Kidsium clothing
Nearby clothing stores
Uttara
House No
Uttara
Dhaka Division
বিসিক শিল্প নগরী তারাবো, Narayanganj
Road No
Uttara
Road 17
1230
1230
Road 19
Online Kids Clothing Store
...আবু সিরমা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি অন্য কারো ক্ষতিসাধন করে, আল্লাহ তাআলা তা দিয়েই তার ক্ষতিসাধন করেন। যে ব্যক্তি অন্যকে কষ্ট দেয়, আল্লাহ তাআলা তাকে কষ্টের মধ্যে ফেলেন।’ (তিরমিজি, হাদিস : ১৯৪০)
কারো বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করা, কাউকে কষ্টে ফেলে দেওয়া কল্যাণ বয়ে আনে না; বরং এগুলো মানুষকে তিলে তিলে ধ্বংসের দিকে ঠেলে দেয়। মহান আল্লাহর রহমত থেকে বঞ্চিত করে দেয়।
আবু বকর সিদ্দিক (রা.) বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি কোনো মুমিনের ক্ষতিসাধন করে অথবা তার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করে সে অভিশপ্ত।’ (তিরমিজি, হাদিস : ১৯৪১)
অন্য হাদিসে ইরশাদ হয়েছে, আবু সিরমাহ (রা.) থেকে বর্ণিত, নবী (সা.) বলেছেন, ‘কেউ অন্যের ক্ষতি করলে আল্লাহ তার ক্ষতিসাধন করবেন। কেউ অযৌক্তিকভাবে কারো বিরোধিতা করলে আল্লাহ তার বিরোধী হবেন।’ (আবু দাউদ, হাদিস : ৩৬৩৫)
আর মহান আল্লাহ নিজেই যার বিরোধী হবেন, তার চেয়ে হতভাগা আর কে হতে পারে? মহান আল্লাহ তাদের মন থেকে অপরাধবোধটাও তুলে দেন, ফলে তারা অন্যের ক্ষতি করে, অন্যের হক নষ্ট করে গর্ববোধ করে, যা তাদের পূর্ণ ধ্বংসের দিকে টেনে নেয়। তাদের দেউলিয়া করে দেয়।...
-উপরের লেখাটি মুফতি মুহাম্মদ মর্তুজার লেখা সংগৃহীত
অন্যের ক্ষতি করে সাময়িক সুখে থাকলেও ধ্বংস তার অনিবার্য।
‘"নিশ্চয়ই তোমার প্রতিপালকের পাকড়াও অত্যন্ত কঠিন।"(সুরা : বুরুজ, আয়াত : ১২)
অনেক দিনপর রেফারেন্স সহ পেলাম।
সূরা ইখলাসের অফুরন্ত ফজিলত।
সূরা ইখলাস প্রতিদিন ২০০ বার, ওযুর সাথে অর্থাৎ ওযু অবস্থায় পড়ার ১০টি উপকার।
১. আল্লাহ তা'য়ালা তার রাগের ৩০০ দরজা বন্ধ করে দিবেন।
২. রহমতের ৩০০ দরজা খুলে দিবেন।
৩. রিজিকের ৩০০ দরজা খুলে দিবেন।
৪. মেহেনত ছাড়া গায়েব থেকে রিযিক পৌঁছে দিবেন।
৫.আল্লাহ তা'য়ালা নিজের জ্ঞান থেকে জ্ঞান দিবেন।আপন ধৈর্য্য থেকে ধৈর্য্য দিবেন।আপন বুঝ থেকে বুঝ দিবেন।
৬. ৬৬বার কুরআন খতম করার সাওয়াব দিবেন।
৭. ৫০ বছরের গুনাহ মাফ করে দিবেন।
৮.জান্নাতের মধ্যে ২০টি মহল দিবেন, যেগুলো ইয়াকুত মার্জান ও জমজমদের তৈরী।প্রত্যেক মহলে ৭০ হাজার দরজা থাকবে।
৯. ২০০০ রাকাত নফল নামায পড়ার সাওয়াব দিবেন।
১০.যখন তিনি মারা যাবেন ১,১০,০০০ ফেরেশতা তার যানাযায় শরিক হবেন।(সুবহানআল্লাহ)
আল্লাহ তা'য়ালা আমাদের সবাইকে যানার বুঝার এবং আমল করার তাওফিক দান করুক।আমিন-ইয়া রব।
আমিন।
(রেফারেন্সঃ রিয়াযুস স্বা-লিহীন সহীহুল বুখারীঃ৫০১৪, ৫৫৪৩, ৭৩৭৫ নাসায়ীঃ ৯৯৫ আবূ দাউদঃ১৪৬১ আহমাদঃ১০৬৬৯ সহীহ আল জামি আস সগীরঃ৬৪৭২)
Copy post
আল্লাহ আমাদের সবাইকে হেদায়েত দান করুন আমিন ❤️
মাদরাসায় পড়াকালীন সময় হুজুরের একটা কথা মনে পড়ে গেলো। ক্লাসে তিনি কথার ফাকে বলেছিলেন, কখনো খেয়াল করেছো তোমরা, "লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ" হলো সবচেয়ে সহজ জিকির? এটা বলতে গেলে মুখের ভিতর জিহ্বা ছাড়া আর কিছুই নাড়াইতে হয়না। না দাঁত নড়ে, না ঠোঁট নড়ে। শুধু জিহ্বাটাকে উপর নিচ করতে পারলেই হয়।
হুজুরের কথা শুনে আমরা সবাই ব্যাপারটা পরীক্ষা করে দেখলাম। আসলেই তো। শুধুমাত্র জিহ্বা ছাড়া আর কিছুই নাড়াতে হয় না। তখন আমাদের বিস্মিত মুখ দেখে বলছিলেন, আচ্ছা বলো তো, আল্লাহ তা'আলা এটার উচ্চারণ এত সহজ বানালেন কেন?
আমরা হুজুরকে জিজ্ঞেস করলাম, কেন?
তিনি বললেন, মৃত্যুর আগের ভয়াবহ মুহূর্তে যখন শরীরের সবকিছু অচল হয়ে পড়ে, তখন যাতে বান্দা কোনো রকম কষ্ট ছাড়াই অনায়াসে 'লা-ইলাহা-ইল্লাল্লাহ' বলতে পারে। এটাই কারণ। আর কিচ্ছু না।
!!!সুবহানাল্লাহ!!! Collected
নিউ কালেকশন
প্যানেল বিছানার চাদর
ভয়ংকর কথা হলো, আঘাতপ্রাপ্ত মানুষ একদিন সব ভুলে গেলেও তার রব কিছুই ভুলেন না! প্রতিটা শব্দ, প্রতিটা অক্ষরের উচ্চারণ ও উচ্চারণ ভঙ্গির অডিও-ভিডিও রেকর্ডিং তাঁর কাছে মজুদ!
প্রতিশোধ যদি বান্দা নিতো, ঢের ভালো ছিলো! কতটুকুই বা নিবে! কিন্তু শাস্তি যখন রব দিবেন, নিশ্চয়ই তাঁর আযাব অত্যন্ত কঠোর!
"নিশ্চয়ই আপনার রব কিছুই ভুলেন না" - কোরআনের এই আয়াতটি কি অদ্ভুত, তাই নাহ!!!
কারো জন্য শান্তনা! কারো জন্য ভয়ংকর...!!!
(Copied)
কখনো কারো দীর্ঘশ্বাসের কারণ হবেন না। মানুষের দীর্ঘশ্বাস খুব খারাপ জিনিস। আপনি কাউকে ঠকিয়েছেন? কাঁদিয়ে,শ্বাসিয়ে হৃদপিণ্ডে আগুন লাগিয়ে চলে গেছেন?কষ্ট দিয়েছেন? অতিরিক্ত অবহেলা করেছেন.?মানুষের সাথে খারাপ ব্যবহার করেছেন.?
যে মানুষটা আপনাকে অন্ধের মত বিশ্বাস করত তার বিশ্বাস ভেঙে দিয়েছেন!
মনে রাখবেন, মানুষটা আপনার উপর কোনো প্রতিশোধ না নিলেও সে যতবার আপনার কথা ভেবে দীর্ঘশ্বাস ফেলবে ততবারই তার আত্মা একটা নালিশ নিয়ে যাবে সৃষ্টিকর্তার কাছে। সৃষ্টিকর্তা সব দেখেন।
আপনি যত ভালো মানুষের মুখোশ পড়ে থাকেন না কেন, অথবা কাউকে ঠকিয়ে যতই সুখের সাগরে ভাসেন না কেন, কারো অন্তরে আঘাত দিলে সেটার শাস্তি আপনাকে দুনিয়াতেই ভোগ করতে হবে।
যে মানুষটাকে আপনি ঠকিয়েছেন সে যদি একসময় এসে আপনাকে মাফ করে দেয়, কোন অভিশাপ না দেয়,তবুও শাস্তি আপনাকে ভোগ করতেই হবে।
"রুহের হায়" বলতে একটা কথা আছে। আমরা যেটাকে "Revange of Nature" বলি। প্রস্তুত থাকবেন সর্বদা, মানুষ ছেড়ে দিলেও প্রকৃতি কাউকে ছেড়ে দেয় না.
এক গর্ভবতী স্ত্রী তার স্বামীকে জিগ্যেস করলো, “তোমার কি মনে হয়, ছেলে হবে না মেয়ে হবে ?”
স্বামী – যদি ছেলে হয় তাহলে ওকে আমি অঙ্ক পড়াবো, ওকে নিয়ে রোজ খেলতে যাবো, মাছ কিভাবে ধরতে হয় সেটা শেখাবো…
স্ত্রী- আর যদি মেয়ে হয় ?
স্বামী - আর যদি মেয়ে হয় তাহলে তাকে কোন কিছু শেখানোর দরকার নেই।
স্ত্রী- কেন ?
স্বামী - কারন, আমার মেয়ে আমাকে দ্বিতীয়বার নতুন করে সবকিছু শেখাবে… কি পরতে হবে…কিভাবে খেতে হবে… কোথায় কি বলতে হবে না বলতে হবে… একদিক থেকে দেখলে সে আমার দ্বিতীয় মায়ের মতই…আমি তার জন্য কিছু করতে পারি আর নাই পারি সে আমাকে চিরদিন নিজের হিরো মনে করবে… … যখন আমি কোন কিছু করতে তাকে নিষেধ করবো সে আমাকে বুঝতে চেষ্টা করবে। আর সবসময় তার স্বামীর সঙ্গে আমার তুলনা করবে। সে যে বয়সেই পৌঁছাক, সারাজীবন এটাই চাইবে যে আমি তাকে একটা Baby Doll এর মতই ভালবাসি। মেয়ে বলেই সে আমার জন্য পুরো সংসারের সাথে লড়াই করবে, যখন কেউ আমাকে দুঃখ দেবে সে তাকে কোনদিন ক্ষমা করবে না।
স্ত্রী- তার মানে হচ্ছে, তোমার মেয়ে তোমার জন্য যা কিছু করবে তা তোমার ছেলে করতে পারবে না ?
স্বামী- সেটা না… এমন হতে পারে আমার ছেলেও এসব করতে পারে… কিন্তু সে শিখবে। আর মেয়ে এই সব গুন নিয়েই পৃথিবীতে জন্ম নেবে।
স্ত্রী- কিন্তু সে তো চিরকাল আমাদের সাথে থাকবে না।
স্বামী- কিন্তু আমরা তার মনের ভেতরেই থাকবো। এতে কোন কিছু যায় আসে না সে কোথায় গেল না গেল…কারন মেয়েরা সবসময় বিনাশর্তে ভালবাসা আর দেখাশোনার জন্যই জন্ম নেয়। একটা কথা মনে রাখবে মেয়ে ভাগ্য সবার হয় না… যে ঘর সৃষ্টিকর্তার পছন্দ সে ঘরেই মেয়ের জন্ম হয়।।
©
যতই পড়ি, ততই ভাললাগে!
একদিন নবী করিম (সাঃ)এর একজন সাহাবী মারা গেলেন
রাসূল পাক (সাঃ) উনার জানাজা পড়ালেন I তারপর একদল সাহাবী মৃতদেহ কবর দেয়ার জন্য কবরস্থানে নিয়ে আসলেন I সবার সাথে আমাদের নবী করিমও (সাঃ)হেঁটে হেঁটে আসলেন I
দুই জন সাহাবী কবর খুঁড়তে শুরু করলেন I
সবাই মৃত দেহকে ঘিরে বসে আছেন I
কবর খনন শেষ না হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করছেন I
সবাই চুপচাপ, নীরব ও শান্ত একটি পরিস্থিতি I
নবীজি গভীর মনোযোগ দিয়ে কবর খোঁড়া দেখছিলেন একটু পর সবার দিকে তাঁকিয়ে জিজ্ঞেস করলেন,
"তোমরা কি জানো, মানুষ মারা যাওয়ার পর, তাঁর আত্মার কি হয় ?"
সবাই খুব আগ্রহ নিয়ে নবীজি কে বললেন,
-ইয়া রাসূলুল্লাহ ! আমাদেরকে বলুন I
নবীজি একটু চুপ করে থাকলেন I সবাই উনার কাছে এসে ঘিরে বসলেন I মৃত্যুর পর আত্মার কি হয়, এই তথ্য তাঁদের জানা ছিল না I আজ সেটা নবীজির মুখে শুনবেন I কত বড় সৌভাগ্য I শুনার জন্য সবাই অধীর আগ্রহে নবীজির কাছে এসে বসলেন I
তিনি একবার কবরের দিকে তাকিয়ে মাথাটা তুলে আকাশের দিকে তাকালেন
তারপর তিনি গল্পের মত করে বলতে শুরু করলেনI
"শুনো, যখন মানুষ একেবারেই মৃত্যু শয্যায়, তখন সে মৃত্যুর ফেরেস্তাকে দেখে ভয় পেয়ে যায় I কিন্তু যে বিশ্বাসী ও ভালো মানুষ তাকে মৃত্যুর ফেরেস্তা হাসি মুখে সালাম দেন I তাকে অভয় দেন এবং মাথার পাশে এসে ধীরে ও যত্ন করে বসেন I তারপর মৃত প্রায় মানুষটির দিকে তাকিয়ে বলেন,
-হে পবিত্র আত্মা ! তুমি তোমার পালনকর্তার ক্ষমা ও ভালোবাসা গ্রহণ করো এবং এই দেহ থেকে বের হয়ে আসোI
মুমিনের আত্মা যখন বের হয়ে আসে তখন সে কোন ধরণের ব্যথা ও বেদনা অনুভব করে না I
নবী আরো একটু ভালো করে উদাহরণ দিয়ে বললেন,
-মনে করো একটা পানির জগ কানায় কানায় পূর্ণ হয়ে যাওয়ার পর উপর থেকে এক ফোঁটা পানি যেমন নিঃশব্দে উপর থেকে নিচে নেমে আসে ঠিক তেমনি নীরবে ও কষ্ট ছাড়াই আত্মাটি তার দেহ থেকে বের হয়ে আসেI
সেই সময় দুই জন অন্য ফেরেস্তা বেহেস্ত থেকে খুব সুগন্ধি মাখানো একটা নরম সুতার সাদা চাদর নিয়ে আসেন এবং তারা আত্মাটিকে সেই চাদরে আবৃত করে আকাশের দিকে নিয়ে যান I
তারা যখন আকাশে পৌঁছেন তখন অন্য ফেরেস্তারা সেই আত্মাটিকে দেখার জন্য এগিয়ে আসেনI
কাছে এসে সবাই বলেন,
সুবহানাল্লাহ ! কত সুন্দর আত্মা, কি সুন্দর তার ঘ্রান !
তারপর সবাই জানতে চান,
-এই আত্মাটি কার ?
উত্তরে আত্মা বহন কারী ফেরেস্তারা বলেন,
-উনি হলেন, "ফুলান ইবনে ফুলান"
(নবী আরবিতে বলেছেন, বাংলায় হলো, "অমুকের সন্তান অমুক" )
বাকি ফেরেস্তা গন তখন আত্মাটিকে সালাম দেয়, তারপর আবার জিজ্ঞেস করে,
-উনি কি করেছেন ? উনার আত্মায় এতো সুঘ্রাণ কেন ?
আত্মা বহন কারী ফেরেস্তা গন তখন বলেন,
-আমরা শুনেছি মানুষজন নিচে বলা-বলি করছে, উনি একজন ভালো মানুষ ছিলেন, আল্লাহর ভালো বান্দা, অনেক দয়ালু, মানুষের অনেক উপকার করেছেন I
এতটুকু বলার পর নবী একটু থামলেন I
তারপর সবার দিকে ভালো করে দৃষ্টি দিয়ে, উনার কণ্ঠটা একটু বাড়িয়ে বললেন,
এই কারণেই বলছি, সাবধান ! তোমরা কিন্তু মানুষের সাথে কখনো খারাপ ব্যবহার করবে না I
তুমি মারা যাওয়ার পর মানুষ তোমার সম্পর্কে যা যা বলবে, এই আত্মা বহন কারী ফেরেস্তারাও আকাশে গিয়ে ঠিক একই কথা অন্যদেরকে বলবেI
এই কথা বলে তিনি আবার একটু চুপ করলেন, কবরটার দিকে দৃষ্টি দিলেন I
আবার বলতে শুরু করলেন I
এই সময় মানুষ যখন পৃথিবীতে মৃত দেহকে কবর দেয়ার জন্য গোসল দিয়ে প্রস্তুত করবে তখন আল্লাহ তা'আলা আত্মা বহন কারী ফেরেশতাদেরকে বলবেন, "যাও , এখন তোমরা আবার এই আত্মাকে তার শরীরে দিয়ে আসো, মানুষকে আমি মাটি থেকে বানিয়েছি, মাটির দেহেই তার আত্মাকে আবার রেখে আসো I সময় হলে তাকে আমি আবার পুনরায় জীবন দিবো I"
তারপর মৃতদেহকে কবরে রেখে যাওয়ার পর দুই জন ফেরেস্তা আসবেন I তাদের নাম মুনকার ও নাকির I
তারা মৃতের সৃষ্টিকর্তা, তার ধর্ম ও নবী সম্পর্কে জিজ্ঞেস করবেন I
মুনকার নাকির চলে যাওয়ার পর,
আত্মাটি আবার অন্ধকার কবরে একাকী হয়ে যাবে I
সে এক ধরণের অজানা আশংকায় অপেক্ষা করবে I কোথায় আছে ? কি করবে ? এক অনিশ্চয়তা এসে তাকে ঘিরে ধরবে I
এমন সময় সে দেখবে, খুব সুন্দর একজন তার কবরে তার সাথে দেখা করতে এসেছেন I
তাঁকে দেখার পর আত্মাটি ভীষণ মুগ্ধ হবে I এতো মায়াবী ও সুন্দর তার চেহারা, সে জীবনে কোন দিন দেখেনি I
আত্মাটি তাকে দেখে জিজ্ঞেস করবে,
-তুমি কে ?
সেই লোকটি বলবে,
-আমি তোমার জন্য অনেক বড় সু- সংবাদ নিয়ে এসেছি, তুমি দুনিয়ার পরীক্ষায় উর্তীর্ণ হয়েছো, তোমার জন্য আল্লাহ তা'আলা জান্নাতের ব্যবস্থা করেছেন, তুমি কি সেটা একটু দেখতে চাও?
আত্মাটি ভীষণ খুশি হয়ে বলবে,
-অবশ্যই আমি দেখতে চাই, আমাকে একটু জান্নাত দেখাও I
লোকটি বলবে,
-তোমার ডান দিকে তাকাও I
আত্মাটি ডানে তাকিয়ে দেখবে কবরের দেয়ালটি সেখানে আর নেই I সেই দেয়ালের দরজা দিয়ে অনেক দূরে সুন্দর বেহেস্ত দেখা যাচ্ছে I
বেহেস্তের এই রূপ দেখে আত্মাটি অনেক মুগ্ধ হবে ও প্রশান্তি লাভ করবে I
এবং সেখানে যাওয়ার জন্য অস্থির হয়ে লোকটিকে জিজ্ঞেস করবে,
-আমি সেখানে কখন যাবো ? কিভাবে যাবো ?
লোকটি মৃদু হেসে বলবেন,
- যখন সময় হবে, তখনই তুমি সেখানে যাবে ও থাকবেI আপাততঃ শেষ দিবস পর্যন্ত তোমাকে অপেক্ষা করতে হবে I ভয় পেও নাI আমি তোমার সাথেই আছি I তোমাকে আমি সেই দিন পর্যন্ত সঙ্গ দিবো I
আত্মাটি তখন তাকে আবারো জিজ্ঞেস করবে,
-কিন্তু তুমি কে ?
তখন লোকটি বলবে,
-আমি তোমার এতদিনের আমল, পৃথিবীতে তোমার সব ভালো কাজের, তোমার সব পুণ্যের রূপ আমি, আজ তুমি আমাকে একজন সঙ্গীর মত করে দেখছো I আমাকে আল্লাহ তা'আলা তোমাকে সঙ্গ দেয়ার জন্যই এখানে পাঠিয়েছেন I
এই কথা বলে, লোকটি আত্মাটির উপর যত্ন করে হাত বুলিয়ে দিবেন
এবং বলবেন,
-হে পবিত্র আত্মা ! এখন তুমি শান্তিতে ঘুমাও I নিশ্চিন্তে বিশ্রাম নাও I
এই কথা বলার পর, আত্মাটি এক নজরে বেহেস্তের দিকে তাঁকিয়ে থাকবে এবং একসময় এই তাকানো অবস্থায় গভীর প্রশান্তিতে ঘুমিয়ে পড়বে I
নবীজি এতটুকু বলে আবার একটু থামলেনI
সাহাবীরা তখন গায়ের কাপড় দিয়ে ভেজা চোখ মুছলেন I
(বুখারী ও মুসনাদের দুইটি হাদিস অবলম্বনে)
#সংগৃহীত.......!
আল্লাহ আমাদের পবিত্র আত্মা হওয়ার তাওফিক দান করুন..........…...আমীন।।
যদি কোনো পুরুষ আপনার কথা ৫ মিনিটেই মেনে নেন তাহলে তিনি আপনার বাবা, যদি ১৫ মিনিট লাগে সে আপনার ভাই, মানাতে যদি ৩০ মিনিট লাগে তাহলে সে আপনার পুত্র....
আর কাউকে বারবার বলার পর শোনা বা মানা তো দূরের কথা, উত্তরই না দেয় তাহলে সে....
কানে শুনে না...
সব কথায় স্বামীকে টানবেন না...... 🤭
Collected
“ গতকাল রাতে সূরা আন নজমের ব্যাখ্যা পড়ছিলাম।সেই ব্যাখ্যা পড়ার সময় এক জায়গায় চোখ আটকে গেলো।
ব্যাখাটা এমন - কোনো মৃত ব্যক্তির জন্য আমরা হুজুর দিয়ে যে কুরআন খতম দেওয়াই, সেটার আমল মৃত ব্যক্তি পান না। যিনি কুরআন পড়েন আমল তাঁর নামেই লেখা হয়।
এই লাইন পড়ে আমি খুব অবাক হলাম। কারণ এই কাজটা আমি নিজেও করেছি।
আম্মা চলে যাওয়ার পর মসজিদ, মাদ্রাসার হুজুরকে দিয়ে কুরআন খতম দিয়েছি। নিজেরা নিজেদের মতো দোয়া পড়ি, আমল করি। বিশেষ বিশেষ সময়গুলোতে হুজুরদের দিয়ে পড়িয়েছি।
আমি আরো অবাক এই ভেবে হুজুররা কুরআন পড়েন, অর্থ জানেন, ব্যাখ্যাও জানেন। এই পর্যন্ত যতজন হুজুরকে দিয়ে আমাদের আপনজনদের উদ্দেশ্যে কুরআন খতম দেওয়ালাম কেউ এই ভুলটুকু ধরিয়ে দেননি। আল্লাহ আমাদের সকলকে হেদায়েত দান করুক।
আমল হতে হবে নিজের উপার্জিত। যদি এমন হতো হুজুরদের দিয়ে পড়িয়ে আমল নিজের নামে লিখে নেওয়া যাবে, তবে সব ধনীরা জান্নাতে চলে যেতো।
তিন ধরণের আমল কখনো বন্ধ হয় না। একে বলা হয় সদকায়ে জারীয়া।
১। সৎ সন্তানের দোয়া।
২। সদকা অর্থাৎ দান এবং
৩। জ্ঞান যা অন্যের উপকারে আসে।
সদকায়ে জারীয়া সম্পর্কে টুকিটাকি জানতাম, কিন্তু কুরআনের খতমের ব্যাপারটা জানতাম না। হয়তো অনেকে জানে কিংবা আমার মতো অনেকেই জানেন না। যারা এতদিন আমার মতো অজ্ঞ ছিলেন তাঁরা এখন জেনে নিন
Collected
“আল্লাহ বুঝার তৌফিক দিন- আমিন🤲।
তিনি সদ্য বুয়েট থেকে, EEE থেকে খুব ভালো CGPA নিয়ে বের হয়েছেন।বুঝতেই পারছেন,আল্লাহ চান তো খুবই ভালো একটা ক্যারিয়ার তার জন্য অপেক্ষা করছে।
এমতাবস্থায় তিনি আমাকে বিয়ের জন্য বাসায় আব্বুকে রাজি করিয়েছেন।কোনো বাবা এত টাও পাগল নয়,বুয়েট পাশ করা ছেলে হাত ছাড়া করবেন।
বিয়ে হয়ে গেল আমাদের।
বিয়ের পরের দিন আমি কোনো এক কাজ করছি,সেই মুহূর্তে খবর এল,তিনি মারা গেছেন!
আমি একটুও কান্না করতে পারছি না।কেমন যেন শক্ত পাথরের মত হয়ে গেছি।
তিনি যাবার সময় তার মূল্যবান সার্টিফিকেট যেখানে রাখা তার চাবিটা আমাকে দিয়ে গেছিলেন।যেন আমি যত্ন করে রেখে দেই। তাই জন্যে, আমি খুব শক্ত করেই ওটা ধরে রেখেছি। একটুও কান্না করছি না।কিন্তু আমার শাশুড়ি আম্মা থেকে শুরু করে সবাই প্রচুর কাঁদছেন।এত মানুষের কান্না আমি শুধু চেয়ে চেয়ে দেখছি। আমার কোনো অনুভূতিই হচ্ছে না!
একটু পরে একটা এম্বুল্যান্সে করে তাকে নিয়ে আসা হল, আমার সামনে তার শরীরের খন্ড বিখন্ড দেহ টা রাখা হল! ওটা দেখেই আমি অজ্ঞান হয়ে গেছি!এর পর কি হয়েছে আমার মনে নেই!...
যার সাথে আমার বিয়ে হল,তিনি নাকি আমাকে প্রচন্ড ভালোবাসতেন।তার ভালোবাসা টা তার মনেই ছিল।কখনও আমি জানতাম না।তিনি রবের আনুগত্য করতেন।হারামে জড়াবেন না,তাই আমাকে জানাননি।
যখন তিনি আমাকে বিয়ের প্রস্তাব পাঠান, তখন এক ছোট বোনের থেকে জানতে পারি তিনি আমাকে প্রচন্ড ভালোবাসেন। তাহলে তো বুঝতেই পারছেন। কত বছরের ধৈর্যের ফল ছিল আমাদের বিয়ে!
আর বিয়ের একদিনের মাথায় তিনি এভাবে আমাকে একা করে চলে যাবেন,সেটা মেনে নেওয়াও কি এতটা সহজ?
তার শরীরের খন্ড অংশ গুলো আমি স্পষ্ট দেখেছি। ভালো মতো দেখেছি।আমি কখনও ভুলতে পারব না এই খন্ড বিখন্ড দেহের অংশ গুলো!তার শরীর টা দেখার পর ওই যে অজ্ঞান হলাম!তখনই আমার আচমকা চোখ খুলে যায়!আর আমি ফজরের আযান শুনতে পাই!তখনই আযান শুরু হয়েছে! আমি ডান কাৎ হয়েই শুয়ে ছিলাম!
হ্যাঁ এটা পুরো টাই স্বপ্ন ছিল।আজকের রাতে দেখেছি।
জীবনে প্রচুর ভয়ানক স্বপ্ন দেখেছি।প্রচুর কেঁদেছি স্বপ্ন দেখে। কিন্তু জীবনের প্রথম বার আজ আমি পুরোপুরি স্তব্ধ হয়ে গেছি!
এই যে আমি লিখছি!আমার কোনো অনুভূতি কাজ করছে না!হাত কাঁপছে। কিন্তু চোখের পানি টুকু শুকিয়ে গেছে!...
স্বপ্ন টা থেকে, একটা মেসেজ পেয়েছি। এই মেসেজ টাই আমার রবের পক্ষ থেকে আমাকে স্বপ্নে দেওয়া হয়েছে।
দুনিয়ার জীবনে যা,যাকে পাওয়ার জন্য এত আকুলতা, এত অস্থিরতা...তাকে যদি পেয়েও যান,সেটা স্থায়ী হবে তার কোনো নিশ্চয়তা নেই।
এজন্য জীবন থেকে কোনো কিছু হারালে ধৈর্য ধরো।
ওই যে আযানের মুহূর্তে ঘুম ভাঙল,মানে কি?সালাত আদায় করো।
এতটুকুই তোমার জীবনে চূড়ান্ত সফলতার পথে এগিয়ে নিবে।সেই জীবনে কোনো হারানোর কষ্ট থাকবে না।বিচ্ছেদের কষ্ট থাকবে না।ওটাই চূড়ান্ত সফলতা...
- মুসতাবশিরাহ লাবণ্য
মেয়েদেরকে মাহরাম ছাড়া আল্লাহর রাসুল (সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) সফর করতে নিষেধ করেছেন। এই নিষেধাজ্ঞা আপনার কাছে যতই বৈষম্যমুলক মনে হোক না কেন, যতই এটাকে সেকেলে ভাবেন না কেন এবং বর্তমান যুগে ট্রাভেল করাটা তুলনামুলক যতই সেইফ হোক না কেন, এই অকাট্য হুকুম কিয়ামত পর্যন্ত বলবৎ থাকবে।
উমরাহ এবং হজ্জ আমাদের মুসলিমদের কাছে অনেক আবেগ এবং ভালবাসাপূর্ণ ইবাদত। এই ইবাদত পালনের আকাংখায় মানুষ বছরের পর বছর টাকা জমায়, এই স্বপ্নপূরনের আশা নিয়ে প্রতিনিয়ত আল্লাহর কাছে দুআ করে। কিন্তু এর চেয়েও বড় কথা, এই পবিত্র আমল তখনই পবিত্র এবং মাকবুল হবে যখন সেটা আল্লাহ ও তার রাসুলের দেখিয়ে দেয়া পথ ও পদ্ধতিতে হবে। আবেগের উপরে আহকামকে প্রাধান্য দেয়া হবে। সৌদি রাজপরিবারের সিদ্ধান্তের বিপরীতে আল্লাহ ও আল্লাহর রাসুলের ফায়সালাকে গ্রহন করে নেয়া হবে।
একজন মহিলার উপর ততক্ষন পর্যন্ত হজ্জ আদায় করা ফরজই নয়, যতক্ষন না তিনি যাওয়ার মত কোন মাহরাম খুজে পান এবং সেই মাহরামের হজের খরচের ব্যবস্থা হয়। মৃত্য পর্যন্তও তিনি যদি কাউকে না পান, তাহলেও এতে তার কোন গুনাহ হবে না। ওসিয়ত করে যাবেন, যেন তার ইন্তেকালের পর তার পক্ষ থেকে হজ্ব করা হয় এবং এতেই তিনি দায়মুক্ত হয়ে যাবেন।
ভেবে দেখুন, ফরজ হজেই যদি মাহরাম ব্যতিত যাওয়া জায়েজ না হয়, তাহলে নফল উমরাহ বা অন্য যে কোন ট্যুরে মাহরাম ব্যতিত একাকী যাওয়া কীভাবে জায়েজ হয়? গুনাহ এবং নিষেধকৃত পথ-পন্থা অবলম্বন করে সেই হজ্ব/উমরাহ কবুল হওয়ার আশাই বা আমরা কীভাবে করি!!
لاَ يَخْلُوَنّ رَجُلٌ بِامْرَأَةٍ، وَلاَ تُسَافِرَنّ امْرَأَةٌ إِلّا وَمَعَهَا مَحْرَمٌ، فَقَامَ رَجُلٌ فَقَالَ: يَا رَسُولَ اللَّهِ، اكْتُتِبْتُ فِي غَزْوَةِ كَذَا وَكَذَا، وَخَرَجَت امْرَأَتِي حَاجَّةً، قَالَ : اذْهَبْ فَحُجّ مَعَ امْرَأَتِكَ.
রাসুল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন,
কোনো পুরুষ যেন অপর মহিলার সঙ্গে একাকী অবস্থান না করে। আর কোনো মহিলা যেন তার মাহরাম ব্যতীত সফর না করে। তখন এক ব্যক্তি দাঁড়িয়ে বললেন, হে আল্লাহর রাসূল! আমি অমুক যুদ্ধে নাম লিখিয়েছি। আর আমার স্ত্রী হজ যাত্রী। তখন রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, তুমি তোমার স্ত্রীর সঙ্গে হজ করতে যাও। (সহীহ বুখারী, হাদীস ৩০০৬) অপর এক হাদীসে এসেছে, রাসূলে কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন-
لَا تَحُجّنّ امْرَأَةٌ إِلّا وَمَعَهَا ذُو محْرمٍ.
কোনো মহিলা যেন মাহরাম ব্যতীত হজ্ব না করে। (সুনানে দারাকুতনী, হাদীস ২৪৪০)
Rizwanul Kabir
“মৃত্যু, কবর ও আসরের সময়....
মানুষ কবরে উপস্থিত হলে একটা সাইকোলজিক্যাল টেষ্ট থাকবে আল্লাহর পক্ষ থেকে। হাদিস দ্বারা এটি বুঝা যায়, কিন্তু এই প্রশ্নের ব্যাপারে কোনো আলোচনাই হয়না।
আবু দাউদের হাদিসে এসেছে, মাইয়্যেত (মৃত ব্যক্তি) যখনই মারা যাক আর তাকে যখনই কবরস্থ করা হোক না কেন, কবরের মধ্যে তাকে বিশেষ একটা হাল দান করবেন আল্লাহ রাব্বুল আলামীন। কবরের মধ্যে সূর্যটা প্রায় ডুবে যাবার সময় যেমন পরিবেশ থাকে, সেরকম একটা সময় অনুভব করবে সে।
হাদিসের পরিভাষায় আছে, যখন তাকে ফেরেশতা দ্বারা কবরের মধ্যে জাগানো হবে ও উঠে বসানো হবে, সে উঠে দেখবে সূর্যটা যেন ডুবে যাচ্ছে। উঠে বসানোর সাথে সাথে আল্লাহর বান্দা ব্যতিব্যস্ত হয়ে পড়বে। তার ভাবখানা এমন হবে যে, ‘হায়হায়, আমি তো ঘুমিয়ে গিয়েছিলাম! আমার তো খেয়ালই নাই যে আসরের নামায পড়া হয়নি! ওয়াক্ত তো শেষ হয়ে যাচ্ছে।
প্রশ্নোত্তর পর্বের জন্য কবরে আসা ফেরেশতাদেরকে সে তখন বলবে, ‘সময় নাই অপেক্ষা করো। আমি কয়টা রাকাত নামাজ পড়ে নেই, আমি একটু নামায পড়ে আসি!’
এই হাদীসের রেফারেন্সে কোরআনের আয়াত এসেছে। আল্লাহ রাব্বুল আলামিন সুরা বাকারার ২৩৮ নং আয়াতে বলেছেন, "তোমরা নামাজকে সংরক্ষণ করো, আর বিশেষ করে তোমরা আসরের নামাজের ব্যাপারে গাফেল হয়ো না"। রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন "যার আসরের নামাজ চলে গেল, তার দুনিয়াটা যেন ধ্বংস হয়ে গেল"। ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রজি’উন।
আল্লাহর নবীর এই হাদিস দ্বারা বুঝা যায়, মাইয়্যেতকে জাগানোর সময় পরিবেশটা এমনভাবে তৈরি করা থাকবে, যেন সূর্য ডুবে যাচ্ছে, আর সে ঘুম থেকে সদ্য জেগে উঠে আসরের নামাযের জন্য ছটফট করা ব্যক্তি।
আল্লাহর ফেরেশতারা সাথে সাথে বলবে, আল্লাহর পক্ষ থেকে পরিস্থিতি তৈরি করে তোমাকে যে সাইকোলোজিক্যাল পরীক্ষা করা হয়েছে সেটাতে তুমি পাশ করেছো। বারযাখী জীবনে কোন নামাজের প্রয়োজন নেই। আল্লাহু আকবার!
এভাবে এই বিশেষ পরীক্ষায় পাশ করা মানে পরীক্ষার হলটা তাঁর জন্য সহজ হয়ে গেলো। এখন একটু ভেবে বলুন তো, যে ব্যক্তি নামাযই পড়ে না ,সাত দিনে একদিন জুমু’আর দিনে পড়ে; যোহর পড়ে তো আসর পড়ে না, আসর পড়ে তো জোহর পড়ে না, জুমুআ পড়ে তো ওয়াক্ত পড়েনা, কতজন আবার আছে নিজেকে এত স্মার্ট ভাবে, বছরে একবার ঈদের নামাজ কিছুতেই ছাড়েনা (সামাজিকতা রক্ষার নামায, আল্লাহকে খুশি করার জন্য পড়েনা)।
তো এই ব্যক্তিরা যখন সেই বিশেষ পরিস্থিতির সম্মুখীন হবে- তাদের কাছে তো নামাযের কোনো মুল্যই নেই। কবরে জেগে উঠে তো তারা নামায পড়ার জন্য ব্যতিব্যস্ত হবেনা!
একটা ওয়াক্তের নামাজ ছুটে গেলে মনের মধ্যে কি কষ্ট হয়, সেই ফিলিংসটাই তো সে পয়দা করতে পারেনাই। কেমন করে সে এই সাইকোলজিকাল পরীক্ষায় সফল হতে পারবে!
সুতরাং, আপনি নিয়মিত বিশুদ্ধভাবে নামায পড়লে আপনার জন্য সুসংবাদ। আপনি এই মনস্তাত্ত্বিক পরীক্ষাটা ধরতে পারবেন আর সেই অনুযায়ী নামায পড়ার জন্য উদ্যোগী হয়ে যাবেন আর আল্লাহই আপনাকে সেই পরীক্ষায় পাশ করতে সাহায্য করবেন ইন শা আল্লাহ। দুনিয়াতে থাকাকালীন নামাযের প্রতি আপনার ভালবাসার উপহারস্বরূপ এই পরীক্ষায় পাশ করার নিয়ামত পেয়ে যাবেন ইন শা আল্লাহ।
কিন্তু, বেনামাযী হলে কোনো উপায় নেই। সেদিন আল্লাহর সাহায্য পাবেন না। কারণ দুনিয়াতে আপনি নামাযকে ভালোবাসেননি। ঐখানে গিয়েও নামাযের সময় 'চলে যাচ্ছে যাচ্ছে' পরিস্থিতি দেখে আপনার নামায পড়ার তাড়না থাকবেনা। আর আপনি পরীক্ষায় ধরা খেয়ে যাবেন।
সুতরাং, যত দুনিয়াতে বড় জ্ঞানী, নামীদামী ব্যক্তিই হোন না কেন, আপনি যদি নামাজী না হন,নামাজের প্রতি যদি দরদ না থাকে, হতবুদ্ধি হয়ে মাথায় আকাশ ভেঙ্গে পড়বে, কিন্তু নিজেকে ধিক্কার দেয়া ছাড়া সেদিন আর কিছুই করার থাকবেনা।
তো, যারা এখনো নামায পড়েন না, তারা একটু ভেবে দেখবেন কি? প্লিজ! সেই ভয়াবহ দিনটায় নামাযবিহীন অবস্থায় গেলে কবরের চাপ সহ্য করতে পারবেন তো?”
© Rubaiyat E Raihan
অভিনেতা হুমায়ূন ফরীদি এবং তাঁর প্রথম স্ত্রী মিনুর সংসার ছিল সর্বসাকুল্যে ৪ বছরের। সেই সংসারে ফুটফুটে এক মেয়েরও জন্ম হয়েছিল। কিন্তু ১৯৮৪ সালে বিচ্ছেদ হয়ে যায় তাদের। সেই বছরেই হুমায়ূন ফরীদি অভিনেত্রী সুবর্ণা মুস্তাফাকে বিয়ে করে নতুন সংসার সাজিয়ে বসেন। এই দৃশ্যটি দূর থেকে দেখার কষ্ট সহ্য করতে হয় মিনুকে। সন্দেহ নেই, পৃথিবীর ভয়াবহতম কষ্টগুলোর একটি হলো নিজের প্রিয়জনকে অন্যের হতে দেখা।
পৃথিবী মানুষের পাওনা বুঝিয়ে দিতে পছন্দ করে। যে কষ্ট হুমায়ূন ফরীদি তাঁর প্রথম স্ত্রী মিনুকে দিয়ে এসেছিলেন, সেই একই কষ্ট ফিরে পেতে দুই যুগের বেশি সময় অপেক্ষা করতে হলো না তাঁর। ২০০৮ সালে ফরীদিকে ছেড়ে দিয়ে নিজের চেয়ে চৌদ্দ বছরের ছোটো বদরুল আনাম সৌদকে বিয়ে করে ফেললেন সুবর্ণা মুস্তাফা। এই দৃশ্যটি ফরীদিকে দেখতে হলো দূর থেকে, অনেক বছর আগে যেমনটি দেখেছিলেন তাঁর প্রথম স্ত্রী মিনু।
বাংলাদেশের কোনো এক জেলায় সংঘটিত হওয়া একটি ঘটনা শুনে শিউরে উঠেছিলাম। বাবাকে হত্যার দায়ে ছেলেকে গ্রেফতার করা হয়েছে। হত্যা করার সময় সে ছিল মাতাল৷ এক কোপে শরীর থেকে মাথা আলাদা করে ফেলেছে ছেলে। পুলিশ তদন্তের পর জানা গেল আরেক ভয়ঙ্কর তথ্য। যে বাবাকে হত্যা করা হয়েছে, সেই ব্যক্তি অনেক বছর আগে তার নিজের মাকে খুন করেছিল। প্রকৃতি তার প্রাপ্য বুঝিয়ে দিয়েছে কড়ায়-গণ্ডায়। একটুও কৃপণতা করেনি।
প্রকৃতির এই প্রতিশোধের বিষয়টি স্থান পেয়েছে বিভিন্ন ধর্মগ্রন্থ থেকে নিয়ে শিল্প-সাহিত্যেও। হিন্দুদের কোনো এক ধর্মগ্রন্থে একজন রাজার কথা উল্লেখ করা হয়েছে৷ এক যুদ্ধে তার ৫ ছেলের সবাই নিহত হলো। তখন তিনি কেঁদে কেঁদে ঈশ্বরকে বললেন, 'ঈশ্বর! আমার সঙ্গে তুমি এমন নিষ্ঠুরতা কেন করলে?' ঈশ্বর জবাব দিলেন, 'খুব ছোটোবেলায় তুমি ৫টি প্রজাপতি মেরেছিলে, মনে পড়ে?' রাজা বললেন, 'আমি তো ওটা খেলাচ্ছলে করেছিলাম।' ঈশ্বর জবাব দিলেন, 'আমিও এটা খেলাচ্ছলে করলাম।' উল্লেখ্য, এটি রূপকথা হলেও উদাহরণটি কিন্তু সিগনিফিকেন্ট!
হুমায়ূন আহমেদের একটি খুব জনপ্রিয় ছোটোগল্পের নাম 'পিঁপড়া'৷ এই গল্পে দেখা যায়—মকবুল নামে এক ধনী গৃহস্থকে সারাক্ষণই পিঁপড়া তাড়া করে। এর থেকে বাঁচার জন্য এহেন কোনো ব্যবস্থা নেই, যা সে করে না। রাতে ঘুমানোর আয়োজনেও আনে বিশেষত্ব। খাটের চার পায়ার নিচে পানির পাত্র রাখার ব্যবস্থা রাখে, যেন পিঁপড়া না ওঠে। কিন্তু কিছুতেই কোনো লাভ হয় না। সর্বশেষ এক চিকিৎসকের কাছে সে খুলে বলে তার বৃত্তান্ত। তার বাড়িতে থাকা দুঃসম্পর্কের এক কিশোরী আত্মীয়াকে ধর্ষণের পর হত্যা করেছিল সে। তার লাশে ওঠা পিঁপড়াই প্রথম পিছু নেয় তার। সেই থেকে চলছে...।
মানুষের চূড়ান্ত বিচারের জন্য আল্লাহ পরকালের ব্যবস্থা রেখেছেন। কিন্তু অনেক পাপের শাস্তি তিনি দুনিয়াতেও দিয়ে থাকেন। আধুনিক সমাজ যেটাকে 'Revenge of nature' বলে থাকে। এটা সত্য, কোনো অংশেই মিথ্যে নয়। আমরা আজ অন্যায়ভাবে কাউকে কষ্ট দিলে কাল হয়তো অন্য কেউ একই কষ্টটা আমাদের দেবে। পৃথিবীটা এভাবেই ফাংশন করে। কাজেই আসুন নিজের ব্যাপারে সতর্ক হতে চেষ্টা করি। কবিগুরু লিখে গেছেন অনেক বছর আগে, 'প্রত্যেক সামান্য ত্রুটি, ক্ষুদ্র অপরাধ/ ক্রমে টানে পাপ পথে, ঘটায় প্রমাদ।'
#সংগৃহীত
# # #জেনে রাখেন ভবিষ্যতে কাজে লাগবে,,
রিকশাওয়ালাকে ৬০ টাকার ভাড়া ৪০ টাকা ধরাইয়া দিয়াই সোজা হাঁটা দিলেন..
জিতেছেন ভাই জিতেছেন..!!
ইদের ছুটিতে টিচার ৭ দিন ছুটি নিব,তাই একমাস পড়ানো বন্ধ রাখছেন। আপনার এক মাসের টাকা বেঁচে গেল। জিতছেন ভাই জিতছেন...!
টিউশন টিচার ছেলেটা ২০দিন পড়াইছে..১দিনেরও টাকা না দিয়া কইলেন, আপনার পড়ায় সন্তুষ্ট না আমি..অথচ স্যারে ভালোই পড়াইতো..
জিতেছেন ভাই জিতেছেন..!
বাদাম কিনবেন ৫০গ্রাম..২০ গ্রামই টেস্ট কইরা ফাউ ফাউ খান..
জিতেছেন ভাই,জিতেছেন..!!
প্রতিবেশিকে ১লাখ টাকা ধার দিলেন চড়া সুদে..কিছুদিন পরেই ১ লাখ টাকা ১লাখ ২৫ হাজার টাকা হইলো..
জিতেছেন ভাই, জিতেছেন..
অফিসে চাকরীর নিয়োগ চলছে,
গরীব যোগ্য ক্যান্ডিডেট কে বাদ দিয়ে,লাখ লাখ টাকা ঘুষ নিয়ে অন্য কাউকে নিয়োগ দিলেন..
জিতেছেন ভাই, জিতেছেন..!!
ব্যবসায়িক পার্টনারকে আপনার কুটচালে ঠকালেন
পার্টনারের হক নস্ট করে আপনি ফুর্তি করলেন। বিলাসী জীবন নির্বাহ করলেন.
বাহ! জিতেছেন ভাই, জিতেছেন.....!!
ওমা..! বাসায় গিয়া দেখেন আপনার পোলা পইড়া পা ভাইংগা ফেলছে..১৫০০০ ট্যাকা শেষ..!
পড়াশোনা তিন মাস বন্ধ..!
আর আদরের আল্লাদী মাইয়াডা আপনারে ২ আনা ওজনও পাত্তা দেয়না!
পোলার ঔষধ কিনতে গিয়া পকেটে হাত দিয়া দেখেন মানিব্যাগ গায়েব!!
বউটার কি জানি হইসে..প্রতি মাসে ৮/১০ হাজার টাকার ওষুধ না হলে চলে না..
ইদানিং আপনার স্বাস্থ্যটাও ভাল যাচ্ছেনা.. ঘুমাতে পারেন না,নিঃশ্বাস বন্ধ হয়ে আসে,কত টাকা খরচ করলেন,
উন্নতির লক্ষণ নেই 😭
জি ভাই... সবকিছুতে জেতার আগে ঠকার হিসাবটাও একইভাবে কইরেন।
মনে রাখবেন, আল্লাহ ছাড় দেন, ছেড়ে দেন না।
পরপারেও ঠকবেন ঠিক এমনিভাবেই যেমন করে মানুষকে ঠকালেন!
©
৩টি গুরুত্বপূর্ণ কথা।
১/ যে নিজের খেয়াল খুশিমত ইচ্ছে করে নামাজ ছেড়ে দেয় সে কাফের হয়ে যায়।
২/ প্রিয় নবী রাসুল (সাঃ) বলেছেন যে বাড়ীর লোকেরা সুযোগ থাকার পরেও জামাতে শামিল হয়না, আমার ইচ্ছে হয় তাদের ঘর বাড়ী আগুনে জ্বালিয়ে দেই, যদিনা সেই বাড়িতে মহিলা, বৃদ্ধ মানুষ এবং বাচ্ছারা না থাকত। (কত শক্ত কথা)
৩/ কেয়ামতের দিবসে সর্বপ্রথম যেটার হিসেব হবে সেটা হলো নামাজ। এটার হিসেব না দিয়ে কোন মানুষ এক চুল পরিমানও নড়তে পারবেনা।
মহান আল্লাহ আমাদেরকে তার হেদায়েতপ্রাপ্ত বান্দাদের কাতারে সামিল করুন। আমীন।
🌹বেঁচে থাকার চেয়ে
ভালো থাকাটা অনেক কঠিন,
ইচ্ছে করলেই
বেঁচে থাকা যায়,কিন্তু ইচ্ছে
করলেই ভালো থাকা যায় না🌹
ঈদ মোবারক সবাইকে 🌹🌹🌹🌹
ইনশাল্লাহ আমরা সবাই পড়বো
১ নাম্বার থেকে ৯ নাম্বার পর্যন্ত পড়ুন, আল্লাহর নেয়ামতের তথ্য পাবেন।
১. সুবহানাল্লাহ
জান্নাতে একটি ফল গাছ রোপন করে নিলেন।
২. আলহামদুলিল্লাহ
মিযানের পাল্লাটা একটু ভারি করে নিলেন।
৩. আল্লাহু আকবার
আল্লাহর নামে আর একটি তাকবির পেশ করলাম।
৪. লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সাঃ
যার নেক সাত আসমান ও সাত জমিন হইতেও উত্তম।
৫. লা হাওলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ
জান্নাতের একটি রত্ন কুড়িয়ে পেলাম।
৬. আলিফ লাম মিম
পেয়ে গেলাম ৩০ নেকি।
৭. সুবহান্নাল্লাহি ওয়াবিহামদিহি, সুবহান্নাহিল আজিম
এবার জান্নাতে একটি খেজুর গাছ রোপন করে নিলেন।
৮. আস্তাগফিরুল্লাহ
আর একবার আল্লাহর কাছে ক্ষমা চেয়ে নিলাম।
৯. সুবহান্নাল্লাহি ওয়াবিহামদিহি
আসমান আর জমিনের মাঝখানের ফাঁকা জায়গাটি সমান সওয়াব অর্জন করে নিলেন
আল্লাহ আমাকে এবং সবাইকে আমল করার তাওফিক দান করুন...আমিন
নোটঃ মজার তথ্য হলো.... আপনি যদি পুরোটা পড়ে থাকেন, তাহলে এতোক্ষণে আপনার আমলনামায় অনেক সওয়াব লেখা হয়ে গিয়েছে.... সুবহানাল্লাহ্
নিজেকে হাউস ওয়াইফ না, হোম মেকার বলবেন... আর হোম মেকার হওয়া কিন্তু মুখের কথা নয়৷
টাকা চাইলে সবাই ইনকাম করতে পারে হয়তো, কিন্তু সবাই ঘর সংসার গড়তে পারে না!
শুধুমাত্র ইনকাম করতে পারা মানেই স্মার্ট অথবা স্বাধীন অথবা সফল হওয়া নয়৷ এটা কখনোই ভাববেন না৷
সন্তানকে সঠিক শিক্ষা দিয়ে মানুষ করা আর সংসারে সময় দিয়ে সংসার গুছিয়ে রাখাতে পারাও একধরনের সফলতা৷ দুজন দু'দিকে সফল৷
কেউ পড়াশোনা শেষ করে ক্যারিয়ার গড়ে,আর কেউ পড়াশোনা শেষ করে সংসার করে..
দুটোই কাজ৷ দুটোতেই স্যালারি আছে..
একটাতে স্যালারি টাকা, অন্যটায় সন্তানের জন্য স্যাক্রিফাইস করার আত্মতৃপ্তি...
তাই নিজেকে কখনোই শুধুমাত্র গৃহিণী ভেবে মন খারাপ করবেন না৷ কেউ জিগ্যেস করলে প্রাউডলি বলবেন, "আমি একজন হোম মেকার "। 🥰
courtesy. Alif Laila Airin apu
[]- নফসকে নিয়ন্ত্রণে
রাখার ১৫ টি কৌশল
১. ফজরের পরে না ঘুমানোর অভ্যাস করুন। প্রয়োজনে কাইলুলা (দুপুরের হালকা ঘুম) করা যাবে।
২. দিনে ম্যক্সিমাম তিনবার খাবার অভ্যাস করুন। সকাল, দুপুর ও রাতের খাবারের মাঝখানে হাবিজাবি খাবার- যেমন ফাস্টফুড, স্ট্রিটফুড খাওয়া যাবে না। ক্ষুধা লাগলে খেজুর, আপেল এগুলো খাওয়া যায়।
৩. প্রতিবেলা খাবার সময় যেটুকু খাবার যথেষ্ট বলে মনে হবে তার থেকে একটু কম খাবেন।
৪. অপ্রয়োজনীয় কথা বলা থেকে বিরত থাকতে হবে। কোন মন্তব্য করার আগে একবার চিন্তা করুন এই কথাটা আপনি না বললে কি কোন লস আছে? বলা কি আবশ্যক? উত্তর না হলে; ওই কথা বলার দরকার নাই।
৫. সকাল সন্ধ্যার জিকির-আযকার পাঠ করুন।
৬. ইশরাকের সালাত আদায়ের অভ্যাস করুন।
৭. প্রতিদিন নিয়মত কুরআন পড়ার অভ্যাস করুন। হতে পারে ১ রুকু থেকে ১ পারা - যেকোন পরিমাণ।
৮. ঘুমের পরিমাণ কমাতে হবে।
৯. ফজরের পরে কিছুক্ষণ ব্যায়ামের অভ্যাস করুন। আর কিছু না পারলে ১৫-২০ মিনিট জগিং করে এসে গোসল করে ইশরাকের সালাত পড়ার অভ্যাস করা।
১০. দৃষ্টি অবনত রাখুন। না পারলে ওইসব জায়গা এড়িয়ে চলার সর্বাত্মক চেষ্টা করতে হবে।
১১. ফেসবুক, ইউটিউব, টুইটার (সোশ্যাল মিডিয়া) কম ব্যবহার করা।
১২. প্রতিদিন হিফজের একটা টার্গেট নেয়া। এটা প্রতিদিন এক আয়াতও হতে পারে৷ কিন্তু টার্গেট পুরা করতে হবে। এটা খুব খুব গুরুত্বপূর্ণ।
১৩. বিশেষকরে রাতে ভরপেট খাওয়া পরিহার করতে হবে৷
১৪. রাতে ঘুমানোর পূর্বে অযু করে দুই রাকাত নফল সালাত আদায় করে নিন এবং ঘুম না আসা পর্যন্ত আসতাগফিরুল্লাহ পড়তে থাকুন।
১৫. নিয়মিত তাহাজ্জুদের সালাত আদায়ের অভ্যাস করুন। ইনশাআল্লাহ, রাব্বে কারিম আপনার অন্তরকে প্রশান্ত করে দিবেন।
মহান আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা‘আলা লেখার প্রতিটি কথার উপর প্রথমে আমাকে ও আমাদের সবাইকে আমল করার তাওফিক দান করুক, আমিন 🤲🤲
সেই আদি আমল থেকে কচ্ছপ আর খরগোশের গল্প আমরা সবাই জানি। কিন্তু মজার বিষয় হল আমরা ১ম অধ্যায়টাই বেশি শুনেছি। কিন্তু এই গল্পের আরো ৩ টি অধ্যায় আছে। যা হয়তো আমরা কেউ শুনেছি, কেউ শুনিনি।
১ম অধ্যায়ঃ এই অধ্যায়ে খরগোশ ঘুমিয়ে যায়, আর কচ্ছপ জিতে যায়। প্রথমবার হেরে যাওয়ার পর খরগোশ বিশ্লেষণ করে দেখল তার পরাজয়ের মূল কারণ 'অতিরিক্ত আত্মবিশ্বাস।' তার মানে অতি আত্মবিশ্বাস যে কারো জন্যই ক্ষতিকর। আর কচ্ছপ বুঝল, লেগে থাকলে সাফল্য আসবেই!
২য় অধ্যায়ঃ হেরে যাওয়ার পর এবার খরগোশ আবারো কচ্ছপকে দৌড় প্রতিযোগিতায় চ্যালেঞ্জ করল আর কচ্ছপও রাজী হল। এবার খরগোশ না ঘুমিয়ে দৌড় শেষ করল এবং জয়ী হল। খরগোশ বুঝল, মন দিয়ে নিজের সামর্থের পুরোটা দিয়ে কাজ করলে দ্রুত সফল হওয়া যায়। আর কচ্ছপ বুঝল, ধীর স্থিরভাবে চলা ভালো, তবে কাজে উপযুক্ত গতি না থাকলে প্রতিযোগীতামূলক পরিবেশে জয়ী হওয়া অসম্ভব!
৩য় অধ্যায়ঃ কচ্ছপ এবার খরগোশকে আরেকবার দৌড় প্রতিযোগিতার আমন্ত্রন জানালো। খরগোশও নির্দ্বিধায় রাজী হয়ে গেল। তখন কচ্ছপ বলল, "একই রাস্তায় আমরা ২ বার দৌড়েছি, এবার অন্য রাস্তায় হোক।" খরগোশও রাজী। অতএব নতুন রাস্তায় দৌড় প্রতিযোগিতা শুরু হল। যথারীতি খরগোশ জোরে দৌড় শুরু করে দিল। কচ্ছপও তার পিছন পিছন আসতে শুরু করল। কচ্ছপ যখন খরগোশ এর কাছে পৌঁছাল, দেখল খরগোশ দাঁড়িয়ে আছে, কিন্তু দৌড়ের শেষ সীমানায় যেতে পারেনি। কারন দৌড়ের শেষ সীমানার আগে একটি খাল আছে। কচ্ছপ খরগোশ এর দিকে একবার তাকালো, তারপর তার সামনে দিয়ে পানিতে নেমে খাল পার হয়ে দৌড়ের শেষ সীমানায় পৌছে প্রতিযোগিতা জিতে গেল। খরগোশ বুঝল, শুধু নিজের শক্তির উপর নির্ভর করলেই হবে না, পরিস্থিতি আর বাস্তবতা অনুধাবন করাও ভীষণ প্রয়োজনীয়! আর কচ্ছপ বুঝল, প্রথমে প্রতিযোগীর দূর্বলতা খুজে বের করতে হবে, তারপর সেই অনুযায়ী পরিকল্পনা করতে হবে।
গল্প কিন্তু এখানেই শেষ নয়
চতুর্থ অধ্যায়ঃ এবার খরগোশ কচ্ছপকে আরেকটি দৌড় প্রতিযোগিতার জন্য আহবান জানালো এই একই রাস্তায়। কচ্ছপ ও রাজী। কিন্তু এবার তারা ঠিক করল, প্রতিযোগী হিসেবে নয়, বরং এবারের দৌড়টা তারা দৌড়াবে সহযোগী হিসেবে!
শুরু হল প্রতিযোগিতা। খরগোশ কচ্ছপকে পিঠে তুলে দৌড়ে খালের সামনে গিয়ে থামলো। এবার কচ্ছপ খরগোশ এর পিঠ থেকে নেমে খরগোশকে নিজের পিঠে নিয়ে খাল পার হল। তারপর আবার কচ্ছপ খরগোশ এর পিঠে উঠে বাকী দৌড় শেষ করল আর এবার তার দু'জনই একসাথে জয়ী হল।
আমরা শিখলাম, ব্যক্তিগত দক্ষতা থাকা খুবই ভালো। কিন্তু দলবদ্ধ হয়ে একে অপরের দক্ষতাকে কাজে লাগাতে পারলেই আসে সত্যিকারের সাফল্য যেখানে সবাই বিজয়ীর হাসি হাসতে পারে।
©️Copeid
সাংবাদিক- জয়নুল আবেদীন
অভাব দূর হওয়ার দোয়া
আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত আল্লাহর রাসুল (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি বেশি বেশি এই দোয়াটি পাঠ করবে, তার অভাব দূর হয়ে যাবে।
দোয়াটি হলো (আরবি) :
اللّهُمَّ إنِّي أَعُوذُ بِكَ مِنَ الْفَقْرِ، وَالْقِلَّةِ، وَالذِّلَّةِ، وَأَعُوذُ بِكَ مِنْ أَنْ أَظْلِمَ أو أُظْلَمَ
উচ্চারণ : আল্লাহুম্মা ইন্নি আউজুবিকা মিনাল ফাকরি, ওয়াল কিল্লাতি, ওয়াজজিল্লাতি, ওয়া আউজুবিকা মিন আন আজলিমা আও উজলামা।
অর্থাৎ হে আল্লাহ! আমি আপনার কাছে আশ্রয় চাই দরিদ্রতা থেকে। এবং আপনার কম দয়া থেকে ও অসম্মানী থেকে। এবং আমি আপনার কাছে আরও আশ্রয় চাচ্ছি— কাউকে জুলুম করা থেকে অথবা কারও দ্বারা অত্যাচারিত হওয়া থেকে। (সহিহ বুখারি, হাদিস : ১৫৪৪)
সাদকায়ে জারিয়ার নিয়তে লেখাটি শেয়ার করতে পারেন।
Click here to claim your Sponsored Listing.
Category
Contact the business
Telephone
Website
Address
Dhaka
1230
Opening Hours
Monday | 09:00 - 22:00 |
Tuesday | 09:00 - 22:00 |
Wednesday | 09:00 - 22:00 |
Thursday | 09:00 - 22:00 |
Friday | 09:00 - 22:00 |
Saturday | 09:00 - 22:00 |
Sunday | 09:00 - 22:00 |
Dhaka, 1207
"Hawkeri" is a place where you will find some of unique eye caching product which developed with extensive care, love, and passion to maximize satisfaction of yours.
Dhaka, 1206
FSF Fashion International is now an independent sourcing agent/vendor in Bangladesh.
Sector-13, Uttara
Dhaka, 1230
This page is created especially for ladies and babies to provide them best quality local and variety of cloths as well as customize service.
Dhaka
Nakshi katha is a old bengali art tradition.Nakshi katha is baby&mom care products provider..
295/ja/6-A, Hazaribag
Dhaka
A collection of gorgeous and exceptional designed dresses of women and child in different tastes. Y
House#476, Holding#1343, Central Road, Ward#60, Nurpur, South Dania, Kodomtali, Dhaka South City Corporation
Dhaka, 1236
We are new in this competitive e-commerce business but we will try our best level to bring happiness
Sector 4, Road 16, House 16/a, Uttara Dhaka
Dhaka, 1230
No compromise Quality