Sunnah Cure
Sunnah Cure: রাসূল সাঃ এর নির্দেশিত চিকিৎসা পদ্ধতির আলোকে জ্বীন জাদু বদনজর ও এ সংক্রান্ত শারীরিক মানসিক সমস্যার চিকিৎসার বিশ্বস্ত প্রতিষ্ঠান
পরিবার বিশ্বাস না করাই দুইজন জটিল পেশেন্ট তিলে তিলে শেষ হয়ে যাচ্ছে।
জীনের জবানবন্দী ও রোগীর পরিবারের রিভিউ
কোরবানির সময়টা খুব সতর্ক থাকবেন, এসময় কোরবানির পশুর বিভিন্ন হাড় দিয়ে বিশেষ করে মাথা ও রানের হাড়ে খোদাই ও লিখার মাধ্যমে জটিল যাদু করা হয়।
জ্বীন জাদুতে আক্রান্ত রোগীদের অধিকাংশই বুঝতে পারে না যে রাতে ঘুমের প্রশান্তি কেমন।
বদনজর কি কুসংস্কার? নাকি বদনজর সত্য? ইসলামে বদনজরের ধারণা
বিস্তারিত পড়ুন ওয়েবসাইটে
লিংক কমেন্টে 👇
কিছু মানুষ জেদের বশে অন্যকে হারাতে গিয়ে সঠিক সিদ্ধান্ত ও পদক্ষেপ গ্রহণ না করে সে নিজের কাছেই হেরে যায়।
জ্বীন মানুষকে জেদি আর একগুঁয়ে স্বভাবের করে ফেলে।
জীনের জবানবন্দী
আসরের পর একজন কল দিলেন। বললেন আমরা একটা শিডিউল নিতে চাচ্ছি। পেশেন্ট মানসিক হাসপাতালে ভর্তি। পেশেন্টের অবস্থা খুব সিরিয়াস। পেশেন্ট বলে -আমি আল্লাহকে দেখতে পাই, জ্বীন জাতি দিয়ে কাজ করাতে পারবো ইত্যাদি, আর বউকে সন্দেহ করে।
বললাম: পেশেন্ট কি মেডিটেশন করতো নাকি।
উনি: না হুজুর এর আগেও সমস্যা হয়েছিল, জীনের সমস্যা ছিল, পরে সেটা কাটাই, তখন ঠিক হয়ে যায়, এখন আবার সমস্যা দেখা দিয়েছে। কয়েকদিন আগে আমরা জানতে পারি আমার ফুফু কে বিয়ে করার আগে একটা মেয়ের সাথে তার সম্পর্ক ছিল, তাকে বিয়ে করে নাই, এজন্য নাকি ওই মেয়ে কালোযাদু করেছিল।
আর যাই হোক, তো আপনারা কি বুঝলেন? রোগী কি আল্লাহকে দেখতে পায়? রোগীর কি মানসিক সমস্যা নাকি অন্য কিছু?
মজার ব্যাপার হচ্ছে রোগী মানসিক হাসপাতালে ভর্তি। রুকইয়ার জন্য নিয়ে আসা সম্ভব না।
আপনাদের জন্য অচিরেই সুখবর আসছে ইনশাআল্লাহ।
আবূ হুরাইরা (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ মানুষের প্রতি যে লোক কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে না, আল্লাহ্ তা‘আলার প্রতিও সে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে না।
-তিরমিজি ১৯৫৪, সহীহ, মিশকাত (৩০২৫) , সহীহাহ্ (৪১৭) , তা’লীকুর রাগীব (২/৫৬)। হাদিসের মান: সহিহ হাদিস।
রুকইয়াহ'র ছয় বছরে দেখেছি রুকইয়াহ করে সুস্থ হয়ে গেলে বা মোটামুটিও সুস্থ হলে , উপকৃত হলে তারপর আর কোনো খবর থাকে না। অথচ একটা রিভিউ দিলে আরো অনেক পেশেন্ট উপকৃত হতো।
আমি বলছি না যে আমার কৃতজ্ঞতা প্রকাশ বা প্রশংসা করার জন্য। আমি কেবল আল্লাহর কাছেই উত্তম প্রতিদান আশা করি। তবে বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে রুকইয়াহ প্রচার করা আবশ্যকীয় একটি বিষয়। এতে সওয়াবও হবে ইনশাআল্লাহ।
আল্লাহ তাআলা সবাইকে উত্তম প্রতিদান দান করুন আমীন।
Sunnah Cure
৪ সময় জ্বীন শরীরে প্রবেশ করে
১) অতিরিক্ত ভয়ের সময়
২) অতিরিক্ত রাগের সময়
৩) অতিরিক্ত উদাসীনতার সময়
৪) অশ্লীলতায় নিমজ্জিত থাকার সময়
রুকইয়াহ, হুসুন, উক্বাদ, বুকে সমস্যা, কপালে সমস্যা,
আপনি যদি আশিক জ্বীন বা সৌন্দর্য ও সফলতা নষ্টের যাদুর খাদিম জ্বীন দ্বারা আক্রান্ত হোন তবে যেকেউ আপনার যে বিষয়টি নিয়েই প্রশংসা করবে জ্বীন সেটাই নষ্ট করে দিবে।
রোগ বা অসুখ যত পুরনো হবে সুস্থ হতে ততো বেশি টাইম লাগবে....
আলহামদুলিল্লাহ, সকল প্রশংসা আল্লাহ তাআলার
একজন জ্বীন জাদুর রোগীর জন্য ৮০% সুস্থতাও জীবনের অনেক বড় এক নেয়ামত
প্রায়ই স্বপ্নে টয়লেট, কবর, মৃত মানুষ দেখা যাদু আক্রান্ত হওয়ার লক্ষণ।
ধীরে ধীরে যখন যাদু জটিল হয় তখন আক্রান্ত ব্যক্তি বিভিন্ন ভয়ংকর স্বপ্ন দেখে।
বৃষ্টির সময় দোয়া কবুল হয়।
চেষ্টা করেও বিয়ে না হলে , ডিভোর্স হয়ে গেলে মানুষ রুকইয়াহ'র জন্য রাকি খুঁজে। এর আগে পর্যন্ত ভাবে এইগুলো সাধারণ সমস্যা।
জ্বীন জাদু থেকে মুক্তির উপায় কী?
আক্রান্ত হওয়ার আগেই আক্রান্ত না হওয়া।
বিচ্ছেদের যাদুর কমন দুইটি লক্ষণ হচ্ছে-
:
মনে অধিক সন্দেহ সৃষ্টি হওয়া। ঘন ঘন বা অতিরিক্ত রাগ উঠা।
আল্লাহ তাআলা বলেন- নিশ্চয়ই শয়তানের চক্রান্ত দূর্বল। সূরা নিসা ৭৬
ইকরিমা রাদিআল্লাহু আনহু বলেন জ্বীন জাতি প্রথমে মানুষকে ভয় করত । পরে মানুষ তাদের ভয় করতে লাগল । ফলে তারা মানুষের নিকটবর্তী হয়ে তাদেরকে বিভিন্ন প্রকারে কষ্ট দিতে লাগল । (ইবঃ কাঃ)
রুকইয়াহ সম্পর্কে বিস্তারিত না জেনেই রুকইয়াহ জন্য করার জন্য কিছু পেশেন্ট আসেন যারা রুকইয়াহ করলেই ইফেক্ট হবে , রিয়্যাকশন হবে, জ্বীন হাজির হয়ে যাবে, কথা বলবে তথ্য দিবে ইত্যাদি।
পরে যখন প্রথম সেশনে কোনো ইফেক্ট হয় না, বা কম ইফেক্ট হয় তখন মনে করে আরে দূর জ্বীন জাদুর সমস্যা নেই। বা থাকলেও খুব কম। রাকি অনভিজ্ঞ। কেউ নেই মনে জ্বীন জাদু মানে তেমন কোনো সমস্যা না বা রুকইয়াহ ভুয়া। মেডিক্যাল সমস্যা, ডাক্তারের কাছে যেতে হবে। মেডিক্যাল চিকিৎসা ছাড়া ভালো হবে না।
আর কিছু রোগীর যখন প্রচুর ইফেক্ট হয়, জ্বীন হাজির হয়ে যায়, জ্বীন হাজির হয়ে উচ্ছৃঙ্খল আচরণ করে, হাসাহাসি করে তখন তারা ভয় পেয়ে যায়। সেলফ রুকইয়াহ সাজেশন দেওয়ার পর বলে হুজুর আমি রুকইয়াহ করতে ভয় পাচ্ছি, রুকইয়াহ করতে সাহস পাচ্ছি না, বাসার সবাই নিষেধ করছে। এভাবে তারাও হয়তো রুকইয়াহ ছেড়ে কবিরাজের কাছে দৌড়ায় বা ডাক্তারের কাছে যায়।
জ্বীন যখন দেখে যে তার মত দূর্বল প্রাণী কে সৃষ্টির সেরা মানুষ ভয় পাচ্ছে তখন জ্বীন ও হাসে।
মনে রাখবেন বদনজর-হাসাদ, যাদুটোনা বা জ্বিনের সমস্যার কারণে সমস্যা হলে বা এইগুলোর কারণে শারীরিক মানসিক রোগব্যাধি হলে সাধারণত ল্যাব টেস্ট, এক্স-রে, সিটি স্ক্যানে বা মেডিক্যাল পরীক্ষা-নিরীক্ষায় উল্লেখযোগ্য কিছুই পাওয়া যায়না। রোগ ধরা পড়ে না বা রোগের কারণ ধরা পড়ে না। বছরের পর বছর মেডিক্যাল চিকিৎসা করলে ফায়দা হয়না, রোগ ভালো হয়না। আর কবিরাজি চিকিৎসা একেতো হারাম আর দ্বিতীয়ত কিছুদিন ভালো থাকলেও পরে সমস্যা আরো জটিল ভাবে বেড়ে যায়।
ভালো করে মনে রাখবেন রুকইয়াহ'তে ইফেক্ট কম হওয়া মানে আপনার সমস্যা নেই বা কম বিষয়টি তেমন নয়। সাধারণত সমস্যা জটিল হলেই অনেকের রিয়্যাকশন কম হয়। আর ইফেক্ট না হলে যে আপনি সুস্থ হবেন না বিষয়টি তেমনও নয়।
আর রুকইয়াহ'তে ইফেক্ট হলে ভয় পাওয়ারও কিছু নেই, সমস্যা থাকলে সমস্যার ধরন, পরিমাণ ও জটিলতা অনুযায়ী আপনার সাময়িক ইফেক্ট হবেই, রুকইয়াহ করলে জ্বীন আপনাকে মেরে ফেলবে না। বরং রুকইয়াহ না করলে আপনার সমস্যা বা অসুস্থতা লেগেই থাকবে, দিন দিন জটিল থেকে জটিলতর হবে, জ্বীন আপনাকে ক্ষতি করেই যাবে, বরং সময় যত যাবে সে ততই শক্তিশালী হবে এবং আরো বেশি পরিমাণে ক্ষতি করবে।
তাই সুস্থ হতে হলে আপনাকে জ্বীন জাদুর বিরুদ্ধে যু'দ্ধ করতে হবে। রুকইয়াহ মানে হচ্ছে জ্বীন শয়তান ও জাদুকর ও আপনার শত্রুর বিরুদ্ধে এক প্রকার ল'ড়া'ই। আপনি ভয় পেয়ে রুকইয়াহ অফ দিয়েছেন মানেই আপনার শত্রু ও জ্বীন কে বিজয় করে দিয়েছে, তারা জয়লাভ করেছে আর আপনি হেরে গেছেন। সুতরাং যদি তা না চান, সুস্থ হতে চান তাহলে আপনাকে গুরুত্ব দিয়ে রুকইয়াহ করতে হবে।
মনে রাখবেন রুকইয়াহ'তে ইফেক্ট হওয়া মানে হচ্ছে আপনি সুস্থতার দিকে এগুচ্ছেন, আপনার সমস্যা গুলো দূর হচ্ছে। আপনি ধীরে ধীরে সুস্থ হতে থাকবেন আর ইফেক্ট হওয়াও কমে আসবে। যখন পুরোপুরি সুস্থ হয়ে যাবেন তখন আপনার সমস্যা গুলোও থাকবেনা আর রিয়্যাকশনও হবে না।
আল্লাহ তাআলা সবাইকে সঠিক বুঝা এবং সুস্থতার নিয়ামত দান করুন আমীন।
মুফতী দিলাওয়ার হুসাইন।
রুকইয়াহ কনসালট্যান্ট
CEO এন্ড সিনিয়র রাকি
সুন্নাহ কিওর
তারিখ: ২২-০৫-২৪ ইং, সময় সন্ধ্যা ৯ টা ৬ মিনিট।
যার তার কাছে হিজামা করার ব্যাপারে সতর্ক হন, আমার একজন পেশেন্ট আছে চট্টগ্রাম, জ্বীন জাদুর জটিল পেশেন্ট, একবার বেশি সমস্যা হওয়ায় তিনি চট্টগ্রাম একজনের কাছে হিজামা করান। সেই থেরাপিস্ট এমনভাবে ক্র্যাচ করেছেন যে দেড় মাস হয়ে গেছে এখনও দাগ যায় নি, এই দাগ গুলো মিলাবে কি না আল্লাহই জানেন,
বছর দুয়েক আগে একবার এক পেশেন্ট কে ময়মনসিংহ একজনের কাছে হিজামার জন্য পাঠিয়েছিলাম, সেখানেও এমন ভাবে ক্র্যাচ করেছে যে, 7/8 মাসেও দাগ দূর হয়নি।
এটা শুধু হিজামার ক্ষেত্রে না, যেকোনো চিকিৎসার ক্ষেত্রেই অভিজ্ঞ চিকিৎসকের শরনাপন্ন হবেন, না হয় হয়তো পস্তাতে হবে।
বিয়ের ৮ বছরেরও বাচ্চা হয়নি, দুই বার মিসক্যারেজ হয়েছে। আজ ডায়াগনোসিস রুকইয়াহ করতে আসেন, রুকইয়াহ'র সময় বন্ধ্যাত্ব বা বাচ্চা না হওয়ার যাদুর খাদেম আশিক জ্বীন এক্টিভ হয়ে যায় এবং রুকইয়াহ'র প্রভাব সহ্য করতে না পেরে পিছনে থাকা ফোম ছিড়ে ফেলে কয়েক জায়গায়।
যে আত্মীয় আপনার প্রতিটা বিষয়ের প্রতি টা তথ্য জানতে চায়, এক্সট্রা কেয়ার করে, সবকিছুর খোঁজ নেয় বুঝে নিবেন সে হয়তো আপনার ভালো চায়না। এরাই মূলত জাদু করছে।
অনিয়মিত ঋতুস্রাবের যাদুর রুকইয়াহ
এই যাদুটি শুধু নারীদের ক্ষেত্রেই হয়। এই যাদুর কারণে জাদুগস্থ নারীর অনবরত বা আনকন্ট্রোলড ব্লিডিং এর সমস্যা হয়ে থাকে। শুনতে অবাক লাগলেও এ যাদুটি খুবই প্রসিদ্ধ ও বহুল প্রচলিত।
ইস্তেহাজা কী?
ইস্তেহাজা হলো নারীদের হায়েজের নির্ধারিত দিনগুলোর বাহিরে ঋতুস্রাব হওয়া। অর্থাৎ তিন দিনের কম বা দশ দিনের বেশি সময় ধরে ঋতুস্রাব হওয়া।
বাস্তবতা ও প্রমাণ:
হযরত হামনাহ বিনতে জাহশ রাঃ যখন নিজের ইস্তেহাজা ব্যাধি সম্পর্কে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর কাছে গিয়ে বিধান জানতে চাইলেন তখন তিনি বললেন -
" إِنَّمَا هِيَ رَكْضَةٌ مِنَ الشَّيْطَانِ
এটা শাইতানের আঘাতের ফল বা স্পর্শবিশেষ।
আবু দাউদ ২৮৭, তিরমিযী ১২৮,
( অর্থ্যাৎ তা শয়তানের স্পর্শ বা আছরের কারণে হয়ে থাকে)
সুতরাং প্রতীয়মান হয় যে, কোনো নারীর জরায়ুর রগে শয়তানের পদাঘাত বা আছরের কারণেও মূলত ইস্তেহাজা হয়।
আরবীতে এপ্রকারের যাদুকে ইস্তেহাজা বা সিহরুন নাযীফ বলা হয়। এ যাদুর কারণে নারীদের হায়েজ বা মাসিকের নির্ধারিত দিন গুলোর পরেও অনবরত ব্লিডিং হতে থাকে। কখনও কখনও এটি তার স্বাভাবিক মাসিকের আগে হয়ে যায়। কখনোও এক মাসে দুই তিন বার হয়ে যায়। কখনোও তিন চার মাস পর্যন্ত বা আরো বেশি সময় অফ থাকে কিংবা স্বায়ী ভাবে বন্ধ হয়ে যায়।
মেডিক্যাল চিকিৎসা করেও তা আরোগ্য হয়না। দেখা যায় যতদিন ওষুধ খায় ততদিন ভালো থাকে, ওষুধ না খেলেই যেই সেই। আর বিবাহিত নারীদের ক্ষেত্রে অনেক সময় দেখা যায় সবসময় ভালো থাকলেও স্বামী স্ত্রী ঘনিষ্ট হলেই ঋতুস্রাব শুরু হয়ে যায়।
এই যাদুর বিভিন্ন উদ্দেশ্য-
এই জাদু সাধারণত বিভিন্ন জাদুর সহায়ক হিসেবে করা হয়ে থাকে; যেমন -
১) বিবাহ বিচ্ছেদের যাদু
২) বন্ধ্যাত্বের যাদু
৩) বিবাহ বন্ধের যাদু
৪) অসুস্থতার যাদু
৫) এছাড়াও আশিক জ্বীনের কারণেও এই সমস্যা হয়ে থাকে, যেন স্বামী তার থেকে দূরে থাকে এবং কাছে না আসে।
৬) আইন হাসাদের কারণেও হতে পারে (জ্বীনের বা মানুষের)
রুকইয়াহ চিকিৎসা
আনন্দের ব্যাপার হচ্ছে আল্লাহ চাহে তু এই যাদুর চিকিৎসা খুবই সহজ এবং খুব সহজেই ভালো হয়ে যায়। রাকি'র কাছে যাওয়া ছাড়াও নিজে নিজে রুকইয়াহ করলেও সাধারণত তা ভালো হয়ে যায়। অবশ্য রোগীর শরীরে জ্বীন তখন বিষয়টি একটু জটিল হয়ে যায়।
প্রেশক্রিপশন
১) প্রথমে কিছু পানি নিন, তারপর সূরা হুদ এর ৪৪ নং আয়াতটি -
وَقِيلَ يَٰٓأَرْضُ ٱبْلَعِى مَآءَكِ وَيَٰسَمَآءُ أَقْلِعِى وَغِيضَ ٱلْمَآءُ وَقُضِىَ ٱلْأَمْرُ وَٱسْتَوَتْ عَلَى ٱلْجُودِىِّ ۖ وَقِيلَ بُعْدًا لِّلْقَوْمِ ٱلظَّٰلِمِينَ
সাতবার বা বেজোড় সংখ্যকবার যতবেশি সম্ভব হয় পাঠ করুন এবং পাঠ করা শেষে পানিতে ফুঁ দিন, এরপর এই পানি থেকে কিছু পান করুন। আর কিছু পানি দিয়ে পেট ও গর্ভাশয় বরাবর পেটে ছিটিয়ে দিন এবং কিছুক্ষণ ম্যাসাজ করুন। এভাবে প্রতিদিন ৩ বার করুন।
২. প্রতিদিন আধা ঘন্টা বা এক ঘন্টা করে সকাল বিকাল দুইবার তিলাওয়াত করবেন। ( তিলাওয়াতের সময় তলপেটে হাত রাখা ভালো হবে)
৩. গোসলের সময় পান করার জন্য তৈরি করা পানি থেকে এক গ্লাস পানি নিয়ে গোসলের পানিতে মিশিয়ে দিবেন।
৪. যখন-ই আয়াত তিলাওয়াত করবেন তখনই শেষে পানিতে ফুঁ দিবেন।
৫. প্রতিদিনের সকাল সন্ধ্যার নিরাপত্তা বা হেফাজতের মাসনুন আমল নিয়মিত গুরুত্বসহকারে আদায় করবেন।
৬. হিজামা এই সমস্যার জন্য খুবই উপকারী। তাই ১৫ দিন পরপর তিন সেশন নিতে পারেন।
৭. পাশাপাশি এ সংক্রান্ত রুকইয়াহ শুনতে পারেন। আমাদের ইউটিউব চ্যানেলে এ সম্পর্কে একটি কার্যকরী রুকইয়াহ আপলোড করা হয়েছে। কমেন্টে দেওয়া হলো।
আমার অনেক পেশেন্ট আছেন যারা রুকইয়াহ করে এখন এই সমস্যা থেকে পুরোপুরি সুস্থ আছেন আলহামদুলিল্লাহ।
মুফতী দিলাওয়ার হুসাইন
সিনিয়র রুকইয়াহ করেসপন্ডেন্ট
ক্রেডিট ছাড়া কপি করা অনুমোদিত নয়।
এই হলো জ্বীন জাদুগ্রস্থ একজন মানুষের অবস্থা!
চিন্তা, ভয় পেরেশানি, অসুস্থতা, সবকিছুতেই বাধা ইত্যাদি সবকিছু চতুর্দিক থেকে তাকে ঘিরে রাখে!
হে আল্লাহ আপনি সকল রোগীকে সুস্থতা দান করুন আমীন।
আপনি যদি জ্বীন জাদু বদনজর হাসাদ দ্বারা আক্রান্ত না হয়ে থাকেন তাহলে ভবিষ্যতে যেন আক্রান্ত না হন সেজন্য এখন থেকেই নিরাপত্তার আমল করুন-
লিংক কমেন্টে দেখুন 👇
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Contact the practice
Telephone
Website
Address
House-8, 9 , Road-7, Block/M, Banasree, Rampura
Dhaka
1219
183, Haque Villa, Taltala, West Kafrul
Dhaka, 1207
Dr. Shaheed Nasim is a Homeopathic Consultant of Divine Homoeo Care&Health Center.
Suvastu Ittehad Square (Level 4), House 11, Road 5, Dhanmondi
Dhaka, 1205
The Most Technologically Advanced Private Hospital In Thailand!
Modhubag, Mogbazar
Dhaka, 1217
Reiki, Homoeopathy, Ayurveda, Acutherapy, Yog, Magnet Therapy, Naturopathy, Unani, Siddha & Sowa-Rigpa.