DUDH VITA

We are providing all kind of essential items including local and imported.

05/05/2023

যেভাবে বুঝবেন সরিষার তেল আসল না নকল
রান্নার ক্ষেত্রে অনেকেই সয়াবিন তেল ব্যবহার করে থাকেন। তবে এখন অনেকেই অলিভ ওয়েল ব্যবহার করেন। আবার অনেকে এখনও সরিষার তেলই ব্যবহার করেন। তারা দাবি করেন, এতে খাবারে তীব্র সুভাস বা স্বাদ বাড়িয়ে দেয়। তবে সরিষার তেল রান্নায় স্বাদের পাশাপাশি স্বাস্থ্যের জন্য বেশ উপকারী।
বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, সরিষার তেল স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী এবং পাশাপাশি এটি ত্বক এবং চুলের জন্যও খুব উপকারী।
এ তেলে রয়েছে উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন অ্যান্টিমাইক্রোবায়াল উপাদান, যা বিভিন্ন ক্ষতিকর জীবাণুকে ধ্বংস করতে সাহায্য করে। সেই সঙ্গে সরিষার তেল বিদ্যমান ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড শরীরের বিভিন্ন ব্যথা, যন্ত্রণায় উপশম ঘটাতে সাহায্য করে।
বিভিন্ন পরীক্ষায় দেখা গেছে, শরীরের ক্যানসার কোষগুলো দ্রুত ধ্বংস করতে এ তেলের ভূমিকা রয়েছে। পাশাপাশি এটিতে মোনোস্যাচুরেটেড ফ্যাটি অ্যাসিড হৃদপিণ্ডের জন্যও দারুণ উপকারী। যা বিভিন্ন হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়। এ ছাড়া শীতের মৌসুমে ঠান্ডা লাগার হাত থেকে শরীরকে রক্ষাও করে সরিষার তেল।
তবে বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, সরিষার তেল কেনার সময় অবশ্যই পরীক্ষা করে কিনতে হবে এটি আসল না নকল। তবে কীভাবে জানবেন এটি আসল না নকল? আসুন জেনে নেওয়া যাক।
সর্ষের তেল দোকান থেকে কেনার পর ২ থেকে ৩ ঘণ্টা ফ্রিজে রেখে দিন। এরপর যদি দেখেন, সরিষার তেলের উপর সাদা রঙের কোনো আস্তরণ দেখা দিয়েছে, তাহলে বুঝে নিতে হবে সেটি নকল তেল।
কেনার সময় কয়েক ফোঁটা হাতের তালুতে নিয়ে ভালোভাবে ঘষুন। যদি কোনো গন্ধ পান বা হাতের রঙ বদলে যায়, তাহলে বুঝবেন সেটিতে অন্য কোনো উপাদান মেশানো রয়েছে। সেই সরিষার তেল ১০০ শতাংশ আসল নয়।
https://www.facebook.com/DudhVita

Used cooking oil, a silent threat to consumer health 05/05/2023

https://businesspostbd.com/front/2023-05-05/used-cooking-oil-a-silent-threat-to-consumer-health-2023-05-05

Used cooking oil, a silent threat to consumer health Tonnes of harmful waste cooking oil (WCO), one of the biggest sources of harmful trans fats in food, is being reused in hotels and restaurants due to a lack of proper management and negligence for profit-seeking corporate companies. Waste cooking oil is generated when edible vegetable oil is used fo...

14/04/2023
14/04/2023

ঘানিভাঙ্গা সরিষার তেলের উপকারিতা ও পুষ্টিগুণ
সরিষার তেলের উপকারিতা ও ব্যবহার এ দেশে আদিকাল থেকেই সুপরিচিত। একসময় গ্রামাঞ্চলে মানুষজন তেল বলতে শুধু সরিষার তেলকেই চিনতো। একই তেল তারা খাবারে রান্নার জন্য ব্যবহার করত, আবার গায়েও মাখত। কারণ সরিষার তেল ত্বক ও স্বাস্থ্য উভয়ের জন্য অনেক উপকারী। এছাড়া এটি খাবারে সুঘ্রাণ এনে খাবারকে সুস্বাদু করে। বিশেষ করে ভর্তা জাতীয় খাবারে সরিষার তেলের কোন জুড়ি নেই।

সরিষার তেলের এসকল উপকারিতা নিয়ে অনেকের বিষদ জ্ঞান না থাকলেও, এর প্রচলন সারা দেশ জুড়ে বিস্তৃত। তবে বর্তমানে এর ব্যবহার অনেকটাই কমে গেছে। এর মূল কারণ হচ্ছে সঠিক গুণাগুণ সম্পন্ন ও ভাল মানের সরিষার তেল না পাওয়া। আদি কালে যে সরিষার তেল পাওয়া যেত তা ছিল ঘানিভাঙ্গা সরিষার তেল। কোল্ড প্রেস এবং কাঠের ঘানিতে এই তেল ভাঙ্গিয়ে প্রক্রিয়াধীনের মাধ্যমে বাজারজাত করা হত। এতে তেলের মান ও বিশুদ্ধতা থাকত সর্বোচ্চ। কিন্তু বর্তমানে আধুনিকতার ছোঁয়ায় এই কাঠের ঘানির প্রচলন তেমন দেখা যায় না।

বাজারে সচরাচর যে সকল সরিষার তেল পাওয়া যায় তার অধিকাংশই ইলেক্ট্রিক প্রেসের মাধ্যমে ভাঙ্গানো। এই পদ্ধতিতে ভাঙ্গানো তেল বেশি পুড়ে তেলের স্বাদ ও গুণাগুণ উভয়েই প্রভাব ফেলে।অধিক হিটে ভাঙ্গানো হয় তাই এগুলো তেল নয় মোবাইল পরিণত হয়।ফলে এসকল তেল থেকে ঘানিভাঙ্গা সরিষার তেলের মত উপকারিতা পাওয়া যায় ই না বরং বড় ধরণের ক্ষতি হয়। এক্ষেত্রে প্রশ্ন থাকতে পারে যে, এরপরেও কেন ইলেক্ট্রিক প্রেসের ব্যবহার বেশি?

আসলে কোল্ড প্রেসে তথা কাঠের ঘানিতে সরিষার তেল ভাঙ্গানো কিছুটা সময় ও ব্যয় সাপেক্ষ এবং কষ্টকরও বটে। তাই বর্তমান বাজারে প্রতিযোগিতায় পাল্লা দিতে গিয়ে ব্যবসায়ীরা ইলেক্ট্রিক প্রেসই ব্যবহার করে। যাতে কম সময়ে অধিক উৎপাদনের মাধ্যমে লাভবান হতে পারে। কিন্তু এটা সবাই জানে ও মানে যে, ঘানিভাঙ্গা সরিষার তেল স্বাদ ও গুণে সেরা। এতে কোন দ্বিমত নেই।
কোন ধরনের সরিষার তেল স্বাস্থ্যকর?

একমাত্র কোলপ্রেস পদ্ধতিতে তৈরি কাঠের ঘানিতে ভাঙ্গানো সরিষার তেলেই স্বাস্থ্যমান অক্ষুণ্ণ থাকে। কোল্ডপ্রেস মানে হচ্ছে অল্প তাপমাত্রায় তেল ভাঙ্গানো।যা একমাত্র কাঠের ঘানিতেই সম্ভব। কাঠের ঘানির মধ্যেও তেঁতুল কাঠের ঘানির তেল বেশী ভালো।

সরিষার তেলের পুষ্টি উপাদান

সরিষার তেলে অনেক প্রয়োজনীয় ও পুষ্টিকর খাদ্য উপাদান রয়েছে। যা আমাদের ত্বক ও স্বাস্থ্যের জন্য খুব উপকারী। এর মধ্যে আছে প্রোটিন, ভিটামিন ই, ক্যালসিয়াম, ভিটামিন বি কমপ্লেক্স, ওমেগা, ফ্যাটি অ্যাসিড এবং পরিমাণমতো ভিটামিন এ। এছাড়াও এতে প্রচুর পরিমাণে বিটা ক্যারোটিন আছে যা নতুন চুল গজাতে ও চুলের গোঁড়া মজবুত করতে অত্যন্ত কার্যকরী।

সরিষার তেলের উপকারিতা

সরিষার তেলের বিস্তৃত উপকারিতার জন্য এর প্রচলন শুধু রান্নায় ও ব্যবহারেই নয়, আয়ুর্বেদ শাস্ত্রে চিকিৎসায়ও রয়েছে। তাই যারা এর সঠিক গুণাগুণ সম্পর্কে ধারণা রাখেন, তারা এখনও নিয়মিত সরিষার তেল ব্যবহার করে চলেছেন। আর যারা এই তেলের গুণাগুণ সম্পর্কে তেমন একটা জানেন না, তাদের জন্য সরিষার তেলের কিছু উল্লেখযোগ্য উপকারিতা নিচে তুলে ধরা হলঃ

১।রান্না হয় স্বাস্থ্যকর

সরিষার তেলের রান্নায় যেমন স্বাদ বেশী হয় তেমনি রান্নাকৃত খাদ্যের পুষ্টিমান থাকে অক্ষুন্ন।সয়াবিন,সানফ্লাওয়ার কিংবা রাইসব্রান ওয়েল এর তুলনায় সরিষার তেলের রান্না অনেক স্বাস্থ্যসম্মত।কোল্ডপ্রেস সরিষার তেলে রান্না করা খাবার খেলে গ্যাস্ট্রিক বুক জ্বালাপোড়ার সমস্যা নিয়ন্ত্রণে চলে আস।

২। ত্বক উজ্জ্বল করে

সরিষার তেল ত্বকের কালচে ভাব দূর করে প্রাকৃতিকভাবে ত্বককে উজ্জ্বল করতে পারে। এ জন্য বেসন, দই, সরিষার তেল ও কয়েক ফোঁটা লেবুর রস একসঙ্গে মিশিয়ে পেস্ট বানান। আপনার ত্বকে এই পেস্টটি প্রায় ১০-১৫ মিনিট লাগিয়ে রাখুন। এরপর ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে তিনবার ব্যবহার এভাবে ব্যবহার করলেই আপনার ত্বকে ভিন্নতা ও উজ্জ্বলতা লক্ষ্য করতে পারবেন।

৩। প্রাকৃতিক সানস্ক্রিন

সরিষার তেলে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন-ই থাকে। যা গায়ে মাখলে ত্বক সূর্যের ক্ষতিকর অতিবেগুনি রশ্মি এবং অন্যান্য দূষিত পদার্থ থেকে সুরক্ষিত থাকে। এই ক্ষতিকর অতিবেগুনি রশ্মি থেকে ত্বকে ক্যানসার হওয়ারও সম্ভাবনা থাকে। যা প্রতিরোধে সরিষার তেল কার্যকরী ভূমিকা পালন করে। এছাড়া ভিটামিন ই বলিরেখা ও বয়সের ছাপ দূর করে তারুণ্য ধরে রাখতে সহায়তা করে করে। তাই আপনার ত্বকের যত্নে সানস্ক্রিন লোশনের মতোই ব্যবহার করতে পারেন এই সরিষার তেল।

৪। চুলের সুস্বাস্থ্য বজায় রাখে

সাধারণত চুলের যত্নে আমরা নারিকেল তেল বা জলপাই তেলের ব্যবহারটাই বেশি দেখি। কিন্তু চুলের সুস্বাস্থ্য বজায়ে সরিষার তেলের ভূমিকাও কম নয়। সরিষার তেলে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ও খনিজ থাকে যা চুলের বৃদ্ধিতে ব্যাপক সহায়তা করে। নিয়মিত মাথার তালুতে সরিষার তেল ব্যবহারের ফলে অকালে চুল সাদা হওয়া ও চুল পড়া বন্ধ হয়। এছাড়া সরিষার তেলে থাকা উচ্চমাত্রার বিটা ক্যারোটিন চুলের গোঁড়া মজবুত করে চুল স্বাস্থ্যোজ্জ্বল রাখে। সরিষার তেলে আরও বিদ্যমান আয়রন, ক্যালসিয়াম, ফ্যাটি অ্যাসিড ও ম্যাগনেশিয়াম চুলের বৃদ্ধির পাশাপাশি চুল কালো করতেও অত্যন্ত কার্যকরী।

৫। উদ্দীপক হিসেবে কাজ করে

সরিষার তেল পরিপাক তন্ত্র, রক্ত সংবহন তন্ত্র ও রেচন তন্ত্রের শক্তিশালী উদ্দীপক হিসেবে কাজ করে। এটি নিয়মিত শরীরে মালিশ করলে শরীরের রক্ত সঞ্চালন ত্বরান্বিত হয়। যা শরীরে রক্ত জমাট বাঁধতে দেয় না এবং শরীরের সারা দিনের ক্লান্তি ভরা পেশিগুলো উজ্জীবিত এবং সবল রাখে। এছাড়া এটি পরিপাক তন্ত্রে ক্ষুধা সৃষ্টি করে খাবারের রুচি বাড়ায়।
৬। ক্যানসার প্রতিরোধে সহায়তা করে

সরিষার তেলে গ্লুকোসিনোলেট নামক ক্যানসার বিরোধী উপাদান থাকে যা ক্যানসারজনিত টিউমারের গঠন প্রতিরোধে সাহায্য করে। এর ফাইটোনিউট্রিয়েন্ট কোলোরেক্টাল ও গ্যাস্ট্রোইন্টেস্টাইনাল শরীরকে ক্যানসার থেকে সুরক্ষা দেয় ও রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।

৭। কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়

সরিষার তেলে আনস্যাচুরেটেড ফ্যাট থাকে যা শরীরে কোলেস্টেরলের পরিমাণ কমিয়ে তোলে। তাই যাদের হার্টের সমস্যা রয়েছে তারা খাবারে পরিমাণ মত সরিষার তেল ব্যবহার করে খেতে পারেন। এতে হার্ট ভাল থাকবে এবং হৃদরোগের ঝুঁকি কমবে।

৮। ব্যথা দূর করে

অনেকেই আছেন যারা জয়েন্টের ব্যথা, আর্থ্রাইটিস রোগসহ নানা কারণে ব্যথায় জর্জরিত হয়ে থাকেন। ব্যথা দূর করতে পেইনকিলার নিতে হয় যা মোটেও স্বাস্থ্যকর নয়। তারা সরিষার তেল ব্যবহার করে দেখতে পারেন। কারণ এতে এমন উপাদান রয়েছে যা প্রদাহজনিত উৎসেচকের ক্রিয়ার গতি কমিয়ে তোলে। ফলে ব্যথার থেকে আরাম পাওয়া যায়।
এসকল ব্যথা থেকে পরিত্রাণ পেতে সরিষার তেলে পরিমাণমতো কর্পূর মেশান। চুলার তাপে বা রোদে তেল হালকা গরম করে ঠান্ডা করে নিন। এবার সেই তেল দিয়ে ব্যথার স্থানে মালিশ করুন। দেখবেন দ্রুতই ব্যথা নিরাময় হবে এবং আরাম পাবেন।

৯। ঠান্ডা লাগা দূর করে

ঠান্ডা লাগার কারণে আমরা সচরাচর ডাক্তার দেখাই না। এক্ষেত্রে বুকে কফ জমা স্থানে সরিষার তেল দিয়ে মালিশ করলে বুকের কফ দূর হয়ে যাবে। অনেকের আবার ঠান্ডা লেগে নাক বন্ধ হয়ে যায়। সেই ক্ষেত্রে বন্ধ নাক খোলার জন্য এক বাটি পানিতে কয়েক ফোঁটা সরিষার তেল ফেলুন। এবার পানি একটু গরম করে ভাপ নিন। দেখবেন বন্ধ নাক খুলে গেছে শ্বাস প্রশ্বাস সচল রাখবে। ছোট বাচ্চাদের ক্ষেত্রে বুকে বা পায়ের তলায় সরিষার তেল দিয়ে এই মালিশ খুবই উপকারী ও ফলপ্রসূ।

সতর্কতা

সরিষার তেল ব্যবহারে কোন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই। তবে ত্বক ও স্বাস্থ্যের সঠিক যত্নের জন্য খাঁটি সরিষার তেল ব্যবহার করা অত্যন্ত জরুরী। সরিষার তেল থেকে যথাযথ উপকার পেতে বাজারের নকল বা ভেজাল সরিষার তেল ব্যবহারের দিক দিয়ে সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।

খাঁটি সরিষার তেল চেনার উপায়

খাঁটি সরিষার তেল বলতে সাধারণত ঘানি ভাঙ্গা সরিষার তেলকেই বোঝায়। যা সম্পূর্ণ প্রাকৃতিকভাবে কাঠের ঘানি দ্বারা সরিষা পিষ্ট করে বের করা হয়। এই দেশীয় পদ্ধতিতে নিঃসরণকৃত সরিষার তেলে ঝাঁজ হয় খুবই কম কিন্তু সুঘ্রাণ হয় তীব্র। অপরদিকে, ইলেকট্রিক কলে পিষ্ট হয়ে ও অনেকটা পুড়ে যে সরিষার তেল বের হয়, সেই তেলই বাজারে বেশি পাওয়া যায়। যার সুঘ্রাণ তীব্র না হলেও ঝাঁজ থাকে অনেক বেশি। তাই খাঁটি তেলের স্বাদ ও উপকার পেতে ঘানি ভাঙ্গা সরিষার তেল ব্যবহার করুন।

পরিশেষে

সরিষার তেল এদেশের ঐতিহ্য ও গ্রাম-বাংলার মানুষের সাথে বহুকাল ধরেই মিশে আছে। একসময় গ্রামবাংলার একমাত্র ভোজ্যতেল ছিল সরিষার তেল। এর স্বাদ ও গুণাগুণের জন্য প্রাচীনকাল থেকেই আয়ুর্বেদ চিকিৎসায় সুপরিচিত এটি। কিন্তু বর্তমানে খাঁটির নিশ্চয়তা না থাকাই সরিষার তেলের চাহিদা থাকলেও ব্যবহার কমে গেছে। তাই বাংলার ঐতিহ্যকে ধরে রেখে এদেশের মানুষের কাছে খাঁটি ঘানি ভাঙ্গা সরিষার তেল পৌঁছে দিতে কাজ করছে ন্যাচারালস। উন্নতজাতের সরিষা বীজ সংগ্রহ করে কাঠের ঘানিতে প্রথম চাপে সরিষা তেল বের করে অর্গানিক পদ্ধতিতে পরিশোধন করা হয়। ফলে এর থেকে পাওয়া যায় সঠিক স্বাদ ও উপকারিতা। তাই আপনার ও আপনার পরিবারের সুস্বাস্থ্যে ন্যাচারালস খাঁটি ঘানিভাঙ্গা সরিষার তেল ব্যবহার করুন।
https://www.facebook.com/DudhVita
01918317563

13/04/2023

ঘানিভাঙ্গা সরিষার তেলের উপকারিতা ও পুষ্টিগুণ
সরিষার তেলের উপকারিতা ও ব্যবহার এ দেশে আদিকাল থেকেই সুপরিচিত। একসময় গ্রামাঞ্চলে মানুষজন তেল বলতে শুধু সরিষার তেলকেই চিনতো। একই তেল তারা খাবারে রান্নার জন্য ব্যবহার করত, আবার গায়েও মাখত। কারণ সরিষার তেল ত্বক ও স্বাস্থ্য উভয়ের জন্য অনেক উপকারী। এছাড়া এটি খাবারে সুঘ্রাণ এনে খাবারকে সুস্বাদু করে। বিশেষ করে ভর্তা জাতীয় খাবারে সরিষার তেলের কোন জুড়ি নেই।

সরিষার তেলের এসকল উপকারিতা নিয়ে অনেকের বিষদ জ্ঞান না থাকলেও, এর প্রচলন সারা দেশ জুড়ে বিস্তৃত। তবে বর্তমানে এর ব্যবহার অনেকটাই কমে গেছে। এর মূল কারণ হচ্ছে সঠিক গুণাগুণ সম্পন্ন ও ভাল মানের সরিষার তেল না পাওয়া। আদি কালে যে সরিষার তেল পাওয়া যেত তা ছিল ঘানিভাঙ্গা সরিষার তেল। কোল্ড প্রেস এবং কাঠের ঘানিতে এই তেল ভাঙ্গিয়ে প্রক্রিয়াধীনের মাধ্যমে বাজারজাত করা হত। এতে তেলের মান ও বিশুদ্ধতা থাকত সর্বোচ্চ। কিন্তু বর্তমানে আধুনিকতার ছোঁয়ায় এই কাঠের ঘানির প্রচলন তেমন দেখা যায় না।

বাজারে সচরাচর যে সকল সরিষার তেল পাওয়া যায় তার অধিকাংশই ইলেক্ট্রিক প্রেসের মাধ্যমে ভাঙ্গানো। এই পদ্ধতিতে ভাঙ্গানো তেল বেশি পুড়ে তেলের স্বাদ ও গুণাগুণ উভয়েই প্রভাব ফেলে।অধিক হিটে ভাঙ্গানো হয় তাই এগুলো তেল নয় মোবাইল পরিণত হয়।ফলে এসকল তেল থেকে ঘানিভাঙ্গা সরিষার তেলের মত উপকারিতা পাওয়া যায় ই না বরং বড় ধরণের ক্ষতি হয়। এক্ষেত্রে প্রশ্ন থাকতে পারে যে, এরপরেও কেন ইলেক্ট্রিক প্রেসের ব্যবহার বেশি?
আসলে কোল্ড প্রেসে তথা কাঠের ঘানিতে সরিষার তেল ভাঙ্গানো কিছুটা সময় ও ব্যয় সাপেক্ষ এবং কষ্টকরও বটে। তাই বর্তমান বাজারে প্রতিযোগিতায় পাল্লা দিতে গিয়ে ব্যবসায়ীরা ইলেক্ট্রিক প্রেসই ব্যবহার করে। যাতে কম সময়ে অধিক উৎপাদনের মাধ্যমে লাভবান হতে পারে। কিন্তু এটা সবাই জানে ও মানে যে, ঘানিভাঙ্গা সরিষার তেল স্বাদ ও গুণে সেরা। এতে কোন দ্বিমত নেই।
কোন ধরনের সরিষার তেল স্বাস্থ্যকর?

একমাত্র কোলপ্রেস পদ্ধতিতে তৈরি কাঠের ঘানিতে ভাঙ্গানো সরিষার তেলেই স্বাস্থ্যমান অক্ষুণ্ণ থাকে।কোল্ডপ্রেস মানে হচ্ছে অল্প তাপমাত্রায় তেল ভাঙ্গানো।যা একমাত্র কাঠের ঘানিতেই সম্ভব। কাঠের ঘানির মধ্যেও তেঁতুল কাঠের ঘানির তেল বেশী ভালো। ভেজালমুক্ত ঘানিভাঙ্গা সরিষার তেল 👉 এখানেই

সরিষার তেলের পুষ্টি উপাদান

সরিষার তেলে অনেক প্রয়োজনীয় ও পুষ্টিকর খাদ্য উপাদান রয়েছে। যা আমাদের ত্বক ও স্বাস্থ্যের জন্য খুব উপকারী। এর মধ্যে আছে প্রোটিন, ভিটামিন ই, ক্যালসিয়াম, ভিটামিন বি কমপ্লেক্স, ওমেগা, ফ্যাটি অ্যাসিড এবং পরিমাণমতো ভিটামিন এ। এছাড়াও এতে প্রচুর পরিমাণে বিটা ক্যারোটিন আছে যা নতুন চুল গজাতে ও চুলের গোঁড়া মজবুত করতে অত্যন্ত কার্যকরী।

সরিষার তেলের উপকারিতা

সরিষার তেলের বিস্তৃত উপকারিতার জন্য এর প্রচলন শুধু রান্নায় ও ব্যবহারেই নয়, আয়ুর্বেদ শাস্ত্রে চিকিৎসায়ও রয়েছে। তাই যারা এর সঠিক গুণাগুণ সম্পর্কে ধারণা রাখেন, তারা এখনও নিয়মিত সরিষার তেল ব্যবহার করে চলেছেন। আর যারা এই তেলের গুণাগুণ সম্পর্কে তেমন একটা জানেন না, তাদের জন্য সরিষার তেলের কিছু উল্লেখযোগ্য উপকারিতা নিচে তুলে ধরা হলঃ

১।রান্না হয় স্বাস্থ্যকর

সরিষার তেলের রান্নায় যেমন স্বাদ বেশী হয় তেমনি রান্নাকৃত খাদ্যের পুষ্টিমান থাকে অক্ষুন্ন।সয়াবিন,সানফ্লাওয়ার কিংবা রাইসব্রান ওয়েল এর তুলনায় সরিষার তেলের রান্না অনেক স্বাস্থ্যসম্মত।কোল্ডপ্রেস সরিষার তেলে রান্না করা খাবার খেলে গ্যাস্ট্রিক বুক জ্বালাপোড়ার সমস্যা নিয়ন্ত্রণে চলে আস।
২। ত্বক উজ্জ্বল করে

সরিষার তেল ত্বকের কালচে ভাব দূর করে প্রাকৃতিকভাবে ত্বককে উজ্জ্বল করতে পারে। এ জন্য বেসন, দই, সরিষার তেল ও কয়েক ফোঁটা লেবুর রস একসঙ্গে মিশিয়ে পেস্ট বানান। আপনার ত্বকে এই পেস্টটি প্রায় ১০-১৫ মিনিট লাগিয়ে রাখুন। এরপর ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে তিনবার ব্যবহার এভাবে ব্যবহার করলেই আপনার ত্বকে ভিন্নতা ও উজ্জ্বলতা লক্ষ্য করতে পারবেন।
৩। প্রাকৃতিক সানস্ক্রিন

সরিষার তেলে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন-ই থাকে। যা গায়ে মাখলে ত্বক সূর্যের ক্ষতিকর অতিবেগুনি রশ্মি এবং অন্যান্য দূষিত পদার্থ থেকে সুরক্ষিত থাকে। এই ক্ষতিকর অতিবেগুনি রশ্মি থেকে ত্বকে ক্যানসার হওয়ারও সম্ভাবনা থাকে। যা প্রতিরোধে সরিষার তেল কার্যকরী ভূমিকা পালন করে। এছাড়া ভিটামিন ই বলিরেখা ও বয়সের ছাপ দূর করে তারুণ্য ধরে রাখতে সহায়তা করে করে। তাই আপনার ত্বকের যত্নে সানস্ক্রিন লোশনের মতোই ব্যবহার করতে পারেন এই সরিষার তেল।
৪। চুলের সুস্বাস্থ্য বজায় রাখে

সাধারণত চুলের যত্নে আমরা নারিকেল তেল বা জলপাই তেলের ব্যবহারটাই বেশি দেখি। কিন্তু চুলের সুস্বাস্থ্য বজায়ে সরিষার তেলের ভূমিকাও কম নয়। সরিষার তেলে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ও খনিজ থাকে যা চুলের বৃদ্ধিতে ব্যাপক সহায়তা করে। নিয়মিত মাথার তালুতে সরিষার তেল ব্যবহারের ফলে অকালে চুল সাদা হওয়া ও চুল পড়া বন্ধ হয়। এছাড়া সরিষার তেলে থাকা উচ্চমাত্রার বিটা ক্যারোটিন চুলের গোঁড়া মজবুত করে চুল স্বাস্থ্যোজ্জ্বল রাখে। সরিষার তেলে আরও বিদ্যমান আয়রন, ক্যালসিয়াম, ফ্যাটি অ্যাসিড ও ম্যাগনেশিয়াম চুলের বৃদ্ধির পাশাপাশি চুল কালো করতেও অত্যন্ত কার্যকরী।

৫। উদ্দীপক হিসেবে কাজ করে

সরিষার তেল পরিপাক তন্ত্র, রক্ত সংবহন তন্ত্র ও রেচন তন্ত্রের শক্তিশালী উদ্দীপক হিসেবে কাজ করে। এটি নিয়মিত শরীরে মালিশ করলে শরীরের রক্ত সঞ্চালন ত্বরান্বিত হয়। যা শরীরে রক্ত জমাট বাঁধতে দেয় না এবং শরীরের সারা দিনের ক্লান্তি ভরা পেশিগুলো উজ্জীবিত এবং সবল রাখে। এছাড়া এটি পরিপাক তন্ত্রে ক্ষুধা সৃষ্টি করে খাবারের রুচি বাড়ায়।
৬। ক্যানসার প্রতিরোধে সহায়তা করে

সরিষার তেলে গ্লুকোসিনোলেট নামক ক্যানসার বিরোধী উপাদান থাকে যা ক্যানসারজনিত টিউমারের গঠন প্রতিরোধে সাহায্য করে। এর ফাইটোনিউট্রিয়েন্ট কোলোরেক্টাল ও গ্যাস্ট্রোইন্টেস্টাইনাল শরীরকে ক্যানসার থেকে সুরক্ষা দেয় ও রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
৭। কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়

সরিষার তেলে আনস্যাচুরেটেড ফ্যাট থাকে যা শরীরে কোলেস্টেরলের পরিমাণ কমিয়ে তোলে। তাই যাদের হার্টের সমস্যা রয়েছে তারা খাবারে পরিমাণ মত সরিষার তেল ব্যবহার করে খেতে পারেন। এতে হার্ট ভাল থাকবে এবং হৃদরোগের ঝুঁকি কমবে।
৮। ব্যথা দূর করে

অনেকেই আছেন যারা জয়েন্টের ব্যথা, আর্থ্রাইটিস রোগসহ নানা কারণে ব্যথায় জর্জরিত হয়ে থাকেন। ব্যথা দূর করতে পেইনকিলার নিতে হয় যা মোটেও স্বাস্থ্যকর নয়। তারা সরিষার তেল ব্যবহার করে দেখতে পারেন। কারণ এতে এমন উপাদান রয়েছে যা প্রদাহজনিত উৎসেচকের ক্রিয়ার গতি কমিয়ে তোলে। ফলে ব্যথার থেকে আরাম পাওয়া যায়।
এসকল ব্যথা থেকে পরিত্রাণ পেতে সরিষার তেলে পরিমাণমতো কর্পূর মেশান। চুলার তাপে বা রোদে তেল হালকা গরম করে ঠান্ডা করে নিন। এবার সেই তেল দিয়ে ব্যথার স্থানে মালিশ করুন। দেখবেন দ্রুতই ব্যথা নিরাময় হবে এবং আরাম পাবেন।
৯। ঠান্ডা লাগা দূর করে

ঠান্ডা লাগার কারণে আমরা সচরাচর ডাক্তার দেখাই না। এক্ষেত্রে বুকে কফ জমা স্থানে সরিষার তেল দিয়ে মালিশ করলে বুকের কফ দূর হয়ে যাবে। অনেকের আবার ঠান্ডা লেগে নাক বন্ধ হয়ে যায়। সেই ক্ষেত্রে বন্ধ নাক খোলার জন্য এক বাটি পানিতে কয়েক ফোঁটা সরিষার তেল ফেলুন। এবার পানি একটু গরম করে ভাপ নিন। দেখবেন বন্ধ নাক খুলে গেছে শ্বাস প্রশ্বাস সচল রাখবে। ছোট বাচ্চাদের ক্ষেত্রে বুকে বা পায়ের তলায় সরিষার তেল দিয়ে এই মালিশ খুবই উপকারী ও ফলপ্রসূ।

সতর্কতা

সরিষার তেল ব্যবহারে কোন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই। তবে ত্বক ও স্বাস্থ্যের সঠিক যত্নের জন্য খাঁটি সরিষার তেল ব্যবহার করা অত্যন্ত জরুরী। সরিষার তেল থেকে যথাযথ উপকার পেতে বাজারের নকল বা ভেজাল সরিষার তেল ব্যবহারের দিক দিয়ে সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।

খাঁটি সরিষার তেল চেনার উপায়

খাঁটি সরিষার তেল বলতে সাধারণত ঘানি ভাঙ্গা সরিষার তেলকেই বোঝায়। যা সম্পূর্ণ প্রাকৃতিকভাবে কাঠের ঘানি দ্বারা সরিষা পিষ্ট করে বের করা হয়। এই দেশীয় পদ্ধতিতে নিঃসরণকৃত সরিষার তেলে ঝাঁজ হয় খুবই কম কিন্তু সুঘ্রাণ হয় তীব্র। অপরদিকে, ইলেকট্রিক কলে পিষ্ট হয়ে ও অনেকটা পুড়ে যে সরিষার তেল বের হয়, সেই তেলই বাজারে বেশি পাওয়া যায়। যার সুঘ্রাণ তীব্র না হলেও ঝাঁজ থাকে অনেক বেশি। তাই খাঁটি তেলের স্বাদ ও উপকার পেতে ঘানি ভাঙ্গা সরিষার তেল ব্যবহার করুন।

পরিশেষে

সরিষার তেল এদেশের ঐতিহ্য ও গ্রাম-বাংলার মানুষের সাথে বহুকাল ধরেই মিশে আছে। একসময় গ্রামবাংলার একমাত্র ভোজ্যতেল ছিল সরিষার তেল। এর স্বাদ ও গুণাগুণের জন্য প্রাচীনকাল থেকেই আয়ুর্বেদ চিকিৎসায় সুপরিচিত এটি। কিন্তু বর্তমানে খাঁটির নিশ্চয়তা না থাকাই সরিষার তেলের চাহিদা থাকলেও ব্যবহার কমে গেছে। তাই বাংলার ঐতিহ্যকে ধরে রেখে এদেশের মানুষের কাছে খাঁটি ঘানি ভাঙ্গা সরিষার তেল পৌঁছে দিতে কাজ করছে ন্যাচারালস। উন্নতজাতের সরিষা বীজ সংগ্রহ করে কাঠের ঘানিতে প্রথম চাপে সরিষা তেল বের করে অর্গানিক পদ্ধতিতে পরিশোধন করা হয়। ফলে এর থেকে পাওয়া যায় সঠিক স্বাদ ও উপকারিতা। তাই আপনার ও আপনার পরিবারের সুস্বাস্থ্যে ন্যাচারালস খাঁটি ঘানিভাঙ্গা সরিষার তেল ব্যবহার করুন।
https://www.facebook.com/DudhVita

08/04/2023

সরিষার তেলের জানা-অজানা উপকারিতা
ওজন কমাতে আমরা খাবারের দিকে গুরুত্ব দিলেও কোন তেল দিয়ে রান্না করা হচ্ছে সে বিষয়টি এড়িয়ে যায় অনেক সময়। আমরা যে তেলে রান্না করি তাতে স্যাচুরেটেড এবং আনস্যাচুরেটেড, দু ধরনের ফ্যাট থাকে। স্যাচুরেটেড ফ্যাট আমাদের শরীরের জন্য খারাপ হলেও, আনস্যাচুরেটেড ফ্যাট কিন্তু শরীরের উপকার করে। সেই হিসেবে শরীরের ভালোর জন্য সরিষা তেল খাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।
সরিষার তেলের বদলে রিফাইন্ড ভেজেটেবল অয়েল ব্যবহার করেন অনেকই। কিন্তু বাঙালির রান্নাঘরে সরিষা তেলের ঝাঁঝই মানানসই। শুধু তাই না পুষ্টিবিদরাও সরিষার তেলের গুণের কথা বলছেন। বিশেষজ্ঞদের মতে, ঘানি থেকে আনা সরিষার তেল স্বাস্থ্য এবং ত্বকের জন্যে খুবই ভালো।
বিশ্বব্যাপী মৃত্যুর অন্যতম প্রধান কারণ হল করোনারি হার্ট ডিজিজ । আর রান্নার তেলের কারণে এই হার্টের রোগের ঝুঁকি কয়েকগুণ বাড়ে। একটি সমীক্ষায় দেখা গেছে, সরিষার তেল মনোস্যাচুরেটেড ফ্যাটি অ্যাসিডযুক্ত যা কোলেস্টেরলের মাত্রা উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস করতে এবং করোনারি হার্ট ডিজিজের ঝুঁকি হ্রাস করতে পারে।
যেভাবে সরিষার তেল ওজন কমায়?
সরিষার তেলের রান্না হার্ট, হাড়, হজম এবং স্নায়ুতন্ত্রের জন্য স্বাস্থ্যকর সে বিষয়ে কোন সন্দেহ নেই। এতে মনোস্যাচুরেটেড এবং পলিআনস্যাচুরেটেড ফ্যাটি অ্যাসিড রয়েছে। এই তেল ডিপ ফ্রাই, খাবার গরম এবং খাবারে অনন্য স্বাদ আনতে কার্যকর। যারা পেটের সমস্যায় ভোগেন বা যাদের হজমে সমস্যা রয়েছে তাদের প্রতিদিনের রান্নায় সরিষার তেল ব্যবহার করা উচিত। এই তেল হজম শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। আর দ্রুত খাবার হজম হলে ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকে।
ফ্যাটের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে সরিষার তেল
সরিষার তেলের কড়া ঝাঁঝের জন্য আজকাল অনেকে ব্যবহার করতে চান না। কিন্তু এতে আছে ওমেগা-৩ ও ওমেগা-৬ ফ্যাটি অ্যাসিড। স্বাস্থ্যকর ফ্যাটি অ্যাসিড কেবল খাবারের স্বাদই উন্নত করে না, রক্তে চর্বির মাত্রাও হ্রাস করে।
সরিষার তেলের উপকারিতা
১. সরিষার তেলে রয়েছে মনোস্যাচুরেটেড এবং পলিঅনস্যাচুরেটেড ফ্যাট, যা হার্টের স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপকারী।
২.এ ছাড়া এটি ভালো কোলেস্টেরল বৃদ্ধিতেও সহায়ক।
৩.সরিষা তেলের ক্যান্সার বিরোধী বৈশিষ্ট্যোর কারণে তা ক্যান্সার প্রতিরোধ করতে পারে।
৪. সরিষা তেল জয়েন্টের ব্যথা কমাতে সাহায্য করে।
৫.ত্বকের যত্নেও সরিষা তেল অতুলনীয়।
যেকোন ধরণের রান্নায় আস্তে আস্তে সরিষা তেল ব্যবহারের অভ্যাস গড়ে তুলুন। তবে ভাজা জাতীয় খাবারে সরিষার তেল এড়িয়ে চলা উচিত।
https://www.facebook.com/DudhVita

12/03/2023

সরিষার তেলের উপকারিতা :
সরিষার তেলে প্রচুর ভিটামিন ও খনিজ থাকে। বিশেষ করে উচ্চমাত্রার বিটা ক্যারোটিন থাকে এতে। বিটা ক্যারোটিন ভিটামিন-এ তে রূপান্তরিত হয়ে চুলের বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।
সরিষার তেলে যে উপকার গুলো পাওয়া যায় তা হলো : —
হজম প্রক্রিয়া।
সরিষার তেল ব্যথা কমায়।
ক্যান্সার রোধ ।
সরিষার তেল ফুসফুস পরিষ্কার রাখে।
হৃদপিণ্ড সুস্থ রাখে সরিষার তেল ।
ওজন কমাতে সরিষার তেল।
ব্যবহার :
প্রতিদিন রান্নায় ব‍্যবহার করুন সরিষার তেল।
রসুন ও লবঙ্গ দিয়ে সরিষার তেল গরম করে পা এবং বুকে মালিশ করুন।
শীতকালে প্রতিদিন শরীরে সরিষার তেল মাখুন।
কার্যকারিতা :
সরিষার তেলের অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল এবং অ্যান্টিফাঙ্গাল বৈশিষ্ট্য রয়েছে।
ক্ষতিকারক সংক্রমণ থেকে হজমশক্তিকে রক্ষা করে।
সরিষার তেল দিয়ে স্টিম নিলে তা শ্লেষ্মা পরিষ্কার করতে সাহায্য করে।
জয়েন্টে ব্যথা এবং বাত থেকে মুক্তি দেয় সরিষার তেল।
https://www.facebook.com/DudhVita
01918317563

Photos from DUDH VITA's post 11/03/2023

খাঁটি ঘি এর খাঁটি কথা-ভালো মানের ঘি কিভাবে পাবো ?

ভোজনপ্রেমী বাঙালিদের স্পেশাল রান্নায় ঘি ছাড়া চলেই না। মেহমানদারী থেকে শুরু করে বৃষ্টি-বিলাসে খাবার পাতে ঘি থাকার ব্যাপারটা একটু অন্যরকম।
লবনবিহীন মাখনকে জ্বাল দিয়ে ঘি প্রস্তুত করা হয়। ঘি এর গন্ধ-স্বাদ অনেকটাই নির্ভর করে সংগৃহিত দুধ ও প্রস্তুতিতে জ্বাল দেয়ার প্রক্রিয়ার উপর। উৎকৃষ্ট গরুর দুধ থেকে নেয়া মাখন এর উপর ঘি এর গুনাগুন এবং ঘ্রান নির্ভর করে।
ঘি এর জন্য দুধ সংগ্রহে গাভীর খাদ্য তালিকায় নজর না দিলেই নয়। গাভীর দুধ উৎপাদনের পরিমানের উপর গাভীর খাদ্যের উৎপাদন ও পরিমান বৃদ্ধি আবশ্যক। অর্থাৎ গাভীকে খাদ্য সরবরাহের উপর তার দুধের পরিমান ও মান নির্ভর করে। গাভীর খাদ্য তালিকায় সুষম খাদ্য থাকলে বা কাঁচা ঘাস এর সাথে ( চাল বা ধান এর কুঁড়া, গমের ভুষি, ভুট্টা, তিল/বাদামের খৈল, খেসারি ভাংগা ) ইত্যাদি দানাদার খাদ্য থাকলে তা থেকে সংগৃহিত দুধ এর ঘি বেশি পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ এবং ভালো হয়।
এছাড়া দুধ জ্বাল দেয়ার সময় গ্যাস এর চুলা বা ইলেকট্রিক হিটার ব্যবহার করলে ঘি এর গুনাগুন বজায় থাকেনা বা অনেকাংশেই নষ্ট হয়ে যায়। তাই উৎকৃষ্ট ঘি পাওয়ার জন্য দুধ মাটির চুলায় জ্বাল দেয়াই ভালো।
ইয়াম্মী বাই ড্রেস-আপ গরুর দুধের ক্রীম দিয়ে স্বাস্থ্যসম্মত ভাবে তৈরি ইয়াম্মী ঘী। ঘ্রাণ ও স্বাদে অতুলনীয় ইয়াম্মী ঘী যা পোলাও, সেমাই সহ যে কোন খাবারের স্বাদ অনেক বাড়ায়। দুধ সংগ্রহের গাভীর খাদ্য তালিকা থেকে শুরু করে মাখন জ্বাল দেয়ার প্রক্রিয়া এবং সঠিক ভাবে অনাদ্র জায়গায় সঠিক তাপমাত্রায় সংরক্ষণ এর উপর আমরা বিশেষ নজর দিয়ে থাকি। তাই ইয়াম্মী বাই ড্রেস-আপ এর ঘি স্বাদ, গন্ধ, বর্ণ, ঘনত্বে বাজারের সাধারণ ঘি এর থেকে যথেষ্ট আলাদা।
https://www.facebook.com/DudhVita

11/03/2023

জেনে নিন সরিষার তেলের উপকারিতাঃ
একসময় গ্রামবাংলার একমাত্র ভোজ্য তেল ছিল সরিষার তেল। কেবল স্বাদের জন্যই নয়, বহুকাল ধরেই সরিষার তেল ব্যবহারের পেছনে রয়েছে অনেক কারণ। আমাদের শরীরের নানা উপকারে লাগে এই সরিষার তেল। প্রতিদিনের ছোটখাট স্বাস্থ্যগত সমস্যা এড়াতেও এটি ভীষণ কার্যকরী। কর্পোরেট ষড়যন্ত্রের কবলে পড়ে সরিষার তেলের ব্যবহার প্রায় উঠেই গেছে। অথচ সরিষার তেলের রয়েছে বিবিধ উপকারীতা।
• রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়
• উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে
• শরীরের কোলেষ্টেরলের মাত্রা কমায়
• হৃদরোগের সম্ভবনা হ্রাস করে
• ওজন কমায়
• ক্যানসারের ঝুঁকি কমায়
• টিউমারের আশঙ্কা কমে যায়
• মাইগ্রেন ও সাইনোসাইটিসের ব্যাথা কমায়
• আর্থ্রাইটিসের কষ্ট কমায়
• হজম ক্ষমতার উন্নতি ঘটায়
• ক্ষুধা বৃদ্ধি করে
• ঠান্ডা ও কাশি উপশমে সহায়ক
• শ্বাস কস্টের প্রদাহ কমায়
• কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে
• নিদ্রাহীনতা প্রতিরোধক
• প্রাকৃতিক সানস্ক্রিন
• শুষ্ক ত্বক মসৃণ ও কোমল করে
• ত্বকের তামাটে ভাব দূর করে
• ত্বকের প্রদাহ দূর করে
• ঠোঁট ফাটা রোধ করে
• চুল পাকা রোধ করতে
• চুল পড়া রোধ করে
• চুলের বৃদ্ধিতে সাহায্য করে
• উদ্দীপক হিসেবে কাজ করে
• প্রাকৃতিক অ্যান্টিবায়োটিক
• এন্টিসেপটিক এর কাজ করে
• অ্যালার্জি প্রতিরোধে সাহায্য করে
সরিষার তেলে রয়েছে ১৯২৭ ক্যালরি। এক কাপ তেলে চর্বি থাকে ২১৮ গ্রাম। এই তেলে ওমেগা আলফা ৩, ওমেগা আলফা ৬ ফ্যাটি অ্যাসিড, ভিটামিন ই, ডি, এ, কে এবং বি কমপেক্স, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, অ্যান্টি ব্যাকটিরিয়াল ও অ্যান্টি ফাঙ্গাল উপাদান, বিটা ক্যারোটিন, প্রোটিন, মিনারেল, আয়রন, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, পটাসিয়াম, জিংক এবং সেলেনিয়াম সহ আরো অনেক খাদ্য বা পুষ্টি উপাদান রয়েছে।
কেন খাবেন গরুর ঘানিতে ভাঙা সরিষার তেল?
আমাদের দেশ সহ উপমহাদেশে গরুর ঘানিতে ভাঙা সরিষার তেলের ব্যবহার অতি প্রাচীন। সুপ্রাচীনকাল অর্থাৎ খ্রিষ্টপূর্ব ৩০০০ থেকে বছরের বেশি সময় ধরে এই উপমহাদেশে আয়ুর্বেদ চিকিৎসা ও ভোজ্য হিসেবে এই তেল ব্যবহার হয়ে আসছে। এছাড়াও খ্রিষ্টপূর্বে ষষ্ঠ শতকের সংষ্কৃত ব্যাকরণবিদ পানিনি তৈল পেষনে পেষন যন্ত্র হিসেবে ঘানির উল্লেখ করেছেন।
গরু চালিত কাঠের ঘানিতে দেশি(মাঘি) সরিষার তেল ভাঙানো প্রক্রিয়াটি আদি ও সনাতন পদ্ধতি। এই পদ্ধতিতে ভাঙানো সরিষার তেল, বর্তমানে আমরা যাকে ইংরেজীতে বলছি ‘Extra Virgin Cold Pressed Mustard Oil’ বা কাচ্চি ঘানি সরিষার তেল।
কোল্ড/কুল প্রেসড অয়েল আসলে কী ? যে পদ্ধতিতে কোন প্রকার ক্ষতিকর ক্যামিকেল এবং প্রিজারভেটিভ ব্যবহার না করে, ৩০ থেকে ৩৫ ডিগ্রির মধ্যে তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে রেখে, বাইরে থেকে চাপ প্রয়োগে তেল নিষ্কাশন করা হয়, তাকে কোল্ড/কুল প্রেসড অয়েল বলে।
একমাত্র গরু চালিত কাঠের ঘানিতেই এই পদ্ধতিতে তেল নিষ্কাশন সম্ভব। যেটা মেশিন বা মেশিনের ঘানিতে সম্ভব নয়। কারন মেশিন বা মেশিনের ঘানিতে অতি ঘূর্ণন গতির জন্য উত্তাপের সৃষ্টি হয়। এই উচ্চতাপ তেলবীজের অনুপুষ্টি নষ্ট করে দেয়, সেই সাথে নানা বিষাক্ততার সৃষ্টি করে। উপকারী অনেক উপাদান পুড়ে নষ্ট হয়ে যায়। যার ফলে এই তেলের ঝাঁজ বেশী হয়। অন্যদিকে গরুর ঘানিতে কোন তাপ উৎপন্ন হয়না ফলে এতে ভাঙ্গানো তেলে সকল পুষ্টিগুন অক্ষুণ্ণ থাকে। ঝাঁজ কম হয়, কিন্তু সুঘ্রাণ হয় তীব্র।
গরুর ঘানিতে ভাঙা এবং মেশিনে উৎপাদিত সরিষার তেলের পার্থক্য বুঝতে হলে প্রথমে আমাদের বুঝতে হবে এই দুই পদ্ধতির উৎপাদন প্রক্রিয়া কিভাবে হয়। গরুর ঘানিতে ভাঙা সরিষার তেল কোল্ড/কুল প্রেসড(স্বাভাবিক তাপমাত্রা) প্রক্রিয়ায় উৎপাদিত হয় যার ফলে সরিষার তেলে একেবারে ন্যাচারাল উপাদান পাওয়া যায়। যার পুষ্টিগুন শতভাগ থাকে। তবে এই পদ্ধতিতে তৈলবীজের পুরো তেল বের হয় না এবং সময় বেশি লাগে। ফলে তেলের উৎপাদন খরচ বাড়ে। এই পদ্ধতিতে উৎপাদিত তেল প্রায় ১ বছর ভাল থাকে। ছোট ছোট মেশিনে বা বৃহৎ শিল্প কারখানায় উৎপাদিত সরিষার তেল হট প্রেসড(উচ্চ তাপমাত্রা) পদ্ধতিতে তেল উৎপাদন হয়। এই পদ্ধতিতে উৎপাদিত তেলের পুষ্টিগুণ নষ্ট হয়ে যায় এবং দেখতে অনেক পরিষ্কার থাকে। অনেকে স্বাদ, গন্ধ, রঙ অটুট রাখার জন্য বিভিন্ন কেমিক্যাল যোগ করে। এই পদ্ধতিতে তৈল বীজের প্রায় পুরো তেলই সংগ্রহ করা যায় ফলে উৎপাদনের সেরাটা পাওয়া যায় এবং উৎপাদন খরচ কম পড়ে। এই পদ্ধতিতে উৎপাদিত তেলের মেয়াদকাল সাধারণত ৪-৬ মাস তবে শিল্প কারখানায় প্রয়োজনীয় কেমিক্যাল যোগ করে এর মেয়াদ ১ বছর পর্যন্ত বর্ধিত করে। শুধু কি তাই? সরিষার দানার সাথে পানি, ভিনেগার অথবা অন্যান্য তরল মিশিয়ে বানানো হয়। এতে তেল অনেক পাতলা হয়। সরিষার দানায় সিনিগ্রিন (Sinigrin) এবং মাইরোসিনেইস (Myrosinase) নামে দু’টি উপাদান আছে। পানিতে ভিজিয়ে রাখলে এই দু’টি উপাদান বিষাক্ততা সৃষ্টি করে। তাই এই ধরণের তেল খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর।
উপরে উল্লেখিত পুষ্টি উপাদান শতভাগ অটুট থাকে গরুর ঘানিতে ভাঙা সরিষার তেলে। যেটা মেশিনে ভাঙানো সরিষার তেলে পাওয়া যায় না। তো সিদ্ধান্ত নিন নিত্য প্রয়োজনে কোন তেল ব্যবহার করবেন,গরু চালিত কাঠের ঘানিতে ভাঙা সরিষার তেল নাকি মেশিন বা মেশিন চালিত কাঠের ঘানির সরিষার তেল? সিদ্ধান্ত আপনার ...
সতর্কতাঃ
সরিষার তেল ব্যবহারের আগে অবশ্যই নিশ্চিত হয়ে জেনে নিতে হবে যে, আপনার সরিষার তেল খাঁটি কি না? নকল বা ভেজাল সরিষার তেল ব্যবহারের ফলে ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কা থাকে বেশি।
https://www.facebook.com/DudhVita

05/03/2023

৩০ লিটার অর্ডার করলে কুরিয়ার ফ্রি ফ্রি
আলহামদুলিল্লাহ্
নতুন সিজনের সরিষার তেলের স্বাদ ও ঘ্রাণ অতুলনীয়।
🔰নতুন 100%মাঘি সরিষার তেল রেট কিন্তু আগের চেয়ে কম 😊
📝মূল্য জানতে ইনবক্সে নক করুন
আমাদের সরিষার তেল।
🔰কেন কিনবেন আমাদের তেল? কারন
আমাদের নিজেস্ব তত্ত্বাবধানে বাছাইকৃত দেশি সরিষা কৃষকদের কাছে থেকে ক্রয় করে নিজে উপস্থিত থেকে তেল উৎপাদন করে ফিল্টার করে
শতভাগ মান নিশ্চিত করে বাজারজাত করছি।
✅ তেলের স্বাধ ও কোয়ালিটি গ্যারান্টি
✅সমগ্র দেশে কুরিয়ারে তেল পাঠানো হয়
✅বিক্রয় তেল ফেরত নেওয়া হয়।
✅1/2/5 লি:বোতলে নিতে পারবেন
✅জারে কেজির মাপে নিতে পারবে।
01841717563 হোয়াটসঅ্যাপ
https://www.facebook.com/DudhVita

Photos from DUDH VITA's post 15/02/2023
টাটকা নিয়ে এলো অর্গানিক ঘি ও সরিষার তেল 01/02/2023

https://bnbd24.com/get-news/14655

টাটকা নিয়ে এলো অর্গানিক ঘি ও সরিষার তেল রাজধানী ঢাকাতে খাঁটি মানের সরিষার তেল এবং ঘি নিয়ে গ্রাহকের কাছে হাজির হয়েছেন তরুণ উদ্যোক্তা শাহ আলম নূর। নূরের ত.....

Photos from DUDH VITA's post 29/01/2023

খাঁটি ঘি খুঁজে খুঁজে ক্লান্ত
শীত চলে আসছে- গরম ভাত আর ভর্তার সাথে রোজ সকালে ঘি প্রেমিকদের "ঘি" না হলে যেন চলেই না। কিন্তু কোথায় পাব ভেজালের ভিড়ে সেই - মন ভুলানো স্বাদের খাঁটি "ঘি"।
আলহামদুলিল্লাহ আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি নিজেদের তত্ত্বাবধানে তৈরি খাঁটি গাওয়া ঘি। মন মাতানো, মন ভুলানো স্বাদে গন্ধে অতুলনীয়।
আপনাদের দোয়া ও ভালোবাসায় ৬৪ টি জেলায় রয়েছে আমাদের অসংখ্য রিপিট কাস্টমার।
দেশের গন্ডি পেরিয়ে প্রতিনিয়ত বিদেশের মাটিতে যাচ্ছে আমাদের তৈরি খাঁটি গাওয়া ঘি।
বিশ্বস্ততার আরেক নাম DUDH VITA এর সাথে থাকুন খাঁটি পণ্য পাবেন ইনশাআল্লাহ।
https://www.facebook.com/DudhVita

নিজের ব্যবসা শুরু করার আগে যে ছয়টি বাস্তবতা বিবেচনায় রাখতে হবে 19/01/2023

https://www.tbsnews.net/bangla/%E0%A6%AB%E0%A6%BF%E0%A6%9A%E0%A6%BE%E0%A6%B0/news-details-131022

নিজের ব্যবসা শুরু করার আগে যে ছয়টি বাস্তবতা বিবেচনায় রাখতে হবে ব্যবসায়ে নামার আগে অনেক পরিকল্পনা করা হলেও, বাস্তবে প্রায়ই প্রতিকূল পরিস্থিতির সম্মুখীন হতে হয়। এখানেই কেউ কেউ হ...

Want your business to be the top-listed Shop in Dhaka?
Click here to claim your Sponsored Listing.

Telephone

Address


House-D/27, Road-4, Blocak-D, Mirpur
Dhaka

Other Shopping Services in Dhaka (show all)
Giftmela Giftmela
Rupayanc Center (6th Floor), 72 Mohakhali C/A
Dhaka, 1212

Send Cake, Flower, Shari, Topup, Food as Gift to Bangladesh from www.giftmela.co. Dedicated Office at Dhaka & Chittagong

Hurray Bangladesh Hurray Bangladesh
Dhaka, 1230

Shoppers Haven

Upoharbd.com Upoharbd.com
5/5, Block A, Lalmatia, (Behind Aarong & Close To Lalmatia Water Tank)
Dhaka, 1207

Visit www.upoharbd.com to order gift online for home delivery in Bangladesh.

Smart Shop Smart Shop
East Ahmad Nagar, Mirpur-1, Dhaka, 1216
Dhaka

Smart Shop is a Online Shop. you can get lot of Unique product from Us. after your order we always tr

BestGoods BestGoods
Road No:01, House:193, Mohakhali DOHS
Dhaka

আপনার যা কিছু প্রয়োজন সহজে এবং নিরাপদ ও বিশ্বস্ত অনলাইন শপিং এর জন্য Bestgoods

Shopping BuzZ Shopping BuzZ
Dhaka, 1205

We provide you all the original products at the best rate. inbox us with your desired product..

Akin. Akin.
36/1/A, North Begun Bari Tejgaon I/A
Dhaka, 1208

Quality is our 1st Commitment.

Smart Shop Smart Shop
Dhaka

Noyaa Bazar Noyaa Bazar
5/C, 4th Floor, 26 Lalshobuj Mohal, Mir Hajirbag, Chourasta, Jatrabari
Dhaka, 1232

Noya Bazar is a trusted online shopping center

Bikroybaba.com Bikroybaba.com
82/1-2, Laboratory Road
Dhaka, 1205

Please order your everyday shopping items online, or over the mobile phone.

APART POINT APART POINT
Vatara
Dhaka, 1212

Apart Point একটি অনলাইন শপ, যেখান থেকে আপনি নিরাপদে পণ্য ক্রয় করতে পারবেন।

Pretty Womanes Pretty Womanes
Borobag Uttarakhan Dhaka
Dhaka, 1230

as your wish