SAGC Bangla Language Club
✨ভাষার বিকাশ ব্যক্তিত্বের বিকাশের অংশ
সোনার বাংলা আবারও স্বাধীন...🇧🇩
৩৬শে জুলাই,,২০২৪ ❤💚
আসসালামু আলাইকুম...
আশুরা,ইসলাম ধর্মের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ দিনগুলির মধ্যে একটি, যা হিজরি বর্ষপঞ্জির প্রথম মাস মুহাররমের ১০ তারিখে পালিত হয়। এই দিনটি আমাদের জন্য একাধিক অর্থ ও স্মৃতিতে ভরপুর।
আমরা সবাই একসঙ্গে পবিত্র আশুরার মর্মার্থ বুঝে আমাদের জীবনে তা প্রয়োগ করি। ন্যায়বিচার, সহমর্মিতা, এবং ঐক্যের মাধ্যমে আমাদের সমাজকে আরো সুন্দর ও শান্তিময় করে তুলতে অঙ্গীকারবদ্ধ হই
এসএজিসি বাংলা ল্যাঙ্গুয়েজ ক্লাবের পক্ষ থেকে সকলকে জানাই পবিত্র আশুরার শুভেচ্ছা
ধন্যবাদ....
আসসালামু আলাইকুম
আজ ১১ই জ্যৈষ্ঠ জাতীয় কবি কবি কাজী নজরুল ইসলামের ১২৫ তম জন্মবার্ষিকী...
১৮৯৯ সালের ২৫শে মে বাংলার বর্ধমান জেলার একটি ছোট গ্রাম চুরুলিয়ায় জন্ম নেওয়া নজরুলের যাত্রা ছিল গভীর সৃজনশীলতা, অদম্য আবেগ এবং ন্যায়বিচারের নিরলস সাধনা।
নজরুলের সাহিত্য প্রতিভা তাঁর বিস্তৃত কাজের মধ্যে স্পষ্ট, যা কবিতা, গদ্য, সঙ্গীত এবং নাটকে বিস্তৃত। অত্যাচার ও নিপীড়নের বিরুদ্ধে নির্ভীক অভিব্যক্তির জন্য তিনি স্নেহের সাথে "বিদ্রোহী কবি" বা "বিদ্রোহী কবি" নামে পরিচিত।
তবুও, নজরুলের বিদ্রোহ কেবল রাজনৈতিক নিপীড়নের বিরুদ্ধে ছিল না। তিনি সামাজিক অন্যায়, বর্ণ বৈষম্য এবং সাম্প্রদায়িক বৈষম্যের বিরুদ্ধে লড়াই করেছিলেন। তার কবিতা এবং গান, প্রেম, সাম্য, এবং সার্বজনীন ভ্রাতৃত্বের থিম দ্বারা আচ্ছন্ন, ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিক সীমানা অতিক্রম করে, তাকে বাংলাদেশের "জাতীয় কবি" উপাধি অর্জন করে।
গীতিময় সৌন্দর্যে সমৃদ্ধ এবং থিমের বৈচিত্র্যময় এই গানগুলি আমাদের সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে উঠেছে, প্রজন্মের শিল্পী ও শ্রোতাদের অনুপ্রাণিত করে।
আসুন আমরা নজরুলের জীবন থেকে অনুপ্রেরণা পাই, তার সাহস, সহানুভূতি এবং ঐক্যের মূল্যবোধকে আলিঙ্গন করি।
এস এ জি সি বাংলা ল্যাঙ্গুয়েজ ক্লাবের পক্ষ থেকে সবাইকে জানাচ্ছি আন্তরিক শুভেচ্ছা ও শ্রদ্ধাঞ্জলি...
ধন্যবাদ ✨
আসসালামু আলাইকুম...
শুভ মাতৃদিবস....
মা!! যিনি অক্লান্তভাবে দান করেন,নিঃশর্ত ভালোবাসেন এবং সীমাহীন শক্তি এবং করুণা দিয়ে আমাদের বিশ্বকে আকার দেন। শুভ মাতৃদিবস! যার ভালবাসা কোন সীমা জানে না, এবং আপনার বলিদান অন্তহীন...
আজ,,এসএজিসি বাংলা ল্যাঙ্গুয়েজ ক্লাবের পক্ষ থেকে প্রতিটি মাকে জানাচ্ছে শুভেচ্ছা এবং ধন্যবাদ....
আসসালামু আলাইকুম
আজ পচিশে বৈশাখ..বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মবার্ষিকী...রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর,১৮৬১ সালে, কলকাতায় জন্মগ্রহণ করেছিলেন, তিনি ছিলেন বাংলার বহুভাষী, কবি, সঙ্গীতজ্ঞ এবং শিল্পী। তিনি বাংলা সাহিত্য ও সঙ্গীতকে নতুন আকার দেন এবং ভারতীয় সংস্কৃতিতে তার গভীর প্রভাব তাকে গুরুদেব উপাধিতে ভূষিত করে। ঠাকুর প্রথম অ-ইউরোপীয় যিনি তাঁর কবিতার সংকলন "গীতাঞ্জলি" এর জন্য ১৯১৩ সালে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পেয়েছিলেন। তাঁর কাজগুলি প্রায়শই প্রকৃতি, প্রেম, আধ্যাত্মিকতা এবং মানুষের অভিজ্ঞতার থিমগুলি অন্বেষণ করে। সাহিত্যের বাইরেও, ঠাকুর ছিলেন একজন সমাজ সংস্কারক, ভারতের স্বাধীনতার পক্ষে এবং শিক্ষার প্রচারের পক্ষে। তিনি বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেন, প্রাচ্য ও পাশ্চাত্য উভয় ঐতিহ্য থেকে শিক্ষা গ্রহণের গুরুত্বের ওপর জোর দেন। ঠাকুরের উত্তরাধিকার বিশ্বব্যাপী শিল্পী, লেখক এবং চিন্তাবিদদের অনুপ্রাণিত করে চলেছে। তিনি ১৯৪১ সালের ৭ই আগস্ট একটি সমৃদ্ধ সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য রেখে চলে যান।
আজকের এই দিনটিতে এসএজিসি বাংলা ল্যাঙ্গুয়েজ ক্লাবের পক্ষ থেকে সবাইকে জানাচ্ছি শুভেচ্ছা...
ধন্যবাদ
২০০২ সালে পল্লীকবি জসীমউদ্দীনের অমর সৃষ্টি 'আসমানী' কবিতার বাস্তব চরিত্র 'আসমানী বেগম' তাঁর নিজ বাড়ির সামনে দাঁড়িয়ে আছেন।
জসীমউদ্দীন এর নানা সাহিত্য কর্মে কালজয়ী নানা চরিত্র যেমন রুপাই, সাজু, হাজেরা বিবি, গণি মিয়া এবং আসমানী। এসব চরিত্র পল্লীকবি এঁকেছিলেন বাস্তবের মানুষ দেখেই।
তাই তো আসমানীকে নিয়ে লিখেছিলেন আসমানী কবিতা ----
"আসমানীরে দেখতে যদি তোমরা সবে চাও,
রহিমদ্দির ছোট্ট বাড়ি রসুলপুরে যাও।
বাড়ি তো নয় পাখির বাসা ভেন্না পাতার ছানি,
একটুখানি বৃষ্টি হলেই গড়িয়ে পড়ে পানি।
একটুখানি হাওয়া দিলেই ঘর নড়বড় করে,
তারি তলে আসমানীরা থাকে বছর ভরে।
পেটটি ভরে পায় না খেতে, বুকের ক-খান হাড়,
সাক্ষী দিছে অনাহারে কদিন গেছে তার।।
ঠিক যেন কবিতায় যা লিখেছিলেন পল্লীকবি তাই ফুটে উঠেছে এই ছবিতে। কবিতায় লেখা প্রতিটি লাইনের বাস্তব চিত্র বহন করা এই ছবিটি ২০০২ সালে তুলেছিলেন আলোকচিত্রী সরকার মন্টু ভাই। তখন আর পল্লীকবি বেঁচে নেই কিন্তু বেঁচে ছিলেন পল্লীকবির বাস্তব চরিত্র আসমানী বেগম।
দীর্ঘদিন হৃদরোগ ও কিডনি জটিলতায় ভুগে সবশেষে ২০১২ সালে বিদায় নেন পল্লীকবির অমর সৃষ্টি 'আসমানী' কবিতার বাস্তব চরিত্র আসমানী বেগমও।
কবিরা তাঁদের কবিতায় সমাজের নানা দৃশ্য তুলে ধরেন, অসঙ্গতি দূর করতে চান। কবিতার মাধ্যমেই দেশ থেকে অন্ধকার তাড়ানোর মশাল জ্বালান। মানুষের মাঝে সাহস যোগান। পল্লীকবিও করেছিলেন। কিন্তু আমরা দায় এড়িয়ে গিয়েছি। তাই তো আসমানীদের আর ভাগ্যের তেমন কোনো পরিবর্তন ঘটেনি!
তাঁরা আজ স্বশরীরে কেউ বেঁচে নেই তবে তাঁরা সকলেই বেঁচে থাকবেন মানুষের হৃদয়ে স্থান করে নেয়া পল্লীকবির সাহিত্য কর্মে।
ধন্যবাদ
আসসালামু আলাইকুম ✨
১৮৮৬ সালের এই দিনে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের শিকাগো শহরে শ্রমিকরা ৮ ঘণ্টা কাজের দাবিতে তাদের জীবন উৎসর্গ করেছিলেন। তখন থেকেই সারা বিশ্বে ১লা মে পালন করা হচ্ছে শ্রমিক দিবস হিসেবে....
শ্রমিক আছে আমাদেরও চারপাশে; যাদের অক্লান্ত পরিশ্রমের ফসল এই সভ্যতা। তাদের শ্রম ও আত্মত্যাগের বিনিময়ে আমাদের জীবন হচ্ছে পরিপূর্ণ।
সবাই মিলে সব শ্রমজীবীকে দেই সমান গুরুত্ব, সম্মান এবং মর্যাদা।
এসএজিসি বাংলা ভাষা ক্লাবের পক্ষ হতে সকলকে জানাই বিশ্ব শ্রমিক দিবসের শুভেচ্ছা...🌟
শুভ নববর্ষ ১৪৩১ 🎐
আসসালামু আলাইকুম ❤
আজ বৃহস্পতিবার প্রথম শাওয়াল,১৪৪৫!!
ঈদুল ফিতর.
আজকের এই দিনটি মুসল্লিদের জীবনে একটি খুব আনন্দের দিন...কেননা একমাস রহমতের মাস রমজান পালন করার পর হাসিমুখে বিদায় দিতে ঈদ পালন করা হয়...
ঈদ মানে খুশি এবং আনন্দ..এ আনন্দময় দিনটিকে আরো সুন্দর করে তোলার জন্য এসএজিসি বাংলা ল্যাঙ্গুয়েজ ক্লাবের পক্ষ থেকে আমরা আপনাদের জানাচ্ছি আন্তরিক শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা....
এই ঈদ উল ফিতর আপনার এবং আপনার প্রিয়জনদের জন্য আনন্দ, সমৃদ্ধি এবং রহমত নিয়ে আসুক। ভালবাসা এবং হাসিতে ভরা একটি সুখী এবং শান্তিপূর্ণ উদযাপনের জন্য সবাইকে জানাচ্ছি প্রাণঢালা শুভেচ্ছা।ঈদ মোবারক!🌙
আসসালামু আলাইকুম!! 😊
স্বাধীনতা তুমি আমার স্বাধীনতা!
তুমি জাগ্রত জনতার গৌরবগাঁথা..
লাখো জনতার হৃদয়বিদারক!
স্মৃতিকথা তুমি স্বাধীনতা..
এসএজিসি বাংলা ভাষা ক্লাবের সদস্য সুমাইয়া বিনতে বাকি লাইবা.. আজ মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে লাইবা আমাদের সকলের মাঝে একটি সংক্ষিপ্ত বক্তব্য রেখেছে... আমরা সকলেই তার আলোকিত ভবিষ্যৎ কামনা করছি...
ধন্যবাদ ❤❤
স্বাধীনতা তুমি
শহীদ মিনারে অমর একুশে ফেব্রুয়ারির উজ্জ্বল সভা
স্বাধীনতা তুমি
পতাকা-শোভিত শ্লোগান-মুখর ঝাঁঝালো মিছিল।
শহীদদের রক্তে সিক্ত এই মাটি, আমাদের গর্ব, আমাদের অহংকার।”...
এসএজিসি বাংলা ভাষা ক্লাবের পক্ষ হতে মহান স্বাধীনতা দিবসে সকলের উদ্দেশ্যে রইল শুভেচ্ছা ,ভালোবাসা ও অভিনন্দন 🇧🇩🇧🇩
আজ ২৬শে মার্চ,,বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস 🇧🇩
১৯৭১ সালের ২৫শে মার্চ রাতে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের জনগণ আনুষ্ঠানিকভাবে নিজেদের স্বাধীনতার সংগ্রাম শুরু করে।১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ মধ্য রাতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর হাতে গ্রেপ্তার হন। গ্রেপ্তার হবার একটু আগে ২৫শে মার্চ রাত ১২টার পর (২৬শে মার্চের প্রথম প্রহরে) তিনি বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রে স্বাক্ষর করেন যা চট্টগ্রামে অবস্থিত তৎকালীন ই.পি.আর এর ট্রান্সমিটারে করে প্রচার করার জন্য পাঠানো হয়..
১৯৭১ সালে ২৬ মার্চের এই ঘোষণার মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের মাটিতে রক্তক্ষয়ী স্বাধীনতা যুদ্ধের সূচনা ঘটে যা নয় মাস স্থায়ী হয়...
এসএজিসি বাংলা ভাষা ক্লাবের পক্ষ হতে মহান স্বাধীনতা দিবসে সমস্ত বীর যোদ্ধাদের জানাই অন্তরের শ্রদ্ধার্ঘ্য এবং মহান দিবসে সকলের উদ্দেশ্যে রইল শুভেচ্ছা ,ভালোবাসা ও অভিনন্দন 🇧🇩🇧🇩
আসসালামু আলাইকুম
আজ ২৫শে মার্চ,,গণহত্যা দিবস। মানব সভ্যতার ইতিহাসে একটি কলঙ্কিত হত্যাযজ্ঞের দিন।
জাতির পিতার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ ’৭০-এর নির্বাচনে জাতীয় পরিষদে একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করলেও পাক-সামরিক জান্তা ক্ষমতা হস্তান্তরে নানা টালবাহানা শুরু করে।বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব ১৯৭১ সালের ২রা মার্চ অসহযোগ আন্দোলনের ডাক দেন; ৭ই মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণে দীর্ঘ ২৩ বছরের শাসন-শোষণ থেকে মুক্তির লক্ষ্যে সুনির্দিষ্ট রূপরেখা প্রদান করেন। বাংলাদেশে অবিসংবাদিত নেতা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ক্ষমতার মোহ ত্যাগ করে এদেশের স্বাধীনতার পক্ষে অটল থাকলে ২৫শে মার্চ দিবাগত রাতে পাক-হানাদার বাহিনী ‘অপারেশন সার্চ লাইট’-এর নামে নিরস্ত্র বাঙালির উপর নির্বিচারে চালায় বিশ্ব ইতিহাসের নৃশংসতম গণহত্যা। ‘অপারেশন সার্চ লাইট’ ছিল বাঙালির একটি প্রজন্মকে নিশ্চিহ্ন করে দেওয়ার এক নারকীয় পরিকল্পনা।ফলশ্রুতিতে বাঙালি জাতির জীবনে নেমে আসে বিভীষিকাময় ভয়াল কালরাত্রি। পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী পরিকল্পিত পন্থায় বাঙালি হত্যার মহোৎসবে মেতে উঠেছিল। রক্তের স্রোতে ভাসিয়ে দিতে চেয়েছিল বাঙালির অধিকার আদায়ের সংগ্রাম। সে পরিকল্পনা বাস্তবায়নে ২৫শে মার্চ পাক-হানাদার বাহিনী স্বাধীনতাকামী বাঙালির উপর হিংস্র দানবের মতো ঝাঁপিয়ে পড়লে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ২৬শে মার্চের প্রথম প্রহরে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেন। জাতির পিতার আহ্বানে সাড়া দিয়ে জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে বাংলার সর্বস্তরের জনগণ ঐক্যবদ্ধভাবে মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ে। ২৫শে মার্চ কালো রাতে শুরু হওয়া পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর গণহত্যা চলতে থাকে মুক্তিযুদ্ধের পুরো সময় ধরে। ৩০ লাখ শহীদের আত্মত্যাগ ও দুই লক্ষ মা-বোনের সম্ভ্রমহানির বিনিময়ে অর্জিত হয় বহুল প্রতীক্ষিত মহান স্বাধীনতা। দীর্ঘ ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে ৬ই ডিসেম্বর প্রতিষ্ঠা লাভ করে স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশ।
ধন্যবাদ ✨
আসসালামু আলাইকুম ✨
বর্তমান প্রজন্মে বাংলা ভাষার অবক্ষয় ও তা থেকে উত্তরণের উপায় --------
মাতৃভাষা বাংলা আজ বিশ্বব্যাপী অনন্য মর্যাদার আসনে অধিষ্ঠিত। ইতিহাসের এক বিশাল অংশ জুড়ে রয়েছে আমাদের ভাষা বাংলা।
আত্মমূল্যায়ন করলে দেখতে পাই বাংলা ভাষার প্রতি যথার্থ মূল্যায়ন করতে আমরা সম্পূর্ণ ব্যর্থ হয়েছি। এমনিতেই আমরা শিক্ষা ও গবেষণায় জাতি হিসেবে পিছিয়ে। তার ওপর ইংরেজি ভাষার ওপর অতিনির্ভরশীলতার জন্য নিজ ভাষায় জ্ঞান ও বিজ্ঞানচর্চার সুযোগ সৃষ্টি হয়নি। আমরা শিক্ষিত বাঙালিরা এমন একটি জায়গায় পৌঁছে গেছি যে সামান্য কিছু সময়ও মিশ্রণ ছাড়া বাংলায় কথা বলার যোগ্যতা হারিয়েছি। অনেক মহাপ্রাণ বলিদান হলো। ৩০ লাখ মানুষের প্রাণ শহীদ হলো, দুই লাখ মা-বোনের ইজ্জত লুণ্ঠিত হলো, বিনিময়ে স্বাধীনতা এল। কিন্তু সেই স্বাধীনতার মূলে যে ভাষা, যে আত্মত্যাগ তা চরমভাবে অবমূল্যায়িত হচ্ছে 😔
বাংলা ভাষার ঐতিহ্য ও সাহিত্যসম্ভার বিপুল। কিন্তু জাতি হিসেবে আমরা তা আঁকড়ে ধরতে পারিনি। যে ভাষার জন্য আমাদের সংগ্রাম ও ত্যাগ সেই স্বাধীন দেশে নিজের মাতৃভাষাকে সঠিক মর্যাদায় অধিষ্ঠিত করা ও সর্বস্তরে এ ভাষা প্রয়োগের স্বপ্ন অধরাই থেকে গেল....
ইংরেজি-হিন্দির মিশ্রণে যে বিকৃত বাংলা ভাষার চর্চা আমরা করি, তা আমাদের ভাষা শহীদদের আত্মত্যাগ আর উৎসর্গের প্রতি চরম অশ্রদ্ধা। নতুন প্রজন্মের মাঝে বাংলার প্রতি যে অনুৎসাহ ও অনীহা তা ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে...
একুশ ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে আমরা তরুণ প্রজন্মের কাছে পৌঁছে দিতে পারিনি। আমাদের ব্যর্থতার কারণে আমাদের নতুন প্রজন্ম তাদের মৌলিক সংস্কৃতি সম্পর্কে জানে না। আজ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম খুললেই রম্য আর রঙ্গাত্মকভাবে উপস্থাপিত হতে দেখি নতুন প্রজন্মের অবক্ষয়। তারা ভাষা দিবস সম্পর্কে জানে না। তারা জানে না স্বাধীনতা দিবসের সঠিক তারিখ। তারা বাংলার ইতিহাস জানে না, জানে না সংস্কৃতি। এক কঠিন অস্তিত্ব সংকটের মধ্য দিয়ে আমরা এগোচ্ছি। যেখানে অভিভাবকসহ শিক্ষার্থীদের মধ্যে বাংলা ভাষার প্রতি চরম অনীহা। প্রযুক্তির নেশায় বুঁদ হয়ে আজকের প্রজন্ম আমাদের মৌলিক সংস্কৃতির লেশমাত্র জানে না। একটি জাতির মৌলিক সংস্কৃতি আর চেতনার জায়গায় যদি আঘাত করা যায় তাহলে সেই প্রজন্মকে সহজেই বদলে দেয়া যায়....
বাংলা ভাষা ক্রমেই মর্যাদা হারাচ্ছে। আমরা ক্রমাগত অন্ধকারের দিকে এগোচ্ছি।যে ভাষার জন্য বুকের তাজা রক্ত ঢালতে হলো রাজপথে, যে রক্তের স্রোতে অর্জিত হলো স্বাধীনতা সেই ভাষা অবহেলিত..নিজেদের জন্য এমন এক লজ্জার জন্ম দিচ্ছি,,যার ভুক্তভোগী আমাদেরই হতে হবে।পরিশুদ্ধ বাংলা বলার ক্ষমতা যেন আমাদের নেই।৷
একুশের চেতনা দিয়েই বাঙালি জাতির শুরু। যে চেতনায় বায়ান্নর ভাষা আন্দোলন, যা পরবর্তী সময়ে ১৯৭১ সালে চূড়ান্তভাবে বিকাশ লাভ করে, তা থেকেই আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধ এবং আমরা পেলাম স্বাধীন বাংলাদেশ।
আমরা স্বাধীন দেশ পেলাম কিন্তু আজও আমরা নিজের ভাষার চর্চা না করে অপসংস্কৃতিতে নিমজ্জিত। এ অপসংস্কৃতি, দেশপ্রেমহীনতা ও দুর্নীতি দৈনন্দিন জীবনের অংশ হয়ে উঠেছে।
বাংলা ভাষাকে আমরা এখনো রাষ্ট্রের সকল স্তরে, সকল বিভাগে পরিপূর্ণভাবে চালু করতে পারিনি। শিক্ষাঙ্গনগুলোরও একই অবস্থা। বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয় আমরা বেশির ভাগই ইংরেজিনির্ভর। স্বাস্থ্যশিক্ষা, প্রকৌশল নিয়ে একটি বিশ্বমানের বাংলা অনুবাদের বই আজও পাঠ্যপুস্তক হিসেবে পাওয়া যায় না। অধিকাংশ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলা বিভাগ চালু করার ক্ষেত্রে অনীহা। অধিকাংশ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলা বিভাগ নেই।যারা আমরা শিক্ষিত হিসেবে দাবি করি তাদের জন্য সত্যিকার অর্থেই ভীষণ লজ্জার বিষয়। ভাষার প্রতি আমাদের শ্রদ্ধাবোধ নেই, নেই আমাদের দেশপ্রেম। তাই এ অবক্ষয় আমাদের শক্তিহীন করে তুলছে দিন দিন।
আমাদের প্রত্যয় হোক একুশের চেতনায় উজ্জীবিত হয়ে যথার্থ কাজটি দ্রুত সমাপ্ত করা।অতি দ্রুততার সঙ্গে এ অবস্থার পরিবর্তন করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব| হাজার বছরের বাঙালি সংস্কৃতি সংরক্ষণ এবং প্রজন্ম থেকে প্রজন্মান্তরে পৌঁছে দিতে হবে আমাদের গৌরবের ইতিহাস। বাঙালি জাতি হিসেবে নিজের ভাষায় জ্ঞান-বিজ্ঞানের চর্চা করলে,, বিশ্বে নিজেদের অবস্থান অনন্য উচ্চতায় নিয়ে যেতে সক্ষম হবো।
ধন্যবাদ ❤
আসসালামু আলাইকুম ✨
আজ ১৭ ই মার্চ জাতীয় শিশু দিবস এবং জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১০৪ তম জন্মদিন..
আজ বাংলাদেশের স্থপতি,,স্বাধীনতার মহানায়কের জন্মদিন...তাঁর অদম্য সাহস দূরদৃষ্টি ও অদম্য মনোবাল আমাদের কাছে চিরস্মরণীয়..
এসএজিসি বাংলা ল্যাঙ্গুয়েজ ক্লাবের পক্ষ থেকে সকলকে জানাই জাতীয় শিশু দিবস ও জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১০৪ তম জন্মদিনের অনেক অনেক শুভেচ্ছা .. ✨✨
ধন্যবাদ 🎈
তারা চায় মুক্ত আকাশ,
তারা চায় উড়তে..
ডানার দাবি তারা জানায় না কখনো,
কারণ ইচ্ছেশক্তি তাদের রক্তে..
আজ আন্তর্জাতিক নারী দিবস..প্রতি বছর মার্চ মাসের ৮ তারিখে পালিত হয়।সারা বিশ্বব্যাপী নারীরা একটি প্রধান উপলক্ষ হিসেবে এই দিবস উদ্যাপন করে থাকেন✨
এসএজিসি বাংলা ভাষা ক্লাবের পক্ষ হতে সকল নারীর প্রতি সম্মান ও শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করছি এবং সকল নারীদেরকে জানাই বিশ্ব নারী দিবসের অনেক অনেক শুভেচ্ছা.. 💜💜
আসসালামু আলাইকুম 💥
আমার ভাষা আমার জীবন, আমার ভাষা আমার অস্তিত্ব।
বাংলার যেসব দামাল মুক্তি সেনারা অকাতরে প্রাণ দিয়ে ছিনিয়ে এনেছে প্রিয় স্বাধীনতা তাদের প্রতি রইলো গভীর শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা
এসএজিসি বাংলা ভাষা ক্লাবের পক্ষ হতে সকলকে জানাই আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস ও শহীদ দিবসের অনেক শুভেচ্ছা এবং বিনম্র শ্রদ্ধায় স্মরণ জানাই জাতির সেই সূর্য সন্তানদের,,যারা বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিয়ে ছিনিয়ে এনেছিল বাংলা ভাষার সম্মান 💥
আসসালামু আলাইকুম 🍃
"একুশে ফেব্রুয়ারি আমাদের জাতিসত্তার মেরুদণ্ড"
একুশে ফেব্রুয়ারি আমাদের জাতীয় জীবনে এক মহান বিজয়গাঁথা..প্রতিবছর একুশে ফেব্রুয়ারি আসে উদযাপিত হয় শহীদ দিবস হিসেবে..সকলে সমবেত কন্ঠে বলে,
"আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি,আমি কি ভুলিতে পারি?"
অমর শহীদদের আত্মত্যাগের কথা মনে করে বাঙালি জাতি তাদের গভীর শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করে..
১৯৫২ সালের এই দিনে বাংলা ভাষাকে রাষ্ট্রভাষা হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ার জন্য আমাদের ভাষা সৈনিকরা নিজেদের জীবন উৎসর্গ করেছিলেন,,তাঁদের আত্মত্যাগের স্মরণে এসএজিসি বাংলা ভাষা ক্লাবের পক্ষ হতে সকলকে জানাই আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস ও শহীদ দিবসের অনেক শুভেচ্ছা এবং বিনম্র শ্রদ্ধায় স্মরণ করি জাতির সেই সূর্য সন্তানদের,,যারা বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিয়ে ছিনিয়ে এনেছিল বাংলা ভাষার সম্মান,,প্রতিষ্ঠা করেছিল বিশ্বের বুকে বাংলা ভাষার নাম 💥
💥 বাংলা ভাষা ক্লাব প্যানেল সদস্য-২০২৪
আসসালামু আলাইকুম 😊
আমাদের বাংলা ভাষা ক্লাবের একজন অন্যতম সদস্য হলো তাহিয়াত আয়মান.. পাশাপাশি সে আমাদের ক্লাবের সহকারী সম্পাদক হিসেবে নিযুক্ত রয়েছে..তাহিয়াত অনেক সুন্দর সুন্দর গল্প,কবিতা লিখতে পারে... আজ তাহিয়াতের লেখা একটি কবিতা সকলের সামনে উপস্থাপন করা হলো...
✨ বৃষ্টির পরে
প্রকৃতি বসে আছে বৃষ্টির পরে,
পুকুর জেগেছে নীরব ধরে।
বাতাস বয়ে যায় কোথায় কে জানে,
বৃষ্টির গন্ধ ভরা মধুরতা আনে।
সূর্য উঠে আসে আলোর খেলায়,
হাসির মেলা ছড়ায় পাতায় পাতায়।
পাখির গান ভাসে গাছের তলে,
স্বর্গের মতো সুর প্রাণ ভরে ডোলে।
প্রকৃতির এই লীলায় মন কেমন করে,
সৃষ্টির ভাষা শিখি প্রতিটি ভোরে।
- তাহিয়াত আয়মান,,সহকারী সম্পাদক,,
বাংলা ভাষা ক্লাব..
ধন্যবাদ 🎊
আসসালামু আলাইকুম!!✨
বাংলা ভাষা ক্লাবের নানা দায়িত্ব পালনে যাদের অবদানের কথা বলা অপরিহার্য,,তারা হলো ক্লাবের প্যানেল সদস্যরা 💥
বাংলা ল্যাঙ্গুয়েজ ক্লাবকে সুষ্ঠু,সুন্দর, ও সুশৃংখলভাবে সংগঠন এবং ক্লাব পরিচালনায় তাদের অবদান অনস্বীকার্য..এ ক্লাবের ভিত্তিকে মজবুত করার সকল দায়িত্বই তাদের..তাঁদের হাত ধরেই এই ক্লাব আরো উন্নতি ও সমৃদ্ধির উচ্চ শিখরে পৌঁছাবে বলে প্রত্যাশা করি 🏆
পরিচিত হয়ে নেওয়া যাক,,২০২৪ সালের বাংলা ভাষা ক্লাবের প্যানেল সদস্যদের সাথে...
আসসালামু আলাইকুম ✨
"শহীদ বীর উত্তম লে: আনোয়ার গার্লস কলেজ,বাংলা ভাষা ক্লাব"-এই ক্লাবটিকে সুন্দরভাবে গড়ে তোলা ও পরিচালনায় শিক্ষকদের পরপরই যাদের অবদান উল্লেখযোগ্য তারা প্যানেল সদস্য।
🎉অত্যন্ত আনন্দের সাথে জানানো যাচ্ছে,,বাংলা ভাষা ক্লাবের ২০২৪ সালের প্যানেল সদস্য নির্বাচন সম্পন্ন হয়েছে ....
বাংলা ভাষা ক্লাব'প্যানেল সদস্য-২০২৪
১.প্রেসিডেন্ট-আফিয়াত ওয়াসিফা
২.ভাইস প্রেসিডেন্ট-রুবাইয়া বিনতে ইসলাম
৩.জেনারেল সেক্রেটারি-তাহিয়াত আয়মান
৪.অর্গানাইজিং সেক্রেটারি-রামিশ মোবাশ্বিরা গালিবা
৫.প্রিন্টিং এন্ড প্রেসিং সেক্রেটারি-সুমাইয়া বিনতে বাকি লাইবা
তাঁদের হাত ধরেই সমৃদ্ধির শেখরে পৌঁছাবে এ ক্লাব-এই প্রত্যাশা-ই ব্যক্ত করি।
ধন্যবাদ✨
আসসালামু আলাইকুম 😊
মাহবুব উল আলম চৌধুরী (৭ নভেম্বর, ১৯২৭ - ২৩ ডিসেম্বর, ২০০৭) একজন কবি, সাংবাদিক এবং ভাষা সৈনিক। তিনি একুশের প্রথম কবিতার কবি। মাহবুব উল আলম চৌধুরী চট্টগ্রামের রাউজান উপজেলার গহিরা আসাদ চৌধুরী বাড়িতে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা আহমদুর রহমান চৌধুরী এবং মাতা রওশন আরা বেগম।তাঁর কয়েকটি উল্লেখযোগ্য কাব্যগ্রন্থ হচ্ছে আবেগধারা (১৯৪৪), ইস্পাত (১৯৪৫), অঙ্গীকার (১৯৪৬) কাঁদতে আসিনি ফাঁসির দাবি নিয়ে এসেছি (১৯৮৮),
সূর্যাস্তের অস্তরাগ (২০০৪),
সূর্যের ভোর (২০০৬)
নির্বাচিত কলামসম্পাদনা
• গণতান্ত্রিক স্বৈরতন্ত্র, স্বৈরতান্ত্রিক গণতন্ত্র (২০০৬)
ছড়ার বইসম্পাদনা
• ছড়ায় ছড়ায় (২০০৪)
নাটকসম্পাদনা
• দারোগা (১৯৪৪)
• আগামীকাল (১৯৫৩)
পুস্তিকাসম্পাদনা
• মিসরের মুক্তিযুদ্ধ (১৯৫৬)
• বিপ্লব (১৯৪৬)
১৯৮৬ সালের জানুয়ারি মাসে মাহবুব উল আলম চৌধুরীকে বাংলা একাডেমী কর্তৃক ফেলোশিপ এবং ১৯৯০ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে ক্রান্তি শিল্পীগোষ্ঠী কর্তৃক সংবর্ধনা দেয়া হয়।
ধন্যবাদ ❤
আসসালামু আলাইকুম ✨
আজ আমরা ভাষা আন্দোলন নিয়ে লিখিত প্রথম কবিতা সম্পর্কে জানব...
""কাঁদতে আসিনি, ফাঁসির দাবি নিয়ে এসেছি""কবিতাটি ভাষা আন্দোলন নিয়ে লিখিত প্রথম কবিতা। এই জন্য কবিতাটিকে একুশের প্রথম কবিতাও বলা হয়। ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি কবিতাটি রচনা করেন ভাষাসৈনিক মাহবুব উল আলম চৌধুরী।
২১ ফেব্রুয়ারির কয়েকদিন আগে জলবসন্ত রোগে আক্রান্ত হয়ে শয্যাশায়ী ছিলেন মাহবুব-উল-আলম চৌধুরী। ২১ ফেব্রুয়ারি দুপুরে ঢাকায় ছাত্রদের মিছিলে গুলিবর্ষণের খবর জানতে পারেন তিনি। এরপর অসুস্থ অবস্থাতেই শ্রুতিলিখনের সাহায্য নিয়ে তিনি লিখলেন দীর্ঘ এই কবিতা...
মাহবুব উল আলম চৌধুরী কর্তৃক রচিত"কাঁদতে আসিনি, ফাঁসির দাবি নিয়ে এসেছি"৭১ বছর আগে ফেব্রুয়ারি ২১, ১৯৫২ সালে প্রথম প্রকাশিত হয়..
ধন্যবাদ ✨✨
আসসালামু আলাইকুম
আমাদের বাংলা ভাষা ক্লাবের একজন সদস্য হলো নবনীতা সরকার স্নিগ্ধা..নবনীতা আমাদের ক্লাবের সাথে থেকে আজ আবৃত্তিতে দক্ষ..এছাড়াও সে ক্লাবের সাথে থেকে বিভিন্ন বিষয় সম্বন্ধে জানতে পারছে.. পাশাপাশি সে গানেও পারদর্শী...
আশা করি সে আমাদের ক্লাবের সাথে যুক্ত থেকে আরও অনেক নতুন বিষয়ে পারদর্শী হয়ে উঠতে পারবে..আমরা সকলেই তার আলোকিত ভবিষ্যৎ কামনা করছি 🎊
ধন্যবাদ ✨
আসসালামু আলাইকুম ✨
বাংলা ভাষার প্রথম আদর্শ ব্যাকরণ রচনা করেন ব্রাসি হ্যালহেড। তার রচিত গ্রন্থটির নাম "A Grammar of Bengal Language" গ্রন্থটি প্রকাশিত হয় ১৭৭৮ খ্রিস্টাব্দে। তবে তিনি তাঁর এই বাংলা ব্যাকরণ গ্রন্থটি ইংরেজি ভাষায় রচনা করেন। গ্রন্থটি ইংরেজি ভাষায় রচিত হলেও, এতে অনেক অক্ষর, শব্দ, বাক্য, পদ্যাংশ ও শ্লোক বাংলা হরফে ছাপা হয়েছিল। কয়েকটি জায়গায় ফরাসি অক্ষরও ছিল। এই গ্রন্থের অংশবিশেষ বাংলায় চার্লস উইকিনসের হুগলির মুদ্রণ যন্ত্র থেকে মুদ্রিত
বাঙালির রচিত প্রথম বাংলা ব্যাকরণ গ্রন্থটির নাম "গৌড়ীয় ব্যাকরণ"। গ্রন্থটি রচনা করেন রাজা রামমোহন রায়। ১৮২৬ খ্রিস্টাব্দে স্কুল সোসাইটির অনুরোধে তিনি ইংরেজিতে বাংলা ব্যাকরণ "Benglee Grammar in the English Language" রচনা করেছিলেন। পরে ১৮৩৩ খ্রিস্টাব্দে গ্রন্থটি অনুবাদ করে নাম দেন "গৌড়ীয় ব্যাকরণ"। ১৮৩৩ খ্রিস্টাব্দে অনূদিত বাংলা ব্যাকরণ গ্রন্থ "গৌড়ীয় ব্যাকরণ" প্রকাশিত হয়।
"গৌড়ীয় ব্যাকরণ" রাজা রামমোহন রায়ের সর্বশেষ গ্রন্থ। এই গ্রন্থে সর্বমোট ১২ টি অধ্যায় ছিল।
ধন্যবাদ 👍🏻
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Website
Address
Dhaka
Plot-16, Block-B, Bashundhara
Dhaka, 1229
Breaking News : Official Website For 'WE ARE IUBIAN" is coming soon.. It will be a huge Netizen platform of IUB students. Keep in touch with this page.
Mirpur
Dhaka, 1216
Rawbeen.Com :: One for everything, Everything for one- The ultimate path of learning daily technology
House-78, Road-11/A, Dhanmondi
Dhaka
UODA 18th batch of Pharmacy department is the best batch.They will make better future for Pharmacy in Bangladesh.
Wari
Dhaka
𝗧𝗵𝗶𝘀 𝗽𝗮𝗴𝗲 𝗶𝘀 𝗰𝗿𝗲𝗮𝘁𝗲𝗱 𝘁𝗼 𝘁𝗲𝗮𝗰𝗵 𝗲𝗻𝗴𝗹𝗶𝘀𝗵 𝗴𝗿𝗮𝗺𝗺𝗮𝗿 𝗳𝗼𝗿 𝘁𝗵𝗲 𝗯𝗲𝗻𝗴𝗮𝗹𝗶 𝘀𝘁𝘂𝗱𝗲𝗻𝘁𝘀!
Palton
Dhaka, 1000
Largest eBook Library. Read and download book full free. Go to our website: https://www.allbooklibrary.com
Dhaka
Need assignments done in a short time? Contact us! Or, need any content for business page or websit