OH THATS WHY
Science Education
অণ্ডকোষ থেকে নিঃসৃত হয় পুরুষ হরমোন এন্ড্রোজেন এবং ডিম্ব কোষ থেকে নিঃসৃত হয় এস্ট্রোজেন। ভ্রূণের বিকাশকালে নিষিক্তকরণ ও বিভাজনের ফলে কোনো অস্বাভাবিক প্যাটার্নের সৃষ্টি হলে XXY অথবা XYY সৃষ্টির ফলে বিভিন্ন গঠনের হিজড়া শিশুর জন্ম হয়।একটা ব্যাপার হল, একটি হিজড়া শিশুকে পরিণত বয়সে যাওয়ার আগে যদি যথযথ মেডিকেল ট্রিটমেন্ট করা হয় তাহলে বেশীভাগ ক্ষেত্রেই তাকে সুস্থ করা সম্ভব।
কম্পাস ব্যবহার করা হতো। চৌম্বক কম্পাস দ্বারা দিক নির্নয় করা হতো। আর চন্দ্র, নক্ষত্র, সূর্যের অবস্থান দেখে ও গন্তব্যের দিক নির্ধারন করা হতো। সে কাজে একট্রা দক্ষতা পূর্ন নাবিক রাখা হতো। এছাড়া আশেপাশে দ্বীপ দুরবীন দ্বারা দেখা হতো এবং সংকেত নকশা আকা হতো। সেই নকাশায় বিভিন্ন পয়েন্ট নোট থাকতো। ফলে নাবিক রা সহজেই বুঝতে পারতো তারা কোন অবস্থানে আছে, এবং কোন দিকে আগাতে হবে। এভাবেই ভাসকো দ্যা গামা ইউরোপ থেকে এশিয়ার সমুদ্র নকশা তৈরি করেন।
ইদ মোবারক
টাইটান!
নতুন এবং সর্বোচ্চ প্রযুক্তির মানব তৈরী সাবমেরিনটি 3,000 মিটার গভীরতায় চাপের কারণে বিস্ফোরিত হয়।
অন্যদিকে একটি স্বচ্ছ জেলটিনাস মাছ প্রায় 10 সেমি লম্বা, 6000 মিটার গভীরতায় বাস করে। খাওয়া-দাওয়া এবং প্রজনন করে!! অতচ পানির চাপের কারণে তার উপর কোনো প্রভাব পড়েনা। জেলটিনাস'টি ধ্বংস হয়না।
UV light এর নিচে হাজার টাকার নোট ।
আসল নেটে এই ধরনের দাগ দাগ দেখা যায় ।
খালি চোখে এগুলো দেখা না গেলেও UV light এর নিচে সুতার মতো এই উজ্জল দাগ দাগ দেখা যায় ।
কিন্তু জাল টাকায় এগুলো থাকে না।
কম দৃষ্টিশক্তি সম্পন্ন ব্যাক্তিরা চশমা ছাড়া পৃথিবীটাকে যেভাবে দেখে
DNA হতে যেয়ে যখন ব্রীজ হয়ে যায়
🚅🚌🚗
তাপমাত্রা কমতে থাকলে জমাট বাঁধার সঙ্গে সঙ্গে তার ঘনত্বও কমতে থাকে। পানির ভেতর হাইড্রোজেন বন্ধনের কারণে এমনটা হয়। বরফের ঘনত্ব পানির চেয়ে প্রায় ৯ শতাংশ কম। সুতরাং, বরফ পানিতে ডুবে যায় না, ভেসে থাকে।
গ্রাম
ডিম পানিতে সিদ্ধ না করে সরাসরি আগুনে দিলে সিদ্ধ হয় না কেন?
এটা আফ্রিকার দেশ কঙ্গোতে যোগাযোগের অন্যতম বাইক
এটার কিছু মেকানিজম আছে এটা কিছু কিছু সময় বাইকের চেয়েও ভালো চলে এটা ঘন্টায় প্রায় ৮০ থেকে ১০০ কিলো স্পিডে চালানো সম্ভব তবে এটা সাধারণত প্রথমে পা দিয়ে চালাতে হয় তারপরে স্পিড উঠে গেলে তখন সেটা নিজে নিজেই চলতে শুরু করে স্বাভাবিকভাবে ঘন্টায় প্রায় 15 থেকে 20 কিলো স্পিড থাকে
চোখ ওঠা চোখের বাইরের সাদা আবরণ বা কনজাংকটিভায় সৃষ্ট প্রদাহবিশেষ৷ তাই একে কনজাংকটিভাইটিস বলে
রোগে চোখ লালচে হয়ে যায় বলে একে পিং আইও বলে। চোখ ওঠা একটি সংক্রামক রোগ৷
★রোগের কারণ
চোখের বহিরাবরণে নানা কারণে প্রদাহ হতে পারে। চোখ ওঠা রোগের কারণ চারটি। ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়া, অ্যালার্জি ও ছত্রাকের আক্রমণ৷ ভাইরাস জনিত চোখ ওঠা সবচেয়ে বেশি দেখা যায়। সবচেয়ে বিরল হলো ছত্রাকজনিত চোখ ওঠা৷
★রোগের ধরন ও লক্ষণ
চোখ ওঠা রোগের মূল ধরন চারটি।
১. ভাইরাসজনিত চোখ ওঠা (Viral conjunctivitis)
Adenovirus সবচেয়ে বেশি চোখ ওঠা রোগের জন্য দায়ী ৷ হার্পিস সিমপ্লেক্স ভাইরাস হার্পেটিক কেরাটোকনজাংকটিভাইটিস বেশ মারাত্মক ও গভীর চিকিৎসার দরকার হয় ৷ এছাড়া এন্টারোভাইরাস ৭০ ও কক্সাকিভাইরাস এ২৪ অ্যাকিউট হেমোরেজিক কনজাংকটিভাইটিস রোগ তৈরি করে যা অতি সংক্রামক ৷ ভাইরাসজনিত চোখ ওঠার লক্ষণ:
(১) লাল চোখ,
(২) চুলকানি,
(৩) চোখ দিয়ে প্রচুর পানি পড়া,
(৪) চোখ জ্বালাপোড়া
(৫) চোখ ফুলতেও পারে, নাও ফুলতে পারে ৷
(৬) গলা খুসখুসে, নাক দিয়ে সর্দি ঝরা, ঠান্ডা লাগার লক্ষণ৷
২. ব্যাকটেরিয়া জনিত চোখ ওঠা (Bacterial conjunctivitis)
সাধারণত Staphylococcus aureus, Streptococcus pneumoniae এবং Haemophilus influenzae জাতীয় ব্যাকটেরিয়া চোখ ওঠা রোগ সৃষ্টি করে ৷ এছাড়া সন্তান জন্ম দেওয়ার সময় সদ্যোজাত শিশু মায়ের জন্মনালিতে (যে পথে সন্তান ভূমিষ্ঠ হয়) ব্যাকটেরিয়া সংক্রমিত হয়ে সদ্যোজাত সন্তানও চোখ ওঠায় আক্রান্ত হতে পারে ৷ একে Neonatal conjunctivitis বলে ৷ ব্যাকটেরিয়া জনিত চোখ ওঠার লক্ষণ:
(১) লাল চোখ,
(২) চোখে অস্বস্তি, জ্বালাপোড়া, খচখচ করা (চোখে কিছু পড়েছে এমন অনুভূতি),
(৩) চোখে প্রচুর পিছুটি জমে ৷ রাতে ঘুমিয়ে পড়লে পিছুটি জমে শক্ত হয়ে চোখের পাতা আটকে যায়,
(৪) চোখ দিয়ে পানি পড়া,
(৫) আলোক ও লেন্সের প্রতি সংবেদনশীলতা
৩. অ্যালার্জি জনিত চোখ ওঠা (Allergic conjunctivitis)
ফুলের রেণু, সুগন্ধি (perfumes), প্রসাধনী সামগ্রী, ধোঁয়া, বাতাসে উড়ে বেড়ানো ধূলাবালি, চোখের ড্রপ ইত্যাদি থেকে অ্যালার্জি জনিত চোখ ওঠা রোগ দেখা দেয় ৷ অ্যালার্জি জনিত চোখ ওঠার লক্ষণ:
(১) চোখে প্রচণ্ড চুলকানি ও জ্বালা পোড়া,
(২) লাল চোখ, চোখের রক্তনালি ফুলে ওঠা,
(৩) সকালে চোখের পাতা ফুলে ওঠে,
(৪) পিছুটি জমা,
(৫) চোখ দিয়ে পানি পড়া,
৪. ছত্রাক জনিত চোখ ওঠা (Fungal conjunctivitis)
এটি খুবই দুর্লভ রোগ ৷ Candida গণের বিভিন্ন প্রজাতির ইস্ট জাতীয় ছত্রাক এ রোগের জন্য দায়ী ৷ এটি বিভিন্ন খাবারে যে 'ইস্ট' নামক ছত্রাক ব্যবহার করা হয় সেটি নয় ৷ ছত্রাকজনিত চোখ ওঠার লক্ষণ:
লাল চোখ, চোখ দিয়ে পানি পড়া, অস্বস্তি, চুলকানি ৷
রোগ যেভাবে ছড়ায়
অনেকে বলেন যে চোখ ওঠার রোগীর আক্রান্ত চোখ দেখলেও নাকি এ রোগ ছড়ায় তাই রোগীকে কালো চশমা পরতে বলা হয় ৷ চোখের সুরক্ষার জন্য (রোগের কারণে আলোক সংবেদনশীল, ধূলাবালি থেকে রক্ষা) রোগী কালো চশমা পরতেই পারে কিন্তু রোগীর চোখ দেখলে এ রোগ ছড়ায় এমন ধারণা ভুল ৷ চোখ থেকে চোখে তো জীবাণু যাবে না ৷ রোগ ছড়ানোর কারণ:
(১) হাত দিয়ে চোখ চুলকালে বা অস্বস্তির কারণে নাড়াচাড়া করলে হাতে জীবাণু লেগে যাবে ৷ ঐ হাত কারও গায়ে লাগলে, হ্যান্ডশেক করে সেই হাত নিজের চোখে লাগালে (চুলকানো বা অশ্রু ঝরলে মোছা) এ রোগ হবার সম্ভাবনা থাকে ৷
(২) রোগ চোখ চুলকিয়ে কোথাও হাত রেখেছে ৷ সেখানে জীবাণু লেগেছে ৷ ঐ জায়গায় অন্য কেউ হাত রেখে দিলে তার হাতে জীবাণু লেগে যাবে ৷ সেই হাত চোখে লাগালে রোগ ছড়াবে ৷
(৩) চোখের সাজে পুরোনো মেকআপ বা আরেকজনের মেকআপ (যদি মেকআপ সামগ্রি সংক্রমিত থাকে) ব্যবহার করলে এ রোগ ছড়ায়।
★চিকিৎসা
চোখ ওঠার রোগের সাধারণত চিকিৎসার দরকার হয় না ৷ নিজে থেকেই ১-২ সপ্তাহে সেরে যায় ৷ বেশি অস্বস্তি হলে ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে ৷ তবে হার্পিসের লক্ষণ দেখা দিলে বা অ্যালার্জি জনিত চোখ ওঠায় চিকিৎসার দরকার পড়বে ৷ সদ্যোজাত শিশুদের নিওন্যাটাল কনজাংকটিভাইটিস রোগেও গভীর চিকিৎসার দরকার পড়ে৷
প্রতিকার
রোগটাকে ঠেকানোর সবচেয়ে বড় উপায় হলো হাত ধোয়া ৷ বাড়িতে কারও এ রোগ হলে কোয়ারেন্টাইন পদ্ধতি অবলম্বন করা ৷ চোখের সাজে অন্যের প্রসাধনী ব্যবহার না করা।
source :Science Bee
বাংলা বই vs বিজ্ঞান বই 🐸😂
১। বাংলা বই বলে: সূর্য পূর্ব দিকে উঠে পশ্চিম দিকে অস্ত যায়। 🤔
ফিজিক্স বই বলে: সূর্য ডুবেও না, উঠেও না। পৃথিবীটা সূর্যের চারদিকে ঘুরে। 🙄
২। বাংলা বই বলে: মানুষের সকল শক্তির আধার হচ্ছে চেতনা ও মুল্যবোধ। 😐
জীববিজ্ঞান বই বলে: মানুষের সকল শক্তির আধার অর্থাৎ পাওয়ার হাউস হচ্ছে মাইটোকন্ড্রিয়া। 😆
৩। বাংলা বই বলে: পৃথিবীর কোণায় কোণায় পৌঁছে দাও স্বর্গের সুখ। 😐
ফিজিক্স বই বলে: পৃথিবীটা কমলালেবুর মতো গোল। এর কোন কোণা নেই। 😒
৪। বাংলা বই বলে: যারা মানবকল্যাণে কোন ভূমিকা রাখতে পারে না তারা হলো অপদার্থ। 😪
ফিজিক্স বই বলে: কোন মানুষই অপদার্থ নয়। সব মানুষই পদার্থ। কারণ মানুষের ভর আছে, জায়গা দখল করে এবং বল প্রয়োগে মানুষ বাধা প্রধান করে। 😑
৫। বাংলা বই বলে: মানুষকে হৃদয় থেকে ভালোবাসো। ☺️
জীববিজ্ঞান বই বলে: ভালোবাসা আর ভালোলাগায় হৃদপিণ্ডের কোন ভূমিকা নেই।😧
কি বই পড়ি, এক বইয়ের সাথে আরেক বইয়ের কোন মিল নাই।
রসায়ন এর জনক-
প্রকৃত জনক আলকেমিস্ট জাবির ইবনে হাইয়ান।
আধুনিক রসায়ন এর জনক অ্যান্টনি ল্যাভয়সিয়ে।
এখানে পারমাণবিক সংখ্যা ১১ তাহলে নিউট্রন সংখ্যাও হওয়ার কথা ১১। তাহলে ভর সংখ্যা হবে ২২। কিন্তু এখানে তো ২৩ হলো এটা কিভাবে??
=পারমাণবিক সংখ্যা আর নিউট্রন সংখ্যা সমান থাকে না। শুধু তাই না, নিউট্রন সংখ্যা একই পারমাণবিক সংখ্যার বিভিন্ন পরমাণুতেও ভিন্ন ভিন্ন হয়। এদের পরস্পরের আইসোটপ বলে। প্রকৃতিতে যেই আইসোটপ সবচেয়ে বেশি পাওয়া যায় তাদের স্ট্যাণ্ডার্ড ধরা হয়। কিছু চ্যাপ্টার পরেই দেখতে পাবে বিভিন্ন আইসোটপ থেকে ভরসংখ্যা নির্ণয়ের অংক আছে।
খর পানি -
পানিতে Ca2 + Mg2 দ্রবীভূত করে যে লবন ও পানি উৎপন্ন করা হয় তাকে খর পানি বলে।
DNA-এর-কাজ
১. ক্রোমোজোমের গাঠনিক উপাদান হিসেবে কাজ করে।
২. বংশগতির আনবিক ভিত্তি হিসেবে কাজ করে।
৩.জীবের সকল বৈশিষ্ট্য ধারন করে এবং নিয়ন্ত্রন করে।
৪. জীবের বৈশিষ্ট্যসমূহ বংশ পরম্পরায় পরবর্তী প্রজন্মে স্থানান্তরিত করে।
৫. জীবের যাবতীয় বৈশিষ্ট্যের প্রকাশ ঘটায়।
৬.জীবের সকল শারীরতাত্ত্বিক ও জৈবিক কাজকর্মের নিয়ন্ত্রক হিসেবে কাজ করে।
৭. মিউটেশনের মাধ্যমে প্রকরন সৃষ্টি করে এবং তা বিবর্তনে মুখ্য কাঁচামাল হিসেবে কাজ।
৮. DNA এর কাঠামোয় গোলোযোগ সৃষ্টি হলে, তা সে নিজেই সংশোধন করে।
চিনি ও গ্লুকোজ এর মধ্যে পার্থক্যে-
চিনির রাসায়নিক নাম সুক্রোজ এবং রাসায়নিক সংকেত C12H22O11 । এক অণু গ্লুকোজের সঙ্গে এক অণু ফ্রুক্টোজ জুড়ে এক অণু সুক্রোজ/চিনি তৈরি হয়।
Click here to claim your Sponsored Listing.
Category
Contact the school
Telephone
Website
Address
Dhaka
Dhaka, 1217
I am working as an Associate Professor of Marketing at the University of Dhaka, Bangladesh. Besides that I am an edupreneur, multipotentialite and work as a digital transformationi...
Sector-6, Uttara Model Town
Dhaka, 1230
RAJUK Uttara Model College(RUMC) is a co-educational Bangladeshi High school(Grade VI-XII) situated in Uttara, Dhaka about a Kilometre north from Shahjalal International Airport.
Dhaka, 1212
The idea of establishing a private university to provide quality education at an affordable cost in
College Campus (Science Faculty) 44 Gareeb-e-Newaz Avenue & Plot# 43, Road # 01 Sector # 11
Dhaka, 1230
Central Office: 48/1, South Mugdapara
Dhaka, 1214
অনুসন্ধিৎসু চক্র (Science Seekers Group)
Chiriakhana Road, Rainkhola, Mirpur, Dahaka-1216
Dhaka, 880
Dhaka Commerce College (Bengali: ঢাকা কমার্স কলেজ) is a graduate college in Mirpur, Dhaka city, Bangladesh. Established in 1989, this was the first college
64 Ga, Gha, Umo West Tejturi Bazar, 2nd Floor (Opposite Of Jahanara Garden) Green Road, Farmgate
Dhaka, 1205
Siraj Academy was established in 1989, the first defense coaching center in the country.
BAF Base Bashar, Tejgaon
Dhaka, 1206
A non official forum page of the Shaheens, Present & Ex. Share your thoughts, reach each other !
78, Green Road (3rd Floor), Farmgate
Dhaka, 1205
Welcome to the official page of Udvash Academic & Admission Care