RBC Academy

S.S.C &H.S.C শিক্ষার্থীবৃন্দ Dr.Ripon Sir এর জীববিজ্ঞান ক্লাস পেতে RBC Academy তে লাইক দিন।

12/07/2024

ঢাকা মেডিকেল কলেজ।
সকলের স্বপ্ন আজকের জন্য পানির তলে। 🤣

12/07/2024

নটরডেম কলেজের সামনে।

03/07/2024

ক্ষমতা পদ এসব পেলে তার অপব্যবহার করতে নেই।
ক্ষমতার অপব্যবহার না করে যথাযথ ব্যবহার করলে সম্মানজনক ভাবে ইতিহাস হয়ে থাকবেন।

শুনশান রেল স্টেশন, দিনের শেষ ট্রেনটি প্লাটফর্ম ছেড়ে চলে গেছে। এক বৃদ্ধা বসেই আছেন। জানেন না পরের ট্রেনটি আসবে পরের দিন। এক কুলির নজর গেল সেদিকে।

-মাইজি, তুমি কোথায় যাবে?
- দিল্লি যাব বাবা ছেলের কাছে।
- আজকে তো আর ট্রেন নেই মাইজি।

বৃদ্ধার অসহায় দৃষ্টি। কুলিটির বোধহয় দয়া হল।

- মাইজি তোমায় ওয়েটিং রুমে রেখে আসি।
- তাই চল বাবা। কি আর করব!
- তোমার ছেলে বুঝি দিল্লিতে থাকে?
- হ্যাঁ বাবা।
- কি করে?
- রেলে কি যেন একটা কাজ করে!
- নামটা বল দেখি। যোগাযোগ করা যায় কিনা দেখছি।
- ও তো আমার লাল। সবাই ওকে লাল বাহাদুর শাস্ত্রী বলে ডাকে যে!
তিনি তখন ভারতীয় রেলওয়ের ক্যাবিনেট মিনিস্টার। মুহূর্তের মধ্যে গোটা স্টেশন তোলপাড়। কিছুক্ষণের মধ্যেই চলে এলো সালুন কার। বৃদ্ধা অবাক। তাঁর ছেলের এত ক্ষমতা! লাল বাহাদুর কিছুই জানতেন না। সমস্ত আয়োজন করেছিল ভারতীয় রেল।

পরিশেষে একটিই কথা। এমন মা না হলে অমন ছেলে হয়? এই রকম নেতা এখন দুর্লভ, এরা ক্ষমতা প্রতিপত্তির জন্য পদে বসেননি, এরাই পদকে অলংকৃত করেছেন।

ছেলের দেখা পাওয়ার পর
তিনি ছেলেকে জিজ্ঞাসা করলেন - বেটা , তু রেলমে কেয়া কাম করতে হো? এলোগ পুছা তো ম্যায়নে কুছ নেহি বোলপায়া।

তার উত্তরে ছেলে বলেছিলেন - ছোটি সি কাম মা।

28/06/2024

"কালেক্টর ম্যাডাম, আপনি মেকআপ করেন না কেন ?"
***************************************

কেরলের মলাপ্পুরম জেলার কালেক্টর শ্রীমতী রানী সোয়ামই....এক ঝাঁক কলেজ ছাত্রীদের সাথে কথা বলছিলেন ।

মহিলার কবজিতে সামান্য একটা ঘড়ি ছাড়া অন্য কোন প্রসাধন নেই । ছাত্রীরা দেখে আশ্চর্য্য হয়ে যায়, যে ওনার মুখের ওপরে সামান্য ফেস পাউডারের স্পর্শ মাত্র নেই ।

কথাবার্তা মূলতঃ ইংরিজিতেই হচ্ছিল । ভদ্রমহিলা দুই তিন মিনিট মাত্র কথা বলেছেন । ওনার প্রতিটি শব্দের মধ্যে দৃঢ় সংকল্পের স্পষ্ট আভাস ।

কথপোকথন হচ্ছিল, -- "আপনার নাম ম্যাডাম ?"

-- "আমার নাম রানী । সোয়ামই আমার পারিবারিক নাম । আমি ঝাড়খন্ড রাজ্যের মূল নিবাসী । আর কিছু জানতে চাও ?"

ভিড়ের মধ্যে একটি মেয়ে হাত তোলে ।

-- "হ্যাঁ, বলো ?"...

--- "ম্যাডাম, কিছু মনে করবেন না । আপনি মেকআপ করেন না কেন ?"

প্রশ্ন শুনে কালেক্টর ম্যাডাম হঠাৎ-ই অস্বস্তি বোধ করেন । ওনার মুখের হাসি মিলিয়ে যায় । ছাত্রীরাও চুপ !

ম্যাডাম কালেক্টর টেবিলের ওপর রাখা বোতল থেকে অল্প জল খেয়ে মেয়েটিকে বসার ইঙ্গিত করেন । স্বল্পভাষী কালেক্টর ম্যাডাম বললেন, --- "দেখ, তোমার প্রশ্নটা সত্যিই বেশ মুশকিলে ফেলেছে । দু'-এক কথায় এই প্রশ্নের উত্তর দেওয়া সম্ভব নয় । এর জন্য তোমাদের আমার জীবনের কিছু স্মৃতি ভাগ করে নিতে হবে । তার জন্য হয়তো তোমাদের ব্যস্ত সময়ের থেকে মিনিট দশেক লাগতে পারে । তোমরা কি দশ মিনিট ধৈর্য্য ধরতে রাজি আছ ?"

--- "হ্যাঁ হ্যাঁ, ম্যাডাম, আমরা রাজি আছি, আপনি বলুন ।" মেয়েরা সমস্বরে বলে ওঠে ।

-- "ঠিক আছে । আমার জন্ম হয়েছিল ঝাড়খন্ড রাজ্যের এক আদিবাসী পরিবারে ।" কালেক্টর ম্যাডাম একবার তাঁর শ্রোতাদের মুখের পানে দৃষ্টি দেন । সকলে আগ্রহ ভরে তাকিয়ে তাঁর দিকে ।

--- "আমার জন্ম কোডারমা জেলার এক প্রত্যন্ত আদিবাসী এলাকার একটা ছোট্ট ঝুপড়ির মধ্যে । চারপাশে মাইকা-র খনি ।

--- "বাবা মা সেখানেই খনিকের কাজ করতেন । আমার চেয়ে বড় দুই ভাই ছিল, আর একটা ছোট বোন । আমরা সকলেই ঐ ছোট্ট ঝুপড়িটার মধ্যে থাকতাম । বর্ষায় ঝুপড়ির মধ্যে জল ঝরতো, শীতে শিশির । বাবা মা খুবই কম পয়সায় ঐ সব খাদানে কাজ করতেন, কারণ ও ছাড়া অন্য আর কোন কাজ তাঁরা জানতেন না । তবে কাজটা ছিল খুবই নোংরা ।"

--- "আমার যখন বছর চারেক বয়স, বাবা - মা, দুই ভাই, সকলেই কেন জানিনা কি এক অজানা অসুখে আক্রান্ত হয়ে বিছানা নিলেন । আচ্ছা, তখন ওঁরা নিজেরাও জানতেন না যে তাঁদের রোগের মূল কারণ হলো ঐ খাদানের বাতাসে মিশে থাকা মাইকা-র ধূলো । আমার বয়স ৫ বছর হতে না হতে এক ভাই মারা গেল রোগে ।"

দীর্ঘশ্বাস ফেলে কালেক্টর ম্যাডাম চুপ করে থাকেন । রুমাল দিয়ে চোখের জল মোছেন । পুরোনো স্মৃতি সত্যিই কষ্টদায়ী ।

--- "বেশিরভাগ দিনই খাবার বলতে জুটতো একটা কি দুটো রুটি আর ভরপেট জল । রোগে ভুগে একসময় দুই ভাইয়েরই মৃত্যু হলো । তোমরা বলবে ডাক্তার দেখানো উচিত ছিল । আমাদের গ্রামে ডাক্তার তো দূরের কথা, একটা স্কুল পর্যন্ত ছিল না । ছিল না কোন হাসপাতাল, স্বাস্থ্যকেন্দ্র বা নিদেনপক্ষে একটা শৌচাগার । বিদ্যুৎ তো ছিলই না । তোমরা কল্পনা করতে পার এমন একটা গ্রামের কথা ?"

--- "এর মধ্যেই একদিন বাবা হাড় চামড়া সার, অভুক্ত, আমার হাত ধরে টেনে নিয়ে গেল টিনের চাদর দিয়ে ঘেরা একটা অভ্র খাদানে । পুরোনো আর গভীর হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে খাদানটা বেশ বদনামও কুড়িয়েছে । লাগাতার খুঁড়তে খুঁড়তে তখন খাদানটা অতলান্ত গভীর । মাটির নিচে শত সহস্র ধারায় ছড়িয়ে পড়েছে তার গভীর গহ্বরের জাল । আমার কাজ ছিল খনির ঐ ছোট ছোট গহ্বরের মধ্যে ঢুকে সেখান থেকে অভ্রের আকরিক তুলে নিয়ে আসা । দশ বছরের কম বয়সী ছেলেমেয়েরাই পারে ঐরকম গভীর গর্ত থেকে অভ্রক তুলে আনতে ।"

--- "কাজের পর জীবনে সেই প্রথমবার আমি ভরপেট রুটি খেতে পেলাম । কিন্তু, অনভ্যস্ত পেটে সইলো না, ....আমার বমি হয়ে গেল ।"

--- "যে বয়সে স্কুলের প্রথম শ্রেণীতে পড়াশোনা করার কথা, সেই বয়সে অন্ধকার গুহার মধ্যে ঢুকে অভ্রক তুলে আনছিলাম ।"

--- "বিষাক্ত ধূলোর মধ্যে বদ্ধ জায়গায় নিঃশ্বাস নিতে বাধ্য হচ্ছিলাম । কতবার অভ্রকের খনি ধ্বসে পড়েছে, ভেতরে বাচ্চা বাচ্চা ছেলেমেয়েরা আটকা পড়ে মারা গেছে । না হলে দুরারোগ্য ব্যাধির কামড়ে মারা গেছে । সেটাই তাদের নিয়তি ।"

--- "দিনে আট ঘণ্টা কঠিন পরিশ্রম করার পর একবেলা কোনরকমে খাবার জোটানোর মতো পয়সা পাওয়া যেত । নিত্য দিনের ক্ষুধা তৃষ্ণা আর বিষাক্ত ধূলোর মধ্যে শ্বাস নেওয়ার কারণে আমি ধীরে ধীরে অসুস্থ আর নিস্তেজ হয়ে পড়ছিলাম ।"

--- "বছর ঘুরতে না ঘুরতে আমার ছোট বোনটাও এসে লাগে খাদানের কাজে । বাবার শরীর একটু জুৎ হতেই তিনিও জুটে যান খাদানের কাজে । এখন সকলে মিলে একসাথে কাজ করার ফলে কাউকেই না খেয়ে থাকতে হয়না ।"

--- "তবে কপালের লিখন কে করবে খন্ডন ? সেবার আমার ধূম জ্বর । আমাকে ঘরে রেখে মা বাবা বোন সকলেই গেছে কাজে । আচমকা মুষলধারে বৃষ্টি নামে । খনির ভেতরে শ্রমিকরা কাজ করছিল, জলের তোড়ে খনিতে ধ্বস নামার ফলে হাজার হাজার শ্রমিক চাপা পড়ে মারা যায় । তাদের মধ্যে আমার মা বাবা বোন সকলেই ছিল । আমি পরিবারহারা হলাম ।"

কালেক্টর ম্যাডামের দুই চোখ অশ্রুসজল হয়ে ওঠে । শ্রোতারা বাক্যহারা । অনেকেরই চোখে জল ।

--- "মনে রাখতে হবে আমি তখন মাত্র ছ'বছরের শিশু । শেষমেষ আমি গিয়ে পৌঁছই সরকারি অগাতি মন্দিরে । সেখানেই আমার শিক্ষার শুরু । যদিও আমার গ্রামেই আমার অক্ষর জ্ঞান হয়েছিল । আর আজ সেই অভ্রক খাদানের পরিবার - পরিজনহীন মেয়েটাই এখানে আপনাদের সামনে কালেক্টর হয়ে দাঁড়িয়ে আছে ।"

--- "বুঝতে পারছি, এখন তোমরা ভাবছ আমার জীবনের এই অতীতের সাথে মেকআপ ব্যবহার না করার কি সম্পর্ক থাকতে পারে, তাই তো ?"

--- "পরবর্তী সময়ে শিক্ষা গ্রহণের কালখন্ডে আমি জানতে পারি যে ছোটবেলায় সেই বিপজ্জনক ছোট ছোট অন্ধকার গুহার ভেতরে হামাগুড়ি দিয়ে ঢুকে যে অভ্রক আমি তুলে আনতাম সেগুলো আসলে মেকআপ সামগ্রী তৈরীর কাজে লাগে ।"

--- "অভ্রক আদতে মুক্তর মতো একটা খনিজ সিলিকেট । বড়ো বড়ো প্রসাধনী বস্তু প্রস্তুতকারী দেশী বিদেশী কোম্পানিগুলো তাদের প্রডাক্টের মধ্যে চামড়ায় একটা চমকদার জেল্লা বা 'গ্লেজ্' ফুটিয়ে তোলার জন্য মিশিয়ে থাকে । কসমেটিকস্ কম্পানিগুলোর ভাঁড়ারে নিয়মিত অভ্রকের যোগান দেয় ঐ আমার মতোই ২০,০০০ ছোট - ছোট বাচ্চা - বাচ্চা ছেলেমেয়েরা । গোলাপ কোমল সেই শিশুদের ফুলের মত জীবনের রক্ত মাংস পাথরে থেঁতলে তবেই না অভ্রক মানুষের গালের সৌন্দর্য্য বৃদ্ধি করে !"

--- "আজও আমাদের চামড়ার সুন্দরতা বাড়ানোর জন্য শিক্ষা ও স্বাস্থ্য থেকে বঞ্চিত ছোট ছোট বাচ্চাদের হাত দিয়ে তুলে আনা লক্ষ লক্ষ টাকার অভ্রকের ব্যবহার কসমেটিকস্ কম্পানিগুলো করে চলেছে ।"

--- "আমার যা বলার ছিল তোমরা শুনলে । এবার বলো তো আমি কি করে সৌন্দর্য্য প্রসাধনী ব্যাবহার করি ? বাবা মা ভাই বোন সকলকেই অভ্রকের খনি গ্রাস করে নিল । যে মায়ের গায়ে কোনদিন ছেঁড়া কাপড় ছাড়া অন্য কিছু দেখলাম না, তার স্মৃতি মাথায় নিয়ে আমি কি করে রেশমী শাড়ি পড়ে ঘুরি ?"

কালেক্টর ম্যাডাম রানী সোয়ামই নিজের কাজে চলে গেলেন । কলেজের ছাত্রীরা স্থানু হয়ে বেশ কিছু সময় সেখানেই দাঁড়িয়ে থাকে, তারপর তারাও নিজেদের কাজে ব্যস্ত হয়ে পড়ে ।

(আজও ঝাড়খন্ডের উচ্চ গুণমান সমৃদ্ধ অভ্রকের খনি থেকে হাজার হাজার বাচ্চা স্কুলে না গিয়ে অভ্রক তোলার কাজে লেগে আছে । তারা হয় রোগে ভুগে, নয় না খেতে পেয়ে অপুষ্টিতে কষ্ট বা ভূ-স্খলনে মাটি চাপা পড়ে মারা যায় ।)

এরপর গঙ্গা দিয়ে অনেক জল গড়িয়েছে । দিন মাস বছর ঘুরেছে । সেই কালেক্টর ম্যাডাম এখন ভারত গণরাজ্যের প্রথম নাগরিক ।
*মহামহিম রাষ্ট্রপতি*
*শ্রীমতী দ্রৌপদী মুর্মু ।*
*ভারত গণরাজ্যের রাষ্ট্রপতি ।*
🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳

*সংকল্প, পুরুষার্থ, প্রারব্ধ --*
*মানুষের জীবনের তিন স্তম্ভ ।*

সংগৃহীত

28/06/2024

আপনার পড়াশোনার পেছনে সবচেয়ে বেশি অনুপ্রেরণা ছিল কার...?🙂

28/06/2024

ইতিহাস সৃষ্টি করে মহাকাশের উদ্দেশ্যে রওনা দিয়েছে বাংলাদেশের নভোচারীরা🫡
আজ সন্ধ্যায় রাজধানীর আরামবাগ থেকে পারমানবিক রিক্সায় করে মহাকাশের উদ্দেশ্যে রওনা দিয়েছেন তারা।

27/06/2024

এটা এমন এক ছাগল, যে ক্রেতারে ডুবাইছে, ক্রেতার বাপরে ডুবাইছে, ক্রেতার মা বোন সবাইরে ডুবাইছে। অবশেষে নিজের মালিকরেও ডুবাইছে। এরপর সে বসে আছে রাজার হালতে। জিনিস একখান। আরে এ তো ছাগল নয়, বাঘের বাচ্চা 😂😂😂

22/06/2024

যতপ্রকার অপচয় দুনিয়াতে আছে তারমধ্যে সবচেয়ে বেশি আপচয় হয় পানি।

কোথাও পানির ট্যাংকি উপচে পানি পড়ে অপচয় হচ্ছে এই দৃশ্য আমাকে ভীষণভাবে কষ্ট দেয়। যেকোন স্থানে পানির ট্যাপ দিয়ে ঝিরিঝিরি পানি পড়ছে দেখলে সেটা ঠিক না করা পর্যন্ত আমি শান্তি পাইনা।

পৃথিবীর চারভাগের তিনভাগ পানি হলেও এই পানির সাতানব্বই ভাগই লবনাক্ত। আর যে পানি আমরা খাই বা ব্যবহার করি তা হলো স্বাদুপানি যা পৃথিবীর মোট পানির মাত্র তিনভাগ। আর এই স্বাদুপানি আমরা মানুষেরা ইতোমধ্যে এত পরিমান অপচয় করে ফেলেছি যে ভবিষ্যৎ দুনিয়া যে ভয়ংকর পানির ক্রাইসিস ফেইস করবে তা মোটামুটি নিশ্চিত।

যাহোক, ব্যক্তিগত জীবনে পানির অপচয় রোধে আমি কিছু কাজ করি। বিশ্ব পানি দিবসে সেগুলো সবার সাথে শেয়ার করতে ইচ্ছে হলো। কাজগুলো হলো,

১। ব্রাশ করা বা মুখ ধোয়ার সময় মুখ হাত পরিষ্কারের সময় পানির ট্যাপ বন্ধ রাখা। অনেকে মুখে সাবান দেওয়ার সময় বা ব্রাশ করার সময় ট্যাপ ছেড়ে রেখে যে পরিমান পানি নষ্ট করে তার চারভাগের একভাগ পানিও সে ব্যবহার করে না।

২। ওজুর সময় ট্যাপ ছেড়ে ওজু না করে মগে পানি নিয়ে ওজু করা। এতে পানি অনেক কম খরচ হয়। উল্লেখ্য প্রয়োজনের অতিরিক্ত পানি ইউজ করলে,অর্থাৎ ওজুর সময় পানির অপচয় করার ব্যাপারে ধর্মীয় নিষেধ রয়েছে।

৩। কাপড় কাচার সময় ট্যাপ না ছেড়ে রাখা।

৪। কাপড় ধোয়া পানি ফেলে না দিয়ে টয়লেট ব্যবহারের পর ইউজ করা

৫। খাবার পানি গ্লাসে ততটুকুই ঢালা যতটুকু পানি খাওয়া হবে। বোতলে পানি খেলে বোতলের সবটুকু পানি খেয়ে ফেলা। সবটুকু না খেতে পারলে বোতলটা সাথে রাখা যতক্ষণ না পানিটা শেষ হয়।

৭। বাড়িতে মোটরে পানি তোলার সময় ট্যাংক ভর্তির সাথে সাথে মোটর বন্ধ করা।

৮। বোতলের খাবার পানি পুরাতন হলে ফেলে না দিয়ে রান্নায় ব্যবহার করা।

৯। বাসন মাজার সময় প্রয়োজনের অতিরিক্ত গতিতে ট্যাপের পানি না ছাড়া

১০। চাল-ডাল, শাক-সবজি ধোয়া পানি ফেলে না দিয়ে টবের গাছে দিয়ে দেয়া। এটা করলে গাছের জন্য আর এক্সট্রা পানি লাগছেনা সেইসাথে প্লাস পয়েন্ট হচ্ছে এই পানি গাছের জন্য উপকারী।

এক কথায় পানির ব্যবহার হয় এমন প্রতিটি ক্ষেত্রে চিন্তা করা যেন আমার দ্বারা প্রয়োজনের অতিরিক্ত পানির ব্যবহার না হয়।

আমরা অনেকেই ভুলে যাই যে পৃথিবীর যেকোন প্রকার সম্পদ, যেকোন মূল্যবান ধাতুর চেয়ে,হীরা,মনি-মুক্তা,জহরতের চেয়ে স্বাদু পানি অনেক বেশি মূল্যবান কেননা সোনা-দানা,হীরা-জহরত ছাড়া আমরা দিব্যি বেঁচে থাকতে পারবো কিন্তু পানযোগ্য পানি ছাড়া আমাদের পক্ষে বেঁচে থাকা কোনভাবেই সম্ভব নয়।

তাই আসুন পানির অপচয় রোধে আমরা প্রত্যেকে যার যার অবস্থান থেকে দায়িত্বশীল হই। নিজে সচেতন হই ও অন্যকেও সচেতন করার চেষ্টা করি।

22/06/2024

আমার এইচএসসি -২২ ব্যাচের ছাত্রবৃন্দ।
ঈদ পরবর্তীতে তাদের ক্যাম্পাস শুরু হবে তাই আজকে দেখা করতে আসছিল।
আসলে একজন শিক্ষকের কাছে এই বিষয় গুলো অন্য রকম এক ভালো লাগার অনুভূতি।।
তোমাদের জন্য রইল অসীম ভালোবাসা।।

Photos from RBC Academy's post 22/06/2024

বাবার কড়া শাসন!
মায়ের কিছু বারণ
দাদীর গল্পের ঝুড়ি
বোনের সাথে খুনসুটি
ভালো লাগছে আজকে
সকাল সন্ধ্যা ভাবতে
কেরোসিনের আলো
সকাল সন্ধ্যা শুধু পড় পড়
ইচ্ছে করছে ভীষণ
খেলতে যাওয়া আজ বারণ
ভাবছি আজ অনেক কিছু
লিখতে গেলে পাইনা কিছু
বলছি না আজ একটা কথাও মিছে
মন পরে আছে সেই দিনগুলোর পিছে............

22/06/2024

আপনার এলাকায় রাসেল'স ভাইপার সাপ দেখা গেলে স্নেক রেসকিউ টিম বাংলাদেশ কে জানাতে পারেন। বিনামূল্যে সাপ উদ্ধার করে আপনাকে বিপদ মুক্ত করবে।
সাপ মারতে গিয়ে নিজে সাপের আক্রমণের শিকার হবেন না।

মো: রাজু আহমেদ
সভাপতি
স্নেক রেসকিউ টিম বাংলাদেশ
০১৭৮০৯৩২৭১৭

বিঃ দ্রঃ শেয়ার করে জানিয়ে দিতে পারেন, অথবা আপনার সংগ্রহে রাখতে পারেন।

22/06/2024

একাদশ শ্রেণিতে ভর্তি জন্য প্রথম ধাপে ১৩ লাখেরও বেশি শিক্ষার্থী আবেদন করেছেন।
আগামীকাল রোববার (২৩ জুন) রাত ৮টায় প্রথম ধাপে আবেদন করা এসব শিক্ষার্থীদের ফল প্রকাশ করা হবে।

প্রকাশিত ফলাফলে শিক্ষার্থীরা জানতে পারবেন, কে কোন কলেজে ভর্তির জন্য প্রাথমিকভাবে নির্বাচিত হয়েছে।

ভর্তি নীতিমালা অনুযায়ী, প্রথম ধাপে ফল প্রকাশের পর নির্বাচিতদের নিশ্চায়ন করতে হবে। তাদের নিশ্চায়ন প্রক্রিয়া শেষ হলে শূন্য আসনে

৩০ জুন থেকে দ্বিতীয় ধাপে আবেদন শুরু হবে, যা চলবে ২ জুলাই পর্যন্ত। ৪ জুলাই রাত ৮টায় দ্বিতীয় ধাপের ফল প্রকাশ করা হবে।

এরপর টানা চার দিন চলবে দ্বিতীয় ধাপে নির্বাচিতদের নিশ্চায়ন প্রক্রিয়া।

৯ ও ১০ জুলাই তৃতীয় ধাপে আবেদন নেওয়া হবে, যার ফল প্রকাশ করা হবে ১২ জুলাই রাত ৮টায়।

তিন ধাপে আবেদনের পর ফল প্রকাশ, নিশ্চায়ন ও মাইগ্রেশন শেষে ১৫ জুলাই থেকে ভর্তি প্রক্রিয়া শুরু হবে। চলবে ২৫ জুলাই পর্যন্ত।

ভর্তি কার্যক্রম শেষে আগামী
৩০ জুলাই সারাদেশে একযোগে একাদশ শ্রেণিতে ক্লাস শুরু হবে।

20/06/2024

মাধ্যমিক পর্যায়ের সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ২৬জুন,২০২৪ইং তারিখে (রোজ বুধবার)খুলবে! (শনিবার সাপ্তাহিক ছুটি বহাল)

19/06/2024

নিজের আপন ভাই থাকাটা খুবই দরকার। তবে আমার মনে হয় এমন ভাইয়ের কোন প্রয়োজন নেই। যেখানে এক বাড়িতে থাকলে মাঝখান দিয়ে প্রাচীর উঠে যায়।
আত্মসম্মানবোধ বলতে কোন কিছু থাকলে এ ধরনের কাজ কোন ভাই করতে পারেনা।

18/06/2024

আপনি মানেন আর না মানেন, পুরো বাংলাদেশটা একটি ডাস্টবিনে পরিনত হয়েছে।

আপনি কখনো দেখছেন, কোনো টিভি চ্যানেলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অথবা বুয়েটে প্রথম হওয়া কোনো ছাত্রের ইন্টারভিউ নেয়া হচ্ছে?

অথচ প্রিন্স মামুন, শান্তি রহমান আরো কি কি আছে ওদের নিয়েই সারাদিন পরে আছে বাংলাদেশের মিডিয়া ও জনগন।

এখানে মানুষ আবর্জনা খাচ্ছে, আর মিডিয়া খাওয়াচ্ছে। এতে ক্ষতি আপনাদেরই হচ্ছে। মনস্তত্ত্ববিদ্যা অনুযায়ী, মানুষ সারা দিনে যা যা দেখে আর তার আশে পাশে যা যা ঘটে তার ব্রেইনে দিনশেষে অইগুলার প্রতিফলন ঘটে।

আপনি কি কখনো এইটা অনুভব করেছেন যে দিন শেষে আপনি নিজের অজান্তেই অনেক ক্রিঞ্জ এবং অসামাজিক কর্মকান্ড করে ফেলছেন? এইগুলা হলো মিডিয়া এবং পারিপার্শ্বিক ইভেন্টের প্রতিফলন।

একারনেই বাংলাদেশে মিস্টার বিস্টের মত ইউটিউবার, জ্যালেক্স রুসার মত কন্টেন্ট ক্রিয়েটর, লিউন্যাল মেসির এর মত ফুটবলার, ইলন মাস্কের মত ধনী কিছুই তৈরী হচ্ছে না বরং দিন দিন প্রিন্স মামুনের মত টিকটকার, শান্তি রহমানের মত নর্তকি, মুনিয়ার মত ভুয়া ডাক্টার তৈরি হচ্ছে। দুঃখিত আমি সবগুলার নাম জানি না।

18/06/2024

২০০১ সালে ঢাকার নয়া বাজার কুরবানীর পশুর হাটে এই গরুটির দাম হাঁকানো হয় দেড় লক্ষ টাকা। এতো দামে এই গরু কেউ কিনতে পারেনি।
২৩ বছর পর ২০২৪ সালে একটি গরু বিক্রি হয়েছে দেড় কোটি টাকায়!
তাহলে কি মানুষ এই ২৩ বছরে ব্যাপক স্বাবলম্বি হয়েছে? ব্যাপক উন্নতি করেছে? মোটেও না।

এই ২৩ বছরে কিছু মানুষ ধর্ম, বিবেক ও সততা কে বিসর্জন দিয়েছে।
শিক্ষিতদের মধ্যে বেশি অংশ প্রতারণা করছে। রাজনীতি দুর্নীতিবাজদের হাতে চলে গেছে। অবৈধ উপায়ে অর্থ উপার্জনের প্রবনতা ব্যাপক হারে বেড়ে গেছে। কুরবানীর মূল স্পিরিট ভূলুণ্ঠিত হয়েছে।

18/06/2024

ভারতের 'বৃক্ষ-মাতা' বলা হয় এনাকে।
কেনো জানেন?
জানেন না????

পৃথিবী থেকে যখন কমছে সবুজ, গাছ কেটে তৈরি হচ্ছে একের পর এক প্লট, বিশ্ব উষ্ণায়নে যখন গলছে অ্যান্টার্কটিকার হিমবাহের একাংশ, চড়চড়িয়ে বাড়ছে পারদ, পুড়ছে অ্যামাজনের মতো জঙ্গল, জলস্তর বাড়ছে সমুদ্রের, তখনও নিবীড় মনে চারা পুঁতে চলেছেন সালুমারাদা।

জন্মসূত্রে কর্নাটকের তুমুকুরি জেলার বাসিন্দা তিনি। কোনও প্রথাগত শিক্ষা তাঁর নেই, পেশা ছিল দিনমজুরি। বিয়ের পর সন্তানাদি না হওয়ায় গাছকেই সন্তান করে নিয়েছিলেন সালুমারাদা। যদিও এই নাম তাঁর বৃক্ষপ্রেমী হওয়ার পরই পাওয়া। জন্মগত সূত্রে তিনি ছিলেন- আলা মারাদা থিম্মাক্কা। পরবর্তীতে তাঁর বৃক্ষ প্রীতি এবং নিরন্তর কাজ তাঁকে 'সালুমারাদা' নামই দেয়। যার অর্থ- গাছেদের সাড়ি। এই নাম, আজকের প্রতিপত্তি, তা পাবেন বলেও কাজ শুরু করেননি। ভালবাসা থেকেই শুরু করেছিলেন বৃক্ষরোপণ। আজ সেই সব মহীরূহরাই দু'হাত ভরে ভরিয়ে তুলেছেন তাঁকে।

নিজের হাতে ৮ হাজার গাছকে সন্তানস্নেহে পালন, ১১২ বছরেও কীর্তি গড়ে চলেছেন ভারতের 'বৃক্ষ-মাতা'।
সারাজীবনের কাজ তাঁকে দিয়েছে দেশ ও বিদেশের একাধিক সম্মান, পুরস্কার, পদ্মশ্রী, অর্থ। সম্পত্তি পেরিয়েছে কোটির গণ্ডি। একশো বছর পেরনো শরীরে এসেছে রোগ-ব্যাধির হাতছানি। কিন্তু গাছ লাগানো কাজে আজও তার খামতি নেই।
বনসৃজন প্রকল্পে দেশের সেরা আইকন সালুমারাদাকে বিনম্র শ্রদ্ধা জানাই❤️

বাংলাদেশেও আছে কার্তিক প্রামাণিকসহ আরো বেশকিছু মানুষ। প্রয়োজন আরো বেশি কিছু।

Want your school to be the top-listed School/college in Dhaka?
Click here to claim your Sponsored Listing.

Videos (show all)

শুধু মাত্র ঢাকা মেডিকেল কলেজের ছাত্র ছাত্রী দ্বারা পরিচালিত বাংলাদেশের একমাত্র মেডিকেল ভর্তির প্রাইভেট প্রোগ্রাম। ডাক্তা...
এ বছর RBC Academy এর একটা ব্যাচ থেকেই ১১ জন ছাত্র চান্স পেয়েছে।
সফল যারা কেমন তারা।।এ বছর RBC Academy এর একটা ব্যাচ থেকেই ১১ জন ছাত্র চান্স পেয়েছে। কনসেপ্ট ক্লিয়ার ও তুমুল আত্মবিশ্বাস ...
ভর্তি চলছে! ভর্তি চলছে!! 📢 এইচএসসি ২৬ ব্যাচ-এ ভর্তি চলছে!!!
জ্যান্ত তেলাপোকা নিয়ে সরাসরি ক্লাসে হাজির।।।Viral Boy Aritro Bairagee....Govt Science College...
RBC Academy You Tube চ্যানেলের 2k সেলিব্রিশেন 🎉🎉 এবং লটারি বিজয়ীদের নাম ঘোষণা 📢📢📢
ভর্তি চলছে! ভর্তি চলছে!! ভর্তি চলছে!!!📢এইচএসসি ২৬ ব্যাচ, নবম দশম শ্রেণীর জীববিজ্ঞান বইয়ে ছিল ৩১৬ পৃষ্ঠা; অপরদিকে এইচ এস...
ঘরে বসে সাবস্ক্রাইব করলেই পেয়ে যাচ্ছেন লটারীর মাধ্যমে সর্বমোট ১০,০০০ টাকা পর্যন্ত পুরস্কারের সুযোগ!!!💥💥☞জমা দেওয়ার শেষ ত...
স্বপ্ন যাদের হলিক্রস কলেজ ভিডিও তাদের জন্য।।ভিডিওট অত্যন্ত তথ্যবহুল।।
বাংলাদেশের পরিচিত মুখ।। Tajwar Hasnat Thuha ... অনেক অনেক শুভকামনা রইল।।। আজকে সময় দেওয়ার অনেক অনেক ধন্যবাদ।।।
Behind the scene of Our programm....
বৃষ্টির মধ্যে অনেক কষ্টে ক্লাসে চলে আসলাম।। ধন্যবাদ মামাকে।।।❤️❤️

Category

Telephone

Address


45, East Tejturi Bazar, Farmgate
Dhaka
1215

Other Education in Dhaka (show all)
Willes Little Flower Higher Secondary School Willes Little Flower Higher Secondary School
85, Kakrail, Ramna
Dhaka, 1000

LIGHT MORE LIGHT

Dr Rafiuddin Ahmed Dr Rafiuddin Ahmed
Dhaka, 1217

I am working as an Associate Professor of Marketing at the University of Dhaka, Bangladesh. Besides that I am an edupreneur, multipotentialite and work as a digital transformationi...

Jompesh - শিখার জন্য শিক্ষা চাই Jompesh - শিখার জন্য শিক্ষা চাই
7A, 89/2, Haque Chamber West Panthapath ( Beside Shomorita Hospital )
Dhaka, 1215

শিখার জন্য শিক্ষা চাই

RAJUK Uttara Model School & College RAJUK Uttara Model School & College
Sector-6, Uttara Model Town
Dhaka, 1230

RAJUK Uttara Model College(RUMC) is a co-educational Bangladeshi High school(Grade VI-XII) situated in Uttara, Dhaka about a Kilometre north from Shahjalal International Airport.

EWU EWU
Dhaka, 1212

The idea of establishing a private university to provide quality education at an affordable cost in

Milestone School & College Milestone School & College
College Campus (Science Faculty) 44 Gareeb-e-Newaz Avenue & Plot# 43, Road # 01 Sector # 11
Dhaka, 1230

Anushandhitshu Chokro Science Organization Anushandhitshu Chokro Science Organization
Central Office: 48/1, South Mugdapara
Dhaka, 1214

অনুসন্ধিৎসু চক্র (Science Seekers Group)

Dhaka Commerce College Dhaka Commerce College
Chiriakhana Road, Rainkhola, Mirpur, Dahaka-1216
Dhaka, 880

Dhaka Commerce College (Bengali: ঢাকা কমার্স কলেজ) is a graduate college in Mirpur, Dhaka city, Bangladesh. Established in 1989, this was the first college

SIRAJ ACADEMY SIRAJ ACADEMY
64 Ga, Gha, Umo West Tejturi Bazar, 2nd Floor (Opposite Of Jahanara Garden) Green Road, Farmgate
Dhaka, 1205

Siraj Academy was established in 1989, the first defense coaching center in the country.

Expert English Academy Expert English Academy
280, Dania, A. K High School Road
Dhaka, 1236

The Expert English Academy

BAF Shaheen College Dhaka BAF Shaheen College Dhaka
BAF Base Bashar, Tejgaon
Dhaka, 1206

A non official forum page of the Shaheens, Present & Ex. Share your thoughts, reach each other !

উদ্ভাস - Udvash Academic & Admission Care উদ্ভাস - Udvash Academic & Admission Care
78, Green Road (3rd Floor), Farmgate
Dhaka, 1205

Welcome to the official page of Udvash Academic & Admission Care