Dostor Khana
Nearby restaurants
1219
Provatibagh, Khilgaon
Khilgaon
1219
Khilgaon
Rampura
Khilgaon Chaowrasta
Khilgaon
Khilgaon
Khilgaon Taltola Pollima
Khilgaon Taltola Market
Khilgaon Railgate
Khilgaon
Khilgaon Chowrasta
North Goran, Khilgaon
Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Dostor Khana, Fast food restaurant, 111/A , Road 16 , Khilgaon, Dhaka.
স্বাভাবিক অবস্থায় মা বোনদের জন্য কোন নামাজ আদায়ের জন্যই মসজিদে /ঈদগাহে যাওয়া জরুরি নয় ;বরং মসজিদ অপেক্ষা ঘরে নামাজ আদায় করাই উত্তম। হ্যাঁ, একান্ত প্রয়োজন দেখা দিলে তারা মসজিদে যেতে পারবে এবং নামাজ পড়তে পারবে৷
হযরত উম্মে হুমাইদ আস সাআদী রাযি. থেকে বর্ণিত, একবার তিনি রাসুলুল্লাহ ﷺ-এর নিকট এসে আরজ করলেন, হে আল্লাহর রাসুল! আমি আপনার পিছনে নামাজ আদায় করতে চাই। নবী করীম ﷺ উত্তরে বললেন,
قَدْ عَلِمْتُ أَنَّكِ تُحِبِّينَ الصَّلاةَ مَعِي وَصَلاتُكِ فِي بَيْتِكِ خَيْرٌ لَكِ مِنْ صَلاتِكِ فِي حُجْرَتِكِ وَصَلاتُكِ فِي حُجْرَتِكِ خَيْرٌ مِنْ صَلاتِكِ فِي دَارِكِ وَصَلاتُكِ فِي دَارِكِ خَيْرٌ لَكِ مِنْ صَلاتِكِ فِي مَسْجِدِ قَوْمِكِ وَصَلاتُكِ فِي مَسْجِدِ قَوْمِكِ خَيْرٌ لَكِ مِنْ صَلاتِكِ فِي مَسْجِدِي قَالَ فَأَمَرَتْ فَبُنِيَ لَهَا مَسْجِدٌ فِي أَقْصَى شَيْءٍ مِنْ بَيْتِهَا وَأَظْلَمِهِ فَكَانَتْ تُصَلِّي فِيهِ حَتَّى لَقِيَتْ اللَّهَ عَزَّ وَجَلَّ
‘আমি ভালো করেই জানি, তুমি আমার পিছনে নামাজ আদায় করতে চাও। কিন্তু তোমার জন্য তোমার রুমে নামাজ আদায় করা অন্য রুমে আদায় করার চেয়ে উত্তম। আর তোমার ঘরের কোনো রুমে আদায় করা বাড়িতে আদায় করার চেয়ে উত্তম। আর তোমার বাড়িতে নামাজ আদায় করা কওমের (এলাকার ) মসজিদে আদায় করার চেয়ে উত্তম। আর তোমার কওমের (এলাকার ) মসজিদে নামাজ আদায় করা আমার পিছনে নামাজ আদায় করার চেয়ে উত্তম। এরপর ঐ মহিলা তার অন্ধকার কুঠরিতে নামাজের জন্য জায়গা নির্ধারণ করে নেয়। এবং মৃত্যু পর্যমত সেখানেই নামাজ আদায় করতে থাকে।’ (মুসনাদে আহমাদ ৩৭/৪৫)
আরেকটি হাদীস দেখি,
عن أبي عمرو الشيباني أنه رأى بن مسعود يخرج النساء من المسجد ويقول أخرجن إلى بيوتكن خير لكن
হযরত আবু আমর বিন শায়বানী থেকে বর্ণিত। তিনি দেখেছেন-হযরত আব্দুল্লাহ বিন মাসউদ রাঃ মহিলাদের মসজিদে থেকে বের করে দিতেন। আর বলতেন যে, মসজিদের চেয়ে তোমাদের জন্য ঘরই উত্তম।
মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক, হাদীস নং-৫২০১,মুসান্নাফে ইবনুল জি’দ, হাদীস নং-৪২৯, সুনানে বায়হাকী কুবরা, হাদীস নং-৫৪৪১,আল মুজামুল কাবীর, হাদীস নং-৯৪৭৫।
ভাল করে খেয়াল করুন। আব্দুল্লাহ বিন মাসঈদ রাঃ অপছন্দ করেন, আমরাও তা অপছন্দ করি। যে বঞ্চনা রাসূল সাঃ এর প্রিয় সাহাবীর আমল। সেটি আমাদের গলার মালা। যদিও সেটি সাহাবা বিদ্বেষীদের অপছন্দ হয়ে থাকে।
عَنْ عَمْرَةَ بِنْتِ عَبْدِ الرَّحْمَنِ أَنَّهَا أَخْبَرَتْهُ أَنَّ عَائِشَةَ زَوْجَ النَّبِىِّ -صلى الله عليه وسلم- قَالَتْ لَوْ أَدْرَكَ رَسُولُ اللَّهِ -صلى الله عليه وسلم– مَا أَحْدَثَ النِّسَاءُ لَمَنَعَهُنَّ الْمَسْجِدَ كَمَا مُنِعَهُ نِسَاءُ بَنِى إِسْرَائِيلَ. قَالَ يَحْيَى فَقُلْتُ لِعَمْرَةَ أَمُنِعَهُ نِسَاءُ بَنِى إِسْرَائِيلَ قَالَتْ نَعَمْ.
হযরত আমরাতা বিনতে আবদির রহমান বলেন-রাসূল সাঃ এর সহধর্মীনী হযরত আয়শা রাঃ বলেছেন-যদি রাসূলুল্লাহ সাঃ মহিলাদের এখনকার অবস্থা জানতেন, তারা কি করে? তাহলে তাদের মসজিদে আসতে নিষেধ করতেন যেভাবে বনী ইসরাঈলের মহিলাদের নিষেধ করা হয়েছে।
ইয়াহইয়া বলেন-আমি আমরাতাকে বললাম-বনী ইসরাঈলের মহিলাদের কি মসজিদে আসতে নিষেধ করা হয়েছে? তিনি বললেন-হ্যাঁ।
সহিহ মুসলিম -১/১৮৩, হাদীস নং-১০২৭,সুনানে আবু দাউদ, হাদীস নং-৫৬৯,মুসনাদে আহমাদ, হাদীস নং-২৫৯৮২,মুসনাদুর রাবী, হাদীস নং-২৫৯,সুনানে তিরমিযী, হাদীস নং-৫৪০
এবার ভেবে দেখুন-রাসূল সাঃ এর তিরোধানের পর মুসলিম নারীরা এমন কি পোশাক পড়তেন, যার কারনে আম্মাজান হযরত আয়শা রাঃ একথা বলেছেন? আর বর্তমান নারীদের পোশাকের দৃশ্য দেখলে আম্মাজান আয়শা রাঃ কী বলতেন?
উপরোক্ত হাদীসসমূহের আলোকে একথা পরিস্কার যে, মহিলাদের ঈদগাহে ও মসজিদে আসা মাকরূহ।
লক্ষ্য করুন, নবী-যুগে মহিলাদের মসজিদে যাওয়ার তাগিদ তো দূরের কথা, উৎসাহও ছিল না; বরং কেবল অনুমতি ছিল। উৎসাহ কিংবা তাগিদ ছিল মর্মে কোনো একটি বর্ণনাও কেউ পেশ করতে পারবে না।
কিন্তু প্রশ্ন হল, অনুমতিই বা কেন ছিল? এর জবাবে –
১. ইমাম তাহাবী রহ. বলেন, মহিলাদের ইসলামের প্রথম যুগে জামাতের উপস্থিত হওয়ার অনুমতি প্রদান করার কারণ হলো বেদ্বীনদের সম্মুখে মুসলমানগণের জনসংখ্যা ও জনশক্তি বৃদ্ধি করা। (মায়ারিফে মাদানিয়াহ, শরহে তিরমিযী)
২. ইমাম আইনী রহ. বলেন, সে যুগ ফিতনা ফাসাদ থেকে সম্পূর্ণ নিরাপদ ছিল। কিন্তু বর্তমানে তা একেবারেই বিপরীত।
৩. মূলতঃ মহিলাদের মসজিদে জামাতে উপস্থিত হওয়ার অনুমতি দেয়ার কারণ হিসেবে তা’লীম বা ইলম অর্জন করাকেও উল্লেখ করা হয়েছে এবং তা আরও স্পষ্টভাবে প্রমাণিত হয়, বুখারী শারীফের ৯১৫ নং হাদিসের বর্ণনা দ্বারা। উম্মে আতিয়া রাযি. হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, ‘ঈদের দিন আমাদেরকে বের হওয়ার আদেশ দেওয়া হতো, আমরা কুমারী মেয়েদেরকে, এমনকি ঋতুবর্তী মহিলাদেরকেও নিয়ে ঘর থেকে বের করতাম। অতঃপর পুরুষদের পিছনে থেকে তাদের তাকবীরের সাথে সাথে তাকবীর পড়তাম এবং তাদের দোয়ার সাথে সাথে আমরাও ঐ দিনের বরকত ও পবিত্রতা লাভের দোয়া করতাম।’
এ হাদিসে এবং অন্যান্য আরও হাদিসে স্পষ্টই উল্লেখ রয়েছে যে, ঋতুবর্তী মহিলাগণও ঈদগাহে উপস্থিত হতো। অথচ শরীয়তে ঋতুবর্তী মহিলাদের জন্য নামায সম্পূর্ণ হারাম।
সুতরাং তাদের ঈদগাহে বা জামাতে উপস্থিত হওয়ার অনুমতি যদি শুধুমাত্র নামাজের জন্য হতো, তবে ঋতুবর্তী মহিলাগণ ঈদগাহে উপস্থিত হতো না। মূলতঃ প্রথম যুগে নামাজসহ সকল অনুষ্ঠানাদিতে মহিলাদের উপস্থিত হওয়ার মুখ্য উদ্দেশ্য ছিল, তালীম গ্রহন করা। তথা নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের কাছে নিত্যনতুন আদেশ নিষেধ নাযিল হতো তা যেন পুরুষ মহিলা সকলে সমভাবে জানতে পারে সে কারণে তাদেরও উপস্থিত হওয়ার অনুমতি ছিল।
এই অনুমতিটাও ছিল অনেক কঠোর শর্ত সাপেক্ষে। যথা-
(ক) পরিপূর্ণ পর্দাসহ গোটা শরীর আবৃত অবস্থায় বের হবে।
(খ) ঝনঝনানিপূর্ণ অলঙ্কার পরে বের হতে পারবে না।
(গ) সাজগোজ ও সুগন্ধি সহ বের হতে পারবে না।
(ঘ) অঙ্গভঙ্গি করে চলতে পারবে না।
(ঙ) পুরুষদের ভিড় এড়িয়ে রাস্তার একপাশ হয়ে চলবে।
(চ) অপ্রয়োজনে পরপুরুষের সঙ্গে কথা বলতে পারবে না।
(ছ) সবচে’ বড় বিষয় হল, তাদের এ বের হওয়াটা ফেতনার কারণ হতে পারবে না।
(আবু দাউদ হাদিস নং ৫৬৫, বযলুল মাজহূদ ৪/১৬১)
আজও এসব শর্ত পাওয়া গেলে মহিলারা মসজিদে যেতে চাইলে অনুমতি দেয়ার অবকাশ অবশ্যই আছে। কিন্তু নবী-যুগের পর যখন উক্ত শর্তগুলো ধীরে ধীরে বিলুপ্ত হতে থাকে তখন সাহবায়ে কেরাম তা উপলব্ধি করতে পেরে মহিলাদের মসজিদে গমনের উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করে দিয়েছেন। আর এটা তো স্বতসিদ্ধ কথা যে, নবীজির কথা কিংবা চাহিদা সাহবায়ে কেরামের চাইতে বেশি কেউ বুঝেছে বলে দাবি করা কিংবা তাদেরকে আদর্শ মনে না করা নিতান্ত মূর্খতা বৈ কিছু নয়।
নিম্নে সাহাবায়ে কেরামের বক্তব্যসমূহ থেকে কিছু বক্তব্য উল্লেখ করা হল-
১.আয়েশা রাযি. থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন,
لَوْ أَدْرَكَ رَسُولُ اللَّهِ ﷺ مَا أَحْدَثَ النِّسَاءُ لَمَنَعَهُنَّ كَمَا مُنِعَتْ نِسَاءُ بَنِي إِسْرَائِيلَ
‘যদি রাসুলুল্লাহ ﷺ বর্তমানকালের মহিলাদের অবস্থা দেখতেন তাহলে তাদেরকে মসজিদে আসতে নিষেধ করতেন। যেমন নিষেধ করা হয়েছিল বনি ইসরাইলের মহিলাদেরকে।’ (সহীহ বুখারী ১/২৯৬)
২. আবু আমর শাইবানি বলেন, আমি আব্দুল্লাহ ইবন মাসউদ রাযি.কে দেখেছি, তিনি জুমার দিন মহিলাদেরকে মসজিদ থেকে বের করে দিতেন এবং বলতেন, আপনারা বের হয়ে যান। আপনাদের ঘরই আপনাদের জন্য উত্তম। (আলমুজামুল কাবির ৯৪৭৫, মজমাউযযাওয়াইদ ২/৩৫) আল্লামা হাইছামি বলেন, এই রেওয়ায়তের সকল বর্ণনা কারী সিকাহ-নির্ভরযোগ্য।
৩. জুবাইর ইবন আওয়াম রাযি. তাঁর পরিবারের কোন নারিকে ঈদের জামাতে যেতে দিতেন না। ( মুসান্নাফ ইবন আবি শাইবাহ ৫৮৪৬)
এবার আপনিই বলুন, মহিলারা সবখানে যেতে পারলে মসজিদে কেন পারবে না– একথাটা উদ্দাম অশ্লীলতার এই যুগে কতটা যৌক্তিক! তাহলে কি আমরা সাহাবায়ে কেরামের চাইতেও দীন বেশি বুঝে ফেলেছি! নাউজুবিল্লাহ। আয়েশা রাযি. তাঁর যুগের নারীদের দেখে বলেছিলেন,’যদি রাসুলুল্লাহ ﷺ বর্তমানকালের মহিলাদের অবস্থা দেখতেন তাহলে তাদেরকে মসজিদে আসতে নিষেধ করতেন। যেমন নিষেধ করা হয়েছিল বনি ইসরাইলের মহিলাদেরকে।’(সহীহ বুখারী ১/২৯৬)
তাহলে অশ্লীলতায় থৈ থৈ করা এই সমাজের নারীদের দেখলে তিনি কী বলতেন! দীনের দাওয়াত, দাওয়াতের হেকমত ও প্রয়োজনীয়তা তিনি কিংবা অন্যান্য সাহাবা কি এই যুগের কথিত দীন-দরদীর থেকেও কম বুঝেছেন! নাউজুবিল্লাহ।
আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে সহিহ বুঝ দান করুন।
চিকেন বল গুলো মেক করেছে খন্দকার আব্দুর রহমান মাশাআল্লাহ মাশাআল্লাহ মাশাআল্লাহ
+966550172462 এটা আমার সৌদি আরবের নাম্বার। ইনশাআল্লাহ মক্কা মদিনায় অবস্থান কালে এই নাম্বারে যোগাযোগ করবেন।
দূরে গিয়ে মরো
_____ রশীদ জামীল
তিনি বললেন, মে’ইয়ারে হক কুরআনের কোথাও নেই। তাহলে কেন মানবো? আমি বললাম, তাওহিদের কথাও তো কুরআনে নাই। এখন তাহলে কী হবে? তিনি বললেন, তাওহিদের কথা কুরআনে থাকবে না কেন? সুরা ইখলাসেই তো আছে, ‘কুল হুয়াল্লাহু আহাদ’। আহাদের ভেতরেই তো তাওহিদ আছে। আমি বললাম, তুমি আহাদের ভেতরে তাওহিদ খুঁজে পাও কিন্তু ‘ফা ইন আমানু বিমিসলি মা আমানতুম’ অথবা ‘আমিনু কামা আমানান নাস’র ভেতরে মে’ইয়ারে হক খুঁজে পাও না? তোমার মগজে কোন শয়তান পেশাব করল?
ছাগল যদি পাগলও হয়ে যায়؛ একে তো ছাগল, তার উপর আবার পাগলও, তাহলে তো মুশকিল। সাহাবাবিদ্বেষী ছাগলের সংখ্যা যে হারে বাড়ছে, এত কাঁঠালপাতা আমরা কোথায় পাবো?
যাঁদের রক্তের বিনিময়ে দ্বীন পেলাম, তাঁদের নিয়ে যদি কারও চুলকানি হয়, বুঝতে হবে সেটা তার রক্তের দোষ। আর ‘মা আনা আলাইহি ওয়া আসহাবি’ সূত্রে জাহান্নামই তাদের একমাত্র ঠিকানা।
বি:দ্র:
তুমি যদি সাহাবাবিদ্বেষী হও, নবির সাহাবিদের দোষত্রুটি খুঁজতে যদি ভালো লাগে তোমার, তাহলে দূরে গিয়ে মরো। তুমি যেই হও, এমন তুমি’র সাথে আমি কোনো সম্পর্কই রাখতে চাই না।কপি পোস্ট
আহ্ যদি রমাদানে আল্লাহর ঘরের মেহমান হতে পারতাম।এ রকম আকাঙ্ক্ষা পুরা পৃথিবীর মুসলমানের।কারণ,রমাদানে ওমরাহ রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহিসসালাম এর সাথে হজ করার বরাবর নেকি।এই আশা নিয়ে আগামী মার্চের ছয় সাত তারিখে আমরা যাব ইনশাআল্লাহ। এখনো সুযোগ আছে বন্ধুরা যারা
যেতে চাও আমাদের সাথে চলে আসো।
https://www.facebook.com/61556165169969/posts/122107378916205505/
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহ।আল্লাহর রাসুলের রওজার সামনে। সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম। আল্লাহ তাআলা আমাদেরকে বারবার আল্লাহর রাসূলের রওজার সামনে গিয়ে "আসসালাতু আসসালামু আলাইকা ইয়া রাসুলুললাহ"এই সালাম দেয়ার তৌফিক নসিব করেন ।
আসসালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহ। পবিত্র রজব মাস শুরু হয়ে গেছে। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম রজব মাস এলে এই দোয়াটি পড়তেন "আল্লাহুম্মা বারিক লানা ফি রজাবা অ সাবান ওয়া বাল্লিগনা রমাদান । এই মাসে আমরা পরিবারের সবাই এই দোয়াটি বেশি বেশি পড়বো ইনশাআল্লাহ।
আগামীকাল সোমবার। বছরের প্রথমদিন।আমরা রোজা দিয়ে শুরু করবো ইনশাআল্লাহ।
খোন্দকার হজ্জ ও উমরাহ সার্ভিস
সব সময় আপনার পাশে আছে।
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু। সবার অবগতির জন্য জানাচ্ছি আগামী ৬/৭ মার্চ ২০২৪ রমজানের প্রথম দশক কে সামনে নিয়ে ওমরার প্যাকেজ রেডি করেছি। আপনাদের প্রিয়জনদের কেউ রমজানে ওমরায় যেতে চাইলে আমাদের সফর সঙ্গী হতে পারেন।
রাসুল সাঃ এরশাদ করেছেনঃ রমজানের উমরা হজ্জ ছাওয়াবের দিক দিয়ে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাহিসসালামের সাথে হজ করার বরাবর নেকি পাবে ।আলহামদুলিল্লাহ। খুব দ্রুত ই আমারা টিকেট বুকিং করে ফেলবো ইনশাআল্লাহ।
হযরত ইবনে আব্বাস রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেনঃ রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেন যে ব্যক্তি রমজান মাসে উমরা করল যেন আমার সাথে হজ্ব করল। বুখারী মুসলিম
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেনঃ যে ব্যাক্তি রমজান মাসে উমরাহ হজ্ব আদায় করলো সে যেন আমার সাথে হজ্ব করলো। বুখারী শরীফ। এই হাদিস কে সামনে রেখেই আমরা উমরার প্রোগ্রাম সাজিয়েছি।
রমজানের প্রথম দশক সহ ১৪ দিন
যাওয়াঃ মার্চ মাসের ৭ তারিখে ঢাকা--জেদ্দা
আসাঃ মার্চ মাসের ২০ তারিখে মদিনা-- ঢাকা
সরাসরি ফ্লাইট
বন্ধুরা এই কাফেলায় শরিক হতে চাইলে দ্রুত আওয়াজ দিন।
জাবির বিন আব্দুল্লাহ রা. বলেন, আমি নবীজিকে বলতে শুনেছি, "যখন জান্নাতিরা জান্নাতে অধিষ্ঠিত হয়ে যাবে তখন তারা পৃথিবীতে থাকাকালীন সময়কার স্মৃতিচারণ করবে। তখন তাদের বন্ধুদের কথা মনে পড়ে যাবে।
তারা ফেরেশতাদের জিজ্ঞেস করবে, আমি তো আমার সেই বন্ধুকে জান্নাতে দেখছি না, সে কোথায়? বলা হবে, সে তো জাহান্নামে। তখন সেই মু'মিন ব্যক্তি আল্লাহর কাছে বলবে, হে আমার রব! আমার বন্ধুকে খুব মিস করছি। তাকে ছাড়া আমার কাছে জান্নাতের আনন্দ যে পরিপূর্ণ হচ্ছে না।
অতঃপর আল্লাহ সুবহানু ওয়া তা'আলা আদেশ করবেন অমুক ব্যক্তিকে জাহান্নাম থেকে বের করে জান্নাতে প্রবেশ করানোর।
তার বন্ধু জাহান্নাম থেকে রক্ষা পেল এই কারণে নয় যে, সে রাতভর ইবাদাত করত, কিংবা কুরআন পড়ত, বেশি বেশি সাদাকাহ করত, দিনের পর দিন রোজা রাখত! বরং সে মুক্তি পেল কেবলই এই কারণে যে তার বন্ধু তাকে স্মরণ করেছে। তার জান্নাতী বন্ধুর সম্মানের খাতিরে তাকে জাহান্নাম থেকে মুক্তি দেয়া হয়েছে।
জাহান্নামিরা তখন অবাক হয়ে জানতে চাইবে, কি কারণে তাকে জাহান্নাম থেকে মুক্তি দেয়া হল, তার বাবা কি শহিদ? তার ভাই কি শহিদ? তার জন্য কি কোন ফেরেশতা বা নবী সুপারিশ করেছেন?
বলা হবে, না, বরং দুনিয়াতে তার যে নেককার বন্ধু ছিল, সেই বন্ধু জান্নাতে তার জন্য আল্লাহর কাছে সুপারিশ করেছে।
এই কথা শুনে জাহান্নামীরা আফসোস করে বলবে হায়! আজ আমাদের জন্য কোন সুপারিশকারী নেই হায়! আমাদের এমন কোনো সত্যিকারের বন্ধু নেই। এরপর তিনি এই আয়াত দু'টি তিলাওয়াত করেন,
فَمَا لَنَا مِن شَـٰفِعِینَ
وَلَا صَدِیقٍ حَمِیمࣲ
"আমাদের কোন সুপারিশকারী নেই। আর কোন সহৃদয় বন্ধুও নেই।"
[সূরা শু'য়ারা আয়াত নাম্বার : ১০০-১০১]
এ ঘটনা উল্লেখের পর ইমাম হাসান বসরী (রহ.) বলেন, অতএব, তোমরা বেশি বেশি নেক লোকদের সঙ্গ অবলম্বন করো৷ তাদের ভালোবাসো৷ যাতে কিয়ামতের কোনো ঘাটে আটকে গেলে, তারা তোমাকে ছাড়িয়ে আনতে পারে।
[তাফসীরে বাগাভী; সূরা শু'আরা আয়াত নাম্বার - ১০০-১০১]
আলহামদুলিল্লাহ অনেকদিন পরে এমন সুস্বাদু এবং মজার খাবার খাচ্ছি। ভেজালের এই ভিড়ে চৌধুরী হাসান মুরাদ সাহেব মানুষের কল্যাণে নিজেকে নিয়োজিত করেছেন। মানুষের সাধ্যের মধ্যে তাকে উত্তম জিনিসটা দেবার চেষ্টা করছেন। আল্লাহ তায়ালা উনার পরিবারের সবাইকে উভয় জাহানের সফলতা দান করেন। সাদ্দাম মার্কেট, মাতুয়াইল।
আমার খালাতো ভাইয়ের ৮ বছরের মেয়ের জন্য জরুরি ভিত্তিতে ১ব্যাগ বি পজিটিভ রক্ত প্রয়োজন।আছেন কোন মেহেরবান আল্লাহর বান্দা।
রেনেসাঁ হসপিটাল, ঝিগাতলা।
০১৭১২ ৫৪৮ ৫৪৭
আমরা আবারও এসেছি শুধু ই আপনার পরিবারের জন্য।
আগামীকাল শুক্রবার থেকে দস্তরখানায় ভুরি ভুনা পাওয়া যাবে ইনশাআল্লাহ। সীমিত সময়ের জন্য।
ভাইয়া কপি করলাম
আল্লাহর মেহেরবানীতে আগামী রবিবার থেকে আবারও ইনশাল্লাহ দস্তরখানাতে পাওয়া যাবে। অগ্রিম বুকিং নেওয়া হচ্ছে। ভুরি ভুনা এখন কেজি ৭৫০/-সাথে ডেলিভারি চার্জ।
আপনার রুচি ও পছন্দ অনুযায়ী আমাদের কালেকশন
আজকে বিজয়নগরের ইফতার প্রোগ্রামে দস্তরখানার ফিন্নি ডেলিভারি হচ্ছে আলহামদুলিল্লাহ
আজ আমাদের তারাবির নামাজের মধ্যবিরতিতে ফরহাদ ভাইয়ের পক্ষ থেকে দোস্তরখানার স্পেশাল রোল
আলহামদুলিল্লাহ আজকের ভুরি ভুনার অর্ডার। চলে যাচ্ছে কয়েকজন প্রিয়জনের কাছে।
Click here to claim your Sponsored Listing.
Category
Contact the restaurant
Telephone
Website
Address
111/A , Road 16 , Khilgaon
Dhaka
1219
Opening Hours
Monday | 14:00 - 23:00 |
Tuesday | 14:00 - 23:00 |
Wednesday | 14:00 - 23:00 |
Thursday | 14:00 - 23:00 |
Friday | 14:00 - 23:00 |
Saturday | 14:00 - 23:00 |
Sunday | 14:00 - 23:00 |
House # 12/B, Road # 55, Unit #1, Gulshan/2
Dhaka, 1212
Fortuna Fried Chicken is a locally owned fast food outlet that is quickly turning into a national cha
House # 2/6, Block # C, Lalmatia
Dhaka, 1207
The In-Laws in the House are on a mission to take the Pizza Industry by Storm!
Dhaka
It is a chef’s choice where a food lover can find his/her desires and we provide fresh & enough fo
Safura Trade City, 1Sujat Nagar, 142 Sena Nibas Road, Pallabi, Mirpur 12
Dhaka, 1216