Turag Metro

কলা বিভিন্ন গুণাগুণে সমৃদ্ধ একটি ফল। এর পুষ্টিগুণ অধিক। এতে রয়েছে দৃঢ় টিস্যু গঠনকারী উপদান যথা আমিষ, ভিটামিন এবং খনিজ। কলা ক্যালরির একটি ভাল উৎস।

কাঁঠালে বিদ্যমান ফাইটোনিউট্রিয়েন্টস- আলসার, ক্যান্সার, উচ্চ রক্তচাপ এবং বার্ধক্য প্রতিরোধে সক্ষম। ৬। কাঁঠালে আছে শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা আমাদের দেহকে ক্ষতিকর ফ্রির‌্যাডিকেলস থেকে রক্ষা করে। এছাড়াও আমাদেরকে সর্দি-কাশি রোগের সংক্রমণ থেকে রক্ষা করে।

একটি পাকা আমে থাকে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম, যা আপনার শরীরের রক্ত স্বল্পতা দূর করতে এবং হার্ট সুস্থ রাখতে সহায়তা করে। তাই যাদের রক্তস্বল্পতা সমস্যা আছে তারা প্রতিদিন অল্প পরিমাণে হলেও আম খাওয়ার অভ্যাস করতে পারেন। অন্যদিকে যাদের হাড়ের সমস্যা আছে তাদের জন্যও আম বেশ উপকারী একটি ফল।

লিচুর উপকারী দিকগুলো-
* লিচুতে ভিটামিন, নানা খনিজ উপাদান রয়েছে, যেগুলো রক্তের উপাদান তৈরিতে সহযোগিতা করে। * ত্বকের বলিরেখা দূর কর। * বয়সের ছাপ পড়তে দেয় না এবং ত্বক উজ্জ্বল করে। * লিচুতে ভিটামিন ও নানা খনিজ উপাদান থাকায় এ ফল রক্তের উপাদান তৈরিতে সহযোগিতা করে।

পেঁপের পুষ্টিগুণের জন্যই সবাই এই ফলটি পছন্দ করেন। তবে এর উৎসেচক যাতে সঠিকভাবে কাজ করে সেই কারণেই খালি পেটে পাকা পেঁপে খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়। পেঁপেতে আছে ভিটামিন এ, সি, কে, ম্যাগনেসিয়াম, পটাসিয়াম ও প্রোটিন। এছাড়াও প্রচুর পরিমাণ ফাইবারও রয়েছে।

Image result for কাঁচা মরিচের উপকারিতা
Image result for কাঁচা মরিচের উপকারিতা
Image result for কাঁচা মরিচের উপকারিতা
View all
হজমশক্তি বাড়ায়: কাঁচা মরিচ খেলে খাবার ভালো হজম হয়। ফুসফুস সুস্থ রাখে: প্রতিদিন কাঁচা মরিচ খেয়ে ঠান্ডা, কাশি এমনকি ফুসফুসের ক্যানসার প্রতিরোধ করা সম্ভব। হাড় শক্তিশালী করে: কাঁচা মরিচ টিস্যু পুনর্গঠন করে, নতুন রক্তকোষ তৈরি করে, হাড়কে সুস্থ ও শক্তিশালী করে।

নিয়মিত হলুদ খেলে হার্ট ব্লকেজ দূর হতে পারে, স্কিনের তারুণ্য ধরে রাখতে পারে, ব্রেন ভাল রাখে এবং হজম করতে সাহায্য করে। সুগারকে নিয়ন্ত্রণে রাখে কাঁচা হলুদ, শুধু সুগার নয়, মেদ কমাতে, হার্ট সুস্থ রাখতে নিয়মিত কাঁচা হলুদ খেলে, সুস্থ থাকবে সারা শরীরের সব অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ, এমনটাই বলছেন বিশেষজ্ঞরা।

জাম মানব শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে বৃদ্ধি করে। জামে থাকে ভিটামিন বি১, বি২, বি৩, বি৬ ও ভিটামিন সি যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে অনেক উপকারী। এ ছাড়া জামের অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল বৈশিষ্ট্য থাকার কারণে এটি শরীরের ভেতরের এবং বাইরের সংক্রমণকেও প্রতিরোধ করে। দাঁতকে মজবুত করতে অনেক উপকারী হিসেবে কাজ করে জাম।

তাল ভিটামিন বি-এর আধার। তাই ভিটামিন বি-এর অভাবজনিত রোগ প্রতিরোধে তাল ভূমিকা রাখে। তালে প্রচুর ক্যালসিয়াম ও ফসফরাস আছে, যা দাঁত ও হাড়ের ক্ষয় প্রতিরোধে সহায়ক। কোষ্ঠকাঠিন্য ও অন্ত্রের রোগ ভালো করতে তাল ভাল ভূমিকা রাখে।

১) সফেদায় রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম, আয়রন ও ফসফরাস যা হাড়ের গঠন মজবুত করে। ২) সফেদা কনজেশন এবং কাশি থেকে উপশম করতে সাহায্য করে। ৩) সফেদা অ্যান্টি ইনফ্লেমেটরি উপাদান। প্রদাহজনক সমস্যা সমাধানে সমাধান করে।

* পেটের রোগ নিরাময়ে ঃ কদবেলে ট্যানিন নামক উপাদান থাকে যা ঘন ঘন ডায়রিয়া ও পেট ব্যথা দূর করে। এছাড়া কাঁচা কদবেল, এলাচ ২/৩ টা গোলমরিচ ও মধু মিশিয়ে খেলে পেটের বদ হজম কমে যায় এবং পেট পরিষ্কার হয়। আমাশয় রোগেও কাজ করে। কদবেলের শাঁস ভিজিয়ে রেখে বা নির্যাস শরবত হিসেবে খেলে কলেরা ও অর্শ্ব রোগে খুবই উপকার পাওয়া যায়।

স্কার্ভি, দাঁত ও মাড়ির নানা রোগ প্রতিরোধে করমচা সাহায্য করে। করমচাতে উপস্থিত ভিটামিন বি গায়ের চুলকানিসহ ত্বকের নানা রোগ প্রতিরোধে সহায়তা করে। করমচা রক্ত চলাচল স্বাভাবিক রেখে হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়। শরীরের অভ্যন্তরীণ রক্তক্ষরণ কমাতেও করমচা সাহায্য করে।

আমলকীর মধ্যে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও ক্যান্সার প্রতিরোধী গুণ। গবেষণায় বলা হয়, আমলকী ক্যান্সারের কোষ বৃদ্ধিতে বাধা দেয়। প্রতিদিন সকালে আমলকীর জুস খাওয়া পেপটিক আলসার প্রতিরোধে কাজ করে। আমলকী শরীরের বিষাক্ত পদার্থ বের করতে সাহায্য করে এবং ওজন কমায়।

তেঁতুলে থাকা ভিটামিন সি আর অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল উপাদান শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কয়েকগুণ বাড়িয়ে দেয়। >> তেঁতুল রক্তে খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে। হৃদযন্ত্রের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে এই ফল দারুণ উপকারী।

কুল অত্যন্ত উপকারী রক্ত বিশুদ্ধকারক ফল। উচ্চরক্তচাপ ও ডায়াবেটিস রোগীদের জন্যেও ভালো এই ফল। তার সঙ্গে ক্রমাগত মোটা হয়ে যাওয়া, পেটের সমস্যা, রক্তশূন্যতা, ব্রঙ্কাইটিস ইত্যাদি রোগ নিরাময়ে কুলের জুরি মেলা ভার। ত্বকের জন্যেও এটি খুব ভালো।

সজিনা গাছের পাতাকে বলা হয় অলৌকিক পাতা। এটি পৃথিবীর সবচেয়ে পুষ্টিকর হার্ব। গবেষকরা সজিনা পাতাকে বলে থাকেন নিউট্রিশন্স সুপার ফুড এবং সজিনা গাছকে বলা হয় মিরাক্কেল ট্রি।

বিলিম্ব ফল প্রতিদিন খেলে উচ্চরক্তচাপ ও ডায়াবেটিসের সমস‍্যা নিয়ন্ত্রনে সাহায‍্য করে। বিলিম্ব পাতা বিষধর প্রাণীর কামড় থেকে নিরাময়ের জন‍্য ব‍্যবহার করলে উপকার পাওয়া
যায়। বিলিম্ব পাতা বেটে গায়ে লাগালে চুলকানি নিয়ন্ত্রন হয়।
ভিটামিন সি সমৃদ্ধ টক ফল বিলিম্ব।

জাম্বুরা ক‍্যান্সার প্রতিরোধক।জাম্বুরা আন্ত্রিক অগ্ন‍্যাশয় ও স্তন
ক‍্যানসার প্রতিরোধ করে।এর লিমোনয়েড নামক উপকরণ
ক‍্যানসারের জীবানুকে ধ্বংস করে ও এর আশ মলাশয়ের
ক‍্যানসার প্রতিরোধ করে। রোগ প্রতিরোধে ভিটামিন সি
অ‍্যান্টি অক্সিজেন্ট হিসাবে কাজ করে এবং রেডিকেল থেকে
কোষ রক্ষা করে।

আমড়াতে প্রচুর আয়রন থাকায় রক্ত সল্পতাদূর করতে
বেশ কার্যকর।আমড়া খেলে মূখের অরুচিভাব দূর হয়।
মূখে রুচি ফিরে আসায় ক্ষুদা বৃদ্ধি পায়। বদহজম ও
কোষ্ঠকাঠিন‍্য রোধে আমড়া উপকারী।

* এই ফল শরীরে ক্ষতিকর কোলেস্টরলের মাত্রা কমায়। ফলে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে। এছারাও এতে কিছু পরিমাণে পটাশিয়াম ও সোডিয়াম থাকে যা উচ্চ রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে। * কামরাঙ্গার আছে জীবাণুনাশক ক্ষমতা যা ত্বকের নানা রকমের জটিলতা যেমন- ব্রণ, ফুসকুড়ি ইত্যাদি সমাধানে সাহায্য করে।