Bdmangrove.com
"Best Deals in Minimum Afford from Nimble, Genuine and Reliable Organisation with Valuable Essence."
প্রতি বছরের ন্যায় এবছরও আপনাদের সবার প্রিয় Bdmangrove.com নিয়ে আসছে মেহেরপুরের সুস্বাদু হিমসাগর আম। যারা ইতোমধ্যে আমাদের থেকে আম নিয়ে খেয়েছেন, তারা খুব ভালো করেই জানেন মেহেরপুরের আম কত সুস্বাদু। যারা এখনো মেহেরপুরের হিমসাগর আম খাননি তাদের জন্য আমরা দিচ্ছি শতভাগ সন্তুষ্টির নিশ্চয়তা।
মৌসুমের শুরুতেই আম আপনার বাসায় ডেলিভারি পেতে এখনি বুক করে রাখুন। কোনো অগ্রিম পেমেন্ট লাগবেনা।
আম ডেলিভারি শুরু হওয়ার সম্ভাব্য তারিখ: ২৫ মে, ২০২৪। আপনার যেকোনো প্রশ্নের উত্তর পেতে আমাদের পেইজে মেসেজ করুন।
বিডিম্যানগ্রোভ পরিবারের সকল শুভাকাঙ্ক্ষী কে জানাই পবিত্র ঈদুল আযহার শুভেচ্ছা। ঈদ মোবারক।
লিচু বাগান থেকে সরাসরি...
আগামীকাল ঢাকা সহ সারা বাংলাদেশে ডেলিভারি করা হবে ইনশাআল্লাহ...
মেহেরপুরের বোম্বাই জাতের লিচু।
🍓৩০০ পিস লিচু- ১৬৫০৳
🍓৫০০ পিস লিচু- ২৭০০৳
🍓১০০০ পিস লিচু-৫০০০৳
বিঃদ্রঃ সকল খরচ ইনক্লুড সেই সাথে ঢাকা শহরে ফ্রি হোম ডেলিভারিতে পেয়ে যাবেন আপনার কাঙ্ক্ষিত লিচু। ঢাকার বাইরে কুরিয়ার চার্জ ফ্রী।
ধন্যবাদ
আম আসতে নেইকো আর দেরী!
আমরা প্রস্তুুত
আপনারা প্রস্তুত তো!!!
মেহেরপুর বিখ্যাত হিমসাগর আম পেতে এখনি প্রি-অর্ডার করতে পারেন।
প্রি-অর্ডার করতে
আপনার নাম
ঠিকানা
ফোন নং
আমের পরিমাণ
জানিয়ে দিন আমাদের।
আপনার পচ্ছন্দের আমটি পৌঁছিয়ে যাবে যথাসময়ে ইনশাআল্লাহ।
আপনজনকে উপহার হিসেবে পাঠিয়ে দিন মেহেরপুর আম
🍓স্বাদে সেরা রসে ভরা বোম্বাই লিচুর অর্ডার করুন ফুরিয়ে যাবার আগে!
♨️চলছে মধুমাস জ্যৈষ্ঠ। আর চারদিকে আম-কাঠাল সহ নানান রকমের ফলের সমারোহ। এরই মাঝে একটি অতথি ফল লিচু। লিচুকে অতিথি ফল বলার কারণ, আম কাঠাল অনেক জাতের ও অনেক সময়ে ধরে বাজারে থাকলেও লিচুর স্থায়িত্ব অতটা সময় ধরে বাজারে থাকে না। বাজারে আসার সপ্তাহ দু তিনেকের মধ্যেই ভাল লিচুগুলো শেষ হয়ে যায়।
🔥লিচুকে অনেকে প্রাকৃতিক রসগোল্লাও বলে থাকেন। রসালো মাংসাল একটি ফল লিচু। এই গরমে লিচু বা লিচুর শরবত মুখে দিলেই সারা দেহে যেন প্রশান্তির পরশ বয়ে যায়।
✅বাজারে যেসব জাতের লিচু পাওয়া যায় তার মধ্যে অন্যতম একটি জাত হলো বোম্বাই লিচু। এই লিচুর বিচি ছোট ও রসালো মাংসের পরিমাণ বেশি বিধায় এর আলাদা কদর রয়েছে।
🔥Bdmangrove নিয়ে এলো মেহেরপুরের বিখ্যাত বোম্বাই লিচু আমরা সম্পূর্ণ অথেনটিক সোর্স থেকে, কোন প্রকার কিটনাশক ও কেমিক্যালমুক্ত লিচু নিয়ে এসেছি আপিনাদের জন্য।
✍️আমাদের বোম্বাই লিচুর বৈশিষ্ট্য
🍓দেশি লিচুর চাইতে সাইজে বড়
🍓লিচুর বিচি ছোট এবং ভেতরে মাংস বেশি
🍓বোম্বাই অত্যন্ত রসালো ও সুমিষ্ট
🍓এই লিচুর রঙ লাল
🍓সম্পূর্ণ পরিপক্ক লিচু।
🔖আমাদের সংগ্রহ করা বোম্বাই লিচুর দাম ৫৫০ টাকা প্রতি শ’।
✨ কবে ডেলিভারি পাওয়া যাবে?
আমরা আপনার অর্ডারের ভিত্তিতে 🚛 আগামী ২০-২১ মে, ২০২২ তারিখ হতে বোম্বাই লিচু একদিন ডেলিভারি দেয়া শুরু করব। বাগানের লিচুর স্টক সীমিত। তাই ফুরিয়ে যাওয়ার আগেই অর্ডার করুন ।
⁉️কীভাবে অর্ডার করবেন?
বোম্বাই লিচু অর্ডার করতে আপনার নাম, পূর্ণাঙ্গ ঠিকানা, ফোন নং এবং লিচুর পরিমাণ কমেন্ট অথবা মেসেজ জানিয়ে দিন আমাদের কাছে। তাহলে আপনার অর্ডার করা লিচুর প্যাকেজ পৌঁছে যাবে আপনার কাছে।
📌মিনিমাম অর্ডার ৩০০ পিস
☎️প্রয়োজনে ফোন করুন- 01316100405
এতো কেনো আমের খবর❓
জৈষ্ঠ্যমাস মানেই নানাবিধ ফলের সমাহার। এতো ফলের মাঝে আমের চাহিদা এতো কেনো। সব ফলের কথা তো আমের মতো এতো প্রচার ও প্রসার হয় না কাহিনী কি???
🥭বাজারে এতো এতো ফল থাকতে আমের এতো চাহিদা কেন?
✅কারণ দেশীয় ফলের মধ্যে আম সবচেয়ে মিষ্টি স্বাদ যুক্ত এবং রসালো এমন মানুষ কম পাওয়া যাবে যে আম পছন্দ করে না। আর আম বছরের একটি নির্দিষ্ট সময়ে পাওয়া যায় তাই আমের এতো চাহিদা। রসালো ফলের মিষ্টি মধুর ঘ্রান সকলকেই টানে।
🥭আসল আমের দেখা কৈ?
সবাই তো বলে শতভাগ কেমিক্যাল ফ্রি আম দিচ্ছি। তাহলে কারে রেখে কারে নিবো এমন প্রশ্ন মাথায় ঘোর পাক খাই। কিন্তু আমার কথা হলো আপনি সরাসরি বাগানের আম কেনেন তাহলে দেখবেন ঠকবেন না। যে বা যারা সরাসরি বাগান থেকে আম দিতে পারবে সেখান থেকেই সংগ্রহ করুন।
আম প্রাকৃতিক ভাবেই পাকে কারণ এটি প্রাকৃতিক ভাবেই পাকা ফল। ক্যামিকিল দেওয়ার কোন প্রশ্নই উঠে না অথচ কিছু অসাধু ব্যবসায়ী অতিরিক্ত মুনাফা লাভের আশাই ক্যামিকেল মিশিয়ে বাজারে আম নিয়ে আসে যেটা আমার আপনার শরীরের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর।
কাজেই নিজে সচেতন হন কোথায় থেকে কি আম কিনছেন দেখে কিনুন আর উপভোগ করুন মৌসুমি ফল আমের আসল স্বাদ।
✍মেহেরপুরের হিমসাগর,ল্যাংড়া,আম্রপালি, হাড়িভাঙা আমের প্রি-অর্ডার চলছে। প্রি-অর্ডার করতে 01316-100405 নম্বরে ফোন করে আপনার নাম, ঠিকানা, কন্টাক্ট নম্বর ও কাঙ্ক্ষিত আমের পরিমাণ লিপিবদ্ধ করান। অথবা আমাদের পেজ ভিজিট করে পেজে মেসেজ করুন।
ইউরোপে সুনাম ছড়ানো মেহেরপুরের হিমসাগর আম বাগান থেকে সরাসরি
"বছর জুড়ে লিচু সংরক্ষণের সহজ দুই উপায়"
বাইরে লাল ভেতরে সাদা ছোট রসালো ফল লিচু। এই ফলটি ছোট বড় সবার কাছেই পছন্দের। অনেকেই আছেন এক বসাতে ৫০ থেকে ১০০টি লিচুও খেতে পারেন! তবে অতিরিক্ত লিচু না খাওয়াই ভালো। এতে পেট গরম হয়ে বদহজম হতে পারে।
মৌসুমী এই ফলটির দেখা মেলে শুধু গ্রীষ্মকালেই। অনেকেই ভাবেন, লিচুর দিন তো শেষই হয়ে গেল কিন্তু মন ভরে খেতে পারলাম না! তাদের জন্য রয়েছে সুখবর। আপনি জানেন কি? একেবারে টাটকা লিচু আপনি ফ্রিজে সংরক্ষণের মাধ্যমে বছরব্যাপী খেতে পারবেন। এতে আপনার লিচু একেবারেই টাটকা থাকবে। তবে জেনে নিন লিচু সংরক্ষণের সহজ দুই উপায়-
১. প্রথমে লিচুর ডাল সামান্য মাথায় রেখে সবগুলো কেটে নিন। এরপর একটি পাত্রে পানি নিয়ে তাতে লিচুগুলো ১০ মিনিট ভিজিয়ে রেখে ধুয়ে নিন। এবার একটি পরিষ্কার তোয়ালের উপর লিচুগুলো রেখে এর গায়ে লেগে থাকা পানি শুকিয়ে নিন।
একটি খবরের কাগজে ১০ থেকে ২০টি লিচু মুড়িয়ে নিন। এভাবে কয়েকটি কাগজে সবগুলো লিচু মুড়িয়ে নিন। এবার একটি কাপড়ের শপিংব্যাগে কাগজে মোড়ানো লিচুগুলো ঢুকিয়ে ডিপ ফ্রিজে রেখে দিন। এভাবেই আপনি বছর জুড়ে লিচু সংরক্ষণ করতে পারবেন।
২. প্রথমে একইভাবে লিচু পরিষ্কার করে তোয়ালের মাধ্যমে মুছে নিন। এরপর পলিথিনে লিচুগুলো ঢুকিয়ে একটি টিফিন বাটিতে মুখ বন্ধ করে ডিপ ফ্রিজিং করুন। এভাবেও বছরব্যাপী লিচু সংরক্ষণ করা যাবে।
জিততে চায় আমরা...
কে না চায় যে, সে বাস্তবতার যে কোন পরিস্থিতিতে জিতে যাক।
এক বাক্যে আমি সহ সকলেই চাই যে কোন পরিস্থিতিতে যেনো আমি জিতে যায়।
কিন্তু কিছু কিছু পরিস্থিতিতে হয়ে বসে উল্টোটা। প্রাথমিকভাবে জিতে গেছি মনে হলেও মূলত ঠকে যায় আমরা।
এই যে দেখুন না আম লিচুর মৌসুমে বাজারে কিংবা আপনার বাসার অলিগলিতে অনেকেই অহরহ পসরা সাজিয়ে বসে।
দেখতে মনে হয় আমার দিকেই তাকিয়ে আছে কত সুন্দর কালার কত সুন্দর সুদর্শন।
যথাক্রমে দেখতে ভালো লাগায় আগুপিছু তেমন না ভেবে কিনেও ফেলি।
অথচ বাসায় নিয়ে আসার পর হয় উল্টো টা। আম দেখতে টসটসে হয় ঠিকিই কিন্তু আম নষ্ট হতেই চায় না আবার একই ভঙ্গিতে তাকিয়ে থাকে।
লিচু গুলো দেখতে যতটা সরব লাগে মুখে নিলেও লিচু তার ধর্ম পরিবর্তন করে। কয়েকটি লিচু মুখে দিলেই মনে হয় এতো টক লিচু কি হতে পারে।
এমন ঘটনা আমার আপনার সাথে অহরহ ঘটতেই থাকে। যেগুলো বেশ ঘটা করে মন খারাপের কারণ হয়ে দাঁড়াই।
আর সে-সব বিষাদগুলো নিমিষেই উড়িয়ে দিতে আপনাদের জন্য নিজেদের বাগানের ফ্রেশ গার্ডেন ক্যামিকেল মুক্ত আম ও লিচু নিয়ে আমরা আছি আপনার জন্য সদাসর্বদা প্রস্তুত।
বাছাইকৃত আম আধুনিক প্যাকেজিং সঠিক মাপ নিয়ন্ত্রণ করে যথাযথ নিরাপত্তা মেইনটেইন করে আপনাদের জন্য নিজ হাতে আম ও লিচু পাঠানোর জন্য আমরা প্রস্তুত।
আমরা জেতাতে চায় আপনাকে
কেননা
আপনারা জিতে গেলে জিতে যায় আমরা।
আপনি প্রস্তুত তো...?
যদি প্রশ্ন করা হয়, বাঙালির ফলের মাস কোনটি? চোখ বুঁজে উত্তর দেওয়া যাবে যে রসের মাস, মধু মাস জ্যৈষ্ঠ মাস।
আম বাগান থেকে
আম নিয়ে আমজনতার কৌতূহলের কোন শেষ নেই। রাস্তার দুপাশে সারি সারি আম গাছের সারিবদ্ধ দেখলেই মন জুড়ে যায়। আমার জেলা মেহেরপুর আমার জেলার মাটি অনেক উর্বর তাই গর্ব করেই বলতে পারি আমার জেলার আম স্বাদে মানে অনন্য। আপনার জেলায় আম না থাকতেই পারে তাতে কি আমি তো আছি আপনার ভোজনবিলাসের সঙ্গী হতে।
ছোট বেলায় দেখেছি আমার গ্রামে আমের সময় সবাই আমন ধানের চিঁড়া কুটতো আর বাড়ির গরুর দুধ দিয়ে টক দই বসাতো তারপর বাড়ির মেহমান বিশেষ করে মেয়ে আর জামাই কে দাওয়াত দিয়ে আনা হতো। অতঃপর সকলে একসাথে পাকা আম আমন ধানের লাল চিঁড়া আখের গুড় আর গরম গরম রসগোল্লা দিয়ে জম্পেশ খানাপিনা হতো। এখনো আমার বাড়িতে এটা হয়ে থাকে।
"আম দুধের শরবত (ম্যাংগো শেক)"
ভ্যপসা গরমে ক্লান্ত শরীর নিয়ে বাসায় আসার পর এক গ্লাস ঠান্ডা পানীয় কেমন ভাল লাগে তা আশা করি এই গরমে বিশদ ব্যাখ্যা করার নাই। খুব সাধারন একটা ঠান্ডা পানীয়ের রেসিপি আজ আপনাদের দেখিয়ে দেব, যাকে আপনারা মিল্ক বা মাঙ্গো শেক বলতে পারেন। আমি বাংলা ভাষায় বলবো, আম দুধের শরবত।
চলুন আজকে আপনি শরবত বানাবেন! ঘরে আম এবং দুধ আছে কিংবা না থাকলে এখুনি নিয়ে আসুন! ফ্রীজে কিছু ঠান্ডা পানি রাখুন।
👇উপকরনঃ (পরিমান আর কি বলবো)
– আম
– দুধ (জ্বাল দেয়া)
– চিনি (ইচ্ছানুসারে দেয়া যেতে পারে)
– পানি
💁প্রনালীঃ
🍹আম ছিলে টুকরা করে নিন। দুধ গরম করে ঠান্ডা করে নিন।
🍹এবার আম দুধ মিশিয়ে নিন।
🍹আম দুধের ঘ্রান মিশ্র ঘান নিয়েছেন কখনো? আহ…
🍹সামান্য পানি মিশিয়ে ভাল করে গ্রাইড করে নিন। এবং জগে ভরে ফ্রীজে রেখে দিন।
বাসায় মেহমান আসলেও এমন ঠান্ডা পানীয় নিয়ে গ্লাসে সার্ভ করুন। চিনি টেবিলে রাখুন, যাদের দরকার তারা নিয়ে মিশিয়ে খাবে। বুড়ো কিংবা ডাইবেটিক্স রোগীদের জন্য নিদিষ্ট চিনি ব্যবহার করুন।
মনে রাখুন আপনার বানানো এমন এক গ্লাস পানীয় আপনাকে আপনার পরিবারে অনেক বড় সন্মানের আসনে নিয়ে যাবে। সবাই বুঝবে আপনি তাদের কত ভালবাসেন।
সুতারাং দেরী কিসের। চলুন, এখুনি!
অনেকের প্রশ্ন থাকে আম হাতে পাওয়ার পর বাসায় কোথায় রাখবো????❓
আপনি যখন কুরিয়ার বা ডেলিভারিম্যান থেকে আম বাসায় নিয়ে আসছেন।
বাসায় আনার পর আমের কার্টুন টি খুলুন তারপর যেখানে ঠান্ডা পরিবেশ একটু সেখানে পাটের বস্তা বিছান।
সেই পাটের বস্তার উপর আমগুলো সুন্দর করে সাজিয়ে রাখুন।
আম হাত দিয়ে বেশী টিপবেন না এতে করে ওই জায়গা ছেঁচা মতো হয়ে যায় ওই জায়গাটি খেতে কম ভালো লাগে।
ক্যামিকেল না দেওয়ার কারণে আম ন্যাচারালি পাকবে যে-কারণে আমের গায়ে তেমন রং আসবে না। আর আস্তে আস্তে সব আম পাকতে শুরু করবে।
ধীরে ধীরে আমগুলো তখন ভক্ষণ করবেন তবে অবশ্যই বেশীদিন আম থাকবে না কারণ ক্যামিকেল দেওয়া নেই ৫-৭ দিনের মধ্যে আমগুলো খেয়ে শেষ করতে হবে।
"আমের চাটনি/কাশ্মীরি আচার"
কাঁচা আম এবং পাকা আম থেকে বিভিন্ন খাদ্যসামগ্রী প্রস্তুত করে দীর্ঘদিন ঘরে রেখে এগুলোর স্বাদ গ্রহন করা যায় কিংবা বানিজ্যিক ভিত্তিতে প্রস্তুত করে অর্থনৈতিকভাবে লাভবান হওয়া কষ্টসাধ্য নয়। আজ আমরা আমের চাটনি/কাশ্মীরি আচার বানানোর প্রস্তুত প্রণালী দেখবো।
👇উপকরণ-
আম ১ কেজি
চিনি ৫০০ গ্রাম
আদা ২০ গ্রাম
রসুন ২ টি
শুকনা মরিচ ২ টি
ভিনেগার ৬০ মি.লি
প্রথমে পোক্ত আম বেছে নিয়ে সেগুলোকে কেটে ফালি করতে হবে। আমের ফালি গুলোকে দুই-তিন মিনিট ফুটন্ত পানিতে রাখতে হবে৷
ফুটুন্ত পানিতে থাকলে এগুলো কিছুটা নয়ম হবে এবং টকটক কেটে যাবে।
এরপর পূর্ব থেকে তৈরিকৃত চিনিার সিরার মধ্যে ফালি গুলো ডুবিয়ে দিয়ে জ্বাল দিতে হবে।
এর মধ্যে যখন চিনির সির আস্তে আস্তে ঘন হতে থাকবে, সে সময় আদা ছোট ছোট টুকরা করে রসুন ও মরিচসহ সিরার মধ্যে ছেড়ে দিতে হবে।
এরপর ভিনেগার দিতে হবে। আমের ফালি এবং সিরা থকথকে ঘনত্বে পৌছায় গেলে আচ বন্ধ করে দিতে হবে। এরপর এগুলো কাচের জারে রাখতে হবে।
লিচু একটি সুস্বাদু ফল যার সাদা অংশ তাজা খাওয়া হয়। এটি অত্যান্ত সুস্বাদু এবং মিষ্টি জাতিয় ফল। লিচু উপবৃত্তাকার এবং সুমিষ্ট গন্ধে ভরপুর।
লিচু সবচেয়ে বেশি উৎপাদন হয় চীনে। চীনে লিচুকে ‘জীবনের জন্য উপহার’ হিসাবে আখ্যায়িত করা হয়ে থাক।
মধু মাস জ্যৈষ্ঠে রসালো ফলের স্বাদ নিতে চান...?
পছন্দের তালিকায় শীর্ষে আছে রোমান্টিক ফল লিচু...?
পাবনা দিনাজপুরের লিচুর পাশাপাশি মেহেরপুরের লিচুও স্বাদে মানে গন্ধে অতুলনীয়। তাই আপনাদের জন্য থাকছে মেহেরপুরের ফ্রেশ ফরমালিন মুক্ত লিচু।
আমাদের কাছে পাবেন বোম্বাই জাতের লিচু। খুব শীঘ্রই বোম্বাই জাতের লিচু সরবরাহ করবো ইনশাআল্লাহ।
📝লিচুর প্রি-অর্ডার নেওয়া শুরু হয়েছে। প্রি-অর্ডার করতে 01316-100405 নম্বরে ফোন করে আপনার নাম, ঠিকানা, কন্টাক্ট নম্বর ও কাঙ্ক্ষিত লিচুর পরিমাণ লিপিবদ্ধ করান। অথবা আমাদের পেজ ভিজিট করে পেজে মেসেজ করুন।
"লিচুর সময় আসলো চলে"
চীনের থাং সাম্রাজ্যের এক রাজা নাকি তাঁর সেনাবাহিনীকে ৬০০ মাইল দূরে পাঠিয়েছিলেন লিচুর খোঁজে। রাজা লিচুর রং-রস-সৌরভ উপহার দিতে চেয়েছিলেন তাঁর প্রেয়সীকে। চীন দেশের ইতিহাসে লিচু নিয়ে এরূপ নানা গল্প প্রচলিত রয়েছে। রাজা থাং শেষ পর্যন্ত তাঁর প্রেয়সীর মন জয় করতে পেরেছিলেন কি না, তা অবশ্য অজানাই রয়ে গেছে।
তবে এ কথা সত্যি যে লিচুর প্রতি প্রেম নেই এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া দায়!‘লিচুর উৎস চীন হলেও আমাদের দেশের আবহাওয়া ও মাটি লিচু চাষের জন্য বেশ উপযোগী। আমাদের দেশের উত্তরবঙ্গে লিচুর চাষ ভালো হয়। বাজারে আমরা যে লিচুর দেখা পাই, সেগুলো দিনাজপুর, ঈশ্বরদী, পাবনা ও রাজশাহীতে চাষ করা। তবে সবার কাছে দিনাজপুরের লিচুর কদরটাই বেশি দেখা যায়।’ বলেন কৃষি ও প্রকৃতিবিদ মৃত্যুঞ্জয় রায়।বাজার ঘুরে ঘুরে আপনার চোখে বিভিন্ন প্রজাতির লিচুর দেখা মিলবে।
দেশি প্রজাতির লিচু তো রয়েছেই, তার পাশাপাশি ভারতীয় ও চীনা প্রজাতির লিচু রয়েছে। ভারতীয় ও চীনা প্রজাতির লিচুগুলো বহুদিন ধরেই আমাদের দেশে চাষ করা হচ্ছে এবং ভালো ফলনও পাওয়া যাচ্ছে।আম, কাঁঠাল, লিচুর এই মৌসুমে নিজেকে লিচুর স্বাদ থেকে বঞ্চিত করার সুযোগ কোথায় বলুন? শুধু যে স্বাদ আর সৌরভের জন্য লিচু খাবেন তা কিন্তু নয়, লিচুর পুষ্টিগুণ অনেক।
সাধারণত আমাদের দেশীয় প্রজাতির লিচুগুলো আকারে ছোট হয়। স্বাদেও কিছুটা টক হয়। এর আঁটি থাকে বড়। দেশি প্রজাতির লিচুর গায়ের কাঁটাও তীক্ষ হয়।
মেহেরপুর জেলার মোজাফফরী আঁটি জাতের লিচু টি বাজারে প্রথমে আসে। এখন বাজারে পাওয়া যাচ্ছে মোজাফফর আটি জাতের লিচু।
আমরা এখন বোম্বাই জাতের লিচুর প্রি-অর্ডার নিচ্ছি আপনারা যারা নিতে চান আপনার প্রি-অর্ডার টি কনফার্ম করতে পারেন। বাজারে ভালো লিচু উঠতে আরো কিছুদিন সময় লাগবে তাই আমরাও অপেক্ষা করছি এজন্য এখনই দাম বলা যাচ্ছে না।
তবে এখন প্রি-অর্ডার দিয়ে রাখলে প্রথম লটেই আপনার পচ্ছন্দের বোম্বাই জাতের লিচুটি দিতে পারবো ইনশাআল্লাহ।
অনেকের প্রশ্ন থাকে আম হাতে পাওয়ার পর বাসায় কোথায় রাখবো????❓
আপনি যখন কুরিয়ার বা ডেলিভারিম্যান থেকে আম বাসায় নিয়ে আসছেন।
বাসায় আনার পর আমের কার্টুন টি খুলুন তারপর যেখানে ঠান্ডা পরিবেশ একটু সেখানে পাটের বস্তা বিছান।
সেই পাটের বস্তার উপর আমগুলো সুন্দর করে সাজিয়ে রাখুন। আম হাত দিয়ে বেশী টিপবেন না এতে করে ওই জায়গা ছেঁচা মতো হয়ে যায় ওই জায়গাটি খেতে কম ভালো লাগে।
ফরমালিন না দেওয়ার কারণে আম ন্যাচারালি পাকবে যে-কারণে আমের গায়ে তেমন রং আসবে না।
আর আস্তে আস্তে সব আম পাকতে শুরু করবে।
ধীরে ধীরে আমগুলো তখন ভক্ষণ করবেন তবে অবশ্যই বেশীদিন আম থাকবে না কারণ ফরমালিন দেওয়া নেই ৫-৭ দিনের মধ্যে আমগুলো খেয়ে শেষ করতে হবে।
"বোম্বাই আম"
উন্নত জাতের মধ্যে বোম্বাই গুনে ও মানে চমৎকার একটি আম। বাংলাদেশের মেহেরপুর, চুয়াডাঙ্গা, যশোর, সাতক্ষীরা, এবং রাজশাহীর বাঘা, চারঘাট, চাপাইনবয়াবগঞ্জ এলকায় আমটির চাষ হয়ে থাকে৷ আমটিকে কুষ্টিয়ার আম বলা হলেও বর্তমানে কুষ্টিয়া জেলাতে কিন্তু এই আমের চাষ হয় না। বৃহত্তর কুষ্টিয়া জেলার মেহেরপুর, চুয়াডাঙ্গা জেলাতে ব্যাপকভাবে এই আম জন্মে। চুয়াডাঙ্গা জেলার দামুড়হুদা এবং মেহেরপুর সদর উপজেলায় বোম্বাই আমের চাষ হয়। সাতক্ষীরা সদর, দেবহাটা, কলায়োরা, এবং তালা উপজেলাসমূহে উন্নত মানের বোম্বাই আমের চাষ হয়। এসকল এলাকায় এই আম চাষ করে আম চাষীরা বানিজ্যিকভাবে সফল হয়েছেন৷
ভারতের নদীয়া ও ২৪ পরগনা এবং বিহার রাজ্যের বিভিন্ন এলাকায় এই আম বেশী পরিমাণে জন্মে। ফলটির আকৃতি মাঝারি লম্বাই ১১ সে.মি. পাশে ৮.২ সে.মি.। এর গড় ওজন ৩৮৮ গ্রাম হয়ে থাকে। পাকা অবস্থায় ত্বকের রং সবুজ থাকে৷ ফলের শাঁস হলুদ ও শক্ত। আমটি সামান্য আঁশযুক্ত হলেও সুগন্ধযুক্ত এবং খেতে অত্যান্ত সুস্বাদু। এর গড় মিষ্টতা ২২% এর খোসা সামান্য মোটা ও আটি পাতলা। এর খাওয়াট উপযোগী অংশ শতকরা ৭৪.৪ ভাগ৷
বোম্বাই আম সাধারণত বৈশাখের শেষ ও আষাঢ়ের শুরু থেকে পাকতে শুরু করে৷ গাছে মুকুল আসা থেকে পরিপক্ক বা পোক্ত হতে প্রায় পাঁচ মাস সময় লেগে যায়৷ ফল গাছ থেকে নামানোর পর প্রায় ৫-৬ দিন সময় নেয়। একেকটি গাছে প্রচুর আম ধরে। এই আমটির বোটা শক্ত যে কারণে ঝড় সহ্য করতে পারে। এই জাতের আমগাছের আকার বেশ বড় হয়। নাম বোম্বাই হলেও এটি কিন্তু বোম্বাই এলাকার আম নয়😁।
পৃথিবীর সকল মায়েরা ভালো থাকুক❤️
"কোথায় আম রাখতে হবে"
সাধারণত দেখা যায়, গাছ থেকে আম পেড়ে স্তূপাকারে/মাটিতে গাছের তলায় আম রাখা হয়। এতে করে আমের গুণাগুণ অনেকাংশেই নষ্ট হয়ে যায়।
আবার ঠাসাঠাসি করে আম পাত্রে বা বস্তায় ভর্তি করা উচিত নয়৷
আম গাছ থেকে পাড়ার পর ছোট ছোট ঝুড়ি বা ক্যারেটে করে পাটের বস্তার উপর আমের বোটাগুলো ছড়িয়ে খাড়া করে রাখা হয়৷
আমের আটা শুকিয়ে গেলে অল্প অল্প করে আম কাঠের প্যাকিং বাক্সে, কাগজের কার্টুনে, বাশের ঝুড়ি বা প্লাস্টিকের তৈরি বাক্স ক্যারেটে পরিবহনের জন্য প্রস্তুত করা হয়।
যে বাক্সে আম প্যাকিং করা হবে সেই বাক্সের মধ্যে পেপার/খড় দিয়ে সাজিয়ে নিতে হবে তারপর আম সুন্দর করে সাজিয়ে ফেলতে হবে।
যত কম পাত্র বা পরিবহনের জন্য কম যানবাহন বদল বা ব্যবহার করা হবে আমের জন্য ততই ভালো। আম পাড়ার পর তাপ থেকে রক্ষা করার জন্য আপাতত গাছের ছায়াতেই আম রাখতে হবে।
আসছে মধুমাস। মধু মাসের রসালো ফল আম। নানান পুষ্টিগুণে ভরা এই ফল। এটি খেতে যেমন সুস্বাদু তেমনি এর জাদুকরী ক্ষমতা আছে। ওজন কমাতে সাহায্য করে আম। শরীরের ভিটামিনের চাহিদা মেটায়।
পাকা ফল হিসেবে আমের যেমন চাহিদা আছে তেমনি কাঁচা আমও উপকারী। গরমের ক্লান্তি কাটাতে খেতে পারেন কাঁচা আমের ভর্তা কিংবা শরবত। জেনে নিন আম কেন খাবেন।
তিনটি মৌলিক কারণে আমাদের আম খাওয়া প্রয়োজন।
প্রথমত, আম স্থানীয় ফলঃ স্থানীয় যেকোনো কিছু আমাদের শরীরের সাথে পরিচিত। অতএব হলুদ এই ফলটি আমাদের শরীরের জন্য ক্ষতিকর নয় বরং উপকারী।
দ্বিতীয়ত, আম মৌসুমি ফলঃ আমাদের শরীরের সুস্থতা অর্জনের জন্য মৌসুমি ফল ও সবজি খাওয়া উচিত। তৃতীয়ত,
জেনেটিক কারণঃ আম কাঁচাও কিংবা পাকা যেভাবেই খান না কেন এটি সুপাচ্য। বছরের পর বছর ধরে আমরা আমরা আম খেয়ে আসছি। তাই এটি আমাদের শরীরের কোন ক্ষতি করতে পারেনা।
ছবি- গতবারের
"ল্যাংড়া"
বাংলাদেশে যে কয়টি অতি উৎকৃষ্ট আম রয়েছে এগুলোর মধ্যে ল্যাংড়া আম জনপ্রিয়তার বিচারে সবচেয়ে এগিয়ে। ভারতের বেনারসে এর উদ্ভব হয়েছে৷ সেখানকার এক খোড়া ফকিরের নামে আমটির নামকরণ হয়েছে।
সেই খোড়া বা ল্যাংড়া ফকিরের আস্তানা থেকে এই জাতটি প্রথম সংগৃহীত হয়েছিল, যে কারণে হয়তোবা এরুপ নামকরণ হয়েছে।
সেই খোড়া ফকির যেখানে বাস করতেন তার আশেপাশে বীজ থেকে উৎপন্ন শত শত আমের গাছ ছিল। তারই একটি থেকে ল্যাংড়া নামের অতি উৎকৃষ্ট জাতটি বেরিয়ে এসেছে৷
সেই ফকিরের প্রচেষ্টায় নির্দিষ্ট বা নির্বাচিত গাছটি থেকে কলম চারা আশেপাশে ছড়িয়ে যায়।
আমটি আকৃতিতে অনেকটা ডিম্বাকার গোলাকৃতি। পাকা অবস্থায় হালকা সবুজ থেকে হালকা হলুদ রং ধারণ করে। ফলের শাঁস হলুদাভ। কাঁচা অবস্থায় অনেকটা কচি কলাপাতার রং। ফলটির খোসা অত্যন্ত পাতলা। সুপক্ব ল্যাংড়া আমের গন্ধ সত্যিই পাগল করা। অত্যন্ত রসাল এই ফলটির মিষ্টতার পরিমাণ গড়ে ১৯.৭%। আমটির ঠোঁট স্পষ্ট বোটা চিকন আটি অত্যান্ত পাতলা। পোক্ত হবার পর সংগৃহীত হলে ঘরে ৮-১০ দিন রাখা যাবে। ফলটির খাওয়ার উপযোগী অংশ গড়ে ৭৩.১% গড় ওজন ৩১৪.১ গ্রাম।
ল্যাংড়া মধ্য মৌসুমি জাত আমটি জৈষ্ঠ্যমাসের শেষের দিকে পাকতে শুরু করে অর্থ্যাৎ জুন মাসের মাঝামাঝি বাজারে আসে। আষার মাসের শেষ অবদি অর্থ্যাৎ জুলাই মাসের শেষ সপ্তাহ পর্যন্ত বাজারে পাওয়া যায়।
বাংলাদেশের প্রায় সব জেলাতেই ল্যাংড়া জন্মে থাকে। তবে চাঁপাইনবাবগঞ্জের, রাজশাহী, নওগাঁ, মেহেরপুর, সাতক্ষীরা ও নাটোর এলাকায় এ আম বেশী হয়৷ সাতক্ষীরা শহরসহ এই জেলাধীন দেবহাটা উপজেলার শ্রীপুরে জমিদারদের পুরাতন আমবাগানের ল্যাংড়া আম স্বাদে মানে বেশ উন্নত।
মেহেরপুর জেলার ল্যাংড়া আমের আলাদা বৈশিষ্ট্য রয়েছে যেমন রসালো তেমনি আমের খোসা অনেক পাতলা আর ভিতরের শাঁসের পুরুত্ব থাকে বেশী গভীর এই কারণে স্বাদে মানে এ জেলার আম অনেক এগিয়ে।
কিন্তু এই আমের সুনাম আশঙ্কাজনকভাবে ক্ষুন্ন হচ্ছে বহিরাগত কিছু অসাধু আম ব্যবসায়ীদের কারণে। এরা মেহেরপুর বিভিন্ন গ্রামের বাগান থেকে ল্যাংড়া আম পোক্ত হবার ২০-২৫ দিন আগেই গাছ থেকে পেড়ে কার্বাইড বা মেডিসিন দিয়ে পাকিয়ে নেয়।
এইভাবেই এই উৎকৃষ্ট জাতের আমটিকে কৃত্রিমভাবে পাকিশে আশু জাতের আমে রুপান্তর ঘটায়। ফলে আমের আসল স্বাদ গন্ধ থেকে ভোক্তারা বঞ্চিত হন। এই একই কাজ আমার জানা মতে দেশের অনান্য জেলাতেও গই অসাধু ব্যবসায়ীরা করে থাকে।
রাজধানী ঢাকা সহ দেশের জেলা শহর গুলোর মোড়ে মোড়ে এমন আম ঘটা করে দোকান দিয়ে বিক্রি করে। এখান থেকে ব্যাতিক্রমী আয়োজন করেছে বিডিম্যানগ্রোভ.কম।
আমরা সরাসরি বাগান থেকে বাছাইকৃত সেরা আম সঠিক সময়ে পেড়ে সরাসরি ফেসবুক লাইভের মাধ্যমে দেখিয়ে ফ্রেশ ফরমালিন মুক্ত আম প্যাকেজিং করে ভোক্তাদের হাতে পোঁছাই দিতে বড্ড পরিকর।
বাংলাদেশে ফজলী আমের পরেই ল্যাংড়া আমের বানিজ্যিক সফলতার অবস্থান। জনপ্রিয়তার মাপকাঠিতেও ফজলীর পাশাপাশি এর স্থান। বাংলাদেশসহ ভারতের পশ্চিম বাংলা, বিহার, উত্তরপ্রদেশ, পাঞ্জাব, পাকিস্তানের পাঞ্জাব ও সিন্ধু অঞ্চলে ল্যাংড়া আম প্রচুর পরিমাণে জন্মে।
ফজলীর পাশাপাশি ল্যাংড়া আমও বিদেশেও রপ্তানি হয়ে থাকে। এই আমের ফলন বেশ ভালো তবে আমটি বেশ অনিয়মিত। এবছর আম আসলে সামনে বছর কম আসে। মুকুল আসা থেকে আম পরিপক্ব হওয়া অবদি প্রায় সাড়ে চার মাস সময় লাগে। মে মাসে কিংবা জুন মাসের ১ম সপ্তাহের মধ্যে এই আমটি পোক্ত হয় না। জুন মাসের ১৫ তারিখের পর থেকে ল্যাংড়া আম ক্রয় করার উপযুক্ত সময়। ল্যাংড়া অনেক রকমের রয়েছে এগুলোর মধ্যে হাজীপুরি ল্যাংড়াকেই সর্বোত্তম বলা হয়ে থাকে৷ এছাড়া রয়েছে ল্যাংগারহি, ডেভিডফোর্ড, রূহ আফজা, দারভাঙা, হারিআল আজিজ, ল্যাংড়াপাটনা, হারদৈল্যাংড়া, টিকারী, বেনারসিল্যাংড়া, ল্যাংড়া ফকিরওয়ালা ইত্যাদি।
আমকে বলা হয় ফলের রাজা। আম খেতে ভালোবাসেন না, এমন মানুষ পাওয়া মুশকিল। কেবল স্বাদে ও গন্ধে অতুলনীয় নয়, পাকা ও কাঁচা উভয় আমেই রয়েছে অনেক পুষ্টিগুণ। কাঁচা বা পাকা দুই ধরনের আমই শরীরের জন্য ভালো। আম কাঁচা বা পাকা যা–ই হোক না কেন, পরিমিত গ্রহণ করলে শরীরের ওপর তেমন কোনো নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া তৈরি করে না।
আম প্রি-বায়োটিক, ডায়েটারি ফাইবার, ভিটামিন, খনিজ ও অ্যান্টি–অক্সিডেন্ট উপাদানে সমৃদ্ধ। কিছু সমীক্ষায় দেখা গেছে, অ্যান্টি–অক্সিডেন্ট উপাদান স্তন ক্যানসার ও কোলন ক্যানসারের ঝুঁকি কমায়। নতুন কিছু গবেষণায় দেখা গেছে, আমে কোলন ক্যানসার, স্তন ক্যানসার, লিউকোমিয়া ও প্রোস্টেট ক্যানসার প্রতিরোধের উপাদান আছে।
আম ভিটামিন এ ও বিটা ক্যারোটিন, আলফা ক্যারোটিন নামের ফ্ল্যাভিনয়েডসের ভালো উৎস। এগুলো অ্যান্টি–অক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করার পাশাপাশি দৃষ্টিশক্তি ভালো রাখতে সাহায্য করে। ফলটি ভিটামিন এ, সি এবং ই-এর ভালো উৎস, যা ত্বক ও চুল ভালো রাখতে সাহায্য করে।
সকল দেশের ধন্য রাজা, আম খানা তার নাম:
বিশ্বের প্রায় সব দেশে আম পাওয়া যায়। গ্রীষ্মমন্ডলীয় ফল হলেও, এটি পাওয়া যায় সবখানে। বিশ্বের সুপারমার্কেটগুলো প্রায় সব অঞ্চল থেকেই আম সংগ্রহ করে থাকে। বছরের শুরুর দিকে আম আসে পেরু থেকে, এরপর পশ্চিম আফ্রিকা আর তারপর আসে ইসরায়েল থেকে। অন্যদিকে মিশর থেকে আম আসে বছরের তৃতীয় ভাগে আর তারপর আমের উৎস হলো ব্রাজিল।
সহজ ও সঠিক পদ্ধতিতে চিনে নিন আপনার পচ্ছন্দের আমটি।
ঈদ মোবারক🌙
তাকাব্বালাল্লাহু মিন্না ওয়া মিনকুম।বিডিম্যানগ্রোভ পরিবারের সকল শুভাকাঙ্ক্ষীকে জানাই পবিত্র ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা।
বিডিম্যানগ্রোভ পরিবারের পক্ষ থেকে সকল রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের জানাই পবিত্র ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা। আপাদের অবদানে দেশ ভালো আছে মহান আল্লাহ পাকের নিকট ফরিয়াদ করি আপনার সবসময়ই ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন।
ঈদ মোবারক🌙
কাঁঠাল জাতীয় ফল হলেও আমাদের দেশের অনেকের কাছে প্রিয় ফল আম। তবে সব আমই কিন্তু ভালো নয়। তাই এক্ষেত্রে একটু সতর্ক হতে হবে।
গন্ধ ফল টাটকা কি না বুঝতে নিজের ঘ্রাণশক্তির উপর ভরসা রাখুন। আমের প্রকার অনুযায়ী বদলে যায় সুগন্ধ। আমের বোঁটার কাছ থেকে যদি ফলের মিষ্টি গন্ধ বেরোয় তা হলে সেই আম কিনুন। খুব জোরালো, টক বা অ্যালকোহলিক গন্ধ বের হলে সেই আম কিনবেন না।
নরম আমের গায়ে আঙুলের মাথা দিয়ে টিপে টিপে দেখুন। পাকা আম সুন্দর নরম হবে। কিন্তু যদি আঙুলের চাপে গর্ত হয়ে যায় তা হলে সেই আম কিনবেন না। তবে যদি বাড়িতে এক সপ্তাহ রেখে খেতে চান তা হলে একটু শক্ত দেখে আম কিনুন।
কেমন দেখতে দাগহীন আম কিনুন। খোসা কুঁচকে গেছে এমন আম কিনবেন না। রং বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ নয়। লাল, সোনালি হলুদ, সবুজ, গেরুয়া, কমলা যে কোনো রঙের আম যদি দেখতে সুন্দর লাগে কিনতে পারেন।
পাকা অনেক আমবিক্রেতাই কাঁচা আম কিনে কার্বাইড দিয়ে পাকিয়ে বিক্রি করেন। আম কেনার ব্যাপারে তাই একটু খুঁতখুঁতে হওয়া ভাল। এ ছাড়াও অনেক বিক্রেতা একদম গাছ পাকা আম বিক্রি করেন। তেমনই দেখে কোনো আমবিক্রেতার কাছ থেকে আম কিনুন।
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Contact the business
Telephone
Website
Address
Dhanmondi
Dhaka
1209