Prottoy Food

Prottoy Food

Nearby bakeries

Food World
Food World
Mirpur

We provide sweet and cakes according to customer's choice. About Prottoy Food

Welcome to the Prottoy Food world! Prottoy Food provides these food.

Everyone loves baking food, cakes, sweets, especially children. We do not use any preservatives in any food. We believe in quality and standards.You can trust us. It is open 365 days and happy to take orders from occasion birthdays, wedding, anniversaries or other occasion also. Our Speciality:

In addition to providing food, we take baking classes. Product Categories:

* Birthday cake

* Swiss Ro

26/02/2023

আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
পোস্টটি খুবই গুরুত্বপূর্ন।

তাই সকলকেই মহান আল্লাহ তায়ালা ধৈর্য সহকারে পাঠ করার তৌফিক দান করুক আল্লাহুম্মা আমিন সুম্মা আমীন ইনশাআল্লাহ।

↪️কোন কোন দোয়ার মাধ্যমে আমরা মহান আল্লাহ তায়ালার উপর বিপদে আপদে tawakkul করতে পারি? আসুন জেনে নেওয়া যাক।⬇️⬇️⏬⏬
দোয়া গুলোর অর্থ বুঝে মুখস্থ করতে পারলে আরো বেশি tawakkul করতে পারা যাবে ইনশাআল্লাহ আল্লাহুম্মা আমিন সুম্মা আমীন

↪️↪️↪️‘হাসবুনাল্লাহু ওয়া নি‘মাল ওয়াকীল, নি‘মাল মাওলা ওয়া নি‘মান নাছীর’
অর্থ:মহান আল্লাহ তায়ালাই আমাদের জন্য যথেষ্ট। তিনিই উত্তম পরিকল্পনাকারী / উত্তম কর্ম বিধায়ক, উত্তম অভিভাবক,উত্তম সাহায্যকারি । সুবহানাল্লাহ আল্লাহু আকবার আলহামদুলিল্লাহি রাব্বিল আ'লামিন ।
⏬⏬⏬
দুঃখ কষ্টের সময় আমরা নিম্নোক্ত আল কুরআন এর আয়াত পাঠ করতে পারি।⬇️⬇️

“ফা ইন্না মা'আল 'উসরি ইউসরান, ইন্না মা'আল 'উসরি ইউসরা”
অর্থ: নিশ্চয়ই কষ্টের সাথেই স্বস্তি আছে, অবশ্যই কষ্টের সাথেই স্বস্তি আছে।
(সূরা ইনশিরাহ- ৯৪:৫-৬) ❤️

↪️↪️বিপদে আপদে ধৈর্য ধারণ করার জন্য দোয়া⏬⏬

ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন।

অর্থ হল -"আমরা তো আল্লাহরই এবং আর নিশ্চয়ই আমরা তাঁরই দিকে প্রত্যাবর্তনকারী"।
অর্থাৎ আমরা সকলেই মহান আল্লাহ তায়ালার পক্ষ থেকে এসেছি এবং তার কাছেই ফিরে যাবো। ইনশাআল্লাহ
নিশ্চয়ই মানুষ মরণশীল।

➡️➡️আল কুরআন এর এই আয়াতগুলোর পাশাপাশি আমরা বিপদ আপদে তার শুকরিয়া আদায় করলে তিনি আমাদের প্রতি সন্তুষ্ট হয়ে যাবেন।
আলহামদুলিল্লাহি রাব্বিল আ'লামিন সবকিছুর জন্যই।
এবং আমাদের ভালোবাসবেন এবং আমাদের মন প্রশান্তিতে ভরে যাবে।ইনশাআল্লাহ আল্লাহুম্মা আমিন সুম্মা আমীন।

↪️↪️আর ভবিষ্যতের সকল কাজ করার পরিকল্পনা করার আগে আমরা ইনশাআল্লাহ বলবো । ইনশাআল্লাহ ।
কারণ ইনশাআল্লাহ যেই কাজ করার শুরুতে বলা হয় সেই কাজ পরিপূর্ণ করার দায়িত্ব আমাদের অসীম ক্ষমতাধর রব মহান আল্লাহ তায়ালা নিয়ে নেন।সুবহানাল্লাহ আল্লাহু আকবার আলহামদুলিল্লাহি রাব্বিল আ'লামিন।

↪️↪️আর বেশি বেশি করে অন্যদের জন্য দোয়া করব ইনশাআল্লাহ ।

মহান আল্লাহ তায়ালার উপর আপনাদের সকলকেই ছেড়ে দিলাম।
ফি আমানিল্লাহ আল্লাহুম্মা আমিন সুম্মা আমীন।
ইনশাআল্লাহ আপনারা সকলেই মহান আল্লাহ তায়ালার উপর ভরসা করবেন বেশি বেশি করে।
Hasbunallahu ওয়া ni'mal ওয়াকিল।
Ni'mal মাওলা ওয়া ni'man নাসির।
ফা ইন্না মা'ল উসরি ইউসর ইন্না মা'ল উসরি ইউসর ।
ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন।

Jazakumullahu khairan
©️

Photos from Prottoy Food's post 18/12/2022

Congratulations..... 🥰🥰🥰

27/11/2022

“এক ব্যক্তি রাসুল (স:) কে এসে বলল, আমাকে এমন কিছু শেখান যাতে আমি সুন্দর ভাবে জীবন কাটাতে পারি। কিন্তু এমন কঠিন কিছু নয়, যা আমি ভুলে যেতে পারি। রাসুল (স:) বললেন: রাগ করো না”

– আল হাদিস

আমাদের সবার উচিত নিজের রাগকে নিয়ন্ত্রণ করা। একমাত্র রাগের কারণেই নিজের অজান্তে আমরা নিজেদের ক্ষতি করছি।

শুভ সকাল।

25/11/2022

জুম্মার দিনের আমলসমূহ এবং ফজিলতঃ

রাসুল (সা.) একটি হাদিসে বলেছেন, মুমিনের জন্য জুমার দিন হলো সাপ্তাহিক ঈদের দিন।(ইবনে মাজাহ, হাদিস নম্বর ১০৯৮)।

এক হাদিসে নবী (সা.) ইরশাদ করেছেন, যে দিনগুলোতে সূর্য উদিত হয়, ওই দিনগুলোর মধ্যে জুমার দিন সর্বোত্তম। ওই দিন হজরত আদমকে (আ.) সৃষ্টি করা হয়েছে। ওই দিন তাকে জান্নাতে প্রবেশ করানো হয় এবং ওই দিনই তাকে জান্নাত থেকে বের করে দেওয়া হয়। আর ওই দিনই কিয়ামত অনুষ্ঠিত হবে। (মুসলিম শরিফ , হাদিস নম্বর ৮৫৪)

মহানবী (সা.) আরো ইরশাদ করেছেন, জুমার দিন দোয়া কবুল হওয়ার একটি সময় আছে , কোনো মুসলিম যদি সেই সময়টা পায়, আর তখন যদি সে নামাজে থাকে, তাহলে তার যেকোনো কল্যাণ কামনা আল্লাহ পূরণ করেন। (বুখারি, হাদিস নম্বর ৬৪০০)

জুমার দিনের বিশেষ আমল
জুমার দিন ফজরের ফরজ নামাজে সুরা সাজদা ও সুরা দাহর/ইনসান তেলাওয়াত করা।

২. জুমার দিন ভালোভাবে গোসল করা।

৩. নিজের সবচেয়ে উত্তম পোশাক পরা।

৪. সুগন্ধি ব্যবহার করা।(পুরুষ)

৫. জুমার নামাজের জন্য আগেভাগে মসজিদে যাওয়া।

৬. শুক্রবার দিন সুরা কাহফ তেলাওয়াত করা।

৭. মসজিদে গিয়ে জুমার নামাজের আগে কমপক্ষে ৪ রাকাত সুন্নত আদায় করা।

৮. জুমার নামাজে ইমামের কাছাকাছি গিয়ে বসা।

৯. মনোযোগ দিয়ে খুতবা শোনা। খুতবা চলাকালে কোনো কথা না বলা।

১০. দুই খুতবার মাঝের সময়ে বেশি বেশি দোয়া করা এবং জুমার দিনের অন্য সময়ও দোয়া করা। কারণ এদিনে দোয়া কবুল হয়।

রাসুল (সা.) এরশাদ করেন, তোমরা জুমার দিনে আমার ওপর বেশি বেশি দরুদ পাঠ করো, কেননা তোমাদের পাঠকৃত দরুদ আমার সামনে পেশ করা হয়। (আবু দাউদ, হাদিস নম্বর ১০৪৭)।

এমনিতেই তিরমিজি শরিফের হাদিস অনুযায়ী আমরা জানতে পারি, যে ব্যক্তি দরুদ পাঠ করে আল্লাহ তার ওপর ১০টি রহমত নাযিল করবেন। সুতরাং আমাদের জুমার দিন অন্যান্য আমলের সাথে সাথে বেশি বেশি দরুদ পাঠ করতে হবে।

জুমার গুরুত্ব ও তাৎপর্য বিবেচনা করে প্রতিটি মুসলিমের উচিত এই দিনটিকে কাজে লাগানো।

আল্লাহ তায়ালা যেন আমাদের সবাইকে জুমার দিনের হক আদায় করার তাওফিক দান করেন, আমিন।

24/11/2022

আমাদের কমপক্ষে প্রতিদিন ৩ লিটার পানি পান করা উচিত।
বিশেষজ্ঞদের মতে, প্রতিদিন খালি পেটে এক গ্লাস পানি পান করলে, তা হজমের ক্রিয়াকে স্বাভাবিক রাখে।
এর ফলে পেটে গ্যাস ও পেট ফুলে থাকার মতো কোনো সমস্যা থেকেও মুক্তি পাওয়া যায়।
খালি পেটে পানি পান করলে শরীর থেকে টক্সিনও দূর হয়ে যায়।

তাই সকালে ঘুম থেকে উঠেই এক গ্লাস পানি পান করার অভ্যাস অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ আমাদের জন্য।

11/11/2022

আসসালামু আলাইকুম
সবাইকে জুম্মা মোবারকের শুভেচ্ছা 🥰🥰
আজ শুক্রবার (জুম্মাবার)❤️
তাই আমাদের যা যা করা উচিত

👉বেশি বেশি দরুদ পাঠ করবেন।
👉সূরা কাহফ তিলাওয়াত করবেন।
👉আসরের নামাজের পর বেশি বেশি দোয়া করবেন। কারণ জুম্মার দিন আছরের পর থেকে মাগরিবের আগ পর্যন্ত দোয়া কবুলের সময়।

আল্লাহ সবাইকে আমল করার তাওফিক দান করুক আমিন।🤲

08/11/2022

“যারা বিশ্বাস করেছ, শোনো: ধৈর্য–নিষ্ঠার সাথে চেষ্টা করো এবং সালাতের মাধ্যমে সাহায্য চাও। যারা ধৈর্য–নিষ্ঠার সাথে চেষ্টা করে, আল্লাহ অবশ্যই তাদের সাথে আছেন। ”

– আল কুরআন

আমাদের সবার উচিত ধৈর্য্য নিয়ে চেষ্টা করে যাওয়া। তবুও মাঝে মাঝে হতাশ হয়ে যাই।
আল্লাহ আমাদের সাথে আছেন। তাহলে আর ভয় কী? হতাশ কিসের?
কে পাশে আছে কে নেই তাতে কিছু যায় আসে না। স্বয়ং সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ তায়ালা ধৈর্য্যশীলদের সাথে আছেন। আলহামদুলিল্লাহ 🥰🥰

শুভ সকাল সবাইকে

04/11/2022

ভোরবেলা ঘুম থেকে ওঠার উপকারিতা বলে শেষ করা যাবে না। ভোরের ফুরফুরে আবহাওয়ায় দেহ-মন সতেজ থাকে।
আজ ভোরে ঘুম থেকে উঠার কিছু উপকারিতা নিয়ে আলোচনা করব🥰🥰

১. ভোরে ঘুম থেকে উঠলে মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা অনেকগুন বেড়ে যায়। এর ফলে কাজে ভুল হওয়ার সম্ভাবনা কমে থাকে। এক গবেষণায় দেখা গেছে যে, ভোরে ওঠা ব্যক্তিরা অন্যদের তুলনায় বেশি সক্রিয় থাকেন এবং তাদের কাজ করতে সময় কম লাগে।

২. যাদের মানসিক চাপ বেশি তাদের উচিত ভোরে ঘুম থেকে ওঠা। কারণ ভোরে ঘুম থেকে উঠলে মানসিক চাপ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। যখন কেউ ভোরে ওঠেন, তখন কাজের তাড়া স্বাভাবিকভাবে কমে আসে। যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাস বিশ্ববিদ্যালয়ের এক গবেষণায় দেখা গেছে, যেসব শিক্ষার্থী ভোরে ঘুম থেকে ওঠে, তারা দেরিতে ঘুম থেকে ওঠা শিক্ষার্থীদের তুলনায় ভালো ফল করে।

৩.ভোরের বাতাস থাকে তুলনামূলকভাবে বিশুদ্ধ। কারণ ভোরের বাতাসে ধুলা, কলকারখানার ধোঁয়া থাকে না। এই সময়ে জগিং করলে অথবা বারান্দায় বসলে নিঃশ্বাসের সঙ্গে বিশুদ্ধ বায়ু গ্রহণ করা যেতে পারে। এর ফলে শরীর সুস্থ থাকে।

৪.আপনি জানেন কি ভোরে উঠলে দীর্ঘ জীবন লাভ করা সম্ভব। যুক্তরাজ্যে ৪ লাখ ৩৩ হাজার মানুষের ওপর জরিপ চালিয়ে দেখা গেছে, ভোরে ওঠা ব্যক্তিদের চেয়ে দেরিতে ওঠা মানুষের অকাল মৃত্যুর আশঙ্কা ১০ শতাংশ বেশি।

৫. যারা অফিস করেন তারা ভোরে উঠলে সময়মতো অফিসে পৌঁছাতে পারবেন। একটু আগে বাসা থেকে বের হলে রাস্তায় জ্যামের কারণে অফিসে পৌঁছাতে দেরিও হবে না।
৬. আমরা যারা উদ্যোক্তা তাদের জন্য ভোরে ঘুম থেকে ওঠা অনেক বেশি জরুরি। সারাদিনের কাজগুলো যদি সকাল সকাল রুটিন মতো গুছিয়ে নেয়া যায় তাহলে কাজ জমে থাকে না আর সব কাজ অনেক এগিয়ে যায়।

25/10/2022

সকাল বেলার জিকির

» আয়াতুল কুরসি ১ বার। (তাবারানী)

» সূরা ইখলাস, সূরা ফালাক ও সূরা নাস ৩ বার করে। (তিরমিজি, হাঃ ৩৫৭৫)

» নিচের দোয়াটি ৭ বার।
উচ্চারণঃ আল্লাহুম্মা আজিরনি মিনান্নার। ①
অর্থঃ হে আল্লাহ! আমাকে জাহান্নাম থেকে রক্ষা করো। (আবু দাউদ, হাঃ ৫০৭৯)

» নিচের দোয়াটি ১০০ বার।
উচ্চারণঃ সুবহা-নাল্লা-হি ওয়া বিহামদিহী। ②
অর্থঃ আল্লাহ পবিত্র ও সমস্ত প্রশংসা তারই। (মুসলিম, হাঃ ৬৭৩৬)

» নিচের দোয়াটি ৩ বার।
উচ্চারণঃ বিসমিল্লা-হিল্লাযী লা-ইয়াযুররু মাআ ইসমিহী শাইয়ুন ফিল আরদি ওয়া লা ফিসসামা-ই ওয়া হুয়াস সামীউল আলীম। ③

অর্থঃ আল্লাহর নামে যাঁর নামের বরকতে আসমান ও যমীনের কোনো বস্তুই ক্ষতি করতে পারে না, তিনি সর্বশ্রোতা ও মহাজ্ঞানী। (আবু দাউদ, হাঃ ৫০৮৮)

» নিচের দোয়াটি ৩ বার।
উচ্চারণঃ সুবহানাল্লাহি ওয়া বিহামদিহী আদাদা খালক্বিহী, ওয়া রিদা নাফসিহী, ওয়া যিনাতা আরশিহী, ওয়া মিদা-দা কালিমা তিহী। ④

অর্থঃ আমি আল্লাহর প্রশংসার সাথে তার পবিত্রতা বর্ণনা করছি তার মাখলুকের সংখ্যার পরিমাণ, তার সন্তুষ্টির পরিমাণ, তার আরশের ওযন পরিমাণ ও তার কালিমাসমূহের সংখ্যার পরিমাণ। (মুসলিম, হাঃ ৬৮০৬)

» নিচের দোয়াটি ১ বার।
উচ্চারণঃ আসবাহনা ওয়া আসবাহাল মুলকু লিল্লাহি ওয়াল হামদু লিল্লাহি ওয়া লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহদাহু লা শারিকা লাহু, লাহুল মুলকু ওয়া লাহুল হামদু ওয়া হুয়া আলা কুল্লি শায়য়িন কাদির। আল্লাহুম্মা ইন্নি আসআলুকা খায়রা হাযাল ইয়াওমি ওয়া আউযুবিকা মিন শাররি হাযাল ইয়াওমি ওয়া শাররি মা বা'দাহা। আল্লাহুম্মা ইন্নি আউযুবিকা মিনাল কাসালি ওয়া সুয়িল কিবারি। আল্লাহুম্মা ইন্নি আউযুবিকা মিন আযাবিন ফিন-নারি ওয়া আযাবিন ফিল ক্বাবর। ⑤

অর্থঃ আমরা এবং সমগ্র জগৎ আল্লাহর জন্য সকালে উপনীত হলাম। সমস্ত প্রশংসা আল্লাহর জন্য। তিনি ব্যতীত কোন মাবুদ নেই। তিনি এক, তাঁর কোন শরিক নেই। রাজত্ব এবং সমস্ত প্রশংসা তাঁর। তিনি সকল বিষয়ে ক্ষমতাবান। হে আল্লাহ! আমি তোমার নিকিট এ দিনের মঙ্গল কামনা করছি, আর আমি আশ্রয় চাই এ দিনের অমঙ্গল এবং এ দিনের পরবর্তী অংশে যে অমঙ্গল রয়েছে তা হতে। হে আল্লাহ! আমি তোমার নিকট আশ্রয় চাই অলসতা ও বার্ধক্যের অপকারিতা হতে। হে আল্লাহ! আমি আশ্রয় চাই জাহান্নামের আজাব ও কবরের শাস্তি হতে। (আবু দাউদ, হাঃ ৫০৭১)

আবূ মা’মার (রহঃ) ... শাদ্দাদ ইবনু আউস (রাঃ) থেকে বর্ণিত। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ সাইয়্যেদুল ইস্তিগফার হলো বান্দার এ দু’আ পড়া— "হে আল্লাহ তুমিই আমার প্রতিপালক। তুমি ছাড়া কোন ইলাহ নেই। তুমিই আমাকে সৃষ্টি করেছ। আমি তোমারই গোলাম। আমি যথাসাধ্য তোমার সঙ্গে প্রতিজ্ঞা ও অঙ্গীকারের উপর আছি। আমি আমার সব কৃতকর্মের কুফল থেকে তোমার কাছে পানাহ চাচ্ছি। তুমি আমার প্রতি তোমার যে নিয়ামত দিয়েছ তা স্বীকার করছি। আর আমার কৃত গুনাহের কথাও স্বীকার করছি। তুমি আমাকে মাফ করে দাও। কারন তুমি ছাড়া কেউ গুনাহ ক্ষমা করতে পারবে না।

যে ব্যাক্তি দিনের (সকাল) বেলায় দৃঢ় বিশ্বাসের সাথে এ ইস্তিগফার পড়বে আর সন্ধা হওয়ার আগেই সে মারা যাবে, সে জান্নাতী হবে। আর যে ব্যাক্তি রাতের (প্রথম) বেলায় দৃঢ় বিশ্বাসের সাথে এ দু’আ পড়ে নেবে আর সে ভোর হওয়ার আগেই মারা যাবে সে জান্নাতী হবে।

সাইয়্যেদুল ইস্তিগফার বাংলা উচ্চারন সহঃ

(اللَّهُمَّ أَنْتَ رَبِّي لَا إِلَهَ إِلَّا أَنْتَ خَلَقْتَنِي وَأَنَا عَبْدُكَ وَأَنَا عَلَى عَهْدِكَ وَوَعْدِكَ مَا اسْتَطَعْتُ أَعُوذُ بِكَ مِنْ شَرِّ مَا صَنَعْتُ أَبُوءُ لَكَ بِنِعْمَتِكَ عَلَيَّ وَأَبُوءُ لَكَ بِذَنْبِي فَاغْفِرْ لِي فَإِنَّهُ لَا يَغْفِرُ الذُّنُوبَ إِلَّا أَنْتَ )

উচ্চারণ: “আল্লাহুম্মা আনতা রব্বী লা-ইলাহা ইল্লা আনতা খালাক্কতানী ওয়া আনা আ’বদুকা ওয়া আনা আ’লা আহ্‌দিকা ওয়া ও’য়াদিকা মাসতাত’তু আ’উযুবিকা মিন শার্‌রি মা ছা’নাতু আবূউলাকা বিনি’মাতিকা আ’লাইয়্যা ওয়া আবূউলাকা বিযানবী ফাগ্‌ফির্‌লী ফাইন্নাহু লা-ইয়াগফিরুয্‌যুনূবা ইল্লা আনতা”।

24/10/2022

তাহাজ্জুদ 🍂

টানা ৪০ দিন পড়েন, যা চাবেন, তাই পাবেন। 💟

চাকরি নাই, তাহাজ্জুদ পড়েন। টাকা নাই, তাহাজ্জুদ পড়েন। বিপদে আছেন, তাহাজ্জুদ পড়েন। কি দরকার আপনার, ইন শা আল্লাহ সব পাবেন।

রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, কেউ যদি তার কোনো ইচ্ছে আল্লাহর নিকট পেশ করতে চায়, আল্লাহর থেকে কিছু পেতে চায়, সে যেনো টানা ৪০ দিন তাহাজ্জুদ নামাজ পড়ে আল্লাহর নিকট তার ইচ্ছে চেয়ে নেয়। অবশ্যই অবশ্যই তার যে কোন হালাল ইচ্ছে আল্লাহ তায়ালা কবুল করেই নিবেন৷ (বুখারী)

আল্লাহ প্রতি রাতেই নিকটবর্তী আসমানে অবতীর্ণ হন যখন রাতের শেষ তৃতীয় ভাগ অবশিষ্ট থাকে। তিনি তখন বলতে থাকেন- কে আছো যে আমায় ডাকবে, আর আমি তার ডাকে সাড়া দেবো? কে আছো যে আমার কাছে কিছু চাইবে, আর আমি তাকে তা দান করব? কে আছো যে আমার কাছে ক্ষমা চাইবে আর আমি তাকে ক্ষমা করব? (বুখারি ও মুসলিম)

অনেকেই ভাবে যে তাহাজ্জুদ মানেই মনে হয়, ভোর রাতে উঠেই পড়তে হবে। তা না আসলে, এশার পর বেতের নামাজের আগে আপনি ২ রাকাত তাহাজ্জুদের নিয়ত করে পড়ে ফেলুন। সারাজীবনেও আপনার কোনোদিন তাহাজ্জুদ ছুটবে না। তাহাজ্জুদ এর সময় শুরু হয় এশার এর পর থেকেই। কারো সন্দেহ থাকলে গুগলে দেখে নিতে পারেন।

এই আমলটি ছিল হযরত আবু বকর রাঃ এর। রাসূল (স.) বলেন, আবু বকর, তোমার তো সারাজীবনেও কখনো তাহাজ্জুদ ছুটবে না। 🧡

আমাদের যার যা দরকার, আমরা যেনো আল্লাহর কাছ থেকে চেয়ে নেই। কারো কাছ থেকে কিছু পেতে হলে তার সাথে যেমন খুব ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক থাকা প্রয়োজন, ঠিক তেমনি ভাবে আল্লাহ তায়ালার কাছ থেকে কিছু পেতে হলে আমাকে আপনাকে আল্লাহর সাথে ভালো সম্পর্ক স্থাপন করা প্রয়োজন। আর বান্দা আল্লাহর সাথে সবচেয়ে সুসম্পর্ক স্থাপন করতে পারে একমাত্র তাহাজ্জুদের মাধ্যমে। কারণ, তখন আল্লাহ পাক নিজে বান্দার কাছে ছুটে আসেন, ডাকতে থাকেন কার কি প্রয়োজন। 💙
কপি পোস্ট

28/09/2022

আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের আমল❣️❣️❣️

আল্লাহ মানুষকে সৃষ্টি করেছেন তার ইবাদতের জন্য। তাই মানুষ কোন কোন কাজ করবে আর কোন কাজ থেকে বিরত থাকবে। কুরআন ও হাদিসে তার বিশদ বর্ণনা এসেছে। মানুষকে আল্লাহ বিভিন্ন মাধ্যমে নাজাত দান করবেন। যা শিখিয়েছেন রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। আল্লাহ তাআলার সন্তুষ্টি লাভের একটি আমল তুলে ধরা হলো-

আমলটি হচ্ছে-
رَضِيتُ بِاللَّهِ رَبًّا وَبِالإِسْلاَمِ دِينًا وَبِمُحَمَّدٍ صلى الله عليه وسلم نَبِيًّا وَ رَسُوْلًا
উচ্চারণ : রদিতুবিল্লাহি রব্বাও ওয়া বিল ইসলামি দিনাও ওয়া বি মুহাম্মাদিন (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামা) নাবিয়্যাও ওয়া রাসূলা। (মুসলিম, মুসনাদে আহমদ, তিরমিজি, মিশকাত)

অর্থ : ‘আমি আল্লাহকে প্রতিপালক হিসাবে, ইসলামকে দ্বীন হিসাবে এবং মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে নবী ও রাসূল হিসাবে পেয়ে খুশি হয়েছি। [এক হাদিসে এসেছে নবী হিসেবে পেয়ে খুশি, অপর হাদিসে এসেছে রাসূল হিসেবে পেয়ে খুশি।]

ফজিলত
হজরত ছাওবান রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন, যে ব্যক্তি সকাল-সন্ধ্যায় নিয়মিত এই দোয়াটি তিনবার পড়বে তাকে সন্তুষ্ট করা আল্লাহ তায়ালার দায়িত্ব হয়ে যায়।

রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, যে ব্যক্তি বলবে আমি আল্লাহকে প্রতিপালক হিসেবে, ইসলামকে দ্বীন হিসেবে এবং মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে রাসূল হিসেবে পেয়ে খুশি হয়েছি। তার জন্য জান্নাত ওয়াজিব। (মুসলিম)

লক্ষ্যণীয় : যারা আমল করবেন, সকালে ফজরের নামাজের পর এবং বিকালে মাগরিবের নামাজের পরপরই আমল করার উত্তম সময়।

পরিশেষে....
উক্ত দোয়াটি নিয়মিত আমল করে আল্লাহ তাআলার নৈকট্য অর্জন করার তাওফিক চাই। আল্লাহ আমাদের কবুল করুন। আমিন।

08/09/2022

সকালে ঘুম থেকে উঠলে দেহ-মন সতেজ থাকে। এ ছাড়া কাজ করার জন্য সারা দিন প্রচুর সময় পাওয়া যায়।
যারা সকালে ঘুম থেকে ওঠেন, তারা সবাই জানেন ওর উপকারিতা।

বিখ্যাত মনীষী ব্রেঞ্জামিন ফ্র্যাঙ্কলিন বলতেন, ভোরের মুখে সোনা রঙ থাকে।

আজ লিখব সকালে উঠলে কি কি সুফল পাওয়া যায় সেই সম্পর্কে।

👉যারা সকালে ঘুম থেকে উঠেন তার সকালে বিশুদ্ধ অক্সিজেন পাওয়া যায়।
👉যারা সকলে ঘুম থেকে উঠতে পারে না তাদের মধ্যে সারাদিন মানসিক অস্থিরতা কাজ করে।
👉সকালে উঠলে সারাদিন কাজের জন্য বেশি সময় পাওয়া যায়। এ ছাড়া কাজের গতিও অনেক বেড়ে যায় পূর্বের তুলনায়। গবেষণায় দেখা গেছে যে, যখন কোনো ব্যক্তি ভোরে ওঠেন, তখন অন্যদের তুলনায় তিনি বেশি সক্রিয় থাকেন
👉সকালে উঠলে মানসিক চাপ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
👉সকালে ঘুম থেকে ওঠা মানে তাড়াতাড়ি ঘুমাতে যাওয়া। এতে ঘুম ভালো হয়। প্রথম প্রথম একটু অসুবিধা হলেও ধীরে ধীরে অভ্যাস হয়ে যায়।
👉যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাস বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা এক গবেষণায় দেখেছেন যে, যারা সকালে ঘুম থেকে ওঠেন, তারা দেরিতে ঘুম থেকে ওঠা শিক্ষার্থীদের তুলনায় ভালো ফল করে।
👉সাম্প্রতিক এক গবেষণায় দেখা গেছে, যাদের ভোরে ঘুম ভাঙে, তারা বেশি সুখী হন। এই সুখ স্বল্পমেয়াদি নয়, বরং সারাটা জীবন ধরেই সুখ ছুঁয়ে যায় ইনশাল্লাহ।

এছাড়া হাদীসে বর্ণিত আছে, সুবহে সাদিকের সময় বান্দার রিযিকের বন্টন হয়। তাই যারা এই সময় ঘুমিয়ে থাকে তারা এই সাফল্য থেকে বঞ্চিত হয়। রিজিকে বরকতের ছোয়া পায় না।
আমাদের প্রিয় রাসূল (সা.) বলেন,
"সকালবেলায় রিযিকের অন্বেষণ করো! কারণ, সকালবেলা বরকতপূর্ণ ও সফলতা অর্জনের জন্য উপযুক্ত সময় "
(মাজমাউজ জাওয়ায়েদ, হাদিস:৬২২০)

04/09/2022

জীবনে এগিয়ে যেতে চাইলে লক্ষ্য স্থির রাখতে হবে। লক্ষ্যহীন ব্যাক্তি যতই পরিশ্রম করুক সে কখনো সফল হতে পারবে না।

কেউ যদি কোন বিষয়ে সফল হতে চায়, সেটাই যদি না জানে তাহলে কঠোর পরিশ্রম করলে তার ফল শূন্য।
তাই আমাদের আগে ঠিক করা উচিত আমাদের লক্ষ্য। তারপর সেই লক্ষ্য পূরণে থাকতে হবে কঠোর পরিশ্রম, অদম্য ইচ্ছাশক্তি ও ধৈর্য্য।

লক্ষ্য সম্পর্কে একজন পার্সোনাল ডেভেলপমেন্ট এক্সপার্ট আর্ল নাইটেঙ্গেল বলেছেন….......

“কখনো কি ভেবেছ, কিছু মানুষ কেন যা চায়, তাই পায়; আর কিছু মানুষ অনেক কষ্ট করার পরও কিছুই পায়না? এর কারণ লক্ষ্য। কিছু লোকের লক্ষ্য আছে, কিছু লোকের নেই। লক্ষ্য থাকলে অর্জন করতে পারবে – লক্ষ্য না থাকলে কিছুই পাবে না”

30/08/2022

♦️কখন কি বলা সুন্নাহ্‌ ?
🕳️ ১৫ টি কাজের গুরুত্বপূর্ণ ১৫ টি সুন্নাহ।
(উইথ রেফারেন্স)।
১. ভালো কোন কিছু খাওয়া বা পান করার সময়, কোন কিছু লেখা বা পড়ার সময়, কোন কাজ শুরু করার সময় ‘বিসমিল্লাহ’ বলে শুরু করে । -(বুখারীঃ ৫৩৭৬)
২. কিছু খাওয়া বা পান করা শেষে, কোন শুভ সংবাদ শোনা হলে, কেউ কেমন আছো জিজ্ঞেস করলে- তার জবাবে ‘আলহামদুলিল্লাহ’ বলা। (ইবনে মাজাহঃ ৩৮০৫)
৩. কারো হাঁচি আসলে ”আলহামদু লিল্লাহী ‘আলা কুল্লী হা-ল” বলা। কমপক্ষে "আল-হামদুলিল্লাহ" বলা।
(জামে আত তিরমিযীঃ ২৭৪১)
৪. কোন হাঁচি দাতার ‘আলহামদুলিল্লাহ’ বলতে শুনলে- ‘ইয়ারহামুকাল্লাহ’ বলা। -(বুখারীঃ ৬২২৪)
৫. আল্লাহ তা’আলার শ্রেষ্ঠত্ব, মহত্ব বা বড়ত্বের কোন কৃতিত্ব দেখলে কিংবা শুনলে ‘আল্লাহু আকবর’ বলা । স্বাভাবিকের মধ্যে কোন ব্যতিক্রম দেখলে কিংবা আশ্চর্য ধরণের কোন কথা শুনলে ‘সুবহানাল্লাহ’ বলা। -(বুখারীঃ ৬২১৮)
৬. ভালো যে কোন কিছু বেশি বা ব্যতিক্রম দেখলে ‘মা-শা আল্লাহ’ বলা। -(মুসলিমঃ ৩৫০৮)
৭. ভবিষ্যতে কোন কিছু করবে বললে ‘ইন শা আল্লাহ’ বলা । -(আল কাহাফঃ ২৩-২৪)
৮. কোন বাজে কথা শুনলে কিংবা আল্লাহর আজাব ও গজবের কথা শুনলে বা মনে পড়লে “না’উজু বিল্লাহ” বলা। -(বুখারীঃ ৬৩৬২)
৯. কোন বিপদের কথা শুনলে কিংবা কোন খারাপ বা অশুভ সংবাদ শুনলে, কোন কিছু হারিয়ে গেলে, কোন কিছু চুরি হয়ে গেলে, কোন কষ্ট পেলে ‘ইন্না লিল্লাহ’ বলা। –(মুসলিমঃ ২১২৬)
১০. কথা প্রসঙ্গে কোন গুনাহর কথা বলে ফেললে, ‘আস্তাগফিরুল্লাহ’ বলা । -(সূরা মুহাম্মদঃ ১৯)
১১. উপরে উঠার সময় ‘আল্লাহু আকবার’ বলা এবং নিচে নামার সময় ‘সুবহানাল্লাহ’ বলা। -(বুখারীঃ ২৯৯৩)
(সিড়ি/লিফটে উপরে ও নীচে উঠানামার আমল)
১২. নিশ্চিতভাবে না জেনে কোন বিষয়ে কিছু বললে, কথা শেষে ‘ওয়াল্লাহু আ'লাম বলা। -(বুখারীঃ ৫৫৭০)
১৩. কেউ কিছু দিলে কিংবা কারো মাধ্যমে কোন কাজ হলে তার বদলে শুকরিয়া জ্ঞাপনে ‘জাযাকাল্লাহু খাইরান’ বলা। -(বুখারীঃ ৩৩৬)
১৪. কোন কিছু জবেহ করার সময় ‘বিসমিল্লাহী ওয়া আল্লাহু আকবর’ বলা। -(মুসলিমঃ ৫০৮৮)
১৫. কোন বিজয় লাভ করলে কিংবা বিজয় লাভের আশায় উচ্চকন্ঠ আকুতিভরা ডাক দিলে ‘আল্লাহু আকবর’ বলা । -(বুখারীঃ ৬১০)

29/08/2022

জারীর (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ

যাকাত আদায়কারী (সংগ্রহকারী) তোমাদের নিকটে আসলে তিনি যেন (তোমাদের উপর) সন্তুষ্ট হয়েই ফিরতে পারে (তার সাথে ভাল ব্যবহার কর)।

রেফারেন্সঃ
জামে আত-তিরমিজি ৬৪৭

29/08/2022

নিজের জীবন পরিবর্তন

বিশ্বাস করুন একমাত্র আমিই পারি আমার জীবন পরিবর্তন করতে। আমার কাজের দ্বারা, আমার ধৈর্য্য দ্বারা আমি আমার জীবন বদলাতে পারি। যদি আমিই চাই।

আমি ততক্ষণ নিজের জীবন বদলাতে পারব না যতক্ষণ না আমিই চাই।
অনেকেই বলে আমার জীবন আজ এমন অমুকের জন্য তমুকের জন্য।
আসলেই কি তা শতভাগ ঠিক।
না, আপনার আমার জীবনে যদি খারাপ কিছু হয়ে থাকে তার জন্য দায়ী আমরা নিজেরাই।
যদিও কারো জন্য যদি কোন ভুল সিদ্ধান্ত নিয়েই নেই জীবনে তা হয়তো বদলানো যায় না ঠিকই, কিন্তু আমি যে কোন পরিস্থিতিতে ভালো থাকব কিনা সেটা আমার উপর নির্ভর করে।
সোজা কথা শুধু নিজের কাজ আর লক্ষ্যে ফোকাস করলে হতাশ কখনো কাজই করবে না। সবসময়ই মন থাকবে প্রফুল্ল।
তাই চলুন নিজের জীবন বদলাতে নিজেরা ওয়াদাবদ্ধ হই।
যদি জীবনে হতাশজনক কিছু চলছে এমন হয় তাহলে চলুন তাকে বিদায় জানিয়ে নিজেদের কাজে মনোযোগ দেয়ার চেষ্টা করি। দেখবেন সময়ের সাপেক্ষে হতাশতা কেটে যাবে।

বিখ্যাত আমেরিকান অভিনেত্রী ক্যারল বার্নেট বলেছেন

"শুধুমাত্র আমি আমার জীবন পরিবর্তন করতে পারি। আমার পক্ষে কেউ এটি করতে পারে না।”

কথাটা চিরন্তন সত্য।

25/08/2022

“একজন মানুষ এখন কতটা উপরে আছে, তা দিয়ে আমি তার সাফল্য মাপি না। একদম নিচে পড়ে যাওয়ার পর সে নিজেকে কতটা ওপরে তুলতে পারে – সেটাই আসল কথা।”
বানীতে – জর্জ এস, প্যাটন (২য় বিশ্বযুদ্ধে আমেরিকান সেনাবাহিনীর জেনারেল)

যে কেউ সফল হলেই আমরা বাহবা দেই। তাকে নিয়ে কত গর্ব করি। অথচ এই সফলতার পিছনের গল্পটা কেউ জানতেই চায় না।
এই সফলতার পিছনে রয়েছে অনেক ত্যাগ তিতিক্ষা। এই সফলতার পিছনে রয়ে যায় অনেক না বলা কথা।
এই সফলতা পেতে সেই মানুষটাকে কত বাধা যে পেরোতে হয় তা আমরা কেউ জানতে চাই না।
সফলতা কি এতই সহজে আসে, কখনোই না।
বার বার হেরে যাওয়ার পরও ঘুরে দাড়াবার নামই সফলতা।
তাই তো একজন মানুষ কতটা উপরে আছে তা দিয়ে তার সাফল্য না মেপে এর পেছনের কষ্ট, পরিশ্রম, ত্যাগ, মনোবল দিয়ে তার সফলতা মাপা উচিত।

22/08/2022

জীবন মানে নিরন্তর ছুটে চলা.. পদে পদে বাধা-বিপত্তি, প্রতিকূলতায় রক্তাক্ত ক্ষতবিক্ষত হওয়া, সে ক্ষত মুছে আবার প্রবল আগ্রাসে ঝাঁপিয়ে পড়া.. সংগ্রাম এবং সাফল্য – এই তো জীবন!
বিখ্যাত এই উক্তিটি করেছেন
-Roy T. Bennett

জীবনে চলতে গেলে নানান বাধা আসবেই। সেই বাধা অতিক্রম করে আমাদের সামনে এগিয়ে যেতে হবে। কিন্তু আমরা খুব সহজেই হাল ছেড়ে দেই। এর ফলে আমরা আরও বেশি পিছিয়ে যাই।
আমাদের কখনোই হাল ছাড়া উচিত নয়। যত বাধাই আসুক নিজের উদ্যোগ নিয়ে সামনে এগিয়ে যেতে হবে।
আমাদের নিয়মিত চেষ্টা ও আত্মবিশ্বাস একদিন আমাদের সাফল্যের সোপানে নিয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ 🥰🥰

শুভ সকাল সবাইকে।

30/06/2022

জুম্মার দিনের আমলসমূহ এবং ফজিলতঃ

রাসুল (সা.) একটি হাদিসে বলেছেন, মুমিনের জন্য জুমার দিন হলো সাপ্তাহিক ঈদের দিন।(ইবনে মাজাহ, হাদিস নম্বর ১০৯৮)।

এক হাদিসে নবী (সা.) ইরশাদ করেছেন, যে দিনগুলোতে সূর্য উদিত হয়, ওই দিনগুলোর মধ্যে জুমার দিন সর্বোত্তম। ওই দিন হজরত আদমকে (আ.) সৃষ্টি করা হয়েছে। ওই দিন তাকে জান্নাতে প্রবেশ করানো হয় এবং ওই দিনই তাকে জান্নাত থেকে বের করে দেওয়া হয়। আর ওই দিনই কিয়ামত অনুষ্ঠিত হবে। (মুসলিম শরিফ , হাদিস নম্বর ৮৫৪)

মহানবী (সা.) আরো ইরশাদ করেছেন, জুমার দিন দোয়া কবুল হওয়ার একটি সময় আছে , কোনো মুসলিম যদি সেই সময়টা পায়, আর তখন যদি সে নামাজে থাকে, তাহলে তার যেকোনো কল্যাণ কামনা আল্লাহ পূরণ করেন। (বুখারি, হাদিস নম্বর ৬৪০০)

জুমার দিনের বিশেষ আমল
জুমার দিন ফজরের ফরজ নামাজে সুরা সাজদা ও সুরা দাহর/ইনসান তেলাওয়াত করা।

২. জুমার দিন ভালোভাবে গোসল করা।

৩. নিজের সবচেয়ে উত্তম পোশাক পরা।

৪. সুগন্ধি ব্যবহার করা, যদি থাকে।

৫. জুমার নামাজের জন্য আগেভাগে মসজিদে যাওয়া।

৬. শুক্রবার দিন সুরা কাহফ তেলাওয়াত করা।

৭. মসজিদে গিয়ে জুমার নামাজের আগে কমপক্ষে ৪ রাকাত সুন্নত আদায় করা।

৮. জুমার নামাজে ইমামের কাছাকাছি গিয়ে বসা।

৯. মনোযোগ দিয়ে খুতবা শোনা। খুতবা চলাকালে কোনো কথা না বলা।

১০. দুই খুতবার মাঝের সময়ে বেশি বেশি দোয়া করা এবং জুমার দিনের অন্য সময়ও দোয়া করা। কারণ এদিনে দোয়া কবুল হয়।

রাসুল (সা.) এরশাদ করেন, তোমরা জুমার দিনে আমার ওপর বেশি বেশি দরুদ পাঠ করো, কেননা তোমাদের পাঠকৃত দরুদ আমার সামনে পেশ করা হয়। (আবু দাউদ, হাদিস নম্বর ১০৪৭)।

এমনিতেই তিরমিজি শরিফের হাদিস অনুযায়ী আমরা জানতে পারি, যে ব্যক্তি দরুদ পাঠ করে আল্লাহ তার ওপর ১০টি রহমত নাযিল করবেন। সুতরাং আমাদের জুমার দিন অন্যান্য আমলের সাথে সাথে বেশি বেশি দরুদ পাঠ করতে হবে।

জুমার গুরুত্ব ও তাৎপর্য বিবেচনা করে প্রতিটি মুসলিমের উচিত এই দিনটিকে কাজে লাগানো।
আল্লাহ তায়ালা যেন আমাদের সবাইকে জুমার দিনের হক আদায় করার তাওফিক দান করেন, আমিন।

27/06/2022

স্পঞ্জ চকোলেট কেক।
কাস্টমারের ডিমান্ডে সিম্পল ডিজাইন।
চকোলেট কেক ছোট বড় প্রায় সবারই পছন্দ।
এই কেক মুখে দিলেই একেবারে মিলিয়ে যায়।😋😋😋😋
খেতে অসাধারণ লাগে।

22/06/2022

উবাই ইবনু কা’ব (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ তিনি বলেন,

একদিন রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) আমাদের সাথে ফাজ্‌রের সলাত আদায় করার পর বললেনঃ অমুক হাজির আছেন কি?
সাহাবীগণ বললেনঃ না।
রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বললেন, এ দু’ওয়াক্ত (ফাজ্‌র ও ‘ইশা) সলাতই মুনাফিক্বদের জন্য বেশি ভারী হয়ে থাকে। তোমরা যদি এ দু’ওয়াক্ত সলাতে কী পরিমাণ সাওয়াব রয়েছে তা জানতে, তাহলে হামাগুড়ি দিয়ে হলেও তোমরা অবশ্যই এতে শামিল হতে।

রেফারেন্সঃ
সুনানে আবু দাউদ ৫৫৪

আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লা আমাদের সবাইকে হেদায়াত দিক।
শুভ সকাল সবাইকে

06/06/2022

আমাদের গ্রামের বাড়ি চাঁদপুর এর মতলবে।
আমাদের গ্রামের ইলিশ ছাড়া আরও একটি খাবার খুব বিখ্যাত। আর তা হল মতলবের ঐতিহ্যবাহী ক্ষীর। যা তৈরি করা হয় শুধু দুধ দিয়ে।
খুব শীঘ্রই আপনারা এই ক্ষীর প্রত্যয় ফুডে পেয়ে যাবেন।

#মতলবের_ক্ষীরা
#ঐতিহ্যবাহী_ক্ষীরা
ইনশাআল্লাহ মতলবের ঐতিহ্যবাহী ক্ষীর হল আমার প্রত্যয় ফুডের নতুন সংযোজন 🥰🥰

28/05/2022

#পুরুষদের চেয়ে মহিলাদের নামাজ, কিছুটা ভিন্ন। আর এটা ইসলামের স্বর্ণযুগ থেকেই চলে আসছে। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম থেকে সাহাবী, সাহাবীদের থেকে তাবেয়ী, তাবেয়ীদের থেকে তাদের পরবর্তী প্রজন্ম।
এই প্রতিটি আমলের প্রতিষ্ঠিত দলীলও আছে। উম্মাহর কোনকালে কোন আলেমই বলে নেই যে, মহিলারা শতভাগ পুরুষের মত নামাজ আদায় করবে। মহিলাদের নামাজে যে ভিন্নতা নেই, এই যে দাবী। এটার বয়স খুব বেশিদিন হয় নি। আর এই দাবী, দলিলের আলোকে সঠিক বলে মনে হয় না।

১- প্রথম পর্বে, কীভাবে নামাজ পেলাম? ও হাদিস সংক্রান্ত কিছু মৌলিক আলোচনা।
https://goo.gl/SjiaKf

২- দ্বিতীয়পর্বে, নামাজের পার্থক্যগুলোর বিশ্লেষণ, ও যেসব পার্থক্যের ব্যাপারে উভয়ধারার আলেমগণ একমত, তার বিবরণ। https://goo.gl/eCUiP4

৩- তৃতীয়পর্বে, মহিলাদের নামাজে ভিন্নতা আছে, এই মর্মে দলীলগুলোর বিশ্লেষণ। https://goo.gl/CNimef

৪- চতুর্থপর্বে, মহিলাদের নামাজে ভিন্নতা নেই। নারী পুরুষের নামাজ একই। এই সংক্রান্ত দলীলগুলোর বিশ্লেষণ
https://goo.gl/ASFYrV

৫- পঞ্চমপর্বে, পূর্বসূরি ইমাম, ৪ মাজহাবের ইমাম, সালাফে সালিহীন, মুহাদ্দিস ও আহলে হাদিস ঘরানার আলেমদের বক্তব্য তুলে ধরা হয়েছে। যারা নারীদের নামাজ যে পুরুষদের চেয়ে ভিন্ন, তার প্রবক্তা ছিলেন।
https://goo.gl/3JReEZ

#সর্বোপরি কথা হচ্ছে, এই লেখার মাকসাদ এই না যে, সবাইকে জোর করে এই মতে আমল করতে বাধ্য করা। বরং যারা পার্থক্য মেনে নামাজ আদায় করছেন তারা যেন আশ্বস্ত থাকেন যে তারা ভুল করছেন না। বরং দলীলসম্মত সুন্নাহ মোতাবেকই নামাজ আদায় করছেন। আর যারা মনে করেন, নামাজে পার্থক্য নেই। তারা অন্তত ঐ বোনদেরকে পেরেশান না করি, যারা পার্থক্য মেনে নামাজ আদায় করছেন। তাদেরকে এই কথা বলেও দাওয়াত না দেই যে "আপনার নামাজ সহীহ না। এই নামাজে দলীল নেই, দুহাত বিছিয়ে সেজদা করা হারাম ইত্যাদি"! এই উপলব্ধি যদি উভয় পক্ষের অনুসারীদের চলে আসে, তাহলে উম্মাহর বিভেদ ও অস্থিরতা, কনফিউশন ও পেরেশানি দূর হয়ে যাবে ইনশা আল্লাহ!

#শাইখ মুফতি Abdullah al mahmud

আরো বিস্তারিতভাবে দলীল সহ জানতে এই বইটা কিনে পড়তে পারেন।
-সলাতুন নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম
(মুফতী গোলামুর রহমান)

বিঃদ্র: ভালোভাবে না পড়ে স্রেফ লিখা দেখেই
অনেকে নিজের জানা মত বলে ভুল ধরার চেষ্টা করেন।
আগে সব লিংক পড়ে নিবেন।
তারপর ও পার্থক্য নেই মনে হলে সেভাবেই পড়ুন।
এই লিখা তর্ক/বিতর্কের জন্য না।
অনর্থক পাল্টাপাল্টি কমেন্টের সুযোগ দেয়া হবেনা তাই।
যার পার্থক্য করে নামাজ পড়েন তাদের কনফিউশন দূর করার জন্য।
তবে পার্থক্য না করে পড়লে নামাজ হবেনা এমন না।

22/05/2022

আজকের ভোরটা অনেক সুন্দর ছিল। আগে প্রায়ই হাটতে যেতাম। সকালের সৌন্দর্য আমাকে খুব টানে।
জানেন সকালে হাটতে যাওয়া অনেক উপকার আমাদের জন্য।

👉সকালে প্রতিদিন কিছুক্ষণ হাঁটলে ফুসফুসে তাজা বাতাস প্রবেশ করে। আর এই বাতাস থেকে অক্সিজেন সংগ্রহ করে হৃৎপিন্ড রক্তকে বিশুদ্ধ করে এবং অক্সিজেন সমৃদ্ধ রক্ত মস্তিষ্কে সরবরাহ করে। ফলে মস্তিষ্ক সচল থাকে এবং স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি পায়।
👉সকালে নিয়মিত হাঁটলে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে।
👉নিয়মিত সকালে হাঁটলে রক্তের লোহিত কণিকাগুলো থেকে কিন্তু চর্বি ঝরে যায়।
👉সকালে হাঁটার সময় রক্তের ইনসুলিন ও গ্লুকোজ ক্ষয় হয়। ফলে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রিত থাকে।
👉প্রতিদিন সকালে হাঁটার ফলে প্রচুর পরিমাণে ঘাম হয়। ফলে ত্বকের লোমকূপগুলো খুলে যায় এবং শরীরের দূষিত পদার্থগুলো ঘামের মাধ্যমে বের হয়ে যায়। এর ফলে ত্বক উজ্জ্বল ও লাবণ্যময় দেখায়।
👉নিয়মিত সকালে হাঁটলে মেদ-ভুঁড়ির হাত থেকে রক্ষা পাওয়া যায়।
👉 হাঁটলে যেহেতু প্রচুর ক্যালরি ক্ষয় হয়, ফলে নিয়মিত কম ক্যালরির খাবার খাওয়ার পাশাপাশি প্রতিদিন সকালে অন্তত আধাঘণ্টা করে হাঁটলে মেদ কমে এবং দেহের আকৃতিও সুন্দর হয়।
👉প্রতিদিন কম্পিউটারের স্ক্রিনের দিকে আর ফোনের দিকে তাকিয়ে থাকতে থাকতে আমাদের চোখের তেরোটা বেজে যাচ্ছে। চোখকে কিছুটা আরাম দিতে এবং চোখের স্বাস্থ্য ভালো রাখতেও কিন্তু প্রতিদিন সকালে হাঁটার বিকল্প নেই। এক গবেষণায় দেখা গেছে, সকালে খালি পায়ে ঘাসের ওপর হাঁটলে দৃষ্টিশক্তি ভালো থাকে।

শুভ সকাল সবাইকে🥰🥰🥰

Want your business to be the top-listed Bakery in Dhaka?
Click here to claim your Sponsored Listing.

Videos (show all)

Category

Telephone

Website

Address


Dhaka
1216

Other Bakeries in Dhaka (show all)
ZF CAKE WORLD ZF CAKE WORLD
ANANDA BAZAR, WEST SHEWRAPARA, MIRPURE
Dhaka, 1216

I AM ZINNAT FERDAUS.ALWAYS TRY TO SHARE ZF CAKE WORLD.HERE YOU CAN SEE , VARIETY DESIGN OF CAKES ONL

Caker's BD- কেকারস্ বিডি Caker's BD- কেকারস্ বিডি
Mohammadpur
Dhaka

This is our mini cake page, we have delivery home made cake.

Yummy Food Yummy Food
11 Abdur Rouf Road , Koltabazar
Dhaka

Cake Celebration Cake Celebration
Mohammadpur
Dhaka

Customized cake designer

The Cake Castle by Saadmani The Cake Castle by Saadmani
Mohakhali
Dhaka

Paris gallery cake shop Paris gallery cake shop
Rampura
Dhaka, 1340

Online cake shop

Fiadone Fiadone
Dhaka
Dhaka, 1216

“Life is too short to say no to cake.”

Arizona Online Shop Arizona Online Shop
Dhaka, 1100

All Baking & Agro Item.

Shimun Bake Zone Shimun Bake Zone
Khilgaon
Dhaka

Sugar Box. Sugar Box.
Gandaria
Dhaka

Assalamualaikum! Welcome to " Sugar Box". Sugar box will provide you fresh homemade cakes, brownies..

Creamy.Creation Creamy.Creation
Mirpur
Dhaka

you can customise any type of cake

Pastel de Amor Pastel de Amor
Dhaka

Bakery items & desserts