Purity and perfect
Nearby food & beverage services
Wari
Rankin Street Wari
Wari
House, 36/2, Road
Wari
খাঁটি এবং ভেজালমুক্ত ঘি, সরিষার তেল এবং টক দই পাচ্ছেন এখানে!
অন্যান্য প্রোডাক্টের কোয়ালিটি নিয়ে আমরা কিছুটা কম্প্রোমাইজ করতে রাজি থাকলেও ফুড প্রোডাক্টের কোয়ালিটি নিয়ে আমরা কেউই কম্প্রোমাইজ রাজি নয়। আমরা সবাই চাই নিজেদের জন্য কোয়ালিটিফুল ফুড আইটেম। কিন্তু অনলাইনে যেকোনো ফুড আইটেম অর্ডার করার ক্ষেত্রে অনেক সময়েই আমরা এর কোয়ালিটি নিয়ে দুশ্চিন্তাগ্রস্থ থাকি।
বিশেষ করে ঘি, সরিষার তেল এবং টক দই এর মতো ফুড আইটেমগুলোর ক্ষেত্রে কোয়ালিটি নিয়ে আমরা অনেক বেশি চিন্তিত
ঘিতে যেসব ভিটামিন রয়েছে -এ, ডি, ই এবং কে, যা আমাদের হৃৎপিন্ড,হাড়ের জন্য খুব উপকারী। এই ঘিয়ের মধ্যে রয়েছে প্রাকৃতিক লুব্রিকেন্ট যা গিঁটে ব্যথা ও আর্থ্রাইটিসের সমস্যা সমাধানে কাজ করে। তাছাড়া এর মধ্যে রয়েছে ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড। এটি অস্টিওপরোসিস প্রতিরোধে কাজ করে এবং হাড়কে ভালো রাখে।
Purity and Perfect আপনাকে দিবে খাঁটি পণ্যের নিশ্চয়তা।
ইংরেজিতে ঘিকে বলা হয় ক্লারিফায়েড বাটার। এতে রয়েছে ৯৯ দশমিক ৯ শতাংশ চর্বি। বাকি ০১ শতাংশ জলীয় উপাদান, চর্বিতে দ্রবণীয় ভিটামিন ও দুধের পোড়া অংশ। ঘি মূলত সম্পৃক্ত চর্বি তাই এটি বাইরের তাপমাত্রাতেই সংরক্ষণ করা যায়।
ঘিয়ের ভিটামিন এ, ডি, ই ও কে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধির পাশাপাশি অন্ত্রের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে সাহায্য করে। হাড়, চুল ও চোখের জন্যও এটি উপকারী তাছাড়া অন্ত্র থেকে বিষাক্ত উপাদান দূর করতেও সাহায্য করে ঘি।
আয়ুর্বেদ শাস্ত্র মতে ঘি নানারকম রোগ থেকে বাঁচিয়ে দীর্ঘজীবন লাভে সাহায্য করে। এটি সম্পৃক্ত চর্বিতে দ্রবণীয় পরিপোষক উপাদান শোষণে সাহায্য করে। এছাড়াও বিশ্বাস করা হয়, ঘি অস্থি সংযোগে পুষ্টি যোগায় ও পিচ্ছিলকারি উপাদান সরবরাহ করে।
রোদের মধ্যে বেরালেই সান ট্যান থেকে শুরু করে মুখে ব্রণ, জ্বালা, রুক্ষতা, অতিরিক্ত তৈলাক্তভাব ইত্যাদি নানা সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়।
গরমে স্বস্তি পেতে টক দই অনেকেই খেয়ে থাকেন। এই টক দই দিয়েই করা যেতে পারে রূপচর্চা।
টক দইতে রয়েছে কার্বোহাইড্রেট, ক্যালসিয়াম এবং প্রোটিন। মুখে দই মাখলে আপনি খুব সহজেই উজ্জ্বল, মসৃণ ত্বক পেতে পারেন।
দই ময়েশ্চারাইজারের কাজ করে এবং শুষ্ক ত্বকের জন্য এটি খুবই ভাল। এছাড়াও মুখের ব্রণ, রুক্ষতা, অতিরিক্ত তৈলাক্তভাব ইত্যাদি সমস্যা থেকেও রেহাই পেতে পারেন।
দই অর্ডার করতে আমাদের পেজ এ ইনবক্সে মেসেজ করবেন।
সর্ষের তেলের ঝাঁঝের জন্যে সর্ষের তেলের রান্নার আলাদা বিশেষত্ব আছে।সর্ষের তেল যদি পানির সংস্পর্শে না আসে তাহলে কিন্তু তাতে ঝাঝঁ হয় না।
সর্ষের তেল ব্যবহারে শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা হ্রাস পায়, যা হৃদ্রোগের আশঙ্কা কমিয়ে দেয়। সর্ষে তেলের পুষ্টি উপাদান, ভিটামিন, মিনারেল চুলের অকালপক্বতা রোধ করে থাকে।
সর্ষের তেলে গ্লুকোসিনোলেট নামক উপাদান থাকে, যা অ্যান্টিকারসিনোজেনিক উপাদান হিসেবে পরিচিত।
সর্ষের তেল চুলের বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। অকালে চুল সাদা হওয়া রোধ করে ও চুল পড়া কমায়।
রান্নার স্বাদ ঠিক রাখার জন্য মশলার পরিমাণ সঠিক হওয়া জরুরি। কোনো একটি মশলা একটু এদিক-সেদিক হয়ে গেলেই মুশকিল।
তাড়াহুড়ার সময় কিংবা বেখেয়ালে রান্নায় মশলার পরিমাণ বেশি-কম হতেই পারে।
অনেক সময় রাঁধতে গিয়ে হলুদ বেশি পড়ে যায়।
এমন অবস্থায় রান্নার স্বাদ এবং গন্ধ দুটোই আর ঠিক থাকে না। তবে চিন্তিত হওয়ার কিছু নেই। হলুদ বেশি হলেও খাবারের স্বাদ ঠিক রাখতে জানুন কিছু কৌশল।
👉রান্নায় হলুদ বেশি হয়ে গেলে তার স্বাদ ফেরাতে পারে নারিকেল দুধ। এর স্বাদ অনেকটা মিষ্টি। এটি ব্যবহার করলে তা হলুদের তীব্র গন্ধ ও স্বাদ দূর করতে সাহায্য করবে।
👉টকটক জাতীয় উপকরণ ব্যবহার করলে স্বাদ তো ফেরাবেই, সেইসঙ্গে যুক্ত করবে বাড়তি স্বাদ। হলুদ অতিরিক্ত হয়ে গেলে সেখানে আমচুর পাউডার দিতে পারেন। রান্নার স্বাদ খুব সুন্দর ব্যাল্যান্স হয়ে যাবে। এছাড়াও দিতে পারেন তেঁতুল
অনেকে রান্নায় ঝাল খেতে পছন্দ করেন, তবে অতিরিক্ত ঝাল হয়ে গেলে সেই খাওয়া আর খাওয়াই যায় না। খেলেও খুব কষ্ট করে খেতে হয়।
বাড়িতে শিশুরা থাকলে তারা একেবারেই ঝাল খেতে পারে না। তাই কোনও রান্নায় ঝাল বেশি হয়ে গেলে সমস্যা বাড়ে। তবে কিছু সহজ উপায় মেনে চললেই সেই সমস্যার সমাধান করা যেতে পারে।
✅তারকারিতে ঝাল বেশি হয়ে গেলে রান্নার সময় গোটা কয়েকটি আলুর টুকরো ফেলে দিন। আলু সহজেই ঝাল স্বাদ শোষণ করে নেয়।
✅রান্নায় লেবুর রস দিলেই ঝাল অনেকটা কমে যায়।
ত্বকের যত্নে ঘি ব্যবহার করলে পাবেন নানা সুবিধা। খাবারে ঘিয়ের ব্যবহার যেমন স্বাদ কয়েক গুণ বাড়িয়ে তোলে, তেমনি উপকারী রূপচর্চাতেও।
কোনো কারণে যদি আপনার ত্বক শুষ্ক হয়ে পড়ে, তাহলে খাদ্যতালিকায় ঘি রাখুন। ত্বকে নিয়মিত ঘি ব্যবহার করলেও হাতেনাতে ফল পাবেন কিছুদিনের মধ্যেই।
ঘি ত্বকের জন্য প্রয়োজনীয় ভিটামিন ‘ই’ ও ‘কে’ সরবরাহ করে। ফলে ত্বক হয় আরও উজ্জ্বল।
রূপচর্চা করতে ঘি এর তুলনা নেই।যারা ঘি।খেতে পছন্দ করেন তারা ঘি অর্ডার করে এবার রূপচর্চা ও করতে পারবেন।
ওজন কমাতে রাত দিন এক করে যাচ্ছেন অনেকেই। কিন্তু ওজন একবার বেড়ে গেলে কমানো খুব কষ্ট। ওজন কমাতে গেলে তো প্রচুর ব্যায়াম বা কঠিন ডাইট করতে হবে। এটি বেশ কষ্টসাধ্য ব্যাপার। আর এ কারণে ওজনটা বাড়তেই থাকে প্রতিনিয়ত।
এখন শারীরের ওজন নিয়ে দুশ্চিন্তা মাথা থেকে ঝেরে ফেলুন। কারণ হাতের কাছেই পাবেন ওজন কমানোর ওষুধ। হ্যাঁ শুধু জিরা খেয়ে আপনি কমিয়ে ফেলতে পারেন শরীরের অতিরিক্ত মেদ! তাহলে জেনে নিন জিরার সব গুণাবলি।
✅ ওজন কমাতে সাহায্য করে।
✅ পেটের মেদ কমানোর জন্য সিদ্ধ সবজির ওপর আদা কুচি, লেবুর রস আর জিরার গুঁড়া ছিটিয়ে দিন এবং রাতের খাবার হিসেবে খান। পেটের মেদ কমানোর এটি একটি সহজ উপায়।
✅ জিরা হজম শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে।পেটে গ্যাস জমা কমায় ও বদ হজম থেকেও মুক্তিদেয়।
✅পেট পরিষ্কার করতে জিরার তুলনা হয় না।
✅ যাদের রাতে ঘুম হয় না, তাদের জন্য জিরাপানি খুব উপকারী।নিয়মিত রাতে ঘুমানোর আগে জিরা পানি খেলে ঘুমের সমস্যা দূর হয়ে যাবে।
সরিষার তেল বাংলাদেশে বহুল প্রচলিত একটি তেল। এর ঝাঁঝ যেমন অতুলনীয় তেমনি এর আয়ুর্বেদিক গুণ অনেক বেশি।
ঘন লালচে হলুদ ও ঝাঁঝালো গন্ধযুক্ত এই সরিষার তেল সরিষা বীজ থেকে তৈরি হয়ে থাকে
এই সরিষার তেল দেহের জন্য খুবই উপকারী এটি দেহের রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা রোধ করতে সাহায্য করে।
✅বেশিরভাগ মানুষ সরিষার তেল ব্যবহার করেন শরীরের ব্যথা কমাতে ব্যবহার করে। আবার রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি ও বাতের ব্যাথা কমাত্র সরিষার তেল ব্যবহার করা হয়।
✅অ্যাজমা রোগীদের জন্য সরিষার তেল খুবই উপকারী।
✅রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করতে হৃদপিণ্ড কে ঠিক রাখতে সরিষার তেল খুবই উপকারী।
✅ক্যান্সার নিঃসন্দেহে মরণব্যাধি রোগ এ রোগ থেকে নিরাময় পেতেও সরিষার তেল বেশ উপকারী।
গরমে দই খুব উপকারি। ক্যালসিয়াম, ভিটামিন এ, প্রোটিন এবং ফ্যাটসমৃদ্ধ দই রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। দই ক্যালসিয়ামের চাহিদা পূরণ করে হাড়কে শক্তিশালী করে।
দইয়ের ব্যাক্টেরিয়া শরীরে ক্যালসিয়াম, ভিটামিন বি কমপ্লেক্স শোষণ করতে সাহায্য করে। এছাড়া দই রক্তে কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে ও পেটের গ্যাস কমায়।
দইয়ে পাবেন অত্যাবশ্যক অ্যামিনো অ্যাসিড। দুধের প্রোটিন থেকে দইয়ের প্রোটিন সহজে হজম হয়। শিশু ও বয়স্কদের জন্য দই খাওয়া উপকারি।
আপনার দৈনন্দিন কাজে অনেক মসলার প্রয়োজন হয়। রান্নায় মসলাই তরকারির স্বাদ বাড়ায়। মজার ব্যাপার হলো- যে পন্যগুলি আমাদের নিত্যপ্রয়োজনীয়, সেই পন্যের কোয়ালিটি নিয়ে আমাদের একটু বেশিই চিন্তা থাকা উচিত ছিলো,কিন্তু আমরা অনেকে সেটার খোঁজ করলেও,সঠিক সময়ে সঠিক পন্য হয়তো পেয়ে উঠিনা।
অথচ,
#মরিচ
#হলুদ
#জিরা
#ঘি
#সরিষার_তেল
এই পন্যগুলি থেকে যেকোন প্রকার ভেজাল এড়াতে,আপনারা চলে আসতেই পারেন কিংবা বিশ্বাস রাখতেই পারেন Purity and perfect পেইজে।
আপনাদের যেকোন নিত্যপ্রয়োজনীয় পন্যগুলির চাহিদাতে আমাদেরকে ইনবক্স করুন। ভেজালের ভীড়ে আপনাদের পরিবারকে সঠিক মানের পন্য দিতে আমাদের এই প্রয়াস।
ডেলিভারি সংক্রান্ত বিষয় ও অর্ডারের জন্য ইনবক্স করুন আমাদেরকে।
রান্নায় জিরার ব্যবহার বাঙালির দীর্ঘদিনের অভ্যাস। এটি খাবারে বাড়তি স্বাদ ও গন্ধ যুক্ত করে। তবে শুধু খাবারের স্বাদ বাড়াতেই নয়, শরীরের নানা উপকারেও জিরার জুড়ি মেলা ভার।
এতে রয়েছে প্রচুর মাত্রায় ফাইবার, যা বেশ কিছু এনজাইমের ক্ষরণ বাড়িয়ে দিয়ে কোষ্টকাঠিন্যের মতো রোগ সারাতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে।
যাদের রাতের বেলা ভালো করে ঘুম আসে না, তারা প্রতিদিন ঘুমনোর আগে ১ চামচ চটকানো কলার সঙ্গে হাফ চামচ জিরা পাউডার মিশিয়ে খাওয়া শুরু করুন। এই ঘরোয়া ওষুধটি খেলে ঘুমের আর কোনো সমস্যা হবে না। কারণ জিরা এবং কলা একসঙ্গে খেলে মস্তিষ্কে মেলাটোনিন নামে এক ধরনের কেমিক্যালের ক্ষরণ বেড়ে যায়।
সরিষার তেল সাধারণত আমরা বিভিন্ন ধরনের ভর্তা তৈরিতে ও সর্দি-কাশি ভালো করতে গায়ে মেঘে থাকি। তবে আমরা অনেকেই জানি না যে, রান্না ও চিকিৎসায় সরিষার তেল ব্যবহার করা হয়। এ তেলের সুগন্ধ রান্নার স্বাদ বাড়ায়।
গবেষণায় দেখা গেছে, সরিষার তেলে থাকা ওমেগা থ্রি পলিআনস্যাচুরেটেড ফ্যাটি অ্যাসিড কোলন ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়।
সরিষার তেলে থাকা অ্যান্টিবমাইক্রোবিয়াল উপাদান হজমশক্তি উন্নত করে ও দাঁতের ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া ধ্বংস করে।
খুব বেশিদিন আগের কথা না “শেষ পাতে দই” কথাটি ছিল সব বাঙালির খুব পরিচিত কথা। দিন পার হয়েছে, আধুনিকতা ছুঁয়েছে আমাদের।
কিন্তু তারপর ও এই শেষ পাতে দই কথাটি আমাদের মধ্যে এখনো আছে।যে কোন অনুষ্ঠানে হোক কিংবা ঘরে এখনো খাবারের পর অনেকেই দই খেতে পছন্দ করেন।
আর দই সব সময় হয়তো ঘরে করা ও সম্ভব হপ্য না।কিন্তু আপনাদের চাহিদা পূরন করতে আমাদের পেজে পাবেন মজার দই।
অর্ডার করতে ইনবক্সে মেসেজ করবেন।
হলুদ শুধু যে রান্নায় ব্যবহার হয় তা কিন্তু না।এর অনেক উপকারীতা ও রয়েছে।
🔻ওজন কমাতে সাহায্য করে
গবেষণা বলছে, খাবারে নিয়মিত হলুদ গ্রহণ করলে ওজন কমে! আমাদের স্থূলতার জন্য দায়ী টিস্যুগুলোর বৃদ্ধি রোধ করে। মেটাবলিজম বাড়ায়। ফলে চিনিজাত খাদ্য শরীরে চর্বি আকারে জমাট বাঁধতে পারে না। হলুদ রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ায়। জীবাণু ও ব্যাকটেরিয়াজনিত সংক্রমণ সারিয়ে তোলে।
🔻হজমের সমস্যা দূর করে
হলুদ পরিপাকতন্ত্রের কর্মক্ষমতা বাড়ায়। পাকস্থলীতে গ্যাস্ট্রিকজাতীয় উপাদানের আধিক্য শারীরিক অসুস্থতা আনে। তৈরি করে মানসিক অস্থিরতা। হলুদ এ ক্ষেত্রে মহৌষধ হিসেবে কাজ করে।
🔻হৃদ্যন্ত্রকে রক্ষা করে
হলুদ রক্তকোষ ও কোলেস্টরেলবাহী তন্তুকে ঠিক রাখে। রক্তনালিকে উন্মুক্ত করে ও রক্ত চলাচলের বাধা দূর করে। রক্তকণিকার অনাকাঙিক্ষত মৃত্যু রোধ করে।
হলুদের আর উপকারিতা জানতে আমাদের সাথেই থাকুন।
ঘি খাবারের স্বাদকে কয়েক গুণ বাড়িয়ে দেয়। তেমনি ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতেও এই উপাদান বেশ কার্যকর। ঘি বয়সের ছাপ কমিয়ে ত্বকে আর্দ্রতা ধরে রাখতে সাহায্য করে। তাই নিয়মিত ত্বকে ঘি ব্যবহারের পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা।
✅প্রতিদিন গোসলের সময় ঘি দিয়ে পুরো শরীর ম্যাসাজ করুন। এবার হালকা গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এটি শীতের সময় ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখবে।
✅ঘিয়ের সঙ্গে সামান্য নারকেল তেল মিশিয়ে ত্বকে ম্যাসাজ করুন। এবার হালকা গরম পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন। এটি ত্বককে নরম ও মসৃণ করবে।
রান্নায় মসলা ছাড়া রান্নার স্বাদ নেই বললেই চলে।আবার রান্নায় অতিরিক্ত মসলা ও কিন্তু খাবারের স্বাদ নষ্ট করে।
রান্নায় ঝাল ছাড়া তরকারির স্বাদ হবে না এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু একেবারে ঝাল না হলে ও চলে না।
মরিচ কিনতে হয় ভালো মানের যা,সবার পক্ষে সম্ভব না।বাজারের মরিচ গুড়া পাওয়া যায় অনেক কিন্তু ভালো মানের মসলা সবসময় পাওয়া যায় না।
বাজারের মরিচের লাল কালার দেখে অনেকেই
ভাবতে পারেন এত সুন্দর কালার কিন্তু রান্নায় স্বাদ একদমই থাকবে না।
কারন ওই মসলা গুলোতে ইটের গুড়া কিংবা রং ব্যবহার করা হয় যা দেখতে আকর্ষণীয় মনে হতে পারে কিন্তু প্রকৃত পক্ষে তা নয়।
ভালো মানের মরিচ গুড়া অর্ডার করতে আমাদের সাথে থাকুন।
এক সময়ে বাংলার ঘরে ঘরে শিশুদের সরিষার তেল মাখিয়ে রোদে রাখার রেওয়াজ ছিল।
ধারণা ছিল, তেল ও সূর্যের ভিটামিন ডি শিশুকে ঠাণ্ডা থেকে দূরে রাখবে এবং শরীরের হাড়গোড় মজবুত হবে। শুধু তা-ই নয়, বড়রাও নিয়মিত শরীরে মাখতেন সরিষার তেল।
✅ ত্বকে ঔজ্জ্বল্য আনতে প্রতিরাতে সরিষার তেলের সঙ্গে সমপরিমাণ নারিকেল তেল মিশিয়ে মিনিট দশেক ধরে মাসাজ করুন। তারপর ভাল করে মুখ ধুয়ে ঘুমোতে গেলে ত্বক যেমন নরম থাকবে, তেমনই উজ্জ্বল হবে।
✅সরিষার তেলে রয়েছে ভিটামিন এ, ই এবং বি কমপ্লেক্স। ফলে এটি রিংকল কমাতে সাহায্য করে।
দৈনন্দিন জীবনে আপনার নিশ্চয়ই নিচের ছবিতে থাকা পন্যগুলি প্রয়োজন হয়,হয়না এমন কোন ব্যাক্তি অন্তত নাই।মজার ব্যাপার হলো- যে পন্যগুলি আমাদের নিত্যপ্রয়োজনীয়, সেই পন্যের কোয়ালিটি নিয়ে আমাদের একটু বেশিই চিন্তা থাকা উভিত ছিলো,কিন্তু আমরা অনেকে সেটার খোঁজ করলেও,সঠিক সময়ে সঠিক পন্য হয়তো পেয়ে উঠিনা।
অথচ,
#মরিচ
#হলুদ
#জিরা
#ঘি
#সরিষার_তেল
এই পন্যগুলি থেকে যেকোন প্রকার ভেজাল এড়াতে,আপনারা চলে আসতেই পারেন কিংবা বিশ্বাস রাখতেই পারেন Purity and perfect পেইজে।
আপনাদের যেকোন নিত্যপ্রয়োজনীয় পন্যগুলির চাহিদাতে আমাদেরকে ইনবক্স করুন। ভেজালের ভীড়ে আপনাদের পরিবারকে সঠিক মানের পন্য দিতে আমাদের এই প্রয়াস।
ডেলিভারি সংক্রান্ত বিষয় ও অর্ডারের জন্য ইনবক্স করুন আমাদেরকে।
ঘি বা স্পষ্ট বর্ণিত মাখন বিশ্বজুড়ে ব্যবহৃত একটি দুগ্ধজাত পণ্য। এটি প্রধানত দুধের চর্বি এবং অন্যান্য ক্ষুদ্র উপাদান যেমন জল, খনিজ, ভিটামিন এবং এনজাইম দ্বারা গঠিত। ঘি যুগ যুগ ধরে রন্ধনসম্পর্কীয় এবং মেডিকেল ঔষধি উদ্দেশ্যে ব্যবহৃত হয়।
বাচ্চাদের ঘি খাওয়ার কোনও নির্ধারিত সীমা নেই। সাধারণভাবে, 12 মাসের কম বয়সী বাচ্চারা প্রতিদিন এক চা চামচ ঘি খেতে পারে। এই পরিমাণটি ধীরে ধীরে দিনে একটি চামচ দুটি চামচ পর্যন্ত বাড়ানো যেতে পারে।
তবে মনে রাখবেন যে বাচ্চাদের নির্দিষ্ট পরিমাণে ফ্যাট দিয়ে শুরু করা গুরুত্বপূর্ণ নয় কারণ তারা এটি মায়ের দুধ এবং অন্যান্য রান্নার পদ্ধতিতে যে চর্বিযুক্ত তা থেকে পাবেন।
আপনার বাচ্চাকে ঘি দেয়ার পূর্বে ডাক্তারের পরামর্শ ও নিতে পারেন।
খাবারে হলুদ ব্যবহার করা হয় এটা আমাদের সবারই জানা।হলুদ শুধু খাবারেই না রূপচর্চা ও ব্যবহার করা হয়।
🔰যে কোনো ত্বকের জন্য প্রাকৃতিক স্ক্রাব তৈরি করতে হলুদ ও ময়দা মিশিয়ে নিতে পারেন। এটি ত্বকের জন্য বেশ সংবেদনশীল ও উপকারি। এটি ত্বক থেকে অতিরিক্ত তেল কমায়।
🔰ত্বক উজ্জ্বল করতে হলুদের গুঁড়া ও লেবুর রস মিশিয়ে একটি মিশ্রণ তৈরি করে ব্যবহার করুন। নিয়মিত ব্যবহারে ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পায়।
🔰ত্বকের ভেতরের আর্দ্রতা রক্ষা করে উজ্জ্বল ত্বক ফুটিয়ে তুলতে হলুদ ও মধুর মিশ্রণ সাহায্য করে।
হলুদ নিয়ে আর ও তথ্য পেতে আমাদের সাথেই থাকুন।
#মরিচ
#হলুদ
#জিরা
#ঘি
#সরিষার_তেল
সংসারে প্রতিনিয়ত দরকার হয় এমি সকল পন্যের সমাহার রয়েছে আমাদের Purity and perfect পেজে,যেখানে আপনি পাবেন সকল প্রকার অথেনটিক পন্য।
ভেজালের ভীড়ে আপনাদের পরিবারকে সঠিক মানের পন্য দিতে আমাদের এই প্রয়াস।
ভেজাল যুক্ত মসলার দিন শেষ এখন আমাদের Purity and perfect পেজে পাবেন অথেনটিক মসলা,ঘি,,টক দই ও সরিষার তেল।
অর্ডার করতে ও ডেলিভারি সংক্রান্ত বিস্তারিত জানতে আমাদের পেজে ইনবক্স করবেন।
রান্নায় ঝাল খাওয়া নিয়ে অনেক বাড়িতেই খুব সমস্যা হয়। কেউ ঝাল ভালোবাসেন আবার কেউ ঝাল এড়িয়ে চলেন।
আমাদের জানা উচিত প্রতিটি জিনিসের পজিটিভ দিন যেমন আছে তেমনি নেগেটিভ দিক ও থাকে।
শুকনো মরিচের গুড়া আমরা রান্নায় ব্যবহার করে থাকি।কিন্তু আমাদের জানা উচিত অধিক পরিমানের ঝাল আমাদের জন্য ক্ষতির।কারন ও হতে পারে।
✅ বেশি শুকনো মরিচ খেলে মুখের স্বাদকোরক গুলি নষ্ট হয়ে যায়। ফলে অন্য কোনও খাবারের স্বাদ পাওয়া যায় না। তাই একটু এড়িয়ে চলাই ভালো।
✅ এছাড়াও হজমের সমস্যা বাড়ায় শুকনো মরিচ। শুকনো মরিচ খেলে অ্যাসিডের সমস্যা বাড়ে। সেখান থেকে আসে জন্ডিস, আলসারের সমস্যা আসে। এমনকী জল খেলেও সহ্য হয় না।
✅ হাঁপানির সমস্যা থাকলে একদমই মরিচ গুঁড়ো ব্যবহার করা যাবে না। মরিচের ঝাঁঝ নাকে গেলে হতে পারে অ্যালার্জির সমস্যাও। বেশি হাঁচি হলে চাপ পড়ে ফুসফুসে। সেখান থেকেও বুকে ব্যথা হতে পারে।
তাই মরিচ গুড়া র উপকারীতা জানার পাশে অপকারীতা গুলো ও জেনে রাখতে হবে।
বাংলাদেশ সহ ভারতীয় উপমহাদেশে স্মরণাতীত কাল থেকেই সরিষার তেল দিয়ে খাবার রান্না করার চল ছিল। কিন্তু ইউরোপ আমেরিকায় অলিভ অয়েল বা জলপাই তেল দিয়ে খাবার রান্না করা হয় বলে আমাদের মধ্যে এই ধারণা জন্মাচ্ছিল যে সেটাই বুঝি বেশি স্বাস্থ্যকর।
একাধিক গবেষণায় প্রমাণিত হয়ে গেছে যে শরীর এবং মস্তিষ্কের স্বাস্থ্যের জন্য সরিষার তেলের কোনো বিকল্প প্রায় হয় না বললেই চলে। আর এ কথা বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাও মেনে নিয়েছে।
সরিষার তেল ঠাণ্ডা লাগার হাত থেকে বাঁচায় আজও আমাদের গুরুজনরা ছোট বাচ্চাদের সরিষার তেল মাখিয়ে থাকেন। কেন এমনটা করে জানেন? কারণ ঠাণ্ডা লাগা এবং সর্দি-কাশির সমস্যা থেকে শুরু করে একাধিক রোগের হাত থেকে বাঁচাতে এই তেলটির কোনো বিকল্প হয় না বললেই চলে।
সরিষার তেল অর্ডার করতে কমেন্ট করুন অথবা ইনবক্সে মেসেজ করুন।
নিরামিষ বা আমিষ রান্না আরও সুস্বাদু করতে ঘি ব্যবহার করা হয়।
আয়ুর্বেদ বৈশিষ্ট্যের কারণে, এটি কাশি, জ্বর, যক্ষ্মা, দুর্বলতা এবং হজম ইত্যাদির মতো অনেক রোগের চিকিৎসায়ও ব্যবহৃত হয়। সব তৈলাক্ত পদার্থের মধ্যে ঘিকেই সর্বোত্তম বলা হয়।
শুধু রান্নার জন্য ঘি ব্যবহার করবেন না। ভাত ও রুটি বা ডালের সঙ্গে আলাদা করে ঘি খাওয়া ভালো।
ঘি এর অনেক গুন। আর ঘি নিয়ে আর ও জানতে আমাদের সাথেই থাকুন।
সরিষার তেলের গন্ধ এবং ফ্লেবার যেকোনও রান্নার স্বাদ বাড়াতে পরিচিত এবং খাবারটিকে পুষ্টিকর করে তোলে।
সরিষার তেল সাধারণত উত্তর ভারত, থাইল্যান্ড, বাংলাদেশ এবং কিছু পশ্চিমা দেশগুলিতে রান্নার জন্য ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়।
✅ হৃদরোগের ঝুঁকি হ্রাস করতে সহায়তা করে
✅ক্যান্সারের বিরুদ্ধে লড়াই করতে পারে
✅স্বাদ বর্ধক হিসেবে কাজ করে
✅শরীরের ওজন কমাতে সহায়তা করে
✅প্রদাহ হ্রাস করতে সহায়তা করে।
খাঁটি সরিষার তেল অর্ডার করতে আমাদের পেজে ইনবক্স করবেন।
রান্নায় করতে গিয়ে অনেক সময় দেখা যায় তরকারিতে হলুদ, মরিচ কিংবা লবণের পরিমাণ বেশি হয়ে যায়। এটা মনের ভুলে কিংবা কাজ করতে করতে বেখেয়ালে হয়ে থাকে। এমন পরিস্থিতিতে পড়েন নি এমন রাঁধুনি হয়তো খুঁজে পাওয়া ভার। এমন কিছু ঘটলে রান্নার স্বাদ ফিরিয়ে আনতে রাঁধুনিদের বেশ ঝক্কিই পোহাতে হয়। চলুন জেনে নেওয়া যাক রান্নায় মশলা বেশি হয়ে গেলে কী করবেন।
হলুদ বেশি হলে :
রান্নায় হলুদের পরিমাণ বেশি হলে তরকারির রঙ, স্বাদ কোনটাই ঠিক থাকে না। খুব বেশি হলুদ দিয়ে ফেললে সেই রান্না খাবার যোগ্যতা হারায়। তবে রান্নার সময়েই এই ঝামেলা থেকে মুক্তি পেতে পারেন।
- একটা খুন্তি নিয়ে চুলার আগুনে পুড়িয়ে লাল করে নিন। এবার এটিকে তরকারির মাঝামাঝি ধরুন। দেখবেন হলুদের গন্ধটা কেমন কমে এসেছে। এছাড়াও স্বাদও ফিরে এসেছে বেশ অনেকখানি।
- ছোট ছোট ময়দার গুলি বানিয়ে নিতে পারেন অল্প পানি দিয়ে। এগুলো তরকারির মধ্যে ছেড়ে দিলে বাড়তি হলুদ দ্রুত শুষে নেবে। তবে ভয় পাবার কারণ নেই এটি গলে যায় না বরং আরও শক্ত হয়ে ওঠে।
- হাতের কাছে যদি লাউ পাতা থাকে তবে কয়েকটি লাউ পাতা ছিঁড়ে দিয়ে দিন। সহজেই শুষে নিবে বাড়তি হলুদ। কিছুক্ষণ পর চাইলে এটি উঠিয়ে নিতে পারেন তরকারি থেকে।
মরিচ বেশি হয়ে গেলে :
- মরিচ বেশি হয়ে গেলে ঝালের জন্য সেই রান্না মুখেই তোলা যায় না অনেক সময়। এমন পরিস্থিতিতে খুব সহজেই দূর করা যাবে তরকারিতে দেয়া বাড়তি ঝাল।
- একটি কাঁচা পেঁপে কয়েকটি টুকরা করে নিন। এরপর এগুলোকে তরকারির মধ্যে ছেড়ে দিন। কিছুক্ষণ পর পরখ করে দেখুন তরকারির ঝাল কমেছে কীনা। না কমলে আরও কয়েকটুকরা দিয়ে আবার পরীক্ষা করুন।
- অল্প পরিমাণে সয়াসস দিলেও তরকারির বাড়তি ঝাল কমে আসবে। এছাড়া টক দই দিয়েও এক্ষেত্রে কমিয়ে আনতে পারেন ঝাল। রান্নার স্বাদ বুঝে সয়াসস এবং দই ব্যবহার করতে হবে।
- রান্নায় বাড়তি ঝাল কমানোর একটি সহজ উপায় হচ্ছে কয়েক ফোঁটা লেবুর রস দিয়ে দেওয়া। এতে করে তরকারিতে ভিন্ন স্বাদ আসার পাশাপাশি ঝাল এবং বাড়তি হলুদও কমে আসে।
- ঝোল করে করা রান্নায় ঝালের পরিমাণ বেশি হলে কর্নফ্লাওয়ার দিতে পারেন। প্রথমে পানিতে গুলে নিন ভালো করে। এরপর এটিকে তরকারির মধ্যে দিয়ে কিছুক্ষণ নাড়াচাড়া করুন। দেখবেন ঝাল দূর হয়ে গেছে নিমিষেই।
রান্নায় ব্যবহৃত অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ মসলা হল জিরা। বেশিরভাগ রান্নাতেই এই মসলার ব্যবহার হয়ে থাকে। তবে জিরা কেবলমাত্র খাবারের স্বাদ-গন্ধ বাড়ায় না, পাশাপাশি এটি স্বাস্থ্যেরও অনেক উপকার করে।
জিরাতে কপার , আয়রন, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ভিটামিন-এ, ভিটামিন-সি, জিঙ্ক এবং পটাশিয়াম পাওয়া যায়। রান্না ছাড়াও বিভিন্ন ঘরোয়া প্রতিকারের ক্ষেত্রে জিরা ব্যবহার করা হয়ে থাকে।
যারা জিরা গুড়া করে রান্নায় ব্যবহার করেন তারা কোন ঝামেলা ছাড়াই জিরা গুড়া পাচ্ছেন আমাদের পেজ Purity and Perfect থেকে।
জিরা গুড়া অর্ডার করতে ইনবক্সে মেসেজ করবেন।
মসলার যত গুন
মসলার মধ্যে যেসব রাসায়নিক উপাদান আছে সেগুলো নানা ধরনের রোগ প্রতিরোধ ও প্রতিকারে সাহায্য করে থাকে। মসলা থেকে এসব উপাদান সংগ্রহ করে সেগুলো এখন বিকল্প ওষুধ হিসেবেও ব্যবহৃত হচ্ছে।
বাংলাদেশের পুষ্টি বিজ্ঞানী নাজমা শাহীন দৈনন্দিন রান্নায় ব্যবহৃত মসলা নিয়ে ২০০৮ সাল থেকে গবেষণা করছেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পুষ্টি ও খাদ্য বিজ্ঞান ইন্সটিটিউটের অধ্যাপক তিনি।
নাজমা শাহীন বলেন, "ইন্ডিয়ান অনেক মসলা অনেক বছর ধরে আয়ুর্বেদিক চিকিৎসায় ব্যবহৃত হচ্ছে। কিন্তু এসব মসলাতে স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী যেসব উপাদান আছে সম্প্রতি সেগুলো মসলা থেকে আলাদা করে নিয়ে বিকল্প ওষুধ হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে, এবং উন্নত দেশে ওভার দ্য কাউন্টার এগুলো কিনতে পাওয়া যায়।"
নাজমা শাহীন বলছেন, "আমাদের অনেকেরই ধারণা স্পাইসি খাবার স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। কিন্তু আমাদের প্রতিদিনের খাবারে যেসব মসলা ব্যবহার করা হয়, সেগুলো স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপকার করতে পারে।"
তিনি বলেন, অনেক মসলা আমাদের হজমে সহায়তা করে। জাপানিরা কাঁচা মাছ খায়। এই কাঁচা মাছের সঙ্গে তারা আদার কিছু টুকরোও দেয় যা কাঁচা মাছ হজম করতে সাহায্য করে।
এছাড়াও অনেক মসলা যেমন হলুদ ও রসুনে রয়েছে এন্টি-মাইক্রোবিয়াল বা জীবাণু-প্রতিরোধী উপাদান।
মেথি, পেঁয়াজ, হলুদ ও রসুনের মতো কিছু মসলা ডায়াবেটিস প্রতিরোধ এবং নিয়ন্ত্রণেও কাজ করে। এসব মসলা রক্তে গ্লুকোজের পরিমাণ কমাতে সহায়তা করে।
কিন্তু কেউ কেউ অভিযোগ করেন যে প্রচুর মসলাযুক্ত খাবার খাওয়ার ফলে তারা বুকজ্বালা ও গ্যাস্ট্রিকসহ নানা ধরনের স্বাস্থ্য সমস্যায় ভুগে থাকেন।
নাজমা শাহীন বলছেন, যে কোনো খাবারই, যতটুকু প্রয়োজন তার চেয়ে বেশি খেলে, ক্ষতি হবেই। যত পুষ্টিকর খাবারই হোক সব খাবারই খাওয়ার একটা পরিমাণ আছে।
"আমরা তো মাত্রার অতিরিক্ত কোনোটাই খেতে পারি না। দুধ ও ডিম এত পুষ্টিকর খাবার কিন্তু সেটাও তো আমি যত খুশি তত খেতে পারব না। মসলার ক্ষেত্রেও তাই।"
স্বাস্থ্য টিপস
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Telephone
Website
Address
Puran
Dhaka
Mohakhali DOHS
Dhaka, 1206
Alhulwaa is an Arabic word means "Dessert" in English.We are specialised in homemade dessert items.
DIT Project, South Baridhara, Merul Badda, Badda
Dhaka, 1212
✦ We delivered all kinds of most craved Traditional Wedding Biriyani and Kacchi in Dhaka, Narayan
Malibag
Dhaka
Homemade Food Delivery Service available in Dhaka. Minimum Order for 4 persons. Please Place Order before the day you want to eat.
467, West Shewrapara, Mirpur
Dhaka, 0774
Our page is about homemade food.Everyone in Bangladesh can buy food from our page.
Abul Khayrat Road, Armanitola
Dhaka, 1100
বাড়িতে তৈরি স্বাস্থ্যকর কেক পাওয়া যায়, সুলভ মুল্যে....
Badda
Dhaka, 1212
First-Track Courier is an Online Delivery Service which provides Fastest Delivery Service by Delivering all Your Precious Products at your Customer's Doorstep in less than 24 hours...
Nobodoy Housing
Dhaka, 1207
You can only get good food at low prices from us. All our food is made in a healthy environment. Whe
Uttara Sector 4
Dhaka
Assalamualaikum Everyone!! I would love to serve you Homemade Traditional, Frozen,Cheesiness,Pastry food from my Home Kitchen. Hoping your support!!