Samia Fresh Food

কালোজিরা ফুলের মধু।।।
নিতে চাইলে ইনবক্সে মেসেজ করুন

✅ উচ্চ রক্তচাপ কমায়: দুই চামচ মধুর সঙ্গে এক চামচ রসুনের রস মেশান। সকাল-সন্ধ্যা দুইবার এই মিশ্রণ খান। প্রতিনিয়ত এটার ব্যবহার উচ্চ রক্তচাপ কমায়। প্রতিদিন সকালে খাওয়ার এক ঘণ্টা আগে খাওয়া উচিত।

✅ রক্ত পরিষ্কারক: এক গ্লাস গরম পানির সঙ্গে এক বা দুই চামচ মধু ও এক চামচ লেবুর রস মেশান। পেট খালি করার আগে প্রতিদিন এই মিশ্রণ খান। এটা রক্ত পরিষ্কার করতে সাহায্য করে। তা ছাড়া রক্তনালিগুলোও পরিষ্কার করে।

✅ রক্ত উৎপাদনে সহায়তা: রক্ত উৎপাদনকারী উপকরণ আয়রন রয়েছে মধুতে। আয়রন রক্তের উপাদানকে (আরবিসি, ডব্লিউবিসি, প্লাটিলেট) অধিক কার্যকর ও শক্তিশালী করে।

✅ রোগ প্রতিরোধশক্তি বাড়ায়: মধু শরীরের রোগ প্রতিরোধশক্তি বাড়ায় এবং শরীরের ভেতরে এবং বাইরে যেকোনো ব্যাকটেরিয়ার আক্রমণ প্রতিহত করার ক্ষমতাও জোগান দেয়। মধুতে আছে একধরনের ব্যাকটেরিয়া প্রতিরোধকারী উপাদান, যা অনাকাঙ্ক্ষিত সংক্রমণ থেকে দেহকে রক্ষা করে।

🍯কালোজিরা ফুলের মধুর ৬ টি বৈশিষ্ট্যঃ

✅দেখতে কালচে রঙের হয়।
✅খেতে একেবারে খেজুরের গুড়ের মত স্বাদ লাগে।
✅ঘ্রাণ টাও খেজুরের গুড়ের সাথে মিলে যায়।
✅মধুর ঘনত্ব কম বা বেশি হতে পারে।
✅মধু পাতলা হলে ফেনা হতে দেখা যায়। আর ঘনত্ব বেশি হলে ফেনা হতে দেখা যায় না।
✅সাধারণত কালোজিরা ফুলের খাটি মধু জমে যেতে দেখা যায় না। তবে ধনিয়া ফুল সহ অন্যান্য ফুলের মধুর মিশ্রনের ফলে অনেক সময় সামান্য জমতে দেখা যায়।

📲অর্ডার করতে আমাদের পেজে মেসেজ করুন অথবা ফোন করুনঃ 01610879036
🚚সারা বাংলাদেশে ক্যাশ অন ডেলিভারি দিচ্ছি।

প্রাকৃতিক চাকের মধু প্রাকৃতিক চাকের মধু

মেয়েদের রূপচর্চার ক্ষেত্রে মাস্ক হিসেবে মধুর ব্যবহার বেশ জনপ্রিয়। মুখের ত্বকের মসৃণতা বৃদ্ধির জন্যও মধু ব্যবহৃত হয়।

ওজন কমাতে সাহায্য করে।পেট পরিষ্কার করে, চর্বি কমায়, ফলে ওজন কমে। প্রতিদিন সকালে গরম পানির সাথে মধু এবং লেবু মিশ্রণ করে খেলে ওজন কমতে সহায়তা করে।

তারুণ্য বজায় রাখতে মধুর ভূমিকা অপরিহার্য। এটি অ্যান্টি–অক্সিডেন্ট, যা ত্বকের রং ও ত্বক সুন্দর করে। ত্বকের ভাঁজ পড়া ও বুড়িয়ে যাওয়া রোধ করে।

আমি কাজ করছি
✅ গ্রামের প্রাকৃতিক চাকের মধু
✅ সুন্দরবন খলিশা ফুলের মধু
✅ কালোজিরা ফুলের মধু
✅ পাবনার খাঁটি গাওয়া ঘি নিয়ে।

কালোজিরা ফুলের মধু তিন কেজি অর্ডার কনফার্ম।

আপনি জানেন কি। একক কালোজিরা ফুলের মধু সবচেয়ে বেশি পুষ্টি গুন সম্পন্ন। মধুর মধ্যে রয়েছে বিভিন্ন ধরনের আয়রন ক্যালসিয়াম ও ফসফরাস।

একক কালোজিরা ফুলের মধু শরীরে জন্য অনেক উপকারী। বর্তমানে কালোজিরা ফুলের সাথে ধনিয়া ফুলের মধু মিশে গেলে। ধনিয়া ও কালোজিরা ফুলের মধুর গন্ধ পাওয়া যায়। তবে প্রথম চালানে কালোজিরা ফুল থেকে মধু সংগ্রহ করলে গন্ধ পাওয়া যায় না। শুধু কালোজিরা ফুলের মধুর গন্ধ পাবেন।

আমি কাজ করছি
✅ গ্রামের প্রাকৃতিক চাকের মধু
✅ সুন্দরবন খলিশা ফুলের মধু
✅ কালোজিরা ফুলের মধু
✅ পাবনার খাঁটি গাওয়া ঘি

🐝🐝🐝নিয়মিত খাটিঁ মধু খান সুস্থ থাকুন 🐝🐝🐝

খাটি মধু সম্পর্কে আমাদের সঠিক ধারণা না থাকায় অনেক সময় খাটি মধুর মান নিয়েও সন্দেহ পোষণ করি। মধু জমে যায় মুলত মধুতে উপস্থিত গ্লুকোজ ও ফ্রুক্টোজের অনুপাতের অনুপাতের উপর। এই গ্লুকোজ ও ফ্রুক্টোজ আবার নির্ভর করে মৌমাছি যে ফুলের নেক্টার থেকে মধু সংগ্রহ করে তার উপর।

যে মধুতে গ্লুকোজের পরিমাণফ্রুক্টোজের চেয়ে বেশি সেই মধু দ্রুত জমে যায়।যেমন সরিষা ফুলের মধু।
আবার যে মধুতে গ্লুকোজের পরিমাণ ফ্রুক্টোজের চেয়ে কম সে মধু কম জমে বা জমেই না। খাটি মধু জমে গেলেও রোদে অথবা গরম পানিতে বোতল সহ কিছু সময় রেখে দিলে স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসে।

✅ আমি কাজ করছি
✅ প্রাকৃতিক চাকের মধু।
✅ কালোজিরা ফুলের মধু
✅ সুন্দর বনের খলিশা ফুলের মধু।
✅ পাবনার খাঁটি গাওয়া ঘি নিয়ে।

প্রাকৃতিক চাকের মধু। আজকে চাক কাটা হলো।

মধু হবে প্রায় ৪ কেজি। সরাসরি যোগাযোগ করুন

🐝🐝🐝নিয়মিত খাটিঁ মধু খান সুস্থ থাকুন 🐝🐝🐝

খাটি মধু সম্পর্কে আমাদের সঠিক ধারণা না থাকায় অনেক সময় খাটি মধুর মান নিয়েও সন্দেহ পোষণ করি। মধু জমে যায় মুলত মধুতে উপস্থিত গ্লুকোজ ও ফ্রুক্টোজের অনুপাতের অনুপাতের উপর। এই গ্লুকোজ ও ফ্রুক্টোজ আবার নির্ভর করে মৌমাছি যে ফুলের নেক্টার থেকে মধু সংগ্রহ করে তার উপর।

যে মধুতে গ্লুকোজের পরিমাণফ্রুক্টোজের চেয়ে বেশি সেই মধু দ্রুত জমে যায়।যেমন সরিষা ফুলের মধু।
আবার যে মধুতে গ্লুকোজের পরিমাণ ফ্রুক্টোজের চেয়ে কম সে মধু কম জমে বা জমেই না। খাটি মধু জমে গেলেও রোদে অথবা গরম পানিতে বোতল সহ কিছু সময় রেখে দিলে স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসে।

✅ আমি কাজ করছি
✅ প্রাকৃতিক চাকের মধু।
✅ কালোজিরা ফুলের মধু
✅ সুন্দর বনের খলিশা ফুলের মধু।
✅ পাবনার খাঁটি গাওয়া ঘি নিয়ে।

কালোজিরা ফুলের মধু।

আমরা তো সব সময় অনলাইন বা অন্য কেনো উপায়ে বাজার থেকে মধু সংগ্রহ করে থাকি। মধু সংগ্রহ করার আগে মধুর বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে জানতে হবে। মধুর বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে জানা থাকলে খাঁটি মধু কেনা সহজ হবে।

কালোজিরা ফুলের মধুর বৈশিষ্ট্য।

স্বাদঃ আপনারা অনেকেই খেজুরের গুড় খেয়েছেন আশাকরি। এই কথাটি বলার কারণ হলো আপনি যদি কালোজিরা ফুলের মধু খান তাহলে মনে হতে পারে যে, গুড় এবং এই মধুর মাঝে কোনই পার্থক্য নাই। অর্থাৎ কালোজিরা ফুলের মধুর স্বাদ প্রায় খেজুরের গুড়ের মতো। তবে ভুলে গেলে চলবে না, মধু তো মধুই। সেটা কখনোই গুড় নয়!

গন্ধঃ স্বাদ অনেকটা গুড়ের মতো হলেও গন্ধ কিন্তু গুড়ের মতো না। বেশ আকর্ষণীয় এবং মনোমুগ্ধকর। আরো একটি বিষয় মনে রাখতে হবে, আমাদের অনেকেই বলে থাকেন যে মধু খুব মিষ্টি। তাদের উদ্দেশে বলছি, জি ভাই মধু খুব মিষ্টি। কারণ মধু চিনির থেকে ২৫ গুন বেশি মিষ্টি।

রংঃ কালোজিরা ফুলের মধুর স্বাদ প্রায় গুড়ের মতো এবং দেখতে কালার ও কিন্তু গুড়ের মতোই প্রায়। কালো কালো টাইপ এর।

ঘনত্বঃ এটা নির্দিষ্ট ভাবে বলা কঠিন। মধুর ঘনত্ব ডিপেন্ড করে পারিপার্শ্বিক আবহাওয়া, তাপমাত্রা, মধু পরিপক্ব কি না এবং মৌচাষির উপরে। তবে আমাদের দেশে যে মধু বিক্রি হয় তা সাধারণত ১৮% থেকে ২৫% পর্যন্ত জলীয় উপাদান থাকে। অনেক সময় কিছু কম বেশ হয়। জলীয় উপাদান যত কম হবে মধু তত ঘন হবে তবে আমাদের কাছে যে মধু রয়েছে সেটা বেশ ঘন।

আমি কাজ করছি
✅ গ্রামের প্রাকৃতিক চাকের মধু
✅ সুন্দরবন খলিশা ফুলের মধু
✅ কালোজিরা ফুলের মধু
✅ পাবনার খাঁটি গাওয়া ঘি

🐝🐝🐝নিয়মিত খাটিঁ মধু খান সুস্থ থাকুন 🐝🐝🐝

মধু খাওয়ার উত্তম সময় প্রতিদিন সকালে খালি পেটে ১/২ চামচ মধু খাওয়া শরীরে জন্য অনেক উপকারী। শুধু কালোজিরা ফুলের মধু না। গ্রামের প্রাকৃতিক চাকের মধুতে রয়েছে অনেক গুনাগুন। আপনি যদি নিয়ম মেনে প্রতি দিন মধু খান তাহলে আপনার শরীরে হিউমিনিটি শক্তি তৈরি হবে। বর্তমান সময়ে শীতের প্রভাব বেড়ে গিয়েছে। তাই শীতের হাত থেকে কিছুটা রেহাই পেতে নিয়ম মেনে মধু খেতে পারি।।

আমি কাজ করছি
✅ গ্রামের প্রাকৃতিক চাকের মধু
✅ সুন্দরবন খলিশা ফুলের মধু
✅ কালোজিরা ফুলের মধু
✅ পাবনার খাঁটি গাওয়া ঘি নিয়ে।

মধু এবং কালোজিরা হচ্ছে সকল রোগের মহৌষধ। কেউ যদি নিয়মিত মধু খায়, তবে তা শরীরে বিভিন্ন রোগের প্রতিষেধক হিসেবে কাজ করে। শুধু তাই নয়, এটি আমাদের শরীরকে সজিব করে ও কার্য ক্ষমতা বাড়িয়ে তোলে।

আমরা সুন্দরবনের সবচেয়ে প্রিমিয়াম কোয়ালিটি মধু- সুন্দরবনের প্রাকৃতিক চাকের (বাসা ভাঙ্গা) মধু সংগ্রহ করে থাকি। সুন্দরবনের চাকের (বাসা ভাঙ্গা) মধুর বৈশিষ্ট্য:

১| দেখতে সাধারণত Light Amber রঙের হয় (সময় ও ফুল ভেদে কিছুটা Light বা Dark হতে পারে)।
২|খেতে খুবই সুস্বাদু, হালকা টক মিষ্টি লাগে।
৩|মধুর ঘনত্ব সবসময় পাতলা হবে ।
৪|সুন্দরবনের মধুর অন্যতম বৈশিষ্ট্য হচ্ছে- একটু ঝাঁকি দিলেই ফেনা হয়ে যাবে।
৫|সুন্দরবনের মধু জমবে না হোক সেটা ফ্রিজের ভেতরে বা বাইরে।
৬| হাতে চাক কাটা পদ্ধতিতে সংগ্রহ করা মধুর উপরে হলুদ রঙের পোলেন জমা হয়।

মধু মানুষের জন্য আল্লাহ প্রদত্ত এক অপূর্ব নেয়ামত। স্বাস্থ্য সুরক্ষা এবং যাবতীয় রোগ নিরাময়ে মধুর গুণ অপরিসীম। রাসূলুল্লাহ (সা.) একে ‘খাইরুদ্দাওয়া’ বা মহৌষধ বলেছেন। আয়ুর্বেদ এবং ইউনানি চিকিৎসা শাস্ত্রেও মধুকে বলা হয় মহৌষধ। নিয়মিত ও পরিমিত মধু সেবন করলে যেসব উপকার পাওয়া যায়। তা হলো-

১. হৃদরোগ প্রতিরোধ করে। রক্তনালি প্রসারণের মাধ্যমে রক্ত সঞ্চালনে সহায়তা করে এবং হৃদপেশির কার্যক্রম বৃদ্ধি করে;
২. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে;
৩. দাঁতকে পরিষ্কার ও শক্তিশালী করে;
৪. দৃষ্টিশক্তি ও স্মরণশক্তি বৃদ্ধি করে;
৫. মধুর রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ক্ষমতা, যা দেহকে নানা ঘাত-প্রতিঘাতের হাত থেকে রক্ষা করে;
৬. অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ক্যান্সার প্রতিরোধ করে ও কোষকে ফ্রি রেডিকেলের ক্ষতি থেকে রক্ষা করে;
৭. বার্ধক্য অনেক দেরিতে আসে;
৮. মধুর ক্যালরি রক্তের হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ বাড়ায়, ফলে রক্তবর্ধক হয়;
৯. যারা রক্ত স্বল্পতায় বেশি ভোগে বিশেষ করে মহিলারা, তাদের জন্য নিয়মিত মধু সেবন অত্যন্ত ফলদায়ক;
১০. গ্লাইকোজেনের লেভেল সুনিয়ন্ত্রিত করে;
১১. আন্ত্রিক রোগে উপকারী। মধুকে এককভাবে ব্যবহার করলে পাকস্থলীর বিভিন্ন রোগের উপকার পাওয়া যায়;
১২. আলছার ও গ্যাস্ট্রিক রোগের জন্য উপকারী;
১৩. দুর্বল শিশুদের মুখের ভেতর পচনশীল ঘায়ের জন্য খুবই উপকারী;
১৪. শরীরের বিভিন্ন ধরনের নিঃসরণ নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে এবং উষ্ণতা বৃদ্ধি করে;
১৫. ভিটামিন-বি কমপ্লেক্স এবং ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ মধু স্নায়ু এবং মস্তিষ্কের কলা সুদৃঢ় করে;
১৬. মধুতে স্টার্চ ডাইজেস্টি এনজাইমস এবং মিনারেলস থাকায় চুল ও ত্বক ঠিক রাখতে অনন্য ভূমিকা পালন করে; ১৭. মধু কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে;
১৮. ক্ষুধা, হজমশক্তি ও রুচি বৃদ্ধি করে;
১৯. রক্ত পরিশোধন করে;
২০. শরীর ও ফুসফুসকে শক্তিশালী করে;
২১. জিহ্বার জড়তা দূর করে;
২২. মধু মুখের দুর্গন্ধ দূর করে;
২৩. বাতের ব্যথা উপশম করে;
২৪. মাথা ব্যথা দূর করে;
২৫. শিশুদের দৈহিক গড়ন ও ওজন বৃদ্ধি করে;
২৬. গলা ব্যথা, কাশি-হাঁপানি এবং ঠাণ্ডা জনিত রোগে বিশেষ উপকার করে;
২৭. শিশুদের প্রতিদিন অল্প পরিমাণ মধু খাওয়ার অভ্যাস করলে তার ঠাণ্ডা, সর্দি-কাশি, জ্বর ইত্যাদি সহজে হয় না; ২৮. শারীরিক দুর্বলতা দূর করে এবং শক্তি-সামর্থ্য দীর্ঘস্থায়ী করে;
২৯. ব্যায়ামকারীদের শক্তি বাড়ায়;
৩০. মধু খাওয়ার সাথে সাথে শরীরের তাপমাত্রা বৃদ্ধি করে, ফলে শরীর হয়ে উঠে সুস্থ, সতেজ এবং কর্মক্ষম।

সুন্দরবনের মধু আমাদের নিকট হতে কেন নিবেন :

১। আমরা সুন্দরবনের সবচেয়ে প্রিমিয়াম কোয়ালিটি মধু- সুন্দরবনের প্রাকৃতিক চাকের (বাসা ভাঙ্গা) মধু সংগ্রহ করে থাকি।
২। সম্পূর্ন খাঁটি মধুর ১০০% নিশ্চয়তা।
৩। আমরা উন্নত মানের কাঁচের বোতলে মধু সংগ্রহ করায় তা দীর্ঘদিন ধরে নিশ্চিন্তে ব্যাবহার করা যায়।
৪। কাস্টমারদের পূর্ণ সন্তুষ্টি নিশ্চিত করা আমাদের লক্ষ্য।
৫। পণ্য হাতে পেয়ে পেমেন্ট করার সুবিধা।
৬। রিটার্ন করার সুবিধা।

খাঁটি মধু হচ্ছে প্রকৃতির থেকে মৌমাছি দ্বারা উৎপাদিত পুষ্টিকর তরল খাদ্য যার মাধ্যমে আমরা আমাদের অনেক ধরনের উপকার পেয়ে থাকি। এই খাঁটি মধু হাজার বছর ধরে মানুষের ব্যবহার এ ব্যাপক উপকারিতার সহযোগিতা করে থাকে ।

মধুতে আছে ভিটামিন ই যার ফলে মধু আমাদের ত্বকের বিভিন্ন সমস্যা দুর করে ও শরীরের শক্তি বৃদ্ধি করে। মধু সাস্থ্যসম্মত পুষ্টিকর তরল খাদ্য এর ফলে শারীরিক ও মানষিক শক্তি বৃদ্ধি পায়।

আমি কাজ করছি
✅ গ্রামের প্রাকৃতিক চাকের মধু
✅ সুন্দরবন খলিশা ফুলের মধু
✅ কালোজিরা ফুলের মধু
✅ পাবনার খাঁটি গাওয়া ঘি

সুন্দরবনের প্রাকৃতিক RAW মধুর ৭ টি বৈশিষ্ট্যঃ

দেখতে সাধারণত Light Amber রঙের হয় (তবে সময় ও ফুল ভেদে কিছুটা Light বা Dark হতে পারে)।

খেতে খুবই সুস্বাদু, হালকা টকটক মিষ্টি লাগে।

কিছু মানুষের কাছে- সুন্দরবনের মধু অনেকটা আখের রসের মতো লাগে।

মধুর ঘনত্ব সবসময় পাতলা হবে (আমরা কখনই সুন্দরবনে ঘন মধু পাইনি)।

সুন্দরবনের মধুর অন্যতম বৈশিষ্ট্য হচ্ছে- একটু ঝাঁকি লাগলেই প্রচুর পরিমাণে ফেনা হয়ে যাবে।

সুন্দরবনের খাটি মধু আমরা কখনই জমতে দেখনি। হোক সেটা ফ্রিজের ভেতরে বা বাইরে।

এই মধুর আরেকটি বড় বৈশিষ্ট্য হচ্ছে- হাতে চাক কাটা পদ্ধতিতে সংগ্রহ করা মধুর উপরে হলুদ রঙের পোলেন জমা হয়। এটাকে অনেকে গাদ জমা বলে থাকেন।

আমি মগবাজার জোন। আর আপনি।

🐝🐝🐝যারা নিয়মিত মধু ব্যাবহার করেন তাদের জন্য আজকের পোস্ট।

🐝মধু কি?
-মৌমাছির উদর হতে নির্গত রঙিন,সুমিষ্ট পানিও।

🐝মধুর মূল উপাদান কি?
-বিভিন্ন ফুলের নির্যাস।

🐝কিভাবে মধু সংগ্রহ করা হয়?
-(১)প্রাকিতিক চাকের মধু।
-(২)বক্সে চাষ করা মধু।

🐝পার্থক্য কি?
-(১)প্রাকিতিক চাকে মৌমাছি কোন নির্দিষ্ট ফুলের উপর নির্ভর হয় না।
-(২)চাষের মৌমাছিদের নির্দিষ্ট এলাকার আওতায় রাখা হয়।

🐝কোন মধু ভালো হবে?
-প্রাকিতিক চাকের মধু অবশ্যই।প্রকিতি থেকে সংগ্রহ কর মধু অবশ্যই প্রাধান্যযোগ্য।

🐝কত রকমের মধু হয়?
-মধু অনেক রকমের হয়ে থাকে।তবে আমাদের দেশে ২ ধরনের মধু পাওয়া যায়।
-(১)বড় মৌমাছির মধু।
-(২)ক্ষুদি মৌমাছির মধু(রেয়ার)।

🐝কোন মধু ভালো হবে?
-একজন মধু সংগ্রাহক এবং বিক্রেতা হিসেবে আমি অবশ্যই ক্ষুদি মধু কেই প্রাধান্য দিব।এই ক্ষুদি মৌমাছি খুব হিংস্র এবং লাজুক হওয়ায় এরা বাসা বাধে গাছের গুড়ি,খাটের নিচে,আলমারির ভিতর,সো-কেস এর ভিতর প্রভৃতি যে জায়গা গুলো লোক চক্ষুর বাহিরে থাকে।বলা হয়ে থাকে একমাত্র ক্ষুদি মধু ভেষজগুণ সমৃদ্ধ ফুলের ই মধু সংগ্রহ করে।বাংলাদেশ সহ যে সকল দেশে আয়ুর্বেদিক চিকিৎসা হয়,সেই সকল কবিরাজের কাছে বহুল সমাদ্রিত এই ক্ষুদি মধু।তাই এই মধুর দাম অপেক্ষাকৃত দাম বেশি এবং খুব কম ই পাওয়া যায়।

🐝মধুর রঙ,স্বাদ,গন্ধ,ঘনত্ত্ব ভিন্ন হয় কেন?
-প্রাকিতিক চাকের মধু সব সময় প্রকিতির উপর নির্ভর করে।এলাকা,ফুলের প্রাপ্তি,আদ্রতা,চাকের অবস্থান,রেনুর রঙ এসবের উপর ভিত্তি করে মধুর বৈশিষ্ট্য আলাদা আলাদা হয়।

🐝খাটি মধু চেনার উপায় কি?
-আমাদের মৌয়ালদের মতে,খাটি মধু চেনার কোন উপায় নেই।একমাত্র ল্যাব টেস্ট এবং বিশ্বস্ত সোর্স ছাড়া।

🐝কাচা ও পাকা মধু কি?
-কাচা মধু:সরাসরি চাক থেকে সংগ্রহ করা যে মধু।
-পাকা মধু:মধু কয়েক বছর সংরক্ষনের জন্য কিছু অসাধু ব্যাবসায়ী মধু প্রসেস করে বয়ামজাত করে বাজারে বিক্র‍য় করে।মধুর মান ৫০% এর ও বেশি নষ্টের কারন হয় এই প্রসেসিং।

🐝মধু সংরক্ষনের নিয়ম কি?
-অনেকেই মধু সংরক্ষনের উপর গুরুত্ত্ব দেইনা।তবে টাকা দিয়ে মধু কিনে যদি সংরক্ষনের অভাবে নস্ট হয়ে যায়,এমনটা আমরা কেউ চাইনা।

১)মধু ফ্রিজে রাখবেন না।
২)আগুনের তাপ বা সরাসরি রৌদ্রে রাখবেন না।৩)সংরক্ষন ও ব্যাবহারের পাত্র আলাদা করুন।
৪)কাচের বয়ামে সংরক্ষন করুন।
৫)ঘরের স্বাভাবিক তাপমাত্রায় রাখুন।

✅ আমি কাজ করছি
✅ প্রাকৃতিক চাকের মধু।
✅ কালোজিরা ফুলের মধু
✅ সুন্দর বনের খলিশা ফুলের মধু।
✅ পাবনার খাঁটি গাওয়া ঘি নিয়ে।

প্রাকৃতিক চাকের মধুর উপকারিতা

পরিক্ষীত কিছু উপকারিতা_____________
✅শরীরের ক্লান্তি ও দুর্বলতা দূর করে শারীরিক শক্তি বৃদ্ধি করে।
✅শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
✅যারা শরীর ফিট রাখতে চান তাদের জন্য উপকারী।
✅গর্ভবতী মায়েদের জন্য খুবই উপকারী।
✅চোখের দৃষ্টি শক্তি বৃদ্ধি করে।
✅অকাল বার্ধক্য রোধে এটি খুবই কার্যকরী।
✅মুখের লাবণ্য বজায় রাখতে সাহায্য করে।
✅রক্তে কোলেস্টেরল কমানোর পাশাপাশি