Fact Hub
Nearby beauty salons
Road No-11/A
Satmasjid Road
1212
Dhanmondi
Kalabagan 1st Lane
Dhanmondi
West Dhanmondi, Bosila, Mohammadpur
Dhanmondi
Dhanmondi
Dhanmondi
Dhanmondi
Dhanmondi
Makeup and Beauty Video Content Creator
বের হচ্ছিলাম বাসা থেকে, এমন সময়
বাবা বললো 'তোমার কাছে কি ৫০০ টাকা হবে?'
হঠাৎ কেমন যেন একটা অদ্ভুত অনুভূতি হলো,
বাবার দিকে তাকিয়ে মনে পড়ে গেলো সেই ক্লাস টু'র একটি কথা।
বাবাকে বলেছিলাম 'বাবা ২ টাকা দিবা?'
বাবা 'কেন? কি করবে ২ টাকা দিয়ে?'
আমিঃ আইসক্রিম খাবো। (তখন এক
টাকায় ৪ টা রঙিন আইসক্রিম অথবা ২ টা
বরফের সাথে নারকেল দেয়া আইসক্রিম পাওয়া যেতো)।
বাবা ২ টাকার পরিবর্তে ৫ টাকা দিয়েছিলো।।
বাবা-মা আসলেই বড় অদ্ভুত ক্যারেকটার, তারা সারাজীবন চেষ্টা করেছেন তাদের
সর্বোচ্চটা আমাদের জন্য করার।
সময় কতোটা দ্রুত চলে যায়, আজ বাবা
অবসরপ্রাপ্ত। কেন যেন খুব কান্না পেলো, জানি না।
ওয়ালেট হাতড়ে ১০০ টাকা বাদে যা ছিলো সবটা বাবাকে দিয়ে দিলাম।
বাবাঃ আরে পাগল, এতো দিয়ে আমি কি
করবো?
আমিঃ বাইরে যাও, তোমার দোস্তদের সাথে আড্ডা দিবা, চা নাস্তা খাবা আর কি..
বলেই উল্টো ঘুরে হাঁটা শুরু করলাম, নিজের চোখের পানি এড়াতে।
আপনজনের জন্য সময়মতো কিছু করতে না পারলে কিসের চাকুরী, কিসের ব্যবসা, এসব দিয়ে কি হবে, কিসের প্রাচুর্য, সবই তো ক্ষণস্থায়ী।
আমি মনে করি আমার বলে কিছু নেই, সব সাময়িকভাবে আমাকে ব্যবহারের সুযোগ দিয়েছে ওপরওয়ালা। সবকিছুই ঠিকঠাক রয়ে যায়, থাকে না শুধু মানুষগুলো...!!!
নায়ক যখন ভিলেন
জীবনের প্রতিটি মুহুর্তে পাশে থাকার অঙ্গীকার করা মানুষদের জন্য.!'🙂
এটাই সাইন্স :-D
এভাবে কি কোনদিন ভেবে দেখেছেন?
NEGATIVE এ ৮টি অক্ষর,
POSITIVE এও তাই!
FAILURE এ ৭টি অক্ষর,
SUCCESS এও তাই!
MASJID এ ৬টি অক্ষর ,
TEMPLE ও CHURCH এও তাই !
QURAN তে ৫টি অক্ষর,
GEETA ও BIBLE এও তাই !
RIGHT এ ৫টি অক্ষর,
WRONG এও তাই!
BELOW তে ৫টি অক্ষর,
ABOVE এও তাই!
ANGER এ ৫টি অক্ষর,
HAPPY তেও তাই!
LIFE এ ৪টি অক্ষর আছে,
DEAD এও তাই!
HATE এ ৪টি অক্ষর আছে,
LOVE এও তাই!
RICH এ ৪টি অক্ষর ,
POOR এও তাই!
FAIL এ ৪টি অক্ষর ,
PASS এও তাই!
CRY এ ৩টি অক্ষর,
JOY তেও তাই!
বিপরীত শব্দে এত মিল!
তবে
মানুষ মানুষের মধ্যে এতো অমিল কেন ?
লাশের পাশে ঘুমের ঔষধের খালি প্যাকেট আর একটা হাতে লেখা সুইসাইড নোট, 'আমার মৃত্যুর জন্য দায়ী মনিরুল।'
এস আই শরাফত আলী সুইসাইড নোট পরীক্ষার জন্য ল্যাবে পাঠালেন। লাশ পোস্টমর্টেম করার নির্দেশও দিলেন। কিন্তু দিনশেষে উনাকে সবচেয়ে অবাক করলো যে বিষয়টা, সেটা হলো লাশের পরিচিত কারো নামই মনিরুল না। না বন্ধুবান্ধব, না আত্মীয়স্বজন। লাশের নাম সুমন। যুবক ছেলে। ইউনিভার্সিটিতে পড়তো। সেই ইউনিভার্সিটিতে খোজ নিয়েও মনিরুল নামের কাউকে পাওয়া গেল না৷ সুমনের বাবা মা ও জানালো তারা এই নামে কাউকে চেনেনা। বা তাদের ছেলের সাথে পরিচয় ছিলো মনিরুল বলে কারো, সেটাও তারা জানেনা। এরকম অদ্ভুত আত্মহত্যা কেস আগে কখনো পায়নি এস আই শরাফত। এটা মার্ডার না তো? কোনোভাবে সাজানো হয়েছে আত্মহত্যার মত করে। পুলিশকে বিশ্বাস করানোর জন্যই হয়তো সুইসাইড নোটে আন্দাজে কারো নাম লেখা হয়েছে৷
বিষয়টা আরো জট পাকালো, যখন এই ঘটনার দুইদিন পর আরো একটা কেস পাওয়া গেল ঠিক একই রকম। এবারে ছেলেটা আত্মহত্যা করেছে গলায় দড়ি দিয়ে। লাশের পাশে সুইসাইড নোট। নোটে সেই একই কথা লেখা।
'আমার মৃত্যুর জন্য দায়ী মনিরুল।'
পুলিশের সন্দেহ এবার কোনো এক সিরিয়াল কিলারের প্রতি। পরপর একইরকম দুইটা সুইসাইড কিভাবে হয়। এমনকি এবারও যে মারা গেছে, সেই রাসেলের পরিচিত কেউ নেই মনিরুল নামে। এমনকি সুমন এবং রাসেলের মধ্যে কোনো কানেকশনও পাওয়া যায়নি। এরা একজন আরেকজনকে চিনতই না। তারপরও একইভাবে কেন সুইসাইড করলো?
কেস পুলিশের থেকে চলে গেল সরাসরি সিআইডির কাছে। এবং এই কেসটা পার্সোনালি বড় স্যারকে রিকুয়েস্ট করে নিজের হাতে নিয়েছে সদ্য জয়েন করা এএসপি মনিরুল ইসলাম। নিজের নামটা সুইসাইড নোটের সাথে মিলে যাওয়াই তার আগ্রহের কারণ৷ ছোটবেলা থেকেই অনেক গোয়েন্দা উপন্যাস পড়ে বড় হয়েছে মনিরুল। তার স্বপ্ন ছিলো বড় হয়ে সিআইডি হওয়া। সেই স্বপ্ন পূরণ হয়েছে। তার ওপর জয়েন করার মাস দুয়েক যেতে না যেতেই এরকম রহস্যময় কেস! আর কি চাই! ভেতরে ভেতরে প্রবল উত্তেজনা অনুভব করলো ও।
তবে তার এই উত্তেজনায় আরো একটা পালক যোগ হলো ঠিক এক সপ্তাহ পর। এবার মিরপুর বারো'র এক বাসায় পাওয়া গেছে বিজয় নামের এক হিন্দু যুবকের লাশ। সেই একই সুইসাইড কেস। বিষ খেয়েছে বিজয়। একই সুইসাইড নোট লিখে গেছে সে।
'আমার মৃত্যুর জন্য দায়ী মনিরুল।'
কে এই মনিরুল? কেন তারজন্য সবাই সুইসাইড করছে? কি এমন করেছে সে? ভেবেচিন্তেও কোনো কুলকিনারা পায়না এই কেসের ইনভেস্টিগেশন অফিসার মনিরুল ইসলাম। তবে লাশ পরীক্ষার পর এবার এক নতুন মোড় নিলো কেস। লাশের শরীরে পাওয়া গেছে একধরনের ড্রাগ। যেটা মানুষের চিন্তা ভাবনাকে প্রভাবিত করতে পারে। তাহলে কেউ কি এই যুবকদেরকে ড্রাগ দেয়ার মাধ্যমে ইনফ্লুয়েন্স করছে সুইসাইড করার প্রতি? সেই লোকের নির্দেশেই তবে এরা এই অদ্ভুত সুইসাইড নোট লিখেছে? কিন্তু তাহলে প্রথম দুই লাশের শরীরে কেন এই ড্রাগ পাওয়া গেল না? তারা কেন ড্রাগ ছাড়াই আত্মহত্যা করলো? ভাবতে ভাবতে মাথার চুল পেকে যাওয়ার জোগাড় হয় মনিরুলের। কিন্তু কোনো কুলকিনারা পায় না৷
পুরো বিষয়টা আবার শুরু থেকে ভাবার চেষ্টা করে মনিরুল। এই তিনটা কেসের ভেতর একটা মিল আছে। তিনজনই যুবক ছেলে। একজনের বয়স পঁচিশ, বাকি দুইজনের সাতাশ। এদের একজন ছিলো ভার্সিটির ছাত্র। একজন জব করতো একটা কোম্পানিতে। ছোটোখাটো পোস্ট। আরেকজন ছিলো বেকার। খোঁজ নিয়ে জানতে পারলো সুমন আর রাসেল নেশা করত না কোনো। তবে বিজয় করতো। এই নিয়ে বিজয়ের বাসায় বেশ ঝামেলা হতো। এমনকি বিজয় বেকারও ছিলো। নেশার টাকা জোগাড় করতে সে বাসা থেকে বিভিন্ন জিনিস চুরিও করতো। রাসেলের মা জানালো তার ছেলে প্রেম করতো। বাকি দুইজনের পরিবার এবিষয়ে কিছু বলতে পারলো না। কিন্তু অনেক খুঁজেও শুধু যুবক হওয়া বাদে এই তিনজনের ভেতর আর কোনো মিল খুজে পেল না মনিরুল। পোস্টমর্টেম রিপোর্টও সাফ সাফ বলছে এগুলো সুইসাইড। খুন হওয়ার সম্ভাবনা নেই বললেই চলে। কারো শরীরে জোর জবরদস্তির কোনো চিহ্নই পাওয়া যায়নি। কিন্তু ঢাকা শহরের তিন প্রান্তে থাকা তিনজন যুবক একই মানুষের নাম সুইসাইড নোটে লিখে আত্মহত্যা করতে যাবে কোন যুক্তিতে?
এতোসব ভাবনার ভেতরে ঘটে গেল আরেকটা আত্মহত্যা। সেই একই যুবক ছেলে। নাম তন্ময়। বয়স ত্রিশ একত্রিশ হবে। সে আত্মহত্যা করেছে আট তলার ছাদ থেকে লাফ দিয়ে। কিন্তু তার ঘরে টেবিলের ওপরই পাওয়া গেছে সেই সুইসাইড নোট। তবে এই প্রথমবার সুইসাইড নোটে দুই লাইন বেশি লেখা।
তাতে লেখা, 'আমার মৃত্যুর জন্য দায়ী মনিরুল। মা বাবা তোমরা ভালো থেকো। আমাকে মাফ করে দিও।'
বোঝা যাচ্ছে তন্ময় তার বাবা মা-কে বেশ ভালোবাসতো। বাবা মায়ের একমাত্র ছেলে ছিল সে এটাও কারণ হতে পারে। তন্ময়ের মা ঘটনার পর থেকেই অজ্ঞান। হাসপাতালে ভর্তি।
কিন্তু এবার খুঁজে পাওয়া গেল মনিরুলকে। তন্ময়ের আপন বড় চাচা। মনিরুল হক।
ইনভেস্টিগেশন রুমে বসে প্রায় কেঁদে দিলো বয়স্ক লোকটা। বললো, 'বিশ্বাস করেন স্যার তন্ময়কে আমি কোনোদিন খারাপ কিছু বলিনি। আমি থাকি চট্টগ্রাম, ওরা ঢাকাতে। বছরে এক দুইবার দেখা হয়৷ আমি ওকে নিজের ছেলের মতই দেখি। আমার কোনো দোষ নেই! এমনকি গত তিনমাস আমার তন্ময়ের সাথে দেখাই হয় না। শেষ ফোনে কথা হয়েছে তাও দেড়মাস আগে।'
লোকটার হাবভাব দেখে মনে হলো সত্যিই বলছে। এএসপি মনিরুল ইসলামের ধারণা, তন্ময়ের বড় চাচার নামটা মিলে গেছে কাকতালীয় ভাবে। মনিরুল খুব কমন নাম। তার নিজের নামও মনিরুল। তার মানে তো এই না যে সে এদের সুইসাইডের পেছনে দায়ী। তাছাড়া এই বড় চাচা লোকটাকে সন্দেহ করা যেত যদি আগের ঘটনাগুলো না ঘটতো। আগের তিনজন যেহেতু মনিরুল বলতে অপরিচিত আর রহস্যময় কাউকে বুঝিয়েছে, সেহেতু তন্ময়ও তাই ই করবে।
সুমনের সুইসাইডের একমাস হয়ে গেছে প্রায়। এর মাঝে আরো তিনজন একইভাবে আত্মহত্যা করলো। অথচ এখনো এই কেস নিয়ে কোনো সন্তোষজনক ফলাফল ই পাওয়া যায়নি। ওপরমহল থেকেও প্রচুর চাপ আসছে। এর মাঝে পাঁচ নাম্বার সুইসাইডটা ঘটলো। এই ছেলের বাসা আবার ঢাকার বাইরে। মুন্সিগঞ্জ সদরে। নাম আশিক। সেও মনিরুলের নামই লিখে গেছে সুইসাইড নোটে।
মনিরুলকে এই কেস থেকে অব্যহতি দেয়া হলো। নতুন এবং চৌকস অফিসার নিয়োগ দেয়া হলো। তাতেও কিছু হলো না। ছয় নাম্বার আত্মহত্যা আবার ঢাকাতেই ঘটলো। ছেলেটার নাম জিসান। দেখতে খুব হ্যান্ডসাম ছিলো ছেলেটা।
মনিরুল কখনো ভাবেনি তার প্রথম কেসেই ব্যার্থ হবে। নিজেকে আজকাল ওর খুব অপদার্থ মনে হয়। সারাদিন এই কেসটা নিয়েই ভাবে৷ কোনো ক্লু কি ওর মাথায় আসবে না? যদিও ও এখন আর এই কেসের দায়িত্বে নেই, কিন্তু মাথা থেকে জিনিসটা সরাতেই পারেনা।
এর প্রভাব তার ব্যক্তিগত জীবনেও পড়েছে। নতুন বিয়ে করা বউএর ওপর কথায় কথায় রেগে যায়৷ সারাদিন খিটমিট করে।
এই নিয়ে মনিরুলের বউ তিথীরও খুব মন খারাপ থাকে। বিয়ে নিয়ে কত স্বপ্ন ছিলো তার। বিয়ের পর বরের সাথে প্রেম করবে। অথচ তার পুলিশ অফিসার বর তাকে টাইম ই দেয়না।
একদিন রাতে মনিরুল বসে বসে ভাবছিলো। তিথী এসে তার পাশে বসলো। বললো, 'সারাদিন কি এতো ভাবো বলো তো!'
মনিরুল না সূচক মাথা নাড়লো। বললো, 'বলা যাবেনা তোমাকে। কেসের বিষয়ে আমি কারো সাথে কিছু শেয়ার করতে চাইনা। এগুলো আমাদের ডিপার্টমেন্টের সিক্রেট। তাছাড়া আমি এখন আর এই কেসে নেইও।'
'তাহলে সারাদিন এটা নিয়ে ভাবো কেন?'
'না ভেবে থাকতে পারিনা। খুব রহস্যময় কেস। আমি কখনো এতো অদ্ভুত কিছু গল্প উপন্যাসেও পড়িনি। এর কোনো আগামাথা নেই।'
এইবার আগ্রহী হয়ে ওঠে তিথী, 'বলো না কি নিয়ে কেস৷ বলো না।'
'তুমি শুনে কি করবা।'
'কিছু করব না। খুব আগ্রহ হচ্ছে। প্লিজ বলো।'
'কারো সাথে শেয়ার করবা না তো?'
'না করব না। প্রমিজ।'
ধীরে ধীরে পুরো ঘটনা তিথীকে খুলে বলে মনিরুল। ছয়টা সুইসাইড, একই সুইসাইড নোট। শুনতে শুনতে হা হয়ে যায় তিথী৷ সেও এমন আজগুবি কেসের কথা শোনেনি স্বীকার করে।
রাতে খাওয়াদাওয়া করে শুয়ে পড়েছে মনিরুল আর তিথী। কিছুক্ষণ বাদেই মনিরুলের হালকা নাক ডাকার শব্দ ভেসে আসলো। কিন্তু তিথীর চোখে ঘুম নেই। তার কি উচিত সবকিছু মনিরুলকে খুলে বলা?
তিথী ভেবে পায়না কি করবে। মনিরুল ঐ সুইসাইড কেসের বর্ণনা দেয়ার সময়ই তিথী সব বুঝেছে। সে এই রাসেল, সুমন, বিজয়, তন্ময়, আশিক, কাউসার, জিসান, প্রত্যেককে চেনে। প্রত্যেকেই ওর এক্স বয়ফ্রেন্ড। একই সাথে অনেকগুলো প্রেম করতো তিথী। দুর্দান্ত সুন্দরী হিসাবে ও ছিলো সবার জাতীয় ক্রাশ। বিসিএস ক্যাডার মনিরুলের সম্বন্ধ আসার পর তিথী সবাইকে ছ্যাকা দিয়ে মনিরুলকে বিয়ে করে ফেলে। সেই কষ্টেই ছেলেগুলো আত্মহত্যা করছে। আহারে! অবশ্য তিথীর প্রেমে একবার পড়লে ওকে ভোলা এতো সহজ না। এমনই চিজ ও!
পরদিন অফিসে এসে মনিরুল শোনে আরেকটা লাশ পাওয়া গেছে উত্তরায়। সুইসাইডে একই নাম লেখা।
মনিরুল অফিসের কোনো কাজে মন বসাতে পারেনা। সারাদিন বসে বসে শুধু একটা কথাই ভাবে।
"সুইসাইড নোটে লেখা এই মনিরুলের পরিচয় কি? কে এই লোকটা?"
- সোহাইল রহমান
সৌদি আরবে পবিত্র রমজান মাসের চাঁদ দেখা গেছে ।আগামীকাল থেকে রোজা শুরু, আমাদের রমজান রবিবার থেকে শুরু হবে ইনশাআল্লাহ !!
কী নিখুঁত লক্ষ্যভেদ!
কে শেখালো তারে এমন কৌশল???
সুবহানাল্লাহ।
লিজেন্ডরাই প্রশ্নগুলির উত্তর দিতে পারবে🥴
১. প্লাস্টিক ডিম খেলে কি পেটের মধ্যে Pollution হয়?
২. যে প্রথম ঘড়ি বানিয়েছিলো সে কিভাবে জানলো তখন কয়টা বাজে?
৩. আমরা চোখ দিয়ে সব দেখতে পাই কিন্তু চোখে কিছু পড়লে সেটা দেখতে পাইনা কেনো?
৪. বিষের Expiry Date পার হয়ে গেলে বিষটা আরো বিষাক্ত হয়ে, নাকি বিষক্রিয়া লোপ পায়?
৫. ভাইয়ের বন্ধু ভাই হয়, বোনের বন্ধু বোন হয়....তাহলে বৌ এর বন্ধু বৌ হয় না কেনো?
৬. গন্ধ লাগলে সবাই থুথু ফেলে কেনো? গন্ধ তো নাকে লাগে!
৭. পরিশ্রম যদি সাফল্যের চাবিকাঠি হয় তাহলে গাধা বনের রাজা নয় কেনো?
৮. জিলাপী যদি সোজা করে বানানো হতো তাহলে জিলাপীর নাম কি হতো?
৯. জিলাপীর ইংরেজী নাম কি?
১০. ক্ষিদে লাগলে পেটে শুধু ইঁদুর'ই কেনো দৌড়ায়?
১১. পানি ফুটিয়ে খেলে পানিতে থাকা জীবাণু গুলো মরে যায়, কিন্তু জীবাণু গুলোর ডেডবডির কি হয়?
১২. খাসি তো ফাস্ট ফুড খায় না তাহলে খাসির মাংসে এতো চর্বি থাকে কেনো?
১৩. মশা নিজের ঝুঁকি নিয়ে আমাদের রক্ত খেতে আসে কিন্তু কোন ঝুঁকি ছাড়া মাংসের দোকানে পড়ে থাকা রক্ত খায় না কেনো?
১৪. যাদের Memory Loss হয় তারা সব ভুলে যায় কিন্তু নিজের ভাষা মনে রাখে কিভাবে?
আগামী শুক্রবার দিবাগত রাতে পবিত্র শবে বরাত "আলহামদুলিল্লাহ"
দ্রব্যমূল্যের রেকর্ড উর্ধ্বগতিতে
বিকল্প হিসেবে যা যা খেতে পারেন
ছবিঃ Tashrik Hasan - তাশরিক হাসান
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Website
Address
23/A, Dhanmondi
Dhaka
1209
Puran Dhaka
Dhaka
Hlw there ,feel free to knock for any promotional work/live/shoot or any kind of makeover bookings ❤️
South Banasree
Dhaka, 1219
"There are no rules when it comes to makeup! Makeup is about balance." “Beauty is the power, and makeup is something that really enhances that; it's a woman's confidence.”
Road 10
Dhaka, 1229
Hello assalamulaikum all my beautiful ladies, i give Makeover service at a Very reasonable price. i
Mirpur
Dhaka, 1216
Hellow good peoples welcome to Beauty Modest Anika! It's a page about makeover & beauty tricks.
Dhaka
welcome my page.....its a online base perlour....you can get home service...for any kind of informat
Dhaka, 1216
Hello everyone! I believe that makeup is something that makes you more confident about yourself. It's not judgemental. When you put on makeup you will feel positive.