RK's story
Nearby schools & colleges
Horiram Pur
REDOY
Borguna
Mirpur 12 Dohs
হজরত শাহাজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর
Haiyai
Sylhet
TVB
ডান
Noakhali
Dhaka
1311
Dhaka
Old Dhaka
Bogura
You may also like
Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from RK's story, College & University, Dhaka.
১৯৫৬ সাল পর্যন্ত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইনে ছিলো, একটা ছেলে যদি একজন মেয়ের সাথে কথা বলতে চায়, তবে তাকে প্রক্টর বরাবর দরখাস্ত করে অনুমতি নিতে হবে। প্রক্টর অনুমতি দিলেই সে কথা বলতে পারবে, নইলে নয়। এমনকি তার নিজের ক্লাসের কোন মেয়ের সাথেও না। ব্যতিক্রম ঘটলেই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বহিষ্কার সহ কঠোর শাস্তির ব্যবস্থা।
১৯২৭ সালের ডিসেম্বর মাসের ঘটনা, তখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার ৬ বছর চলছিল।
একদিন কোলকাতা থেকে একজন যুবক ঢাকায় এলেন এবং কয়েকজন বন্ধু বান্ধব নিয়ে তিনি ঘুরতে বের হলেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ঘুরে দেখবেন বলে।
ঘুরতে ঘুরতে কার্জন হলের সামনে এসে পড়লে সেই যুবক দেখলেন , দূরে একটা থ্রী কোয়ার্টার হাতার ব্লাউজ আর সুতির শাড়ি পরা একটি সুন্দরী মেয়ে দাঁড়িয়ে আছে। তিনি তাঁর বন্ধুদের জিজ্ঞেস করলেন, মেয়েটি কে? উত্তরে বন্ধুরা জানালেন, মেয়েটি হলেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম মুসলিম ছাত্রী। আগত যুবকটি বললেন, সত্যি? আমি এই মেয়ের সাথে কথা বলব। সেই যুবক মেয়েটির সাথে কথা বলার জন্য একটু এগিয়ে গেলে, তাঁর বন্ধুরা তাকে বাঁধা দিয়ে বলেন, না তুমি যেওনা। আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে মেয়েদের সাথে কথা বলতে চাইলে অনুমতি নিতে হয়। তুমি ওর সাথে অনুমতি ছাড়া কথা বললে, তোমার কঠিন শাস্তি হবে। সেই যুবক বললেন, "আমি মানি নাকো কোন বাঁধা, মানি নাকো কোন আইন," এই বলেই তিনি হেঁটে হেঁটে গিয়ে মেয়েটির সামনে দাঁড়ালেন। মেয়েটিকে বললেন, আমি শুনেছি আপনি এই বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম মুসলিম ছাত্রী। কি নাম আপনার? মেয়েটি মাথা নিচু করে উত্তর দিলেন, ফজিলাতুন্নেছা। যুবক জিজ্ঞাসা করলেন, কোন সাবজেক্টে পড়েন? উত্তর এলো, গণিতে। গ্রামের বাড়ি কোথায়? টাঙ্গাইলের করটিয়া। ঢাকায় থাকছেন কোথায়? সিদ্দিকবাজার। এবার যুবক বললেন, আপনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম মুসলিম ছাত্রী, আপনার সাথে কথা বলতে পেরে আমি খুবই আপ্লুত হয়েছি। আজ সন্ধ্যায় আমি আপনার সাথে দেখা করতে আসবো।
মেয়েটি তৎক্ষণাৎ চলে গেলেন। দূরে দাঁড়িয়ে এসিস্ট্যান্ট প্রক্টর এসব দেখছিলেন। এই ঘটনার তিনদিন পর, ২৯ ডিসেম্বর ১৯২৭ সাল, কলা ভবন আর বিজ্ঞান ভবনের নোটিশ বোর্ডে হাতে লেখা বিজ্ঞপ্তি টাঙ্গিয়ে দেয়া হলো, ঐ যুবকের নামে। তার নাম লেখা হলো, তার বাবার নাম লেখা হলো এবং বিজ্ঞপ্তিতে বলা হলো, এই যুবকের আজীবনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রবেশ নিষিদ্ধ করা হলো।
এই ঘটনার পর ঐ যুবক আর কোনদিন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে আসেননি। বৃদ্ধ বয়সে ১৯৭৬ সালের ২৯ আগস্ট তিনি মৃত্যুবরণ করলেন। যে যুবকটা আর কোনদিন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে প্রবেশ করেননি, অথচ তার মৃত্যুর পর রাষ্ট্রিয় মর্যাদায় কবর দেয়া হলো ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় মসজিদ সংলগ্ন স্থানে।
সেদিনের সেই ঝাঁকড়া চুলের বাঁধভাঙা সাহসী যুবক আর অন্য কেউ নয়, আমাদের জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম।
আর সেদিনের সেই মেয়েটি ছিলেন ফজিলাতুন্নেসা জোহা। কবি কাজী নজরুল ইসলাম তাঁকে নিয়ে 'বর্ষা বিদায়' কবিতা রচনা করেন। ফজিলাতুন্নেসা ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম মুসলিম ছাত্রী।
(সোশ্যাল মিডিয়ায় পাওয়া)
এ লজ্জা রাখি কোথায়!
সারাবছর কুরবানির ফযিলতের ওয়াজ করে নিজ ঘরে কুরবানি দিতে অক্ষম অধিকাংশ মসজিদের সম্মানিত ইমাম মুয়াজ্জিন।
অনেক জায়গায় তো কেউ খোঁজ খবর ও নেয় না যে, ইমাম মুয়াজ্জিনের কপালে ঈদের দুপুরে ডালভাতের বেশি জুটেনি। পরিবারের বাকি সদস্যরা গুমরে কেঁদে কাটিয়েছে সারাদিন।
তবে মাগরিবের পরে অনেকেই ইমামের সাথে সৌজন্য রক্ষার খোশগল্পে- হুজুর আপনার দুআর বরকতে এবার ৫ মণ গোশত হলো। গোশতের স্বাদ কি! তবে কত আর খামু। কি আর করমু দুটো ফ্রিজ ভরে রেখে দিয়েছি।
আরেকজন, আরে আমার গরুটাই সেরা হইছে গোশত একদম লাল টকটকে। কলিজটা আগেই ভুনা করতে পাঠিয়েছিলাম। রুটি দিয়ে খাইলাম। অপরজন, কি যে বলবো এমন গোশত কখনো দেখিনি। পরিবারের সবাই মিলে দুই ডেগ সাবাড় করে দিলাম।
এরইমধ্যে সভাপতি সাহেব হাঁক ছাড়লেন, শুধু ঈদ নিয়ে ব্যস্ত থাকলে হবে মসজিদের সামনে ময়লা আবর্জনা পরিস্কার করবে কে? খেয়ে দেয়ে দেখি নড়ন চড়ন নাই। বেতন তো ঠিকমতো পেয়ে যায়। তাই এতো গল্পবাজি।
সেক্রটারি আজ নামাজেই আসতে পারেন নি। ক্যাসিয়ার সাহেব মুচকি হেসে বললেন কাজ শেষ করে বাসায় থেকে খেয়ে যাবেন। না হয় আবার ফতোয়া দিবেন কুরবানী হয়নি। বেঁচে গিয়ে জমে থাকা গোশতের গামলা আর ঠান্ডা ভাত নিয়ে আসে কাজের ছেলেটা।
খেতে গিয়ে তাদের মুখে খাবার ঢুকতে চায়না। বাচ্চাগুলোর মুখে যে এক টুকরো গোশত উঠেনি। চোখ বেয়ে দরদর করে গড়িয়ে পড়ে তপ্ত অশ্রু।
©
আজকাল ট্রেনে বাসে রাস্তায় রেস্তোরাঁয় সর্বত্রই জল তেষ্টা পেলে আমাদের হাতে উঠে আসে ঠান্ডা বা নর্মাল সিল করা জলের বোতল।
কিন্তু এই ফ্রিজ তো হালে এলো!
প্রশ্ন উঠতেই পারে, তখন কি মানুষ ঠান্ডা জল খেতেন না?
আজ্ঞে খেতেন, আলবাত খেতেন।
তখন ফ্রিজ না থাকলেও ছিল ‘ভিস্তি’।
‘ভিস্তি হল এক ধরনের বস্তার মত দেখতে ব্যাগ।
ছাগলের চামড়া দিয়ে তৈরি এই বিশেষ থলেকে ‘মশক’ও বলে।
এতে রাখলে ফ্রিজের মতোই ঠান্ডা থাকত জল।
আর স্বয়ং জলদাতা হয়ে এই ভিস্তির জল যারা বাড়ি বাড়ি পৌঁছে দিতেন তাদের বলা হত ভিস্তি ওয়ালা।
এই ভিস্তিওয়ালাদের সঙ্গে রয়েছে ইতিহাসের যোগ।
কথিত আছে, মুঘল নবাব হূমায়ুন একবার জলে ডুবে যাচ্ছিলেন।
তখন নবাবকে বাঁচিয়েছিলেন এক ভিস্তিওয়ালা।
এমনকি এই ভিস্তির উপর ভরকরেই সাঁতরে উঠেছিলেন হূমায়ুন।
কৃতজ্ঞতা স্বরূপ সেই ভিস্তিওয়ালাকে একদিনের জন্য তার আসনেও বসিয়েছিলেন তিনি।
অভিবক্ত ভারতবর্ষের ঢাকায় এবং কলকাতায় জল বিলোনোর কাজ করতেন এই ভিস্তিওয়ালারাই।
কিন্তু স্মার্টফোন সর্বস্ব এই ওভারস্মার্ট যুগে আজকের প্রজন্ম হয়ত জানেইনা ভিস্তিওয়ালাদের কথা।
পার্সি শব্দ ‘বেহেস্ত’ শব্দের অপভ্রংশ হয়ে এসেছে ভিস্তি, এর অর্থ হল স্বর্গ। পৃথিবীর পশ্চিম ও মধ্য প্রান্তে স্বর্গের বেশীরভাগ ছবিতেই মিলেছে নদী ও বাগানের ছবি।
কথিত আছে সেই স্বর্গের নদী থেকে জল এনেই ভিস্তিরা তা বিলিয়ে দিতেন মানুষকে, তাই তাদের স্বর্গের-দূতও বলা হত।
তিলোত্তমাতেও এককালে এদের একচেটিয়া আনাগোনা ছিল।
ভোরবেলা দোর খুলে রাস্তায় বেরোলেই দেখা মিলত ভিস্তিওয়ালাদের।
কাঁধে জল ভরতি চামড়ার ব্যাগ নিয়ে বেড়িয়ে পড়তেন মুসলিম সম্প্রদায়ের এই মানুষগুলো।
দিল্লিতেও একসময় ছিল ভিস্তির চল।
তবে এখনও এই প্রাচীন পদ্ধতি বাঁচিয়ে রাখতে সক্ষম জামা মসজিদের বাইরে মুশতাকিম চায়ের দোকান।
দোকানে গেলেই দেখা যাবে, ঝোলানো রয়েছে ছাগলের চামড়া দিয়ে তৈরি লম্বা লম্বা ভিস্তি।
বহুযুগ ধরে প্রাচীন দিল্লির সাক্কে ওয়ালি গলিতেই ভিস্তিওয়ালাদের বাস।
(সংগৃহীত)
সুন্দর
😥
,মজিদ চাচা
Mention your friend
স্বপ্নের নীড়🌿
كل حلال جميل جدا
every halal is pretty হালাল হইলো সুন্দর
সর্ট সিলেবাসের শেষ কবিতা
🇧🇩ফেব্রুয়ারী ১৯৬৯🇧🇩
👉নামঃ শামসুর রাহমান
👉জন্মঃ ১৯২৯ সালের ২৪ অক্টোবর
👉পিতাঃ মুখলেসুর রহমান চৌধুরী
👉মাতাঃ আমেনা বেগম
👉পৈতৃক নিবাসঃ নরসিংদী জেলার পাড়াতলি গ্রাম
🇧🇩পড়াশোনা🇧🇩
১৯৪৫ সালে ঢাকার পোগোজ স্কুল থেকে প্রবেশিকা
১৯৪৭ সালে ঢাকা কলেজ থেকে ইন্টারমিডিয়েট
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইংরেজিতে বিএ পাস করেন।
🇧🇩কর্মজীবন🇧🇩
১৯৫৭ সালে দৈনিক মনিং এজ এ সাংবাদিকতা করেন।
১৯৬৪ সালে দৈনিক পাকিস্তান (পরে দৈনিক বাংলা) পত্রিকায় যোগদান করেন।
🇧🇩সাহিত্য সাধনা🇧🇩
🇧🇩কাব্য সংকলন🇧🇩 প্রথম গান দ্বিতীয় মৃত্যুর আগে, রৌদ্র করোটিতে, বিধ্বস্ত নীলিমা, নিরালোকে দিব্যরথ, নিজ বাসভূমে, ফিরিয়ে নাও ঘাতক কাঁটা, বন্দি শিবির থেকে, উদ্ভট উঠের পিঠে চলছে স্বদেশে, বুক তার বাংলাদেশের হৃদয়
🇧🇩পুরস্কার🇧🇩
তিনি বাংলা একাডেমী পুরস্কার, আদমজি পুরষ্কার, একুশে পদক, স্বাধীনতা পুরস্কার লাভ করেন।
👉মৃত্যুঃ ২০০৬ সালের ১৭ আগস্ট
👉 তার কবিতার বৈশিষ্ট্যঃ নগর জীবনের যন্ত্রণা ও একাকিত্ব, পারিবারিক ও সামাজিক বন্ধন।
👉 ১৯৪৭ সালে সাপ্তাহিক সোনার বাংলা পত্রিকায় প্রথম কবিতা প্রকাশিত হয়।
🇧🇩 কবিতার উৎস🇧🇩
👉 কবিতাটি শামসুর রাহমানের “নিজ বাসভূমে” কাব্যগ্রন্থ থেকে সংগৃহীত হয়েছে।
👉 “ফেব্রুয়ারি ১৯৬৯” একটি দেশপ্রেম, গণজাগরণের ও সংগ্রামী চেতনাধর্মী কবিতা।
👉 কবিতাটি ১৯৬৯ সালের গণ অভ্যুত্থানের পটভূমিতে রচিত।
👉 কবিতায় দেশমাতৃকার প্রতি জনতার বিপুল ভালোবাসা সংবর্ধিত হয়েছে।
👉 গদ্যছন্দ ও প্রবাহমান ভাষার সুষ্ঠু বিকাশে কবিতাটি বাংলা সাহিত্যের এক অনন্য সংযোজন।
👉 “ফেব্রুয়ারি ১৯৬৯” কবিতাটি গদ্যছন্দে রচিত।
👉 “ফেব্রুয়ারি ১৯৬৯” কবিতার চরণ সংখ্যা কত ?
– ২৮টি
🇧🇩কবিতা সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নোত্তর🇧🇩
👉কৃষ্ণচূড়া আবার থরে থরে ফুটেছে কোথায় ?
→ শহরের পথে।
👉 কৃষ্ণচূড়া কেমন হয়ে ফুটেছে ?
→ নিবিড় হয়ে।
👉“ফেব্রুয়ারি ১৯৬৯” শহীদের রক্তের বুদবুদ বলে মনে করা হয় ?
→ কৃষ্ণচূড়াকে।
👉ফেব্রুয়ারি ১৯৬৯” কবিতায় আমাদের চেতনার রং বলে প্রতীকায়িত করা হয়েছে__ → একুশের কৃষ্ণচূড়াকে।
👉 কৃষ্ণচূড়ার বিপরীত রং আমাদের মনে কী আনে ?
→ সন্ত্রাস।
👉 কৃষ্ণচূড়ার বিপরীত রঙে ছেয়ে গেছে__ → পথঘাট।
👉 সারাদেশ এখন____ → ঘাতকের অশুভ আস্তানায়।
👉“যে রঙে ছেয়ে গেছে পথঘাট” লাইনটিতে কিসের রঙকে ইঙ্গিত করা হয়েছে?
→ কৃষ্ণচূড়ার রঙকে।
👉 রাত-দিন বহু মানুষ ভূলুণ্ঠিত হচ্ছে কোথায়?
→ ঘাতকের আস্তানায়।
👉 চতুর্দিকে তছনছ হচ্ছে__ → কমলবন, মানবিক বাগান।
👉 ফেব্রুয়ারি ১৯৬৯” কবিতায় “কমলবন” বলতে বোঝায়__
→ পদ্মবনকে।
👉আবারও সালাম কোথায় নামেন ?
→ রাজপথে।
👉কে শূন্যে ফ্লাগ তুলেন ?
→ সালাম.
👉কে ঘাতকের থাবার সম্মুখে বুক পাতেন ?
→ বরকত.
👉 সালামের চোখে আজ আলোচিত কী ?
→ ঢাকা.
👉 কার মুখে তরুণ শ্যামল পূর্ব বাংলা ?
→ সালামের।
👉 অবিরত অবিনাশী বর্ণমালা ঝড়ে কোথা থেকে? → সালামের হাত থেকে।
👉 কীসের মত করে সালামের হাত থেকে অবিনাশী বর্ণমালা ঝড়ে?
→ নক্ষত্রের মতো।
👉 বরকতের উচ্চারণ কেমন ?
→ গাঢ়.
👉 এখনো বীরের রক্তে দুঃখিনী মাতার অশ্রুজলে কি ফোটে ?
→ ফুল ফোটে।
👉 “ফেব্রুয়ারি ১৯৬৯” কবিতায় ফুল ফোটে কোথায় ? → বাস্তবের বিশাল চত্বরে।
👉 “ফেব্রুয়ারি ১৯৬৯” কবিতায় “সেই ফুল আমাদেরই প্রাণ” বলতে কী বোঝানে হয়েছে ?
→ বাংলা ভাষাকে।
👉হৃদয় উপত্যকা কেমন ?
→ হরিৎ.
👉হরিৎ শব্দের অর্থ কী ?
→ সবুজ।
👉“ফেব্রুয়ারি ১৯৬৯” কবিতায় কোন ফুলের কথা উল্লেখ আছে?
→ কৃষ্ণচূড়া ফুলের কথা।
👉 “ফেব্রুয়ারি ১৯৬৯” কবিতায় কোন রঙের কথা উল্লেখ আছে ?
→ হরিৎ (সবুজ)
🇧🇩 কবিতায় উল্লেখিত সংখ্যাবাচক প্রশ্নোত্তর🇧🇩
👉রং শব্দটি উল্লেখিত হয়েছে → ৬ বার
👉 কৃষ্ণচূড়া শব্দটি উল্লেখিত হয়েছে → ২ বার
👉 সালাম শব্দটি উল্লেখিত হয়েছে → ৪ বার
👉 বরকত শব্দটি উল্লেখিত হয়েছে → ২ বার
👉 “ফেব্রুয়ারি ১৯৬৯” কবিতায় শহীদের নাম উল্লেখ → ২ জন (সালাম, বরকত)
পেজটাতে লাইক দিন
রাঙামাটি!
কারণ তারা বাবা!!
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আমাকে শিক্ষক হিসেবে নেয়নি এটা তাদের ব্যর্থতা। আমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চাইতে বড় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হবো, ইনশা-আল্লাহ।
-ড.মির্জা গালিব।
Congratulations dear brother Doctor Mirza Ghalib.
Assistant Professor, Department Of Chemistry, America's world famous Howard University.
কাস্মীরী রাজকন্যা 💔
বোন তোমার জন্য এ-শহর না ওপারে ভালো থাকিস
#কবিতা
#সোনার তরী
বাংলা ১ম পত্র ✍️✍️
১.সোনার তরী কবিতাটি - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর এর লেখা।
২.রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সাহিত্য সাধনার একটি বৃহৎকাল বাংলা সাহিত্যের কি যুগ নামে পরিচিত? - রবীন্দ্রযুগ
৩. রবীন্দ্রনাথ কোন কাব্যের জন্য নোবেল পুরষ্কার পান? - গীতাঞ্জলি কাব্য
৪.রবীন্দ্রনাথ কত খিঃ নোবেল পুরষ্কার পান? - ১৯১৩
৫.রবীন্দ্রনাথের জন্মসাল মৃতুসাল - (১৮৬১-১৯৪১)
৬.ভারা শব্দের অর্থ - ধান রাখার পাত্র
৭.বাঁকা জল কিসের প্রতীক? - অনন্ত কালস্রোতের প্রতীক।
৮. ওপারের মেঘে ঢাকা গ্রামটি কিসে মাখানো? - গাছের ছায়ার কালো রঙে
৯. ক্ষুরের মতো ধারালো - জলস্রোত
১০.সোনার তরী কবিতায় কোন নদীর কথা বলা হয়েছে? - খরস্রোতা নদী।
১১.কৃষকের শ্রেষ্ট ফসল? - সোনার ধান
১২.থরে বিথরে অর্থ - স্তরে স্তরে, সুবিন্যস্ত করে
১৩.সোনার তরী রবিন্দ্রনাথ ঠাকুরের - সোনার তরী কাব্যগ্রন্হের নাম-কবিতা
১৪.খরস্রোতা নদী হয়ে উঠেছে? - হিংস্র
১৫. সোনার তরী কবিতায় নিবিড়ভাবে মিশে আছে - কবির জীবনদর্শন।
১৬.ফসল তুলে দেওয়া হয়েছে - নৌকায়
১৭.সোনার তরী কবিতাটি - গূঢ় রহস্য ও শ্রেষ্ঠত্বের স্মারক
১৮.সোনার তরী কোন ছন্দে রচিত? - মাত্রাবৃত্ত ছন্দে
১৯. সোনার তরী কবিতার পঙক্তি - ৮+৫ মাত্রায় বিন্যস্ত
২০.খরপরশা অর্থ - ধারালো বর্শা
পড়া শেষে ডান লিখে অনুপ্রাণিত করবেন.
পরবর্তী সাজেশন পেতে আমাদের পেইজে #লাইক দিয়ে ফলো করে রাখুন।
গদ্যঃ অপরিচিতা HSC/Alim
কবিতা ঃ-তাহারেই মনে পরে
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Website
Address
Dhaka
141-142 Love Road, Tejgaon Industrial Area
Dhaka, 1208
Ahsanullah University of Science and Technology (AUST) is regarded as One of the Best Private Engine
House 15/2, Road 3, Dhanmondi R/A
Dhaka, 1205
Welcome to the Most Promising and Fastest Growing Private University Of Bangladesh
Daffodil Plaza, 4/2 Sobhanbag (6th & 7th Floor) Mirpur Road, Dhanmondi
Dhaka, 1207
Daffodil Institute of IT runs professional BBA, CSE, BTHM, MBA & MTHM programs under the NU.
Bangladesh University Of Engineering & Technology
Dhaka, 1000
An unparalleled excellency of Architecture education , where the dreamers of a better living Bangladesh is made.
Dhaka, 1000
IBA was founded in 1966 in collaboration with Indiana University, Bloomington, USA, under a Ford Foundation Financial Assistance Program. It is hailed as the most prestigious educ...
House # 80, Road # 8/A, Satmasjid Road, Dhanmondi
Dhaka, 1209
UIU is one of the best Privete Univercity in Bangladesh with Excellent Faculty Members and Environme
80 Satmasjid Road Dhanmondi Residential Area
Dhaka, 1209
The University Of Development Alternative (UODA) represents a new milestone in the concept of "Complete Education For Alternative Development" or the CEFAD concept.
Commerce College Road, Mirpur 1
Dhaka, 1216
Dhaka Commerce College (DCC) ► Est.:1989 ► For B. Std & Science ►At Chiriakhana Road, Mirpur.
Daffodil International University, Daffodil Smart City-DSC, Birulia. Savar
Dhaka, 1216
'A Landmark to Create the Future' https://daffodilvarsity.edu.bd
9-10, Chittaranjan Avenue
Dhaka, 1000
The Official website of Jagannath University.For Admission exam, result, etc Visit http://www.jnu.ac.bd/