Picci Queen
স্বপ্নের কোন রং নেই তবুও স্বপ্ন রঙিন…!🦋🤍
🦋গোলাপ ফুল দিয়ে কখনো কাউকে ভালোবাসা যায় না ◉‿◉
😌💫🫂🫂 কিন্তু তাকে গোলাপের মতো আগলে রাখার নাম হচ্ছে ভালোবাসা 🥰🥰🪨🦋
কেয়ামতের দিন যাদেরকে প্রথমে জান্নাতের দিকে ডাকা হবে, তারা হলেন ঐসব ব্যাক্তি, যারা সুখে দুঃখে আল্লাহর প্রশংসা করেন।
___(মিশকাতুল:২৩০৮)
_আলহামদুলিল্লাহ!!’🤲🤲
- ওরা কারা,😍
- যারা রাস্তায় কু'কু'র দেখলে ভ'য়ে..!!
আরেকজনের পিছে পিছে হাঁটে.!🥹😁🙂
Me : 🤓
বাসে ভিড় দেখে বু"কটা ধক করে উঠলো।যতবার ভিড় ঠেলে উঠেছি,কেউ না কেউ সুযোগ বুঝে শ"রীর স্পর্শ করতে চেষ্টা করে।
কিন্তু উপায় নেই।বাড়ি যাওয়ার এটাই শেষ বাস।কোনোরকমে দরজার হাতল ধরে ঝুলে রইলাম।বাস যেতে আরম্ভ করলো।গা ঘামা বিধায় হাতল থেকে বারবার হাত ফসকে যাচ্ছিলো।
আতঙ্ক বাড়তে লাগলো।বাস এখন যথেষ্ট গতিশীল,কিন্তু আমার অবস্থা শোচনীয়।হাত ফসকে পড়ে গেলে নিশ্চিত র" ক্তাক্ত কান্ড বেঁধে যাবে।
হাতে তীব্র ব্যথা অনুভব করছি।প্রাণপণে চেষ্টা করছি হাতল ধরে রাখার,ব্যথায় চোখে জল চলে আসছে।
তীব্র টান সহ্য করতে না পেরে যেই না হাতল থেকে হাত ফসকে যাবে,ঠিক তখনই একটা বলিষ্ঠ হাত খপ করে আমার হাত ধরে ফেললো।চরম আতঙ্ক,এবং ভয়ে কুঁকড়ে গিয়ে বললাম
" হাতটা ছাড়বেন না প্লিজ,পড়ে যাবো "
উত্তর এলো " ছাড়বো না "
ছেলেটা কি মনে করে ওইযে হাত ধরলো,আর ছাড়লোই না! বিবাহিত জীবন আজ ৬ বছর পেরুলো।এখনো হাত ধরে রেখেছে।মনে হয় না কখনো ছাড়বে।তার স্পর্শটা ছিলো অদ্ভুত!
নিশি রাত, রাত ১ টা বাজে। কুকুরের শব্দে ঘুম আসছে না। তাড়াতে ঘর থেকে বাইরে বেরোলাম। বেরিয়ে দেখি কুকুরটিকে কিছু একটা টেনে নিয়ে যাচ্ছে। আর কুকুরটা ঘেউ ঘেউ করছে। আমি হেই করে তাড়াতেই একটা ছায়া কুকুরটাকে ছেড়ে দিল। আর কুকুরটা আমার কাছে ছুটে চলে আসলো। কুকুরটিকে দেখে খুব মায়া হলো তাই ঘরে ধুকতে দিলাম। রাত সাড়ে তিনটার সময় কুকুরটি দরজায় হাঁচরাতে লাগলো। ভাবলাম হয়তো প্রসাব করতে এরকম করছে তাই দরজাটা খুলে দিলাম। খুলে দিতেই দৌড়ে চলে যায় বাইরে। অনেক্ক্ষণ ওর না আসায় আমি বাইরে বের হয়ে আশে পাশে ওকে খুঁজে বেড়াই। উঠানের এক কোনায় ওর মরা দেহ পাই। খুবই খারাপ ভাবে কিছু একটা ওকে ছিঁড়ে ছিঁড়ে খেয়েছে। ওর যাওয়ায় খুব কষ্ট হচ্ছিলো। এই কিছু ঘন্টায় ও আমার খুব প্রিয় হয়ে গেছিলো। ওর মরার পর থেকেই আমি আমার বাসার আশে পাশে একটা ছায়া ঘুরা ঘুরি করতে দেখি। যাইহোক ওই ঘটনার পর আমি কবিরাজের কাছে যাই, সব ঘটনা খুলে বলি। কবিরাজ বলে, তোর পিছনে একটা মেয়ে জিনের নজর পরেছে। তোকে সে পছন্দ করে। কিন্তু কুকুরটা তোকে রক্ষা করত। তাই সেই খারাপ জিন কুকুরটাকে মেরে ফেলেছে। আমি বললাম, ওই জিন আমার কখন থেকে পছন্দ করে? কবিরাজ কিছুক্ষন চোখ বন্ধ করে আবার বলতে লাগল, আষাঢ় এর এক দিন তুই বৃষ্টির মধ্যে একা একা মধ্য রাতে বারান্দায় হেটে বেরাচ্ছিলি। জিনটি ওইখানকার একটা তালগাছ থেকে তোকে পছন্দ করে ফেলেছে।
আমি বললাম, এখন কি করব?
তিনি বললেন, আমি একটা তাবিজ দিচ্ছি এই তাবিজটা সবসময় তোর কাছে রাখবি।
তারপর তাবিজ নিয়ে ওইখান থেকে চলে আসি। আর কোনো সমস্যা আমি পাইনি কিন্তু একদিন আমি আমার বিছানায় সুয়ে ছিলাম। হঠাৎ একটা ঠান্ডা হাওয়া আমার কাছে এসে থেমে গেল আর বললো, কি ভেবেছিস তুই বেচে যাবি? আমি একটু ভয় পালাম কিন্তু প্রকাশ করলাম না। আমি আবার সেই কবিরাজের কাছে যাই আর সব বলি। তিনি বললেন, আর কোনো সমস্যা হবে না তোর ওই তাবিজ টা সবসময় কাছে রাখবি। ও তোকে ভয় দেখাবে কিন্তু কিছু করতে পারবে না।
কবিরাজের কথা শুনে একটু শান্তি পালাম। এরপর থেকে আর কোনো অসাবাভিক কিছু হয়নি। জিন টি আমাকে ভয় দেখালেউ কিছু করতে পারিনি।
।।।ধন্যবাদ।।।
-----আম্মা,তোমার জামাই রোজ রাতে আমায় খুব ব্যাথা দেয়...!!
নিজের সদ্য বিবাহিতা স্ত্রীরে মুখে এমন একটা কথা শুনে যেন আকাশ থেকে পতিত হলাম আমি।এটা কি বলছে শ্রেষ্ঠা...??
নিজের মাকে এগুলো বলে কেউ,মানুষ বোকা হয়,তাই বলে এতোটা বোকা।শ্রেষ্ঠার সমস্ত বিষয় যেন আমার কল্পনার বাইরে।
বয়স নেহাত খুব একটা কম নয়,বিশ পেরিয়েছে।কিন্তু ওর চেহারা আর ব্যবহার দেখে সেটা বোঝার উপায় নেই।
শ্রেষ্ঠার সাথে বিয়ে হয়েছে মাত্র এক সপ্তাহ।একটা বাসা বাড়িতে ওকে নিয়ে থাকি আমি।
আমার নাম সৌহার্দ্য।মাকে হারিয়েছি এক বছর আগে।আপন বলতে বাবা আর একটা ছোট ভাই আছে।ওরা অবশ্য শহরের বাইরে থাকে।
আমি শ্রেষ্ঠার হাত থেকে ফোনটা কেড়ে নিলাম!
----পাগল হয়ে গেছো নাকি, এগুলো কি বলছো মাকে?
---কেন কি বলছি, যা সত্যি তাই বলেছি।
---তুমি কি কিছুই বোঝা না,মানে এতো ন্যাকামি কোথা থেকে আসে তোমার ..??
---কি আপনি আমায় ন্যাকা বললেন...??
(রেগে দাঁত কটমট করে বলে উঠলো।কথায় আছে না, বোকারা রেগে গেলে ভয়ংকর রুপ ধারণ করে। আমার বৌএর হয়েছে সেই অবস্থা)
---কেন ভুল কিছু বললাম বুঝি,
---অবশ্যই ভুল বলেছেন।
---দেখো শ্রেষ্ঠা।তুমি তো জান আমরা সম্পর্কে স্বামী স্ত্রী হই।আমাদের ভেতরে যাই হোক না, বিশেষ করে রাতে।সেগুলো একান্তই ব্যক্তিগত ব্যাপার।বাবা মাকে কি বলতে আছে!?
---বাহহহ!আপনি আমাকে ব্যাথা দিবেন আর আমি কাউকে বলবো না।
(শ্রেষ্ঠাকে কিকরে বুঝাই ও যেটা বলছে চূড়ান্ত মূখার্মী ছাড়া কিছু নয়।কিন্তু সে বোঝবার পাত্রী নয়,খুব ভালো করেই জানি আমি।ওকে অন্যভাবে শান্ত করতে হবে!)
---আচ্ছা, ঠিক আছে। আর ব্যাথা দেবো না।কথা দিলাম।অনেক অনেক চকলেট দেবো তোমায়। তুমি যা যা খেতে চাও সব কিনে আনবো।
---সত্যি বলছেন....??
(উচ্ছ্বাসের স্বরে )
---হ্যাঁ,সত্যি বলছি।তুমি না চাইলে আমি ছোবোও না তোমায়।শুধু নেক্সট টাইম এই ধরনের উল্টোপাল্টা কথা কারো সাথে বলো না।
---না বলবো না,তবে চকলেট আনতে হবে কিন্তু।
--হ্যাঁ বাবা আনবো।
শ্রেষ্ঠাকে কোনোমতে বুঝিয়ে নিজের অফিসে চলে গেলাম।যতোই শিশুসুলভ হোক না কেন,রান্নাটা মোটামুটি ভালোই করতে পারে শ্রেষ্ঠা।যদিও আমায় প্রচুর সাহায্য করতে হয়। সকাল সকাল রান্নাটা সেরে রেখেছি,তাই বিশেষ কোনো চিন্তা নেই।
-
-
-
-
-
যদিও বাসায় দুপুরের পরে ফেরবার কথা ছিলো, কিন্তু কাজের চাপে বড্ড দেরি করে ফেলেছি।বাসায় ঢুকে দেখি সাতটা বেজে গেছে।চারদিকে কোথাও কোনো সাড়াশব্দ নেই।
😓🥀
বল্টু এক চায়ের দোকানে চা খাইতে ঢুকলো,
একটা রং চা খাইলো।
***************
যখন বিল দিতে গেলোঃ
বল্টু: বিল কতো হলো??
;দোকানদার: 6 টাকা ।
**********
বল্টু: কেনো দুধ চা কতো??
দোকানদার: 6 টাকা ।
*************
বল্টু: কেনো??
আমিতো রং চা খাইলাম,
তা হলে আমার 1টাকার দুধ দিয়ে দেন।
দোকানদার হাতের তালুতে এক চামচ দুধ দিলো।
*****************
বল্টু জিহ্বা দিয়ে চেটে দুধ খেয়ে মাটিতে গড়াগড়ি শুরু করলো,,,,,,,,,,,,.।
এখন দোকানদার ভয়ে অস্থির,,,
বল্টুর পকেটে 100 টাকা দিয়ে বল্ল 'ভাই তুই হাসপাতালে যা।'
****************
বল্টু উঠে দাঁড়িয়ে বললো, কেনো??
দোকানদার: মনে হয়, দুধ খাওয়াতে তোমার সমস্যা হয়েছে।
************;******;*
বল্টু: আরে না।
দোকানদার: তাহলে গড়াগড়ি করছিলেন কেনো??
********************
বল্টু: আমি আগে চা পরে দুধ খাইছিতো তা মিক্সড করছিলাম।।
গল্প পেতে ফলো করুন এখনি
অমল একদিন স্কুলের হোমওয়ার্ক করে নিয়ে যায়নি..!😩😩
শিক্ষক :- হোমওয়ার্ক করনি কেন..!😾😾
অমল :- স্যার, লোডশেডিং ছিলো..!😌😌
শিক্ষক :- তা মোমবাতি জ্বালিয়ে নিতে..!😒😒
অমল :- স্যার, দেশলাই ছিলো না।🤐🤐
শিক্ষক :- দেশলাই ছিলো না কেন...!🙄🙄
অমল :- ঠাকুরঘরে রাখা ছিলো স্যার।😊😊
শিক্ষক :- আচ্ছা, ঠাকুরঘর থেকে নিলে না কেনো..!😡😡
অমল :- গোসল করিনি, ঠাকুরঘরে ঢুকবো কী করে..!☹️☹️
শিক্ষক :- তা গোসল করতে কে বারণ করেছিলো...!😤😤
অমল :- জল ছিলো না স্যার..!😬😬
শিক্ষক :- জল কেন ছিলো না..!😖😖
অমল :- পাম্পের মোটর চলছিলো না স্যার..!🥹🥹
শিক্ষক :- আরে বোকা, মোটরটা কেন চলছিলো না..!😒😒
অমল :- স্যার, আপনাকে তো প্রথমেই বললাম যে লোডশেডিং ছিলো...!🫠🫠🫠
নিয়মিত গল্প পেতে পেইজ টি ফলো করবেন
মেয়ে: মা আমি পার্টিতে যাবো?
মা: বিয়ের পর স্বামীর সাথে যাস।😡
মেয়ে: মা আমি বন্ধুদের সাথে ঘুরতে যাবো?
মা: বিয়ের পর স্বামীর সাথে যাস।😡
মা: আমার জন্য এক কাপ চা বানা।
মেয়ে: বিয়ের পরে স্বামীর জন্য বানাবো😉😉
Picci Queen Live music venue
বাসায় ফিরছি Messenger এ চ্যাট করতে করতে।
ভুল করে কখন যে পাশের বাসায় ঢুকে পড়েছি বুঝতেই পারিনি!
আশ্চর্য!!
সেই বাড়ির ভাবি আমাকে এক কাপ চা ও দিয়ে গেল!
সিরিয়াল দেখার চক্করে বুঝতেও পারলোনা আমি তার স্বামী না!
চা এ চুমুক দিলাম, এমন সময় সেই বাড়ির কর্তা বাসায় ঢুকে আমাকে দেখেই বললো, "সরি,ভুলে অন্য বাসায় এসে পড়েছি
বলেই ফেইসবুকিং করতে করতে বেরিয়ে গেল 🙂
🤣🤣 হাসতে হাসতে পেট ব্যাথা হয়ে যাবে!🤣🤣
মিমের প্রথম সন্তান মেয়ে।
দ্বিতীয় সন্তান জন্মাবার আগে থেকেই মিম বান্ধবীদের বলে বেড়াচ্ছেন যে এবার তার ছেলে হবেই।
অবশেষে সেই শুভক্ষণ এলো।
মিম একগাল হেসে সবাইকে বললেন - কী, বলেছিলাম না!
নার্সিং হোম থেকে ছেলেকে বাড়ী আনার পর বান্ধবীরা দলবেঁধে মিমের বাড়ী এল তার ছেলেকে দেখতে।
বিছানার ওপর কাঁথা দিয়ে সুন্দর করে ঢাকা ছেলে ঘুমাচ্ছে। শুধু মুখ আর দুটো হাত বাইরে।
বান্ধবীরা বলাবলি করতে লাগল।
কেউ বলল- ছেলের মুখটা দেখেছ- একদম বাবার মত।
কেউ বলল - আর চুল, চুল ও তো বাবার মত।
আরেক জন বলল- হাতের গড়নটা দেখ- সেটাও বাবার মত।
এত কথাবার্তার শব্দে ছেলের ঘুম গেল ভেঙ্গে। সে হাতপা ছুড়তে শুরু করল। তাতে কোমর থেকে কাঁথা গেল সরে।
ওমনি সবার চোখ কপালে -
এ কীরে মিম, তুই যে বললি ছেলে হয়েছে .... ?
মিম গম্ভীর গলায় বললেন -
*ছেলের সবই কী বাবার মত হবে ? মার মতো কী কিছুই হবে না ...
নতুন নতুন গল্প পেতে চাইলে পেইজটিতে Follow দিয়ে রাখুন 🙂
স্যার : তোমরা সবাই কালকে বাড়ির ৩জন লোকের কাছ থেকে ৩টা বিদেশি ফলের নাম শুনে খাতায় লিখে আনবা!🫡🫡
বল্টু বাড়িতে গিয়ে বাবা কে জিজ্ঞাষ করছে....
বল্টু : বাবা১টা ফলের নাম বলতো😊😊
বাবা : তোর এইসব আজাইরা প্যাচাল শুনার সময় নাই ...!😤😤
বল্টু লিখে নিল...
বল্টু : দাদু ১টা ফলের নাম বলতো🤗🤗
দাদু : তুই ১টা পাগল🙄🙄
বল্টু লিখে নিল...
বল্টু : ভাইয়া ১টা ফলের নাম বলতো!🫡🫡
ভাইয়া : তোর কথা শুনার সময় নাই আমার গার্লফ্রেন্ডের সাথে দেখা করতে যেতে হবে!🫣🫣
বল্টু এটাও লিখে নিল...
পরের দিন স্কুলে....
স্যার : তুমি বাড়ি থেকে যে ৩টা ফলের নাম লিখে আনছো সেগুলো বলো !😊😊
বল্টু : তোর এইসব আজাইরা প্যাচাল শুনার সময় নাই !🙂🙂
স্যার : কি তুই আমাকে চিনিস! 🫤🫤
বল্টু : তুই ১টা পাগল 🥲🥲
স্যার : কি ? চল তোর প্রিন্সিপলের কাছে নিয়া যাবো ! 🤬🤬
বল্টু : তোর কথা শুনার সময় নাই আমার এখন আমার গার্লফ্রেন্ডের সাথে দেখা করতে যেতে হবে!🥹🥹
নতুন নতুন গল্প পেতে আমার আইডিতে ফলো দিয়ে রাখুন।
মে'য়েদের উচিত প্রে'মিককে বিয়ে না করা। প্রেম করে বিয়ে করলে মেয়েদেরই লস। কথায় আছে- একজন ভালো প্রে'মিক কখনো একজন ভালো স্বামী হয়ে উঠতে পারে না। মেয়েরা এ তি"ক্ত সত্যটা সহজেই মানতে পারে না। আর ছেলেরা পার্মানেন্ট জিনিসের প্রতি বরাবরের মতই একটু উদাসীন।
বিয়ের পর যদি ছেলেটার মন কোনোভাবেই একবার বদলে যায় তখন সেই সংসারটা ন*র"ক হয়ে উঠে।বাপের বাড়ি থেকেও তেমন সাপোর্ট পাবেনা। এ কূলও যাবে ও কূলও যাবে। তাই মে'য়েদের উচিত বাপ মায়ের পছন্দের ছেলেকেই বিয়ে করে নেওয়া!🌸
ছেলে: হ্যালো!😌
মেয়ে: হেলছি!😒
ছেলে: কি অবস্থা?😊
মেয়ে: কঠিন,তরল, বায়বীয়!আটার বস্তা ময়দার বস্তা সব মিলিয়ে টা'ন'টা'ন অবস্থা!😴
ছেলে: ও আচ্ছা, কিসে পড়েন?🤔
মেয়ে: টেবিল চেয়ার এ!🙂
ছেলে: কোন ক্লাসে পড়েন?🙄
মেয়ে: এক তলার ডান পাশের ক্লাস টায়!😐
ছেলে: কি করেন এখন?😊
মেয়ে: টিভিতে বসে সোফা দেখতেছি!🙂
ছেলে: ডিনার হইছে?😋
মেয়ে: আম্মু জানে!😕
ছেলে: আপনার বাসা কোথায়?😌
মেয়ে: আকাশের নিচে মাটির উপরে!😕
ছেলে: আপনার বাসায় যাবো কি করে?😴
মেয়ে: আপনার বাসা থেকে বেরিয়ে নাক বরাবর চার রাস্তার মো*ড়ে যাবেন,🤥 তারপর ডানদিকে যাবেন তারপর দেখবেন একটা দোকান,🤓 দোকানের পাশ দিয়ে ছোট একটা রাস্তা গেছে সেখান দিয়ে যাইতে থাকবেন,🧐 তারপর দেখবেন অনেক গুলো বিল্ডিং,😃 সাদা কালারের পাশে করলা কালারের পরে পিং কালারের পিছনের সবুজ কালারের বাড়িটাতে আমি থাকি!!!🙂
ছেলে: হাউ সুইট!😍
মেয়ে: খেয়ে দেখছেন কখনো?😐
ছেলে: কি বলেছেন এসব?😦
মেয়ে: বলছি না লিখছি!😏
ছেলে: আমি তো আপনার ফ্যান হয়ে গেলাম!😍
মেয়ে: ঘুরতে থাকেন!🙂
ছেলে: আচ্ছা ভালোবাসা কাকে বলে?😊
মেয়ে: যে বাসায় টিভি ফ্রিজ সহ নানান রকমের ইলেকট্রনিক এর জিনিস আছে এবং যে বাসায় দক্ষিণের বাতাস বয় তাহাকেই ভালোবাসা বলে!
🙂
এক ছেলে প্রতিদিন এক কলেজের সামনে
ভিক্ষার থালা হাতে দাঁড়িয়ে
থাকতো,,,,বয়স ২৮-৩০ হবে।সে প্রতিদিন
এসে একটা মেয়েকে বলতো,,,ম্যাম দুইটা
টাকা দেন,,মেয়েটা টাকা দিয়ে
কলেজে ঢুকতো,,,,,,,এ ভাবে বেশ কয়েক
মাস চলে গেল।
একদিন ছেলেটি মেয়েটির জন্য
অপেক্ষা
করতে লাগলো,,,কিছুক্ষন পর মেয়েটি
আসলো,,,ছেলেটি মেয়েটিকে দেখে
বললো ম্যাম আপনার সাথে কিছু কথা
বলতাম,,,এই শুনে মেয়েটি বললো আচ্ছা
বলেন,,,,
ছেলেটি তখন তার কাপাকাপা গলায়
বললো আমি আপনাকে পছন্দ করি,,,আর
আপনাকে অনেক ভালবাসি,,,যদি আপনি
কিছু মনে না করেন,,,এই কথা শুনে মেয়েটি তার
উপর রেগে গিয়ে বললো তোমার তো
সাহস কম নয়,আপনি জানেন আমি
কে,আমার বাবা এই কলেজের
প্রিন্সিপাল,,যদি আপনাকে আর এই
কলেজের সামনে কোন দিন দেখি তো
বাবাকে বলে পুলিশে ধরিয়ে দেব।
ছেলেটি কিছু বললো না,,,তাই মাথা নিছু
করে চলে গেল,,ছেলেটি আর কোন দিন
সেই কলেজের সামনে আসে নি।
একদিন মেয়েটি খুব অসুস্থ্য হয়ে
হাসপাতালে ভর্তি হলো,,,পরিক্ষা করে
জানা গেল মেয়েটির পেটে টিউমার
ধরা পড়েছে,,আর এটা অপারেশন করতে
খুব রিক্স।তারপর ও অপারেশন করতে হবে।
অপারেশন করা হলো এবং মেয়েটি সুস্থ্য
হলো,,হাসপাতাল থেকে মেয়েটি
রিলিস নেওয়ার একদিন আগে এক নার্স
একটি কাগজ মেয়েটির হাতে ধরিয়ে
দিল,,,কাগজটিতে লেখা ছিল_আপনি এখন
সুস্থ্য যদি একটু কষ্ট করে তিন তলার ৭
নাম্বার ঘরে আসতেন,,,,মেয়েটি কিছু
বুঝতে পারলো না,কে দিল কেন দিল।
মেয়েটি আর কোন চিন্তা না করেই সেই
ঘরে চলে গেল।
সেই ঘরে গিয়ে দেখলো সেই ছেলে সেই
ভিক্ষার ছেড়া কাপড় পরে দাঁড়িয়ে
আছে,,মেয়েটি অবাক হয়ে বললো আপনি
আমাকে আসতে বলছেন,,ছেলেটি বললো
হ্যাঁ আমি,,,,,এই বলে ছেলেটি ভিক্ষার
কাপড়টা খুলে ফেললো,,ভিতরে ছিল
ডাক্তারের সেই সাদা পোশাক,,,তখন
ছেলেটা বলতে শুরু করলো,,তোমার
অপারেশন আমি নিজে করেছি,,
তুমি বলেছিলে না তোমার বাবা কলেজের
প্রিন্সিপাল,,আর আমি হলাম এই
হাসপাতালের একজন বড় ডক্টর।আমার
কাজ শুরু হয় বিকেলে,,,আর আমি প্রতিদিন
সকালে ভিক্ষার থালা হাতে তোমার
কলেজে সামনে দাঁড়িয়ে থাকতাম আর তুমি যখন
কলেজ থেকে চলে যেতে আমি তখন
হাসপাতালে এসে আমার কাজ
করতাম,,,,তোমায় আমি অনেক আগেই
বলতে পারতাম কিন্তু তোমার মন কেমন
মানুষ চায় সেটা বুঝতে পারতাম না,,,
তাই যখন বুঝতে পারলাম তোমার টাকা
ওয়ালা ছেলে পছন্দ তখন সরে
এলাম,,,,তোমাকে আর একটা কথা বলি
কিছু কিছু মানুষ আছে অভিনয় করত
💖আসিতেছে রমজান💖
💖হাসিতেছে জান্নাত💖
💖কাঁদিতেছে শয়তান💖
💖ভাবিতেছে মুসলিম💖
💖পড়িবো তাড়াবিহ💖
💖খাইবো চেহেরি💖
💖রাখিবো রোজা💖
💖করবো ইফতার💖
💖ঝরিবে রহমত💖
💖বাড়িবে বরকত💖
💖....ইনশাআল্লাহ....💖
💖..আল্লাহ তুমি সবাইকে ৩০ টা রোজা..💖
💖...রাখার...💖
💖...তোফিক দান করোন...💖🤲🤲
Cute er dibba tah🥰❤️
Click here to claim your Sponsored Listing.
Category
Website
Address
Dhamoirhat
Dhamoirhat
Assalamu Alaikum, Welcome to VaiYa Media.This is an entertainment channel. Everyone will subscribe.