Stories of - Maishatul Mihir

মস্তিষ্কের নিউরনে গঠন হওয়া শব্দ পুঞ্জ বিন্যস্ত করে বাক্য রূপে গঠন করাতেই আমার ঝোঁক।

16/04/2024

যখন তারা বলে আমাদের জীবনে কোনো আনন্দ নেই, রঙ নেই, আয়োজন নেই, তখন আমার এই আয়াতটির কথা মনে পড়ে—

‘(আপনি বলে দিন হে রাসূল) আমরা আল্লাহর রঙ গ্রহণ করলাম। আর, রঙ এর দিক থেকে আল্লাহর চেয়ে কে অধিক সুন্দর? আমরা তাঁরই ইবাদাতকারী’।

— সূরা আল বাকারা। আয়াত- ১৩৮।

06/04/2024

ㅤㅤ ㅤㅤparis is called city of love
‘cause everytime you look at it
you’ll fall in love.

04/04/2024

You deserve a calm love with someone who hears you, sees you, understands you, appreciates you, supports you, and loves you. Someone who is consistent, communicates clearly, and creates a caring safe space to heal, grow,.and bloom together. A love you never have to heal from.🤍✨

“Pray to have a partner who’s heart remains soft for you always.”

04/04/2024

আপনার মা কিংবা বোন অথবা স্ত্রী যদি এখন পর্দা লঙ্ঘন করে ঈদ মার্কেট করতে যায়, আপনিই হয়তো সেই ব্যক্তি যার কথা ১৪'শ বছর আগে রাসুলুল্লাহ ﷺ বলে গিয়েছেন।

কংগ্রাচুলেশনস আপনিই সেই দাইয়ুস যে কখনো জান্নাতে যেতে পারবে না। আলাপ শেষ।

- সুমন আহমাদ

29/03/2024

ঢাবিতে রং খেলার ওই ভিডিও তো আশা করি সবাই দেখছেন। এক মুসলিম ছেলে হলির অনুষ্ঠানে নাচতেছে, মুসলিম আপারাও আছেন এতে সন্দেহ নাই। মিউজিক তুমুল লেভেলের।

তো সাংবাদিক জিগাইলো - ভাই রোজা আছেন কিনা? পোলায় কইল হ।
সাংবাদিক আবার জিগাইলো - রোজা হালকা হই যাইবোনা এই গানের আয়োজনে? পোলায় কইলো আল্লাহ রোজায় সংযম করতে বলছেন কিন্তু একটু তো আনন্দ ফূর্তি করাই যায়।

লাস্টে বললো - Its Okay, Allah Will Understand!

অধঃপতনের চূড়ান্ত লেভেল আর কি হইতেপারে? ও যে এই কথা মুখে বলছে সে তো এতেই খারিজ হয়ে গেছে! what's wrong with this generation?

: পোস্ট - সংগৃহীত
: ফটো কার্টেসি - Binte Hanif

28/03/2024

আমার গল্পে প্রায়সময় ‘‘ভেজা মাটির ভ্যাপসা গন্ধ’’ নিয়ে প্রশংসা করে লিখতাম। 🫠

কিন্তু বিশ্বাস করেন পাঠকমণ্ডলী, এই ভেজা মাটির ভ্যাপসা গন্ধের মতো বাজে গন্ধ দুনিয়াতে আর নাই। গল্পে যা লিখতাম সব মিথ্যা। একটাও হাছা কথা না। 🤧??

#মিহু

27/03/2024

শেষ গন্তব্য। প্রস্তুত তো আমরা? 💔

27/03/2024

আপনার কাছে এটা কন্সপিরেসি থিউরি মনে হতে পারে। কিন্তু হিব্রু বর্ষ ৫৭৮৪ অন্য কথা বলছে। ই/হুদি ক্যালেন্ডার অনুসারে আগামী ২৯ মার্চ শুক্রবার তাদের শবে বরাত। যা শুক্রবার সূর্যাস্তের সময় থেকে ৩০ মার্চ শনিবার রাত পর্যন্ত চলবে।

ই/হুদি ধর্মগ্রন্থের মতে এই দিন (শবেবৎ পরাহ) ই/হুদি এবং কোহানিম সম্প্রদায়ের লোকেরা লাল গাভীর বলিদানের মাধ্যমে নিজেদেরকে পরিশুদ্ধ করেছিলো।

এবার মূল আলাপে আসা যাক। ই/হুদিরা লাল গাভীর খোঁজ করছে এটা আরো কয়েক যুগ আগের কথা এবং তারা টেক্সাস এবং ক্যালিফোর্নিয়ার থেকে লাল গাভী সংগ্রহ করেছে এটাও কয়েক বছর আগের কথা।

কিন্তু রিসেন্ট তারা জেরুজালেমে একটি বিশাল বলিদানের বেদি তৈরি করেছে যাতে তারা থার্ড টেম্পলে (সলোমনের তৃতীয় মন্দির) প্রবেশের জন্য ‘রেড হেইফার্স' তথা লাল গাভী বলিদান করতে পারে।

এবার হিসাব নিজেই মিলিয়ে নিতে পারেন। সামনে তাদের লাল গাভীর ঐতিহাসিক বলিদানের দিন আসতেছে। পাশাপাশি লাল গাভী সংগ্রহ এবং বেদিও প্রস্তুত এবং চলমান যু*দ্ধে আল-আকসা মসজিদ তাদের পূর্ণ নিয়ন্ত্রণে।

আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞরা ধারনা করছেন এই বলিদান হতে পারে মার্চ থেকে এপ্রিলের মধ্যেই এবং সেটা হতে পারে প্রকাশ্যেই অথবা আল আকসার মাটির নিচে।

- সুমন আহমাদ ভাই

(সংগৃহীত)

26/03/2024

রোজা না রাখার ভয়ংকর শাস্তি:

আবু উমামা ( রাঃ ) বলেন, আমি রাসূল ( সাঃ ) কে বলতে শুনেছি, তিনি বলেন,

আমি ঘুমিয়ে ছিলাম। স্বপ্নে দেখলাম আমার নিকট দুই ব্যক্তি আগমন করলো। তারা আমার বাহূদ্বয় ধরে আমাকে এক দুর্গম ‌পাহাড়ে নিয়ে এলো। তারপর আমাকে বললো, আপনি পাহাড়ের উপর উঠুন.. আমি বললাম, আমি তো উঠতে পারবো না। তারা‌ বললো, আমরা দুইজনে আপনাকে সহজ করে দিব.. তারপর আমি উপরে উঠলাম.. যখন পাহাড়ের সমতলে পৌঁছলাম.. হঠাৎ ভয়ঙ্কর আওয়াজ শুনতে পেলাম.. আমি বললাম, এ‌ সব কিসের আওয়াজ ? তারা বললো, এটা জাহান্নামীদের আর্তনাদ..তারপর তারা দুজন আমাকে নিয়ে এগিয়ে চললো.. হঠাৎ কিছু লোক দেখতে পেলাম, যাদেরকে তাদের পায়ের মাংসপেশী দ্বারা ঝুলিয়ে রাখা হয়েছে.. এবং তাদের মুখের দুই প্রান্ত ছিড়ে ফেলা হয়েছে এবং তা থেকে রক্ত‌ ঝরছে.. আমি বললাম, এরা কারা ? তারা বললো, যারা ইফতারের সময় হওয়ার আগেই রোযা ভেঙ্গে ফেলতো।

[সহীহ্ ইবনে খুযাইমা হাদীস ১৯৮৬, সহীহ্ ইবনে হিব্বান হাদীস ৭৪৪৮]

(সংগৃহীত)

26/03/2024

যুগে যুগে আধুনিকতার নামে মানুষকে ছেড়েছে। তাদের পর্দা আর বর্তমান যুগের মুসলিম নারীদের পর্দার মধ্যে কত পার্থক্য। 💔

Burqa-clad woman, Badshahi Masjid in background, Lahore, Punjab, 1922. 🖤

Photo by Lowell Thomas.

26/03/2024

আমার রব, আমার চোখ যা দেখতে চায় তা নয়, আপনি যা আমাকে দেখাতে চান কেবল তা-ই যেন আমি দেখি।

আমার কান যা শুনতে চায় তা নয়, আপনি যা আমাকে শোনাতে চান কেবল তা-ই যেন আমি শুনি।

আমার মন যা ভাবতে চায় তা নয়, আপনি যা আমার মনকে দিয়ে ভাবাতে চান কেবল তা-ই যেন আমি ভাবি।

ইয়া রব, আমি যেন শুধু আপনার জন্যেই বাঁচি।

লেখাঃ আরিফ আজাদ

25/03/2024

Stop overthinking, rest your mind and start praying everything will be fine. 💚

25/03/2024

বলদরা পোষ্ট করে "ঈদে কেনাকাটা নিয়ে যেসব মেয়েদের মাথাব্যথা নাই, তারাই wife material" । আর বলদি-রা সেটা শেয়ার দিয়ে আমি আমি করে।

পুরা ১ মাস রোজা রাখার পর ঈদ আসে ১ দিনের জন্য, তাও আবার বছরে একবার, এইদিনে খুশি আনন্দ করবো, সাধ্যমতো নতুন জামা পরবো,মেহেদী দিয়ে হাত সাজাবো,সাজবো, খাবো, ঘুরবো!!!!

Did you guys want to say that those girl who are excited for valentine day or etc are wife material? Not those who are excited for eid?? Shameeeee!!!

করিস এমন মাইয়া বিয়া, তো ঈদের নামাজ পরে যখন ঘরে আসবি তো দেখবি কামলার মতো বেডি পুরান জামা কাপড় পিন্দা সেমাই দিতে আইতাসে, তখন ভাল্লাগবো।

- Nowshin Amin 😏

25/03/2024

অধিকাংশ পাপের জন্ম হয় অতিরিক্ত কথা এবং দৃষ্টি থেকে। শয়তান সবচেয়ে প্রশস্ত প্রবেশদ্বার এই দুটি। এই দুই অঙ্গ (মুখ ও চোখ) কখনো বিরক্ত হয়ে যায় না, একঘেয়েমি অনুভব করে না।
পেটের অবস্থা এর বিপরীত। পেট যদি পূর্ণ হয়ে যায়, খাওয়ার ইচ্ছা আর থাকে না। কিন্তু চোখ আর মুখকে যদি ছেড়ে দেওয়া হয়, এই দুটো দেখতে আর কথা বলতে গিয়ে কোনো ক্লান্তি অনুভব করবে না।
এদের পাপের মাত্রা সুবিস্তৃত ও শাখা-প্রশাখা বিশিষ্ট।

- ইবনুল কাইয়িম (রাহিমাহুল্লাহ)
[বাদায়েউল ফাওয়ায়েদ: ২/৪৯৮]

24/03/2024

পর্দা করো,
পর্দা না করলে নারীর পায়ে পায়ে গুনাহ।
ঢেকে রাখো, ঢেকে থাকো।
দেহের যতটুকু অংশ পরপুরুষে দেখবে, ততখানিই জাহান্নামে যাবে।
ব্যস! এই কথা দিয়েই আমরা পর্দানশীন বোনেরা বেপর্দা বোনদের পর্দার দাওয়াত দেই। তারা যখন জানতে চায় পর্দা কেন করবো? তখন আমরা যথাযথ উত্তর দেই না, বলে দেই পর্দা ফরজ তাই পর্দা করবে।
কিন্তু যেই মানুষটা পর্দা সম্পর্কে জানেই না, তাকে পর্দা ফরজ বলে কতটুকুই বা বোঝাবেন? যেই মানুষটা ফরজ, সুন্নত, নফলের পার্থক্য জানে না। তাকে জান্নাতের লো-ভ ও জাহা-ন্নামের ভ-য় দেখিয়ে কতটুকুই বা বুঝ দেয়া যায়?
পর্দা করো, কারণ পর্দা করা ফরজ। এইটুকু দিয়েই যদি নতুন বোনদের পরিপূর্ণভাবে বুঝানো যেতো তবে, কোন বোনই বেপর্দা হয়ে ঘুরে বেড়াতো না। দাওয়াত যদি দাওয়াতের মতো না হয়, তবে মেহমান দাওয়াত খেতে আসে না। নসীহতের ভাষায় উপযুক্ত শব্দের প্রয়োগ, সত্য কথাও হৃদয়ে সুন্দরভাবে গেঁথে যায়।
যাক এবার আসি মূল কথায়ঃ পর্দা কেন করবো সেই প্রশ্নের উত্তরটুকুতে —
নারীদেহের সবটাই সুন্দর। চোখে সৌন্দর্য, হাসিতে সৌন্দর্য, কেশে সৌন্দর্য, হাতে সৌন্দর্য, পায়ে সৌন্দর্য।

সৌন্দর্যমণ্ডিত এই রহস্যময় রূপসী নারীদের গায়ের বরণেও সৌন্দর্য। এতেই মুগ্ধ হয়ে বহু কবি লিখেছেন প্রেমকাব্য। শতশত উপমায় নারীর সৌন্দর্য বর্ননা করতে গিয়ে কুপো-কাত হয়েছে প্রেমিক হৃদয়।
নারীকে মায়াবতী, মেঘবরণ কেশের সুনিপুণ বর্ননায় আটকে রাখে কবিতাগুলো। রাঙা পায়ের নূপুরের শিঞ্জনে হৃদয় বিগলিত হয় শতসহস্র কবি'র। তুলির আঁচড়ে মায়াবতীর হাসি এঁকে, নারীর মন জয় করে নেয় আঁকিয়ে-রা।
মায়াবতীরা অল্পেই তুষ্ট হয়, কাব্যের ছন্দে নিজেকে খুঁজে পেয়ে হৃদয় জুড়ায়। অবাক দৃষ্টিতে শিল্পীর তুলির আঁচড়ে নিজের তিলটুকুর ঠিকঠাক অবস্থান মেপে নিয়ে আবেগাপ্লুত হয়। মায়াবতীর মন কেনা বড়ই সহজসাধ্য বিষয়।
অবাক লাগছে তাই না? পর্দা করবো কেন; সেই প্রশ্নের এরকম কাব্যিক উত্তর দেয়া কতটুকু যৌক্তিক?
এটাই মূল বিষয়, পর্দা করার কারণ — নারীর সৌন্দর্যকে দমিয়ে রাখা নয়। সৌন্দর্যের সুষমাময় মূল্যায়ন করাই হচ্ছে পর্দার কাজ।
তা কীভাবে?
সৌন্দর্য ঢেকে রেখে সুন্দরের মূল্যায়ন কতটুকুই বা হলো?
এসব উত্তর পরে দেই। চলুন একটু ঘুরে আসা যাক,
দুটো তিনটি ছোট্ট ঘটনায় চোখ রেখে দেখি হিসেব মেলে কিনা।
১.
একজন ধনী ব্যক্তি আছেন আপনার চেনাজানা। অনেক সম্পদ তার, অঢেল টাকা, জমি-জমা, রাজকীয় হালে থাকেন বলা যায়। তাদের জীবনযাপন অনেকটা এরকম —
সুইস ব্যাংকে রাখা কোটি কোটি নগদ অর্থ নিয়ে ধনীক শ্রেণির মানুষেরা রাস্তায় বের হয় না। তিনি হয়তো বলে বেড়াবেন আমার ব্যাংকে কত কোটি টাকা আছে তা আমি নিজেই জানি না।

এবার আপনি আমি যদি সেই অর্থ শুধুমাত্র গুণে দেয়ার জন্য ব্যাংক একাউন্টের এক্সেস চাই।
ধনী লোকটি কি সেই এক্সেস দিবেন?
— দিবেন না।
কেন দিবে না?
— কারণ, তার যত টাকাই থাকুক তা গুনে দেয়ার অজুহাতে আমি এক্সেস চেয়ে চুরিও করতে পারি। তবে জেনে-বুঝে নিজের ব্যক্তিগত ব্যাংক একাউন্টের এক্সেস তিনি দিতে পারেন না।

২.
এবার আসি একজন স্বর্ণের দোকানের মালিকের কাছে। স্বর্ণের দোকানের শতশত কারুকার্য শোভিত হারের মাঝে একটি হার আপনার খুবই পছন্দ হলো। আপনি দোকানিকে বললেন,
: "আমাকে একটা হার দিবেন? আমি কিনবো না, কেবল একটু ছুঁয়ে দেখতে চাই। আপনার দোকানের অনেক সুনাম শুনেছি। একটা হার কিছু সময়ের জন্য ব্যবহার করতে চাই, আমি আবার ফিরিয়ে দেবো। হার না হয় নাই দিলেন একটা আংটি তো দিতেই পারেন।"

দোকানীকে মিষ্টি ভাষায় গলিয়ে হার আদায় করতে পারবেন?
- পারবেন না, তাই না?
৩.
এই উক্ত ঘটনা দুটোকে একটু মিলিয়ে দেখি, কী হয়?

ধনী লোকটি জানেন যে তার অনেক সম্পদ রয়েছে। স্বর্ণের দোকানের মালিকেরও জানা আছে যে তার কালেকশন গুলো প্রিমিয়াম কোয়ালিটির।

দু'জনের কেউই আপনাকে তাদের সম্পদের পরিমাপ করা তো দূরের কথা ছুঁতে পর্যন্ত দিবেন না। কারণ, আপনার সাথে তাদের সম্পদ বৃদ্ধি অথবা রক্ষণাবেক্ষণের কোন শর্ত জড়িত নেই। তাহলে অহেতুক তারা আপনাকে নিজেদের সম্পদ ব্যবহারের এক্সেস দিবেন কেন?

— শুধু টাকা গুণে রেখে দিতে চেয়েছেন তাই? অথবা শুধু গয়নার প্রশংসা করেছেন বলে?
এটা যেমন আপনি জানেন, তেমনি আমিও জানি যে প্রস্তাবটা হাস্যকর। এভাবে কেউ কারো ব্যক্তিগত জিনিস ব্যবহারের অনুমতি দেয় না। আর কেউ চাওয়ার কথাও ভাবে না।
৪.
এসব ঘটনার সাথে নারীর পর্দা করার সম্পর্ক কী?
— সম্পর্ক আছে, অনেক বেশিই মিল রয়েছে উত্তরগুলোতে। কারণ, একটা মুক্তোদানা অথবা স্বর্ণের হার আমরা খুব স্বল্পই ব্যবহার করি। নিয়মিত ব্যবহার করলেও তাকে সযত্নে রেখে দেই আলমারির গোপন কোঠায়। যেখানে সাধারণ ব্যক্তি দৃষ্টি পৌঁছে না। কেন?

: আমার সম্পদ সুরক্ষিত রাখতে চাই বলে। আমার সম্পদের এক্সেস আমি সবাইকে দেবো কেন?
নারীরা সৌন্দর্যের লীলাভূমি, তা আমরা নারীরাই সবচেয়ে ভালো জানি। আমরা হাসলে, কাকে কী রকম দেখায় তা আমরা জানি। আমরা আয়নায় নিজেকে ঘুরিয়ে ফিরিয়ে দেখি। আমি কতটুকু সুন্দর তা সবচেয়ে বেশি দেখি তো আমিই। আমার সৌন্দর্য আমার রবের দেয়া সম্পদ। আমি ধনী, কারণ রব আমাকে সৌন্দর্য দিয়েছেন। গায়ের রঙের আবরণ যেমনই হোক, আমি সুন্দর, কারণ আমার একটা সহজ সরল মন আছে। বিবেচনা করার মতো বিবেক আছে। কোন অংশে কম যায় এই অকৃত্রিম সৌন্দর্য?
তবে আমার সৌন্দর্য মাপার জন্য প্রেমিক কবির কবিতা পড়তে হবে কেন? কেন আর্টিস্টদের তুলির আঁচড়ে আমার শরীর মাপা হবে? কেন?
অর্থ সম্পদ, জমি-জমার মতো বস্তুবাচক সম্পদ পর্যন্ত পৌঁছানোর এক্সেস যদি মালিক অন্য কাউকে না দেয়। তবে জন্মসূত্রে পাওয়া এই সৌন্দর্য-সম্পদ আমি কবির চোখে মাপতে দেবো কেন? আমি কতটুকু সুন্দর তা কাব্যে ফোটাবে তাই?

— না, আমার বোনেরা। আমরা নিজেদের যা ভাবি, আমাদের যোগ্যতা ও সম্মান এর চেয়ে অনেক অনেক বেশি। একটা হীরে যতটুকু যত্নে সুরক্ষিত থাকার অধিকার পায়, নারীর সুরক্ষিত থাকার অধিকার এর চেয়েও ঢের বেশি।

আমরা যাকে তাকে সুন্দর হাসিটুকু দেখাতে পারিনা। কারণ এটা আমার প্রাচুর্য। আমার পায়ের নুপুরের শিঞ্জন পরপুরুষের হৃদয়ে বিঁ-ধে যাবে শূ-*লে-র মতো। সে চাইবে আরেকটু শুনতে, আরেকটু দেখতে।
আমার অদেখা সৌন্দর্য, ওদের কু-নজর থেকে বাঁচিয়ে রাখার জন্যই রব্বুল আ'লামীন পর্দার খোলসে আমাদের মুক্তোর মতো আবৃত রাখার হুকুম দিয়েছেন। আমাদেরকে আমাদের মাহরামকে নিয়ে চলতে বলার কারন এটাই যে, রব চান কোন কু-দৃষ্টি আমার উপর না পড়ুক। আপনাকে, আমাকে ভালোবেসেই রব্বুল আ'লামীন এই পর্দার হুকুম দিয়েছেন।
পর্দা ফরজ, কারণ সম্পদ যত্রতত্র ফেলে রাখা যায় না, তাকে ঢেকে রাখতে হয়, সুরক্ষাকবচের বেষ্টনীর মাঝে হীরের মতো হয়েই বাঁচার স্বপ্ন দেখা নারীর মৌলিক অধিকার।
ইচ্ছেকৃত কবি'র লোলুপদৃষ্টে নিজের সৌন্দর্য তুলে ধরা মানেই আমার সৌন্দর্যের অপ-মান। রং তুলির আঁচড়ে নিজেকে দেখার মাঝেই আমার অপ-মান। কারন, এই কবিই কাল আমার চেয়ে সুন্দরী নারীকে নিয়ে কাব্যরচনা করবে, শিল্পীর শৈল্পিক ছোঁয়ায় কাগজে ফুঁটে উঠবে অন্য কারো ছবি, ফটোগ্রাফার এর মডেল হবে অন্য কেউ।
আমাকে তারা দেখার যোগ্যতা রাখে না এইজন্যই যে, আজ আমার সৌন্দর্যকে যারা কদর করছে। কাল তারাই অন্য কোন সুন্দরীকে দেখে আমার সৌন্দর্যের মাঝে খুঁত খুঁজে বেড়াবে। অনায়াসেই বলে দেবে, অমুকের চেয়ে তমুক সুন্দর!
আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লা, কুরআনুল কারিমের মাধ্যমে জানিয়ে দিলেন যে,

"হে নবী! আপনি আপনার স্ত্রীদেরকে, কন্যাদেরকে ও মুমিনদের নারীদেরকে বলুন, তারা যেন তাদের চাদরের কিছু অংশ নিজেদের উপর টেনে দেয়। এতে তাদেরকে চেনা সহজতর হবে ফলে তাদেরকে উত্যক্ত করা হবে না। আর আল্লাহ ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।" — (সূরা আল আহযাব : ৫৯)
এখনও কি বোনদের কাছে স্পষ্ট নয়? পর্দা মেয়েদের জন্য ফরজ কেন?
|| আলিজা বিনতে আব্দুল কাদের ||

20/03/2024

গতকাল ইফতারের সময় ভাই ইফতার হাতে নিয়ে বলছিলো, ছোটবেলা মানুষের কাছ থেকে ইফতার চেয়ে খেতাম। ব্যাগ ভর্তি ইফতার নিয়ে আসতাম তারপর সবাই মিলে তা খেতাম....

আমার এখনো মনে আছে, আগে আমাদের বাসায় গরুর গোশত শুধু মাত্র কোরবানি ঈদের রাতে রান্না করা হতো। বছরে নির্দিষ্ট ঐ ৪/৫ দিন গোশত খেতাম আমরা। দেখতাম মা ঈদের আগের দিন সব মশলা বেটে রাখতো। তারপর ঈদের দিন সকাল বেলা পান্তা খেয়ে আমাকে নিয়ে বেরিয়ে পরতো।
কত বাড়ি গেইটের সামনে যে দাঁড়িয়ে থাকতাম এক টুকরো গোশতের জন্য তার হিসেব নেই। কেউ দিতো আবার কেউ বেশি ভীড় দেখে গেইট লাগিয়ে দিত। তখন নিচ দিয়ে হাত ঢুকিয়ে দিয়ে বলতাম ভাই দেন না, এক টুকরা গোশত... সারাদিন গোশত সংগ্রহের পর সন্ধ্যায় বাড়ি ফিরতাম। তারপর মা এক হাড়ি গোশত রান্না করতেন। আহ! কি তৃপ্তি সহকারে তা খেতাম।

আজ আর সেই পরিস্থিতি নেই৷ আলহামদুলিল্লাহ,, নিজেদের থাকার মত এক টুকরো জমি + বাড়ি হয়েছে। আমি পড়াশোনা করছি পাশাপাশি চাকরিও করছি। ভাই ছোটখাটো একটা ব্যবসা করছে।

তবে স্মৃতিগুলো আজও মনে পরে😢
আমার আল্লাহ অবশ্যই উত্তম পরিকল্পনাকারী🖤

(সংগৃহীত পোস্ট)

20/03/2024

মেয়েটির দেহ পঁচে গেছে! কিন্তু...

©️দ্বীনি-Mohol

19/03/2024

যিনি সময়ের মালিক সেই মালিকের কথা সম্বলিত কুরআন পড়তে কিনা আমার সময় হয় না। জগতের সবাই আমার সময় পায়, কেবল আমার মালিক আমার সময় পান না। আহ, আমার জন্য এর চেয়ে বড়ো লজ্জার বিষয় আর কী হতে পারে? 💔

লেখা : রাকিব আলী

#কুরআন
#কোরআন

19/03/2024

সেহরির সময় বাড়িতে ফোন দিলাম। আম্মা ফোন ধরে বললেন, 'হ্যালো'।

আমি বললাম, 'আব্বাকে দেন'।

আম্মা খানিক অবাক হলেন। সাধারণত বাড়িতে ফোন দিলে আম্মার সাথেই বেশি কথা হয়। আব্বা ফোনে কথা বলতে তেমন স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করেন না। আম্মা আব্বাকে ফোন দিলেন। আব্বা ফোন ধরতেই আমি বললাম, 'আব্বা, আব্বা, ও আব্বা, আব্বা, আব্বা...'

আব্বা অবাক গলায় বললেন, 'কী হইছে আব্বা?'

আমি বললাম, 'আব্বা, ও আব্বা, আব্বা, আব্বা, আব্বা, ও আব্বা... আব্বা'।

আব্বা এবার রীতিমত চিন্তিত হয়ে পড়লেন। তিনি বিভ্রান্ত গলায় বললেন, 'কী হইছে আব্বা? কিছু হইছে?'

আমি আবারও বললাম, 'ও আব্বা, আব্বা, আব্বা, আব্বা, আব্বা... ও আব্বা।'

আব্বা বললেন, 'আব্বা, কী হইছে, কী হইছে?'

আমি ফিক করে হেসে দিয়ে বললাম, 'কিছু হয় নাই। এমনিই। অনেকদিন ধরে আপনারে ফোন দেই না। কতদিন আব্বা আব্বা বলে ডাকি না। মনে হচ্ছিল আব্বা আব্বা ডাকার জন্য বুকের ভেতরটা শুকাই গেছে, পানি না খাইতে পারলে যেমন তৃষ্ণা লাগে, সেইরকম। গলা শুকাই গেছে, কেমন খা খা লাগতেছিল বুকের মধ্যে। এইজন্য তৃষ্ণা মিটাইলাম। আব্বা, আব্বা, ও আব্বা, আব্বা, আব্বা...।

আমি ফোন রেখে দিলাম। খানিক বাদে আম্মা ফোন দিয়ে গম্ভীর গলায় বললেন, 'তুই তোর আব্বারে কী বলছস?'

আমি বললাম, 'কেন? কী হইছে?'

আম্মা বললেন, 'কী হইছে মানে? সেইটা তুইই জানস। সে ফোন রাখনের পর থেইকা কানতেছে আর কানতেছে। নামাজে দাঁড়াইয়া মোনাজাত ধইরাও হাউমাউ কইরা কানতেছে। কি কইছস তোর আব্বারে...?'

কী বলেছি আমি?

আমি হঠাৎ চুপ করে যাই। একদম চুপ। আম্মার প্রশ্নের কোন জবাব দেই না। বসে থাকি। নিঃশব্দ। আম্মা জিজ্ঞেস করতেই থাকেন। আমার চোখ ক্রমশই ঝাপসা হতে থাকে। গাল ভিজে যেতে থাকে। বাইরে সুবহে সাদিকের আলো ফুটছে। সেই আবছা আলোর দিকে তাকিয়ে আমার হঠাৎ মনে হতে থাকল, আব্বা কাঁদুক। কাঁদুক তার পুত্রও। জগতে এই কান্নার খুব দরকার। খুব।

এই অস্থির সময়ে অজস্র কষ্ট, বেদনা, শংকা, হাহাকার, ঘৃণা, মৃত্যু, জিঘাংসার কান্নায় ক্রমশই ডুবে যেতে থাকা জগতে এমন গভীর অনুভূতির তীব্র কান্না, এমন অপার ভালোবাসায় ডুবে থাকা বিশুদ্ধ কান্না খুব দরকার।

খুব দরকার।

~ সাদাত হোসাইন
(০৭.০৬.২০১৬)

রব্বির হাম হুমা কামা রব্বাইয়ানী সগীর

18/03/2024

এই রমজানে কবরে শুয়ে থাকা প্রতিটি পিতা-মাতা ,আত্মীয়-স্বজনকে আল্লাহ্‌ যেনো জান্নাতের সর্বোচ্চ মর্যাদার স্থান দান করেন,আমীন।🤍🌸

Inspired of lslam

18/03/2024

🖤

17/03/2024

💔

15/03/2024

Yaa Allah amare ei desh theke ber howar sujog den. Ameen je koibo sathe tareo.

13/03/2024

May Allah Subhanahu Wa-ta'ala invite you and me to the Macca. Ameen Ya Rabbe Karim. 🤲🏻💖

12/03/2024

দিনে at least 10 মিনিট নিজের সন্তান কে এভাবে টাইম দিন। 😊
দ্বীনের জন্য আল্লাহ্ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা কবুল করে নিবেন ইনশাআল্লাহ্।

12/03/2024

দো'আঃ- আল্লা-হুম্মা ইন্নী আসআলুকাল জান্নাতা অ আঊযু বিকা মিনান্না-র।

অর্থঃ- হে আল্লাহ! নিশ্চয় আমি তোমার নিকট জান্নাত চাচ্ছি এবং জাহান্নাম থেকে আশ্রয় প্রার্থনা করছি।

[আবু দাঊদ, সহীহ ইবনে মাজাহ ২/৩২৮]

10/03/2024

সীরাতে ডুব দেওয়াটা কিন্তু বড্ড বিপদজনক!

ধরুন আপনি সিরাহ পাঠ শেষে তপ্ত দুপুরে জোহরের সলাতে দাঁড়ালেন। আপনার মাথায় প্রথমে কি আসবে জানেন? আপনি ভাববেন, আচ্ছা আমার নাবীর সলাত টা কেমন ছিলো? চৌদ্দশ বছর আগে কোনো এক দুপুর বেলা আমার নাবী ও তো জোহরের সলাতে দাঁড়িয়ে ছিলেন! আপনার জেহেনে আসবে আপনার নাবী মরুভূমির প্রখর সূর্যতাপে তাঁর রব্বের সামনে দাঁড়াতেন, আর আপনার মাথার উপরে ফ্যান ঘুরছে কিংবা ঘরে এসির ঠাণ্ডা হাওয়া! আপনার মারাত্মক লজ্জা লাগবে। হয়তো আপনি জায়নামাজ ছেড়ে উঠে সবগুলো সুইচ বন্ধ করে সলাতে দাঁড়াবেন। যখন সিজদায় যাবেন আপনার ঘর্মাক্ত শরীরের কারণে আপনার জায়নামাজ ভিজে যাবে৷ হয়তো আপনার আম্মা ঘরে এসে অবাক হয়ে ভাববেন, 'কি ব্যাপার? আজকে কি ইলেকট্রিসিটি নেই বাসায়?' আপনার আম্মা তো আর জানেন না যে কার মুহাব্বাতে আপনি এই তপ্ত দুপুরকে স্বেচ্ছায় সহ্য করে নিচ্ছেন!

ধরুন আপনি খাবার টেবিলে বসেছেন। বাহারি পদের খাবারের দিকে তাকিয়ে আপনার হঠাৎ চোখে পানি এসে গেলো। আপনার নাবী মাটিতে বসে মাথা নিচু করে সামান্য কিছু একটা মুখে দিতেন। আর আপনি চেয়ার টেবিলে পায়ের উপরে পা তুলে উদর পুর্তি করছেন ভেবে আপনার গাল ভিজে যাবে!

ধরুন আপনি সূরায়ে নাজম তিলাওয়াত করছেন। এই সেই সূরা, যে সূরার তিলাওয়াতে ঘোর লেগে গিয়েছিলো মুশরিকদের ও! সিজদার আয়াত আসলে যখন ক্বারি স্বয়ং আল্লহর হাবিব রাসূলে পাক সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সিজদায় গেলেন, মুশরিকরাও মন্ত্র মুগ্ধের মতো লুটিয়ে পড়লো ভূমিতে! সূরার শেষের দিকে যখন সেই আয়াতটি আসলো, ' আল্লহর জন্য সিজদা করো এবং তাঁর ইবাদত করো' তখন আপনিও সিজদা হয়তো করলেন, কিন্তু বুঝতে পারছিলেন সেই মুশরিকদের মতো মন্ত্রমুগ্ধ হতে পারে নি আপনার গুনাহ এ পরিপূর্ণ ক্বলব টা। আপনি অপরাধ বোধে ভুগতে ভুগতে নিজেকে প্রশ্ন করলেন, হায় কেন পারলাম না আমি? কেনো পারলাম না ওদের মতো মুহাব্বাতে ডুব দিতে? হুট করে বুঝতে পারলেন,আরে সেই তিলাওয়াতের ক্বারী তো ছিলেন স্বয়ং আমার হাবিব! আপনি ফুপিয়ে কেঁদে উঠলেন। তাঁর তিলাওয়াত শোনার তীব্র আকাঙ্ক্ষা আপনার সকল দুনিয়াবী চাহিদাকে তুচ্ছ করে দিলো, আপনার কাছে মনে হলো, হায়! আমি কি করে সেই তিলাওয়াত শুনতে পারবো,যে তিলাওয়াত শুনে সেই নিকৃষ্ট মুশরিকরাও ক্ষনিকের জন্য নিজেদের মাকসাদ ভুলে এক রব্বের সিজদা করেছিলো!

সিরাহ পাঠের সময় যখন আপনি আম্মার রাঃ কে পড়বেন, যখন জানতে পারবেন মুসআব ইবনে উমায়ের রাঃ ইসলাম গ্রহণ তাঁর নিজের জন্ম দাত্রী মা তাঁকে এতো বেশি অত্যাচার করেছিলো যে তাঁর গায়ের চামড়া খোলস ছাড়ানো সাপের গায়ের মতো হয়ে গিয়েছিলো। বিশ্বাস করুন,ঠিক সেই মুহুর্তে আপনার সকল ব্যক্তিগত দুঃখ ফিকে হয়ে কেবল মাত্র একটা ই দুঃখ থাকবে, আপনি আকুল হয়ে নিজেকে প্রশ্ন করবেন, 'ইশ! আমার জন্য নির্ধারিত পরীক্ষা গুলো এতো সহজ কেন?'

আপনার অন্তরকে যখন ইশকে রসূল গ্রাস করবে, তখন তো আপনি নিজেকেই মুহাব্বাত করতে ভুলে যাবেন! তখন আপনার আর তামাম দুনিয়ার কারো প্রতি মুহাব্বাত অবশিষ্ট থাকবে না। গায়রে মাহরাম তো বহুত দূর কি বাত,স্বীয় বাবা মাকেও মনে হবে অনেক দূরের কেউ। আপনার জেহেনে শুধু একটা কথা ই ঘুরবে,,

ইয়া রব্বে মুস্তফা!
মুঝে তেরি মাহবুব সে মুহাব্বাত হো গেয়া!

এবার আপনি ই বলুন উখতি, সিরাতে ডুব দেওয়াটা বিপদজনক ব্যাপার না?

©ফাতিমাহ

09/03/2024

ইমাম আহমাদ ইবনে হাম্বল রহিমাহুল্লাহ ইলম অর্জনের উদ্দেশ্যে বিভিন্ন দেশে সফর করতেন এবং সফরের পাথেয় যোগাড়ের জন্য তিনি লুঙ্গির ব্যবসা করতেন। একবার ইয়েমেনের এক রুটি বিক্রেতার কাছে তাঁর কিছু ঋণ হয়ে যায়। ঋণ পরিশোধ করার মতো তাঁর কাছে কিছু না থাকায়; তিনি নিজ জুতা তাকে দিয়ে দিলেন এবং নিজে খালি পায়ে চলতে লাগলেন।

পথে উটের উপর বােঝা বহনকারী শ্রমিকদের সাথে মজুরির কাজেও তিনি শরীক হন। এতে যা পারিশ্রমিক পেতেন তা দিয়ে কোনো রকম দিনাতিপাত করতেন।

উৎস : ইত্তেবায়ে সুন্নাহ - মুহাম্মাদ ইকবাল কিলানী।

পোস্ট কার্টেসি : أكاديمية طيبة - Taibah Academy

Want your public figure to be the top-listed Public Figure in Dhaka?
Click here to claim your Sponsored Listing.

Videos (show all)

May Allah Subhanahu Wa-ta'ala invite you and me to the Macca. Ameen Ya Rabbe Karim. 🤲🏻💖#reelsvideo#islamicstatus#muslima...
প্রশ্ন  : রামাযান মাসের প্রথম ১০ দিন রহমতের, দ্বিতীয় ১০ দিন মাগফিরাতের এবং তৃতীয় ১০ দিন নাজাতের। কথাটি কি ঠিক?উত্তর : কথ...
তুমি সালাত কিভাবে ত্যাগ করলে? ভয় হয় না? মনে পরে না কবরের সেই সাওয়াল-জাওয়াবের কথা? হাশরের মাঠে হিসাব-নিকাশের কথা? তুমি কি...
📌ইবাদাত করা ও আল্লাহর সাহায্য চাওয়া ....... আল্লাহ যার জন্য সহজ করেন তার জন্য সৎ কাজ করা সহজ।তাই আমি আল্লাহর কাছে প্রার্...

Category

Website

Address


Dhaka

Other Public Figures in Dhaka (show all)
Shaquie Ahmed Shaquie Ahmed
Nayapaltan
Dhaka

Regardless of Shaquie Ahmed's various contribution towards the music scenario of Bangladesh, he has brought before some amazing and soothing lyrics which has been instantly appreci...

Prof. Dr. Mohar Ali Prof. Dr. Mohar Ali
BUET
Dhaka

Dhaka Guitar Workshop Dhaka Guitar Workshop
Ramna
Dhaka

marjuk russel marjuk russel
Dhaka, 1239

Sports Reporter, Presenter & Talk Show Host

Strictly Business Collective Strictly Business Collective
Dhaka, 1344

আমার অফিসিয়াল পেইজে আপনাদের সবাইকে স্বাগতম।

RJ Jacklin RJ Jacklin
Dhaka

The journey of being a RJ from 2007 to till 2016 will always amaze me. I will always cherish the mem

Hanif Sanket Hanif Sanket
Dhaka

‘Hanif Sanket’ has been the popular name in every walk of life throughout the country

Faria Faria
Dhaka

Kazi Arif Kazi Arif
78/C, Indira Road, Dhaka
Dhaka, 1221

Meena Meena
Dhaka

http://jobsdhaka.com [email protected] join JobsDhaka.com http://www.facebook.com/group.php?gid=105384333345

Nasrin Bithy Nasrin Bithy
Dhaka