HSTU Islamic Society

ঢাবির জহু হলের গণ-বিবাহ প্রসঙ্গে -

মোশনটা এমন যে, আগামী ২০ তারিখে জহু হলের একটা স্বাধীনতা ভোজ উৎসব আছে। বর্তমান-প্রাক্তন শিক্ষার্থীরা একসাথে আনন্দ করবে, খাওয়া-দাওয়া করবে। তো সেখানে কয়েকজন উদ্যোগ নিয়েছে যে, যারা হারাম রিলেশনে আছে তারা চাইলে ওইদিন বিয়ে করে নিতে পারে। হলের শিক্ষার্থীরা সবাই মিলে এসব বিয়ের ব্যয়ভার বহন করবে।

বিষয়টা একদিক থেকে খারাপ না। হারাম রিলেশনে না থেকে বিয়ে করে নেয়ার সুযোগ থাকলে খারাপ কিসে! তবে বিয়ে তো আর শুধু ফ্যান্টাসির বিষয় না, একটা লং-টার্ম দায়িত্বশীলতা প্রাকটিসের বিষয়। সো, হাস্যরস না করে এটাও মাথায় রাখা উচিত।

যারা মাজার ভাংছেন, তারা শুধু মাজারেই আঘাত করছেন না। আঘাত করছেন শত শত গা’জা’খোরের বুকে। 🙁🙃

আশ্চর্য হই, ২০২৪ এ এসেও কেন মেয়েরা বোরকা পরে না?

এখন তো তথ্য প্রযুক্তির যুগ, আপডেট যুগ। সত্যকে জানার রিসোর্স এভেইলেবল হয়েছে। দ্বীনকে আরো বেশি জানার সুযোগ হয়েছে।

মানুষ শিক্ষিত হচ্ছে, শিক্ষিত মানুষ লজিক বুঝে, সত্য গ্রহণ করে। ২০২৪ এ এসেও কেন মেয়েরা বোরকা পড়বে না?

কেন ২০২৪ এ এসেও তারা বুঝবেনা যে, আমাদের দ্বীনে আমাদের প্রতিটি নারীই আমাদের রাজকুমারী, আমাদের মণিমুক্তা! আর প্রতিটি মুক্তাই নিরাপদ প্রাচীরে বেষ্টিত থাকে।

আমীরে জামায়াত আলীগকে ক্ষমা করে দিয়েছে
React: 😄😝🫠😃😏 আমীর একটা ***দা

হাবিপ্রবি তে ছাত্রলীগকে জুতার মালা পড়ানো হয়েছে
React: ক্ষমা একটি মহৎ গুণ, এটা অন্যায়,বর্বরতা 😪

কাকু আজ বলত, আরে এরা কারা কোত্থেকে এলো৷

আলিফ আহমেদ
১৯ ব্যাচ, মার্কেটিং বিভাগ

কিছুক্ষণ আগে ইন্তেকাল করেছেন।ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাহি রাজিউন।

আল্লাহ ভাইকে জান্নাত নসিব করুক৷
আমিন৷

Alhamdulillah ❤️
almost completed
Calligraphy at HSTU

Courtesy : Sakib Mahmud

Loading........

সামনে দুর্গাপূজা। যেই জোশ জাগ্রত হইছে, এই জোশ না থামানো গেলে একটা দাঙ্গা আসন্ন।

দাঙ্গা লাগাবে লীগে, সাফার করবেন হিন্দু-মুসলিম সবাই। সবাই সতর্ক থাকবেন৷

ভাগওয়া লাভ ট্রাপ কেস!

বোনেরা সাবধান৷

বিএসএস যে স্বর্ণা দাসকে উপহার দিলো এদেশের হিন্দু,বৌদ্ধ,খ্রিস্টান এক্য পরিষদের দাদারা কিছু বললো না কেন?
বিএসএফ কি ওদের আব্বা লাগে?

এক বামপন্থি কুরআন শরীফ খুলে দেখে প্রথম সূরা,সূরা নাস।

সূরা বাকারার প্রথম চার রুকু একেবারে কুরআন শরীফের শেষ দিকে!

বুঝতে পারলেন প্রফেসর গোলাম আজম খোদার উপর খোদাগারী করে সূরা বাকার প্রথম চার রুকু কুরআন শরীফের প্রথম দিকে থাকা উচিত বলছে 🫠
~হাসান রিয়াদ

এক বামপন্থি কুরআন শরীফ খুলে দেখে প্রথম সূরা,সূরা নাস।

সূরা বাকারার প্রথম চার রুকু একেবারে কুরআন শরীফের শেষ দিকে!

বুঝতে পারলেন প্রফেসর গোলাম আজম খোদার উপর খোদাগারী করে সূরা বাকার প্রথম চার রুকু কুরআন শরীফের প্রথম দিকে থাকা উচিত বলছে 🫠

~হাসান রিয়াদ

যুগে যুগে প্রোপাগান্ডা নিউজ কেমন ছিল...

গোলাম আযম সাহেবের 'আদম সৃষ্টির হাকীকত' নিয়ে প্রোপাগান্ডা নিউজ করে আজকের কাগজ। এই বইয়ের ২৬তম পৃষ্ঠায় বলা হয়েছে "... বিবেচনা করলে দেখা যায় যে আল বাকারার প্রথম ৪টি রুকু গোটা কোরআনের শুরুতে দেওয়া খুবই জরুরী ছিল..." এই বাক্য থেকে নিউজে দাবী করা হয় যে গোলাম আযম বাকারার ৪ রুকু কোরআনের একদম শুরুতে অর্থাৎ ফাতিহারও আগে নিয়ে আসার দাবী করেন। অথচ এর পরের পৃষ্ঠাতেই সেই অংশের ক্লক্লুশনে বইতে বলা হয়েছে "এভাবে বুঝা যায় যে, সূরা আল-ফাতিহার পর সূরা আল-বাকারাকেই কুরআনের সংকলনে স্থান দেওয়ার দরকার ছিল..."।

সেই প্রোপগান্ডা আজও ভাদারা প্রচার করছে কিভাবে দেখুন। কমেন্ট সেকশন বন্ধ করে দিয়ে ক্যাপশন দিয়েছে, "কুরআনের সংশোধন চাইতে পারলে জাতীয় সংগীত আর এমন কী!"। গোলাম আযম এর সন্তান আব্দুল্লাহিল আমান আযমী জাতীয় সংগীত পরিবর্তনের কথা বলায় এদের জ্বালা বেড়ে গেছে।

কেউ প্রমাণ দেখতে চাইলে শুধু বইয়ের নামটা লিখে গুগল করতে পারেন। পিডিএফ নামিয়ে পড়ে মিলিয়ে নিন।

পরিবর্তন তর্কে আমি যাব না।শুধু ভাবছি,ঠাকুরের জন্ম ১৮৬১ সালে, মৃত্যু ১৯৪১ সালে।
তাহলে ঠাকুর বাংলাদেশকে উদ্দেশ্য করে জাতীয় সংগীত কিভাবে গাইলো? যেখানে বাংলাদেশের জন্ম ১৯৭১ সালে।

আলহামদুলিল্লাহ৷

বামপন্থীদের সকল বাধা, সমালোচনা উপেক্ষা করে বিশ্ববিদ্যালয়ে ক্যালিওগ্রাফির জন্য দেয়ালের প্রস্তুতি সম্পন্ন হলো আজ।

ইনশাআল্লাহ আগামীকাল থেকে ক্যালিওগ্রাফির কাজ শুরু হবে৷

কবরের ফেরেশতা :মান দ্বীনুকা?
শাহডগী : সব জায়গায় ধর্ম টানবেন না।
অত:পর ঢাস ঢাস................

বি:দ্র: জাহান্নাম সব থেকে অসাম্প্রদায়িক জায়গা।জান্নাত বড়ই সাম্প্রদায়িক। 🫣😌

©️

ক্যালিওগ্রাফি হচ্ছে জিমনেসিয়াম এর দেয়ালে,,শাহবাগীরা কাঁদছে হাবিপ্রবি'র আড়ালে।

গন গোসল কর্মসূচি এখনো বহাল আছে,সবাই আসুন।
দ্রুত শাউঅ্যা তে যোগ দিন প্রতিবাদ কঠোর হবে।
আহবানে,
শাহবাগ উন্নয়ন অ্যাসোসিয়েশন(শাউঅ্যা)

Voice of HSTU

আমরা দলীয় ভাবে ক্ষমা করে দিয়েছি।
ক্ষতিগ্রস্ত কোন পক্ষ মামলা করতে চাইলে আমরা তাদের সাথে থাকবো।
ভাষাটা বুঝুন, পরে চিল্লান..

সরকারি দপ্তরে পিওন, সুইপার, ড্রাইভার থেকে পিএস একেকজনের মাসিক বেতন ধরেন ২০-৪০ হাজার টাকা।কিন্তু তারা মাসে কামিয়েছেন প্রায় ১০-২০ লাখ টাকা। বিগত ১৫ বছরে তারা এই লাইফ স্টাইলে অভ্যস্ত হয়ে গিয়েছেন। এই সামাজিক স্ট্যাটাস মেইন্টেইন করেছেন এখন আবার তাকে ৩০-৪০ হাজারের লাইফে ফিরে যেতে হচ্ছে।
এখন কিভাবে চলছেন তিনি, একবার ভেবে দেখেছেন?
ছেলের ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলের খরচ, বৌয়ের প্রতি মাসের কম্পালসারি গয়না, ফাইভ স্টারের পার্টি, দামি ফ্ল্যাটের ভাড়া! কতো কষ্টে তাকে চলতে হচ্ছে, ভাবতেই চোখে পানি চলে আসছে।
যিনি প্রতিদিন প্রায় ২ প্যাকেট বেনসন খেতেন এখন তিনি ডার্বিতে চলে এসেছেন। এখন ওনারা তো ফেসবুকে হাহাকার করবেনই...
"এমন স্বাধীনতা কি আমরা চেয়েছিলাম?"🤭