Kichu Kinben
Nearby shops
1212
1000
Rampura
Ramna 1200
Rampura
Rampura
Chittagong
Rampura
1219
1212
1219
This is a online shopping page...
প্রতি মাসে গড়ে ৪৫টি করে গানের সুর,
১৯৪৬ সালে ৩৭ হাজার টাকা আয়কর
দিয়েছেন, যিনি গাড়ি ছাড়া পা রাখেননি
কলকাতার রাস্তায়; সেই কমল দাশগুপ্ত
অবশেষে ঢাকায় খুললেন এক মুদিখানা,
সত্যি ভালোবাসা তাঁকে ‘ভিখারি’করেছে।
গীতিকার মোহিনী চৌধুরী লিখেছিলেন 'ভালোবাসা মোরে ভিখারি করেছে'। আর কমল দাশগুপ্তের সুরে সেই গান পরিবেশন করেছিলেন জগন্ময় মিত্র। কিন্তু সেই একটি পঙক্তি যে সুরকারের জীবনের শিরোনাম হয়ে থেকে যাবে, সেটা তখন আন্দাজ করা যায়নি। তখন অবশ্য কমল দাশগুপ্ত কলকাতা কাঁপাচ্ছেন। শুধুই কলকাতা কেন, সারা দেশেই তাঁর মতো সুরকার হাতে গোনা কয়েকজনই আছেন। কিন্তু এসবের মধ্যে কোথায় যেন হারিয়ে যাচ্ছিল এক একাকী কমল দাশগুপ্ত। নিজের শিক্ষার্থীদের শিল্পী যূথিকার কাছে প্রত্যাখ্যাত হয়েছেন আগেই। তার উপরে আছে সংসারের ভার। বাবা এবং দাদাকে হারিয়ে তাঁর কাঁধেই দায়িত্ব মা, ভাই এবং তিন বোনের। তবে মা এবং ভাইও বেশিদিন বাঁচলেন না। পরপর এই দুই মৃত্যু বেশ বিচলিত করেছিল কমলকে। আর ঠিক তখনই এসে হাত ধরল সেই প্রেম। যার টানে সুরের মহারাজা কমল দাশগুপ্ত হলেন পথের ভিখারি।
সালটা ১৯৫৫। প্রায় এক যুগ পর দেখা হল দুজনের। কমল দাশগুপ্ত এবং ফিরোজা বেগম। ফিরোজা তখন কলকাতায় তাঁর দিদির বাড়িতে চরম অত্যাচারের মধ্যে দিন কাটাচ্ছেন। অন্যদিকে কমল দাশগুপ্তের জীবনেও প্রয়োজন ছিল একটি নিশ্চিত আশ্রয়। আর এভাবেই জন্ম নিল এক প্রেমের রূপকথার। দুজনের ধর্ম আলাদা। তাছাড়া ফিরোজার থেকে ঠিক ১৮ বছরের বড়ো কমল। কিন্তু এসব কোনোকিছুই তাঁদের সম্পর্কে বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারেনি। দুজনে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হলেন। কমলের বয়স তখন ৪৩।
বিবাহের পর দুজনে ঘর বাঁধলেন পার্ক সার্কাস অঞ্চলে। বিবাহের ঠিক ৪ বছরের মাথায় ধর্ম পরিবর্তন করলেন কমল। তখন তাঁর পরিচয় হল কামাল। আর ততদিনে কেরিয়ারের ঊর্ধ্বগামী গ্রাফ একেবারেই তলানিতে এসে ঠেকেছে। কলকাতা যেন আর তাঁকে চায় না। সঙ্গীতের জগতে এসে গিয়েছেন অনেক নতুন মুখ। অবশ্য বেশিরভাগ সুরকারকেই নিজের হাতে তৈরি করেছিলেন কমল দাশগুপ্ত। কিন্তু সেই কৃতজ্ঞতার সঙ্গে খানিকটা অনুজ্ঞা মিশে থাকবে, এটা যে তাঁর সহ্য হয় না। তাছাড়া নাথ ব্যাঙ্ক ভরাডুবি হওয়ায় সমস্ত সঞ্চয়ও খুইয়েছেন। অন্যদিকে ফিরোজার তখন গগনচুম্বী খ্যাতি। কমল ধীরে ধীরে হারিয়ে যাচ্ছেন ফিরোজার খ্যাতির আড়ালে।
১৯৬৭ সালে সপরিবারে সীমানার ওপারে পাড়ি দিলেন কমল দাশগুপ্ত। পূর্ব পাকিস্তানে। কিন্তু ঢাকা শহরেও কোনোরকম অভ্যর্থনা পেলেন না তিনি। পরবর্তী জীবন কাটতে লাগল অভাব আর দারিদ্র্যের সঙ্গে লড়াই করে। যে কমল দাশগুপ্ত ১৯৪৬ সালে ৩৭ হাজার টাকা আয়কর দিয়েছেন, গাড়ি ছাড়া পা রাখেননি কলকাতার রাস্তায়; সেই কমল অবশেষে ঢাকায় খুললেন একটি মুদিখানার দোকান। অবশ্য তখন তিনি কামাল উদ্দিন।
ঠিক এমনই সময় বাংলাদেশ উত্তাল আরেক স্বাধীনতার লড়াইতে। একসময় এমনই এক স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় কমল দাশগুপ্ত সুর দিয়েছিলেন 'কদম কদম বাড়ায়ে যা' গানটি। নেতাজির নেতৃত্বাধীন আজাদ হিন্দ বাহিনীর সদস্যদের মুখে মুখে ক্রমশ ছড়িয়ে পড়েছিল সেই গান। তবে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ নিয়ে যেন এক চরম উদাসীনতা গ্রাস করেছে কমলকে। আর তার প্রতিফলন পাওয়া যায় ১৯৭২ সালে সাপ্তাহিক বিচিত্রা পত্রিকায় প্রকাশিত একটি প্রতিবেদনে। প্রতিবেদনের শিরোনাম, 'তিনি সাক্ষাৎকার দিতে চাননি'।
সুরকার কমল দাশগুপ্তের সন্ধান নিতে এসে 'পথিকার' নামে একটি মুদি দোকানের সামনে এসে রীতিমতো অবাক হয়েছিলেন সেই প্রতিবেদনের লেখক। এই নিয়ে প্রশ্ন করতেই আবেগঘন হয়ে ওঠে সুরকারের গলা। উত্তর দিলেন 'আমাকে তো সংসার চালাতে হবে। খেয়ে বাঁচতে হবে।'
কথায় কথায় উঠে এসেছিল এক গভীর অভিমানের অভিব্যাক্তি। স্পষ্ট বলে বসলেন, 'পাঁচ বছর এই দেশে আছি, কই কেউ তো কোনোদিন সাক্ষাৎকার নিতে আসেনি। কোনোদিন বেতার টেলিভিশন জানতেও চায়নি কেমন আছি? আজ এতোদিন পর কী দরকার ওসবের?' তবে শেষ পর্যন্ত আবার কাজের মধ্যে ফিরেছিলেন কমল দাশগুপ্ত। তখন গীতিকার ও বেতার শিল্পী শহীদুল ইসলাম বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবকে রাজি করালেন নিজস্ব স্টুডিও এবং বিশেষ বাদ্যযন্ত্রী গোষ্ঠী গড়ে তোলার। এসবের দায়িত্ব নিলেন কমল দাশগুপ্ত নিজেই। জন্ম নিল ট্রান্সক্রিপশন সার্ভিস। এখানেই রেকর্ড করলেন নানা ধরনের কাওয়ালি গান। আর 'কেন এমন হয়' সিনেমাতেও সঙ্গীত পরিচালনা করলেন তিনি। এছাড়া স্ত্রী ফিরোজার নামে বাংলা আকাদেমি থেকে প্রকাশ করলেন 'নজরুল গীতিমালা'। প্রতিটা স্বরলিপির চিহ্ন এবং কৌশল তাঁর নিজের আবিষ্কার।
তবে শেষ পর্যন্ত আর স্রোতে ফিরতে পারেননি। দীর্ঘদিনের অনিয়মে শরীর ততদিনে ভেঙে পড়েছে। কিছুদিনের মধ্যেই অসুস্থ হয়ে পড়লেন তিনি। তারপর আর উঠলেন না। ১৯৭৪ সালের ২০ জুলাই এই পৃথিবী থেকে বিদায় নিলেন তিনি। সেই কমল দাশগুপ্ত কি শেষ জীবনে বলেছিলেন, 'পৃথিবী আমারে চায় না'?
১৯১২ সালে ২৮ জুলাই বাংলাদেশের কালিয়া থানার বেন্দা গ্রামে জন্ম কমল দাশগুপ্তের। ছোট থেকে কখনওই আর্থিক অনটন তাঁকে বুঝতে হয়নি। পরিবারের প্রত্যেকেই জড়িয়ে ছিলেন সঙ্গীতের সঙ্গে। সেই সূত্রেই যোগাযোগ তাঁর। এরপর পরিচয় নজরুল ইসলামের সঙ্গে। কবি নিজে ছাড়া তাঁর সবথেকে বেশি গানের সুর হয়তো কমল দাশগুপ্তই দিয়েছিলেন। অন্তত ৪০০টি নজরুল গীতি এবং অসংখ্য আধুনিক ও সিনেমার গানে সুর দিয়েছেন প্রথম জীবনে। প্রতি মাসে গড়ে ৪৫টি করে গানের সুর দেওয়ার রেকর্ড তাঁর। শুধু এইচ এম ভি-র জন্যই সুর দিয়েছেন ৭ হাজারের বেশি গান। অত সেই কমল গানের সরোবরে তলিয়ে গিয়েছে। কিন্তু তাঁর সুর দেওয়া গান থেকে গিয়েছে। আর থেকে গিয়েছে এক বিষম প্রেমের অমর কাহিনি।
🙏🙏
সংগৃহীত
Assalamualaikum Everyone
Okay tata bye bye khatam
Hello Everyone
ভালো উদ্যোগ
GOOD MORNING EVERYONE
Congratulations to Team Bangladesh
Shuvo Dupur
ঢাকা থেকে গাজীপুর যাচ্ছি। প্রতিবার যখন গাজীপুর যাই মনে মনে সরকারকে ধন্যবাদ জানাতে জানাতে আসি।
ঢাকা থেকে গাজীপুরের দূরত্ব ৩০ কিমি। এই ৩০ কিমি রাস্তা পারি দিতে মাত্র ৩ থেকে ৪ঘন্টা লাগে। ৪০০০ বছর পূর্বে মানুষ যখন ঘোড়ায় চলাফেরা করতো তখন ৩০ কিমি পাড়ি তাদের ৩০ মিনিটেরও কম লাগতো। একটা ঘোড়ার গড় গতি ৮০+ কিমি/ঘন্টা। এতো কম সময় ট্রাভেল করলে কি ট্রাভেলের মজা পাওয়া যায়?? আপনারাই বলুন। তাই আমাদের সরকার এই রাস্তায় ৩/৪ ঘন্টার ট্রাভেলের ব্যবস্থা করে দিয়েছে। দেশ যে আগায়া যাচ্ছে তার জলজ্যান্ত প্রমাণ।
এর সাথে আছে আব্দুল্লাহপুরের রাস্তায় সাজেক ভ্রমণের অনুভুতি। এই রাস্তায় উঠলে দেখবেন চারিদিকে মেঘ আর মেঘ 🥰। হাত না বাড়ালেও দেখবেন এই মেঘ আপনার হাতে আসবে, গায়ে লাগবে, মুখে লাগবে, জামার ভিতরে ঢুকবে। শরীরে ঢুকে মেঘেরা কুট কুট করে খেলা করবে। সেই সাথে আছে ন্যাচারাল হোয়াইটেনিং ক্রীম। এই রাস্তায় ভ্রমণ করবেন আর বাসায় এসে দেখবেন আপনি অটো হোয়াইট হয়ে গেছেন। কিউট না ব্যপারটা?
এই রাস্তা কিন্তু বিশ্বের অষ্টমাশ্চার্য হয়ারও দাবি রাখে। একটা রাস্তায় ৮বছর ধরে কাজ চলে এটা জানলে বিশ্বের সবাই টিকেট কেটে গাজীপুরের রাস্তা দেখতে আসবে। এখানকার অথরিটি একটা প্রজেক্ট হাতে নেয়। ইনিফিনিট টাইম ধরে ওই কাজ চলতেই থাকে চলতেই থাকে। এরপর ভুলক্রমে কাজ শেষ হয়ে গেলে আবার নতুন প্রজেক্ট হাতে নেয়। আগের প্রজেক্ট ভেঙে নতুন প্রজেক্টের কাজ এগিয়ে চলে। এখন গাজীপুরে এক্সপ্রেসওয়ের কাজ চলছে। এই কাজ কবে শেষ হবে তার ঠিক নাই। তবে কোনভাবে শেষ হয়ে গেলে আপনারা কি ভাবছেন এই রাস্তার নেয়ামত থেকে বঞ্চিত হবেন? একদমই না। এরপর সিরিয়ালে আছে পাতাল রেল। এটা শেষ হওয়ার আগে পাইপলাইনে আরও আসবে ইনশাআল্লাহ। সুতরাং লা তাহযান।
অনেক দুষ্ট লোক বলে, গাজীপুরের রাস্তা তো কোন রাস্তা না যেন সাক্ষাৎ টাকার খনি। মেয়র, এমপি আর অন্যান্য নেতারা নাকি বছরে হাজার কোটি টাকা রোজগার করে এখান থেকে। এসব ষড়যন্ত্র। এই ষড়যন্ত্র আমাদের নেতাদের আয়ের পথ বন্ধ করার ষড়যন্ত্র। আমরা চাই কেয়ামত অব্দি এই রাস্তার কাজ চলুক। আমাদের নেতাদের রুটি রুজির পথ খোলা থাকুক।
সবশেষে গাজীপুরবাসীকে এমন বেহেশতি পথ আর জান্নাতি অথরিটি উপহার দেয়ার জন্য ধন্যবাদ সরকার কে
@কামরুল হাসান শাহিন
😍উপহার উপহার উপহার 😍
আসসালামু আলাইকুম, আশা করি সবাই ভাল আছেন!
🤘 MADRID DERBY !
যখনই কোন আ'ত্ম'হ'ত্যা'র খবর শুনি কোরআনের এই আয়াতগুলো খুব অর্থপূর্ণ হয়ে উঠে..!!😥😥
⭕"আল্লাহ্ কষ্টের পর সুখ দিবেন!"
- সূরা ত্বলাক: ৭
⭕"নিশ্চয়ই কষ্টের সাথে রয়েছে স্বস্তি!"
- সূরা ইনশিরাহ: ৬
⭕"আমি তো আমার দুঃখ ও অস্থিরতাগুলো আল্লাহ্'র সমীপেই নিবেদন করছি!"
- সূরা ইউসুফ: ৮৬
⭕"জেনে রেখো, আল্লাহ্'র সাহায্য নিকটে!"
- সূরা বাক্বারা: ২১৪
⭕"একমাত্র কাফির ছাড়া অন্য কেউ আল্লাহ্'র রহমত থেকে নিরাশ হয় না!"
- সূরা ইউসুফ: ৮৭
⭕"আল্লাহ্ কোনো ব্যক্তির উপর তার সাধ্যের চাইতে বেশী, এমন বোঝা চাপিয়ে দেন না!"
- সূরা বাক্বারা: ২৮৬
⭕"এবং অবশ্যই আমি তোমাদের পরীক্ষা করব কিছুটা ভয়, ক্ষুধা, মাল ও জানের ক্ষতি ও ফল-ফসল বিনষ্টের মাধ্যমে। তবে সুসংবাদ দাও সবরকারীদের!"
- সূরা বাক্বারা: ১৫৫
⭕"হে ঈমানদারগণ, তোমরা সবর ও নামাজের মাধ্যমে সাহায্য প্রার্থনা কর! নিশ্চয়ই আল্লাহ্ ধৈর্যশীলদের সঙ্গে রয়েছেন!"
- সূরা বাক্বারা: ১৫৩
⭕"হে আল্লাহ্! আমি তো কখনো আপনাকে ডেকে ব্যর্থ হইনি!"
- সূরা মারইয়াম: ৪
আল্লাহ্ আমাদের সকল মুসলমানদের কে দ্বীনি সহীহ বুঝদান করুন, আমিন🤲🤲
কিছু ভালবাসার পরিসমাপ্তি এভাবেই হয়! :( :( :(
Hello Everyone !
Beautiful Malaysia
#খুবই_গুরুত্বপূর্ণ_তথ্য
kodak কোম্পানিকে মনে আছে? ১৯৯৮ সালে কোড্যাক কোম্পানিতে প্রায় ১লক্ষ ৭০ হাজার কর্মচারী কাজ করতেন।
এবং বিশ্বে ছবি তোলার প্রায় ৮৫% ই কোড্যাক ক্যামেরায় তোলা হত। গত কয়েক বছরে মোবাইল ক্যামেরার বাড়বাড়ন্ত হওয়ায় এমন অবস্থা হয় যে Kodak ক্যামেরার কোম্পানীটাই উঠে যায়। এমনকি Kodak সম্পুর্ন দেউলিয়া হয়ে পড়ে এবং এদের সমস্ত কর্মচারীকে বাধ্যতামূলক ছাঁটাই করা হয়।
ওই একই সময়ে আরো কতগুলি বিখ্যাত কোম্পানি তাদের ঝাঁপ পাকাপাকি বন্ধ করতে বাধ্য হয়। যেমন-
HMT (ঘড়ি)
BAJAJ (স্কুটার)
DYANORA (TV)
MURPHY (radio)
NOKIA (Mobile)
RAJDOOT (bike)
AMBASSADOR (গাড়ি)
এই উপরের কোম্পানিগুলোর মধ্যে কারুরই কোয়ালিটি খারাপ ছিল না। তবুও এই কোম্পানি গুলো উঠে গেল কেন? কারণ এরা সময়ের সাথে নিজেকে বদলাতে পারেনি।
এখনকার সময়ে দাঁড়িয়ে আপনি হয়তো ভাবতেও পারছেন না যে সামনের 10 বছরে দুনিয়া কতটা পাল্টে যেতে পারে! এবং আজকের 70%-90% চাকরিই সামনের 10 বছরে সম্পুর্নভাবে বিলুপ্ত হতে চলেছে। আমরা ধীরে ধীরে ঢুকে পড়েছি "চতুর্থ শিল্প বিপ্লব"-এর যুগে।
আজকের বিখ্যাত কোম্পানিগুলোর দিকে তাকান-
উবের কেবলমাত্র একটি software-এর নাম। না, এদের নিজস্ব কোন গাড়ি নেই। তবু আজ বিশ্বের বৃহত্তম ট্যাক্সি-ভাড়ার কোম্পানি হল উবের।
Airbnb হল আজকে দুনিয়ার সবথেকে বড় হোটেল কোম্পানি। কিন্তু মজার ব্যাপার হল, পৃথিবীর একটি হোটেলও তাদের মালিকানায় নেই।
একইভাবে Paytm, ওলা ক্যাব, Oyo rooms ইত্যাদি অসংখ্য কোম্পানির উদাহরণ দেওয়া যেতে পারে।
আজকে আমেরিকায় নতুন উকিলদের জন্য কোন কাজ নেই, কারণ IBM Watson নামে একটি আইনি software যে কোন নতুন উকিলের থেকে অনেক ভাল ওকালতি করতে পারে। এইভাবে পরের 10 বছরে প্রায় 90% আমেরিকানদের আর কোন চাকরি থাকবে না। বেঁচে থাকবে খালি বাকি 10%। এই 10% হবে বিশেষ বিশেষজ্ঞ।
নতুন ডাক্তারদেরও চাকরি যেতে বসেছে। Watson নামের software মানুষের থেকেও 4 গুন নিখুঁত ভাবে ক্যানসার এবং অন্যান্য রোগ শনাক্ত করতে পারে। 2030 সালের মধ্যে কম্পিউটারের বুদ্ধি মানুষের বুদ্ধিকে ছাপিয়ে যাবে।
2019 সালের মধ্যেই রাস্তায় নামতে চলেছে চালকহীন গাড়ি। 2020 সালের মধ্যেই এই একটা আবিষ্কার বদলে দিতে পারে গোটা দুনিয়ার চালচিত্র। এর ফলে সামনের 10 বছরে আজকের 90% গাড়িই আর রাস্তায় দেখা যাবে না। বেঁচে থাকা গাড়িগুলো হয় ইলেক্ট্রিকে চলবে অথবা হাইব্রিড গাড়ি হবে। রাস্তাগুলো ক্রমশঃ ফাঁকা হতে থাকবে। পেট্রোলের ব্যবহার কমবে এবং পেট্রোল উৎপাদনকারী আরব দেশগুলি ক্রমশঃ দেউলিয়া হয়ে আসবে।
তখন গাড়ি লাগলে, উবেরের মত কোন software-এর কাছেই গাড়ি চাইতে হবে। আর গাড়ি চাইবার কিছুক্ষনের মধ্যেই সম্পুর্ন চালক-বিহীন একটা গাড়ি আপনার দরজার সামনে এসে দাঁড়াবে। আপনি যদি অনেকের সাথে ওই একই গাড়িতে যাত্রা করেন, তাহলে মাথাপিছু গাড়িভাড়া বাইকের থেকেও কম হবে।
গাড়িগুলো চালকবিহীন হবার ফলে 99% দুর্ঘটনা কমে যাবে। এবং সেই কারণেই গাড়ি-বীমা করানো বন্ধ হবে এবং গাড়ি-বিমার কোম্পানি গুলো সব উঠে যাবে।
গাড়ি চালানোর মত কাজগুলো আর পৃথিবীতে বেঁচে থাকবে না। 90% গাড়িই যখন রাস্তা থেকে উধাও হয়ে যাবে, তখন ট্রাফিক পুলিশ এবং পার্কিং-এর কর্মী-দেরও কোন প্রয়োজন থাকবে না।
ভেবে দেখুন, আজ থেকে 5-10 বছর আগেও রাস্তার মোড়ে মোড়ে STD বুথ ছিল। দেশে মোবাইল বিপ্লব আসার পর, এই সবকটা STD বুথই কিন্তু পাততাড়ি গুটাতে বাধ্য হল। যেগুলো টিকে রইল, তারা মোবাইল রিচার্জের দোকান হয়ে গেল। এরপর মোবাইল রিচার্জেও অনলাইন বিপ্লব এল। ঘরে বসেই অনলাইনে লোকে মোবাইল রিচার্জ করা শুরু করল। এই রিচার্জের দোকান গুলোকে তখন আবার বদল আনতে হল। এরা এখন কেবল মোবাইল ফোন কেনা-বেচা এবং সারাইয়ের দোকান হয়ে দাঁড়িয়েছে। তবে সেটাও বদলাবে খুব শিগগিরই। Amazon, Flipkart থেকে সরাসরি মোবাইল ফোন বিক্রি বাড়ছে।
টাকার সংজ্ঞাও পাল্টাচ্ছে। একসময়ের নগদ টাকা আজকের যুগে "প্লাস্টিক টাকায়" পরিণত হয়েছে। ক্রেডিট কার্ড, ডেবিট কার্ডের যুগ ছিল কদিন আগেও। এখন সেটাও বদলে গিয়ে হয়ে যাচ্ছে মোবাইল ওয়ালেট-এর যুগ। Paytm-এর রমরমা বাজার, মোবাইলের এক টিপে টাকা এপার-ওপার।
যারা যুগের সাথে বদলাতে পারে না, যুগ তাদের পৃথিবী থেকে সরিয়ে দেয়। তাই ক্রমাগত যুগের সাথে বদলাতে থাকুন।
সাফল্যকে সাথে রাখুন, সময়ের সাথে থাকুন।
-Collected
#জজনসচেতনতা মুলক Post
কিডনির যত্ন নেন। ডায়ালাইসিসের খরচ জানেন? এক বার করলে এপোলো ইউনাইটেডে মাত্র ৮ হাজার টাকা, অনেক জায়গায় আড়াই থেকে চার। শুধু গণস্বাস্থ্যে আটশ টাকা। কম না অনেক? সপ্তাহে ৩ বার করে লাগে। কিন্তু বিন্দুবিন্দু করে ৫ বছরে সাগর হয়।
কিডনি নিজে ব্লাড ফিল্টার করতে না পারলে তখন ডায়ালাইসিস করতে হয়। কন্টিনিউয়াসলি মোট রক্তের ১~২% বের করে তা থেকে মেমব্রেন দিয়ে আয়ন ও পানি সরায়। আর রক্তটা আবার শরীরে ফেরত দেয়। কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে বললে purge টাকে সেপারেটরের পর আবার রিসাইকেল করা।
৫ বছর ধরে সপ্তাহে ৩টা করে করালে সাড়ে তিন হাজার করে প্রায় ২৮ লাখ। প্রচুর ওষুধ লাগে, সপ্তাহে ৩~৯ হাজার হলে প্রায় ৮~২৬ লাখ, প্রতিবার যাওয়া আসায় ৮০০ টাকা লাগলে মোট ৬.৫ লাখ। রেগুলার টুকটাক টেস্টে ৩ লাখ। ইলেক্ট্রোলাইট ইমব্যালেন্স হবেই, তাই বছরে দুই একবার হসপিটালাইজ করতেই হবে। দশবার লাগলে খরচ ৫~২০ লাখ। লোক কম হলে বা স্বচ্ছল হলে বাসায় নার্সও রাখা যায়।
মানে ৫ বছরে ৬০ লাখ থেকে দেড় কোটি টাকার মতো লাগে। এর ফলে আপনি ভালো হবেন না, জাস্ট বেচে থাকবেন। আসল খরচ তো রোগীর সামর্থ্য অনুযায়ী।
রাত জাগতে ভালো লাগে? পানি কম খান? হিসু চেপে রাখেন? ডায়াবেটিস নিয়ে চিন্তা নাই? হাই ব্লাডপ্রেশার পাত্তা দেন না? হাবিজাবি খাইতে ভাল্লাগে? ফাস্ট ফুড? দোকানের ফ্রিজে রাখা বার্গারের পেটির ডীপ ফ্রাই বা মেয়নেস ভর্তি পিজ্জা? আইসক্রিম? ভাজা পোড়া? হাবিজাবি? সফট আর হার্ড ড্রিংক্স?
কংগ্রাচুলেশনস!
Available
3:30 Hours To Go...
Are you ready??
█▒▒▒ ব্রেকিং/Breaking ▒▒▒█
** নারায়ণগঞ্জের কারখানায় অন্তত ৫০ জনের মৃত্যু: ফায়ার সার্ভিস।
** আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে ফায়ার সার্ভিসের ১৭টি ইউনিট।
** উদ্ধার কাজ চলছে, বেশকিছু মরদেহ এম্বুলেন্সে তোলা হয়েছে।
** সেজান জুসের কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের কারণ এখনও জানা যায়নি।
Game On!
😍উপহার উপহার উপহার 😍
আসসালামু আলাইকুম, আশা করি সবাই ভাল আছেন!
🤘 EURO CUP 2020 Quarter FINAL !
ডিম আর আপেল পাশাপাশি রাখুন, দেখবেন বেগুন হয়ে গেছে।
Egg : ডিম।
Apple : আপেল।
Eggapple : বেগুন।
মহিলার পাশে আংগুল রাখুন, দেখবেন ঢেঁড়শ হয়ে গেছে।
Lady's : মহিলা।
Finger : আঙ্গুল।
Lady'sfinger : ঢেঁড়শ।
শক্ত খুঁটির সারি দিয়ে কিভাবে চড়ুই পাখি হয় দেখুন।
Spar : শক্ত খুঁটি।
Row : সারি।
Sparrow : চড়ুই পাখি।
সাথে দাঁড়ালে কিভাবে প্রতিরোধ হয় দেখুন।
With : সাথে।
Stand : দাঁড়ানো।
Withstand : প্রতিরোধ করা।
কাজ আর দোকান মিলে কিভাবে কারখানা হয় দেখুন।
Work : কাজ।
Shop : দোকান।
Workshop : কারখানা।
হাত ও কিছু দিয়ে সুদর্শন বানাতে চান তাহলে :
Hand : হাত।
Some : কিছু।
Handsome সুদর্শন।
কথা আর খেলা মিলে কিভাবে বুদ্ধিদীপ্ত হয় দেখুন।
Word : কথা।
Play : খেলা।
Wordplay : বুদ্ধিদীপ্ত।
পৃথিবী আর পোকা মিলে কিভাবে নীচব্যক্তি হয় দেখুন।
Earth : পৃথিবী।
Worm : পোকা।
Earthworm : নীচব্যক্তি।
কৌশল ও তার সমন্বয়ে কিভাবে পাখির পালক হয় দেখুন।
Feat : কৌশল।
Her : তার।
Feather : পাখির পলক।
দেখ ও একটি পাশাপাশি বসে কিভাবে ঋণ হলো।
Lo : দেখ।
An : একটি।
Loan : ঋণ।
বাহির আর প্রবণতা মিলে কিভাবে সমাজচ্যুত হয় দেখুন।
Out : বাহির।
Cast : প্রবণতা।
Outcast : সমাজচ্যুত।
বাহিরের সাধারণ দক্ষতা দিয়ে কিভাবে উৎপাদন হয় দেখুন।
Out : বাহির।
Turn : সাধারন দক্ষতা।
Outturn : উৎপাদন।
বাইরে খ্যাতি দিয়ে কিভাবে অসাধারণ হয় দেখুন।
Out : বাইরে।
Standing : খ্যাতি।
Outstanding : অসাধারণ।
ভালো আচরণ বাইরে প্রকাশ পেলে সেটাই হয় সাজসজ্জা।
Turn : ভালো আচরণ।
Out : বাহির।
Turnout : সাজসজ্জা।
ততক্ষণে দৃষ্টির সীমা কিভাবে নিদর্শন সৃষ্টি করলো দেখুন।
To : ততক্ষণে।
Ken : দৃষ্টিসীমা।
Token : নিদর্শন।
কাঠেরখন্ড ও মাথা একসাথে মিলে কিভাবে নির্বোধ হয় দেখুন।
Block : কাঠের খোদাই।
Head : মাথা।
Blockhead : নির্বোধ।
দশ ও পিঁপড়া মিলে কিভাবে ভাড়াটিয়া হয় দেখুন।
Ten : দশ।
Ant : পিঁপড়া।
Tenant : ভাড়াটিয়া।
তার কৌশল মিলেমিশে কিভাবে হৃৎপিণ্ড হয় দেখুন।
He : তার।
Art : কৌশল।
Heart : হৃৎপিণ্ড।
অনুসন্ধান আর মানুষ মিলে কিভাবে পাহারাদার হয় দেখুন।
Watch : অনুসন্ধান।
Man : মানুষ।
Watchman : পাহারাদার।
Ameen
Click here to claim your Sponsored Listing.
Category
Contact the business
Telephone
Website
Address
Rampura
Dhaka
1217
02 New Baily Road, (4th Floor)
Dhaka
"Lighting Stars" is an online home based reliable source of all kind of imported Beauty & Cosmetics
Dhaka
This is a Fashion & Beauty base page created to give better services to the people across the world. Primary It is based on fashion/beauty. We provide followers daily requirements ...
UTTARA-DHAKA
Dhaka, 1230
Export & import Bangladesh is 24 hours open online platform. Let us know your requirements...
Dhaka
"Muskan Dream's " we provide indian fashionable products for ladies. Muskan dreams with better exper
Dhaka
Buy latest men and women's fashion wear & original items online at Grip Corporation, We are serving best quality products √Home delivery, √Cash on delivery, √All over Dhaka, √Reson...