভা । ডাঃ এম, আর, আজাদকে সভাপতি ও হাকীম মোঃ কামরুজ্জামানকে সাধারণ সম্পাদক করে বেশ কিছু এমবিবিএস ডাক্তার ও উচ্চ ডিগ্রীধারী হাকীম কবিরাজগণের সমন্বয়ে ৯১ সদস্যের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটি ঘোষণা করা হয়।
সিয়ামরত থাকাকালীন হিজামা করলে সিয়ামের কোন সমস্যা হয় না।
ইবনে আব্বাস রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন
احتجم وهو محرم واحتجم وهو صائما الله
অর্থাৎ – (রাসূলুল্লাহ ) ইহরাম অবস্থায় রক্তমোক্ষণ (হিজামা) করান এবং তিনি সিয়ামরত অবস্থায় রক্তমোক্ষণ (হিজামা) করান। [বুখারী: ১৮৩৬]
রোজা ভঙ্গের কারণ গুলো মোটামুটি আমরা সবাই জানি। এর মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ একটি কারণ হলো কোনো খাবার বা পুষ্টিকর উপাদান খেয়ে ফেলা অথবা ইনজেকশনের মাধ্যমে শরীরের ভেতরে নেয়া। হিজামা তে এর কোনোটিই হয়না কারন, এতে শরীরের ভেতরে কোন খাদ্য উপাদান প্রবেশ করে না, বরং শরীর থেকে রক্তের মাধ্যমে রোগ সৃষ্টিকারী উপাদান বের করে আনে।
কিন্তু, যদি আপনার শরীর দূর্বল লাগে অথবা, আপনি রক্তশূন্যতায় ভুগেন, তাহলে ইফতারের পর হিজামা করা যেতে পারে। যারা নিজেদের দুর্বল লাগার ভয় করেন, তারা এভাবেই হিজামা করতে পারেন।
For appointment call 01409733934
For appointment call 01409733934
01970001207
অধিকাংশ পুরুষই তাদের মানিব্যাগ পিছনের পকেটে রাখতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন। প্রায়শই পকেটে রেখেই এর উপর বসে পড়েন। কিন্তু এর জন্য নিজের অজান্তেই নিজেদের শারীরিক ক্ষতি করে ফেলছেন।
বড়/ভারী/মোটা মানিব্যাগের উপর বসায় মেরূদণ্ড খানিকটা বাকা হয়ে যায় নিজের অবস্থান থেকে। এরজন্য কোমড়ে চাপ পড়ে, অনেক ক্ষেত্রে লাম্বার ডিস্ক ইনজুরি হয়, সাথে Sciatic nerve টিও সংকুচিত হয়ে যায়। এই নার্ভ টি কোমড় থেকে একদম পা পর্যন্ত সকল স্নায়ু মস্তিষ্কে বহন করতে সাহায্য করে। এভাবে দীর্ঘদিন চলতে চলতে একসময় কোমড়ে ব্যথা, পা ব্যথা নিত্যদিনের সঙ্গী হয়ে যায়। অনেক ক্ষেত্রে তৈরি হয় যৌন সমস্যা। তৈরি হয় সামান্য একটা মানিব্যাগে বসার জন্য শরীরে এত ক্ষতি হয়ে যাচ্ছে।
হিজামার মাধ্যমে মুক্ত হতে পারেন এসব সমস্যা থেকে।
▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬
হিজামা একটি জনপ্রিয় সুন্নাহ ও বিজ্ঞানভিত্তিক চিকিৎসা পদ্ধতি।
এটা রোগের জন্য চিকিৎসা, সুস্থ ব্যাক্তির জন্য রোগ প্রতিরোধক। হিজামা এন্টি এইজিং ট্রিটমেন্ট অর্থাৎ সারা দুনিয়ায় মানুষ বয়সকে ধরে রাখতে এবং স্ট্যামিনা বাড়ানোর জন্য হিজামা পছন্দ করে থাকে
For appointment call 01970001207
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Telephone
Website
Address
51/c, Asad Avenue , Mohammadpur Bus Stand
Dhaka
1207