Rupa Fashion
Nearby public figures
Dhaka
Fulbaria
1341
Dhaka Newmarket
Fulbaria
Kishoreganj
Jihad
Dhaka
Asuliya Dhaka
1211
dhaka
You may also like
Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Rupa Fashion, Fashion Model, Dhaka.
আমাদের এই দেশটাকে মনে হয় কেউ এখন আর ভালোবাসে না।
সবাই বাংলাদেশকে ভাবে একটা লোভনীয় মাংসের টুকরা।
সুযোগ পেলেই, যে যেখান থেকে পারে ছোবল মেরে খুবলে খুবলে খায়।
ঘরের লোক খাবে, বাহিরের লোকরা খাবে। আসলে কে কোথা থেকে খাচ্ছে সেটা আসলে কারো মাথাব্যথা নেই। মাথাব্যথা হচ্ছে কে কতটুকু খাচ্ছে, আমি কতটুকু খেতে পারছি।
দেশ গোল্লায় যাক বা হারিয়ে যাক, আমার কি এত ভাবার সময় আছে। আমারটা আমি আগে খেয়ে নেই। আমার সন্তান আমার পরিবার আমি সামলাবো। দেশ তো আমার সামলানোর দায়িত্ব না। অন্য সবাই সবটা খেয়ে ফেললে আমি খাব কি?
আমি মনে করি দেশের উন্নয়ন নির্ভর করে সে দেশের জনগণের উপরে, যতক্ষণ পর্যন্ত প্রতিটা নাগরিক দেশ এবং দেশের উন্নয়নকে ব্যক্তি স্বার্থের থেকেও বেশি গুরুত্ব দিবে না ততক্ষণ দেশে উন্নয়ন হবে না | একবার ভেবে দেখেছেন আগামী প্রজন্মের জন্য আমরা কি রেখে যাচ্ছি ? দুর্নীতিকে না বলুন, এখনি |
সবাইকে মহান স্বাধীনতা দিবসের শুভেচ্ছা ❤️
#বাংলাদেশ
TEDEMEI 3leyer Stainless Steel Lunch Box
Made in China
লাঞ্চ বক্স আমাদের দৈনন্দিন জীবনের প্রয়োজনীয় জিনিসের মধ্যে একটি। অফিসে যাওয়া থেকে শুরু করে ছাত্র-ছাত্রীদের এর বিদ্যালয়ে যাওয়া অথবা পিকনিকে যেতে অবশ্যই দরকারি জিনিসে পরিণীত হয়ে গেছে ❤️এই ব্র্যান্ড এর লাঞ্চ-বক্স প্রিমিয়াম লুকের সাথে ফুড গ্রেড কোয়ালিটি হওয়ায় এটি আপনার প্রতিদিন এর ব্যবহারের জন্য উপযোগী।
Features 😍
-Silicon ring enhance the sealing effect
-High quality material
-Silicon air hole
-Filled with PU foam
-PP material
- 3 layer
💯💯৮ থেকে ১২ঘন্টা পর্যন্ত খাবার গরম থাকবে।
এবারের রোজা এতটাই আরামদায়ক, নাই পানির পিপাসা, নাই গরমের কস্ট, নাই কোন ক্লান্তি
আলহামদুলিল্লাহ 🤍
নিজের সুন্দর ছবি দেবেন না, কারণ অনেকের সুন্দর সাজার ক্ষমতা নেই, আপনার মত সুন্দর জামা কাপড়ও নেই।
বিয়ে বা বন্ধু/বান্ধবীর ছবি দেবেন না, অনেকেরই বিয়ে বা ওইসব করা হয়ে ওঠেনি কখনো। এই খবরদার কাপল ছবি একদমই দিবেন না অনেকের কষ্ট হয়।
খাবারের ছবি দেবেন না, কারণ অনেকেই খেতে পান না। নিজের রান্নার ছবি তো প্রশ্নই ওঠেনা কারণ রান্নাটা একটা আর্ট, আর্ট শেয়ার করতে হয়না মানুষ কষ্ট পায়।
বেড়াতে যাবার ছবি দেবেন না, কারণ প্রচুর মানুষের বেড়াতে যাবার ক্ষমতা নেই।
বিজ্ঞান সংক্রান্ত বা আক্রান্ত কোনো খবর দেবেন না, অনেকেই সায়েন্স না পেয়ে আর্টস পড়েন।
খেলার খবর নিয়ে কোনো মাতামাতি বা খিল্লি করবেন না, কারণ অনেকেরই খেলা দেখার বা খেলার (সে যাই হোক না) ক্ষমতা নেই।
মুভি সিরিজ নিয়ে মাতামাতি করবেন না। সবার উপভোগ করার ক্ষমতা থাকেনা।আরে টিভি ল্যাপটপই নাই অনেকের!
কোনো ছবিই দেবেন না, কারণ প্রচুর মানুষের ক্যামেরা ফোন নেই।
ফেসবুকিং করবেন না অনেকেরই নেটওয়ার্কিং করার সুব্যবস্হা নেই।
মনে থাকে যেন, কোনোভাবেই আনন্দ করার অধিকার আপনার নেই, কারণ পৃথিবী জুড়ে প্রচুর মানুষ দুঃখে আছেন। লজিক ভুল হলে জানাবেন না, কারণ বেশিরভাগেরই লজিক্যাল সেন্স নেই।
আপনার প্রোফাইল আপনার না এটি জনগণের। পরিবারের সবাইকে নিয়ে দুঃখ বিলাস করবেন, কিছু শেয়ার করতে একান্তই ইচ্ছা করলে শুধু দুঃখ শেয়ার করবেন।
এই কেউ হাসবেন না! বিবেক বলতে কিছু নেই আপনাদের! একদম হাসি হবে না।
প্লিজ আজ থেকে বেঁচে থাইকেন না, কারণ অনেক মানুষই মরে গেছে।
Cp
এই ক্যাপসুল কাটার এর এত পরিমাণ সাড়া পাবো কল্পনা করিনি। আসলেই অসাধারণ একটা প্রোডাক্ট। সব থেকে বড় সাইজ কিন্তু দাম অনেক কম 🔥
𝗖𝗮𝗽𝘀𝘂𝗹𝗲 𝗖𝘂𝘁𝘁𝗲𝗿 | ক্যাপসুল কাটার, একের ভিতর সব!! 🥰
এর সাহায্যে ম্যাজিকের মত নিমিষেই আদা, রসুন, পেয়াজ কুঁচি করা যাবে। এর সাহায্যে কালোজিরা, জিরা, মেথি, সরিষা, গোলমরিচ, এলাচি, দারুচিনিসহ সব ধরনের মসলা পেস্ট করা যাবে।
মাংসে ব্ল্যান্ড করে চপ তৈরি করা যাবে।
যেকোনো প্রকার ফল এর জুস তৈরি করা যাবে।
বরফ কুচি করে মজাদার লাচ্চি তৈরি করা যাবে।
ইফতারের সময় শরবত বানিয়ে পাতিলের মধ্যে রাখতে হয়? পরিবারের সকলের শরবত ফ্রিজে রাখার জায়গা হয় না? তাহলে আপনি ব্যবহার করতে পারেন বড় সাইজের জুস কন্টেইনার
✅ এটা ৩.৫ লিটারের তাই পরিবারের সকলের শরবত একসাথে স্টোর করতে পারবেন।
✅ আপনি চাইলে এটা ফ্রিজেও রেখে দিতে পারবেন।
✅ ফুড গ্রেড প্লাস্টিক দ্বারা তৈরি তাই জুস বা শরবত থাকবে সতেজ
ইফতারের সময় শরবত বানিয়ে পাতিলের মধ্যে রাখতে হয়? পরিবারের সকলের শরবত ফ্রিজে রাখার জায়গা হয় না? তাহলে আপনি ব্যবহার করতে পারেন বড় সাইজের জুস কন্টেইনার
✅ এটা ৩.৫ লিটারের তাই পরিবারের সকলের শরবত একসাথে স্টোর করতে পারবেন।
✅ আপনি চাইলে এটা ফ্রিজেও রেখে দিতে পারবেন।
✅ ফুড গ্রেড প্লাস্টিক দ্বারা তৈরি তাই জুস বা শরবত থাকবে সতেজ
মিনি প্রাইসে মিনি ফ্লাক্স 😍
স্টকে অনেক তাই দাম এত কম 😊
৭ ঘন্টা + গরম থাকবে 😱
একেই বলে লো বাজেটে হাই কোয়ালিটি 😊
সুযোগ মিস করেন না, এখন না লাগলেও নিয়ে রাখেন কারণ পরে আর এই দামে পাবেন না 🙂
💕নিতে চাইলে ইনবক্স করেন।💕
"নিজের উপর ইফোর্ট দিলে কাজে লাগে। চেহারা সুরত ভালো হয়, স্বাস্থ্য ভালো থাকে, ক্যারিয়ার টাকা হয়, শখের দুই চারটা জিনিশ আরামসে কেনা যায়। মানুষের উপরে ইফোর্ট দেয়া তো জুয়াখেলা। কে কখন টেইকেন ফর গ্রান্টেড নিয়ে নিবে, হৃদয় নিয়ে ডিগবাজি দেখা ধরবে বোঝার উপায় নাই।"
"তাহলেও আমরা কেন প্রিয় মানুষ খুঁজি? খুঁজে পেয়ে গেলে কেন ধরে রাখতে চাই?"
"কারণ এককথায় মানুষ সামাজিক জীব৷ এরিস্টটল বলছেন যে, যেই মানুষ সমাজ ছাড়া থাকতে পারে সে হয় পশু, নাইলে দেবতা।
মানুষ সঙ্গী ছাড়া থাকতে পারবে না। নিজের কয়েকটা মানুষ তার লাগে, এইজন্য এত হৃদয় ভাঙার গল্প।"
শুধুমাত্র আমাদের পেজেই পাচ্ছেন এই আকর্ষণীয় সেট। স্টক সীমিত। অর্ডার করতে ইনবক্স এ ছবিসহ ম্যাসেজ দিন🖤
লাঞ্চ বক্স আমাদের দৈনন্দিন জীবনের প্রয়োজনীয় জিনিসের মধ্যে একটি। অফিসে যাওয়া থেকে শুরু করে ছাত্র-ছাত্রীদের এর বিদ্যালয়ে যাওয়া অথবা পিকনিকে যেতে অবশ্যই দরকারি জিনিসে পরিণীত হয়ে গেছে ❤️এই ব্র্যান্ড এর লাঞ্চ-বক্স প্রিমিয়াম লুকের সাথে ফুড গ্রেড কোয়ালিটি হওয়ায় এটি আপনার প্রতিদিন এর ব্যবহারের জন্য উপযোগ
Model: Monalisa
Product Type: 4 Bati Lunch Carrier
4 Steel Pot
Foot Grade Virgin Plastic Box
Which Quality Thermal Rating
Hygienic Odourless, Durable, and Virtually Unbreakable
Maximum heat retention capacity ( 12 gonta
কাজের বুয়াকে সন্দেহজনক লাগছে।খেয়াল করলাম উনি ঠিকমতো কাজ করছে না।মাথায় হাত!
কাছে গিয়ে জিগ্যেস করলাম " কি হয়েছে টুকুর মা? "
বুয়া হাসির ভান করে বললো " কিচু হয়নাই গো মা"জান "
" সকাল থেকে দেখছি মাথায় হাত রেখে এখানে ওখানে বসে আছো,শরীর খারাপ? "
" না গো মা।শরীল তো ঠিকি আছে "
" ওহহ আচ্ছা "
তারপর চলে আসলাম।নজর রাখছি,উনি অনেক সময় নিয়ে চুলা পরিষ্কার করলেন।ওনার ব্যাপারটা এতক্ষণে আমি ধরতে পারলাম।
বুঝতে পেরে অনলাইনে এক প্যাকেট বিরিয়ানি অর্ডার করলাম।ডেলিভারি হলে প্লেটে বিরিয়ানি সাজিয়ে ডাকলাম
" টুকুর মা,একটু শুনে যাও তো "
টুকুর মা হেলেদুলে এলো।বললাম " খিদে পে'টে কাজ করলে হবে?আগে খেয়ে নাও "
টুকুর মায়ের চোখে জল টলমল করে উঠলো।খেতে বসে বললো
" মা"জান,অর্ধেকটা টুকুর জন্য নিয়া যাই?কাল রাত থেকে ওর পেটে ভাত ঢুকেনাই "
" পুরোটা তুমি খাও।টুকুর জন্য আরেকটা প্যাকেট আছে,নিয়ে যেও "
খাওয়ার পর টুকুর মা হেসেখেলে কাজ করতে লাগলো।চুলা পরিষ্কার করতে যার এতোক্ষন সময় লেগেছে সে এইটুকু সময়েই এতো এতো বাসন,কাপড় ধুয়ে ফেললো।এই মানুষগুলিকে খিদে দমিয়ে রাখে!
রাতে স্বামীকে বললাম " টুকুর মাকে এখন থেকে বেতনের সাথে পাঁচশ টাকা করে বেশি দিও তো।মাস শেষে ওদের খাবারের খুব কষ্ট হয় "
গল্প #খেয়াল
সামাজিক গল্প পেতে পেজটা ফলো করে রাখতে পারেন।এইটা লেখকের নিজস্ব পেজ 🤍
⭐ সফলতার ১৫টি সূত্রঃ
১. আজ থেকে পাঁচ বছর পর আপনি কোথায় যাবেন তা নির্ভর করবে এখন আপনি কী ধরনের বই পড়ছেন, কোন ধরনের মানুষের সাথে মেলামেশা করছেন সেটার উপর।
২. এডিসন বলেন, সাফল্য হলো ৯৫% কঠোর পরিশ্রম আর ৫% অনুপ্রেরণার ফল।
৩. যে ব্যক্তি পড়তে পারে কিন্তু পড়ে না আর যে ব্যক্তি পড়তে পারে না দুই-ই সমান।
৪. ফার্স্ট ইমপ্রেশন খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারণ কোন কথা বলার আগেই একজনের সাথে সাক্ষাত হওয়ার তিন থেকে পাঁচ সেকেন্ডের মধ্যেই তার সম্পর্কে একটা ধারণা হয়ে যায়। We never get a 2nd chance to make the first impression.
৫. আপনি কী অর্জন করেছেন, সাফল্য মাপার মানদন্ড সেটা নয় বরং আপনি পড়ে যাওয়ার পর কতবার ঘুরে দাঁড়িয়েছেন সেটা।
৬. পরাজয়ের ভয়, পরাজয়ের চেয়েও খারাপ।
৭. একটা পরাজয় আরো পরাজয়ের জন্ম দেয়। কারণ প্রত্যেকটা পরাজয়ের সাথে ব্যক্তি তার আত্ম-মূল্য হারিয়ে ফেলে যেটা পরবর্তী পরাজয়ের কারণ।
৮. পরাজিতরা কোন কিছু ঘটার অপেক্ষায় থাকে। তারা কখনই কোন কিছু ঘটাতে পারে না।
৯. যে সবকিছু তৈরি পাওয়ার জন্য তৈরি, সে জীবনে কিছু করতে পারে না। সফল ও ব্যর্থ উভয়ের দিনই ২৪ ঘন্টায়।
১০. NO মানে একেবারে না নয়। NO = Next Opportunity.
১১. বাহ্যিক সাফল্য আচরণের উপর নির্ভর করে। যদি আপনি নিজেকে চরিত্রবান, সাহসী, সৎ বলে বিশ্বাস করেন তাহলে এগুলো আপনার আচরণে প্রতিফলিত হবে।
১২. জয়ী হতে হলে কী কী করতে হবে বিজয়ীরা সেটার উপর গুরুত্ব দেয়। আর বিজিতরা যা যা পারে সেটার উপর গুরুত্ব দেয়।
১৩. আপনি সবসময় যা করে এসেছেন, এখনও যদি সেটাই করেন তাহলে সবসময় যা পেয়েছেন, এখনও তাই পাবেন।
১৪. সম্পর্ক তৈরি করা একটা প্রক্রিয়া, কোন ঘটনা না।
১৫. আপনার ইচ্ছা শক্তি আপনার ভাগ্যকে নিয়ন্ত্রণ করবে।
Hasbo naki kadbo?
যারা কপালে সুখ নিয়ে এসছে, তারা হাজার অ'ন্যা'য়, অ'বি'চা'র, অত্যা'চা'র ব্য'ভি'চা'র, প্র'তা'র'ণা বে'ঈ'মা'নী করেও সুখে থাকছে আর যারা কপালে সুখ নিয়ে আসেনি তারা হাজার ভালো কাজ, পূণ্যের কাজ করেও ঠ'কে যাচ্ছে, ক'ষ্ট পাচ্ছে, দুঃ'খের সাগরে ভাসছে,
কলি কালে "Revenge of nature" বলতে কিছু নেই, যে যত মনুষ্যত্বহী'ন সে তত ভালো আছে।
মানুষ আজকাল মানুষের অ'নি'ষ্ট করে আনন্দ পায়, উপকারের প্রতিদানে অ'প'কা'র করে, নিজ স্বা'র্থে অন্যকে ঠ'কা'য়, চোখ মুছতে মুছতে মি'থ্যে বলে, হাসতে হাসতে খু'ন করে ভালোবাসতে বাসতে ছ'ল'না করে, আপনার চেয়ে আপনজন হয়ে নিঃ'শেষ করে দিয়ে যায়, মোদ্দা কথা "সুচ হয়ে ঢুকে ফাল হয়ে বের"
মানুষ আজকাল আপন সাজার না'ট'ক'টাই ভালো করে, আপন আর হয়ে উঠতে পারে না।
আজকাল বিশ - বাইশ বছরের দাম্পত্য জীবনের সমাপ্তি ঘটে, প'র'কী'য়া'য় জড়িয়ে মা দুধের সন্তান মে'রে ফেলে, বাবা তার নিজের মেয়ের সন্তানের বাবা হয়, ঘটনা গুলো শুনলেই ঘৃ'ণা'য় কেমন গা টা গুলিয়ে উঠে, আমি জানি ঘটনা গুলো হাজারে একটি, দুটি কিন্তু ঘটছে তো, যা ঘটার কথা আমারা কল্পনাতেও ভাবতে পারি না তা আজকাল হরহামেশায় ঘটছে, যার একটাই কারণ! মানুষের মধ্যে আজ-কাল আর যা-ই থাকুক না কেনো মনুষ্যত্ব নাই, তাই মানুষ আর মানুষও নাই, কিছু কিছু মানুষ আসলে মানুষের মু'খো'শে এক একটা জা'নো'য়া'র।
কলি কাল মানুষের ক'ষ্ট বৃদ্ধি আর দু'ষ্টের প্রভাব বৃদ্ধির সময় কাল, এখন ধর্ম সংকোচিত হয়ে অ'ধর্মের আধিক্য ঘটেছে, পুণ্য হয় এক ভাগ আর পা'প হয় তিন ভাগ,
পা'প এবং দু'র্নী'তি'ই রাজত্ব এখন। ধর্ম, সত্য, সৎ, সততা, মনুষত্ব ও দৃঢ়তা শব্দগুলো প্রায় বিলুপ্তির পথে, কলি কালে সৎ মানুষ গুলোই দুঃ'খ- ক'ষ্টে বাঁচছে আর অসৎ মানুষ গুলোই ভালো আছে।
"কলি কালে "Revenge of nature" বলতে কিছু নেই"
তোমাকে ছেড়ে দিয়েছি, যেভাবে ছেড়ে দেয়,অসহায় রাত সূর্যের আলোর কাছে অন্ধকার ধরে রাখার চেষ্টা।তোমাকে ছেড়ে দিয়েছি যেভাবে ছেড়ে দেয় সদ্য বিধবা নারী তার নাকফুল কিংবা রঙিন শাড়ি। যেভাবে বেকার যুবকটি চাকরির আসা ছেড়ে দিলো এই যুগে ভালো ফলাফলের সার্টিফিকেট নয়, মোটা অংকের ঘুষ দিতে পারাটা যোগ্যতার। তোমাকে ছেড়ে দিয়েছি সেই বেকার যুবকের মতো।
তোমাকে ধরে রাখতে গিয়ে ছেড়ে এসেছি যেভাবে ছেড়ে এসেছি শৈশবের খেলনা, কৈশোরে দুরন্তপনা।তোমাকে ফেলে এসেছি, যেভাবে ছুড়ে ফেলে দেয় ক্যান্সারের রোগী তার জীবন মৃত্যুর দোয়ারে।যেভাবে ফেলে আসে মানুষ আপনজনের লাশ কবরে।
তোমাকে ভুলে যাবো বলে যে ছিপ বড়শী ফেলেছিলাম নিজের ভেতরের মায়াপুর নদীতে নিজেকে ধরবো বলে, সে টোপ গিলতে পারনি।তোমাকে ভুলে যাবো বলে নিজের ভেতর পাখির জীবনকে বন্দী করবো বলে যে ফাঁদ পেতে ছঁক এসেছিলাম সেই ফাঁদে তোমাকেই আটকে ফেলি বারবার। কিংবা তোমাকে মুক্তি করে দিবো বলে যে আকাশেই তাকাই না কেন বন্দী হবার খাচা মনে হয়।
সব শেষে তোমাকে ছেড়ে এসেছি কিন্তু আমাকে আর ফেরত নিতে পারিনি।তোমার কাছে নিজেকে বিলিয়ে দিয়ে এসেছি, যেভাবে বিলিয়ে দিতো জমিদারের কাছে প্রজাগণ অধিক জলুমেও খাজনা।তুমি নীলকর হয়ে গেছো আমি সে যুগের লাঞ্চিত ভাগ্যাহত চাষি।
জানো একটা সময় তুমি খুব একা অনুভব করবে।
তোমার সব কিছু থাকবে। তুমি সফলতার দৌড় গোড়ায় পৌঁছাবে। তুমি ওয়েল-স্যাটেল হবে। টাকা -পয়সা, আশেপাশে মানুষের অভাব হবে না। কিন্তু সব কিছুর ভিরেও তুমি একজন ভালোবাসার মানুষ পাবে না। একজন সত্যিকারের ভালোবাসার মানুষের বড্ড অভাব অনুভব করবে। যার সাথে নিরদ্বিধায় ঘন্টার পর ঘন্টা কটিয়ে দেওয়া যেতো, যার হাসি মুখের কারণ হতে পারতে,এমন একটা মানুষের বড্ড অভাব ফিল করবে যাকে নিজের বলে দাবি করতে পারতে। এমন একটা মানুষকে মিস করবে, যে তোমাকে গায়ের রং কিংবা তোমার সফলতাকে নয় বরং তোমার বক্তিত্বকে ভালোবেসতো,যে তোমাকে তোমার কিছু না থাকা অবস্থায় ভালোবাসতো। এমন একটা মানুষের সঙ্গ পাওয়ার অভাব অনুভব করবে যার সাথে কথা বললে তোমার মন ভালো হয়ে যেতে পারতো।এমন একটা মানুষের বড্ড অভাব অনুভব করবে যে তোমাকে বলতে পারতো "একটু রেস্ট নাও হাফিয়ে গেছো কাজ করতে করতে। এমন একজন মানুষকে মিস করবে, যার ভালোবাসাকে তুমি মূল্য দাওনি। মধ্য বেলায় এসে তুমি তাকেই মিস করবে ভোরবেলায় যাকে অবমাননা করে ছেড়ে এসেছো।
একটা সময় গিয়ে তুমি অনুভব করবে তোমার সব সফলতা (অর্জন) বৃথা। একটা আপনজন না থাকলে এগুলো কোনো মূল্যই বহন করে না। তুমি মধ্য বয়সে গিয়ে খুব একাকিত্বে সময় কাটাবে। তখন ও তুমি তাকে মিস করবে যখন দেখবে যে তোমার পাশে থাকবে ভেবেছিলে সে
অন্য কারো সাথে ভালো থাকতে চাচ্ছে।
তুমি কি জানো একটা সময় তুমি পরিবারের কাছে ও
বোঝা হয়ে যাবে। তার মানে এই নয় যে তারা তোমাকে ভালোবাসে না, হে ভালোবাসে। কিন্তু তারা তোমাকে আর গ্রহণ করে নিবে না, যেমন মানুষ মৃত লাশকে ভালোবাসে, কিন্তু আর গ্রহণ করেনা, দিয়ে আসে অন্ধকার কবরে। তোমার মনে হতেই পারে যে আমার বাবা-মা কি আমাকে ফেলে দিবে। সত্যি বলতে তুমি যখন চাকরি সন্ধানী কিংবা বিবাহ যোগ্য কন্যা তখন উপলব্ধি করবে তারা তোমাকে ভালোবেসে ও আর রাখতে ইচ্ছুক নয়।
তখনো তুমি একটা নির্ভরযোগ্য হাতের বড্ড অভাব অনুভব করবে,যার কাছে তোমার মূল্য অধিক। যে তোমার ছোটখাটো আব্দার গুলোও পূরণ করে। তোমার ছোটখাটো ভুল গুলো সে এড়িয়ে যেতো। যে তোমার অবেলার সঙ্গী হতে চেয়েছিল তাকেই তুমি মিস করবে।যে তোমার খারাপ সময়ে পাশে থাকতে পারতো তাকেই মিস করবে। তুমি মধ্য বয়সে গিয়ে বুঝতে পারবে টাকা দিয়ে সুখ ক্রয় করা যায় না।
তুমি বুঝতে পারবে একজন অসুখী মানুষের কাছে টাকা পয়সা, বাড়ি গাড়ি কিংবা সামাজিক মর্যাদা মূল্যহীন। তুমি বুঝতে পারবে সুখের অর্থ মূল্য শূন্য। সুখ যে এসেছিল তোমার দুয়ারে তুমি যে চিননি।
মধ্য বেলায় এসে তুমি তাকেই মিস করবে, ভোরবেলায় যাকে অবমাননা করে ছেড়ে এসেছিলে।
★জীবন চলার পথে কথা গুলো কাজে লাগবে---
১. কখনো বাসে জানালার পাশে বসে মোবাইল টিপবেন না। কখন নিয়ে যাবে,
টের পাবেন না।
-
২. রিকশাতে বসে কোলে ব্যাগ রাখবেন না। পাশ থেকে মটরসাইকেল কিংবা গাড়িতে করে এসে হ্যাচকা টান দেবে।
-
৩. রাস্তায় কিছু খাবেন না, কিছুই না। দূরপাল্লার যাত্রা হলে বাড়ি থেকে খাবার নিয়ে আসুন অথবা প্যাকেটজাত কিছু খান।
পাশের যাত্রী কিছু দিলে খান না, তাতে কি?
হয়তো যে পানি বা ডাব কিনলেন, বা
অন্যকিছু তাতেই থাকতে পারে ঔষধ।
-
৪. ট্রেন জার্নিতে দরজার পাশে, দুই বগির পাশে দাড়াবেন না। কিংবা যতোই ভালো লাগুক দরজায় দাঁড়িয়ে সিগারেট খাবেন না। ট্রেনের ছাদে চলাচল যতোই রোমান্টিক লাগুক, যে গ্যাং গুলো ছিনতাই করে, তারা খুবই নির্দয় এবং বেপরোয়া। অনেক
যাত্রীর লাশ পাওয়া যায় সারাদেশের ট্রেন লাইনের আশেপাশে। বেশিরভাগই বেওয়ারিশ হিসেবে দাফন
করে ফেলা হয়।
-
৫. কপাল খারাপ হলে ছিনত্যাইয়ের শিকার হবেন। ধরা যাক হলেন। কি করবেন ? ছিনতাইকারী বেশ কয়েকজন। আপনি একা, চারপাশে কেউ নেই। আপনাকে ঘেরাও করে রেখেছে। আপনার পকেটে দামী ফোন। এসবক্ষেত্রে ভালো হয় ফোনের মায়া ত্যাগ করা। কারণ যারা ছিনতাইকারী তাদের বেশিরভাগই নেশাগ্রস্থ।
আপনার জীবনের দাম পৃথিবীর যেকোনো দামী ফোনের চেয়েও অনেক বেশি।
-
৬. বান্ধবী বা মেয়ে বন্ধুর সাথে রেস্টুরেন্ট বা পার্কে যাচ্ছেন। হঠাৎ দেখবেন আপনার চারপাশে একদল ছেলের আবির্ভাব। এরা কিন্তু একটা গ্যাং।
দেখবেন আপনাদের নিয়ে নানান রকম আজে বাজে কথা বলছে, বাজে ইঙ্গিত দিচ্ছে। আসলে ওরা চাইছেই আপনাকে উত্তেজিত করে একটা
ঝামেলায় বাধাতে।
এতে ওদের লাভ, সেটা
কিরকম ?
ধরাযাক আপনি মাথা গরম করে ঝামেলায় জড়ালেন। ওরা আপনাকে অপমান করেছে বলে আপনি পাল্টা কিছু বললেন বা করলেন। এই পেয়ে
গেলো সুযোগ। ওরা তখন বাইরে থেকে নেতা গোছের কাউকে ধরে আনবে। যিনি এসেই আপনাকে আপনার বান্ধবীর সামনেই নানান
রকমভাবে জেরা করবে। তারপর বিচারে আপনাকেই দোষী বানিয়ে দেবে।
অত:পর মিটমাট করার নাম করে আপনার কাছ থেকে জরিমানা
বাবদ টাকা পয়সা কিংবা দামী ঘড়ি, ফোন অথবা ল্যাপটপটা রেখে দেবে। তাই এসব জায়গায় কথা বাড়ানো
মানেই ঝামেলা ডেকে আনা। আর নির্জন জায়গা হলে এদের দেখা মাত্রই সরে পড়ুন।
-
৭. ভোররাতে ঢাকা এসে পৌঁছেছেন। সাহস দেখিয়ে রাস্তায় নেমে পড়তে যাবেন না। বাসস্টপে বা ট্রেন স্টেশনেই অপেক্ষা করুন। সকালে যখন রাস্তায় যথেস্ট মানুষ থাকবে তখন বের হন।
-
৮. ট্রেন স্টেশনে বা সদরঘাটে নিজে নিজে বয়ে নিয়ে যেতে পারেন না এমন বোঝা নিয়ে এসেছেন তো মরেছেন। মাথায় করে পৌঁছেব দেয়ার নামে আপনার কাছ থেকে চাদার মতো
৪০০-৫০০ টাকা খসিয়ে ছাড়বে কুলিরা। তাই সাবধানে থাকুন,
দরদাম করে তারপর কুলি ঠিক করুন।
-
৯. নিউমার্কেট বা নীলক্ষেতের মত জায়গায় কেনা কাটা করতে গেলে খুবই সাবধান। কৌতুহলের
বশে কোনো কিছুর দাম জিজ্ঞেস করলেও
এখানে আপনাকে পাল্টা দাম বলার জন্য জোরাজুরি করবে। মনে রাখবেন এখানে মেজাজ দেখিয়ে লাভ নাই, এখানকার দোকানীরা সংঘবদ্ধ হয়ে কাজ করে।
-
১০. বাসে উঠলে প্যান্টের পিছনের পকেটে মোবাইল, মানিব্যাগ এসব কিছু রাখা নিরাপদ না।
দেখবেন ভিড়ের মাঝে বাসে ওঠতেছেন যে কেউ টান মেরে নিয়ে যেতে পারে টের ও পাবেন না। তাই সামনের পকেটে এসব জিনিস রাখুন।
-
১১. বাণিজ্যমেলা, চিড়িয়াখানা, চন্দ্রিমা উদ্যান কিংবা শিশুপার্কে গিয়ে দাম খুব ভালো করে না জেনে কিচ্ছু খাবেন না। দেখা যাবে একটা সিংগাড়া কিংবা আধা প্লেট বিরিয়ানি খাইয়ে ৪০০-৫০০টাকার বিল ধরিয়ে
দেবে আপনাকে।
-
১২. রাতে ঘোরাঘুরি না করাই ভালো। ছিনত্যাইকারী ধরলেতো কথাই নেই। এমনকি ( কিছু বিপদগামী)পুলিশ ( সকলেই নয় )ধরলেও বিপদ। যতই নির্দোষ হন, পুলিশ যদি বুঝতে না চায়
আর আপনাকে আটকে রাখার নিয়ত যদি থাকে, তাহলে আপনার কিছুই করার থাকবে না।
-
১৩. বাসস্ট্যান্ডে দাঁড়িয়ে আছেন, হঠাৎ একটা মাইক্রোবাস এসে থামলো আপনার সামনে। সেটা প্রাইভেট গাড়িও হতে পারে। আপনাকে চালক
বলবে সে গ্যারেজে ফেরার পথে বাড়তি কিছু ‘ট্রিপ’ নিচ্ছে। খুব অল্প ভাড়ায় আপনাকে পৌছে দেবার কথা বলবে। আপনি উঠবেন না। মেয়ে
হলেতো আরো আগে না।
-
১৪. রাস্তায় দাঁড়িয়ে আছেন। হঠাৎ ভদ্রবেশি কেউ এসে, সে হতে পারে ছেলে বা মেয়ে বা বয়ষ্ক পুরুষ কিংবা মহিলা, আপনার ফোন চাইলো।
বললো, উনার কোন একটা সমস্যার কথা, এক্ষুনি একটা ফোন দিতে হবে কাউকে। আপনি বিশ্বাস করে ফোনটা দিলেন, দেখবেন পরক্ষণেই হুট
করে বাইকে উঠে হাওয়া।
-
১৫. সাথে সবসময় আইডি কার্ডের ফটোকপি সাথে রাখুন। বিপদে পড়লে খুব কাজে দেয়। হয়তো কোনো দূর্ঘটনা ঘটেছে, অজ্ঞান হয়ে পড়ে আছেন, তখন যারা
উদ্ধার কাজে আসবে তারা আপনার পরিবার পরিজনকে জানাতে পারবে।
-
১৬. নতুন বিবাহিত হলে এবং স্ত্রীকে সাথে নিয়ে ঘুরতে এলে কাবিননামার ছবি মোবাইলে তুলে রাখুন। কখন কোন কাজে লেগে যাবে বুঝতেও
পারবেন না।
সবচেয়ে বড় কথা, সবসময় সতর্ক
থাকুন, চোখ কান খোলা রাখুন।
মনে রাখবেন, দোয়া পড়ে বাহির হবেন।
আপনার নিরাপত্তা আপনারই হাতে।
এই বিষয়ে আপনারা সতর্ক থাকবেন।
নিজে সতর্ক ও সচেতন থাকুন এবং অন্যকেও সতর্ক ও সচেতন করুন।
শিক্ষা ও তথ্য কেন্দ্র
( সংগৃহীত )
দুনিয়ার মানুষ মায়া কইরা কত্তো কিছু করে—
বাপে কবুতর পালে। জোড়া থেকে একটা কবুতর উইড়া চইলা যায়। বাকি একটা কবুতর একা হয়।গোলার ধান বেইছা বাপে গঞ্জে গিয়া নতুন সঙ্গী আরেকটা কবুতর কিন্ন্যা আনে। বাপেরে জিগাই কেন করেন এসব আব্বা? বাপে কয়, একলা কবুতর দেখতে ভাল্লাগে না, কবুতরটার লাইগা মায়া লাগে।
মায়েরে দেখতাম সারাজীবন বাপের লগে ঝগড়া হইলেই কইতো, চইলা যামু বাপের বাড়ি, করবো না এই সংসার। মায়ের চুল পাইকা গেছে বাপের লগে ঝগড়া করতে করতে, তবুও বাপেরে ছাইড়া যায় নাই। মায়েরে জিগাইলাম, যাইবা যাইবা কও যাও না কেন মা? মায়ে কয় এই সংসারের লাইগা মায়া লাগে।
ভাইরে দেখলাম ব্যাবসা কইরা প্রতি বছরি লস গুনে। মাঠের জমি বেইচা বেইচা ব্যাবসাতে নিয়া ঢুকায়। ভাইরে কইলাম, এত লস হয় ব্যাবসাখান ছাড়ো না কেন? ভাইয়ে কইলো ব্যাবসা কইরাই বড় হইছে, ছাড়তে পারুম না রে, মায়া লাগে।
বোনের একটা মেয়ে। মেয়েটার দুইটা কিডনি ই নষ্ট। ডাক্তার কইসে একটা কিডনি দিতে পারলে মেয়েটা বাঁইছা যাবে। কিডনির ম্যালা দাম, অত টেকা কই পাবে? মেয়েরে বাঁচাইতে বোন আমার নিজের কিডনি দিতে চায়। কইলাম কেন এমন করো বুবু? কিডনি দিলে তো তুমি মইরা যাইবা। বইনে কইলো, কিডনি না দিলে তো আমার মাইয়া মইরা যাবে! মাইয়াটার লাইগা আমার বড়ো মায়া লাগে, আমি তো মা।
এই দুনিয়ার মানষে মায়া কইরা কত্তো কিছু করে।
বন্ধুরে দেখলাম এক তরুনী প্রেমে মজনু হইয়্যা তারে হারানোর পর, সারা জীবন একলা থাকলো, একলা হাঁটলো। নতুন কইরা নিজেরে ডুবাইলো না চুবাইলো না কারোর প্রেমে। ধরলো না আর কারোর হাত। বন্ধুরে কই কেন এমন করোস? একটা বিবাহ কর, সংসার কর। ওয় আমারে কয়, তারে ছাড়া নিজেরে আমি আর কাউরে দিতে পারুম না, হেয় যে পিরিতখান রাইখা গেছে সেই পিরিতের লাইগা আমার মায়া লাগে; আমি তারে ভালোবাসি। আমি তো নতুন কইরা আর কাউরে ভালোবাসতে পারুম না।
দুনিয়ার মানুষ মায়া কইরা কত্তো কিছু যে করে, তুমিও করলা। মায়া কইরা ভিক্ষুকরে ভিক্ষা দিলা, ক্ষুাধার্ত্বরে খাবার দিলা, ফুলেরে ছুঁইয়্যা দিলা, নদীর জলে পা ভিঁজাইলা, চাঁন দেইখা রাত্তি জাগলা, বৃষ্টির জলে নিজেরে ভিঁজাইলা, কবিতার লাইনে নিজেরে হারাইলা, গানের সুরে নিজেরে খুঁজলা।
মায়া কইরা তুমি কত অচেনা অজানা মানুষের লাইগা কাইন্দা দুনিয়াদারি এক করলা, শুধু আমার লাইগা একচিমটি আফসোস করলা না। মায়া কইরা তুমি পাখি পুষলা, কুকুর পুষলা, বিড়াল পুষলা শুধু আমারে পুষলানা।
কী এমন হইতো আমারে কদ্দুর মায়া করলে? কী এমন হইতো কদ্দুর ভালোবাসলে? আমি বুঝি এতই সহজলভ্য? আমার চাওয়ায় বুঝি এতোই পাপ? আমারে ভালোবাসলে বুঝি তোমার পাপ হইয়্যা যাইতো? আমারে ভালোবাসার অপরাধে খোদায় বুঝি তোমারে ছুঁইড়া ফেলতো নরকে?
বর্তমান জেনারেশনের বেশিরভাগ মেয়েদের বিটিএস পছন্দ কারন তারা মে"য়েলি স্বভাবের পুরুষ চায়। তাই এখন নারী প'টানোর জন্য পুরুষ হয়ে যায় নারীবাদী, কবিতা লাভার, ক্যাট লাভার, আর লু!তুপুতু গল্পের পাঠক ইভেন্কি পিরি'য়'ড কবি।
কিন্তু আমাদের দাদী-নানীদের অবস্থা ভিন্ন ছিলো। এখনো তাদের সামনে কোন ছেলে যদি মেয়েদের মতো হাটাচলা করে অথবা মেয়েদের বে'শভূ'ষা ধরে তাহলে তারা কষে একটা ধমক দিবে। কারন তাদের কাছে একটা ছেলের মে'য়ে'লি স্বভাবের হওয়াটা মানুষিক বি'কৃ'তি।
কারন উনারা জানেন একটা পরিবারে একজন পুরুষের প্রয়োজন কতটুকু। দাদী নানীরা প্রকৃত পু'রুষ মা'নুষ চিনেন। উনারা ভালো ভাবেই জানেন একজন পুরুষের বৈশিষ্ট্য কেমন হয়।
আমাদের দাদা-নানারা ছি'লেন প্রকৃত পুরুষ। লোমশ হাত ওয়ালা সুঠাম দেহের সুস্থ সবল পুরু'ষ'ত্বের অধিকারী ছিলেন তারা। তারা পরিবারের জন্য মাথায় করে পাহাড় বহন করতেন। নিজের স্ত্রী সন্তানকে আগলে রেখে যেকোনো বিপদের মুখে সিসা ঢালা প্রাচীর হয়ে দাঁড়াতেন। তারা ফজরের আগে ঘুম থেকে উঠে মই,লাঙ্গল নিয়ে মাঠে ছুটতেন। মাঠের এক কোণায় গামছা বিছিয়ে ফজরের নামাজ টা পড়ে নিয়ে আবার কাজে লেগে পড়তেন। দিপ্রহরে বাড়িতে এসে স্ত্রীর হাত পাখার বাতাসে পান্তা খেয়ে তৃপ্তির ঢেকুর তুলতেন।
এখন সময় বদলেছে, টেকনোলজির এই দুনিয়ায় সব কিছু সহজলভ্য হয়েছে ঠিক কিন্তু প্রতি ঘর থেকে পুরুষ মানুষ হা'রি'য়ে যাচ্ছে। একটা গ'র্দ'ভ অ'সু:স্থ জেনারেশন তৈরি হচ্ছে, এদের পুরু'ষত্ব তো নেই উলটো হিজ!ড়া হয়ে যাচ্ছে।
না আছে তাদের ২৫ কেজি ওজনের একটা বস্তা বহনের মুরোদ, না আছে ১০ মিনিট দৌড়ানোর মুরোদ। খাওয়ার ঠিক নেই, ঘুমের ঠিক নেই। এই জেনা'রেশন দিয়ে এই উম্মা:হের কোনো উপকার কস্মিনকালেও সম্ভব' নয়।
ফেসবুকে লাস্ট কিছুদিন খুব ভাইরাল টপিক হলো 'আমরাই শেষ জেনারেশন যাদের মা পিঠা বানাতে পারে'।আবার কেউ বলছে, 'তাঁরাই শেষ জেনারেশন যাদের মা ভালো রান্না জানে'।
ভাই তোমাদের বলা শেষ?
এবার আমি কিছু বলি?
এই কথার কি ভিত্তি যে এখনকার মেয়েরা রান্না জানে না।পিঠা বানাতে জানে না।বিশ্বাস করেন এমন পোস্ট দেখে আমার রীতিমতো হাসি পায়।
এটা কোনো টপিক হলো?
এতো জাজমেন্টাল কেন আমরা?
বর্তমান জেনারেশনের মেয়েরা যেমন ঘর-সংসার সামলাতে জানে তেমনি বাহিরের পৃথিবী ও জয় করছে।
এই যুগের মায়েরা পিঠা বানাতে জানে না,রান্না জানে না বলে হাহুতাশ করার আমি তো কিছু দেখছি না।বরং এখনকার মেয়েরা যথেষ্ট বেশি আইটেম রান্না জানে যেটা আমার দিদা-ঠাকুমা-মা এদের সময় বাড়িতে রান্না হতো না।এতে যদিও তাদের দোষ নেই কারণ তখন এত উপাদান সহজলভ্য ছিলো না।হোটেল রেস্তোরাঁতে গিয়েই খেতে হতো।কিন্তু বর্তমান সময়ে ইন্টারনেটের যুগে ইউটিউব ঘাটলে অহরহ থাই,চাইনিজ সব ধরনের খাবারের রেসিপি আছে।
তবে এটা স্বীকার করতেই হবে মায়েদের হাতে যাদু থাকে।তবে এটা যেমন আমরা বলছি তেমনি আমাদের সন্তান রাও তাদের মায়ের ক্ষেত্রে বলবে তার মায়ের হাতে যাদু আছে।
আজ থেকে দশ বছর আগে রান্নার স্বাদ পুষ্টি যথেষ্ট বেশি ছিলো।এত কৃত্রিমতা ছিলো না শাক-সবজি ফলমূলে তখন সবকিছু ফ্রেশ ছিলো।মায়েরা লাকড়ির চুলায় রান্না করতে।সত্যি বলতে গ্যাসের চুলার খাবারের স্বাদ আর মাটির চুলার রান্নার স্বাদেরও ভিন্নতা আছে।
সো জাজমেন্টাল হওয়ার কিছু নাই বাঙালি মেয়ে আর রান্না একে অপরের পরিপূরক।আমরা গুরুজনের কাছে শুনেছি জন্ম থেকে মানুষ কাজ শিখে না বরং দেখতে দেখতে শিখে যায়।মেয়েরা রান্না দেখে দেখেই শিখে।যে মেয়ে বাবার বাড়িতে রান্না ঘরে যেতে চায় না সেই মেয়ে একদিন তিনবেলা রান্নার অভ্যাস হয়ে যায়।সো জাজমেন্টাল হওয়া থেকে বিরত থাকুন।
আমরাই শেষ জেনারেশন নই যাদের মা রান্না জানে,পিঠা বানাতে জানে।বরং বছরের পর বছর যার যার মায়েরা তার সন্তানের জন্য সুস্বাদু খাবার তৈরি করবে।
পরিশেষে বলতে চাই আমাদের মায়েরা ভালো থাকুক সবসময়।
-
আমারে ভুইলা যাওয়া যদি তোমার কাছে সহজ হয়, তাইলে তুমি আমারে ভুইলা যাও। যেমন কইরা মানুষ ভুইলা যায় রাত্তিতে দেহা দুঃস্বপ্ন।
আমার লগে কথা কইতে তোমার যদি একরত্তিও ভাল না লাগে, যদি মনে হয় আমার লগে কথা কওয়া অত জরুরী না, তাইলে তুমি আমার লগে কথা কওয়া বন্ধ কইরা দাও। যেমন কইরা মইরা যাওয়া মানুষ কথা বন্ধ কইরা দেয় দুনিয়ার লগে।
আমার প্রেম যদি তোমার মনের ভিত্তে দোলা না দেয়, আমার উপস্থিতিতে যদি তোমার মনের মইধ্যে আঞ্চান আঞ্চান না করে, আমার না থাকাতে যদি তোমার বুকের মইধ্যে হা-হুতাশ না লাগে, আমারে ছাড়া যদি তোমার গোটা একখান দিন হাইসা খেইলা কাইটা যায়, তাইলে তুমি যাও। অন্য নদীতে সাঁতার কাটো।
আমার অভিমান, আমার রাগ, আমার ঠুকরে ঠুকরে করা কান্না, আমার গলাকাটা মুরগীর মতো ছটফট করে মইরা যাওয়া নির্ঘুম রাইত যদি তোমারে ছুঁইবার না পারে। বুকের মইধ্যে জালা না হয়। তাইলে তুমি অন্য কোনো আঙুল ছুঁও, অন্য কারোর ভুলের ঢালে ফুল হইয়া ফোটোও, অন্য কারো নয়ন জল মুছার হাত হও। আদর হও, চাদর হও, ঘুম হও। আমার না হইয়্যা, তুমি অন্যকারো হও।
ভাঙার হইলে একবারে ভাঙো, দুঃখ দিলে দু-হাত ভইরা এক্কেবারে দাও, ছাইড়া যাইবার মন চাইলে এক্কেবারে যাও। এই ভালোবাসাহীন রোজ মইরা মইরা বাঁইচা থাকা জীবন আমার বড্ড ছারখার লাগে। ধম আঁটকাইয়া আহে।
মানুষ ভাতের অভাব সহ্য করবার পারে, কিন্তু ভালোবাসার অভাব সহ্য করবার পারে না। আমিও পারি না। তুমি যাও, তুমি যাও। ভালোবাসাহীন স্বর্গে থাকার চাইতে নিঃসঙ্গ নরকে থাকা অধিক শ্রেয়।
কত উঁচু চিন্তাধারা মাশা আল্লাহ ❤️❤️
জাপানের একটি জনহীন রেলওয়ে স্টেশন শুধুমাত্র এক ছাত্রীর জন্য এখনও চালু রয়েছে। যাতে সে ঠিক সময়ে স্কুলে পৌঁছতে পারে।সারা দিনে ওই একটি ট্রেন তাঁকে স্কুলে পৌঁছে দেয় এবং বিকেলে তাঁকে ফের ওই জনহীন স্টেশনে নামিয়ে দিয়ে যায়।
হ্যা এটাই নিহোন (জাপান)
জাপানের হোক্কাইডো দ্বীপের একদম উত্তর প্রান্তে রয়েছে কামি শিরাতাকি স্টেশন। নিতান্তই অজ পাড়া-গাঁ বলতে যা বোঝায় অনেকটা তাই। যাতায়াতের জন্য অন্যান্য মাধ্যম থাকায় রেলপথে কেউই খুব একটা কোথাও যাওয়া-আসা করেন না। এ কারণেই রেল দপ্তর ওই স্টেশনটি বন্ধ করে দেওয়ার কথা ঘোষণা করে। কিন্তু পরিদর্শকরা তখন লক্ষ করেন, একটি মেয়ে সারা বছর ট্রেন ধরে স্কুলে যাতায়াত করে। ট্রেন না চললে তাঁর স্কুলে পৌঁছতে খুবই কষ্ট হবে। তাই ওই ছাত্রীর জন্যই একটি গোটা স্টেশন চালু রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
শুধু তাই নয়, মেয়েটি যাতে সঠিক সময়ে স্কুলে পৌঁছতে পারে তার জন্য ট্রেনের টাইমও পাল্টে দেওয়া হয়। সারা দিনে ওই একটি ট্রেন তাঁকে স্কুলে পৌঁছে দেয় এবং বিকেলে তাঁকে ফের ওই জনহীন স্টেশনে নামিয়ে দিয়ে যায়। রেল দপ্তর এমনটা সিদ্ধান্ত নিয়েছে যে, যত দিন না মেয়েটি স্নাতক হচ্ছে, তত দিন এই ট্রেন পরিষেবা চালু রাখা হবে।
©
ভাবছো, কেন ছেড়ে যাবো তোমায়?
বলছি, আমি থাকবোই বা কেন, থেকে করবোই বা কী?
যেখানে নদী গিয়েছে থেমে, সাগরের উত্তাল ঢেউ জোয়ার শেষে থেমে যায়, মুসাফির ভুল পথে পা বাড়িয়ে থেমে যায়, পূবাল বাতাস থেমে যায় আচমকা, ঝিরিঝিরি বৃষ্টি থেমে যায়, সেখানে আমি থামবো না কেন?
ভাবছো, স্বার্থের কারণে এতটা দূরত্ব নিয়ে তোমার থেকে চলে এলুম? সে ভাবতেই পারো। ঠুনকো জীবনে অপ্রাপ্তি নিয়ে এইতো বেঁচে থাকা, ভালো থাকার অভিনয়ে জীবন বরবাদ!
চলে যায় সব। ক্ষণস্থায়ী জীবনে স্থায়ী কিছু হয় না আসলে। প্রেম- ভালোবাসা, মোহ- মায়া, অপেক্ষা আর উপেক্ষা, মানুষ– সব, সব ফুরিয়ে যায়!
অনুভূতি সব ফিকে হয়, দ্বিধার দেয়াল তুলে অধিকার কষ্টের কারাগারে বন্দী হয়! অবহেলা- অনাদরে জীবন হয় নষ্ট! যেখানে ভালোবাসার বিনিময়ে পেতে হয় অবহেলা, নেই অধিকারের স্বীকৃতি, অনিশ্চিত ভবিষ্যতের জার্গন দৃশ্যায়নে নেমে আসে জীবনে হতাশা, সেখানে আমি থেকে করবো কী?
ইদানীং তোমার শহরে কোনো এক মায়াবতীর আনাগোনা। শুনেছি সে নাকি খুব আধুনিক। কড়া করে পারফিউম মাখে। যা নাকি অন্য সব পুরুষের মাতাল হওয়ার কারণ। রূপে গুণে কোনোদিক থেকেই সে কম নয়। তুমি যেমনটা চাইতে ঠিক তেমন!
এ বিষয়ে আমার জানাটা খুব যে আশ্চর্যজনক হবে এমনটাও নয়। এখন তো তোমার ভালো খারাপ সবটাই মানুষের মুখে মুখে। পান থেকে চুন খসলে মুহুর্তেই ছড়িয়ে পড়ে। হয়তো তেমনি কারো কানাঘুষায় আমার কানে এসে পৌঁছাছে।
এখন তোমার গায়ে ভাগ্যবানের তকমাটা লাগানোই যায় বলো? এই যে, আমার মতো এক আটপৌরে অপ্রেমিকার থেকে মুক্তি পেতেই পেয়ে গেছো, তোমার সাথে মানানসই এক মায়াবতীকে। হ্যাঁ অবশ্যই সে মায়াবতী, আমার মতো তো আর ব্যাকডেটেড নয় সে। আমার মধ্যে মায়াবতীর যে কোনো লক্ষণ ছিলো না সে আমি বেশ ভালো করেই জানি। তাই তুমি যখন বলেছিলে, “তোমার সাথে আমার আর চলবে না, মিলছে না একদমই।” তখন মাথা নিচু করে চুপ করে সরে এসেছি। ভালোবাসার মানুষকে কষ্ট দিতে আমি যে শিখি নি তোমার মতো। তাই আটকে রাখারও বৃথা চেষ্টা করি নি।
আচ্ছা! সে কী খুব আহ্লাদী? কারণে অকারণে তোমায় বিরক্ত করে? কখন কোন রঙের শার্ট পড়লে ভালো মানাবে, বিকালে পাঞ্জাবি নাকি টি-শার্ট, কোন জুতোয় বেশি ফিটফাট লাগবে, সে কী বলে এসব? নাকি ব্যস্ততার অজুহাতে তোমরা দু'জনই ভীষণ ব্যস্ত? কী জানি। তবে লোকমুখে তোমার কথা শুনে বোঝাই যায়, এই সেই তুমি নও। যে সাধারণ তুমিকে দিয়েছিলাম আমার মন। দামী চাকুরী তোমার সবকিছু পরিবর্তনের সাথে পরিবর্তন করেছে বুকের ভেতরে থাকা মানুষটাকেও। তাই তো একই বুকে এখন অন্য কারো বাস!
তোমার এই পরিবর্তনে আমার কোনো আফসোস নেই। উমমমম...বোকার মতো কী বলছি এইসব! আরে, আমার যে অধিকার'ই নেই। অধিকার হারা হলেও খারাপ তোমার চাইবো না কখনো। ওই যে মন দিয়েছিলাম। তাই দিনশেষে আমিও চাইবো, যে ভালো থাকায় তাগীদে তুমি ছেড়েছো আমায় সে ভালো থাকা যেনো সারাজীবন তোমায় আষ্টেপৃষ্ঠে রাখে। তোমার সমস্ত অপূর্ণতা যেন তোমার সামনে মাথানতো করে পূর্ণতায় পরিনত হয়।
লোকে বলে শূন্য পকেটে যে পাশে থাকে, পূর্ণতায় সে'ই পাশে থাকার অধিকার রাখে। তাই আমার একটা প্রশ্ন থেকেই গেলো - শূন্য পকেটে পাশে থাকার পরেও, তোমার পূর্ণতায় আমার কেন ঠাঁই হলো না? কেন?
• আটপৌরে অপ্রেমিকা
_
ফটো ক্রেডিট : olivia.arts
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Website
Address
Dhaka
Shop N M Bhuiyan Market, Gobindapur Road, Shonir Akhara, Jatrabari
Dhaka, 1262
Please follow। #SmartLadiesFashion
Mirpur Road
Dhaka
পোশাকের জগতে আমাদের কাছে পাবেন নিত্য নতুন ডিজাইন এবং রুচি সম্পন্ন ও আধুনিক ডিজাইন