EE.Electrical Engineering Group
Nearby equipment services
Fulbaria 1230
Dhaka Polytechnic Institute
Fulbaria
Dhaka
rmraj0783@gmail. com
Jashimuddin Avenue
dhaka
6403
1219
You may also like
Electrical Engineering ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার
𝐉𝐮𝐦𝐦𝐚 𝐌𝐮𝐛𝐚𝐫𝐚𝐤'🌻
༅༎🖤࿐🦋 ✿•𝐁𝐞𝐬𝐭 𝐋𝐢𝐧𝐞❥•࿐ 🦋💜
لا إله إلا الله محمد رسول اللّه
"লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ"
🌸"𝐀𝐥𝐡𝐚𝐦𝐝𝐮𝐥𝐢𝐥𝐥𝐚𝐡"🌸
🕋︎︎︎𝐉𝐮𝐦𝐦𝐚 𝐌𝐨𝐛𝐚𝐫𝐚𝐤🕋
_𝑨𝒔𝒔𝐚𝐥𝐚𝐦𝐮 𝑨𝒍𝒂𝒊𝒌𝒖𝒎☺️🖤✨
-𝑱𝒖𝒎𝒎𝒂 𝑴𝒐𝒃𝒂𝒓𝒂𝒌 ❤乂
Different types of cable Lugs/Terminals.বিভিন্ন ধরনের তারের লগ/টার্মিনাল।
#ইলেকট্রিক্যাল_ইঞ্জিনিয়াদেরগুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় :
চলুন VFD নিয়ে আলোচনা এবং তার একটি সমস্যা ট্রাবলশুটিং করে দেখা যাকঃ
শুরুতেই VFD এর সংজ্ঞাটা ক্লিয়ার করতে চাই 🥰
VFD এর পূর্ণ রূপ হচ্ছে Variable Frequency Drive.
এখন হয়তো প্রশ্ন আসতে পারে এটা দিয়ে কি করে??
এটা দিয়ে বড় বড় মটরে speed কে নিয়ন্ত্রণ করা হয়। আমরা যেমন বাসাবাড়িতে সিলিং ফ্যানের speed নিয়ন্ত্রণ করার জন্য Regulator ব্যবহার করি ঠিক তেমনি ফ্যাক্টরিতে বড় বড় মটরের speed কে এই VFD দিয়ে নিয়ন্ত্রণ করতে হয়।
এখন হয়তো অনেকের মাথায় প্রশ্ন আসতে পারে মটরের speed কে নিয়ন্ত্রণ করতে VFD কেন ব্যবহার করতে হবে, আর কি অন্য কোনো উপায় নাই??
আছে আরো অন্যান্য উপায় আছে কিন্তু সবচেয়ে সহজ উপায় হল ফ্রিকোয়েন্সি কে কম বেশি করে মটরের speed নিয়ন্ত্রণ করা। তাই সেই কাজটি করার জন্য VFD কে আবিষ্কার করা হয়েছে। তবে VFD যে শুধু মটরের speed কে কম বেশি করে তা নয়। এর আরো সুবিধা আছে।
সুবিধা সমূহ:
❤️এটি মটরের বিভিন্ন ফল্ট ধরে মটরকে ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা করে এবং user কে massage দেয়।
💙এটি অনেক এনার্জি সেভ করে।
🧡সিঙ্গেল ফেজ লাইন দিয়েও থ্রি ফেজ মটর চালান যায়।
💛VFD দিয়ে ফ্রিকোয়েন্সি কে 400 HZ পর্যন্ত বানান যায়
❤️বিভিন্ন প্রকার ডিজিটাল এবং এনালগ সিগন্যাল কে কাজে লাগিয়ে VFD এর মাধ্যমে মটকে নিয়ন্ত্রণ করা যায়।
💜প্রয়োজন অনুসারে program পরিবর্তন করে কাজ করা যায়।
এ ছাড়া আরো অনেক সুবিধা রয়েছে। তবে সুবিধার পাশাপাশি এর কিছু অসুবিধাও রয়েছে।
অসুবিধাসমূহ:
🧡তূলনামূলক ভাবে দাম অনেক বেশি।
💛অপারেট এবং মেইনটেইন্যান্স করার জন্য দক্ষ জনবল দরকার হয়।
সুবিধা অসুবিধা তুলনা করলে এর সুবিধাটাই বেশি।
এবার যদি ভিএফডি মহাশয় যদি অসুস্থ হয়ে পড়ে তাহলে করণীয় কি?
রোগী অসুস্থ হলে ডাক্তার যেমন চিকিৎসা করেন, তেমনি মেশিন অসুস্থ হলে ইঞ্জিনিয়ারকে চিকিৎসা করতে হয়। তবে মেশিনের রোগ সম্পর্কে ধারণা অবশ্যই থাকতে হবে। যেমন ভি এফ ডি মহাশয়ের একটি রোগ ও সমাধান দেখা যাকঃ
হাই বাস ফল্ট
ভিএফডি এর অন্যতম সমস্যাগুলোর মধ্যে একটি হল হাই বাস ফল্ট। যখন এই পরিস্থিতি দেখা দেয়, ভিএফডি ইন্সুলেটেড গেট বাইপোলার ট্রানজিস্টর/IGBT টার্ন অফ করে নিজেকে রক্ষা করে।
কারণঃ
★প্রয়োজনের অতিরিক্ত লোড বৃদ্ধি পেলে।
★ইনপুট ভোল্টেজ লেবেল বৃদ্ধি পেলে।
★তাৎক্ষণিক ভোল্টেজ বৃদ্ধি পেলে।
সমাধানঃ
★ডিএক্সেলারেশন টাইম এডজাস্ট করে নিতে হবে।
★লোড ক্যাপাসিটি ম্যাচিং এর জন্য আইসোলেশন ট্রান্সফরমার, লাইন ফিল্টারিং ইন্সটল করে নিতে হবে।
★এসি পাওয়ার সাপ্লাই এর consistency চেক করে নিতে হবে।
এভাবে ইন্ডাস্ট্রিয়াল ট্রাবলশুটিং, মোটর রিউইন্ডিং নিয়ে বিস্তারিত, তার বডিগার্ড MPCB, বাসবার সাইজ সিলেকশন, HT(11,33kV) লাইনের ক্যাবল সাইজ সিলেকশন, HT side ব্রেকার নির্বাচন, পিএফআই স্টেজ ক্যালকুলেশন, এক্সাইটেশন সিস্টেম তাও গল্পে গল্পে, মোটর নেইমপ্লেইট এর আদ্যপন্ত বিশ্লেষণ ----অন্যরকম মজাদার সব আর্টিকেল থাকছে।
EE.Electrical Engineering Group
ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার রাজিব খান
SRJ. Electrical Engineering group
#সিস্টেম_লস_ইলেকট্রিক্যাল_ইঞ্জিনিয়ারিদের_গুরুত্বপূর্ণ_একটি_বিষয়ঃ
→ট্রান্সমিশন লাইনের সমস্যা সমাধান→ঃ
#সিস্টেম_
লস :উৎপাদন স্থল হতে ব্যবহার পয়েন্ট পর্যন্ত বিদ্যুৎ শক্তি পরিবহন উৎপাদন কেন্দ্রে নিজস্ব ব্যবহার সহ যন্ত্রপাতির অপরচয় কারিগরি ও অকারিগরি লস প্রভৃতির কারণে যে পাওয়ার অপচয় হয়, তাকে সিস্টেম লস বলে।
শতকরা (%)সিস্টেম লস:
মোট উৎপাদিত শক্তি - মোট ব্যবহার শক্তি =----------------------------------------------------------------×100
মোট উৎপাদিত শক্তি
সিস্টেম লসকে শতকরা হারে প্রকাশ করা হয়ে থাকে।
উদাহরণ: মনে করি, মোট উৎপাদিত শক্তি=100MW এরং মোট ব্যবহাত শক্তি =800MW
100-800 ৷ 20
তাহলে মোট সিস্টেম লস =-------------------×100=-------×
100
100=20%
৭.৬ #সিস্টেম_লস_কমানো_প্রক্রিয়া_(Ways and means to minmise system loss)ঃ
সিস্টেম লস বিদ্যুৎ উপাদান ও সরবরাহকারীর জন্য পত্যক্ষ আর্থিক ক্ষতি ঘাটায় যা প্ররোক্ষভাবে গ্রাহককেও ক্ষতিগ্রস্ত করে।
কারণ এই ক্ষতির জন্য ব্যবহারকারীর বিদ্যুতের মূল্য বাড়াতে বাধ্য হয়।
#সিস্টেম_লস_কমানোর_প্রক্রিয়াগুলো_নিম্নরুপ ঃ
১. জেনারেটিং সিস্টেমকে যথাসম্ভব লোড কেন্দ্রের কাছাকাছি স্থাপন করা।
২.ট্রান্সমিশন লাইনের হাইভোল্টেজ ব্যবহার করা।
৩.উপযুক্ত মানসম্পূর্ণ ট্রান্সমিশন ও ডিস্ট্রিবিউশন লাইন ব্যবহার করা।
৪.উপযুক্ত ও মানসম্মত ট্রান্সফরমার ও সুইচ গিয়ার ব্যবহার করা।
৫.সাশ্রয়ীভাবে জেনারেশন ম্যানেজমেন্ট করা।
৬.জেনারেটিং ও ছাত্র শুনে বিদ্যুৎ ব্যবহারের মিতব্যয়ী হওয়া।
৭.গ্রাহকের অবৈধ সংযোগ ও অবৈধ বিদ্যুৎ ব্যবহার বন্ধ করা।
৮.বিলিং এর সঠিকতা ক্ষিপ্রতা বজায় রাখা।
৯.বিদ্যুৎ বিল সংগ্রহের যথাযথ তৎপর হওয়া।
১০.বিদ্যুৎ উপাদান ট্রান্সমিশন ও ডিস্ট্রিবিউশন এর ক্ষেত্রে আধুনিক প্রযুক্তি ও পদ্ধতি ব্যবহার করা।
এই সবগুলো বিষয়ে আমরা যদি মেনে চলতে পারি তাহলে আমাদের সিস্টেমের লস কমানো প্রক্রিয়া অনেক সহজ হয়ে যাবে এবং ট্রান্সমিশনে লসব কমানো অনেক টা কম যাবে।
SRJ. Electrical Engineering group
EE.Electrical Engineering Group
EE. Electrical Engineering Group ���
ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার রাজিব খান
#ইলেকট্রিক্যাল_ইঞ্জিনিয়ারদের_মতে_গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন :
অধিকাংশ বাড়ির মালিক মনে করেন MCB (miniature circuit breaker) লাগালেই বৈদ্যুতিক দূর্ঘটনা এড়ানো যায়। বৈদ্যুতিক বাস্তবতা কি সেটা বলে?
তাহলে শুরুতেই জেনে নেয়া যাক, কি কারণে মূলত MCB ট্রিপ করে?
💥 লোড কারেন্ট যখন মাতব্বরি করে MCB এর থেকেও বেশি কারেন্ট নিতে চাইবে তখন তার মাতব্বরি ঘুচিয়ে দিতে ব্রেকার ট্রিপ করবে।
💥MCB এর লাইন কোথাও শর্ট সার্কিট হয়ে জ্বলে পুড়ে ছারখার হতে নিলে তখন।
কিন্তু ভাইজান আপনি কারেন্টের লাইনে ধরে পুড়ে কাবাব হয়ে গেলেও MCB নিজে বন্ধ হবে না। একটু বুঝিয়ে বলা যাকঃ
💥 সবচেয়ে পিচ্চি MCB এর রেটিং হয় 6A মানে 6000mA এর। আর একটা মানুষের শরীরে 1A এর 2% মানে 20 mA মাত্র 2 সেকেন্ড বড় ধরনের ক্ষতি করতে পারবে এমন কি মৃত্যু হতে পারে।
💥আপনি শক খেলে 20-50 mA এর কারেন্ট আপনার সাথে মহব্বত করতে চাইবে। কিন্তু আপনার প্রহরী MCB তা টেরই পাবেনা। কারণ সে ত 6A রেটিং নিয়ে বসে আছে। এটা ত তার জন্য স্বাভাবিক।
এজন্য MCB কখনোই বৈদ্যুতিক শক রোধ করতে পারবেনা। মেইন MCB এর পরে MCB রেটিং এর সমান বা বেশি মানের RCCB বসাতে হবে। উদাহরণস্বরুপঃ
আপনাদের বিল্ডিংয়ের লোড ক্যালকুলেশন করে এই সার্কিট ব্রেকার গুলো ইউজ করবেন ।
যেমন: MCB 32A, RCCB 32A, RCBO 32A
MCB 40A, RCCB 40A, RCBO 40A
MCB 63A, RCCB 63A, RCBO 63A
দুঃখজনক ৯৯% বাড়িওয়ালা ব্রেকার বলতে শুধু MCB কেই চিনে। RCCB বা RCBO অধিকাংশ বিল্ডিং এ দেখা যায়না বললেই চলে।
তাই আমরা প্রত্যেক বাড়ি মালিক কে সাজেস্ট করব
MCB পাশাপাশি RCCB বা RCBO ব্যবহার করতে।
তাহলে একটি বিল্ডিং পপার ভাবে নিরাপত্তা হবে ।
SRJ. Electrical Engineering group
EE. Electrical Engineering Group ���
EE.Electrical Engineering Group
ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার রাজিব খান
-এক জন বৈদ্যুতিক প্রকৌশলী জন্য
-নিরাপত্তা অবশ্যই দরকার
-জীবনের বিনিময় কাজ নয়!
-আমরা সব সময় কাজে আগে নিরাপত্তাকে প্রাধান্য দিব !
Engineers for 👷♂️
Safety is the first priority.
Electrical control plane for single phase Motor🧑🔧👷♂️🔌
#ইলেকট্রিক্যাল_ইঞ্জিনিয়ারদের_গুরুত্বপূর্ণ_প্রশ্ন:
আপনি কারিগরি লাইনের লোক না হয়েও আপনার বাসার ওয়্যারিং ক্যাবল সিলেকশন করতে পারবেন। মনযোগ সহকারে আর্টিকেলটি দেখুন।
বাসাবাড়ির লোডের জন্য ওয়্যারিং এর হিসেবের জন্য ৩টি ফ্যাক্টর বিবেচনা করতে হবে। যথাঃ
💥লোড কারেন্ট
💥পারিপার্শ্বিক তাপমাত্রা/কারেকশন ফ্যাক্টর
💥ভোল্টেজ ড্রপ এর পরিমাণ
বিষয়টি আর একটু গভীর ভাবে জানার জন্য এবং সহজভাবে আপনাদের বোঝানোর জন্য আমি স্টেপ বাই স্টেপ লেখার চেষ্টা করছি।
প্রথমেই আমরা লোড কারেন্ট হিসেব করবঃ
ধরি, একটি বাড়িতে ব্যবহৃত লোড পরিমাণ = 6KW Or 6000 watt।
এবার আমাদের এই মূল লোড এর সাথে এক্সট্রা 10 থেকে 20 % লোড ধরে নিয়ে হিসাব করতে হবে, ভবিষ্যতের লোড বৃদ্ধি বিবেচনা করে।
6000 watt এর 20% = 1200 watt
Total power with back up = 6000+1200 = 7200 watt
লোড কারেন্ট (IL) = 7200/(220x0.8) = 40 amps
এতটুকু পর্যন্ত অনেকেরই জানা এবং বিভিন্ন আর্টিকেলে বা বই এ এতটুকুতে সীমাবদ্ধ থাকে। এরপরের ফ্যাক্টর দুটো কেউ তেমন আলোচনা করেনা। চলুন জেনে নেয়া যাকঃ
তাপমাত্রার সাপেক্ষে কারেকশন ফ্যাক্টরঃ
মনে করি, বাসাবাড়ির যে স্থানে আমাদের তারগুলো থাকবে সে স্থানের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা(T) 40 ডিগ্রী সেলসিয়াস [এই মানটি কমবেশি হতে পারে ]
40 ডিগ্রী সেলসিয়াসে কারেকশন ফ্যাক্টর এর মান হচ্ছে 0.87
এখন বলতে পারেন যে, 0.87 এলো কিভাবে?
এটি মূলত স্ট্যান্ডার্ড চার্ট থেকে নেয়া।
সাধারণতঃ
25°C 1.03
30°C 1
35°C 0.94
40°C 0.87
45°C 0.79
50°C 0.71
55°C 0.61
60°C 0.50
65°C 0.35
সাধারণত মধ্যপ্রাচ্য বা আরব রাষ্ট্রগুলোতে কারেকশন ফ্যাক্টর (0.50/0.35) বিবেচনা করা হয়ে থাকে।
এখন 40 Amps লোড কারেন্টের জন্য 10RM ক্যাবল ই যথেষ্ট। এখন, 10 RM ক্যাবলের কারেন্ট ক্যাপাসিটি 46 amps
তাহলে আমাদের লোড কারেন্ট দাঁড়ায় = 46x0.87 = 40 Amp।
অর্থাৎ 10 RM ক্যাবল সিলেকশনটি যথার্থ হয়েছে।
ভোল্টেজ ড্রপ হিসেবঃ
এবার আমরা 10 RM তারের ভোল্টেজ ড্রপ হিসেব করব। সেটি যদি গ্রহণযোগ্য হয় তাহলেই আমরা 10 RM ক্যাবল সাইজ চূড়ান্তভাবে সিলেকশন করব।
10 RM ক্যাবলে প্রতি মিটার তার এবং প্রতি এম্পিয়ার কারেন্টের জন্য ভোল্টেজ ড্রপ 0.004 volt
এখন যদি আপনার তারটি 30 মিটার দৈর্ঘ্যবিশিষ্ট হয় তাহলে 35 amps এর জন্য ভোল্টেজ ড্রপ হবে
Vdrops = 0.004x35x30 volt = 4.2 volts
আমরা জানি, আন্তর্জাতিকভাবে acceptable drop হল মূল সাপ্লাই ভোল্টের 2.5%
এখন, সাপ্লাই ভোল্ট 220 এর 2.5% হল 5.5 volt
আর আমাদের তারের ভোল্টেজ ড্রপ 4.2 যা আদর্শমান থেকেও কম। অর্থাৎ আমাদের 10 RM ক্যাবল সিলেকশনটি যথার্থ হয়েছে।
আমরা ট্রাবলশুটিং, ক্যালকুলেশনে যত এক্সপার্ট হব, কর্মক্ষেত্রেও সবার কাছে তত স্মার্ট হিসেবে পরিচিতি লাভ করব। এর পাশাপাশি আমাদের পাওয়ার সিস্টেম, ইন্ডাস্ট্রিয়াল প্যানেল ডিজাইন, অটোমেশন, ট্রান্সফরমার নিয়ে জানাটাও জরুরি।
EE.Electrical Engineering Group
@সবাই
ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার রাজিব খান
EE. Electrical Engineering Group ���
#ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার এর গুরুত্বপূর্ণ
বেসিক ইলেকট্রিক্যাল বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ কিছু প্রশ্ন উত্তর শেয়ার করলাম যেগুলো ইলেকট্রিক্যাল লাইসেন্স এবং ইন্ডাস্ট্রিয়াল চাকরির ভাইবার জন্য কমন প্রশ্ন শেষ পর্যন্ত পড়ুন একটু হলেও আপনার উপকারে আসবে।
১. প্রশ্নঃ বিদ্যুৎ কী?
উত্তরঃ বিদ্যুৎ একটি অদৃশ্য শক্তি যা চোখে দেখা যায় না। হাত দিলে আঘাতপ্রাপ্ত হয়। যা দিয়ে আলো, চাপ, তাপ, ঘূর্ণন ইত্যাদি শক্তিতে রূপান্তর করা যায়।
২. প্রশ্নঃ ভোল্টেজ কী?
উত্তরঃ বৈদ্যুতিক চাপকে ভোল্টেজ বলে Voltege কে V দ্বারা প্রকাশ করা হয়।
৩. প্রশ্নঃ নিয়ন টেস্টার দিয়ে কী নির্ণয় করা হয়?
উত্তরঃ বিদ্যুতের উপস্থিতি নির্ণয় করা হয়।
৪. প্রশ্নঃ এনার্জি মিটার কী?
উত্তরঃ যে মিটার দ্বার ব্যায়িত শক্তির হিসাব করা হয় তাকে এনার্জি মিটার বলে। সাধারণত KWH বা ইউনিটে লেখা হয়।
৫. প্রশ্নঃ অ্যাভোমিটার দিয়ে কী পরিমাপ করা হয়?
উত্তরঃ অ্যাভোমিটার দিয়ে কারেন্ট, ভোল্টেজ ও রেজিস্ট্যান্স পরিমাপ করা হয়।
৬. প্রশ্নঃ কারেন্ট কী?
উত্তরঃ কোন পরিবাহীর মধ্য দিয়ে ইলেকট্রন প্রবাহের হার কে কারেন্ট বলে। এর প্রতীক ইংরেজি অক্ষর ( i ) দ্বারা প্রকাশ করা হয়।
৭. প্রশ্নঃ কারেন্টের একক কী?
উত্তরঃ কারেন্টের একক হচ্ছে এম্পিয়ার ( Amper ) যাকে A দ্বারা প্রকাশ করা হয়।
৮. প্রশ্নঃ কারেন্ট কত প্রকার?
উত্তরঃ কারেন্ট হচ্ছে দুই প্রকার যথা:--
১/ এসি কারেন্ট বা Alternating Current.
২/ ডিসি কারেন্ট বা Direct Current.
৯. প্রশ্নঃ inverter কী?
উত্তরঃ যে যন্ত্রের সাহায্য DC কারেন্ট কে AC কারেন্টে রূপান্তর করে তাকে ইনভার্টার বলে।
১০. প্রশ্নঃ রেজিস্ট্যান্স কী?
উত্তরঃ যে ধর্মের কারণে পরিবাহীর মধ্য দিয়ে ইলেকট্রন প্রবাহের বাধা সৃষ্টি করে তাকে রোধ বা রেজিস্ট্যান্স বলে।
১১. প্রশ্নঃ ohm/ ওহমের সূত্রটি লেখ?
উত্তরঃ তাপমাত্রা স্থির থাকলে কোন পরিবাহীর মধ্য দিয়ে প্রবাহিত কারেন্ট দুই প্রান্তের বিভব পার্থক্যের সমানুপাতিক। এবং ওই পরিবাহীর রেজিস্টেন্সের ব্যস্তানুপাতিক।
১২. প্রশ্নঃ টিউবলাইটে কী কী গ্যাস ব্যবহার করা হয়?
উত্তরঃ নাইট্রোজেন, আর্গন, সোডিয়াম, হাইড্রোজেন ইত্যাদি ব্যবহার করা হয়।
১৩. প্রশ্নঃ টিউবলাইট কত ওয়াটের হয়ে থাকে?
উত্তরঃ ৪"৩৬ ওয়াট ২"১৮ ওয়াট ১" ৯ ওয়াট হয়ে থাকে তবে টিউবলাইট ব্লাস্ট সহ একটু বেশি বিদ্যুৎ নিয়ে থাকে ৪"৪০ ওয়াট ২"২০ ওয়াট ১" ১০ ওয়াট দুইটা ভেতর আপনি যে কোন একটি পরীক্ষার খাতায় লিখতে পারেন।
১৪. প্রশ্নঃ বৈদ্যুতিক ওয়্যারিং কী?
উত্তরঃ বৈদ্যুতিক লোড গুলো বৈদ্যুতিক বিধিবদ্ধ মোতাবেক ক্যাবল, সুইচ, পিভিসি পাইপ ও প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি ব্যবহার করে উৎসের সাথে সংযোগ স্থাপন করাকে ওয়্যারিং বলে।
১৫. প্রশ্নঃ ওয়্যারিং কত প্রকার ও কী কী?
উত্তরঃ প্রধানত ওয়্যারিং তিন প্রকার যথা:
১/ ওভারহেড ওয়্যারিং।
২/ আন্ডারগ্রাউন্ড ওয়্যারিং ।
৩/ হাউস ওয়্যারিং।
১৬. প্রশ্নঃ বাসা বাড়িতে কোন ধরনের ওয়্যারিং করা হয়?
উত্তরঃ কনসিল্ড কুন্ডুইট, সারফেস কুন্ডুইট, চ্যানেল, ক্লিপ, হুক ইত্যাদি।
১৭. প্রশ্নঃ দশটি ওয়্যারিং ফিটিংস এর নাম লিখ?
উত্তরঃ ১/ ক্যাবল ২/ পিভিসি পাইপ ৩/ সুইচ, ফিউজ ৪/ সিলিং রোজ ৫/ হোল্ডার ৬/ স্যাডেল ক্লাম ৭/ পিভিসি চ্যানেল ৮/ পিভিসি টেপ ৯/ ইন্ডিকেটর ১০/ স্ক্র ইত্যাদির।
১৮. প্রশ্নঃ পাওয়ারের একক কী?
উত্তরঃ পাওয়ারের একক হচ্ছে ওয়াট W বা কিলোওয়াট KW দ্বারা প্রকাশ করা হয়।
১৯. প্রশ্নঃ ফ্রিকুয়েন্সি কাকে বলে?
উত্তরঃ প্রতি সেকেন্ডে যতগুলো পূর্ণ সাইকেল কাজ সম্পন্ন করে তাকে ফ্রিকোয়েন্সি বলে।
২০. প্রশ্নঃ একটা লাইটের গায়ে লিখা 100 Watt 220 Volt 50 Hz মানে কী?
উত্তরঃ উক্ত লাইভটি সিঙ্গেল ফেজ অর্থাৎ 220 Volt লাইনে প্রতি সেকেন্ডে 100 জুল কার্য সম্পন্ন করে এবং ফ্রিকুয়েন্সি 50 সাইকেল পার সেকেন্ড।
২১. প্রশ্নঃ বাংলাদেশের সকল ডিভাইসের গায়ে 50 Hz লেখা থাকে কেন?
উত্তরঃ বাংলাদেশের সাপ্লাই কৃত বিদ্যুতের ফ্রিকুয়েন্সি সাধারনত 50 সাইকেল পার সেকেন্ড হয়ে থাকে। কিন্তু অন্যান্য দেশগুলোতে ফ্রিকোয়েন্সির তারতম্য দেখা যায়। ধরেন আপনি অন্য দেশ থেকে একটি ডিভাইস কিনেছেন ওই দেশের যদি ফ্রিকোয়েন্সি বাংলাদেশের ফ্রিকোয়েন্সির চেয়ে কম বেশি থাকে তাহলে বাংলাদেশে ডিভাইস টি চলার অনুপযোগী হবে। অর্থাৎ এটি একটি সেনসিটিভ ইস্যু তাই প্রতিটি ডিভাইসের গায়ে লেখা থাকে।
১. প্রশ্নঃ বাসা বাড়িতে SDB বোর্ড কত ফিট উপরে বসাতে হয়?
উত্তরঃ৪'৫" থেকে ৫'মধ্যে বসানো হয়।
২. প্রশ্নঃ সিলিং ফ্যান কত ফিট উপরে ঝুলাতে হয়?
উত্তরঃ সিলিং ফ্যান সাধারণত 8' থেকে 9' ফিট উপরে ঝুলাতে হয়।
৩. প্রশ্নঃ বাসা বাড়ির রেজিস্ট্যান্স কত হতে হবে?
উত্তরঃ বাসা বাড়ির রেজিস্ট্যান্স সর্বোচ্চ ৫ ওহম হতে পারে। ৫ ওহম এর চেয়ে বেশি রেজিস্টেন্স রাখা উচিত নয়।
৪. প্রশ্নঃ ইন্ডাস্ট্রিতে রেজিস্ট্যান্স কত হতে হবে?
উত্তরঃ ইন্ডাস্ট্রিতে রেজিস্ট্যান্স সর্বোচ্চ ১ ওহম হতে পারে এর ওপরে গেলে গ্রহণযোগ্য নয় তবে আমরা সবসময় চেষ্টা করব ১ ওহম নিচে রাখতে।
৫. প্রশ্নঃ CT এর পূর্ণরূপ কী?
উত্তরঃ C=Current. T=Transformer অর্থাৎ পূর্ণরূপ হচ্ছে (Current Transformer) কারেন্ট ট্রান্সফরমার।
৬. প্রশ্নঃ PT এর পূর্ণরূপ কী?
উত্তরঃ P=Potential. T=Transformer অর্থাৎ পূর্ণরূপ হচ্ছে (Potential Transformer) পটেলসিয়েল ট্রান্সফরমার।
৭. প্রশ্নঃ CT-PT কোথায় ব্যবহার করা হয়?
উত্তরঃ লো-রেঞ্জের মিটার দ্বারা হাই-রেঞ্জের কারেন্ট ও ভোল্টেজ পরিমাপ করতে সিটি পিটি ব্যবহার করা হয়।
৮. প্রশ্নঃ বাসা বাড়িতে বিদ্যুৎ হিসাব রাখার জন্য কী ধরনের মিটার ব্যবহার করা হয়?
উত্তরঃ বাসা বাড়িতে সাধারণত সিগেল ফেজ এনার্জি মিটার ব্যবহার করা হয়।
৯. প্রশ্নঃ লাইনে নিউট্রাল কেনো ব্যবহার করা হয়?
উত্তরঃ আমরা জানি একটি সার্কিট কাজ করতে দুইটি উপাদান লাগে ফেজ ও নিউট্রাল যদি কোনো লোডের ভিতর দিয়ে ফেজ নিউট্রাল ক্যাবলে প্রবেশ করে তখন লোড টি চালু হয়।
১০. প্রশ্নঃ বিদ্যুৎ আবিষ্কার করেন কে? উত্তরঃ মাইকেল ফ্যারাড সর্ব প্রথম বিদ্যুৎ আবিষ্কার করেন।
১১. প্রশ্নঃ আর্থিং কী?
উত্তরঃ অনাকাঙ্ক্ষিত বিদ্যুৎ কে মাটির নিচে প্রেরণ ব্যবস্থাকে আর্থিং বলে।
১২ প্রশ্নঃ নিউট্রাল এবং আর্থিং এর মধ্যে পার্থক্য কী? উত্তরঃ নিউট্রাল ক্যাবলে কোনো ভোল্টেজ থাকে না শুধু কারেন্ট থাকে। আর্থিং ক্যাবলে কারেন্ট ভল্টেজ কোনোটিই থাকে না।
১৩. প্রশ্নঃ যদি নিউট্রাল এর পরিবর্তে আর্থিং ব্যবহার করে ফেলে তাহলে কি সমস্যা হতে পারে?
উত্তরঃ উক্ত ডিভাইস পাওয়ার বেশি নেবে এবং ওই আর্থিং ঠিক ভাবে কাজ করবে না।
১৪ প্রশ্নঃ লাইটনিং এরেস্টার এর কাজ কী?
উত্তরঃ বজ্রপাতের ফলে তাৎক্ষণিক উচ্চ সার্চ ভোল্টেজ সৃষ্টি হয় তা থেকে ইলেকট্রিক্যাল যন্ত্রপাতি ও মানুষকে রক্ষা করে থাকে।
১৫. প্রশ্নঃ সার্কিট ব্রেকার কী?
উত্তরঃ সার্কিট ব্রেকার একটি প্রটেক্টিভ ও কন্ট্রোলিং ডিভাইস।
১৬. প্রশ্নঃ MCB এর পূর্ণরূপ কী?
উত্তরঃ Miniature Circuit Breaker-মিনিয়েচার সার্কিট ব্রেকার।
১৭. প্রশ্নঃ MCCB এর পূর্ণরূপ কী?
উত্তরঃ Molded Case Circuit Breaker মোল্ডেড কেস সার্কিট ব্রেকার।
১৮. প্রশ্নঃ RCCB এর পূর্ণরূপ কী?
উত্তরঃ Residual Current Circuit Breaker-রেসিডিউল কারেন্ট সার্কিট ব্রেকার।
১৯. প্রশ্নঃ ELCB এর পূর্ণরূপ কী?
উত্তরঃ Erath Leaklage Circuit Breaker -আর্থ লিকেজ সার্কিট ব্রেকার।
২০ প্রশ্নঃ ACB এর পূর্ণরূপ কী?
উত্তরঃ Air Circuit Breaker- এয়ার সার্কিট ব্রেকার।
২১ প্রশ্নঃ VCB এর পূর্ণরূপ কী?
উত্তরঃ Vacuum Circuit Breaker-ভ্যাকুয়াম সার্কিট ব্রেকার।
১. প্রশ্নঃ সুইচ কি?
উত্তরঃ সুইচ হচ্ছে কন্ট্রোলিং ডিভাইস যার মাধ্যমে ইলেকট্রিক্যাল পাওয়ার চালু এবং বন্ধ করা যায় তাকে সুইচ বলে।
২. প্রশ্নঃ সুইচ কত প্রকার ও কি কি?
উত্তরঃ রোটারি সুইচ চার প্রকার SPST, SPDP, DPST, DPDT ইত্যাদি।
৩. প্রশ্নঃ SPST এর পূর্ণরূপ কি?
উত্তরঃ SPST এর পূর্ণরূপ হচ্ছে Single Pole Single Throw( সিঙ্গেল পোল সিঙ্গেল থ্রো )
৪. প্রশ্নঃ SPDP এর পূর্ণরূপ কি?
উত্তরঃ SPDP এর পূর্ণরূপ হচ্ছে Single Pole Double Throw ( সিঙ্গেল পোল ডাবল থ্রো )
৫. প্রশ্নঃ DPST এর পূর্ণরূপ কি?
উত্তরঃ DPST এর পূর্ণরূপ হচ্ছে double pole Single Throw ( ডাবল পোল সিঙ্গেল থ্রো )
৬. প্রশ্নঃ DPDTএর পূর্ণরূপ কি?
উত্তরঃ DPDT এর পূর্ণরূপ double pole double Throw ( ডাবল পোল ডাবল থ্রো )
৭. প্রশ্নঃ ইলেকট্রিক্যাল টাইমার এর কাজ কি?
উত্তরঃ ইলেকট্রিক্যাল টাইম এমন একটি সুইচিং ডিভাইস যার সেটকৃত টাইম অনুযায়ী লোড কে Of এবং On করে থাকে।
৮. প্রশ্নঃ রিলের কাজ কি?
উত্তরঃ রিলে একটি ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক সুইচিং ডিভাইস যা স্বাভাবিক অবস্থায় NO এবং NC দুইটি কন্টাক্ট থাকে কয়েলে পাওয়ার প্রদান করলে NO কন্টাক্ট NC তে এবং NC কন্টাক্ট NO তে পরিবর্তন হয়।
৯. প্রশ্নঃ NO ও NC কি?
উত্তরঃ NO হচ্ছে Normally Open এবং NC হচ্ছে Normally close.
১০. প্রশ্নঃ রিলে কত ধরনের হয়ে থাকে?
উত্তরঃ দুই ধরনের হয়ে থাকে এসি রিলে এবং ডিসি রিলে।
১১. প্রশ্নঃ রিলে কত পিনের হয়?
উত্তরঃ ৫ পিন, ৮ পিন, ১১ পিন, ১৪ পিন ইত্যাদি।
১২. প্রশ্নঃ রিলের অপারেটিং ভোল্টেজ কত ?
উত্তরঃ ৬ ভোল্ট ডিসি, ১২ ভোল্ট ডিসি, ২৪ ভোল্ট ডিসি, ২২০ ভোল্ট এসি, ৪৪০ ভোল্ট এসি।
১৩. প্রশ্নঃ ওভারলোড রিলের কাজ কি?
উত্তরঃ ওভারলোড কারেন্টের কারণে মোটর পুড়ে যাওয়ার হাত থেকে রক্ষা করে থাকে।
১৪. প্রশ্নঃ ওভারলোড কারেন্ট কি?
উত্তরঃ কোনো লোড চলার জন্য যতটুকু কারেন্ট নেওয়া দরকার তার চেয়ে অনেক বেশি কারেন্ট নিতে থাকে তাকে অভার লোড কারেন্ট বলে।
১৫. প্রশ্নঃ ম্যাগনেটিক কন্ডাক্টর কি?
উত্তরঃ এটি একটি হাই পাওয়ার ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক সুইচ যার হোল্ডিং কয়েলে পাওয়ার প্রদান করলে আউটপুটের সকল কন্টাক্ট অন করে দেয়।
১৬. প্রশ্নঃ ম্যাগনেটিক কন্ডাক্টর কোথায় ব্যবহার করা হয়?
উত্তরঃ সাধারণত মোটর কন্ট্রোলিং কাজে ম্যাগনেটিক কন্ডাক্টর ব্যবহার করা হয়ে থাকে।
১৭. প্রশ্নঃ ম্যাগনেটিক কন্টাক্টরের কয়টি অংশ থাকে?
উত্তরঃ তিনটি অংশ থাকে যথা-১/ মেইন পাওয়ার লাইন ইনপুট ও আউটপুট।২/ Auxiliary কন্টাক্ট NO ও NC.৩/ হোল্ডিং কয়েল।
১৮. প্রশ্নঃ ম্যাগনেটিক কন্টাক্টরের অপারেটিং ভোল্টেজ কত?
উত্তরঃ ২৪ ভোল্ট ডিসি ২২০ ভোল্ট এসি ৪৪০ ভোল্ট এসি।
১৯. প্রশ্নঃ রিলে ও ম্যাগনেটিক কন্ডাক্টরের মধ্য পার্থক্য কী?
উত্তরঃ রিলা হচ্ছে লো পাওয়ার ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক সুইচ এবং ম্যাগনেটিক কন্ডাক্টর হচ্ছে হাই পাওয়ার ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক সুইচ।
২০. প্রশ্নঃ টাইমার এর কাজ কি?
উত্তরঃ টাইমার এমন একটি ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক সুইচ যা কমান্ডকৃত টাইম অনুযায়ী NO এবং NC কন্টাক্ট পরিবর্তন করে।
২১. প্রশ্নঃ টাইমার এর অপারেটিং ভোল্টেজ কত?
উত্তরঃ টাইমার এর অপারেটিং ভোল্টেজ ২২০ ভোল্ট এসি ও ৪৪০ ভোল্ট এসি।
২২. প্রশ্নঃ টাইমার কোথায় ব্যবহার হয়?
উত্তরঃ স্টার ডেল্টা মোটর কন্ট্রোলিং এর জন্য টাইমার ব্যবহার করা হয়।
প্রশ্নঃ ফেজ ভোল্টেজ বলতে কী বুঝায়?
উত্তরঃ একটা ফেজ একটা নিউট্রাল এর মধ্যবর্তী ভোল্টেজকে বুঝায়।
২. প্রশ্নঃ সিঙ্গেল ফেজ ভোল্টেজ কত?
উত্তরঃ ২২০ থেকে ২৫০ ভোল্ট পর্যন্ত হতে পারে।
৩. প্রশ্নঃ লাইন ভোল্টেজ বলতে কি বুঝায়?
উত্তরঃ থ্রি ফেজ লাইনের তিনটি ফেজে মধ্য যেকোনো দুইটি ফেজ এর মধ্যবর্তী ভোল্টেজকে ফেজ ভোল্টেজ বলে।
৪. প্রশ্নঃ থ্রি ফেজ লাইনে ভোল্টেজ কত?
উত্তরঃ ৩৮০ থেকে ৪৪০ ভোল্ট পর্যন্ত হতে পারে।
৫. প্রশ্নঃ BBT এর পূর্ণরূপ কি?
উত্তরঃ BBT পূর্ণরূপ হলো: Bash Bar Trunking System. ( বাসবার ট্রাংকিং সিস্টেম )
৬. প্রশ্নঃ SLD এর পূর্ণরূপ কি?
উত্তরঃ Single Line Diagram. ( সিঙ্গেল লাইন ডায়াগ্রাম )
৭. প্রশ্নঃ SLD এর সুবিধা কি?
উত্তরঃ থ্রি ফেজ লাইন কে সিঙ্গেল লাইন ডায়াগ্রাম এর মাধ্যমে খুব সুন্দরভাবে ফুটিয়ে তোলা হয়। ড্রয়িং এর জন্য জায়গা কম লাগে খুব সহজেই বোঝা যায়।
৮. প্রশ্নঃ IPS এর পূর্ণরূপ কি?
উত্তরঃ Instant Power Supply. ( ইন্সটেন্ট পাওয়ার সাপ্লাই )
৯. প্রশ্নঃ UPS এর পূর্ণরূপ কি?
উত্তরঃ Uninterruptable Power Supply. ( আন ইন্টারেক্টেবল পাওয়ার সাপ্লাই )
১০. প্রশ্নঃ কম্পিউটারে অল্টারনেটিং পাওয়ার সাপ্লাই হিসেবে UPS না IPS কোনটি ব্যবহার করব?
উত্তরঃ কম্পিউটারের অল্টারনেটিং পাওয়ার সাপ্লাই হিসেবে ইউপিএস ব্যবহার করতে হবে।
১১. প্রশ্নঃ LPS কেন ব্যবহার করা হয়?
উত্তরঃ বজ্রপাতের ফলে সৃষ্ট সার্চ ভোল্টেজকে নিরাপদে মাটির নিচে প্রেরণ করার জন্য এলপিএস ব্যবহার করা হয়।
১২. প্রশ্নঃ LPS এর পূর্ণরূপ কি?
উত্তরঃ Lightning Power Source ( লাইটানিং পাওয়ার সোর্স )
১৩. প্রশ্নঃ ওভারলোড কারেন্টের মোটর চললে কি সমস্যা হতে পারে?
উত্তরঃ মোটরের কয়েল পুড়ে যায় মোটরটি অকেজো হয়ে পড়ে।
১৪. প্রশ্নঃ মোটরের হ্যান্টিং কাকে বলে?
উত্তরঃ চালু অবস্থায় মোটর না ঘুড়ে কাপতে থাকে তাকে হান্টিং বা কলাদলন বলে।
১৫. প্রশ্নঃ মোটরে কেন হান্টিং এর সৃষ্টি হয়?
উত্তরঃ বেয়ারিং ও শ্যাপ জাম হওয়ার কারণে হয়ে থাকে।
১৬. প্রশ্নঃ টু ওয়ে সুইচ এর কাজ কি?
উত্তরঃ একটি লাইট কে দুই জায়গা থেকে নিয়ন্ত্রণের জন্য টু ওয়ে সুইচ ব্যবহার করা হয়।
১৭. প্রশ্নঃ বাংলাদেশের জেনারেশন সর্বোচ্চ ভোল্টেজ কত?
উত্তরঃ বাংলাদেশের সর্বোচ্চ জেনারেশন ভোল্টেজ 15.5 KV তবে বেশিরভাগ পাওয়ার প্লান্ট গুলোতে 11 KV জেনারেট করে থাকে।
১৮. প্রশ্নঃ প্রাইমারি ট্রান্সমিশন ভোল্টেজ কত?
উত্তরঃ বাংলাদেশের সর্বোচ্চ ট্রান্সমিশন ভোল্টেজ 132 KV এবং 230 KV হয়ে থাকে।
১৯. প্রশ্নঃ সেকেন্ডারি ট্রান্সমিশন ভোল্টেজ কত?
উত্তরঃ সর্বোচ্চ 66 KV এবং 33 KV হয়ে থাকে।
২০.প্রশ্নঃ প্রাইমারি ডিস্ট্রিবিউশন ভোল্টেজ কত?
উত্তরঃ প্রাইমারি ডিস্ট্রিবিউশন ভোল্টেজ 33 KV এবং 11 KV হয়ে থাকে।
২১. প্রশ্নঃ সেকেন্ডারি ডিস্ট্রিবিউশন ভোল্টেজ কত?
উত্তরঃ সেকেন্ডারি ডিস্ট্রিবিউশন ভোল্টেজ 400 ভোল্ট এবং 230 ভোল্ট হয়।
১. প্রশ্নঃ লোডে কত প্রকার?
উত্তরঃ লোড তিন প্রকার যথা:--১/ রেজিস্ট্রিভ লোড।২/ ইন্ডাক্টিভ লোড।৩/ ক্যাপাসিটি লোড।
২. প্রশ্নঃ ইন্ডাক্টিভ লোডে কি?
উত্তরঃ যে সকল লোড ইন্ডাক্টর বা কয়েল দ্বারা তৈরি হয় সেগুলোকে ইন্ডাক্টিভ লোড বলে। যেমন: মোটর, বৈদ্যুতিক পাখা, আর্ক ওয়েল্ডিং মেশিন ইত্যাদি হলো ইন্ডাক্টিভ লোড।
৩. প্রশ্নঃ ক্যাপাসিটিভ লোড কি?
উত্তরঃ যে সকল লোডে প্রচুর পরিমাণ ক্যাপাসিটর ব্যবহার করা হয় তাকে ক্যাপাসিটি লোড বলে। যেমন: পিএফআই, ক্যাপাসিটর ব্যাংক ইত্যাদি।
৪. প্রশ্নঃ রেজিস্টিভ লোড কি?
উত্তরঃ যে সকল ডিভাইস প্রচুর পরিমাণ তাপের সৃষ্টি করে সে সকল ডিভাইসকে রেজিস্টিক লোড বলে। যেমন: ইলেকট্রিক হিটার, সোল্ডারিং আয়রন, রাইস কুকার ইত্যাদি।
৫. প্রশ্নঃ পাওয়ার ফ্যাক্টর কি?
উত্তরঃ কারেন্টে ও ভোল্টেজ এর মধ্যবর্তী কোণের কোসাইন মানকে পাওয়ার ফ্যাক্টর বলে।
৬. প্রশ্নঃ ট্রান্সফরমারে কি অয়েল ব্যবহার করা?
উত্তরঃ ট্রান্সফরমারে পাইরানল অয়েল ব্যবহার করা হয়।
৭. প্রশ্নঃ ট্রান্সফরমার এর কনজারভেটরের কাজ কি?
উত্তরঃ ট্রান্সফরমারের উত্তপ্ত অয়েল কনজারভেটরের ভিতরে জমা হয় এবং ঠান্ডা হয়ে গেলে আবার ট্রান্সফরমারের কোরে প্রবেশ করায়।
৮. প্রশ্নঃ ট্রান্সফরমারে কয় ধরনের বুশিং থাকে?
উত্তরঃ ট্রান্সফরমারে দুই ধরনের বুশিং থাকে১. LT-বুশিং বা লো-টেনশন বুশিং২. HT-বুশিং বা হাই টেনশন বুশিং।
৯.প্রশ্নঃ ট্রান্সফরমারে সিলিকা জেল এর কাজ কি
উত্তরঃ বৃদারের ভিতর বাতাসের জলিও কনাকে শোষণ করে।
১০. প্রশ্নঃ বুখলজ রিলের কাজ কি
উত্তরঃ ট্রান্সফরমারে কোন কারনে শর্ট সার্কিট হলে ট্রান্সফরমারের নিরাপত্তা প্রদান করে থাকে।
১১. প্রশ্নঃ ট্রান্সফরমার কত প্রকার?
উত্তরঃ ট্রান্সফরমার তিন প্রকার যথা: স্টেপ আপ ট্রান্সফরমার, স্টেপ ডাউন ট্রান্সফরমার, আইসোলেশন ট্রান্সফরমার।
১২. প্রশ্নঃ পাওয়ার প্লান্টে কোন ধরনের ট্রান্সফার ব্যবহার করা হয়?
উত্তরঃ স্টেপ আপ ট্রান্সফর্মার ব্যবহার করা হয়।
১৩. প্রশ্নঃ পাওয়ার গ্রিডে কোন ধরনের ট্রান্সফরমার ব্যবহার করা হয়?
উত্তরঃ পাওয়ার প্লান্টে স্টেট ডাউন ট্রান্সফার ব্যবহার করা হয়।
১৪. প্রশ্নঃ স্টেপ আপ ট্রান্সফরমার এর কাজ কি?
উত্তরঃ কারেন্ট এর মান কমিয়ে ভোল্টেজ এর মান বৃদ্ধি করা।
১৫. প্রশ্নঃ স্টেপ ডাউন ট্রান্সফরমার এর কাজ কি?
উত্তরঃ কারেন্ট এর মান বাড়িয়ে ভোল্টেজ এর মান কমানো।
১৬. প্রশ্নঃ ট্রান্সফরমারে কয়টি অংশ থাকে?
উত্তরঃ ট্রান্সফরমারে দুইটি অংশ থাকে প্রাইমার ও সেকেন্ডারি।
১৭ প্রশ্নঃ ট্রান্সফরমার কি?
উত্তরঃ ট্রান্সফরমার এমন একটি ইলেকট্রিক ডিভাইস কোন প্রকার ক্যাবল কানেকশন ছাড়াই শুধুমাত্র ফ্লাক্স এর মাধ্যমে ফ্রিকোয়েন্সি ও পাওয়ার অপরিবর্তিত থাকে
১৮. প্রশ্নঃ ট্রান্সফরমারের লস কি কি?
উত্তরঃ হিস্টরিসিস লস, কোর লস, কাপার লস, এডি কারেন্ট লস।
১৯. প্রশ্নঃ ট্রান্সফরমার এর দক্ষতা কত?
উত্তরঃ ট্রান্সফরমারের দক্ষতা ৯৫%থেকে ৯৯% পর্যন্ত হতে পারে
২০. প্রশ্নঃ রেডিও টেলিভিশনে কোন ধরনের ট্রান্সফার ব্যবহার করা হয়?
উত্তরঃ স্টেপ ডাউন ট্রান্সফর্ম ব্যবহার করা হয় যা ব্রিজ রেক্টিফায়ার এর মাধ্যমে ইলেকট্রনিক্স সার্কিটে ডিসি পাওয়ার সরবরাহ করে।
২১. প্রশ্নঃ ইলেকট্রিক্যাল ক্যাবল কালার কোড বলতে কি বোঝায়?
উত্তরঃ পাঁচ ধরনের ক্যাবল কালার ব্যবহার করা হয় যথা:--Red-১ নং ফেজ। Yellow-২ নং ফেজ। Blue-৩ নং ফেজ। Black-নিউটন। Green-আর্থিং।
follow 👉👉👉 /ইলেক্ট্রিক্যাল/ ইঞ্জিনিয়ারিং পরিবার
EE.Electrical Engineering Group
চলুন D.O.L starter নিয়ে জমে থাকা কনফিউশন দূর করে ফেলি যা ইন্টারভিউ এর জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
🌹 D.O.L Starter টা আসলে কি?
D.O.L এর পূর্ণ নাম Direct on Line। বৃক্ষ তোমার নাম কি ফলেই পরিচয়! নাম শুনেই বুঝে নেন তার কাম।
যে স্টার্টার সরাসরি লাইনের সাথে যুক্ত থাকে তাকে ডাইরেক্ট অন লাইন স্টার্টার বলে। এ ধরনের স্টার্টার স্টার ডেল্টার মত কারেন্ট কমাতে পারে না। তাই এ স্টার্টার দ্বারা মোটরকে খুব তারাতারি স্টার্ট বা বন্ধ করা যায়।
🌹 কত রেঞ্জ এর মোটর পর্যন্ত এই স্টার্টারে ব্যবহার হয়?
DOL Starter সাধারণত 5 HP পর্যন্ত ব্যবহার হয়ে থাকে। এর উপর সাধারণত Star-Delta ব্যবহৃত হয়।
🌹বেশি রেঞ্জ এর মোটরে ব্যবহার করলে কি অসুবিধা হবে?
ডাইরেক্ট অন লাইন স্টার্টার দিয়ে মোটর চালু করার সময় ৪ থেকে ৭ গুন পর্যন্ত কারেন্ট লাইন থেকে টানে। এর কারন হল মোটরের Transient Period।
Transient Period জিনিসটা আবার কি?
যে সময়টুকু মোটর ঘুম থেকে হুট করে রানিং অবস্থায় গেল এই ক্ষুদ্র সময়টুকুই হল Transient period। এটি নির্ভর করে মোটরের সাইজের উপর।
তবে মিনিমাম ৪ সেকেন্ড। স্টার্ট এর সময় বেশি কারেন্ট টানে বলে লাইন ভোল্টেজ ঘাটতি হয়ে লাম্প ও অন্যান্য মেশিন চলতে অসুবিধা সৃষ্টি করে। অর্থাৎ ল্যাম্প এর ক্ষেত্রে মিটমিট করে।
এজন্য বড়বড় মোটরের ক্ষেত্রে কারেন্ট নিয়ন্ত্রণ করে চালাতে হয়। এজন্য বড় মোটরের ক্ষেত্রে DOL Starter ব্যবহার না করে Star-Delta Starter ব্যবহার করা হয়।
তার মানে আমরা D.O.L এবং Star Delta স্টার্টার কখন ব্যবহার করতে হবে সেটাও জেনে গেলাম।
আমরা ট্রাবলশুটিং, কানেকশন, ক্যালকুলেশনে যত এক্সপার্ট হব, কর্মক্ষেত্রেও সবার কাছে তত স্মার্ট হিসেবে পরিচিতি লাভ করব। এর পাশাপাশি আমাদের পাওয়ার সিস্টেম, ইন্ডাস্ট্রিয়াল প্যানেল ডিজাইন, অটোমেশন, ট্রান্সফরমার নিয়ে জানাটাও জরুরি।
EE.Electrical Engineering Group 👷♂️🧑🔧🔌🎓🖋️❣️
বিদ্যুৎ বিল বৈধ উপায়ে কমানোর একটি মজার উপায় আজ শেয়ার করব। কি সে উপায়?
বিদ্যুৎ এর বাড়তি বিল নিয়ে আমাদের দুশ্চিন্তার শেষ নেই। প্রতি মাসেই বাড়তি বিলের বাড়তি বোঝা কাধে নিতে নিতে রীতিমতো ক্লান্ত। তাই আজ খুবই সহজ এবং কার্যকরী উপায় আপনাদের সাথে শেয়ার করব। আমি নিজেও এই প্রসেস এপ্লাই করে আশানুরূপ ফল পেয়েছি।
এক্ষেত্রে আপনি 3.5 uF মানের দুটো ক্যাপাসিটরকে মিটার ও মেইন ব্রেকারের সাথে কানেকশন করতে পারেন। আর দুটো ক্যাপাসিটরের কানেকশন হবে প্যারালাল এ।
ক্যাপাসিটর কিভাবে বিদ্যুৎ বিল কমাবে?
আমাদের বাসার অতিরিক্ত বিল আসে মূলত পাওয়ার ফ্যাক্টর কমে যাওয়ার কারণে। কারণ আমরা সিলিং ফ্যান, ব্লেন্ডার, ওয়াশিং মেশিন সহ অনেক ইন্ডাক্টিভ লোড ব্যবহার করে থাকি। আর ক্যাপাসিটর পাওয়ার ফ্যাক্টর বাড়িয়ে বিদ্যুৎ বিল কমাতে সাহায্য করে। এজন্য অনেক বাসাবাড়িতে মিটারের সাথে ক্যাপাসিটর সংযোগ করে দেয়া হয়।
বুঝার সুবিধার্থে সার্কিট ডায়াগ্রাম নিচে দেয়া হল।
আমরা ট্রাবলশুটিং, ক্যালকুলেশনে যত এক্সপার্ট হব, কর্মক্ষেত্রেও সবার কাছে তত স্মার্ট হিসেবে পরিচিতি লাভ করব। এর পাশাপাশি আমাদের পাওয়ার সিস্টেম, ইন্ডাস্ট্রিয়াল প্যানেল ডিজাইন, অটোমেশন, ট্রান্সফরমার নিয়ে জানাটাও জরুরি।
EE.Electrical Engineering Group 👷♂️🧑🔧❣️
Electrical work safety Awareness Training Electrical Engineering Safety 👷♂️👷♂️👷♀️.ER
#লোডশেডিং কি? এবং কেন করা হয়।
#ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়াদেন গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে আলোচনা ঃ
#পাওয়ার প্লান্টের ক্ষেত্রে বলা হয় 100MW ট্রান্সমিশন এবং ডিস্ট্রিবিউশন লাইনের ক্ষেত্রে বলা হয় ১৩২কেভি। কিন্তু গ্রাহকদের বিদ্যুৎবিল দিতে হয় ইউনিট হিসাবে। কিভাবে মেগাওয়াট কেভিতে পরিণত হয় এবং কেভি থেকে ইউনিটে পরিণত হয়। বিস্তারিত শুনুন-
১) ১০০মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন পাওয়ার প্লান্ট মানে প্লান্টটি সর্বোচ্চ ১০০মেগাওয়াট উৎপাদন করতে পারে। সর্বনিম্ন এক সেকেন্ডের জন্যও যদি একটি পাওয়ার প্লান্ট ১০০মেগাওয়াট উৎপাদন করে; তাকে ১০০মেগাওয়াট পাওয়ার প্লান্ট বলা হয়। যদি পাওয়ার প্লান্টটি ১২ঘন্টা ধরে ১০০মেগাওয়াট উৎপাদন করে, তবে উৎপাদিত ইলেক্ট্রিক্যাল এনার্জি হবে ১২০০মেগাওয়াট-আওয়ার বা ১২লাখ ইউনিট। পিডিবি যদি প্রতি ইউনিট ৩টাকা দিয়ে কিনে, তবে উক্ত পাওয়ার প্লান্টকে ১২ঘন্টার জন্য ৩৬লাখ টাকা দিতে হবে। সময়ের সাথে পাওয়ার প্লান্টের উৎপাদন কমে-বাড়ে। সাধারণত পাওয়ার প্লান্টের ভোল্টেজ সীমাবদ্ধ রাখা হয় ০.৪কেভি থেকে ২৩কেভি পর্যন্ত। ভোল্টেজ বেশি হলে জেনারেটরের ওয়াইন্ডিং-এ ইনসুলেশন বেশি প্রয়োজন হবে, ফলে জেনারেটরের রোটরের সাইজ এবং ওজন অনেক বেশি হয়ে যাবে। রোটরকে ঘোরাতে অনেক মেকানিক্যাল শক্তির প্রয়োজন পড়বে। তাই পাওয়ার প্লান্টকে পাওয়ার বা ক্ষমতা দ্বারা প্রকাশ করা হয়। অর্থাৎ MW লিখা হয়। যেমনঃ আশুগঞ্জ পাওয়ার প্লান্টের ক্ষমতা ১৮৭৬মেগাওয়াট।
২) পাওয়ার প্লান্টে উৎপাদিত পাওয়ার গ্রাহককে পৌছে দিতে ট্রান্সমিশন বা ডিস্ট্রিবিউশন লাইন নির্মাণ করা হয়। ১০০মেগাওয়াট একটি পাওয়ার প্লান্ট থেকে উৎপাদিত পাওয়ারকে ১৩২কেভি লাইনের সাহায্যে পরিবহন করার চেয়ে ৪০০কেভি লাইন দ্বারা পরিবহন করে গ্রাহকের নিকট পৌছালে; ভোল্টেজ ৩গুন বেশি মানে লাইনে কারেন্ট ৩গুন কম প্রবাহিত হবে। ফলে তারগুলো ৩গুন সরু হবে। কারন কারেন্ট যত বেশি হবে তারের সাইজও বেশি হবে। কারেন্টের উপর লাইনের কপার লসও নির্ভর করে, কারেন্ট কমলে লসও কমবে। অর্থ্যাৎ ভোল্টেজ যত বেশি হবে, কারেন্ট তত কম হবে। কারণ ভোল্টেজ ও কারেন্টের গুণফল হচ্ছে পাওয়ার। যেহেতু পাওয়ার ১০০মেগাওয়াটই থাকছে। তাই ভোল্টেজ বেশি মানে কারেন্ট কম। কারেন্ট কম মানে লস কম এবং তারের সাইজ কম। তার সরু হলে টাওয়ারের উপর তারের চাপও কম হবে। ১৩২কেভি লাইন মানে, উক্ত লাইনের সর্বোচ্চ ভোল্টেজ ১৩২কেভি (১০% কম-বেশি হয়)। পাওয়ার প্লান্টের উৎপাদন অনুযায়ী এবং যে এলাকায় পাওয়ার ট্রান্সমিট করা হচ্ছে সেই এলাকার চাহিদা অনুযায়ী লাইনের পাওয়ার ও কারেন্ট বাড়ে কমে, লাইনের ভোল্টেজ সমান থাকে। ঘোড়াশালে যদি ৫০০মেগাওয়াট পাওয়ার উৎপাদন হয়, তবে ঘোড়াশাল থেকে ঢাকা ২৩০কেভি লাইনে ৫০০মেগাওয়াট প্রবাহিত হবে। উৎপাদন ২০০মেগাওয়াট হলে, লাইন দিয়ে ২০০মেগাওয়াট প্রবাহিত হবে এবং কারেন্ট প্রবাহিত হবে কম কিন্তু ভোল্টেজ ২৩০কেভিই থাকবে। লাইনের ভোল্টেজ প্রায় সেইম থাকে (যদিও ভোল্টেজ স্থির থাকতে অনেক ত্যানা প্যাঁচায়, সেই আলোচনা আরেকদিন করব), কিন্তু পাওয়ার অনুযায়ী কারেন্ট বাড়বে-কমবে। ধরি ভেড়ামারা পাওয়ার প্লান্টের উৎপাদন ক্ষমতা ৫০০মেগাওয়াট। খুলনার চাহিদা যদি ২০০মেগাওয়াট হয়, তবে ভেড়ামারা থেকে খুলনা ২৩০কেভি লাইন দিয়ে ২০০মেগাওয়াট প্রবাহিত হবে। বাকি ৩০০মেগাওয়াট ঢাকায় চলে আসবে। খুলনার চাহিদা বাড়লে লাইনের মেগাওয়াট বাড়বে। সর্বশেষ কথা হচ্ছে ট্রান্সমিশন ও ডিস্ট্রিবিউশন লাইনের ভোল্টেজ প্রায় সেইম থাকে। কিন্তু পাওয়ার ও কারেন্ট বাড়ে-কমে। তাই ট্রান্সমিশন এবং ডিস্ট্রিবিউশন লাইনের ক্ষেত্রে পাওয়ার অথবা কারেন্ট দ্বারা প্রকাশ করা হয় না। ১৩২কেভি/২৩০কেভি/৪০০কেভি/৩৩কেভি দ্বারা প্রকাশ করা হয়। তবে ট্রান্সমিশন ও ডিস্ট্রিবিউশন লাইনের কারেন্টের সর্বোচ্চ ক্যাপাসিটি দেয়া থাকে, যেহেতু তারের সাইজ ফিক্সড। কারেন্ট সীমার বেশি হলেই সার্কিট ব্রেকার অফ হয়ে যাবে।
৩) যারা বিদ্যুত খরচ করে তাদের গ্রাহক বা কনজুমার বলে। যেমনঃ বাসা-বাড়ি, অফিস আদালত, শিল্প-কারখানা। সাধারণ বাসা বাড়িতে ব্যবহৃত লাইট, ফ্যান, ফ্রিজ, টিভি ইত্যাদির কিলোওয়াট দেয়া থাকে। বৈদ্যুতিক লোড (লাইট, ফ্যান ইত্যাদি) এক মাসে কত ঘন্টা ব্যবহৃত হয়েছে, কিলোওয়াটের সাথে ঘন্টা গুন করলে মাসের ব্যবহৃত মোট বৈদ্যুতিক শক্তি (কিলোওয়াট-আওয়ার বা ইউনিট) পাওয়া যায়। সেই অনুযায়ী বিদ্যুত বিল দিতে হয় বলে আমরা ইউনিটের হিসাবই রাখি। কিন্তু বৃহৎ শিল্পকারখানায় মেগাওয়াট-আওয়ারে বৈদ্যুতিক বিল হিসাব করা হয়। যেমনঃ ২০মেগাওয়াটের একটি ফার্নেস যদি দৈনিক ২০ঘন্টা করে প্রতিদিন চালানো হয়, তবে মাসশেষে ব্যবহৃত বৈদ্যুতিক এনার্জি হবে ১২০০০মেগাওয়াট-আওয়ার। প্রতি ইউনিট ৫টাকা হলে বিল আসবে ৬ কোটি টাকা।
৪) তারের সাইজের সাথে কারেন্ট সমানুপাতিক। তাই বাসাবাড়িতে তারের সাইজ নির্ণয়ের ক্ষেত্রে উক্ত তার দিয়ে সম্ভাব্য প্রবাহিত কারেন্টের পরিমাণ নির্ণয় করতে হয়। যেমনঃ বাসায় ব্যবহৃত ১০০ওয়াটের বাতিতে কারেন্ট প্রবাহিত হবে ০.৪৩ এম্পিয়ার, কারন বাসাবাড়ির ভোল্টেজ ২৩০ভোল্টের। তাই ০.৪৩ এম্পিয়ার কারেন্ট প্রবাহিত হবার জন্য যে সাইজের তার প্রয়োজন। তাহাই ব্যবহার করতে হবে। তারের সাইজকে আরএম এ প্রকাশ করা হয়৷ নির্দিষ্ট আরএমের তার দিয়ে সর্বোচ্চ কত কারেন্ট যেতে পারবে, সেই লিমিট দেয়া থাকে। যাকে Current Carrying Capacity বলে।
উপরোক্ত বিষয়গুলোর সাথে অনেক সমীকরণ, ফ্যাক্টর এবং যদি-কিন্তু থাকে। আপনাদের বুঝার সুবিধার্তে সহজ ভাষায় বললাম। এরপরেও না বুঝলে, কমেন্টসে প্রশ্ন করুন। কিংবা আপনার কোন কারেকশান থাকলে বলুন।
Written by Engr Nazim Sarkar
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Contact the business
Telephone
Website
Address
Bhariab Dhaka
Dhaka
1324
Dhaka, 1750
If you know how can discover in your skills, success knocked in the door.
Office: 173/3 Arambagh, Motijheel, Dhaka-100. Contact: 01682-846785, WhatsApp: 01733-436965, 01750-937834 E-mail: Info@aptpowers. Com Service: Miyazan Lane, 101 Islam Manzil, Maniknagar, Saidabad, Dha
Dhaka, 1000
Official Page of Apt power systems
Dhaka
Only musical instrument hardware solution support call for details 01712018066
House# 153, Floor # 3rd, Road# Ranavola Avenue, Sector# 10, Uttara
Dhaka, 1230
This is the official page of Excellent Engineering Ltd. One of the front runners in low voltage sect
Dhaka
Disconnector Switch, Isolator Switch, Rotary handle
Kaptan Bazar Complex
Dhaka, 1212
We are Magnetic Contactor supplier of Bangladesh. ABB Magnetic Contactor 220v/440v-AC/DC 3pole 4pole
2/14, Popular Housing-1, Borobagh, Mirpur/2
Dhaka, 1216
BK Geotech offers engineering services at handsome cost with reliable work force.
Dhaka, 1212
LPG Cylinders & Glad to introduce ourselves as a leading organization in supply, filling station operations and management services........contact, details,,..01886663409/019918036...
Mir Hajirbag, New Road, West Jatrabari
Dhaka, 1204
অটো ইঞ্জেকশন মোল্ড তৈরি/প্রোডাকশন/রিপেয়ারিং/মেইন্টেনেন্স সার্ভিস ।
Dhaka
Sub-Station Automation System Lift & Escalator Genaretor Voltage Stabilizer Service & Suppliers