Fanny pokas 0.2

হাসি ছুঁয়ে আসুক, আনন্দের এই পাগল দুনিয়ায়! �� #ফানি_ফোকাস 0.2

08/12/2023
02/12/2023
27/08/2023

আমি আর ফুঁন্দা-ফুঁন্দি করবোনা।
ফুঁন্দা-ফুঁন্দি কে করবে জানাচ্ছি...

27/08/2023

গল্পঃভয়ংকর_বাসর
পর্ব ১

জান্নাত তার নিজের বাসর ঘরে ঢুকলো তখন সে বিছানার দিকে তাকিয়ে যা দেখলো সেটা দেখে তার হাত থেকে দুধের গ্লাসটা পড়ে গেল! দেখলো,তার নতুন হাসবেন্ট ( আজকে তার সাথে যার বিয়ে হয়েছে) অন্য একটা মেয়ের সাথে লি *প কি *স করছে।কি *স করতে করতে তার বর মেয়েটার শাড়ীটা টান দিয়ে খুলে ফেললো।তারপর ব্লা *উসটাও খুলে দিল।সা *য়াটা কোমর পর্যন্ত গুটিয়ে দিল।তারপর যৌ *ন খেলায় মেতে উঠলো দুজন।।মেয়েটাও খুব সু* খ নিচ্ছে।
জান্নাত যে দরজার মুখে দাঁড়িয়ে আছে এটা তারা দেখেনি।
এটা দেখে জান্নাতের খুব রাগ হলো।

আজ বাসর রাতে তার হাসবেন্ট অন্য একটা মেয়ের সাথে এসব করছে।

---------
জান্নাত বাসর ঘরেই বসে ছিল।ঠিক তখন ই তার শ্বাশুড়ি এসে বললো,"বউমা তুমি এসে দুধ নিয়ে যাও।সোহানকে খাওয়ানোর জন্য।
জান্নাত:জি মা।
জান্নাত তার শ্বাশুড়ির সাথে গিয়ে দুধ নিয়ে এসে এই দৃশ্য দেখলো।

চোখে অনেক স্বপ্ন ছিল। বিয়ের আগে কখনো কারো সাথে কোন সম্পর্ক করেনি জান্নাত।কারন,সে চেয়েছিল সব ভালোবাসা সে তার বরকে দেবে।অবস্য তার বন্ধুরা তাকে অনেকবার বলেছিল সম্পর্ক করার জন্য কিন্তু সে এক কথায় না করে দেয়।বাবা মায়ের পছন্দেই বিয়ে হয়েছে।ছেলেটা দেখতে শুনতে খুব ভালো।পেশাই একজন ডাক্তার।ছেলেদের অনেক টাকা পয়সা।সেই জন্যেই জান্নাতের বাবা মা আর না করেনি।কারণ, কে না চাই যে,মেয়ের বিয়ে কোন বড়লোক বাড়িতে হয়।সবাই চাই বড়লোক জামাই।আসলে বিয়েতো মেয়ের সাথে ছেলের হয়না,বিয়ে হয় মেয়ের সাথে টাকার।আর ছেলে যদি চাকরি জিবি হয় তাহলে সোনার ডিম দেওয়া হাঁস।ছেলে যেমন ই হোকনা কেন মেয়ের বাবা মা এমনি মেয়েও না করবে না।

জান্নাত তার বাবা মার একমাত্র মেয়ে। মহা ধূমধাম করে জান্নাতের বিয়ে দিয়ে দেই তার বাবা মা।

চোখে অনেক স্বপ্ন নিয়েই জান্নাত বাসর ঘরে বসেছিল।অবস্য অনেকটা ভয় পেয়েও ছিল।কারন,এর আগে কখনো এমন পরিবেশের সম্মুখিন হয়নি সে।

নতুন বরের এসব কান্ড দেখে সে আর নিজের রাগ কন্টোল করতে পারলো না।সে খেয়াল করে দেখলো তার পাশে টেবিলে একটা ছু *রি রাখা আছে।জান্নাত চুরিটা তুলে রাগি দৃষ্টিতে তার বরের দিকে গেল।

তারপর সজোরে ছুরি দিয়ে তার হা *সবেন্ডকে কয়েকবার স্টেপ করলো।
ক্ষ *ত স্থান থেকে প্রচন্ড র *ক্ত বের হতে শুরু করলো।আর জান্নাতের বর মেয়েটার কোলে নিস্তেজ হয়ে পড়ে গেল।
তখন ই ঠক করে বাথরুমের দরজা খোলার শব্দ হলো।

জান্নাত পিঁছনে ফিরে দেখলো তার তার বর বাথরুম থেকে বের হচ্ছে!জান্নাত ভয়ে কাঁপতে লাগলো।সে আবার বেডের দিকে তাকিয়ে দেখলো!!

চলবে?
পরবর্তী পর্বগুলো পেতে আমাদের পেজটা ফলো করে রাখুন
ভালোবেসে শুধু কষ্ট পেলাম 👈

20/08/2023

"লোকে বলে নারীদের বুঝতে পারা নাকি কঠিন... আসলে কঠিন কিনা জানি না তবে আমার মতে কোনো নারীকে বুঝতে হলে আগে তাকে মন থেকে ভালোবাসতে হবে !!
নারী জাতিকে বুঝতে পারা খুব কঠিন কোনো কাজ নয়, আবার খুব সহজ ও নয়... শুধু আপনার বুঝতে হবে সে কি চায়... যদি কোনো নারীর মন আপনি বুঝতে পারেন, তাহলে সেই নারী আপনার কাছে পানির মতো সহজ হয়ে যাবে !!
মুখের উপর কোনো নারী না বলা মানে এই নয় যে সে আসলেই না বলতেছে... অনেক সময় তারা ইচ্ছা করে হা টা লুকিয়ে রেখে না বলে যায়, শুধু আপনার জন্য যাতে আপনি বুঝতে পারেন কিনা... আপনার শুধু ধরতে হবে সে আসলে কি চায় !!
প্রত্যেক নারীই চায় কেউ একজন তাকে খুব ভালো করে বুঝতে পারুক... আর আপনি যদি কোনো নারীকে বুঝতে পারেন কিংবা মন থেকে বুঝার চেষ্টা করেন তাহলে আপনার কাছেও সেই নারী ব্যতীত অন্য কোনো নারীর প্রতি আগ্রহ জাগবে না !!
একবার কোনো নারীকে যদি বুঝে ফেলতে পারলে কিংবা কোনো নারীর মনে আপনি ঠিকঠাক জায়গা করে নিতে পারলে সেই নারীই আপনাকে বুঝে নিবে, আপনার তাকে বুঝতে হবে না... কোনো নারীকে ভালোবাসার আগে তার মনটাকে ভালোবাসুন !!
নারী ছলনাময়ী, নারী প্রতারক, নারী বিশ্বাসঘাতক, নারী বহুরূপী... এ রকম নারীও যেমন আছে তেমনি বিশ্বাস করার মতোও নারী রয়েছে... শুধু আপনার আসল মানুষটাকে খুঁজে নিতে হবে... মনে রাখতে হবে প্রত্যেক নারীই কিন্তু নারীত্ব রয়েছে... মাতৃত্ব রয়েছে !!
মায়া সব নারীর মধ্যেই রয়েছে... তবে আপনার বুঝতে হবে কে আপনাকে কোন দৃষ্টিতে দেখে... কোনো পুরুষ কোনো নারীর সাথে প্রতারনা কিংবা বিশ্বাসঘাতকতা করলেও তার উপর যেমন ঘৃণা থাকেও আড়ালে একটুও হলেও মায়াও রাখে... শুধু আপনার একজন মায়াবতীকে খুঁজে নিতে হবে !!
পুরুষত্ব খাটিকে নারীর দেহ জয় করা গেলেও মন জয় করা যায় না... আগে নারীকে বুঝতে শিখুন... আগে তাকে চিনতে শিখুন... তার মনের খবর রাখুন... একবার কোনো নারীর মনে প্রবেশ করতে পারলে তার উপর আপনার পুরুষত্ব খাটাতে হবে না, সে নিজেই আপনাকে আপন করে নিবে !!" :)

19/08/2023

মায়েরা এমনি হয় কে কে মাকে ভালোবাসেন

19/08/2023

আজ ১০ লাখ টাকার বিনিময়ে একটা ধ/র্ষি/তা মেয়েকে বিয়ে করলাম!!! আসলে বিয়েটা নিজের ইচ্ছেমতো করিনি!! মায়ের জন্য করতে হয়েছে!! আমি খুব গরিব ঘরের মেধাবি একজন ছেলে!! মা হাসপাতালে ভর্তি মায়ের অপারেশন এর জন্য ১০ লাখ টাকার দরকার ছিলো!! অফিসের বসের কাছে টাকা চাইতে গেলে উনি আমাকে এই শর্ত দেন!! উনি আমাকে বলে উনি আমাকে টাকা দিতে পারে কিন্তু আমাকে ওনার মেয়েকে বিয়ে করতে হবে!!

আমি শুনেই রাজি হয়ে গিয়েছি!! অফিসের বসের মেয়েকে বিয়ে করবো এতে না বলার কী আছে!! কিন্তু বস যখন সব খুলে বললো!! বস বললো ওনার মেয়েটা নাকি ধ/র্ষি/তা!! ধ/র্ষি/তা কথাটা শুনা মাত্রই আমি না বলে দিলাম!! বললাম একটা ধ/র্ষি/তা মেয়েকে আমি কেন বিয়ে করতে যাবো!!?? বস আমার হাতে ধরে রিকোয়েস্ট করলো!! বললো দয়া করে তুমি আমার মেয়েটাকে বিয়ে করো!!

নয়তো ও যে কোন সময় আ/ত্মহ/ত্যা করে বসবে!! ঠিক সেই সময় হাসপাতাল থেকে ফোন আসলো আর তারা জানালো তারা তারি ১০ লাখ টাকা জমা করে দিতে!! অপারেশন করতে হবে নয়তো নাকি মাকে বাচাঁনো যাবে না!! আমি আর কিছুই ভাবতে পারছি না!! আমি আর কিছু ভাবতে ও চাই না!! আমি বসের সব শর্ত মেনে নিলাম!! আর বসের মেয়েটাকে বিয়ে করতে রাজি হয়ে গেলাম!!

বস খুব বড় লোক!! তাই বিয়েটা খুব ধুমধামেই দিলো!! আজ আমার বাসর রাত!! আমি বাইরে দাড়িয়ে ছিলাম!! বসের মেয়ে মানে আমার বউ রোমে আগে থেকে বসে ছিলো!! আমি প্রায় ১ ঘন্টা দেরি করে বাসর ঘরে ঢুকলাম!! রোমে ঢুকেই দেখলাম মেয়েটা জানালার কাছে গিয়ে বাইরে এক দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে!! হয়তো মেয়েটার মনটা খুবই খারাপ!!

আমি মেয়েটা পিছনে গিয়ে একটু শব্দ করলাম!! মেয়েটা পিছন ঘোরে আমার দিকে তাকালো!! আর আমাকে জিজ্ঞেস করলো কেন বিয়ে করলেন আমাকে??আপনি কী জানেন না আমি একজন
ধ/র্ষি/তা মেয়ে!! আমি বললাম হুম জানি!! মেয়েটি অবাক হলো!! আর বললো সবাই তো আমার থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয় তাহলে আপনি এই বিয়েটা কেন করলেন??? আমি কিছু বলছি না!!

শুধু চুপ করে আছি!! মেয়েটি দেখতে কিন্তু বেশ!!! আমি প্রথমে ভেবে ছিলাম মেয়েটা দেখতে বেশি ভাল হবে না!! কিন্তু যখন ওকে দেখলাম তখন আমার ধারনটা ভে/ঙে গেলো!!ওর নামটা জানতে খুব ইচ্ছা হচ্ছে!! বললাম আপনার নামটা কী জানতে পারি?? মেয়েটা বললো ওর নাম নীলা!! মনে মনে বললাম নামটা কিন্তু বেশ!!! বললাম নীলা যান আপনি শুয়ে পরুন!!

কেন এই বিয়েটা করলাম তা অন্যদিন বলবো!! নীলা বেডে আর আমি সোফায় শুয়ে পরলাম!! খুব সকালে আমি ঘুম থেকে উঠে পরলাম!! আর গোছল করে নিলাম!! বাথরুম থেকে যেই ঘরে ঢুকেছি!! টিক তখনি নীলার মায়াবী মুখটা নজরে এলো!! নীলা তখন ঘুমিয়ে ছিলো!! কী সোন্দর লাগছে নীলাকে!!চুল গুলো এলোমেলো ছিলো!!! আমি একধারে নীলার দিকে তাকিয়ে ছিলাম!

চলবে.....

পর্ব_____1

পরবর্তী পর্ব পেতে পেইজে ফলো দিয়ে রাখুন

18/08/2023


নু**নু কাটার যন্ত্রণা যদি মেয়েরা বুঝতো 🥺🥺

তাহলে কোনো দিন ছেলেদের কষ্ট দিত নাহ🤧

14/08/2023

পাসের বাসায় আন্টি....😊
আমায় দেখলে খালি হাসে,,😕

বা*লডায় নিজেও ফাঁসাবে আমারে ও ফাঁসাবে,,,😰

14/08/2023

ছায়া_মানব
পর্ব -৫

সাথীইসলাম।

অহনা ছায়া মানবটিকে আষ্টেপৃষ্ঠে জড়িয়ে নেয়। ছোটার চেষ্টা করে না সে। আস্তে আস্তে তার চেহারা স্পষ্ট হতে থাকে। অদৃশ্য হয়ে ধরেছিল অহনাকে, কিন্তু এখন আস্তে আস্তে তার আসল রুপ বেরিয়ে আসছে। অহনা দেখছে তাকে। এক পর্যায়ে পুরো শরীর দৃশ্যমান হলো। অহনা তার কোল থেকে নেমে পড়ে। অবাক হয়ে যায়। কাল রাতে যার সাথে আকাশ ভ্রমণ করছিল, এটা সেই লোক। অহনা খপ করে তার হাত ধরে ফেলে।
হাত ধরতেই মনে হয়, এই স্পর্শ তার খুব চেনা। এই হাতে আরো অনেকবার হাত মিলিয়েছিল। অহনা জিজ্ঞেস করে,' কে তুমি?'

তখন‌ই অহনার ফোনে কল আসে। কল ধরতেই ওপাশ থেকে শব্দ আসে,
'তুই কোথায় রে তারাতাড়ি আয়। ক্লাসের দেরি হয়ে যাচ্ছে।'

হ্যারির গলা পেয়ে অবাক হয় অহনা। হ্যারি তাকে দোষারোপ করছিল সব কিছুর জন্য। এখন ডাকছে কেন? অহনা উত্তর দেয়,' এইতো ভাই, বিশ মিনিট পরেই আমি আসছি।'

' তারাতাড়ি আয়। আজ পার্টি হবে।'

অহনা কল রেখে দেয়। পাশে তাকিয়ে দেখে সুযোগ পেয়ে ছায়া মানব উধাও। রাগ হয় তার। মনে মনে গালি দিতে থাকে। পরক্ষণেই মনে হয়, ছায়া মানব তার মনের কথাও জেনে নেয় পরপরই লজ্জিত হয়।

অহনা তৈরি হয়ে কলেজে চলে যায়। দেখা হয় হ্যারি, টিকু, রুমি আর ইরার সাথে। অহনা দেখে তারা এগিয়ে আসে। রুমি বলল,' কিরে, এতো দেরি করলি কেন?'

' একটু বেশি ঘুমিয়েছিলাম, তাই। কিন্তু কালকের কথা কি তোদের কারো মনে নেই?'

' কি বলছিস এসব? কি মনে থাকবে?'

অহনা আর কিছু বলে না। এতো সহজে সবটা ভুলে যাওয়ার মতো পাবলিক তারা নয়। মোবাইলে তাকাতেই দেখতে পায় মেসেজ,' সুস্থ হ‌ওয়ার পর ওদের স্মৃতি মুছে দিয়েছি। তারা ভ্রমণের বিষয়টাও ভুলে গেছে। ওদের আচরণে তোমার কষ্ট হবে ভেবেই এটা করলাম।'

অহনা খুশি হয়ে মোবাইলে চুমু খায়। এদিকে সবাই ড্রেককে একের পর এক ফোন দিতে থাকে। কল লাগছে না। লোকেশন ট্রেক করে দেখল, মোবাইলের লোকেশন বান্দরবান দেখাচ্ছে। টিকু বিশ্রী এক গালি দিয়ে বলে,' শা* আমাদের না বলে কেমন ঘুরতে চলে গেল। বা* আসলে তারে এমন কেলানি কেলাবো, আমাদের জমের মতো ভয় পাবে।'

ইরা অহনার কাছে এসে দাঁড়ায়,' কিরে, কার মেসেজে চুমু খাচ্ছিস?'

অহনা হকচকিয়ে উঠে। মোবাইলটা লুকিয়ে নিতেই ইরা কেড়ে নেয়।
' দেখি তো কাকে মেসেজ করছিস? আমাদের জিজু নাতো আবার?'

' তেমন কিছু না। দিয়ে দে মোবাইলটা।'

ইরা কোনো কথা না শুনে মেসেজগুলো দেখে। উপরের লেখাটা দেখেই কেমন অদ্ভুত হয়ে যায়। অহনা ভয়ে আছে। যদি ইরা সব বুঝে যায় তাহলে কি হবে?

' কিরে, এসব কোন গাধার সাথে মেসেজ করলি। কেমন অদ্ভুত কথা। এই মাতালকে ক‌ই পেলি? কার স্মৃতি কেউ মুছে দিয়েছে?' বলল ইরা।

' আরে দূর, এটা আমার এক কাজিন। ভৌতিক কথা বলতে ওর ভালো লাগে। কেউ আড্ডা দেওয়ার নেই তাই আমার সাথে কথা বলে। আমরা এসব হাবিজাবি অনেক কথাই বলি। তুই বুঝবি না।'

' তুই যেমন, তোর কাজিন‌ও তেমন।'

ইরা হেসে মোবাইল দিয়ে দেয়। অহনা যেন হাঁফ ছেড়ে বাঁচে। ক্লাসে ঢুকে সবাই মিলে। অহনা লক্ষ্য করল পাশের রুমে কিছু অঘটন ঘটছে। অহনা ওদেরকে বসতে বলে সেখানে চলে যায়। দেখল কলেজের ভেতরেই ছেলেটা জুনিয়র একটা মেয়েকে রেগ দিল। অহনা ছিল সিনিয়র। ছেলেটা তার ক্লাসমেট। বলা হয়েছিল ছেলেটাকে কিস করতে হবে। গ্রাম থেকে আসা মেয়েটি রাজি হলো না বলে সবগুলো ছেলে তাকে ঘিরে ধরল। কথা একটাই, যেকোনো একজনকে কিস না করলে তারা সবাই মেয়েটাকে কিস করবে। এমন উদ্ভট নিয়ম দেখে অহনা আর স্থির থাকতে পারল না। এগিয়ে গেল।
অহনাকে দেখেই অনিত বলল,' এখানে ছোটদের রেগ দেওয়া হচ্ছে, তুমি তোমার ক্লাসে যাও।'

অহনা রেগে যায়, বলল,' এটা রেগ না। মেয়েটাকে অসম্মান করা হচ্ছে। ওদের যেতে দাও, না হয় আমি তোমাদের এমন হাল করব যে কাউকে দেখাতে পারবে না।'

' কি করবে তুমি, হ্যাঁ? এটা আমাদের কলেজ, আমরা যা ইচ্ছা করব। তোমাদের মেয়েদের এতো জোর আসে কোথা থেকে। তোমরা শুধু আমাদের কথায় উঠবে আর বসবে, এছাড়া কিছু নয়।'

অহনা রাগে ছেলেটিকে থাপ্পর দিতে যায়। থাপ্পর দেওয়ার আগেই সে হাতটা ধরে মুছড়ে পেছনে দিক বরাবর নিয়ে যায়,' এই কচি হাত, কাউকে চর মারার জন্য নয়, তাকে আদর করার জন্য।'

অহনার শরীর রাগে ফুঁসে ওঠে। ছেলেটির অন্ডকোষ বরাবর লাথি দেয়। মুহুর্তেই সে মাটিতে লুটিয়ে পড়ে। বন্ধুর এমন অবস্থা দেখে আর কয়জন এগিয়ে আসে। অহনা দু'হাতে দুটোর গলায় ধরে আছাড় মারে। এতেই সবাই ভয় পেয়ে যায়। ভয়ে বেরিয়ে যায় সবাই। অনিত বের হ‌ওয়ার সময় বলে যায়,' দেখে নেব তোকে। ম* তোর তেজ বের করব।'

অহনা মেয়েটিকে তার ক্লাসে পাঠিয়ে দেয়। নিজের হাতে দিকে তাকিয়ে দেখে, হাতটাতো নরম লাগছে, কিন্তু একটু আগে কেমন শক্তিশালী ছিল, হাত দুটো টান টান শক্ত ছিল। এখন তো ফুলকে টোকা দিলেও ব্যথা পাবে না।

অহনা ক্লাসে বসে ছিল। হঠাৎ মনে হলো কেউ তার পাশেই বসে আছে। তার শরীরের ঘ্রাণ নিচ্ছে। অহনা সরে বসে। আবারো মনে হয় কেউ তার কাছে, খুব কাছে। অহনা প্রশ্ন করে,' তুমি কি আমার পাশে?'

উত্তর আসে না। শিক্ষক দেখল অহনা অমনোযোগী, তাকে দাঁড়াতে বলে। অহনা কাঁচুমাচু হয়ে দাঁড়ায়। শিক্ষক প্রশ্ন করে,' একা একা কার সাথে কথা বলছ?'

অহনা আমতা আমতা করে বলল,' না স্যার। আমি কারো সাথে কথা বলিনি।'

' আমি স্পষ্ট দেখলাম। ক্লাসে মনোযোগ দাও, আর না হয় বেরিয়ে যাও।'

' স্যরি স্যার। আর ভুল হবে না।'

' সিট ডাউন।'

অহনা বসেই ছায়া মানবকে উদ্দেশ্য করে বলে,' তোমার জন্য‌ই এসব হলো। আমি জানি, তুমি এখানেই, আমার পাশেই আছ। কথা বলতে পারো না নাকি ব্রাশ করোনি?'

অহনার কথায় ছায়া মানবটিও কেমন শব্দ করে হেসে উঠে। তবে সেটা অহনা ছাড়া আর কেউ শুনতে পায়নি। ছায়াটি জানালার কাছে চলে যায়। অহনা জানালার দিকে তাকিয়ে হাসে। আবারো শিক্ষকের নজরে পড়ে যায়। শিক্ষক ঝাঁঝালো বাক্য বলল,' এখনি বেরিয়ে যাও বলছি।'

' স্যার, আমি.... আসলে....'

' বেরিয়ে যাও।'

অহনা বেরিয়ে যায় ক্লাস থেকে। বেরুতেই ছায়া মানবটি তার পাশে এসে দাঁড়ায়। পিনপতন নীরবতা, অহনা রেগে আছে। মুখ ফুলিয়ে তপ্ত নিঃশ্বাস ছাড়ে,' তোমার যোগ্যতা নেই আমার পাশে দাঁড়ানোর। অপরিচিত কেউ আমার পাশে দাঁড়িয়ে থাকুক সেটা আমি চাই না।

ছায়া মানবটি চোখ তুলে তাকায় অহনার দিকে,' তুমি নিজেই ভুলে গেলে, আমি অপরিচিত কি করে হ‌ই?'

অহনা ভালো করে দৃষ্টিপাত করে। কোনভাবেই মনে পড়ছে না।
' কিন্তু আমি তোমাকে চিনি না। কে তুমি?'

' আমি....

চলবে......

গল্পটি সম্পর্কে রিভিউ, আলোচনা, সমালোচনা করুন আমাদের পেইজে, পরবর্তী পর্বগুলো পেতে পেইজটা ফলো করে রাখুন ভালোবেসে শুধু কষ্ট পেলাম 👈

14/08/2023

এপার_ওপার_
পর্ব--১২

কাহিনী ও লেখা: মি_হাসিব

--ল'গ্ন অবস্থায় রিয়া লুকিয়ে পরে! যখনি কারোর আসার শব্দ পায়।

--এর ফাকে অভ্র ও নিজের শরীরে পোষাক পরে নেয় তারা তারি।

--এর মধ‍্যেই লোকটি চলে আসে। সেই লোক আর কেউ না সয়ং অভ্রের বউ?

--এই অভ্র তুমি এতো রাতে সাদে কি করতেছো!

অভ্র : আরে বলিও না। ঘুমেই আসতে ছিলো না তাই ভাবলাম একটু সাদে গিয়ে ঘুরে আসি।

--কিন্তু তুমি তো কখনোই আগে এমন করোনাই। যখনি আসতে আমাকে নিয়ে আসতে।

অভ্র : হুম করিনাই আজ করলাম।

--কিন্তু কেনো!

অভ্র : আমি চাইনি তুমি কষ্ট পাও। কারন তোমার ঘুম অনেক পছন্দের। তাই ভাবলাম আমার বউটা ঘুমিয়ে থাক আমি একটু সাদে থেকে ঘুরে আসি।

--সত‍্যি এটাই নাকি! অন‍্য কোন রিজন আছে বলো?

অভ‍্য : কেনো আমাকে বিশ্বাস হয়না তোমার ।

--হুম বিশ্বাস হয়। কিন্তু আমার কেনো জানি মনে হচ্ছে আমারা দুজন বাদে এখানে আরো কেউ উপস্থিত আছে?

অভ্র : পাগলি তুমি আর আমি ছারা কেউ নেই এখানে।

--আচ্ছা চলো এখন রুমে!

অভ্র : আর একটু থাকি না। ভালোই লাগতেছে এখানে আমার?

--আচ্ছা ঠিক আছে। তুমি থাকো আমি গেলাম আমার ভিষন ঘুম পাচ্ছে।

অভ্র : ঠিক আছে লক্ষি বউটা আমার ।

--২০ মিনিটের মধ্যেই আসবে বলে দিলাম কিন্তু ।

অভ্র : ঠিক আছে।

--এখন আমাকে কিস করো। না হলে আমার ঘুম আসবে না!

--কথাটি বলার সাথে সাথেই অভ্র ওর বউকে কাছে টেনে নিয়ে ঠোঁটে কিস করতে থাকে। এই ভাবে প্রায় ২ মিনিট কিস করার পরে ওর বউ রুমে চলে যায়। ঘুমানোর জন্যে ।

--যেইনা অভ্রের বউ নিছে গেছে!! সাথে সাথেই অভ্র গিয়ে সাদে আসার দরজা লক করে দিয়েছে। যাতে করে কেউ আসতে না পারে।

অভ্র : এই রিয়া আসো ও চলে গিয়েছে।

রিয়া : আর একটু হলেই তো ধরা খাইতাম দুজনে।

অভ্র : হুম! আর কেউ আসতে পারবে না। দরজা লক করে দিয়েছি।

রিয়া : তাই সোনা পাখিটা আমার ।

অভ্র : হুম এখন তোমাকে মন ভরে আদর করবো আমি।

রিয়া : হুম করো। আমি কি না করেছি!

--কথাটী শেষ হতে না হতেই অভ্র রিয়াকে বুকে টেনে নিয়ে গলায়, ঘাড়ে পাগলের মতো কিস করতে থাকে।

--অভ্রের এমন রোমান্টিকতা দেখে রিয়ার নিষ্ষাস যেনো ভারি হতে থাকে। আর এটা অভ্র উপভোগ করতে থাকে।

--এই ভাবে বেশ কিছুক্ষন গলায়, ঠোঁটে, ঘাড়ে কিস করার একটু পরে। অভ্র একটু দুষ্টুমি করে রিয়ার নাভিতে খামচি দেয়। "খামচি দেয়ার সথে সাথেই যেনো রিয়ার শরীরের সব লোম দারিয়ে যায়।

রিয়া : এই অভ্র কি করতেছো।

অভ্র : কেনো জান তোমার ভালো লাগতেছে না।

রিয়া : হুম ভালো লাগতেছে। কিন্তু আমার লজ্জা করতেছে।

অভ্র : ওরে লজ্জা বতি। যার স্বামী থাকা সত্যেও অন‍্য পুরুষের সাথে পরকীয়া করে। তার আবার লজ্জা ও আছে।

রিয়া : এইইই এইইই কি বললে তুমি ।

অভ্র : না সোনা কিছু না। একটু মজা করলাম। ওই তোমার শরীরের ঘ্রানটা আমাকে পাগল করে ফেলে। কি আছে তোমার এই শরীরে।

রিয়া : হুমম জাদু আছে। যেটা তোমাকে করেছি। সত্যি আমার শরীরের ঘ্রান তোমার ভালো লাগে।

অভ্র : হুমম। মন চায় শুধুমাত্র তোমার ওই শরীরের ঘ্রানটা নিতেই থাকি।

রিয়া : হয়েছে আজ অনেক কিছু করছো। এখন চলো নিছে।

অভ্র : না এখনো কিছু হইনি ?

--এট বলে আবার অভ্র রিয়ার শরীর টা নিয়ে উপভোগ করতে থাকে।

( থাক আর বেশি গভিরে না যাই। কেউ আবার খারাপ মাইন্ডে নিও না। কারন একটু রোমান্টিকতা না হলে কি গল্প জমে উঠে বলেন। যদি কারোর খারাপ লাগে কমেন্ট এ বলিয়েন )

"চলেন এখন একটু যাই সাকিবের দিকে। দেখি সাকিব কি অবস্থায় আছে।

"তো হাসপাতালে থেকে সাকিব চেকাপ করে এসে খাওয়া দাওয়া করে ঘুমি পরেছে। ঠিক রাত ১ টা বাজে এমন সময় ফোনর রিংটন বেজে উঠে।

--বেশ কয়েকবার কেটে দেয়ার পরে যখন একের পর এক ফোন আসতেছিলো। তখন সাকিব রাগান্বিত হয়ে ফোনটি রিসিভ করে।

সাকিব : হ‍্যালো কে বলতেছেন। আর এতো রাতে ফোন দিয়ে ডিস্টাপ করার মানে কী হ‍্যা!

"ওপাশ থেকে মধুর কন্ঠে একজন মেয়ে বলে উঠে?

--এই যে মিস্টার আমাকে চিনতে পেরেছেন। আমি মিমতা

সাকিব : মিমতা মানে কে আপনি আমি চিনিনাই।

-- আপনি যেখানে এসে আজ শরীরের চেকাপ করালেন সেখান কার নার্স আমি ?

সাকিব : ওহ! হ‍্যা এখন চিনতে পেরেছি। আসলে আমি ঘুমের মধ্যে ছিলাম তো তাই চিনতে পারিনাই।

মিমতা : হয়েছে থাক আর বলতে হবে না। বুজি সব বুজি!

সাকিব : সত্যি আমি চিনতে পারিনাই। আর ভাবতে ও পারিনাই আপনি ফোন দিবেন।

মিমতা : আচ্ছা বাদ দেন। আপনি কেমন আছে।

সাকিব : আলহামদুলিল্লাহ্ ভালো আছি আপনি।

মিমতা : হুম আমি ও আলহামদুলিল্লাহ্ ভালো আছি। আপনাকে মনে হয় কষ্ট দিলাম।

সাকিব : কষ্ট দিলেন মানে।

মিমতা : না মানে আপনি ঘুমাইছেন আবার ফোন দিয়ে জেগে তুল্লাম।।

সাকিব : আরে না সমস্যা নেই। আপনার মতো সুন্দরী মেয়ে ফোন দিয়েছে এতে আবার কষ্ট হয়?😁

মিমতা : ওরে বাবা আমি বুজি সুন্দরী। থাক আর পাম দিয়েন না।

সাকিব : আমি সব সময় সত্যি কথাই বলি।

মিমতা : আচ্ছা খাইছেন রাতে।

সাকিব : হুমম আপনি খাইছেন।

মিমতা : হ‍্যা! আচ্ছা একটি কথা বলি কিছু মনে করবেন না তো।

সাকিব : না বলুন কি বলবেন।

মিমতা : আপনি করে কথা বললে কেমন দেখায় না। এর থেকে আমার তুমি করে কথা বলতে পারি।

সাকিব : হুম বলা যায়।

মিমতা : আচ্ছা এখন থেকে তুমি করে বলবো দুজনেই কেমন।

সাকিব : হুম ঠিক আছে।

মিমতা : আচ্ছা তোমার কি মন খারাপ এখনো।

সাকিব : না মন খারাপ থাকবে কেনো বলো।

মিমতা : না মানে তোমার আজ ডিভোর্স হলো তাই বললাম এই কথা।

সাকিব : মন খারাপের কি আছে বলো। আমি অনেক বুজাইছি রিয়া কে। ও না বুজলে আমার কি করার আছে।

মিমতা : সেটাও ঠিক বলছো। আচ্ছা আর একটি কথা বলি!

সাকিব : হুম বলো।

মিমতা : আমরা কি বন্ধু হতে পারি।

সাকিব : আমার সাথে বন্ধুত্ব করবে তুমি । আমি ভালো না অনেক খারাপ। তুমি অন্য কারোর সাথে তার চেয়ে বন্ধত্ব করিও।

মিমতা : আমি তোমার সাথেই বন্ধুত্ব করতে চাই। তুমি যেমনি হও। আমার দেখার বিষয় না।

সাকিব : কিন্তু!

মিমতা : কোন কিন্তু না। আমরা আজ থেকে বন্ধু ঠিক আছে।

সাকিব : হুম ঠিক আছে।

মিমতা : কথাটা মাথায় রাখিও বলে দিলাম কিন্তু।

সাকিব : ঠিক আছে।

--এই কথাটি শেষ হতে না হতেই সাকিবের__

"এর পরে কি হলো জানতে হলে অপেক্ষা থাকুন ধন্যবাদ সবাইকে।

গল্পটি সম্পর্কে রিভিউ, আলোচনা, সমালোচনা করুন আমাদের পেইজে, পরের পর্বগুলো পেতে পেজটা ফলো করে রাখুন👉 ভালোবেসে শুধু কষ্ট পেলাম

14/08/2023

শুধু পারফেক্ট মেয়ে না, পারফেক্ট মানুষ বলেও কেউ নাই৷ যে মেয়েটা ক্লাসের সবচেয়ে সুন্দরী! সেও আয়নায় তাকিয়ে বলে "ইসস যদি কপা'লের এ সাইডে একটা তিল থাকতো! যে ছেলে লম্বায় ৬ ফুট তার ভেতরেও কোনো না কোনো খুঁত ছিলো!

মিস্টার বিন সারাজীবন লোক হাসিয়ে গেলো অথচ তার নিজেরই এ অভিনয়টা একসময় পছন্দ ছিলো না

পারফেক্ট মানুষ বলে কিছু নেই৷ সাদা কালো লম্বা বে'টে বলে কিছু নেই৷ বিধাতা র বান্দা সবাই ইউনিক৷ সব এক মাটির তৈরি৷ সবাই একটা আর্ট৷ যার আর্টিস্ট বিধাতা নিজে ❤

14/08/2023

এপার_ওপার
পর্ব--১০
কাহিনী ও লেখা: মি_হাসিব

--তোমার দুটি পায়ে পরি! প্লিজ আমাকে ছেরে যেও না রিয়া। তোমাকে আমি অনেক ভালোবাসি! (সাকিব)

রিয়া : হাহা শেষ পযর্ন্ত আমার পায়ে পরলে! লজ্জা করেনা তোমার?

সাকিব : প্লিজ ফিরে এসো আমাদের মাঝে। তুমি যেই সব কাজ করতেছো ওই সব ভালো না।

রিয়া : কোনটা ভালো খারাপ সেটা আমি বুজি।

সাকিব : বিশ্বাস করো তোমার পথটা ভালো না। এই পথে মানুষ ধংস হয়।

রিয়া : এই পা ছারবি নাকি ধাক্কা দিবো?

সাকিব : না ছারবো না। কারন আমি তোমাকে অনেক ভালোবাসি।

রিয়া : আমি তোকে ভালোবাসি না। আর জীবনে বাসবো ও না?

সাকিব : প্লিজ বাসায় ফিরে চলো। আমরা টেস্ট টিউবের মাধ‍্যমেই বেবি নিবো।

রিয়া : হাহহা হাহৃ হাহা হা ও নাকে টেস্ট টিউবের মাধ‍্যমে বেবি নিবে। নিজের তো কোন প্রকার সাদ্ধ নেই?

সাকিব : এমন করে বলিও না দয়া করে। আমি থাকতে পারবো না তোমাকে ছেরে। এই তো কিছু দিন হলো মা মা-রা গেলো। এখন যদি তুমি ও আমাকে ছেরে যাও কি নিয়ে বাছবো " বলো!

রিয়া : তোর যাকে ইচ্ছে তাকে নিয়ে বাছ। এখানে আমার কিছু করার নেই। তোর মতো ছোট লোকের সাথে আর থাকতে পারবো না। কি আছে তোর বলতো?

সাকিব : এই কথাটি বলতে পারলে তুমি ।

রিয়া : অবশ্যই পেরেছি। কেনো সমস্যা ?

সাকিব : তোমাকে কি কখনো কষ্ট দিয়েছি আমি! তোমার কোন কিছুর অভাব রেখেছি।

রিয়া : হুমম অনেক আছে। থাক না বলি এই সব। এখন আমার পা সুন্দর ভাবে ছরে দাও প্লি সোনাটা!

--এই সব দেখে আবার অভ্র বলে উঠে?

অভ্র : এই তোমরা কি এখানে নাটক করতে আইছো। আমার কিন্তু অনেক লেট হচ্ছে রিয়া!

রিয়া : দেখো না তুমি অভ্র এই ছোট লোক আমার পা কি ভাবে ধরে আছে?

অভ্র : এই ওর পা ছেরে দিবি নাকি অন্য কোন পথ। অবলম্বন করতে হবে?

--এবার আবার সাকিব অভ্রর পা ধরে বসে?

সাকিব : ভাই আমাদের শুখের সংসার টা নষ্ট করিয়েন না। একটু রিয়া কে বুজান প্লিজ।

অভ্র : হুর বেটা! তর কি আছে যে রিয়া তোর সাথে থাকবে।

--কথাটি বলেই অন‍্য একটি পা দিয়ে স্বজরে সাকিব কে লাত্থি মারে অভ্র।

রিয়া : এখনি ঠিক কাজটি করছো অভ্র তুমি । আরো আগে এই কজটি করা লাগতো।

সাকিব : রিয়া তুমি এতোটা পাশান কেমন করে হলে। যে তুমি আমাকে নিজের থেকে ও বেশি ভালোবাসতে সেই তুমি কিনা?

--কথাটি শেষ হতে না হতেই কাজি চলে আসে।

কাজী: কি আপনার দুজন দুজনকে ডিভোর্স দিবেন।

রিয়া : হুমম।

কাজী : ভেবে চিন্তে এসেছেন তো আপনারা?

রুপা : হ‍্যা। এখন আপনার কাজ আপনি কারেন তো।

সাকিব : রিয়া আর একটি বার ভেবে দেখো!

রুপা : এই তুই চুপ করে থাকবি। তোকে বলছি না আমি তোর সাথে থাকতে চাইনা।

সাকিব : ভেবে দেখো আর একটু। এর পরে কিন্তু আর কখনো আমরা এক হতে পারবো না।

কাজী : ওহ বুজলাম মেয়ে ডিভোর্স দিতে চায়। কিন্তু ছেলে দিতে চায়না সমস্যা টা কি?

অভ্র : আপনাকে এতো কিছু বুজতে হবে না। যেই কাজের জন্যে আমরা এসেছি সেই কাজটি করুন।

কাজী : আরে সেটাই তো করবো। কিন্তু ডিভোর্স কারন টা জানতে হবে তো আমাকে?

অভ্র : মেয়ে কে শারী-রিক ও মানুষিক তৃপ্তি বা ভালোবাসা দিতে পারে না এই জন্যে ।

কাজী : ওহ ঠিক আছে।

অভ্র : রিয়া তারি আরি কতো একটু সোনা আমার । অনেক লেট হচ্ছে বুজোনা কেনো?

রিয়া : কাজী সাহেব আপনার কাজ শুরু করেন?

--এর পরে কাজি ডিভোর্সের জন্যে যা যা করা লাগে সব কিছু রেডি করেন।

কাজী : আপারা এখন এখানে সই দেন তাহলে ডিভোর্স হয়ে যাবে।

--আবার সাকিব বলে উঠে।

সাকিব : রিয়া এখনো কিন্তু আমাদের সম্পর্কটি আছে। ভেবে দেখো প্লিজ কারন এই সই দিলেই আমরা ডিভোর্স হয়ে যাবো।

রিয়া : এই তোর নাটক বন্ধ করবি। ( বলেই সই দেয়ার কাগজটি নিজের দিকে টেনে নিয়ে সই করে দেয় )

--রিয়ার সই করা দেখে সাকিব আর কিচ্ছুটি না বলে অশ্রু ভরা চোখে সে নিজে ও সই করে দেয়।

সাকিব : এখন খুশি তুমি!

--কাজী এর পরে আরো অনেক কিছু বলে তাদের ডিভোর্স টা পরিপূর্ণ ভাবে করে দেয়।

কাজী : হুম এখন আপনাদের পরিপূর্ণ ভাবে ডিভোর্স হয়েছে। এখন আপরা আর স্বামী স্রী না।

--এই কথাটি শুনেই রিয়া এক রাস হাসি নিয়ে অভ্র দিকে তাকায়।

সাকিব : যেখানে থেকো ভালো থেকো রিয়া। তোমার জন্যে আমার দোয়া রইলো। আসি!

রিয়া : এই ওয়েট কোথায় যাস। আমাদের বিয়েটা দেখে যা?

--তখন আবার কাজি বলে উঠে?

কাজী : আবার কিসের বিয়ে শুনি!

অভ্র : এখন আমার আর রিয়ার বিয়ে হবে। তারা তারি যা করার লাগে করুন।

কাজী : এই মেয়ের তো এখনি ডিভোর্স হলো। আবার বিয়ে।

রিয়া : হুমাবার বিয়ে। কেনো আপনার সমস্যা হচ্ছে নাকি।

কাজী : না আমার সমস্যা হবে কেনো।

সাকিব : আচ্ছা আমি গেলাম তোমারা থাকো।

রিয়া : বলছি না। আমাদের বিয়ে হবে তার পরে যাবে। আর আমাদের বিয়েত শাক্ষি লাগবে সেটা তুই হবি।

--এই কথা শুনার পরে যেনো। এই পৃথিবীতে থাকার ইচ্ছে টাই মা-রা গিয়েছে সাকিবের। এই দিকে কাজি ও অনেক অবাক হয় রিয়ার কথা শুনে। এ কেমন পাশান মেয়ে।

সাকিব : অন্য কাউকে নিলে হয়না।

রিয়া : তোকেই লাগবে আমার ।

সাকিব : ঠিক আছে।

অভ্র : কি হলো কাজী সাহেব কাজ শুরু করুন এখন আমাদের বিয়ের?

--কাজী আর কি বলবে। কাজীর ত কাজেই বিয়ে পড়ানো আর ভাঙ্গানো? তাই কাজী ও নিশ্চুপ ভাবে বিয়ের কাজ শুরু করে।

--কিচ্ছুক্ষন পরে কাজি বলে উঠে!

কাজী : এই যে মেয়ে কবুল বলো? ( কাজীর এই কথাটি শুনার সাথ সাথেই রিয়া )

রিয়া : কবুল কবুল কবুল?

কাজী : এইবার আপনি বলেন অভ্র সাহেব।

--ঠিক সেই সময় অভ্রোর ফোনে রিংটন বেজে উঠে। তো কি আর করার অভ্র ফোনটি রিসিভ করে। আর সাথে সাথেই.......

"" এর পরে কি হলো জানতে হলে পরবর্তী পর্বের জন্যে অপেক্ষা করুন!

চলবে.............?
গল্পটি সম্পর্কে রিভিউ, আলোচনা, সমালোচনা করুন আমাদের পেইজে, পরবর্তী পর্বগুলো পেতে আমাদের পেজটা ফলো করে রাখ 👉 ভালোবেসে শুধু কষ্ট পেলাম 👈

14/08/2023

এপার_ওপার
পর্ব--১১

কাহিনী ও লেখা: মি_হাসিব

--আপনার মা ভিষন অসুস্থ হয়ে পরেছে আবার! আপনি শিঘ্রই হাসপাতালে আসুন?

--অভ্র ফোন টি রিসিভ করা মাত্রই এই কথাটি একজন মহিলা বলে উঠে। আর সাথে সাথেই অভ্র বাসায় আসার জন্যে রহনা দেয়।

রিয়া : এই অভ্র দারাও কোথায় যাচ্ছো তুমি হ‍্যা।

অভ্র: আমার মা ভিষন অসুস্থ আমাকে এখনি যাইতে হবে?

রিয়া : হুম আমি ও জাবো। তবে আগে আমারা বিয়েটা সম্পূর্ণ করি। আমি তো কবুল বলেছি এখন তুমি ৩ বার কবুল বললেই হয়।

অভ্র : আরে আমার মা মৃ"ত্যু পতো যাত্রী আর তুমি বিয়ে নিয়ে পরে আছো।

রিয়া : আশ্চর্য তিনবার কবুল বললেই তো বিয়েটা সম্পূর্ণ হয়।

অভ্র : এখন ওই সব হবে না। আমি আগে মায়ের কাছে যাবো। পরে এই সব নিয়ে কথা হবে।

রিয়া : ঠিক আছে চলো আমি ও যাবো তোমার সাথে। আমার হবু শাশুড়ি মা কে দেখতে।

অভ্র : তুমি যাবে মানে।

রিয়া : হুম আমি ও যাবো। গিয়ে দেখবো শাশুড়ি মা কেমন আছে এখন।

অভ্র : না তোমার যাওয়া যাবে না।

রিয়া : না আমি যাবো। চলো তো প্লিজ আমাকে নিয়ে।

অভ্র : নিয়ে যাবো কিন্তু সর্ত আছে।

রিয়া : কি সর্ত?

অভ্র : ওখানে তোমাকে পরিচয় দিতে হবে। তুমি একজন কজের মেয়ে।

রিয়া : What?

অভ্র : যা বলছি তাই পরিচয় দিতে পারলে চলো না হলে দরকার নাই।

রিয়া: ঠিক আছে চলো সমস্যা নেই। পরে তো আমরা বিয়ে করে নিবোই দুজনে।

অভ্র : হুম!

--অভ্র ও রিয়ার কথা শুনে কাজী হেসে দেয় একটু?

রিয়া : আপনি হাসতেছেন কেনো।

কাজী : তুমি খুবেই বড় একটি বিপদে পরবে এই জন্যে আমার হাসি পাচ্ছে।

রিয়া : হাহহা হাহা শগুনের দোয়ায় কী গরু ম'রে!

কাজী : কখনো কখনো ম"রে ও?

--কাজীর এমন কথা শুনে রিয়া অভ্রের হাতটি টেনে ধরে বাহিরে চলে যায়। আর বলতে থাকে?

রিয়া : অভ্র চলো এই সয়তান কাজীর কাছে আমরা বিয়ে করবো না। অন্য কাজির কাছে বিয়েটা সম্পূর্ণ করবো।

--তো এর অভ্র ও রিয়া দুজনে রহনা হয় অভ্রের মায়ের কাছে যাওয়ার জন‍্য? অন্য দিকে সাকিব আবার সব কিছু কাহিনি দেখতেছিলো?

সাকিব : আচ্ছা কাজী সাহেব ভালো থাকিয়েন আমরা এখন আসি।

কাজী : বাবা দারাও।

সাকিব : জী বলুন!

কাজী : বাবা তুমি কষ্ট পেওনা। আল্লাহ্ তোমার সাথে আছে। আমি দোয়া করি এর থেকে ও বেশি সুন্দর ও ভালো নারী তোমার জীবনে আসবে।

সাকিব : হুম চাচা দোয়া করিয়েন।

কাজী : তুমি অনেক ভালোবাসতে মেয়েটাকে তাই না।

সাকিব : হুম অনেক। আচ্ছা চাচা আজ উঠি আমাকে একটু হাসপাতালে যাইতে হবে শরীর টা চেকাপ করাইতে।

কাজী : হুম ঠিক আছে বাবা সাবধান যেও। আর একটি কথা এই মেয়ে কিন্তু তোমার জীবনে আসার জন্যে আবার অনেক চেষ্টা করবে। কখনো কাছে টেনে নিও না।

সাকিব : না আর কখনোই না।

--এর পরে সাকিব ও মিতা দুই ভাই বোনে হাসপাতালে উদ্দেশ্য রহনা হয়। (সবার মনে আছে তো সাকিবের বোনের নাম মিতা )

--প্রায় ১ ঘন্টা পরে সাকিব হাসপাতালে চলে আসে। এসেই সেই নার্সের সাথে দেখা হয়। যে নার্স সাকিব কে দেখাশুনা করেছিলো অসুস্থ অবস্থায়।

নার্স : এই যে সাকিব সাহেব কেমন আছেন।

সাকিব : আলহামদুলিল্লাহ্ ভালো আপনি।

নার্স : হুম আমি ও আলহামদুলিল্লাহ্ ভালো আছি। তো কি মনে করে আসলেন।

সাকিব : আসলে আমার শরীর টা চেকাপ করাইতে হবে। দেখতে হবে কোন সমস্যা আছে কিনা।

নার্স : আচ্ছা! তো আপনার স্রী কোথায় !

--কথাটি শুনেই সাকিব মাথাটা নিচু করে। ঠিক সেই সময় মিতা বলে উঠে।

মিতা : নার্স আপু ভাবি আজকে ভাইয়াকে ডিভোর্স দিয়েছে।

নার্স : কি সাকিব সত্যি কি এই কথাটা।

সাকিব : হুম ওর সাথে একটু আগেই ডিভোর্স হলো তার পরেই এখানে আসলাম।

নার্স : ওই মহিলাকে আমার আগে থেকেই কেমন জানি লাগতো কিন্তু বলিনাই।

সাকিব : কপাল টাই খারাপ আমার।

নার্স : ভালোই হয়েছে গিয়েছে। ওনার মতো খারাপ মহিলা আপনার জীবনে মানায় না।

সাকিব : জানি না। তবে খুব ভালোবাসতাম ওকে আমি।

নার্স : এই সব বাদ দিয়ে নতুন করে কাউকে ভালোবাসুন।

সাকিব : ইচ্ছে নেই আমার ।

নার্স : আচ্ছা একটা কথা বলি।

সাকিব : হুমম বলেন কি বলবেন।

নার্স : আপনার নাম্বার টা দেয়া যাবে। যদি কখনো সমস্যা হয় আমাকে ফোন করবেন।

সাকিব : হুম নেন! 0189437.........এটা আমার নাম্বার।

নার্স : দেখুন ফোন দিয়েছি। এটা আমার নাম্বার ?

সাকিব : ঠিক আছে?

নার্স : সেভ করে রাখুন তবে ফোন দিলেই বুজতে পারবন।

--তো নার্সের কথা মতো যখনি সাকিব নাম্বার টি নার্স নামে সেভ করতে যাবে তখনি নার্স বলে উঠে।

নার্স : আমার নাম মিতালি? মিতালি নামে সেভ করে রাখুন।

--তখনি সাকিবের বোন বলে উঠে!

মিতা : আরে আমার নাম তো মিতা। তোমার নাম মিতালি বা কতো মিল আমাদের দুজনের নামের।

--এটা শুনেই সাকিব একটু হেসে দেয়।

সাকিব : তো নার্স চলেন এখন চেকাপ করবো আমি ।

মিতালি : নার্স না মিতালি বলে ডাকবেন। আমি খুশি হবো।

সাকিব : ঠিক আছে মিতালি মিতালি চলেন এখন!

মিতালি : হাহাহ হা হা হা আপনি সুন্দর মজা করতে পারেন কিন্তু !

--এর পরে মিতালি সাকিব কে নিয়ে গিয়ে চেকাপ করায় কোন রোগ খুজে পায় না।

মিতালি : আপনার কোন সমস্যা নেই। আপনি পরিপুর্ণ সুস্থ ?

সাকিব : কিন্তু আমার মাথা টা অনেক ঘুরে। কিছু ভালো লাগেনা।

মিতালি : এটা রোগ না। আপনি একটু বেশি টেনশন করেন এই জন্যে এমন হয়।

সাকিব : ওহ!

মিতালি : আজ থেকে আর টেনশন করবেন না।

সাকিব : জানি না কখন যে মাথায় এই সব টেনশন ডুকে যায়। রাত হলে বেশি হয়।

মিতালি : আজ রাতে আমি আপনাকে ফোন দিবো। কথা বলবেন আমার সাথে দেখবেন টেনশন আসবেই না আপনার আশে পাশে।

--কথাটি শুনেই সাকিব হেসে দেয়?

সাকিব : ঠিক আছে। আচ্ছা আমরা এখন আসি। আবার পরে দেখা হবে।

মিতালি : দেখা হতেই হবে।

--এর পরে সাকিব ও মিতা দুজনেই হাসপাতালে থেকে বাসায় চলে আসে।

--অন‍্যদিকে রিয়া ও অভ্র যখনি বাসাতে ডুকে । ঠিক সেই টাইমে একটি মেয়ে দৌরে এসেই অভ্রকে জরিয়ে ধরে বলতে থাকে।

--পাপা , পাপা, তুমি কোথায় ছিলে! দাদিমা অসুস্থ হয়ে পরেছে খুব?

অভ্র : হুম মা চলো।

--এই সব কথা শুনেই রিয়ার মাথায় যেনো আকাশ ভেঙ্গে পরে। কারন কে এই মেয়ে আর কেনোই বা অভ্রকে পাপা বলতেছে।

--এই সব জানতে হলে পরবর্তী পর্বের জন্যে অপেক্ষা করুন ধন্যবাদ !

💝 আল্লাহ্ সর্ব শক্তিশালী 💝

গল্পটি সম্পর্কে রিভিউ, আলোচনা, সমালোচনা করুন আমাদের পেইজে,বাকি পর্বগুলো পেতে পেজটা ফলো করে রাখুন, ভালোবেসে শুধু কষ্ট পেলাম 👈

Want your public figure to be the top-listed Public Figure in Dhaka?
Click here to claim your Sponsored Listing.

Videos (show all)

Category

Telephone

Address


Dhaka
Other Bloggers in Dhaka (show all)
Photography Everyday Photography Everyday
Dhaka, 1100

Collection of photographs and videos from various places for records.

ShopnoBorno Technologies ShopnoBorno Technologies
Dhaka, 01212

computer, mobile, gadget & technological house for modern epoch.

Sakib Ahssan Sakib Ahssan
Dhaka, 1216

HaSan RiTu HaSan RiTu
Dhaka

Rajesh Barua Rajesh Barua
Chattogram
Dhaka

3,36,337 Likes

Xisan_Vhaw. Xisan_Vhaw.
Dhaka Dakkhin
Dhaka, 1204

এই Page টি নিজের জন্য খুলে ছি। � 🫰🥀❤️ thanks FOR all pub

N RIDOY VAI 02 N RIDOY VAI 02
Dhaka
Dhaka

❖ ❖❖ ❖♥️❖ ❖❖♥️❖❖ ♦️❖♦️❖♦️❖♦️❖♦ ╔━━❖❖❖❖━━╗ ⭕ RIDOY.VAI ⭕ ╚━━❖❖❖❖━━╝ ♦️❖♦️❖♦️❖♦️❖♦ ❖❖♥️❖❖ ❖♥️❖ ❖❖ ❖

Rifat's Story Rifat's Story
Dhaka

Bangladesh

Jaber Ali Munna Jaber Ali Munna
Dhaka

LIFE LINE

saoudamoni saoudamoni
Charkumarea
Dhaka, 8030

বাংলার মেলা

Probasi Eentertainment Probasi Eentertainment
Dhaka

�Pls Follow My New Fb Page�