Organic64+

আমের দাম এতো কেন !!!

গতবছর অামের বিজনেস করতে গিয়ে কিছু অভিজ্ঞতা শেয়ার করছি-

নেট দাম বা পরিশোধযোগ্য দামটা কেবলমাত্র ডেলিভারির দিনই জানা সম্ভব। কারণ বাজারে আমের দাম উঠানামা করে। আমের দাম স্বাভাবিক অবস্থায় থাকার পরে দাম সাধারণত বাড়তে শুরু করে। এইজন্য আমের দাম এ্যাভারেজ ধরা হয়...

ক্যারেটে কেন আম নেবেন?

কুরিয়ার কত যত্নে আমাদের পণ্য ডেলিভারি দেয় সেটা সকলেই জানি 🥴🥴🥴 যা আমাদের কাছে পণ্য তা তাদের কাছে বস্তা মাত্র। আপনি যদি কাগজের কার্টুনে আম নেন আম চাপা খাওয়ার সম্ভাবনা খুবই বেশি। এইজন্য আমি কখনোই কাউকে কাগজের কার্টুনে আম দেই না। ক্যারেটের দাম ৭০-১০০ হয় সিম্পলগুলো। ১ নং ক্যারেট ১৩৫-১৫০ দাম হয়।

আমের অন্যান্য খরচ?

আম ক্যারেটে প্যাকিং আর সেলাই করতে ৩০ টাকা লাগে। এছাড়াও পেপার, সুতা এসবও কিনতে হয়। ক্যারেট প্রতি বাড়তি কিছু টাকা খাজনা বাবদ দিতে হয়।এছাড়াও ভাড়া তো আছেই।

কুরিয়ার খরচ কত?

আমের খরচ সবচেয়ে বেশি কুরিয়ারে।সুন্দরবন ঢাকার ভেতরে প্রতি কেজি ১২ টাকা আর বাইরে ১৬ টাকা চার্জ নেয়। এস এ পরিবহন তো আরও বেশি। ঢাকার ভেতর এরা ১৫ টাকা আর বাইরে নেয় ২০ টাকা।
তবে এর বাইরে অন্যান্য কুরিয়ার সাধারণত ১০ টাকা নেয় প্রতি কেজিতে।

চাঁপাইনবাবগঞ্জের আম হতে পারে অন্যতম রপ্তানিযোগ্য কৃষিপণ্য: কৃষিমন্ত্রী কৃষিমন্ত্রী আব্দুর রাজ্জাক বলেন, ‘আম হতে পারে একটি অন্যতম রপ্তানিযোগ্য কৃষিপণ্য। কেননা, বিশ্বের সেরা সুস্বাদু আ....

আমের মুকুলের মিষ্টিগন্ধে ভরপুর,সামনে আসছে আমের মেলা,নিয়মিত আমের আপডেট পেতে আমাদের সাথেই থাকুন..

price 250tk

price 420tk

Organic64+ updated their phone number.

নতুন বছরের আনন্দ উপভোগ করতে কতই না ভালো লাগে, সেই ভালো লাগাকে আরো রোমাঞ্চকর করতে লাগে মিষ্টিমুখ,
এর জন্য লাগে পায়েস,পিঠা ইত্যাদি।
সেই পায়েস, পিঠা যদি হয় যশোরের খাটি খেজুরের গুড় দিয়ে,তাহলে ঘ্রাণে, ঘ্রাণে ঘর ভরে যাবে..
তাই দেরি না করে আজই অর্ডার করুণ,
নিয়ে নিন যশোরের খাটি খেজুর গুড়ের স্বাদ...

যশোরের অরজিনাল খেজুর গুড়ের পাটালি ও গুড়, পাইকারি, খুচরা নিতে আজই যোগাযোগ করুন

একমাত্র আমরাই দিচ্ছি পিওর যশোরের গুড়। ঢাকা সহ সারাদেশে ক্যাশ অন ডেলিভারিতে দেওয়া হয়।

যশোরের খাটি গুড় আর পাটালির সমাহার...
পাইকারি ও খুচরা প্রাইজে নিতে আজই যোগাযোগ করুণ..

খাটি যশোরের গুড়..স্বাদ ও ঘ্রাণই একটু আলাদা...
পাইকারি ও খুচরা দু ভাবেই নিতে পারেন।।।

যশোরের গুড়ের নাম, শুনে নি,এমন খুব কম লোকই আছে....স্বাদে,ঘ্রাণে যশোরের গুড়ের সাথে অন্য এলাকার গুড়ের তুলনা করা হয় না..
বিখ্যাত এই গুড় আমরাই দিচ্ছি নায্যমূল্যে..
বিজয়মাস উপলক্ষে চলছে বিশেষ, ছাড়।
৫ কেজি অর্ডার করলে ডেলিভারি ফ্রি..

ঢাকা সহ সারা বাংলাদেশে একমাত্র আমরাই নায্যমূল্যে যশোরের খাটি গুড় দিচ্ছি..
ঢাকাতে ক্যাশ ডেলিভারি, ঢাকার বাহিরে কুরিয়ারে কন্ডিশনে পাঠিয়ে দিচ্ছি..

বিদ্রঃগুড় দেখে খাটি না হলে ব্যাক দিতে পারবেন
আজই অর্ডার করে যশোরের খাটি গুড়ের স্বাদ ও ঘ্রাণ নিন.
কল করুনঃ 01938519657

ঢাকা সহ সারা বাংলাদেশে যশোরের গুড় পৌছিয়ে দিচ্ছি শুধুমাত্র আমরাই।
বিজয়ের মাস উপলক্ষে চলছে অফার..
৫ কেজি অর্ডার করলে ডেলিভারি চার্জ একদম ফ্রি..
আজই অর্ডার করুন

গুড়ের ডেলিভারির তৃতীয় দিন আজ….
অরজিনাল যশোরের খেজুরের গুড় নিতে এখনই যোগা্যোগ করুন..
৫ কেজি অর্ডার দিলে ডেলিভারি ফ্রি..
বিদ্রঃ শুধুমাত্র বিজয়মাস উপলক্ষে..

অরজিনাল যশোরের গুড় রাতেই আসছে,আজ ও কাল ডেলিভারি দিবো,

অর্ডার করতে
ফোন দিনঃ 01938519657
অথবা মেসেজ দিন

যদি গুড়ের কথা বলেন তাহলে প্রথমেই আসে যশোরের কথা...ক্যানো আসে,?? কারণ কি?? অবশ্যই ঘ্রাণ ও স্বাদে সব থেকে সেরা হলো যশোরের গুড়,
শুরু হয়েছে ডেলিভারি।
সারা ঢাকাতে ক্যাশ অন ডেলিভারি এবং ঢাকার বাহিরে কুরিয়ারে পৌছিয়ে দিচ্ছি
খাটি গুড়,

একমাত্র আমরাই যশোরের খাটি খেজুরের গুড় ও পাটালি দিতে পারবো,
যেমন ঘ্রাণ, তেমন স্বাদ,
অর্ডার করতে মেসেজ দিন অথবা ফোন দিন..
01938519657

অরজিনাল যশোরের খেজুরের গুড় ঢাকা ও ঢাকার বাহিরে একমাত্র আমরাই দিচ্ছি,
১০০% গ্যারান্টি,
ঢাকার ভিতরে ২৪ ঘন্টায় ক্যাশ অন ডেলিভারি,
ঢাকার বাহিরে কুরিয়ারে,

ঠাণ্ডা বাতাস আর কুয়াশার চাদরে বাংলার বুকে অনেক আগেই এসেছে শীত। শীতের মৌসুমে গ্রাম বাংলায় ধুম পড়ে বিভিন্ন স্বাদের পিঠা খাওয়ার। আর পিঠার স্বাদ বাড়াতে গুড়ের ভূমিকা অনেক বেশি। যেমন, খেজুরের গুড়ের তৈরি পিঠা-পায়েস বাঙ্গালির অনেক প্রিয় একটি খাবার। আর খেজুরের গুড়ের জন্য সেই প্রাচীনকাল থেকেই যশোর জেলা বিখ্যাত। আর এখন পর্যন্ত খেজুরের গুড়ের জন্য বিখ্যাত শহর হল যশোর। টাটকা ভেজালমুক্ত খেজুরের গুড় যশোর থেকে তৈরি হয়ে পৌঁছে যায় বাংলাদেশ জুড়ে।

প্রাচীনকাল থেকে বিখ্যাত এই খেজুরের গুড়ের মান বজায় রাখতে গাছিরা সব সময় চেষ্টা করেন ভেজাল মুক্ত থাকতে। শীত এলেই ব্যস্ত গাছিরা শুরু করেন রস সংগ্রহ করা। এখনো পর্যন্ত গাছিরা চিরাচরিত সনাতন নিয়মেই মাটির ভাড়ে রাতভর রস সংগ্রহ করেন। ভোরের আলো ফোটার আগেই গাছিরা কুয়াশা ভেদ করে গাছ থেকে রস ভর্তি মাটির ভাড় নামিয়ে সেই রস জ্বালিয়ে তৈরি করেন গুড়-পাটালি। নলেন গুড় পাটালির মধ্যে নারিকেল কোরা, তিল ভাজা মিশালে অন্যরকম স্বাদ নিয়ে আসে। গাছিদের এই রস সংগ্রহ করা থেকে শুরু করে গুড় তৈরি অবদি প্রতিটি দৃশ্য যেন বাংলার রূপকে এক স্বর্গ রাজ্যে তৈরি করে। বর্তমানে পুরো শীত জুড়ে যশোরে চলবে রস সংগ্রহ আর গুড় বানানোর ধুম।
আর মাত্র ২-৩ দিন পরেই সবার নিকট পৌছিয়ে দিবো পছন্দ অনুযায়ী গুড়/ পাটালি ইনশায়াল্লাহ।
প্রি অর্ডার চলছে,

শীত পড়তে না পড়তেই বাঙালি উৎসুক হয়ে থাকে খেজুরের গুড়ের জন্য। আর পায়েসে যদি খেজুরের গুড় দেওয়া হয় তাহলে তো তার স্বাদই বদলে যায়। শীতকালে গুড়ের স্বাদ বাঙালির কাছে মধুর সমান। আমাদের দেশে খেজুরের রস থেকে গুড় তৈরি হয়। বছরের শেষে গুড় দিয়ে তৈরি পিঠে, পুলি, পায়েস, মিষ্টি নিয়ে মজে থাকে বাঙালি। গবেষকরা বলছেন গুড়ের উপকারিতা অনেক।

-আপনি যদি প্রতিদিন খাওয়ার পর একটু গুড় খান তাহলে হজম তাড়াতাড়ি হবে। গুড় আমাদের হজমে সাহায্য করা এনজাইমের শক্তিকে বাড়িয়ে দেয়।

-শরীরে আয়রনের অভাব ঘটলে হিমগ্লোবিনের ঘাটতি হয় ফলে নানারকম সমস্যার সৃষ্টি হয়। গুড়ে প্রচুর পরিমাণে আয়রন থাকে। প্রতিদিন অল্প পরিমাণে গুড় খেলে শরীরে আয়রনের ঘাটতি কমতে পারে।

-প্রিমেনস্ট্রুয়াল সিনড্রোম বা ‌পিএমএস সমস্যায় কমবেশি প্রায় সমস্ত মহিলারা ভোগেন। প্রতিদিন নিয়ম করে অল্প পরিমাণ গুড় খেলে শরীরে হরমোনের সমতা বজায় থাকে। এছাড়া গুড় আমাদের শরীরে হ্যাপি হরমোনের বৃদ্ধি ঘটায় ও হরমোনের সমতা বজায় রাখে।

-আমাদের শরীরে কার্বোহাইডেড জাতীয় খাবার অথাৎ চিনি এনার্জি প্রদান করে। কিন্তু এই এনার্জি অনেক সময় আমাদের শরীরে রক্তে চিনির পরিমাণ বাড়িয়ে কিডনি, চোখ ও রক্তের চাপ বাড়িয়ে দেয়। গুড় খেলে এই সমস্যাটি কম হতে পারে। কারণ গুড় রক্তের সঙ্গে মিশতে কিছুটা সময় লাগে। ফলে রক্তে গ্লুকোজের পরিমাণ হঠাৎ করে বেশি কমে বা বেড়ে যেতে পারেনা। ফলে আমাদের শরীরের অন্যান্য অঙ্গগুলির ক্ষতি কম হয়।

-গুড় আমাদের শরীর গরম রাখতে সাহায্য করে। ফলে সর্দি, কাশি, ভাইরাল ফিবারের হাত থেকে রক্ষা করে ও শরীর গরম রাখে।

হলুদ গুঁড়া কি কেবল রান্নায় ব্যবহার করা হয়?🤔

না, অনেক ক্ষেত্রে সৌন্দর্য সচেতন মানুষ বলতেই জানেন হলুদের ম্যাজিকেল গুণ।
হলুদে প্রচুর এন্টিঅক্সিডেন্ট থাকায় তা ত্বকে বার্ধক্যের ছাপ পড়তে দেয় না। হলুদ পরিপাক ক্ষমতা বাড়িয়ে দেহকে টক্সিন মুক্ত রেখে ত্বকে ব্রণ হওয়া ঠেকাতে সাহায্য করে।

❤ "খলিশা ফুলের মধু" ❤

সুন্দরবনের প্রাকৃতিক মধু

সুন্দরবন বিশ্বের বৃহত্তম ম্যানগ্রোভ বন। সুন্দরবনে মৌয়াল (মধু সংগ্রাহকরা) সুন্দরবন থেকে মধু এবং মোম সংগ্রহ করে জীবনধারণ করে। সাধারণত মার্চ থেকে মে পর্যন্ত সুন্দরবনের মধু মৌসুম শুরু হয়। মূলত খালিশা মধু এই সময়ে অনেক পাওয়া যায়। সুন্দরবনে বিভিন্ন ধরণের মৌমাছি রয়েছে এবং এগুলির মধ্যে Apis dorsata জাতীয় মৌমাছিরা তুলনামূলকভাবে বেশি মধু তৈরি করে। আমাদের খাঁটি মধুর বেশিরভাগই আসে সেখান থেকে।

কথিত আছে যে এই মধু সুন্দরবনের সেরা মধু। স্থানীয় মৌয়ালদের মতে, সুন্দরবনের মৌমাছিরা ৮০ টি ফুল থেকে এক ফোঁটা মধু সংগ্রহ করে। সুন্দরবনে মৌমাছিরা বিভিন্ন ফুল থেকে মধু সংগ্রহ করে যেমন খালিশা, বাইন, গেওয়া, কেওড়া ইত্যাদি।

🌺আমার পণ্য কথন সরিষার তেল🌺

#খাঁটি_সরিষার_তেল চেনার উপায় কী?

আজ জানাব ল্যাবরেটরিতে পরিক্ষার কথা।

🌿 সরিষার তেল কিছু পরিমান টেস্ট টিউবে নিয়ে ৪/৫ ড্রপ নাইট্রিক এসিড যোগ করে মিক্সারটিকে ২/৩ মিনিট ভালো ভাবে নাড়িয়ে গরম করে যদি মিক্সারটির রং লাল হয় তাহলে বুঝতে হবে এই তেলে ভেজাল রয়েছে।

🌿 ৩ মিলি সরিষার তেলে এর সাথে ২ মিলি Amyl alcohol, ১ মিলি carbon di-sulphide, এবং সামান্য পরিমাণ সালফার একটি টেস্ট টিউবে একসাথে নিয়ে টেস্ট টিউবের মুখ ভালভাবে লাগিয়ে একটি স্প্রিট ল্যাম্প এর এর উপরে ৩ মিনিট ভালভাবে গরম করার পর যদি লাল রং ধারণ করে তাহলে বুজতে হবে তুলার বিচি সরিষার তেলে বিদ্যমান।

❤ কালোজিরা তেল ❤

আজ আমি আমার অভিজ্ঞতা শেয়ার করবো কালোজিরা তেল নিয়ে। এই তেল নিয়ে কাজ করার ইচ্ছে হওয়ার দারুন গবেষণা চলছিল। অনেক কিছু জানলাম।এটাও জানলাম মাথা ব্যথা উপশমে সাহায্য করে এই তেল।

তাই ভাবলাম চেষ্টা করে দেখি ফলাফল কি আসে। আমার মাথা ব্যথা প্রায় ৭-৮ বছর আগে থেকে। কিছুটা মাইগ্রেন এর ব্যথা ও আছে। আর আমার চোখের ও সমস্যা আছে। সব মিলিয়ে কি যে একটা যন্ত্রণা। আর এত দিনে এমন কোনো ওষুধ পাই নাই যে আমার এ ব্যথা উপশমে সাহায্য করতে পারে। আজ সারাদিন বাইরে ছিলাম, তাই মাথা ব্যথা ও ছিল। গোসল সেরেখাওয়া দাওয়া সেরে দেখি মাথা ব্যথা আছে। মাকে বললাম কালোজিরা তেল দিয়ে দাও মাথায়। হয়তো আপনারা বিশ্বাস করবেন না। তেল দেওয়া শেষ, আমার মাথা ব্যথা ও উধাও। এত কার্যকরী উপাদান, ম্যাজিকের মত কাজ করে।আগে জানলে এত দিন এই ব্যথা নিয়ে কষ্ট পেতে হতো না।

সর্তকতাঃ খাঁটি কালোজিরা তেল সরাসরি স্কাল্পে এপ্লাই করবেন না, চুল পড়ে যাবে।সরিষা তেল বা নারিকেল তেল সমপরিমাণে মিশিয়ে তারপর এপ্লাই করবেন। যার কাছ থেকেই কিনুন না কেন, এ বিষয়ে কথা বলে জেনে নিবেন।

স্বাদ বাড়ানোর জন্য মসলা ব্যবহার করা হলেও বিভিন্ন ধরনের মসলা স্বাস্থ্য গুনাগুণ রয়েছে অসংখ্য। বিভিন্ন ধরনের মসলা হৃদরোগের উন্নতিতে, ত্বককে স্বাস্থ্যকর রাখতে, চর্বি নিয়ন্ত্রণে এবং শরীরকে সক্রিয় করে তুলতে সহায়তা করে।
অনেক সময় মসলা বিভিন্ন সংক্রমণের সঙ্গে যুদ্ধ করে শরীরকে রক্ষা করে। ইমিউন সিস্টেম বৃদ্ধি করে, প্রদাহ কমাতে, এবং ক্যান্সার প্রতিরোধ করে। কিছু কিছু মসলা ওজন হ্রাস, সক্রিয়তা বৃদ্ধি, হাড়কে শক্তিশালীকরণ, রোগের বিরুদ্ধে সুরক্ষা, ঠান্ডা কাটা, স্বাস্থ্য সুরক্ষা, এবং হরমোনের সামঞ্জস্য বজায় রাখার জন্যও ভাল।

মসলা কি?
মসলা এমন একটি উপাদান যা বিভিন্ন বীজ, শিকড়, ফল, বাকল, সবজি এবং অন্যান্য উদ্ভিদ থেকে তৈরি হয়। যা প্রধানত রং, স্বাদ এবং খাদ্য সংরক্ষণের জন্য ব্যবহৃত হয়।

বিভিন্ন ধরনের মসলা বিশ্বের সর্বত্র পাওয়া যায় এবং এটি রন্ধনশিল্পের মাত্রা বাড়িয়ে দেয়ার জন্য ব্যবহার করা হয়। খাবারের স্বাদ এবং রং বাড়িয়ে তুলতে মসলার বিকল্প নেই। মসলা ছাড়া যেকোনো খাবার পানশে মনে হয়। মসলার একটি ভাল গুণ হচ্ছে এটি একটি শুকনা পদার্থ যা সঠিকভাবে সংরক্ষণ করা হলে এটি নষ্ট হয়না, পচে না এবং এটি দীর্ঘদিন ব্যবহার করা যায়।

কাস্টমার জিজ্ঞেস করে জিরা ধুয়ে গুঁড়া করেন?
.... না আমরা জিরা ধুয়ে গুঁড়া করিনা।

জিরা ধুলে জিরার ফ্লেভার নষ্ট হয়ে যায়।জিরার স্বাদ তখন ৫০ পার্সেন্টও থাকে না।পরিক্ষীত!

আমরা জিরা ভালো মত রোদ্রে শুকিয়ে কাপড়ে বেঁধে পরিষ্কার করে কুলায় ঝেড়ে, ময়লা বেছে তারপর মিলিং করি।
অন্য সব মসলা ধুলেও জিরাটা ধুইনা।শুকনা যে প্রসেসিংগুলো করি আলহামদুলিল্লাহ তাতে কোন বর্জ্য থাকে না।

একজন বয়োজ্যেষ্ঠ ভদ্রলোক তরমুজ বিক্রি করছেন। তরমুজের মূল্যতালিকা এমন:
একটা কিনলে ৩ টাকা, তিনটা ১০ টাকা।

তো একজন তরুণ দোকানে এসে একটা তরমুজের দাম জিজ্ঞাসা করলেন।
বিক্রেতা জানালেন দাম মাত্র ৩ টাকা।

তরুণটি খুব বুদ্ধিমান। একটাতো কিনলেনই, পর পর আরো দুইটা তরমুজ কিনে ফেললেন। যথরীতি প্রতিটার দাম ৩ টাকা হিসেবে ৯ টাকা পরিশোধ করলেন। চলে যাওয়ার ঠিক আগমুহূর্তে সেই তরুণ কী ভেবে থামলেন, বয়োজ্যেষ্ঠ বিক্রেতাকে উদ্দেশ্য করে বললেন, আপনি কি খেয়াল করেছেন আমি তিনটা তরমুজ ১০ টাকার পরিবর্তে মাত্র ৯ টাকা দিয়ে কিনলাম ! আমার ধারণা আপনার দ্বারা এসব ব্যবসা ট্যাপসা পোষাবে না।

বয়োজ্যেষ্ঠ বিক্রেতা এবার মুচকি হাসলেন। বললেন, মানুষ আজব এক জাতি! একটা তরমুজ কিনতে এসে তারা প্রতিবার তিনটা কিনে নিয়ে যায় এবং যাওয়ার সময় আমাকে শেখানোর চেষ্টা করে কেমনে ব্যবসা করতে হয়।
(সংগ্রহীত)

❤ পাবনার ঘি ❤

কথায় আছেনা মালিশ করতে তেল ভালো হলেও কিন্তু খাওয়ার জন্য ঘি সেরা। আর এই কারণেই হয়ত প্রবাদের প্রচলন চলে এসেছে
‘ঋণ করে হলেও ঘি খাও’ 😜😜

কিন্তু ঋণ করে কি কেউ ভেজাল ঘি খাবে?? ঋণ তো দূরেই থাক টাকা দিয়েই কি কেউ ভেজাল ঘি খাবে?? ঘি যখন খাবোই অবশ্যই তা খাঁটি হতেই হবে 😁😁আর খাঁটি ঘি বলতেই পাবনার ঐতিহ্যবাহী খাঁটি ঘি।। পাবনার ঘি যে খেয়েছে সেই এর স্বাদ বুঝবে 😋😋 আর এই কারনেই হয়তো প্রবাদ চলে আসছে

''পদ্মার ইলিশ আর পাবনার ঘি, জামাই এর পাতে আর লাগে কি''

আচ্ছা ঘি তো খাচ্ছি কিন্তু এর উপকারীতা কি 🤔🤔 ঘি এর উপকারীতা বলে শেষ করা যাবে না আর উপকারীতা জানার পর সবাই নিশ্চয়ই ঘি খাবেন 😁😁

★ঘি-কে এনার্জি বুস্টার বলা হয়, যা দেহে শক্তি সরবরাহ করে।

★ ঘি কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে। ফলে হৃৎপণ্ড সুস্থ থাকে এবং টিউমারের ঝুঁকি কমে।

★ঘি শরীরের বিভিন্ন জ্বালাপোড়া ও ব্যথা কমাতে সাহায্য করে। আলসারের রোগীরা তাদের প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় সামান্য ঘি রাখলে উপকার পাবেন।

★ যাঁদের দুধ ও দুধজাতীয় খাবারে অ্যালার্জি আছে, তাঁরা অনায়াসে ঘি খেতে পারেন। অ্যালার্জি প্রতিরোধেও ঘিয়ের ভূমিকা রয়েছে।

★চুল সুন্দর ও ত্বক মসৃণ রাখার জন্য এবং চোখের স্বাস্থ্য রক্ষার জন্য ঘি উপকারী।

★ঘি নারিকেল তেলের মতো, ওজন হ্রাস করতে সহায়তা করে এবং গলব্লাডারের স্বাস্থ্য ঠিক রাখে, যার কারণে অতিরিক্ত ফ্যাট শরীর থেকে সহজে নিঃসৃত হয়ে যায়।

★ঘিয়ে উপস্থিত ভিটামিন ‘ডি’ ও ভিটামিন ‘কে’ মজবুত হাড় ও দাঁত গঠনে সাহায্য করে।

" সর্বরোগের মহৌষধ
কালোজিরার তেল"
কালোজিরা আমাদের সবারই পরিচিত, খাবারে ভিন্ন স্বাদ আনতে এর তুলনা নেই কিন্তু শুধু খাবারে স্বাদ বৃদ্ধির মধ্যে সীমাবদ্ধ নয় এর আরও অনেক ব্যবহার রয়েছে।

কালোজিরার বীজ থেকে তৈরী হয় কালোজিরার তেল। এটি সুস্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত উপকারী।

বুখারী শরিফ এ বলা হয়েছে "তোমরা কালোজিরা ব্যবহার কর, নিশ্চই সকল রোগের নিরাময় ইহার মধ্যে নিহিত রয়েছে, মৃত্যু ছাড়া "

কালোজিরার তেলে ১০০ টিরও বেশী উপযোগী উপাদান রয়েছে এরমধ্যে প্রায় ২১ শতাংশ আমিষ, ৩৮ শতাংশ শর্করা এবং ৩৫ শতাংশ ভেষজ তেল ও চর্বি। এটি নিয়মিত সেবনে নানা ধরনের উপকারিতা পাওয়া যায়।

লাল টকটকে মরিচের গুঁড়া 😍

জি এইটা আমার পরম যত্নে তৈরি করা নির্ভেজাল মরিচের গুঁড়া 😊

অনেকের মরিচের গুঁড়া নিয়ে অনেক সমস্যা থাকে যেমন

মরিচে ভেজাল।
রান্নার পর কালার সুন্দর আসে না
ফ্যাকাসে দেখতে।
ঝাল হয় না।
আরো অনেক সমস্যা।

আমার এই মরিচের কালার এতটাই সুন্দর যে রান্নার পর রান্নার কালার টাই অনেক সুন্দর হয়ে যাই আলহামদুলিল্লাহ 😊 আর পরিমাণে ও অনেক কম লাগে😊