Nostalgic Memory
এই পেজের কোনো কনটেন্টই আপনার অপছন্দ হবে না।
আইটি তথ্য ও শিক্ষনীয় উক্তি ছড়ানো একটি পেইজ, যা আপনার মস্তিষ্ককে সর্বদা জাগ্রত রাখতে অভাবনীয় ভুমিকা পালন করে থাকে, তাই নিয়মিত লাইক দিয়ে আমাদের সাথেই থাকুন..
ADVICE TO ALL EMPLOYEES :
1. Build a home earlier. Be it rural home or urban home. Building a house at 50 is not an achievement. Don't get used to government houses. This comfort is so dangerous. Let all your family have good time in your house.
2. Go home. Don't stick at work all the year. You are not the pillar of your department. If you drop dead today, you will be replaced immediately and operations will continue. Make your family a priority.
3. Don't chase promotions. Master your skills and be excellent at what you do. If they want to promote you, that's fine if they don't, stay positive to your personal.
development.
4. Avoid office or work gossip. Avoid things that tarnish your name or reputation. Don't join the bandwagon that backbites your bosses and colleagues. Stay away from negative gatherings that have only people as their agenda.
5. Don't ever compete with your bosses. You will burn your fingers. Don't compete with your colleagues, you will fry your brain.
6. Ensure you have a side business. Your salary will not sustain your needs in the long run.
7. Save some money. Let it be deducted automatically from your payslip.
8. Borrow a loan to invest in a business or to change a situation not to buy luxury. Buy luxury from your profit.
9. Keep your life,marriage and family private. Let them stay away from your work. This is very important.
10. Be loyal to yourself and believe in your work. Hanging around your boss will alienate you from your colleagues and your boss may finally dump you when he leaves.
11. Retire early. The best way to plan for your exit was when you received the employment letter. The other best time is today. By 40 to 50 be out.
12. Join work welfare and be an active member always. It will help you a lot when any eventuality occurs.
13.Take leave days utilize them by developing yr future home or projects..usually what you do during yr leave days is a reflection of how you'll live after retirement..If it means you spend it all holding a remote control watching series on Zee world, expect nothing different after retirement.
14. Start a project whilst still serving or working. Let your project run whilst at work and if it doesn't do well, start another one till it's running viably. When your project is viably running then retire to manage your business. Most people or pensioners fail in life because they retire to start a project instead of retiring to run a project.
15. Pension money is not for starting a project or buy a stand or build a house but it's money for your upkeep or to maintain yourself in good health. Pension money is not for paying school fees or marrying a young wife but to look after yourself.
16. Always remember, when you retire never be a case study for living a miserable life after retirement but be a role model for colleagues to think of retiring too.
17. Don't retire just because you are finished or you are now a burden to the company and just wait for your day to die. Retire young or whilst energetic to enjoy waking up for a cup of coffee, enjoy the sun, receive money from your business, visit nice place that you missed and spend good time with family. Those who retire late, spend about 95% of their time at work than with their family and that's why they see it difficult to spend time with their family when they retire but end looking for another job till they die. If they don't get another job, they die early.
18. Retire at your house than at government accommodation so that when you retire you can easily fit into the society that raised you. It's not easy to adjust to live in a location after spending more years at company house or at government house.
19. Never let your employment benefits make you forget about your retirement. Employment benefits are just meant to make you relax, get finished whilst time is moving. Remember when you retire no one will call you boss if you don't have a viable business.
20. Don't hate to retire because one day you will retire either voluntarily or involuntarily.
Hope this will help you look at life positively
বাড়িতেই বারোমাস ধনেপাতা চাষের জন্য নিন একটি বড়ো ছাকনি এবং বড়ো পাত্র। পাত্রটিতে এমন পরিমাণ জল দিন যাতে ছাকনি অবধি আসে জল আবার যেন ছাকনির উপরে জল উঠে না যায় তা খেয়াল রাখবেন।
এরপর রাতে গোটা ধনে ভিজিয়ে পরের দিন সেগুলি জল থেকে ছেকে নিয়ে জল ভর্তি পত্রের উপরে রাখা ছাকনির মধ্যে বিছিয়ে দিন।
এরপর একটি সাদা কাপড় ঠাণ্ডা জলে ভিজিয়ে নিকরে নিয়ে উপর থেকে ঢেকে দিন। এরপর পাত্রটিকে এমন জায়গায় রাখুন যেখানে সূর্যের প্রখর রোদ এসে পরে না কিন্তু সামান্য হলেও আলো এসে পৌঁছায়। এইভাবে রেখে দিন আর কাপড়টা শুকিয়ে গেলে উপর থেকে জল স্প্রে করে দিন অথবা হাতে করে ছিটিয়ে দিন।
৫ দিন পর খুলে দেখতে পাবেন চারাগাছ বেরিয়ে আসছে। এরপর দুদিন পর দেখতে পাবেন চারাগাছ আরো বেশ কিছুটা বড়ো হয়েছে।
এইভাবেই ২৮ দিনে ধনেপাতা খাওয়ার উপযোগী হয়ে উঠবে। এইভাবে স্টেপ বাই স্টেপ মেনে ধনেপাতা চাষ করলে ১২মাস বাড়িতে পাবেন ধনেপাতা।
🎆🎆 যাদের ঠান্ডায় অনেক কষ্ট হয় প্রতিদিনের খাবারে স্যুপ রাখতে পারেন। আরাম পাবেন।
🎆🎆সবজিসহ নুডলস স্যুপ
উপকরণ: ক্যাপসিকাম ১টি, গাজর অর্ধেকটি, ফুলকপি (ছোট) ১টি, মটরশুঁটি সিকি কাপ, নুডলস ৫০ গ্রাম, ধনেপাতা কুচি ২ টেবিল চামচ, ব্রকলি ১ কাপ, লেবু ১টি, মাখন ২-৩ টেবিল চামচ, আদা পেস্ট ১ টেবিল চামচ, গ্রিন চিলি সস আধা টেবিল চামচ, সয়া সস আধা টেবিল চামচ, গোলমরিচের গুঁড়া ১ টেবিল চামচ, লবণ স্বাদমতো।
প্রণালি: প্রথমে সব সবজি ছোট ছোট করে কেটে নিতে হবে। এরপর প্যানে মাখন দিয়ে আদা পেস্ট দিয়ে দিন। মটরশুঁটি দিয়ে গাজর দিন। অল্প অাঁচে রান্না করুন। বাকি সবজিগুলো দিতে থাকুন। লবণ, গ্রিন চিলি সস দিয়ে দিন। সবজি হালকা গরম হলে ৩ কাপ পানি দিন। পানি ফুটলে (বলক উঠলে) নুডলস দিন। এবার গোলমরিচের গুঁড়া দিন। লেবুর রস, সয়া সস দিয়ে দিন এবার। সবশেষে মাখন আর ধনেপাতা ছড়িয়ে দিন। এবার পরিবেশন করুন গরম গরম।
🎆🎆 ফুলকপি ক্রিম স্যুপ
উপকরণ: ফুলকপি (মাঝারি) ১টি, রসুন কুচি ১ টেবিল চামচ, মাখন ২ টেবিল চামচ, ময়দা ১ চা-চামচ, গোলমরিচের গুঁড়া ১ চা-চামচ, লবণ স্বাদমতো, চিনি স্বাদমতো, ফ্রেশ ক্রিম ৪ টেবিল চামচ।
প্রণালি: ফুলকপির টুকরোগুলো ভালোভাবে পরিষ্কার করে ধুয়ে নিন। একটা ফ্রাই প্যানে মাখন দিয়ে রসুন কুচি দিন। ময়দা দিয়ে দিন। ফুলকপির টুকরোগুলো ভালো করে মেশাতে হবে। তারপর দুই কাপ পরিমাণ পানি দিয়ে সেদ্ধ করতে হবে। সেদ্ধ হলে ছাঁকনি দিয়ে ছেঁকে নিন। পানি আর ফুলকপির টুকরোগুলো আলাদা করে নিন। ফুলকপির টুকরোগুলো ব্লেন্ড করুন। হয়ে গেলে পানির সঙ্গে মিশিয়ে জ্বাল দিন। লবণ, চিনি, গোলমরিচের গুঁড়া দিতে হবে। সবশেষে ক্রিম ভালো করে মিশিয়ে ২-৩ মিনিট জ্বাল দিয়ে নামিয়ে ফেলুন। হয়ে গেল ফুলকপি ক্রিম সুপ।
🎆🎆 মুরগি সবজির স্যুপ
উপকরণ: মটরশুঁটি ১ কাপ, গাজর ১ কাপ, বাঁধাকপি ১ কাপ, ডিম ৩টি, মুরগির মাংস (বুকের অংশ) ১ কাপ, বরবটি আধা কাপ, চিলি সস ২ টেবিল চামচ, লবণ স্বাদমতো, সিরকা ২ টেবিল চামচ, কর্নফ্লাওয়ার ২ টেবিল চামচ, গোলমরিচ ১ টেবিল চামচ, লাল কাঁচামরিচ বাটা আধা চা-চামচ, সয়া সস ২ টেবিল চামচ।
প্রণালি: প্রথমে প্যানে মাংস ভেজে নিন। এরপর বাঁধাকপি, মটরশুঁটি, গাজর, বরবটি, সয়াসস দিন। গোলমরিচ, লবণ, লাল কাঁচা মরিচ বাটা দিন। সিরকা দিন। ২ লিটার পানি দিতে হবে। পানিতে বলক এলে মাংস আর সবজি পানি থেকে তুলে নিতে হবে। মাংস জুলিয়ান কাট করে নিন। এবার সবজি দিন। চিলি সস, গোলমরিচের গুঁড়া দিতে হবে। অতঃপর ডিম ফেটে দিন। আস্তে আস্তে নাড়ুন। সবশেষে কর্নফ্লাওয়ার পানিতে মিশিয়ে স্যুপের ভেতরে দিতে হবে। তারপর নামিয়ে ফেলতে হবে। গরম গরম পরিবেশন করুন।
🎆🎆 ক্লিয়ার ভেজিটেবল স্যুপ
উপকরণ: ফুলকপি ১ কাপ, ব্রকলি ১ কাপ, গাজর ১ কাপ, মটরশুঁটি ১ কাপ, বরবটি ১ কাপ, লবণ স্বাদমতো, চিনি আধা চা-চামচ, লাল কাঁচামরিচ অর্ধেকটি, রসুন কুচি ভাজা ১ টেবিল চামচ, ভেজিটেবল স্টক ৪ কাপ।
প্রণালি: সস প্যানে স্টক দিয়ে সব সবজি দিতে হবে। ফুটে উঠলে ২-৩ মিনিট পর চিনি, লবণ দিয়ে দিন। নামানোর আগে রসুন বেরেস্তা, লাল মরিচের ফালি দিয়ে নামিয়ে ফেলুন।
তিনটি জিনিস স্ত্রীর চেয়ে স্বামীর অধিক হওয়া উচিত
১। বয়স, ২। জ্ঞান, ৩। অর্থ।
পাঁচটি জিনিস স্বামীর চেয়ে "স্ত্রীর" বেশি থাকা উচিত:
১। ধৈর্য্য, ২। পরিচ্ছন্নতা, ৩। ভালোবাসা, ৪। পরিকল্পনা জ্ঞান, ৫। শুদ্ধ জীবন যাপন!
তিনটি জিনিস উভয়ের সমান হওয়া উচিত:
১। একে অপরকে বুঝতে পারা, ২। একে অপরের প্রতি সহনশীলতা, ৩। একে অপরের প্রতি সম্মান ও শ্রদ্ধা!
উপরোক্ত ১১টি জিনিস সংসারের ভিত্তি।❤🌸
Kids Toys
Never beg for a seat in friendship. Don’t say “কিরে দাওয়াত দিলি না”? Or “ওহ তোরা দেখা করলি আমাকে বললি না”Or “কিরে রিপ্লাই দিচ্ছিস না যে”? Build your own table. I know the phase is tough… but someday your table will be bigger than the seat you always wanted to be on 🌻
সোনামণিদের সময় কাটানোর জন্য ভিডিও
বাচ্চাদের সময় কাটানোর জন্য ভিডিও
আপনার বাচ্চাকে এই ভিডিও দেখান
দুর্দিনে টিকে থাকা সুদিনের বিপ্লব করার সমান।
একবার এক মেডিকেলের ছাত্র ছাত্রীদের প্রাক্টিক্যাল ক্লাস চলতেছে। প্রাক্টিক্যালের জন্য একটি ম**!রা কুকুর নিয়ে আসা হলো। প্রফেসর সাহেব হঠাৎ করে সেই কুকুরের পিছন দিয়ে নিজের আঙুল ঢুকিয়ে দিলেন। তারপর আঙুল নিজের মুখে দিলেন৷
এরপর সব ছাত্র-ছাত্রীদের এই কাজ করতে বললেন৷ স্যারের ভয়ে সবাই তাদের আঙুল ঐ মৃত কুকুরের পিছন দিকে ঢুকিয়ে দিয়ে, যার যার মুখে দিলো।
এরপর স্যার বললেন, "বুঝছো”!
মেডিকেলে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ন হল মনোযোগ। তোমরা যদি মনোযোগ দিতা তাহলে বুঝতা যে আমি আমার মিডল ফিঙ্গার ঢুকাইছি আর তর্জনী আঙুল আমার মুখে দিছি!! এখন থেকে মনোযোগ দাও৷ ছাত্র-ছাত্রীরা সব বেহুশ আর এরই নাম মনোযোগ৷
তাই কারো পেছনে আংগুল না দিয়ে মনোযোগ দিয়ে নিজের কাজ করেন, সাফল্য অনিবার্য :)
©️
"আমার সোনার বাংলা" in Pakistan 🇧🇩
অলসতা দূর করার উপায় মন্য কিছু পরামর্শ নিম্নে দেওয়া হলো:
1. নিয়মিত পর্যাপ্ত ঘুম নাওয়া: স্বাস্থ্যকর ঘুম সময়ে সুন্দর অলসতা দূর করতে সাহায্য করে। প্রতিদিন প্রায় 7-8 ঘণ্টা ঘুম নিতে চেষ্টা করুন।
2. প্রস্তুতি করা লিস্ট: আপনার কাজের কাজে যা করতে হলে প্রস্তুতি করা লিস্ট তৈরি করুন। এটি আপনাকে নির্দিষ্ট কাজের প্রতি আগ্রহ ও দিশা প্রদান করতে সাহায্য করতে পারে।
3. দৈনিক ব্যায়াম: নিয়মিত ব্যায়াম করা অলসতা দূর করতে সাহায্য করতে পারে। সক্ষম হতে পারে শারীরিক ক্ষমতা বাড়াতে এবং স্বাস্থ্য বর্ধন করতে।
4. নিয়মিত খাবার: নিয়মিত ও স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া অলসতা দূর করতে সাহায্য করতে পারে। সহীত মুখে মিষ্টি জাতীয় খাবার এবং অত্যধিক ধান-কুট্টির চাল খাওয়া উচিত নয়।
5. আপনার লক্ষ্য সেট করুন: নিজের জীবনে আপনার লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যের সাথে সঙ্গীত স্থির থাকাটি সহায়ক হতে পারে অলসতা দূর করতে।
6. সময় নির্ধারণ: কাজের কাজের সময় নির্ধারণ করে এবং সেই সময় পর্য়াপ্ত কাজ করার চেষ্টা করুন, অলসতা দূর করতে।
এই উপায়গুলি যদি নিয়মিতভাবে অনুসরণ করা হয়, তাহলে অলসতা দূর করা সম্ভব হতে পারে। তবে, যদি অলসতা একটি দীর্ঘকালিক সমস্যা হয় বা মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যা সহ অসুখ সৃষ্টি করে, তাহলে একজন বৈদ্যবর্গের সাথে যোগাযোগ করা উচিত হতে পারে।
★জমির পরিমাণ সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন ধারনা
১ কাঠা = ৭২০ বর্গফুট = ৮০ বর্গগজ
১ কাঠা = ৬৬.৮৯ বর্গমিটার
১ কাঠা = ১.৬৫ শতাংশ
১ কাঠা = ১৬ ছটাক
১ কাঠা = ৩২০ বর্গহাত
২০ কাঠা = ১ বিঘা
৬০ কাঠা = ১ একর
১৪৮২০ কাঠা = ১ বর্গকিলোমিটার
১৪৮.২ কাঠা = ১ হেক্টর
কানি পরিমাপক
১ কানি = ১৭২৮০ বর্গফুট = ১৬১৯ বর্গমিটার = ৪০০০০ বর্গলিংক = ৮০ করা
১ কানি = ৭৬৮০ বর্গহাত = ১৯৩৬ বর্গগজ = ১২০ শতাংশ
১ কানি = ২০ গন্ডা = ৪০ শতাংশ
১ কানি = ২০ গন্ডা = ৪০০০০ বর্গলিংক
১ কানি = ২৪ কাঠা
বিঘা পরিমাপক
১ বিঘা = ৩৩ শতাংশ = ১ পাকি
১ বিঘা = ২০ কাঠা
১ বিঘা = ৬৪০০ বর্গহাত
১ বিঘা = ৩৩০০০ বর্গলিংক
১ বিঘা = ১৬০০ বর্গগজ
১ বিঘা = ১৪৪০০ বর্গফুট = ১৩৩৮ বর্গ মিটার
১ বিঘা = ১৬ গন্ডা ২ করা ২ ক্রান্তি
৩ বিঘা = ১ একর (মোটামুটি) = ১৬০০ বর্গইয়ার্ড
৭৪১ বিঘা = ১৪৮২০ কাঠা = ১০৬৭০৪০০ বর্গফুট = ৯৯১৬৭২ বর্গমিটার = ১ বর্গকিলোমিটার =
২৪৭একর
৭.৪১বিঘা = ১৪৮.২কাঠা = ১০৬৭০৪ বর্গফুট = ৯৯১৩ বর্গমিটার = ১ হেক্টর = ২.৪৭ একর
জেনে নিন
খতিয়ান, পর্চা, চিটা, দখলনামা, বয়নামা, জমাবন্দি, দাখিলা, হুকুমনামা, জমা খারিজ, মৌজা কি?
পাকি পরিমাপক
১ পাকি = ১ বিঘা = ৩৩ শতাংশ
১ পাকি = ২০ কাঠা = ৩৩ শতাংশ
শতাংশ নির্ণয়ের সুত্র
১.৬৫ শতাংশ = ১ কাঠা = ১৬৫ অযুতাংশ = ৭২০ বর্গফুট (মোটামুটি)
১ শতাংশ = ১ শতক = ৪৩৫.৬ বর্গফুট (মোটামুটি)
১ শতাংশ = ১০০ অযুতাংশ = ১০০০ বর্গলিংক
৩৩ শতাংশ = ১ পাকি = ১ বিঘা = ২০ কাঠা
১ শতাংশ = ১৯৩.৬ বর্গহাত
২৪৭.১০৫ শতাংশ = ১ আয়ের
একর পরিমাপক
১ একর = ১০ বর্গচেইন = (৬৬*৬৬০) = ৪৩৫৬০ বর্গফুট
১ একর = ১০০ শতক = ৪৩৫৬৯ বর্গফুট
১ একর = ১০০ শতক = ১০০০০০ বর্গলিংক
১ একর = ১৯৩৬০ বর্গহাত
১ একর = ৪৮৪০ বর্গগজ
১ একর = ৪০৪৭ বর্গ মিটার = ০.৬৮০ হেক্টর
৬৪০ একর = ১ বর্গমাইল
১ একর = ৩ বিঘা ৮ ছটাক
১ একর = ৬০.৫ কাঠা
১ একর = ২ কানি ১০ গন্ডা ( ৪০ শতক কানি অনুসারে)
২৪৭ একর = ১ বর্গকিলোমিটার
হেক্টর পরিমাপক
১ হেক্টর = ২.৪৭ একর
১ হেক্টর = ৭.৪১ বিঘা
১ হেক্টর = ১৪৮.২ কাঠা
১ হেক্টর = ১০৬৭০৪ বর্গফুট
১ হেক্টর = ১০০০০ বর্গমিটার = ৯৯১৩ বর্গমিটার
১ হেক্টর = ১১৯৬০ বর্গগজ
১ হেক্টর = ১.৪৭ একর
১ আয়ের = ২৮.৯ বিঘা
১ হেক্টর = ২৪৭.১০৫ শতক
১ হেক্টর = ৪৭৮৯.৫২৮ বর্গহাত
১ হেক্টর = ১০৭৬৩৯ বর্গফুট
১ হেক্টর = ১১৯৫৯.৮৮২ বর্গগজ
১ হেক্টর = ৭.৪৭৪ বিঘা
১ হেক্টর = ১০০ আয়ের গন্ডা পরিমাপক ১ গন।
নামাজে বসে যে আত্তাহিয়াতু দু'আ পড়ি তার পিছনে এত সুন্দর একটি গল্প তা জানা ছিল না, আমার বিশ্বাস সবার ভাল লাগবে এবং নামাজ পড়ায় মনোযোগ ও বাড়বে। ঈমানও তাজা হবে।
আত্তাহিয়াতু আসলেই অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটি দোয়া। এই দোয়াটার পিছনের গল্পটা জানার পর সত্যি আমার হৃদয়টা অনেক কোমল হয়ে গেছে!
আত্তাহিয়াতু আসলে, আল্লাহর সাথে আমাদের মহানবী (সঃ) কথোপকথন একটা অংশ। যা আমাদের মহানবী (সঃ) মিরাজ যাত্রার সময় হয়েছে মহান আল্লাহর সাথে! মহানবী (সঃ) যখন আল্লাহর সাথে কথোপকথন শুরু করে তখন আল্লাহকে আসসালামু আলাইকুম বলেননি!
তাহলে কি বলেছিল...?
কারন; আমরা মহান আল্লাহকে বলতে পারব না, আল্লাহ আপনার উপর শান্তি নাজিল হউক! কারন; আল্লাহ নিজেই একমাত্র পৃথিবীর সকল শান্তির এবং রহমতের উৎপত্তিস্থল!
মহানবী (সঃ) আল্লাহকে উদেশ্য করে বলেছিলেন:-
▪আত্তাহিইয়া-তু লিল্লা-হি ওয়াছ ছালাওয়া - তু ওয়াত্ ত্বাইয়িবা -তু
অর্থঃ- যাবতীয় সম্মান, যাবতীয় উপাসনা ও যাবতীয় পবিত্র বিষয় আল্লাহর জন্য।
উওরে মহান আল্লাহ বলেন:-
▪আসসালা-মু'আলায়কা আইয়ুহান্নাবিয়ু ওয়া রহমাতুল্লা-হি ওয়া-বারাকাতুহু।
অর্থঃ- হে নবী; আপনার উপরে শান্তি বর্ষিত হউক এবং আল্লাহর অনুগ্রহ ও সমৃদ্ধি সমূহ নাযিল হউক।
এতে মহানবী (সঃ) বলেন:-
▪আসসালা-মু-আলায়না ওয়া আলা ইবাদিল্লা-হিছছালেহীন।
অর্থ:- আল্লাহর সমৃদ্ধি শান্তি বর্ষিত হউক আমাদের উপরে ও আল্লাহর সৎকর্মশীল বান্দাগণের উপরে।
মহান আল্লাহ এবং মহানবী (সঃ) এই কথোপকথন শুনে ফেরেস্তারা বলেন:-
▪আশহাদু আল লা-ইলাহা ইলল্লালাহু ওয়া আশহাদুআন্না মুহাম্মাদান আব্দুহু ওয়া রাসূলুহু।
অর্থ:- আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, আল্লাহ ব্যতীত কোন উপাস্য নেই এবং আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, মুহাম্মাদ (সঃ) তার বান্দা ও রাসূল।
"সুবহানাল্লাহ"।
এখন আমি এবং আপনি আত্তাহিয়াতু গুরুত্ব এবং পিছনের ইতিহাস জানতে পারলাম, এবার একটু চিন্তা করুন তো, এই লেখাটি যদি আপনার মাধ্যমে অন্যান্য মানুষেরাও জানে তাহলে তারাও এই দোয়ার গুরুত্ব বুঝতে পারবে! ইনশাআল্লাহ।
Inferiority Complex খুব জটিল একটা বিষয়। যার মধ্যে inferiority অনেক বেশি তারা সবটা সময় নিজেকে ভীষণ নিচু মনে করে। একটা এরিয়া থেকে না, গোটা যত এরিয়া আছে সবদিক থেকে নিজেকে নিয়ে হিনমন্নতায় ভোগে। উদাহরণ হিসেবে ধরা যাক : একটি মেয়ে সারাদিন ফেইসবুক স্ক্রল করে চেনা, অচেনা অনেকেরই লাইফস্টাইল দেখছে, তারা কতটা হ্যাপি, তারা কতকিছু পারে সেসব অবসেরভেশন করছে। এতদূর অপদি সব ঠিক ছিল। Inferiority আসে যখন নিজেকে কল্পনা করে তাঁদের সাথে compare করতে শুরু করে। শুধু ভার্চুয়াল লাইফ বলে না reality তেও তারা এমনই করে থাকে। যেমন, ধরা যাক একটি মেয়ে নিজের ছবির পাশে নিজের বান্ধবীর ছবি দেখেই ভাবছে যে সে কত সুন্দর কিন্তু আমি নই, সে কতকিছু পারে কিন্তু আমি নই। এই জামাটা পড়লে ওকে যতটা মানায় আমাকে মানায় না। এরপর এই Inferior Feeling আরো ডালপালা বিছাতে শুরু করে যখন comparison টা অপরিচিত মানুষের দিকে ছড়িয়ে যায়। তখন সে বুঝতে শুরু করে আমি ছাড়া প্রতিটা মানুষই কিছু না পারে, কোথাও না কোথাও গিয়ে সবাই স্বয়ংসম্পূর্ণ, সবাই হ্যাপি লাইফ লিড করছে, সবাইকেই কোনো না কোনো ড্রেস মেটেরিয়াল এ মানায় ইত্যাদি। বলতে গেলে উদাহরণ শেষ হবেনা। তাও এটা শুধু একপাক্ষিক বললাম। Academic লাইফ এও একই প্রভাব ঘটে। উদাহরণ - "আমি কখনোই অন্যদের থেকে ভালো মার্ক্স্ পাইনা, এফোর্ট দিতে পারিনা, দিলেও মনমতো পড়াশোনা করে এক্সম দিতে পারিনা, আমার মধ্যে ধৈর্যশীলতা নেই, আমি বিশ্বাস রাখিনা আমিও কখনো ভালো করতে পারি ইত্যাদি। Comparison খুব খারাপ রোগ, এবং inferior feel করাও। যারা এর মধ্যে দিয়ে যায় তারা জানে আসল যন্ত্রনা কি! তারা জানে এখান থেকে বেরিয়ে আসাও সোজা নয়, বরং ভীষণই কঠিন। কারণ compare করতে করতে এটা একটা অভ্যাস হয়ে যায়, একটা পার্সোনালিটি বিল্ড আপ হয়ে যায়, thought process ওভাবেই fixed হয়ে থাকে। আর personality কিংবা thought process পাল্টানো যায়না সহজে, যা করা যায় তা মডিফিকেশন। এমন মানুষদের পাশে থাকবেন, মিথ্যা আশ্বাস দেবেননা, আত্মবিশ্বাস জাগাবেন, সহযোগিতা করবেন। 😊🩷
ঢাকা শহরের বিভিন্ন এলাকার নামকরণের ইতিহাসঃ
★ গেন্ডারিয়া
ইংরেজি শব্দ Grand Area থেকে এসেছে, এখানে আগের দিনের অভিজাত ধনী ব্যাক্তিগন থাকত।
★ ভুতের গলিঃ
এখানে বৃটিশ একজন লোক থাকতেন নাম ছিল Mr. boot, তার নাম থেকে বুটের গলি, পরবর্তীকালে ভুতের গলি নাম হয়েছে।
★ মহাখালিঃ
মহা কালী নামের এক মন্দীরের নাম থেকে হয়েছে বর্তমানের মহাখালী।
★ ইন্দিরা রোডঃ
এককালে এ এলাকায় "দ্বিজদাস বাবু" নামে এক বিত্তশালী ব্যক্তির বাসাস্থান, অট্টলিকার পাশের সড়কটি নিজেই নির্মাণ করে বড় কন্যা "ইন্দিরা" নামেই নামকরণ।
★ পিলখানাঃ
ইংরেজ শাসনামলে প্রচুর হাতি ব্যবহার করা হোতো। বন্য হাতিকে পোষ মানানো হোতো যেসব জায়গায়, তাকে বলা হোতো পিলখানা। বর্তমান "পিলখানা" ছিলো সর্ববৃহৎ।
★ এলিফ্যানট রোডঃ
পিলখানা হতে হাতিগুলোকে নিয়ে যাওয়া হতো "হাতির ঝিল" এ গোসল করাতে, তারপর "রমনা পার্ক"এ রোঁদ পোহাতো।
সন্ধ্যের আগেই হাতির দল পিলখানায় চলে আসতো। যাতায়াতের রাস্তাটির নামকরণ সেই কারণে এলিফ্যান্ট রোড। পথের মাঝে ছোট্ট একটি কাঠের পুল ছিলো, যার নামকরণ হোলো "হাতির পুল"।
★ কাকরাইলঃ
ঊনিশ শতকের শেষ দশকে ঢাকার কমিশনার ছিলেন মিঃ ককরেল। নতুন শহর তৈরী করে নামকরণ হোলো "কাকরাইল"।
★ রমনা পার্কঃ
অত্র এলাকায় বিশাল ধনী রম নাথ বাবু মন্দির তৈরী করেছিলো "রমনা কালী মন্দির"। মন্দির সংলগ্ন ছিলো ফুলের বাগান আর খেলাধুলার পার্ক।
পরবর্তীতে সৃষ্টি হয় "রমনা পার্ক"।
★ গোপীবাগঃ
গোপীনাগ নামক এক ধনী ব্যবসায়ী ছিলেন। নিজ খরচে "গোপীনাথ জিউর মন্দির" তৈরী করেন। পাশেই ছিলো হাজারো ফুলের বাগান "গোপীবাগ"।
★ টিকাটুলিঃ
হুক্কার প্রচলন ছিলো। হুক্কার টিকার কারখানা ছিলো যেথায় সেটাই "টিকাটুলি"।
★ তোপখানাঃ
ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানীর গোলন্দাজ বাহিনীর অবস্থান ছিল এখানে।
★ পুরানা পল্টন, নয়া পল্টনঃ
ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানীর ঢাকাস্থ সেনানিবাসে এক প্ল্যাটুন সেনাবাহিনী ছিল, প্ল্যাটুন থেকে নামকরন হয় পল্টন। পরবর্তীতে আগাখানিরা এই পল্টনকে দুইভাগে ভাগ করেন, নয়া পল্টন ছিল আবাসিক এলাকা আর পুরানো পল্টন ছিল বানিজ্যিক এলাকা।
★ বায়তুল মোকারম নামঃ
১৯৫০-৬০ দিকে প্রেসিডেন্ট আয়ুবের সরকারের পরিকল্পনা পুরানো ঢাকা-
নতুন ঢাকার যোগাযোগ রাস্তার। তাতে আগাখানীদের অনেক ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, আবাসিক বাড়িঘর চলে যায়।
আগাখানীদের নেতা আব্দুল লতিফ বাওয়ানী (বাওয়ানী জুট মিলের মালিক) সরকারকে প্রস্তাব দিলো, তারা নিজ খরচে এশিয়ার মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ মসজিদ তৈরী করবে।
এটা একটা বিরাট পুকুর ছিল "পল্টন পুকুর",
এই পুকুরে একসময় ব্রিটিশ সৈন্যরা গোসল কোরতো। ১৯৬৮ সনে মসজিদ ও মার্কেট প্রতিষ্ঠিত হয়।
★ ধানমন্ডিঃ
এখানে এককালে বড় একটি হাট বোসতো। হাটটি ধান ও অন্যান্য শস্য বিক্রির জন্য বিখ্যাত ছিল।
★ পরীবাগঃ
পরীবানু নামে নবাব আহসানউল্লাহর এক মেয়ে ছিল। সম্ভবত পরীবানুর নামে এখানে একটি বড় বাগান করেছিলেন আহসানউল্লাহ।
পাগলাপুলঃ ১৭ শতকে এখানে একটি নদী ছিল,
নাম-পাগলা।
মীর জুমলা নদীর উপর সুন্দর একটি পুল তৈরি করেছিলেন।
অনেকেই সেই দৃষ্টিনন্দন পুল দেখতে আসত। সেখান থেকেই জায়গার নাম "পাগলাপুল"।
★ ফার্মগেটঃ
কৃষি উন্নয়ন, কৃষি ও পশুপালন গবেষণার জন্য বৃটিশ সরকার এখানে একটি ফার্ম বা খামার তৈরি করেছিল। সেই ফার্মের প্রধান ফটক বা গেট থেকে এলাকার নাম হোলো ফার্মগেট।
★ শ্যামলীঃ
১৯৫৭ সালে সমাজকর্মী আব্দুল গণি হায়দারসহ বেশ কিছু ব্যক্তি এ এলাকায় বাড়ি করেন। এখানে যেহেতু প্রচুর গাছপালা ছিল তাই সবাই মিলে আলোচনা করে এলাকার নাম রাখেন শ্যামলী।
★ সূত্রাপুরঃ
কাঠের কাজ যারা করতেন তাদের বলা হত সূত্রধর। এ এলাকায় এককালে অনেক শূত্রধর পরিবারের বসবাস ছিলো । সেই থেকেই জায়গার নাম হোলো সূত্রাপুর।
কদম পাতা
বাতাবিলেবু থোকায় থোকায় ঝুলে আছে 🫴
"আল্লাহুম্মা ইন্নি আসআলুকা মিন ফাদলিক"
অর্থঃ হে আল্লাহ, আপনি আমার ভাগ্যকে খুলে দিন 🤲
তামিম ও ব্রাজিল ফ্যানরা আছে মহাবিপদে - কারণ এরা মেসির অবসর ভেঙে ফিরে আসায় প্রচুর ট্রল করেছিলো এদিকে এখন তামিমেকে অভিনন্দনও জানাতে পারছে না 😭
কি গ্যাড়াকলে পড়লামরে বাপ!
রোজা রাখার ১০টি শারীরিক উপকারিতা - কোয়ান্টাম মেথড
আমি পদ্মজা গল্পের লিংক..
পর্বঃ ০১
https://www.facebook.com/107642148610134/posts/117247304316285/
পর্বঃ ০২
https://www.facebook.com/107642148610134/posts/117247430982939/
পর্বঃ ০৩
https://www.facebook.com/107642148610134/posts/117248094316206/
পর্বঃ ০৪
https://www.facebook.com/107642148610134/posts/117248250982857/
পর্বঃ ০৫
https://www.facebook.com/107642148610134/posts/117248300982852/
পর্বঃ ০৬
https://www.facebook.com/107642148610134/posts/117255627648786/
পর্বঃ ০৭
https://www.facebook.com/107642148610134/posts/117255774315438/
পর্বঃ ০৮
https://www.facebook.com/107642148610134/posts/117255820982100/
পর্বঃ ০৯
https://www.facebook.com/107642148610134/posts/117256030982079/
পর্বঃ ১০
https://www.facebook.com/107642148610134/posts/117256294315386/
পর্বঃ ১১
https://www.facebook.com/107642148610134/posts/117256730982009/
পর্বঃ ১২
https://www.facebook.com/107642148610134/posts/117256850981997/
পর্বঃ ১৩
https://www.facebook.com/107642148610134/posts/117257034315312/
পর্বঃ ১৪
https://www.facebook.com/107642148610134/posts/117257187648630/
পর্বঃ ১৫
https://www.facebook.com/107642148610134/posts/117257327648616/
পর্বঃ ১৬
https://www.facebook.com/107642148610134/posts/117258747648474/
পর্বঃ ১৭
https://www.facebook.com/107642148610134/posts/117258807648468/
পর্বঃ ১৮
https://www.facebook.com/107642148610134/posts/117258974315118/
পর্বঃ ১৯
https://www.facebook.com/107642148610134/posts/117259050981777/
পর্বঃ ২০
https://www.facebook.com/107642148610134/posts/117259134315102/
পর্বঃ ২১
https://www.facebook.com/107642148610134/posts/117260064315009/
পর্বঃ ২২
https://www.facebook.com/107642148610134/posts/117260227648326/
পর্বঃ ২৩
https://www.facebook.com/107642148610134/posts/117260430981639/
পর্বঃ ২৪
https://www.facebook.com/107642148610134/posts/117260957648253/
পর্বঃ ২৫
https://www.facebook.com/107642148610134/posts/117261120981570/
পর্বঃ ২৬
https://www.facebook.com/107642148610134/posts/117263007648048/
পর্বঃ ২৭
https://www.facebook.com/107642148610134/posts/117263247648024/
পর্বঃ ২৮
https://www.facebook.com/107642148610134/posts/117263407648008/
পর্বঃ ২৯
https://www.facebook.com/107642148610134/posts/117263597647989/
পর্বঃ ৩০
https://www.facebook.com/107642148610134/posts/117263634314652/
পর্বঃ ৩১
https://www.facebook.com/107642148610134/posts/117263780981304/
পর্বঃ ৩২
https://www.facebook.com/107642148610134/posts/117264184314597/
পর্বঃ ৩৩
https://www.facebook.com/107642148610134/posts/117264220981260/
পর্বঃ ৩৪
https://www.facebook.com/107642148610134/posts/117264847647864/
পর্বঃ ৩৫
https://www.facebook.com/107642148610134/posts/117264960981186/
পর্বঃ ৩৬
https://www.facebook.com/107642148610134/posts/117265000981182/
পর্বঃ ৩৭
https://www.facebook.com/107642148610134/posts/117265047647844/
পর্বঃ ৩৮
https://www.facebook.com/107642148610134/posts/117265144314501/
পর্বঃ ৩৯
https://www.facebook.com/107642148610134/posts/117265240981158/
পর্বঃ ৪০
https://www.facebook.com/107642148610134/posts/117265294314486/
পর্বঃ ৪১
https://www.facebook.com/107642148610134/posts/117266627647686/
পর্বঃ ৪২
https://www.facebook.com/107642148610134/posts/117266777647671/
পর্বঃ ৪৩
https://www.facebook.com/107642148610134/posts/117266937647655/
পর্বঃ ৪৪
https://www.facebook.com/107642148610134/posts/117267057647643/
পর্বঃ ৪৫
https://www.facebook.com/107642148610134/posts/117267157647633/
পর্বঃ ৪৬
https://www.facebook.com/107642148610134/posts/117382474302768/
পর্বঃ ৪৭
https://www.facebook.com/107642148610134/posts/117383147636034/
পর্বঃ ৪৮
https://www.facebook.com/107642148610134/posts/117383497635999/
পর্বঃ ৪৯
https://www.facebook.com/107642148610134/posts/117383610969321/
পর্বঃ ৫০
https://www.facebook.com/107642148610134/posts/117383790969303/
পর্বঃ ৫১
https://www.facebook.com/107642148610134/posts/117384270969255/
পর্বঃ ৫২
https://www.facebook.com/107642148610134/posts/117384617635887/
পর্বঃ ৫৩
https://www.facebook.com/107642148610134/posts/117384854302530/
পর্বঃ ৫৪
https://www.facebook.com/107642148610134/posts/117384944302521/
পর্বঃ ৫৫
https://www.facebook.com/107642148610134/posts/117385087635840/
পর্বঃ ৫৬
https://www.facebook.com/107642148610134/posts/117385820969100/
পর্বঃ ৫৭
https://www.facebook.com/107642148610134/posts/117385954302420/
পর্বঃ ৫৮
https://www.facebook.com/107642148610134/posts/117385984302417/
পর্বঃ ৫৯
https://www.facebook.com/107642148610134/posts/117386077635741/
পর্বঃ ৬০
https://www.facebook.com/107642148610134/posts/117386120969070/
পর্বঃ ৬১
https://www.facebook.com/107642148610134/posts/117386604302355/
পর্বঃ ৬২
https://www.facebook.com/107642148610134/posts/117386737635675/
পর্বঃ ৬৩
https://www.facebook.com/107642148610134/posts/117386907635658/
পর্বঃ ৬৪
https://www.facebook.com/107642148610134/posts/117386950968987/
পর্বঃ ৬৫
https://www.facebook.com/107642148610134/posts/117387037635645/
পর্বঃ ৬৬
https://www.facebook.com/107642148610134/posts/117387900968892/
পর্বঃ ৬৭
https://www.facebook.com/107642148610134/posts/117388084302207/
পর্বঃ ৬৮
https://www.facebook.com/107642148610134/posts/117388237635525/
পর্বঃ ৬৯
https://www.facebook.com/107642148610134/posts/117388527635496/
পর্বঃ ৭০
https://www.facebook.com/107642148610134/posts/117388620968820/
পর্বঃ ৭১
https://www.facebook.com/107642148610134/posts/117388687635480/
পর্বঃ ৭২
https://www.facebook.com/107642148610134/posts/117389067635442/
পর্বঃ ৭৩
https://www.facebook.com/107642148610134/posts/117389140968768/
পর্বঃ ৭৪
https://www.facebook.com/107642148610134/posts/117389257635423/
পর্বঃ ৭৫
https://www.facebook.com/107642148610134/posts/117389404302075/
পর্বঃ ৭৬
https://www.facebook.com/107642148610134/posts/117390227635326/
পর্বঃ ৭৭
https://www.facebook.com/107642148610134/posts/117390264301989/
পর্বঃ ৭৮
https://www.facebook.com/107642148610134/posts/117390437635305/
পর্বঃ ৭৯
https://www.facebook.com/107642148610134/posts/117390544301961/
পর্বঃ ৮০
https://www.facebook.com/107642148610134/posts/117390694301946/
পর্বঃ ৮১
https://www.facebook.com/107642148610134/posts/117390930968589/
পর্বঃ ৮২
https://www.facebook.com/107642148610134/posts/117390980968584/
পর্বঃ ৮৩
https://www.facebook.com/107642148610134/posts/117391074301908/
পর্বঃ ৮৪
https://www.facebook.com/107642148610134/posts/117391197635229/
পর্বঃ ৮৫
https://www.facebook.com/107642148610134/posts/117391247635224/
পর্বঃ ৮৬
https://www.facebook.com/107642148610134/posts/117391904301825/
পর্বঃ ৮৭
https://www.facebook.com/107642148610134/posts/117392017635147/
পর্বঃ ৮৮
https://www.facebook.com/107642148610134/posts/117392077635141/
পর্বঃ ৮৯
https://www.facebook.com/107642148610134/posts/117392124301803/
পর্বঃ ৯০ (১ম অংশ) ⚠️
https://www.facebook.com/107642148610134/posts/117392300968452/
পর্বঃ ৯০ (২য় অংশ)⚠️
https://www.facebook.com/107642148610134/posts/117689350938747/
পর্বঃ ৯১ (প্রথম অংশ)
https://www.facebook.com/107642148610134/posts/117392344301781/
পর্বঃ ৯১ (দ্বিতীয় অংশ)
https://www.facebook.com/107642148610134/posts/117392444301771/
পর্বঃ ৯১ (শেষ অংশ)
https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=145429978246052&id=100083371515644&mibextid=Nif5oz
এমন একাকীত্ব চাই💙🌊
অত্যধিক ভাল এবং ভদ্রলোক হওয়া আপনাকে সর্বদা কর্পোরেট জগতে সফল করবে না।
আপনি যদি আপনার স্বপ্নের ব্যাপারে সিরিয়াস হয়ে থাকেন তবে কয়েকটি ব্যাপারে আপনার লক্ষ্য রাখতে হবে:
১. একা হয়ে যাওয়ার প্রস্তুতি নিন, সম্পূর্ণ একা।
২. হাজারো লোকের কটু কথা সমালোচনা এসব সহ্য করতে হবে।
৩. বন্ধুহীন হয়ে যাবেন আপনি। সম্পূর্ণ বন্ধুহীন হয়ে যাওয়ার জন্য মানসিকভাবে প্রস্তুতি গ্রহণ করুন।
৪. সারা পৃথিবীকে মোকাবেলা করার জন্য আপনাকে একা লড়তে হবে।
৫. ব্যর্থ হয়ে যাওয়ার জন্য প্রস্তুতি গ্রহণ করুন। কেননা, ব্যর্থতা বারবার বারবার বারবার বারবার বারবার আসবে আপনার জীবনে।
৬. বিষন্নতা বিমর্যতা বিমরসতা এই সব কিছু ঘিরে ধরবে আপনাকে, এই ব্যাপারে কিন্তু আপনার আগেই মনোবল সঞ্চয় করে রাখতে হবে।
"ক" ব্যবহার করে এতো দীর্ঘ লেখা আমি প্রথম পড়লাম। লেখক বা লেখিকার নাম উল্লেখ ছাড়াই লেখাটা পেলাম। অসাধারণ দক্ষতা।
পুরোটা পরে দেখুন খুব ভালো লাগবে আপনাদের।
কিশোরগঞ্জের কটিয়াদী কলেজের কনিষ্ঠ কেরাণী কার্তিক কুমার কর্মকারের কোকিল কন্ঠী কন্যা কপিলা কর্মকার কাশিতে কাশিতে করুণ কন্ঠে কমল কাকাকে কহিল, "কাকা, কড়ি কাঠের কেদারা কিংবা কারখানার কাপড় কেনাকাটায় কৃষাণীরা কিছুটা কৃচ্ছতা করিলেও কলকাতার কিশোরী কন্যাদের কাছে কুষ্টিয়ার কুচকুচে কালো কাতান কাপড়ের কদর কল্পনাতীত।
কীর্তিমান কতিপয় কলাকুশলী কিংবা কিশোর কবিরাও কালি-কলমের কল্যাণে- কদরের কিছু কার্যকর কথা কৌশলে, কখনো কবিতার কিতাবে, কখনো 'কালের কন্ঠ' কাগজের কলামে কহিয়াছেন।
কিন্তু কাকা, কষ্মীনকালে কেউ কী কখনো কহিয়াছেন? কী কারণে, কিসের কারসাজিতে, কেমন করিয়া কোথাকার কোন কাশ্মিরী কম্বল কিংবা কর্ণাটকের কমলা কাতানের কাছে কালক্রমে কুলীন কূলের কায়িক কৃষাণীদের কাঙ্খিত কালজয়ী কারুকার্যময় কাতান কাপড়ের কদর কমিল"?
কাজে-কর্মে কুশীলব কিন্তু কেবলই কৌতুহলী কপিলা কর্মকারের কঠিন কথায় কিঞ্চিত কর্ণপাত করিয়া ক্লান্ত কাকা কুষ্টিয়ার কিংবদন্তি কালো কাতানের ক্রমেই কদর কমার কয়েকটি কারণ কোমল কন্ঠে কপিলার কানে কানে কহিলেন।
কৃষ্ণকায় কাকাকে কাপড়ের কষ্টের কিচ্ছা কাহিনী কহিয়া কপিলা কর্দমাক্ত কলস কাঙ্খে করিয়া কালোকেশী কাকিকে কহিল, _"কাবেরী কোলের কেয়া-কুঞ্জে কোয়েলের কলকাকলি কিংবা কেতকী কদম কুসুম কাননে কোকিলের কন্ঠে কুহু কুহু কুজনের কতই কারিশমা! কিন্তু কাকী, কদর্য কাক কী কারণে কর্কশ কন্ঠে কানের কাছে কেবল কা-কা করে"?_
কাঁচের কংকন করিয়া কিংকর্তব্যবিমূঢ় কাকী কিলানো কাঁঠালের কদলি কচলাইতে কচলাইতে কহিলেন, _"কুৎসিত কেতাদুরস্ত কাকের কাজই কা-কা কলরবে কোলাহল করিয়া কেরামতির কৃতিত্ব কুড়ানো।
হস্তমৈথুনের ফলে কোষ্টবদ্ধতা রোগ সৃষ্টি হয়। মেজাজ খিটখিটে হয়ে যায়, অল্প কথায় রাগ ধরে বেশী, ধৈর্যশক্তি দুর্বল হয়ে পড়ে, স্নায়বিক দুর্বলতা দেখা দেয়, দেহ-মন থেকে স্ফুর্তি চলে যায়, মন দুশ্চিন্তাগ্রস্ত হয়, শারীরিক দুর্বলতা প্রকাশ পায়, সুন্দর স্বাস্থ্য ধ্বংস হয়ে যায়, দৃষ্টিশক্তি লোপ পায়, পিঠ কুঁজিয়ে যায়, পিঠে এক প্রকার ব্যথা অনুভূত হয়। হস্তমৈথুনের ফলে স্মৃতিশক্তি হ্রাস পায়, পড়াশোনায় প্রচন্ড প্রভাব ফেলে এই গুপ্ত যৌনাচার। হস্তমৈথুনের ফলে খাদ্য হজমে গোলযোগ দেখা দেয়। কর্তব্যে ক্রটি প্রকাশ পায়, আল্লাহর ইবাদতে ঔদাস্য সৃষ্টি হয়, রোযা নষ্ট হয়ে যায়।
হস্তমৈথুনের ফলে মনের কাছে সব সময় নিজেকে একজন অপরাধী বলে অনুভূত হলে লোক-সমাজেও তার আচরণে সে ভাব ফুটে ওঠে। সর্বদা নির্জনে থাকতে ইচ্ছা হয়।
অনেক সময় এ কু-অভ্যাসের প্রভাব অভ্যাসীর চেহারায় পরিস্ফুট হয়। বলা বাহুল্য, এমন কুপ্রবৃত্তির কাছে পরাজয় স্বীকার করা এবং অতিশয় কামাসক্ত হয়ে পড়া মানুষের বিশেষ করে কোন মুসলিমের উচিত নয়। যথাসম্ভব এমন উত্তেজনা ও কুঅভ্যাসকে দমন করা অবশ্যকর্তব্য। মন্দ-প্রবণ মন ও শয়তানের বিরুদ্ধে জিহাদ করা এবং তাতে জয়লাভ করা মু'মিনের কর্তব্য।
ভালো ছাত্র হবেন যেভাবে
একদিকে ঝড়ের গতিতে পড়ে যাচ্ছেন আর আরেকদিকে ঠিক একইভাবে ভুলেও যাচ্ছেন। পড়াশোনার ক্ষেত্রে এমন সমস্যায় পড়েননি এমন মানুষ খুব কমই আছে। বেশিরভাগ ছাত্র ছাত্রীদের এই একটি বিষয় নিয়ে হা-হুতাশ করতে শোনা যায় যে তারা পড়া পড়ে মনে রাখতে পারেন না। এক্ষেত্রে আপনাদের এই হা-হুতাশ দূর করতে কিছু টিপস প্রদান করা হল।পড়ালেখা মনে রাখার টেকনিক
০১। পড়ার সাথে নিজেকে সম্পৃক্ত করুনঃ
আপনি যা পড়ছেন সেই বিষয়ের সাথে নিজেকে সম্পৃক্ত করুন। নিজে নিজেকে প্রশ্ন করুন ও পড়ার ভেতর থেকে উত্তর ও নিজেই খুঁজে বের করুন। যখনই আপনি কোনো বিষয়ে পড়তে গিয়ে ঘটনার কারণ ও ফলাফল সম্পর্কে নিজে থেকে জানার চেষ্টা করবেন তখন সেই পড়া আপনার ভেতর খুব পাকাপোক্তভাবে বসে যাবে। তাই সহজে আপনার মন থেকে পড়া হারিয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা অনেকখানি কমে যায়।
০২। নোট করে করে পড়ুনঃ
একটানা কোনো বিষয় পড়ে না গিয়ে বরং ছোট ছোট অংশে ভেঙে ভেঙে বা অল্প করে করে পড়ুন। এক নাগারে কোনো বিষয়ে পড়ে গেলে আপনার ভুলে যাওয়ার সুযোগ থাকে, তাই ছোট ছোট অংশে ভেঙে বা নোট করে পড়লে আপনার স্মৃতিতে তা ভালোভাবে আটকে যায় আর ভুলে যাওয়ার সম্ভাবনা কমে যায়।
০৩। যা পড়ছেন তা কল্পনা করার চেষ্টা করুনঃ
আপনি যে বিষয়ে পড়ছেন ভা যে ঘটনা সম্পর্কে পড়ছেন সেটা নিজে নিজে কল্পনা করার একটা চেষ্টা করে দেখুন। যদি আপনি কোনো যুদ্ধ সম্পর্কে পড়তে বসেন তাহলে নিজেকে যুদ্ধ ময়দানে কল্পনা করুন, ভাবুন কেন আপনি যুদ্ধে এসেছেন আর কি নিয়েই বা এই যুদ্ধ। দেখবেন পড়ার বিষয়বস্তু আপনার মস্তিস্কে একটি স্থায়ী জায়গা দখল করে থাকবে।
০৪। একটু ব্যতিক্রম ঘটনায় বাড়তি মনোযোগ দিনঃ
কোনো বিষয়ে পড়তে গিয়ে হয়তো আপনার সামনে অন্য রকম কাহিনী বা ঘটনা সম্পর্কিত আলোচনা আসবে, কারণ সবটাই আপনার জানা বিষয় সম্পর্কিত আলোচনা সামনে পড়বেনা এমনটাই কাম্য। তাই এইসব সময়ে আপনি আপনার আলোচ্য বিষয়বস্তুতে বাড়তি মনোযোগ প্রদান করুন। আপনার একটু বাড়তি দেখাশোনা পড়া মনে রাখতে ইতিবাচক ভূমিকা রাখবে।
০৫। অনুশীলন করুনঃ
আপনার মুখস্ত পড়া মনে রাখতে বার বার সেটি অনুশীলন করুন। সব থেকে ভালো হয় যদি আপনার আলোচ্য বিষয় পড়ার পাশাপাশি একটু একটু লিখার অভ্যাস গড়ে তুলতে পারেন। যেকোনো বিষয় পড়ার সাথে সাথে লিখতে স্মরণশক্তি বৃদ্ধি পায়। তাই বার বার পড়া বিষয় অনুশীলন করুন।
০৬। পড়ার ফাঁকে ফাঁকে বিশ্রাম নিনঃ
আপনি যদি ভেবে থাকেন শুধু একটানা পড়ে গেলেই পড়া বিষয় আপনার মনে থাকবে তাহলে ভুল করবেন। বরং পড়ার ফাঁকে ফাঁকে বিরতি নিন, আর বিরতির পর আগের পড়াগুলো মনে মনে আওড়ানোর চেষ্টা করুন। এভাবে পড়লে দেখবেন আপনার স্মরণশক্তি এমনিতেই বাড়বে।
সবার মেধা সমান নয় আর একইভাবে একই কায়দায় পড়লে সবায় তা মনে রাখতে পারবে এটাও সম্ভব নয়। তাই নিজে নিজে পড়া মনে রাখার নতুন নতুন কৌশল আয়ত্ত করুন।
সঠিক নিয়মে পড়ালেখার টেকনিক
পড়া বুঝে মনে রাখার সহজ উপায়টা কী? মুখস্থবিদ্যা কোনো সমাধান না, আর মুখস্থ করা মানে সেটা বোঝা, মনে রাখা কোনোটাই না। কোনো কিছু পড়ে সহজে সেটা মনে রাখতে হলে আপনাকে স্মৃতি গড়ার কায়দা জানতে হবে।
পরিচিত অনেক ছাত্রকেই দেখবেন, একবার পড়লেই মনে রাখতে পারে, সেখানে আপনি হয়তো ঘন্টার পর ঘণ্টা ঘষটে ঘষটেও কিছু মনে রাখতে পারছেন না।
তাহলে কায়দাটা কী? আঁতেল ভালো ছাত্র কাউকে জিজ্ঞেস করলে বলবেনা হয়তো তাদের গোপন রহস্য, তাই এই লেখা থেকে জেনে নিন সেটা।
০১। পড়তে বসার আগে একটু চিন্তা করুন- কী পড়বেন, কেন পড়বেন, কতক্ষণ ধরে পড়বেন। প্রত্যেকবার পড়ার আগে কিছু টার্গেট ঠিক করে নিন। যেমন, এত পৃষ্ঠা বা এতগুলো অনুশীলনী।
০২। বিষয়ের বৈচিত্র্য রাখুন। নিত্য নতুন পড়ার কৌশল চিন্তা করুন।
০৩। দেখা, দেখতে পারা ~ কোনো জিনিস মনে রাখতে হলে সেটা দেখা অথবা কল্পনায় করাটা দরকারী। ধরা যাক, মোগল সম্রাট আকবরের শাসনামল মনে রাখতে হবে। বিরক্তিকর সব জিনিষ তোতাপাখির মতো মুখস্থ করার চাইতে চোখ বুঁজে একবার সম্রাট আকবরকে কল্পনা করেন, হাতির পিঠে বসে মোগলাই পরোটা খেতে খেতে কটকটে হলুদ পাঞ্জাবি পরা হিমুর সাথে যুদ্ধ করছে। পানিপথের যুদ্ধ আর তোতার মতো মুখস্থ করা লাগবেনা, এই দৃশ্যটা মনে করলেই বাকিটা মনে থাকবে আপনার।
০৪। সম্পর্ক — কোনোকিছু পড়ার পরে সেটার সাথে আপনার পরিচিত কিছুর সম্পর্কটা চিন্তা করে নিন। যেমন ধরেন বয়েলের সূত্র দিয়ে গ্যাসের গতিবিধির তত্ত্ব মনে রাখতে হবে। বয়েল এর নামটা বয়লারের মতো, তাই না? আবার অনেকটা কয়েলের মতো লাগে। কয়েল থেকে ধোয়া টাইপের গ্যাস বের হয়, তাই না? এভাবে যেটাই পড়বেন, পরিচিত কিছুর সাথে সম্পর্ক বের করেন। আবার যেগুলা পড়ছেন, তাদের নিজেদের মধ্যে সম্পর্ক বের করেন।
০৫। একটানা না পড়ে বিরতি দিয়ে পড়বেন। কারণ গবেষণায় দেখা গেছে, একটানা ২৫ মিনিটের বেশি একজন মানুষ মনোযোগ দিতে পারে না। তাই একটানা মনোযোগের জন্যে মনের ওপর বল প্রয়োগ না করে প্রতি ৫০ মিনিট পড়ার পর ৫ মিনিটের একটা ছোট্ট বিরতি নিতে পারেন। কিন্তু এ বিরতির সময় টিভি, মোবাইল বা কম্পিউটার নিয়ে ব্যস্ত হবেন না যা হয়তো ৫ মিনিটের নামে দু-ঘণ্টা নিয়ে নিতে পারে।
০৬। পড়ুন, লিখুন, আঁকুন, মনে রাখুন – ১০ মিনিটের বেশি কিছু পড়বেন না।১০ মিনিট পড়ার পরে যেটা পড়লেন, সেটাকে লিখে ফেলেন, অথবা সেটা নিয়ে ছবি আঁকেন। চিন্তার কিছু নাই, ছবি আঁকতে না পারলেও কাকের ঠ্যাং মার্কা কিছু আঁকেন। তার পর পরের পড়ায় যান। কারণ মনে কিছু ঢোকার পরে সেটা যদি লেখার মাধ্যমে হাতে না আনেন, তাহলে মন থেকে কান দিয়ে সেটা বেরিয়ে পালাবেই। তাই পড়া, লেখা, মনে রাখা, এই চক্রে পড়ার অভ্যাস করেন, সহজেই মনে থাকবে সবকিছু।
০৭। অল্প অল্পেও অনেক – একবারে গাছের আগায় উঠা যায় না। তাই একগাদা জিনিষ একবারে এক দফায় না পড়ে অল্প অল্প করে পড়েন। মনের জগতে ওভারডোজ সহ্য হয় না।
০৮। এনার্জি লেভেলের সঙ্গে আগ্রহের একটা সম্পর্ক আছে। এনার্জি যত বেশি মনোযোগ নিবদ্ধ করার ক্ষমতা তত বেশি হয়। আর অধিকাংশ ছাত্রছাত্রীর দিনের প্রথমভাগেই এনার্জি বেশি থাকে। তাদের ক্ষেত্রে দেখা গেছে, যে পড়াটা দিনে এক ঘণ্টায় পড়তে পারছে সেই একই পড়া পড়তে রাতে দেড় ঘণ্টা লাগছে। তাই কঠিন, বিরক্তিকর ও একঘেয়ে বিষয়গুলো সকালের দিকেই পড়ুন। পছন্দের বিষয়গুলো পড়ুন পরের দিকে। তবে যদি উল্টোটা হয়, অর্থাৎ রাতে পড়তে আপনি স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করেন, তাহলে সেভাবেই সাজান আপনার রুটিন।
০৯। মনোযোগের জন্যে আপনি কোন ভঙ্গিতে বসছেন সেটি গুরুত্বপূর্ণ। সোজা হয়ে আরামে বসুন। অপ্রয়োজনীয় নড়াচড়া বন্ধ করুন। চেয়ারে এমনভাবে বসুন যাতে পা মেঝেতে লেগে থাকে। টেবিলের দিকে একটু ঝুঁকে বসুন। আপনার চোখ থেকে টেবিলের দূরত্ব অন্তত দুই ফুট হওয়া উচিৎ।
১০। পড়তে পড়তে মন যখন উদ্দেশ্যহীনতায় ভেসে বেড়াচ্ছে জোর করে তখন বইয়ের দিকে তাকিয়ে না থেকে দাঁড়িয়ে পড়ুন। তবে রুম ছেড়ে যাবেন না। কয়েকবার এ অভ্যাস করলেই দেখবেন আর অন্যমনস্ক হচ্ছেন না।
১১। প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে পড়তে বসুন এবং পড়তে বসার আগে কোনো অসমাপ্ত কাজে হাত দেবেন না বা সেটার কথা মনে এলেও পাত্তা দেবেন না। চিন্তাগুলোকে বরং একটা কাগজে লিখে ফেলুন।
১২। টার্গেট মতো পড়া ঠিকঠাক করতে পারলে নিজেকে পুরস্কৃত করুন, তা যত ছোটই হোক।
১৩। যেখানে আপনি পড়তে কমফোর্ট ফিল করবেন, সেখানেই পড়বেন। সবসময় একই জায়গায় বা পরিবেশে পড়ার চেষ্টা করবেন।
১৪। এমন জায়গায় পড়তে বসুন যেখানে আপনি সর্বোচ্চ মনোযোগ দিয়ে পড়তে পারবেন।
কীভাবে আপনার মনে রাখার ক্ষমতাকে বাড়াবেন?
০১। প্রথমত, যা আপনি মনে রাখতে চান তা মনোযোগ দিয়ে ধীরে ধীরে পড়ুন এমন ভাবে পড়বেন যেন নিজের কানে স্পষ্ট শুনুতে পান।কি পরছেন তা বুঝার চেষ্টা করুন … প্রথমবারে বুঝতে না পারলে পুনরায় পড়ুন … যে শব্দ বুঝতে পারছেন না তা দাগান সেইগুলোর অর্থ জানা না থাকলে তা খুঁজে জেনে নিন ।
০২। একই সময় যদি একটা বিষয়েই মনোযোগ দেন তাহলে এটা সহজ হবে। যে তথ্যগুলো মনে রাখতে চান সেগুলোকে নির্দিষ্ট করুন এবং শুধু তাতেই মনোযোগ দিন। যেমন, বইয়ের যে তথ্যগুলো আপনি নতুন দেখছেন বা কঠিন মনে হচ্ছে সেগুলোই হবে আপনার মনোযোগের বিষয়।
০৩। একটি বিষয়কে আপনি যত ভিন্ন দৃষ্টিকোণ এবং ব্যাখ্যা থেকে বুঝবেন তত এটি আপনার মনে রাখা সহজ হবে। যত পুরনো জানা তথ্যের সঙ্গে মিল-অমিল চিন্তা করবেন, তত আপনার মনে থাকবে।
০৪। যা মনে রাখতে চান, তাকে একটি পূর্ণাঙ্গ কাঠামোয় রূপান্তরিত করুন। আংশিক না করে বিষয়টি পুরোপুরি শিখতে বা বুঝতে চেষ্টা করুন। মনে রাখার ক্ষেত্রে ছবির ক্ষমতা অনেক বেশি। তাই কোনো জটিল বা ব্যাপক বিষয়কে ছবি, চার্ট বা ডায়াগ্রামে সাজিয়ে নিন।
০৫। মনে রাখার জন্যে প্রথমবার পড়ার দুই/এক দিনের মধ্যেই পড়াকে রিভাইজ করুন।
০৬। এছাড়া তৈরি করতে পারেন মনে রাখার নানা ছন্দ। যেমন, মোঘল সাম্রাজ্যের পরম্পরা বোঝাতে ‘বাবার হইলো একবার জ্বর, সারিলো ওষুধে’ ছড়াটি আওড়ালেই (বাবর হুমায়ূন আকবর জাহাঙ্গীর সাজাহান আওরঙ্গজেব) প্রমুখ মোঘল বাদশাহদের নাম একের পর এক বলে দেয়া যায়।
মনে রাখার জন্য আমি একটা টেকনিক ফলো করি। জানি না অন্য কারো ক্ষেত্রে কাজ করে কিনা, সেইটা হল ক্যামেরা টেকনিক
এইটা একধরনের মনে রাখার গেইমের মত …
যেমন আমি কোন নম্বর বা লাইন বা প্যারা এইবার দেখে চোখ বন্ধ করে ফেলি অনেকটা ক্যামেরায় ছবি ধারণ করার মত। তারপর চিন্তা করি সেখানে কি কি ছিল। এর পর ওই তথ্যের সাথে মিলায় দেখি কতটুকু মিলল…
এভাবে কয়েক বার ট্রায় করি … অন্য যে কোন পদ্বতির চেয়ে এই পদ্বতিতে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দ্রুত ও ভালো মনে থাকে। যারা আগে ট্রায় করেন নি তারা ট্রায় করে দেখতে পারেন। এতে আপনার মনে রাখার ক্ষমতা বাড়বে …
ব্যাস, পেয়ে গেলেন তো ভালো ছাত্রদের গোপন রহস্য! এবারে পড়তে বসে এগুলাকে প্রয়োগ করে ফেলেন, সহজেই মনে রাখতে পারবেন সবকিছু।
“হেল্প জোন সিলেট”
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Contact the public figure
Telephone
Website
Address
Dhaka
1206