Emon's Accounting - academic & admission
Nearby schools & colleges
1214
1200
1212
1230
1207
2300
হিসাববিজ্ঞান কঠিন নয়,যদি ভিত্তি মজবু?
সকল HSC পরীক্ষার্থীদের জন্য দোয়া ও শুভকামনা রইল।
আজ ২১ জুন!
বছরের সবচেয়ে বড় দিন এবং সবচেয়ে ছোট রাত।
অ্যাডমিশন পরীক্ষার্থীরা সাড়া দাও।সাড়া পেলে তোমাদেরকে নিয়ে কাজ করা হবে।🤚
বিশদ আয় বিবরণী,আর্থিক অবস্থার বিবরণী ও মালিকানাস্বত্ব বিবরণী করতে প্রয়োজনীয় বিষয়সমূহ।
HSC exam routine for business studies.
রেওয়ামিল নোট।
HSC পরীক্ষার্থীদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
হিসাববিজ্ঞানের প্রাথমিক পরিচিতি
_______________________________________
➖হিসাববিজ্ঞান হচ্ছে - বিজ্ঞান ও কলা।
➖হিসাববিজ্ঞান একটি - তথ্য পদ্ধতি।
➖হিসাববিজ্ঞান ও হিসাব রক্ষণের ভিত্তি - দু'তরফা দাখিলা পদ্ধতি।
➖হিসাববিজ্ঞানের উপাদান(input) - লেনদেন
➖হিসাববিজ্ঞানের ফলাফল(output) - আর্থিক বিবরনী।
➖মৌলিক হিসাব সমীকরণ - A=L+OE
➖লেনদেন প্রভাবিত করে - হিসাব সমীকরণকে।
➖দু'তরফা দাখিলা পদ্ধতির উদ্ভাবক-লুকা প্যাসিওলি।
➖দু'তরফা দাখিলা পদ্ধতির উদ্ভাবনের সাল ও দেশ - ১০'ই নভেম্বর ১৪৯৪ ইতালি (ভেনিস)
➖হিসাব সমীকরণ উদ্ভাবন করেন - আমেরিকান হিসাববিদগণ(AAA- American Accounting Association)
➖ত্রি-তরফা দাখিলা পদ্ধতির উদ্ভাবক - হাওয়ার্ড পি জনসন।
➖হিসাববিজ্ঞানের প্রধান উদ্দেশ্য - তথ্য সরবরাহ।
➖ হিসাবরক্ষণের প্রধান ও হিসাববিজ্ঞানের প্রাথমিক উদ্দেশ্য - লেনদেন সংগ্রহ ও লিপিবদ্ধ করা।
➖মূলত হিসাববিজ্ঞান বলতে বোঝায় - আর্থিক হিসাববিজ্ঞানকে।
➖হিসাববিজ্ঞানের মৌলিক নীতি/ধারণা - ব্যবসায় সত্ত্বা ধারণা।
➖দু'তরফা দাখিলা পদ্ধতির ফলাফল(Outcome) - হিসাবসমীকরন।
➖আন্তর্জাতিক হিসাববিজ্ঞান দিবস - ১০ নভেম্বর।
➖ লুকা প্যাসিওলি কর্তৃক রচিত বইয়ের নাম-
Summa de Arithmetica Geometria proportionet Proportionlita.
➖লুকা প্যাসিওলির পূর্ণ নাম- Fra Luca Bartolomeo De Pacioli.
➖লুকা প্যাসিওলির জন্মসাল - ১৪৪৫.
হিসাববিজ্ঞানকে বলা হয়,
-লেনদেন সমূহ লিপিবদ্ধকরণের কলা
-সামাজিক বিজ্ঞান
-বিজ্ঞান ও কলা
-ব্যবসায়ের ভাষা
-ব্যবসায়ের হাতিয়ার।
উপকৃত হলে শেয়ার করবেন....
#একটি মেশিন সংস্থাপনের জন্য 10 হাজার টাকা মজুরি খরচ হয়, যার জন্য ডেবিট করতে হবে কোনটি?
ক) মেরামত হিসাব
খ) মজুরি হিসাব
গ) যন্ত্রপাতি হিসাব
ঘ) অবচয় হিসাব
ব্যাংক সমন্বয় বিবরণী'র খুঁটিনাটি আলোচনা
ব্যাংক সমন্বয় বিবরণী করতে গিয়ে আমরা অনেকেই বুঝতে পারিনা কোনটি যোগ করতে হবে এবং কোনটি বিয়োগ করতে হবে।। আর অনেকেই আমরা মুখস্থ করি ফলে অন্য জের ধরে করতে গেলেই আর পারিনা!! আজ আমরা চেষ্টা করব প্রচলিত ধারণার বাইরে গিয়ে চিন্তা ভাবনা করার।
আসলে ব্যাংক সমন্বয় বিবরণীর ফিলোসফি যে একবার বুঝে ফেলবে তার কাছে ব্যাংক সমন্বয় বিবরণী একদম পানির মত সহজ লাগবে! আর যার মাথায় ঢুকবে না সে শুধু গুলিয়ে ফেলবে। এখানে ছক বা এন্ট্রি মুখস্থ করলে ধরা খেতে হবে তার মানে কোনোভাবেই এগুলো মুখস্থ করা যাবেনা।
একজন ব্যবসায়ী তার ব্যবসায়িক কার্যক্রম পরিচালনার জন্য একটা ব্যাংক হিসাব [চলতি হিসাব] খোলেন যেখানে তিনি অর্থ জমা এবং প্রয়োজনে উত্তোলন করতে পারেন এই নিমিত্তে! তাছাড়া আধুনিক যুগে চেকের প্রচলন-ই বেশি লক্ষ্য করা যায় যেখানে অর্থ আদায়/পরিশোধ চেকের মাধ্যমেই করা হয়।। সেক্ষেত্রে ব্যাংক আমানতকারী'র [যার নামে হিসাব খোলা] হয়ে বিভিন্ন পক্ষ থেকে অর্থ আদায় এবং পরিশোধ করে থাকেন।
আচ্ছা, ব্যাংক সমন্বয় বিবরণী'র আগে আরো একটা বিষয় জানতে হবে একটু করে সেটা হলো— নগদান বই! হ্যাঁ, ঠিকই শুনেছেন। নগদান বইয়ে "ব্যাংক" নামক একটি কলাম থাকে সেখান থেকেই মূলত ব্যাংকের যাবতীয় হিসাব!! আমরা যখন কোনো জায়গা থেকে চেক পাই হতে পারে পণ্য বিক্রয় করে অথবা দেনাদারের নিকট থেকে সেক্ষেত্রে আমরা নগদান বইয়ে ব্যাংকের জের বাড়িয়ে দেই [ডেবিট করি]!!
তার মানে, আমানতকারীর ব্যাংকে কত টাকা জমা/জমাতিরিক্ত আছে সেই হিসাব রাখার জন্য আমানতকারী নগদান বই [cash book] ব্যবহার করে এবং ব্যাংক পাশ বই [bank book] ব্যবহার করে!! তো, সেক্ষেত্রে আমানতকারী যখন কোনো পাওনাদার বরাবর চেক ইস্যু করে [মানে, অর্থ পরিশোধ করার জন্য চেক দিবে] তখন তিনি তার নগদান বইয়ে ব্যাংকের জের কমিয়ে দেয়। তার মানে ব্যাংকেরও উচিত এই অর্থ পরিশোধ করে আমানতকারী'র অর্থের পরিমাণ কমিয়ে দেওয়া।
আরেকটা ব্যাপার হচ্ছে—
'ব্যাংক এবং আমানতকারী' দুটো ভিন্ন পক্ষ! আমানতকারী যখন ব্যাংকে টাকা জমা রাখে তখন তার ব্যাংকে সম্পদের পরিমাণ বেড়ে যায় পাশাপাশি ব্যাংকও আমানতকারীর নিকট দায়বদ্ধ হয়ে যায় তাই যখনই কোনোভাবেই আমানতকারী'র ব্যাংক জমা [সম্পদ] বেড়ে যাবে তখনই ব্যাংক সেটাকে ক্রেডিট করবে মানে দায়ের পরিমাণ বাড়িয়ে দিবে। এবং আমানতকারী'র ব্যাংকের ব্যাংক জমার পরিমান কোনোভাবে হ্রাস পেলে ব্যাংক সেটাকে ডেবিট করবে মানে দায় কমিয়ে দেবে!! আচ্ছা, দেখি জাবেদা কীভাবে দিতে হয়?
• দেনাদার কর্তৃক সরাসরি ব্যাংকে জমা ১,০০০ টাকা। এক্ষেত্রে দুইটি পক্ষে জাবেদা হবে—১. ব্যাংক, ২. আমানতকারী!!
১. ব্যাংক জাবেদা দিবে এভাবে—
নগদান হিসাব [ব্যাংকে নগদ টাকা আসবে]→ ডেবিট [১,০০০]
আমানতকারী হিসাব [আমানতকারী'র অধিকার বেড়ে যাবে, ব্যাংকের দায় বৃদ্ধি]→ ক্রেডিট [১,০০০]
২. আবার আমানতকারী জাবেদা দিবে—
ব্যাংক হিসাব [সম্পদ বৃদ্ধি]→ ডেবিট [১,০০০]
দেনাদার হিসাব [সম্পদ হ্রাস]→ক্রেডিট [১,০০০]
তো, এভাবেই আমানতকারী এবং ব্যাংকের সম্পর্ক চলতে থাকে। কিন্তু সমস্যা হয়ে যায় অন্য জায়গায়— আমানতকারী অনেক সময় পাওনাদার বরাবর চেক ইস্যু করে তখন আমানতকারী সাথে সাথে তার নিজের বইতে [নগদান বই] ব্যাংকের জের কমিয়ে দেয় মানে ক্রেডিট করে দেয়। কিন্তু এই চেক ব্যাংকে জমা দেওয়ার সাথে সাথেই তো আর পাওনাদার এই অর্থ তুলে নিবে না। একটু বিলম্ব তো হবেই!! আবার অনেক সময় ব্যাংক তার আমানতকারীর পক্ষ হয়ে আমানতকারী'র কোনো দেনাদারের থেকে অর্থ আদায় করে ক্রেডিট করে দেয় [মানে, নিজের দায় বাড়িয়ে দেয়] কিন্তু আমানতকারী জানতেই পারেননা আর জানেনা বলেই আমানতকারী তার নিজের বইতে ব্যাংক কলামের জের বাড়িয়ে [ডেবিট করে] দেয়নি। আর এভাবেই দুই পক্ষের হিসাবের জের ভিন্ন হয় বা গরমিল দেখা দেয়। আর এই গরমিলকে মিল করার জন্যই ব্যাংক সমন্বয় বিবরণী করা হয়।
এখানে মনে রাখতে হবে—
নগদান বই/ ক্যাশ বই প্রস্তুত করেন— আমানতকারী
পাশ বই/ব্যাংক বই প্রস্তুত করেন — ব্যাংক কর্তৃপক্ষ
ব্যাংক সমন্বয় বিবরণী প্রস্তুত করেন— আমানতকারী!
ব্যাংক সমন্বয় বিবরণী প্রধানত দুইটি পদ্ধতিতে প্রস্তুত করা হয়।
একক জের পদ্ধতি
উভয় জের পদ্ধতি
একক জের পদ্ধতি:
এই পদ্ধতিতে আসলে ব্যাংকে কত টাকা জমা আছে সেটার সঠিক পরিমাণ জানা যায়না। শুধু, একটা বইয়ের [নগদান বই অনুযায়ী ব্যাংক জমা] জের নিয়ে অন্য বইয়ের জেরের [ব্যাংক অনুযায়ী ব্যাংক জমার জের] নির্ণয় করা হয়। কাজেই, যদি নগদান বই মোতাবেক ব্যাংক জমার পরিমান নিয়ে অংক শুরু করলে পাশ বই মোতাবেক ব্যাংক জমা দিয়ে অংক শেষ হয়।
উভয় জের পদ্ধতি:
এই পদ্ধতিতে ব্যাংকে জমাকৃত অর্থের সঠিক পরিমাণ জানা যায়। কারণ, দুই জেরকে পাশাপাশি বসিয়ে ব্যাংক সমন্বয় বিবরণী প্রস্তুত করা হয়। অর্থাৎ- যার যেটা করা উচিত সেটাই করতে হবে।
এখন ধরুন, ব্যাংক আমানত'র থেকে ব্যাংক চার্জ কেটে নিয়েছে ৫০০ টাকা। এক্ষেত্রে ব্যাংক ঠিকই আমানতকারী'র হিসাবের জের কমিয়ে দিবে কিন্তু এই খবর যদি আমানতকারী না জানে তাহলে আমানতকারী বইতে কিন্তু টাকা কমবে না , তাই যদি আমরা ব্যাংক মোতাবেক আমানতকারী'র বইয়ের জের জানতে চাই তাহলে আমাদের ব্যাংকে হিসাব মতে যা আছে তার সাথে ৫০০ যোগ দিয়ে ক্যাশ বইয়ের পরিমাণ জানতে হবে। আবার যদি ঘটনাটা উল্টো ঘটতো মানে নগদান বই মোতাবেক জের নিয়ে ব্যাংক বরাবর যেতে চাই তাহলে ক্যাশ বইয়ের টাকা থেকে ৫০০ বাদ দিতে হবে যদি আমার ব্যাংক মোতাবেক জের পেতে চাই!!
সুতরাং- একক জের পদ্ধতিতে জাস্ট একটা জের থেকে অন্য জেরে যাওয়ার পদ্ধতি এটাকে প্রকৃত জের জানা যায়না।।
উদাহরণ দিলে হয়তো ভালো বুঝতে পারবেন; ধরুন নগদান বই মোতাবেক ব্যাংক জমার উদ্বৃত্ত [জের] আছে ৩,০০০ টাকা। এখন প্রশ্ন হচ্ছে- ব্যাংক আমানতকারীর সুদ মঞ্জুর করে ২০০ টাকা। কিন্তু নগদান বইতে হিসাবভুক্ত হয়নি।
সেক্ষেত্রে যদি এখন নগদান বই মোতাবেক জের থেকে ব্যাংক বিবরণী মোতাবেক জের বের করতে যাই তাহলে কী করতে হবে?
ব্যাংক কিন্তু অলরেডি ২০০ টাকা যোগ করে ৩,০০০+২০০ করে বসে আছে।
সেক্ষেত্রে আমাদের করণীয় হলো- নগদান বই মোতাবেক জেরের সাথে ২০০ যোগ করা যাতে ব্যাংক বিবরণীর জের পাই। তাই ৩,০০০+২০০= ৩২০০ করতে হয়!!
এগুলো সম্পর্কিত আরো কিছু পারিভাষিক শব্দ আছে যেগুলো জানতে হবে—
১। ট্রানজিটে জমা: আমার মনে হয় এখানে transportation [পরিবহন] শব্দ থেকে "ট্রানজিট" শব্দটি এসেছে। দেনাদার বা অন্য কারো কাছ থেকে প্রাপ্ত চেক আদায়ের জন্য [আমানতকারী'র জেরে যোগ করার জন্য] ব্যাংকে জমা দেওয়া হয়েছে, কিন্তু ব্যাংক কর্তৃক এখনো আদায় হয়নি। আপনি যখন ব্যাংক বরাবর এই চেকের টাকা আদায়ের জন্য জমা দিছেন তখন অবশ্যই ভেবে নিয়েছেন যে ব্যাংক আপনার হিসাবের সাথে যোগ করে দিবে তাই আপনি জমা দেওয়ার সাথে সাথেই আপনার নগদান বইয়ের ব্যাংক কলামের জের বাড়িয়ে দিয়েছেন। কিন্তু দেখা গেল— নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে [ঐ হিসাব কালে] ব্যাংক অর্থ আদায় করেনি তার মানে আপনার ব্যাংকের ব্যালেন্স বাড়িয়ে দেয়নি।
এখন যদি আপনাকে বলা হয় নগদান বইয়ের জের থেকে ব্যাংক বিবরণী অনুযায়ী ব্যাংক জের নির্ণয় করেন,তাহলে কী করতে হবে?? এখানে, একটা বিষয় লক্ষ্য করুন, আপনি আপনার বইয়ে জের বাড়িয়ে দিয়েছেন এখন যদি ব্যাংক বিবরণী অনুযায়ী জের বের করতে চান তাহলে আপনার জের থেকে ঐ চেকের টাকা [ট্রানজিটে জমার] বাদ দিতে হবে তাহলেই ব্যাংক বিবরণী অনুযায়ী ব্যাংক জের পেয়ে যাবেন যেহেতু বের এইটা অর্থ যোগ করেনি। এখানে আরেকটি ব্যাপার হলো- আপনি কিন্তু ব্যাংক বহির জের বাড়িয়ে দিতে পারবেন না,কারণ এই অধিকার আপনার নেই।। শুধু ব্যাংক বহির মতে, আপনার জের কত আছে সেটা বের করতে পারবেন!!
২। বকেয়া চেক/অপরিশোধিত চেক:
ইস্যুকৃত চেক যা আপনি আপনার পাওনাদারের অর্থ পরিশোধের জন্য দিয়েছিলেন তার মানে আপনি আপনার বইয়ে ব্যাংকের জের কমিয়ে দিয়েছেন যে আপনার পাওনাদার অর্থ তুলে নিবে কিন্তু দেখা দেখা এখনো আপনার পাওনাদারের এই অর্থ তুলে নেননি তারমানে, ব্যাংক এখনো আপনার হিসাব থেকে টাকা বাদ দেয়নি। এখন যদি আপনি আপনার বই মোতাবেক ব্যাংক বিবরণীর জের বের করতে চান তাহলে অবশ্যই আপনার বইয়ে জের কমিয়ে দিতে হবে যদি ব্যাংক বিবরণীর জেরের সমান হতে চান!!
৩। প্রত্যাখ্যাত চেক/অপর্যাপ্ত তহবিল [NSF]: আপনার দেনাদারের কাছ থেকে একটি চেক পেয়ে ব্যাংকে জমা দিয়েছেন যাতে ব্যাংক আপনার হিসাবের জের বাড়িয়ে দেয় সেজন্য আপনি আপনার বইয়ে ব্যাংকের জেরের ইতোমধ্যেই বাড়িয়ে দিয়েছেন কিন্তু দেখা গেল, ঐ দেনাদারের ব্যাংকে কোনো টাকা নেই বা আপনার চেকের সমপরিমাণ টাকা নেই তাহলে ব্যাংক ঐ চেকের অর্থ আদায় করতে পারবে না বা চেকটি ফেরত দিবে। এখানে ব্যাপারটা হচ্ছে— ব্যাংক কিন্তু আপনার হিসাবের জের বাড়িয়ে দেয়নি কিন্তু আপনি ইতোমধ্যেই বাড়িয়ে দিয়েছেন তার মানে গরমিল এখানেই হয়ে গেল। সেক্ষেত্রে ব্যাংকের জেরের সমান আপনার বইয়ে জের বানাতে হলে— আপনি পূর্বে যে পরিমাণ অর্থ যোগ করেছিলেন সেই অর্থ বিয়োগ করতে হবে তাহলে ব্যাংক বিবরণীর সাথে মিলে যাবে!!
আরো দুটো গুরুত্বপূর্ণ টপিক হচ্ছে— ডেবিট মেমোরেন্ডামে এবং ক্তেডিট মেমোরেন্ডাম!
ডেবিট মেমোরেন্ডাম: আমানতকারী বা তার প্রতিনিধির প্রত্যক্ষ অংশগ্রহণ ছাড়াই [অংশগ্রহণ করলে তো আর কোনো গরমিল-ই হতো না] ব্যাংকের ভিতরে সরাসরি কোনো লেনদেনের মাধ্যমে আমানতকারী'র ব্যাংক জমা হ্রাস পেলে উক্ত বিষয় আমানতকারীকে জানানোর জন্য ব্যাংক কর্তৃক যে মেমো ইস্যূ করা হয় তাকে বলে ডেবিট মেমোরেন্ডাম বা ডেবিট মেমো!! এইখানে আমানতকারী'র অর্থ কমে যাচ্ছে মানে ব্যাংকের দায়ও কমে যাচ্ছে তাই ডেবিট করা হচ্ছে!! যেমন— প্রত্যাখ্যাত চেক, ব্যাংক সার্ভিস চার্জ, ব্যাংক কর্তৃক প্রদেয় বিল/হিসাবের টাকা পরিশোধ ইত্যাদি!!
ক্রেডিট মেমোরেন্ডাম: পূর্বেরটার উল্টো অর্থাৎ আমানতকারী'র ব্যাংক ব্যালেন্স বেড়ে যাবে যে প্রক্রিয়ায় আর আমানতকারী'র ব্যাংক ব্যালেন্স বেড়ে যাওয়া মানে ব্যাংকের দায় বেড়ে যাওয়া তাই ক্রেডিট মেমোরেন্ডাম!! যেমন— ব্যাংক কর্তৃক প্রাপ্য বিল/হিসাবের অর্থ আদায়, ব্যাংক সুদ মঞ্জুর করা ইত্যাদি!!
এক্ষেত্রে, নগদান বই অনুযায়ী ব্যাংক জের এবং ব্যাংক বিবরণী অনুযায়ী ব্যাংক জমাতিরিক্তর জন্য একই নিয়ম।
আর নগদান বই অনুযায়ী ব্যাংক জমাতিরিক্ত এবং ব্যাংক বিবরণী অনুযায়ী ব্যাংক জমা জন্যই একই নিয়ম অর্থাৎ পুর্বের ক্ষেত্রে যেগুলো যোগ করতে হতো এই দুটোর জন্য সেগুলো বিয়োগ করতে হবে। আর বিয়োগের গুলো যোগ করতে হবে!! [এগুলোর পিছনেও কারণ আছে]
আচ্ছা, চলুন একটা রিয়েল প্রাকটিস করি—
উদ্দীপক: ৩১,১২, ২০১৩ তে নগদান বই মোতাবেক ব্যাংক জমার উদ্বৃত্ত ১০,৫০০ টাকা। কিছু গরমিল আছে যার কারণগুলো নিম্নরূপ:
১. পাওনাদার বরাবর ইস্যুকৃত মোট ১৬,০০০ টাকার চেকের মধ্যে ৫,০০০ টাকার চেক ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত ব্যাংক কর্তৃক পরিশোধিত হয়েছে।
২. ব্যাংক কর্তৃক দেনাদার নিকট হতে সরাসরি আদায় ১,৫০০ টাকা, যা নগদান বইতে লেখা হয়নি।
৩. ৩,০০০ টাকার একখানা প্রদেয় বিল ব্যাংক কর্তৃক পরিশোধিত হয়েছে, যা নগদান বইতে লেখা হয়নি।
৪. দেনাদারের নিকট থেকে প্রাপ্য নোট ২০,০০০ টাকা আদায়ের জন্য ব্যাংকে জমা দেওয়া হয়েছে। ব্যাংক তার মধ্যে ১০,০০০ টাকার চেক আদায় করেছে, যা নগদানভুক্ত হয়নি।
৫. ব্যাংক সুদ ৫০ টাকা এবং ব্যাংক চার্জ ৪০ টাকা, যা নগদান বইতে লেখা হয়নি।
৬. একজন দেনাদার কর্তৃক সরাসরি ব্যাংকে জমাদান ২,৬২০ টাকা, যা নগদান বইতে লেখা হয়নি।
প্রশ্ন:
খ. ব্যাংক মিলকরণ বিবরণী প্রস্তুত কর।
গ. নগদান বইতে হিসাবভুক্ত হয়নি এমন লেনদেন গুলোর জাবেদা দাও।।
(কোনো এক বোর্ড প্রশ্ন)
খ] উত্তর:
এখানে নগদান বই মোতাবেক জের দেওয়া আছে অর্থাৎ আমাদের ব্যাংক মোতাবেক জেরের দিকে যেতে হবে।
নগদান বই মোতাবেক ব্যাংক জমার পরিমান হলো ১০,৫০০ টাকা।
১. পাওনাদার বরাবর ইস্যুকৃত মোট ১৬,০০০ টাকার চেকের মধ্যে ৫,০০০ টাকার চেক ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত ব্যাংক কর্তৃক পরিশোধিত হয়েছে।
এখানে যখন পাওনাদার বরাবর চেক ইস্যু করা হয়েছিল তখন এই পরিমাণ টাকা বাদ দেওয়া হয়েছিল অর্থাৎ এই ১৬,০০০ বাদ দিয়ে জের হয়েছে ১০,৫০০ টাকা। কিন্তু দেখা গেল ব্যাংক পুরো টাকা [১৬,০০০] পরিশোধ করেনি করেছে মাত্র ৫,০০০ টাকা অর্থাৎ বাকি ১১,০০০ টাকা ব্যাংক পরিশোধ করেনি বা জেল থেকে বাদ দেয়নি।
তার মানে ব্যাংক বিবরণী মোতাবেক ব্যাংক জের বের করতে হলে আমাদের করণীয় হলো— ১০,৫০০'র সাথে ১১,০০০ যোগ দেওয়া তবেই ব্যাংক বিবরণীর মোতাবেক ব্যাংক জমা পাব। সুতরাং- ২১,৫০০ হলো!!
২. ব্যাংক কর্তৃক দেনাদারের নিকট হতে সরাসরি আদায় ১,৫০০ টাকা, যা নগদান বইতে লেখা হয়নি।
এখানে ব্যাংক আদায় নিয়েছে মানে জের বাড়িয়ে দিয়েছে, কিন্তু নগদান বইতে বাড়ানো হয়নি তার ব্যাংক মোতাবেক ব্যাংক জেরের সমান হতে হলে ১,৫০০ যোগ করতে হবে।
অর্থাৎ, ২১,৫০০+১,৫০০=২৩,০০০!!
৩] ৩,০০০ টাকার একখানা প্রদেয় বিল ব্যাংক কর্তৃক পরিশোধিত হয়েছে, যা নগদান বইতে লেখা হয়নি।
এখানে, ব্যাংক পরিশোধ করে জের কমিয়ে দিয়েছে কিন্তু নগদান বইতে কমানো হয়নি তার ব্যাংকের সমান হতে হলে ৩,০০০ টাকা বাদ দিতে হবে।
সুতরাং- ২৩,০০০-৩,০০০=২০,০০০!!
৪. দেনাদারের নিকট থেকে প্রাপ্য নোট ২০,০০০ টাকা আদায়ের জন্য ব্যাংকে জমা দেওয়া হয়েছে। ব্যাংক তার মধ্যে ১০,০০০ টাকার চেক আদায় করেছে, যা নগদানভুক্ত হয়নি।
এখানে, নগদান বইয়ে আদায় বাবদ যোগ দেওয়া হয়েছিল ২০,০০০ টাকা কিন্তু ব্যাংক আদায় করেছে মাত্র ১০,০০০ টাকা অর্থাৎ বাকি ১০,০০০ করেনি বা জের বাড়িয়ে দেয়নি তাই ব্যাংকের সমান হতে হলে ২০,০০০ টাকা না বাড়িয়ে ১০,০০০ টাকা বাড়াতে হবে। বেশি বাড়ানো অংশ বাদ দিতে হবে।
সুতরাং- ২০,০০০-১০,০০০=১০,০০০!
৫. ব্যাংক সুদ ৫০ টাকা এবং ব্যাংক চার্জ ৪০ টাকা, যা নগদান বইতে লেখা হয়নি।
এখানে, ব্যাংক সুদ মঞ্জুর বাবদ ৫০ টাকা বাড়িয়ে দিছে এবং চার্জ বাবদ ৪০ টাকা কেটে নিছে তার মানে ব্যাংকের সমান হতে হলে ৫০ টাকা যোগ দিতে হবে এবং ৪০ টাকা বিয়োগ দিতে হবে।
সুতরাং- ১০,০০০+৫০-৪০=১০,০১০!!
৬. একজন দেনাদার কর্তৃক সরাসরি ব্যাংকে জমাদান ২,৬২০ টাকা, যা নগদান বইতে লেখা হয়নি।
এখানে, দেনাদারের ২,৬২০ টাকা ব্যাংক যোগ করেছে কিন্তু নগদান বইতে যোগ দেওয়া হয়নি তাই ব্যাংকের সমান হতে হলে আমাদের ২,৬২০ টাকা যোগ করতে হবে।
সুতরাং- ১০,০১০+২,৬২০= ১২,৬৩০!!
অর্থাৎ- ব্যাংক বিবরণী অনুযায়ী ব্যাংক জের হলো— ১২,৬৩০ টাকা। [উত্তর]
{উপরের সবগুলো বিবরণীতে একক জের পদ্ধতি অনুসরণ করা হয়েছে অর্থাৎ, এই দুটো জেরের কোনোটাই প্রকৃত জের নয়!}
[উভয় জের পদ্ধতি নিয়ে অন্য দিন কথা হবে, ইনশা আল্লাহ!!]
গ. জাবেদা— [যেগুলো নগদানভুক্ত হয়নি]
২. ব্যাংক কর্তৃক দেনাদারের নিকট হতে সরাসরি আদায় ১,৫০০ টাকা, যা নগদান বইতে লেখা হয়নি।
ব্যাংক হিসাব [সম্পদ বৃদ্ধি]→ ডেবিট [১,৫০০]
দেনাদার হিসাব [সম্পদ হ্রাস]→ ক্রেডিট [১,৫০০]
৩] ৩,০০০ টাকার একখানা প্রদেয় বিল ব্যাংক কর্তৃক পরিশোধিত হয়েছে, যা নগদান বইতে লেখা হয়নি।
প্রদেয় বিল হিসাব [দায় হ্রাস]→ ডেবিট [৩,০০০]
ব্যাংক হিসাব [সম্পদ হ্রাস]→ ক্রেডিট [৩,০০০]
৪. দেনাদারের নিকট থেকে প্রাপ্য নোট ২০,০০০ টাকা আদায়ের জন্য ব্যাংকে জমা দেওয়া হয়েছে। ব্যাংক তার মধ্যে ১০,০০০ টাকার চেক আদায় করেছে, যা নগদানভুক্ত হয়নি।
ব্যাংক হিসাব [সম্পদ বৃদ্ধি]→ ডেবিট [১০,০০০]
দেনাদার হিসাব [সম্পদ হ্রাস]→ ক্রেডিট [১০,০০০]
৫. ব্যাংক সুদ ৫০ টাকা এবং ব্যাংক চার্জ ৪০ টাকা, যা নগদান বইতে লেখা হয়নি।
ব্যাংক হিসাব [সম্পদ বৃদ্ধি]→ ডেবিট [৫০]
ব্যাংক সুদ [আয় বৃদ্ধি]→ক্রেডিট [৫০]
ব্যাংক চার্জ [ব্যয় বৃদ্ধি]→ ডেবিট [৪০]
ব্যাংক হিসাব [সম্পদ হ্রাস]→ক্রেডিট [৪০]
৬. একজন দেনাদার কর্তৃক সরাসরি ব্যাংকে জমাদান ২,৬২০ টাকা, যা নগদান বইতে লেখা হয়নি।
ব্যাংক হিসাব [সম্পদ বৃদ্ধি]→ ডেবিট [২,৬২০]
দেনাদার হিসাব [সম্পদ হ্রাস]→ক্রেডিট [২,৬২০]
[আলহামদুলিল্লাহ]
লিখে তো আর সবকিছু বোঝানো যায় না, তারপরও যদি কেউ বুঝতে পারেন তাহলে আমার এই কষ্ট সার্থক!! মানুষ হিসেবে ভুল ত্রুটি থাকাটা অস্বাভাবিক কিছু নয় তাই সেরকম ভুল চোখে পড়লে দেখিয়ে দিবেন,ইনশা আল্লাহ সংশোধন হয়ে নিব!! টাইপিং জনিত ভুল ত্রুটি ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন এবং সর্বোপরি আমার জন্য দোয়া করবেন!!
আপনাদের জন্য শুভকামনা রইলো ❤️🥀
মোঃ সুকচাঁদ আহমেদ
দ্বাদশ শ্রেণি [এইচএসসি -২২]
সিরাজগঞ্জ সরকারি কলেজ, সিরাজগঞ্জ!!
#কোম্পানি এর গুরুত্বপূর্ণ তথ্য
✅কোম্পানিকে বলা হয়➡️আমেরিকায় Corporation এবং ফ্রান্সে Society Anonym
✅কোম্পানিকে কৃত্রিম ব্যক্তিসত্তা হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন➡️বিচারপতি জন মার্শাল
✅কোম্পানি সেচ্ছামুলক সংগঠন বলেছে➡️বিচারপতি লিন্ডলে
✅কোম্পানি বলতে বোঝায়➡️পাবলিক লিমিটেড কোম্পানি
✅কোম্পানির প্রধান উদ্দেশ্য➡️মুনাফা অর্জন
✅কোম্পানির প্রধান সুবিধা➡️সীমাবদ্ধ দায়
✅কোম্পানির প্রধান অসুবিধা➡️জটিল গঠন প্রনালী
✅কোম্পানির প্রধান বৈশিষ্ঠ➡️কৃত্রিম ব্যক্তিসত্তা বা আইনগত সত্তা।
নড়াইলে আজ SSC বাংলা প্রথম পত্রের পরীক্ষায় দ্বিতীয় পত্রের প্রশ্নপত্র বিতরণ
#অংশীদারি ব্যবসায়ের অংশীদারেরা ২ ভাবে উত্তোলন করতে পারেন।
১)নগদ অর্থ উত্তোলন
২) পন্য উত্তোলন
➡️মনে রাখবেন শুধুমাত্র নগদ উত্তোলন এর ওপর সুদ ধার্য করা হয়। পন্য উত্তোলন এর ওপর কোনো সুদ ধার্য হয়না।
📝🎤নগদ উত্তোলন সুদের বিবরন
✅মাসের শুরুতে উত্তোলন➡️৬.৫ মাসের সুদ
✅মাসের মাঝামাঝিতে উত্তোলন➡️৬ মাসের সুদ
✅মাসের শেষে উত্তোলন ➡️৫.৫ মাসের সুদ
✅প্রতি ২ মাস অন্তর উত্তোলন➡️২.৫ মাসের সুদ
✅প্রতি ৩ মাস অন্তর উত্তোলন ➡️১.৫ মাসের সুদ
✅বার্ষিক উত্তোলনের ক্ষেত্রে ➡️৬ মাসের সুদ
✅উত্তোলনের সময় উল্লেখ না থাকলে গড়ে➡️৬ মাসের সুদ
✍️✍️উত্তোলনের সুদ হিসাবভুক্ত করার জাবেদা
➡️➡️অংশিদারদের মুলধন/চলতি হিসাব------ডেঃ
➡️➡️ লাভ লোকসান আবন্টন হিসাব ----------ক্রেঃ
সকল SSC এবং দাখিল পরীক্ষার্থীদের প্রতি শুভকামনা ও অবিরাম ভালোবাসা রইলো।!'
ইনশাআল্লাহ ভালো কিছু হবে। 👍💖
👉পরীক্ষার পূর্বে পরীক্ষার্থীদের যা করণীয়.!'✍️
👉নির্দিষ্ট সময়ের পূর্বে প্রয়োজনীয় উপকরণসমূহ নিয়ে পরীক্ষা কেন্দ্রে উপস্থিত হওয়া।
👉 মনোযোগ সহকারে কভার পেজ নির্ভুলভাবে পূরণ করা।
👉 লেখার পূর্বে প্রশ্নগুলো ভালোভাবে পড়া, সহজ এবং জানা প্রশ্নগুলো আগে লিখা, প্রশ্নে যতটুকু চাইবে ততটুকুর উত্তর দেওয়া। এবং সময় থাকলে ফেলে আসা প্রশ্নগুলোর উত্তর করা।!
👉 প্রয়োজনে অতিরিক্ত উত্তর পত্র নেওয়া।
এক ঘন্টার আগে হলের বাইরে না যাওয়া। এবং লেখা শেষে দায়িত্বরত শিক্ষকের নিকট খাতা জমা দেওয়া।
অবশ্যই বর্জনীয়::
👉 কঠিন প্রশ্নের উত্তর দিয়ে লেখা শুরু না করা।
👉 সময় ভুলে না যাওয়া।
👉খাতায় অপ্রয়োজনীয় কিছু না লেখা।
👉পরিচিতি পর্বে সময় নষ্ট না করা ও পাশের সিটের শিক্ষার্থীর প্রতি অতিমাত্রায় মনোসংযোগ না করা।
👉ঘনঘন বাথরুমে বা বাহিরে না যাওয়া।
👉 আগে আগে হল ত্যাগ না করা।
👉কোনো ডিজিটাল ডিভাইস ব্যবহার না করা।
👉 নকল বা প্রশ্নফাঁসের সাথে জড়িত না হওয়া।
👉 উত্তর পত্রের ভিতর ও বাহিরে অপ্রয়োজনীয় কিছু না লেখা।
👉পরীক্ষার হলে দেরি করে না যাওয়া।
এবং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কথা যেটা পরীক্ষার পূর্বে অযথা টেনশন না করা।😊
২০২২ সালের সকল এস.এস.সি/দাখিল পরিক্ষার্থী ছোট ভাই ও বোনদের জন্য রইল অনেক অনেক দোয়া, ভালোবাসা ও শুভ কামনা।।
এইচএসসি ২০২২ এর পরীক্ষার রুটিন প্রকাশিত হয়েছে।সবাই দেখে নাও।
ব্যবসায়িক লেনদেনের দলিল সমূহ:
*** #প্রাথমিক দলিল সমূহ:
#চালান:ধারে পণ্য ক্রয়-বিক্রয় একটি প্রামাণ্য দলিল।
#ক্যাশমেমো:নগদে পণ্য ক্রয়-বিক্রয় একটি প্রামাণ্য দলিল।
#ডেবিট নোট; ক্রয়কৃত পণ্য ফেরতের জন্য নোট ব্যবহৃত হয়। ডেবিট নোটকে দেনা লিপি বা দেনা চিঠি বলা হয়।
#ক্রেডিট নোট: বিক্রীত মাল ফেরতের জন্য ক্রেডিট নোট ব্যবহৃত হয়। ক্রেডিট নোটকে পাওনা লিপি বা চিঠি বলে।
#ভ্যাট চালান:১৯৯১ সালের ভ্যাট আইন অনুযায়ী সরকার কর্তৃক নির্ধারিত ছকে পণ্য বিক্রেতা যে চালান প্রস্তত করে তাকে ভ্যাট চালান বলে।
*** #চূড়ান্ত দলিল সমূহ:
#ডেবিট ভাউচার: নগদে পণ্য ক্রয়সহ বিভিন্ন ধরনের খরচের জন্য ব্যবহৃত ভাউচারকে ডেবিট ভাউচার বলে।
#ক্রেডিট ভাউচার: নগদে পণ্য বিক্রয়সহ বিভিন্ন ধরনের আয়ের জন্য ব্যবহৃত ভাউচারকে ক্রেডিট ভাউচার বলে।
#জার্নাল ভাউচার:অনগদ লেনদেন (অবচয়, অবলোপন, অনাদায়ী পাওনা সঞ্ঝিতি ইত্যাদি) এর জন্য ব্যবহৃত ভাউচারকে জার্নাল ভাউচার বলে।
ফিনান্স ব্যাংকিং ও বীমা -১ম পত্র
মূলধন বাজেটিং ও বিনিয়োগ সিদ্ধান্ত
https://youtube.com/channel/UCDhjBNN514n3ALLbzNIdgwQ
এটা আমার ব্যক্তিগত Youlube চ্যানেল। এখানে কমার্সদের বিভিন্ন ক্লাস দেওয়া হয় SSC+HSC & admission দের জন্য।সেই সাথে আমার ভার্সিটি জীবনের বিভিন্ন মুহূর্তের ভিডিও দেওয়া হবে।সবাই চ্যানেলটি subscribe করে রাখতে পারো।
#বাণিজ্য_স্কুল
বাণিজ্য স্কুল - YouTube Share your videos with friends, family, and the world
Right Form Of Verb নিয়ে যাদের সমস্যা, নোটটা তাদের জন্য।
সংগৃহীত▶
আরো আপডেট পেতে ফলো করে রাখুন👍
এইচএসসি 2022 বাংলা প্রথম পত্র সাজেশন।
হিসাববিজ্ঞান এর কোন
অধ্যায় টি আপনার
কাছে কঠিন মনে হয়...???
✬ ✬হিসাব বিজ্ঞান ✬ ✬
বাকিতে ক্রয়কৃত পন্যের মূল্য পরিশোধের ক্ষেত্রে কিছু সংকেত এবং এর অর্থঃ
১. Net/30 মূল্য পরিশোধের সর্বোচ্চ সময় 30 দিন।
২. 2/10 - 10দিনের মধ্যে মূল্য পরিশোধ করদে পারলে 2% বাট্টা পাওয়া যাবে।
৩. 2/10, n/30 মূল্য পরিশোধের সর্বোচ্চ সময় 30 দিন, তবে 10 দিনের মধ্যে পরিশোধ করতে পারলে 2% বাট্টা পাওয়া যাবে।
৪. 2/10, EMO( End of the Month) চালান তৈরীর মাস শেষ হওয়ার পরবর্তী মাসের 10 দিনের মধ্যে মূল্য পরিশোধ করতে পারলে 2% বাট্টা পাওয়া যাবে।
৫. 2/EMO চালান তৈরীর মাসের মধ্যে মূল্য পরিশোধ করতে পারলে 2% বাট্টা পাওয়া যাবে।
শেয়ার দিয়ে সবাইকে দেখার সুযোগ করে দিন।
হিসাববিজ্ঞান ২য় পত্র
আর্থিক বিবরণী বিশ্লেষণ
উত্তোলন সংক্রান্ত জাবেদার সমস্যা আর নয় ইনশাআল্লাহ।একটি ক্লাসেই সকল সমাধান।
অনেকের প্রশ্ন:আমার অ্যাডমিশন যাত্রা কেমন ছিল?
বিস্তারিত আমি ভিডিওটিতে বলার চেষ্টা করেছি।
আর্থিক বিবরণীর গুরুত্বপূর্ণ সূত্রাবলী
Follow my YouTube channel
👉https://youtube.com/channel/UCDhjBNN514n3ALLbzNIdgwQ
আজ দেখলাম অনেকে মা-বাবা সহ ঢাবি ক্যাম্পাসে এসেছে ভর্তি হতে, ভর্তি শেষে ছবি তুলে দিচ্ছে বাবা। আহা, মনোরম দৃশ্য 🥰
এমন একটা মুহূর্ত সবার জীবনেই আসুক🖤
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Contact the school
Telephone
Website
Address
Dhaka
Dhaka, 1216
Right place for Business student .... BBA/MBA .... Accounting, Finance and as well as Business Studies for O/A level student.
House #2B, Road #12, Mirpur Road, Dhanmondi, Dhaka/
Dhaka, 1209
As the country’s largest skills development center, BSDI has been working since 2003 to develop the necessary skills for the youth of Bangladesh.
Luxmibazar Campus: 3/1, Nobodip Bosak Lane, Luxmibazar, Dhaka-1100, Bangladesh. Addmission Hot Line :01191791067 Lalmatia Campus: 6/5, Lalmatia, Block#F, Kazi Nazrul Islam Road, ( Physical More, Behin
Dhaka
Our mission is to make skilful & educated manpower by giving world standard education. We provide each student a diverse education in a safe, supportive environment that promotes s...
Concord Royal Court (3rd Floor), House: 40, Road: 27 (old) 16 (new), Dhanmondi
Dhaka, 1209
Embark on your academic journey overseas with Executive Study Abroad.
House 17, Level-2 (F-4), Road 14, Sector-13, Uttara
Dhaka, 1230
Dream Abroad Educational Consultancy (DAEC) place for interested people those who dream of studying abroad and we are here to catch dreams together. Our dream is to assist a studen...
Tongi, Gazipur
Dhaka
Certified Digital Marketer with 4year+ Experience. Expert in Facebook ads & Google Merchant center 💥
Dhaka
BCS & Job Math এর বেসিক, ছোটো-বড়ো সব সমস্যার সলভ, প্রয়োজনীয় তথ্য জানার জন্য এই পেইজ-এ সবাইকে স্বাগতম ☺️
Siddeshwari
Dhaka
Facilitate the students to get admission for higher study to overseas Universities and colleges.
Ka, 74, Shahjadpur, Gulshan, Dhaka. 1212
Dhaka, 1212
Greenhouse tutorial is an uncompromising endeavour for the academic and moral development of our next leaders of the nation.
Dhaka
We leading CPA marketing education agency that helps individuals and businesses develop the skills