Histrion Art

হিস্ট্রিয়ন আর্ট

Photos from Histrion Art's post 13/03/2024

🐱How to Draw a Cat ?

★Drawing a cat can be a fun and creative activity! Here's a simple step-by-step guide to help you draw a basic cat:

1. Start with the head: Draw a circle for the head. You can make it as big or small as you like, depending on how big you want your cat to be.

2. Add the ears: On top of the circle, draw two triangle-shaped ears. Cats' ears are usually pointed at the tips.

3. Draw the face: Inside the circle, draw two almond-shaped eyes. Leave some space between them. Below the eyes, draw a small triangle for the nose. Add a curved line for the mouth. You can also add some small lines above the eyes for eyebrows if you like.

4. Draw the body: From the bottom of the head, draw a curved line down for the back. Then, draw another curved line to connect it to make the belly. Cats have flexible bodies, so you can make the shape as curvy or straight as you like.

5. Add the legs: Draw four lines extending from the bottom of the body. These will be the cat's legs. Make them slightly curved to show the joints. Add small ovals at the end of each line for the paws.

6. Draw the tail: Extend a curved line from the back of the body. Make it thick at the base and gradually taper it off as you reach the tip.

7. Add details: You can now add some details to make your cat look more realistic. Add some lines on the paws to represent toes. You can also draw some fur details on the body and tail by adding short, curved lines.

8. Final touches: Once you're satisfied with your drawing, you can go over the lines with a darker pen or pencil to make them stand out. You can also erase any unnecessary guidelines you may have drawn in the beginning.

And there you have it! A simple cat drawing. Remember, practice makes perfect, so don't worry if your first attempt doesn't turn out exactly how you want it. Keep trying, and have fun with it!

Photos from Histrion Art's post 14/12/2023

🐮How to Draw a Cow ?

To facilitate the understanding of my students, I have presented here various methods of "line drawing a cow from the side" or drawing a cow using illustrations.

Photos from Histrion Art's post 03/08/2023

𝐌𝐲 𝐢𝐥𝐥𝐮𝐬𝐭𝐫𝐚𝐭𝐨𝐫 𝐰𝐨𝐫𝐤. # #

I've used illustrator to make some of my work, which I've shared with you. If you like it, please like, follow, and share the word.
If you need HD resolution images, please contact me.

Photos from Histrion Art's post 17/07/2023

Alpona Design - 2

Photos from Histrion Art's post 17/07/2023

Alpona Design - 1

05/12/2021

জয়নুল আবেদিন (১৯১৪-১৯৭৬)
বিংশ শতাব্দীর একজন বিখ্যাত বাঙালি চিত্রশিল্পী বর্তমান বৃহত্তর ময়মনসিংহ জেলার কিশোরগঞ্জে জন্মগ্রহণ করেন৷ পূর্ববঙ্গে তথা বাংলাদেশে চিত্রশিল্প বিষয়ক শিক্ষার প্রসারে আমৃত্যু প্রচেষ্টার জন্য তিনি শিল্পাচার্য অভিধা লাভ করেন। তার বিখ্যাত চিত্রকর্মের মধ্যে রয়েছে দুর্ভিক্ষ-চিত্রমালা, মই দেয়া, সংগ্রাম, সাঁওতাল রমণী, ঝড়, কাক, বিদ্রোহী ইত্যাদি। ১৯৭০ খ্রিস্টাব্দে গ্রামবাংলার উৎসব নিয়ে আঁকেন তার বিখ্যাত ৬৫ ফুট দীর্ঘ ছবি নবান্ন। ১৯৩৩ থেকে ১৯৩৮ সাল পর্যন্ত তিনি কলকাতার সরকারি আর্ট স্কুলের ছাত্র ছিলেন৷ ১৯৩৮ সালে কলকাতার গভর্নমেন্ট স্কুল অব আর্টসের ড্রইং এ্যান্ড পেইন্টিং ডিপার্টমেন্ট থেকে প্রথম শ্রেণীতে প্রথম হয়ে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন৷
১৯৩৮ সালে শেষ বর্ষের ছাত্র থাকাকালীন কলকাতার গভর্নমেন্ট স্কুল অব আর্টসের শিক্ষক হিসেবে নিযুক্তি পান৷ ১৯৪৭ সালে উপমহাদেশে দুটো স্বাধীন রাষ্ট্রের জন্ম হলো, তারপর জয়নুল পূর্ব বাংলার রাজধানী ঢাকায় চলে আসেন৷ তাঁর শিল্পী হিসেবে খ্যাতি, অসাধারণ সাংগঠনিক মেধা, তত্‍কালীন শিল্পী সহকর্মী ও বন্ধুদের সহযোগিতা এবং কতিপয় বাঙালি সরকারি কর্মকর্তার সাহায্য ইত্যাদি সব কিছু মিলিয়েই সম্ভব হয়েছিল ১৯৪৮ সালে এদেশের প্রথম আর্ট স্কুলের প্রতিষ্ঠা৷ তখন এর নাম ছিল ‘গভর্নমেন্ট ইনস্টিটিউট অব আর্টস’৷ এই ইনস্টিটিউটকে গড়ে তোলার গুরুদায়িত্ব তিনি গ্রহণ করেন এর প্রতিষ্ঠাতা অধ্যক্ষরূপে৷ মাত্র দু’কামরার সেই ইনস্টিটিউটটিকে ১৯৫৬ সালের মধ্যেই তিনি এক অতি চমত্‍কার আধুনিক প্রতিষ্ঠানে উন্নীত করেন৷ পরবর্তীকালে এটি পূর্ব পাকিস্তান চারু ও কারুকলা মহাবিদ্যালয় এবং স্বাধীনতার পরে বাংলাদেশ চারু ও কারুকলা মহাবিদ্যালয়ে রূপান্তরিত হয়৷ (আরো পরে মহাবিদ্যালয়টি সরকারি নিয়ন্ত্রণ থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে হস্তান্তরিত হয় এবং এর বর্তমান পরিচয় চারুকলা ইনস্টিটিউট নামে)৷
১৯৭২ সালে তিনি বাংলা একাডেমীর সভাপতি নির্বাচিত হন এবং ১৯৭৪ সাল পর্যন্ত এই পদে বহাল থাকেন৷ ১৯৭৪ সালে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমীর অন্যতম উপদেষ্টা মনোনীত হন৷ যুক্তরাষ্ট্রের ফিলাডেলফিয়াস্থ ‘কংগ্রেস ফর ওয়ার্ল্ড ইউনিটি’র সদস্য নির্বাচিত হন৷ ১৯৭৪ সালে বাংলাদেশের প্রথম জাতীয় অধ্যাপক নিযুক্ত হন এবং আমৃত্যু এই পদে অধিষ্ঠিত থাকেন৷

30/09/2021

শিল্পী সফিউদ্দিন আহমেদ (১৯২২-২০১২)
একজন বাংলাদেশী চিত্রশিল্পী কলিকাতায় জন্ম নেন। ১৯৩৬ সালে কলকাতা আর্ট স্কুলে ভর্তি হন এবং ১৯৪২ সালে এখান থেকে চারুকলায় স্নাতক ডিগ্রি লাভ করেন। পরবর্তীতে তিনি যুক্তরাজ্যের সেন্ট্রাল স্কুল অফ আর্টস অ্যান্ড ক্র্যাফটস্ থেকে এচিং ও এনগ্রেভিং বিষয়ে ডিপ্লোমা ডিগ্রি অর্জন করেন।১৯৪৭ সালে দেশ ভাগের পর কলকাতা থেকে ঢাকায় ধানমন্ডিতে চলে আসেন। তাকে বাংলাদেশের আধুনিক ছাপচিত্রের জনক বলা হয়। তিনি জলরং, রেখাচিত্র
এবং তেল রং-এর কাজেও দক্ষতা দেখিয়েছেন। ১৯৪৫ সালে কলকাতা একাডেমি অব ফাইন আর্ট থেকে একাডেমি প্রেসিডেন্ট পদক, বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক একুশে পদক ও স্বাধীনতা দিবস পুরস্কারসহ আরও অনেক পুরস্কার অর্জন করেন। তিনি শিল্পী জয়নুল আবেদীনের সাথে ও অন্যান্য শিল্পীরা মিলে একসঙ্গে ঢাকা আর্ট কলেজ প্রতিষ্ঠায় বিশেষ ভূমিকা পালন করেন যা বর্তমানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে থাকা চারুকলা ইনস্টিটিউট নামে পরিচিত।
এছাড়াও তিনি অর্জন করেন ভারতের পার্টনার শিল্পকলা পরিষদের দেওয়া ‘দ্বারভাঙ্গা মহারাজার স্বর্ণপদক’(১৯৪৭ সাল), পাকিস্তান সরকারের দেয়া ‘প্রেসিডেন্ট পদক’ ১৯৬৩ সালে, বাংলাদেশ সরকারের দেওয়া ‘একুশে পদক’ (১৯৭৮ সাল) এবং ‘স্বাধীনতা দিবস' পুরস্কার (১৯৯৬ সাল)। ২০০৮ সালে ২৩শে জুন এই গুণী শিল্পীর প্রথম একক প্রদর্শনী 'রেখার অশেষ আলো' অনুষ্ঠিত হয় বাংলাদেশে যা উদ্বোধন করেন সাবেক প্রধান উপদেষ্টা বিচারপতি মুহাম্মদ হাবিবুর রহমান। দুই বাংলার রঙ তার কাছে ছিল ভিন্ন। তাই পশ্চিম বাংলার প্রকৃতির ধূসরতা এবং বাংলাদেশে নীলাভ সবুজের ছড়াছড়িকে মিশিয়ে নিয়েছেন। কালো রঙের প্রতি দুর্বলতা ছিলো তার ।যুক্তরাজ্যে তিনি কালোর বৈচিত্র্যপূর্ণ ব্যবহার করেন এচিং-অ্যাকুয়াটিন্ট মাধ্যমে। তার কলিকাতায় আঁকা ছবিতে এসেছে মহানগরের বস্তিজীবন, বিহারের বিভিন্ন অঞ্চলের নিসর্গ, দুমকার প্রকৃতি ও সাঁওতাল-জীবন এবং ঢাকায় আঁকা ছবিতে বিষয়বস্তু হিসেবে এসেছে বন্যা, জাল, মাছ, নৌকা, ঝড় প্রভৃতি প্রাকৃতিক উপাদানের পাশাপাশি নানা শ্রমজীবী মানুষ । দেশে-বিদেশে বহু দলবদ্ধ প্রদর্শনীতে অংশগ্রহণ করেন ১৯৫৮ সালে থেকে। বাংলাদেশের শিল্পী কাইয়ুম চৌধুরী, হাশেম খান, আবুল বারক আলভী, ফরিদা জামান, আবুল খায়ের, সুবীর চৌধুরী সফিউদ্দিন আহমেদের কাজের মাধ্যমে অনুপ্রাণিত হয়েছেন।

30/09/2021

ক্রিস্টোফার কলম্বাস (১৪৫১-১৫০৬)
ইতালির জেনোয়া শহরে কলম্বাসের জন্ম । তখনকার মানুষের ধারণা ছিল প্রাচ্য দেশের পথে ঘাটে ছড়িয়ে আছে সোনা-রুপা । সে দেশের মানুষের কাছে তার কোন মূল্যই নেই । ইচ্ছা করলেই তা জাহাজ বোঝাই করে আনা যায় । কলম্বাস চিঠি লিখলেন সে যুগের বিখ্যাত ভূগোলবিদ Pagolo Toscanelli কে । চিঠির জবাবে তার তৈরি সমুদ্রপথের একটা নকশা পাঠালেন । যদিও এই নকশা নির্ভুল নয় । তবুও এই নকশার সাহায্যে প্রাচোর পথে পৌঁছাতে পারবে । তারপর নতুন উদ্যমে ঝাঁপিয়ে পড়লেন তার অভিযানে । কলম্বাসের দাবী ছিল যে যে দেশ আবিষ্কার হবে তাকে সেই দেশের ভাইসরয় করতে হবে আর রাজস্বের একটা অংশ দিতে হবে । পরবর্তীতে কলম্বাসের সব অনুরোধ স্বীকার করে নিলেন সম্রাট । সম্রাটের কাছ থেকে অর্থ নিয়ে তিনখানা জাহাজ নির্মাণ করলেন কলম্বাস । অবশেষে ৩ আগস্ট ১৪৯২ কলম্বাস তার তিনটি জাহাজ নিয়ে পাড়ি দিলেন অজানা সমুদ্রে । অনেক বিভ্রান্তির পরে স্থলের চিহ্ন দেখা গেল । পরবর্তীকালে সেই দ্বীপের নাম রাখেন সান সালভাদর । বর্তমান নাম (ওয়েস্টলিং আইল্যান্ড) । এদিনটি আজও উত্তর ও দক্ষিণ আমেরিকায় কলম্বাস দিবস হিসেবে উদযাপন হয় । কিন্তু এই দ্বীপে ধন-সম্পদের কোন চিহ্নই পেলেন না শূন্য হাতে ফিরে এলেন দেশে । পরবর্তীতে নতুন অভিযানের আয়োজন করা হলো বিরাট নৌবহর অসংখ্য লোকজন নিয়ে ১৪৯৩ সালের ২৪ সেপ্টেম্বর কলম্বাস আটলান্টিক পার হয়ে দ্বিতীয় সমুদ্র অভিযান যাত্রা করলেন । দীর্ঘ সমুদ্রযাত্রার পর কলম্বাস গিয়ে পৌঁছলেন হিম্পানিওয়ালাতে । এই দ্বিতীয় অভিযানের সময় কলম্বাস চারিদিকে ব্যাপক অনুসন্ধান করেও কোনো ধন-সম্পদের সামান্য চিহ্নও খুঁজে পেলেন না ।
১৪৯৮, ৩০শে মে তৃতীয়বারের জন্য অভিযান শুরু করলেন কলম্বাস । সম্রাটের কাছে তার বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠল রাজ্য স্থাপনের জন্য । কারণ কলম্বাস কোন সম্পদশালী দেশ আবিষ্কার করার পরিবর্তে সম্পদহীন দেশ আবিষ্কার করলেন যার জন্য সম্রাটের বিরাট পরিমাণ অর্থ অপচয় হয়েছে । এই অভিযোগে প্রথমে বন্দি করা হলো কলম্বাসের ভাই ও পুত্রকে । তারপর কলম্বাসকে। তাকে রাখা হলো নির্জন কারাগারে । সেখান থেকে রানী ইসাবেলাকে চিঠি লিখলেন মুক্তির জন্য । পরবর্তীতে মনের অদম্য সাহসে ভোর দিয়ে চতুর্থবারের জন্য ১৫০২ সালের ১৯শে কলম্বাস শুরু করলেন তার চতুর্থ সমুদ্রযাত্রা । তার আবিষ্কারের গুরুত্ব উপলব্ধি করার ক্ষমতা তখন দেশবাসীর ছিল না ।

14/09/2021

চার্লি চ্যাপলিন (১৮৮৯-১৯৭৭) শিল্প ও সংস্কৃতির এক বিশেষ ধারা হাস্যকৌতুক-দর্শক এবং শ্রোতাকে নির্মল আনন্দদানই যার লক্ষ্য । তিনি ছিলেন হাসির রাজা স্যার চার্লি চ্যাপলিন । চার্লি চ্যাপলিনের আসল নাম ছিল চার্লস স্পেনসার । চ্যাপলিনের পিতার নাম ছিল চার্লস ট্যাপলিন । মায়ের নাম ছিল লিলি হার্নি । পিতা-মাতা দুজনেই ছিলেন অতি সাধারন পরিবারের সন্তান । ভবঘুরে যাত্রা দলের নর্তক-নর্তকী ।
এ কৌশলী অভিনেতা জন্ম হয়েছিল ইংল্যান্ডে । মাত্র 11 বছর বয়সে তিনি জন্মভূমি ইংল্যান্ড ছেড়ে চলে আসেন আমেরিকায় । সেখানে এসে তিনি জড়িয়ে পড়েন চলচ্চিত্র জগতের সাথে । প্রবেশ করেন হলিউডে ।১৯১২ খ্রিস্টাব্দে কিস্টোন স্টুডিওতে চ‍্যাপলিন একটি কমেডি ছবিতে অভিনয় করার সুযোগ লাভ করেন । কিন্তু দ্বিতীয় ছবি 'কিড আটোরেসেস অ‍্যাট ভোনস' ছবিতে অভিনয় করেই চার্লি তার নিজস্ব ভঙ্গি প্রদর্শন করতে সক্ষম হন । এই ছবিতে অভিনয় করার সময় তিনি প্রযোজকের পোশাক পরিচ্ছদেও কৌতুক আনার চেষ্টা করেন । আর সেইসাথে লাগিয়েছিলেন একটি নকল গোঁফ এভাবে তৈরি হয় 'লিটল ট্রাম্প' । পরবর্তীতে ম্যাকসিনট দিয়েছিলেন যুবক চ্যাপলিনকে ছবি পরিচালনার গুরুদায়িত্ব । এরপর থেকে বেশ উন্নতি হয় তার । ১৯১৮ সালে তিনি হলিউডে গড়ে তোলেন নিজস্ব চলচ্চিত্র স্টুডিও । ১৯১৯ খ্রিস্টাব্দে তিনি তার সমসাময়িক আরো দুইজন তারকা ডগলাস ফায়ারবাংক এবং মেরি পিকফোডকে নিয়ে গঠন করেন ইউনাইটেড আর্টিস্টস । চার্লি চ্যাপলিনের প্রথম পূর্ণদৈর্ঘ্য কাহিনী হলো 'দ্যা কিড' । ছবিটি প্রদর্শিত হবার সাথে সাথেই এটি মাস্টারপিস ছবি হিসেবে প্রশংসিত হয় । ১৯২৫ খ্রিস্টাব্দে নির্মিত 'দ‍্যা গোল্ড রাশ' ছবিটি কতিপয় সমালোচকের মতে চ্যাপলিনের সবচেয়ে সফল কমেডি ছবি । ১৯৪০ খ্রিস্টাব্দে নির্মিত নাৎসিবাদ নিয়ে ব্যঙ্গাত্মক ছায়াছবি 'দ্যা গ্রেট ডিক্টেটর' ছিল তার প্রথম সবাক ছায়াছবি ।
১৯৫২ খ্রিস্টাব্দে ইউরোপ ভ্রমণকালে তার যুক্তরাষ্ট্র প্রবেশের পারমিট বাতিল করা হয় । অবশ্য তিনি কখনও যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব গ্রহণ করেননি । তার এই মর্মবেদনা নিয়ে তিনি সুইজারল্যান্ড চলে যান । সেখানেই তার বাদবাকি জীবন কাটে সর্বশেষ স্ত্রী উনা ও নীলের সাথে । উনা ছিলেন নোবেল বিজয়ী নাট্যকার ইউজীবন ও নীলের মেয়ে । ১৯৬৪ খ্রিস্টাব্দে চার্লি চ্যাপলিনের আত্মকথা 'My autobiography' প্রকাশিত হয় ।

13/09/2021

আলেকজান্ডার ফ্লেমিং (১৮৮১-১৯৫৫)
আলেকজান্ডার ফ্লেমিং এর জন্ম হয় স্কটল্যান্ডের অন্তর্গত লকফিল্ভ নামে এক পাহাড়ি গ্রামে । বাবা ছিলেন চাষী আর্থিক অবস্থা ভাল ছিল না । মাত্র সাত বছর বয়সে বাবাকে হারান । অভাবের কারণে প্রাইমারি স্কুলের গুন্ডিটুকুও শেষ করতে পারেননি ।
১৯০৮ সালে ডাক্তারের শেষ পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে সেনাবাহিনীতে যোগ দিলেন । এরপর ইউরোপ জুড়ে শুরু হয় প্রথম বিশ্বযুদ্ধ । সেসময় ফ্লেমিং ফ্রান্সের সামরিক বাহিনীর ডাক্তার হিসেবে কাজ করছিলেন । পরবর্তীতে ইংল্যান্ডে ফিরে এসে তিনি সেন্ট মেরিজ মেডিকেল স্কুলে ব্যাকটেরিওলজির প্রফেসার হিসেবে যোগদান দিলেন ।
একদিন ল্যাবরেটরিতে কাজ করার সময় তিনি যখন প্লেটে জীবাণু কালচার নিয়ে কাজ করছিলেন হঠাৎ হাঁচি এসে নাক থেকে খানিকটা সর্দি এসে পরল প্লেটের উপর । পুরো জিনিসটা নষ্ট হয়ে গেল ভেবে প্লেটটা একপাশে সরিয়ে রাখলেন । পরবর্তীতে এসে ফ্লেমিং যা দেখলেন তাতে তিনি চমকে উঠলেন যে সরিয়ে রাখা প্লেটের জীবাণুগুলো মারা গিয়েছে । এই আবিস্কারের উত্তেজনায় নানাভাবে পরীক্ষা শুরু করলেন ফ্লেমিং । দেখা গেল চোখের পানি, থুতুতেও জীবাণু ধ্বংস করবার ক্ষমতা আছে । দেহনির্গত এই প্রতিষেধক উপাদানটির নাম দিলেন লাইসোজাইম ।
এভাবে ৮ বছর কেটে যাওয়ার পর একদিন কিছুটা আকস্মিকভাবেই ঝড়ো বাতাসে খোলা জানালা দিয়ে ল্যাবরেটরির বাগান থেকে কিছু ঘাস পাতা উড়ে এসে পড়লো জীবাণু ভর্তি প্লেটের উপর । তারপর তিনি স্পষ্ট পরিবর্তন লক্ষ্য করলেন । ভালো করে পরীক্ষা করতেই লক্ষ্য করলেন আগাছা গুলির উপরে ছত্রাক জন্ম নিয়েছে এই ছত্রাকগুলি বেঁচে নিয়ে জীবাণুর উপরে দিতেই জীবাণুগুলি ধ্বংস হয়ে গেল । এই ছত্রাক গুলির বৈজ্ঞানিক নাম ছিল পেনিসিলিয়াম নোটেটাম । তাই এর নাম দিলেন পেনিসিলিন ।
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরু হওয়ার পর এই পেনিসিলিন এর উপযোগিতা তীব্রভাবে সকলকে অনুভব করল । পরবর্তীতে ডাঃ চেইন বিশেষ পদ্ধতিতে পেনিসিলিনকে পাউডারে পরিণত করলেন । কিন্তু যুদ্ধে হাজার হাজার আহত মানুষের চিকিৎসা ল্যাবরেটরীতে প্রস্তুত পেনিসিলিন এর প্রয়োজনের তুলনায় ছিল নিতান্তই কম । আমেরিকার Norhern regional Research ল্যাবরেটরি এই ব্যাপারে সাহায্য করতে এগিয়ে এলো ।
পরবর্তীতে পেনিসিলিন আবিষ্কারের এবং সার্থক প্রয়োগ এর জন্য নোবেল প্রাইজ কমিটি চিকিৎসাবিদ্যায় ফ্লেমিং, ফ্লোরি ও ডঃ চেইনকে একই সাথে নোবেল পুরস্কারে ভূষিত করেছেন ।

07/09/2021

উইলিয়ম শেকসপিয়র (১৫৬৪-১৬১৬)
ইংল্যান্ডের ইয়ক‌‌‌শায়ারের অন্তর্গত এভন নদীর তীরে স্ট্রীটফোড শহরে এক দরিদ্র পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন । তার পিতা জন শেকসপিয়র মা ছিলেন আর্ডেন পরিবারের সন্তান । শেক্সপিয়র As you like it নাটকে মায়ের নামকে অমর করে রেখেছেন ।
18 বছর বয়সে শেকসপীয়র বিবাহ করেন তার চেয়ে 8 বছরের বড় এ‍্যানি হাতওয়েকে ।
এরপর তিনি লন্ডন শহরে আসেন সম্পূর্ণ অপরিচিত শহরে কাজের সন্ধানে ঘুরতে ঘুরতে পেশাদারী রঙ্গমঞ্চের সঙ্গে যুক্ত হয়ে পড়েন ।
১৫৯২ সালে ইংল্যান্ডে ভয়াবহ প্লেগ রোগ দেখা দিয়েছিল । তখন প্লেগ এর অর্থ নিশ্চিত মৃত্যু । যে কারণে অনিবার্যভাবে রঙ্গশালাও বন্ধ হয়ে যায় ।
পরবর্তীতে অনেক বাধা বিপত্তি পেরিয়ে তার হাত থেকে বের হতে থাকে একাধিক অবিস্মরণীয় নাটক - টেমিং অব দি সু, রোমিও জুলিয়েট, মার্চেন্ট আব ভেনিস, হেনরি ফোর, জুলিয়াস সিজার, ওথেলো, হ্যামলেট তার শেষ নাটক রচনা করেন ১৬১৩ সালে- হেনরি এইট ।
এছাড়াও দুটি কাব্য এবং 154 টি সনেট রচনা করেছেন । শেক্সপীয়রের বিখ্যাত কমেডিগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য কমেডি হল, দি মার্চেন্ট অফ ভেনিস (The Merchant of Venice) ।
ঐতিহাসিক নাটকগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য, রিচার্ড 3, হেনরি ফোর, জুলিয়াস সিজার, এ‍্যান্টানি ও ক্লিওপেট্রা ।
মানুষের মানসিক দুর্বলতা থেকে কিভাবে ট্রাজেডি রচিত হয় তারই প্রকাশ ঘটেছে শেক্সপিয়ারের বিখ্যাত ট্রাজেডি ওথেলোতে ।
তার প্রতিভার পূর্ণ বিকাশ ঘটেছে হ্যামলেট নাটকে ।
শেষ পর্যায়ের লেখাগুলি ট্রাজেডি কমেডি থেকে ভিন্নধর্মী । রোমাঞ্চ, মেলোড্রামা, বিচিত্র কল্পনার এক সংমিশ্রণ ঘটেছে এই সব নাটকে । সিমবেলিন, উইন্টাসটেল, টেমপেস্ট উল্লেখযোগ্য ।

04/09/2021

পাবলো পিকাসো (১৮৮১-১৯৭৩)
স্পেনের ভূমধ্যসাগরীয় দক্ষিণ উপকূলে কাতালান প্রদেশের মালগা শহরে পিকাসোর জন্ম । বাবা ডন জোস রুইজ ব্লাসকো ছিলেন আর্ট স্কুলের শিক্ষক ।
১৮৯৭ সালে তিনি মাদ্রিদের রয়াল একাডেমিতে ভর্তি হন । সেখানে তিনি এক প্রদর্শনীতে শ্রেষ্ঠ শিল্পীর পুরস্কার পেলেন পিকাসো । তার জীবনে এটাই প্রথম সাফল্য ছিল । ১৯০০ সালে তার প্রথম ছবি প্যারিসে প্রদর্শিত হয়- "The moulin de la Galettle"-একটি কফি হাউসের দৃশ্য ।
সে সময় তার সমস্ত ছবি জুড়ে থাকতো নীল রং । এই সময়টিকে নাম দেওয়া হয়েছিল ব্লু পিরিয়ড (Blue period) ।
পরবর্তীতে ছবির মধ্যে একটু একটু করে পরিবর্তন নিয়ে আসেন । ছবির ভাষায় হয়ে উঠে জটিল থেকে আরো জটিল ছবির মধ্যে জীবনের স্বাভাবিক প্রকাশ একদম মুছে গেল, জন্ম নিল আধুনিক চিত্রশিল্পকলার ।
শিল্পের ইতিহাসে ছবি বিক্রি করে পিকাসো যে পরিমাণ অর্থ পেয়েছেন তার এক শতাংশ কেউ পায়নি । তার ছবির বাজার ছিল সমস্ত পৃথিবী জুড়ে । অর্থ, খ‍্যাতি, সম্মান, নারীসঙ্গ পিকাসোর জীবনে অপরিমেয় ভাবে এলেও তা কখনো তার শিল্পসৃষ্টিকে ব্যাঘাত করেনি ।

তার শিল্পকর্মগুলোর মধ্যে রয়েছে কিউবিজম, এক্সপ্রেশনিজম, সুরিয়ারিজম, ভাস্কর্য, কারুশিল্প, মঞ্চসজ্জা, পোশাক পরিকল্পনা, পোস্টার এচিং, লিথোগ্রাফ বইয়ের অলংকরণ ।
দীর্ঘ সাত মাস ধরে তিনি ৩৪৭টি এনগ্রেভিং এর মধ্য দিয়ে মানুষের জৈব কামনাকে চিত্রিত করেছেন । তিনি প্রায় ১৫০০ ক্যানভাস, ১০০০০ লিথো প্রিন্ট, ৩০০ ভাস্কর্য সিরামিক মাটির কাজ-এছাড়া প্রায় ৩৫০০০ ছোট ছোট ছবি রয়েছ । ১৯৭০ সালে তার সমস্ত জীবনব্যাপী শিল্পকর্ম বার্সিলোনার মিউজিয়ামকে দান করে যান।

02/09/2021

লিওনার্দো দ‍্য ভিঞ্চি (১৪৫২-১৫১৯)
মানব সভ্যতার ইতিহাসে ইতালিয় রেঁনেসাসের সর্বশ্রেষ্ঠ পুরুষ হিসেবে বহু বিচিত্র প্রতিভার সম্মেলন সম্ভবত অন্য কোন মানুষের মধ্যেই দেখা যায়নি। তিনি চিত্রশিল্পী, ভাস্কর, অঙ্কশাস্ত্রবিদ, গায়ক, প্রকৃতি বিজ্ঞানী, শরীরতত্ত্ববিদ, সামরিক বিশেষজ্ঞ, আবিষ্কারক, স্টেজ ডিজাইনার দার্শনিক ।

ইতালির রেনেসাঁর সর্বশ্রেষ্ঠ পুরুষ দ‍্য ভিঞ্চি বিধাতার পরিহাসে এক কুমারী নারীর গর্ভে জন্মগ্রহণ করেন । তার বাবার নাম ছিল পিয়েরো অ্যান্টানিও দ‍্য ভিঞ্চি । পিয়েরো ছিলেন উকিল ।

তখনকার সময় ফ্লোরেন্সে শিল্পীদের একটি সংঘ ছিল । তিনি তাতে নিজের নাম অন্তর্ভুক্ত করেছিলেন । ছবির পাশাপাশি চলছিল জ্ঞান বিজ্ঞানের বিভিন্ন শাখার অধ্যায়ন । প্রকৃতপক্ষে তার মধ্যে ঘটেছিল বিজ্ঞানী আর শিল্পীর এক আশ্চর্য সংমিশ্রণ । দেখতে দেখতে 10 বছর ফ্লোরেন্সে কাটিয়ে দিলেন লিওনার্দো । এই সময় তিনি একেছেন বেশ কিছু ছবি অ‍্যানোনসেশন, মেরি ও যীশুর দুখানি ছবি, এক রমণীর প্রতিকৃতি । ছবির মধ্যে তিনিই প্রথম শেডের ব্যবহার আরম্ভ করেন ।

লিওনার্দো দ‍্য ভিঞ্চি এক দীর্ঘ ভাবনার পর স্থির করলেন যিশুর শেষ ভজের ছবি আঁকবেন- The Last Supper । চিত্রশিল্পের জগতে লাস্ট সাপার সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ ছবি । ফাস্ট সাপার্ ছাড়াও আরও দুটি তেল চিত্র এঁকেছিলেন । ভার্জিন অব দি রকস ও মেসিলিয়া । তার আরেকটি জগৎবিখ্যাত ছবি হচ্ছে মোনালিসা । এই ছবিটি আঁকতে তার তিন বছর সময় লেগেছিল ।

তার মৃত্যুর পর পাওয়া গিয়েছিল প্রায় 5000 পাতার হাতের লেখা পান্ডুলিপি । এই পাণ্ডুলিপিতে তিনি সমস্ত জীবন ধরে যেসব পর্যবেক্ষণ করেছিলেন, পরীক্ষা করেছিলেন, তারুই বিবরণ লিপিবদ্ধ করেছেন । এই পান্ডুলিপি লেখা হয়েছিল ইতালিয়ান ভাষায় এবং সমস্ত পান্ডুলিপিটি লেখা হয়েছিল উল্টো করে । ফলে সোজাসুজি পরাযেতো না । পড়তে হতো আয়নার মাধ্যমে । প্রতিটি লেখার সঙ্গে থাকত অসংখ্য ছবি । তারই পাণ্ডুলিপিতে অসংখ্য বিষয় নিয়ে লেখা হয়েছে । চীন উপকথা, মধ্যযুগীয় দর্শন, সমুদ্রস্রোতের কারণ, বাতাসের গতি, তার চাপ, পৃথিবীর ওজন, নিশাচর পাখির গতিপ্রকৃতি, পৃথিবী থেকে সূর্যের দূরত্ব, উড়ন্ত যান, সাঁতার কাটার যন্ত্র, আলো প্রকৃতি, যুদ্ধের জন্য প্রয়োজনীয় অস্ত্রের নকশা, সুগন্ধ সেন্ট তৈরির ফর্মুলা, বিভিন্ন পাখি জন্তু জানোয়ারদের আচার-আচরণ, বিভিন্ন গাণিতিক সূত্র, দেহের গঠন ইত্যাদি ।

20/08/2021

The king's house 1

14/08/2021

The king's house 2

Want your establishment to be the top-listed Arts & Entertainment in Dinajpur?
Click here to claim your Sponsored Listing.

Videos (show all)

Telephone

Address


Dinajpur
5200

Other Dinajpur arts & entertainment (show all)
Boys & Girl's Boys & Girl's
Dinajpur, Parbatpur
Dinajpur, 5052

Hey Everybody welcome my page please like share & comment thank you my all friends 🥰🥰

প্রহেলিকা প্রহেলিকা
Golapbag
Dinajpur

সকল প্রকার হ্যান্ড পয়েন্ট ড্রেস, পাশাপাশি থাকছে ক্রাফট প্রোডাক। (মেহেদি সার্ভিস ও দেয়া হয়)

MD ASIF MD ASIF
Dinajpur
Dinajpur, 5200

This is my news page

Cut, Fold & Create Cut, Fold & Create
Shopnopuri
Dinajpur, 5260

Welcome! We are passionate about all things paper and love to share our creations with the world.

Stolen Memes Stolen Memes
Dinajpur, 5201

The more inexperienced you are.The more you want to show of (^_^)

NHN creation. NHN creation.
Dinajpur

Here you can get music and cartoon related post.

কৃতিত্ব কৃতিত্ব
Dinajpur City
Dinajpur, 5200

Digital Creator

Maraj Hosain Maraj Hosain
Dinajpur

,,,, পেজটিতে ফলো দিয়ে উৎসাহ করুন।

Screen Plex Screen Plex
Dinajpur
Dinajpur

কলিজা কলিজা
Parbatipur
Dinajpur, 5250

কলিজা

BaU PaPer BaU PaPer
Gosaipur
Dinajpur, 5200

আমাদের ছোট্ট গ্রাম আমাদের ছোট্ট গ্রাম
Parbatipur
Dinajpur

পার্বতীপুর উপজেলার সর্বশেষ সংবাদ ও খ?