𝐌𝐝. 𝐀𝐧𝐰𝐚𝐫 𝐇𝐨𝐬𝐬𝐚𝐢𝐧 𝐁𝐡𝐮𝐢𝐲𝐚𝐧
Nearby public figures
Cumilla ২০৩
Comilla, Comilla
Comilla Fokir Bazar High School, Comilla
Comilla, Comilla
Cumilla 3500
comilla, Comilla
Cumilla
District/Cumilla, Cumilla
Chandina, Cumilla
Cumilla
Comilla, Comilla
Comilla Daudkandi, Cumilla
Cumilla
কেউ না বুঝুক, কি আমার চাওয়া আর প্রাপ্তি,স্রষ্টা যদি সবই জানেন, কেউ না বুঝলেই কি? 𝘍𝘳𝘦𝘦𝘭𝘢𝘯𝘤𝘦 𝘸𝘳𝘪𝘵𝘦𝘳 𝘢𝘯𝘥 𝘑𝘰𝘶𝘳𝘯𝘢𝘭𝘪𝘴𝘵
দুপুরে ভাত খাওয়া কি জায়েজ? আহমদ উল্লাহ হুজুরকে এমন প্রশ্ন করলে উত্তরটা যেমন হতে পারে:-
দেখুন এখানে ব্যাপার দুইটা- ভাত এবং দুপুর। ভাত নিয়ে যদি বলি যদিও ইসলামী ব্যক্তিত্বদের প্রিয় খাবার এটা ছিল না, ধর্মগ্রন্থের কোথাও ভাত নিয়ে কথা নেই তবুও এটা হারাম কোন কিতাবে তেমনটি পাওয়া যায়নি। তাই খেজুরের মতো সওয়াবের খাবার না হলেও এটি হারাম তা বলা যাবে না। আপনি খেতে পারেন, তবে মনে রাখবেন পেট ভরবে কিন্তু সওয়াব পাবেন না। সুতরাং দেখতে পাচ্ছেন ভাত খাওয়া হারাম হালালের মাঝামাঝি মাকরুহ, তবে জীবন বাচানো যেহেতু ফরজ তাই এটি খাওয়া জায়েজ আছে। তবে ভাত খাওয়ার সময় যদি আপনার নজর ভাতের পরিবর্তে যিনি ভাত পরিবেশন করছেন তার দিকে বেশি থাকে বিশেষ করে অন্যের বাড়িতে বেড়াতে গিয়ে তবে সেটা হারাম হবে।
আর আধুনিক রেস্টুরেন্টগুলি ইসলাম থেকে দূরে সরে গিয়ে দুপুরে খাবারের সময় কি সব পুংপাং গান বাজায়। এই গান আপনার মন খাবার থেকে দূরে সরিয়ে ফেলে, আপনার চিবানোতে ঘাটতি থেকে যায়, জিন এসে আপনার সাথে খেতে বসে যায়- তাই গান শুনে শুনে ভাত খাওয়া হারাম। তবে গানের সাথে যদি কোন যন্ত্রসঙ্গীত না বাজে তাহলে সমস্যা নেই।
আর দুপুরে খাবারের কারণে যদি এবাদতের সময় ঝিমুনি আসে তবে বিলম্বে খাওয়াটা হবে আপনার তাওয়াক্কুলের প্রমাণ। এর সোয়াব আপনি পাবেন।
বয়ানে
বিদ্রোহী দার্শনিক
বৃষ্টির দিনের ম্যান্ডাটরি পোষ্ট।।
মিরপুর ১০ এ থাকে এমন এক পরিচিত বড় ভাই ফোন দিছে,
- কই তুই?
- ভাই বাসায়।
- রোজা আছিস?
- না ভাই, পিরিয়ড চলতেছে।
- হারামজাদা মেজাজ ভয়াবহ খারাপ এর মধ্যে উল্টাপাল্টা কথা বললে থাপড়ায়ে দাঁত ফেলায় দেব।
- ওহো, এখন মনে পরছে ভাই। সেহেরী খাই নাই।
- এই মুহুর্তে নিচে নাম, কাকার দোকানে আয়।
হেলতে দুলতে নিচে নামলাম। বড় ভাই কাকার দোকানে চোখ মুখ শুকনা করে বসে আছে।
- ভাই কি হইছে?
- আমি শ্যাষ রে।
- ধুর ভাই কি হইছে খুলে বলেন।
- সকালে অফিস যাইতেছিলাম।
- চাকুরী করেন অফিস তো যাবেনই।
- আরে বাল, পুরা কথা আগে শোন। অফিস যাইতেছি এমন সময় মোবাইল এ মেসেজ আসছে।
- গ্রামীণ ফোন রে এই জন্যই আমি দেখতে পারি না। শালারা সময় অসময় বোঝেনা। ভাইয়ে অফিস যাইতেছে এখন তোদের মেসেজ দেয়ার কি দরকার।
- আরে হোগা, গ্রামীণ এর মেসেজ না।
- বুঝছি। উবার এর মেসেজ। কত পার্সেন্ট ডিস্কাউন্ট পাইছেন ভাই?
- চুপ হারামী। খুব কাছের একজন এর নাম্বার থেকে মেসেজ আসছে।
- ও, শিওর ট্যাকা ধার চাইছে না?
- না
- ওঃ এইবার বুঝছি, ইফতারির দাওয়াত দিছে?
- আরে বোকাচোদা ইফতারির না।
- তাহলে ভাই?
- মেসেজ আসছে, "জামাই বাসায় নাই, তুমি জলদি চলে আসো। গরুর মাংস আর খিচুরি রান্না করতেছি"
- বলেন কি? ঝিরঝির বৃষ্টি, যে রোমান্টিক আবহাওয়া। আপনার তো ভাই ঈদ। আপনার কপাল ভাই। এই রকম মেসেজ পাইতে কপাল লাগে। দৌড় দেন ভাই। চোখ মুখ শুকনা করে বসে আছেন ক্যান?
- মেসেজ আসছে তোর ভাবির নাম্বার থেকে।
- ওই কাকা! তোমার সমস্যা কি? এক কাপ চা দিতে এতক্ষণ লাগে? আর এই বালের বৃষ্টি থামে না ক্যান? রাস্তা ঘাট সব কাদা কাদা বানায়ে ফেলতেছে।
লেখা - SM Amanat Ullah
শুরুটা ভালো দিয়ে হলেই শেষটাও ভালো দিয়েই হবে এমনটা নয়। যতদিন ভালোতে বাস করা যায়, ততদিনই ভালো থাকা, ভালো বাসা। সব গল্পই ফুরিয়ে আসে একদিন, ছাতিমের গন্ধের মত। রেশটুকু থেকে যায়। স্মৃতিগুলো ছুঁয়ে যায় মাঝেমধ্যে। সেটুকুই পাওয়া। যতক্ষণ থাকে, আমরা ভাবি আছে। মায়াটান ফিকে হলে কেউ ফিরে তাকায় না।
বিশ্বরোড থেকেও সিএনজি ওয়ালারে ডাকতে শুনছি আবার শাসনগাছা থেকেও শুনছি।
শান্তি শুধু কান্দিরপাড় থেকে আপা "উপর দিয়া না নিচে দিয়া" ডাকতে শুনায়😑
hasan forazi
কিছু মেয়ে আছে যাদের দেখলে মনে হয় ফাইভ সিক্সে পড়ে কিন্তু বাস্তবে ইউনিভার্সিটি পাশ করে চাকরি বাকরি করছে। এই মেয়েটাও সম্ভবত তেমনই। ছবি দেখে মনে হচ্ছে এক শিশু জাল ভোট দিচ্ছে। কিন্তু খোঁজ নিয়ে দেখেন ওর নাম হয়তো আকলিমা বেগম। পড়ে ঢাকা কলেজে, অর্থনীতি ফাইনাল ইয়ার। অথচ চেহারা দেখে বয়স বোঝার কোন উপায় নাই।
২৭ শে সেপ্টেম্বর থেকে ১৩ই অক্টোবর মোট ১৭ দিন। এরই মাঝে তিনটি শুক্রবার। অতীতের সমস্ত হিসাব বাদ। এই ১৭ দিনের অসহায়ত্ব তোর জীবনে ১৭ বছর হয়ে ফিরে আসবে।
Jannatul Nayeem Avril ❤️
দারুন রিপ্লাই ছিলো 🤣🤣
আমাদের সবার জীবনেই একজন বন্ধু থাকে যে আপনাকে "দশ মিনিটের মধ্যে আসতেছি" বলেও সাত ঘন্টা ঘুমিয়ে নিতে পারে কোন রকম চাপ ছাড়াই।
কিন্তু আমার বন্ধু অনির্বাণ আরেকটু বেশিই স্লো। অনির্বাণ আর ওর স্ত্রী স্বাতী বিয়ের প্রথম সাপ্তাহে উত্তেজনা ধরে রাখতে না পেরে প্রটেকশন ছাড়াই স্নেক্স করে ফেলে। তারপর স্বাতী অনির্বাণকে ইমার্জেন্সি পিল আনতে ফার্মেসীতে পাঠিয়েছিলো।
অনির্বাণ বলেছিলো "পাঁচ মিনিটের মধ্যে নিয়ে আসছি"
এবং অনির্বাণ ফিরে এসেছিলো ওর প্রথম সন্তান জন্মের দিন। এসে স্বাতীকে বলছিলো
"তুমি তো আইপিলের কথা বলেছিলে, ওটা খুঁজে পাইনি। নরপিল এনেছি এটা কি চলবে?"
স্বাতী কেবল চিৎকার করে বলেছিলো
"বাঞ্চOত তুই জলদি এম্বুল্যান্স নিয়ে আয়"
অনির্বাণ বললো
"পাঁচ মিনিটের মধ্যে নিয়ে আসছি..."
(বন্ধুটা শাহাদাত রাসেল ভাইয়ের)
লোকটি কে? কেনই বা তার ছবিকে এমন করা হচ্ছে? কেউ কি জানেন?
শিল্পী তারেক মুনাওয়ার সাহেবের একটি বক্তব্য শুনলাম। স্যামসাংয়ের প্রতিষ্ঠাতার বাসায় দাওয়াত ছিলো। তিনি তাঁর বাসায় গিয়ে দাওয়াতও খেয়ে এসেছেন।
তো তারেক মুনাওয়ার সাহেবের ভাষ্যটা এরকম ছিলো "স্যামসাংয়ের প্রতিষ্ঠাতা আমাকে দাওয়াত করলো, মি. স্যামসাং"। স্যামসাংয়ের প্রতিষ্ঠাতা হিসাবে তিনি মি. স্যামসাংয়ের নাম দুইবার নিলেন।
অথচ তথ্যমতে, স্যামসাংয়ের প্রতিষ্ঠাতার নাম "লি ইয়াং চুল"(Lee Byung Chul)। তিনি ১৯১০ ইংরেজি সালে জন্মগ্রহণ করেন এবং ১৯৮৭ ইংরেজি সালে মৃত্যু বরণ করেন। অর্থাৎ ইতিহাসের সবচেয়ে লম্বা সাল বা "দ্য ফিল্মি ইয়ার" ১৯৯০ এর তিনবছর আগে,.
তাই মহোদয়ের সাথে দেখা হওয়ার তো আদৌ কোনো সম্ভাবনা নেই। তবু্ও মেনে নেয়া যায়, বর্তমান চেয়ারম্যানকে তিনি প্রতিষ্ঠাতা বলে ফেলেছেন। কিন্তু এখানেও টেকনিক্যালি প্রবলেম আছে,.
সমস্যাটা হচ্ছে, বর্তমান চেয়ারম্যানের নামও কিন্তু স্যামসাং নয়। আবার তারেক সাহেবের ভাষ্যমতে মি. স্যামসাং ইংরেজি বলতে পারেন না। অথচ বর্তমান চেয়ারম্যান লি জে ইয়াং (Lee Jae-yong) একজন উচ্চশিক্ষিত মানুষ। আমেরিকার হার্ভার্ড ইউনিভার্সিটি থেকে শিক্ষা সম্পন্ন করেছেন,.
আমেরিকায় অবস্থান করেও ইংরেজি বুঝেন না! বর্ণনাটা একটু কিউট টাইপের না?
তারেক মনোয়ার সাহেব একজন সাহসী মানুষ। কেননা জনসম্মুখে এভাবে কনফিডেন্সের সাথে মিথ্যা বলে যাওয়ার হিম্মত বেশিরভাগেরই হয় না,.
চলুন জায়েদ খানের থেকে কিছু ইংরেজি শিখি
I thought i think i’m thinking the bangladeshi people bangladeshi some of people not the lot’s of people because lot’s of actor actress lot’s of journalistht is a giving me the hi giving me the is a good way wishes for the award but lot’s of but few people is all over in the country view of journalisht few of people is not the happy for the award because of zelas.- Zayed Khan🤐
আমি ভেবেছিলাম আমি ভাবছি আমি বাংলাদেশের মানুষ ভাবছি বাংলাদেশী কিছু লোকের লোক নয় কারণ অভিনেতা অভিনেত্রীর প্রচুর সাংবাদিকতা আমাকে হাই দেওয়া একটি ভাল উপায় হল পুরস্কারের জন্য শুভকামনা কিন্তু অনেকগুলি কিন্তু খুব কম সারাদেশে মানুষ সাংবাদিকতার দৃষ্টিতে জেলের কারণে পুরস্কার পেয়ে খুশি নয়।- জায়েদ খান🤐
লোভে পাপ, পাপে মৃত্যু, মৃত্যুতে মিলাদ, মিলাদে মিষ্টি, মিষ্টিতে আবার লোভ 😑
এবারের ইদ নাটকে আফরান নিশো,জিয়াউল ফারুক অপূর্বরা বেশ ভালো অভিনয় করলেও দর্শক ভোটে সেরা অভিনেতা হিসেবে মনোনীত হলেন তামিম ইকবাল
বিবাহিত জীবনে বারংবার স্ত্রীর প্রেমে পড়ার উপায় কী?
আশাকরি পুরো গল্পটা পড়বেন।
আফিস থেকে বাসায় ফেরার সময় হঠাৎ খেয়াল করি আমাদের অফিসের একজন স্টাফ খালিদ হাতে একটা গোলাপ নিয়ে রাস্তায় পাশে দাঁড়িয়ে আছে। আমি গাড়ির কাঁচটা নিচে নামিয়ে বললাম,
-- আরে খালিদ, এইখানে কি করছো?
খালিদ গোলাপটা পিছন দিকে আড়াল করে বললো,
-বাসায় যাবো স্যার, তাই রিকশার জন্য দাঁড়িয়ে আছি
আমি বললাম,
--তোমার বাসা কোথায়?
খালিদ মাথা চুলকাতে চুলকাতে বললো,
- উত্তরাতে স্যার
আমি অবাক হয়ে বললাম,
-- আরে আমার বাসাও তো উত্তরাতে। আসো তোমার বাসায় নামিয়ে দিবো নে।
খালিদ আমার কথা মত গাড়িতে উঠলো। ফুলটা যখন আমার চোখের সামনে থেকে আড়াল করতে চাইছিলো আমি তখন বললাম,
-- ফুল কার জন্য?
খালিদ লাজুক হাসি হেসে বললো,
- আমার স্ত্রী অর্পিতার জন্য?
-- আজ কোন স্পেশাল দিন নাকি?
-- জ্বি স্যার, আজকের দিনে আমি অর্পিতার প্রেমে পড়েছিলাম...
পরদিন অফিস থেকে যখন বাসায় ফিরবো তখন খালিদকে ডেকে বললাম, চলো একসাথে যাই।
গাড়ি দিয়ে যাবার সময় হঠাৎ খালিদ আমায় বললো,
-স্যার, সামনে ফুলের দোকানটাতে এক মিনিটের জন্য গাড়িটা একটু দাঁড় করাবেন?
আমি গাড়িটা দাঁড় করাতেই খালিদ তড়িঘড়ি করে গাড়ি থেকে নেমে ফুলের দোকানটাতে ঢুকলো আর কিছুক্ষণ পর একটা লাল গোলাপ নিয়ে আসলো। আমি বললাম,
-- আজকেও স্পেশাল দিন নাকি?
খালিদ আগের মতই লাজুক হাসি হেসে বললো,
-জ্বি স্যার, আজকের দিনে আমি অর্পিতাকে দেখে প্রেমে পড়েছিলাম।
আমি অবাক হয়ে বললাম,
-- তুমি না কালকে বলেছো কালকের দিনে তুমি তোমার স্ত্রীকে দেখে প্রেমে পড়েছিলে? আবার আজকে একই কথা বলছো?
খালিদ মাথা নিচু করে বললো,
-স্যার, আমি যতবার আমার স্ত্রীকে দেখি ততবার আমি প্রথম থেকে ওর প্রেমে পরি। তাই আমার কাছে প্রতিটা দিন স্পেশাল
ভালবাসার এমন সস্তা লজিক শুনে মেজাজটা খারাপ হয়ে গেলো। নিজের রাগটা কোন রকম কন্ট্রোল করে খালিদকে বললাম,
-- নতুন নতুন বিয়ে করেছো হয়তো তাই তোমার কাছে প্রতিটা দিন স্পেশাল মনে হচ্ছে।
আমার মত দুই বছর সংসার করো তখন দেখবে সংসারটাকে জাহান্নাম মনে হবে।
খালিদ আর কিছু বললো না। আমি রেগে গেছি হয়তো সেটা বুঝতে পেরেছে। শুধু গাড়ি থেকে নামার সময় বললো,
- স্যার, আমি বিয়ে করেছি ৫ বছর ৯ মাস হতে চললো। বিশ্বাস করেন আমাদের ভালোবাসাটা এখনো প্রথম দিনের মতই আছে...
বাসায় ঢুকার পর দেখি শ্রাবণী টিভি দেখছে। আমার আসার শব্দ শুনে শ্রাবণী কাজের মেয়ে শেফালিকে বললো,
- শেফালি তোর স্যার এসেছে। টেবিলে খাবার দে
খাওয়া দাওয়ার পর বিছানায় যখন শুয়ে আছি তখন শ্রাবণী এসে বললো,
- কাল আমার ৫০ হাজার টাকা লাগবে। একটা নেকলেস পছন্দ হয়েছে কাল সেটা কিনবো।
আমি রেগে গিয়ে বললাম,
-- তোমার দুইদিন পরপর এত গহনা লাগে কেন? টাকা তো নিজে ইনকাম করো না তাই টাকার মূল্য বুঝো না।
আমার কথা শুনে শ্রাবণী রেগে গিয়ে বললো,
- নিজের বউয়ের শখ আহ্লাদ পূরণ করতে পারো না কেমন পুরুষ তুমি?
আমি ওর কথার কোনো উত্তর দিলাম না। শ্রাবণী বালিশ নিয়ে অন্য রুমে চলে গেলো আর আমি শুয়ে শুয়ে খালিদের কথা ভাবতে লাগলাম,
হাদারাম বলে কি না স্ত্রীকে যখনি দেখে তখনি প্রেমে পরে। আরে আমারতো স্ত্রীর চেহারাটা দেখলেই মেজাজ খারাপ হয়ে যায় প্রেমে পরবো দূরের কথা...
অফিসে আসার পর খালিদকে আমার রুমে ডেকে এনে বললাম,
--তুমি খুব ভাগ্যবান পুরুষ।
আমি আমার স্ত্রীর পিছনে লাখ লাখ টাকা খরচ করেও ভালোবাসার রঙ ধরে রাখতে পারি নি আর তুমি মাত্র ১৫টাকা দামের গোলাপ দিয়ে এত বছর ধরে ভালোবাসার রঙ ঠিক রেখেছো
খালিদ মুচকি হেসে বললো,
- স্যার, ভালবাসার রঙ কখনোই বদলায় না শুধু বদলে যায় আমরা আর আমাদের পাশে থাকা মানুষটি
আমি একটা দীর্ঘশ্বাস ছেড়ে বললাম,
-- আমি বদলায় নি কিন্তু আমার স্ত্রী বদলে গেছে
খালিদ তখন বললো,
- বদলে যাওয়ার জন্য হয়তো আপনি নিজেই দায়ী
-- মানে?
খালিদ আমার চোখের দিকে তাকিয়ে বললো, স্যার, স্ত্রী হলো মাটির মত আর ভালোবাসা হলো পানি।
আপনি দুইটা একসাথে মিশিয়ে আপনার ইচ্ছে মত আকৃতি দিতে পারবেন।
আপনার স্ত্রী কখনোই আপনার কাছে লাখ টাকা দামের জিনিস চাইবে না যদি আপনি মাঝে মধ্যে স্ত্রীকে নিয়ে রাস্তার পাশে ৩০টাকার ফুচকা খান।
আপনার স্ত্রী কখনোই আপনাকে বলবে না আমার দামী গাড়ি কিনে দাও যদি আপনি মাঝে মধ্যে স্ত্রীকে নিয়ে হুট খোলা রিকশায় এই শহরটা একটু ঘুরে বেড়ান। পুরো সংসারের কাজ কারার পরেও আপনার স্ত্রীর বলবে না কষ্ট হচ্ছে যদি আপনি আপনার স্ত্রীর কপালে ভালোবেসে একটা চুমু খান।
একজন স্ত্রীর চাহিদা তখনি বেড়ে যায় যখন স্বামীর সাথে তার দূরত্ব বেড়ে যায়। তখন সে গহনা
শাড়ি, দামী জিনিস এইসবের মাঝে নিজের ভালোলাগা খুঁজে বেড়ায়।
আমার চুপ করা দেখে খালিদ উঠে দাঁড়ালো। দরজার কাছে গিয়ে আবার আমার কাছে ফিরে এসে বললো,
-স্যার, ভালোবাসা শুধু দামী জিনিসের মধ্যে লুকিয়ে থাকে না। মাঝে মধ্যে ভালোবাসা ১৫ টাকা দামের গোলাপ আর রাস্তার পাশে বিক্রি হওয়া ২৫ টাকা দামের কাঁচের চুরির মধ্যেও লুকিয়ে থাকে।
একটাবার ভাবীকে বলে দেখেন ভালোবাসি দেখবেন আপনার চেয়েও হাজার গুণ ভালোবাসা ভাবী আপনাকে ফিরিয়ে দিবে।
বাসায় এসে দেখি শ্রাবণী ওর কিনা নতুন গহনা পরে আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে আছে। আমাকে দেখে শেফালিকে বললো,
- টেবিলে খাবার দে
পিছনে লুকিয়ে রাখা গোলাপটা বের করে শ্রাবণীকে দিয়ে বললাম,
-- তোমায় খুব ভালোবাসি আমি
শ্রাবণী অবাক চোখে আমার দিকে তাকিয়ে বললো,
- তোমার ঐ হাতে কি?
আমি বললাম,
-- তেমন কিছু না। এক ডজন কাঁচের চুড়ি এনেছিলাম তোমার জন্য। ভেবেছিলাম নিজ হাতে তোমায় পরিয়ে দিবো কিন্তু তোমার এই এত দামী সোনার গহনার সাথে এই কাঁচের চুড়ি মানাবে না।
আমার কথা শুনে শ্রাবণী গহনা খুলে ফেলে দিয়ে কাঁদতে কাঁদতে বললো,
-- কাঁচের চুড়িগুলো পরিয়ে দাও বলছি...
একটা ১৫টাকা দামের গোলাপ আর ১ ডজন কাঁচের চুড়ির মাঝে কি আছে আমার জানা নেই।
আমি শুধু অবাক হয়ে শ্রাবণীকে দেখছি।
হুট করেই দুই বছরের চেনা মানুষটা অচেনা হয়ে গেছে।
আজ সে নিজ হাতে আমার পছন্দের খাবার রান্না করছে অথচ ক'দিন আগেও আমার খাবারটা কাজের মেয়ে বেড়ে দিতো...
Courtesy -Romantic valobasar golpo
#ভালোবাসার_রঙ
খুব সাধারণ একটা সংসার হবে আমাদের। ছোট্ট, গোছানো, ছিমছাম!!
সকালে ঘুম ভেঙে তোমার আলুথালু বেশ, অবিন্যস্ত চুল দেখবো। নতুন করে প্রেমে পড়বো!! অফিসে যাওয়ার জন্য রেডি হয়েও ইচ্ছে করবে আরেকটু থাকি তোমার কাছে। কিন্তু তুমি আমার টাই বেঁধে দিয়ে জোর করে অফিসে পাঠাবে।
আমাকে অফিসে পাঠিয়েই ভ্লগ করতে বসবে তুমি, রান্নার ভ্লগ। সুন্দর করে সেজেগুজে আটপৌরে ঢঙে শাড়ি পরে ক্লিভেজ দেখাতে দেখাতে তুমি রান্না করে দেখাবে কিভাবে আলুভর্তা করতে হয়, মিষ্টিকুমড়া ভাজতে হয়। অল্প একটু ক্লিভেজ দেখিয়ে বিশাল এমাউন্টের লাইক আর মিলিয়ন ভিউ কামিয়ে তুমি হবে সোশ্যাল মিডিয়া ইনফ্লুয়েন্সার।
লাঞ্চটাইমে অফিসে বসে তোমাকে ভিডিও কল দিবো, লুতুপুতু কথা বলার জন্য। দুষ্টু আলাপ শেষ করে ফোন রাখার আগে তুমি জানতে চাইবে, "আজকে কয়টা জয়েন্ট বানিয়ে রাখবো??" আমি জ্বলজ্বলে চোখে তাকিয়ে তোমাকে তিনটা আঙ্গুল দেখিয়ে বলবো, "আজকে তিনদান খেলা হবে, তিনটা বানাও!!" তুমি চোখমুখ লাল করে "ধ্যাৎ অসভ্যটা, লম্পট কোথাকার!!" বলেই ফোন রেখে দিবে।
সন্ধ্যাবেলায় আমি যখন অফিস থেকে বের হবো, তখন তুমি ব্যস্ত থাকবে প্রবাসী বুড়ো হাবড়াদের জন্য টাকার ফাঁদ পাততে। 'অডিও কল এক হাজার, ভিডিও কল দুই হাজার' এর প্রতিশ্রুতিতে সবার কাছ থেকে টাকা নিয়ে ব্লক করে দিবে। আমায় ফোন দিয়ে হেসে বলবে, "আজকে দশ হাজার কামিয়ে ফেললাম। দেখবো তুমি কত পারো!!"
কথাটা শুনে আমি হাসবো না, সিরিয়াস ভঙ্গিতে ফোনটা পকেটে ঢুকিয়ে রাখবো। এপ ছাড়া উবার রাইডার সেজে মালদার দেখতে কোনো এক যাত্রী তুলে নিবো বাইকে। ওটাকে ফ্লাইওভারের নীচে নিয়ে গিয়ে ফাইল দিবো। হাতঘড়ি, মানিব্যাগ, মোবাইল, ক্যাশ সব হাতিয়ে দিয়ে ছিনতাই করে মালটাকে অজ্ঞান করে তোমায় ফোন দিবো। বলবো, "ছক্কা আমিও মেরেছি। জ্যাক ড্যানিয়েলস হবে নাকি একটা??"
তুমি মদির কন্ঠে হেসে আমাকে বলবে, "না গো, যা গরম পড়েছে, পারলে একটা জিন এনো। বম্বে স্যাফায়ার খেতে ইচ্ছে করছে।" আমি ফিসফিস করে বলবো, "তাহলে নীল একটা শাড়ি পরো, কেমন?? নীল বোতলের সাথে নীল পরীও খাবো আজকে!!"
বাসায় ফিরেই সোজা গোসলে ঢুকবো না, কিছুক্ষণ ফ্যানের নীচে জিরিয়ে নিবো। সেই ফাঁকে বিকাশের ফ্রড নাহিদ কিংবা জ্বীনের বাদশাহ সেজে স্ক্যাম করার জন্য কোনো এক লোভী বদমাইশকে ফোন দিবো। এটা ওটার লোভ দেখিয়ে চামারগুলোর পকেট খসিয়ে দিবো। দুটো কাস্টোমারকে কট দেয়ার পরে তুমি জোর করে আমায় গোসলে পাঠাবে।
গোসলটা শেষ করে তোয়ালে দিয়ে মাথা মুছতে মুছতে সামনে দিকে তাকিয়েই ভিরমি খাবো। নীল শাড়ি পরে হাতে বোম্বে স্যাফায়ারের নীল বোতল নিয়ে আমার দিকে তাকিয়ে দুষ্টু হাসি হেসে বলবে, "গরুর কালাভূনা আর চাইনিজ সবজি করেছি আজকে। চলো, খেয়ে নেই।"
ভরপেট খেয়েই দুজনে চলে যাবো ছাদে। ছাদের এক পাশে তোমার বাগান, আর আরেক পাশে আমার পাখিগুলো থাকবে। মাদুর পেতে বসে জয়েন্ট ধরাতে ধরাতে আমি খোঁজ নেবো তোমার গোলাপ গাছের কলম কত বড় হলো, নয়নতারা গাছে ফুল এসেছে কিনা। বোতল খুলতে খুলতে তুমি খোঁজ নেবে আমার ম্যাকাও এর কয়টা বাচ্চা ফুটলো, পোষা কাকাতুয়াটা নতুন কোনো শব্দ শিখেছে কি না!!
এরপর পিনিকে আমরা বেশ কিছুক্ষণ অন্ধকার আকাশের তারা দেখে হারিয়ে যাবো। হাত ধরাধরি করে রুমে ঢুকেই তোমার মাস্টারমশাই সাজবো, তুমি হবে বাধ্য ছাত্রী। ক্লাস শুরু হবে তোমাকে স্বরবর্ণ উচ্চারণের পাঠদান দিয়ে, সেখান থেকে ধাপে ধাপে গড়িয়ে জাপানিজ ল্যাঙ্গুয়েজের ক্লাসে হবে ফাইনাল শিক্ষাদান। "কিমোচি" উচ্চারণ করতে করতে ক্লান্ত হয়ে তুমি ক্লাস শেষ করবে "আরিগাতো" বলা শিখে।
সকালে উঠে তোমার আলুথালু বেশ আর অবিন্যস্ত চুল দেখবো, আমি আবার প্রেমে পড়বো!!
উইকেন্ডগুলোতে আমরা চলে যাবো রাঙামাটিতে, নিজেদের কেনা স্টিমার নিয়ে লেকগুলোতে ঘুরে ঘুরে ভিজিট করবো আমাদের হেরোইনের ফ্যাক্টরিগুলো। ইন্ডিয়াতে মাল সাপ্লাই দেয়ার সময় নতুন কোন সমস্যা তৈরী হচ্ছে কিনা, কিংবা মালে কি দিয়ে ভেজাল মেশালে আরও বেশী লাভ করা যাবে, সেই বিষয়ে বিস্তর আলোচনা করবো। রাতের বেলা কোনো এক লেকের মাঝখানে স্টিমার থামিয়ে আমি রাঁধবো খিচুড়ি, তুমি রাঁধবে ঝাল করে গরুর মাংস। চাঁদের আলোর নীচে আগুনের পাশে তোমাকে দেখাবে একটা জ্বলন্ত সূর্যমুখীর মত, আমি নিষ্পলক চেয়ে থাকবো।
কিংবা দুজনে চলে যাবো বান্দরবানে, ভিজিট করবো মিয়ানমার সীমান্তে আমাদের ইয়াবার ফ্যাক্টরিগুলো। ইয়াবা ভেঙ্গে মায়াবড়ির সাথে মিশিয়ে প্রোপার ভেজাল গুটি তৈরী করার সেই প্রক্রিয়া দুজনে দেখবো স্বপ্নালু চোখে। তারপর অবৈধভাবে দখল করা কোন এক পাহাড়ের চূড়ায় তৈরী করা আমাদের বাড়ির বারান্দার বসে ঝুম বৃষ্টি দেখতে দেখতে চুমুক দিবো ধোঁয়া উঠা গরম কফিতে।
অফিস থেকে বড় ছুটি পেলে দুজনে চলে যাবো লাতিন আমেরিকার কলম্বিয়ায়। ওখান থেকে আর্জেন্টিনা হয়ে কোকেন আনানোর ব্যাপারে নতুন চুক্তি করবো। কিংবা, আমার জন্মদিন পালন করতে চলে যাবো থাইল্যান্ডে। তোমার কাছ থেকে সারপ্রাইজ গিফট হিসেবে একটা ক্যাসিনো পেয়ে আমি অবাক হয়ে হাসবো। এনিভার্সারিতে আমি তোমাকে হয়তোবা কিনে দেবো কুষ্টিয়ার আস্ত একটা গ্রাম, যেখানে শুধুই দেশাল চাষ হয়।
কিছু টাকাপয়সা জমলে দুজনে চলে যাবো আফগানিস্তান পাকিস্তান বর্ডারে। কমদামে কপি অস্ত্র কিনে এশিয়ার বিভিন্ন জায়গার বিদ্রোহী গোষ্ঠীদের হাতে তুলে দিয়ে ব্যবসা শুরু করবো। ঝামেলাগুলা বড় হওয়া শুরু হলে বাংলাদেশে অস্ত্রের একটা লিগ্যাল ফ্যাক্টরি খুলবো। সেই ফ্যাক্টরি থেকে অস্ত্র যাবে বিদ্রোহ দমনে ব্যস্ত সরকারি বাহিনীগুলোর কাছে। শুরু করবো রাইফেল, পিস্তল, গ্রেনেড বিক্রি করে। শেষ করবো ট্যাঙ্ক, হেলিকপ্টার আর মিসাইল বিক্রি করে।
বৃদ্ধ বয়সে অবসর নিয়ে দুজন সময় কাটাবো, বিভিন্ন দেশের সরকার পতন কিভাবে ঘটানো যায় তার প্ল্যান করে। এক্সপেরিমেন্ট হিসেবে শুরু করবো মাইক্রোনেশিয়া কিংবা পলিনেশিয়ান দ্বীপপুঞ্জের ছোট্ট কোন দেশ দিয়ে। সফল হতে পারলে আফ্রিকার দেশ দখল দিয়ে হাত পাকাবো। পাকানো হাত নিয়ে এরপরে তাইওয়ানের দিকে যেতে যেতে একদিন দুম করে মরে যাবো!!
এরকম ছোট্ট, গোছানো, ছিমছাম, খুব সাধারণ একটা সংসারজীবন তোমার সাথে কাটানোর ইচ্ছা আমার, বুঝলে!!
উফফ, ভাবলেই আনন্দ হয়!!
©Hazat Sabbir
বুইড়া কত্ত খারাপ 😊
২০১৬ থেকে ২০২৩ সাল। আমাদের সম্পর্কটা দীর্ঘ সাত বছরের... এই সাত বছরের সম্পর্কের আজকে ইতি ঘটলো।
সাত বছরে একটা বারের জন্যেও আমি তার উপর বিশ্বাস হারাই নি। আমাদের সম্পর্কটা শুরু হয়েছে বিশ্বাস দিয়ে, টিকে ছিলো বিশ্বাসের উপর।
সাত বছরে আমি কখনো অন্য কারো কাছে যাই নি... সুযোগ এসেছে অনেকবার, কিন্তু চোখ বুঝে তার'ই থেকেছি৷ তার সমস্ত দাবি মেনেছি, অন্যায় আবদার মেনেছি।
আর সে আজ আমার'ই বিশ্বাস ভেঙ্গে দিলো... যা কখনো ভাবতে পারি নি, আজ সে সেটাই করে গেলো।
চুল কাটাতে সেলুনে গিয়ে দেখি আমার নাপিত রবিউল গতকাল মতি মিয়ার মতো মুখের উপর চাকরি ছেড়ে দিয়ে দুই চোখ যেদিকে যায়, সেদিকে নাকি চলে গেছে।
আজ আন্তর্জাতিক মা দিবস। অনেকেই এই দিবসটি কে নিয়ে ট্রল করে নেতিবাচক অভিব্যক্তি প্রকাশ করেন, তাদের অভিব্যক্তি হল ,মাকে ভালোবাসার জন্য নির্দিষ্ট কোন দিবসের প্রয়োজন আছে নাকি?
তাদের উদ্দেশ্যে বলি, আমরা যারা মায়ের কাছ থেকে দূরে থাকি তারা কি প্রতিদিন মায়ের খোঁজ নেই?
কথা বলি? আজকের দিনের মত মিস করি? মাকে গিফট পাঠাই?
অন্তত একটি দিনের উসিলায়, পৃথিবীর সকল মায়ের মনে যদি শান্তির বাতাস বয়ে যায় তাহলে ক্ষতিটা হচ্ছে কি?
আজকে অনেকেই তাদের মাকে নিয়ে ফেসবুকে ছবি আপলোড করবেন, আবেগীয় পোস্ট দিবেন। এগুলো আমাদের পরবর্তী প্রজন্মেরা দেখবে, শিখবে। মায়ের বুকে শুয়ে জান্নাতের সুখ নিবে। এই একটা দিন কে কেন্দ্র করে যদি লক্ষ লক্ষ ফ্যামিলিতে জান্নাতের সুখ মিলে তাহলে আপনাদের সমস্যাটা কোথায়?
তবে আমার জন্য নরকীয় যন্ত্রণা হলো আমার মায়ের সাথে আমার কোন ছবি নেই, আমার মা অত্যন্ত সহজ
সরল এবং সাধারন নারী। ব্যক্তিগত জীবনে তিনি বেশ ধার্মিক। সেই ছোটবেলা থেকে শুরু করে কখনোই তাকে এক ওয়াক্ত নামাজ কাজা হতে দেখিনি।
আজ আমি আমার মাকে ফোন করবো, কথা বলব।
এই পোস্টটি যাদের নজরে আসবে সবাইকে অনুরোধ করব মাকে ফোন দিন, কথা বলুন। আত্মার শান্তি হয়ে যাবে। একবার ভাবুন তো, কঠিন কোনো অসুখ হলে আপনার দৃষ্টিতে কার মুখের ছবি সবচেয়ে আগে ভেসে ওঠে? কার কথাইবা বারবার মনে হয়?
(পৃথিবীতে অনেক মানুষ আছে যারা বিভিন্ন কারনে বা সন্তানের ভুলত্রুটির কারণে তাদের মা-বাবাকে গালাগালি করেন, অপমানজনক কথা বলেন, সেই সব মানুষের প্রতি আজ তীব্র ঘৃণা ছড়িয়ে গেলাম)
পৃথিবীর সকল মায়ের প্রতি বিনীত শ্রদ্ধা জানাচ্ছি , হ্যাপি মাদার্স ডে।
Background music Shah Cement
And G Series
প্রেশার মেপে বাংলা সিনেমার যে সকল ডাক্তার বলতেন-
" সুখবর, আপনি মা হতে চলেছেন.."
মা দিবসে সে সকল ডাক্তারদের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধাঞ্জলি 😁
হানাফী, সালাফী, মাযহাবী, লা-মাযহাবী,
আহলে হাদীস, বেরেলবী, খারেজী, মাদখালী,
কওমী, আলিয়া, আসারী, কালামী, ইখওয়ানী, দেওবন্দী, ওহাবী, সুন্নী, চরমোনাই, ছারছিনা,
ফুরফুরা, উজানী, জৈনপুরী, ফুলতলী,
মজলিস, খেলাফত, জমিয়ত, জামায়াত, বিএনপি, আ-লীগ,জাতীয় পার্টি, সুবিধাপার্টি,
তাহেরী, আব্বাসী, আজহারী, কুয়াকাটা, ছাত্রলীগ, ছাত্রদল, ছাত্রশিবির, ছাত্রসেনা, তালামিয, সৌদিপন্থী, তুরস্কপন্থী, পাকিস্তানী, ইরানী, ভারতী, সহীহ আকিদা, তাবলীগী, এতায়াতী, ওয়াজাহাতী,
পীরপূজারী, দরগাপুজারী, আরামপন্থী, গরমপন্থী, চরমপন্থী, একিউ, দায়েশ, তা-লেবান, টিটিপি, ইমরানী, এরদোগানী, সালমানী, বাশারী, সালেহী, নুসরাহ, শাবাব, গ্লোবাল, লোকাল, মৌলবাদী, মডারেট, হিজাবী ফেমিকনিস্ট, সিম্প হুজুর, চায়না হুজুর, খৃষ্টানদের দালাল, ইহুদীদের দালাল, ইজরাইলের দালাল,
এসি শায়খ, গুহা শায়খ, কম্বল মুজা-হিদ, কীবোর্ড মুজা-হিদ, মুকাল্লিদ, মুজতাহিদ, বাআদব, বেয়াদব, মূর্খ, পণ্ডিত, জ্ঞানী, বিজ্ঞানী, অজ্ঞানপার্টি, গন্ডারপার্টি, ফ্রেন্ড, ফলোয়ার, এক্টিভ, ডিয়েক্টিভ, সেলিব্রেটি, ট্রলবাজ, লাইকার, কমেন্টার,
সব ঘরানার, সব মাসলাকের, দল মত নির্বিশেষে সবাইকে জানাই ঈদের শুভেচ্ছা !!!
ও
ঈদ মোবারক
প্রমোট পোস্ট
Cooking Studio by Tarin পেইজে আর মাত্র ১২৫ জন ফলোয়ার হলেই 1k হয়ে যাবে। চলেন ফলো দিয়ে ফলো নেই।
গ্রামীণ রান্নাঘর
F2F সবাই সাপোর্ট করুন
Cooking Studio by Tarin
Molla faruk
#মোটিভেশন
রাতের কাওরানবাজার। আমার সামনেই প্যান্টশার্ট পরা কেতাদুরস্ত এক ভদ্রলোক এসে মুরগির গিলা-কলিজা-গলা মিলিয়ে কেজিখানেক কিনলো, আর সাথে চেয়ে নিলো ওই ট্রের এক কোনায় রাখা দুইপিস ভালো মাংস। অভিযোগের সুরে বলতে লাগলো যেই টাকা বেতন পাই, তাতে করে এইদামে আস্ত মুরগি কেনা আর সম্ভব না। আগে সোনালি কিনতাম। ব্রয়লার ছুঁয়েও দেখতাম না, সেই ব্রয়লার এখন ২৫০ টাকা কেজি! ভাবতে পারেন?
এই গিলা-কলিজা দিয়েই কাজ চালাতে হচ্ছে। কিন্তু ঘরে তো ছোট ছেলে আছে, সে তো এসব বুঝেনা। তার তো গলা-গিলা ভালো লাগেনা, খাইতে চায়না এসব। তাই তার জন্য জাস্ট দুইপিস ভালো মাংস নিলাম।
নিশ্চয়ই ঘরে ফিরে ওইগুলো রান্না করার পর ছেলের পাতে
ওই দুইপিছ ভালো মাংস তুলে দিতে দিতে এই অসহায় বাবা বলতে থাকবে ওই মাংস তার ভালো লাগেনা, ছেলেকে হয়ত বুঝাতে থাকবে যে মুরগির গলার মাংসই তার সবচেয়ে প্রিয়!
আপনারা কাউয়ার মত কা কা করে উন্নয়নের পর উন্নয়নের ছবক শুনিয়ে দেশটারে কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, সিঙ্গাপুর বলে হাতেতালি দিতেই পারেন, কিন্তু আপনাদের ওইসব উন্নয়নের
গান শুনতে শুনতে আমার চোখে ভাসতে থাকবে ওই প্যান্টশার্ট পরা লোকটার কথা, যে একজন চাকরিজীবী হয়েও একটা সামান্য ব্রয়লার মুরগি কিনতে না পেরে রাতের বেলায় মুরগির জাস্ট গলা-গিলা কিনে একটা পোটলায় করে দীর্ঘশ্বাস ছাড়তে ছাড়তে বাড়ি যাচ্ছে!
এই দীর্ঘশ্বাসটাই কি আমাদের সাধের স্মার্ট বাংলাদেশ?
©
''জীবনে আঘাত আসা part of life...😊
আর সেগুলো হাসিমুখে কাটানোই হল
art of life....😉
এই যে 'স্যার' ডাক নিয়ে এত সমস্যা, এত ক্লাস ডিফরেন্স। এর একটা সহজ সমাধান হওয়া দরকার।
সরকারি কর্মকর্তারা 'স্যার' ডাক শুনে নিজেকে সুপিরিয়র মনে করেন। অথচ সংবিধানে তাদের পাবলিক সার্ভেন্ট অর্থাৎ জনগণের চাকর বলছে। শুদ্ধ বাংলায় কামলা না বলে তাদের বলা হয় আমলা। আমলা মানে হলো আমলকারী। যে জনগণের কাজের আমল করবেন। জনগণকে তাদের স্যার ডাকা উচিত। কিন্তু দেশ বুরোক্র্যাটস দ্বারা কন্ট্রোল হওয়াতে উল্টো জনগণ তাদের স্যার ডাকতে বাধ্য হচ্ছে।
এই ক্লাস ডিফরেন্স ভেঙে ফেলতে চাইলে, পশ্চিমা বিশ্বের দিকে তাকাতে পারেন। সবাই সবাইকে স্যার ডাকে। বাস ড্রাইভার থেকে প্রেসিডেন্ট পর্যন্ত সবাই স্যার। সম্মানসূচক সম্বোধন স্যার। স্যার মানে জনাব। একজন মানুষ আরেকজন মানুষের সঙ্গে দেখা হলে স্যার ডাকতে পারেন। ইন্ডিয়ার অনেক এলাকাতে এবং পাকিস্তানেও সাধারণ মানুষ মানুষে স্যার সম্বোধন প্রচলিত। শুধু তারা স্যার শব্দের অনুবাদ করে "জনাব " বলে। একজন আরেকজনের সাথে পথে ঘাটে দেখা হলে 'জনাব' বলে সম্বোধন করে।
আমাদের দেশে 'স্যার' শব্দের সাথে সুপিরিয়রিটির ব্যাপার আছে। ক্লাস ডিফরেন্স ক্রিয়েট করে। সুতরাং সবাই সবাইকে 'স্যার' ডাকলে সম্মান দেখানোও হবে। ক্লাস ডিফরেন্সও আর থাকবে না। 'স্যার' মানে বড়কিছু ব্যাপারটাও থাকবে না।
বিলাতে আমাদের শিক্ষকরা আমাদের স্যার ডাকতেন। আমরা শিক্ষকের নাম ধরে ডাকতাম। আমি প্রথমে স্যার ডাকতাম। তারাই 'স্যার' ডাকতে নিষেধ করে। বলে নাম ধরে ডাকতে। ওখানে ওটাই ট্রেন্ড। 'স্যার' মানে বড় এমন কিছু না। স্রেফ সম্বোধনের পদ্ধতি।
~ব্যারিস্টার সানাউল্লাহ নূর সাগর।
ভিডিও টা দেখে চোখের পানি আটকে রাখতে পারলাম না 😪 মানবতার বিড়িওয়ালা।
আপনি কত নামাজ পড়েন, কত পর্দা করেন, বা আপনি কত পরহেজগার মানুষ, সেইটা আমি জানি না। জানতে চাইও না। নামাজ-রোজা আপনার আর আল্লাহর মধ্যেকার ব্যাপার, ওটা আপনি আল্লাহর সাথে বুঝে নিয়েন।
আমি আপনাকে জাজ করবো আপনার ব্যবহার দিয়ে। আর কিচ্ছু দিয়ে না। আপনার লেবাস দিয়েও না, আপনার পোশাক দিয়েও না।
আপনি যদি আমার সাথে ভালো ব্যবহার করেন, সুন্দর করে হাসিমুখে কথা বলেন, তাহলে আপনি আমার কাছে একজন ভালো মানুষ।
আর আপনি যদি দুনিয়ার সব ইবাদত করে এসেও আমার সাথে মন্দ আচরণ করেন, বাজে কথা বলেন, তবে আপনি যতই নামাজ পড়েন আর পর্দা করেন, আপনি আমার কাছে ভালো মানুষ না।
পোশাক বা ধর্ম দিয়ে আমার কিছু যায় আসে না। কাজেই কেউ নামাজ পড়ে এইটা আমার কাছে ভালোর স্ট্যান্ডার্ড না। আমার কাছে ভালোর স্ট্যান্ডার্ড আপনার আখলাক। আপনার চরিত্র। আপনার ইনসাফ।
আপনি যদি সারাজীবন তাহাজ্জুদের নামাজ পড়ে, হজ্জ্ব করে মরার আগে মেয়েরে তার ভাগের সম্পত্তি থেকে বঞ্চিত করেন, তাহলে আপনি আমার কাছে একজন অসৎ মানুষ। আবার সারাজীবন নামাজ না পড়েও যদি আপনি আপনার সন্তানের মধ্যে ইনসাফ করেন, তবে আপনি আমার কাছে চমৎকার একজন মানুষ।
আল্লাহর প্রাপ্য আর মানুষের প্রাপ্য সম্পূর্ণ ভিন্ন দুইটা বিষয়। ঠিক এই কারণেই, নামাজ রোজাকে "ভালো মানুষের" স্ট্যান্ডার্ড হিসেবে ধরতে আমার আপত্তি আছে।
মেসি যখন রাতে মাঠে নামলো, তখন দুপুরে গুলিস্তান থেকে জার্সি কেনা হাসান আলীর সেটা দেখার ভাগ্য হয়নি।
তার ঘরে টিভি নাই। বাইরে গিয়েও দেখা সম্ভব না, কারণ, সকালে আবার রিকশা নিয়ে বের হতে হবে।
তবে কেনো জার্সি কিনলেন হাসান আলী?
তিনি আসলে একটা নামকে কিনেছেন। অদেখা একটা ভালোবাসাকে কিনেছেন। কোথাও না কোথাও এই ৩৫ বছরের ক্যারিয়ারসায়ান্ন মানুষের দুয়েকটা খেলা কিংবা কয়েকটা শট দেখেছেন।
বাঙালি যে ফুটবল প্রেমে ভোগে, কোথাও বল দেখলে লাথি মারতে ইচ্ছে হয়, সে বাঙালির বাইরে হাসান আলী না।
এমন হাসান আলী গোপালগঞ্জের মোমিন বিশ্বাস, মোহাম্মদপুরের কবি শোয়েব মাহমুদ, কল্যানপুরের ডাক্তার মোস্তফিজুর রহমান, ডেমরা কোনাবাড়ীর ফিল্মমেকার ইমেল হক, মিরপুরের জাহিদ ভুইয়া, বনশ্রীর তারেক আনন্দ, রামপুরার ফয়সাল, কাঠালবাগানের অনিন্দ্য মামুন, চট্টগ্রামের নুরুর রশিদ সোহম, মুন্সিগঞ্জের লিও সুফিয়ান, পঞ্চগড়ের তোজি ইসলাম, ফটিকছড়ির রবি, সিলেটের আবিদুল ইসলাম, বরিশালের খান আবদুল্লাহ, কুমিল্লার নাহিদ, রংপুরের ইমরান ইউসুফ, রাজশাহীর আশিক রহমান কিংবা নারায়ণগঞ্জের ইশতিয়াক।
অথবা এই হাসান আলীই কলকাতার সৌরভ পালোদি, মীর আসিফ ইকবাল, হাওড়ার দীপ সরকার, মুম্বাইয়ের কুনাল মালহোত্রা, কেরালার মহেশ পায়ামপিল্লাল, নেপালের বাসান্ত গৌতম কিংবা দুনিয়াজোড়া যারাই মেসিকে ভালোবাসেন।
সবাই একই।
বলতে দ্বিধা নেই, মেসি এক এমন অদ্ভুত নেশা যেটা পীর ইয়ামেনি মার্কেটের রাস্তার ডিভাইডারে বসে ডান্ডি দিয়ে নেশা করা বিল্লালের গ্রহন করতে হয়।
নেশার উপরেও মেসির নেশা।
অনেক নেশা ছাড়ানোর রিহ্যাব সেন্টার আছে, এই নেশা ছাড়ানোর কিছু নেই। উল্টো ওসব সেন্টারেও হাজার মানুষ এই মেসি নামক নেশায় আসক্ত।
দুনিয়াজোড়া ৩৫ বছরের অ্যাথলেট যখন বিকল্প পেশার কথা ভেবে ধীরে ধীরে নিজেকে গুটিয়ে নিতে থাকে, হাজারো ভুলের সমালোচনায় বিদ্ধ হতে হয়, সেই সময় কী দারুণ এক ছন্দে চলে একজন মেসি।
একের পর এক দুর্দান্ত নৈপূন্য।
প্রতিনিয়ত নিজেকে ছাড়িয়ে যাওয়া।
মুহুর্তেই অপ্রতিরোধ্য হয়ে যাওয়া।
অথবা চোখের অলক্ষ্যে নিজের সাথে দুনিয়ার পার্থক্য গড়ে দিয়ে নিজেকে নতুন করে জানান দেওয়া।
এসবের ক্ষমতা কেবল তাকে দিয়েছেন স্রষ্টা।
আর আমাদের দিয়েছেন তার সময়ে জন্মে তাকে উপভোগ করার সৌভাগ্য।
ভালোবাসার সুযোগ।
ভামোস, লিও।
ভালো্বাসা জাদুকর।
চলুক এই জাদু।
এই সাফল্যের লংমার্চ।
আমি বিশ্বাস করতে চাই, যেদিন এই সবুজ মাঠকে তুমি বিদায় বলবে সেদিন হয়তো একজনও পাওয়া যাবে না যে তোমাকে মন থেকে অপছন্দ করে...
(ইশতিয়াক আহমেদ)
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Contact the public figure
Website
Address
Dhaka
Nayapaltan
Dhaka
Regardless of Shaquie Ahmed's various contribution towards the music scenario of Bangladesh, he has brought before some amazing and soothing lyrics which has been instantly appreci...
Dhaka
The journey of being a RJ from 2007 to till 2016 will always amaze me. I will always cherish the mem
Dhaka
‘Hanif Sanket’ has been the popular name in every walk of life throughout the country
Dhaka
http://jobsdhaka.com [email protected] join JobsDhaka.com http://www.facebook.com/group.php?gid=105384333345