Unveiling-উন্মোচন

Unveiling-উন্মোচন

Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Unveiling-উন্মোচন, Visual Arts, kantonagar, Doshmile, Kaharol, Dinajpur.

Mobile uploads 17/08/2022

🟠 জীবনাচরণ 🟠

মানুষের জন্য যখন আপনি আনকন্ডিশনালি সব করবেন তখন মানুষ আপনাকে ভয়ংকর রকমভাবে taken for granted ধরে নেবে! মানে যত যাই হোক, আপনাকে ডাকলেই পাওয়া যায় এবং রাগ বেশীক্ষন থাকে না, সো এরা আপনাকে অবহেলা করেই যাবে, হয়ত দু'একবার আপনাকে গুরুত্ব দিয়ে কাছে ডাকবে, বাট দুদিন পরে আবার যে লাউ সে কদু! আপনি বলতে বলতে ক্লান্ত হয়ে যাবেন বাট এদের কানেও ঢুকবে না আর এদের চোখেও পরবেনা যে আপনারো কেয়ারিং দরকার আছে, এপ্রিসিয়েশন আপনিও চান। এরা এক্সিকিউজ দিবে যে "আমি তো মানুষটাই এমন!"

আপনিও মনে করবেন আচ্ছা থাক মানুষটাই মনেহয় এমন! বাট অন্যদের বেলায় দেখবেন সে কিন্তু নরমাল ইমোশন বোঝে, সবই বোঝে শুধু আপনার বেলায় রেসপন্সটা নাই! মাঝেমাঝে আপনি নিজেও কনফিউজড হবেন যে কি রে ভাই, এই সিম্পল কার্টেসিটাও কেন আপনাকে দেখাচ্ছে না! কেন আপনার কোন গুরুত্ব নাই???

এটার কারন ভাই আসলে আপনি নিজেই! কেউ আপনার ভ্যালু কমাতে পারেনা। অতিপ্রেম বা অতি-আন্তরিকতা দেখাতে গিয়ে মানুষ নিজেই নিজেকে অতিরিক্ত ইজি গোয়িং বানিয়ে দেয়! তাহলে কি ভালোবাসবেন না? আন্তরিকতা বা পছন্দটা দেখাবেন না??

অবশ্যই দেখাবেন, কিন্তু সবখানে না। যে একবার আপনাকে ছোট করতে পারে, অবহেলা করতে পারে সে বারবার পারবে, কারন ওই সাহসটা আপনার আচরনের জন্যই সে পেয়েছে। ট্রাস্ট মি কোন হেলথি রিলেশন একতরফা হয় না, যারা বুঝে না তাদের বোঝানোর চেস্টাও করেন না বারবার। জাস্ট লিভ দেম ফর গুড!

Collected from FB

01/08/2022

জানি না এতো দামি কথা গুলো
এত সহজে কে লিখেছেন ।
তবে আমার খুবই ভালো লেগেছে । খুব স্পীডি …….

👉 "আমি পারবো না"
➡ আপনি কতবার চেষ্টা করে নিশ্চিত হয়েছেন যে আপনি পারবেন না?

👉 "আমার দ্বারা সম্ভব নয়"
➡ কে আপনাকে নিশ্চয়তা দিয়েছে যে আপনার দ্বারা সম্ভব নয়?

👉 "সব শেষ হয়ে গেছে"
➡ আপনি শুরুটা কোথাই দেখলেন যে শেষ বলছেন?।

👉 "অনেক সময় চলে গেছে"
➡ কোন ঘড়ির কাটা জানান দিচ্ছে যে সময় চলে গেছে?

👉 "আমার কোনও সাহায্যকারী নেই"
➡ সবাই নিজেকে নিয়ে ব্যস্ত,কার এত সময় আছে যিনি আপনাকে সাহায্য করবে?

👉 "আমি অনেক কষ্টে আছি"
➡ একজন মানুষের নাম বলুন যিনি বলেছেন আমি আরামের ভেতর থেকে সফল হয়েছি!

👉 "অনেক টাকার দরকার"
➡ টাকা হাতেই জন্মগ্রহণ করেছে এমন একজনের নাম বলুন ! নিজের টাকা নিজের চেষ্টাতেই অর্জন করে নিতে হয়- পরের টাকাই সাহায্য হতে পারে,কিন্তু বড় হওয়া যাই না!

👉 "আমার চেহারা খারাপ"
➡ চেহারা না হলে বড় হওয়া যাবে না- এমন নিশ্চয়তা কোথাই পেলেন?

👉 "আমার কপালই খারাপ"
➡ কোন আয়নাই দেখেছেন? সেখানে কপালে কি লেখা আছে তা কি পড়তে পেরেছেন?

👉 "আমি হতাশাই ভুগছি"
➡ হতাশা থেকে কতবার বেরোতে চেয়েছেন?
নিজের হাতেই নিজেকে গড়েছেন এখন আবার নিজেকেই বলছেন "কেন এমন হল !"

কেন আপনার মনের মতো করে সব কিছু হয়নি তা কি কখনও ভেবেছেন? যদি ভেবে থাকেন তাহলে এটাও নিশ্চিত বুঝতে পারবেন "নিজের হাতেই নিজেকেই আবার গড়তে হবে- নতুন করে- নতুন ভাবে "।

তাহলে আবার শুরু থেকেই শুরু করুন।
বিগত দিনের ভুলগুলোকে শুধরিয়ে!!!

20/07/2022
26/06/2022

কোটি টাকার কথা bro........

26/06/2022

যতোবার পড়ি ততবারই ভালো লাগে।
আমরা বিয়ে করেছি। কিন্তু বাসায় জানে না। বাসায় জানলে ৩ টা সমস্যা হবে। আব্বু আম্মু মাইর লাগাবে। দ্বিতীয় সমস্যা, বাসা থেকে বের করে দেবে। তখন সবে ইউনিভার্সিটির ফার্স্ট সেমিস্টার। বাসা থেকে বের করে দিলে কোথায় থাকবো, কি খাবো?
তৃতীয় সমস্যা সবচেয়ে ভয়ংকর। পুলিশ। আমি যখন বিয়ে করি, তখন সার্টিফিকেট অনুযায়ী আমার বয়স ১৯। বিয়ের ক্ষেত্রে ছেলেরা দারুন বৈষম্যের শিকার। ২১ বছর না হলে তাদের বিয়ে বেআইনি হয়ে যায়। কাজেই বাসায় যদি জানে যে আমরা বিয়ে করেছি এবং ছেলে নাবালক, তাহলে পুলিশ আমাকে ধরে নিয়ে যাবে।
এজন্য আমি আর মিতু বিয়ে করলাম। কিন্তু বাসায় জানালাম না।যে যার বাসায় থাকি। ইউনিভার্সিটিতে আসি। মিতুকে আমি বলি, বউ। মিতু বলে, ওগো আমার স্বামী। আমরা ক্লাসে পাশাপাশি বসি। ক্যান্টিনে গিয়ে চা খাওয়ার সময় মিতু ওড়না দিয়ে চায়ের কাপ মুছে দিয়ে স্ত্রীর দায়িত্ব পালন করে। পরীক্ষার হলে মিতুকে আমি খাতা দেখিয়ে স্বামীর দায়িত্ব পালন করি। অতি সুখের সংসার।
ক্লাস শেষ হলে আমরা দুজন গাছতলায় বসি। মিতুকে আমি কথা দিয়েছিলাম, বিয়ের পর দুচোখ যেদিকে যায়, চলে যাবো। গাছের তলায় ঘর বাঁধবো।
কাজেই গাছের তলায় বসতে পেরে মিতু খুবই খুশি। তার স্বামী প্রতিশ্রুতি রেখেছে। বিয়ের পর গাছতলায় সংসার ফেঁদেছে।
এর মধ্যে মিতুর বাসায় কি যেন এক ঝামেলা হলো। মিতুর বাবা ঝাড়ি মেরে ওকে বলল, আমার খাও, আমার পড়ো, আর আমার সাথে বেয়াদবি ?
বিয়ের পর মেয়েরা আসলেই পর হয়ে যায়। এই সামান্য কথায় মিতু দারুনভাবে আহত হলো। খাওয়া দাওয়া বন্ধ করে দিলো। সে আর পিতার অন্ন মুখে তুলবে না। ক্লাসে এসে বলল, বাজার করে দাও।
আমি আকাশ থেকে পড়লাম। বাজার মানে? টাকা পাবো কোথায়? প্রথম আলোতে লিখে তখন কয়েকশত টাকা পেতাম। সেই টাকা তোলা হলো। কারওয়ান বাজার থেকে দুই কেজি চাল, আধা কেজি আলু এবং ডাল কেনা হলো। মিতু ব্যাগ ভর্তি করে বাজার নিয়ে বাসায় চলে গেলো। নিজে রান্না শুরু করলো। ভাত, আলু ভর্তা, ডাল। নিজেই রান্না করে, নিজেই খায়। সে এক কঠিন ব্রত।
আমি ভেবেছিলাম, এইভাবে মিতু একদিন মারা যাবে। না মিতু মারা যায়নি। বরং অতি সাধাসিধে খাওয়াদাওয়ার চর্চা করায় মিতু অল্প দিনেই শুকিয়ে গেলো। রাতারাতি তাকে অপ্সরীর মতো লাগতে লাগলো।
মিতুকে কখনো বলিনি, মিতু যতদিন ডালভাত কর্মসূচী চালিয়েছে, আমিও বাসায় মাছ মাংস ঠেলে সরিয়ে শুধু ডাল ভাতই খেতাম। আমার মা বলতেন, তোর কি হইছে?
আমি চোরের মতো মাথা নিচু করে বলতাম, কিছুই না, কিছুই না।
মাকে আমার বলতে ইচ্ছে করতো মিতুর কথা। কে বলে মেয়েরা লাজুক হয়? আমি যখন প্রথম আম্মুকে মিতুর কথা বলি, তখন আমি লাইট নিভিয়ে বলেছিলাম, আম্মু , আমার সাথে একটা মেয়ে পড়ে, ওর বিয়ে হয়ে যাচ্ছে। তুমি আর আব্বু একটু যাবা, ওদের বাসায়?
আমার কথা শুনে আম্মু লাফ দিয়ে উঠলো। চট রুমের লাইট জ্বালিয়ে বলল, কোন মেয়ের বিয়ে হয়ে যাচ্ছে, তাতে তোর কি? এসব তুই কি কইতাছোস? তোর কি মাথা খারাপ হইয়া গেছে?
আমি যখন বাসা থেকে পালালাম। একটা ফার্মেসি থেকে মিতুদের বাসার ল্যান্ড ফোনে কল দিলাম। মিতুকে বললাম, মিতু তুমি চলে এসো। আমি বাসা থেকে বের হয়ে এসেছি।
মিতু ছোট্ট করে বলল, আচ্ছা।
সব মিলিয়ে ১৫ সেকেন্ড।
টিএসসিতে আমি দাঁড়িয়ে আছি। তখন মোবাইল ফোনের যুগ না। অস্থির হয়ে বার বার ঘড়ি দেখছি। মিতু আসবে তো? দেরি করছে কেন? কখন আসবে? আমার চোখ জ্বালা করছে। সামনে অনিশ্চিত ভবিষ্যত। পকেটে একটা টাকাও নেই। মাঝে মাঝে মায়ের কথা মনে পড়ছে। মাথার রগ টন টন করছে। চোখ অকারণে আর্দ্র হচ্ছে।
এমন সময় হুড তোলা রিকশায় করে মিতু আসলো। রিকশা থেকে নেমেই আমাকে দেখে হাসলো।
আমার ১৫ সেকেন্ডের একটা অনুরোধে একটি মেয়ে সব ফেলে চলে এসেছে। তার ১৮ বছরের বাবা, মা, ভাই, বোন। সবকিছু। কোথায় যাবে জানে না, কি খাবে, সেটাও জানে না।
কিন্তু রিকশা থেকে নেমেই এমন উজ্জলভাবে হাসলো ... যেন সে সব পেয়েছে। যেন সে পুরো বিশ্ব জয় করেছে।
আমি ভ্যালেন্টাইন ব্যাপারটা ঠিক বুঝিনা। ভালবাসা, প্রেম এগুলোও ঠিক মাথায় ঢোকে না।
আমার কাছে প্রেম মানে, ওই উজ্জল, নির্মল, সুখী একটা হাসি। কি পরম নির্ভরতাই না ছিল সেই হাসিতে। কি গাঢ় বিশ্বাসে মাখা ছিলো সেই হাসি।
এটাই আমার ভালবাসা। আমি বুকে হাত রেখে বলতে পারবো, আমি নিজের চোখে ভূত দেখিনি, কিন্তু ভালবাসা দেখেছি। কে বলে ভালবাসা বলে কিছু নেই? ওই এক মুহুর্তের হাসিই আমার জীবনের সর্বশ্রেষ্ঠ অর্জন।
পুনশ্চ: আমি আর মিতু একসাথে ১৫ অথবা ১৬ বছর ধরে সংসার করছি। আগে বছর গুনে মনে রাখতাম। এখন গোণাগুনির ঝামেলায় যাই না। ওই হবে একটা। প্রতিদিন ঝগড়া করি, সপ্তাহে একদিন কথা বন্ধ থাকে, মাসে একবার ডিভোর্সের চিন্তা করি।
কিন্তু কিছু করতে গেলে, ওই হাসিটাই বাঁধা হয়ে দাঁড়ায়।
কালেক্ট পোস্ট

Want your establishment to be the top-listed Arts & Entertainment in Dinajpur?
Click here to claim your Sponsored Listing.

Category

Website

Address


Kantonagar, Doshmile, Kaharol
Dinajpur

Other Visual Arts in Dinajpur (show all)
Salim Raza Salim Raza
Mahud Para
Dinajpur, 5200

Prince Rifat Prince Rifat
Dinajpur, 1234

All

Ajoy Art Ajoy Art
Joldhaka
Dinajpur, ১৫০

Ajoy Ray��

Noyan Barmon Noyan Barmon
Deshma
Dinajpur, 5266

I am a pencil and water-colour artist.

Jonny Jonny
Dinajpur
Dinajpur, 5260

welcome to my page

Atik thai tips Atik thai tips
Dinajpur

Ajeeb hain mera akelapan, Na toh khush hoon, Na hi udaas hoon, Bas khali hoon aur khamosh hoon..

Artist Jone Bangladesh Artist Jone Bangladesh
Vober Bazar, Parbatipur
Dinajpur

BK_Kajol Vlog BK_Kajol Vlog
Choto Baul, Chirirbandar
Dinajpur, 5240

HELLO GUYS 🙏🙏 🗣️WELCOME TO MY ZONE👽 I M SMALL VLOGER 👤

Artisticbd Artisticbd
Protiva Art, Parbatipur
Dinajpur

My Drowing  of my dream My Drowing of my dream
Dinajpur, BIRAMPUR

www. fecebook. com

HD Ridoy.  2.0 HD Ridoy. 2.0
Dirol
Dinajpur, 292451

আমি মধ্য বিত্তের মানুষের

Zoetropic Zoetropic
Dinajpur, 5200

Motion picture