Taseen Enterprise
Nearby businesses
Nawabpur Road
Nawabpur Road
1100
Nawabpur Road
Nobabpur
Bongshal
Nawabpur
Chawk Bazar
Nawabpur Road
Malitola Bangshal
Nawababpur Road
Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Taseen Enterprise, Business Center, 82Nawabpur Road ( Dhaka Machinery Market), Dhaka.
sales.taseenenterprise
All kinds of Diesel generator, Marine engine
electric motor & water pump, construction equipment, Agreculture & Dairy Farm Machineries items
,
বিশ্বের সকল শ্রমজীবী মানুষকে জানাই মহান মে দিবসের শুভেচ্ছা। প্রতিটি শ্রমজীবী মানুষের অধিকার অটুট থাকুক। দূর হোক সকল বৈষম্য।
মেশিনের সংক্ষিপ্ত ধারণা: Automatic Sugarcane Juicer Machine টি চায়নায় তৈরি অটোমেটিক আখের রস তৈরির মেশিন। মেশিনটি দিয়ে খুব সহজে আখের রস তৈরি করতে পারবেন। মেশিনটি ইলেকট্রিক এবং এটি পরিচালানোর জন্য ২২০ ভোল্টেজের ইলেকট্রিক লাইনের প্রয়োজন, তাই বাসা বাড়িতে যে ইলেকট্রিক লাইন ব্যবহার করা হয়, তা দিয়েই মেশিনটি চালানো যাবে।
মেশিনে আখের রস তৈরি করার সিস্টেম: এই মেশিনটির সাহায্যে অটোমেটিক সিস্টেমে আখের রস তৈরি করা যায়।
মেশিনের সুবিধাসমূহ: এই মেশিনটি কে বেশ টেকসই এবং মজবুত করতে ব্যবহার করা হয়েছে ৩০৪ ফুড গ্রেড স্টেইনলেস স্টিল । মেশিনটিতে প্র্রেশার সিস্টেম থাকায় প্রয়োজন অনুযায়ী আপনি প্রেসার সেট করে কাজ করতে পারবেন। অন্য মেশিনে যেখানে একটি আখকে ২ থেকে ৩ বার মেশিনে প্রবেশ করে সম্পূর্ণ রস বের করতে হয়, সেখানে এই মেশিনটি দিয়ে একবারেই আখের রস বের করা সম্ভব।
মেশিনের উৎপাদন ক্ষমতা: এই আখের রস তৈরি করার মেশিনটি দিয়ে ঘন্টায় ২৫০-৩০০ লিটার আখের রস তৈরি করতে পারবেন। আর মেশিন টির দাম পরবে ৬৫০০০ টাকা। আপনারা মেশিনটির সাথে ১ বছরের সার্ভিস ওয়ারেন্টি পাবেন।
মেশিন অপারেটের সংক্ষিপ্ত ধারণা: প্রথমে মেশিনটি একটি জায়গায় সেট করবেন এবং ইলেকট্রিক লাইন দিয়ে মেশিনটি চালু করবেন। এবার প্রেসার সেট করে আখের রস বের করার জন্য মেশিন টি রেডি করে এরপর মেশিনের মধ্যে আখ প্রবেশ করাবেন। দেখবেন মেশিন এর একদিকে আখের রস বের হচ্ছে এবং অন্য দিক দিয়ে আখের খোশা বের হচ্ছে। মেশিন এ যে পাত্রে আখের রস জমা হয় তার ওপর একটি ছাকনি থাকায় রসের অপর ধুলবালি ও অন্যান্য ময়লা পরে না। তাতে কাস্টমার রা আপনার আখের রস বেশ তৃপ্তি সহকারে খাবে এবং আপনার ব্যবসা ও তাতে বাড়বে। মেশিনটির সাথে ৬-৭ হাজার টাকায় একটি জেনারেটর নিয়ে নিলে আপনি মেশিনটিকে যেকোন জায়াগায় রেখে অপারেট করতে পারবেন। এই মেশিনটি নিয়ে ব্যবসা করলে আপনি সারাদিনে সব খরচ বাদে ১২০০ থেকে ১৫০০ টাকা আয় করতে পারবেন।
আপনাদের যদি এই ব্যবসা সম্পর্কে কোন প্রশ্ন বা মতামত থাকে, তাহলে নিচের কমেন্ট বক্সে আমাদের জানাতে পারেন। আর এই মেশিন সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে স্ক্রীনে দেওয়া নাম্বারে যোগাযোগ করুন।
তাসিন এন্টারপ্রাইজ
৮২ নবাব পুর রোড
হযরত শাহজালাল (রা) মেশিনারীজ মার্কেট
মোবাইল ঃ০১৭১৫৫৬৬৭৩৬, ০১৭২০৩১৮০৪১
নতুন বছরের এই যাত্রা আপনাদের সকালের জন্য শুভ এবং আনন্দময় হোক
Feed pellet machines operating
Instructions
Chaff cutter & Slice chopper machine available
Taseen enterprise
New address :82 Nawabpur road (Hazrat Shahajalal Machinery market)
Mobile :01715566736, 01720318041
Corn thresher machines
দেশের আর্থসামাজিক উন্নয়নের সফল অংশীদার। এই খাতে মানুষের আত্মকর্মসংস্থান বাড়ছে। দেশের প্রাণিজ আমিষের চাহিদা এখন দেশের উৎপাদিত গবাদীপ্রাণি থেকেই পূরণ করা সম্ভব হচ্ছে। দেশের চারণভূমির পরিমাণ দিন দিন ক্রমশই কমছে। দানাদার খাদ্যের দামও ক্রমাগত বাড়ছে। এমন অবস্থায় খামারিদের প্রাণি খাদ্য বিশেষ করে ঘাস যাওয়ানোর জন্য ঘাস সংরক্ষণ করার প্রক্রিয়া গুরুত্বপূর্ণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। বর্ষাকালে এবং প্রাকৃতিক দুর্যোগের সময় ঘাসের অভাব পূরণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে সাইলেজ।
সাইলেজ আধুনিক খামারিদের কাছে খুবই পরিচিত পদ্ধতি। সাইলেজ মূলত সবুজ ঘাস সংরক্ষণ করার একটি পদ্ধতি। বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি অনুসরণ করে সবুজ ঘাসের পুষ্টি উপাদান সঠিক রেখে বায়ুশূন্য অবস্থায় সবুজ ঘাসকে ভবিষ্যতের জন্য প্রক্রিয়াজাত করে রাখার প্রক্রিয়াকে সাইলেজ বলা হয়।
সাইলেজের উপকারিতা :্ সাইলেজ পুষ্টিকর একটি গোখাদ্য প্রস্তুত প্রক্রিয়া যার বহুবিধ উপকারিতা রয়েছে। ভালভাবে পচন করা হলে সাইলেজের শর্করা খাবারকে পরিপাকযোগ্য এসিডে পরিণত, যা গরুর খাদ্যের রূপার এবং পুষ্টিগুণ বাড়িয়ে দেয়। পাশাপাশি সাইলেজে ব্যবহৃত সকল পুষ্টি উপাদান খাবারকে নষ্ট হওয়া থেকে রক্ষা করে। প্রাকৃতিক ভাবে চরে যাওয়া ঘাসের চেয়ে অনেক বেশি খাদ্য উপাদান পাওয়া যায়। এতে শক্তির অপচয় অনেক কম হবে। দুগ্ধবতী গাভীর শারীরিক এবং দুধ উৎপাদনের প্রয়োজনে প্রচুর পরিমাণে শক্তি, আমিষ ও অন্যান্য পুষ্টি উপাদান প্রয়োজন। ভাল মানস¤পন্ন সাইলেজের মধ্যে প্রচুর পরিমাণ শক্তি, প্রোটিন, ভিটামিন, ফাইবার রয়েছে যা গাভীর দুধ উৎপাদন অনেকাংশে বাড়িয়ে দিতে পারে। পরিপাক ক্রিয়া স্বাভাবিক ও ভাল রাখে।
চারণ ভূমিতে চড়ানোর ফলে ঘাসের উৎপাদন ক্ষমতা কমে যায় অন্যদিকে সাইলেজ বানানোর ফলে জমিতে ঘাসের উৎপাদন বৃদ্ধি ঘটে। মাঠ থেকে বেশি মাত্রায় ঘাস সংগ্রহ করে সাইলেজ বানানো হলে ঘাস সংকটকালীন সময়ে গরুর চাহিদা পূরণ করা সম্ভব। শুকনো খড় বা ঘাস রাখার জন্য বেশি জায়গার প্রয়োজন হয়, অন্যদিকে সাইলেজ সংরক্ষণে অল্প জায়গার প্রয়োজন হয়। সাইলেজে পরিপাকযোগ্য এনার্জির পরিমাণ বেশি প্রতি কেজিতে ৯-১২ মেগাজুল এনার্জি পাওয়া যায়।
সাইলেজের মধ্যে এনার্জি, আমিষ ও প্রয়োজনীয় ফ্যাট বিদ্যমান থাকায় গাভীর পরিপাক ক্রিয়া স্বাভাবিক ও দুধ উৎপাদন বৃদ্ধিতে বিশেষ ভূমিকা রাখে। সাইলেজ সঠিক মাত্রায় খাওয়ানো হলে প্রজনন প্রক্রিয়া ভাল থাকে। বর্ষা মৌসুমে সবুজ ঘাসে ময়েশ্চার বেশি থাকার কারণে শুকাতে সমস্যা হয়, আর শুকনো হলে পুষ্টিমান কমে যায়। তাই সারাবছর সঠিক পুষ্টিমান সমৃদ্ধ ঘাস গরুকে খাওয়াতে সাইলেজ হতে পারে উত্তম প্রক্রিয়া। কাঁচা ঘাসের তুলনায় এই প্রক্রিয়ায় সংরক্ষণ করে রাখা ঘাসের গুণগত ও খাদ্যমান বেশি। দেশীয় ঘাস যেমন : দূর্বা, বাকসা, আরাইল, সেচি, দল ইত্যাদি, গাছের পাতা যেমন: ধৈঞ্চা, ইপিল-ইপিল উন্নত জাতের ঘাস যেমন: নেপিয়ার, পাকচং, জার্মান, ভূট্টা, সুদান, পারা, সরগম ইত্যাদি সাইলেজ তৈরি করার জন্য গুরুত্বপূর্ণ উপাদান।।
সাইলেজ তৈরি
সাইলেজ তৈরি হয় একটি পর্যায়ক্রমিক পদ্ধতি অনুসরণ করে। প্রতিটি ধাপ সতর্ক থেকে সাইলেজ উৎপাদন করলে তার গুণগত মান অনেক ভাল হয় এবং বেশিদিন সংরক্ষণ করে খাওয়ানো যায়।
ধাপ-১ : ফুল আসার আগে একই পরিপক্বতার ঘাসগুলো কেটে নিতে হবে। সবুজ ঘাসের মধ্যে সবচেয়ে ভালো সাইলেজ হয় ভুট্টার। কারণ এই সাইলেজে কান্ড, পাতার সাথে ভুট্টাও থাকে যার ফলে দানাদার খাদ্যের চাহিদাও পূরণ হয়। এজন্য আধা কাঁচা ভুট্টা থাকার সময় সংগ্রহ করা ভালো।
ধাপ-২ : ঘাসগুলোকে একদিন রোদে শুকিয়ে নিতে হবে যেনো ভেজাভাবটা না থাকে। নেপিয়ার ঘাস কাটার পর এতে উৎু গধঃঃবৎ (উগ) থাকে ১৫-২০%। একদিন রোদে শুকানো হলে তা ৩০% এর কাছাকাছি হয়। যা সাইলেজ তৈরির জন্য উপযুক্ত। অন্যদিকে গাছের পাতা কিংবা আগাছা ৪ ঘণ্টা রোদে শুকিয়ে নিলেই ৩০% উষ্ণ থাকে। কা-টি আর্দ্র কিন্তু ভেজা না। হাতে নিয়ে চাপ দিলে আগের অবস্থানে যাবে না।
ধাপ-৩ : ঘাস ১-৩ ইঞ্চি পরিমাণ ছোট ছোট টুকরো করে কেটে নিতে হবে। বেশি পরিমাণে কাটার জন্য বাজারে মেশিন আছে যাকে চপার মেশিন বলে।
ধাপ-৪ : ফার্মেন্টেশন বা গাঁজন প্রক্রিয়ায় সংরক্ষণ করার জন্য চিনি জাতীয় উপাদান যুক্ত করতে হবে। এজন্য লালিগুড় বা মোলাসেস ব্যবহার করা যেতে পারে। তাছাড়া লাল চিনিও ব্যবহার করা যায়। (বি.দ্র. ভুট্টা, জার্মান ঘাসে পর্যাপ্ত পরিমাণ কার্বোহাইড্রেট থাকার কারণে মোলাসেস প্রয়োগ করার প্রয়োজন পড়ে না) প্রতি ১০০ কেজি ঘাসের জন্য ২-৩% বা ২-৩ কেজি মোলাসেস প্রয়োগ করতে হবে। এ ক্ষেত্রে মোলাসেসের সাথে একই পরিমাণ পানি যুক্ত করতে হবে।
ধাপ-৫ : এবার সংরক্ষণের জন্য সিলো বা পাত্র ঠিক করতে হবে। এজন্য স্টিক ব্যাগ বা বস্তা, ড্রাম ব্যবহার করা যায়। তাছাড়া মাটিতে পুঁতেও সংরক্ষণ করা যায়।
স্টিক ব্যাগ, ড্রামে সংরক্ষণের ক্ষেত্রে ব্যাগটি যেন কোনোরকম ছেঁড়া না হয়। প্রথমে মোলাসেস এবং পানি মিশ্রিত দ্রবণের অর্ধেক পরিমাণ ঘাসে প্রয়োগ করতে হবে। তারপর সেই ঘাস ব্যাগে কয়েকধাপে ভরতে হবে। এক ধাপ ভরার পর ভালোভাবে চাপ দিতে হবে যেন ঘাসগুলোর মাঝে ফাঁকা না থাকে, ফাঁকা থাকলে সেখানে বাতাস থেকে যাবে, যার ফলে সাইলেজ ভালো না হওয়ার কারণে বেশিদিন ঠিক থাকবে না। তারপর মোলাসেস মিশ্রিত পানি আবার খানিকটা প্রয়োগ করতে হবে। এভাবে কয়েকধাপে ব্যাগ কিংবা ড্রামে ভালোভাবে ভরে শক্তভাবে মুখ বন্ধ করে রাখতে হবে যেনো বাতাস প্রবেশ না করতে পারে।
মাটিতে পুতেও সাইলেজ করা যায় এজন্য উঁচু স্থান নির্বাচন করে প্রয়োজনীয় পরিমাণ গর্ত করে কয়েকধাপে সমপরিমাণে মোলাসেস এবং পানি মিশ্রিত ঘাস পা দিয়ে ভালোভাবে চাপ দিয়ে ক¤েপক্ট করতে হবে। তারপর উপরে আবার পলিথিন দিয়ে শক্ত করে বেঁধে মাটি চাপা দিতে হবে।
ধাপ-৬ : উক্ত প্রক্রিয়াটি ১-২ দিনের মাঝে শেষ করতে হবে। সাইলেজ আরও পুষ্টিসমৃদ্ধ করার জন্য অব্যবহৃত কলা, কলার খোসা, মিষ্টি আলু, আখের খোসা ও যুক্ত করা যায়। ভালোভাবে সাইলেজ তৈরি করলে সর্বোচ্চ ১০-১২ বছর সংরক্ষণ করা যায় এবং পুষ্টিগুণাগুণ অক্ষুণœ থাকে।
সবুজ ঘাস এর সাইলেজ বানানোর ক্ষেত্রে সবুজ ঘাসের শতকরা ৩-৪ ভাগ চিটাগুড় মেপে একটি চাড়িতে নিতে হবে। তারপর ঘন চিটাগুড়ের মধ্যে ১:১ অথবা ৪:৩ পরিমাণে পানি মিশালে ইহা ঘাসের উপর ছিটানো উপযোগী হবে। ঝরনা বা হাত দ্বারা ছিটিয়ে এ মিশ্রণ ঘাসে সমভাবে মিশাতে হবে।
সাইলোর তলায় পলিথিন দিলে আগে বিছিয়ে নিতে হবে। পলিথিন না দিলে পুরু করে খড় বিছাতে হবে। এরপর দু’পাশে পলিথিন না দিলে ঘাস সাজানোর সাথে সাথে খড়ের আস্তরণ দিতে হবে। স্তরে স্তরে সবুজ ঘাস এবং শুকনো খড় দিতে হবে। প্রতি পরতে ৩০০ কেজি সবুজ ঘাস এবং ১৫ কেজি শুকনো খড় দিতে হবে। ৩০০ কেজি ঘাসের পরতে পূর্বের হিসাবে ৯-১২ কেজি চিটাগুড় ও ৮-১০ কেজি পানির মিশ্রণ ঝরনা বা হাত দিয়ে সমভাবে ছিটিয়ে দিতে হবে। খড়ের মধ্যে কোন চিটাগুড় দিতে হবে না। এভাবে পরতে পরতে ঘাস ও খড় সাজাতে হবে। যত এঁটে ঘাস সাজানো হবে তত সুন্দর সাইলেজ তৈরি হবে। সাইলো ভর্তি করে মাটির উপরে ৪-৫ ফুট পর্যন্ত ঘাস সাজাতে হবে। ঘাস সাজানো শেষ হলে খড় দ্বারা পুরু করে আস্তরণ দিয়ে সুন্দর করে পলিথিন দিয়ে ঢেকে দিতে হবে। সর্বশেষে ৩-৪ ইঞ্চি পুরু করে মাটি দিতে হবে। স¤পূর্ণ ঘাস এক দিনেই সাজানো যায়। তবে বৃষ্টি না থাকলে প্রতিদিন কিছু কিছু করেও কয়েক দিনব্যাপী সাইলেজ তৈরি করা যায়। নিচু জায়গায় সাইলো করা যাবে না। তাতে পানি জমে সাইলেজ নষ্ট হয়ে যেতে পারে।
সাইলেজ ব্যবহারের নিয়ম : সাইলেজ স্বভাবিক ঘাসের মতই প্রাণিকে খাওয়ানো যায়। সাইলেজ সবুজ ঘাসের চাহিদা পূরণ করে। সব বয়সের প্রাণিকে সহজে খাওয়ানো যায়। অল্প করে অভ্যাস করিয়ে বেশি করে খাওয়ানো যায়। সঠিক ভাবে পরিচর্যার পাশাপাশি নিয়মিত পর্যাপ্ত পরিমাণ সাইলেজ খাওয়ানো হলে গরুর মাংশ উৎপাদন অনেকাংশে বৃদ্ধি পায়। নিয়মিত ঠিকাদান, কৃমিমুক্ত রাখা এবং দানাদার খাবারের সাথে সাইলেজ খাওয়ানোর ফলে খুব চমৎকার ফলাফল পাওয়া যায়। গরুর ওজন অনুযায়ী ২-৩% হারে সাইলেজ দিনে ২-৩ বার খাওয়ানো যায়। সাইলেজের মধ্যে কোন রাসায়নিক বা ইউরিয়া না থাকায় এতে খাওয়ানো কোন সতর্কতা বা ঝুঁকিও নেই। সাইলেজের মধ্যে ঘাসের সকল উপাদান এবং দানাদের উপাদান সংমিশ্রণ থাকার ফলে পর্যাপ্ত এনার্জি, প্রোটিন, ফ্যাটসহ অন্যান্য উপকরণ থাকায় দুধ উৎপাদন বৃদ্ধিসহ প্রজনন ক্ষমতা ভাল রাখে। নিয়মিত সাইলেজ সঠিক নিয়মে খাওয়ালে গরু যথাসময়ে হীটে না আসা, গর্ভধারন না হওয়া, বাচ্চা প্রসবে বিলম্ব হওয়া ইত্যাদি কোন সমস্যা থাকেনা। বাছুরকে অল্প অল্প করে সাইলেজ খাওয়ালে বাছুরের পরিপাক ক্রিয়া স্বাভাবিক হয় এবং বৃদ্ধি ত্বরান্বিত হয়। এভাবে সংরক্ষিত ভুট্টা/ঘাস প্রতি ১০০ কেজি দৈহিক ওজনের জন্য ১০ কেজি হিসাবে ব্যবহার করা যায়।
বাংলাদেশে সাইলেজের নতুন মার্কেট
সাইলেজের পুষ্টি এবং উপকারিতা জেনে খামারিরা নিজেরা সাইলেজ উৎপাদনে সক্রিয় ভূমিকা রাখছে। তাছাড়া দেশের কিছু কিছু কোম্পানি আধুনিক নিয়মে সাইলেজ উৎপাদন করে খামারিদের প্রয়োজনে বাণিজ্যিকভাবে বাজারজাত করছে। ইয়ন বায়ো সাইয়েন্স লিমিটেডসহ অন্যান্য প্রতিষ্ঠান এবং নতুন ক্ষুদ্র উদ্যোক্তরা সাইলেজের বাণিজ্যিকীকরণে বিশেষ ভূমিকা রাখছে। সাইলেজ অন্য খাবারের তুলনায় অনেকটা সাশ্রয়ী বিশেষ করে শুকনো খড় খাওয়ানো চেয়ে সাইলেজ খাওয়ানো অনেক ভাল এবং খামারিরা এই প্রক্রিয়া অনুসরণ করে লাভবান হচ্ছে।
বাংলাদেশের প্রাণিসম্পদ সেক্টরে সাইলেজ অনেক পুরনো একটি পদ্ধতি। কিন্তু পূর্বে সাইলেজের এমন উপকারিতা খামারিরা আয়ত্ত করতে পারেননি। বর্তমানে তথ্যপ্রবাহের অবাধ ব্যবহার এবং সরকারি বেসরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় সাইলেজের বাণিজ্যিক রূপ দাঁড়িয়েছে যা দেশের প্রাণিস¤পদ খাতকে এগিয়ে নিতে বিশেষ ভূমিকা রাখছে। খামারিরা লাভবান হতে পারবেন (Copy past)
সাইলেজ ও বেলার মেশিন ক্রয় করতে চাইলে যোগাযোগ করুন
তাসিন এন্টারপ্রাইজ
৮৫-৮৭ নবাবপুর রোড
ঢাকা মেশিনের মার্কেট
মোবাইল :০১৭১৫৫৬৬৭৩৬, ০১৭২০৩১৮০৪১
DESCRIPTION
মেশিনের সংক্ষিপ্ত ধারণা: Mini Oil Press Machine এটি চায়নার তৈরি একটি ছোট্ট তেলের মেশিন। এই মেশিনটি দিয়ে আপনারা প্রায় বিভিন্ন আইটেমের তেল ভাঙ্গাতে বা তৈরি করতে পারবেন যেমন: সরিষা,বাদাম,কলোজিরা,সূর্যমুখী,নারিকেল সহ আরো নানান আইটেমের তেল তৈরি করতে পারবেন।
মেশিনের সাথে কি কি পাবেন: এই Mini Oil Press Machine টির সাথে আপনারা একটি স্টিলের বাটি পাবেন। একটি ছাকনি পাবেন যা দিয়ে তেলগুলো ছেকে নিতে পারবেন। আর মেশিনের সাথে কিছু টুলস পাবেন যা মেশিনটি সেট করার কাজে লাগবে।
মেশিনে তেল তৈরির সিস্টেম: এই মিনি অয়েল প্রেস মেশিনের তেল তৈরির সিস্টেম হচ্ছে অটো সিস্টেমের।
মেশিনের উৎপাদন ক্ষমতা: এই তেলের মেশিনের উৎপাদন ক্ষমতা ঘণ্টা ৫-৭ কেজি। ঘণ্টা ১০-১৫ কেজি। ঘণ্টা ১৫-২০ কেজি।
ঘণ্টা ৩০-৩৫ কেজি পর্যন্ত পাওয়া যাবে।
মেশিনের গুরুত্বপূর্ণ কিছু তথ্য: এই তেলের মেশিনটি আপনারা আপনাদের বাসা বাড়ি লাইন দিয়েই চালাতে পারবেন অর্থ্যাৎ ২২০ ভোল্টেজে। এই মেশিনের সাথে মটর এডজাস্টভাবে ফিক্স করা থাকে। আর মেশিনের মটর পাওয়ার ১০০০ ওয়াট। আর মেশিনের ফুল বডি হচ্ছে স্টেইনলেস স্টিলের। আর এই মেশিনের হোপারে আপনারা এক সাথে ৫০০ গ্রাম থেকে ১ কেজি পর্যন্ত আইটেম ঢালতে পারবেন। এই ক্ষেত্রে আপনি যে আইটেমটি ভাঙ্গাবেন তার উপর নির্ভর করে। আর এই তেলের মেশিনের মধ্যে একটি ছোট কন্ট্রোল প্যানেল পাবেন যা দিয়ে আপনারা মেশিনটির হিট কন্ট্রোল করতে পারবেন।
মেশিন অপারেটের সংক্ষিপ্ত ধারণা: প্রথমে আপনারা মেশিনটি সেট করবেন। তারপর মেশিনে ইলেকট্রিক লাইন দিয়ে মেশিনটিকে অন করবেন। অন করার পর মেশিনটিতে কন্ট্রোল প্যানেলের মাধ্যমে হিট সেট করে কিছুক্ষণ অপেক্ষা করতে হবে হিট হওয়ার পর্যন্ত। যখন হিট কমপ্লিট হবে তখন তা মেশিনের কন্ট্রোল প্যানেলে দেখাবে তখন আপনি মেশিনের হোপারে আপনার তেল ভাঙ্গানোর আইটেমটি দিবেন। তারপর দেখবেন মেশিনের নিচের আউটপুট লাইন থেকে তেল বের হতে থাকবে।
মেশিনের ওয়ারেন্টি: আপনারা এই মেশিনটির সাথে ১ বছরের সার্ভিস ওয়ারেন্টি পাবেন।
যোগাযোগের ঠিকানা:
তাসিন এন্টারপ্রাইজ
৮৫ -৮৭ নবাবপুর রোড ঢাকা মেশিনারিজ মার্কেট।
মেশিনের সংক্ষিপ্ত ধারণা: Automatic Sugarcane Juicer Machine টি চায়নায় তৈরি অটোমেটিক আখের রস তৈরির মেশিন। মেশিনটি দিয়ে খুব সহজে আখের রস তৈরি করতে পারবেন। মেশিনটি ইলেকট্রিক এবং এটি পরিচালানোর জন্য ২২০ ভোল্টেজের ইলেকট্রিক লাইনের প্রয়োজন, তাই বাসা বাড়িতে যে ইলেকট্রিক লাইন ব্যবহার করা হয়, তা দিয়েই মেশিনটি চালানো যাবে।
মেশিনে আখের রস তৈরি করার সিস্টেম: এই মেশিনটির সাহায্যে অটোমেটিক সিস্টেমে আখের রস তৈরি করা যায়।
মেশিনের সুবিধাসমূহ: এই মেশিনটি কে বেশ টেকসই এবং মজবুত করতে ব্যবহার করা হয়েছে ৩০৪ ফুড গ্রেড স্টেইনলেস স্টিল । মেশিনটিতে প্র্রেশার সিস্টেম থাকায় প্রয়োজন অনুযায়ী আপনি প্রেসার সেট করে কাজ করতে পারবেন। অন্য মেশিনে যেখানে একটি আখকে ২ থেকে ৩ বার মেশিনে প্রবেশ করে সম্পূর্ণ রস বের করতে হয়, সেখানে এই মেশিনটি দিয়ে একবারেই আখের রস বের করা সম্ভব।
মেশিনের উৎপাদন ক্ষমতা: এই আখের রস তৈরি করার মেশিনটি দিয়ে ঘন্টায় ২৫০-৩০০ লিটার আখের রস তৈরি করতে পারবেন। আর মেশিন টির দাম পরবে ৬৫০০০ টাকা। আপনারা মেশিনটির সাথে ১ বছরের সার্ভিস ওয়ারেন্টি পাবেন।
মেশিন অপারেটের সংক্ষিপ্ত ধারণা: প্রথমে মেশিনটি একটি জায়গায় সেট করবেন এবং ইলেকট্রিক লাইন দিয়ে মেশিনটি চালু করবেন। এবার প্রেসার সেট করে আখের রস বের করার জন্য মেশিন টি রেডি করে এরপর মেশিনের মধ্যে আখ প্রবেশ করাবেন। দেখবেন মেশিন এর একদিকে আখের রস বের হচ্ছে এবং অন্য দিক দিয়ে আখের খোশা বের হচ্ছে। মেশিন এ যে পাত্রে আখের রস জমা হয় তার ওপর একটি ছাকনি থাকায় রসের অপর ধুলবালি ও অন্যান্য ময়লা পরে না। তাতে কাস্টমার রা আপনার আখের রস বেশ তৃপ্তি সহকারে খাবে এবং আপনার ব্যবসা ও তাতে বাড়বে। মেশিনটির সাথে ৬-৭ হাজার টাকায় একটি জেনারেটর নিয়ে নিলে আপনি মেশিনটিকে যেকোন জায়াগায় রেখে অপারেট করতে পারবেন। এই মেশিনটি নিয়ে ব্যবসা করলে আপনি সারাদিনে সব খরচ বাদে ১২০০ থেকে ১৫০০ টাকা আয় করতে পারবেন।
আপনাদের যদি এই ব্যবসা সম্পর্কে কোন প্রশ্ন বা মতামত থাকে, তাহলে নিচের কমেন্ট বক্সে আমাদের জানাতে পারেন। আর এই মেশিন সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে স্ক্রীনে দেওয়া নাম্বারে যোগাযোগ করুন।
তাসিন এন্টারপ্রাইজ
৮৫-৮৭ নবাব পুর রোড
ঢাকা মেশিনারীজ মার্কেট
মোবাইল ঃ০১৭১৫৫৬৬৭৩৬, ০১৭২০৩১৮০৪১
দেশে পোলট্রি শিল্পের ব্যাপক প্রসারের ফলে পোলট্রি খাবারের চাহিদা ব্যাপক হারে বেড়ে গেছে। যার কারণে ফিড মিল ব্যবসার প্রতি উদ্যোক্তাদের আগ্রহ দিন দিন বাড়ছে। বিভিন্ন কোম্পানির পাশাপাশি ছোট ছোট উদ্যোক্তারা পোলট্রি খাবার তৈরির জন্য ফিড মিল ব্যবসায় এগিয়ে আসছেন।
পোলট্রি শিল্প সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীদের তথ্য মতে, দেশে পোল্ট্রি খাবারের চাহিদা বছরে ৬.৪ মিলিয়ন টন। প্রতি বছর এই চাহিদা ১২%-১৫% হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে। ছোট বড় ২০০ শতাধিক ফিড মিল প্রতিষ্ঠান পোলট্রি খাবার বাজারে সরবরাহ করছে তারপরও চাহিদার শতভাগ পূরণ করতে পারছে না। তাই এই খাতে নতুন উদ্যোক্তাদের ব্যবসায়ের বিরাট সম্ভাবনা আছে।
ফিড মিলে যেসব কাঁচামাল ব্যবহৃত হয়
পোলট্রি ফিড তৈরির জন্য মোট ১১ ধরনের প্রয়োজনীয় কাঁচামালের প্রয়োজন হয়ে থাকে, সেগুলো হলো –
• প্রোটিন কনসেনট্রেট,
• ভুট্টা,
• লাইম স্টোন,
• সয়াবিন মিল,
• রাইস ব্রান,
• হুইট পলিশ,
• ব্রয়লার ফিড
• ফিশ মিল,
• লেয়ার ফিড
• মাস্টার্ড অয়েল কেক
• কর্ন গ্রটেন মিল অন্যতম।
ফিডের প্রকারভেদ
হাস-মুরগি, মাছ, গবাদিপশু ইত্যাদির জন্য বিভিন্ন ধরণের ফিড রয়েছে। যেমন –
• পিলেট ফিড – পোল্ট্রি ফিড, শ্রিম্প ফিড, ডুবন্ত ফিস ফিড ইত্যাদি।
• এক্সটুডেড ফিডঃ ফ্লোটিং (ভাসমান ) ফিস ফিড, শ্রিম্প ফিড, পেট ফুড ইত্যাদি।
• টিএমআর বা টোটাল মিক্সড রেশন (গরুর খাবার)
• কোর্স ফিড – কোর্স ফিডের মধ্যে রয়েছে কেটল ফিড, লেয়ার ফিড ইত্যাদি।
ফিড মিলের জন্য মেশিন ক্রয়
হাঁস-মুরগিসহ গবাদিপশুর খাবার তৈরি করার জন্য আপনাকে ফিড মিল মেশিন ক্রয় করতে হবে। মেশিন ছাড়া ফিড তৈরি করা সম্ভব নয়। আপনার মিলে কি পরিমাণ খাবার তৈরি করতে চান সেই সক্ষমতার মেশিন ক্রয় করবেন। একেক জনের একেক ধরণের চাহিদা থাকে, কারো ঘণ্টায় ১০০-২০০ কেজি, কারো ঘণ্টায় কয়েক টন প্রয়োজন। সুতরাং আপনার চাহিদা অনুযায়ী মেশিন ক্রয় করবেন।
ফিড মিলের বিভিন্ন ধরণের মেশিন আছে। আপনি যদি চান আধুনিক এবং স্বয়ংক্রিয় ফিড মিল প্রতিষ্ঠা করবেন তাহলে আপনি আধুনিক মেশিন ক্রয় করতে পারেন। একটি আধুনিক এবং স্বয়ংক্রিয় মেশিন প্ল্যান্টের দাম সক্ষমতা অনুযায়ী ৪০ লাখ থেকে শুরু করে কোটি টাকার উপর।
কিন্তু প্রচলিত এবং ছোট মেশিনের দাম এত বেশি নয় এগুলোর আপনার হাতের নাগালের মধ্যেই। ক্ষমতা ভেদে একটি পিলেট মেশিনের দাম ৫৫ হাজার থেকে ৭-৮ লাখ টাকা হতে পারে।
মেশিন ক্রয়ের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন আমাদের সঙ্গে
তাসিন এন্টারপ্রাইজ
৮৫-৮৭ নবাবপুর রোড
ঢাকা মেশিনারিজ মার্কেট
মোবাইল নাম্বার ঃ০১৭১৫৫৬৬৭৩৬
০১৭২০৩১৮০৪১
২ লক্ষ ২০,০০০ হাজার টাকায় শরিষার তেল এর বিজনেস করে আয় করুন।
আজকে আমাদের বিজনেস আইডিয়ার দ্বিতীয় পর্ব। এই পর্বে আমরা শরিষার তৈল এর বিজনেস আইডিয়া আপনাদের সাথে শেয়ার করব।
এই বিজনেস টি আপনি শহর বা গ্রামে উভয় জায়গাতে করতে পারেন। এই বিজনেস এর চাহিদা প্রচুর রয়েছে। শরিষার তৈল খুবি প্রয়োজনীয় একটা জিনিস যা প্রত্যেক পরিবারে প্রায় নিয়মিত ব্যবহার হয়ে থাকে।আপনি মাত্র ২ লক্ষ ২০ হাজার টাকা দিয়ে এই বিজনেসটি শুরু করতে পারেন।
এই পর্বে আমরা মোটামুটি ব্যবসাটি শুরু করতে কি কি মেশিন লাগবে, কি কি কাচামাল লাগবে, কিভাবে বাজারজাত করবেন সব বিষয়গুলো খুব পরিস্কারভাবে আলোচনা করব।
প্রাথমিকভাবে শুরু করতে গেলে আপনার এই বিজনেস এর জন্য প্রাথমিক ভাবে দুইটি মেশিন লাগবে।
১। শরিষার তেল ভাঙ্গানোর মেশিন
২। ওয়েল ফিল্টারিং মেশিন
ছোট আকারের তেল ভাংগানোর মেশিনের মুল্য পড়বে মোটামুটি ১,৫৫,০০০/- হাজার টাকা। তবে এর চেয়ে কমও পেতে পারেন। মেশিন এর কোয়ালিটি অনুযায়ী দাম একটু কম বেশী হতে পারে।
এই মেশিনটি দিয়ে মোটামুটী আপনি প্রতি ঘন্টায় ৪০ থেকে ৫০ কেজি শরিষা ভাংগাতে পারবেন।
এই মেশিন দিয়ে একই সাথে তেল এবং খৈল দুটাই পাওয়া যায়।
শরিষা ভাঙ্গানো মেশিন কেনার পরে আপনাকে তৈল ফিল্টার করার জন্য আপনাকে একটি ফিল্টার মেশিন কিনতে হবে। তৈল ভাংগানোর পর এটা সরাসরি ব্যবহারের উপযোগী থাকে না। তাই একে ফিল্টারিং করে ব্যবহার উপযোগী করার জন্য ফিল্টারিং মেশিন ব্যবহার করতে হয়।
ছোট আকারের এই ফিল্টার মেশিনের দাম পড়বে প্রায় ৬৫ হাজার টাকা। মেশিনের দাম একটু কম বেশি হতে পারে মেশিনের কোয়ালিটি উপর ভিত্তি করে।
বিক্রয় কেন্দ্র ঃ
তাসিন এন্টারপ্রাইজ
৮৫-৮৭ নবাবপুর রোড, ঢাকা মেশিনারিজ মার্কেট
মোবাইল নাম্বার ঃ 01715566736,
013132 59785
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Contact the business
Telephone
Website
Address
82Nawabpur Road ( Dhaka Machinery Market)
Dhaka
1204
Opening Hours
Monday | 10:00 - 19:00 |
Tuesday | 10:00 - 19:00 |
Wednesday | 10:00 - 19:00 |
Thursday | 10:00 - 19:00 |
Saturday | 10:00 - 19:00 |
Sunday | 10:00 - 19:00 |
House 29, Road 12, Sector/10, Uttara
Dhaka, 1230
This is official page of Divine IT Limited, an IT consulting & software development company
Dhaka, 1203
The purpose of a descriptive text is to express what a person or thing is like. For example, instead of just writing the word chair, using descriptive words like old and weathered ...
UTTARA NORTH TOWER
Dhaka, 1230
A clothing store is a shop specializing in goods which clothe the body, usually made of cloth of some fabric. This does not include general stores or department stores which sell c...
Dhaka, 1229
E-MART is a local e-business who cares for customers as a partner & maintains high quality AMAP.
3rd Floor, Adom Ali Market, Nolgola, Mitford Road, Chawkbazar Dhaka
Dhaka, 1100
Your Choice,Ayesha Mart