Neighbours Landmark Limited
We make your dream comes true by building ethical neighborhood. You will find school, playground, la Project visit is arranged with prior appointment.
Private transport facility available with pickup and drop service at your doorstep for project visit.
নতুন বছরে দাম বৃদ্ধির পূর্বে বুকিং করে লাভ আনুন আপনার নিরাপদ বিনিয়োগে।
#শেয়ারেপ্লট #শেয়ারল্যান্ড #শেয়ারেজমি
এমআরটি লাইন-৫ হেমায়েতপুর-ভাটারা রুটের নির্মাণ কাজের উদ্বোধন |
এমআরটি লাইন-৫ হেমায়েতপুর-ভাটারা রুটের নির্মাণ কাজের উদ্বোধন | MRT Line 5 | Ekhon TV #এখনটিভি িভি #এখন এমআরটি লাইন-৫ হেমায়েতপুর-ভাটারা রুটের নির্মাণ কাজের উদ্বোধন | MRT L...
Investing has the potential to generate much higher returns than savings accounts. You can generate a lot of passive income with land.
নেইবারসের প্রজেক্টের সন্নিকটে প্রস্তাবিত মেট্রোরেল এমআরটি-৫ এর বলিয়ারপুর স্টেশন হবে স্থাপিত হবে। এই লাইনের কাজের উদ্ভোধন হতে যাচ্ছে।
খবরটির লিংক কমেন্ট সেকশনে দেয়া হলো।
মনের মতো পড়শি হলে
বসত ঘরে শান্তি মেলে।
#শেয়ারেপ্লট #শেয়ারল্যান্ড #শেয়ারেজমি
সবুজের মাঝে, নদী ও লেকের বিশুদ্ধ বাতাসে নেইবারস কমুউনিটিতে সবাইকে স্বাগতম।
আপনি কি ঝামেলামুক্ত পরিবেশে নিষ্কণ্টক জমি খুঁজছেন? এককভাবে বা শেয়ারে সৎ প্রতিবেশীর সাথে একসঙ্গে জমি নিতে চাচ্ছেন? তাহলে নেইবারস ল্যান্ডমার্কের প্রজেক্ট হতে পারে আপনার জন্যে সবচেয়ে ভালো অপশন।
To live better we should surround ourselves with good-hearted people. By living in a good neighborhood we can enjoy and benefit in many ways.
আগামী ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩ তারিখ শনিবার সকাল ১১.০০ ঘটিকায় জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় খেলার মাঠে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী MRT Line-5: Northern Route এর নির্মাণ কাজের শুভ উদ্বোধন করবেন। এটি ঢাকা মহানগরীর প্রথম পূর্ব-পশ্চিম এমআরটি করিডোর এবং পাতাল ও উড়াল সমন্বয়ে দ্বিতীয় মেট্রোরেল।
https://www.facebook.com/DMTCL
সম্প্রতি নেটিজেনদের মাঝে ভাইরাল হওয়া সেই ভিডিওটির সাথে আপনিও নিশ্চয়ই অবগত যেখানে একটি শিশু চার দেয়ালের মাঝে বন্দী থেকে জানালার বাইরে হাত দিয়ে ঘুড়ি ওড়াবার আপ্রাণ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে! আপনি আমি কি কখনো ভেবে দেখেছি চারদেয়ালে বন্দি আমাদের সন্তানদের ভবিষ্যৎ কতোটা হুমকির সম্মুখীন?
মৌলিক চাহিদা পূরনের পাশাপাশি সন্তানের সুস্থ এবং স্বাভাবিক বিকাশ নিশ্চিত করাও আমাদের দায়িত্ব।এরজন্য প্রয়োজন একটি নিরাপদ আবাসন এবং সুস্থ নেইবারহুড যেখানে কচিকাঁচারা মুক্ত বিহঙ্গের মতো বেড়ে উঠবে।
সোনামণিদের ভবিষ্যৎ এবং সুস্থ বিকাশের কথা মাথায় রেখেই সৎ এবং নৈতিক পরিবার নিয়ে গড়ে উঠেছে আমাদের নেইবারস কমিউনিটি। প্রকৃতির নির্মল ছোঁয়ামাখা লেক, সবুজে ঘেরা বিশাল খেলার মাঠ,মানসম্মত স্কুল সহ সন্তানদের সুস্থ বিকাশের সকল উপকরণে গঠিত আমাদের নেইবারস কমিউনিটি। যেখানে ঘুড়ি ওড়াবার জন্য উঁচু উঁচু দালানের জানালা ভেদ করে পালাতে ইচ্ছে হবেনা। বরং সবুজে সমারোহে মিশে হুল্লোড় করে আমাদের সন্তানেরা বেড়ে উঠবে। তাহলে আর দেরী কেনো? চলে আসুন নেইবারস কমিউনিটিতে 💚
নিষ্কন্টক জমিতে আপনার সুনিশ্চিত বিনিয়োগ
মনের মতো সৎ প্রতিবেশীর সাথে বসবাস করতে চান?
নেইবারস দিচ্ছে ৬ কাঠা জমিতে ৯টি শেয়ারে কিস্তিতে জমির কেনার সুবিধা।
# একটি মাত্র শেয়ার বাকি।
# প্লটের দুই পাশে ২৫ ফিট রোড।
#দক্ষীণমুখী কর্নার প্লট।
# ৪ বছরের কিস্তিতে পরিশোধের সুযোগ।
একের ভেতর অনেক কথাটি তো বহুবার শুনেছেন নিশ্চয়ই! কিন্তু জমি কেনার ক্ষেত্রে কখনো শুনেছেন একের ভেতর অনেক? শোনেননি তাইতো?
একখণ্ড জমি তো কিনে ফেলাই যায়! কিন্তু নিরাপত্তা, বসবাসের যথাযথ স্থান,সমমনা প্রতিবেশী,নাগরিক জীবনের সকল সুযোগসুবিধা সংবলিত নিষ্কন্টক জমি খুঁজে পাওয়ার বিষয়টি নিতান্তই অবাস্তব মনে হয়। তবে নেইবারস ল্যান্ডমার্ক লিমিটেড আপনার জন্যই নিশ্চিত করছে "একের ভেতর অনেক"।নেইবারস দিচ্ছে শহরের বুকে সকল ধরনের নাগরিক সুবিধা সম্বলিত নির্ভেজাল নির্ঝঞ্ঝাট জমি।আপনার জমির চতুর্দিকে পাবেন মেট্রোরেলসহ বহুমুখী সড়ক সুবিধা।জমির মূল্য ও রয়েছে আপনার সাধ্যের মধ্যে।
তাই অন্ধকারে না হাতড়ে আপনিও হয়ে উঠুন নেইবারস এর অংশ ✅
একটা ছিমছাম বাড়ি, পাশে শান্ত জলাশয়, নির্মল বাতাস;
হাসিখেলা চুপচাপ, বড়শিতে টুপটাপ, ঝাঁকে ঝাঁকে মাছেদের উচ্ছ্বাস - এই নিয়ে আমাদের গল্প। নেইবারস ল্যান্ডমার্ক লিমিটেড - একটি আধুনিক ও পরিকল্পিত আবাসন প্রকল্পে আপনাকে স্বাগতম।
প্রায় দুইযুগ চাকরি শেষে জমানো সঞ্চয়ে একখণ্ড জমি কিনেন ইব্রাহীম সাহেব। কিন্তু জমি দখল করতে গিয়ে দেখেন যতোটুকু জমি তিনি কিনেছেন,উত্তরাধিকার সূত্রে বিক্রেতা তার অর্ধেক জমিও ও পান না।এই সমস্যা সমাধানে দৌড়াতে গিয়েই জীবন পার। নিজের জমিতে বাড়ি করার স্বপ্ন মুহুর্তেই ধূলিসাৎ হয়ে দুঃস্বপ্নে পরিনত হলো।
জমি কেনার জন্য গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় হলো জমিসংক্রান্ত যাবতীয় কাগজপত্র যাচাই-বাছাই করা এবং বিশ্বাসযোগ্য উৎস থেকে জমি ক্রয় করা। তা না হলে প্রতারক চক্রের দ্বারা এভাবেই নিজের দুর্ভাগ্য বরন করে নিতে হয়।
তবে আর নয় দুশ্চিন্তা! আপনাদের ভরসা এবং বিশ্বস্ততাকে সাথে নিয়েই পথ চলা নেইবারস ল্যান্ডমার্ক লিমিটেডের।নেইবারস এ আপনি পাবেন নির্ঝঞ্ঝাট নিষ্কণ্টক জমি। প্রয়োজনীয় সকল খতিয়ান, মালিকানা স্বত্ব যাচাই-বাছাই সহ সশরীরে এসে নিশ্চিত করতে পারবেন আপনার স্বপ্নের জমি।
আপনার সাধ্যের মধ্যে সুলভ মূল্যে জমি কিনুন-নেইবারস আছে আপনাদেরই পাশে✅
একই জমি ভিন্ন ভিন্ন দলিলে কয়েকবার বিক্রি হচ্ছে! ব্যপারটা অদ্ভুত শোনালেও প্রতারক চক্রের এমন অভিনব পদ্ধতিতে প্রতারণার উদাহরণ অজস্র। জমির মালিকানা সম্পর্কে সুনিশ্চিত না হয়ে জমির ক্রেতাগন দালালের শরণাপন্ন বা প্রতারক চক্রের খপ্পরে পড়ে নিজেদের সর্বনাশ করছেন। ভেজাল জমি কিনে একদিকে যেমন আর্থিক বিপর্যয় অন্যদিকে সারাজীবনের জন্য মামলা মোকদ্দমায় জড়িয়ে পড়তে হয়। জমি ক্রয়ের ক্ষেত্রে তাই ক্রেতাকে যথেষ্ট হুশিয়ার থাকা উচিত।
জমি ক্রয় নিয়ে এতো এতো ঝামেলা আর মাথাব্যথা না নিয়ে চলে আসুন নেইবারস এ। নির্ভেজাল নিষ্কণ্টক জমি নিশ্চিন্তে ক্রয় করুন। আমাদের নিকট সকল ধরনের প্রয়োজনীয় কাগজপত্র দেখেশুনে বুঝে কোনো প্রকার দালালদের সহায়তা ছাড়াই কিনে নিতে পারেন আপনার বহুল আকাঙ্ক্ষিত জমি।আমাদের সম্পর্কে যেকোনো ধরনের জিজ্ঞাসায় নির্দ্বিধায় ইনবক্স করুন পেইজে!
তিল তিল করে গড়ে তোলা সঞ্চয়ে শখ করে জমি কিনেছেন। কিন্তু বাড়ি নির্মান করতে গিয়ে দেখলেন দলিল, রেজিস্ট্রি, নামজারি সহ নানা ধরনের ত্রুটিপূর্ণ জমি আপনাকে দেয়া হয়েছে!ঝামেলা ভরা জীবনে ত্রুটিপূর্ন জমি ক্রয় করে ইনভেস্টমেন্টই হলো মাটি।এমন ঘটনা ঘটছে রোজ।তাই একটু অসচেতনতাই আপনাকে করে দিতে পারে সর্বশান্ত।
তবে আর নয় দুশ্চিন্তা!আপনাদের আস্থা এবং ভরসায় গড়ে উঠেছে নেইবারস ল্যান্ডমার্ক লিমিটেড। নেইবারস এ আপনি পাবেন সকল ধরনের সুযোগ-সুবিধা সম্বলিত নিষ্কণ্টক জমি।এছাড়াও আমাদের রয়েছে নির্ঝঞ্ঝাট নিষ্কন্টক জমির পাশাপাশি রাজউক নীতিমালা অনুযায়ী পরিবেশ বান্ধব আদর্শ আবাসন প্রকল্প।
প্লট,ফ্ল্যাট, ইন্টেরিয়র, আর্কিটেকচার সেবা সম্মিলিত নেইবারস রয়েছে আপনাদের সেরা বিশ্বস্ততায়। সাশ্রয়ী মূল্যে স্বপ্ন বাস্তবায়নের উপকরণে সাজানো আমাদের নেইবারসে স্বাগতম আপনাকে।
আমাদের সম্পর্কে আরোও জানতে যোগাযোগ করুন পেইজের ইনবক্সে ✅
ঈদের দিন ঈদের সালাতের পর কুরবানি করার নিয়ম।
ঈদুল আজহার দিন রাসূলূল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম খাবার খেতেন না, যতক্ষণ না তিনি ঈদগাহ থেকে ফিরে আসতেন, অতঃপর তিনি কুরবানি গোস্ত থেকে খেতেন।
আরাফার দিনের ফজর থেকে শুরু করে তাশরীকের দিনের শেষ পর্যন্ত, তথা যিলহজ মাসের তেরো তারিখ আসর পর্যন্ত তাকবীর বলার নিয়ম।
আল্লাহ তা‘আলা আমাদের ও আপনার ভাল কাজগুলো কবুল করুন
আল্লাহুম্মা সয়্যিবান নাফিআ।
হে আল্লাহ, মুষলধারে কল্যাণকর বৃষ্টি দিন
মহান আল্লাহ বলেন,
مَّن ذَا الَّذِي يُقْرِضُ اللَّـهَ قَرْضًا حَسَنًا فَيُضَاعِفَهُ لَهُ أَضْعَافًا كَثِيرَةً ۚ
“এমন কে আছে যে, আল্লাহকে করযে হাসানা (উত্তম ঋণ); অতঃপর আল্লাহ তাকে দ্বিগুণ-বহুগুণ বৃদ্ধি করে দিবেন।” (সূরা বাকরা:২৪৫)
# # তিনি আরও বলেন,
مَّن ذَا الَّذِي يُقْرِضُ اللَّـهَ قَرْضًا حَسَنًا فَيُضَاعِفَهُ لَهُ وَلَهُ أَجْرٌ كَرِيمٌ
“এমন কে আছে যে, আল্লাহকে করযে হাসানা (উত্তম ঋণ); অতঃপর আল্লাহ তাকে দ্বিগুণ-বহুগুণ বৃদ্ধি করে দিবেন এবং তার জন্য রয়েছে সম্মানজনক পূরস্কার।” (সূরা আল হাদীদ:১১)
# # তিনি আরও বলেন,
وَأَقِيمُوا الصَّلَاةَ وَآتُوا الزَّكَاةَ وَأَقْرِضُوا اللَّـهَ قَرْضًا حَسَنًا ۚ وَمَا تُقَدِّمُوا لِأَنفُسِكُم مِّنْ خَيْرٍ تَجِدُوهُ عِندَ اللَّـهِ هُوَ خَيْرًا وَأَعْظَمَ أَجْرًا ۚ
“তোমরা নামায কায়েম কর, যাকাত দাও এবং আল্লাহকে করযে হাসানা বা উত্তম ঋণ দাও। তোমরা নিজেদের জন্যে যা কিছু অগ্রে পাঠাবে, তা আল্লাহর কাছে উত্তম আকারে এবং পুরস্কার হিসেবে বর্ধিতরূপে পাবে।” (সূরা মুদ্দাসসির: ২০)
উক্ত আয়াতে কারীমা সমূহে উল্লেখিত আল্লাহকে কর্জে হাসানা বা উত্তম ঋণ দেয়ার অর্থ, “আল্লাহর পথে খরচ করা।” (তাফসীর ইবনে কাসীর, তাফসীরে বিন সাদী ইত্যাদি)
নিজের জমিতে মনের মতো পড়শি নিয়ে নিজের ফ্ল্যাট তৈরি করুন। রেডিমেড ফ্ল্যাট কেনার বাজেট থেকে খরচ হবে অনেক কম। সাশ্রয়ী মুল্যে হতে পারছেন আধুনিক সুযোগ সুবিধা সম্বলিত ফ্ল্যাটের মালিক এবং কিস্তিতে শোধ করতে পারবেন খরচের টাকা।
#ঈদের_দিন কি করছি আমরা?
আল্লাহর আদেশ ও নিষেধ না জানা ও রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সুন্নাহ না জানার কারণে কিছু মানুষ যে কাজগুলো করে থাকেন। যেমন :
১. ঈদের রাত জেগে থেকে ইবাদত করাকে শরিয়তসম্মত আমল হিসেবে বিশ্বাস করা:
কিছু কিছু মানুষ বিশ্বাস করে যে,ঈদের রাত জেগে থেকে ইবাদত করাটা শরিয়তসম্মত আমল। অথচ এটি একটি নতুন প্রবর্তিত বিষয় তথা বিদ‘আত। এই আমল নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম থেকে প্রমাণিত নয়। বরং একটি দুর্বল হাদীসে এ বিষয়টি বর্ণিত হয়েছে। যাতে এসেছে “যে ব্যক্তি ঈদের রাত জেগে ইবাদত করবে; যেদিন সব হৃদয় মরে যাবে সেদিন তার হৃদয় মরবে না।” এটি সহীহ হাদিস হিসাবে প্রমাণিত নয়। এ হাদিসটি দুইটি সনদের মাধ্যমে বর্ণিত হয়েছে। এর একটি মাওজু (বানোয়াট) এবং অপরটি হল জয়িফ জিদ্দান (খুবই দুর্বল)। দেখুন আলবানীর “সিলসিলাতুল আহাদিস আদ্দায়িফা ওয়াল মাওজুআ (৫২০,৫২১)।
তাই অন্য রাতগুলোকে বাদ দিয়ে বিশেষভাবে ঈদের রাতে নফল নামায পড়া শরিয়তসম্মত নয়। তবে যাদের তাহাজ্জুদ নামায পড়ার অভ্যাস আছে তারা ঈদের রাতে তাহাজ্জুদ নামায পড়তে কোন দোষ নেই।
২. দুই ঈদের দিন কবর যিয়ারত করা:
এই আমল ঈদের উদ্দেশ্য-লক্ষ্য তথা আনন্দ, উচ্ছ্বাস ও খুশি প্রকাশের সাথে সাংঘর্ষিক এবং রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ও সলফে সালেহীনদের আমলের বিপরীত। উপরন্তু রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম যে, কবরকে উৎসবস্থল বানাতে নিষেধ করেছেন এটি সেই সাধারণ নিষেধাজ্ঞার অধীনে পড়ে যায়। যেমনটি আলেমগণ উল্লেখ করেছেন যে, বিশেষ কিছু মুহূর্তে ও বিশেষ কিছু মৌসুমে কবর যিয়ারত করাটা হচ্ছে- কবরকে উৎসবস্থল হিসেবে গ্রহণ করা। দেখুন আলবানীর ‘আহকামুল জানায়িয ওয়া বিদাউহা’ (পৃঃ ২১৯ ও ২৫৮)।
৩. নামাযের জামাত বর্জন করা এবং নামায না পড়ে ঘুমিয়ে থাকা:
এটি খুবই দুঃখজনক। আপনি দেখবেন যে কিছু মুসলিম নামায নষ্ট করে এবং নামাযের জামাত ত্যাগ করে। অথচ নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন: “আমাদের ও অমুসলিমদের মাঝে (পার্থক্য সূচিত করে) নামাজের অঙ্গীকার, যে ব্যক্তি নামাজ ত্যাগ করল, সে কুফরী করল।” [জামে তিরমিযী (২৬২১) ও সুনানে নাসা’ঈ (৪৬৩, আলবানী সহীহ আততিরমিযী গ্রন্থে হাদিসটিকে সহীহ বলেছেন।]
এবং নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আরো বলেছেন:“মুনাফিকদের জন্য সবচেয়ে কঠিন নামায হচ্ছে- এশা ও ফজর। তারা যদি জানত এ নামাযদ্বয়ের মধ্যে (কী কল্যাণ)আছে, তবে তারা হামাগুড়ি দিয়ে হলেও এই দুই সালাতে উপস্থিত হত। একবার আমি মনস্থ করেছিলাম যে নামায শুরু করার নির্দেশ করব; নামাযের ইকামত দেয়া হবে এবং এক ব্যক্তিকে আদেশ করব যে লোকদের নিয়ে (ইমাম হিসেবে)সালাত আদায় করবে। আর আমি আমার সাথে কিছু লোক নিয়ে বের হব। তাদের সাথে কাঠের বাণ্ডিল থাকবে। সেই সমস্ত লোকদের কাছে যাব যারা নামাযের জামাতে উপস্থিত হয়নি। এরপর তাদের বাড়িঘর আগুনে জ্বালিয়ে দিব।” [সহীহ মুসলিম(৬৫১)]
৪. ঈদগাহে, রাস্তাঘাটে কিংবা অন্য কোন স্থানে নারী-পুরুষের অবাধ মেলামেশা এবং পুরুষদের মাঝে নারীদের ভিড় জমানো:
এটি বড় ধরনের ফিতনা ও খুব বিপদজনক। এ ব্যাপারে ওয়াজিব হল নারী-পুরুষ উভয়কে সাবধান করা এবং যতটুকু সম্ভব প্রতিরোধের জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করা। নারীরা পুরোপুরি চলে যাবার আগে পুরুষ ও যুবকদের কখনো সালাতের স্থান বা মসজিদ ত্যাগ করা উচিৎ নয়।
৫. কিছু কিছু মহিলার সুগন্ধি মেখে, সাজগোজ করে পর্দা ছাড়া বের হওয়া:
বর্তমানে এই সমস্যাটি ব্যাপক আকার ধারন করেছে। কিছু কিছু মানুষ এই ব্যাপারটিকে খুব হালকা ভাবে নিচ্ছে। আল্লাহুল মুস্তাআন (এ ব্যাপারে আমরা আল্লাহর সাহায্য কামনা করি)। কিছু কিছু নারী তারাবীর নামায, ঈদের নামায অথবা এ জাতীয় অন্য কোন উপলক্ষ্যে বের হওয়ার সময় সবচেয়ে সুন্দর পোশাকটি পরিধান করেন এবং সবচেয়ে উত্তম সুগন্ধি ব্যবহার করে; আল্লাহ তাদেরকে হেদায়েত করুন। অথচ নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন: “যে নারী সুগন্ধি ব্যবহার করে কোন কওমের পাশ দিয়ে এমনভাবে হেঁটে যায় যাতে তারা সুগন্ধির সৌরভ পেতে পারে সে একজন ব্যভিচারিণী।”[হাদিসটি বর্ণনা করেছেন নাসাঈ (৫১২৬; তিরমিযি (২৭৮৬);আলবানী সহীহ আত্তারগীব ওয়াত তারহীব’ (২০১৯)গ্রন্থে এই হাদিসকে হাসান হিসেবে উল্লেখ করেছেন।]
আবু হুরায়রা রাদিআল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত যে, তিনি বলেন: “আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন: “জাহান্নামের অধিবাসী এমন দু’টো শ্রেণী আছে যাদেরকে আমি দেখিনি। (১) তারা এমন মানুষ যাদের কাছে গরুর লেজের মত চাবুক থাকবে যা দিয়ে তারা মানুষকে মারবে এবং (২) এমন নারী যারা কাপড় পরা সত্ত্বেও বিবস্ত্র, অন্যদেরকে পথভ্রষ্টকারিনী এবং নিজেরাও পথভ্রষ্ট,তাদের মাথার চুলের অবস্থা উটের ঝুলে পড়া কুঁজের ন্যায়। তারা জান্নাতে প্রবেশ করবে না; এমনকি জান্নাতের সৌরভও পাবে না। যদিও জান্নাতের সৌরভ এত এত দূর থেকে পাওয়া যায়।”[সহীহ মুসলিম (২১২৮)]
নারীদের অভিভাবকদের উচিৎ তাদের অধীনে যারা আছে তাদের ব্যাপারে আল্লাহকে ভয় করা এবং আল্লাহ তাদের উপর কর্তৃত্বের যে দায়িত্ব ওয়াজিব করেছেন তা সম্পাদন করা। আল্লাহ বলেছেন: “পুরুষেরা নারীদের উপর কর্তৃত্বশীল এ জন্য যে, আল্লাহ একের উপর অন্যকে প্রাধান্য দান করেছেন”[৪ আন-নিসা:৩৪ ]
সুতরাং নারীদের অভিভাবকদের উচিৎ নারীদেরকে অবশ্যই সঠিক দিক নির্দেশনা দেয়া। হারাম থেকে বাঁচার মাধ্যমে যে পথে তাদের দুনিয়া ও আখিরাতের নাজাত ও নিরাপত্তা রয়েছে, সে পথে তাদেরকে পরিচালিত করা এবং আল্লাহর নৈকট্য অর্জনের ব্যাপারে তাদেরকে উদ্বুদ্ধ করা।
৬- হারাম গান শোনা:
বর্তমানে যে মন্দ কাজগুলো সর্বত্র ছড়িয়ে পড়েছে এর মধ্যে গান-বাজনা অন্যতম। গান-বাজনা এত ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়ার পরেও মানুষ এটাকে খুব হালকাভাবে নিচ্ছে। গান-বাজনা এখন টিভিতে, রেডিওতে,গাড়িতে,ঘরে, মার্কেটে সর্বত্র। লা হাওলা ওয়া লা ক্বুওওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ (এর থেকে পরিত্রাণের কোন শক্তি ও ক্ষমতা নেই আল্লাহ ছাড়া)। এমনকি মোবাইল ফোনও এই মন্দ ও খারাপ জিনিস থেকে মুক্ত নয়। অনেক কোম্পানি আছে যারা মোবাইল ফোনে সর্বাধুনিক মিউজিক টিউন দেওয়ার জন্য প্রতিযোগিতা করে। এভাবে গান এখন মসজিদে পর্যন্ত ঢুকে পড়েছে (আল্লাহ আমাদেরকে রক্ষা করুন)...। আল্লাহর ঘরে মিউজিক কানে আসা এর চেয়ে বড় মুসিবত, মহা-অন্যায় আর কি হতে পারে। এ যেন নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের হাদিসের বাস্তব প্রমাণ, “আমার উম্মতের মধ্যে কিছু লোক এমন থাকবে যারা ব্যভিচার, রেশম, মদ এবং বাদ্যযন্ত্রকে হালাল গণ্য করবে।”[সহীহ বুখারী (৫৫৯০)]
তাই একজন মুসলিমের আল্লাহকে ভয় করা উচিৎ এবং তার জানা উচিৎ -তার উপর আল্লাহর যে নেয়ামত আছে এর জন্য তার শোকর করা কর্তব্য। স্বীয় প্রতিপালকের অবাধ্য হওয়াটা নেয়ামতের শোকর নয়। কিভাবে সে তাঁর অবাধ্য হবে যিনি তার উপর অসীম নেয়ামত বর্ষণ করে যাচ্ছেন।
একবার এক দ্বীনদার ব্যক্তি কিছু লোকের পাশ দিয়ে যাচ্ছিলেন যারা ‘ঈদের আনন্দে মত্ত হয়ে গর্হিত কাজ করছিল। তখন তিনি তাদেরকে বললেন, “যদি তোমরা রমজানে ভালো আমল করে থাকো তাহলে ভাল আমল করতে পারার শোকর তো এটি নয়। আর যদি তোমরা রমজানে খারাপ আমল করে থাকো,তাহলে রহমানের সাথে খারাপ সম্পর্ক করার পর তো কেউ এমন আমল করতে পারে না।”
কি মশাই!
পানির দামে জমি কিনতে গিয়ে
খেলেন তো ধরা!
আঁচলে বাধা শখের সঞ্চয়
হলোতো হাতছাড়া?
আরেহ ভাই! এবার থামুন। রংচঙে বিজ্ঞাপন ও প্রতারক চক্রের শিকার হবেন আর কতো? জমি সংক্রান্ত কাগজপত্র না দেখেই মনভোলানোর গল্পতে মজে গেলে হবে?
দুষ্টু লোকের পাল্লায় পড়ে সর্বস্ব না হারিয়ে চলে আসুন আমাদের নেইবারস কমিউনিটিতে। দেখে, শুনে,বুঝে যাচাই করে কিনুন আপনার স্বপ্নের আবাস।
নেইবারস এ আপনি পাবেন নির্ঝঞ্ঝাট, নিষ্কন্টক জমি।
রাজউক নিবন্ধিত ও নীতিমালা অনুসারে অভিজ্ঞ নগর পরিকল্পনাবিদদের তত্ত্বাবধানে একটি আদর্শ আবাসন।
নেইবারস আপনাকে দিচ্ছে শতভাগ বিশ্বস্ততা ও নিশ্চয়তার অংগীকার।
তবে আর দেরী কিসের? এবার বিজ্ঞাপন দেখে নয়,স্বচক্ষে দেখে শুনে বুঝে বিশ্বস্ত প্ল্যাটফর্ম থেকে জমি কিনতে চলে আসুন আমাদের নেইবারস প্রকল্পে।
নেইবারস কেবল একটি নাম নয় বরং বিশ্বস্ততা ও বিশুদ্ধতার নিশান।
পাখির ছানার ন্যায় আদরে গড়ে তোলা স্বপ্ন আর যাপিত জীবনের সুখ দুঃখ মেশানো সঞ্চয় নিয়ে ভাবছেন কিভাবে পাবেন আপনার স্বপ্নের আবাস?একদিকে হুহু করে বেড়ে ওঠা বাড়ি ভাড়া অন্যদিকে নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসের দামের নাগাল না পেয়ে এতোদিনের রণে ভঙ্গ দিচ্ছেন?
না!আর ভাবনা নয়। তপ্ত রোদে ছায়ার ন্যায় নেইবারস নিয়ে এসেছে নতুন আবাসন! আপনাদের সাধ্যের মধ্যে সবটুকু নিয়ে হাজির আমরা।
আমাদের আবাসন এ আপনি পাচ্ছেন:
◾সবুজের শোরগোলে চোখ জুড়ানো নিরাপদ পরিবেশে ২৪ কাঠা নিষ্কন্টক জমি।
◾জমিতে নির্মিত হবে ৯ তলা ভবন। যার প্রতি ফ্লোরে থাকছে ৯ টি ইউনিট।
◾ বি+জি+৯, ভবনের তিনদিকে থাকছে ২৫ ফিট রাস্তা।
◾ভবনের প্রতিটি ইউনিটের জন্য থাকছে আলাদা পার্কিং সুবিধা।
◾নামাজের জন্য স্নিগ্ধ সুন্দর স্থান।
◾লাইব্রেরী।
◾নাগরিক জীবনের ক্লান্তি এড়িয়ে জোনাক ছানার হুটোপুটি ,সবুজ ঘাসে হাটাহাটির চমৎকার যায়গা, লেক সহ যান্ত্রিক কোলাহল মুক্ত নৈসর্গিক দৃশ্য।
আমাদের ফ্ল্যাট শেয়ার প্রাইস রয়েছে আপনার হাতের মুঠোয়!
৬ লাখ টাকা মূল্যের ফ্ল্যাটে ইনভেস্ট করা হবে আপনার জন্য যুগান্তকারী এক পদক্ষেপ।কেননা ২০২৪ এ এর মূল্য বৃদ্ধি পেয়ে হবে ৮ লাখ প্রায়।
◼️আমাদের পেমেন্ট শিডিউলঃ
🔻পেমেন্ট প্ল্যান – ৬ লাখ।
🔻রেজিস্ট্রেশন এর যাবতীয় খরচ ফ্ল্যাটঅওনার দিবেন।
হাউজিং এর উন্নয়ন ফি সকল ফ্ল্যাটঅওনার আনুপাতিকহারে দিবেন।
🔻ভবনের নির্মান কাজের জন্যে পেমেন্ট শিডিউল প্রদান করা হবে।তার পরিপ্রেক্ষিতে ক্রেতা পেমেন্ট শোধ করতে পারবেন।
ফ্ল্যাট তৈরি এবং হস্তান্তর হবার পর জমি এবং ফ্ল্যাট রেজিস্ট্রেশন করে দেয়া হবে ফ্ল্যাটওনারদের।
তো! এখনো কি রনে ভঙ্গ দেবার কথা ভাবছেন?নাকি লুফে নিচ্ছেন এই সুবর্ন সুযোগ।
মুমিনের তৃষাতুর রুহে 'রমাদান' যেনো এক টুকরো আবেহায়াত। বিক্ষিপ্ততা পেরিয়ে অন্তরের ভাংগাচোরা টুকরো জোড়া লাগিয়ে দেয় রমাদান। মুমিনের ক্ষত ভরা অন্তরে পথ্যের প্রলেপ হয়ে ওঠে মাহে রমাদান।
রমাদান আমাদের জীবনের শ্রেষ্ঠ সময়! যার কোনো বিনিময় মূল্য হতে পারেনা। কোনোকিছুর বিনিময়েই রমাদানের একদিন বেশী বা কম পাওয়া যাবেনা। রমাদানে শ্রেষ্ঠত্ব এবং তাৎপর্য কারুরই অজানা নয়,কিন্তু আমাদের গাফেল হৃদয় অনুধাবন ক্ষমতাই হারিয়ে ফেলে। রমাদান মাস হলো আমলের মাস, নিজের জরাজীর্ণতা কাটিয়ে ফুলের মতো ফুটে ওঠার সময়। রমাদানের সাথে ওতোপ্রোতভাবে মিশে আছে কুরআন।
রমাদানকে বলা হয় কুরআনের মাস।মহাগ্রন্থ আল কুরআন অবতীর্ণ হয়েছে এই বরকতময় রমাদানে। আল্লাহ তা'আলা বলেন “ রমাদান মাস যাতে কুরআন অবতীর্ণ হয়েছে,মানুষের পথ নির্দেশের জন্য ; হিদায়াতের স্পষ্ট নিদর্শন এবং সত্য— মিথ্যার পার্থক্যকারী রুপে।“ সূরা বাকারা :১৮৬”।যে রমাদান পেলো কিন্তু কাজে লাগাতে পারলোনা তার চেয়ে হতভাগা আর হতে পারে বলুন? রমাদানে কুরআনের সাথে আমাদের সম্পর্কের মাত্রা ছাড়িয়ে যাক সকল মাপকাঠি।
আমরা চাইলে কিছু বিষয় লক্ষ্য করে আমল করতে পারি।
যেমন :
১.
অর্থসহ কুরআন পাঠ করা।আমরা কুরআন তো পাঠ করে ফেলি কিন্তু ভাষাগত কারনে, এই মহিমান্বিত গ্রন্থে সৃষ্টি জগতের মালিক কি বলেছেন তা বুঝতে পারিনা। হন্যে হয়ে ছোটা অস্থির হৃদয়কে শান্ত করুন রাব্বেকারীমের বানীতে মশগুল হয়ে। অর্থসহ কুরআন পাঠে হন্যে হওয়া হৃদয় গন্তব্য খুঁজে পাবে।
২.
কোরআনের সাথে যার যত বেশি সম্পর্ক হবে তার মর্যাদা ততো বেশি বৃদ্ধি পাবে। আসির ইবনে জাবির রদিআল্লাহু তাআলা আনহু থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন আল কুরআন পড়া হচ্ছে সর্বোত্তম ইবাদত । (জামেউস সগীর, সহীহ বুখারী ) রমাদান মাসে প্রতিটি আমলের সওয়াব ৭০ গুন বৃদ্ধি পায় তাহলে ভাবুন এই রমাদানে কুরআন খতমের(পাঠ) মাধ্যমে আমরা কতোটা সওয়াব এর পাহাড় অর্জন করে নিতে পারি।
৩.
কুরআন তাদাব্বুর করা। আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ’লা আমাদের জীবনের পূর্নাঙ্গ সংবিধান হিশেবে নাযিল করেছেন কুরআনকে। কুরআন তাদাব্বুর এর মাধ্যমে বান্দার চিন্তা ভাবনা সুদূরপ্রসারী হয়। বিভিন্ন আয়াত সূরা তাদাব্বুরের দ্বারা আমরা এর সৌন্দর্য,উপদেশ, অন্তর্নিহিত অর্থ বুঝতে পারি।
৪.
কুরআন বিশুদ্ধভাবে পড়তে শেখা।অনেক সময় আমাদের উচ্চারণগত কারনে কুরআন পাঠের সময় শাব্দিক অর্থই পরিবর্তন হয়ে যাবার সম্ভাবণা থাকে। তাই অত্যাধিক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় কুরআন পাঠে বিশুদ্ধতা অর্জন।এই রমাদান হয়ে উঠুক আপনার পাঠ শুদ্ধিকরণ রমাদান।
৫.
এই রমাদান হতে পারে আমাদের অনেকের জীবনের শেষ রমাদান। গতানুগতিক উদ্দেশ্যহীন জীবনকে বিদায় দিয়ে এই রমাদানে কুরআন কে সাথী করে নেই চলুন। কুরআনের তাফসির পাঠ আমাদের কুরআনের গাম্ভীর্য অনুধাবনে সহায়তায় করবে। হক- বাতিল, ঠিক-ভুলের অর্থ, দিকনির্দেশনার সহজ পাঠ তাফসির অধ্যয়ন। আল্লাহ তা'আলার বানী আঁকড়ে জীবন গড়ার প্রত্যাশা রইলো। আল্লাহ আমাদের নেক আমল কবুল করুন (আমীন)।
প্রতিটি রমাদান হয়ে উঠুক আমাদের জীবনের শ্রেষ্ঠ রমাদান।এই রমাদানে মুমিনের হৃদয়ে বেড়ে উঠুক কুরআন প্রেমের বৃক্ষ।
হাত বাড়ালেই আজকাল মাদকের ছড়াছড়ি! যে বয়সে লম্ফঝম্প, হই হুল্লোড়ে মাতিয়ে রাখার কথা মা-বাবার ঘর, সে বয়সে মাদকের ছোবল সন্তানদের করে দিচ্ছে পর।
আমরা আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে নিয়ে সহস্র স্বপ্ন দেখি তাইনা?
কখনো ভেবেছেন কি? একটি আদর্শ কমিউনিটি কতোটা প্রভাব ফেলে সন্তানের বেড়ে ওঠায়? প্রতিবেশীদের কার্যকলাপ কতোটা গ্রোগাসে গিলে আমাদের বাচ্চারা?
একটি বিকৃত কমিউনিটির অংশ হয়ে আমাদের সন্তানরা এগিয়ে যায় মাদক সহ নানান অসামাজিক কার্যকলাপে! এমন পরিস্থিতিতে কোথায় পালাই ভাবছেন নিশ্চয়ই?
দুশ্চিন্তা কেনো! যখন রয়েছে আমাদের নেইবারস কমিউনিটি! একটি এথিকাল নেইবারহুড। আমাদের নেইবারস কমিউনিটি সোনামনিদের সুশিক্ষায় বেড়ে ওঠা নিয়ে সদা তৎপর।
ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে মাদকসহ সকল অনৈতিক কর্মকান্ড থেকে দূরে রাখতে একযোগে কাজ করছে আমাদের কমিউনিটি।
নেইবারস এ আপনি পাবেন নির্ঝঞ্ঝাট নিষ্কন্টক জমির পাশাপাশি সৎ এবং নৈতিক প্রতিবেশীর সাথে বসবাসের সুযোগ। নেইবারস কমিউনিটিতে রুচিশীল আদর্শ প্রতিবেশীর পাশে থাকলে সন্তানের সুশিক্ষা নিয়ে চিন্তায় আর মাথা কুটতে হবেনা!
চমৎকার আবাসনের পাশাপাশি আগামী প্রজন্মকে একটি আদর্শ নেইবারহুড উপহার দেয়াই নেইবারস এর প্রধান লক্ষ।
আপনিও যুক্ত হচ্ছেন তো আমাদের নেইবারহুড এ?
"রমাদান" যেনো মুমিনের জীবন কাননে ফুটে ওঠা সবচেয়ে মূল্যবান ফুল। যে ফুল মুমিনের জরাজীর্ণ অন্তরকে ভরিয়ে তোলে সজীবতায়। আত্মশুদ্ধি, ইবাদাত,যিকিরের মাধ্যমে মুমিন রাঙিয়ে নেয় তার ভাঙ্গাচোরা ঈমানি জীবনকে।
মুমিনের জন্যে বসন্ত হয়ে আসা এ বরকতময় মাসে যেনো ভুলে না যাই সুবিধাবঞ্চিত সে সব মানুষদের কথা। দেশীয় অর্থনৈতিক মন্দা,দ্রব্যমূল্যের লাগামহীন ঊর্ধ্বগতির ঝড়ে থেমে যায় যে মানুষগুলোর জীবন কাফেলা।
দুবেলা দুমুঠো খেতে না পেরে খাবারের সন্ধানে দ্বারেদ্বারে মাথা কুটে যায়, হন্যে হয়ে খোঁজে দুমুঠো খাবার। ইফতার কিংবা সাহরীতে পেট ভরে খাবার তো দূর,পানি খেয়েই কাটিয়ে দিচ্ছেন এই রমাদান ।
আমরা কি চাইলেই পারিনা আমাদের এ মুসলিম ভাইদের একটু সহযোগিতা করতে? নিজেদের বিলাসিতার দৌড় একটু না হয় থামালাম।অপ্রয়োজনীয় চাহিদায় একটু বিরামচিহ্ন বসাই। আমরা চাইলেই প্রতিটি রোজার সাওয়াব দ্বিগুণ করে তুলতে পারি সদাকার এই মাসে। কেননা রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন-
“ যে ব্যক্তি সিয়াম পালনকারীকে ইফতার করাবে সে সিয়াম পালনকারীর সমপরিমাণ সাওয়াব পাবে “ (সুনান তিরমিযী :৮০৭)
সদাকার মাধ্যমে আপনিও পেতে পারেন এই সাওয়াব, আপনিও নিতে পারেন একটি বিপন্ন পরিবারের ইফতার এবং সাহরীর দায়িত্ব।
এই রমাদানে অসহায় মানুষদের মুখে হাসি ফোটানোর উদ্দেশ্য নেইবারস নিয়ে এসেছে সদাকা প্রজেক্ট।চাইলে আপনিও অংশগ্রহণ করতে পারেন আমাদের সাথে।
সহযোগিতা পাঠাতে বিকাশ: 01720038592
নগদ: 01720038592
রকেট : 017200385923
রেফারেন্স : RAMADAN
বাজার প্যাকেজে যা যা থাকছে :
🔸প্যাকেজ -১
১.চাল – ২৫ কেজি
২.আলু -৫ কেজি
৩.ডাল — ২কেজি
৪.পেঁয়াজ- ২ কেজি
৫.সয়াবিন তেল — ২ লিটার
৬.চিনি – ২ কেজি
৭.লবন – ১ কেজি
৮.মুড়ি -২ কেজি
৯.খেজুর – ১ কেজি
১০.ছোলা – ২ কেজি
১১.আদা ও রসুন-১ কেজি
১২.মরিচের গুড়ো – ২০০ গ্রাম
১৩.হলুদের গুড়ো-২০০ গ্রাম
= সর্বমোট ৪০০০ টাকা।
🔸প্যাকেজ -২
১.চাল – ১২.৫ কেজি
২.আলু -২.৫ কেজি
৩.ডাল — ১কেজি
৪.পেঁয়াজ-১ কেজি
৫.সয়াবিন তেল — ১ লিটার
৬.চিনি –১ কেজি
৭.লবন – ৫০০ কেজি
৮.মুড়ি -১ কেজি
৯.খেজুর – ৫০০ কেজি
১০.ছোলা – ১ কেজি
১১.আদা ও রসুন-৫০০ গ্রাম
১২.মরিচের গুড়ো – ১০০ গ্রাম
১৩.হলুদের গুড়ো- ১০০ গ্রাম
= সর্বমোট ২০০০ হাজার টাকা।
আহলান সাহলান ইয়া শাহরু রমাদান। ইতোমধ্যে পবিত্র রামাদানের খুশবু ছুঁয়েছে প্রতিটি মুমিনের হৃদয়। শুরু হয়েছে আত্মসংযম, রহমত, বরকত এবং মাগফিরাতের মাস। গুনাহের সাগরে হাবুডুবু খাওয়া রাতের বুকে একটুকরো ভোরের আলো পবিত্র রমাদান। গুনাহ মাফের এ সুবর্ণ সুযোগ মুমিন কি হাতছাড়া করতে পারে?
এ পবিত্র মাসে সবচেয়ে বেশী দোটানায় পড়েন আমাদের চাকুরীজীবি ভাইয়েরা! নিজেদের সংসার, কর্মক্ষেত্র সামলিয়ে এই মহিমান্বিত মাসে ঠিকঠাক আমল করার সুযোগ হাতছাড়া করে ফেলেন অনেকেই।
তাই ছোট্ট কিছু উপায় নিয়ে কথা বলবো আজ। কিভাবে চাকুরীজীবি ভাইয়েরা রামাদানের এই গুরুত্বপূর্ণ সময়কে কাজে লাগাতে পারেন,কেমন হওয়া উচিত আমাদের রমাদানের রুটিন।
◾মুমিন সর্বদা রমাদানের পূর্বপ্রস্তুতি গ্রহন করে রাখেন। কোনো কারনে তা সম্ভব হলে আমাদের উচিত দ্রুতই একটি পরিকল্পনা গ্রহন করা।
◾অবাস্তব পরিকল্পনা গ্রহন না করা।নিজেদের সাধ্যের বাইরে অনেক আমলের পরিকল্পনা করে শেষে কিছু না করাতেই ক্ষান্ত হোন অনেকে। আমাদের উচিত সাধ্যের মধ্যে অত্যাধিক আমল এর পরিকল্পনা গ্রহন এবং তার পরিপ্রেক্ষিতে কাজ করা।
◾রমাদানে আমাদের শরীর দুপুরের পর দুর্বল হতে থাকে তাই দিনের প্রথম ভাগেই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলো সেরে ফেলা। এতে করে একটি কাজ করতে অযথা সময় নষ্ট হবেনা এবং ইবাদত এ যথেষ্ট সময় পাওয়া যাবে।
◾ আমাদের কাজের পরিমান কখনো কখনো কম বেশী হয়। অনেক সময় অনাকাঙ্ক্ষিতভাবে কিছু সময় হাতছাড়া হয়ে যায় সেজন্য আমাদের উচিত একটি সময় নির্ধারন করা যখন ছুটে যাওয়া আমল পরিপূর্ণ করা যায়।
◾ কুরআন কেন্দ্রিক হবার শ্রেষ্ঠ সময় রমাদান।কাজের জন্য অধিকাংশ ভাইয়েদের রমাদান এর বাইরে কুরআনে মনোনিবেশ করার সময় হয়ে ওঠে না। তাই রামাদানের এই সময়টাতে অধিক কুরআন পাঠ,কুরআন শুদ্ধিকরণ, তাফসির পাঠ সহ সার্বক্ষণিক কুরআনের সাথে লেগে থাকা।
◾জ্যামে আটকে পড়ার মুহুর্ত কিংবা অফিসে যাতায়াতের সময় কুরআনের তাফসীর শোনা।
◾ছেড়ে দেয়া সুন্নাহ আঁকড়ে ধরার শ্রেষ্ঠ সময় রমাদান।তাই হাতের কাজগুলো গুছিয়ে যুহরের একটু আগেই মসজিদে পৌছে যেতে পারি এবং দু রাকাত তাহিয়্যাতুল মাসজিদ আদায় করতে পারি।
◾ রমাদানে প্রোডাক্টিভিটি বৃদ্ধির জন্য সম্ভব হলে অফলাইনে চলে যাওয়া। এতে সময় এবং আমলে বারাকাহ বৃদ্ধি পায়।
◾অন্যান্য মাসে আমাদের নিত্য প্রয়োজনীয় বাজারগুলো আমরা সাধারণ প্রতিদিন করার চেষ্টা করি।এই মহিমান্বিত মাসে আমরা চাইলেই সাপ্তাহিক কিংবা মাসিক একটি বাজার পরিকল্পনা গ্রহন করতে পারি এতে অনেক সময় বেচে যাবে যা ইবাদাতে ব্যয় করতে পারি।
◾রমাদানে প্রতিটি ভালো কাজের নেকি ৭০ গুণ বৃদ্ধি পাওয়ার কারণে এ মাসে যত বেশি দান-সদকা করা যায়, তা বহুগুণে বৃদ্ধি পায় ,তাই আমরা চাইলেই প্রতিদিন নিজ সামর্থ্য অনুযায়ী দান সদাকা করতে পারি। রাসুলুল্লাহ (স.) তার প্রিয় উম্মতকে রমজান মাসে বেশি পরিমাণে দান করতে উৎসাহিত করতেন।
◾রমাদানের শেষ দশদিনের মর্যাদা অসীম তাই কাজের সময় নিয়ত করে চেষ্টা করতে হবে এই দশদিন রাতের বেশীরভাগ সময়
মসজিদে কাটানো।
◾দ্বীনি সোহবত গ্রহনের চেষ্টা করা। দ্বীনি মজলিসে যুক্ত হতে পারলে যেমন আমল আখলাকে পরিবর্তন হয় তেমনি চাকুরিজীবী ভাইয়েদের কাজের দুশ্চিন্তা,দুর্ভাবনা অনেকখানি উধাও হয়ে অন্তরে প্রশান্তি সৃষ্টি হয়।আল্লাহ আমাদের সকলের ইবাদাত কবুল করুন। আমীন।
ইবাদাতের জন্য সুষ্ঠ পরিকল্পনার পাশাপাশি অত্যাবশ্যক একটি সুন্দর পরিবেশ শান্তিপূর্ণ নীড়। আমাদের নেইবারস কমিউনিটিতে আপনি খুঁজে পাবেন সমমনা নেইবারহুড এবং নির্ঝঞ্ঝাট পরিবেশ। চাইলে আপনিও হতে পারেন আমাদের ই একজন।
ইবাদাত হোক প্রশান্তিকর নিজ আবাসনে 💚
Congratulation🎉 to MD.Mokaddes Hosen on being part of our Neighbours landmark limited.
A warm welcome and lots of good wishes on becoming part of our growing team. Felicitation on behalf of all the members.
MD.Mokaddes Hosen is appointed as an 'Chief Social Welfare Officer'. We are all happy and excited about your input and contribution to our Neighbours Family. We are delighted to have you with us.
চাইলেই আলাদিনের দৈত্যের মতো সব কিছু পাওয়া সে কেবল রুপকথাতেই সম্ভব! বাস্তবতা তারচেয়ে যোজন যোজন দূরে আর যদি তা হয় সমসাময়িক পৃথিবীতে প্র্যাক্টিসিং মুসলিমদের টিকে থাকা নিয়ে তা যেনো রুপকথার চেয়েও অলীক প্রত্যাশা।
হ্যাঁ আমরা চাইলেই হয়তো পেশাদার বিশ্বকে রাতারাতি মুসলিম ভাবধারায় পরিবর্তন করতে পারবোনা কিন্তু এমন একটি পরিবেশ তৈরী করতে পারি যেখানে মুসলিম উদ্যোক্তারা তাদের প্রয়োজনীয় সংযোগ, সম্পর্ক এবং সংস্থান খুঁজে পায়। এমন একটি পরিবেশ যেখানে মুসলিমরা নিজস্ব বিশ্বাসে অটল থেকে পেশাদার জীবনে সফল হতে পারবেন। এই স্বপ্ন হাসিলের লক্ষে অভিজ্ঞ উদ্যোক্তা এবং স্বপ্নবাজ ভবিষ্যৎ উদ্যোক্তাদের নিয়ে একটি বৃহৎ পরিসরের মুসলিম উদ্যোক্তা কমিউনিটি গঠনের জন্য যাত্রা শুরু করছে MEC - Muslim Entrepreneurs Community
দ্বীনপ্রান ভাইদের এই সোনালী অধ্যায়ের শুভ সূচনায় রইলো রবের নিকট অসীম শুকরিয়া এবং দু'আ 💚
এমন প্রোডাক্টিভ উদ্যোগে আমাদের নেইবারস কমিউনিটি ওয়েলফেয়ার সদা সক্রিয়। আলহামদুলিল্লাহ MEC - Muslim Entrepreneurs Community স্পন্সরশীপের মাধ্যমে তাদের এই তাৎপর্যপূর্ণ উদ্যোগের অংশ হতে পেরে নেইবারস ভীষণ আনন্দিত। হ্যাঁ আমরাও আছি MEC-এর প্রথম ইভেন্টে Muslim Entrepreneurs & Leaders Day 2023
Date: 18 March, Saturday.
Venue: Mehfil Convention Hall,
965 Rokeya Sarani, East Shewrapara,
Mirpur,Dhaka
দ্রব্যমূল্যের ঘোড়া তো লাগামহীন! প্রতিযোগিতার বাজারে কেবলই ঊর্ধ্বগতির ঘোড়া। কিন্তু লাগামহীন প্রতিযোগিতার ভিড়েও নেইবারস আপনাকে দিচ্ছে সুলভ মূল্যে নির্ঝঞ্ঝাট, নিষ্কন্টক জমি। নির্মল পরিবেশ, নয়ানাভিরাম প্রাকৃতিক দৃশ্য এবং সর্বোপরি আদর্শ নেইবারের অংশ হয়ে উঠতে পারেন আপনিও। তবে আর দেরী কেনো? পরিবার নিয়ে স্নিগ্ধ আবাসে সুখে স্বাচ্ছন্দ্যে গড়ে তুলুন নেইবারস কাব্যের রুপালি অংশ।
আমাদের নিয়ে আরো জানতে বুঝতে এবং কৌতুহল মেটাতে চলে আসুন Muslim Lifestyle Expo 2023 ইভেন্টে। হ্যাঁ নেইবারসও থাকছে ৭ নাম্বার স্টলে – আগামীকাল ১৭ই মার্চ এবং ১৮ ই মার্চ!
White Palace Convention hall 29,
RingRoad, Shyamoli, 1208 Dhaka.
10 am to 8 pm
17th and 18th March.
Feedback from a neighbours
সন্তানের জন্য গড়ে তুলুন নিরাপদ আবাস।
যারা মু’মিনদের মধ্যে অশ্লীলতার প্রসার কামনা করে তাদের জন্য আছে দুনিয়া ও আখিরাতে যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি..।’’ [সূরা আন-নূর :১৯]
Click here to claim your Sponsored Listing.
Towords an Ethical Neighbourhood
A good neighbor is a priceless treasure . One of the best remedies for one's health is a good neighbour. Good neighbours become great friends, and in some cases like family. To live better we should surround ourselves with good hearted people. By living in a good neighborhood we can enjoy and benefit in many ways:
Peaceful Living.
Safety environment.
Family Camaraderie and Support.
Videos (show all)
Contact the business
Telephone
Website
Address
Ring Road, Mohammadpur
Dhaka
1207
Dhaka, 1207
We would love to help you, find the property owners and their contact info, the basic details like t
1/1 Sath Masjid Road, Mohammadpur
Dhaka, 1207
Makka Builders LTD, well known for developing a wide range of commercial projects.
Majeda Villa, Flat: A1, House: 191F-191G, Road: 5, Block: A, Bashundhara Residential Area
Dhaka, 1229
Mostafa Real Estate Limited Since 2015, we have been doing business honestly to build dream housing to fulfill people's dreams. We are offering you the best property deal in Bashun...
Ja# 82, Middle Badda, (near Jomuna Bank, Gulshan-Badda Link Road)
Dhaka, GULSHAN-1,DHAKA-1212
AMBLE PROPERTIES LTD Sales & Marketing Executive 01993787217 [email protected]