নিউজ টুয়েন্টিফোর সেভেন
News Twentyfour Seven brings you the latest news of every moment. You stay with us, we are dedicated to you. Trust us.
At home and abroad, we are keeping an eye on every event. The incident and the incident behind it, the latest extract I brought up.
People's anger out burst
Bangla blocked at Kakrail , more :2:10 M, 10/07/24
মির্জাগঞ্জের লেখকদের সাথে আড্ডা। সুবিদখালী।
ছবিতে আছেন কবি ও কথাসাহিত্যিক ডা. শাহনেওয়াজ চৌধুরী, কবি ও ইত্তেফাকের ঠাট্টার সাবেক সম্পাদক সাইফুল ইসলাম জুয়েল, কবি ও কথাসাহিত্যিক এস এম নূরুল হক, কবি মাসুদ পারভেজ, উপজেলা শিক্ষক সমিতির সাবেক সভাপতি ইছাহাক (মাস্টার)।
অবিশ্বাসের মুখোমুখি বারবার
খন্দকার আতিক
যারা বা যে আমাকে অবিশ্বাস করে, এর দায় তাদের নয়। আমার। আমি নিজেকে তাদের কাছে বিশ্বাসযোগ্য করে তুলতে ব্যর্থ হয়েছি। নিজের ব্যর্থতার দায় অন্যের ঘাড়ে চাপানোর মতো রাজনীতিবিদও এখনো হয়ে উঠতে পারিনি। এ সমাজে বিশ্বাস এক ধরনের ফাঁদ। বিশ্বাস করলে রাম ধরা খেতে হয়। আবার অবিশ্বাসটাও শুরু হয় বিশ্বাস দিয়েই। তাই যারা বা এককভাবে যে আমাকে বিশ্বাস করতে পারে না বা করে না তার তো দোষ হতে পারে না।
ঘরের বউ দীর্ঘদিন একসাথে থাকতে থাকতে অবিশ্বাস প্রসঙ্গটা সংসার সমুদ্র থেকে একটু দূরে সরিয়ে রেখেছেন। কিন্তু ঘর থেকে বের হওয়ার পর সকাল থেকে যাদের সাথে দেখা হওয়া শুরু হয় তাদের সাথে একসাথে অনেক বছর থাকতে হবে এমন কোন চুক্তি নেই। তাই যে যখন পারে তখনই অবিশ্বাস করা শুরু করে দেয়।
অবিশ্বাসের প্রসঙ্গটা চামড়ার দামী মুখ দিয়ে বলে আবার আমার চোখের দিকে তাকিয়ে "আমি অবিশ্বাসী" এটা যাচাই করে। আর আমি দাঁড়িয়ে থেকে আমাকে তার অবিশ্বাসের জায়গায় প্রমাণ করার চেষ্টা করতে হয়, আমি খুব বেশি অবিশ্বাসের পাত্র নই।
দিনে দু একবার মানুষ আমাকে অবিশ্বাস করলে আমি "অল্প চিটার বাটপার টাইপ" মানুষ মেনে নিয়ে ভালো হওয়ার চেষ্টা করতে পারতাম, কারণ ওতে নাকি পয়সা পাতি তেমন একটা লাগে না। (অথচ এরশাদ সিকদারের কত পয়সা ছিল, তিনি ভালো হতে পারলেন না। আফসোস!) দিনে দু একবার না হোক, সকাল বা বিকেল একবলা অবিশ্বাস করলে অন্য বেলায় আমি নিজেকে ভালো মানুষ হিসেবে পরিচয় দিতে পারতাম। আমারও তো ইচ্ছে করে ভালো মানুষ হতে। সকাল বিকেল পার হয়ে যখন রাত আসে তখন মনে করি রাতের অন্ধকারে মানুষ আমাকে চিনবে না তাই আর অবিশ্বাসও করবে না। কিভাবে যেন মানুষ রাতে আরো জেগে ওঠে, এবং দিনের চেয়ে রাতে উল্টে পাল্টে ঘষাঘষি করে অবিশ্বাসের অপমানের চরম রূপটা প্রকাশ করে। নিশ্চুপ ভাবে দাড়িয়ে দাড়িয়ে অপমান চায়ের মতো
গিলি। এ ছাড়া তো উপায় নেই। ভাগ্যিস কেউ ছবি তুলে ফেসবুকে দেয় না বা লাইভ করে না
। এখন সব মানুষ ক্যামেরা রেকর্ডিংয়ের আওতায়। প্রয়োজন হয় না তাই প্রকাশ পায় না। দেখবেন নানা আলোচিত ঘটনার ভিডিও ফুটেজ পুলিশ বা টেলিভিশন দেখায়। কোথায় পায়! মোরে মোরে উপরে নিচে ডাইনে বাঁয়ে সামনে পিছনে সব জায়গায় ক্যামেরা সেট করা।
দুই চারবার অবিশ্বাসকারীদের বুঝানোর চেষ্টা করেছি, অবিশ্বাস করতে হয়, এতটা খারাপ আমি না। কে শোনে কার অমিয় বাণী।
বাসার পাশে গলির মোরের দোকানের স্কুলে না পড়া ছোট্ট ছেলেটা সকালে প্রথম আমাকে অবিশ্বাস করা শুরু করে। সকালে ওর দোকানে এসে ৫০০ টাকার নোটটা দেয়ার পরই এটা ও ক্যাশে রাখে না। প্রথমে নোটটা উল্টে পাল্টে দেখে, তারপর তিনটা দাগের উপরে আঙ্গুল দিয়ে ঘষে। এ সময়ে সে আমার চোখের দিকে তাকায়। এরপর চোখ নামিয়ে টাকাটা আলোর দিকে ধরে এ পাশ ও পাশ দুই দিক দেখে। তারপর নব্বই % বিশ্বাস করে টেন % অবিশ্বাস করে নোটটা ক্যাশে রাখে। যা কিনলাম তার দাম রাখার পর যে কয় টাকা ফেরত দেয় সেটা দুই নম্বর হতে পারে, এমন কোন চিন্তা তার ভেতরে নেই। অবস্থায় এমন মনে হয়, সে ফেরেস্তা, আর আমি আলি বাবা চল্লিশ চোর সদস্যের একজন।
সারাটা দিন যত জায়গায় ৫০০/১০০০ টাকার নোট দেই সবাই ঐ গলির মুখের দোকানের স্কুলে না পড়া ছেলেটা আমাকে যে ভাবে মাপে অবিশ্বাস করে, টাকা উল্টো পাল্টে ঘষে মেজে দেখে, সবাই ঐ একই রকম ব্যবহার করে। কী এক্টা অবস্থা।
নিজে যা দুই এক লাইন পড়েছি, সার্টিফিকেট নামে মূল্যহীন কাগজ দিয়ে বাসার ময়লা বাড়িয়েছি, গলির দোকানের ছেলের কাছে তার কোন পাত্তাই নেই। মাছ ওয়ালা, তরকারি ওয়ালা, সবজি বিক্রেতা, বাসের কন্ডাক্টর সবাই আমাকে অবিশ্বাস করে উল্টে পাল্টে তিন দাগে আঙ্গুল দিয়ে ঘষে এপাশ ওপাশ করে দেখে। আমার দেয়া ৫০০/১০০০ নোট জাল,নকল। তারপর কি করে জানি না,
বিশ্বাস,
না
অবিশ্বাস!
খন্দকার আতিক
কথাসাহিত্যিক
কাকরাইল,
ঢাকা ।
ভাঙলো কাঁচের আয়না
নায়িকা শাবনূরের একখান মার্কা মারা ফটোগ্রাফ পেছনে লাগানো আয়না খানা হাতে নিয়ে, আয়নায় নিজের চেহারা দেখার চেয়ে শাবনূরের ছবিটার প্রতিই মনোযোগ বেশি। ঐ ছবিতে (অ)শ্লীলতা!র কিছু না থাকলেও পাশ দিয়ে পাশের ঘরের মুরুব্বি পথ অতিক্রম করার সময় মনোযোগ দিয়ে আয়না দেখার ভান করেছি মাত্র, ‘পেছনের’ দিকে তাকানোর মতো অমন ছেলেই নই আমি।
গলির মাথার সেলুনওয়ালা যখন দাড়ি গোঁফ সেইভ করার পরও ‘বিনে পয়সায়’ একটু একটু করে শরীর খানা ম্যাসাজ করে দেয় তখন শাবনূরের ফটোকওয়ালা আয়না খানা নিদারুণ অযত্ন আর অবহেলায় খাটের পাশে (ড্রেসিং টেবিল টাইপ কিছু না থাকায়) পড়ে থাকতে থাকতে কবে যে দৃষ্টির আড়ালে চলে গেছে, তা-ও ভুলে গেছি।
পথ চলতে চলতে কত কি - যে ঘটে, তার সব কি আর স্বীকার করা যায় অকপটে! যেমন এখন দুনিয়ার সবচেয়ে শক্তিশালী মাধ্যম বুকের মাঝে ফেসবুক। নিজের উপর ‘একখান’ ক্যামরা লাগিয়ে নিজের যাবতীয় (অ) কাজের লাখ লাখ মানুষকে সাক্ষী রাখার নাম বুকের মাঝে ‘ফেসবুক’। কালের স্রোতের বিপক্ষে দাঁড়ানোর মতো বাহাদুর আমি নই। তাই আমারও একখানা ফেসবুক আইডি আছে। তাই উপায় নাই। আমি চাই বা না চাই রঙিন দুনিয়ার নানান কিসিমের ‘ফটোক’ আমার চর্ম চোখের সামনে এসে সগৌরবে ‘দাড়িয়ে’ যায়।
কিছু জম্পেশ ‘ফটোকের’ ক্ষেত্রে উপায় না পেয়ে ‘ফটোকস’ আপলোড কারী ‘ফেসবুক বন্ধুকে’ আনফ্রেন্ড করে দিয়ে মনে মনে বিনয়ের সাথে সরি বলি। আর বাথরুমে ঢুকে মনে মনে গান গাই “আমি বন্ধু হইলাম না তোমার”। আনফ্রেন্ড হওয়া বন্ধু নোটিফিকেশন পেয়ে মন খারাপ করলেও আমার কি - ই করার থাকে! কারণ বউয়ের প্রসঙ্গ না হয় এড়িয়ে গেলাম,আমার ফেসবুক আইডিতে আমার সন্তানদেরও দৃষ্টি পড়ে।
তারপরও কথা থেকে যায়। কী কথা ‘তাহা’। শতভাগ সম্মানের মানুষ, উন্নত রুচিবোধ সম্পন্ন পরিচিত বা আন্তরিক সম্পর্কের অপজিট জেন্ডারের মানুষ এমন সুন্দর ছবি দেয়, সৌন্দর্যৈর ঝলকে মনে হয় মোবাইলের গ্লাস ফেটে যাবে। এমন সুন্দর ছবিতে আমি ভয়ে কমেন্ট করি না, যদি কিছু মনে করে? যা অকপটে স্বীকার করতে পারি না, এটি তার একটি।
তবু কাঁচের আয়না চুরমুর করে ভেঙে যায়। ‘তোমার চুল বাঁধা দেখতে দেখতে ভাঙলো কাঁচের আয়না ‘। ঘরে আমার মাত্র একজন ঘরনী। তাঁর খোলা চুল যখন বাঁধে তখন আমি আয়না ভাঙার আতঙ্ক ভুলে যাই। এই চিরুনিটা পুরাতন হয়ে গেছে, প্যারাসুট বেলিফুলের গন্ধ মাখা তেল ভালো না, নতুন কিছু আনো এমন কিছু বলে কিনা এই ‘ভাবনায়’ আয়না ভাঙ্গা ভাঙ্গির সৌন্দর্য খোঁজার সময় পাই না। আমি ঘরের ভাত খেয়েই সরল পথে চলি। তবু আমার জান খতম শত্রুর অভাব নেই। তাঁরাও তাদের ঘরেরই ভাত খায়। ভাত খেয়েই কুলিটা ফালায় আমার উঠোনে যাতে আমার একটু জ্বলে। তাদের অবসর সময় কাটে আমার বিরুদ্ধে কুৎসা রটনা করে। তা নিয়ে আমার অবশ্য কোন মাথা ব্যাথা করার সময় নেই। কিন্তু তারা যখন বলে ঘরে আমার একজন মাত্র ঘরনী তাও পুরাতন, তাই ঘরে আয়না ভাঙ্গা ভাঙ্গিতে কোন সৌন্দর্য খুঁজে পাই না। তখন কেমনটা লাগে বলেন তো! তারা পারেও।
অনার্সে পড়তে পড়তে যখন পাশের বেঞ্চে বসে। জোরের ভাই ‘আয়না’ বিহীন শুধু চিরুনি দিয়ে ঠেলে ঠেলে লম্বা চুল গুলো উল্টো দিকে পেছনে নামিয়ে রুস্তম সোহরাবের মতো চুলে আর তার আজন্ম শত্রু চিরুনিতে একাত্তরের যুদ্ধ চলে তখন প্রেমের প্রস্তাব না দিয়ে ঠায় দাঁড়িয়ে থাকতে পারে এমন মহান পুরুষের নাম কি কেউ পরিবর্তিত মিথ্যা ইতিহাসেও লিখতে পেরেছে!
যদিও গান হতে পারতো তোমার চুল খোলা দেখতে দেখতে…। অবশ্য রবীন্দ্রনাথ ও যখন বলেন, ভেঙ্গে মোর ঘরের চাবি নিয়ে যাবি কে আমারে…। ঘরের চাবি বললেও শ্রোতা ঠিক তালা ধরে নেয়। শ্রোতা যথার্থ কষ্টি পাথর। বুঝে ফেলতে পারে কে মৌলিক আর কে মিক্স। চুল আঁচড়ানো দেখতে দেখতে অর্থাৎ মহান পুরুষ জাতির ভেতর থেকে যারা দর্শক (পুরুষের চুল আঁচড়ানো মেয়েরা মনযোগ দিয়ে দেখেনা) তাদের ভেতরে কে কে প্রেমে পড়েছে আর কে একটু লুকিয়ে দেখে নিল ঠিক বুঝে ফেলতে পারে যার হাতে চিরুনি। তাই চুল আঁচড়াতে আচড়াতেই কারও কারও, কারো কারো মনে আসন হয়ে যায়। বন্ধুর পথ চলতে চলতে কতশত দিন পাথরের মতো গড়িয়ে গড়িয়ে ক্যালেন্ডারের পেছনে চলে গেল। কিন্তু চিরুনীওয়ালারা হঠাৎ হঠাৎ পথে প্রান্তরে পুরোনো স্মৃতি গুলোকে সামনে এনে দেয় নেড়েচেড়ে। চুল খোলা দেখতে দেখতে এখনো পথের সীমানা নির্ধারণী মাইলস্টোন পেছনে চলে যায় ট্রেনকে ফেলে গাছপালা পেছনে সরে যাওয়ার মতো। ক্ষমতার ভিত নাড়িয়ে দেয়ার মতো খোলা চুল কত হৃদয়ে নাড়িয়ে দেয় তার হিসেব হয়তো লেখকদের লেখনীতে লিপিবদ্ধ হয় না। খোলা চুলে ভিত নাড়িয়ে দেয়ার আন্দোলন বেগবান করার ক্ষেত্রে ‘আয়না ভাঙ্গার’ বয়স যাদের হয়নি বলে বিজ্ঞজনেরা মনে করেন, আন্দোলনে তারাই হয়তো আগুনে ঘি ঢেলে দিতে পারেন।
# # কে ভেঙ্গেছে হৃদয়
কে জ্বেলেছে আগুন,
তার হৃদয়ে যেন জ্বলে চিতা
প্রেমের আগুনে জ্বলে ফাগুন।
খন্দকার আতিক
কাকরাইল ঢাকা।
২৫ নভেম্বর,২০২৩।
চট্রগ্রাম -১২ পটিয়া সংসদীয় আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন নিলেন সাবেক ছাত্রনেতা তসলিম উদ্দীন রানা । চট্রগ্রাম -১২ পটিয়া সংসদীয় আসনে ২৩ বঙ্গবন্ধু এভিনিউ গুলিস্তান পার্টি অফিস থেকে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের দলীয় মনোনয়....
সফলতা পেতে হলে লেগে থাকতে হবে।
উইলস লিটল ফ্লাওয়ার স্কুল এন্ড কলেজের লাইব্রেরীতে বিক্রি হয় "সফলতা পেতে হলে" বইটি। rokomari.com এ হোম ডেলিভারির জন্য অর্ডার করা যায়।
প্রকাশক: কারুবাক।
সাবেক অভিভাবক প্রতিনিধির ষড়যন্ত্রমূলক মামলায় শিক্ষকদের জামিন মঞ্জুর।
আজ ১৩ নভেম্বর (সোমবার) ঢাকা মহানগর মুখ্য হাকিম আদালতে ২২ নাম্বার কোর্টের বিজ্ঞ ম্যাজিস্ট্রেট ফারজানা শাকিলা সুমু চৌধুরী এই রায় দেন।
উইলস লিটল ফ্লাওয়ার স্কুল এন্ড কলেজের দুর্নীতিবাজ সাবেক অভিভাবক প্রতিনিধি শফিকুর রহমান নিজের দুর্নীতি ঢাকতে তার শিশু পুত্র নাহিয়ানকে ব্যবহার করে অধ্যক্ষ সহ শিক্ষকদের বিরুদ্ধে মিথ্যা নির্যাতনের মামলা দায়ের করেন। খোঁজ নিয়ে জানা যায় উক্ত অভিভাবকের সন্তান গত বার্ষিক পরীক্ষায় নিজের আসন পরিবর্তন করে অন্য জায়গায় বসে এবং অন্য ছাত্রের খাতা দেখাদেখি করে লিখতে ছিল। বিষয়টি পরীক্ষা শুরু হওয়ার আধাঘন্টা পরে শিক্ষকের দৃষ্টিগোচর হলে তিনি তাকে তার আসন থেকে সরিয়ে আনেন । অন্যদিকে উক্ত অভিভাবক প্রতিনিধি প্রায়শ দলবল সহ প্রতিষ্ঠানের শ্রেনী কার্যক্রম চলাকালীন সময়ে প্রতিষ্ঠানের বিনা অনুমতিতে ভিতরে প্রবেশ করে এবং বিভিন্ন ধরনের হুমকি ধামকি দেয়।এছাড়া পরীক্ষার হলে প্রভাব খাটিয়ে প্রবেশ করে। সর্বশেষ শিক্ষকদের চাপে রাখার জন্য তার শিশু পুত্রকে ব্যবহার করে এই মামলা করে। মামলা তদন্তের জন্য পিবিআই প্রতিষ্ঠানে আসে এবং ঐদিন পরীক্ষার হলে যে সকল ছাত্ররা উপস্থিত ছিল তাদের সাথে কথা বলে। তারা বলে যে ওই ছাত্র সেদিন নিজ আসন পরিবর্তন করে অন্য জায়গায় বসে এবং অন্যর খাতা দেখে দেখে লিখতে ছিল তাই শিক্ষক যথাযথ ব্যবস্থা নিয়েছিল। মামলা করার আগে উক্ত অভিভাবক রমনা থানায় জিডি করলে পুলিশ ঘটনাটি তদন্ত করে এবং কোন নির্যাতনের সত্যতা পাওয়া যায়নি এই মর্মে আদালতে প্রতিবেদন দাখিল করে। এছাড়া প্রতিষ্ঠান থেকেও বিষয়টি তদন্ত করা হয়। সেখানে ছাত্র নির্যাতনের কোন সত্যতা পাওয়া যায়নি। এখানে উল্লেখ্য ম্যানেজিং কমিটিতে থাকার সময় উক্ত অভিভাবক প্রতিনিধি বিরুদ্ধে প্রতিষ্ঠানের গেট নির্মাণ, লিফট লাগানো, বাথরুম সংস্কার, এডুকেশন সফটওয়্যার ক্রয়, নিয়োগ, কেনাকাটা , গাড়ি নিয়ে যাওয়া সহ বিভিন্ন দুর্নীতির অভিযোগ আছে যা দুদক, শিক্ষা অডিট, শিক্ষা বোর্ড সহ বিভিন্ন দপ্তরে তদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে।এখানে আরো উল্লেখ করা যাচ্ছে যে কমিটির মেয়াদ শেষ হওয়ার পরেও প্রতিষ্ঠান দখল করে বিভিন্ন ধরনের অবৈধ কর্মকাণ্ড পরিচালনার অভিযোগে তার বিরুদ্ধে শিক্ষকরা আন্দোলন করে দুজন ম্যাজিস্ট্রেট এবং পুলিশের উপস্থিতিতে তাকে সেখান থেকে বিতাড়িত করে । মূলত তার বিরুদ্ধে তদন্তকে বাধাগ্রস্ত করতে এবং শিক্ষকদের প্রতি ক্ষোভের কারণে সে এই মামলাটি করেছে।
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Contact the business
Telephone
Website
Address
Pioneer Road
Dhaka
64–65, Kazi Nazrul Islam Avenue
Dhaka, 1215
Till June 2013, was a weekly young people's magazine by The Daily Star. It’s coming back 27th July.
17 Mohakhali C/A, Red Crescent Concord Tower, 17th Floor
Dhaka, 1212
Official page of bdnews24.com, Bangladesh's largest news publisher by reach & volume; Bangla/English, Internet-only, a global first, open since 23 Oct 2006
19 New Eskaton Road (mogbazar)
Dhaka, 1000
বাংলাদেশের থিয়েটার সংক্রান্ত তথ্য, কোথায় কি হচ্ছে বা হয়েছে তা জানা যাবে। থাকবে শিক্ষনীয় বিষয়বস্তু আর-
House 18, Road 1, Dakhingaon, Sabujbagh
Dhaka, 1214
An online news portal focused on breaking news and analysis from home and abroad.
14, Darussalam Arcade, Purana Paltan
Dhaka, 1000
আমার এই পেজটি রাজনীতি বিশ্লেষন বিষয়ক ?