Industrial Electrician Guides
Nearby public figures
BIRAMPUR
Dhaka
Dinajpur
dinajpur
Birganj
Dhaka
If known, then it is easy for you,
If you don't know then it is dangerous for you. This is electric
নতুন ইলেক্ট্রিশিয়ান দের জন্য কিছু ট্রিপস।
এইটা কিসের ফটো?
এসি মোটর ও ডিসি মোটরের পার্থক্য ও গঠন প্রণালী মোটামুটি ভাবে দেখানোর চেষ্টা করেছি।
Industrial electrician guide এর সাথেই থাকুন। 🙏🙏🙏💕💕💕💕
খুব সহজে মোটর রিভার্স থেকে ফীওয়ার্ড শিখুন।
পেইজটি লাইক করে ফলো দিন।
অতিথির শব্দ হওয়ার জন্য দূঃক্ষিত,, তার কারণ হচ্ছে, ডিউটিরত অবস্থায় ভিডিও করেছি।
জেনারেটরের KVA অনুযায়ী এই ব্রেকার নির্ধারিত হয়ে থাকে। সাধারণত 1887 KVA এর জন্য 2500 ampere ব্রেকার লাগানো হয় কন্ট্রোল পানেল এ এটি জেনারেটর এবং পাওয়ার সিস্টেম কে সুরক্ষা দেয়।
কি কি কাজ করে সুরক্ষা দেয়________
1) Open and Close 3 phase circuit.
2) Under or over voltage.
3) Under or over frequency.
4) Short circuit.
5) Reverse power.
6) Earth fault etc.
Micrologic controller/ Interlligent Controller কি কি সেটিং থাকে_______
এটা একটি ACB এর microprocessor based relay unit.
1)In= Nominal current= Breaker capacity= 2500A (For the picture shown breaker)
2) Ir= Rated current= Set current= Overload current=.7*2500A= 1750A
3)Tr= Rated/Set overload current time= 2 Sec. অর্থাৎ 1750 A বা তার বেশি current 2 sec ধরে নিলে Breaker trip করে protection দিবে।
4) Isd= Short circuit breaking current= Instantaneous trip= 5*Ir=5*1750= 8750A. যদি কোন short circuit হয়, তাহলে 8750A এর উপরে উঠলে সাথে সাথে trip করবে।
5) Sort time delay 0.1secs.
6) Ground fault pickup Ig=%In 0.2Secent.
নতুন মেশিন কানেকশন ও চালু করার সময়।
Industrial Electrician Guide
ইলেকট্রিক্যাল সেইফটির ব্যাপারে আরো স্মার্ট হতে হবে।
একটি RCCB সেট আপ করে নিলেই যেখানে দূর্ঘটনা এড়ানো সম্ভব সেখানে ডান্ডা দিয়ে দাঁড়িয়ে থাকা নেহাতই নির্বুদ্ধিতার কাজ।
💥RCCB কি?
RCCB এর পূর্ণরূপ Residual Current Circuit Breaker। এই সার্কিট ব্রেকার কে কিছু ইউরোপের কিছু দেশে RCD বলা হয় | RCD এর পূর্ণরূপ Residual Currert Device।
RCCB Leakage Current Protection এর জন্য ব্যবহার করা হয়। একটু বুঝিয়ে বলা যাক।
ধরা যাক আমাদের কাছে একটি মোটর আছে, যে মোটরের বডি আর্থিং করা হয়নি | এ অবস্থায় যদি কোন কারনে মোটরে লিকেজ কারেন্ট প্রবাহিত হয়, অথবা মোটরের বডিতে কারেন্ট প্রবাহিত হয় তাহলে RCCB ট্রিপ করবে | কারণ RCCB আমাদের লিকেজ কারেন্ট প্রটেকশন দিয়ে থাকে।
💥বুঝলাম, কিন্তু আরো ক্লিয়ার হতে চাই যে এটি কিভাবে দূর্ঘটনা রোধ করবে?
RCCB মূলত কাজ করে ইলেকট্রন প্রবাহের হার কে পরিমাপের মাধ্যমে | ফেজ তারের মধ্য দিয়ে যে পরিমান কারেন্ট প্রবাহিত হয় সেই পরিমান কারেন্ট নিউট্রাল তারের মধ্য দিয়ে ফিরে আসলে সার্কিটে কোন সমস্যা নেই।
যদি ফেজ তারের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত কারেন্টের পরিমাণ এবং নিউট্রাল তারের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত কারেন্টের মধ্যে কোন পার্থক্য থাকে তখন RCCB ট্রিপ করে |
কারণ নিউট্রাল এর মধ্য দিয়ে কম কারেন্ট প্রবাহিত হওয়া মানে কিছু পরিমাণ কারেন্ট লিকেজ হয়েছে যা মানুষের জন্য বিপদজনক। যেমন প্রবল জোরে ট্যাপের পানি পড়তে থাকে পানির ছিটেফোঁটা আপনার দেহে পড়বেই। পানির বেলায় ছাড় দিলেও, বিদ্যুৎ এর বেলায় এই ছাড় হবেনা।
RCCB তে একটি রিলে থাকে সেই রিলেটি ম্যাগনেটিক ফ্লাক্স এর মাধ্যমে পরিচালিত হয় | এই ম্যাগনেটিক ফ্লাক্স এর সাহায্যেই RCCB ট্রিপ করে এবং অনাকাঙ্ক্ষিত দূর্ঘটনা রোধ করে
শিক্ষনীয় পোস্ট
বেসিক ইলেকট্রিক্যাল হাউজ ওয়ারিং বৈদ্যুতিক ওয়্যারিং প্রধানত কত প্রকার,কোন স্থানে কোন ধরনের ওয়্যারিং ব্যবহার করা হয়?
উত্তরঃ বৈদ্যুতিক ওয়্যারিং প্রধানত তিন প্রকার। যথাঃ
১) অভ্যন্তরীণ ওয়্যারিং (Internal Wiring)
২) ওভারহেড ওয়্যারিং (Overhead Wiring)
৩) আন্ডারগ্রাউন্ড ওয়্যারিং (Underground Wiring)
★ওয়্যারিং কাকে বলে,,,,?
উত্তর::::বিদুৎ সরবরাহ দেয়ার জন্য তারের সুশৃঙ্খল সাজানো ব্যবস্থাকে ওয়্যারিং বলে।
★এছাড়াও আরও কয়েক রকমের ওয়্যারিং আছে।
যেমন:::::
১/ চ্যানেল,
২/ক্লিট ওয়্যারিং,
৩/ কেসিং ওয়্যারিং,
৪ এম.এস ওয়্যারিং
৫/কুন্ডুইট
★হাউজ ওয়্যারিং কাকে বলে,,,,,,?
উত্তর::::বাসা-বাড়ি, কল-কারখানা, অফিস-আদালতে বিদুৎ সরবরাহর করার জন্য যে ওয়্যারিং করা হয়, তাকে হাউজ ওয়্যারিং বলে।
***************
এখন প্রায় সব ঘরেই বিদ্যুতের ছোঁয়া লেগেছে৷ গ্রামের অনেক ঘরেই এখন সুইচ টিপলে বাতি জ্বলে, ফ্যান চলে ও ফ্রিজ চলে৷ কিন্তু সুইচ টিপে বিদ্যুত বাতি জ্বালানো সহজ কাজ হলেও ঘরে বিদ্যুতের ব্যবস্থা করার কাজটি এত সহজ নয়৷ এর জন্য অনেক সময় একজন ইলেকট্রিক মিস্ত্রির দরকার হতে পারে৷ আমরা সাধারণত কোন্ ঘরের কোথায় ফ্যান চলবে, কোথায় বাল্ব জ্বলবে তা আগে ঠিক করে নেই৷ তারপর সে অনুযায়ী মিস্ত্রির সাহায্যে বিদ্যুতের তার টেনে নেই৷ বিদ্যুত থাকা অবস্থায় বিদ্যুতের তার ধরা বিপদজনক৷ তাই কাজটি খুব সাবধানে করতে হয়৷ এক্ষেত্রে একজন মিস্ত্রি বিদ্যুতের তারকে জায়গামত বন্টন করে৷ এই কাজকে আমরা বলি ঘরে বৈদ্যুতিক তার লাগানো বা হাউস ওয়্যারিং৷আর হাউস ওয়্যারিং বা নিয়মমত তারের সুন্দর বিতরণ ব্যবস্থা নানা ধরনের হতে পারে৷
★আভ্যন্তরীণ ওয়্যারিং কত প্রকার
আভ্যন্তরীণ বা ভিতরের ওয়্যারিং: ঘরের ভিতরে যে ওয়্যারিং করা হয় তাকে আভ্যন্তরীণ ওয়্যারিং বলে৷ এই ওয়্যারিং প্রধানত দুই ধরনের৷ যথা
১.কনসিলড ওয়্যারিং
২.ওপেন ওয়্যারিংঃ
১.কনসিলড ওয়্যারিংঃ হলো দেয়ালের ভিতরে যে ওয়্যারিং করা হয়৷ এই ওয়্যারিং পাইপের ভিতর দিয়ে করা হয়৷ ঘর তৈরির সময় এই ব্যবস্থা করে নিতে হয়৷ আর ওপেন বা সারফেস ওয়্যারিং হলো ঘরের দেয়ালের উপরে চ্যানেল বা পাইপের সাহায্যে যে ওয়্যারিং করা হয়৷
২. বাহ্যিক বা বাইরের ওয়্যারিংঃ ঘরের বাইরে যে ওয়্যারিং করা হয় তাকে বাহ্যিক বা বাইরের ওয়্যারিং বলে৷ বিদ্যুতের মূল খুঁটি থেকে বাড়ির মিটার পর্যন্ত বিদ্যুত নেওয়ার জন্য এই ওয়্যারিং করা হয়৷
ব্যবহারঃ
বাড়ি-ঘর, কল-কারখানা, অফিস-আদালত প্রভৃতি ছাদ বিশিষ্ট জায়গার ভেতরে বিদ্যুৎ সরবরাহের কাজে অভ্যন্তরীণ ওয়্যারিং (Internal Wiring) ব্যবহৃত হয়।
ঘরের বাইরে উচ্চ ভোল্টেজ সরবরাহের কাজে ওভারহেড (Overhead) ও আন্ডারগ্রাউন্ড
★হাউজ ওয়ারিং দুই প্রকার যথা:
১) সারফেস ওয়ারিং
২) কনসিল্ড ওয়ারিং
ভুল হলে ক্ষমা দৃষ্টিতে নিবেন।.
ট্রান্সফরমারের প্রকারভেদ
ট্রান্সফরমার প্রধানত চার প্রকার। যথা:
১। Power Transformer
২। Distribution Transformer)
৩। Instrument Transformer)
৪। Auto Transformer
যে ট্রান্সফরমার কার্যকালের সর্বক্ষণ লোডে থাকে তাকে পাওয়ার ট্রান্সফরমার বলা হয়। যেমন-মেইন সাব-স্টেশন।
যে ট্রান্সফরমার এর কার্যকালের উল্লেখযোগ্য সময়ে লোড থাকে না তাকে ডিস্ট্রিবিউশন ট্রান্সফরমার বলে। যেমনডিস্ট্রিবিউশন সাব-স্টেশন।
যে ট্রান্সফরমার উচ্চ ভোল্টেজ ও উচ্চ কারেন্ট পরিমাপ করার জন্য ব্যবহার করা হয় তাকে ইনস্ট্রমেন্ট ট্রান্সফরমার বলে।'
ইনস্ট্রমেন্ট ট্রান্সফরমারকে দুই ভাগে ভাগ করা যায়। যথাঃ
১। C.T-Current Transformer
২। PT-Voltage or Potential Transformer
তাহাছাড়াও বিভিন্ন কার্য অনুযায়ী ট্রান্সফরমারের শ্রেণিবিভাগ নিচে দেয়া হল
১। ফেজ হিসেবে ট্রান্সফরমারকে দুই ভাগে ভাগ করা যায় । যথা
ক। Single Phase Transformer
খ। Poly Phase Transformer
২। কোর অনুযায়ী ট্রান্সফরমারকে চার ভাগে ভাগ করা যায়। যথা
ক। Core type Transformer
খ। Shell type Transformer
গ। Berry type Transformer
ঘ। Wound core type Transformer
৩। ব্যবহার অনুযায়ী ট্রান্সফরমারকে দুই ভাগে ভাগ করা যায়। যথা
ক। Step up Transformer
খ। Step down Transformer
যে ট্রান্সফরমার লো ভোল্টেজ গ্রহণ করে উচ্চ ভোল্টেজ সাপ্লাই দেয় তাকে স্টেপ আপ ট্রান্সফরমার বলে।
আবার যে ট্রান্সফরমার উচ্চ ভোল্টেজ গ্রহণ করে লো ভোল্টেজ সাপ্লাই দেয় তাকে স্টেপ ডাউন ট্রান্সফরমার বলে।
৪। ফ্রিকোয়েন্সি অনুযায়ী ট্রান্সফরমার দুই প্রকার :
ক। Audio frequency Transformer
খ। Radio frequency Transformer
৫। ঠাণ্ডাকরন হিসেবে তিন প্রকারঃ
ক। Oil cooled Transformer
ক। Air cooled Transformer
গ। Natural cooled Transformer
৬। স্থাপনের উপর নির্ভর করে ট্রান্সফরমার তিন প্রকারঃ
ক। Indoor Type Transformer
খ। Outdoor Type Transformer
গ। Pole Mounted Type Transformer
ঘ। Current Transformer C.T
তথ্যসূত্রঃইন্ডাস্ট্রিয়াল ইলেক্ট্রিশিয়ান গাইড টিম।
আচ্ছা আমরা কি সবাই জানি?
১.হাউজ ওয়ারিং কী বা কাকে বলে?
২.হাউজ ওয়ারিং কত প্রকার ও কী কী?
যদি না জেনে থাকেন, তো জেনে নেওয়া যাক।
প্রথমেই,
হাউজ ওয়ারিং কাকে বলে?
উত্তরঃ বাসা বাড়িতে বিদ্যুৎ সরবরাহ নেওয়ার উদ্দেশ্যে
* মিটার,
*মেইন সুইস
*ফিউজ
*সার্কিট ব্রেকার
*সুইস বোর্ড ইত্যাদিকে
নিয়মানুসারে বিন্যাস করে উপযুক্ত মানের তারের সাহায্যে সংযোগ করতে হয়।
মিটার, মেইন সুইস, ফিউজ, সার্কিট ব্রেকার ও সুইস বোর্ড ইত্যাদির এই বিন্যাসকে হাউজ ওয়ারিং বলে।
আবার অনুরূপভাবে,
বিদুৎ সরবরাহ দেয়ার জন্য তারের সুশৃঙ্খল সাজানো ব্যবস্থাকে ওয়্যারিং বলে।
বাসা-বাড়ি, কল-কারখানা, অফিস-আদালতে বিদুৎ সরবরাহর করার জন্য যে ওয়্যারিং করা হয়, তাকে হাউজ ওয়্যারিং বলে।
হাউজ ওয়ারিং দুই প্রকার যথা:
১) সারফেস ওয়ারিং
২) কনসিল্ড ওয়ারিং
এখন আসি ওয়ারিং প্রকারভেদ,
সাধারণত ওয়ারিং তিন প্রকার, যথা-
১/ অভ্যন্তরীণ ওয়ারিং বা হাউজ ওয়ারিং,
২/ ওভার হেড ওয়ারিং
৩/ আন্ডার গ্রাউন্ড ওয়ারিং।
Industrial Electrician Guides
মনে করুন, আপনি একজন ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার। কিন্তু হুট করে এই প্রশ্নগুলো করা হলে পারা যাবে কি?
১। সুইচ বোর্ড এর অবস্থান ভূমি হতে কত উপরে হওয়া উচিত ?
উঃ 1.2 হতে 1.5 মিটার অথবা 4 থেকে 5 ফুট ।
২। পাওয়ার সাব সার্কিটে সর্বোচ্চ কত ওয়াট লোড থাকতে পারে ?
উঃ ৩০০০ ওয়াট
৩। মেগারের সাহায্যে সর্বনিম্ন কত রেজিস্ট্যান্স পরিমাপ করা যায় ?
উঃ ৫০০ কিলো ওহম।
৪। পাওয়ার লোড এ ব্যবহৃত ক্যাবল এর সর্বনিম্ন সাইজ কত ?
উঃ ৩/২০
৫। তার বা ক্যাবলের ইনসুলেশন গ্রেড কিসের উপর নির্ভর করে ?
উঃ এদের ভোল্টেজ বহন ক্ষমতার উপর।
৬| একাধিক খেই বিশিষ্ট তারে কি জয়েন্ট করা হয়?
উঃ সিম্পল স্প্লাইস।
৭। সাব-স্টেশনে আর্থিং রেজিস্ট্যান্স কত হওয়া উচিত ?
উঃ সর্বোচ্চ ১ ওহম এর বেশি হওয়া উচিত নয় ।
৮। কোন ট্রান্সফরমারের কেবলমাত্র একটি কোয়েল থাকে ?
উঃ অটো ট্রান্সফর্মার।
ইন্টারভিউ মোকাবেলা করতে আমার লিখা ই-বুকগুলো নিতে পারেনঃ
১৷ স্থাপনার লোড কত হলে থ্রি ফেজ লাইন ব্যবহার করতে হয় ?
উত্তরঃ 7.5 kW এর বেশি
২৷ স্থাপনার লোড সর্বোচ্চ কত পর্যন্ত সিঙ্গেল ফেজ লাইন ব্যবহার করতে হয় ?
উত্তরঃ সর্বোচ্চ 7.5kw পর্যন্ত
৪৷ সার্ভিস লাইনের তারের সর্বনিম্ন সাইজ কত ?
উত্তরঃ 10 rm
৫৷ প্রধান আর্থের তারের সাইজ কত হওয়া উচিত?
উত্তরঃ 50 percent of power cable
৬৷ কন্ডুইড ওয়্যারিং কত প্রকার?
উত্তরঃ ২ প্রকার।
একটা মেশিনের পাওয়ার কানেকশন করে হ্যান্ডওভার করলাম আজকে।
ইন্ডাস্ট্রিতে আমরা অনেক সময় অনেক ডিভাইসের শর্ট ফর্ম ব্যবহার করে থাকি। চলুন এক নজরে দেখে নেয়া যাকঃ
যেই Short term গুলোর পূর্ণরুপ না জানিলে নিজেকে প্রকৌশলী দাবি করা যাবেনা সেগুলো নিচে দেয়া হল ---
১) MC --- Magnetic Contactor
২) NO --- Normally Open
৩) NC ----- Normally Close
৪) AVR ----- Automatic Voltage Regulator
৫) VFD ------ Variable Frequency Drive
৬) MCB ----- Miniature Circuit Breaker
৭) MCCB ------ Molded Case Circuit Breaker
৮) HT ---- High Tension
৯) LT ----- Low Tension
১০) ATS ----- Automatic Transfer Switch
১১) DB ----- Distribution Board
১২) SDB ------- Sub Distribution Board
১৩) VCB ----- Vaccum Circuit Breaker
১৪) ACB ----- Air Circuit Breaker
১৫) BBT ---- Bus Bar Trunking System
১৬) MPCB ------ Motor Protection Circuit Breaker
১৭) DOF ----- Drop Out Fuse
১৮) PFI ----- Power Factor Improvement
১৯) HRC Fuse ---- High Rupturing Capacity
২০) L1, L2, L3 ------ Supply Coil in three phase system
২১) R, S, T ------ Input terminal of supply coil
২২) U, V, W ----- Output terminal of Supply Coil
২৩) LBS ---- Load Break Switch
২৪) ELCB ----- Earth leakage Circuit Breaker
২৫) RCCB ----- Residual Current Circuit Breaker
২৬) OCB ---- Oil Circuit Breaker
২৭) PLC ---- Programmable Logic Controller
২৮) DCS ---- Distributed Control System
২৯) SCADA ---- Supervisory Control & Data Acquisition system
৩০) HMI ----- Human Machine Interface
ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং মানেই বাস্তবের রসাত্নক
ইঞ্জিনিয়ারিং এর কোন কাজই ড্রয়িং, প্লান ছাড়া হয়না হুটহাট হয়না। আর এসব কাজে থিওরিকেও কাজে লাগাতে হয় বেশ মাথা ঠান্ডা রেখে।
কল্পনার জগতে চলে যান। ভাবুন, আপনার ইন্ডাস্ট্রিতে একটি 10 kW এর থ্রি ফেজ মোটর আনল। এখন আপনাকে দায়িত্ব দেয়া হল এটার একটা ব্যবস্থা করার।
এখন, আপনি যদি ভাবেন আমি ইঞ্জিনিয়ার এসব কাজ করা আমার শোভা পায়না, আমিতো দিব্যি এসি রুমের হাওয়া খাবো তাহলে আপনি ভূল চিন্তা করছেন। প্লান, ডিজাইন এগুলো কিন্তু আপনাকেই করতে হবে।
আপনি থিওরিতে পড়েছেন মোটর স্টার্টিং অবস্থায় হিউজ কারেন্ট ড্র করে। তাই ভাবলেন তাকে স্টার ডেল্টায় সংযুক্ত করা হোক। আবার আরেকটি ব্যাপার লক্ষ্য রাখতে হবে যে, মোটরটির পাওয়ার কত?
কারণ, 7.5 kW এর উপর মোটরকেই সাধারণত স্টার ডেল্টায় সংযুক্ত করা হয়। সে হিসেবে আপনার মোটর 10 kW। তাহলে আপনার সিদ্ধান্ত সঠিক। এবার আপনার নির্বাচন করতে হবে তার জন্য ক্যাবল। আপনি এম্পিয়ার পরিমাপ করলেন,
I = 10000/√3*400*0.8 = 18 amps
এখন, আপনি জানেন যে শুরুতে একটা সার্জ কারেন্ট তাকে ঘূর্ণিঝড় সিত্রাং এর বড় সড় ধাক্কা দিতে পারে। তাই 20% ব্যাক আপ হিসেবে রাখলেন। তার মানে আপনার এম্পিয়ার দাড়াল = 18*1.2 = 22 amps এর মত।
তারপর ক্যাবল (RM) এর চার্ট দেখে ক্যাবল যাচাই করে নিলেন। তবে এম্পিয়ারের পাশাপাশি কারেকশন ফ্যাক্টর, ভোল্টেজ ড্রপ মেজার করে নিলে ক্যাবল সিলেকশন আরো নির্ভূল হয়। তবে এক্সপার্টনেস এসে গেলে আপনি কিলোওয়াট শুনেই বুঝে যাবেন যে কত RM লাগবে?
এখন, সবকিছুই করলেন। মোটরও চালু হল। কিন্তু ওভারলোড হয়ে মোটরটি গেল বুম শব্দে নষ্ট হয়ে। কেন? কারণ আপনি ওভারলোড রিলে (O/L) রিলের ব্যবস্থা রাখেননি। ঢাল তলোয়ার ছাড়াই সৈন্যকে যুদ্ধে পাঠিয়েছেন। এখানে আপনি কষ্ট করে লোড ক্যাবল নির্বাচন করলেন ঠিকই কিন্তু প্রটেকশন ছিলনা বলে পুরো পরিকল্পনাই গেল ভেস্তে। তাই প্লান হতে হবে কংক্রীটের মত। এতে কোন খাদ থাকলে চলবেনা।
এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আপনাদের থিওরিকে কাজে লাগিয়ে ইন্ডাস্ট্রিয়াল প্লানিং এর একটু ক্ষুদ্র ধারণা দিলাম মাত্র, যা নবীনদের জন্য বেশ উপযোগী। ইন্ডাস্ট্রি ভাইবাতে যদি এভাবে নিজেকে উপস্থাপন করা যায় তাহলে কোম্পানি বলতে বাধ্য যে, "আপনাকেই ত আমরা খুজছিলাম!"
বৈদ্যুতিক দূর্ঘটনার কারণ ও প্রতিকার
🌿🌿🌿🌿🌿🌿🌿🌿🌿
নিরাপত্তার বিধি বিধান যথাযথভাবে অনুসরন পূর্বক অধিক সতর্কতার সাথে কাজ করলে দূর্ঘটনা প্রতিরোধ করা সম্ভব। বৈদ্যুতিক দূর্ঘটনার কারণসমূহকে প্রধানত তিন ভাগে ভাগ করা যেতে পারে-
ক) কারিগরী।
খ) অকারিগরী।
গ) প্রাকৃতিক।
ক) দুর্ঘটনার কারিগরী কারণসমূহঃ
=====================
১. বৈদ্যুতিক লাইনে কাজ করার সময় সাট-ডাউন গ্রহণ না করা।
২. অনিয়মতান্ত্রিক সাট-ডাউন গ্রহন।
৩. ভুল সাট-ডাউন।
৪. ফাজিং টেষ্ট /ভোল্টেজ টেষ্টার দ্বারা বিদ্যুৎ বন্ধ হওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত না হওয়া।
৫. সোর্স ও লোড সাইডে সঠিক মানের তার দ্বারা অস্থায়ী গ্রাউন্ডিং না করা।
৬. সাইড কানেকশন, ডুয়েল সোর্স এবং জেনারেটর/বিকল্প সোর্স/অন্য পবিস এর সোর্স ইত্যাদি থাকা এবং কাজের সময় লাইন ক্যাপাসিটর ডিসচার্জ না করা।
৭. ফিউজ কাট-আউটের ব্যারেল নীচে না নামিয়ে ঝুলিয়ে রাখা।
৮. লাইনের ত্রুটি নিরসন না করে এসিআর/ওসিআর/ব্রেকারের মাধ্যমে ত্রুটিপূর্ণ লাইন চালুর চেষ্টা করা।
৯. যথাযথভাবে লাইন পরিদর্শন ও রক্ষণাবেক্ষণ না করা।
১০. ফিডার/ইক্ইুপমেন্ট ওভারলোডেড থাকা।
১১. কানেক্টর না চেপে টুইষ্টিং করা।
১২. একাধিক ফিডার/উপকেন্দ্রের মধ্যে লোড বিভাজন/লাইন স্থানান্তরের বিষয়টি রেকর্ড না রাখা এবং সংশ্লিষ্টরা অবহিত না থাকা।
১৩. পুরাতন/জরাজীর্ণ লাইন রক্ষণাবেক্ষণ/নবায়ন না করা।
১৪. এসিআর/ব্রেকার এর সেটিং যথাযথ না থাকা। ট্রান্সফরমারে সঠিক সাইজের ফিউজ লিংক ব্যবহার না করা।
১৫. লুজ কানেকশন থাকা ও কন্ডাক্টর রেডহট হওয়া।
খ) দুর্ঘটনার অকারিগরী কারণসমূহঃ
===================
১. বিদ্যুৎ কর্মীদের অজ্ঞতা ও অবহেলা এবং এ বিষয়ে প্রতিনিয়ত চর্চা না করা।
২. অতিরিক্ত আত্মবিশ্বাস ও কাজের সময় ভুল/শর্ট-কাট পদ্ধতি অবলম্বন করা।
৩. সঠিকভাবে রাইট অফ ওয়ে না করা।
৪. লাইন ক্লিয়ারেন্স যথাযথ না থাকা। নির্ধারিত দূরত্ব না মেনে ঘরবাড়ি তৈরী এবং গাছ লাগানো।
৫. অবৈধ বিদ্যুৎ ব্যবহার, সাইড কানেকশন, মিটার ও সিটি/পিটি ট্যাম্পারিং ইত্যাদি।
৬. ওয়্যারিং-এ নিম্নমানের মালামাল ব্যবহার করা এবং ওয়্যারিং সঠিকভাবে না করা।
৭. কাজের পরিকল্পনা না থাকা এবং লাইন সম্পর্কে যথেষ্ট জ্ঞান না থাকা।
৮. শারীরিক ও মানসিকভাবে সুস্থ না থেকে লাইনে কাজ করা।
৯. নিরাপদ পরিবেশ সৃষ্টি না করে কাজ আরম্ভ করা।
১০. পোল নাম্বারিং ও সিষ্টেমের তথ্যাদি আপডেট না রাখা।
১১. মাসিক নিরাপত্তা মিটিং/কারিগরী সেমিনারের সিদ্ধান্তসমূহ যথাযথভাবে প্রতিপালন না করা।
১২. বৈদ্যুতিক নিরাপত্তা ও দুর্ঘটনার বিষয়ে অজ্ঞতা অসাবধানতা উদাসীনতা ও সমন্বয়হীনতা।
১৩. নিরাপত্তা বিধি যথাযথভাবে প্রতিপালন না করা এবং যানবাহন চালানোর ক্ষেত্রে ট্রাফিক আইন না মানা।
গ) প্রাকৃতিক দুর্ঘটনার কারণসমূহঃ
====================
প্রাকৃতিক কারণসমূহকে তিন ভাগে ভাগ করা যেতে পারে যেমন-
১. বাযুমন্ডলীয় দুর্যোগসমূহঃ ঝড়, বজ্রপাত, ঘূর্ণিঝড়, কালবৈশাখী, টর্নেডো, হারিকেন, জলোচ্ছ্বাস।
২. ভূ-পৃষ্ঠের দুর্যোগসমূহঃ বন্যা, নদীর তীর ভাঙন, উপকূলীয় ভাঙন, ভূমিধ্বস, মৃত্তিকা ক্ষয়, অগ্নিকান্ড।
৩. ভূগর্ভস্থ দুর্যোগসমূহঃ ভূমিকম্প এবং অগ্ন্যুৎপাত।
দূর্ঘটনা প্রতিরোধে করণীয় বিষয়াদিঃ
🌿🌿🌿🌿🌿🌿🌿🌿🌿
ক) লাইম্যানগণের করণীয়ঃ
===================
১. পরিকল্পনা প্রণয়নপূর্বক সার্ভিস অর্ডার প্রদান, বিদ্যুৎ কর্মীদের নিরাপত্তামূলক বিষয়ে প্রতিনিয়ত চর্চা করা এবং কার্যক্ষেত্রে নিয়ম মেনে চলা।
২. নিয়মতান্ত্রিকভাবে সাট-ডাউন গ্রহণ এবং প্রদান করা।
৩. ফাজিং টেস্ট/ভোল্টেজ টেস্টার দ্বারা বিদ্যুৎ বন্ধ হওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া।
৪. সোর্স ও লোড সাইডে গ্রাউন্ডিং সেট ব্যবহার করে অস্থায়ী গ্রাউন্ডিং নিশ্চিত করা।
৫. সাইড কানেকশন, ডুয়েল সোর্স এবং জেনারেটর/বিকল্প সোর্স/অন্য পবিস এর সোর্স ইত্যাদি আছে কি-না পরিদর্শন করা এবং কাজের সময় লাইন ক্যাপাসিটর ডিসচার্জ করা।
৬. অতিরিক্ত আত্ববিশ্বাস ও কাজের সময় ভূল/শর্ট-কাট পদ্ধতি পরিহার করা।
৭. ফিউজ কাট-আউটের ব্যারেল ঝুলিয়ে না রেখে নিজের নিয়ন্ত্রনে রাখা।
৮. এসিআর/ওসিআর/ব্রেকার ট্রিপ করলে লাইন পরিদর্শনপূর্বক ত্রুটি নিশ্চিত হয়ে ত্রুটিমুক্ত করে লাইন চালু করা।
৯. সঠিকভাবে রাইট অফ-ওয়ে করা এবং নির্ধারিত দূরত্ব মেনে ঘরবাড়ি তৈরি এবং গাছ লাগানো।
১০. যথাযথভাবে লাইন পরিদর্শন ও রক্ষণাবেক্ষণ করা। ফিডার/ইকুইপমেন্ট ওভার লোড নিরসন করা।
খ) সাধারণ জনগণের করণীয়ঃ
🌿🌿🌿🌿🌿🌿🌿🌿
১. খালি পায়ে ও ভেজা হাতে বিদ্যুৎ সংশ্লিষ্ট কাজ করবেন না। অবশ্যই রাবার বা স্পঞ্জ এর জুতা/স্যান্ডেল পড়ে নিন এবং টেস্টার দ্বারা বিদ্যুৎ আছে কি-না তা পরীক্ষা করে নিন।
২. বাচ্চাদের থেকে বৈদ্যুতিক সরঞ্জামাদি/বিভিন্ন বিদ্যুৎ পয়েন্ট নিরাপদ দূরত্বে রাখুন। অপ্রয়োজনীয় পয়েন্টগুলো কসটেপ বা ইন্সুলেশনটেপ দিয়ে বন্ধ রাখুন।
৩. আপনার আশে-পাশে বিদ্যুৎ এর ছেঁড়া তার পড়ে থাকতে দেখলে কখনো খালি হাতে ধরবেন না। অবশ্যই শুকনা কাঠ/বাঁশ/ইনসুলেটেড যন্ত্রপাতি (প্লায়ার) দ্বারা চলাচলের পথ থেকে সরিয়ে রাখুন এবং নিকটস্থ বিদ্যুৎ অফিসে খরব দিন।
৪. গাছের ডাল/বাঁশ/ঘুড়ি বা অন্যান্য জিনিস বিদ্যুৎ লাইনে লেগে থাকরে তা কাটতে বা সরাতে যাবেন না। অবশ্যই বিদ্যুৎ অফিসে ফোন করে বিদ্যুৎ বন্ধের বিষয়টি নিশ্চিত হয়ে কাজ করুন।
৫. পুকুরে/জলাশয়ে বিদ্যুৎ এর তার ছিঁড়ে পড়লে বিদ্যুৎ লাইন বন্ধ না করা পর্যন্ত কোন অবস্থায় পানিতে নামবেন না।
৬. বিদ্যুৎ এর তারের উপর বা কাছাকাছি কাপড় শুকাতে দিবেন না। টানা তারে গরু/ছাগল বাঁধবেন না এবং কোন কারণে টানা তার ধরে টানাটানি করবেন না।
৭. বিদ্যুৎ লাইন থেকে নিরাপদ দূরত্বে ঘরবাড়ি নির্মাণ করুন এবং বিদ্যুৎ লাইনের আশে-পাশে গাছপালা লাগানো থেকে বিরত থাকুন।
৮. ঘরে/ফ্লাটে/বিল্ডিং-এ/লাইনে বিদ্যুৎ স্পৃষ্ট হলে বা আগুন লাগলে প্রথমেই মেইন সুইচ বন্ধ করুন এবং বিদ্যুৎ লাইনে হলে ফিডার বন্ধ করতে বিদ্যুৎ অফিসে ফোন করুন। অর্থাৎ বিদ্যুৎ এর সোর্স প্রথমেই বন্ধ করতে হবে।
দূর্ঘটনা পরবর্তী করণীয়ঃ
🌿🌿🌿🌿🌿🌿🌿🌿
১.
আজকে আমরা থ্রি পিন সকেট & টু পিন প্লাগ এর প্রেম এর গল্প পর্ব ,,, 😁😁😁
অনেকদিন চুটিয়ে প্রেম করার পর হঠাৎ করে থ্রি পিন সকেট, টু পিন প্লাগকে বলল সে নাকি তার উপযুক্ত লাইফ পার্টনার হতে পারবেনা।
তার বাবা নাকি তার বিয়ে থ্রি পিন প্লাগের সাথে ঠিক করেছে। কারণ থ্রি পিন প্লাগের সিকিউর ক্যারিয়ার (আর্থিং পিন) আছে। কিন্তু টু পিন প্লাগের তা নেই।
আমরা সকলেও এ কথা জানি যে, থ্রি পিন প্লাগের একটি লম্বা এবং মোটা আর্থিং পিন আছে। কিন্তু কেন সেই আলোচনায় আসি।
আর্থ পিন মোটা হয় কেন?
ছোটবেলা এমনকি তরুণকালেও আমরা একটা রেজিস্ট্যান্স এর সূত্র জানি যেটা হলোঃ
R=row L/A
এখানে R হলো তারের রেজিস্ট্যান্স,row হলো তারের রেজিস্টিভিটি, L হলো তারের দৈর্ঘ্য এবং A হলো তারের ক্রস সেকশনাল এরিয়া।
এর মানে হলো তারের ক্রস সেকশন এরিয়া(A) যত বাড়বে রেজিস্ট্যান্স(R) তত কমবে।
মোটা পিনের রোধ কম হওয়ার কারণে অতিরিক্ত কারেন্ট খুব সহজেই এই পিনের মধ্যে প্রবাহিত হয়ে ডিভাইসকে সুরক্ষা দিবে। কারণ, বিদ্যুৎ অল্প রোধের পথই চুজ করে।
আর্থ পিন লম্বা কেন হয়?
থ্রি পিন প্লাগে আর্থ বা গ্রাউন্ড পিন বাকি দুইটি পিনের চেয়ে লম্বা থাকে। কারণ হল প্লাগটি যেন সকেটে লাগানোর সময় আর্থ পিনটি সবার আগে কানেক্টেড হয় এবং খোলার সময় সবার শেষে ডিসকানেক্টেড হয়। এর ফলে বৈদ্যুতিক যন্ত্রের গায়ে যদি কোন স্ট্যাটিক চার্জ জমা হয় তা মাটিতে চলে গিয়ে যন্ত্রটিকে সুরক্ষিত রাখে।
আর্থিং নিয়ে গদবাধা পড়ার দিন শেষ। আজ গল্পে গল্পে আর্থিং এবং আর্থিং ক্যাবল সিলেকশন ফর্মূলা নিয়ে আলোচনা করব ইনশাআল্লাহঃ
একদিন একটি কমিউনিটি সেন্টারে বিয়ের অনুষ্ঠান হচ্ছিল। অনেক মানুষ সেখানে দাওয়াত খেতে এসেছিল। সেখানে ছিল এক দুষ্ট ছেলে যে কমিউনিটি সেন্টারে বোমা আছে বলে গুজব ছড়িয়ে দিল। ঐ কমিউনিটি সেন্টার থেকে বের হওয়ার রাস্তা একটি। সবাই আতংকিত হয়ে সেই দরজা দিয়ে বের হবার চেষ্টা করতে লাগল। কার আগে কে বের হবে রীতিমত প্রতিযোগিতা লেগে গেল। যার ফলে দরজাটি রীতিমত ব্লক হয়ে গিয়েছিল। তখন একজন লোক বের হবার একটি গোপন দরজার সন্ধান পেল। সে অনায়সেই সেখান দিয়ে বের হতে পারল।
আর্থিং ক্যাবলের ব্যাপারটিও কিন্তু সেইম। যখন পাওয়ার সিস্টেমে ফল্ট দেখা দেয় তখন লিকেজ কারেন্ট প্রবাহিত হবে। এখন এই অতিরিক্ত কারেন্ট বের হবার পথ খুজে। আর সে কারণেই আর্থিং ক্যাবল নামক অল্প রোধবিশিষ্ট ক্যাবলের সুব্যবস্থা করা থাকে যেন বিদ্যুৎ মহাশয় খুব সহজেই এই পথ দিয়ে বেরিয়ে যেতে পারে।
এখানে কমিউনিটি সেন্টারের গোপন দরজাটিকে আপনি আর্থিং ক্যাবলের সাথে তুলনা করতে পারেন এবং লোকটিকে আপনি লিকেজ কারেন্টের সাথে তুলনা করতে পারেন। এবার আসা যাক মূল প্রশ্নে। আর্থিং ক্যাবল কি সেটা ত বুঝা গেল কিন্তু এই ক্যাবলটি কিভাবে সিলেকশন করব সে ব্যাপারে আড্ডা জমানো যাক।
আর্থিং ক্যাবল সিলেকশন ফর্মূলা এবং পদ্ধতিঃ
আর্থিং ক্যাবল সাইজ সিলেকশন নির্ভর করে আপনার ফল্ট কারেন্ট (KA) এবং ফল্ট ক্লিয়ারিং টাইমের উপর। ফল্ট কারেন্ট সম্পর্কে আমরা ইতোমধ্যেই অবগত হতে পেরেছি। এখন ফল্ট ক্লিয়ারিং টাইম নিয়ে কিছু বলতে চাই।
ফল্ট ক্লিয়ারিং টাইম কি?
সার্কিট ব্রেকার বা যেকোন প্রটেক্টিভ সিস্টেমে ফল্ট হবার পর তা সেন্সিং করা, রিলে কার্যকর হওয়া এবং আর্কিং অবদমন করতে মোট যে সময় অতিবাহিত হবে তাকেই বলা হচ্ছে ফল্ট ক্লিয়ারিং টাইম। মানে আমার ফল্ট ক্লিয়ার বা দূরীভূত হতে যতটুকু সময় প্রয়োজন।
এবার জানব আপনাদের বহুল প্রতীক্ষিত ফর্মূলাটি যা আর্থিং ক্যাবল সিলেকশনে কাজে দিবে। ফর্মূলাটি হলঃ
Earth Conductor Size = 1.5 x √(I^2(Fault-A)xt/k
এখানে, 1.5 হচ্ছে সেইফটি ফ্যাক্টর। আপনি আপনার সুবিধানুসারে সেইফটি ফ্যাক্টর ধরে নিতে পারেন। এতে কোন বাধ্যবাধকতা নেই।
I (Fault-A) হল ফল্ট বা লিকেজ কারেন্টের পরিমাণ ।
t (s) হল ফল্ট ক্লিয়ারিং টাইম ।
K হচ্ছে ক্যাবল ম্যাটেরিয়াল কন্সট্যান্ট ।
নিচে কয়েকটি ম্যাটেরিয়ালের K এর ভ্যালু উল্লেখ করা হলঃ
Copper 205, Aluminium 226, GI (Galvanized Iron) 80
চলুন এবার একটি অংক করে ব্যাপারটি আরো ক্লিয়ার করা যাক।
চলুন আমরা 20kA ফল্ট কারেন্ট এবং ফল্ট ক্লিয়ারিং টাইম 0.5 sec এর জন্য GI earth conductor সাইজ নির্বাচন করব।
Earth Conductor size = √(200002 x 0.5) / 80
= 20000 x 0.707 / 80
= 176.8 Sqmm
সেইফটি ফ্যাক্টর দিয়ে গুণ করলে Approximately 265 Sqmm।
সাধারণত GI বাসবার বাজারে পাওয়া যায়। এছাড়াও এর ক্যাবলও পাওয়া যাবে। তবে এক্ষেত্রে 30x10 sqmm, 20x15 sqmm এর ক্যাবল সিলেকশন উত্তম হবে।
ট্রান্সফরমার কেন ব্যবহার করা হয়????
তাহলে নিজের ভাষাতে বলি।
ধরুন পাওয়ার স্টেশন থেকে আপনার বাসা অনেক দূরে। তখন আপনি যদি আপনার প্রয়োজনীয় ভোল্টেজ পেতে চান তাহলে সেখানে একটি স্টেপআপ ট্রান্সফরমার দিয়ে বাড়িয়ে তা দূরবর্তী স্থানে যেখানে আপনার বাসা অবস্থিত, সেখানে সঞ্চালিত করা হয়।
আবার, আপনার বাসায় এসি লাইন দিয়ে সরাসরি শখের প্রজেক্ট কিংবা সার্কিট কিংবা জরুরী ব্যবহার্য্য টিভি, ডিভিডি, টর্চ, চার্জ লাইট ইত্যাদি কে কখনই চালাতে পারবেন না। প্রথমে আপনাকে অবশ্যই মেইন লাইনের ভোল্টেজ কে কমিয়ে উক্ত সার্কিট বা যন্ত্রের উপযুক্ত করতে হবে। আর এই কাজটিই করে থাকে ট্রান্সফরমার।
মোটর এর নেইম প্লেট না থাকলে বের করার উপায়
উওরঃ [প্রথমে ভোল্টেজ মাপতে হবে,
মনেকরি ভোল্টেজ ২৩০ পেলাম
তারপর ডিজিটাল মিটার দিয়ে এক তারে অ্যম্পিয়ার মাপতে হবে
মনেকরি 6.5 অ্যম্পিয়ার পেলাম
230*6.5 = 1495 watt
1495/746=2 hp (746 watt=1 hp)]
সাধারণত সিঙ্গেল ফেইজে
1HP= 746 Watt
বা 746Watt= 1HP
আমরা জানি,
Watt÷Voltage= Ampere
অতএব
746W÷220V= 3.39A
অতএব প্রতি 1HP= 3.39A
সুতরাং
প্রতি HP= 3.39A হলে,
2HP×3.39= 6.78A
3HP×3.39= 10.17A
সামান্য লোডে ক্যাবল সিলেকশন অনেকটা সহজ হলেও, হাই ভোল্টেজ ক্যাবল সিলেকশন কিছুটা বেগ পেতে হয়।
আমার এক ফ্রেন্ড একটি পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানিতে জয়েন করার পরেই তাদের একটি আন্ডারগ্রাউন্ড হাই ভোল্টেজ ক্যাবল স্থাপনার প্রজেক্ট শুরু হয়।
ফ্রেশ ইঞ্জিনিয়ারদের অনেক সময় এমন চ্যালেঞ্জিং পরিস্থিতির সম্মুখীন হতে হয়। আমি তাকে যথাসম্ভব থিওরিক্যালি হেল্প করি। বাকিটা সে সহকর্মীদের সাহায্যেই বুঝে নেয় আলহামদুলিল্লাহ।
তাহলে, পাওয়ার লাইনের HT ক্যাবল সিলেকশনের প্রসেস কি? আসলেই কি এত কঠিন কিছু?
সহজ ও গোছানোভাবে পড়লে সবকিছুই সহজ ইনশাআল্লাহ
এখানে মূলত ৩টি মেইন ফ্যাক্টঃ
★এক্ষত্রে লাইনের শর্ট-সার্কিট কারেন্ট জানতে হবে।
★শর্ট-সার্কিট কারেন্টের সাথে সেফটি ফ্যাক্টর ১০ গুন করতে হবে।
★সূত্রের সাহায্যে ক্যাবল সিলেকশনের করতে হবে।
উপরের ৩টি বিষয়ের উপর ভিত্তি করে হাই ভোল্টেজ লাইন ক্যাবল সিলেকশন করা হয়। তবে প্রশ্ন আসতে পারে শর্ট সার্কিট কারেন্ট কি এবং কেন শর্ট সার্কিট কারেন্টের সাথে সেফটি ফ্যাক্টর ১০ গুণ করতে হয়।
প্রশ্ন আসতে পারে, কেন সেফটি ফ্যাক্টর ১০ গুণ করা হয় কেন?
আমাদের হাই ভোল্টেজ লাইনে কারেন্ট কম থাকে, যদি শর্ট সার্কিট কারেন্ট সংগঠিত হয় তখন কারেন্ট অনেক বেড়ে যায়, এই অতিরিক্ত কারেন্ট থেকে ক্যাবল কে রক্ষা করার জন্য সেফটি ফ্যাক্টর গুন করা হয়। এছাড়া সেফটি ফ্যাক্টর ১০ কে স্ট্যান্ডার্ড অনুযায়ি ধরা হয়ে থাকে।
আমার ই-বুক ৩ তে বিস্তারিত ডায়াগ্রাম সহ ক্যাবল সিলেকশনের হিসাবটি দেখানো হয়েছে।
বিভিন্ন মজার এবং থ্রিলিং কন্টেন্ট, ইন্ডাস্ট্রিয়াল মোটর রিউইন্ডিং, তার বডিগার্ড MPCB, বাসবার সাইজ সিলেকশন, HT(11,33kV) লাইনের ক্যাবল সাইজ সিলেকশন, HT side ব্রেকার নির্বাচন, পিএফআই স্টেজ ক্যালকুলেশন, এক্সাইটেশন সিস্টেম
ট্রান্সফরমারের রেটিং কেভিএ তে কেন করা হয়?
========================
ট্রান্সফরমারের রেটিং কেভিএ তে হয় সাধারণত দুটি কারণে হয় একটি হলো পাওয়ার ফ্যাক্টর(pf) এর কারনে আরেকটি হলো ট্রান্সফরমারের মধ্যে ঘটিত লসের কারণে।
প্রথমে আসা যাক যে পাওয়ার ফ্যাক্টর এর কারণে কিভাবে ট্রান্সফরমারের রেটিং KVA তে হয়।
যখন মেনুফেকচারিং কোম্পানি ট্রান্সফরমার তৈরি করে তখন কিন্তু তারা জানেনা যে ট্রান্সফরমারের সেকেন্ডারী সাইটে কোন ধরনের লোড লাগানো হবে।
লোড সাধারণত তিন ধরনের হয়ে থাকে।
১. Resistive load (R)
২. Capacitive load (C)
৩. Inductive load (L)।
আর প্রত্যেকটি লোডের পাওয়ার ফ্যাক্টর ভিন্ন ধরনের হয়। যেমন- Resistive লোডের পাওয়ার ফ্যাক্টর ইউনিটি(1) হয় আর Inductive লোড এর পাওয়ার ফ্যাক্টর ল্যাগিং পাওয়ার ফ্যাক্টর এবং Capacitive লোডের লিডিং পাওয়ার ফ্যাক্টর হয়।
আমরা জানি পাওয়ারের ফর্মুলা
P = V×I×p.f(power factor)
এখানে পাওয়ার বের করতে গেলে পাওয়ার ফ্যাক্টরের মানটা জানা অবশ্যই জরুরি।
তাই যেহেতু মেনুফেকচারিং কোম্পানি পাওয়ার ফ্যাক্টর কত হবে সেটা জানে না। তাই তারা ট্রান্সফরমারের রেটিং VA বা KVA বা MVA তে করে।
কিন্তু মোটরের রেটিং KW এ করা হয় তার কারণ হলো মোটর ইলেকট্রিক্যাল এনার্জিকে মেকানিক্যাল এনার্জিতে কনভার্ট করে।
তাই মেনুফেকচারিং কোম্পানিকে লোড এবং পাওয়ার ফ্যাক্টর নিয়ে চিন্তা করতে হয় না এবং তারা একটা ফিক্সড পাওয়ার ফ্যাক্টর ধরে মোটর এর রেটিং KW এ প্রকাশ করে থাকে।
যেমন ধরুন KVA=KW/P.F
KW=KVA×P.F
মোটর এর ক্ষেত্রে যেহেতু পাওয়ার ফ্যাক্টরের মানটা ফিক্সড তাই তার রেটিংটা KW এ করা হয়।
এরপরে আসা যাক ট্রান্সফরমারের লস নিয়ে।
ট্রান্সফরমারের মধ্যে সাধারণত দুই ধরনের লস হয়ে থাকে একটি হলো কপার লস যেটি কারেন্ট এর উপর নির্ভর করে আরেকটি হলো আয়রন লস এবং এটি ভোল্টেজ এর উপর নির্ভর করে।
তাহলে ট্রান্সফরমারের টোটাল লস কিন্তু ভোল্টেজ আর কারেন্টের উপর নির্ভরশীল আর ঠিক এই কারনে ট্রান্সফরমারের রেটিং কেভিএতে প্রকাশ করা হয়, কিলোওয়াট এ প্রকাশ করা হয় না।
https://www.facebook.com/profile.php?id=100083215914505
Please support the page. 🙏
ত্রিসন্ধ্যা
🙏🙏মহান ঈশ্বরের উপর আশা নয়, ভরসা থাকতে হয় 🙏🙏🙏
💞জীবন মানেই যে সর্গ যাত্রা, তা কিন্তু নয়💞
এই পেইজে একটা শেয়ার করে দিন প্লিজ।
ডিজিটাল প্রিন্টিং মেশিন।
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Contact the public figure
Telephone
Website
Address
Dinajpur
5266
Dinajpur
Dinajpur
Hello everyone this is Suhaiba Shifa. You may know me in details by my daily activities. Love you all