Yummy Food By Anika

Home Made Appetizing Food.

এমন একটা সময় ছিল মেয়েরা রান্না-বান্নাকে পাত্তা দিত না! কিন্তু ভালো রান্না যে একটা স্মার্টনেসের অংশ সেটা আজকালকার মোবাইল ফোনে বুদ হয়ে যাওয়া তরুণীরা বুঝে।রেস্তোরাঁয় গিয়ে শুধু বার্গার,পিৎজা,বিভিন্ন প্লেটার আর মুখরোচক সব খাবার খাওয়া এবং চেক-ইন দেওয়ার মধ্যে যে ভালো লাগা আছে, তার চেয়ে শতগুণ আনন্দ ঐ রেসিপিটা নিজে তৈরির করার চেষ্টার মধ্যে।রান্নাবান্না শিখা এখন একটি শিল্পকর্ম । একজন ভোজন রশিকের কাছেই নয় শ

24/10/2024

☕ চা বানানোর গুরুত্বপূর্ণ টিপসঃ ⤵️

☕ চিনি দিয়ে চা খাওয়ার অভ্যাস থাকলে কাপে চিনি দিন।কখনই চিনি,চা পাতা,পানি একসঙ্গে ফুটতে দেবেন না।এতে চায়ের গন্ধ নষ্ট হয়।

☕ এলাচ,লবঙ্গ,দারচিনি দেওয়া চা পছন্দ হলে তা ড্রাইরোস্ট করে থেঁতো করে তবেই ব্যবহার করুন।এতে আরও ভাল গন্ধ পাওয়া যায়।

☕ চা পাতা কখনই প্লাস্টিকের কৌটোতে নয়,কাঁচ কিংবা স্টিলের জারে সংরক্ষণ করুন।খেয়াল রাখবেন যাতে সরাসরি রোদ না লাগে কৌটোতে।

☕ রং চা বানানোর ক্ষেত্রে,পানি আর চা পাতা কিন্তু কখনই একসঙ্গে ফোটাবেন না।এতে গ্যাস নষ্ট,সময় নষ্ট সেই সঙ্গে চায়ের কোনও রকম স্বাদও পাওয়া যায় না।যেমনই চা পাতা হোক না কেন আগে পানি ফুটিয়ে গ্যাস বন্ধ করে তবেই চা পাতা দিন।এরপর ২ থেকে ৩ মিনিট ঢাকা দিয়ে রেখে ছেঁকে নিন।

☕ দুধ চা আর লিকার চা বানানোর পদ্ধতি কিন্তু একদম আলাদা।যে চায়ের পাতায় ভাল লিকার হয়,সেই পাতা দিয়ে দুধ চা বানাবেন না।এক্ষেত্রে দানা চা ( CTC Tea) ব্যবহার করুন।ভাল রং পাবেন।

☕ আদা দিয়ে চা করতে চাইলে আদা গ্রেট করে প্রথমে গরম পানির মধ্যে দিন।তাতে দু-একটা তুলসি পাতা,তিন থেকে চারটে লবঙ্গ,গোলমরিচ ফেলে দিতে পারেন।এই পানি ভাল ভাবে ফুটলে তারপরই গ্যাস বন্ধ করে চা পাতা দিন।দুকাপ চা হলে এক চা চামচ চা পাতা দিন।এই অনুপাতে চায়ের পাতা ব্যবহার করবেন।অতিরিক্ত চা পাতা দিলেই চা খেতে ভাল হবে,এই ধারনা একেবারে ভুল।

☕ লেবু চা বা কমলালেবুর চা পছন্দ হলে আগে থেকে খোসা ছাড়িয়ে তা রোদে শুকিয়ে রাখুন।খুব ভাল করে শুকনো হলে সেই খোসা গুঁড়ো করে অল্প পরিমাণ চায়ের সঙ্গে মিশিয়ে রাখুন।এতে স্বাদ ভাল হয়।

18/08/2024

🌷👇খুব সহজে বানিয়ে ফেলুন 🌷মাংস-খিচুড়ি 🌷

🌷উপকরণ 👇👇👇

🌷গরুর মাংস ২ কেজি, এলাচ ৪টি, বুটের ডাল ২কাপ, দারুচিনি ৫-৬ টুকরা, পোলাওর চাল ৪ কাপ, জায়ফল-জয়ত্রি আধা চা-চামচ, সরষের তেল ১ কাপ, মরিচগুঁড়া ১ টেবিল-চামচ, কাঁচা মরিচ ৫-৬টি, টক দই আধা কাপ, হলুদগুঁড়া ১ টেবিল চামচ, আদাবাটা ২ টেবিল চামচ, রসুনবাটা ২ টেবিল চামচ, লবঙ্গ ৫-৬টি, জিরাবাটা ১ টেবিল চামচ, পেঁয়াজকুচি ২ কাপ, পেঁয়াজের বেরেস্তা আধা কাপ, লবণ স্বাদমতো।

🌷প্রস্তুত প্রণালী 👇👇👇

🌷মাংসে চাল, ডাল, বেরেস্তা ও কাঁচা মরিচ ছাড়া সব উপকরণ দিয়ে মেখে একঘণ্টা রাখুন। মাংস চুলায় দিয়ে ভাল করে কষিয়ে নিন। অল্প পানি দিয়ে মাংস আধা সেদ্ধ করে নিন। এবার চাল-ডাল দিয়ে কষিয়ে নিয়ে পানি দিন। পানি শুকিয়ে মাংস খিচুড়ি রান্না হয়ে এলে কাঁচা মরিচ বেরেস্তা ওপরে দিয়ে চুলার আঁচ কমিয়ে কিছুক্ষণ ঢেকে রাখুন। সবশেষে শশা ও লেবু, পেঁয়াজ, কাঁচা মরিচের সালাদ করে গরম পরিবেশন করুন দারুণ মজার মাংস খিচুড়ি।

🌷 পোস্টটি ভালো লাগলে শেয়ার করে রেখে দিন আপনার আইডিতে ধন্যবাদ সবাইকে 🥰🌷

18/08/2024

💖💖রুই মাছের টিকিয়া💖💖
Some Special Moments 💙
উপকরণ :
রুই মাছের পেটের অংশ -৮ পিস
আলু সিদ্ধ করা -২টি
আদা বাটা -১ চা চামচ
রসুনবাটা -১ চা চামচ
জিরা গুড়া -১ চা চামচ
গরম মসলা গুড়া -১ চা চামচ
হলুদগুড়া -১/৪ চা চামচ
পেঁয়াজ বেরেস্তা -১/২ কাপ
লবণ স্বাদমতো
চিনি- ১ চা চামচ
ধনেপাতা কুচি- ২ টেবিল চামচ
পুদিনা পাতা কুচি -১ টেবিল চামচ
কাঁচা মরিচ কুচি -১ টেবিল চামচ
ডিম -১ টি
তেল ভাজার জন্য।
প্রস্তুত প্রনালী:
প্রথমে রুই মাছ হলুদ গুঁড়া দিয়ে সিদ্ধ করে নিতে হবে। সিদ্ধ হলে কাটা বেছে চটকিয়ে নিতে হবে। তারপর আলু চটকিয়ে নিব।এবার আলু,মাছ এবং সব উপকরণ একসাথে মিশিয়ে মেখে নিতে হবে। তারপর ডিম ফেটে নিব। ডিমে সামান্য লবণ মেশাবো। এবার মাছের মিশ্রন থেকে অল্প অল্প নিয়ে গোল করে চেপ্টা করে নিতে হবে। তারপর ডিমে ডুবিয়ে ডুবো তেলে ভেজে নিতে হবে। ভাত বা নাস্তায় পরিবেশন করা যায় এটা।

আমার রেসিপিটি ভালো লাগলে আমার পেজটিকে লাইক ও ফলো দিয়ে পাশে থাকবেন।

18/08/2024

❤️ পাটিসাপটা পিঠা রেসিপি❤️

**উপকরণ:**

**পাটিসাপটার খামিরের জন্য:**
- ময়দা – ১ কাপ
- চালের গুঁড়ো – ১/২ কাপ
- সুজি – ২ টেবিল চামচ
- দুধ – ১ কাপ (তরল)
- চিনি – ১/২ কাপ
- পানি – পরিমাণমতো

**পুরের জন্য:**
- নারকেল কোরা – ১ কাপ
- খেজুরের গুড় – ১/২ কাপ
- গুড়ো দুধ – ১/২ কাপ
- এলাচ গুঁড়ো – ১/৪ চা চামচ

**প্রস্তুত প্রণালী:**

1. **খামির তৈরি:**
- একটি পাত্রে ময়দা, চালের গুঁড়ো, সুজি, চিনি এবং দুধ মিশিয়ে ভালোভাবে মিশিয়ে নিন। মিশ্রণটি যেন পাতলা থাকে, প্রয়োজন হলে পানি যোগ করুন।
- মিশ্রণটি ২০-৩০ মিনিট ঢেকে রেখে দিন।

2. **পুর তৈরি:**
- নারকেল কোরা, খেজুরের গুড়, গুড়ো দুধ এবং এলাচ গুঁড়ো একসঙ্গে মিশিয়ে নিন।
- কম আঁচে নাড়তে থাকুন যতক্ষণ না পুরটি আঠালো হয়ে আসে।
- পুরটি ঠান্ডা করতে রাখুন।

3. **পাটিসাপটা বানানো:**
- একটি ফ্রাইপ্যানে হালকা তেল গরম করুন।
- খামিরটি প্যানে ঢেলে পাতলা চিতই পিঠার মতো করে ছড়িয়ে দিন।
- একটু শক্ত হলে মাঝখানে পুর রেখে একপাশ ভাঁজ করুন, তারপর আরেক পাশ ভাঁজ করে ঢেকে দিন।
- উল্টে দিয়ে কিছুক্ষণ ভাজুন।

4. **পরিবেশন:**
- পাটিসাপটা পিঠা পরিবেশন করার আগে ঠান্ডা করুন।
- গরম বা ঠান্ডা, দুভাবেই পরিবেশন করতে পারেন।

এই রেসিপিটি মিষ্টি এবং নারকেলের মিশ্রণে তৈরি পাটিসাপটা পিঠা।

17/08/2024

🙅‍♀️ পোলাও ঝরঝরে হয়না❓ চাল আর পানির পরিমাপ বুঝতে পারেন না⁉️

চলুনঝরঝরে পোলাও রান্নার কিছু টিপস জেনে নেয়া যাক।

** ধরুন, আপনি এক কাপ চালের পোলাও রান্না করবেন। সেক্ষেত্রে আপনাকে যা করতে হবে তা হলোঃ

১। এক কাপ চালের জন্য দের কাপ গরম পানি নেবেন। অর্থাৎ, যে কাপে চাল মাপবেন সেই কাপের এক কাপ দিয়ে আর আধা কাপ পানি দেবেন।

২। চাল ধুয়ে পানি ঝরিয়ে আধা ঘন্টা রেখে দেবেন।

৩। তেলের মধ্যে পেঁয়াজ কুচি বেশীক্ষন ভাজবেন না।
(আমি পোলাওয়ে পেঁয়াজ দেইনা।গরমমসলা ফোঁড়ন দিয়ে চাল ভাজি)!

৪। পেঁয়াজ লাল করে ফেললে খিচুড়ি/পোলাওয়ের রঙ নস্ট হয়ে যায়।

৫। চাল অনেক্ষণ ধরে ভাজবেন। চালের রঙ পরিবর্তন হলেই বুঝবেন এইবার পানি দিতে হবে।

৬। চাল ভাজার সময় আদা/রসুন দেবেন না। তাহলে আদা-রসুন পুড়ে পোলাওয়ের রঙ নষ্ট হয়ে যাবে।

৭। পানি দেয়ার পর আদা/রসুন দেবেন।

৮। পানি দেয়ার পর সাথে সাথে ঢাকনা দেবেন না।

৯। চাল আর পানি এক লেভেলে আসলে তখন ঢাকনা দেবেন।

১০। চাল আধা সেদ্ধ হলে ঢাকনা খুলে একবার নেড়ে দিয়ে কাঁচামরিচ মিশিয়ে আবার ঢাকনা দিয়ে দেবেন।

১১। সব চেয়ে ভাল হয় এই সময় লোহার তাওয়ায় হাঁড়ি বসিয়ে দমে দিলে। পনেরো-বিশ মিনিট দমে রাখলেই পোলাও রেডি!!

** পরিবেশনের পাত্রে পোলাও বেড়ে ওপরে বেরেস্তা ছিটিয়ে পরিবেশন করবেন।

😊ধন্যবাদ😊

Photos from Yummy Food By Anika's post 17/08/2024

প্রফেশনাল কেক বানানোর জন্য কিছু টিপস যা আপনাকে অবশ্যই ফলো করতে হবে:

১) ডিমের ফোম করার জন্য বাটিতে এবং বিটারের কাটার ভিতরে পানি থাকা যাবে না।

২)ডিমের ফোম পার্ফেক্ট হতে হবে।ডিমের ফোন পারফেক্ট না হলে কেকের টেস্ট ভালো হবে না।

৩)কেকের ড্রাই উপাদানগুলো কমপক্ষে তিনবার চেলে নেবেন।

৪)বেকিং পাউডার তিন মাসের বেশি ব্যবহার করবেন না। অবশ্যই ভালো ব্র্যান্ডের বেকিং পাউডার ব্যবহার করবেন।

৫)আটা দিয়ে কেক করা যাবেনা।কেকের জন্য ময়দা ব্যবহার করবেন।প্যাকেটের ময়দা হলে ভালো হয়।

৬)কেকের জন্য ঝরঝরে চিনি ব্যবহার করবেন।চিনি ভেজা থাকলে ডিমের ফোম হবে না।

৭)কেকের ব্যাটার এ অবশ্যই এক চা-চামচ কুসুম গরম পানি দিবেন।এতে করে কেক চুপসে যাবে না।

৮)কেক চুলায় বা ওভেনে বসানোর আগে 5 থেকে 10 মিনিট প্রিহিট করে নিবেন।

৯)ননস্টিকের পাতিলে কেক করলে বালু বা লবণ কোনো কিছুরই দরকার হয়না।কখনো হাই হিটের চুলার আগুনে কেক বেক করবেন না।এতে করে কেক পুড়ে যাবে।

১০)মিডিয়াম থেকে একটু কম আগুন দিয়ে চুলায় কেক বেক করবেন।

১১)যারা ওভেনে কেক বেক করবেন তারা 160 ডিগ্রি থেকে 170 ডিগ্রি সেলসিয়াস দিয়ে কেক বেক করবেন।

১২)কেক বেক করার সময় ঢাকনা খোলা যাবেনা।সম্পন্ন কেক না হওয়া পর্যন্ত কেক কেকের ঢাকনা খোলা যাবে না।কেকে বাতাস ঢুকলে কেক চুপসে যাবে।যারা ওভেনে করবেন তারাও কেক সম্পূর্ণ বেক না হওয়া পর্যন্ত ওভেনের ঢাকনা খোলা যাবে না।

১৩)কেক বেক করার পর সাথে সাথে চুলা/ওভেন থেকে নামানো যাবে না।

১৪)কেক বেক করার পর চুলায় এবং ওভেনে কমপক্ষে 1 ঘন্টা ঠান্ডা হওয়ার জন্য রেখে দেবেন।

১৫)ডিমের ভিতরে ভালো করে চিনি বিট করবেন।চিনি ভালো করে মেলট না হলে কেক বেক করার পরও দেখবেন কেক ভেজা ভেজা থাকবে।

15/08/2024

📌 রান্নায় স্বাদ বাড়ানোর সহজ কৌশল 👍

✅ গরু/খাসির মাংসের দারুন স্বাদ পেতে রান্নার শেষ পর্যায়ে পেঁয়াজ বেরেসতা করে মাংসের ওপর ছড়িয়ে দিন । তাহলে সুন্দর একটা সুগন্ধ হয় এবং টেস্ট টাও বেড়ে যায়।

✅ ইলিশ মাছ রান্নার সময় আদা ও রসুন পেস্ট না দিয়ে শুধু পেঁয়াজ ও জিরা পেস্ট দিয়ে রান্না করে দেখুন মাছের স্বাদ ও গন্ধ অটুট থাকে ।

✅ যেকোনও ছোট মাছের চচ্চরি তে সব মসলার সাথে একটু রসুন থেতো করে দিন তাহলে খেতে অনেক বেশি মজা হয় ।

✅ মিষ্টি আইটেম যেমন - খিড়, পায়েস, পিঠা বানানোর ক্ষেত্রে সামান্য লবন ব্যবহার করুন তাহলে মিষ্টি টা পারফেক্ট লাগবে ।

✅ মাছের ঝোলের টেস্ট বাড়াতে পেঁয়াজ , জিরা ও তেজপাতা ভেজে নিয়ে ব্লেন্ড/ পাটায় বেটে সেই পেস্ট টা রান্না শেষে ঝোলের সাথে মিশিয়ে দিন। তাহলে অসম্ভব মজার হয় মাছের ঝোল।

✅ সাদা পোলাও রান্নার স্বাদ বাড়ানোর জন্য রান্নার মাঝামাঝি সময়ে সামান্য কিসমিস এবং কয়েকটা গোটা কাচামরিচ দিন। সিম্পলি অসাধারণ স্বাদ হয়

✅ মুরগির মাংস রান্নার প্রথম পর্যায়ে মাংস টা হালকা করে ভেজে নিন তাহলে মুরগির মাংস অনেক টেস্টি হয়।

✅ আলু ভর্তা বেশি মজাদার বানানোর জন্য অবশ্যই সরিষার তেলে পেঁয়াজ ও শুকনা মরিচ ভেজে নিয়ে করুন।

✅ ভেজিটেবল রান্নার স্বাদ বাড়ানোর জন্য পেঁয়াজ রসুন ভেজে তাতে পাচফোড়ন দিন। রান্নার শেষে সামান্য ঘি দিন তাহলে খুবই মজার হয়।

✅ পারফেক্ট ও মজাদার মসুর ডাল রান্নার জন্য ডাল সেদ্ধ করার সময় দুই টা কাচা মরিচ ও সামান্য গোটা রসুন দিন এবং ডাল ফোড়নের ভেতর দুই/ তিন টা শুকনো মরিচ অর্ধেক করে দিয়ে ভেজে নিন তাহলে সুন্দর একটা ফ্লেভার আসে ।

✅ খিচুড়ি রান্নার স্বাদ বাড়ানোর জন্য চালের সাথে দুই/ তিন রকমের ডাল মিশিয়ে দিন (বাসায় থাকলে)।দেশি স্বাদ পেতে অবশ্যই সরিষার তেলে রান্না করুন।

যে যেখানে আছেন সুস্থ সুন্দর ও নিরাপদে থাকুন।

28/07/2024

বাটার কুকিজ🤤🤤

উপাদান:
3 কাপ ময়দা
185 গ্রাম মাখন ঘরের তাপমাত্রা
1/4 কাপ দুধ
1টি ডিম
1&1/2 কাপ আইসিং সুগার
1/4 চা চামচ লবণ
2 চা চামচ ভেনিলা এসেন্স
পদ্ধতি
* একটি বড় পাত্রে, ময়দা এবং লবণ একসাথে চেলে, মিশান এবং একপাশে রাখুন
*একটি আলাদা পাত্রে মাখন এবং আইসিং সুগার ক্রিমি হওয়া পর্যন্ত বিট করুন
* একটি ডিম দিয়ে এবং প্রায় 3 মিনিটের জন্য বিট করুন
* দুধ এবং ভ্যানিলা যোগ করুন,
* ধীরে ধীরে মাখনের মিশ্রণে ময়দা যোগ করুন এবং সঠিকভাবে মেশান
*বিভিন্ন নজল সহ পাইপিং ব্যাগে ব্যাটার রাখুন
*একটি গ্রীস করা বেকিং ট্রেতে ব্যাটার দিয়ে পাইপ করুন
*ট্রেটি ফ্রিজে রাখুন এবং 30 মিটার ঠাণ্ডা করুন
* প্রিহিটেড ওভেনে 180 ডিগ্রি সেলসিয়াসে সোনালি বাদামী হওয়া পর্যন্ত বেক করুন।

26/07/2024

🙅‍♀️রান্নাঘর পরিষ্কার রাখার কিছু টিপস:-✌️✌️🙅‍♀️

🔸রান্নার শুরুতে এবং রান্নার শেষে গ্যাস মুছে নেবেন ।সপ্তাহে ১ দিন সাবান জল দিয়ে মুছে দেবেন ।

🔸৩ ধরনের কাপড় রান্নাঘরে রাখার চেষ্টা করবেন।
-প্রথটা ব্যবহার হবে রাইস কুকার, ওয়াটার হিটার, ব্লেন্ডার এসব মোছার জন্য৷
-দ্বিতীয়টা হবে গ্যাস, তাক এসব মোছার জন্য।
- তৃতীয়টা হবে সবচেয়ে পরিস্কার। এইটা বিভিন্ন সময় ব্যবহার করতে পারেন যেমন- হাত মোছা, প্রয়োজনীয় হাড়ি,করাই বা প্লেট মোছা ইত্যাদি।

🔸চেষ্টা করবেন একটি কিচেন টিস্যু রাখতে। মাত্র ১০০ টাকায় একটি কিচেন টিস্যু পাওয়া যায়। ৩ মাস ধরে ব্যবহার করতে পারবেন। বিভিন্ন সময়ে এর ব্যবহার আপনার অনেক কাজে আসবে।

🔸চেষ্টা করবেন সিংকে থালাবাসন জমা না করার। সাথে সাথে ক্লিন করে ফেললে ঝামেলা অনেক কম লাগে। অনেক সময় দেখবেন- একটা পাত্র সামান্য ময়লা! জল দিয়ে ধুলেই ক্লিন হয়ে যাবে কিন্তু অলসতায় সেইটা সিংকে জমিয়ে রাখছি। এরপর যখন ভারী তেল ময়লা ক্লিন করা হয় তখন ওই পাত্রের উপর পড়ে আরো নোংড়া হয়,তখন কিন্তু কষ্টটাও বেড়ে যায়।

🔸সপ্তাহে অন্তত ১ টি দিন রাখবেন, মশলার বক্স বা পট গুলো ক্লিন করার জন্য। না পারলে মাসে অন্তত ১ দিন অবশ্যই করবেন। এটি অভ্যাস হয়ে গেলে কাজ ঝামেলা মনে হবেনা।

#ইউনিক সব টিপস পেতে আমার প্রোফাইল এর সাথেই থাকুন 💙
আর ভালো লাগলে পোষ্ট টি শেয়ার করে দিন

😊ধন্যবাদ😊

25/07/2024

প্রত্যেকটা মেয়ের স্বপ্ন....একটা অপরূপ সুন্দর রান্নাঘর!😍😍

24/07/2024

🙋‍♂️অত্যাবশকীয় ১০০টি সাংসারিক টিপস !!
জেনে রাখুন পরে কাজে লাগবে।
নিজে শিখুন ও অন্যকে জানার সুযোগ দিন।👇🧡

১। অনেকদিন বন্ধ থাকা বা অব্যবহৃত ঘর খুললে একটা ভ্যাপসা গন্ধ বের হয়। দু-তিনটে দেশলাই কাঠি জ্বালালে দু-তিন মিনিটের মধ্যে ঘর থেকে গন্ধ চলে যাবে।
২। চিনির পাত্রের মধ্যে দু-চারটি লবঙ্গ দিয়ে রাখলে পিঁপড়ে ঢুকবে না।
৩। চশমা ঝকঝকে পরিষ্কার রাখতে হলে এক ফোঁটা ভিনিগার দিয়ে কাঁচ পালিশ করুন।
৪। কাঠের আসবাবপত্র ঠাণ্ডা চা-পাতা ফোটানো জল দিয়ে পালিশ করুন। ঝকঝকে হয়ে উঠবে।
৫। ফ্রিজের গায়ে দাগ ধরে গেলে স্পঞ্জে টুথপেস্ট লাগিয়ে ঘষুন। দাগ উঠে যাবে।
৬। ফ্লানেলের টুকরো গ্লিসারিনে ভিজিয়ে দাগধরা জানালার কাঁচে ঘষুন। কাঁচ ঝকঝক করবে। কাঠ বা স্টিলের টেবিলে ঘষুন। সেখানকার দাগ উঠবে।
৭। জানালা, দরজার কাঁচ ঝকঝকে করে তুলতে মিহি চক গুঁড়োর সঙ্গে জল আর স্পিরিট অথবা কেরোসিন মিশিয়ে কিছুক্ষণ কাঁচের ওপর মাখিয়ে রাখুন। শুকিয়ে গেলে খবরের কাগজ দিয়ে মুছে নিন।
৮। ডিটারজেন্টের সঙ্গে একটা লেবুর রস ও এক চামচ ফিনাইল মিশিয়ে বাথরুমের টাইলস ঘষে দেখুন, কেমন ঝকঝক করে।
৯। হাতব্যাগের ধাতব অংশগুলিতে ন্যাচারাল কালারের নেলপালিশের এক প্রস্থ প্রলেপ দিয়ে রাখুন। সহজে বিবর্ণ হবে না।
১০। ছোট্ট একটুকরো ফ্লানেল বা কম্বলের কাপড়ে পাতিলেবুর রস মাখিয়ে চামড়ার ব্যাগ বা স্যুটকেশে ঘষলে। চামড়ার ঔজ্বল্ল্য বাড়বে।
১১। ঘরে চড়ুই পাখি বাসা বাঁধতে চায়। যদি চড়ুই পাখি তাড়াতে চান তাহলে ঘরের দরজা জানালা বন্ধ করে দু-চার টুকরো কর্পূর জ্বালিয়ে দিন। আর ঘরমুখো হবে না।
১২। গ্যাসস্টোভের বার্নারে ময়লা ঢুকে গেলে বাড়িতে পরিষ্কার করার সহজ উপায় হল অ্যালুমিনিয়াম স্টিল বা লোহার বালতিতে ফুটন্ত জল ঢেলে তাতে দু টেবিল চামচ ড্রেনেক্স (Drainex) পাউডার গুলে বার্নার দুটি তার মধ্যে দু ঘণ্টা ডুবিয়ে রাখুন। জলে ঝাঁপিয়ে ঝাঁপিয়ে ধুয়ে নিন।
১৩। গরম পোশাক বা সিল্কের পোশাক ধোওয়ার পর যদি ইউক্যালিপটাস তেল মেশানো জলে ডুবিয়ে নেন তাহলে পোকায় কাটার ভয় থাকবে না। পোশাকের ঔজ্বল্ল্য বাড়বে। এক বালতি জলে তেলের পরিমাণ হবে দু-টেবিল চামচ।
১৪। উলের পোশাক ধোওয়ার পর এক বালতি জলে আধ চামচ গ্লিসারিন দিয়ে তাতে ডুবিয়ে নিন। পোশাকের নরম ভাব বজায় থাকবে।
১৫। বাচ্চাদের জামাকাপড় বা কাঁথায় যদি তার বমির দুর্গন্ধ থেকে যায়, তবে কাচার পর জলে আধ চামচ বেকিং সোডা মিশিয়ে তাতে জামাকাপড় ডুবিয়ে নেবেন। দুর্গন্ধ দূর হবে।
১৬। ইস্ত্রি করার সময় কাপড়ে যে জল ছেটান তাতে কয়েক ফোঁটা পারফিউম ফেলে দিন। ইস্ত্রি হওয়া গোটা কাপড়টি সুগন্ধ ধরে রাখবে।
১৭। সুগন্ধির শিশি সবসময় তুলো বা কাপড়ে জড়িয়ে রাখবেন। তাতে সুগন্ধি ঢের বেশি দিন টিকবে।
১৮। ফ্লাক্সের ভেতরে অংশ ভালভাবে ধুতে হলে ফ্লাক্সে গরম জল ভর্তি করুন। তাতে কয়েক টুকরো কাগজ ফেলে দিন। ঘণ্টাখানেক পর ভাল করে ঝাঁকিয়ে নিয়ে জল ফেলে দিন। ভেতরের যাবতীয় নোংরা পরিষ্কার হয়ে যাবে।
১৯। অনেক সময় ভ্যাকুয়াম ফ্লাক্স দীর্ঘ ব্যবহারের জন্য দুর্গন্ধ হয়। একটি ডিমের খোলা ভেঙে ফ্লাক্সের মধ্যে ফেলুন।
২০। কিছু কিছু অলংকারের তীক্ষ্ণ বা ধারালো প্রান্তের খোঁচায় পোশাক ছিঁড়ে যায় বা সুতো উঠে যায়। সেইসব ধারালো অংশে ন্যাচারাল নেলপালিশ লাগিয়ে দিন। খোঁচা লাগবে না।
২১। কাঠের ওপর বাচ্চারা আঁকিবুঁকি কাটলে তা তুলতে সিগারেটের ছাই খুব ভাল। সিগারেটের ছাই পাতলা কাপড়ে নিয়ে ঘষে ঘষে তোলা যাবে। একই কাজ হবে কেরোসিন দিয়ে।
২২। সিল্কের শাড়ি বা পোশাকে মাড় দিতে হলে, মাড়ের সঙ্গে একটু পাতলা আঠা গুলে নেবেন। পোশাক শুকিয়ে খটখটে করে ইস্ত্রি করবেন। সিল্ক ঝকঝক করবে।
২৩। পঞ্চাশ গ্রাম সাবুদানা জলে ফুটিয়ে স্বচ্ছ করে ছেঁকে নিন। ঠাণ্ডা করে তাতে দু-টেবিল চামচ সাদা ভিনিগার মেশান। এবার এই মিশ্রণটি একটি খালি স্প্রে বটলে ভরে রাখুন। এই তরল ছিটিয়ে ছিটিয়ে ইস্ত্রি করলে তা মাড়ের কাজ করবে। পোশাক নিভাঁজ হবে।
২৪। হেয়ার ড্রায়ার দিয়ে বর্ষার জুতো, ছোটখাটো জামাকাপড় শুকিয়ে নেওয়া যায়।
২৫। বাচ্চাকে স্নান করানোর আগে নীচে তোয়ালে পেতে নেবেন। বাচ্চা হড়কে যাবে না। বসেও আরাম পাবে।
২৬। স্টিলের বাসন থেকে কোম্পানির নাম লেখা স্টিকারটি তোলা এক ঝামেলা। পাত্রের স্টিকার লাগানো অংশের উল্টোপিঠটা তাতিয়ে নিন। স্টিকার এবার সহজে উঠে আসবে।
২৭। নতুন কেনা জিনিসপত্রের ওপর থেকে দামের লেবেল তুলতে খোঁচাখুঁচি করবেন না। লেবেলের ওপর একটু সেলোটেপ চেপে দিন। তারপর সেলোটেপের এক প্রান্ত ধরে টানলে লেবেলটি উঠে যাবে।
২৮। দেওয়ালে পেরেক গাঁথার আগে পেরেকগুলো যদি ফুটন্ত গরম জলে ডুবিয়ে নেন তাহলে হাতুড়ি মারার সময় দেওয়ালের প্লাস্টার খসবে না।
২৯। শক্ত করে মুখ বন্ধ একটি ছোট্ট শিশিতে কর্পূর পুরে যন্ত্রপাতির বাক্সে রেখে দিন। যন্ত্রপাতিতে মরচে পড়বে না।
৩০। বেশ কিছুদিনের জন্য কোথাও বেড়াতে যাচ্ছেন ফ্রিজ খালি করে? ডিফ্রস্ট করে তা রেখে গেলেন। কিন্তু এসে দেখলেন দুর্গন্ধ হয়ে গেছে। দুর্গন্ধ দূর করবার জন্য যাওয়ার আগে ফ্রিজে পাতি লেবু রেখে দিন। দুর্গন্ধ হবে না।
৩১। ফ্রিজের বদগন্ধ দূর করতে সর্ষেগুঁড়ো ব্যবহার করতে পারেন। একটা প্লেটে কিছুটা সর্ষেগুঁড়ো ঢেলে তাতে একটু জল দিয়ে রাতভর ফ্রিজে রাখুন এবং ফ্রিজ খোলাই রাখুন। পরের দিন সকালে দেখবেন সব গন্ধ উধাও।
৩২। ব্যবহারের পর তেল বা পানীয়র টেট্রাপ্যাক ফেলে দেবেন না। কেটে ডিপ ফ্রিজে আইস ট্রেতে পেতে দিন। মাছ মাংসের প্যাকেট আটকে যাবে না।
৩৩। প্রেসার কুকারের গ্যাসকেট মাঝে মাঝে ফ্রিজে পুরে রাখবেন। দীর্ঘদিন টিকবে।
৩৪। টর্চের ফেলে দেওয়া ব্যাটারি কিন্তু কোয়ার্টিজ ঘড়িতে এবং রেডিওতে আরও মাস খানেক চলবে।
৩৫। বাড়িতে আঠা ফুরিয়ে গেছে। খামে স্ট্যাম্প লাগাবেন। ন্যাচারাল কালার নেলপালিশ ব্যবহার করুন।
৩৬। সেলোটেপের মুখ খুঁজে পাচ্ছেন না? মিনিট দশেক ফ্রিজে ঢুকিয়ে রেখে দিন। সেলোটেপের রিলটা খুলে আসবে।
৩৭। খামের ওপর ঠিকানা লিখে একটু মোমবাতি ঘষে দেবেন। জল পড়ে কালি থেবড়ে ঠিকানা অস্পষ্ট হয়ে যাবে না।
৩৮। টেবিল বা ক্যাবিনেটের ড্রয়ার অনেক সময় আটকে যায়। স্বচ্ছন্দে খোলা বা বন্ধ করা যায় না। ড্রয়ারের ধারে মোম ঘষে রাখুন। সহজে আটকাবে না।
৩৯। ব্যবহারের পর বাইসাইকেলের টায়ার ভিজে কাপড় দিয়ে মুছে রাখুন। সহজে কাটবে না।
৪০। নখের কোন ভেঙে গেছে। কিন্তু এমারি বোর্ড নেই। একটা দেশলাই কাঠি নিয়ে বারুদের দিকটা ভাঙা জায়গায় ঘষুন। নিমেষে নখ সমান হয়ে যাবে।
৪১। নেলপালিশ শুকিয়ে জমে গেলে ইউক্যালিপটাস তেল দিন। গলে নরম হবে। তবে নেলপালিশ ফ্রিজে রাখলে সহজে শুকোবে না।
৪২। এক লিটার জলে দু’চার চামচ ডিটারজেণ্ট গুলে ঝাঁকিয়ে দিন। এবার স্প্রেগান বা পিচকিরিতে ভরে ঘরের আনাচে কানাচে যেখান আরশোলার উপদ্রব বেশি সেসব জায়গায় স্প্রে করে দিন। আরশোলা মরবে।
৪৩। মোমবাতি জ্বালানোর আগে যদি বার্নিশ লিগিয়ে নিতে পারেন তো সাশ্রয় হবে। সহজে মোম গলবে না।
৪৪। ক্যাণ্ডেল হোল্ডারে মোমবাতি বসানোর আগে একটু তেল মাখিয়ে নেবেন। ফুরিয়ে গেলে জমা মোম তুলতে অসুবিধে হবে না।
৪৫। বোতলের ছিপি খুব শক্ত হয়ে আটকে গেলে, একটা রুমাল গরম জলে ভিজিয়ে নিংড়ে বোতলের ছিপির নীচে জড়িয়ে রাখুন। কিছুক্ষণ পরে ছিপিটি আলগা হয়ে আসবে।
৪৬। যাদের সিলিণ্ডার ক্যারিয়ার নেই তারা থার্মোকলের টুকরোর ওপর গ্যাস সিলিণ্ডার রাখুন। গ্যাস সিলিণ্ডারেও যেমন মরচে পড়বে না, মেঝেও মরচের দাগ থেকে রেহাই পাবে।
৪৭। গ্যাস ওভেন-এ রান্নার সময় কিছু উপচে পড়ে গেলে নুন ছিটিয়ে দিন। ওভেন ঠাণ্ডা হয়ে গেলে পোড়া জিনিসগুলো ভিজে স্পঞ্জ দিয়ে ভালভাবে মুছে দিন।
৪৮। রাতের দিকে বেসিনের পাইপের মুখে মাঝে মাঝে আধ কাপ মত ভিনিগার ঢেলে দেবেন। সকালে দু’মগ জল ঢেলে দিলেই বেসিনের পাইপ পরিষ্কার থাকবে।
৪৯। সিঙ্কের মুখ বন্ধ হয়ে গেলে নুন ফুটিয়ে সিঙ্কের মুখে ঢেলে দিন। পরিষ্কার হয়ে যাবে।
৫০। বালতি বা ড্রাম ফুটো হয়ে গেলে ঐ জায়গা পরিষ্কার করে শুকিয়ে নিয়ে ধুনো গুঁড়ো করে নারকোল তেল এবং সিঁদুর মিশিয়ে মিশ্রণটি লাগান, ফুটো বন্ধ হয়ে যাবে।
৫১। আস্ত ধনেতে পোকা ধরেছে বলে ফেলে দেবেন না। ঘণ্টা খানেক ভিজিয়ে রেখে মাটিতে ছড়িয়ে দিন। ধনে পাতার চাষ হবে আপনার বাগানে।
৫২। দই যদি নষ্ট হয়ে যায় তো ফেলে দেবেন না। বাড়িতে কারি পাতার গাছ থাকলে তার গোড়ায় মাটিতে দিন। এতে পাতার তেজ ও সুগন্ধ দুই-ই বাড়বে।
৫৩। অ্যাকোরিয়ামের জল ফেলে দেবেন না। গাছের গোড়ায় দিন। সার হিসেবে চমৎকার।
৫৪। কাজুবাদাম ব্যবহারের সময় খোসাটা ফেলে দেওয়া হয়। ঐ ফেলে দেওয়া খোসাই গোলাপ গাছের সেরা সার।
৫৫। ব্যবহৃত চা-পাতা ফেলে না দিয়ে ভাল করে রোদে শুকিয়ে নিন। এইভাবে ঐ চা’পাতা ধুনোর বদলে ব্যবহার করুন। শুকনো চা’পাতা পোড়ানো ধোঁয়ায় ঘরের সমস্ত মশা, মাছি পালিয়ে যাবে।
৫৬। মশা তাড়াবার একটা সহজ উপায় হল, কয়েক টুকরো কর্পূর আধকাপ জলে ভিজিয়ে খাটের নীচে রেখে দিন। তারপর নিশ্চিন্তে ঘুমান।
৫৭। কয়লা বা কাঠ-কয়লার আগুনে নিমপাতা পড়লে যে ধোঁয়া হবে তাতে সবংশে মশা পালাবে।
৫৮। লোডশেডিঙের সময় যদি হ্যারিকেন বা কাঁচ ঢাকা বাতিদান জ্বালান তবে তার ওপর দু-একটা ব্যবহৃত মশা মারার রিপেলেন্ট রেখে দেবেন। আলোর সঙ্গে সঙ্গে মশা তাড়ানোর কাজও হবে।
৫৯। প্রতিদিন নিশিন্দা ও নিমপাতার গুঁড়ো ধুনোর সঙ্গে ব্যবহার করলে মশার হাত থেকে রেহাই পাওয়া যায়।
৬০। ঘরের মধ্যে মশার উৎপাত কমাতে চাইলে, ঘরের বৈদ্যুতিক আলোটি হলুদ সেলোফেনে জড়িয়ে দিন। ফলে হলুদ আলো হবে। দেখবেন মশা কমে গেছে, কারণ মশা হলুদ আলো থেকে দূরে থাকতে চায়।
৬১। মাছি তাড়াতে পুদিনা পাতা ব্যবহার করুন। ছোট গ্লাসে একটু জল নিয়ে তাতে ৫/৬ গাছি পুদিনা রেখে দিন খাবার টেবিলে। ৩ দিন অন্তর জল বদলে দেবেন। জল অনুকূল হলে কিছুদিনের মধ্যে পুদিনা চারাও গজিয়ে যাবে গ্লাসে।
৬২। নিমপাতা ভেজানো বা সেদ্ধ জলে ঘর মুছুন। পোকা-মাকড়ের উপদ্রব কমবে। নিমপাতা তোশক বা গদির তলায় রাখুন পোকামাকড় হবে না।
৬৩। অনেক সময় ঘরে বা রান্নাঘরে সাপ ঢুকে যায়। কিছুটা রসুন বেটে কাপড়ে বেঁধে ঘরের কোণে রেখে দিলে ঘরের ভিতর সাপ ঢুকবে না।
৬৪। নিমপাতা পচা সার গাছে পোকা লাগতে দেয় না।
৬৫। বাচ্চাদের ঘরে মাছি, পিঁপড়ে হয়। যদি নুন ছিটিয়ে ঘর মোছা যায়, পিঁপড়ে মাছি কম হবে।
৬৬। আটা, ময়দা, ডাল পোকার হাত থেকে বাঁচতে হলে একমুঠো নিমপাতা শুকিয়ে উপরে ছড়িয়ে দিন, পোকা হবে না।
৬৭। সোনার গয়না দীর্ঘদিন ধরে ব্যবহার করলে ঔজ্জ্বল্য হারিয়ে যায়। ব্যবহার করার পর সিঁদুর মাখিয়ে রাখবেন। চকচক করবে। কুমড়োর রস দিয়েও গয়না পরিষ্কার করা যায়।
৬৮। বিয়ে বাড়িতে বা পার্টিতে যেদিন যাবেন, সোনার গয়নাগুলো কাঁচা হলুদ থেঁতো করে বা হলুদ গুঁড়ো জলে গুলে এক ঘণ্টা ভিজিয়ে ভাল করে মুছে নেবেন। উজ্জ্বলতা বাড়বে।
৬৯। আপনার সোনা-রূপোর গয়না টুথপেস্ট দিয়ে ঘষে নিন। জল দেওয়ার দরকার নেই। শুকনো কাপড়ে পেস্ট মুছে ফেলুন। দেখুন ঝকমকিয়ে উঠবে আপনার গয়না।
৭০। রূপোর জিনিস জলের সঙ্গে নুন আর রিঠা দিয়ে মিনিট পনেরো ফোটালে রূপোর স্বাভাবিক রং ফিরে আসে।
৭১। পাথরের গয়না টুথপেস্ট ঘষে পরিষ্কার করুন। নতুনের মত ঝলমল করবে।
৭২। পেতলের বাসন ঝকঝক করে তুলতে ক’ফোঁটা সেলাই মেশিনের তেলে হলুদ গুঁড়ো মেশান। ঐ তেলে ঘষে তুলুন বাসন। দেখবেন নতুনের মত দেখাচ্ছে।
৭৩। ব্রাসোর সঙ্গে সামান্য পাতিলেবুর রস মিশিয়ে ঘসুণ, কাঁসার জিনিস সোনার মতো ঝকঝক করবে।
৭৪। হলুদ গুঁড়োর সঙ্গে কয়েক ফোঁটা সরষের তেল দিয়ে পেতলের বাসন ঘষলে চকচক করবে।
৭৫। রূপোর বাসন, কাঁটা-চামচ বা গয়নাটি তেঁতুল গোলা জলে ফুটিয়ে নিন। ঘষা-মাজা করতে হবে না। ফোটালেই ঝকঝক করবে।
৭৬। এনামেলের বাসন থেকে দাগ তুলতে নুন আর ভিনিগারের মিশ্রণ ব্যবহার করুন।
৭৭। বোন চায়নার বাসনে দাগ ধরে গেলে নেলপালিশ রিমুভার ব্যবহার করতে পারেন। দাগ উঠে যাবে।
৭৮। চাল ধোয়া জলে স্টীল ও কাঁচের বাসন কিছুক্ষণ ডুবিয়ে রেখে তারপর ধুয়ে নিলে বাসনগুলো ঝকঝক করবে।
৭৯। পিতলের বা কাঁসার বাসন দীর্ঘদিন ব্যবহার না করার ফলে দাগ ধরে যায়। মাথার চুল ও সরষের তেল সহযোগে মাজুন, দেখবেন ঝকঝক হয়ে উঠবে।
৮০। রান্না পুড়ে পাত্রের তলায় এঁটে গেছে। পাত্রটিকে নুনজলে ভর্তি করুন। তারপর আঁচে বসান। জল ফুটতে শুরু করলেই পোড়া অংশ আলগা হয়ে উঠে যাবে।
৮১। রান্নার সময় হাতে হলুদেড় দাগ হলে, আলুর খোসা ছাড়িয়ে হাতে ঘষে, হাত ধুয়ে নিলে আর হলুদের দাগ থাকবে না।
৮২। টিন থেকে মরচে তুলতে হলে আলু কেটে বাসন ধোয়ার গুঁড়োয় ডুবিয়ে সেটা দিয়ে ঘষলেই মরচে উঠে যাবে।
৮৩। মরচের দাগ তুলতে হলে ১ কাপ চাল ২ লিটার জলে ফুটিয়ে সারারাত রাখতে হবে। পরের দিন সকালে জলটা ছেঁকে নিয়ে সেই জলে মরচে ধরা জায়গাটা ধুলে ফেলতে হবে। যদি এক দফায় না হয়, আবার একই নিয়মে ধুতে হবে।
৮৪। কফির যদি স্বাদ আরো বাড়াতে চান তাহলে সামান্য টেবিল-সল্ট মিশিয়ে নিন।
৮৫। তুলসীপাতা শুকিয়ে গুঁড়ো করে রাখুন। চা তৈরীর সময় দু-চিমটি লিকারে দিয়ে দেবেন। আরো ভাল স্বাদ আসবে। নানা রোগও আটকাবে।
৮৬। বাড়িতে ঘি তৈরি করার জন্য দুধের সরটা বাটিতে ১/২ চামচ টক দই দিয়ে তার উপর রাখতে হবে। সরটা এমনভাবে রাখতে হবে যাতে পুরো দইটা ঢেকে যায়। এই ভাবে দই এর সাথে সর জমলে সর জমা যে গন্ধ হয় সেটা হবে না।
৮৭। এক টুকরো সন্ধক লবণ ঘি এর শিশির মধ্যে রেখে দিন। এতে ঘি বেশি দিন টাটকা থাকবে, স্বাদেরও পরিবর্তন হবে না।
৮৮। ঘিয়ের গন্ধ বজায় রাখতে হলে ঘি রাখার শিশিতে এক টুকরো আখের গুড় রেখে দিন।
৮৯। ভোজ্য তেলে ৮/১০ টা আস্ত গোলমরিচ ফেলে দিন। তেল দীর্ঘদিন অব্যবহৃত হলেও ভাল থাকবে।
৯০। দই পাতবার সময় দুধের সঙ্গে ১ চামচ কর্ণফ্লাওয়ার গুলে দেবেন। দই অনেক বেশি ঘন হবে।
৯১। গরু বা মোষের দুধ ঠিক সময় মতো গরম না করলে দুধ কেটে যাবার ভয় থাকে। দুধের মধ্যে দু-ফোঁটা সরষের তেল দিয়ে রাখলে দুধ যখনই ফোটান হোক না কেন দুধ কাটবে না।
৯২। দীর্ঘদিন বাইরে পড়ে আছে দুধ। ভয় হচ্ছে আঁচে বসালেই কেটে যাবে। আঁচে বসানোর আগে দুধে ১ চিমটি সোভা-বাই-কার্ব মিশিয়ে নিন। দুধ কাটবে না।
৯৩। দুধ পড়ে গেলে বা দুধ থেকে পোড়া গন্ধ দূর করতে হলে তাতে পান পাতা ফেলে কিছুক্ষণ ফুটিয়ে নিন। পোড়া গন্ধ কেটে যাবে।
৯৪। পিঠে, পাটিসাপ্টা, মালপো প্রভৃতি তৈরি করার সময় গোলায় একটু আটা মিশিয়ে দিলে পিঠে ঠিকভাবে তৈরি হয়।
৯৫। চালের গুঁড়োর পিঠে করলে সাধারণত শক্ত হয়। পিঠে করার আগে যদি চালের গুঁড়োতে কিছুটা খই মাখিয়ে নেওয়া হয় তবে পিঠে নরম হয় এবং খেতেও ভাল লাগে।
৯৬। কেক, পুডিঙের ওপর বাদাম, কাজু বা কিশমিশ সাজিয়ে দেবার আগে, ধুয়ে কিছুক্ষণ ভিজিয়ে রাখলে পড়ে খসে যাবার ভয় থাকে না।
৯৭। কাস্টার্ড তৈরীর সময় কাপ প্রতি দুধে দু-তিন চামচ মিল্ক পাউডার গুলে নেন তবে চমৎকার আস্বাদ আসবে। তৈরীর পর মোটা চিনির দানা যদি ছড়িয়ে দেন, কাস্টার্ডে সর পড়বে না।
৯৮। ছানা কাটানোর জন্য লেবুর রসের বদলে ফুটন্ত দুধে ১ চামচ দই ফেলে দিন। ছানা নরম হবে।
৯৯। বিস্কুটের টিনে এক টুকরো ব্লটিং পেপার রেখে দিন। বিস্কুট মিইয়ে যাবে না।
১০০। পোড়ামাটির জিনিসপত্র পরিষ্কার রাখতে হলে ওগুলোর ওপর ন্যাচারাল রঙের নেলপালিশ লাগিয়ে দিন। রং অক্ষত থাকবে আর নোংরা হবে না।

23/07/2024

❤️🙅‍♀️❤️ফ্রিজে খাবার সতেজ রাখার কিছু গুরুত্বপূর্ণ কিচেন টিপস্ টিপসঃ—🙅‍♀️

🎯সবজি পলিথিনের ব্যাগে রাখবেন না। সবজি রাখুন কাগজের প্যাকেটে কিংবা খবরের কাগজ দিয়ে মুড়ে। অনেকদিন সতেজ থাকবে।
🎯মরিচের বোঁটা ফেলে রাখবেন, শাক কেটে না ধুয়ে রাখবেন, ধনে পাতা রাখবেন গোড়া ফেলে। শাকের পুষ্টিগুণ অক্ষুণ্ণ রাখার উপায় হচ্ছ একটু ভাপিয়ে রাখা। বেগুনের গায়ে মেখে রাখতে পারেন সামান্য একটু তেল।
🎯ফ্রিজের গায়ের সাথে লাগিয়ে কোন খাবার রাখবেন না। বিশেষ করে কোন রকমের তাজা ফলমূল বা সবজি তো একেবারেই না।

🎯মাখন তো ফ্রিজে রাখতেই হয়, ঘি-কেও ফ্রিজে রাখতে পারেন অনেকদিন ভালো রাখার জন্য। তবে দুটিই রাখবেন একদম এয়ার টাইট পাত্রে।

🎯গুঁড়ো দুধ কিংবা চানাচুর, বিস্কিটের মত খাবার ফ্রিজে একদম সতেজ ও মুচমুচে থাকে। এক্ষেত্রে সবচাইতে ভালো হবে প্লাস্টিকের পাত্রে সংরক্ষণ করলে।
🎯ফ্রিজে যাই রাখুন না কেন, প্লাস্টিকের এয়ার টাইট বাক্সে সংরক্ষন করুন। এবং ফ্রিজে সর্বদা এক টুকরো কাটা লেবু রাখুন। মাঝে মাঝে বেকিং সোডা মেশানো পানি দিয়ে ফ্রিজ মুছে নিন। এতে এক খাবারের গন্ধ অন্য খাবারে প্রবেশ করবে না। ফ্রিজেও দুর্গন্ধ হবে না।

🎯ফ্রিজে যেমন মাংসই রাখুন না কেন, সেগুলো অবশ্যই ভালো করে ধুয়ে একদম পরিষ্কার করে রাখুন। এতে মাংসে বাজে গন্ধ হবে না, অনেকদিন পর্যন্ত সতেজ থাকবে, স্বাদ থাকবে অক্ষুণ্ণ।

🎯মাছ ফ্রিজে রাখার আগে ভালো করে কেটে বেছে, লবণ পানি দিয়ে ধুয়ে তবেই রাখুন। এতে স্বাদে কোন হেরফের হবে না। আঁশটে গন্ধ ওয়ালা মাছে সামান্য একটু ভিনেগার মাখিয়ে রাখুন।
🎯ফ্রিজে কাটা পেঁয়াজ রাখতে চাইলে পেঁয়াজ একটি এয়ার টাইট বাক্সে রেখে সামান্য লবণ ছিটিয়ে দিন। তারপর বাক্সটি মুখ বন্ধ করে প্লাস্টিকের ব্যাগে ভরে নিন। ব্যাগটি সিল করে ফ্রিজে রাখুন।

🎯ফ্রিজে ডিম রাখার সময় মোটা অংশটি নিচের দিকে ও সরু অংশটি ওপরে রাখুন। ডিম হাতলে না রেখে বাটিতে করে ফ্রিজের ভেতরে রাখুন। অনেকদিন ভালো থাকবে।

🎯ফ্রিজের ভিতরের আঁশটে গন্ধ দূর করতে ফ্রিজে এক টুকরো কাঠ কয়লা রেখে দিন।

মাছ কেটে ধুয়ে পানি ঝড়িয়ে তাতে লবন লেবুর রস এবং হলুদ গুড়ো মাখিয়ে প্যাকেট করে ফ্রিজে রাখলে মাছে একদম গন্ধ হবে না।

17/07/2024

🍲🍲রেসিপি: বিফ ভুনা খিচুড়ি

🍲🍲প্রয়োজনীয় উপকরণঃ

মাংস রান্নার জন্য-
১. গরুর মাংস আধা কেজি
২. পেঁয়াজ কুঁচি আধা কাপ
৩. আদা বাটা ২ চা চামচ
৪. রসুন বাটা ১ চা চামচ
৫. হলুদ গুঁড়া ১ চা চামচ
৬. মরিচ গুঁড়া ১ চা চামচ
৭. তেল পরিমাণমতো
৭. জিরা গুঁড়া আধা চা চামচ
৮. টকদই ১/২ কাপ
৯. এলাচ, দারুচিনি, তেজপাতা ৩/৪টি করে
১০. গরম মসলার গুঁড়া আধা চা চামচ
১১. লবণ স্বাদমতো
১২.চিনি সামান্য

খিচুড়ির জন্য-
১. পোলাও চাল ২৫০ গ্রাম
২. মুগ ডাল ২৫০ গ্রাম
৩. পেঁয়াজ বাটা ১/৪ কাপ
৪. রসুন বাটা ২ চা চামচ
৫. আদা বাটা ১ চা চামচ
৬. হলুদ গুঁড়া ২ চা চামচ
৭. কাঁচা মরিচের ফালি ৪-৫টি
৮. সরিষা তেল ১/৩ কাপ
৯. জিরা গুঁড়া ১ চা চামচ
১০. গরম মসলার গুঁড়া ১/৪ চা চামচ
১১. লবণ স্বাদমত
১২. পানি পরিমানমত

🍲🍲প্রস্তুত প্রনালীঃ
প্রথমে মুগ ডাল ভেজে তারপর পানি দিয়ে ধুয়ে কিছুক্ষণ ভিজিয়ে রাখুন। তারপর পোলাও চাল ধুয়ে পানি ঝরিয়ে নিন। অন্যদিকে গরুর মাংস ধুয়ে সব মসলা দিয়ে মেখে মাঝারি আঁচে চুলায় বসিয়ে দিন।
মাংস কষানোর পর টকদই দিয়ে ঢাকনা দিয়ে ঢেকে দিন। প্রয়োজন ছাড়া পানি দেবেন না। মাংস সেদ্ধ হয়ে পানি শুকিয়ে গেলে চুলা হতে নামিয়ে নিন।
এবার যে পাথে খিচুড়ি রান্না করবেন তা চুলায় বসিয়ে তেল দিয়ে এতে পেঁয়াজ বাটা, রসুন বাটা, আদা বাটা ও লবণ মিশিয়ে সামান্য ভেজে নিন। তারপর ডাল ও চাল দিয়ে ভুনে নিন।
এরপর হলুদ, মরিচ, গরম মসলা ও জিরার গুঁড়া মিশিয়ে দিন। চাল ও ডাল ভালোভাবে ভুনা হলে পরিমাণ মতো গরম পানি দিয়ে দিন। পানি ফুটে উঠলেই রান্না করা মাংস ঢেলে দিন খিচুড়িতে।
ভালো করে নেড়ে কাঁচা মরিচের ফালি দিয়ে দিন। মাঝারি আঁচে ঢাকনা দিয়ে ঢেকে রান্না করুন। মাঝে মাঝে নেড়ে দিন। পানি শুকিয়ে গেলে চুলার আঁচ একেবারে কমিয়ে দমে রেখে দিন কিছুক্ষণ।

ব্যাস তৈরি হয়ে গেল সুস্বাদু গরুর ভুনা খিচুড়ি।

Photos from Yummy Food By Anika's post 15/07/2024

মেজবানি মাংসের রান্না রেসিপি
মাংস রান্না করতে যা যা লাগবে
১. গরুর মাংস (১.৫ কেজি ) মাংসের পরিমান অনুযায়ী মসলা পরিমান বাড়বে কমবে।
২. পেয়াজ কুচি ২ কাপ
৩. পেয়াজ বেরেস্তা ১ কাপ
৪. আদা বাটা -২ টেবিল চামচ
৫.রসুন বাটা- ১ ১/২ টেবিল চামচ
৬. হলুদ গুড়া- ১টেবিল চামচ
৭ মরিচ গুড়া -২ টেবিল চামচ ( চট্টগ্রামের হাটহাজারি মিষ্টি মরিচের গুড়ো দিলে মাংসের রং সুন্দর হয় )
৮. মেজবানির স্পেশাল মসলা ২ টেবিল চামচ ।
৯. বাদাম বাটা ও নারিকেল বাটা -- ২ টেবিল চামচ
১০.লবন স্বাদ মত
১১. একটি টমেটো বড় সাইজের চপ করে কাটা।
১২. সরিষার তৈল -২ কাপ (অবশ্যই দিতে হবে না হলে মেজবানির স্বাদ আসবে না)
১৩ গরম পানি -২ কাপ
১৪ সরিষা বাটা ১টেবিল চামচ
১৫।কাচা মরিচ- ৫/৬ টা
মাংসের পরিমান অনুযায়ী মসলা পরিমান বাড়বে কমবে
প্রস্থুত প্রণালি :
সব উপকরন একসাথে মাংসের সাথে ভাল ভাবে মিশিয়ে ৪০ মিনিট মেরিনেট করবেন। তারপর চুলার জাল বড় করে ১০ মিনিট রান্না করবেন।তারপর মাংস গুলো একটু নেড়ে চুলার আচ মিডিয়াম করে আরো ৪০ মিনিট রান্না করতে হবে ঢাকনা দিয়ে ।মাঝেমধ্যে মাংস নেড়ে দেবেন। এর পর মাংস কষানো হয়ে গেলে তেল উপরে ভেসে উঠবে আবার একটু নেড়ে ১০ মিনট রান্না করুন। এবার মাংস সেদ্ধ হবার জন্য ও ঝোলের জন্য ২ কাপ গরম পানি দিন। মাংসে ঠাণ্ডা পানি ব্যবহার করবেন না। ৩০ মিনিট রান্না করুন। চুলার আচ মিডিয়াম থাকবে। এরপর ৫/৬ কাচা মরিচ আর স্পেশাল মসলা ১ চা চামচ পরিমান ছিটিয়ে দিন এর পর ২ মিনিট রান্না করুন। তারপর চুলা থেকে নামিয়ে গরম গরম ভাত অতবা রুটির সাথে পরিবেশন করুন।
মেজবানির মাংস একটু ঝাল করে রান্না করা হয়। আর অবশ্যই সরিষার তৈল দিয়ে রান্না করবেন।

08/07/2024

🍁চাওমিন রেসিপি
প্রয়োজনীয় উপকরণঃ
১. নডুলস – ১টি প্যাকেট
২. মুরগির মাংস চিকন করে কাটা – ১ কাপ
৩. মাঝারি চিংড়ি মাছ – ৭/৮ টি টুকরা করে নেয়া
৪. আদা কুঁচি – ১ টেবিল চামচ
৫. রসুন কুঁচি – ১ টেবিল চামচ
৬. পেঁয়াজ কুঁচি – ১টি
৭. বাধাঁকপি কুঁচি – ১ কাপ
৮. গাজর কুঁচি – ১ কাপ
৯. রেড এবং গ্রিন ক্যাপসিকাম – ১ কাপ
১০. কাঁচামরিচ – ২/৩ টি
১১. সয়া সস – ১ টেবিল চামচ
১২. টমেটো সস – ১ টেবিল চামচ
১৩. সুইট চিলি সস – ১ টেবিল চামচ
১৪. ফিস সস – ১ টেবিল চামচ
১৫. ওয়েস্টার সস – ১ টেবিল চামচ
১৬. চিনি – ১ চা চামচ
১৭. ভেজিটেবল অয়েল – ২ টেবিল চামচ

🍁প্রস্তুত প্রণালি

🍁প্রথমে একটি পাত্রে সামান্য লবন আর তেল দিয়ে নডুলস সেদ্ধ করে নিন। এবার ঠান্ডা পানি দিয়ে নডুলস ধুয়ে পানি ঝড়িয়ে নিন।

🍁সব সস আর চিনি একসাথে মিশিয়ে নিন একটা বাটিতে।

🍁এবার প্রথমে প্যানে তেল দিয়ে আদা, রসুন কুঁচি দিয়ে ভাজুন। গন্ধ ছড়াতে শুরু করলে মুরগির হার ছাড়া মাংসগুলো দিয়ে দিন। রং পাল্টে গেলে এতে চিংড়ি কুঁচি দিয়ে ২/৩ মিনিট ভাজুন।

🍁এবার এতে একে একে মরিচ এবং সবজিগুলো ঢেলে দিন। সবজি অল্প সিদ্ধ হয়ে গেলে এতে মিক্স করে রাখা সস ঢেলে দিন।

🍁এবার নডুলস ছেড়ে দিয়ে সব ভালো ভাবে মিশিয়ে নিয়ে ভালো করে নাড়ুন ৪/৫ মিনিট চুলার তাপ বাড়িয়ে রাখবেন, তাপ বাড়িয়ে রাখবেন ,তারপর গরম গরম পরিবেশন করুন।

05/07/2024

চটপটি মসলা রেসিপি

উপকরণঃ

১/. পাঁচফোড়ন - ২ টে চামচ
২/. গোটা ধনিয়া - ২ চা চামচ
৩/. জিরা - ২ টে চামচ
৪/. লবঙ্গ - ১/৪ চা চামচ
৫/. গোলমরিচ - ১/২ চা চামচ
৬/. রাঁধুনি - ১/৪ চা চামচ
৭/. শুকনা মরিচ - ৮/৯ টা
৮/. বিট লবন - ২ চা চামচ

প্রস্তুত প্রণালীঃ

সব মসলা একসাথে বা আলাদা আলাদা করে শুকনো তাওয়াতে হালকা করে ভেজে নিতে হবে।
চটপটি মসলা-যা ৬ মাস সংরক্ষন করা যাবে _
বিটলবণ বাদে সব উপকরণগুলো গুঁড়ো করে নিন।তারপর বিটলবণ দিয়ে একসাথে ভালো করে মিশিয়ে নিন।হয়ে গেলো দারুন সুগন্ধি চটপটি মশলা।একবারে বেশি করে বানালে এয়ারটাইট বক্সে রেখে ৬ মাস পর্যন্ত ব্যাবহার করা যাবে।তবে তিন মাসের মধ্যে যেকোনো মশলা শেষ করা ভালো…এতে করে মশলার সুগন্ধ বেশি ভালো পাওয়া যায়।

ধন্যবাদ ভুলত্রুটি হলে ক্ষমার সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।

04/07/2024

বাসায় কাচ্চি বিরিয়ানির জন্য গুঁড়া মসলা তৈরির উপকরণ🧂

এলাচ
বড় এলাচ
দারুচিনি
লবঙ্গ
কালো গোলমরিচ
সাদা গোলমরিচ
তেজপাতা
জিরা
শাহি জিরা
কাবাব চিনি
জায়ফল
জয়ত্রী
স্টার
মৌরি
ধনিয়া
পোস্তদানা
শুকনো মরিচ
কাজুবাদাম
কাঠবাদাম
এবং
শুকনো গোলাপ পাঁপড়ি।

এছাড়া, সহজে দারুণ সব রান্না এবং বাঙালির উৎসবের রান্না নিয়ে আমাদের Yummy Food By Anika 'র সাথে থাকুন 😊

ছবিতে থাকা উপকরণ সমূহের পরিমানে তৈরি পাউডার দিয়ে তিন কেজি মাটন এবং দেড়- দুই কেজি বাসমতী চালের কাচ্চি রান্না করা যাবে 🫕🌿

30/06/2024

🌿🌿পোলাও ঝরঝরে হয়না??

🌿🌿চাল আর পানির পরিমাপ বুঝতে পারেন না??

🌿🌿চলুনঝরঝরে পোলাও রান্নার কিছু টিপস জেনে নেয়া যাক।

🌿🌿ধরুন, আপনি এক কাপ চালের পোলাও রান্না করবেন। সেক্ষেত্রে আপনাকে যা করতে হবে তা হলোঃ

১। এক কাপ চালের জন্য দের কাপ গরম পানি নেবেন। অর্থাৎ, যে কাপে চাল মাপবেন সেই কাপের এক কাপ দিয়ে আর আধা কাপ পানি দেবেন।

২। চাল ধুয়ে পানি ঝরিয়ে আধা ঘন্টা রেখে দেবেন।

৩। তেলের মধ্যে পেঁয়াজ কুচি বেশীক্ষন ভাজবেন না।
(আমি পোলাওয়ে পেঁয়াজ দেইনা।গরমমসলা ফোঁড়ন দিয়ে চাল ভাজি)!

৪। পেঁয়াজ লাল করে ফেললে খিচুড়ি/পোলাওয়ের রঙ নস্ট হয়ে যায়।

৫। চাল অনেক্ষণ ধরে ভাজবেন। চালের রঙ পরিবর্তন হলেই বুঝবেন এইবার পানি দিতে হবে।

৬। চাল ভাজার সময় আদা/রসুন দেবেন না। তাহলে আদা-রসুন পুড়ে পোলাওয়ের রঙ নষ্ট হয়ে যাবে।

৭। পানি দেয়ার পর আদা/রসুন দেবেন।

৮। পানি দেয়ার পর সাথে সাথে ঢাকনা দেবেন না।

৯। চাল আর পানি এক লেভেলে আসলে তখন ঢাকনা দেবেন।

১০। চাল আধা সেদ্ধ হলে ঢাকনা খুলে একবার নেড়ে দিয়ে কাঁচামরিচ মিশিয়ে আবার ঢাকনা দিয়ে দেবেন।

১১। সব চেয়ে ভাল হয় এই সময় লোহার তাওয়ায় হাঁড়ি বসিয়ে দমে দিলে। পনেরো-বিশ মিনিট দমে রাখলেই পোলাও রেডি!!

🌿🌿পরিবেশনের পাত্রে পোলাও বেড়ে ওপরে বেরেস্তা ছিটিয়ে পরিবেশন করবেন।

🌿🌿বিরিয়ানির পানির ক্ষেত্রে যেভাবে করবেনঃ

🌿🌿বিরিয়ানিতে যেহেতু মাংস দিতে হয়, মাংস রান্নার কিছুটা গ্রেভি বা ঝোল তো থাকেই। তাই পোলাউয়ের তুলনায় বিরিয়ানিতে পানি কিছুটা কম দিতে হয়। যেমনঃ ১ কাপ চালের জন্যে পৌনে ২ অথবা দেড় কাপ পানি লাগে। এটা চালের কোয়ালিটি ও মাংসের গ্রেভি কতোটা রাখা হয়েছে-- সেটার উপরেই সম্পূর্ণ ডিপেন্ড করে।

🌿🌿বাসমতি চাল ভাজতে হয়না। তেলে চাল দেয়ার পর কাঠের খুন্তি বা স্প্যাচুলা দিয়ে আলতো করে কয়েকবার মিশিয়ে নিয়েই পানি দিতে হয়। পানি-- এক কাপ চালের জন্যে দেড় কাপ।

Want your business to be the top-listed Food & Beverage Service in Dhaka?
Click here to claim your Sponsored Listing.

Videos (show all)

ইলিশ মাছ ভাজা😋😋
বিরিয়ানি 😋
🎂

Telephone

Website

Address


Kalabagan
Dhaka
1205

Opening Hours

Monday 09:00 - 06:00
Tuesday 09:00 - 06:00
Wednesday 09:00 - 06:00
Thursday 09:00 - 06:00
Friday 09:00 - 06:00
Saturday 09:00 - 06:00
Sunday 09:00 - 06:00

Other Dhaka food & beverage services (show all)
Palatable Delights Palatable Delights
Mirpur 10
Dhaka, 1216

Hey, here we are with delicious Food Recipe for you...

Jhalmuri Jhalmuri
Everywhere. .
Dhaka

❒ Anywhere ❒ Everywhere ✔ One of the best BENGALI Food ever :-)

Poly Bread & Biscuit Factory Poly Bread & Biscuit Factory
Law 32/7, Merul Badda
Dhaka, 1217

'Good food,healthy life'

GreenSofts System Ltd. GreenSofts System Ltd.
House 7C, Road 13/A, Sector 3, Uttara
Dhaka, 1230

While you relax our software will work for you.

Unofficial Pran foods Bangladesh Unofficial Pran foods Bangladesh
12 R. K. Mission Road
Dhaka, 1203

“PRAN” is currently the most well known household name among the millions of people in Banglades

2L 2L
Tajmohol Road, Mohammadpur
Dhaka, 1207

Leading Fashion Photography and Advertising Photography provider in Bangladesh

নিরাপদ স্বাস্থ্যের প্রহরী নিরাপদ স্বাস্থ্যের প্রহরী
Dhaka, 1200

ঘরের বাজার একটি ই-কমার্স প্ল্যাটফর্ম যার প্রধান লক্ষ্য প্রতিটি ঘরে অর্গানিক ফুড পৌঁছে দেয়া।

Virgin Khaja Virgin Khaja
Bashundhara R/A
Dhaka, 1229

Welcome to Virgin Khaja, your trusted sesame seed based consumer confectionery vendor.

Geming With Tahsin Geming With Tahsin
Dhaka, 20

Foysal confactonary & varites store Foysal confactonary & varites store
Z5069, Ruhitpur
Dhaka, 1310

Tazia's FooD CreatioN Tazia's FooD CreatioN
Dhaka

আসসালামু আলাইকুম ,আপনার পছন্দের খাবা?

Tata bike shop Tata bike shop
Saver, City Centre
Dhaka, 1200