Engr Md Mineuddin Miah
Nearby public figures
Box Culvart Road, Dhaka
Dhaka 3
Bogura, Dhaka
Jubail 1630
Dhaka
Purana Paltan, Dhaka
Dhaka UPDATEZIP
Platan, Dhaka
Dhaka
Dhaka, Dhaka
Purana Paltan, Dhaka
Purana Paltan, Dhaka
Dhaka
Dhaka
Dhaka, Dhaka
আবাসন খাতে বিপ্লব আনতে, স্বল্প মূল্যে চিকিৎসা সেবা নিশ্চিত করতে ও বেকারত্ব দূর করতে কাজ করে যাচ্ছি।
আসসালামু আলাইকুম।
আমি ইঞ্জিনিয়ার মোঃ মাইনুদ্দিন মিয়া। দেশের অন্যতম মাল্টি-ন্যাশনাল কোম্পানি মাতৃভূমি গ্ৰুপের ব্যাবস্থাপনা পরিচালক ও নিউজ টুয়েন্টি ওয়ান বাংলা টিভির ভাইস চেয়ারম্যান।
মাতৃভূমি গ্রূপের অঙ্গসংগঠন প্রতিষ্ঠানগুলো হচ্ছে -মাতৃভূমি ডেভেলপারস অ্যান্ড প্রপার্টিজ লিমিটেড, মাতৃভূমি হার্টকেয়ার লিমিটেড, বিএলএইচএল, মাতৃভূমি হোল্ডিংস লিমিটেড, মাতৃভূমি ট্যুরস অ্যান্ড ট্রাভেল এবং মাইন অ্যান্ড ব্রাদার্স।
বাংলাদেশের রিয়েল স্টেট খাতকে একটি টেকসই এবং নিরাপদ খাতে রূপান্তর করতে, মানবসেবার অংশ হিসাবে দেশের মানুষকে স্বল্প মূল্যে চিকিৎসা সেবা প্রদান করতে এবং এবং নতুন নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি করে দেশের বেকারত্বকে দূর করতে নিভৃতে কাজ করে যাচ্ছি।
বাংলাদেশে একটি টেকসই উন্নত আবাসন খাত গড়ে তুলতে, স্বল্প মূল্যে সবার জন্য চিকিৎসা নিশ্চিত করতে এবং বেকারত্ব নিরসন করতে আপনাদের সকলকে আমার পাশে থাকার জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ করছি।
আপনাদের সাপোর্ট এবং ভালোবাসা আমার অগ্রযাত্রাকে সামনের দিকে এগিয়ে নিতে আরও বেশি অনুপ্রাণিত করবে।
ঈদুল আযাহা সকলের জীবনে বয়ে আনুক অনাবিল সুখ-প্রশান্তি ও সমৃদ্ধি। ঈদের খুশি দ্বিগুণ হোক ত্যাগের আনন্দকে সকলের মাঝে বিলিয়ে দেওয়ার মাধ্যমে!
ইঞ্জিনিয়ার মো. মাইনউদ্দিন মিয়ার পক্ষ থেকে সবাইকে ঈদ মোবারক.
একটি মেয়ে দৌড়ে অনেক পিছিয়ে খেলা শেষ করল। তার বাবা যখন উচ্ছসিত হয়ে হাততালি দিচ্ছে, সে বলল: বাবা! আমি race এ 15th হয়েছি!
বাবা: তুমি 1st হয়েছ 30 জনের মধ্যে!
মেয়ে: কি করে?
তাকিয়ে দেখ তোমার পেছনে আরও 29 জন!
মেয়ে: (খুশি হয়ে) কিন্তু বাবা সামনেও যে 14 জন রয়েছে!
বাবা: তার কারণ ওরা আরও বেশি practice করেছে, পায়ের muscle শক্তপোক্ত করতে যত্ন নিয়েছে। পরেরবার তুমি আরও ভাল করে চেষ্টা কোরো, নিশ্চয়ই আরও ভালো হবে।
মেয়ে: (খুব খুশি) বাবা আমি খুব চেষ্টা করবো, অনেক practice করবো, আর পরের বার 1st হবো।
বাবা: All the best! কিন্তু মনে রেখো, পরেরবারও এই race বা কোনো না কোনো race এ কেউ না কেউ তোমার থেকে এগিয়ে থাকবে, আর কেউ না কেউ থাকবে তোমার থেকে পিছিয়ে। সে নিয়ে কখনো মন খারাপ করো না। বরং সামনে যারা থাকবে, তাদের সাফল্যে আনন্দ কোরো। কারণ তাদের মধ্যে সত্যিই এমন কিছু আছে যা তোমার চেয়ে আলাদা। মন থেকে appreciate কোরো। যারা পিছিয়ে থাকবে, তাদের উৎসাহ দিও। তাহলে জীবনের বড় race টায় সবসময় এগিয়ে থাকতে পারবে। 😊❤
নিজেকে কখনো অন্য কারও সঙ্গে তুলনা কোরো না, কারণ প্রত্যেকের পরিবেশ, পরিস্থিতি, সুযোগ, দুর্যোগ, প্রতিভা সব আলাদা আলাদা হয়। কোনো না কোনো জায়গায় কোনো না কোনোভাবে প্রত্যেকে সেরা হয় নিজের নিজের জায়গায়।
#আপনি_কি_হার্ট_নিয়ে_চিন্তিত!
হার্ট ব্লকের সেরা চিকিৎসা পেতে আজই আসুন মাতৃভূমি হার্ট কেয়ার এ।
#হার্ট_ব্লক এর সমস্যা সমাধানে #কাটাছেঁড়া_বা_রিং_বসানো_ছাড়াই অত্যাধুনিক মেশিনের সাহায্যে প্রাকৃতিক উপায়ে #বাইপাস_করা_হয়…
বিস্তারিত তথ্য জানতে ইনবক্স করুন অথবা
যোগাযোগ করুনঃ ☎️ 02 22222 9713 ☎️ 013 2473 0510-13
#মাতৃভূমি_হার্ট_কেয়ার_লিমিটেড
রূপায়ণ তাজ, ১, ১/১ নয়া পল্টন, সুইট "কে" - ৬ ( ৬ম তলা ), কালভার্ট রোড, পল্টন, ঢাকা - ১০০০, বাংলাদেশ।
( মাতৃভূমি গ্রুপের একটি প্রতিষ্ঠান )
পাক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের পতনে মুসলিম বিশ্ব হারালো সম্ভাবনাময় একজন ডায়নামিক লিডারকে!
প্রভাবশালী ধনী মুসলিম দেশের অভাব নেই। এই দেশ গুলার নেতারো অভাব নেই। কিন্তু আন্তর্জাতিক মহলে মুসলিমদের পক্ষে জোর গলায় প্রতিবাদ করার মতো নেতার খুব অভাব। সবাই নিজের আখের গোছাতে আর অবস্থান শক্ত করতে মরিয়া। বিগত বহু বছর যাবত তুরস্কের এরদোয়ান সাহেবকেই মুসলমানদের সুবিধা,অসুবিধা নিয়ে আন্তর্জাতিক মহলে স্বোচ্চার দেখেছি। এর জন্যে তাকে সেনা বিদ্রোহের মত ভয়ানক প্রতিকূল অবস্থাও মোকাবিলা করতে হয়েছে জীবন বাজী রেখে।
সাম্প্রতিক কয়েক বছর যাবত এরদোয়ান এর পাশাপাশি আরেক মুসলিম নেতা পাক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানকে মুসলমানদের পক্ষে প্রতিবাদী কন্ঠস্বর হিসাবে দেখেছে বিশ্ব। কিন্তু এবার পশ্চিমাদের হস্তক্ষেপে নিজ দেশের কিছু মীরজাফরদের ষড়যন্ত্রের জন্যে প্রধানমন্ত্রীত্ব হারাতে হলো তাকে।
খান সাহেবের পতনে পাকিস্তানের কি লাভ,লস হল বা হবে জানি না, তবে মুসলিম বিশ্ব হারালো এক প্রতিবাদী সম্ভাবনাময় নেতাকে।
এই মূর্তিটির নাম - "Emptiness" বা শূন্যতা।
এটা তৈরীর পিছনে উদ্দেশ্য হল বৃদ্ধ অবস্থায় সন্তানদের অনুপস্থিতিতে বাবা-মা কি সীমাহীন মানসিক শুন্যতায় ভোগেন তার প্রকাশ।
আজকাল সন্তানরা আলাদা থাকতে চায় বা থাকে অথবা প্রবাসী হয়। বৃদ্ধ বয়সে বাবা-মা’রা শিশুর মতই অসহায় হয়ে যান। এ বাবা-মা’ই একদিন সব উজাড় করে দিয়ে সন্তানকে শিশু বয়স থেকে মানুষ হিসেবে যোগ্য করে তুলেছিলেন। কিন্তু স্বার্থপর ভোগবাদী সমাজ ব্যবস্থায় অতি আধুনিকতার দাবীদার সন্তানেরা মানবিক মূল্যবোধের শিক্ষায় শিক্ষিত না হওয়ার কারনে বাবা-মা'য়ের সংস্পর্শতার মুল্য বোঝেনা। তাঁদের জন্য বৃদ্ধাশ্রম বা কেয়ার টেকার রেখে দিচ্ছেন।
ব্রোঞ্জ নির্মিত মূর্তিটি সুইজারল্যান্ডের জেনেভা লেকের পারে স্থাপন করেছেন শিল্পী- এলবার্ট জর্জ।
# নামাজের উপকারিতা
আল্লাহর সাথে সংযোগ স্থাপন, নির্দেশ পালন, বশ্যতা স্বীকার এবং মনোযোগ বৃদ্ধি ছাড়াও নামাজের স্বাস্থ্যগত অনেক উপকারিতা আছে যা বৈজ্ঞানিকভাবে প্রমাণিত।
- সিজদায় পিঠের নিম্নাংশের ব্যথা কমায় ২৪%, গোড়ালির ব্যথা কমায় ২৭%, পায়ের পাতার ব্যথা কমায় ১৩%, হাঁটুর ব্যথা কমায় ৫৩% আর কব্জির ব্যথা কমায় ২৮%।
- নামাজের রুকু পজিশন ১৮% পিঠ ব্যথা কমাতে, ৩১% নিতম্বের ব্যথা কমাতে আর ৬৩% হাঁটুর ব্যথা কমাতে সাহায্য করে।
- সটান দাঁড়িয়ে নামাজ পরার ভঙ্গিতেও ২৫% পিঠ ব্যথা আর ৫২% হাঁটুর ব্যথা উপশম হয়।
নামাজ মূলত একটা সম্পূর্ণ শরীরচর্চা যা হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া আর রক্তচাপ বজায় রাখতে সহায়তা করে। একইসাথে সিজদায় গেলে মস্তিষ্কে রক্ত সরবরাহ বাড়াতে সাহায্য করে। দিনে সম্পূর্ণ মনোযোগ দিয়ে ৫ বার যারা নামাজ পড়ে, তারা মানসিক এবং শারীরিক ভাবে অনেকের চাইতেই ভাল থাকে।
আর মসজিদে গিয়ে যারা নামাজ পড়েন, তাদের প্রতিদিনের প্রয়োজনীয় হাঁটাহাঁটি ছাড়াও আশপাশের অনেকের সাথেই দেখাসাক্ষাৎ হয়, খোঁজখবর নেয়া হয় এবং সামাজিক দায়দায়িত্ব পালন করারও সুযোগ পাওয়া যায়। এছাড়াও সমাজের বিভিন্ন শ্রেণীর সাথে কাঁধ মিলিয়ে নামাজ পড়ায় শ্রেণী বৈষম্য কমে এবং একতাবদ্ধ হবার অনুপ্রেরণা পাওয়া যায়। একজন ইমামের নেতৃত্বে নামাজ পড়া মানুষকে শৃঙখলাবদ্ধ করে এবং নেতাকে অনুসরণের শিক্ষা দেয়। এছাড়াও সামগ্রিকভাবে ধর্মীয় জ্ঞান বৃদ্ধি পায় এবং অন্যান্য মানুষের সাথে মতামত বিনিময়ের ফলে অনেক কিছু শিখা যায়।
Atique Ua Khan
#চির তরুন থাকার টিপস্ঃ
ডাঃ- দেবী শেঠী
১. খুব ধীরে ধীরে চেষ্টা করতে করতে কয়েক মাসের
মধ্যে সকালে ঘুম থেকে উঠে চার গ্লাস পানি
খাওয়ার অভ্যাস করুন। এর পর বাথরুমে যান।
২. বাথরুম থেকে ফিরে এসে আরও এক গ্লাস পানি
খান এবং তার পর খান দুধ ছাড়া খুব হালকা এক
কাপ চা। আপনার ওজন বেশি হলে চিনি খাওয়া ছেড়ে
দিন। চা কখনোই অতিরিক্ত গরম খাবেন না।
৩. সারা দিনে ৮ থেকে ১২ গ্লাস বাড়তি পানি
খাবেন।
৪. পানি খাওয়ার নাম হচ্ছে হাইড্রোথেরাপি রা
জলচিকিৎসা। মূলত এটি হচ্ছে প্রায় সাড়ে ৫ হাজার
বছরের প্রাচীন ভারতীয় চিকিৎসা। আধুনিক
বৈজ্ঞানিক পরীক্ষায় প্রমাণিত হয়েছে- ঘুম থেকে
উঠে ধীরে ধীরে চার গ্লাস পানি খাওয়ার অভ্যাস
করলে প্রায় ৩৬ ধরণের রোগ হয় না এবং হলেও
সেরে যায়।
৫. অপর পক্ষে, দুধহীন এবং দুধ-চিনি-হীন হালকা
গরম চা হচ্ছে আড়াই হাজার বছর আগের একটি
চায়নিজ হারবাল মেডিসিন । সেকালে এই চা দিয়ে
হার্ট, ব্লাড প্রেসার (উচ্চ রক্তচাপ) ও পেটের
নানা রকম রোগের চিকিৎসা করা হতো। আবার
আধুনিক বৈজ্ঞানিক বিশ্লেষণে দেখা যাচ্ছে- চায়ে
রয়েছে অ্যান্টিঅিডেন্ট, যা ক্যান্সার প্রতিরোধে
নিশ্চিত অবদান রাখে। এ ছাড়াও অন্য বহুগুণ
রয়েছে চায়ে। তবে যে চা-টা প্রক্রিয়াজাত হয়নি, সে
চায়ের গুণাগুণই অপেক্ষাকৃত ভালো।
৬. ভিটামিন সি একটি বৈপ্লবিক খাদ্যপ্রাণ এর
গুণাগুণ অসংখ্য। জানা গেছে, দিনে ১ হাজার
মিলিগ্রাম ভিটামিন সি খেলে মানুষ চির তরুণ থাকে।
তবে ট্যাবলেট খেলে কিছুই উপকার পাওয়া যায় না।
প্রতিদিনই কমবেশী খেতে হবে ভিটামিন সি সমৃদ্ধ
তাজা ফলমূল। ভিটামিন সিও ক্যান্সার ঠেকাতে
সাহায্য করে। আমলকি, সব ধরনের লেবু, টমেটো,
কমলা, পেয়ারা, নানা রকর টক স্বাদের ফলে
বিভিন্ন মাত্রায় ভিটামিন সি রয়েছে।
৭. ধূমপানসহ সকল ধরণের নেশা জাতীয় অভ্যাস
ত্যাগ করুণ। কারণ নেশা মানুষকে সকল দিক দিয়ে
ধ্বংস করে দেয়।
৮. রেডমিট অর্থাৎ গরু, মহিষ, খাসি, ভেড়া
ইত্যাদির মাংস খাওয়া ছেড়ে দিতে হবে। ফার্মের
মুরগিও চলবে না। শুধু চর্বিহীন বাচ্চা মুরগির মাংস
খাওয়া চলতে পারে।
৯. প্রচুর পরিমাণে আধা-সেদ্ধ শাক-সবজি,
তরিতরকারি এবং খুব অল্প পরিমাণে ভাত-রুটি
খাওয়া উচিত।
ভাজাভুজি খাবেন না। অতিরিক্ত তেল, চর্বি, ঘি,
মাখন খাবেন না। মসলার বিভিন্ন ভেষজ গুণ আছে,
তবুও রান্নায় খুব বেশি মসলা ব্যবহার করবেন না।
১০. সালাদ হিসাবে প্রতিদিন বেশি করে খাবেন
কাঁচা লেটুস পাতা, পুদিনা পাতা, টমেটো ইত্যাদি।
১১. বিধিনিষেধ না থাকলে সকালে খালি পেটে এক
চামচ মধু খাবেন।
১২. ছোট-বড় সব ধরনের মাছ খাবেন। সমুদ্রের
মাছ খাওয়া অভ্যাস করতে পারলে তো খুবই ভালো।
কেননা, এটা মহৌষধ। গাদা-গাদা মাছের কাটা খাওয়া
ঠিক নয়। ওতে পাকস্থলিতে পাথর হতে পারে।
১৩. সূর্যমূখী ফুলের বীজ হচ্ছে হার্টের ভেষজ
ওষুধ। রান্নায় সূর্যমূখী তেল ব্যবহার করলে
হার্টের সুরক্ষা যেমন হয়, তেমনি হার্টের অসুখ
থাকলে তা সারাতে সাহায্য করে।
১৪. প্রতিদিন অল্প একটু টক দই খাওয়ার অভ্যাস
করুন। টক দই উচ্চ রক্তচাপকে নিয়ন্ত্রণে আনতে
সাহায্য করে ।
ডা. দেবী শেঠী
#মাতৃভূমি_সিটি_কেন_হবে_আপনার_পছন্দের_কারণ!
#মাতৃভূমি_সিটি_এর_বৈশিষ্ট্য
নিজেকে ধাপে ধাপে পরিবর্তন করুনঃ
▧ টাস্কঃ ১
ইমানকে দৃঢ় রাখতে চেস্টা করুন।
সকল প্রকার ছোট শিরক, বড় শিরককে না বলুন।
আল্লাহ ছাড়া আল্লাহর কোন সৃষ্টিকে ভরসা করবেন না।
একমাত্র আল্লাহর কাছেই সাহায্য চাইবেন।
▧ টাস্কঃ ২
৫ ওয়াক্ত নামাজ কন্টিনিউ করুন।
সাথে ১২ রাকাত সুন্নত পড়তেই হবে। কোনভাবেই মিস দিবেন না।
▧ টাস্কঃ ৩
হারাম বর্জন করুন।
গান-বাজনা, নাটক, মুভি ইত্যাদি।
হারামে লিপ্ত থাকলে ইবাদত কবুল হয় না।
▧ টাস্কঃ ৪
গীবত, পরনিন্দা, অহংকার এই তিনটি জিনিস আপনার ব্যাক্তিস্বত্তা থেকে উপড়ে ফেলুন।
মনে রাখবেন, গীবত আপনার তাহাজ্জুদ ছিনিয়ে নেবে, যার নামে গীবত করবেন সে অনায়াসে সে আপনার নফল ইবাদত নিয়ে নেবে।সো দরকার কি?
এতো কস্ট করে ইবাদত করেন সামান্য জিনিসের জন্য সেটা বিফলে যাবে।জবানের হিফাজত করুন।
বেশি বেশি বই ইস্তিগফার পড়ুন।
▧ টাস্কঃ ৫
আপনার বন্ধু মহলে খারাপ কেউ থাকলে সাময়িক সময়ের জন্য বিরতি নিন।
কিছু সময় একা থাকুন।
বেশি বেশি মৃত্যুর কথা স্মরন করুন।
নামাজে সিজদাহকে দীর্ঘ করুন।
এতে রবের সাথে আপনার সম্পর্ক দৃঢ় হবে।
▧ টাস্কঃ ৬
৫ ওয়াক্ত নামাজের পর অন্তত ৫ আয়াত হলেও কুরআন পড়বেন।
সাথে ৫ আয়াতের অর্থও পড়বেন।
কুরআনের সাথে সম্পর্ক বাড়িয়ে দিন।
কুরআন আপনার সম্মান বাড়িয়ে দেবে ১০০%!
▧ টাস্কঃ ৭
মেয়েরা প্রোপারলি পর্দা করার চেস্টা করবেন।
কোন রকম গায়রে মাহরামের সামনে যেতে পারবেন না, আকর্ষণীয় কন্ঠে কথা বলতে পারবেন না।
▧ টাস্কঃ ৮
ফোন থেকে এক ক্লিকেই গান, মুভি, সিনেমা ডিলেট করে দিন।
▧ টাস্কঃ ৯
প্রতিদিন ৫ বার আজানের জবাব দেয়া।আজানের জবাবের মধ্যে অফুরন্ত ফজিলত রয়েছে।
মাত্র ২/৩ মিনিটে এই আমলটা করে নেবেন।
▧ টাস্কঃ ১০
প্রতিদিন ১০০ বার করে
১)সুবহানাল্লাহ
২)আলহামদুলিল্লাহ
৩)আল্লাহু আকবার
৪)লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহ
৫)আস্তাগফিরুল্লাহ
৬)সুবহানাল্লহি ওয়া বিহামদিহী
৭)সুবহানাল্লাহিল আজিম পড়া।
আল্লাহর পছন্দের বাক্যগুলা বেশি বেশি পড়া।
▧ টাস্কঃ ১১
এইবার নতুন কিছু শুরু হোক।
এশার সালাত আদায় করে তাড়াতাড়ি ঘুমিয়ে যাওয়া।
তাহাজ্জুদের জন্য নিজেকে প্রস্তুত করুন।
দ্রুত ঘুমালে তাহাজ্জুদের জন্য নিজ থেকেই জেগে উঠতে পারবেন।
আর দেখবেন যেন অলৌকিক ভাবেই উঠছেন।
▧ টাস্কঃ ১২
প্রতিদিন সকালে একবার
বিকেলে একবার "সাইয়্যেদুল ইস্তেগফার" পড়ুন।
▧ টাস্কঃ ১৩
যতবারই কোন না কোন ভুল করবেন ততবারই তাওবা করবেন।
আল্লাহ ত্বওবাকারীকে ভালোবাসেন।
ইসলামে দুটি ঈদ বা উৎসব। ঈদুল ফিতর বা রোজার ঈদ এবং ঈদুল আজহা তথা কোরবানির ঈদ। ঈদ মানে আনন্দ; কোরবানি হলো ত্যাগের মাধ্যমে আল্লাহর নৈকট্য ও সন্তুষ্টি অর্জন। কোরবানি ঈদ হলো ত্যাগের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে সফলতার খুশি। এটি মূলত ইবাদতের আনন্দ ও আত্মত্যাগের উৎসব। এই কোরবানি মানব ইতিহাসের সূচনা থেকে বিদ্যমান। ঈদ হলো দায়িত্ব পালন ও কর্তব্যকর্ম সম্পাদনের আনন্দ, পাপমুক্তির আনন্দ, সফলতার আনন্দ। মনের সব কালিমা দূর করে, মান-অভিমান বিসর্জন দেওয়ার আনন্দ। পশুবৃত্তি, পাশবিকতা তথা মনের পশুকে কোরবানি বা পরাজিত করার আনন্দ।
কোরবানি প্রভুপ্রেমের পরীক্ষা। কালক্রমে বিভিন্ন রূপে কোরবানি চলে আসছে। সামর্থ্যবান নারী ও পুরুষদের জন্য কোরবানি একটি ওয়াজিব আমল, যা কার্যত ফরজের মতোই বাধ্যতামূলক। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘সকল সম্প্রদায়ের জন্য আমি কোরবানির বিধান দিয়েছি, তিনি (আল্লাহ) তাদের জীবনোপকরণসহ যেসব চতুষ্পদ জন্তু দিয়েছেন, সেগুলোর ওপর যেন তারা আল্লাহর নাম উচ্চারণ করে (কোরবানি করে)।’ (সুরা-২২ হজ, আয়াত: ৩৪)। ‘আমি তোমাকে প্রাচুর্য দান করেছি। তুমি তোমার রবের জন্য সালাত আদায় করো এবং কোরবানি (পশু জবাই) করো।’ (সুরা-১০৮ কাউসার, আয়াত: ১-২)। হজরত আবু হুরায়রা (রা.) বর্ণনা করেন, নবী কারিম (সা.) বলেছেন, ‘যার পশু জবাই দেওয়ার সামর্থ্য থাকা সত্ত্বেও কোরবানি করল না, সে যেন আমাদের ঈদগাহের নিকটেও না আসে।’ (ইবনে মাজাহ, হাদিস: ২১২৩, মুসনাদে আহমাদ, খণ্ড: ১৬, পৃষ্ঠা: ১২০, হাদিস: ৮২৭৩, জামে সহিহ্ আলবানি)। হিজড়ারা সামর্থ্যবান হলে তাদের ওপরও নামাজ, রোজা, হজ, জাকাতের মতো কোরবানি ওয়াজিব হবে।
কোরবানির গোশতসহ সব দান–অনুদান প্রদানের বিশেষ তিনটি খাত রয়েছে। প্রথমত, নিজ পরিবারের সদস্য, দ্বিতীয়ত, আত্মীয়স্বজন ও পাড়া–প্রতিবেশী, তৃতীয়ত, গরিব-মিসকিন–অসহায়–অভাবী মানুষ। কোরবানির গোশত শুধু তিন ভাগ নয়, বরং ওই তিন খাতে চাহিদা ও প্রয়োজনমতো বেশি–কমও দেওয়া যাবে। আল্লাহ তাআলা কোরআন কারিমে বলেন, ‘এবং তিনি (আল্লাহ) তাদের চতুষ্পদ জন্তু হতে যা রিজিক হিসেবে দান করেছেন তার ওপর নির্দিষ্ট দিনসমূহে (১০, ১১ ও ১২ জিলহজ) তারা যেন আল্লাহর নাম উচ্চারণ করতে (কোরবানি করতে) পারে। অতঃপর তোমরা তা হতে আহার করো এবং দুস্থ, অভাবগ্রস্তকে আহার করাও।’ (সুরা-২২ হজ, আয়াত: ২৭-২৯)।
জিলহজ মাসের ৯ তারিখ আরাফার দিনের ফজর থেকে ১৩ তারিখ আসর পর্যন্ত ২৩ ওয়াক্ত প্রত্যেক ফরজ নামাজের সালাম ফেরানোর পর তাকবির বলা ওয়াজিব। এই তাকবিরকে তাকবিরে তাশরিক বলা হয়। ভুলে গেলে যখনই স্মরণ হবে, তখনই পড়ে নিতে হবে। ঈদের নামাজে যাওয়া–আসার পথে এই তাকবির বলা সুন্নাত। তাকবিরটি এভাবে বলা সুন্নাত ‘আল্লাহু আকবার আল্লাহু আকবার, লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াল্লাহু আকবার, আল্লাহু আকবার ওয়া লিল্লাহিল হামদ’। অর্থাৎ আল্লাহ মহান, আল্লাহ মহান, আল্লাহ ছাড়া কোনো মাবুদ নাই, আল্লাহ মহান, আল্লাহ মহান, তাঁর জন্যই সকল প্রশংসা। (সুনানে তিরমিজি)।
ঈদের রাত ইবাদতের বিশেষ রাতগুলোর অন্যতম; ঈদের সুন্নাতগুলো হলো ঈদের রাতে বেশি বেশি নফল ইবাদত–বন্দেগি করা। ঈদের রাতে ঘুমানোর আগে চোখে সুরমা ব্যবহার করা। ঈদের দিন খুব ভোরে ঘুম থেকে ওঠা, ফজরের নামাজ পুরুষেরা মসজিদে জামাতের সঙ্গে আদায় করা ও নারীরা নিজ গৃহে আওয়াল ওয়াক্তে আদায় করা, প্রভাতে মিছওয়াক করা ও গোসল করা। ভোর হতে পানাহার থেকে বিরত থাকা এবং সম্ভব হলে কোরবানির গোশত দ্বারা প্রথম আহার করা অথবা কোরবানি পশু জবাইয়ের পর প্রাতরাশ গ্রহণ করা।
সম্ভব হলে নতুন পোশাক বা সাধ্যমতো ও সামর্থ্য অনুযায়ী সুন্দর এবং উত্তম ইসলামি সুন্নতি লেবাস, পরিষ্কার–পরিচ্ছন্ন জামাকাপড় পরিধান করা। টুপি ও পাগড়ি পরিধান করা। আতর বা সুগন্ধি ব্যবহার করা। পুরুষেরা ও ছেলেরা ঈদের মাঠে যাওয়া ও ঈদের জামাতে শামিল হওয়া এবং খুতবা শোনা। সম্ভব হলে ঈদগাহে এক পথে যাওয়া ও অন্য পথে ফিরে আসা। ঈদের মাঠে যাওয়া–আসার পথে সশব্দে জোরে জোরে তাকবির (আল্লাহু আকবার) বলা। সম্ভব হলে ঈদগাহে বা খোলা মাঠে ঈদের নামাজ আদায় করা। স্থানীয় কবর ও আত্মীয়স্বজনের কবর জিয়ারত করা। একে অন্যকে আপ্যায়ন করানো ইত্যাদি।
ঈদের আনন্দ উদ্যাপনে ও কোরবানি সম্পাদনে সব ধরনের শরিয়তের মাসআলা–মাসায়েলের পাশাপাশি স্বাস্থ্যবিধিও মেনে চলতে হবে। যাতে সাময়িক আনন্দ দীর্ঘ মেয়াদে বেদনার কারণ না হয়। কোলাকুলি ঈদের দিনের জন্য নির্দিষ্ট নয়। সাধারণত স্বাভাবিক অবস্থায় আপনজন বা প্রিয়জনের সঙ্গে দীর্ঘ বিরতির পর সাক্ষাৎ হলে এটি প্রযোজ্য; তবে বর্তমান কোভিড-১৯ করোনা প্রাদুর্ভাবের কারণে এটি থেকে নিবৃত্ত থাকাই শ্রেয়। মনে রাখতে হবে, যদিও যুক্তি ও বিজ্ঞান দ্বারা ইসলামের বিধান নিয়ন্ত্রিত নয়, তবে ইসলামি বিধানগুলো যৌক্তিক ও বিজ্ঞানসম্মত।
ঈদগাহে বা ঈদের জামাতে যাওয়ার সময় অবশ্যই মাস্ক পরিধান করতে হবে এবং ফিরে এসে সাবান-পানি দিয়ে হাত ধৌত করতে হবে। প্রতিটি মসজিদে, ঈদগাহে, মার্কেটে বা বাজারে ও দোকানে প্রবেশপথে এবং বাড়ির বা ঘরের সামনে সাবান-পানি দিয়ে হাত ধোয়ার ব্যবস্থা রাখা বাঞ্ছনীয়।
তাছাড়া ঈদের আনন্দে শুধু খাওয়া-দাওয়া ও আরাম আয়েশের মধ্যে গা ভাসিয়ে না দিয়ে, নিয়মিত দুবেলা ইয়োগা ও প্রাণায়াম করুন।
সবাই সুস্থ থাকুন, ভালো থাকুন, নিরাপদে থাকুন।
ঈদ মোবারক।
!!এক চমকপ্রদ ইতিহাস!!
হজ্জ কিংবা উমরাহ করতে যাঁরা মক্কায় হারাম শরীফে গিয়েছেন, তাঁরা সবাই নিশ্চয়ই একটা ব্যাপার লক্ষ্য করেছেন- চামড়া পোড়ানো প্রখর রোদে খোলা আকাশের নিচে কাবার চারপাশে তাওয়াফ করার সময় পায়ের তলাটা পুড়ে যায় না, বরং বেশ ঠান্ডা অনুভূত হয়।
কারণ, এর নেপথ্যে রয়েছে এক চমকপ্রদ ইতিহাস।
ড. মোহাম্মাদ কামাল ইসমাইল (১৯০৮-২০০৮) একজন মিশরীয় প্রকৌশলী ও স্থপতি; লোকচক্ষুর অন্তরালে থাকতেই বেশি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করতেন। মিশরের ইতিহাসে তিনিই ছিলেন প্রথম সর্বকনিষ্ঠ শিক্ষার্থী- যিনি হাইস্কুল শেষে ‘রয়েল স্কুল অব ইঞ্জিনিয়ারিং’-এ ভর্তি হয়ে স্নাতক সম্পন্ন করেন। ইউরোপে পাঠানো ছাত্রদের ভেতরেও তিনি ছিলেন সর্বকনিষ্ঠ, ইসলামি আর্কিটেকচার-এর ওপর তিনটি ডক্টরেট ডিগ্রিপ্রাপ্ত প্রথম মিশরীয় প্রকৌশলী।
ড. মোহাম্মাদ কামাল ইসমাইল প্রথম প্রকৌশলী- যিনি হারামাইন (মক্কা-মদিনা) সম্প্রসারণ প্রকল্পের পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নের ভার নিজের কাঁধে তুলে নেন। এই সুবিশাল কর্মযজ্ঞ তত্ত্বাবধান করার জন্য সৌদি বাদশাহ ফাহাদ এবং বিন লাদেন গ্রুপের সুপারিশ থাকা সত্ত্বেও তিনি কোনো পারিশ্রমিক গ্রহণ করেননি; মোটা অংকের চেক উনি ফিরিয়ে দেন! তাঁর সততা ও কাজের প্রতি আন্তরিকতা তাঁকে বাদশাহ ফাহাদ, বাদশাহ আব্দুল্লাহসহ সকলের প্রিয়পাত্র ও বিশেষ আস্থাভাজন করে তোলে।
তিনি বাকার বিন লাদেনকে বলেছিলেন, এই দু’টি পবিত্র মসজিদের কাজের জন্য পারিশ্রমিক নিলে শেষ বিচারের দিনে আমি কোন মুখে আল্লাহর সামনে গিয়ে দাঁড়াবো?
ব্যক্তিগত জীবনে তিনি ৪৪ বছর বয়সে বিয়ে করেন। তাঁর স্ত্রী সন্তান জন্ম দিয়ে মারা যান। এরপর তিনি আর বিয়ে করেননি। মৃত্যু পর্যন্ত তাঁর পুরোটা জীবন আল্লাহর ঘর রক্ষণাবেক্ষণে উৎসর্গ করেন। অর্থ-বিত্ত, খ্যাতি-যশ, মিডিয়ার লাইম লাইট থেকে দূরে সরে থেকে তিনি তাঁর ১০০ বছরের জীবনের পুরোটা সময় মক্কা ও মদীনার দুই মসজিদের সেবায় বিনিয়োগ করে গেছেন।
মক্কা-মদিনার হারাম শরীফের মার্বেলের কাজের সঙ্গে উনার জীবনের একটি বিস্ময়কর ঘটনা রয়েছে। উনি চেয়েছিলেন- মাসজিদুল হারামের মেঝে তাওয়াফকারীদের জন্য এমন মার্বেল দিয়ে আচ্ছাদিত করে দিতে- যার বিশেষ তাপ শোষণ ক্ষমতা রয়েছে। এই বিশেষ ধরনের মার্বেল সহজলভ্য ছিল না। এই ধরনের মার্বেল ছিল পুরো পৃথিবীতে কেবলমাত্র গ্রিসের ছোট্ট একটি পাহাড়ে।
ড. মোহাম্মাদ কামাল ইসমাইল গ্রিসে গিয়ে পর্যাপ্ত পরিমাণে মার্বেল কেনার চুক্তিস্বাক্ষর করে মক্কায় ফিরে এলেন এবং সাদা মার্বেলের মজুদও চলে এলো। যথাসময়ে বিশেষ নকশায় মাসজিদুল হারামের মেঝের সাদা মার্বেলের কাজ সম্পন্ন হলো।
এর ঠিক ১৫ বছর পরে সৌদি সরকার তাঁকে মাসজিদুন নব্বীর চারদিকের চত্বরও একইভাবে সাদা মার্বেল দিয়ে ঢেকে দিতে বললেন। কিন্তু ড. মোহাম্মাদ কামাল ইসমাইল দিশেহারা বোধ করলেন! কেননা ওই বিশেষ ধরনের মার্বেল কেবলমাত্র গ্রিসের ওই ছোট্ট জায়গা বাদে গোটা পৃথিবীর কোথাও পাওয়া যায় না এবং সেখানে যতটুকু ছিল, তার অর্ধেক ইতোমধ্যেই কিনে মক্কার হারাম শরীফে কাজে লাগানো হয়ে গেছে। যেটুকু মার্বেল অবশিষ্ট ছিল- সেটা মাসজিদুন নব্বীর প্রশস্ত চত্বরের তুলনায় সামান্য!
ড. মোহাম্মাদ কামাল ইসমাইল আবার গ্রিসে গেলেন। সেই কোম্পানির সি.ই.ও-র সঙ্গে দেখা করে জানতে চাইলেন, ওই পাহাড় আর কতটুকু অবশিষ্ট আছে? সি.ই.ও জানালেন, ১৫ বছর আগে উনি কেনার পরপরই পাহাড়ের বাকি অংশটুকুও বিক্রি হয়ে যায়! এই কথা শুনে তিনি এতটাই বিমর্ষ হলেন যে, তাঁর কফি পর্যন্ত শেষ করতে পারলেন না! সিদ্ধান্ত নিলেন- পরের ফ্লাইটেই মক্কায় ফিরে যাবেন। অফিস ছেড়ে বেরিয়ে আসার আগে কী মনে করে যেন অফিস সেক্রেটারির কাছে গিয়ে সেই ক্রেতার নাম-ঠিকানা জানতে চাইলেন- যিনি বাকি মার্বেল কিনেছিলেন।
যদিও এটা অনেক দুরূহ কাজ, তবু কামালের পুনঃপুন অনুরোধে সে পুরোনো রেকর্ড চেক করে জানাবে বলে কথা দিলো। নিজের নাম এবং ফোন নম্বর রেখে বেরিয়ে আসার সময় কামাল মনে মনে ভাবলেন- কে কিনেছে, ১৫ বছর পরে তা জেনেই-বা আর লাভ কী?
পরদিন এয়ারপোর্টের উদ্দেশ্যে রওনা হওয়ার আগে অফিস সেক্রেটারি ফোনে জানাল, সেই ক্রেতার নাম-ঠিকানা খুঁজে পাওয়া গেছে! কামাল ধীর গতিতে অফিসের দিকে যেতে যেতে ভাবলেন- ঠিকানা পেয়েই-বা লাভ কী? মাঝে তো অনেকগুলো বছর পেরিয়ে গেছে...।
অফিসে পৌঁছলে সেক্রেটারি তাঁকে ওই ক্রেতার নাম-ঠিকানা দিলেন। ঠিকানা হাতে নিয়ে ড. মোহাম্মাদ কামাল ইসমাইলের হৃদ্স্পন্দন বেড়ে গেল, যখন তিনি দেখলেন- বাকি মার্বেলের ক্রেতা একটি সৌদি কোম্পানি!
কামাল সেদিনই সৌদি আরব ফিরে গেলেন। সেখানে পৌঁছে তিনি কোম্পানির ডিরেক্টর এডমিন-এর সঙ্গে দেখা করে জানতে চাইলেন- মার্বেলগুলো দিয়ে তাঁরা কী করেছেন, যা অনেক বছর আগে গ্রিস থেকে কিনেছিলেন?
ডিরেক্টর এডমিন প্রথমে কিছুই মনে করতে পারলেন না। কোম্পানির স্টক রুমে যোগাযোগ করে জানতে চাইলেন- ১৫ বছর আগে গ্রিস থেকে আনা সাদা মার্বেলগুলো দিয়ে কী করা হয়েছিল? তারা খোঁজ করে জানাল- সেই সাদা মার্বেল পুরোটাই স্টকে পড়ে আছে, কোথাও ব্যবহার করা হয়নি!
এই কথা শুনে কামাল শিশুর মতো ফোঁপাতে শুরু করলেন। কান্নার কারণ জানতে চাইলে তিনি পুরো ঘটনা কোম্পানির মালিককে খুলে বললেন। ড. কামাল ওই কোম্পানিকে সৌদি সরকারের পক্ষে একটি ব্লাংক চেক দিয়ে ইচ্ছেমতো অংক বসিয়ে নিতে বললেন। কিন্তু কোম্পানির মালিক যখন জানতে পারলেন- এই সাদা মার্বেলে রাসূল (সা.)-এর মসজিদ চত্বর বাঁধানোর জন্য ব্যবহৃত হবে, তৎক্ষণাৎ তিনি এর বিনিময় মূল্য নিতে অস্বীকৃতি জানিয়ে বললেন, আল্লাহ্ সুবহানুতায়ালা আমাকে দিয়ে এটা কিনিয়েছিলেন আবার তিনিই আমাকে এর কথা ভুলিয়ে দিয়েছেন; কেননা এই মার্বেল রাসূল (সা.)-এর মসজিদের উদ্দেশ্যেই এসেছে…!
-সংগৃহীত
কথা হজম করতে শিখুন।
এইটা অনেক বড় গুণ,
আপনাকে জীবনে জিততে সহায়তা করবে।
কখনও তর্কে জিততে যাবেন না,
এটা সময়ের অপচয়।
আপনার প্রতিপক্ষকে জিতিয়ে দিন।
আপনার প্রতিপক্ষ যদি খুশী হয়
সে জিতে গেছে ভেবে.....
আপনি একটু হাসুন।
মনে রাখবেন,
কখনও কখনও জিততে হলে হারতে হবে।
আর আপনার আজকের এই হারই
আপনাকে বড় জয় এনে দিবে।
হারতে শিখুন,
সব জায়গায় জিততে নেই,
এটা বোকামি।
মনে রাখবেন,
কথায় কাজ হবে না,
তাই কাজ শুরু করুন নিরবে।
আপনার কাজই কথা বলবে।
আপনাকে যারা বিশ্বাস করে না,
তাদের চিন্তা বাদ দিন, নিজেকে বিশ্বাস করুন।
নিজের প্রতি বিশ্বাস
আপনাকে সবার মাঝে বিশ্বাসী করে তুলবে।
আপনি অনেক কিছু পারেন,
কি দরকার বলে বেড়ানোর, কাজ করুন।
যার প্রয়োজন
সে আপনাকে এমনিতেই খুঁজে বের করবে।
মনে রাখবেন,
চিতা বাঘ কখনও
কুকুরের সাথে দৌড় প্রতিযোগিতা করে না, কুকুরদের জিততে দিন।
আপনি যে চিতা বাঘ তা বোঝানোর জন্য
সঠিক সময়ের অপেক্ষায় থাকুন।
নিজের প্রয়োজনেই তর্ক এড়িয়ে চলুন।
আর নিরবে কাজ করুন।
আপনার কাজই কথা বলবে।
▪️আম খেলে ঘুম আসে কেনো???
আমে ভিটামিন,মিনারেলস,ফাইবার ছাড়াও রয়েছে ভিটামিন বি(৬) বা পাইরোডক্সিন যা সেরোটোনিন সিনথেসিসে সাহায্য করে।
সেরোটোনিন আমাদের বডিতে মেলাটোনিন উৎপাদন করে। আর আমাদের ঘুমের জন্য অন্যতম দায়ী হরমোন হচ্ছে মেলাটোনিন। ফলে আমাদের ঘুম ঘুম ভাব হয়!!
এছাড়া আমে ট্রিপটোফ্যান নামক একটি প্রয়োজনীয় অ্যামিনো এসিডের উৎস, ব্রেইনে Tryptophan থেকে অনেকগুলো নিউরোট্রান্সমিটার সিনথেসিস হয় যার ভিতরে সেরোটোনিন অন্যতম। ব্রেইনে সেরোটোনিনের অনেক গুলো কাজের ভিতরে একটা হলো ব্রেইনকে cool & Calm করে ঘুম নিয়ে আসা।এছাড়াও আমে পটাসিয়াম ও ম্যাগনেসিয়াম থাকায় পেশী রিলাক্স হয় ও শিথিলভাব আসে, তাই ঘুম আসে!
যাদের সাধারণত রাতে দেরীতে ঘুম আসে কিংবা একেবারেই আসে না,তারা রাতের খাবারে ১/২ কাপ আম খেতে পারেন!
EHD
"উটের দিকে তাকিয়ে দেখেছ, কীভাবে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে?” (সূরা গাশিয়াহ ১৭)
উট প্রকৃতির এক মহাবিস্ময়, এটি ৫৩ ডিগ্রি গরম এবং মাইনাস-১ ডিগ্রি শীতেও টিকে থাকে। মরুভূমির উত্তপ্ত বালুর উপর ঘণ্টার পর ঘণ্টা পা ফেলে রাখে। কোনো পানি পান না করে মাসের পর মাস চলে। মরুভূমির বড় বড় কাঁটাসহ ক্যাকটাস খেয়ে ফেলে। দেড়শ কেজি ওজন পিঠে নিয়ে শত মাইল হেঁটে পার হয়। উটের মত এত অসাধারণ ডিজাইনের প্রাণী প্রাণীবিজ্ঞানীদের কাছে এক মহাবিস্ময়।
মানুষসহ বেশিরভাগ স্তন্যপায়ী প্রাণীর দেহের তাপমাত্রা সাধারণত ৩৭ ডিগ্রি সেলসিয়াসের (৯৮ ডিগ্রি ফারেনহাইট) এর আশেপাশে থাকে। যদি দেহের অভ্যন্তরীণ তাপমাত্রা বেড়ে ৩৮.৫ ডিগ্রির (১০২ ফা) বেশি হয়ে যায়, তখন অভ্যন্তরীণ অঙ্গগুলোর ক্ষতি হতে থাকে। ৪০ ডিগ্রির (১০৪ ফা) বেশি হয়ে গেলে লিভার, কিডনি, মস্তিষ্ক, খাদ্যতন্ত্র ব্যাপক ক্ষতি হয়। ৪১ ডিগ্রি (১০৫ ফা) তাপমাত্রায় শরীরের কোষ মরে যেতে শুরু করে।
একারণেই যখন স্তন্যপায়ী প্রাণীদের অভ্যন্তরীণ তাপমাত্রা স্বাভাবিকের থেকে বেড়ে যায়, তখন শরীর ঘেমে বাড়তি তাপ বের করে দিয়ে ঠাণ্ডা হয়ে যায়। কিন্তু উটের জন্য এভাবে পানি অপচয় করা বিলাসিতা। কারণ মরুভূমিতে সবচেয়ে দুর্লভ সম্পদ হচ্ছে পানি। একারণে উটের শরীরে এক বিশেষ ব্যবস্থা রয়েছে। ভোরবেলা এর শরীরের তাপমাত্রা ৩৪ ডিগ্রি থাকে। তারপর আবহাওয়া যখন প্রচণ্ড গরম হয়ে যায়, তখন অভ্যন্তরীণ তাপমাত্রা বেড়ে ৪১ ডিগ্রি (১০৪ ফা) পর্যন্ত ওঠে। এর পর থেকে এটি ঘামা শুরু করে। এর আগে পর্যন্ত এটি পানি ধরে রাখে। এভাবে প্রতিদিন উট স্বাভাবিক তাপমাত্রা থেকে প্রচণ্ড জ্বরের তাপমাত্রা পর্যন্ত সহ্য করে। এর শরীরের ভেতরে ব্যবস্থা রাখা আছে, যেন তা দিনের পর দিন ভীষণ জ্বর সহ্য করার পরেও অভ্যন্তরীণ অঙ্গগুলোর বড় ধরনের ক্ষতি না হয়।
উটের রক্ত বিশেষভাবে তৈরি প্রচুর পরিমাণে পানি ধরে রাখার জন্য। উট যখন একবার পানি পান করা শুরু করে, তখন এটি প্রায় ১৩০ লিটার পানি, প্রায় তিনটি গাড়ির ফুয়েল ট্যাঙ্কের সমান পানি, ১০ মিনিটের মধ্যে পান করে ফেলতে পারে। এই বিপুল পরিমাণের পানি অন্য কোনো প্রাণী পান করলে রক্তে মাত্রাতিরিক্ত পানি গিয়ে অভিস্রবণ চাপের কারণে রক্তের কোষ ফুলে ফেঁপে ফেটে যেত। কিন্তু উটের রক্তের কোষে এক বিশেষ আবরণ আছে, যা অনেক বেশি চাপ সহ্য করতে পারে। এই বিশেষ রক্তের কারণেই উটের পক্ষে একবারে এত পানি পান করা সম্ভব হয়।
উটের কুজ হচ্ছে চর্বির আধার। চর্বি উটকে শক্তি এবং পুষ্টি যোগায়। আর পানি শরীরের যাবতীয় আভ্যন্তরীণ কাজকর্ম সচল রাখে, শরীরের তাপমাত্রা ঠিক রাখে। একবার যথেষ্ট খাবার এবং পানি নেওয়ার পর একটি উট ছয় মাস পর্যন্ত কোনো খাবার বা পানি পান না করে টিকে থাকতে পারে।
উট হচ্ছে মরুভূমির জাহাজ। এটি ১৭০-২৭০ কেজি পর্যন্ত ভর নিয়েও হাসিমুখে চলাফেরা করে। এই বিশাল, শক্তিশালী প্রাণীটির মানুষের প্রতি শান্ত, অনুগত হওয়ার কোনোই কারণ ছিল না। বরং এরকম স্বয়ংসম্পূর্ণ প্রাণীর হিংস্র হওয়ার কথা, যেন কেউ তাকে ঘাঁটানোর সাহস না করে। বিবর্তনবাদীদের বানানো বহু নিয়ম ভঙ্গ করে এই প্রাণীটি কোনো কারণে নিরীহ, শান্ত, মানুষের প্রতি অনুগত হয়ে গেছে। আল্লাহ যদি উটকে মানুষের জন্য উপযোগী করে না বানাতেন, তাহলে মরুভূমিতে মানুষের পক্ষে সভ্যতা গড়ে তোলা অসম্ভব হয়ে যেত।
উটের আরেকটি উল্লেখযোগ্য ক্ষমতা হলো কাটা যুক্ত গাছপালা চিবানোর ক্ষমতা, যা অন্য কোনো প্রাণীর নেই। বড় বড় কাঁটাসহ ক্যাকটাস এটি সাবাড় করে দিতে পারে। অন্য কোনো প্রাণী হলে ক্যাকটাসের কাঁটার আঘাতে মাড়ি, গাল, জিভ ক্ষতবিক্ষত হয়ে যেত। কিন্তু উটের কিছুই হয় না। উটের মুখের ভেতরে এক বিস্ময়কর ব্যবস্থা রয়েছে। এর মুখের ভেতরের দিকটাতে অজস্র ছোট ছোট শক্ত আঙ্গুলের মত ব্যবস্থা রয়েছে, যা কাটার আঘাত থেকে একে রক্ষা করে। এমন এক জিভ আছে যা কাঁটা ফুটো করতে পারে না।
উটের চোখে দুই স্তর পাপড়ি রয়েছে। যার কারণে মরুভূমিতে ধূলিঝড়ের মধ্যেও তা চোখ খোলা রাখতে পারে। এই বিশেষ পাপড়ির ব্যবস্থা সানগ্লাসের কাজ করে মরুভূমির প্রখর রোদের থেকে চোখকে রক্ষা করে এবং চোখের আদ্রতা ধরে রাখে। একইসাথে এটি বিশেষভাবে বাঁকা করা যেন তা ধুলোবালি আটকে দিতে পারে।
বজ্রপাত থেকে বাঁচতে বাংলাদেশ ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদফতর ২০টি জরুরি নির্দেশনা দিয়েছে।
নির্দেশনাগুলো হলো-
১. বজ্রপাতের ও ঝড়ের সময় বাড়ির ধাতব কল, সিঁড়ির ধাতব রেলিং, পাইপ ইত্যাদি স্পর্শ করবেন না।
২. প্রতিটি বিল্ডিংয়ে বজ্র নিরোধক দণ্ড স্থাপন নিশ্চিত করুন।
৩. খোলাস্থানে অনেকে একত্রে থাকাকালীন বজ্রপাত শুরু হলে প্রত্যেকে ৫০ থেকে ১০০ ফুট দূরে দূরে সরে যান।
৪. কোনো বাড়িতে যদি পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা না থাকে তাহলে সবাই এক কক্ষে না থেকে আলাদা আলাদা কক্ষে যান।
৫. খোলা জায়গায় কোনো বড় গাছের নিচে আশ্রয় নেয়া যাবে না। গাছ থেকে চার মিটার দূরে থাকতে হবে।
৬. ছেঁড়া বৈদ্যুতিক তার থেকে দূরে থাকতে হবে। বৈদ্যুতিক তারের নিচ থেকে নিরাপদ দূতত্বে থাকতে হবে।
৭. ক্ষয়ক্ষতি কমানোর জন্য বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতির প্লাগগুলো লাইন থেকে বিচ্ছিন্ন রাখতে হবে।
৮. বজ্রপাতে আহতদের বৈদ্যুতিক শকে মতো করেই চিকিৎসা দিতে হবে।
৯. এপ্রিল-জুন মাসে বজ্রপাত বেশি হয়। এই সময়ে আকাশে মেঘ দেখা গেলে ঘরে অবস্থান করুন।
১০. যত দ্রুত সম্ভব দালান বা কংক্রিটের ছাউনির নিচে আশ্রয় নিন।
১১. বজ্রপাতের সময় বাড়িতে থাকলে জানালার কাছাকাছি বা বারান্দায় থাকবেন না এবং ঘরের ভেতরে বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম থেকে দূরে থাকুন।
১২. ঘন-কালো মেঘ দেখা গেলে অতি জরুরি প্রয়োজনে রাবারের জুতা পরে বাইরে বের হতে পারেন।
১৩. উঁচু গাছপালা, বৈদ্যুতিক খুঁটি, তার, ধাতব খুঁটি ও মোবাইল টাওয়ার ইত্যাদি থেকে দূরে থাকুন।
১৪. বজ্রপাতের সময় জরুরি প্রয়োজনে প্লাস্টিক বা কাঠের হাতলযুক্ত ছাতা ব্যবহার করুন।
১৫. বজ্রপাতের সময় খোলা জায়গা, মাঠ বা উঁচু স্থানে থাকবেন না।
১৬. কালো মেঘ দেখা দিলে নদী, পুকুর, ডোবা, জলাশয় থেকে দূরে থাকুন।
১৭. বজ্রপাতের সময় শিশুদের খোলা মাঠে খেলাধুলা থেকে বিরত রাখুন এবং নিজেরাও বিরত থাকুন।
১৮. বজ্রপাতের সময় খোলা মাঠে থাকলে পায়ের আঙুলের ওপর ভর দিয়ে এবং কানে আঙুল দিয়ে মাথা নিচু করে বসে পড়ুন।
১৯. বজ্রপাতের সময় গাড়ির মধ্যে অবস্থান করলে, গাড়ির থাতব অংশের সঙ্গে শরীরের সংযোগ ঘটাবেন না। সম্ভব হলে গাড়িটিকে নিয়ে কোনো কংক্রিটের ছাউনির নিচে আশ্রয় নিন।
২০. বজ্রপাতের সময় মাছ ধরা বন্ধ রেখে নৌকার ছাউনির নিচে অবস্থান করুন।
Pic: collected
থানকুনি পাতা গুঁড়া ..
থানকুনি আমাদের দেশে অতি পরিচিত একটি ভেষজ গুণসম্পন্ন উদ্ভিদ। থানকুনি পাতার নির্যাস রোগ নিরাময়ে অত্যন্ত কার্যকর। একটি গবেষণায় বলা হয়েছে, প্রতিদিন থানকুনি পাতা সেবনে পা হতে মাথা পর্যন্ত শরীরের প্রতিটি অঙ্গের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।
থানকুনির পাতার কিছু ব্যবহারঃ
থানকুনির Bacoside A এবং Bacoside B উপাদান মস্তিষ্কের কোষের গঠন এবং মস্তিষ্কে রক্তসংবহন বাড়াতে সাহায্য করে।
পেটের রোগ নিরাময়ে থানকুনির জুড়ি মেলা ভার। পেটের যেকোনো ব্যথা থেকে পরিত্রাণ পেতে এটি নিয়মিত খান
কেবল পেটের ব্যথাই নয়, বরং আলসার ও বিভিন্ন চর্মরোগ থানকুনি দ্বারা নিরাময় করা সম্ভাব।
জ্বর ও আমাশয় নিরাময়ে থানকুনির পাতা খেলে দারুন ফল পাওয়া যায়।
থানকুনি স্নায়ুতন্ত্রকে সক্রিয় রাখতে অত্যন্ত কার্যকর। এছাড়া দুধের সাথে থানকুনির পাতা গুঁড়া এবং মিছরি একত্রে মিশিয়ে প্রতিদিন সকালে ১ সপ্তাহ খেলে পেটের গ্যাস্টিক ভাল হয়।
প্রতিদিন খালি পেটে ১চামচ থানকুনি পাতা গুঁড়া ও এক চামচ মধু মিশিয়ে ৭ দিন খেলে রক্ত দূষণ প্রতিহত হয়।
দাঁতের সমস্যা সমাধানে থানকুনি পাতার বিকল্প নেই। থানকুনি পাতার নির্যাস রক্তপাত, মাড়ি ও দাঁত ব্যথা উপশম করে। থানকুনি পাতা গুঁড়া কুসুম গরম পানিতে মিশিয়ে কুলি করলে দাতের ব্যথা অনেক কমে যাবে।
বেগুন/পেপের সাথে থানকুনি পাতার শুঁকতা রান্না করে প্রতিদিন ১ মাস খেলে হজম শক্তি বৃদ্ধি পায়।
প্রতিদিন সকালে ১ চামচ থানকুনি পাতার গুঁড়া এবং ৫/৬ ফোঁটা হলুদের রস সামান্য চিনি বা মধুর সাথে খাওয়ালে বাচ্চাদের লিভারের সমস্যার সমাধান হয়।
পুরাতন ক্ষত না শুকালে তাতে থানকুনি পাতার গুঁড়া পেস্ট করে প্রলেপ দিলে অনেক বেশি উপকার পাওয়া যায়।
এছাড়া থানকুনি পাতা ত্বক ও চুলের বিভিন্ন সমস্যা দূর করে। যেমনঃ
স্কিনের মৃতপ্রায় কোষের জন্য থানকুনির খুব উপকারী। থানকুনির নির্যাস মৃতপ্রায় কোষ পুনরায় সংগঠিত করে। এটি ত্বক শুষ্ক হওয়া থেকে বাঁচায়, ফলে শুষ্ক ত্বক মসৃণ হয়ে যায়। থানকুনি পাতা গুঁড়া+ মুলতানি মাটি গুঁড়া ও নিম গুঁড়া একত্রে মিশিয়ে প্যাক বানিয়ে ত্বকে নিয়মিত ব্যবহার করুন।
চুল পড়া কমাতে পরিমানমতো থানকুনি পাতা গুঁড়া+আমলকি গুঁড়া ও তুলসী গুঁড়ার মিশ্রণ স্ক্যাল্প সহ চুলে ম্যাসাজ করুন। এটি ব্যবহারে চুলের খুশকিও দূর হয়।
"তেতুল খেলে রক্ত পানি হয়ে যায় কিংবা তেতুল মস্তিষ্কের জন্য ক্ষতিকর" আধুনিক ডাক্তারদের মতে এ ধারনা সম্পূর্ণ ভুল।।
জেনে নেই তেতুলের উপকারিতা:
১: হৃদরোগের জন্য উপকারী।
২: উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্তনে রাখে।
৩: রক্তে কোলেস্টেরল কমায়।
৪: শরীরের মেদ কমায়।
৫: হজমে সহায়তা করে।
৬: পেটের বায়ু, হাত পা জ্বলায় তেতুলের শরবত অনেক উপকারী।
৭: তেতুল গাছের বাকল লাগালে ক্ষত সারে।
৮: বুক ধড়ফর করা, মাথা ঘোরানো রোগে তেতুল উপকারী।
৯: আমাশয়,কোষ্ঠবদ্ধতা ও পেট গরমে উপকার করে।
১০: পাকা তেতুল কাশি সারায়।
১১: তেতুল পাতার রস কৃমিনাশক ও চোখ উঠা সারায়।7
১২: মুখে ঘা হলে তেতুলের পানিতে কুলি করলে উপকার পাওয়া যায়।
১৩: মস্তিষ্কের জন্য উপকারী।
১৪: ক্যান্সারের জন্য উপকারী।
১৫ তেতুলের সাথে রসুন খেলে রক্তের চর্বি কমে।
১৬: তেতুল খিদে বাড়ায় বমি বমি ভাব দূর করে।
১৭: তেতুলের পাতা ম্যালেরিয়া জ্বর সারায়।
১৮: শিশুদের পেটের কৃমি দূর করে।
১৯: বাত ও জয়েন্টের ব্যথা দূর করে।
~~~ সংগৃহীত
৪০টি গুরুত্বপূর্ণ উপদেশ
যা অাপনার জীবনকে বদলে দেবে-
১। তিন সময়ে ঘুমানো থেকে বিরত থাকুনঃ
ক ) ফজরের পর থেকে সূর্যোদয় পর্যন্ত,
খ ) আছর থেকে মাগরিব এবং
গ ) মাগরিব থেকে এশা পর্যন্ত।
২। দুর্গন্ধময় লোকের সাথে বসবেন না, যেমন:- যাদের মুখ থেকে সিগারেট কিংবা কাঁচা পেয়াজের গন্ধ আসে এমন লোকের সাথে।
৩। এমন লোকের কাছে ঘুমাবেন না যারা ঘুমানোর পূর্বে মন্দ কথা বলে ।
৪। বাম হাতে খাওয়া এবং পান করা থেকে বিরত থাকুন।
৫। দাঁতে আটকে থাকা খাবার বের করে খাওয়া পরিহার করুন।
৬। হাতে-পায়ের আঙ্গুল ফোটানো পরিহার করুন।
৭। জুতা পরিধানের পূর্বে দেখে নিন।
৮। নামাজে থাকা অবস্থায় আকাশের দিকে তাকাবেন না।
৯। টয়লেটে থুথু ফেলবেন না।
১০। কয়লা দিয়ে দাঁত মাজবেন না।
১১। প্যান্ট, ট্রাউজার, পা পায়জামা বসে ডান পা আগে পরিধান করুন।
১২। ফুঁক দিয়ে খাবার_ঠাণ্ডা করবেন না।
প্রয়োজনে বাতাস করতে পারেন।
১৩। দাঁত দিয়ে শক্ত কিছু ভাঙতে যাবেন না।
১৫। ইকামাত এবং নামাজের মধ্যবর্তী সময়ে কথা বলবেন না ।
১৬। টয়লেটে থাকা অবস্থায় কথা বলবেন না।
১৭। বন্ধুদের সম্পর্কে গল্প করবেন না। ভালো কিছুও নয়। ভালো বলতে বলতে মুখ দিয়ে শয়তান খারাপ কিছু বের করে দেবে!
১৮। বন্ধুদের জন্য প্রতিকুলতা সৃষ্টি করবেন না।
১৯। চলার সময় বারবার পেছনে ফিরে তাকাবেন না ।
২০। হাঁটার সময় দম্ভভরে মাটিতে পা ঠুকবেন না ।
২১। বন্ধুদের সন্দেহ করবেন না।
২২। কখনো মিথ্যা বলবেন না । ঠাট্টা করেও নয়।
২৩। নাকের কাছে নিয়ে খাবারের গন্ধ শুকবেন না ।
২৪। স্পষ্ট করে কথা বলুন যাতে লোকজন সহজে বুঝতে পারে।
২৫। একা ভ্রমণ করবেন না। দুইয়ের অধিক বা সম্ভব হলে দলবেঁধে ভ্রমণ করুন।
২৬। একা গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিবেন না, বুদ্ধিসম্পন্ন কারো সাথে পরামর্শ করুন, তবে সিদ্ধান্ত হবে আপনার!
২৭। নিজেকে নিয়ে কখনো গর্ব করবেন না।
২৮। খাবার নিয়ে কখনো মন খারাপ করবেন না। যা পেয়েছেন তাতেই আল্লাহ্ পাকের শুকরিয়া আদায় করুন।
২৯। অহংকার করবেন না। অহংকার একমাত্র আল্লাহ্ পাকের সাজে।
৩০। ভিক্ষুকদের পরিহাস করবেন না ।
৩১। মেহমানদের মন থেকে যথাসাধ্য ভালো মতো আপ্যায়ন করুন ।
৩২। ভালো কিছুতে সহযোগিতা করুন।
৩৩। দারিদ্র্যের সময়ও ধৈর্যধারণ করুন।
৩৪। নিজের ভুল নিয়ে ভাবুন এবং অনুসূচনা করুন।
৩৫। যারা আপনার প্রতি খারাপ কিছু করে, তাদের সাথেও ভালো আচরণ করুন।
৩৬। যা কিছু আছে তা নিয়েই সন্তুষ্ট থাকুন।
আলহামদুলিল্লাহ্ আল্লাহ্ যা দিয়েছেন তার জন্য শুকরিয়া আদায় করুন।
৩৭। বেশি ঘুমাবেন না , এতে স্মৃতিশক্তি লোপ পাবে।
৩৮। নিজের ভুলের জন্য দিনে অন্তত ১০০ বার আল্লাহ্ পাকের কাছে অনুতপ্ত হোন। আস্তাগফিরুল্লাহ পড়ুন!
৩৯। অন্ধকারে কিছু খাবেন না।
৪০। মুখ ভর্তি করে খাবেন না। বাচ্চাদেরকেও মুখ ভর্তি করে খেতে দিবেন না।
আল্লাহ রাব্বুল আলামীন আমাদের সবাইকে এই উপদেশমূলক বাণীগুলো মেনে চলার তাওফীক দান করুক। (আমীন)
Click here to claim your Sponsored Listing.
Category
Website
Address
Rupayan Taj, 1, 1/1 Naya Paltan, (5th Floor), Culvert Road, Naya Paltan
Fulbaria
1000
Kaptanbazar
Fulbaria
নামাজের ডিজিটাল সময় সূচি ও মুভিং ডিসপ্লে প্রস্তুত কারক /পাইকারি ও খুরচা বিক্রেতা।
পিরোজপুর মঠবাড়িয়া কালাই মৃধা মাদ্রাসা
Fulbaria, ৩০৫৬
ছোট্ট সোনামনিদের জন্য নতুন নতুন সব ক?
সুন্দরবন মার্কেট, গুলিস্তান, ঢাকা দক্ষিণ।
Fulbaria, 1500
Bluetooth earphone, Head phone, Fast Charger All Mobile, Charging Cable & Smart Watch etc.