Al Manam

কোন শো-রুমে (হোম প্লাস, ফেনী) ঢুকতেই যখন দেখবেন, আপনার তৈরী পোষাক ঝুলছে! সেই সময়ের অনুভূতি আপনি কাউকে বুঝাতে পারবেন না! সকলের কাছে দোয়া চাই, আল্লাহ যেন আল মানাম আল মানামকে সফলতা দান করেন ৷

আলহামদুলিল্লাহ ৷ প্রিয় শায়খ! আল্লাহর জন্য সকল ভালোবাসা ৷

আলহামদুলিল্লাহ ৷ ফেনীর পরিচিত ব্রান্ড হোমপ্লাসের কাজ করে দিলাম ৷

চাইলে নিতে পারেন ৷ সাদা, নেভী দুই কালার-ই আছে ৷ খুবই স্ট্যান্ডার্ড, সফট ও মসৃন ৷

অনেকেই অর্গানিক কটন সম্পর্কে জানেন না ৷
অর্গানিক কটন সম্পর্কে জানতে পড়ুন ৷

অর্গানিক কটনে শান্তির কাপড় ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সিটি বসুন্ধরায় (আইসিসিবি) চলমান ‘১৮তম টেক্সটেক বাংলাদেশ ২০১৭’-এর জিয়াংসু ন্যাচারাল টেক্...

আস সালামু আলাইকুম ৷

প্রিয় বন্ধুরা! আল মানাম নিয়ে এসেছে, অর্গানিক কটন এর সুপার স্ট্যান্ডার্ড সলিড টি শার্ট ৷
চার কালারের চার পিস সলিড টি শার্ট মাত্র ১৪০০ টাকা ৷

প্রিয় বন্ধুরা! আল মানামের এই সুপার স্ট্যন্ডার্ড সলিড
টি শার্টগুলো সম্পূর্ণ অর্গানিক কটন দ্বারা তৈরী ৷ এবং নিজস্বভাবে নিটিং, ডায়িং করা ৷

আল মানামের সলিড টি শার্ট মানেই কমফোর্ট ও আরামদায়ক ৷

এগুলো নরমালি সব সময় যেমন পরতে পারবেন, তেমনি শার্ট, পাঞ্জাবীর নিচেও এগুলো যথেষ্ট আরামদায়ক ৷

আলহামদুলিল্লাহ, আমাদের টি শার্টগুলো ১০০% এক্সপোর্ট কোয়ালিটি মেন্টেইন করে তৈরী করা হয় ৷

ফেব্রিকঃ- অর্গানিক কটন
জেএসএম - ১৮০-১৮৫
সাইজ- M, L, XL, 2XL

খুচরা পার পিস - ৩৮০/-

অর্ডার করতে অগ্রিম কুরিয়ার খরচ আবশ্যক ৷
হোম ডেলিভারী দেয়া হয় ৷

কুরিয়ার চার্জ,
ঢাকার ভিতর-৭০/-
ঢাকার বাহির-১১০/-

পাইকারীর জন্য সরাসরি নাম্বার কিংবা ইনবক্সে যোগাযোগ করুন ৷

পাইকারী সর্বনিম্ন ৪৮ পিসের অর্ডার করতে হবে ৷
মোবা, 01749-408594

প্রত্যেকটি টি শার্টের (গেঞ্জি) র ছবি দেখুন কমেন্ট বক্সে ৷

প্রকৃত শিক্ষা জীবন বিশ্লেষণে প্রথম শর্ত, আর প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা সুন্দর জীবন গঠণের উত্তম পথ ৷

আল মানাম এ আসছে, সুপার টি শার্ট কালেকশন ৷

আসসালামু আলাইকুম ৷ সম্মানিত ক্রেতা! আজ থেকে আমাদের বিকাশ লেনদেন কার্যক্রম বন্ধ থাকবে।
আশাকরি আপনারাও বিকাশ বয়কট করবেন ৷
জাযাকুমুল্লাহ ৷

পুরস্কার বিজয়ী দু’জন হলেন Shamsul Haque Rahmani ও Abulkalam Fazlerabbi

2023 সালের সেরা উক্তি কমেন্ট করুন, আর আল মানাম এর টি শার্ট জিতুন ৷ সেরা নির্বাচিত ব্যক্তিদেরকে আল মানাম এর পক্ষ থেকে একটি স্ট্যান্ডার্ড টি শার্ট পুরষ্কার দেয়া হবে ৷ ধন্যবাদ

বিনিয়োগকারী প্রয়োজন..

আসন্ন রোজা ও ঈদ উপলক্ষে আল মানাম গার্মেন্টস আইটেমের জন্য আগামী এপ্রিল ২০২৪ ইং পর্যন্ত কিছু বিনিয়োগকারী প্রয়োজন ৷ মূলধন ও লভ্যাংসের ৪০% টাকাসহ ঈদ পরবর্তী সপ্তাহে রিটার্ন করা হবে ৷

এ ছাড়াও "আল মানাম” একটি গার্মেন্টস ব্যবসা প্রতিষ্ঠান। যেখানে সাধারণ বিনিয়োগকারীরা ব্যবসার মূল লাভ থেকে তাদের মাসিক প্রফিট বুঝে নিতে পারবেন ।

বিনিয়োগকারীদের ক্ষেত্রে ইসলামী শরীয়াহ মোতাবেক মুদারাবা আইন অনুযায়ী কার্যক্রম পরিচালিত হয়।

“আল মানাম” এর সাথে যারা ব্যবসা করতে আগ্রহী তারা ফোন, মেসেঞ্জার, হোয়াটসঅ্যাপ অথবা সরাসরি অফিসে এসে বিস্তারিত আলোচনা করার অনুরোধ রইল।

বি:দ: মুদারাবা নিয়ম অনুযায়ী সকল প্রকার পেপার ডকুমেন্টস প্রদান করা হবে।

ঠিকানা (অফিস): মোবারক ভিলা ৷ নূরে মাদীনা মসজিদ সংলগ্ন পশ্চিম সানার পাড়, ডেমরা, ঢাকা ৷

সরাসরি/WhatsApp: 01749-408594

দেশের জন্য মারাত্মক অশানি সংকেত ৷😢

সবার মতো পোশাক পরার দরকার নেই।
নিজের মতো করে স্টাইল তৈরি করা অনেক বেশি আনন্দের ৷

এমন শীতের পোশাক কেমন চলবে বন্ধুরা? জানতে চাই ৷ এখনো এ ব্যাপারে আল মানাম কোন সিদ্ধান্ত নেয় নি ৷

আল্লাহ তাদেরকে জান্নাতের সবুজ পাখি হিসেবে কবুল করুন ৷

গরমের আরাম আল মানাম কমফোর্টেবল সলিড টি শার্ট ৷

আত্মার খোরাক-
কুচকুচে কালো সাহাবী হযরত জাহেয রা.। গ্রাম থেকে শাক-সবজি সংগ্রহ করে শহরে বিক্রি করে জীবিকা নির্বাহ করতেন। খুব ভালোবাসতেন রাসূল সা. তাঁকে। বলতেন “জাহেয আমাদের গ্রাম আমরা জাহেযের শহর“।একদিন তিনি উদোম শরীরে বাজারে শাক-সবজি বিক্রি করছিলেন। রাসূল সা. পিছন থেকে এসে তাঁর বোগলের নিচ দিয়ে হাত ঢুকিয়ে ঘাড়কে এমন ভাবে ধরলেন যেনো সে নড়তে না পারে। ধরার সাথে সাথে তিনি স্বজোরে বলতে লাগলেন, এই ! কে ধরেছো আমাকে? ছাড়ো ! ছাড়ো বলছি !এদিকে রাসূল সা. ও ধরে রেখে বলতে লাগলেন, এই গোলামকে কে ক্রয় করবে……? সুলভ মূল্যে বেচে দিবো।রাসূল সা.-এর আওয়াজ শুনে জাহেয রা. চুপ হয়ে গেলেন। রাসূলের গায়ে ছিলো চাদর জড়ানো। হাত উঁচু করে জাহেযকে ধরায় রাসূল সা. এর সিনা মোবারক অনাবৃত হয়ে পড়েছিলো। সুযোগ বুঝে জাহেয রা. নিজের নগ্ন পিঠকে রাসূলের সিনার সাথে মিলিয়ে চুপ করে দাঁড়িয়ে রইলেন।কিছুক্ষণ পর রাসূল সা. তাঁকে ছেড়ে দিয়ে জিজ্ঞেস করলেন, জাহেয ! তুমি চুপ হয়ে গেলে যে? আবার আমার সিনার সাথে তোমার পিঠ ঠেকিয়ে দিলে!জাহেয রা. বললেন, ওগো প্রিয় রাসূল সা. আমিতো নি:স্ব । নিতান্তই হতদরিদ্র। কোনো পুঁজি নেই। হাশরের মাঠে যদি আল্লাহ আমাকে জিজ্ঞেস করেন, জাহেয! আমার কাছে কি এনেছো তুমি ? জবাবে বলবো, প্রভূ ! উপস্থাপন করার মতো কিছুই নেই। তবে, আমার পিঠখানা পরীক্ষা করে দেখুন, তাতে তোমার হাবীবের পরশ আছে। একথা শুনে রাসূল সা. তাঁকে বুকে জড়িয়ে ধরলেন।বন্ধুরা ! তিনিতো অন্তত রাসূল সা. এর পরশ পেয়েছেন। আমাদের তো তাও নেই। কোন সম্বল নেই। কোন পুঁজি নেই। রিক্ত হাত। শুন্য থলে। আমরা কী পেশ করবো তাঁর কাছে। আমরা তো এমন হতভাগ্য যে, আমাদের চোখ তাঁর হাবীবকে দেখেনি। এমন দূর্ভাগা আমাদের নাক তাঁর ঘ্রাণ নিতে পারেনি। এমন বঞ্চিত তাঁর সাথে এক পথে চলতে পারিনি। আমরাতো এমন রিক্ত যে , আমাদের হাত তাঁকে ছুঁতে পারেনি। তবে আমাদের কী হবে? কী আছে আমাদের?হ্যাঁ আছে। আমাদের অন্তরে মদীনা অলার প্রেম আছে। হৃদস্পন্দনে তাঁর অনুরাগ আছে। প্রতি রক্তকনিকায় তাঁর ভালোবাসা আছে। মহব্বত আছে। এই প্রেম আর অনুরাগকেই আমরা প্রভুর সামনে পেশ করবো সেদিন।প্রভু অন্তর্যামি। তিনি দেখেন। বুঝেন। উপলব্ধি করেন।হে প্রভু ! তাঁর ভালোবাসাকে পুঁজি করেই জীবন কাটানোর তৌফিক দিন। তাঁর পদাঙ্ক অনুস্মরণ করে আমরণ চলার তৌফিক দিন। মদীনা অলার প্রেমানলে জ্বলে জ্বলে নিজকে নি:শ্বেষ করার তৌফিক দিন।
আমীন ৷

অর্থবিত্ত হওয়া সত্ত্বেও আমি আমার একমাত্র ছেলেকে কখনো দশ টাকার বেশি টিফিন খরচ দেইনি। সে বরাবরই তার বন্ধুদের দেখিয়ে বলে বাবা দেখো আজ সে কতো ব্রাণ্ডেড ঘড়িটা পরে এসেছে। বাবা দেখো তার স্কুল ব্যাগটা ইম্পোর্টেট। সুন্দর না বাবা!
আমি মাথা নাড়িয়ে শুধু সম্মতি জানাই।
আমার ছেলের সাহস কিন্তু হয়নি কখনো সেম জিনিসটা চাওয়ার। একদিন তার পায়ে সামান্য ব্যথা। স্কুল যাওয়ার সময় বললো বাবা আমাকে তোমার সাথে অফিসের গাড়িতে নিয়ে স্কুলে নামিয়ে দেবে?
আমি তার সমস্যার কথা বিবেচনা করে বললাম ঠিক আছে। এরপর প্রায় এক সপ্তাহ সে আমার সাথেই গেলো। আমি চুপচাপ তাকে নামিয়ে দিতাম। আমার ছেলের এখন দেখছি হেঁটে যেতে ইচ্ছে করছেনা। পরেরদিন সকালে আমাকে বলার আগে আমিই বলে দিলাম অফিসিয়াল জিনিস ব্যক্তিগত ব্যবহারের জন্য নিষিদ্ধ। বাড়ি থেকে স্কুল দশ মিনিটের পথ নির্দিষ্ট সময়ের আরোও কিছুক্ষণ আগে বের হবে হেঁটে যেতে পারবে। ছেলে আমার প্রচন্ড মন খারাপ করে বসে রইলো।
এদিকে আমার স্ত্রীও মন খারাপ করেছে। কেনো করি এমন! এর উত্তর জানা নেই।
আজ সন্ধ্যায় ছেলে আমার বাড়িতে এসেই বলেছে জানো আমার বন্ধু শহরের সবচেয়ে সেরা স্কুলে ভর্তি হয়েছে। আমিও ………
বলার আগেই আমি তাকে থামিয়ে জানতে চাইলাম বাবা প্রতিষ্ঠান সেরা হয় নাকি ছাত্র? ধরো আমি তোমায় সে স্কুলে দিলাম কিন্তু তুমি ফেল করলে কোনো সাবজেক্টে তাহলে আমি কি বলবো তুমি ফেল নাকি স্কুল?
ছেলে বললো বুঝেছি বাবা।
আমি তার মাথায় হাত দিয়ে বললাম এই পর্যন্ত তোমার ক্লাসের কোনো ছেলেই তোমাকে টপকে যেতে পারেনি। তুমিই ফার্স্ট বয়। সুতরাং তুমি যেখানে সেরাটা দেবে সেই স্থানই সেরা তোমার মতো।
এরপর সে আর এরকম কোনো কথা বলেনি।
আজ বিকেলে ছেলে বলছে বাবা একজন এক্সট্রা টিউটর দরকার। আমার ম্যাথ ইংলিশে একটু সমস্যা হচ্ছে। আমি ছেলেকে বললাম বাবা একটু কষ্ট করতে হবে। আমি যখন রাত করে বাড়িতে ফিরবো ন'টা কিংবা দশটায় আমার কাছেই তোমাকে ম্যাথ আর ইংলিশ করতে হবে।
বাবা তুমি পরিশ্রম করে বাড়ি আসো তাই না?
আমি হেসে বললাম, না বাবা। আমার কাছে এতো সামর্থ্য নেই তোমাকে এক্সট্রা টিউটর দেওয়ার। আমি বরং একটু কষ্ট করি। কি বলো?
ছেলে আমাকে জড়িয়ে ধরে বললো ঠিক আছে বাবা।
স্ত্রী রাতেরবেলা জিজ্ঞেস করলেন তুমি এরকম দশটা টিউটর রাখতে পারো কিন্তু!
কিন্তু আমি চাই আমার সন্তান বুঝুক আরাম করে কিছু পাওয়া যায় না। মানুষের জীবনে অভাব আসলে তা কিভাবে মোকাবিলা করতে হয় সে বুঝুক ও সে শিখুক। কোনো কিছুই মন্দ নয় সে বুঝুক।
আমার স্ত্রী চুপ হয়ে গেলেন।
মাঝেমাঝে আমার ছেলেকে নিয়ে আমি ফুটপাতে হাঁটি। পথশিশু থেকে শুরু করে বিভিন্ন মানুষের সম্পর্কে জানাই। সে জানুক পৃথিবী শুধু চিন্তায় সুন্দর। বাস্তবে খুব কঠিন।
আমি চাওয়া মাত্রই তাকে কিছু দেইনি। একদিন সে বলেছিলো বাবা তুমি এরকম কেনো?
তাকে বলেছিলাম সময় হলে বুঝবে।
দুই তিন আগে সে ইলিশ ও মাংস পোলাও খাবে।
তাকে বললাম টাকাতো কম। তোমার কাছে কিছু আছে? থাকলে ইলিশ আনা যাবে। ছেলে আমার পঞ্চাশটি দশ টাকার নোট বের করে দিল। আমি অবাক হয়ে বললাম তুমি খরচ করোনি?
সে মুচকি হাসি দিয়ে বললো, না বাবা। জমিয়েছি। আমার পরিচিত এক বন্ধু স্কুলে না খেয়েই আসে। কোনো টাকাও নেই তার কাছে। আসলে সে খুব অসহায় বাবা। আমি মাঝে তাকে ক্ষুধার্ত দেখে বুঝতে পারি সেদিনই তার সাথে খাই কারন তখন সে না করে না। অন্যান্য দিনগুলো টাকা খরচ করিনা। জমিয়ে রাখি কারন বাড়ি থেকে মা যা দেয় তাতো যথেষ্ট কারন কিছু মানুষ সামান্যটুকুও পায় না।
আমি ছেলের দিকে তাকিয়ে আছি।
সেই গুছানো টাকা নিয়ে আরোও টাকা মিলিয়ে ইলিশ এনে ছেলেকে ইলিশ মাংস পোলাও খাওয়ালাম। ইচ্ছে করেই অভাব অনুভব করাই যাতে সে বুঝুক জীবনটা কঠিন। অনেক কঠিন।
পূজোর বাজারে গিয়ে তাকে বলেছি সাধ্যের মধ্যে নিতে। সে একটা প্যান্ট নিয়েছে শুধু। জানতে চাইলে বলে তোমার জন্য পাঞ্জাবি আর মায়ের জন্য শাড়ি নিয়েছি।
আমি হাসলাম।
সে বুঝতে শিখেছে টাকা কিভাবে খরচ করতে হয়।
একদিন বসে বসে বলছে বাবা সায়নটা আর মানুষ হলো না অথচ আংকেল তার জন্য নিজেকে উজাড় করে দিয়েছেন। যা চেয়েছে সে, তার সবটাই তাকে দিয়েছেন। আমি ছেলেকে বললাম আমি কি তোমাকে কিছু দিতে পারিনি?
ছেলে আমার কোলে মাথা রেখে বললো প্রতিটা চাহিদা পূরন করে শিখিয়েছ অভাবে যেন স্বভাব নষ্ট না হয়। তুমি জীবনের যে শিক্ষা দিয়েছ বাবা তা সব কিছুর উর্ধে। তুমি শিখিয়েছ অভাবকে কিভাবে ভালবাসতে হয়। আমি এখনো জানি আমার বাবার আমি ছাড়া কিছু নাই। বাকীটা আমাকে করে নিতে হবে। সবকিছু ইউটিলাইজ করতে হবে। আমি সাধারণ জামাকাপড়েও হীনমন্যতায় ভুগি না বাবা। কারন আমি জানি আমি কে!
তোমার দেয়া শিক্ষা আমি সারাজীবন ধরে রাখবো বাবা। চাওয়া মাত্রই পেয়ে গেলে আমি কখনো জানতামই না পঞ্চাশ দিন না খেয়ে টিফিন মানি জমালে পাঁচশো টাকা জমা হয়। তুমি আছো বলেই সম্ভব। আমি মানুষকে মানুষের চোখে দেখি। আমি বুঝি জীবন কতো কঠিন।
আমার স্ত্রী নিজের থেকেই আজ খুব খুশি। বুঝতে পেরেছেন আমার উদ্দেশ্যটা।
প্রায় দশ বছর পর ছেলে প্রাইভেট কার কিনেছে নিজের রোজগারে। হাসতে হাসতে বলে বিগত পাঁচ বছরে টিফিনের টাকা আর বোনাসের টাকা জমিয়ে এটা কিনেছি।
বুঝতে পেরেছিলাম ছেলে আমার সঞ্চয়ী হয়েছে। সাথে হয়েছে মানুষও।
সপ্তাহখানিক পর যাবতীয় সম্পত্তি তার নামে লিখে দিয়ে বললাম সামলে রেখো। ছেলে দলিল আমার হাতে দিয়ে বললো তোমরা সাথে থেকো। আর কিছু লাগবে না।
আজ তাকে বুকে জড়িয়ে ধরে আমার স্ত্রী নীলিমাকে বললাম দেখেছো আমি ভুল করিনি। আমি আমার সন্তানকে মানুষ করতে গিয়ে জীবনের শ্রেষ্ঠ শিক্ষাটাই দিয়েছি যেমনটা আমার বাবা দিয়েছিলেন আমাকে। আমি অভাবে সন্তানকে লজ্জিত হওয়া নয় বরং দৃঢ় থাকতে শিখিয়েছি।
সংগৃহীত।

আমি পোশাক পরি কাউকে মুগ্ধ করার জন্য নয়, আরাম এবং স্টাইলের জন্য।
– এলিজেন বারট্রেন
আরামদায়ক পোশাকের জন্য আল মানাম আছে আপনাদের পাশে ৷

বর্ষার সময় গাড়ি আস্তে চালান ।
আপনার দুটি গাড়ি থাকতে পারে,
কিন্তু অনেকের দুটি জামা নাই।
©

আলহামদুলিল্লাহ ৷ আল মানাম এর আউটলেটের কাজ প্রায় শেষের পথে ৷ সকলের নিকট দোয়া চাই ৷
স্থান, বৌ বাজার, রামপুরা, ঢাকা ৷

আল মানাম এর টি-শার্ট ৷ সকল আয়োজন শুধু আপনাদের জন্য
যোগাযোগ, 01831-621613

অনেক অপেক্ষার পর আজ আমরা হুডি আর সুইট শার্ট নিয়ে এসেছি অনলাইনে।
প্রথমে আমরা দাওয়াহ ডিজাইন নিয়ে হুডিটা করেছি আর সুইট শার্ট কালেকশনটা সিম্পল রেখেছি।
দুইটাতেই থাকছে কালার গ্যারান্টি, ফেব্রিক গ্যারান্টি, ববলিন উঠবেনা, হুডির ভেতরের অংশে মোলায়েম আর আরামদায়ক করার জন্য বিশেষ কাপড় ব্যবহার করা হয়েছে। যা আপনাকে এই শীতের মধ্যে যেমন আউটলুক ভালো দিবে তেমনি দিবে আরামদায়ক অনুভূতি।
সুইট শার্টেও ব্যবহার করা হয়েছে উন্যতমানের এক্সপোর্ট কোয়ালিটির ব্যায়বহুল ফেব্রিক আর উন্নত মানের প্রিন্ট। সেলাইতে পাবেন বেস্ট ফিনিশিং।
সবমিলিয়ে এক্সক্লুসিভ ব্র্যান্ড & গ্যারেন্টেড প্রোডাক্টের শতভাগ (💯) নিশ্চয়তা দিচ্ছি ইনশাআল্লাহ।

✴ হুডি তিনটা কালার করা হয়েছে। ব্ল্যাক, ব্লু এবং নেভী।
✴️সুইটশার্ট পাবেন শুধু ব্ল্যাক কালেকশন।

@হুডি প্রাইসঃ ৬৮০ টাকা।
@সুইট শার্ট প্রাইসঃ ৪৮০ টাকা।
✴️পছন্দ না হওয়া অথবা যেকোনো সমস্যা হলে রিপ্লেস, রিটার্ন & রিফান্ডের ব্যবস্থা থাকছে অবশ্যই।

অর্ডার করতে ইনবক্সে মেসেজ করুন - https://www.facebook.com/messages/t/almanamwtd
অথবা কল করুন - 01831-621613, 01749-408594 এই নাম্বারে।