Bd laptop bazar

# MacBook Air 2015 A1466 Model
Corei5 processor
08gb ram/256gb ssd
Battery cycle count 218
Full fresh no scratch & Dent
Price- 36000/=

Macbook pro early 2011
Processor Corei7 2nd Gen:
Ram 06gb DDR3/120gb Sata SSD
03 Hours Battery Backup

Hp Elitebook 8470P
Intel Corei5 3rd Gen: Processor
04gb Ddr3 Ram
500gb Sata Hard disk
Battery 02hours
Price- 14000tk

Dell Inspiron 3421
Intel Corei5 3rd Gen: Processor
Ram 08gb ddr3
500gb Sata Hard disk
14inch Ultra Display
02Hours Battery Backup
Price -15000tk

Aspire 5733
Intel Corei3 1st Gen:
04gb ddr3 Ram
120gb Sata Ssd
Display 15.6 wide
Battery almost 02hours
Price-11000Tk

# Asus Zenbook UX425J
Intel Corei7 10th Gen: Processor
08gb Ddr4 Ram 3200BUS
22Hours Battery Backup
Windows 10 Original
Fully New,Came from Saudi Arab
Without Box
Price- 70000tk

# Pro A1278
Display 13Inch Early 2011
Processor Intel Corei7 2.7Ghz
Ram 04gb Ddr3
500gb Sata Hard disk
Battery Original & Adapter Original
Display Little bit Problem
Price- 25000/=

Now it's easier to call Bd laptop bazar.

Asus GT 1030 DDR5
02GB Nvedia Geforce
Used 1Year
Used for Graphics designed
Price-5000/=

Dell Inspiron 3543 Notebook
Intel Corei5 5th Gen: Processor
08gb Ddr3 L.V Ram
240Gb SSD Sata
02 GB Nvedia Graphics Card dedicated
Display HD 15.6 Inch
Battery Backup Upto 3Hours
Price- 18000tk

Bd laptop bazar updated their address.

Bd laptop bazar updated their business hours.

Bd laptop bazar updated their phone number.

একটি হ্যাক করা ল্যাপটপ ক্যামেরা কীভাবে চিনবেন?

ল্যাপটপ হ’ল একটি ছোট আকারের এবং পাতলা বহনযোগ্য কম্পিউটার যা ব্যক্তিগত কাজের জন্য ব্যবহৃত হয়। এর ফিচারগুলি বিভিন্ন উদ্দেশ্যে ব্যবহার করা যেতে পারে, এর মধ্যে একটি হলো ল্যাপটপ ক্যামেরা যা ছবি তুলতে, আপনি যদি দীর্ঘ-দূরত্বের সম্পর্কের মধ্যে থাকেন বা বাড়ি থেকে দূরে থাকেন সেক্ষেত্রে ফেসবুক বা হোয়াটস অ্যাপে ভিডিও কল করতে, এমনকি স্কাইপ ভিডিও কলিং সার্ভিসের মাধ্যমে আপনি অন্য কোনও শহর থেকে একটি সাক্ষাত্কারের জন্য উপস্থিত হতে পারেন। আপনি এই ক্যামেরাটি ভিডিও রেকর্ডিং তৈরি করতে এবং আপনার ইউটিউব চ্যানেলগুলিতে আপলোড করার জন্য, কোনো কিছু ব্যাখ্যা করে দেখানোর জন্য বা সম্মেলনে যোগদানের জন্য ব্যবহার করতে পারেন, এমনকি আপনি নিজের জীবন সম্পর্কে ভিডিও ডায়েরিও তৈরি করতে পারেন এবং এতে আপনার পছন্দসই জিনিসগুলি অন্তর্ভুক্ত করতে পারেন। কিছু লোক আশেপাশে নজর রাখার জন্য এগুলি নজরদারি ক্যামেরা হিসাবে ব্যবহার করে।

যদিও ওয়েবক্যাম ব্যতিক্রমী সেবা প্রদান করে, এটি ল্যাপটপে ইন্টারনাল বা ইউএসবি কেবল দ্বারা সংযুক্ত থাকা সত্ত্বেও আপনার জায়গা থেকে কিছু দূরবর্তী স্থানে লাইভ ভিডিও পাঠাতে ব্যবহৃত হতে পারে, কখনও কখনও আপনার অবগতি এবং সম্মতি ছাড়াই । এই প্রক্রিয়াটিকে ক্যামফ্যাক্টিং বলা হয় যাতে কোনও হ্যাকার ল্যাপটপ ক্যামেরার নিয়ন্ত্রণ গ্রহণ করে এবং ব্যক্তিগত ডেটা অ্যাক্সেস পেতে কম্পিউটারে ম্যালওয়ার প্রবেশ করায়। সুতরাং আপনার যদি কখনও সন্দেহ হয় যে আপনার ল্যাপটপ ক্যামেরাটি ঝুঁকিপূর্ণ বা কেউ আপনাকে অন্য দিক থেকে দেখছে তবে এই বিষয় সম্পর্কে আরও জানতে আপনার নিম্নলিখিত বিষয়গুলি অনুসরণ করা উচিত।

1 নির্দেশক বাতি- এটি একটি ছোট সবুজ, লাল বা নীল রঙের বাতি যা আপনি যখন আপনার ল্যাপটপে ক্যামেরা ব্যবহার করেন তখন দেখা যায়। যখন আপনি ক্যামেরা ব্যবহার করছেন না তখনও যদি বাতিটি চালু থাকে তবে এর অর্থ অন্য কেউ এটি পরিচালনা করছে।

এখনই আতঙ্কিত হবেন না কারণ এটি আপনার কম্পিউটারে ইনস্টল থাকা অ্যাপ্লিকেশনগুলি বা আপনার ব্রাউজারে এক্সটেনশানগুলির দ্বারাও ব্যবহৃত হতে পারে। আপনার নিশ্চয়তার জন্য, ওয়েব ক্যামে প্রবেশের প্রয়োজন এমন ব্রাউজার সহ সমস্ত অ্যাপ্লিকেশন একবারে বন্ধ করুন। যদি আপনার এলইডি বাতিটিও বন্ধ হয়ে যায় তার মানে এটি অ্যাপ্লিকেশনগুলির মধ্যে একটি দ্বারা ব্যবহৃত হচ্ছিল। তবে যদি তখনও বাতিটি চালু থাকে তাহলে আপনার ক্যামেরা বাইরের কারো নিয়ন্ত্রণে আছে।তাই ভাল পরামর্শ হ’ল আপনি যখন ক্যামেরা ব্যবহার করবেন না তখন এর সেটিংস ব্লক করে দেওয়া।

2 অপরিচিত স্টোরেজ ফাইল– একটি ভাল কৌশল হ’ল আপনার অডিও এবং ভিডিও ফাইলগুলি যে ফোল্ডারে রয়েছে সেটি ভালভাবে চেক করা। যদি আপনি এমন কোন ফাইল আবিষ্কার করেন যা আপনি রেকর্ড করেননি তাহলে ভাল সম্ভাবনা রয়েছে হ্যাকার আপনার ল্যাপটপ ক্যামেরা নিয়ন্ত্রণ করছে এবং আপনার উপর নজর রাখছে।

3 ক্যামেরা চালু করার সময় ত্রুটি- আপনি যখন ক্যামেরা চালানোর চেষ্টা করবেন, তখন ডিভাইসটি ইতিমধ্যে ব্যবহৃত হচ্ছে তা ঘোষণা করে একটি ত্রুটি বার্তা উপস্থিত হয়। এমনও হতে পারে ল্যাপটপের একটি আলাদা প্রোগ্রাম ওয়েবক্যাম ব্যবহার করছে, যা ত্রুটির কারণ হতে পারে। কন্ট্রোল প্যানেলে যান এবং এমন প্রোগ্রাম নির্বাচন করুন যেখানে আপনি অব্যবহৃত অ্যাপ্লিকেশনগুলি আনইনস্টল করতে পারবেন যেগুলো ওয়েবক্যাম ব্যবহার করে । আনইনস্টল করার পর আবার ওয়েবক্যাম চালু করার চেষ্টা করুন, যদি এখনও ত্রুটি পাওয়া যায় তাহলে কিছু ভাইরাস পরিষ্কারের প্রয়োজন।

4 ওয়েবক্যাম প্রক্রিয়া – আপনার ওয়েবক্যাম প্রক্রিয়াটি আপনি ব্যবহার না করার পরও চলছে কিনা তা দেখতে Task manager এ যান, Processes ট্যাবটির নীচে আপনি ওয়েবক্যাম ইউটিলিটি সহ চলমান প্রোগ্রামগুলির একটি তালিকা দেখতে পাবেন। কম্পিউটার চালু থাকলে ওয়েবক্যামটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে চালনার জন্য এটি ডিফল্ট সেটিংস হতে পারে। ওয়েবক্যামটি নিজে থেকে চালু হয়েছে কিনা তা পরীক্ষা করতে আপনি ল্যাপটপটি পুনরায় চালু করতে পারেন।

5 ম্যালওয়্যার স্ক্যান- ক্যামেরাটি ব্যবহার করছে এমন অ্যাপ্লিকেশন সম্পর্কে আরও ভাল ধারণা পেতে আপনি আপনার পিসি বা ল্যাপটপে ম্যালওয়্যার স্ক্যান চালু করতে পারেন। ল্যাপটপটি সেফ মোডে রেখে, অস্থায়ী ফাইলগুলি মুছে এবং ভাইরাস সনাক্ত করতে আপনি যে অ্যান্টিভাইরাস প্রোগ্রামটি ব্যবহার করছেন তা চালাতে পারেন; অথবা আপনি গুগল ক্রোমের অন্তর্নির্মিত ম্যালওয়্যার স্ক্যানার চালাতে পারেন যা আপনার সিস্টেমকে প্রতিরোধ করতে একটি আপগ্রেড করা ফর্ম।

6 ওয়েবক্যাম সেটিংস- আপনার ক্যামেরার সিকিউরিটি সেটিংস পরীক্ষা করে দেখুন সেগুলি পরিবর্তন করা হয়েছে কি না। সিস্টেমটি হ্যাক হয়ে থাকলে আপনি খেয়াল করবেন, পাসওয়ার্ডটি ডিফল্ট সেটিংয়ে পরিবর্তিত হয়েছে; আপনার আর সেটিংসে পরিবর্তন করার অনুমতি নেই; আপনার ক্যামেরার ফায়ারওয়াল সুরক্ষা বন্ধ করা হয়েছে; এডমিনের নাম আলাদা।

যদি আপনার পিসি বা ল্যাপটপ ক্যামেরাটি হ্যাক হয় বা না হয় তবুও পরে অনুশোচনা করার চেয়ে আগেই ঝুঁকিমুক্ত হওয়া অপরিহার্য।

ভবিষ্যতের আক্রমণ থেকে নিজেকে রক্ষা করার জন্য এখানে কিছু টিপস:

1 আপনার অনুমতি ব্যতীত কাউকে ছবি তুলতে বা ভিডিও করতে বাধা দেওয়ার জন্য একটি কালো বা লাল টেপ দিয়ে ল্যাপটপ ক্যামেরাটি ঢেকে দেওয়ার পুরানো পদ্ধতিটি ব্যবহার করে দেখুন। আপনি যখন নিজের জন্য ক্যামেরাটি ব্যবহার করতে চান তখন আপনি টেপটি সরিয়ে ফেলতে পারেন তবে এটিকে পুনরায় ঢেকে রাখতে ভুলবেন না।

2 সন্দেহজনক সংযোগগুলি দেখার জন্য এবং নেটওয়ার্ক ট্র্যাফিক নিরীক্ষণের জন্য আপনার সিস্টেমে ফায়ারওয়াল সক্রিয় করুন।

3 আপনার সিস্টেমে অনুমোদিত এবং একটি বৈধ অ্যান্টিভাইরাস সফ্টওয়্যার ব্যবহার করুন যা ম্যালওয়্যার, স্পাইওয়্যার এবং অন্যান্য ভাইরাসের বিরুদ্ধে সুরক্ষা স্তরকে বাড়িয়ে তোলে।

4 আপনার ডেটা প্রবাহের দিকে নজর দিন কারণ নেটওয়ার্ক সংযোগে হঠাৎ সূক্ষ বৃদ্ধি ইঙ্গিত দেয় যে আপনার ইন্টারনেট আপনার অনুমোদন ছাড়াই ব্যবহৃত হচ্ছে। আপনার নেটওয়ার্ক ব্যবহার করে অ্যাপ্লিকেশনগুলি সনাক্ত করার চেষ্টা করুন, আপনার ওয়েবক্যাম বা কোনও অপরিচিত অ্যাপ্লিকেশন যা ডেটা পাঠাচ্ছে তা ট্র্যাক করুন।

5 ফিশিংয়ের একটি সাধারণ প্রক্রিয়া হ’ল, হ্যাকাররা আপনার কম্পিউটারে এমন কোনও গুরুতর সমস্যা খুঁজে পেয়েছে যেটিকে তাৎক্ষণিকভাবে পরীক্ষা করা দরকার, এমন এজেন্ট হিসাবে ছদ্মবেশে আপনার সিস্টেমে ভাইরাস প্রবেশ করায়। তারা আপনার অজান্তেই আপনার ক্যামেরা এবং অন্যান্য মূল্যবান ফাইলগুলিতে অ্যাক্সেস পেয়ে যায়।

6 ফ্রি ওয়াই-ফাই হটস্পট ব্যবহার এড়াতে চেষ্টা করুন কারণ এটি আপনার সিস্টেমকে হ্যাকারদের কাছে উন্মোচিত করে। যদি প্রয়োজনীয় হয় তবে একটি ব্যক্তিগত ভিপিএন (ভার্চুয়াল প্রাইভেট নেটওয়ার্ক) ব্যবহার করুন কারণ ফ্রি সার্ভিসগুলো ধীরগতি এবং দুর্বল।

7 যদি আপনি কোনও অজানা উৎস বা ব্যক্তির কাছ থেকে লিঙ্ক সহ কোনও ইমেল পান, তবে আপনার কৌতূহল ধরে রাখার চেষ্টা করুন এবং এটি না খুলে ডিলিট করুন। আপনার সিস্টেমে ভাইরাস প্রেরণ করতে এটি একটি খুব পুরানো কৌশল, যা আপনাকে ইমেলের মাধ্যমে (কখনও কখনও আপনার পরিচিত ব্যক্তির কাছ থেকে) একটি লিঙ্ক খুলতে বলে। সুতরাং ক্লিক করার আগে সেই ব্যক্তি মেইলের মাধ্যমে আপনাকে কোনও গুরুত্বপূর্ণ কিছু পাঠিয়েছে কিনা তা ক্রস-চেক করতে পারেন।

উপসংহার

আপনার ল্যাপটপের ক্যামেরা কখন কম্প্রোমাইজ করা হয়েছে এবং আপনার অজান্তে কেউ দিনরাত আপনাকে পর্যবেক্ষণ করছে কিনা তা সনাক্ত করা কঠিন। এটি অবশ্যই ভীতিকর, তাই নিজেকে এরকম অভিজ্ঞতা থেকে রক্ষা করার জন্য, আপনার ওয়েব ক্যামের নিরাপত্তা প্রতিনিয়ত পরীক্ষা করতে উপরের পরামর্শগুলি অনুসরণ করুন।

ল্যাপটপ পরিষ্কার রাখবেন কেন?

দীর্ঘদিন ব্যবহারে ল্যাপটপে ধুলো জমে যায়। যে কারণে ল্যাপটপের পারফরম্যান্স কমে যায়, হ্যাং হয়ে যায় বা হঠাৎ হঠাৎ বন্ধও হয়ে যায়। কিন্তু ল্যাপটপের ধুলো-ময়লা পরিষ্কারের সঠিক নিয়ম জানা থাকলে এ সমস্যা সমাধান করা যায় অনেকটাই। আর ঠিকমতো পরিষ্কার না করতে পারলে ক্ষতি হতে পারে ল্যাপটপের।

ল্যাপটপ পরিষ্কার রাখার সাধারণ কিছু নিয়ম

ধুলো-ময়লা জমে ল্যাপটপের সাধারণ সমস্যাগুলো দেখা দিলে আপনি নিজেই চাইলে এর সমাধান করতে পারেন। জেনে নিন, ল্যাপটপ পরিষ্কার রাখার সাধারণ কিছু নিয়ম-

প্রথমে ল্যাপটপের পাওয়ার সুইচ বন্ধ করে নিন। এরসাথে যুক্ত চার্জারের সংযোগ খুলে রাখুন।

পরিষ্কার নরম সুতি কাপড় দিয়ে ল্যাপটপের স্ক্রিন মুছে নিন। ভেজা বা নোংরা কাপড় ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকুন।

ল্যাপটের মনিটর পরিষ্কারের জন্য বাজারে লিকুউড ক্লিনার পাওয়া যায়। তুলো বা পরিষ্কার নরম সুতি কাপড়ে কয়েক ফোটা ক্লিনার নিয়ে ল্যাপটপের স্ক্রিন মুছে পরিষ্কার করতে পারেন।

ল্যাপটের মনিটর পরিষ্কারের জন্য অ্যালকোহল বা অ্যামোনিয়াযুক্ত ক্লিনার ব্যবহার করবনে না। এতে মনিটরের ক্ষতি হতে পারে।

ফেসিয়াল টিস্যু বা পেপার ন্যাপকিন দিয়ে মনিটর পরিষ্কার করা থেকে বিরত থাকুন।

ল্যাপটপের স্ক্রিনে অনকেসময় ময়লা জমে শক্ত হয়ে লেগে যায়। এসব ক্ষেত্রে হাতের নখ বা শক্ত কিছু দিয়ে খুঁচিয়ে ময়লা পরিষ্কার করা থেকে বিরত থাকুন।

কি বোর্ডের কোণায় কোণায় জমে থাকা ধুলো-ময়লা পরিষ্কার করতে নরম টুথব্রাশ ব্যবহার করতে পারেন।


ল্যাপটপের পাওয়ার ক্যাবল, ইন্টারনেট ক্যাবল যুক্ত করার যায়গা, ইউএসবি পোর্ট ইত্যাদির গর্তে সাধারণত ধুলো-ময়লা জমে থাকে। ভেতরের এই ধুলো-ময়লা দূর করতে নরম ব্রাশ ব্যবহার করতে পারেন।

ল্যাপটপের নিচে কুলিং ফ্যানের বাইরের অংশে সাধারণত বেশ ধুলো-ময়লা জমে যায়। নরম ব্রাশ দিয়ে ঘষে এসব ধুলো-ময়লা পরিষ্কার করুন।

বাজারে ল্যাপটপের জন্য স্ক্রিন প্রোটেক্টর, কিবোর্ড প্রোটেক্টর, মিনি ভ্যাকুয়াম ক্লিনার ইত্যাদি পাওয়া যায়। ধুলো-ময়লা পরিষ্কার করতে কম্প্রেসড এয়ারও ব্যবহার করা যেতে পারে।

ল্যাপটপের ভেতরের অংশে হাত না দেয়াই ভালো। তবে পরিষ্কার করতে হলে ম্যানুয়াল অবশ্যই ভালো করে পড়ে নিন।

ল্যাপটপ পরিষ্কার রাখতে ধুলো-ময়লা কম প্রবেশ করে এমন স্থানে ল্যাপটপ ব্যবহার করুন। ব্যবহারের পর অবশ্যই ল্যাপটপ ভাজ করে ব্যাগে বা পরিষ্কার জায়গায় রেখে দিন।

খাওয়ার সময় ল্যাপটপ ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকুন। খাবেরর টুকরো বা কণা ল্যাপটপের কি-বোর্ডের ভেতরে ঢুকে যেতে পারে। এমনকি অসাবধানতাবশত পানি বা তরল কিছুও ল্যাপটপে ঢুকে যেতে পারে।

ঘর পরিষ্কার করা বা ঝাড়ু দেয়ার আগে ল্যাপটপটিকে নিরাপদ জায়গায় রেখে দিন।

আপনার প্রিয় ল্যাপটপটির স্থায়িত্ব বাড়ানোর জন্য এর পরিচর্যা করা প্রয়োজন। কোনো কিছু প্রতিকারের চেয়ে তা প্রতিরোধ করা উত্তম। তাই সামান্য অসাবধানতার জন্য আপনার ল্যাপটপের যেন কোনো ক্ষতি না হয়, সে জন্য আপনাকে অবশ্যই কিছু বিষয় মাথায় রাখতে হবে। আজ থাকছে ল্যাপটপ ব্যবহারে সতর্কতা নিয়ে কিছু পরামর্শ-

স্ট্ক্রিন প্রটেক্টর : প্রথমে 'স্ট্ক্রিন প্রটেক্টর' ও 'কি-বোর্ড প্রটেক্টর' এই দুটি জিনিস অবশ্যই কিনে নিন। 'স্ট্ক্রিন প্রটেক্টর' হচ্ছে আমরা টাচ স্ট্ক্রিন মোবাইল ফোনে যে স্ট্ক্রিন প্রটেক্টর ব্যবহার করি, সেই একই জিনিস। এটি ব্যবহারে আপনার ল্যাপটপের স্ট্ক্রিনে কোনো দাগ লাগবে না, যদি কোনো দাগ বা ছোটখাটো আঘাত লাগে সেটি লাগবে প্রটেক্টরের ওপর। আপনার মূল স্ট্ক্রিন থাকবে দাগমুক্ত। এটির দাম পড়বে ১৫০ থেকে ২০০ টাকা। আপনার চোখের সুবিধার জন্য স্ট্ক্রিনের লাইট আপনার চোখের সঙ্গে মানানসই করে রাখুন। মনে রাখবেন এমন হাইকালার দিয়ে রাখবেন না, যেটি আপনার চোখের সহ্যের বাইরে। প্রয়োজনে ঋষী নামের একটি জনপ্রিয় সফটওয়্যার দিয়ে এই কাজটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে করতে পারেন।

কি-বোর্ড প্রটেক্টর : 'কি-বোর্ড প্রটেক্টর' হচ্ছে স্বচ্ছ রাবারের একটি পর্দার মতো। এটি ব্যবহারে আপনার ল্যাপটপের কি-বোর্ড থাকবে নিরাপদ ও ধুলামুক্ত। প্রায়ই আমাদের ল্যাপটপের কি-বোর্ড ধুলায় আক্রান্ত হয় এবং পরিস্কার করতে সমস্যা হয়। আর এটি ব্যবহারের আরেকটি সুবিধা আছে। ধরুন, আপনি ল্যাপটপে কাজ করছেন এবং চা-কফি খাচ্ছেন। বেখেয়ালি হওয়ার কারণে গ্লাসটি বা কাপটি উল্টে পড়ল আপনার ল্যাপটপের কি-বোর্ডের ওপর। ব্যস, হলো তো ঝামেলা! 'কি-বোর্ড প্রটেক্টর' ব্যবহার করলে এই সমস্যাটি হবে না। কারণ এটি ব্যবহার করলে কি-বোর্ডে জল, চা, কফি কিছুই ঢুকতে পারবে না। ল্যাপটপে গেম খেলা বা কোনো কিছু টাইপ করার জন্য এক্সটারনাল কি-বোর্ড এবং মাউস ব্যবহার করুন। কারণ এসব ক্ষেত্রে বেশি ব্যবহারে ল্যাপটপের টাচ প্যাড এবং কি-বোর্ডের আয়ু কমে যেতে পারে।

কুলিং ফ্যান : ল্যাপটপে অনেক ছোট পরিসরে কম্পিউটারের প্রয়োজনীয় মাদারবোর্ড, প্রসেসর, র‌্যাম, হার্ডডিস্ক এবং অন্যান্য সবকিছুই থাকে। সে কারণে কাজ করতে করতে ল্যাপটপ কিছুটা গরম হবে এটাই স্বাভাবিক। এটির সমাধান হচ্ছে কুলিং ফ্যান। কুলিং ফ্যানের ওপর ল্যাপটপ রেখে ব্যবহার করলে ল্যাপটপ গরমও কম হবে এবং ল্যাপটপের ব্যাটারি লাইফও বাড়বে।

ভেন্টিলেটর পরিস্কার : ল্যাপটপের ব্যাকসাইডে এবং পাশে বাতাস চলাচলের জন্য যে ভেন্টিলেটরগুলো থাকে, সেগুলো সবসময় পরিস্কার রাখার চেষ্টা করুন। এতে করে আপনার ল্যাপটপের ভেতরের কুলিং ফ্যান ধুলামুক্ত থাকবে এবং সঠিকভাবে কাজ করতে পারবে। কারণ এয়ার ভেন্ট বন্ধ হয়ে গেলে প্রচুর তাপ উৎপন্ন হবে, যা ল্যাপটপের জন্য ক্ষতিকর।

বালিশের ওপরে ব্যবহার করবেন না : ল্যাপটপ বেশিক্ষণ কোলের ওপর রেখে ব্যবহার করা উচিত নয়। বিছানা বা বালিশের ওপর রেখে কখনও ল্যাপটপ ব্যবহার করবেন না। এটি করলে ল্যাপটপের চেম্বারে খুব দ্রুত গরম বাতাস তৈরি হয় এবং তা ভেন্টিলেটর দিয়ে বের হতে পারে না। প্রতিনিয়ত এমনটি ঘটতে থাকলে যে কোনো দিন আপনার ল্যাপটপ কোমায় চলে যেতে পারে। তবে ভালো মানের কুলিং ফ্যান ব্যবহার করলে আপনি বিছানায় বসেও ল্যাপটপ ব্যবহার করতে পারবেন।

বিদ্যুৎ সংযোগে সতর্কতা অবলম্বন : ল্যাপটপে বিদ্যুতের সংযোগ দেওয়ার সময় সতর্কতা অবলম্বন করুন। বৈদ্যুতিক বোর্ডের সুইচ অন থাকা অবস্থায় ল্যাপটপের প্লাগ ঢোকাবেন না এবং হঠাৎ করে অ্যাডাপ্টারের তারটি খুলেও ফেলবেন না। এতে করে ল্যাপটপের পাওয়ার কানেক্টর ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। ঘরে বা বাইরে বিদ্যুৎ ব্যবহারের সুবিধা আছে, এমন স্থানে সরাসরি বিদ্যুৎ ব্যবহারের মাধ্যমে ল্যাপটপ চালান। ল্যাপটপের ব্যাটারির একটি নির্দিষ্ট আয়ু আছে। একটি নির্দিষ্ট সংখ্যক বার চার্জ হওয়ার পর এই ব্যাটারিটি নষ্ট অর্থাৎ ব্যবহারের অনুপযোগী হয়ে যায়। খাবার ও পানীয় থেকে ল্যাপটপ দূরে রাখুন। না হলে অসাবধানতাবশত ল্যাপটপের ওপর পানি পড়ে নষ্ট হয়ে যেতে পারে। ল্যাপটপে বিল্ট ইন কিছু ডিভাইস আছে, যেমন- ব্লু-টুথ, ওয়াইফাই, ইনফ্রারেড ইত্যাদি। প্রয়োজন না থাকলে ল্যাপটপ ব্যবহারের সময় এসব ডিভাইস বন্ধ রাখুন।

বর্তমানে আমরা সকলেই এন্টিভাইরাসের সাথে কমবেশি পরিচিত। ম্যালওয়্যার এবং ভাইরাসের হাত থেকে নিজেদের পিসিকে নিরাপদ ও সুরক্ষিত রাখতে একটি সেরা এন্টিভাইরাস সফটওয়্যার ব্যবহার করা প্রয়োজন
যারা এখনো পুরনো সংস্করণের উইন্ডোজ ব্যবহার করেন কিংবা যারা কোন ফ্রি এন্টিভাইরাসটি ব্যবহার করবেন বা সবচেয়ে ভালো এন্টিভাইরাস কোনটি সেটা নিয়ে ভাবছেন তাদের জন্যই আজকের এই আর্টিকেল। নিম্নে বর্তমান সময়ের কয়েকটি সেরা এন্টিভাইরাস এর নাম দেওয়া হলো
1. AVAST Free Antivirus
2. Bitdefender Free Antivirus
3. Kaspersky Security Cloud
4. AVG Free Antivirus
5. Avira Free Antivirus
বি।দ্রঃ এ সফটওয়্যারগুলো কোথা থেকে ডাউনলোড করবেন এবং কিভাবে ব্যাবহার করবেন সে বিষয়ে বিস্তারিত ভাবে জানতে গুগল অথবা ইউটিউব এর সাহাজ্য নিতে পারেন।

Adam Osborne প্রথম ল্যাপটপ উদ্ভাবন করেন ১৯৮১ সালে। তার তৈরি ল্যাপটপ এর নাম ছিল ''Osborne
কিন্তু পরে এর নাম ল্যাপটপ রাখা হয়...
ল্যাপটপ শব্দের অর্থ “কোলের উপর” অর্থাৎ কোলের উপর নিয়ে ব্যবহার করা যায় এমন কিছুকেই বোঝায়
ল্যাপটপের প্রথম ধারণা দেন Alan Kay নামক একজন আমেরিকান কম্পিউটার বিজ্ঞানী। তার তৈরি কম্পিউটার কনসেপ্টের নাম ছিল Xerox PARC. তিনি ১৯৭৬ সালে Xerox Note Taker ল্যাপটপ মডেল নিয়ে কাজ করেছিলেন। তবে তিনি তা জনসম্মুখে প্রকাশ করেন নি।

Processor
Up to Intel® Atom™ Z3735F Processor
Operating System
Windows 10 Home
Graphics
Up to Intel® HD Graphics
Memory
Up to 2GB DDR3L 1333 MHz
We**am
0.3MP with Dual Microphone
Storage
Up to 32GB eMMC
Audio
Stereo Speakers with Dolby® Advanced Audio™ Certification
Battery
Up to 4Hours at 150 nits Web Browsing
Display
11.6" HD LED Glossy (1366x768) with integrated camera
Dimensions (W x D x H)
(inches) : 11.5" x 7.95" x 0.69"
(mm) : 292 x 202 x 17.5
Weight
Starting at 2.2 lbs (1 kg)

Price 8 k
Call for oder 01855620000

Model-Aspire one 752
Ram-2gb DDDR 2
HDD-320
Intel celeron 1.3 GHZ
12" desplay
Charger
Price fix 7k
mobile:01855620000

-link 450 mbps high power wireless Router
9 dbi call for oder 01855620000